Blog

  • India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    India Maldives Row: সাসপেন্ড নয়, তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে, মলদ্বীপকে জানিয়ে দিল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেবল সাসপেন্ড করলেই হবে না, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করায় তিন মন্ত্রীকে বরখাস্ত করতে হবে। সোমবার ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের (India Maldives Row) রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠিয়ে সাফ জানিয়ে দিল ভারত।

    কী বলল বিদেশমন্ত্রক?

    এদিন বিদেশ মন্ত্রকের তরফে তলব করা হয় ভারতে নিযুক্ত মলদ্বীপের হাইকমিশনারকে। তাঁকে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে মলদ্বীপের মন্ত্রীদের করা মন্তব্যের প্রভাব পড়েছে ভারত-মালদ্বীপ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। এর জন্য দায়ী মলদ্বীপই। এই সম্পর্ক মেরামত করার দায় মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মুইজুর। ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে এও বলা হয়, জুনিয়র ওই তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করলেই হবে না, তাঁদের বরখাস্ত করতে হবে।

    এঁরা মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধি!

    সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কয়েকটি ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এরই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে। যাঁদের সাসপেন্ড করা হয়েছে, তাঁদের মধ্যে দুজনই মহিলা। এঁরা মলদ্বীপের প্রেসিডেন্টেরই প্রতিনিধিত্ব করছেন বলেই ধারণা আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশেষজ্ঞদের একাংশের।

    আরও পড়ুুন: ‘হিন্দুদের ১৩৯ একর জমি কেড়ে রোহিঙ্গা কলোনি’! বিস্ফোরক অর্চনা মজুমদার

    মলদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি ভারতপন্থী। আর বর্তমান প্রেসিডেন্ট মুইজু চিনপন্থী। গত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে এই ইব্রাহিমকে হারিয়েই ক্ষমতায় আসেন চিনপন্থী শাসক হিসেবে পরিচিত মুইজু। তাই মুইজু ক্ষমতায় আসার পর যে ভারত-মলদ্বীপ সম্পর্কের অবনতি ঘটবে, তার একটা ইঙ্গিত ছিলই। সম্প্রতি ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে মুইজু সরকারের তিন মন্ত্রীর মন্তব্যে তারই প্রতিফলন ঘটেছে বলে ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। কিছু দিনের মধ্যেই চিন সফরে যাচ্ছেন মলদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। সেখানে চিনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের কাছে ফান্ড নিয়ে দরবার করবেন। তার আগে মন্ত্রীদের দিয়ে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর প্রতি এহেন কুরুচিকর মন্তব্য করানো হতে পারে বলেও আশঙ্কা ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের।

    ঘটনার প্রেক্ষিতে রবিবার মলদ্বীপের বিদেশ মন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশের নেতা এবং পদস্থ ব্যক্তিদের নিয়ে যেসব অবমাননাকর মন্তব্য করা হয়, সে সম্পর্কে মলদ্বীপ সরকার সচেতন। এই জাতীয় মন্তব্য ব্যক্তিগত এবং তা মলদ্বীপ সরকারের (India Maldives Row) দৃষ্টিভঙ্গীর পরিচায়ক নয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: ‘‘সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না, ছিঃ..’’, মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    Calcutta High Court: ‘‘সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না, ছিঃ..’’, মন্তব্য বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সরকারি স্কুলে পড়াশোনার মান যে খুবই খারাপ জায়গায় পৌঁছেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। এ নিয়ে বিভিন্ন মহলে নানা অভিযোগ আগেই শোনা গিয়েছে। এবার এ নিয়ে সরব হলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। একটি মামলার শুনানি ছিল সোমবার। সেই সময়ই বিচারপতি মন্তব্য করেন, “কী হচ্ছে এ রাজ্যে? আমাকে আর কিছু বলতে বাধ্য করবেন না। ভগবান বৃদ্ধ হয়েছেন, গোলযোগ সইতে পারেন না।” বিচারপতির আরও সংযোজন, “সরকারি স্কুলে পড়াশোনা ঠিকভাবে হচ্ছে না। ছিঃ…! আগে ‘জিন্দাবাদ’, ‘জিন্দাবাদ’ করত, এখন অন্য কিছু করে।”

    মামলার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    অবসরকালীন কোনও সুযোগসুবিধা পাচ্ছেন না, সম্প্রতি এই অভিযোগে হাইকোর্টের (Calcutta High Court) দ্বারস্থ হন দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার গোসাবার ছোটমোল্লাখালি (পূর্ব) প্রাথমিক স্কুলের প্রাক্তন শিক্ষক কানাই চট্টোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, ২০০৮ সালে স্কুল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েই তিনি তিন মাসের ছুটি নিয়েছিলেন। কিন্তু ছুটি শেষ হওয়ার পর তাঁকে কাজে যোগ দিতে দেওয়া হয়নি। ২০১৪ সালে তিনি অবসরগ্রহণ করেন। কিন্তু তখন থেকেই তাঁকে অবসরকালীন সুযোগসুবিধা থেকে বঞ্চিত করেছে স্কুল।

    রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবারই সন্দেশখালিতে ইডি আধিকারিকদের হামলার মুখে পড়তে হয়। তখনই এ নিয়ে মুখ খুলেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সেদিন এক আইনজীবী বিচারপতির (Calcutta High Court) দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এই বিষয়ে। পুরো ঘটনা তিনি (আইনজীবী) বিচারপতির সামনে বর্ণনা করেন। সব শুনে সন্দেশখালির ঘটনায় পুলিশের ভূমিকা জানতে চান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি বলেন, “পুলিশ কী করছিল, পুলিশ কি ঘটনাস্থলে যায়নি?” তার পরে তিনি বলেন, “রাজ্যপাল কেন ঘোষণা করছেন না, রাজ্যে সাংবিধানিক পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে?” এই বিষয়ে বিচারপতির সংযোজন, “তদন্তকারী সংস্থা আক্রান্ত হলে কীভাবে তদন্ত হবে?”

    আরও পড়ুন: “গোয়া নয়, মানুষজন ঘুরতে আসছেন অযোধ্যায়”, উচ্ছ্বসিত রামনগরীর হোটেল ব্যবসায়ী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    India Maldives Row: “মন্ত্রীদের মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক, বৈষম্যমূলক”, বললেন মলদ্বীপের সাংসদ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সাসপেন্ড করা হয়েছে মলদ্বীপের তিন মন্ত্রীকে। তারপরেও থিতু হয়নি বিতর্ক। পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নামলেন সেদেশের সাংসদ তথা প্রাক্তন ডেপুটি স্পিকার এলভা আবদুল্লা।

    কী বললেন মলদ্বীপের সাংসদ?

    দেশের (India Maldives Row) মন্ত্রীদের কড়া সমালোচনা করেছেন তিনি। তিনি বলেন, “মন্ত্রীদের ওই মন্তব্য আপত্তিকর, লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক।” আবদুল্লা বলেন, “ভারত ঠিকই বলছে। তাদের রেগে যাওয়াই স্বাভাবিক। যে মন্তব্য করা হয়েছে, তা আপত্তিকর। তবে ওই মন্তব্য মলদ্বীপের সধারণ মানুষের মতামত নয়। আমি ব্যক্তিগতভাবে ওই লজ্জাজনক এবং বৈষম্যমূলক মন্তব্যের জন্য ভারতের মানুষের কাছে ক্ষমা চাইছি।”

    মোদির প্রতি কুরুচিকর মন্তব্য

    প্রসঙ্গত, সম্প্রতি লাক্ষাদ্বীপে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেই সফরের বেশ কিছু ছবি এবং ভিডিও ভাইরাল (India Maldives Row) হয়। অভিযোগ, মলদ্বীপের ওই মন্ত্রীরা এরকমই কিছু ছবিতে মোদিকে ‘পুতুল’ ও ‘জোকার’ বলে মন্তব্য করেন। ভারত-ইজরায়েল সম্পর্ক নিয়েও আপত্তিকর মন্তব্য করা হয়। এই প্রেক্ষিতেই সাসপেন্ড করা হয় তিন মন্ত্রীকে।

    ভারতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপের দাবি তোলেন মলদ্বীপের দুই প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম সোলি এবং মহম্মদ নাসিদ। তাঁরা জানান, মলদ্বীপের গুরুত্বপূর্ণ মিত্র ভারতের প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে এহেন মন্তব্য প্রভাব ফেলতে পারে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে। মহম্মদ নাশিদও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মরিয়ম শিউনারও অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেছেন ও একে ‘ভয়াবহ ভাষা’ বলে অভিহিত করেছেন। মলদ্বীপের প্রাক্তন মন্ত্রী আহমেদ মাহলুফ বলেন, “ভারতীয়রা যদি মলদ্বীপকে পর্যটনস্থল হিসাবে বয়কট করে তবে তা মলদ্বীপের অর্থনীতিতে বড় প্রভাব ফেলবে।” তিনি বলেন, “মুইজু সরকারের উচিত ভারতীয়দের কাছে ক্ষমা চাওয়া।”

