Blog

  • Mahua Moitra: তৃণমূলের মহুয়ার বিরুদ্ধে তৈরি রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল সিবিআই, কেন জানেন?

    Mahua Moitra: তৃণমূলের মহুয়ার বিরুদ্ধে তৈরি রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল সিবিআই, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার লোকসভার এথিক্স কমিটির কাছে মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে তৈরি রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল সিবিআই। টাকার বিনিময় প্রশ্নকাণ্ডে লোকসভা থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে নদিয়ার কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়াকে। লোকসভার এথিক্স কমিটির সুপারিশে বহিষ্কার করা হয় তাঁকে। খারিজ করা হয় সাংসদপদও।

    রিপোর্ট চেয়ে পাঠাল সিবিআই

    লোকসভার সচিবালয়ের এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বাংলার তৃণমূল নেত্রী। এই মামলায় লোকসভার জেনারেল সেক্রেটারির হলফনামা তলব করেছে সুপ্রিম কোর্ট। এই পরিস্থিতিতেই এথিক্স কমিটির রিপোর্ট চেয়ে পাঠালেন সিবিআই আধিকারিকরা। রিপোর্টটি খতিয়ে দেখতে চান কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকরা। লোকসভার সচিবালয়ের কাছে এই মর্মে আবেদনও করা হয়েছে। সূত্রের খবর, কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার লিখিত আবেদন এসে পৌঁছেছে লোকসভার সচিবালয়ে। তবে এখনও পর্যন্ত সেই রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয়নি সিবিআইয়ের হাতে।

    কোন শর্তে তদন্ত করতে পারবে সিবিআই 

    উল্লেখ্য, লোকসভার সচিবালয় ওই রিপোর্ট সিবিআইয়ের হাতে তুলে দিলেই দুর্নীতি প্রতিরোধ আইনের অনুচ্ছেদ ১৭এ-র অধীনে মহুয়ার বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করে তদন্ত করতে পারবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। মহুয়ার বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সিবিআইকে চিঠি দিয়েছিলেন লোকপাল। তার পরেই (Mahua Moitra) এথিক্স কমিটির রিপোর্ট চেয়ে লোকসভার সচিবালয়কে চিঠি দেওয়া হয় সিবিআইয়ের তরফে।

    আরও পড়ুুন: ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাটে’র আগে মোদি-বিন জায়েদের রোড শো, কী বললেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট?

    ব্যবসায়ী হিরানন্দানিকে সংসদের লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন মহুয়া। তাঁর বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে আদানিদের বিরুদ্ধে প্রশ্ন করার অভিযোগ তুলেছিলেন সাংসদ নিশিকান্ত দুবে। লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লাকে লেখা চিঠিতে নিশিকান্ত জানিয়েছিলেন, হিরানন্দানি গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষায় ঘুষ নিয়েছেন কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। কেন্দ্রীয় তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবকে লেখা চিঠিতে নিশিকান্ত লোকসভার ওয়েবসাইটে মহুয়ার লগইন শংসাপত্রগুলির আইপি অ্যাড্রেসগুলি অন্য কেউ অ্যাক্সেস করেছে কিনা, তা পরীক্ষা করতে বলেন।

    নিশিকান্তর অভিযোগ পেয়ে তদন্তে নামে লোকসভার এথিক্স কমিটি। পরে মহুয়ার সাংসদ পদ খারিজের সুপারিশ করে ওই কমিটি। সেই মতো সংসদের শীতকালীন অধিবেশনেই বহিষ্কার করা হয় মহুয়াকে। দেশের শীর্ষ আদালতের দ্বারস্থ হন তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ। প্রসঙ্গত, হিরানন্দানিকে সংসদের লগইন আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়েছিলেন বলে কবুল করলেও, ঘুষ নেওয়ার বিষয়টি অস্বীকার করেন মহুয়া (Mahua Moitra)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • IPL 2024: দেশের মাটিতেই হবে সপ্তদশ আইপিএল! লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই চলবে খেলা?

