Blog

  • PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    PM Modi: বিহার থেকে লোকসভা ভোটের প্রচার শুরু করবেন মোদি, কবে সভা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুয়ারে লোকসভা নির্বাচন। ছন্নছাড়া দশা বিরোধীদের। তবে আস্তিন গুটিয়ে ইতিমধ্যেই লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। এটা অবশ্য আন-অফিশিয়ালি। অফিশিয়ালি পদ্ম-শিবিরের প্রচার শুরু হবে ১৩ জানুয়ারি, বিহার থেকে। নীতীশ কুমারের রাজ্যের চম্পারণ থেকেই প্রচার শুরু করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    টার্গেট ৪০

    গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, এদিন বেত্তাই শহরের রামান ময়দানে জনসভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এই সভার আগে প্রধানমন্ত্রী বেশ কিছু প্রকল্পের উদ্বোধন ও শিলান্যাসও করতে পারেন তিনি। এই প্রকল্পগুলির সবই বিহার কেন্দ্রিক। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে ৪০০-র বেশি আসন পেয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চাইছে বিজেপি। এজন্য বিভিন্ন রাজ্য নেতৃত্বকে লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেওয়া হয়েছে। বাংলার ক্ষেত্রে এই লক্ষ্যমাত্রা ৩৫। আর নীতীশের রাজ্যে ৪০ আসনেই জিততে চাইছে গেরুয়া শিবির। সেই কারণেই জানুয়ারি মাসজুড়ে বিহারে সভা করবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এবং বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা।

    বিহারে সভা করবেন কারা

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) তো রয়েইছেন। জানুয়ারির ১৫ তারিখ থেকে বিহারে প্রচারে ঝড় তুলবেন পদ্ম-সেনানীরা। বিহারের তিন জনসভায় সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। এগুলি হল বেগুসরাই, বেত্তাই এবং অওরঙ্গাবাদ। জানুয়ারি এবং ফেব্রুয়ারি মাসে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ নীতীশের রাজ্যে সভা করবেন তিনটি। এগুলি হল সীতামারি, মাধেপুরা এবং নালন্দা। আর বিহারের সীমাঞ্চল এবং ইস্টার্ন রিজিয়নে একাধিক সভা করবেন জেপি নাড্ডা। এক সময় বিজেপির সঙ্গ ধরেছিল নীতীশের দল জনতা দল ইউনাইটেড। পরে নীতীশ বেরিয়ে আসেন গেরুয়া ছত্রছায়া থেকে। মহাগটবন্ধন করে টিকিয়ে রেখেছেন সরকার।

    আরও পড়ুুন: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে মাত দিতে জোট বেঁধেছে বিজেপি-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের নাম হয়েছে ‘ইন্ডি’। এই জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দলও। বিহারে লোকসভার আসন রয়েছে ৪০টি। গত লোকসভা নির্বাচনে এনডিএ-র দখলে ছিল ৩৯টি আসন। একটিতে জিতেছিল কংগ্রেস। এবার এনডিএ জোট থেকে বেরিয়ে ইন্ডি জোটে শামিল হয়েছে নীতীশের দল। তাই নীতীশকে শিক্ষা দিতে রাজ্যের ৪০টি আসনেই পদ্ম ফোটাতে চাইছেন বিজেপির (PM Modi) ভোট ম্যানেজাররা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Rashid Khan: অত্যন্ত সঙ্কটজনক শিল্পী উস্তাদ রশিদ খান, রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে

    Rashid Khan: অত্যন্ত সঙ্কটজনক শিল্পী উস্তাদ রশিদ খান, রাখা হয়েছে ভেন্টিলেশনে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সঙ্গীতশিল্পী উস্তাদ রশিদ খানের খুবই আশঙ্কাজনক। স্বাস্থ্যের গুরুতর অবনতি হওয়ায় ইনটেনসিভ কেয়ার ইউনিট (আইসিইউ)-এর ভেন্টিলেশনে দেওয়া হয়েছে গায়ককে। রাখা হয়েছে অক্সিজেনের সাহায্যে। বছরের শেষে কিছুটা চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছিলেন শিল্পী (Rashid Khan)। কিন্তু নতুন বছর শুরু হতেই আচমকা মঙ্গলবার সকালে তাঁর অবস্থার অনেকটা অবনতি হয়। প্রসঙ্গত, বেশ কয়েকদিন হয়ে গেল হাসপাতালে ভর্তি রয়েছেন শিল্পী। বছরের শেষে যদিও তাঁর স্বাস্থ্যের অনেকটাই উন্নতি হয়েছিল। এই খবর শুনে চাঙ্গা হয়ে উঠেছিল তাঁর ভক্ত মহলও। সেসময় হাসপাতালের চিকিৎসকরা জানিয়েছিলেন, চিকিৎসায় ভালোই সাড়া দিচ্ছেন গায়ক। এর মধ্যে তাঁকে রাইলস টিউব দিয়ে তাঁকে খাওয়ানোও শুরু হয়। তবে তখনই হাসপাতালের তরফে  শোনা গিয়েছিল, স্ট্রোকের ফলে তাঁর বাঁ দিক পক্ষাঘাতগ্রস্ত হওয়ার আশঙ্কাও ছিল।