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মলদ্বীপের সাংসদ বলেন, “এটি গুরুত্বপূর্ণ যে মলদ্বীপ সরকার মন্ত্রীর মন্তব্য থেকে নিজেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে। আমি জানি সরকার মন্ত্রীদের বরখাস্ত করেছে, কিন্তু আমি মনে করি যে মলদ্বীপের সরকারের আনুষ্ঠানিকভাবে ভারতীয় জনগণের কাছে ক্ষমা চাওয়াটা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।” তিনি বলেন, “আমরা ভারতের ওপর কতটা নির্ভরশীল, তা তারাও ভালো করে জানে। যখনই আমাদের প্রয়োজন, ভারত সর্বদাই প্রথম সাড়া দিয়েছে।” আবদুল্লা বলেন, “আমরা অর্থনৈতিক সম্পর্ক, সামাজিক সম্পর্ক, স্বাস্থ্য, শিক্ষা, বাণিজ্য ও পর্যটন ইত্যাদি বিষয়ে (India Maldives Row) ভারতের ওপর নির্ভরশীল ও মলদ্বীপের জনগণ এর জন্য অন্ত্যন্ত কৃতজ্ঞ…।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    Ram Mandir: নিউইয়র্কের টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচারিত হবে রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনকে ঘিরে এখন সাজো সাজো রব গোটা অযোধ্যায়। তবে, রাম মন্দিরের প্রভাব কেবলমাত্র দেশের সীমান্তের মধ্যেই সীমাবদ্ধ নেই। তা ছড়িয়ে পড়েছে সুদূর মার্কিন মুলুকেও। রাম মন্দিরের উদ্বোধন এখন সেখানেও বহুচর্চিত বিষয়। এতটাই যে, আমেরিকার সর্ববৃহৎ শহরের মেয়রও রাম মন্দিরের উদ্বোধনের প্রতীক্ষায়। ইতিমধ্য়েই জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের অভিষেক অনুষ্ঠান নিউইয়র্ক শহরের বিখ্যাত টাইমস স্কোয়ারে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে। সূত্রের খবর অনুষ্ঠানটি বিশ্বের বিভিন্ন ভারতীয় দূতাবাস এবং কনস্যুলেটগুলিতেও সরাসরি সম্প্রচার করা হবে।

    মাতা কী চৌকিতে যোগ দেন অ্যাডামস

    নিউইয়র্ক শহরের মেয়র এরিক অ্যাডামস (NYC Mayor) শনিবার গীতা মন্দিরের মাতা কী চৌকিতে হিন্দু সমাজের একটি ধর্মীয় অনুষ্ঠানে যোগদান করেন। সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের ডেপুটি কমিশনার দিলীপ চৌহান। সেই সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন মন্দিরের পুরোহিত স্বামী সত্যানন্দ। মূলত ধর্মীয় ভাবনা, আস্থা, বিশ্বাস এবং উপাসনার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হয়। একই ভাবে তাঁদের আলোচনায় উঠে আসে অযোধ্যার রাম মন্দিরে (Ram Mandir) রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠার বিষয়টিও।

    কী বললেন এরিক অ্যাডামস?

    এই প্রেক্ষিতে নিউ ইয়র্কের মেয়র এরিক অ্যাডামস বলেন, ‘‘আমরা যদি নিউইয়র্কে হিন্দু সম্প্রদায়ের দিকে লক্ষ্য রাখি তাহলে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নিউইয়র্কে শুধু ভারতীয় হিন্দু নন, সমগ্র দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া ও ক্যারিবীয় দ্বীপপুঞ্জের হিন্দু সমাজের মানুষ বসবাস করেন। এটা তাদেরকে একটা উদযাপনের সুযোগ দেয় এবং তাঁদের আধ্যাত্মিকতা আরও তুলে ধরে।” অ্যাডামসের মতে, ‘‘রাম মন্দিরের মাধ্যমে তাঁদের (হিন্দুদের) ধর্মীয় আস্থা, বিশ্বাস এবং আধ্যাত্মবোধ অনুপ্রাণিত করেছে। শ্রীরাম এবং সীতার আধ্যাত্মিক শক্তি দ্বারা আমারা উজ্জীবিত হই। তাঁদের আত্মত্যাগ, নিবেদন এবং কর্তব্যবোধ আমাদের জীবনের প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অনেক কিছু শেখায়। তাই শ্রী রামের প্রাণ প্রতিষ্ঠার মুহূর্তকে এই শহরে উদযাপন করা হবে।”

    দীপাবলির প্রথম ছুটি চালু করেছিলেন অ্যাডামস

    উল্লেখ্য এই মেয়র (NYC Mayor) নিউইয়র্ক শহরের মধ্যে স্কুলগুলিকে দীপাবলি উৎসব পালনের জন্য ২০২১-২২ সালে প্রথম ছুটির দিন হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন। ভারতীয় হিন্দু উৎসবকে (Ram Mandir) ঘিরে তাঁর একটা বিশেষ আনুগত্য রয়েছে। তাই দিলীপ চৌহান মেয়রের উদ্দেশে বলেন, “মেয়র নিজে ভারতীয় হিন্দুধর্মকে খুব ভালোবাসেন এবং তাই নিউইয়র্কের ইতিহাসে প্রথম দীপাবলির জন্য ছুটির ঘোষণা করেছিলেন।” সূত্রে জানা গিয়েছে এই শহরে এশিয়ার ভারতীয় জনসংখ্যার পরিমাণ ছিল ১৯৯০ সালে ছিল ৯৪,০০০ এবং ২০২১ সালে তা দাঁড়িয়েছে ২,১৩,০০০। হিন্দু সমাজের সংস্কৃতি ও ধর্মবোধের গুরুত্ব যে অ্যামেরিকার কাছেও গুরুত্বপূর্ণ তা বলার অপেক্ষা রাখে না। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED in Sandeshkhali: সন্দেশখালি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের বিজেপির, শুনানি বৃহস্পতিবার