    IPL 2024: দেশের মাটিতেই হবে সপ্তদশ আইপিএল! লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই চলবে খেলা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অন্য জায়গায় নয়, দেশেই আইপিএল (IPL 2024) আয়োজন করতে বদ্ধপরিকর ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ড। লোকসভা নির্বাচনের সঙ্গেই চলবে আইপিএল। তার জন্য বিভিন্ন বিকল্প তৈরি রাখছে বিসিসিআই। একাধিক সূত্রের খবর অনুযায়ী, মার্চের শেষ সপ্তাহ থেকে আইপিএল শুরু করার পরিকল্পনা রয়েছে বোর্ডের। হোম এবং অ্যাওয়ে ফরম্যাটেই হবে এই প্রতিযোগিতা। অন্য দেশে প্রতিযোগিতা আয়োজনের কথা ভাবাই হচ্ছে না। 

    লোকসভা ভোট নিয়ে সমস্যা

    ২০২৪ শুরু হতে না হতেই আইপিএল-এর সপ্তদশ মরসুমের দিকে তাকিয়ে সারা বিশ্বের ক্রিকেটপ্রেমীরা। গত নভেম্বর থেকেই তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে আইপিএলের (IPL)। বিশ্বকাপ ফাইনালের ঠিক এক সপ্তাহ পর, অর্থাৎ ২৬ নভেম্বর নিজেদের রিলিজ ও রিটেনশন তালিকা প্রকাশ করেছিলো দলগুলি। ১৯ ডিসেম্বর ছিল আইপিএল-এর নিলাম। তবে এবার আইপিএল আয়োজনে কয়েকটি সমস্যা রয়েছে। সামনেই রয়েছে লোকসভা ভোট। আইপিএল ম্যাচগুলিতে নিরাপত্তা প্রদানের ব্যাপারে প্রশাসনিক জটিলতা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি কোনও রাজ্য সংস্থা নির্বাচনের কারণে আইপিএল ম্যাচের দিন পুলিশি নিরাপত্তা দিতে না চায় তা হলে কী হবে? মনে করা হচ্ছে, অবিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতেই এই সমস্যা হবে।

    বিকল্প ব্যবস্থা বোর্ডের

    কোনও রাজ্যে নির্বাচন চলাকালীন সেই রাজ্যে আইপিএলের ম্যাচ পড়লে যদি পুলিশ মোতায়েন নিয়ে সমস্যা হয়, তা হলে সেই ম্যাচ অন্য কোনও মাঠে আয়োজন করা হতে পারে। যে রাজ্যে আইপিএলের দল নেই এবং সেই সময়ে নির্বাচন নেই, সেই রাজ্যগুলিকেই প্রাধান্য দেওয়া হবে এ ক্ষেত্রে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যেতে পারে, যদি কলকাতায় কেকেআরের ম্যাচের সময় ভোট পড়ে তাহলে সেই ম্যাচ গুয়াহাটি বা কটকে করা হতে পারে যদি সেই সময় সেই শহরে ভোট না থাকে। বোর্ডের মতে, আইপিএলের ম্যাচ যে মাঠে হবে সেখানেই লাভ। বরং আইপিএল দল না থাকা রাজ্যগুলিতে (যেমন অসম) ম্যাচ আয়োজন করা হলে তা আরও জনপ্রিয়তা পাবে।  ১০ শহরের বাইরেও আইপিএলের ম্যাচ হলে তা আখেড়ে লাভজনকই হবে।

    আরও পড়ুন: মলদ্বীপ বিতর্কে প্রধানমন্ত্রীর পাশে ‘অর্জুন’ শামি, কী বললেন তারকা পেসার

    আইপিএল ও বিশ্বকাপ

    প্রাথমিকভাবে ঠিক হয়েছে ২৪ মার্চ থেকে ২৬ মে পর্যন্ত হবে আইপিএল। কিন্ত এখনও কোনও কিছুই চূড়ান্ত করা সম্ভব হচ্ছে না ভোট ঘোষণা না হওয়া পর্যন্ত। তবে লোকসভা ভোট ছাড়াও টি-২০ বিশ্বকাপের (T20 World Cup 2024) কথা মাথায় রাখতে হচ্ছে বিসিসিআই-কে। দিনকয়েক আগে কুড়ি-বিশের বিশ্বকাপের সূচি ও গ্রুপ বিন্যাস প্রকাশ করেছে ক্রিকেট দুনিয়ার সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা। ২ জুন থেকে শুরু হচ্ছে প্রতিযোগিতা। তার অন্তত এক সপ্তাহ আগে আইপিএল (IPL) শেষ করতেই হবে বিসিসিআই-কে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে মে মাসের চতুর্থ সপ্তাহের মধ্যে টুর্নামেন্ট শেষ করতে পারে ভারতীয় বোর্ড।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary TET: প্রাথমিকের একটি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ খারিজ ডিভিশন বেঞ্চে

    Primary TET: প্রাথমিকের একটি মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ খারিজ ডিভিশন বেঞ্চে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে (Primary TET) চাকরির নিয়োগে প্যানেল প্রকাশ এবং তা আদালতের সামনে জমা করার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বুধবার সেই নির্দেশ খারিজ করল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। এদিন বিচারপতি সৌমেন সেন এবং বিচারপতি উদয় কুমারের বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে।

    ২০১৪ সালের টেটের প্রেক্ষিতে অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশ

    ২০১৪ সালের টেট পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছিল ২০১৫ সালের অক্টোবর আসে। ফলাফল প্রকাশিত হয়েছিল ২০১৬ সালে। এই মামলায় পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৬ সালের নিয়োগ প্রক্রিয়ার প্যানেল প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বিচারপতির নির্দেশ ছিল, ১০ দিনের মধ্যে প্যানেল প্রকাশ করতে হবে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে (Primary TET)। সেই মোতাবেক প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিলেন বিচারপতি। কিন্তু, ১০ জানুয়ারি অর্থাৎ বুধবার সেই নির্দেশ খারিজ করে দিল কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ। প্রসঙ্গত, এই মামলায় বিচারপতি গঙ্গোপাধ্য়ায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ডিভিশন বেঞ্চে যায় পর্ষদ (Primary TET)। ওই মামলার শুনানিতে দুই বিচারপতির বেঞ্চ এদিন একক বেঞ্চের নির্দেশ খারিজ করে দিল। তবে একক বেঞ্চ মামলার পরবর্তী অংশের শুনানি চালিয়ে যেতে পারবে বলে জানিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চ।

    ২০১৬ সালে প্রাথমিকের নিয়োগ ঘিরে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ সামনে আসে

    ২০১৪ সালের নিয়োগে ৪২ হাজারেরও বেশি প্রার্থী শিক্ষক পদে চাকরি পেয়েছিলেন ২০১৬ সালে। কিন্তু, সেই নিয়োগ নিয়ে বিস্তর দুর্নীতির অভিযোগ ওঠে পরবর্তীকালে। এ নিয়ে যোগ্য চাকরিপ্রার্থীরা নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনও শুরু করেন। জল গড়ায় হাইকোর্টে। মামলা ওঠে বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতারও হন পর্ষদের (Primary TET) প্রাক্তন সভাপতি তথা তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য। মামলার শেষ শুনানিতে মোট ৪২ হাজার ৯৪৯ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্যানেল ১০ দিনের মধ্যে প্রকাশ করতে বলেন তিনি। তবে এদিন তাঁর নির্দেশ খারিজ হল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাটে’র আগে মোদি-বিন জায়েদের রোড শো, কী বললেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট?

    PM Modi: ‘ভাইব্র্যান্ট গুজরাটে’র আগে মোদি-বিন জায়েদের রোড শো, কী বললেন আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, বুধবার উদ্বোধন হয়েছে ভাইব্র্যান্ট গুজরাটের। উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তার আগে মঙ্গলবার আমেদাবাদে টানা তিন কিলোমিটার রোড শো-ও করেন প্রধানমন্ত্রী। সঙ্গে ছিলেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট শেখ মহম্মদ বিন জায়েদ আল নাহিম। 

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট

    ভাইব্র্যান্ট গুজরাট এবার ১০ বছরে পড়ল। এই অনুষ্ঠানেই প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দিতে ভারতে এসেছেন সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। এদিন রোড শো-র আগে মহম্মদ বিন জায়েদকে স্বাগত জানাতে সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল বিমানবন্দরে যান প্রধানমন্ত্রী। তাঁকে স্বাগত জানানোর পর এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “আমার ভাই মহম্মদ বিন জায়েদ আপনাকে ভারতে স্বাগত। আপনি ভারত সফরে আসায় আমরা সম্মানিত বোধ করছি।”

    রোড শো দুই রাষ্ট্রপ্রধানের

    বিমানবন্দর থেকেই শুরু হয় রোড শো। চলে ১৫ মিনিট ধরে। পরে দুই নেতা গাড়িতে করে চলে যান আমেদাবাদের ইন্দিরা ব্রিগেডে। দুই নেতাকে দেখতে পুরো রাস্তাটার দু’পাশে সার দিয়ে দাঁড়িয়েছিলেন কাতারে কাতারে মানুষ। সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্টকে স্বাগত জানিয়ে লেখা পোস্টার-ব্যানারে ছয়লাপ গোটা রাস্তা। রোড-শো শেষে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসেন মোদি (PM Modi) ও আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। এই বৈঠকে স্বাক্ষরিত হয় চারটি মউ।