    মাসখানেকের বেশি সময় ধরে হাসপাতালে ভর্তি রশিদ খান

    মাসখানেকেরও বেশি সময় ধরে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতের নামকরা শিল্পী হাসপাতালে ভর্তি হয়ে রয়েছেন। পরিবার সূত্রে খবর, অতীতে তাঁর প্রস্টেটে ক্যানসারও হয়েছিল। সেখান থেকে ধীরে ধীরে তিনি বেশ সুস্থও হয়ে উঠছিলেন। তার মধ্যেই তাঁর মস্তিষ্কে একাধিক বার রক্তক্ষরণ (স্ট্রোক) হয় তাঁর।  এর পরই তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় পরিবারের তরফে। সেই থেকে তিনি চিকিৎসাধীন রয়েছেন হাসপাতালে। তাঁর (Rashid Khan) ভক্তরাও এখন উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। তার মধ্যেই ফের স্বাস্থ্যের অবনতির খবর মিলল। হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছিল, ‘‘শিল্পীর (Rashid Khan) অবস্থা অতি সঙ্কটজনক। তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়েছে।’’ হাসপাতাল সূত্রে খবর, তাঁকে স্নায়ুচিকিৎসকেরা দেখছেন। মেডিসিন এবং ক্যানসারের চিকিৎসকদের একটি দলও তাঁকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে সর্বক্ষণ।

    সংক্ষিপ্ত পরিচয়

    উস্তাদ রশিদ খানের জন্ম আদতে উত্তরপ্রদেশের বাদাউনে। অল্পবয়স থেকেই তিনি সঙ্গীত পরিবারে বেড়ে উঠেছেন। উস্তাদ গুলাম মুস্তাফা খানের ভাইপো তিনি। তাঁর কাকাই প্রথম শিল্পীকে (রশিদ খান) মুম্বই নিয়ে যান। সেখানে গানের তালিম নেন রশিদ খান। জানা যায় পরবর্তীকালে উস্তাদ নিসার হুসেন খানের কাছে বাড়িতেই গানের তালিম নিতে থাকেন তিনি। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relation: আত্মনির্ভর ভারতের জয়গান, মলদ্বীপকে জবাব অমিতাভ-সেওয়াগের

    India Maldives Relation: আত্মনির্ভর ভারতের জয়গান, মলদ্বীপকে জবাব অমিতাভ-সেওয়াগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের কথা বলে মলদ্বীপের বিরুদ্ধে সুর চড়ালেন অমিতাভ বচ্চন (Amitabh Bachchan)। লাক্ষাদ্বীপের একগুচ্ছ ছবি শেয়ার করে মলদ্বীপকে (India Maldives Relation) মোক্ষম জবাব দিলেন অমিতাভ। ঘটনার সূত্রপাত প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর থেকে। লাক্ষাদ্বীপের সৈকতে প্রধানমন্ত্রীর ছবি দেখে মলদ্বীপের নেতা-মন্ত্রীরা কটাক্ষ করতে শুরু করেন। শুধু তাই নয়, ভারতের সমুদ্র সৈকতগুলোকে নোংরা, দুর্গন্ধে ভরা বলেও বিদ্রুপ করেন। ওই মন্ত্রীদের বরখাস্ত করা হলেও ভারতীয়দের রাগ কমছে না। মলদ্বীপ বয়কটের ডাক দেওয়া হচ্ছে।

    অমিতাভের জবাব 

    দেশ এবং প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অপমানের বদলায় অমিতাভ বচ্চন এক ঢিলে দুই পাখি মেরেছেন। আত্মনির্ভর ভারতের কথা বলে একইসঙ্গে দেশের জয়গান গেয়েছেন আর অন্যদিকে প্রতিপক্ষকে কড়া জবাব দিয়েছেন। মলদ্বীপ নিয়ে বীরেন্দ্র সেওয়াগের প্রতিবাদী ট্যুইটের প্রেক্ষিতে বিগ বি এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছেন, “এটা খুবই প্রাসঙ্গিক। আমাদের নিজেদের দেশেই সবথেকে ভালো জায়গা রয়েছে ঘোরার। আমি নিজেও লাক্ষাদ্বীপ এবং আন্দামানে গিয়েছি। এবং লোকেশন হিসেবে দারুণ অভূতপূর্ব জায়গা। অসাধারণ নীল জলরাশি, সমুদ্র সৈকত এবং সমুদ্র গভীরে জলের তলায় যে অভিজ্ঞতা হয়েছে আমার, তা এককথায় অবিশ্বাস্য‍! আমরা ভারত। আমরা আত্মনির্ভর। আর আমাদের আত্মনির্ভরতাকে হুমকি দেবেন না। জয় হিন্দ।”  

