Blog

  • USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    USA India Trade: ভারত-মার্কিন বাণিজ্যের পরিমাণ ছাড়াল ২০০ বিলিয়ন ডলারের গণ্ডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলাচ্ছে বিশ্ব। পরিবর্তন হচ্ছে ভূ-রাজনৈতিক পরিস্থিতির। এহেন আবহে ক্রমেই কাছাকাছি এসেছে ভারত ও আমেরিকা। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ক্রমেই সে সম্পর্ক হচ্ছে গাঢ়। ফলতে শুরু করেছে তার সুফলও। ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও মুকেশ অঘি জানান, দুই দেশের বাণিজ্যের (USA India Trade) পরিমাণ ২০০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার (ভারতীয় মুদ্রায় ১৬.৫৭ লক্ষ কোটি) ছাড়িয়েছে। ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেশ পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে যৌথ প্রচেষ্টা চালানোর ওপর জোর দিয়েছেন তিনি।

    গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা

    মুকেশ বলেন, “ভারত-মার্কিন সম্পর্কের গাঁটছড়া খুবই শক্ত করে বাঁধা। ব্যবসায়িক দিক থেকে বলা যায়, আমরা ইতিমধ্যেই ২০০ বিলিয়ন ডলার বাণিজ্যের গণ্ডি ছাড়িয়ে গিয়েছি।” তিনি বলেন, “আমরা দেখছি প্রচুর চেষ্টা চলছে ইঞ্জিন, কোয়ান্টাম কম্পিউটিং, আর্টিফিসিয়াল ইন্টেলিজেন্স, সাইবার সিকিউরিটি এবং স্পেস পার্টনারশিপের ক্ষেত্রে। বিভিন্ন ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে এই সহযোগিতা ও কোলাবোরেশন আরও বাড়ছে বলেও দেখছি আমরা।” ইন্ডিয়া-ইউনাইটেড স্টেটস ট্রেড পলিসি ফোরাম সম্পর্কে বলতে গিয়ে অঘি জানান, চরিত্রগত ও আকারগত একটা পরিবর্তন লক্ষ্য করা গিয়েছে। প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক ইস্যুগুলি থেকে এখন সরে এসেছে দুই দেশ। অঘি জানান, বর্তমানে আলোচনার সময়ও ফোকাস করা হচ্ছে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে উন্নতি। সম্ভাবনাময় ক্ষেত্রগুলির টারিফ কমানোর চেষ্টাও চলছে। বিশেষ কয়েকটি বাণিজ্য-বিতর্ককে সরিয়ে রেখেই এসব আলোচনা হচ্ছে।

    কী বলছেন মুকেশ

    ইউএস-ইন্ডিয়া স্ট্র্যাটেজিক পার্টনারশিপ ফোরামের প্রেসিডেন্ট তথা সিইও বলেন, “ট্রেড পলিসি ফোরামের চরিত্র ও ধরন বদলে গিয়েছে। এটা এখন আর প্রতিদ্বন্দ্বিতার জায়গায় নেই। দুই দেশের ডাব্লুটিওর ক্ষেত্রে আমাদের ছটি কেস রয়েছে (USA India Trade)। সেগুলি দূরও করা হয়েছে। আমেরিকার দিক থেকে রাজনৈতিক কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কারণ এটা এফটিএ করতে পারে না। তাই কীভাবে বাণিজ্য আরও বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল দুই দেশের মধ্যে। দর কমিয়ে কীভাবে পরিমাণ বৃদ্ধি করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। আলোচনা হয়েছে সম্ভাবনাময় দিকগুলি নিয়েও।” এফটিএ প্রসঙ্গে অঘি বলেন, “বাইডেন প্রশাসন কোনও দেশের সঙ্গে ফ্রি ট্রেড এগ্রিমেন্ট (মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি) করেনি। আমি জানি, ভারত এই ডায়রেক্টশনে দ্রুত ঘুরে যেতে পারে। কিন্তু আমেরিকার রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণে দুই দেশের মধ্যে (USA India Trade) এই আলোচনা হচ্ছে না।”

    আরও পড়ুুন: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    Weather Update: ঘন কুয়াশায় দেরিতে চলছে শতাধিক বিমান-ট্রেন, শীতে কাঁপছে উত্তর ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ঘন কুয়াশার কারণে চলাচলে ব্যাঘাত সৃষ্টি হয়েছে রেল-বিমান পরিষেবায়। মোট ১৫০টি বিমান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বিলম্বিত হয়েছে। বেশ কিছু বিমানের গতিপথও বদল করা হয়েছে। একই ভাবে বহু দূরপাল্লার ট্রেন দেরিতে চলছে। অনেক ট্রেন একটি জায়গায় ঠায় দাঁড়িয়ে। এদিকে, উত্তর ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে পশ্চিম হিমালয়ের জম্মু ও কাশ্মীর, হিমাচল প্রদেশ এবং লাদাখে তুষারপাত এবং হালাকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। প্রবল শৈত্যপ্রবাহে বিপর্যস্ত জনজীবন।

