Blog

  • Murshidabad: তৃণমূল নেতাকে খুন করে জমিয়ে যাত্রা দেখেছে খুনিরা! চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিশের কাছে

    Murshidabad: তৃণমূল নেতাকে খুন করে জমিয়ে যাত্রা দেখেছে খুনিরা! চাঞ্চল্যকর তথ্য পুলিশের কাছে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধৃত তৃণমূল যুব নেতার কাছ থেকে চাঞ্চাল্য তথ্য মিলল। তৃণমূল নেতাকে খুন করে জমিয়ে কিরণমালা’ যাত্রা দেখেছে খুনিরা। মুর্শিদাবাদের বহরমপুর (Murshidabad) থানার চালতিয়ার একটি নির্মীয়মাণ বহুতলে খুন হন তৃণমূল নেতা সত্যেন চৌধুরি। তাঁকে গুলি করে বাইকে করে পালায় তিন খুনি। জেরায় আরও জানা গিয়েছে, বেলডাঙার এক কুখ্যাত দুষ্কৃতীও খুনের সঙ্গে যুক্ত ছিল। পুলিশ খোঁজ শুরু করেছে তার।

    পুলিশের সূত্রে খবর (Murshidabad)

    বহরমপুরে (Murshidabad) মাত্র তিন ঘণ্টা আগেই নিখুঁত নিশানায় খুন করে যাত্রা পালার আসরে গিয়েছে দুষ্কৃতীরা। সেই সময় চলছিল ‘কিরণমালা’ যাত্রা পালা। গানের আসরে নায়ক রাজকুমার সদ্য রাজ্য জয় করে ফিরে এসে আলো ঝলমলে গানের তালে নায়িকা রাজকুমারীকে প্রেম নিবেদন করছে। আর ঠিক গানের এই তালে নাচে মশগুল হয়ে গিয়েছে এই তিন খুনি। বহরমপুরের তৃণমূল নেতা সত্যেন চৌধুরি খুনে তৃণমূলের যুবনেতাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এমনই তথ্য উঠে এলো।

    সিসিটিবি ফুটেজে দেখে গিয়েছে তিন খুনিকে

    গত ৭ জানুয়ারি বহরমপুর (Murshidabad) থানার চালতিয়ায় একটি নির্মীয়মাণ বহুতলে খুন করা হয়েছে তৃণমূল নেতা সত্যেনকে। পাশের দোকানে লাগানো সিসিটিভির ফুটেজ থেকে পুলিশ তথ্য পেয়ে জানতে পারেন একটি নীল-কালো নম্বরবিহীন নেমপ্লেট যুক্ত বাইকে করে আসে দুষ্কৃতীরা। তাদের মধ্যে একজনের মাথায় ছিল হেলমেট। শান্ত মাথায় গুলি করে সত্যেনের কাছ থেকে দুটি মোবাইল নিয়ে পালায়। এরপর এই সূত্র ধরে পুলিশ তাল্লাশি শুরু করে। পুলিশের অনুমান খুনিরা নওদা হয়ে নদিয়া সীমান্ত হয়ে গা ঢাকা দিয়েছিল। সেই রাত থেকেই পুলিশ তল্লাশি চালিয়ে মোবাইল উদ্ধার করে। এরপর মোবাইলের কললিস্ট ধরে যুব তৃণমূলের এক নেতার সম্পর্কে তথ্য পায়। ঠিক তারপরেই তেহট্ট-১ ব্লকের কানাইনগর থেকে অঞ্চলের যুব সহ-সভাপতি মুস্তাফা শেখকে গ্রেফতার করে পুলিশ।

    তৃণমূলের একাংশের বক্তব্য সুপারি কিলারদের সঙ্গে সম্পর্ক রয়েছে মুস্তাফার। আদতে সে কলা ব্যবসায়ী হলেও দুষ্কৃতীদের সঙ্গে ওঠাবসা রয়েছে। আগেও তৃণমূলের আরও এক নেতার খুনের সঙ্গে তার নাম জড়িয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। মুস্তাফার অবশ্য বক্তব্য, “ওই তিনজন তার বাড়িতে বেড়াতে এসেছে। খুনের ব্যাপারে আমি কিছু জানি না।”

    পুলিশের বক্তব্য

    জেলার (Murshidabad) পুলিশ অতিরিক্ত অসীম খান বলেন, “বেশ কয়েকজন সন্দেহভাজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। জেরা করে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য মিলেছে। তদন্ত চলছে।”  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে ব্যবসা হবে এক লাখ কোটি টাকার!