    ED in Sandeshkhali: সন্দেশখালি নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের বিজেপির, শুনানি বৃহস্পতিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্দেশখালি এবং বনগাঁয় ইডি (ED attacked in Sandeshkhali) আধিকারিকদের উপর আক্রমণের ঘটনায় হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করল বিজেপি। সোমবার এই বিষয়ে বিজেপির তরফে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়। এনআইএ তদন্ত ও তৃণমূল নেতা শেখ শাহজাহানের গ্রেফতার চেয়ে আবেদন করা হয় জনস্বার্থ মামলায়। আগামী বৃহস্পতিবার মামলার শুনানি। 

    জনস্বার্থ মামলা দায়ের

    প্রসঙ্গত, গত শুক্রবার সন্দেশখালিতে তদন্তের কাজে গিয়ে ইডি আধিকারিকদের আক্রান্ত হওয়ার ঘটনায় তোলপাড় পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্য। এখনও খোঁজ নেই শেখ শাহজাহানের। অন্যদিকে বনগাঁতে পুরসভার প্রাক্তন চেয়ারম্যান শঙ্কর আঢ্যকে গ্রেফতার করতে গিয়েও হামলার মুখে পড়েন ইডি আধিকারিকরা। এবার সেই দুই ঘটনার প্রেক্ষিতে জনস্বার্থ মামলা দায়েরের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। এদিন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা করার করার অনুমতি চায় বিজেপি। আইনজীবী সুস্মিতা সাহা দত্ত দ্রুত শুনানি চেয়ে আবেদন করেন। প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, আগামী বৃহস্পতিবার এই মামলার পরবর্তী শুনানি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    দ্রুত শুনানির আর্জি

    বিজেপি শুক্রবারই এই ঘটনার সমালোচনা করেছিল। রবিবার দুপুরে রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার দলের তরফে এ সংক্রান্ত একটি চিঠি তুলে দেন রাজ্যপালের হাতে। চিঠির বিষয়বস্তু হিসাবে বিজেপি লেখে, “রাজ্যে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি নিয়ে উদ্বেগ।” ভিতরে সে দিনের ঘটনার বিবরণ দিয়ে বিজেপি লেখে, ‘‘রাজ্যপালের কাছে অনুরোধ, তিনি যেন পরিস্থিতির গুরুত্ব বিচার করে অবিলম্বে ব্যবস্থা নেন এবং এমন ব্যবস্থা নেন, যাতে তা বাস্তবে কাজে লাগে।’’ এদিকে ঘটনার পর থেকে ৩ দিন কেটে গেলেও এখনও পর্যন্ত শেখ শাহজাহানের কোনও সন্ধান পাওয়া যায়নি। উল্টে ঘটনায় ইডির বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    Bilkis Bano Case: দোষীদের ফিরতে হবে জেলেই, বিলকিস বানো মামলায় রায় সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছিল ধর্ষকদের। মুক্তি পাওয়া ওই ১১ জন ধর্ষককে ফিরে যেতে হবে জেলে। বিলকিস বানো মামলায় (Bilkis Bano Case) গুজরাট সরকার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল, তা এক্তিয়ার বহির্ভুত বলেও জানিয়ে দিল সুপ্রিম কোর্ট। সেই সঙ্গে দেশের শীর্ষ আদালত এও জানিয়েছে, এই মামলার শুনানি চলবে।

    কী বলল সুপ্রিম কোর্ট?

    সোমবার বিচারপতি বিভি নাগরত্ন ও বিচারপতি উজ্জ্বল ভুয়ানের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, ধর্ষকদের মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ার কোনও এক্তিয়ারই গুজরাট সরকারের ছিল না। কারণ এই মামলার শুনানি হয়েছে মহারাষ্ট্রে। তাই এ সংক্রান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারে মহারাষ্ট্র সরকারই। ২০০২ সালে গোধরাকাণ্ডের পর হিংসার ঘটনা ঘটে গুজরাটে। এই সময় দাহোড় জেলার দেবগড় বারিয়া গ্রামের বাসিন্দা অন্তঃসত্ত্বা বিলকিসকে (Bilkis Bano Case) গণধর্ষণ করা হয়। তাঁর বছর তিনেকের মেয়েকে পাথরে আছড়ে মারে হামলাকারীরা।