    ব্যাহত বিমান পরিষেবা (Weather Update)

    ঘন কুয়াশার কারণে এখনও পর্যন্ত ১৬৮টি উড়ানের নির্ধারিত গতিপথের বদল করা হয়েছে। ৮৪টি উড়ান খারাপ আবহাওয়ার (Weather Update) কারণে বাতিল করা হয়েছে। দিল্লি বিমানবন্দরের তরফ থেকে যাত্রীদের উদ্দেশে ঘন কুয়াশার কারণে বিশেষ সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে। যাত্রীদের পরিবর্তিত সময় সূচির দিকে নজর রাখার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। দিল্লি থেকে গোয়াগামী এক যাত্রীকে ১৩ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ইন্ডিগো, স্পাইসজেট এবং ভিস্তারার মতো প্রধান বিমান সংস্থাগুলি জানিয়েছে যে, খারাপ আবহাওয়ার কারণে দিল্লি এবং কলকাতায় বিমানগুলির ওঠানামায় সমস্যা হচ্ছে। দিল্লি-কলকাতার বিমানকে কুয়াশার জন্য হায়দরাবাদে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    দেরিতে চলছে ট্রেন

    পাশাপাশি ট্রেন পরিষেবাতেও ব্যাপাক সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। ১৮টি ট্রেন তার নির্ধারিত সময় থেকে বিলম্বে চলছে বলে রেল সূত্রে জানা গিয়েছে। রেল স্টেশন প্রচুর যাত্রী আটকে পড়েছেন। আজ দিল্লিতে এই বছরের শীতলতম দিন। সকালে রাজধানীর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসে নেমে যায়। গত দুই সপ্তাহ ধরে অতরিক্ত শীতের (Weather Update) কারণে স্কুল বন্ধ থাকলেও আজ থেকে আংশিক ভাবে স্কুল খুলছে বলে জানা গিয়েছে। গত শুক্রবার দিল্লির তাপমাত্রা ছিল ৩.৯ ডিগ্রি।

    কী জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর

    মৌসম ভবনের (আইএমডি) সর্বশেষ আবহাওয়া বুলেটিনে উল্লেখ করেছে যে, আগামী ৪ থেক ৫ দিনের মধ্যে উত্তর ভারতের কিছু অংশে তীব্র শীতের প্রভাব থাকবে। সেই সঙ্গে আকাশ ঘন কুয়াশাচ্ছন্ন (Weather Update) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী ১৫ এবং ১৬ জানুয়ারিতে পাঞ্জাব, হরিয়ানা, চণ্ডীগড়, রাজস্থান এবং উত্তরপ্রদেশের বেশ কিছু এলাকায় অতিরিক্ত শৈত্যপ্রবাহ চলবে। পাশপাশি উত্তরাখণ্ড, পশ্চিমবঙ্গ, সিকিম, ঝাড়খণ্ড, ওড়িশা, অসম, নাগাল্যান্ড এবং মেঘালয়ে কুয়াশার প্রভাব থাকবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের অফিসে ইডির হানা, রেশন দুর্নীতিতে শহরে তল্লাশি

    Ration Scam: শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টের অফিসে ইডির হানা, রেশন দুর্নীতিতে শহরে তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিকাণ্ডের ১০ দিন পর আবার রেশন দুর্নীতির (Ration Scam) তদন্তে শহরের নানা প্রান্তে ইডির তল্লাশি। শহরের চার জায়গায় তদন্তে নামল কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সোমবার সকালে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে শঙ্কর আঢ্যর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অরবিন্দ সিংয়ের অফিসে হানা দেয় ইডি (ED Raid) । কলকাতার অন্তত ছয়টি জায়গায় এদিন ভোর থেকে তল্লাশি চালাচ্ছে আধিকারিকরা।