    Ram Mandir: রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে ব্যবসা হবে এক লাখ কোটি টাকার!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রথ দেখার পাশাপাশি হবে কলা বেচাও! ব্যতিক্রম নয় অযোধ্যাও। ২২ জানুয়ারি উত্তরপ্রদেশের এই শহরে হবে রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধন। রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠাও হবে এদিন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সাত হাজার জনকে। মন্দির উদ্বোধনের এই অনুষ্ঠানকে ঘিরে দেশে এক লাখ কোটি টাকার ব্যবসা হবে বলে আশা করছেন কনফেডারেশন অফ অল ইন্ডিয়া ট্রেডার্স (সিএআইটি)-র সাধারণ সম্পাদক প্রবীণ খাণ্ডেলওয়াল।

    অর্থনীতিতে প্রভাব

    সোমবার তিনি বলেন, “এই অনুষ্ঠানের সঙ্গে যে কেবল ধর্মের সম্পর্ক রয়েছে, কেবল তা নয়, অর্থনীতিতেও এর প্রভাব পড়বে। মানুষের ভগবৎ বিশ্বাসের কারণে দিন দিন কত নতুন নতুন ব্যবসা হচ্ছে দেশে। যার প্রভাব পড়ছে দেশের অর্থনীতিতে।” তিনি জানান, দেশের ৩০টি শহরের ব্যবসায়ী সংগঠনের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্যের ভিত্তিতেই এ খবর পাওয়া গিয়েছে। খাণ্ডেলওয়াল জানান, রাম মন্দির উদ্বোধনকে ঘিরে সমাজের সর্বস্তরে উন্মাদনা শুরু হয়েছে। তাই অযোধ্যার রাম মন্দিরের সঙ্গে সম্পর্কিত বিভিন্ন জিনিস মানুষ কিনবেন। আমজনতার এই চাহিদা পূরণ করতে প্রস্তুতি নিচ্ছেন ব্যবসায়ীরাও।

    মন্দিরের মডেলের চাহিদা তুঙ্গে

    সিএআইটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, “রাম মন্দিরের মডেলের চাহিদা দ্রুত বাড়ছে। আশা করা যাচ্ছে, সারা দেশে মন্দিরের মডেল বিক্রি হবে পাঁচ কোটি। চাহিদা পূরণ করতে দিনরাত এক করে দেশের বহু শহরে কাজ করছেন ব্যবসায়ীরা।” রাজধানীর দু’শোর বেশি বড় এবং ছোট বাজারে শ্রী রামের (Ram Mandir) ছবি আঁকা পতাকা বিক্রি হচ্ছে। আগামী সপ্তাহ থেকে এই বিক্রি আরও বাড়বে। তিনি জানান, বাজারে শ্রী রাম পতাকা, ব্যানার, টুপি, টি-শার্ট এবং রাম মন্দির আঁকা কুর্তার ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। রাজধানীর বিভিন্ন জায়গায় মন্দির উদ্বোধন উপলক্ষে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও হবে। অংশ নেবেন বৃন্দাবন ও জয়পুরের শিল্পীরা।

    আরও পড়ুুন: ‘অকাল দীপাবলি’ পালনের আবেদন জানালেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, রাম মন্দির উদ্বোধন এবং গর্ভগৃহে রামলালার মূর্তি প্রতিষ্ঠা হবে ২২ জানুয়ারি, সোমবার। যদিও মূল ওই অনুষ্ঠানের আচার শুরু হয়ে গিয়েছে আজ, মঙ্গলবার থেকেই। মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠার পরের দিন থেকেই দেব দর্শন করতে পারবেন আমজনতা। মন্দির কর্তৃপক্ষের আশা, ২৩ জানুয়ারি থেকে প্রতিদিন গড়ে ৫০-৫৫ হাজার দেবভক্ত আসবেন রামরাজ্য অযোধ্যায়, চাক্ষুষ করবেন শিশু রামের অনিন্দ্যসুন্দর বিগ্রহ (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টে ক্ষমা চাইলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব, কেন জানেন?

    Calcutta High Court: কলকাতা হাইকোর্টে ক্ষমা চাইলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতে ভুল তথ্য দিয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইলেন মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিব সুব্রত ঘোষ। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) হাজিরা দেন তিনি। ভুল তথ্য দেওয়ার জন্য দায়ী করেন দফতরের চার কর্মীকে। পর্ষদকে ভুল শুধরে দ্রুত পদক্ষেপ করার নির্দেশও দেয় আদালত।

    পর্ষদকে রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশ

    বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর নির্দেশ, ২২ জানুয়ারির মধ্যে কার্যকর করতে হবে আদালতের নির্দেশ। কোথায় গাফিলতি ছিল, তা রিপোর্ট দিয়ে জানাতে হবে পর্ষদকে। গাফিলতির প্রেক্ষিতে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, জানাতে হবে তাও। রাজ্য শিক্ষা দফতর, মধ্যশিক্ষা পর্ষদ ও এসএসসিকে শূন্যপদ নিয়ে বৈঠকে বসার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি বসু। ২০২১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে বাঁকুড়া শালতোড়া গার্লস স্কুলে চাকরির সুপারিশ পান জনৈক উমা প্রামাণিক। অভিযোগ, দু’বছর (Calcutta High Court) পরেও তাঁকে চাকরি দেয়নি মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

    কীভাবে ঘুরল মামলার মোড়?