    এগুলি হল, পুনর্ব্যবহারযোগ্য জ্বালানি, স্বাস্থ্য পরিষেবা, খাদ্য প্রক্রিয়াকরণ এবং বন্দর। এর আগে প্রধানমন্ত্রী দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন টিমোরের প্রেসিডেন্ট লেস্টে জোশ রামোশ হোর্তা এবং মোজাম্বিকের প্রেসিডেন্ট ফিলিপি জাসিন্টো নিউশির সঙ্গে। বিশ্বের একাধিক গ্লোবাল কর্পোরেশনের সিইওদের সঙ্গেও বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: চাপ বাড়ল কাকুর, ‘‘কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলবে’’, নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    গত সাত মাসেরও কম সময়ের মধ্যে এনিয়ে চারবার দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে বসলেন মোদি (PM Modi) ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির প্রেসিডেন্ট। বৈঠক শেষে মহম্মদ বিন জায়েদ বলেন, “ভারত ও সংযুক্ত আরব আমিরশাহির অংশীদারিত্ব ক্রমেই বিকশিত হচ্ছে। দুই দেশের সহযোগিতা কীভাবে আরও বাড়ানো যায় এবং দুই দেশের নাগরিকদের স্বার্থে স্থায়ী উন্নয়ন কীভাবে করা যায়, এদিন মূলত আলোচনা হয়েছে তা নিয়েই।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালিকাণ্ডে হাইকোর্টে মামলা ইডির, বয়ান রেকর্ডে সিজিওতে বসিরহাট পুলিশ

    Sandeshkhali Incident: সন্দেশখালিকাণ্ডে হাইকোর্টে মামলা ইডির, বয়ান রেকর্ডে সিজিওতে বসিরহাট পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) তাদের উপরে হামলার ঘটনায় এবার কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হল ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অভিযোগ, রেশন দুর্নীতি মামলায় তল্লাশি করতে গিয়ে তাদের আধিকারিকদের উপর হামলা করা হয়েছে। বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত ইডিকে মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন। আগামী কাল বৃহস্পতিবার মামলার শুনানি বলে জানা যাচ্ছে। অন্যদিকে বুধবারই ইডির দফতর সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছল বসিরহাটের পুলিশ। এদিনই ইডি অফিসারদের বয়ান রেকর্ড করা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    হাইকোর্টে ইডি

    বুধবার হাইকোর্টে ইডি-র অভিযোগ, ‘রেশন দুর্নীতির মামলায় তল্লাশি করতে গিয়ে হামলার মুখে পড়েন অফিসাররা। উলটে আমাদের অফিসারদের বিরুদ্ধেই পুলিশ এফআইআর করেছে বলে শুনতে পাচ্ছি। সব সংবাদমাধ্যমে এটা প্রচার হচ্ছে। আমরা বসিরহাট কোর্টেও খোঁজ নিয়েছি। কিন্তু সেখানেও এমন কোনও এফআইআর কপি যায়নি। ওয়েবসাইটে আপলোডও করা হয়নি। উলটে পুলিশ প্রতিদিন আমাদের অফিসে গিয়ে খোঁজ করছে, কোন কোন অফিসার সেদিন সেখানে গিয়েছিলেন। আমাদের আশঙ্কা হেনস্থা করার জন্য তাঁদের নামেও নতুন অভিযোগ দায়ের করবে।’ এদিন ইডির আবেদন শোনার পর মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত। আগামী কাল বৃহস্পতিবারই মামলাটির শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে।

    তৎপর কেন্দ্র

    সন্দেশখালির (Sandeshkhali Incident) ঘটনায় তৎপর হয়েছে কেন্দ্রও। রাজ্যে এসে দফতরের আধিকারিকদের সঙ্গে কথা বলেন ইডির ডিরেক্টর রাহুল নবীন। সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে দফায় দফায় বৈঠক করেন ইডির ডিরেক্টর। কথা হয় কেন্দ্রীয় বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে। সূত্রের খবর, বৈঠকে ছিলেন সিআরপিএফ, এনআইএ, এসএসবি, সিআইএসএফ ও আইটি-র কর্তার। সেখানে দফতরের আধিকারিকদের নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা হয় বলে সূত্র মারফৎ জানা যাচ্ছে।

    আরও পড়ুন: এবার কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ! পড়ুয়াকে লাগাতার হেনস্থার অভিযোগে তোলপাড়