    সেওয়াগের বার্তা

    প্রসঙ্গত, বীরেন্দ্র সেওয়াগ, তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে চারটি ছবি পোস্ট করেন। সঙ্গে সেই জায়গাগুলির নাম ও তাঁর বিশেষত্ব তুলে ধরেন। প্রাক্তন ভারতীয় ওপেনার লিখেছেন, ‘উদুপির সৈকত, পুদুচেরির প্যারাডাইস বিচ, আন্দামানের নীল দ্বীপ ও হ্যাভলক আরও অনেক সুন্দর সৈকত রয়েছে আমাদের দেশে। ভারতে এমন অনেক অজানা জায়গা রয়েছে। সামান্য পরিকাঠামোগত সুযোগ-সুবিধা গড়ে তুললে, এই জায়গাগুলিতে পর্যটন শিল্পের বিপুল সম্ভাবনা রয়েছে।’ সেওয়াগ আরও জানান, ভারত প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নতুন সম্ভাবনার জন্ম দেয়। তিনি লেখেন, ‘আমাদের প্রধানমন্ত্রীর অপমান আমাদের জেদ বাড়াবে। আমরা দেশের অনেক অজানা জায়গাকে আরও সুন্দর করে পর্যটন শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাব। যা আমাদের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে।’ তিনি সকলকে অনুরোধ করেন দেশের এমন অনেক অজানা জায়গাগুলির খোঁজ দেওয়ার জন্য।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  •  Lakshadweep Tourism: লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ-ঝড়, গুগলে সার্চ বৃদ্ধি ৩৪০০ শতাংশ!

     Lakshadweep Tourism: লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে হ্যাশট্যাগ-ঝড়, গুগলে সার্চ বৃদ্ধি ৩৪০০ শতাংশ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় আছড়ে পড়েছে  ‘লাক্ষাদ্বীপ ট্যুরিজম’ ও ‘ভিজিট লাক্ষাদ্বীপ’ ঝড়। গত এক সপ্তাহে, ভ্রমণ সংক্রান্ত অনলাইন সার্চে সকলকে ছাপিয়ে গিয়েছে একটাই নাম— লাক্ষাদ্বীপ।

    গত সপ্তাহে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপে (Lakshadweep Tourism) গিয়েছিলেন একাধিক কেন্দ্রীয় প্রকল্পের কথা ঘোষণা করতে। সেইসঙ্গে এই দ্বীপের সমুদ্র সৈকতে স্নরকেলিং করেছেন। সমুদ্র সৈকতের প্রাকৃতিক মনোরম ছবি বিনিময় করে পর্যটকদের ছুটি কাটানোর জন্য উৎসাহ দেন তিনি। এরপর থেকেই সামাজিক মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে আক্রমণ করেন মলদ্বীপের ৩ মন্ত্রী। অভিযোগ করে বলা হয়, মলদ্বীপের পর্যটন থেকে নজর ঘোরাতে লাক্ষাদ্বীপের পর্যটনকে প্রচার করছেন মোদি।

    এরপর থেকেই ভারতের বহু পর্যটক মলদ্বীপের ভ্রমণসূচি বাতিল করছেন। বাতিল হয়েছে হাজার-হাজার বিমান টিকিট। বাতিল হয়েছে শয়ে-শয়ে রুমের বুকিং। শুধু সাধারণ পর্যটক নন, ভারতের পর্যটন ব্যবসায় জড়িত একটি ভ্রমণ সংস্থাও মালদ্বীপের ট্যুর বাতিল করেছেন। সমাজিক মাধ্যমে ‘বয়কট মলদ্বীপ’ এবং ‘লাক্ষাদ্বীপ ট্যুরিজম’ লিখে ব্যাপাক প্রচার চলছে। সেই প্রচারে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছেন বলি তারকা থেকে শুরু করে ভারতের ক্রিকেটাররা। সমাজমাধ্যমে লাক্ষাদ্বীপের ছবি ভাইরাল হতেই সেখানে বেড়াতে যাওয়ার জন্য পর্যটকদের ঝোঁক হু হু করে ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। অনলাইনে সার্চ করার আগ্রহও প্রচুর বেড়ে গিয়েছে।

    কী বলছে মেক মাইট্রিপ (Lakshadweep Tourism)?

    অনলাইনে ট্র্যাভেল এজেন্সি মেক মাইট্রিপ পরিসংখ্যান দিয়ে বলেছে, এই লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep Tourism) নিয়ে অনলাইনে সার্চ বেড়ে গিয়েছে ৩৪০০ শতাংশ। সামজিক মাধ্যমে একাধিক ট্রেন্ড এবং হ্যাশট্যাগ চলছে প্রচুর পরিমাণে। মোদিকে নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের কারণে শুধু ভারতেই নয় এশিয়া, ইউরোপ, অ্যামেরিকা থেকেও বাড়ছে সার্চের পরিমাণ। লাক্ষাদ্বীপে ভ্রমণের চাহিদা এখন পর্যটকদের কাছে প্রচুর।