    হাইকোর্টে মামলা দায়ের হলে পর্ষদ জানায়, সুপারিশপত্র দেয়নি এসএসসি। তাই চাকরি দেওয়া যায়নি। পরে এসএসসি উমাকে সুপারিশপত্র দিয়েছে, এমন প্রমাণ তুলে ধরতেই ঘুরে যায় মামলার মোড়। হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ, পর্ষদ অসত্য তথ্য দিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি করছে। পর্ষদের গাফিলতির জেরেই দু’বছর পরেও চাকরি পাননি মামলাকারী। এর পরেই পর্ষদের ভূমিকায় ক্ষোভপ্রকাশ করে মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিবকে তলব করেন বিচারপতি। আদালত কেন তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে না, তার কারণ দর্শানোর নির্দেশও দেন বিচারপতি।

    আরও পড়ুুন: ‘অকাল দীপাবলি’ পালনের আবেদন জানালেন শুভেন্দু

    এদিন আদালতে হাজিরা দিয়ে নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়ে সুব্রত বলেন, “ভুল ছিল পর্ষদেরই। দফতরের চার কর্মীর উদাসীনতার কারণেই ওই ভুল হয়েছে। এঁরা হলেন, পর্ষদের সহকারী সচিব, পর্ষদ সভাপতির পিএ এবং চুক্তিভিক্তিক দুই গ্রুপ সি কর্মী।” বিচারপতি বসু জানান, একজন যোগ্য প্রার্থীকে এতদিন চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে। এর জন্য যাঁরাই দায়ী, তাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া জরুরি। ওই চারজনের বিরুদ্ধে পর্ষদ সচিব কী পদক্ষেপ করেছেন, পরবর্তী শুনানিতে তা জানাতে হবে আদালতে (Calcutta High Court)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Deepfake: সচিনের ক্ষোভ! সজাগ কেন্দ্র, ডিপফেক রুখতে কড়া আইন আনছে সরকার

    Deepfake: সচিনের ক্ষোভ! সজাগ কেন্দ্র, ডিপফেক রুখতে কড়া আইন আনছে সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রযুক্তির উন্নতির সঙ্গে বাড়ছে অনলাইন প্রতারণা। সম্প্রতি সোশ্যাল সাইটে ভুয়ো ভিডিয়ো নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন দেশের তথা বিশ্বের কিংবদন্তী ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর। এবার তাঁর আবেদনে সাড়া দিয়ে সমাজ মাধ্যমগুলিতে নজরদারি বাড়ানোর কথা বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর। ডিপফেক রুখতে দ্রুত কড়া তথ্য-প্রযুক্তি আইন আনা হবে বলে জানালেন তিনি।

    সচিনের অভিযোগ

    সেলিব্রিটি থেকে আমজনতার মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে ডিপফেক (Deepfake) প্রযুক্তি। আর এই ডিপফেকের রমরমা রুখতে এবার তথ্যপ্রযুক্তি সংস্থাগুলির জন্য নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্র। সচিনের অভিযোগ, একটি অনলাইন গেমিং সংস্থা প্রযুক্তির সাহায্যে অন্য ব্যক্তির কণ্ঠস্বরকে তাঁর বলে চালিয়ে প্রচার করছে। এই ভিডিওয় দেখা যাচ্ছে সচিন কন্যা সারা সংস্থাটির অনলাইন গেম খেলছে। এবং সচিন বার্তা দিচ্ছেন, গেমটি খেলে উপার্জনও করা যায়। এরপরই প্রযুক্তির ব্যাপক অপব্যবহার নিয়ে সোচ্চার হন সচিন। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আর্জিও জানান তিনি।