    সিজিও কমপ্লেক্সে পুলিশ

    অন্যদিকে সন্দেশখালির ঘটনায় (Sandeshkhali Incident) তল্লাশি অভিযানে যাওয়া কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আধিকারিকদের বয়ান রেকর্ড করতেই বসিরহাটের ডিএসপি-র নেতৃত্বে পুলিশের একটি দল সিজিওতে পৌঁছেছে বলে সূত্রের খবর। সঙ্গে রয়েছে পুলিশের ক্যামেরাম্যানও। বুধবার ১২টা নাগাদ বসিরহাট পুলিশ সিজিও কমপ্লেক্সে যায়। তবে ইডির ডেপুটি ডিরেক্টর বয়ান রেকর্ডের জন্য উপস্থিত না থাকার কারণে কিছুক্ষণ পরে পুলিশ সিজিও কমপ্লেক্স ছেড়ে বেড়িয়ে যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kalighater Kaku: চাপ বাড়ল কাকুর, ‘‘কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলবে’’, নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    Kalighater Kaku: চাপ বাড়ল কাকুর, ‘‘কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া চলবে’’, নির্দেশ ডিভিশন বেঞ্চের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একক বেঞ্চের পরে ডিভিশন বেঞ্চেও জোর ধাক্কা খেলেন ‘কালীঘাটের কাকু’ (Kalighater kaku)। তাঁর কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ বিষয়ে বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশই কার্যকর হবে, একথা সাফ জানালেন বিচারপতি সৌমেন সেন এবং বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ। বুধবারই ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, সুজয়কৃষ্ণের কণ্ঠস্বরের নমুনার পরবর্তী প্রক্রিয়ার উপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।

    ইডির তদন্তে বাধা দেওয়ার অভিযোগ রাজ্যের বিরুদ্ধে

    নিয়োগ মামলায় ধৃত সুজয়কৃষ্ণের (Kalighater Kaku) কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহ করতে গিয়ে বেশ বেগ পেতে হয় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে। এনিয়ে বুধবারই হাইকোর্টে ইডির আইনজীবী তাঁর সওয়ালে বলেন, ‘‘আমরা তদন্ত শেষ করব কীভাবে? গোটা রাজ্য আমাদের বিরুদ্ধে। প্রতি পদে তদন্তে বাধা দেওয়া হচ্ছে।’’ ইডির আইনজীবীর কথায় উঠে আসে সন্দেশখালির ঘটনাও। তিনি বলেন, ‘‘আমাদের তদন্তকারী আধিকারিকদের মারধর করা হচ্ছে। এফআইআর করা হচ্ছে।’’ এর পর ইডির আইনজীবী বলেন, কী ভুল রয়েছে বিচারপতি অমৃতা সিনহার ওই নির্দেশে? তিনি তো নির্দেশে লিখেছেন যে, কণ্ঠস্বরের নমুনা বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষের নির্দেশ ছাড়া বিচার প্রক্রিয়ায় প্রমাণ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে না।

    কী বললেন বিচারপতি সৌমেন সেন

    যদিও কালীঘাটের কাকুর (Kalighater Kaku) কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ নিয়ে একাধিক প্রশ্ন এদিন তুলতে দেখা গিয়েছে ডিভিশন বেঞ্চকে। বিচারপতি সেনের মন্তব্য, ‘‘আইন অনুযায়ী প্রত্যেক অভিযুক্তের কিছু অধিকার থাকে। আইন অনুযায়ী তিনি এই নমুনা দিতে অস্বীকার করতে পারেন। সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রের কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের নির্দেশ দিয়ে বিচারপতি অমৃতা সিংহ সঠিক কাজ করেননি। বিচারপতির তীর্থঙ্কর ঘোষের এজলাসে যখন এই একই বিষয়বস্তু নিয়ে মামলা বিচারাধীন তখন বিচারপতি অমৃতা সিংহের এই নির্দেশ সঠিক নয়। এটা বিচারবিভাগীয় পরিকাঠামোর ক্ষেত্রে এবং বিচারবিভাগীয় আচরণবিধির ক্ষেত্রে সঠিক উদাহরণ নয়। এটা মারাত্মক প্রবণতা।’’ প্রসঙ্গত, গত সপ্তাহের বুধবার কলকাতা হাইকোর্টে বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে এই মামলার শুনানি চলে। এরপরেই সুজয়কৃষ্ণকে (Kalighater Kaku) সঙ্গে নিয়ে রাতে অ্যাম্বুল্যান্সে করে এসএসকেএম হাসপাতালে পৌঁছন ইডির আধিকারিকরা। প্রায় ২ ঘণ্টা ধরে চলে কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের প্রক্রিয়া। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা, এবার চিনকে পর্যটক পাঠানোর অনুরোধ মলদ্বীপের

    India Maldives Row: ভ্রমণ বাতিল করছেন ভারতীয়রা, এবার চিনকে পর্যটক পাঠানোর অনুরোধ মলদ্বীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করে বিপাকে মলদ্বীপ সরকার। প্রধানমন্ত্রীকে অপমান করায় হাজার হাজার ভারতীয় পর্যটক বয়কট করতে শুরু করেন দ্বীপরাষ্ট্র মলদ্বীপকে (India Maldives Row)। বিমান-হোটেলের টিকিট বাতিল করতে থাকেন শ’য়ে শ’য়ে ভারতীয় পর্যটক। নিত্যদিন সেই সংখ্যার লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। যার জেরে পর্যটন ব্যবসা ভয়ঙ্করভাবে মার খাবে বলে ইঙ্গিত পেয়ে যায় মলদ্বীপ সরকার।