    কোথায় কোথায় তল্লাশি

    রেশন বণ্টন দুর্নীতি (Ration Scam) মামলায় আবারও ইডির হানা (ED Raid) কলকাতার উত্তর থেকে দক্ষিণ। তার মধ্যে যেমন রয়েছে বনগাঁর প্রাক্তন পুরপ্রধান তথা এই মামলায় ইতিমধ্যেই ধৃত শঙ্কর আঢ্যর অফিস, তেমনই রয়েছে সল্টলেকের সেক্টর ফাইভে তাঁর চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্ট অরবিন্দ সিংয়ের অফিসও। সেক্টর ফাইভের ওই অফিসের ১২ তলায় চলছে তল্লাশি। গোটা চত্বর ঘিরে ফেলেছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। ওই অফিসের নীচে নিরাপত্তায় রয়েছেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা। এমনকী মহিলা জওয়ানদেরও সেখানে মোতায়েন করা হয়েছে। কিছু দিন আগে পুরসভায় নিয়োগ ‘দুর্নীতি’ মামলায় রাজ্যের দমকলমন্ত্রী সুজিত বসুর বাড়িতে হানা দিয়েছিল ইডি। লেকটাউনে তাঁর দু’টি বাড়িতে দীর্ঘ ক্ষণ তল্লাশি চলে। সেই সঙ্গে একই দিনে ইডি গিয়েছিল তৃণমূল বিধায়ক তাপস রায়ের বৌবাজারের বাড়ি এবং বিরাটীতে আর এক তৃণমূল কাউন্সিলর সুবোধ চক্রবর্তীর বাড়িতেও। 

    আরও পড়ুন: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    কেন তল্লাশি

    উল্লেখ্য, রেশন দুর্নীতির (Ration Scam) তদন্তে ইতিমধ্যেই উদ্ধার করা হয়েছে একটি মেরুন ডায়েরি। রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের আগের আপ্ত সহায়ক অভিজিৎ দাসের বাড়ি থেকে উদ্ধার করা হয় ওই ডায়েরিটি। ইডি সূত্রে খবর, ওই ডায়েরিতে পাওয়া গিয়েছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। তাতে রয়েছে লেনদেনের হিসেব। মন্ত্রীর হয়ে অভিজিৎ কোথায়, কাদের কাছ থেকে, কত টাকা তুলেছেন, তা লেখা রয়েছে ওই ডায়েরিতে এমনই দাবি ইডি-র। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, অভিজিৎ দাস ইতিমধ্যেই বয়ান দিয়েছেন যে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের নির্দেশেই টাকা নিয়েছিলেন তিনি। এরপরেই ইডি আধিকারিকরা তদন্ত করে সেক্টর ফাইভে শঙ্কর আঢ্যর ওই চার্ডার্ড অ্যাকাউনট্যান্ট অফিসের খোঁজ পান। সেই মতো এদিন তল্লাশি চালানো হয়েছে ওই অফিসে। এর আগে রেশন মামলায় গত ৫ জানুয়ারি সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শাহজাহান শেখের বাড়িতেও গিয়েছিল ইডি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    Milind Deora: “সেই কংগ্রেস আর এই কংগ্রেসের ফারাক বিস্তর”, বললেন মিলিন্দ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “এটা খুব দুঃখের যে আমার বাবা যে কংগ্রেসে যোগ দিয়েছিলেন ১৯৬৮ সালে এবং আমি যোগ দিয়েছিলাম ২০০৪ সালে তার মধ্যে পার্থক্য আছে। কংগ্রেস যদি গঠনমূলক ইস্যুর ওপর ফোকাস করত এবং তার সেই মেরিট এবং দক্ষতা থাকত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।” রবিবার দুপুরে মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী শিবসেনার একনাথ শিন্ডের শিবিরে যোগ দিয়ে কথাগুলি বললেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)।

    কী বলছেন মিলিন্দ?

    তিনি বলেন, “তিরিশ বছর আগে যে দল আর্থিক সংস্কার করেছিল, সেই দলই ইদানিং গালাগালি দিচ্ছে শিল্পপতি, ব্যবসায়ীদের। ব্যবসায়ীদের দেশ-বিরোধী আখ্যা দিচ্ছে।” মিলিন্দ বলেন, “যে পার্টি এক সময় দেশকে কীভাবে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যাবে, সেই পরামর্শ দিত, সেই দলই এখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বক্তব্য কিংবা কাজের বিরোধিতা করছে।” শিবির বদলের কারণ হিসেবে তিনি জানিয়েছেন, তিনি এবার উন্নয়নের পথে হাঁটতে পারবেন।প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী (Milind Deora) বলেন, “আপনারা প্রত্যেকেই জানেন আমার রাজনীতি বরাবরই প্রোগ্রেসিভ ও ধর্মনিরপেক্ষ। সবাই জানে মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে মানুষের জন্য কাজ করছেন। আমি তাঁর হাত শক্ত করেছি মাত্র।” প্রসঙ্গত, রবিবার কংগ্রেসের সঙ্গে ৫৫ বছরের সম্পর্কে ইতি টানেন মিলিন্দ দেওরা (Milind Deora)। এদিনই দুপুরে মিলিন্দ যোগ দিলেন শিবসেনার একনাথ শিন্ডে শিবিরে।