    মুক্তি দেওয়া হয়েছিল স্বাধীনতা দিবসে

    বিলকিসের মেয়ের পাশাপাশি তাঁর পরিবারের আরও সাত সদস্যকেও খুন করা হয়। মুম্বইয়ের সিবিআই আদালতে দোষীদের কঠোর সাজার পক্ষে সওয়াল করেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ২০০৮ সালের ২১ জানুয়ারি ১২ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয় সিবিআইয়ের ওই আদালত। বছর দুয়েক আগে মুক্তির জন্য আদালতে আবেদন জানায় দোষীরা। এ ব্যাপারে গুজরাট সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে বলে আদালত। সরকার ১১ জন ধর্ষকের মুক্তির পক্ষে সওয়াল করে। ছাড়পত্র মেলে সুপ্রিম কোর্টেও। তার পরেই ২০২২ সালের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবসে সাজাপ্রাপ্ত ১১ জনকে মুক্তি দেয় গুজরাট সরকার।

    আরও পড়ুুন: তৃণমূল নেতার বাড়িতে লুকিয়ে শাহজাহান! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মেয়াদ শেষের আগেই ধর্ষকরা ছাড়া পেয়ে যাওয়ায় হইচই পড়ে যায়। ধর্ষকদের মুক্তিতে শুরু হয় বির্তকও। যদিও গুজরাট সরকার জানিয়েছিল, সাজাপ্রাপ্ত ১১ জন ভালো আচরণ করায় মেয়াদ শেষের আগেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে তাদের। এদিন রায় ঘোষণা করে সুপ্রিম কোর্ট বলে, ধর্ষকদের মুক্তির নির্দেশ বা অব্যাহতির আদেশ যথাযোগ্য নয়। তাই বিলকিস বানোর (Bilkis Bano Case) ধর্ষকদের মুক্তি বাতিল করছে শীর্ষ আদালত। আদালত এও জানিয়েছে, সাজাপ্রাপ্তদের আগামী দু সপ্তাহের মধ্যে সংশ্লিষ্ট জেল কর্তৃপক্ষের কাছে আত্মসমর্পণ করতে হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Maldives: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    Maldives: প্রধানমন্ত্রী মোদির অপমানে ক্ষুব্ধ অক্ষয়-সলমনরা, দেশের দ্বীপগুলিতে যাওয়ার আর্জি সচিনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মলদ্বীপ নাকি লাক্ষাদ্বীপ— পর্যটন কেন্দ্র হিসাবে কোনটা সেরা, তা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষাদ্বীপ সফর ও সেখানের পর্যটনের প্রচার নিয়েই আপত্তি মলদ্বীপের (India Maldives Relations)। সে দেশের তিন মন্ত্রীর অপমানজনক মন্তব্য আগুনে ঘি ঢেলেছে। দেশের পাশে দাঁড়িয়ে সুর চড়িয়েছেন বলিউডের অভিনেতা থেকে শুরু করে প্রাক্তন ক্রিকেটাররা। সকলেই বিদেশের বদলে দেশের এই মনমুগ্ধকর পর্যটনকেন্দ্রে যাওয়ার পক্ষে সওয়াল করেছেন। সকলেই আওয়াজ তুলেছেন, বিদেশের বদলে দেশের দ্বীপগুলিতে যান। অক্ষয় কুমার থেকে সলমন খান, জন আব্রাহাম থেকে শ্রদ্ধা কপূর, কিংবদন্তি ক্রিকেটার সচিন তেন্ডুলকর সকলেরই দাবি—বয়কট করা হোক মলদ্বীপকে (India Maldives Relations)।

    লাক্ষাদ্বীপই হোক গন্তব্য

    বলিউড অভিনেতা অক্ষয় কুমার তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে পোস্ট করে লিখেছেন, “মলদ্বীপের বিশিষ্টজনেদের কথায় আমি স্তম্ভিত। ভারতই সবচেয়ে বেশি পর্যটক পাঠায় মলদ্বীপে। আর ভারতই তার প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে সবসময় বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখে। তাহলে এই ঘৃণা আমরা সহ্য করব না। দেশের মর্যাদা রাখতে দেশের দ্বীপগুলিতেই যাওয়া উচিত আমাদের।”

    জন আব্রাহাম ও শ্রদ্ধা কাপুরও একই কথা বলেছেন। তাঁদের বক্তব্য, দেশকে যেখানে অপমান করা হয়, সেখানে না যাওয়াই শ্রেয়। লাক্ষাদ্বীপের নৈসর্গিক সৌন্দর্যের প্রশংসা করেছেন তাঁরা। 

    শ্রদ্ধা কাপুর তো বলেছেন, লাক্ষাদ্বীপের সৌন্দর্য দেখে এখনই ছুটি নিয়ে যেতে ইচ্ছে করছে।