    চিনা প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ

    ঠেলায় পড়ে মলদ্বীপের চিনপন্থী প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে অনুরোধ জানালেন আরও বেশি করে পর্যটক পাঠানোর। বর্তমানে পাঁচ দিনের চিন সফরে রয়েছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানেই পর্যটক-ভিক্ষে করেছেন মুইজ্জু। কেবল তাই নয়, মলদ্বীপে বিশেষ পর্যটন অঞ্চল গড়ার জন্য চিনের সঙ্গে ৫ কোটি ডলারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষর করেন মুইজ্জু। মঙ্গলবার ফুজিয়ান প্রদেশের একটি বিজনেস ফোরামে বক্তৃতা (India Maldives Row) দেন মুইজ্জু। তিনি বলেন, “প্রাক অতিমারি পর্বে চিন আমাদের প্রধান বাণিজ্য সহযোগী ছিল। আমরা আবার সেই পরিস্থিতিতে ফিরতে চাই।” এর পরেই মলদ্বীপে আরও বেশি করে চিনা পর্যটকরা যাতে যান, সেই আবদার করেন দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট। 

    বিপাকে মলদ্বীপ সরকার

    সম্প্রতি কেন্দ্রশাসিত লাক্ষাদ্বীপ সফরে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কিছু ছবি ও ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল সমাজমাধ্যমে। অভিযোগ, এর পরেই মলদ্বীপের তিন জুনিয়র মন্ত্রী মরিয়ম শিউনা, মালশা শরিফ এবং মাহজুম মাজিদ কয়েকটি ছবিতে প্রধানমন্ত্রীকে পুতুল ও জোকার বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এর পরেই আক্ষরিক অর্থে মলদ্বীপ বয়কটের হিড়িক পড়ে যায়। দলে দলে ভারতীয় পর্যটক মলদ্বীপ ভ্রমণের সিদ্ধান্ত বাতিল করে দেন। মলদ্বীপ বয়কটের ডাকও দেন ভারতীয় পর্যটকরা। বিপাকে পড়ে যায় মলদ্বীপ সরকার।

    আরও পড়ুুন: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের

    ঘরে-বাইরে সমালোচনার মুখে পড়ে মুইজ্জু সরকার। বাধ্য হয়ে সাসপেন্ড করা হয় অভিযুক্ত তিন মন্ত্রীকে। যদিও তাঁদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপেরই দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ও মহম্মদ নাসির। তাঁরা সাফ জানিয়ে দেন, ভারত মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র। সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এমন মন্তব্য বড়সড় প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে (India Maldives Row)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    Hafiz Saeed: পাক জেলে বন্দি মুম্বই হামলার চক্রী হাফিজ সঈদ, জানাল রাষ্ট্রসংঘ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তানের জেলে বন্দি মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ সঈদ (Hafiz Saeed)। সন্ত্রাসে আর্থিক মদত দেওয়ার সাতটি আলাদা আলাদা মামলায় তাকে ৭৮ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে পাকিস্তানের আদালত। এমনই জানাল রাষ্ট্রসংঘ।

    গ্লোবাল টেররিস্ট

    মুম্বই হামলার মাস্টারমাইন্ড হাফিজ। ২০০৮ সালের ডিসেম্বর মাসে তাকে গ্লোবাল টেররিস্ট বলে দেগে দেয় রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। ভারতের মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি তালিকায়ও রয়েছে লস্কর-ই-তৈবার প্রতিষ্ঠাতা হাফিজের নাম। তার মাথার দাম এক কোটি ডলার ঘোষণা করেছিল আমেরিকা। মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গি পাকিস্তানে বহাল তবিয়তে রয়েছে বলে জল্পনা ছড়িয়েছিল। পাকিস্তানের আসন্ন সাধারণ নির্বাচনেও সে অংশ নিতে পারে বলে গুঞ্জন ছড়িয়েছিল। এহেন পরিস্থিতিতে রাষ্ট্রসংঘ জানিয়ে দিল, ২০২০ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি থেকে পাকিস্তানে জেল খাটছে হাফিজ (Hafiz Saeed)।

    হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ

    গত সেপ্টেম্বরে পাকিস্তানকে হাফিজকে প্রত্যর্পণের অনুরোধ জানিয়েছিল ভারত। তবে যেহেতু ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে বন্দি প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই, তাই হাফিজকে যে ভারত তার জিম্মায় পাবে না, তা এক প্রকার জানাই ছিল। সম্প্রতি সে কথা জানিয়ে দিয়েছে পাক বিদেশমন্ত্রকও। মুখপাত্র মুমতাজ জাহরা বালোচ বলেন, “ভারত সরকারের অনুরোধ গ্রহণ করেছে পাকিস্তান। তারা তথাকথিত আর্থিক তছরুপ মামলায় জড়িত হাফিজ সঈদের প্রত্যর্পণ চাইছে। কিন্তু এটাও মনে রাখা প্রয়োজন যে ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনও প্রত্যর্পণ চুক্তি নেই।”

    আরও পড়ুুন: নোবেল শান্তি পুরস্কার পাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি? কমিটির সদস্যের মন্তব্যে জল্পনা!

