Blog

  • Weather Update: কাশ্মীরে পারদ মাইনাস ৫ ডিগ্রির নীচে! তাপমাত্রা কমল কলকাতাতেও

    Weather Update: কাশ্মীরে পারদ মাইনাস ৫ ডিগ্রির নীচে! তাপমাত্রা কমল কলকাতাতেও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের সঙ্গেই ঠান্ডার প্রবেশ ঘটেছে বাংলায়, তা টের পাচ্ছেন শীতপ্রেমীরা। বছরের শুরুতে তাপমাত্রার পতন লক্ষ্য করা গিয়েছে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, বুধবার কলকাতার তাপমাত্রা আরও কমেছে। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। প্রবল ঠান্ডার কবলে সমগ্র উত্তর ভারতও। সঙ্গে রয়েছে ঘন কুয়াশা। সব থেকে খারাপ অবস্থা জম্মু ও কাশ্মীরে। সেখানকার বেশিরভাগ হ্রদের জল বরফ হয়ে গিয়েছে। এদিন শ্রীনগরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে মাইনাস ৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    বঙ্গে শীতের দাপট

    দক্ষিণ বঙ্গের শীতবিলাসীরাও বেশ খুশি। পারদ নেমেছে কলকাতা-সহ দক্ষিণ বঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই। পশ্চিমের জেলাগুলির তাপমাত্রা আরও কমেছে। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে থাকতে পারে। মঙ্গলবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২২.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার তুলনায় তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস কম। তাপমাত্রা কমার পাশাপাশি বেড়েছে কুয়াশার পরিমাণও। ভোর হতেই চার দিক কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়ছে। যদিও বেলা গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কুয়াশার আস্তরণ সরে গিয়ে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছে। 

    শীত দীর্ঘস্থায়ী নয়

    তবে এই শীত দীর্ঘস্থায়ী নয়। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে যে, বঙ্গোপসাগর এবং বাংলাদেশ সংলগ্ন এলাকায় বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে একটি ঘূর্ণাবর্ত অবস্থান করছে। তা ছাড়া রাজ্যের পূর্ব দিক থেকে আসা জলীয় বাষ্পপূর্ণ বাতাস বঙ্গে প্রবেশ করার কারণে বৃষ্টির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস জারি করেছে আলিপুর হাওয়া দফতর। চলতি সপ্তাহের বৃহস্পতিবার থেকে রবিবার পর্যন্ত সাতটি জেলায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’-এ বসছে রাজ্য বিজেপি, কী কী নিয়ে আলোচনা?

    উত্তর ভারতে শীতের দাপট

    উত্তর ভারতে ঝোড়ো ইনিংস চালাচ্ছে শীত। আগামী দুদিন পঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তর প্রদেশ ও উত্তর রাজস্থানের কিছু অংশে শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে বলে সতর্ক করা হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে। দিল্লির তাপমাত্রা ৮ ডিগ্রির নীচে। পাঁচ জানুয়ারি পর্যন্ত দিল্লি, হরিয়ানা ও পঞ্জাবের কিছু অংশে ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী সাতদিন দিল্লির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা সাত ডিগ্রির আশপাশে থাকতে পারে এবং সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ১৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে থাকতে পারে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Cup 2024: বিশেষ ক্লাস কিংবদন্তি বোরার! এশিয়ান কাপে সুনীলদের ট্রেনিং ট্রেভরের