    অভিনেতা সলমন খান প্রধানমন্ত্রীর ভিডিওর প্রসঙ্গ টেনেই বলেন, “কী দারুণ লাগছিল আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্রভাই মোদিকে লাক্ষাদ্বীপের সুন্দর, পরিষ্কার সৈকতে ঘুরতে দেখে। আর সবথেকে ভাল বিষয় হল এটা আমাদের দেশেই রয়েছে।”

    প্রাক্তন কিংবদন্তী ক্রিকেটার সচিন তেণ্ডুলকর লাক্ষাদ্বীপ নিয়ে পোস্ট না করলেও, ‘অতিথি দেব ভব’-র দর্শন ও মহারাষ্ট্রের সিন্ধুদুর্গের সৌন্দর্য্য নিয়ে লম্বা এক পোস্ট লেখেন।

     

    আরও পড়ুন: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    Bangladesh Election: ভক্তকে চড় মেরে বিতর্কে! বাংলাদেশের ভোট ময়দানে ছক্কা হাঁকালেন শাকিব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদ নির্বাচনে (Bangladesh Election) বিপুল ভোটে জয় পেলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট অধিনায়ক শাকিব আল হাসান (Shakib Al Hasan)। বাইশ গজের পর এবার ভোটের ময়দানেও ছক্কা হাঁকালেন শাকিব। বাংলাদেশে মাগুরা-১ থেকে আওয়ামী লিগের হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছিলেন তিনি। ভোটে জিতলেন বাংলাদেশের ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও।

    বিপুল ভোটে জয়ী শাকিব

    প্রথম বার ভোটে (Bangladesh Election) দাঁড়িয়ে বিপুল ভোটে জিতে সাংসদ হলেন শাকিব (Shakib Al Hasan)। তিনি পেয়েছেন ১,৮৫,৩৮৮টি ভোট। তাঁর বিরুদ্ধে দাঁড়ানো আইনজীবী কাজী রেজাউল হোসেন পেয়েছেন ৫,৯৯৪ ভোট। শাকিব বাংলাদেশের তৃতীয় ক্রিকেটার, যিনি সাংসদ হলেন। এর আগে নৈমুর এহসান দুর্জয় এবং মাশরফি মোর্তাজা সাংসদ হয়েছিলেন। শাকিব এখনও ক্রিকেট থেকে বিদায় নেননি। তিনি ক্রিকেট এবং রাজনীতি, দু’টি ময়দানই একসঙ্গে সামলাবেন। ১৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ। রংপুর রাইডার্সের অধিনায়ক শাকিব। সেই দলের হয়ে মাঠে নামবেন তিনি। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনও ভোটে জিতেছেন। প্রায় দুই লাখ ভোট পেয়ে জয়ী হন তিনি।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    বিতর্ক সঙ্গী শাকিবের

    বাইশ গজের মতোই রাজনীতির (Bangladesh Election) পিচেও বিতর্ক সঙ্গী হল শাকিব-আল-হাসানের (Shakib Al Hasan)। বাংলাদেশে নির্বাচনের দিনেই মেজাজ হারাতে দেখা গেল তাঁকে। এক ভক্তকে সপাটে চড় মেরে বসলেন ক্রিকেট বিশ্বের জনপ্রিয় অলরাউন্ডার। সম্প্রতি সমাজমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, শাকিব হাঁটছেন। তাঁকে ঘিরে অনেকে রয়েছেন। তাঁকে দেখতেই অনেক লোক জড়ো হয়ে গিয়েছে এলাকায়। এক যুবক প্রিয় তারকার একেবারে কাছে পৌঁছে গিয়েছিলেন। ভিড়ের মধ্যেই তিনি পিছন দিক থেকে শাকিবকে জড়িয়ে ধরার চেষ্টা করেন। তাঁর কাঁধে তুলে দেন হাত। এর পরেই মেজাজ হারাতে দেখা গিয়েছে শাকিবকে। তিনি পিছন দিকে ঘুরে যুবকের গালে চড় মারেন। আচমকা চড় খেয়ে হতভম্ব হয়ে যান ওই ভক্ত। আশপাশের বাকিরাও অপ্রস্তুত হয়ে পড়েন। মনে করা হচ্ছে, ভিডিওটি রবিবার ভোট গ্রহণের দিনের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    India Maldives Relations: মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে ৩ মন্ত্রীকে সাসপেন্ড মলদ্বীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়ায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে অবমাননাকর মন্তব্যের জেরে তিন মন্ত্রীকে সাসপেন্ড করল মলদ্বীপ (India Maldives Relations) সরকার। প্রধানমন্ত্রী লাক্ষদ্বীপ সফরের ছবি আপলোড করার পর ওই তিন মন্ত্রী এক্স হ্যান্ডেলে তাঁর বিরুদ্ধে অবমাননারকর মন্তব্য করেন।