    এক্স হ্যান্ডেলে বার্তা মিলিন্দের 

    লোকসভা নির্বাচনের মুখে যাকে বিজেপি-বিরোধী শিবিরে জোর ধাক্কা বলেই ধারণা রাজনৈতিক মহলের। এক্স হ্যান্ডেলে মিলিন্দ লিখেছেন, “আমার রাজনৈতিক যাত্রার একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়ের সমাপ্তি হল। কংগ্রেসের প্রাথমিক সদস্যপদ ত্যাগ করেছি আমি। এই দল আমার পরিবারের মতো ছিল। ৫৫ বছরের সম্পর্কের অবসান ঘটল। দলের সমস্ত নেতা, সহকর্মী ও কর্মকর্তাদের কাছে আমি কৃতজ্ঞ থাকব।” এদিন দুপুরে মিলিন্দের হাতে শিবসেনার ঝান্ডা তুলে দিয়ে তাঁকে দলে স্বাগত জানান মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী।

    রাহুলের কাছের জন ছিলেন মিলিন্দ

    কংগ্রেস নেতা প্রয়াত মুরলী দেওয়ার ছেলে মিলিন্দ (Milind Deora)। মুরলী টানা ৪০ বছর সাংসদ ছিলেন দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা কেন্দ্রের। মুরলী প্রয়াত হওয়ার পর ওই কেন্দ্রের সাংসদ হন মিলিন্দ। মনমোহন সিংহের আমলে মন্ত্রীও হয়েছিলেন। রাহুলের কাছের জন হিসেবেই পরিচিত তিনি। ২০১৪ ও ১৯ এর নির্বাচনে ‘হাত’ প্রতীকে প্রার্থী হয়ে হেরে যান শিবসেনার কাছে। এদিন সেই শিবসেনা শিবিরেই ভিড়লেন মিলিন্দ।

    মিলিন্দ শিবসেনার ছত্রছায়ায় চলে যাওয়ায় বিজেপিকে নিশানা করেছে কংগ্রেস। গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সাধারণ সম্পাদক জয়রাম রমেশ বলেন, “দেওরা শুক্রবারই আমায় মেসেজ করেছিলেন। দক্ষিণ মুম্বই লোকসভা আসনটি নিয়ে উদ্বেগেও ছিলেন তিনি। কারণ ওই আসন থেকেই জিততেন মিলিন্দ ও তাঁর বাবা।” তিনি বলেন, “মুরলি দেওরা সমস্ত ওঠানামার মধ্যেও কংগ্রেস ছেড়ে যাননি।”

    আরও পড়ুুন: মুর্শিদাবাদে শাসক দলের নেতা সত্যেন খুনে ধৃত তৃণমূল নেতা, কোন্দল প্রকাশ্যে

    মিলিন্দের কংগ্রেস ছাড়ার নেপথ্যে নিখুঁত হিসেব দেখছেন রাজনীতিবিদরা। মিলিন্দ যে আসনটিতে এতদিন লড়েছিলেন, সেটি এবার দাবি করেছে ‘ইন্ডি’ জোটের উদ্ধবের শিবসেনা শিবির। তাই কংগ্রেসে থাকলে মিলিন্দ ওই আসনটি পেতেন না। অথচ এই আসনে তাঁর বাবা জয়ী হয়েছিলেন দীর্ঘদিন। মিলিন্দও জিতেছিলেন দুবার। সেই কারণেই কংগ্রেস ছাড়ার সিদ্ধান্ত নেন মিলিন্দ। অবশ্য মিলিন্দ (Milind Deora) বলেন, “কংগ্রেস যদি গঠনমূলক সিদ্ধান্ত নিত, তাহলে শিন্ডে এবং আমি আজ এই জায়গায় থাকতাম না।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Army Day: সেনা দিবসে দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

    Army Day: সেনা দিবসে দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সেনা দিবসে (Army Day) দেশের জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানালেন রাষ্ট্রপতি দ্রোপদী মুর্মু, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং। প্রসঙ্গত, ১৯৪৯ সালের আজকের দিনে (১৫ জানুয়ারি) শেষ ব্রিটিশ কমান্ডার-ইন-চিফ ফ্রান্সিস রায় বুচারের হাত থেকে দায়িত্ব নেন ভারতীয় কমান্ডার-ইন-চিফ কেএম কারিয়াপ্পা।

    রাষ্ট্রপতির শুভেচ্ছা বার্তা

    দেশের সেনাবাহিনীর শীর্ষ কমান্ডার হলেন রাষ্ট্রপতি। তিনি ট্যুইট করে এদিন জওয়ানদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। এদিন নিজের এক্স হ্যান্ডেলে রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘‘আমি উষ্ণ অভ্যর্থনা জানাচ্ছি ভারতীয় সেনাবাহিনীকে (Army Day)। সেনা দিবসে দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে জওয়ানরা সর্বদাই কর্তব্য পালন করেন। যখনই কোনও সংকটের পরিস্থিতি উদ্ভূত হয়েছে, দেশের সেনাবাহিনী এগিয়ে এসেছে। তা সে সন্ত্রাস দমনে হোক অথবা বিপর্যয় মোকাবিলায়।’’