    কঠোর আইনের আশ্বাস

    প্রাক্তন ক্রিকেটারের বার্তা দ্রুত পৌঁছে গিয়েছে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কাছে। কঠোর ব্যবস্থার আশ্বাস দিয়েছেন কেন্দ্রীয় ইলেকট্রনিক্স ও তথ্য-প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর।  সমাজমাধ্যমে দেওয়া উত্তরে তিনি বলেছেন,‘‘এই বার্তার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ সচিন। এআইয়ের মাধ্যমে ডিপফেক এবং ভুল তথ্য ভারতের সমাজমাধ্যম ব্যবহারকারীদের কাছে হুমকির মতো হয়ে যাচ্ছে। তঁদের নিরাপত্তা এবং বিশ্বাসভঙ্গ হচ্ছে। ক্ষতি হচ্ছে। যে প্ল্যাটফর্ম বা সংস্থাগুলো এ সব করছে, তাদের উচিত এ সংক্রান্ত সাম্প্রতিক নির্দেশিকা সম্পূর্ণ ভাবে মেনে চলা। সংস্থাগুলো যাতে নির্দেশিকা মেনে চলে তা নিশ্চিত করতে আইন কঠোর করা হবে।’’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: কাঁপছে কলকাতা থেকে জেলা! কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে এবার বৃষ্টিও?

    Weather Update: কাঁপছে কলকাতা থেকে জেলা! কনকনে ঠান্ডার সঙ্গে এবার বৃষ্টিও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাঁপছে কলকাতা। আজ, কলকাতার তাপমাত্রা ১৩.৬ ডিগ্রি। জাঁকিয়ে শীত পড়েছে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। পশ্চিমাঞ্চলের তাপমাত্রা পাল্লা দিচ্ছে দার্জিলিং-গ্যাংটকের সঙ্গে। ভোরের দিকে কিংবা সন্ধ্যার পর কুয়াশায় ঢাকছে চারপাশ। এবার সঙ্গী বৃষ্টি। দ্রুত হাওয়া বদলের সম্ভাবনার কথা শুনিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update)। শুধু তাই নয়, রয়েছে বৃষ্টিরও পূর্বাভাস। আজ মঙ্গলবার থেকেই বৃষ্টির সম্ভাবনা পাহাড়-উপকূলে।

    শীতের মধ্যে বৃষ্টি

    মাঘের প্রথম দিন, অর্থাৎ মঙ্গলবার থেকেই দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টি শুরু হওয়ার ইঙ্গিত দিল আবহাওয়া দফতর। এদিন হালকা বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব মেদিনীপুরের বেশ কিছু অংশে। বুধ এবং বৃহস্পতিবার দক্ষিণের প্রায় সব এবং উত্তরের কয়েকটি জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত চলতে পারে বৃষ্টি। শীতের বৃষ্টিতে আলু ও সব্জি চাষে ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে। সেই নিয়ে সতর্কতাও জারি করা হয়েছে। শীতের মধ্যে বৃষ্টিতে বাড়তে পারে ভোগান্তি। স্কুল, কলেজ, অফিস যাওয়ার ক্ষেত্রেও সমস্যায় পড়বেন সাধারণ মানুষ। পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ও উচ্চচাপ বলয়ের জেরে সাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢুকছে দক্ষিণ বঙ্গে। এর ফলে মঙ্গলবার থেকে রাতের তাপমাত্রা বাড়তে থাকবে। ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত আবহাওয়া এরকমই থাকবে।

    আরও পড়ুন: উদ্বিগ্ন মায়ানমার সরকার! ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহরের দখল নিল বিদ্রোহীরা

    উত্তরের হাওয়া

    মঙ্গলবার সকালে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এদিন দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ের কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা বৃষ্টি কিংবা তুষারপাত হতে পারে। হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে আলিপুরদুয়ার জেলায়। এছাড়া বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। পরবর্তী ২৪ ঘন্টায় অর্থাৎ ১৭ জানুয়ারি বুধবার দার্জিলিং ও কালিম্পংয়ে হাল্কা বৃষ্টি কিংবা তুষারপাত হতে পারে। কার্শিয়াং-এ শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই সময় বাকি জেলাগুলির কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা বৃষ্টি হতে পারে। এই সময়ের মধ্যে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ঘন কুয়াশা থাকতে পারে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: প্রাণপ্রতিষ্ঠা আগামী সোমবার, আজ থেকে রাম মন্দিরে শুরু ৭ দিনের আচার-অনুষ্ঠান