    প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের তীব্র প্রতিবাদ ভারতের

    বিদেশমন্ত্রকের নির্দেশে সেখানকার ভারতীয় হাইকমিশন, প্রধানমন্ত্রীকে অপমানের বিষয়টি মালে প্রশাসনের কাছে তুলে ধরে এবং এর তীব্র নিন্দা করে৷ ভারত যে মালে সরকারের মন্ত্রী এবং তাদের আধিকারিকদের আচরণে ক্ষুব্ধ তা বুঝিয়ে দেওয়া হয় ৷ এমনকী, মালদ্বীপের প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ নাশিদ মালদ্বীপের রাজনীতিকদের অবমাননাকর মন্তব্যের নিন্দা করেন৷ এর পরেই নড়েচড়ে বসে সে দেশের প্রশাসন৷ যুব ক্ষমতায়ন-তথ্য ও সংস্কৃতি দফতরের উপমন্ত্রী মালশা শরিফ, যুব ক্ষমতায়ন, তথ্য ও সংস্কৃতি উপমন্ত্রী মারিয়ম সিউনা এবং পরিবহণ ও অসামরিকর বিমান চলাচল উপমন্ত্রী হাসান জিহানকে মন্ত্রিসভা থেকে সাসপেন্ড করে মলদ্বীপের মহম্মদ মুইজুর সরকার।

    ড্যামেজ কন্ট্রোলে নেমে পড়ে মলদ্বীপ সরকার

    দ্বীপরাষ্ট্রের তরফে স্পষ্ট করে দেওয়া হয়েছে ‘মন্ত্রী মারিয়ম সিউনা বা অন্যান্যরা মোদির বিরুদ্ধে যে অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তা তাঁদের ব্যক্তিগত। এতে প্রশাসনের কোনও যোগ নেই। মলদ্বীপ সরকারে মোটেও তাতে মদত নেই।’ মলদ্বীপের (India Maldives Relations) বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়া ভারতের প্রতি বিদ্বেষমূলক মন্তব্যে কখনওই প্রশাসনের মদত নেই। যেসব মন্ত্রীরা এই অবমাননাকর মন্তব্য করেছেন তাঁদের নিজ নিজ পদ থেকে সাসপেন্ড করা হল।’ 

    মলদ্বীপের বর্তমান প্রশাসকের চিন ঘনিষ্ঠতা

    সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। মলদ্বীপের আগের সরকার ছিল ভারত ঘেঁষা। সোলি-সরকারকে হারিয়েই মহম্মদ মুইজু সরকার গঠন করে। এরপরই মলদ্বীপ এবং ভারতের সম্পর্কে বদলের ইঙ্গিত পাওয়া গিয়েছিল। ক্ষমতায় আসার পরে ভারতের সেনাকে মলদ্বীপ থেকে সরে যেতে বলেন প্রেসিডেন্ট মুইজু। বিষয়টি নিয়ে কূটনৈতিক স্তরে উত্থাপন করে ভারত। ভারতের সঙ্গে মলদ্বীপের সম্পর্কে তিক্ততা প্রকাশ্যে আসে তখনই৷ এখন মোদিকে নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্যের মধ্যেই ফের একবার প্রকাশ পেল মলদ্বীপ প্রশাসনের অভ্যন্তরীণ মনোভাব।

    আরও পড়ুন: “আমরা ভাগ্যবান যে ভারতের মতো বন্ধুরাষ্ট্র পেয়েছি”, ভোটের দিন কৃতজ্ঞতা প্রকাশ হাসিনার

    মলদ্বীপের পর্যটন ভারতের ওপর নির্ভরশীল

    উল্লেখ্য মলদ্বীপের (India Maldives Relations) পর্যটন শিল্প অনেকটাই নির্ভরশীল ভারতের উপর। সাম্প্রতিককালে চোখে পড়ছে মলদ্বীপের সঙ্গে চিনের ঘনিষ্ঠতা বেড়েছে। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি লাক্ষাদ্বীপ ভ্রমণের ছবি ও ভিডিও পোস্ট করেছিলেন। তারপর নেটিজেনদের অনেকেই লাক্ষাদ্বীপের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন। তাঁদের মতে, বিদেশের সমুদ্রসৈকতে না গিয়ে লাক্ষাদ্বীপেই ছুটি কাটাতে পারেন দেশবাসী। এর পরই বিতর্কিত মন্তব্য করে বসেন মলদ্বীপের মন্ত্রীরা। বিষয়টি নিয়ে জলঘোলা শুরু হতেই তড়িঘড়ি সেই ট্যুইট মুছেও দেন তাঁরা। কিন্তু, ক্ষতি যা হওয়ার হয়েই গিয়েছিল।