    Asian Cup 2024: বিশেষ ক্লাস কিংবদন্তি বোরার! এশিয়ান কাপে সুনীলদের ট্রেনিং ট্রেভরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দোহায় এএফসি এশিয়ান কাপের মঞ্চে ভারতীয় দলের অনুশীলনে দেখা গেল বোরা মিলুটিনোভিচকে। নোভাক জোকোভিচের দেশ সার্বিয়ার কিংবদন্তি কোচ বোরা মাঠে নেমে পরামর্শ দিয়ে গেলেন সুনীল ছেত্রীদের। আর কয়েকদিন পরেই শুরু হচ্ছে এশিয়ান কাপ। ইতিমধ্যেই পুরো দমে প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে ভারতীয় দল। এরই মাঝে দলের ফুটবলারদের জন্য আসে বিশেষ চমক। দোহায় প্রস্তুতি সেশনে ভারতীয় দলের হেড কোচ ইগর স্টিম্যাচের সহকারী হিসেবে যোগ দেন প্রাক্তন ইংলিশ তারকা ফুটবলার ট্রেভর সিনক্লেয়ার্স।

    বোরার ভোকাল টনিক

    বোরা মানেই ইতিহাস, তিনি বিশ্ব ফুটবলে কোচদের মধ্যে বিশ্বরেকর্ডধারী। তিনি বর্তমানে সার্বিয়া দলের কোচের পদে রয়েছেন। কিন্তু বিশ্বকাপের আঙিনায় মোট ৫টি দলকে কোচিং করিয়ে তিনি মহানজির গড়েছেন। ১৯৮৬ সালে মেক্সিকো, ১৯৯০ সালো কোস্টা রিকা, ১৯৯৪ সালে আমেরিকা, ১৯৯৮ সালে নাইজিরিয়া এবং ২০০২ সালে চিন জাতীয় দলের কোচ হিসেবে বোরা আলোড়ন ফেলে দিয়েছিলেন বিশ্বফুটবলে। ব্রাজিল বিশ্বকাপেও তাঁকে দেখা গিয়েছে আলজিরিয়ার দলের মেন্টর হিসেবে। সেই অভিজ্ঞ কোচ এদিন সুনীলদের অনুশীলনে এসে ভোকাল টনিকে মাত করে দিয়েছেন। তিনি দলের ফুটবলারদের মানসিক সমস্যা কাটিয়ে নতুন পথ দেখিয়েছেন। সেইসময় শ্রোতার ভূমিকায় ছিলেন ইগর স্টিমাচও।

    বিশেষ অনুশীলন ট্রেভরের

    শনিবার, অর্থাৎ ১৩ জানুয়ারি, এএফসি এশিয়ান কাপে ভারতের প্রথম ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে। জয় দিয়ে শুরু করার লক্ষ্যে মনোযোগের সঙ্গে প্রশিক্ষণ শিবিয়ে যোগ দিয়েছেন সুনীল, শুভাশিস, লিস্টনরা। তবে ভারতীয় ফুটবলাররা যাতে সব রকমভাবে প্রস্তুত থাকে, সেই কারণে প্রশিক্ষণ শিবিরে ভারতীয় দলের হেড কোচ ইগর স্টিম্যাচকে সাহায্য করতে গেলেন তাঁর এক সময়ের সতীর্থ ট্রেভর সিনক্লেয়ার্স। ইংলিশ প্রিমিয়র লিগে এক ক্লাবের হয়েই খেলতেন দুজনে। দীর্ঘদিন পর নিজের সতীর্থকে পেয়ে খুশি ইগর। তবে ট্রেভর এসেই দলকে সেট-পিস ঘিরে ট্রেনিং ও পরামর্শ দেন। সুনীল ছেত্রীর প্রশংসা করেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    CAA: লোকসভা নির্বাচনের আগেই লাগু হচ্ছে সিএএ! নাগরিকত্ব পাচ্ছেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেজে গিয়েছে লোকসভা নির্বাচনের দামামা। তার আগেই লাগু হয়ে যেতে পারে সিএএ (CAA)। কিছু দিন আগেই বঙ্গ সফরে এসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তখনই তিনি বলেছিলেন, “আজ আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হচ্ছে এই দেশের আইন। একে কেউ আটকাতে পারবে না।”

    কী বলছেন অমিত শাহ?