    Ram Mandir: প্রাণপ্রতিষ্ঠা আগামী সোমবার, আজ থেকে রাম মন্দিরে শুরু ৭ দিনের আচার-অনুষ্ঠান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর মাত্র এক সপ্তাহ বাকি। আগামী সোমবার সারা বিশ্বের নজর থাকবে অযোধ্যায়। আগামী ২২ জানুয়ারি, রাম নগরীতে হতে চলেছে রাম মন্দিরের দ্বোরোদঘাটন এবং সেইসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উপস্থিতিতে হবে রামলালা বিগ্রহের প্রাণপ্রতিষ্ঠা। তবে সেই সম্পর্কিত ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠান শুরু হয়ে গেল তার সাত আগেই। অর্থাৎ, আজ, মঙ্গলবার থেকেই। ১৬ থেকে শুরু করে ২২ জানুয়ারি পর্যন্ত কবে কোন কোন কর্মসূচি রয়েছে সেই তালিকা সোমবার প্রকাশ করেছে ‘শ্রী রামজন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্ট’।

    মন্দির ট্রাস্টের তরফে সংস্থার এক্স হ্যান্ডলে আগামী সাতদিনের আচার-অনুষ্ঠানের যাবতীয় বিবরণ ঘোষণা করা হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে— রামলালার মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠা যোগ আগামী পৌষ শুক্লা কুর্ম দ্বাদশী, বিক্রম সংবত ২০৮০, অর্থাৎ সোমবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৪-এ পড়েছে৷ দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে পবিত্রতম অভিজিৎ মুহূর্তে মন্দিরের গর্ভগৃহে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠা করা হবে। তার আগে শাস্ত্রীয় নিয়ম মেনে আগামী সাতদিন কিছু রীতি পালন করা হবে। কী সেই নিয়ম?

    আগামী সাত দিনের কর্মসূচি—

    ১৬ জানুয়ারি: প্রায়শ্চিত্ত এবং কর্মকুটি পুজো।
    ১৭ জানুয়ারি: মূর্তি পরিসর প্রবেশ পুজো।
    ১৮ জানুয়ারি বিকেল: তীর্থপুজো, জলযাত্রা এবং গন্ধাধিবাস।
    ১৯ জানুয়ারি সকাল: ঔষধাধিবাস, কেসরাধিবাস এবং ঘৃতাধিবাস।
    ১৯ জানুয়ারি বিকেল: ধন্যধিবাস।
    ২০ জানুয়ারি সকাল: শর্করাধিবাস, ফলাধিবাস।
    ২০ জানুয়ারি বিকেল: পুষ্পাধিবাস।
    ২১ জানুয়ারি সকাল: মধ্যধিবাস।
    ২১ জানুয়ারি বিকেল: সহ্যধিবাস।

    অধিবাসের নিয়ম ও আচার্য

    সাধারণত, প্রাণপ্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানে সাতটি আধিবাস থাকে এবং ন্যূনতম তিনটি আধিবাস আচারে থাকে। ১২১ আচার্য মিলে এই গোটা অনুষ্ঠান পরিচালনা করবেন। গোটা আচার-অনুষ্ঠানের তত্ত্বাবধান, সমন্বয় এবং পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন শ্রী গণেশ্বর শাস্ত্রী দ্রাবিড়। প্রধান আচার্য হবেন কাশীর শ্রী লক্ষ্মীকান্ত দীক্ষিত। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের পরিচালক মোহন ভাগবত, উত্তরপ্রদেশের রাজ্যপাল আনন্দীবেন প্যাটেল এবং মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ। 

    বৈচিত্র্যপূর্ণ উপস্থিতি

    মন্দির ট্রাস্টের তরফে জানানো হয়েছে রামলালার প্রাণপ্রতিষ্ঠার সাক্ষী থাকতে ওইদিন অযোধ্যায় উপস্থিত থাকতে চলেছেন ভারতীয় আধ্যাত্মবাদ, ধর্ম, সম্প্রদায়, উপাসনা পদ্ধতি, ঐতিহ্যের সমস্ত প্রতিষ্ঠানের আচার্যেরা, ১৫০-রও বেশি বিভিন্ন মত-পন্থের সাধু-সন্ন্যাসী এবং ৫০-এরও বেশি আদিবাসী, জনজাতি শ্রেণির শীর্ষ নেতৃত্ব। এর পাশাপাশি, উপস্থিত থাকবেন জৈন, বুদ্ধ, শিখ সমাজের ধর্মীয় নেতা এবং হিন্দু ধর্মের নানা মতে বিশ্বাসী জনগণের ধর্মীয় প্রতিনিধিরাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Myanmar Rebel:  ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহরের দখল নিল বিদ্রোহীরা! উদ্বিগ্ন মায়ানমার সরকার