    ৩৬টি ছোট ছোট দ্বীপের সমূহ লাক্ষাদ্বীপ

    লাক্ষা, আমিনদিভি, মনিকয় দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে ৩২ বর্গ কিলোমিটার জায়গা নিয়ে গড়ে উঠেছে এই লাক্ষাদ্বীপ (Lakshadweep Tourism)। এখানে ছোট বড় মিলিয়ে মত ৩৬টি দ্বীপ রয়েছে। লাক্ষা পর্যটন বিভাগ থেকে অনুমতি নিয়ে এই দ্বীপে বেড়াতে যেতে হয়। বছরের অক্টোবর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত সময় হল ভ্রমণ করার আদর্শ সময়। এই দ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং মনোরম পরিবেশ ভীষণ ভাবে পর্যটকদের মনকে মুগ্ধ করবে। এখানে ঘুরে দেখার সুন্দর জায়গাগুলি হল-

    আগাত্তি দ্বীপপুঞ্জ

    লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep Tourism) প্রবেশদ্বার হল এই আগাত্তি দ্বীপ। বিশ্বের অন্যতম সুন্দর লেগুন (নোনা জলের উপহ্রদ) রয়েছে এখানে। এখানে সুইমিং, স্বরকেলিং, কায়াকিংয়ের মতো ওয়াটার স্পোর্টস করার সুযোগ রয়েছে।

    বাঙ্গারাম দ্বীপপুঞ্জ

    আগাত্তি দ্বীপের খুব কাছেই হল বাঙ্গারাম দ্বীপ। এখানে মানুষ বসবাস করে না। ফসফোরেসেন্ট প্লাঙ্কটনের জন্য বাঙ্গারাম দ্বীপ আসেন পর্যটকরা। এই সৈকত রাতে নীলাভ হয়। ডলফিন, অক্টোপাস, ফ্রগফিস দেখা যায়।

    মিনিকয় দ্বীপ

    উত্তর দ্বীপপুঞ্জের ২০০ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত এই দ্বীপ। এই দ্বীপ অন্যতম বড় লেগুন। এখানে ১১ গ্রামের ক্লাস্টার রয়েছে। এইগুলিকে আভাহ নামে পরিচিত।

    কালপেনি দ্বীপপুঞ্জ

    স্বচ্ছ এবং নীল জলের জন্য বিখ্যাত এই দ্বীপ। এখানে সুইমিং, স্নরকেরিং করার ব্যবস্থা রয়েছে।

    কাভারাত্তি দ্বীপপুঞ্জ

    এই দ্বীপ পর্যটকদের কাছে বেশ জনপ্রিয় জায়গা। স্থানীয় বাজার বেশ দর্শনীয় স্থান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshadweep: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    Lakshadweep: পাকিস্তান নয়, রত্নগর্ভা লাক্ষাদ্বীপ এল ভারতেই, লৌহমানবের কীর্তিতে অবাক বিশ্ব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরব সাগরের বুকে ইতিউতি ছড়িয়ে বেশ কয়েকটি দ্বীপ। সাগরের নীল জলরাশির মধ্যে এখানে ওখানে মাথা তুলে রয়েছে ঘন সবুজ বনানী। জলের নীচে গেলেই ধাঁধিয়ে যায় চোখ। রং-বেরংয়ের প্রবাল প্রাচীরের সৌন্দর্য মনোমুগ্ধকর। এই হল লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) অপার সৌন্দর্যের নির্যাস।

    শিরোনামে লাক্ষাদ্বীপ

    মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীর (অ)সৌজন্যের জেরে বর্তমানে ভারতের যে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল খবরের শিরোনামে। এহেন সৌন্দর্যের আধার দখল করে নিচ্ছিল পাকিস্তান। পারেনি। কারণ যে সময় পাক সেনা দখল করার চেষ্টা করেছিল লাক্ষাদ্বীপ, সেই সময় ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ছিলেন লৌহমানব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। বিষয়টি তাহলে খুলেই বলা যাক। স্বাধীনতার পরে পরে দেশের সর্বত্র পতপত করে উড়ছে তিরঙ্গা পতাকা। দেশের যেসব অঞ্চল রাজা কিংবা রানির শাসনাধীন ছিল, সেই সব রাজা-রানিকে বুঝিয়ে ভারতের অন্তর্ভু্ক্ত করে ফেলেছেন দেশের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। যেহেতু ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ভাগ হয়েছিল, তাই মুসলমান অধ্যুষিত লাক্ষাদ্বীপের রাশ যাওয়ার কথা ছিল পাকিস্তানের হাতে। কারণ তখনও লাক্ষাদ্বীপ ছেড়ে যায়নি ব্রিটিশরা।