    মুম্বই হামলার মূল চক্রী হাফিজ। ওসামা বিন লাদেনের সঙ্গেও যোগ ছিল হাফিজের। হাফিজের বিরুদ্ধে নাশকতার ৭টি অভিযোগ রয়েছে। মুম্বই হামলার প্রধান ষড়যন্ত্রী যে হাফিজ, ভারত একাধিকবার তার স্বপক্ষে প্রমাণও দিয়েছে পাকিস্তানকে। তার পরেও হাফিজকে ভারতের হাতে তুলে দেয়নি পাক সরকার। মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি হাফিজকে নিরাপদ আশ্রয়ে রেখে পাকিস্তান তাকে নাশকতায় মদত দিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছিল। হাফিজের বিষয়ে রাষ্ট্রসংঘে নালিশও জানিয়েছিল ভারত। সেসবে অবশ্য বিশেষ কাজ হয়নি। পাকিস্তানের নিরাপদ আশ্রয়েই রয়েছে হাফিজ। আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, হাফিজ বাইরে থাকলে প্রাণহানির সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে। তাই তাকে ‘আশ্রয়’ দেওয়া হয়েছে জেলে। যেখানে কারাদণ্ড ভোগ করার নামে বহাল তবিয়তে রয়েছে কুখ্যাত এই জঙ্গি (Hafiz Saeed)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • DA Hike: দোলের উপহার! সরকারি কর্মীদের ফের ডিএ বাড়াচ্ছে মোদি সরকার, সঙ্গে পাওনা বাড়তি এইচআরএ

    DA Hike: দোলের উপহার! সরকারি কর্মীদের ফের ডিএ বাড়াচ্ছে মোদি সরকার, সঙ্গে পাওনা বাড়তি এইচআরএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারিদের জন্য সুখবর। আবার দোলের আগেই মহার্ঘ ভাতা বা ডিএ (DA Hike) ও হাউস রেন্ট অ্যালাওয়েন্স (HRA) বাড়াতে চলছে নরেন্দ্র মোদি সরকার। অর্থ মন্ত্রক সূত্রে খবর, এবার ৪ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধির কথা ঘোষণা করা হতে পারে। বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারিরা ৪৬ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা পান। ৪ শতাংশ বাড়লে ডিএ-র পরিমাণ ৫০ শতাংশ হবে। ডিএ বৃদ্ধির ঘোষণা যখনই হোক না কেন, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকেই তার সুবিধা পাবেন কেন্দ্রের সরকারি কর্মীরা (Central Government)। 

    কবে বাড়তে পারে ডিএ

    অর্থ মন্ত্রক সূত্রে খবর, ফেব্রুয়ারির শুরুতেই অন্তর্বর্তীকালীন বাজেট পেশ করা হবে। এরপর ফেব্রুয়ারির শেষে কিংবা মার্চের প্রথমের দিকে ভোট ঘোষণার সম্ভাবনা। তার আগেই সরকারি কর্মীদের মহার্ঘ ভাতা বাড়ানোর কথা ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্র। এর আগে অক্টোবরে কেন্দ্রীয় সরকার ৪ শতাংশ মহার্ঘ ভাতা বৃদ্ধি করেছিল। মূলত মুদ্রাস্ফীতির হার বিবেচনা করে সরকারি কর্মীদের ডিএ বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এক্ষেত্রে যদি কারও মূল বেতন হিসেবে থাকে ১৫ হাজার টাকা। তিনি সেই সময় মূলত বেতনের ৪২ শতাংশ ডিএ পেতেন, যা ছিল ৬৩০০ টাকা। ৪ শতাংশ বৃদ্ধির পরে তা ৬০০ টাকা বেড়ে হয় ৬৯০০ টাকা।