    শাহ এও বলেছিলেন, “পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সরকার তৈরি হওয়া মানে শরাণার্থীদের সিএএর মাধ্যমে নাগরিকত্ব দেওয়া। আর দিদি, শরাণার্থী ভাইদের বিভ্রান্ত করেন যে সিএএ হবে, হবে না। আইন বানিয়ে কেন্দ্র আটকে গিয়েছে।” এর পরেই তিনি বলেন, “আমি আপনাদের সামনে বলে যাচ্ছি, সিএএ হবেই।” তার পর থেকেই চলছিল জল্পনা। শেষমেশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এক আধিকারিকের দাবি, শীঘ্রই আইনটি কার্যকর করা হতে পারে। তার পরেই যোগ্যদের দেওয়া হতে পারে ভারতীয় নাগরিকত্ব (CAA)।

    কী বলছেন কেন্দ্রীয় আধিকারিক?

    তিনি বলেন, “আমরা শীঘ্রই সিএএ নিয়ম জারি করতে যাচ্ছি। আইনটি চার বছরেরও বেশি সময় বিলম্বিত হয়েছে এবং আইনটি বাস্তবায়নের জন্য বিধি প্রয়োজন।” ওই আধিকারিক বলেন, “বিধি প্রস্তুত। অনলাইন পোর্টালও প্রস্তুত। পুরো প্রক্রিয়াটি হবে অনলাইনে।” তিনি জানান, আবেদনকারীদের অবশ্যই ঘোষণা করতে হবে যে তারা ভ্রমণ সংক্রান্ত কোনও নথি ছাড়াই ভারতে প্রবেশ করেছে। আবেদনকারীদের কাছ থেকে কোনও নথি চাওয়া হবে না।

    উনিশের ডিসেম্বর মাসে লোকসভা ও রাজ্যসভায় পাশ হয় সিএএ বিল। রাষ্ট্রপতির অনুমোদনও মেলে। তার পরেও ওই আইন লাগু করা হয়নি। নিয়ম অনুযায়ী, রাষ্ট্রপতির সম্মতি পাওয়ার ছ’মাসের মধ্যে কোনও আইনের রুল জারি করতে হবে। অথবা লোকসভা ও রাজ্যসভার কাছ থেকে তা বাড়ানোর অনুরোধ করতে হবে। রাষ্ট্রপতির সম্মতির পর প্রতি ছ’ মাস অন্তর ওই আইনের ধারা তৈরির জন্য অতিরিক্ত সময় চেয়েছে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রক।  

    আরও পড়ুুন: ইজরায়েলের নিঁখুত ড্রোন নিশানা, খতম হামাসের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ নেতা আল-অরৌরি

    প্রসঙ্গত, সিএএ আন্দোলনের জেরে এ পর্যন্ত ১০০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সিএএর (CAA) সাংবিধানিক বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে দায়ের হয়েছে একাধিক পিটিশন। এই আইন অনুযায়ী, ২০১৫ সালের আগে প্রতিবেশী দেশ থেকে আসা অ-মুসলিম শরণার্থীদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। নাগরিকত্ব পাবেন হিন্দু, শিখ, জৈন, বৌদ্ধ, পার্সি ও খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bengal BJP: ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’-এ বসছে রাজ্য বিজেপি, কী কী নিয়ে আলোচনা?

    Bengal BJP: ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’-এ বসছে রাজ্য বিজেপি, কী কী নিয়ে আলোচনা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা ভোটের আগে একশো দিনের কর্মসূচি নিয়েছে রাজ্য বিজেপি (Bengal BJP)। তারই অঙ্গ হিসেবে নতুন বছরের তৃতীয় দিনেই বৈঠকে বসছে রাজ্য বিজেপির সব মোর্চা। সব মোর্চা নেতৃত্বকে নিয়ে আলোচনায় বসার কর্মসূচির সাংগঠনিক নাম দেওয়া হয়েছে— ‘সংযুক্ত মোর্চা বৈঠক’। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘এটা একেবারেই সাংগঠনিক বৈঠক। নিয়মিত ভাবেই সব মোর্চাকে নিয়ে বসা হয়। আর লোকসভা নির্বাচনের আগে তো এমন বৈঠক হতেই থাকবে।’’