    লৌহমানবের কৌশলে কুপোকাত পাকিস্তান

    এমতাবস্থায় আরব সাগরের বুকে মুসলমান অধ্যুষিত লাক্ষাদ্বীপের (Lakshadweep) গুরুত্ব অনুধাবন করে দখল নিতে ছোটে পাক বাহিনী। সে খবর কানে পৌঁছে যায় লৌহমানবের। সঙ্গে সঙ্গে তিনি লাক্ষাদ্বীপের উদ্দেশে রওনা করিয়ে দেন ভারতীয় রণতরী। পাক বাহিনী লাক্ষাদ্বীপে পা রাখার ঢের আগেই সেখানে ইউনিয়ন জ্যাক (ব্রিটেনের পতাকা) নামিয়ে ভারতীয় সেনা তুলে দেয় তিরঙ্গা পতাকা। ভারত লাক্ষাদ্বীপের দখল নিয়েছে শুনে আর এগোনোর সাহস দেখায়নি পাক বাহিনী। লাক্ষাদ্বীপ অন্তর্ভুক্ত হয় ভারতের মানচিত্রে। যার পুরো ক্রেডিটই বর্তায় তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্যাটেলের ওপর।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সম্পত্তির হিসেব কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে পারবেন অভিষেক?’’ প্রশ্ন বিচারপতির

    ৩৬টি দ্বীপের সমাহার লাক্ষাদ্বীপ। কেন্দ্রশাসিত এই অঞ্চলের আয়তন ৩২.৬৯ বর্গ কিলোমিটার। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং কৌশলগত অবস্থানের কারণেই এই দ্বীপপুঞ্জের দখল নেওয়ার স্বপ্নে পাড়ি জমিয়েছিল পাক সেনা। পাকিস্তানের যে স্বপ্ন ভেঙে চুরমার করে দিয়েছিলেন ভারত গৌরব সর্দার বল্লভভাই প্যাটেল। প্রসঙ্গত, মালাবার উপকূলের কাছেই লাক্ষাদ্বীপ। ভারতের প্রথম স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী উপলব্ধি করেছিলেন এই দ্বীপপুঞ্জের কৌশলগত অবস্থানের গুরুত্ব। তার জেরেই আজও রত্নগর্ভা এই দ্বীপপুঞ্জ (Lakshadweep) জ্বলজ্বল করছে ভারতের মানচিত্রে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    India Maldives row: “ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি”, মলদ্বীপকাণ্ডে জানাল চিন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “আমরা ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্ককে শ্রদ্ধা করি।” মলদ্বীপকাণ্ডে (India Maldives row) এবার জানিয়ে দিল কমিউনিস্ট পার্টি শাসিত চিন। ভারত বিরোধিতা করার জন্য মলদ্বীপকে চিনের তরফে কোনও উসকানিও দেওয়া হয়নি বলে সাফ জানিয়ে দিল বেজিং।

    ঘটনার নেপথ্যে চিনা উসকানি?

    ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য করায় ব্যাপক হইচই হয় দেশজুড়ে। যেহেতু মলদ্বীপের নয়া প্রেসিডেন্ট মহম্মদ মুইজ্জু চিনপন্থী হিসেবেই পরিচিত, তাই অনেকের ধারণা চিনের তরফে উসকানি পেয়েই ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে কুরুচিকর মন্তব্য করেছেন মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রী। এই ঘটনায় (India Maldives row) সোমবার দায় ঝেড়ে ফেলল ড্রাগনের দেশ। কিছুদিন আগেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ হয়েছিল একদলীয় চিনের সরকারি দৈনিক ‘গ্লোবাল টাইমস’। সেই গ্লোবাল টাইমসেই এদিন বলা হয়েছে, আমরা মলদ্বীপকে সমান স্তরের সহযোগী ভাবি এবং তাদের সার্বভৌমত্বকে সম্মান করি।

    চিন সফরে মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট

    বর্তমানে চিন সফরে গিয়েছেন মুইজ্জু। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কের যাতে আর অবনতি না হয়, সেই কারণেই বেজিং ভারতকে বার্তা দিল বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের ধারণা। কারণ, মলদ্বীপে শিক্ষা-সহ নানা ধরনের উন্নতিতে দ্বীপরাষ্ট্রকে সহযোগিতা করছে ভারত। গত সেপ্টেম্বরে মলদ্বীপে ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পর থেকে ভারত-বিরোধী নানা পদক্ষেপ করেছেন মলদ্বীপের চিনপন্থী এই শাসক। এহেন আবহে সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের কয়েকটি ছবি এবং ভিডিও তিনি পোস্ট করেছিলেন সমাজমাধ্যমে। সেই ছবি এবং ভিডিও ভাইরালও হয়।