    আরও পড়ুন: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের

    বাড়ছে হাউস রেন্ট অ্য়ালাওয়েন্স 

    ডিএ-র পাশাপাশি হাউস রেন্ট অ্য়ালাওয়েন্সের (HRA) পরিমাণও বাড়াতে চলেছে সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারিদের ক্ষেত্রে শহর ভেদে এইচআরএ-র মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য রয়েছে। টায়ার-১ সিটিতে বসবাসকারী কর্মীরা হাউস রেন্ট অ্য়ালাওয়েন্স বেশি পেয়ে থাকেন। অন্যদিকে টায়ার-২ ও টায়ার-৩র বাসিন্দাদের তুলনামূলকভাবে এইচআরএ বাবদ কম টাকা দেওয়া হয়। কেন্দ্রীয় সরকারি চাকরির নিয়ম অনুযায়ী, ভাড়া বাড়িতে না থাকলে এইচআরএ-র টাকা পাওয়া যায় না। নিজস্ব বাড়ি বা কোয়ার্টার থেকে যে সমস্ত কর্মীরা চাকরি করেন তাঁদের এই ভাতা পাওয়ার সুযোগ নেই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Women Farmers: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের 

    Indian Women Farmers: বছরে মিলবে ১২ হাজার টাকা! মহিলা কৃষকদের নগদ বৃদ্ধির ভাবনা কেন্দ্রের 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে মহিলা চাষিদের (Indian Women Farmers) উপহার দিতে চলেছে মোদি সরকার (Modi Government)। মহিলা কৃষকদের নগদ অনুদান বাড়িয়ে ১২,০০০ টাকা করা হতে পারে। শীঘ্রই এই ঘোষণা করতে পারে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী কিসান সম্মান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) প্রকল্পে এখন সরকার দেশের সব কৃষককেই বছরে ৬০০০ টাকা দেয়। 

    কেন্দ্রের ভাবনা

    সূত্রের খবর, মহিলা কৃষকদের (Indian Women Farmers) পিএম কিষাণ সম্মান নিধির টাকা দ্বিগুণ করতে চলেছে মোদি সরকার।  আগামী ১ ফেব্রুয়ারির অন্তর্বর্তী বাজেটে এই ঘোষণা করতে পারেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী। এই সিদ্ধান্তের ফলে সরকারের ওপর প্রায় ১২ হাজার কোটি টাকার অতিরিক্ত দায় বর্তাবে। ২০১৯ লোকসভা নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী কিষাণ সম্মান নিধি (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi) দেওয়ার ঘোষণা করেছিল সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের সংখ্যা বলছে, বর্তমানে দেশের ১১ কোটি কৃষক এই প্রকল্প থেকে উপকৃত হচ্ছেন। এখনও পর্যন্ত এই প্রকল্পের মাধ্যমে নভেম্বর পর্যন্ত ১৫টি কিস্তিতে ২.৮১ লক্ষ কোটি টাকা বিতরণ করা হয়েছে।

    নারী শক্তিকে প্রাধান্য

    দেশে সব ক্ষেত্রে মহিলাদের (Indian Women Farmers) ভূমিকাকে গুরুত্ব দিচ্ছে মোদি সরকার। কিষাণ সম্মান নিধি বৃদ্ধি হলে এর থেকে মহিলা কৃষকরা আরও বেশি উপকৃত হবেন। এতে তাদের অর্থনৈতিক শক্তিও বাড়বে। এতে গ্রামীণ এলাকায় মহিলারা আত্মনির্ভর হবে। বর্তমানে দেশে ২৬ কোটি কৃষক রয়েছে। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, দেশের ১৪২ কোটি জনসংখ্যার মধ্যে মহিলাদের সংখ্যা প্রায় ৬০ শতাংশ। যদিও মাত্র ১৩ শতাংশই মহিলা জমির মালিক। এই মহিলাদের স্বনির্ভর করার জন্যই মোদি সরকারের এই উদ্যোগ।

    আরও পড়ুন: আত্মনির্ভর ভারতের জয়গান, মলদ্বীপকে জবাব অমিতাভ-সেওয়াগের

    কৃষকদের জন্য নানা উদ্যোগ

    ভারতের কৃষকরা দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তি। তাই কৃষকদের অর্থনৈতিক নিরাপত্তা প্রদানের লক্ষ্যে মোদি সরকার একাধিক প্রকল্প নিয়ে এসেছে। তার মধ্যে অন্যতম প্রধানমন্ত্রী কিষান সম্মান (Pradhan Mantri Kisan Samman Nidhi)। এছাড়া কৃষকদের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে মোদি সরকার প্রধানমন্ত্রী কিষাণ মানধন যোজনা চালু করেছে। এই প্রকল্পের অধীনে, ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সি ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকরা প্রতিমাসে ৫৫ টাকা থেকে ২০০ টাকা জমা করতে পারবেন। সরকারও প্রতি মাসে সমান পরিমাণ অর্থ জমা করবে। ৬০ বছর বয়সে, একজন কৃষক প্রতি মাসে ৩০০০ টাকা করে পেনশন পাবেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share