    Myanmar Rebel: ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী শহরের দখল নিল বিদ্রোহীরা! উদ্বিগ্ন মায়ানমার সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত ও বাংলাদেশ সীমান্তের অদূরে মায়ানমারের গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দর পালেতাওয়ার দখল করল সেখানকার বিদ্রোহীরা। রাখাইন প্রদেশের অন্তর্গত কালাদান নদীর তীরবর্তী ওই শহর  দখল করেছে মায়ানমারের শক্তিধর সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি। ওই বন্দরের সাহায্যে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে বাণিজ্য চালাত মায়ানমার। এই বন্দর বিদ্রোহীদের হাতে গেলে মানানমারের সামরিক জুন্টা সরকার আর্থিক ও বাণিজ্যিক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে অনুমান কূটনীতিকদের। একই সঙ্গে এর ফলে নতুন করে উত্তর-পূর্বাঞ্চলে শরণার্থীদের অনুপ্রবেশের আশঙ্কা করা হচ্ছে।

    মায়ানমারে বিদ্রোহ

    মায়ানমারের পশ্চিমাংশের রাখাইন প্রদেশ থেকে সশস্ত্র কার্যকলাপ পরিচালনা করে ‘আরাকান আর্মি’। মায়ানমারের তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠী— ‘তাঙ ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি’ (টিএনএলএ), ‘আরাকান আর্মি’ (এএ) এবং ‘মায়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্র্যাটিক অ্যালায়েন্স আর্মি’ (এমএনডিএএ)-র জোট ‘ব্রাদারহুড অ্যালায়্যান্স’ নভেম্বরের তৃতীয় সপ্তাহ থেকে সে দেশের সামরিক জুন্টা সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই শুরু করেছে। বিদ্রোহীদের হামলার জেরে ইতিমধ্যেই সে দেশের অর্ধেক এলাকা সরকারি সেনার হাতছাড়া হয়েছে। বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মির পক্ষ থেকে সোমবার জানানো হয়েছে, সীমান্তে স্থিতিশীলতা নিয়ে প্রশ্ন থাকলেও তাঁরা প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সহযোগিতার চেষ্টা চালিয়ে চালাবেন।’ সংগঠনের মুখপাত্র খিন থু খা এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘‘পালেতাওয়ার প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষার দায়িত্ব নেব আমরা।’’

    আরও পড়ুন: পাঞ্জাব সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে সেনার হাতে আসছে দেশীয় ড্রোন ‘দৃষ্টি-১০’

    আরাকান আর্মির দাবি

    বিষয়টি নিয়ে আপাতত মায়ানমার সরকারের তরফে কোনও মন্তব্য করা হয়নি। বিশ্বস্ত সূত্রে খবর, পালেতাওয়ার অঞ্চলে গত সপ্তাহে মায়ানমারের সামরিক বাহিনী এবং আরাকান আর্মির মধ্যে তুমুল যুদ্ধ শুরু হয়েছিল। তবে অধিকাংশ মানুষই চলতি মাসের গোড়ার দিকে পালেতাওয়া ছেড়ে চলে গিয়েছেন। স্থানীয় গ্রামে আশ্রয় নিয়েছেন। কয়েকজন বাসিন্দাই শুধুমাত্র পালেতাওয়ায় থেকে গিয়েছেন। যেখানে ইন্টারনেট এবং মোবাইল সংযোগ পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে। মায়ানমারে গৃহযুদ্ধের জেরে ঘরছাড়া হয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ , যার মধ্যে কয়েক হাজার আশ্রয় নিয়েছেন উত্তর-পূর্ব ভারতের রাজ্য মিজেরামে। উল্লেখ্য, মায়ানমারের সামরিক বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করতে ২০১৫ সালে ওই পালেতাওয়া অঞ্চলে প্রথমবার পা রেখেছিল আরাকান আর্মি। যে অঞ্চলের অধিকাংশ বাসিন্দা আদতে চিন গোষ্ঠীর। যত দ্রুত সম্ভব পালেতাওয়া অঞ্চলে সুরক্ষা এবং আইনের শাসন কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছেন আরাকান আর্মির এক মুখপাত্র।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Drishti-10: পাঞ্জাব সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে সেনার হাতে আসছে দেশীয় ড্রোন ‘দৃষ্টি-১০’

    Drishti-10: পাঞ্জাব সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে সেনার হাতে আসছে দেশীয় ড্রোন ‘দৃষ্টি-১০’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-পাক সীমান্ত (Indo-Pak Border) দিয়ে চোরাচালান-গতিবিধির ওপর নজরদারির ক্ষেত্রে এবার থেকে আরও সজাগ হতে চলেছে সেনার দৃষ্টি। পাঞ্জাব সীমান্তে নজরদারি বাড়াতে এবার ভারতীয় সেনার হাতে আসতে চলেছে দেশীয় ‘দৃষ্টি-১০’ ড্রোন (Drishti-10) বা চালকবিহীন সশস্ত্র বিমান।