    মলদ্বীপ ট্যুর বাতিল ভারতীয় ভ্রমণ সংস্থার

    মলদ্বীপের সরকারি কর্তাদের মোদি-বিরোধী মন্তব্যের জেরে অনেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় মলদ্বীপ বয়কট করার আহ্বান জানিয়েছেন। মলদ্বীপকে বয়কটের ডাক ট্রেন্ডিং করতে শুরু করে সোশ্যাল সাইটে। ইতিমধ্যেই ভারতের জনপ্রিয় একটি ভ্রমণ সংস্থা মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিংও বাতিল করে দিয়েছে। ওই সংস্থার মালিক জানিয়েছেন, দেশের প্রতি আনুগত্য এবং সহানুভূতি থেকে এই সিদ্ধান্ত তাঁরা নিয়েছেন। ওই ট্যুর সংস্থার তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে যে মলদ্বীপ যাওয়ার সমস্ত বিমানের বুকিং স্থগিত দেওয়া হচ্ছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    Purba Bardhaman: খোদ পুলিশের বাড়িতেই ডাকাতি, ভোজালির কোপ, নিরাপত্তা কোথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাত্র দু সপ্তাহের ব্যবধানে পরপর দুইবার ডাকতির ঘটনা ঘটল এলাকায়। এবার ঘটেছে খোদ পুলিশের বাড়িতেই। ঘটনা ঘটেছে পূর্ব বর্ধমানের (Purba Bardhaman) আউস গ্রামে। পাশের বাড়ির লোকজন চিৎকার শুনে পালানোর সময় দুষ্কৃতীরা ভোজালি চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। ঘটনায় এলাকার নিরাপত্তা নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকেই গ্রেফতার করতে পারেনি বলে জানা গিয়েছে। 

    কীভাবে ঘটল ঘটনা (Purba Bardhaman)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ছোড়া কলোনিতে (Purba Bardhaman) ওই পুলিশ কর্মীর বাড়ি। নাম সুশান্ত বিশ্বাস, হাওড়া কমিশনারেট এলাকায় কাজ করেন তিনি। গতকাল শনিবার রাত আড়াইটার সময় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে হানা দেয় একদল ডাকাত। বাড়তে ঢুকে বাড়ির লোকজনকে ব্যাপক মারধর করা হয়। এরপর চলে লুটপাট। বাড়ির লোকজনের চিৎকারে আশেপাশের মানুষেরা ছুটে আসেন। এরপর দুষ্কৃতীদের ধরতে গেলে পাশের এক প্রতিবেশী যুবককে ভোজালি দিয়ে কোপ মেরে চম্পট দেয়। এরপর জখম যুবককে সঙ্কট জনক অবস্থায় হাসপাতাল নিয়ে যায়। ঘটনার খবর পেয়ে আজ রবিবার সকালে ছুটে আসে আউস গ্রামের পুলিশ। জেলা পুলিশ আমিনদীপও ঘটনা স্থলে পৌঁছান। তবে ডাকাতির কিনারা বিষয়ে কোনও তথ্য উদ্ধার করতে পারেনি।

    পরিবারের বক্তব্য

    পুলিশ কর্মী সুশান্ত বিশ্বাসের স্ত্রী জয়ন্তী বিশ্বাস বলেন, “রাত তখন অনেক দেড়টা বাজে, বাড়ির (Purba Bardhaman) দরজায় বাইরে থেকে শব্দ এল কিন্তু তখন দরজা খুলিনি। এরপর আবার রাত্রি ২ টোর সময় শব্দ হয়। এবার স্বামী দরজা খুলতেই বেশ কিছু মুখঢাকা লোক আচমকা ঘরে ঢুকে পড়ে। ওদের হাতে অনেক অস্ত্র ছিল। সকলকে হাত পা বেঁধে ফেলে। এরপর সোনা-গয়না বের করার কথা বলে। নগদ ৭০ হাজার টাকা এবং তিন ভরি সোনার গহনা লুট করে নেয়। আমাদের চিৎকার শুনে পাশের বাড়ির নরোত্তম বিশ্বাস ছুটে আসেন। কিন্তু আচমকা এলো পাথাড়ি অস্ত্র চালানোর জন্য মারাত্মক আহত হন তিনি। এরপর ডাকতেরা জঙ্গলের মধ্যে পালিয়ে যায়।”

    আগেও হয়েছে ডাকতি!

    গত দুই সপ্তাহ আগে আউসগ্রাম (Purba Bardhaman) থানার কাছেই পরিবারের সদস্যদের বাড়িতে বেঁধে নগদ কয়েক লক্ষ টাকা, গহনা এবং বিদেশি মুদ্রা লুট করে পালায় ডাকাত দল। সেই ঘটনায় পুলিশ এখনও পর্যন্ত কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে ফের ডাকতি হল এবার পুলিশের বাড়িতেই। এলাকায় মানুষ তীব্র আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। পুলিশের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share