    আরও পড়ুুন: বালু ঘনিষ্ঠদের সঙ্গে দূরত্ব বাড়াতে হবে! সিদ্ধান্ত কোর কমিটির বৈঠকে

    অভিযোগ, মলদ্বীপের তিন মন্ত্রী মরিয়ম শিউনা, মালশা শরিফ এবং মাহজুম মাজিদ কিছু ছবিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। আপত্তিকর মন্তব্য করা হয় ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও। ঘটনার জেরে সাসপেন্ড করা হয় ওই তিন জুনিয়র মন্ত্রীকে। মলদ্বীপ ভ্রমণ বাতিল করতে থাকেন ভারতীয় পর্যটকরা। চাপে পড়ে যায় দ্বীপরাষ্ট্র। কারণ মলদ্বীপে ফি বছর যত পর্যটক আসেন, তার সিংহভাগই ভারতীয়। মুইজ্জুর বিরোধীরা তড়িঘড়ি জানিয়ে দেন, মুইজ্জু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্য তাঁদেরই, মলদ্বীপের সাধারণ মানুষের নয়। এমতাবস্থায় মলদ্বীপকাণ্ড নিয়ে হাত ধুয়ে ফেলল চিনের শি জিনপিং সরকার। জানিয়ে দিল, “ভারত-মলদ্বীপের বন্ধুত্বপূর্ণ ও সহযোগিতামূলক সম্পর্ককে আমরা শ্রদ্ধা করি। ভারতের সঙ্গ ছাড়তে চিন কখনওই বলেনি মলদ্বীপকে (India Maldives row)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: সপ্তাহান্তে নামবে তাপমাত্রার পারদ! কী বলছে আলিপুর হাওয়া অফিস?

    Weather Update: সপ্তাহান্তে নামবে তাপমাত্রার পারদ! কী বলছে আলিপুর হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের একবার শীতের ঝোড়ো ইনিংস শহরে। পৌষ সংক্রান্তিতে জাঁকিয়ে শীত পড়তে পারে। আলিপুর হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী, সপ্তাহান্তে কলকাতার তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকতে পারে। আগামী দুই থেকে তিন দিন একই রকম থাকবে তাপমাত্রা। বৃহস্পতিবার থেকে রাজ্যে হাওয়া বদলের সম্ভাবনা রয়েছে।

    সপ্তাহের শেষে শীত

    চলতি বছর সেভাবে শীতের দাপট অনুভূত হয়নি। বারবার বাধা প্রাপ্ত হয়েছে শীত। তবে পৌষের শেষে ফের একবার ঝোড়ো ব্যাটিং করতে পারে হিমেল হাওয়া। সপ্তাহের শেষে শহরে পারদ পতনের সম্ভাবনা রয়েছে। দুই থেকে তিন ডিগ্রি নামতে পারে তাপমাত্রার পারদ। বাড়তে পারে উত্তুরে হাওয়ার দাপট। কলকাতায় আপাতত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই বলেই জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। নতুন করে একটি শীতের স্পেল আসতে পারে। চার থেকে পাঁচ দিনের একটি ঝোড়ো ইনিংস খেলতে পারে আবহাওয়া। জানুয়ারি মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহে জাঁকিয়ে পড়তে পারে ঠান্ডা। 

    আরও পড়ুন: ‘‘সম্পত্তির হিসেব কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে পারবেন অভিষেক?’’ প্রশ্ন বিচারপতির

    শহরে হিমেল হাওয়া

    আজকে তিলোত্তমায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি, যা কি না স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি ওপরে। এদিকে সকালের দিকে কুয়াশা থাকলেও বেলা গড়াতেই আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাবে। বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতার সর্বোচ্চ পরিমাণ থাকতে পারে ৯০ শতাংশের আশেপাশেই। আলিপুর হাওয়া অফিসের সর্বশেষ বুলেটিন অনুযায়ী, ১০ এবং ১১ জানুয়ারি কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকবে। এরপর ১২ জানুয়ারি থেকে ১৫ জানুয়ারি পর্যন্ত কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আরও কিছুটা নেমে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ঘোরাফেরা করতে পারে বলে জানা গিয়েছে। এদিকে এই ক’দিন কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৪ থেকে ২৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ঘোরাফেরা করবে বলে দাবি করা হয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিসের বুলেটিনে। সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকবে। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Abhijit Ganguly: ‘‘সম্পত্তির হিসেব কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে পারবেন অভিষেক?’’ প্রশ্ন বিচারপতির

    Abhijit Ganguly: ‘‘সম্পত্তির হিসেব কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে পারবেন অভিষেক?’’ প্রশ্ন বিচারপতির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) এত সম্পত্তির উৎস কী? প্রশ্ন তুললেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্য়ায় (Justice Abhijit Ganguly)। অভিষেক তাঁর সম্পত্তির শ্বেতপত্র প্রকাশ করুক বলেও দাবি করেছেন তিনি। সোমবার সন্ধেয় সংবাদমাধ্যমের মুখোমুখি হয়ে একথা বলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। তিনি জানান, শুধু অভিষেক নন, নেতাদের কার কত সম্পত্তি রয়েছে? কোন নেতার সম্পত্তির উৎস কী? তা জানতে চান সাধারণ মানুষ।

    কী বললেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly) বলেন, “একজন নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর এত সম্পত্তি কোথা থেকে আসে? তাঁর সম্পত্তি কত, সেটা কি একটি হলফনামা তৈরি করে কি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করবেন অভিষেক?” অভিষেককে (Abhishek Banerjee) সম্পত্তির খতিয়ান সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করতে অনুরোধ করার সময় বিচারপতি বলেন, “আমরা দেখতে চাই। সাধারণ মানুষ হিসেবে আমরা দেখতে চাই, যে কার কত সম্পত্তি আছে। কে কত সম্পত্তি করেছেন। কার সম্পত্তি করার কতটা উৎস ছিল।” এরপরই বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় বললেন, “এটা কি করতে পারবেন? পারবেন বলে মনে হয় না।”