    নজরদারির পাশাপাশি ক্ষেপণাস্ত্র বহনও সক্ষম

    সেনা সূত্রে খবর, পাঞ্জাব সেক্টরের ফরোয়ার্ড বেসগুলিতে এই বিশেষ ড্রোন মোতায়েন করা হচ্ছে। ৩০ হাজার ফুট উচ্চতায় দীর্ঘক্ষণ ধরে উড়তে সক্ষম ‘দৃষ্টি-১০’ (Drishti-10)। একটানা ৩৬ ঘণ্টা উড়তে সক্ষম এই চালকবিহীন বিমান। সীমান্তে (Indo-Pak Border) নজরদারির পাশাপাশি অস্ত্রবহনেও সক্ষম ‘দৃষ্টি-১০’। এর জন্য বিমানের পেটে তিনটি হার্ড-পয়েন্ট (ক্ষেপণাস্ত্র বহনের জায়গা) রয়েছে। মনে করা হচ্ছে, আগামী ২-৩ মাসের মধ্যেই এই ড্রোনগুলি সেনায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে। এই বিশেষ ড্রোন বানিয়েছে আদানি ডিফেন্স সংস্থা। সূত্রের খবর, জরুরি ভিত্তিতে, ২টি ‘দৃষ্টি-১০’ ড্রোনের বরাত দিয়েছে সেনা। শর্ত এটাই যে, উৎপাদনে ব্যবহৃত যন্ত্রাংশের ৬০ শতাংশ দেশীয় হতে হবে। 

    পাঞ্জাব ও মরু সীমান্তের নিরাপত্তায় জোর

    সেনা সূত্রের খবর, পঞ্জাব সীমান্তের (Indo-Pak Border) পাশাপাশি, মরু অঞ্চলেও নজরদারি চালাতে ব্যবহৃত হবে এই ড্রোন। বর্তমানে, এই অঞ্চলের নজরদারিতে ‘হেরন মার্ক ওয়ান’ ও ‘হেরন মার্ক টু’ ড্রোন ব্যবহার করা হচ্ছে। এবাপ তার পাশাপাশি ‘দৃষ্টি-১০’ (Drishti-10) বা ‘হারমিস-৯০০’ ড্রোনের বরাত দেওয়া হয়েছে। জানা যাচ্ছে, প্রযুক্তি হস্তান্তরের মাধ্যমে এই ড্রোন ভারতেই উৎপাদন করবে আদানি ডিফেন্স। এর জন্য ইজরায়েলি সংস্থা এলবিট-এর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধেছে তারা। সংস্থার দাবি, ড্রোনের ৭০ শতাংশই দেশি হবে। পরবর্তীকালে, সেই অনুপাত আরও বাড়ানো হবে। 

    ‘দৃষ্টি-১০’-এর (Drishti-10) পাশাপাশি ইজরায়েল থেকে আরও বেশ কয়েকটি স্যাট-কম যোগাযোগে সমৃদ্ধ ড্রোন অন্তর্ভুক্ত করেছে ভারতীয় নৌসেনা। গত সপ্তাহে সেগুলি প্রকাশ্যে আনেন ভারতীয় নৌসেনা প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার এবং আর্মি এভিয়েশনের ডিজি লেফটেন্যান্ট জেনারেল অজয় সুরী। জানা যাচ্ছে, সেগুলিকে পৌরবন্দরে মোতায়েন করা হবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    Prakhar Chaturvedi: ফাইনালে অপরাজিত ৪০৪! ভারতীয় ক্রিকেটে নতুন ইতিহাস প্রখর চতুর্বেদীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অপরাজিত ৪০৪ রান! ভারতীয় ক্রিকেটে ইতিহাস তৈরি করলেন কর্নাটকের ব্যাটার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi)। কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে নজির গড়লেন প্রখর। অনূর্ধ্ব ১৯ এই টুর্নামেন্টে তাক লাগানো ব্যাটিং করলেন তিনি। যুবরাজ সিংয়ের ২৪ বছর পুরনো রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর।

    প্রখর-তেজ

    কোচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি মুম্বই ও কর্নাটক। বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টে কোনও টিমকে শক্তিশালী দুর্বল বলা যায় না। এই ম্যাচে টসে জিতে প্রথমে  ফিল্ডিং নেয় কর্নাটক। ব্যাট করে মুম্বই। হার্দিক রাজের ৪ উইকেট, রাহুল দ্রাবিড়-পুত্র সমিতের ২ উইকেট। মুম্বইয়ের ইনিংস শেষ হয় ৩৮০ রানে। ফাইনালে এত বড় রান সামনে থাকলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রতিপক্ষ টিম আত্মবিশ্বাস হারায়। যদিও কর্নাটকের ক্ষেত্রে হল উল্টো। ওপেনার প্রখর চতুর্বেদী (Prakhar Chaturvedi) শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত ব্যাটিং করলেন। ম্যাচ অমীমাংসিত থাকলেও প্রথম ইনিংস লিডে কোচবিহার ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল কর্নাটক।