    প্রধানমন্ত্রীর শুভেচ্ছা বার্তা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও এদিন দেশের জওয়ানদের (Army Day) শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। নিজের এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, ‘‘যখনই বহিরাগত আক্রমণ হোক অথবা প্রাকৃতিক দুর্যোগ, তখনই আমাদের সাহসী জওয়ানরা তাঁদের কর্তব্যবোধ পালন করেন সাহসের সঙ্গে। পৃথিবীর মধ্যে শৃঙ্খলা পরায়ণ এবং শক্তিশালী সেনাবাহিনী হল ভারতের। অমৃত কালে দেশ এগিয়ে চলেছে বিকশিত ভারতের দিকে। এখানেও ভূমিকা রয়েছে দেশের সেনাবাহিনীর।’’

    প্রতিরক্ষামন্ত্রীর শুভেচ্ছাবার্তা

    সেনা দিবসে জওয়ানদের এবং তাঁদের পরিবারবর্গকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India vs Afghanistan: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    India vs Afghanistan: চিন্তায় রাখলেন রোহিত-বিরাট! শিবম-যশস্বীর দাপটে সিরিজ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টানা দুই ম্যাচে শূন্য হাতে ফিরলেন ভারত অধিনায়ক। টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ফিরে শুরুটা ভাল করলেও বড় রান তুলতে ব্যর্থ বিরাটও।  তবে যশস্বীর শুরুর ঝড় এবং শিবম দুবের টানা দ্বিতীয় ম্যাচ জেতানো ইনিংসে ভর করে আফগানিস্তানের (India vs Afghanistan) বিপক্ষে সহজেই সিরিজ পকেটে পুরল ভারত। তরুণদের ব্যাটিং সাজঘরে বসে দেখলেন রোহিত এবং বিরাট। তিন ম্যাচের সিরিজে পর পর দু’ম্যাচে জিতে সিরিজ জিতে নিল ভারত।

    কবে রানে ফিরবেন রোহিত

    রোহিতের প্রত্যাবর্তনে হতাশার ধাক্কা দ্বিতীয় ম্যাচেও জারি রইল। গত ম্যাচে শুভমনের ভুলে রান আউট হলেও এই ম্যাচে প্রথম বলে আড়াআড়ি ব্যাট চালিয়ে বোল্ড হলেন অধিনায়ক। প্রথম বল ফেস করতে গিয়েই বড় শট খেলার চেষ্টা নিয়ে সমালোচিতও হচ্ছেন রোহিত। ১৪ মাস পর আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ফেরা বিরাট কোহলিও বড় রান তুলতে পারলেন না। ভাল শুরু করেও ক্যাচ তুলে দেন নবীন উল হকের বলে। ১৬ বলে ২৯ রান করে আউট হয়ে যান বিরাট। তাঁরা জেতাতে না পারলেও যশস্বী জয়সওয়াল এবং শিবম ম্যাচ জেতানো ইনিংস খেললেন। 

    দুরন্ত তরুণ ব্রিগেড

    হার্দিকের অভাব এক বিন্দুও টের পেতে দিচ্ছেন না শিবম। আফগানিস্তানের দেওয়া ১৭৩ রানের লক্ষ্য ১৬ ওভারের মধ্যেই পেরিয়ে গেল ভারত। শিবম আগের ম্যাচে ৬০ রান করে অপরাজিত ছিলেন। দলকে জিতিয়েছিলেন। এই ম্যাচে ৩২ বলে ৬৩ রান করলেন শিবম। অপরাজিত রইলেন এই ম্যাচেও। সঙ্গে রইলেন রিঙ্কু সিং। তিনি ৯ রানে অপরাজিত রইলেন। শুরুতে  ছ’টি ছক্কার সাহায্যে ৩৪ বলে ৬৮ রান করেন যশস্বী। এদিন টস জিতে রান তাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন রোহিত শর্মা। প্রথমে ব্যাট করে ১৮২ তুলেছিল আফগানিস্তান। গত ম্যাচের তুলনায় এই ম্যাচে দুরন্ত ব্যাটিং উপহার দেয় আফগানরা। আফগানিস্তানের হয়ে সব থেকে বেশি রান করলেন গুলবাদিন নইব। ৩৫ বলে ৫৭ রান করলেন তিনি। শেষ বেলায় মুজিব উর রহমান ৯ বলে ২১ এবং করিম জনত ১০ বলে ২০ রান করে আফগানিস্তানকে লড়াই করার মতো জায়গায় পৌঁছে দেন। ভারতের হয়ে ৩ উইকেট নেন অর্শ্বদীপ। রবি বিষ্ণোই এবং অক্ষর প্যাটেল এই ম্যাচে দু’টি করে উইকেট নিয়েছেন। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    Primary TET: সুপ্রিম নির্দেশে ঝুলেই রইল প্রাথমিকের ১১ হাজার শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকের (Primary TET) চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্থগিতাদেশ দিল দেশের সর্বোচ্চ আদালত। ২০২২ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট ছাড়পত্র দিল না প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে। সুপ্রিম নির্দেশের ফলে এখনই কোনও মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। জানা গিয়েছে, আগামী ২২ জানুয়ারি ওই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ 