    সুপ্রিম দুয়ারে আবেদন

    এর আগেও দুর্নীতির তদন্ত আটকানোর জন্য রাজ্য সরকার কতো টাকা খরচা করছেন সুপ্রিম কোর্ট গিয়ে তার হিসাব চেয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Abhijit Ganguly)। এদিন সেই একই কথার পুনরাবৃত্তি করেন তিনি। রাজ্য সরকার একাধিক মামলায় অর্থ খরচ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়ে মামলার তদন্ত আটকাতে চাইছেন বলে দাবি করেন বিচারপতি। আগামী দিনে তিনি বিষয়টি অফিসিয়ালি জানতে চাইবেন বলেও জানান। অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, “আমার এখন মাঝে মাঝে মনে হয়, একদল চোর বিরাট বিরাট উকিলদের দাঁড় করিয়ে আবেদন করছেন, আমরা চৌর্যবৃত্তি করে বাঁচি। আমাদের সম্পত্তি সব চৌর্য বৃত্তি করে করা। যদি এটা বন্ধ হয়ে যায় তাহলে আমাদের জীবন এবং জীবিকার অসুবিধা হবে। সেটা ভারতীয় সংবিধানের ২১ নম্বর ধারাকে লঙ্ঘন করবে। সুতরাং আমাদের অবাধে চুরি করতে অধিকার দেওয়া হোক।” 

    আরও পড়ুন: অভিষেকের ‘শ্রদ্ধার্ঘ্য’ কর্মসূচিতে খরচ কোটি-কোটি, উৎস কী? আয়করকে চিঠি শুভেন্দুর

    লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস মামলায় আগেও প্রশ্নের মুখে পড়েছিলেন ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিচারপতি অমৃতা সিনহা মন্তব্য করেছিলেন, ‘‘তিনি একজন সাংসদ, অথচ ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নেই। এটা দেখে আশ্চর্য হলাম।’’ 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sandeshkhali Incident: কলকাতায় এলেন ইডি ডিরেক্টর, মঙ্গলে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক, বড় পদক্ষেপের ইঙ্গিত?

    Sandeshkhali Incident: কলকাতায় এলেন ইডি ডিরেক্টর, মঙ্গলে উচ্চপর্যায়ের বৈঠক, বড় পদক্ষেপের ইঙ্গিত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate) আধিকারিকদের ওপর হামলার ঘটনার পর পরবর্তী পদক্ষেপ কী নেওয়া হবে, তা স্থির করতে রাজ্যে এলেন সংস্থার ডিরেক্টর রাহুল নবীন। সোমবার রাতে কলকাতায় পা রাখেন তিনি। তাঁর সঙ্গে এসেছেন আরও কয়েকজন উচ্চ পদস্থ অফিসার। সূত্রের খবর, মঙ্গলবার সকালে সল্টলেকের ইডি দফতরে শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করে পরবর্তী পদক্ষেপের ব্লু-প্রিন্ট তৈরি করবেন।

    সন্দেশখালি ও বনগাঁয় ইডি-র ওপর হামলা

    রেশন দুর্নীতির তদন্তে নেমে শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনায় হানা দিয়েছিলেন ইডি আধিকারিকরা। প্রথমে সকালে সন্দেশখালিতে (Sandeshkhali Incident) এবং বিকেলে ওই জেলারই বনগাঁয় একইদিনে দু’বার আক্রান্ত হতে হয় ইডিকে। ওইদিন ভোরে সন্দেশখালিতে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের বাড়িতে তল্লাশিতে গিয়েছিল ইডি (Enforcement Directorate)। সেইসময় তাঁদের ঘিরে ধরে প্রায় হাজার খানেক মানুষ। ইডি ও বাহিনীর ওপর চলে হামলা। গাড়িতে ভাঙচুর করা হয়। হামলার ঘটনায় মাথা ফাটে তিনজন ইডি অফিসারের। অন্যদিকে, রাতে বনগাঁয় তৃণমূল নেতা শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করার পর ইডির গাড়িতে হামলা চালানো হয়।

    এখনও বেপাত্তা শেখ শাহজাহান… 

    এদিকে, ঘটনার পর থেকেই বেপাত্তা জেলবন্দি প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত সন্দেশখালির (Sandeshkhali Incident) দাপুটে তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহান। কখনও জানা যাচ্ছে, তিনি বাংলাদেশে গা ঢাকা দিয়েছেন। আবার কখনও শোনা যাচ্ছে, তিনি সুন্দরবন অঞ্চলে কোথাও একটা ঘাপ্টি মেরে বসে রয়েছেন। তাঁর খোঁজে আইবি এবং বিএসএফের সাহায্য নিচ্ছে ইডি (Enforcement Directorate), এমনটাই খবর সূত্রের। সন্দেশখালির ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। ঘটনার পর চারদিন কেটে গেলেও, এখনও কেন শেখ শাহজাহান গ্রেফতার হল না, সেই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।

    কোনও বড় অভিযানের অপেক্ষায় ইডি?