    ভাঙল যুবির রেকর্ড

    ১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মহেন্দ্র সিং ধোনির বিহারের বিরুদ্ধে জামশেদপুরের ম্যাচে ৩৫৮ রান করেছিলেন যুবরাজ। এদিন সেই রেকর্ড ভেঙে দিয়েছেন প্রখর (Prakhar Chaturvedi)। তিনি অপরাজিত ৪০৪ করেছেন ৬৩৮ বলে। ইনিংসে ৪৬টি চার এবং ৩টি ছয় মেরেছেন তিনি। প্রথম শ্রেনির ক্রিকেটে হোক বা টেস্ট। সর্বাধিক স্কোরের রেকর্ড কিংবদন্তি ব্রায়ান চার্লস লারার দখলে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটিং কিংবদন্তি ব্রায়ান লারা সেন্ট জনসে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে অপরাজিত ৪০০ রান করেছিলেন। প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে ওয়ারউইকশায়ারের হয়ে লারা ১৯৯৪ সালে ডারহ্যামের বিপক্ষে অপরাজিত ৫০১ রান করেছিলেন তা-ও রেকর্ড।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Justice Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকের মামলা প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়!

    Justice Abhijit Gangopadhyay: প্রাথমিকের মামলা প্রধান বিচারপতির কাছে পাঠালেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মামলাটির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে বৃহত্তর স্বার্থ। তাই মামলাটির শুনানি করা উচিত জনস্বার্থ মামলা হিসেবে। সেই কারণে প্রাথমিকের একটি মামলা ছেড়ে দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Gangopadhyay)। পাঠিয়ে দিলেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের কাছে।

    মামলার কারণ

    প্রাথমিকের এই মামলাটি করেছিলেন জনৈক বিদেশ গাজি। তাঁর বক্তব্য, পঞ্চম শ্রেণিকে পুরোপুরি অন্তর্ভুক্ত করা হোক প্রাথমিকে। বিদেশের আইনজীবী ওমর ফারুক গাজি জানান, এনসিটিইর ২০০৯ সালের নির্দেশিকায় বলা হয়েছিল প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য একটিই পরীক্ষা হবে। ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগের জন্য হবে অন্য একটি পরীক্ষা। সব রাজ্যে এই স্ট্রাকচার অনুসরণ করা হলেও, এ রাজ্যের অনেক স্কুলেই পঞ্চম শ্রেণি জুড়ে রয়েছে উচ্চ প্রাথমিকের সঙ্গেই (Justice Abhijit Gangopadhyay)।

    ‘জনস্বার্থ মামলা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত’

    সরকার যদি পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত একটিই টেট নেয়, তাহলে পঞ্চম শ্রেণিকে কেন প্রাথমিকের অন্তর্ভুক্ত করা হচ্ছে না। এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ, এই মামলায় রাজ্য সরকারের নীতি জড়িয়ে রয়েছে। তাই একে জনস্বার্থ মামলা হিসেবে বিবেচনা করা উচিত। সেই কারণেই মামলাটি প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য উপযুক্ত। রাজ্যের শিক্ষক নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত বেশ কয়েকটি মামলার শুনানি চলছে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে। নিয়োগ কেলেঙ্কারি সংক্রান্ত একটি মামলায় তিনি অবৈধভাবে নিযুক্ত হওয়া শিক্ষকদের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিয়েছিলেন। মামলা গড়ায় সুপ্রিম কোর্টে। সুপ্রিম কোর্ট আবার মামলাটি হাইকোর্টে ফেরত পাঠিয়ে জানিয়ে দেয়, বিশেষ বেঞ্চ গড়ে করতে হবে শুনানি।

    আরও পড়ুুন: “দীর্ঘদিন চাকরি করলেই অবৈধ নিয়োগ বৈধ হয় না”, বলল হাইকোর্ট

    সেই মতো বিশেষ বেঞ্চ গড়ে চলছে শুনানি। তবে এদিন যে মামলাটি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় পাঠিয়ে দিলেন প্রধান বিচারপতির কাছে, তার গায়ে কেলেঙ্কারির গন্ধ পর্যন্ত নেই। বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতে, মামলাটির সঙ্গে জনস্বার্থ জড়িয়ে রয়েছে। তাই মামলাটির শুনানি হওয়া উচিত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে (Justice Abhijit Gangopadhyay)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share