    গত বছরই প্রাথমিকে (Primary TET) স্কুলগুলিতে  প্রায় ১১ হাজার শূন্যপদে শিক্ষক নিয়োগের কথা ঘোষণা করে রাজ্য। সেই মতো নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্রস্তুতিও শুরু করে দেয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। গত বছর সেপ্টেম্বর মাস নাগাদ পর্ষদ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানায়, টেট উত্তীর্ণ হয়েছেন যাঁরা, তাঁদের মধ্যে ২০২০-২০২২ শিক্ষাবর্ষে প্রশিক্ষণরত ডিএলএড প্রার্থীরা এবং ওই কোর্সের প্রথম বর্ষের উত্তীর্ণরাও নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিতে পারবেন। এ নিয়েই চাকরিপ্রার্থীদের একাংশ কোর্টের দ্বারস্থ হয় (Primary TET)। মামলার জল গড়ায় কলকাতা হাইকোর্টে। তখন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদের সিদ্ধান্তকেই বহাল রাখেন। পরে হাইকোর্টের তৎকালীন বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ পর্ষদের ওই বিজ্ঞপ্তি খারিজ করেন। দুই বিচারপতির বেঞ্চ সাফ জানিয়ে দেয়, প্রশিক্ষণরত প্রার্থীরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোনওভাবেই অংশ নিতে পারবেন না। শিক্ষক হতে গেলে প্রশিক্ষণ সম্পূর্ণ করতে হবে।

    ২৮ জুলাই ২০২৩ সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ

    মামলার এক পক্ষের মত হল, ২০২০-২২ শিক্ষাবর্ষ শেষ হচ্ছে জুন মাসে। আর নিয়োগ প্রক্রিয়া শুরু হবে নভেম্বর মাস থেকে। ফলে ডিএলএড প্রশিক্ষণরতদের (Primary TET) সুযোগ দেওয়া উচিত। প্রসঙ্গত, এই সংক্রান্ত মামলায় গত বছরের ২৮ জুলাই সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি হিমা কোহলি এবং বিচারপতি রাজেশ বিন্দলের বেঞ্চ জানায়, আদালতের নির্দেশ ছাড়া কোনওভাবেই ওই নিয়োগ প্রক্রিয়ার মেধাতালিকা প্রকাশ করতে পারবে না পর্ষদ। পরবর্তীকালে মামলাটির শুনানি পিছিয়ে যেতে থাকে। চাকরিপ্রার্থীরা এখন তাকিয়ে রয়েছেন ২২ জানুয়ারির দিকে, দেখা যাক সেদিন এই মামলার জট কাটে নাকি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Makar Sankranti Weather: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    Makar Sankranti Weather: মাঘের শুরুতেই বৃষ্টি! মকর সংক্রান্তিতে ঠান্ডার দাপট, বাংলায় শূন্যে নামল দৃশ্যমানতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকর সংক্রান্তির (Makar Sankranti) সকালে ঘন কুয়াশায় ঢাকল জেলা থেকে শহর। কোথাও কোথাও দৃশ্যমানতা পৌঁছল শূন্যতেও। কনকনে ঠান্ডাতেই রাজ্য জুড়ে গঙ্গায় পুণ্যস্নানে ব্যস্ত হাজার হাজার মানুষ। পুরুলিয়া সহ পশ্চিমের কিছু অংশে শৈত্য প্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে এরই মধ্যে রয়েছে বৃষ্টির ভ্রূকুটি। মাঘের শুরুতেই ভিজবে বঙ্গ, বলছে আবহাওয়া দফতর (Weather Office)। জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার থেকে রাজ্যে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে হবে বৃষ্টি।