    সন্দেশখালি (Sandeshkhali Incident) ও বনগাঁ— এই জোড়া হামলার ঘটনায় রাজ্য রাজনীতিতে তো বটেই, আলোড়ন ফেলে দেয় কেন্দ্রীয় রাজনীতিতেও। হামলার পর, ইডি বিষয়টা চ্যালেঞ্জ হিসেবেই নিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে, সংস্থাক শীর্ষ কর্তার রাজ্যে আগমন ইঙ্গিতবাহী। সূত্রের খবর, আজকের বৈঠকে শাহজাহানকে পাকড়াও করার পাশাপাশি, এই দুর্নীতিকাণ্ডে শিকড়ে পৌঁছতে যা যা করণীয় এবং তার জন্য তদন্তকারী সংস্থার যা যা প্রয়োজন— সব কিছুই দেওয়ার আশ্বাস নিয়ে হাজির হয়েছেন রাহুল নবীন। ইডি (Enforcement Directorate) আধিকারিকদের কার্যত ‘ফ্রি-হ্যান্ড’ দিতে পারেন, যাতে তাদের মনোবল চাঙ্গা হতে পারে। সিজিও কমপ্লেক্স চত্বরে জোর জল্পনা— শীঘ্রই কোনও বড় পদক্ষেপ করতে পার ইডি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Franz Beckenbauer: বিশ্ব ফুটবলে নক্ষত্রপতন! জার্মান কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের জীবনাবসান

    Franz Beckenbauer: বিশ্ব ফুটবলে নক্ষত্রপতন! জার্মান কিংবদন্তি ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ারের জীবনাবসান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব ফুটবলে নক্ষত্র পতন। চলে গেলেন ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার (Franz Beckenbauer)। জার্মানির বিশ্বকাপজয়ী ফুটবলার দীর্ঘ দিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন। সোমবার তাঁর মৃত্যুর খবর জানানো হয়েছে পরিবারের তরফে। ৭৮ বছর বয়স হয়েছিল তাঁর। ‘পার্কিনসন্স ডিজিজ’-এ ভুগছিলেন বেকেনবাওয়ার। ২০১৫ সালে ছেলে স্টিফেন মারা যাওয়ার পর থেকে তাঁর শরীর ক্রমশ খারাপ হতে থাকে। সোমবার সন্ধ্যায় এক বিবৃতিতে তাঁর পরিবারের তরফে বলা হয়েছে, “গভীর দুঃখের সঙ্গে জানানো হচ্ছে যে ফ্রাঞ্জ বেকেনবাওয়ার রবিবার রাতে ঘুমের মধ্যেই মারা গিয়েছেন। তাঁর পরিবার সেই সময় ওঁর সঙ্গেই ছিল। আশা করি সবাই ওঁর পরিবারের এই কঠিন সময়ে পাশে থাকবেন।”

    রূপকথার ফুটবল জীবন

    পশ্চিম জার্মানির হয়ে বেকেনবাওয়ার (Franz Beckenbauer) মোট ১০৪টি ম্যাচ খেলেছেন। ১৯৭৪ সালে তাঁর নেতৃত্বেই জার্মানি বিশ্বকাপ খেতাব জয় করেছিল। এরপর প্রায় ১৬ বছর বাদে ইটালিতে তিনি ম্যানেজার হিসেবে সেই একই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি করেন।সাতের দশকে মাঝামাঝি সময়ে তিনি বেয়ার্ন মিউনিখের হয়ে ইউরোপিয়ান কাপে হ্যাটট্রিক করেছিলেন। পাশাপাশি দলের ডিফেন্ডার হিসেবেও তিনি ততদিনে নিজের জাত চিনিয়ে ফেলেছেন।

    ১৯৪৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে মিউনিখে জন্মগ্রহণ করেছিলেন এই ফুটবল কিংবদন্তি। কৈশোরে পা রাখার পর বেয়ার্নে যোগ দিয়েছিলেন তিনি। কেরিয়ারের শুরুর দিকে বেকেনবাওয়ার সেন্টার ফরোয়ার্ড হিসেবেই খেলতেন। ১৯৬৪ সালে তিনি এই ক্লাবে একজন লেফট উইঙ্গার হিসেবে যোগ দিয়েছিলেন। এরপর তিনি সেন্ট্রাল মিডফিল্ড পজিশনে চলে আসেন। বেকেনবাওয়ারের (Franz Beckenbauer) ফুটবল শৈলীর জন্য সকলে তাঁকে ‘ডার কাইজার’ বলে ডাকতেন। বিশেষ করে তিনি বলের উপর যেভাবে দখল রাখতে পারতেন কিংবা বিপক্ষের থেকে বল কেড়ে নেওয়ার একটা প্রতিভা ছিল, তা আজও ফুটবল বিশ্বের কাছে শিক্ষণীয়। 

     

    আরও পড়ুন: এশিয়ান কাপে প্রথম ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার সামনে ভারত! জেনে নিন কবে, কখন, কোথায় দেখবেন

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share