    কুয়াশার দাপট সর্বত্র

    সোমবার, ঘন কুয়াশার (West Bengal Fog) চাদরে ঢাকল উত্তর থেকে দক্ষিণ। রাস্তায় একটি গাড়ি থেকে সামনের গাড়িকেও দেখা যাচ্ছে না, এমনই পরিস্থিতি। কোচবিহার, জলপাইগুড়ি থেকে কলকাতা সর্বত্র একই অবস্থা। সকাল ৯ টার পরও সূর্যের দেখা মেলেনি। শিলিগুড়িতে দৃশ্যমানতা নেমেছে শূন্যে, কলকাতায় দৃশ্যমানতা ২৫ মিটার, ডায়মন্ড হারবার দৃশ্যমানতা ৫০ মিটার, কোচবিহার দৃশ্যমানতা ২০০ মিটার। ঘন কুয়াশা চাদরে ঢেকেছে কলকাতা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও। রাত আড়াইটায় দৃশ্যমানতা নেমে যায় ২৫ মিটারে। ভোর সাড়ে পাঁচটায় দৃশ্যমানতা পৌঁছয় ১৫০ মিটারে। সকাল ৮ টায় দৃশ্যমানতা ৩০০ মিটারে পৌঁছে যায়।

    আরও পড়ুন: আজ ‘মকর সংক্রান্তি’, জানুন এই পুণ্য তিথির মাহাত্ম্য

    হাড় কাঁপানো ঠান্ডা

    উত্তর থেকে দক্ষিণবঙ্গে পৌষ সংক্রান্তিতে (Makar Sankranti Weather) শীতের দাপট। শীতের স্পেল আরো ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টা থাকবে। পশ্চিমের পুরুলিয়া জেলায় আজও শৈত্য প্রবাহের সতর্কবার্তা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার থেকে আবহাওয়া পরিবর্তনের পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস।  ২-৩ দিনে ৪ ডিগ্রি পর্যন্ত তাপমাত্রা বাড়তে পারে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুরে। বুধবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা। উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং নদীয়া জেলায়। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলিতেও বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টির সামান্য সম্ভাবনা। বৃহস্পতিবার দক্ষিণ বঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি বিক্ষিপ্তভাবে হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • India-Maldives Relationship: মলদ্বীপ থেকে সেনা সরানো নিয়ে কী জানাল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক?

    India-Maldives Relationship: মলদ্বীপ থেকে সেনা সরানো নিয়ে কী জানাল ভারতের বিদেশ মন্ত্রক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপে বিমান চলাচল করতে পারে এমন পরিস্থিতি বজায় রাখতে পারস্পরিক সমাধানসূত্র খোঁজার চেষ্টা করছে ভারত। মলদ্বীপ (India-Maldives Relationship) থেকে সেনা সরানো নিয়ে এমনই বিবৃতি দিল ভারতীয় বিদেশ মন্ত্রক। চিন ঘেঁষা দ্বীপ রাষ্ট্রের মহম্মদ মুইজ্জুর সরকার মলদ্বীপ থেকে সেনা সরানোর জন্য ভারতকে ‘আর্জি’ জানিয়েছে। রীতিমতো সময়সীমাও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।

    নয়াদিল্লির বিবৃতি 

    মলদ্বীপ (India-Maldives Relationship) থেকে ভারতের সেনা সরানোর বিষয়ে নয়াদিল্লির সঙ্গে আলোচনা করতে উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। নয়াদিল্লির তরফে বিবৃতি দিয়ে বলা হয়েছে,  “মলদ্বীপের মানুষের কাছে মানবিক সাহায্য পৌঁছে দিতে ভারতীয় বিমানগুলির চলাচল জারি রাখা জরুরি। এই কাজের পরিবেশ বজায় রাখতে উভয় পক্ষই একটি সমাধানসূত্রে পৌঁছনোর চেষ্টা করছে।” মলদ্বীপ এবং ভারতের সম্মতিক্রমে একটি নির্দিষ্ট দিন বেছে নিয়ে পরবর্তী আলোচনা করা হবে বলেও জানানো হয়েছে ওই বিবৃতিতে। নভেম্বর মাসে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার কিছু দিনের মধ্যেই মুইজ্জু বলেছিলেন, ‘‘আমাদের দেশের মাটি থেকে সমস্ত বিদেশি সেনাকে আমরা ফেরত পাঠাব।’’ এ ক্ষেত্রে মুইজ্জু নাম না-করলেও স্পষ্ট ভাবেই ভারতকে নিশানা করেন। কারণ, ভারত মহাসাগরের ওই দ্বীপরাষ্ট্রের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রশাসনিক এবং শিল্পক্ষেত্রের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল ভারতীয় সেনা।

    আরও পড়ুুন: “বাবর একদিনে ১ লক্ষ ৮০ হাজার হিন্দুকে খুন করেছিল” মন্দির ইস্যুতে তোপ শুভেন্দুর

    মলদ্বীপ প্রসঙ্গে জয়শঙ্কর

    মলদ্বীপ (India-Maldives Relationship) প্রসঙ্গে প্রশ্ন করা হলে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ‘পলিটিক্স ইস পলিটিক্স। আমরা এটা গ্যারান্টি দিতে পারি না যে রোজ প্রতিটি দেশ আমাদের সমর্থন করবে অথবা আমাদের কথায় একমত হবে। কখনও এটা ভালো না হতে পারে।’ বিগত বেশ কয়েকদিন ধরেই চলছে ‘মলদ্বীপ বনাম লাক্ষাদ্বীপ’ বিতর্ক। সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে ঘুরতে গিয়ে বেশ কিছু ছবি ও ভিডিয়ো পোস্ট করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এরপরই মোদি এবং ভারতকে নিয়ে আপত্তিজনক কিছু মন্তব্য করেছিলেন মলদ্বীপের কয়েকজন মন্ত্রী। এরপর থেকেই ওঠে মলদ্বীপ বয়কটের রব। এই আবহে চিন সফরে যান মুইজ্জুর। চিন থেকে দেশে ফিরেই শনিবার মুইজ্জু হুঁশিয়ারির সুরে জানিয়েছিলেন, কাউকে ধমকানোর ছাড়পত্র দেয়নি তার সরকার। এমনকী ১৫ মার্চের মধ্য়ে ভারতকে সমস্ত সেনা প্রত্যাহার করে নেওয়ার কথাও বলা হয়। তারপরই পদক্ষেপ করল দিল্লি। বিদেশমন্ত্রী জানান, কোনও দেশের সরকারের সঙ্গে মতবরোধ হলেও ভারত সে দেশের জনগণের কথা চিন্তা করেই কাজ করে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: এবার ভুতুড়ে চাকরির হদিশ! ৫৮ শিক্ষকের নিয়োগ সম্পর্কে জানে না খোদ এসএসসি

    Recruitment Scam: এবার ভুতুড়ে চাকরির হদিশ! ৫৮ শিক্ষকের নিয়োগ সম্পর্কে জানে না খোদ এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় নয়া ‘চাঞ্চল্যকর’ তথ্য সামনে এল। এবার ভুতুড়ে চাকরি ধরা পড়ল। যে চাকরি গুলি সম্পর্কে এসএসসি নিজেই জানে না। অথচ বহাল তবিয়তে মাস পোহালে বেতনও তুলছেন ওই ভুতুড়ে শিক্ষকরাও। জানা গিয়েছে ৫৮ জন শিক্ষকের চাকরি পাওয়া নিয়ে ‘ধোঁয়াশা’ রয়েছে খোদ এসএসসির কাছে। কলকাতা হাইকোর্টে রিপোর্ট দিয়ে এসএসসি জানিয়েছে, ওই ৫৮ জন শিক্ষকের কোনও তথ্য তাদের কাছে নেই। ওই শিক্ষকদের পার্সোনালিটি টেস্ট, ইন্টারভিউ নেওয়া হয়নি। এমনকি নিয়োগের প্যানেলও তাঁদের নাম ছিল না। ফলে তাঁরা কী ভাবে চাকরি পেলেন তা নাকি এসএসসি জানেনা।

    কীভাবে পাওয়া গেল ৫৮ জনের সন্ধান?

    স্কুলের নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam)  মামলায় তদন্ত করছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিবিআই এবং ইডি। শাসকদলে বেশ কিছু রাঘববোয়াল থেকে মন্ত্রী-বিধায়ক এই মামলায় বর্তমানে গারদের অন্দরে। নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে আদালতের নির্দেশ মতো তদন্তে উঠে আসা তথ্য এসএসসিকে পাঠানো হয় সিবিআই-এর তরফে। ওই তথ্য যাচাই করে বেআইনি নিয়োগ সম্পর্কে নিজেদের অবস্থান কোর্টকে জানায় এসএসসি। গত সপ্তাহে হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চে এসএসসি ৫৮ জন শিক্ষকের নাম আদালতে রিপোর্ট আকারে জমা দেয়। সেখানেই এসএসসি জানায়, নবম-দশম শ্রেণিতে ৪০ জন এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণিতে ১৮ জন শিক্ষক রয়েছেন। তাঁরা কী ভাবে চাকরি (Recruitment Scam)  পেয়েছেন তা নিয়ে ধোঁয়াশা রয়েছে। তাঁদের কোনও তথ্য পাওয়া যাচ্ছে না।

    মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী সপ্তাহে

    এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam)  সাদা খাতা জমা দিয়েও চাকরি পাওয়ার বিস্তর অভিযোগ রয়েছে । পরীক্ষা না দিয়েও অনেক অযোগ্য প্রার্থী চাকরি পেয়েছেন বলে অভিযোগ। এবার উঠল নতুন অভিযোগ। ৫৮ জনের ভুতুড়ে চাকরি। কী ভাবে তাঁরা চাকরির সুপারিশপত্র পেলেন তা খুঁজছে খোদ এসএসসিও। আগামী সপ্তাহে আবার বিচারপতি দেবাংশু বসাক এবং মহম্মদ শব্বর রসিদির ডিভিশন বেঞ্চে মামলাটির শুনানি রয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share