    কারা থাকবেন বৈঠকে

    বিজেপির (Bengal BJP) সংগঠনে মোট সাতটি মোর্চা রয়েছে। মূলত যুব এবং মহিলা মোর্চাকে বিভিন্ন আন্দোলনে দেখা গেলেও বিজেপিতে রয়েছে তফসিলি জাতি, তফসিলি জনজাতি, অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণি এবং সংখ্যালঘু মোর্চা। এ ছাড়াও কৃষকদের নিয়ে কিসান মোর্চা রয়েছে। প্রসঙ্গত, বিজেপির দলীয় কোনও ছাত্র ও শ্রমিক মোর্চা নেই। সঙ্ঘ পরিবারের ছাত্র সংগঠন ‘অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ’ এবং শ্রমিক সংগঠন ‘ভারতীয় মজদুর সঙ্ঘ’ থাকায় এই দুই ক্ষেত্রের কোনও মোর্চা নেই বিজেপির। আজ, বুধবার দলের সাত মোর্চার রাজ্য নেতৃত্বকে নিয়েই বৈঠকে বসতে চলেছে বিজেপি নেতৃত্ব। শুধু রাজ্যের নেতারাই নন, গেরুয়া শিবির সূত্রে জানা গিয়েছে প্রতিটি মোর্চার দায়িত্বপ্রাপ্ত রাজ্যের পর্যবেক্ষকেরাও ওই বৈঠকে হাজির থাকবেন।

    রামমন্দির নিয়ে প্রচার

    বিজেপি (Bengal BJP) সূত্রে খবর, রাজ্যে রামমন্দির নিয়ে প্রচার চালানো হচ্ছে। বাড়ি বাড়ি গিয়ে প্রচার-পুস্তিকা পৌঁছে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মকর সংক্রান্তির দিন পর্যন্ত এই কর্মসূচি চলবে। এর পরে রামমন্দির উদ্বোধন হয়ে গেলে বাংলার মানুষকে অযোধ্যায় পাঠানোর দায়িত্বও নিতে হবে দলের নেতা-কর্মীদের। এই সব কর্মসূচিতে যাতে সব মোর্চা একসঙ্গে কাজ করে সেই লক্ষ্যেই বুধবারের বৈঠক বলে জানা গিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    যুব মোর্চার প্রচার

    জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে বিজেপি যুব মোর্চার আলাদা কর্মসূচি রয়েছে। গোটা রাজ্যের সব গ্রামে যেতে হবে মোর্চাকে। কেন্দ্রের মোদি সরকারের নানা প্রকল্পের সুফলগুলি তুলে ধরতে হবে বাংলারা গ্রামের মানুষের কাছে। কেন্দ্রের বিভিন্ন জনকল্যাণমূলক প্রকল্পের উপরে বাংলায় ১০টি যুব সমাবেশ করার লক্ষ্য নিয়েছে বিজেপি (Bengal BJP)। কমপক্ষে এক হাজার নতুন ভোটারকে নিয়ে আসার কথা ভাবা হয়েছে। প্রথম বারের ভোটারদের নিয়ে আসার জন্য সব মোর্চাকে বুধবারের বৈঠকে নির্দেশ দেওয়া হতে পারে।

    ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প সভা’

    মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘দুয়ারে সরকার’-এর মতো কেন্দ্রীয় সরকারও ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প যাত্রা’ নামে একটি কর্মসূচি নিয়েছে। বিজেপিশাসিত রাজ্যগুলিতে সরকারি উদ্যোগে এই কর্মসূচি হলেও বাংলায় দলের তরফেই করার পরিকল্পনা রাজ্য বিজেপির। মোদি সরকারের বিভিন্ন প্রকল্প সম্পর্কে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে, কোনও প্রকল্পের সুবিধা নিতে কী কী করতে হবে তা জানাতে বিজেপি কর্মীরা জানুয়ারির প্রথম সপ্তাহ থেকে রাজ্যের বিভিন্ন জায়গায় যাবেন। এই কর্মসূচি ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত চালানোর কথা। রাজ্য বিজেপি ঠিক করেছে সব মোর্চাকে নিয়ে বিভিন্ন জায়গায় ‘বিকশিত ভারত সঙ্কল্প সভা’ করবে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: গোপনে ফোনে নজরদারি! মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের দ্বারস্থ প্রাক্তন বন্ধু

    Mahua Moitra: গোপনে ফোনে নজরদারি! মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআইয়ের দ্বারস্থ প্রাক্তন বন্ধু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা থেকে তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) বিরুদ্ধে এবার ফোনে নজরদারির অভিযোগ! মহুয়ার বিরুদ্ধে সিবিআই ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে নালিশ জানালেন তাঁর একসময়ের বয়ফ্রেন্ড জয় অনন্ত দেহদ্রাই। জয় অনন্তের অভিযোগ, ‘পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের কয়েকজন শীর্ষকর্তার সঙ্গে মিলে ষড়যন্ত্র করে তাঁর ব্যক্তিগত গতিবিধির উপর নজর রাখছেন মহুয়া।’

    মহুয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সিবিআই ডিরেক্টর প্রবীণ সুদের কাছে চিঠি লিখে জয় অনন্ত দেহদ্রাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন যে তাঁর ফোনে বেআইনি ভাবে আড়িপাতা হতে পারে বা নজরদারি চালানো হচ্ছে। বাংলার পুলিশের পদস্থ কর্তাদের কাজে লাগিয়ে মহুয়া এসব করছেন। এমনকী, তাঁর ফোন নম্বরের উপরেও নজরদারি করা হচ্ছে। তিনি কোথায় থাকছেন সেটারও খোঁজখবর নেওয়া হচ্ছে। এমনকী, দেহাদ্রাই কার সঙ্গে কথা বলছেন তার কল ডিটেলসও সংগ্রহ করছেন মহুয়া মৈত্র। এনিয়ে তিনি তদন্তের দাবি জানিয়েছেন। ইতিমধ্যেই, ঘুষের বিনিময়ে প্রশ্নকাণ্ডে মহুয়া মৈত্রর (Mahua Moitra) সাংসদ পদ খারিজ হয়ে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    আগেও এই কাজ করেছেন মহুয়া

    জয়ের আরও দাবি, মহুয়া (Mahua Moitra) আগে একাধিকবার তাঁর কাছে স্বীকার করেছিলেন যে, সুহান মুখোপাধ্যায় বলে তাঁর এক প্রাক্তন বয়ফ্রেন্ড ছিল। তাঁর উপরেও নজরদারি চালাতেন মহুয়া। কারণ তাঁর সন্দেহ হত কোনও জার্মান মহিলার সঙ্গে গোপনে সম্পর্ক রাখতেন সুহান। জয় অনন্তের দাবি, সেই কল ডিটেল রেকর্ড তাঁকে হোয়াটসঅ্যাপে শেয়ার করেছিলেন মহুয়া। সেই সব হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশটও সিবিআইয়ের কাছে পেশ করেছেন জয় অনন্ত। তাঁর অভিযোগ, মহুয়া তাঁর ক্ষমতা অপব্যবহার করে পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের মাধ্যমে নজরদারি চালানোর কাজ আগেও করেছেন। তাঁর আশঙ্কা যে তাঁর ফোনেও আড়ি পাতা হচ্ছে বা নজরদারি চালানো হচ্ছে। এমনকি তাঁর গাড়ি ফলো করা হচ্ছে বলেও আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন জয়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ICU: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    ICU: রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করানো নিয়ে নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসুস্থ রোগী বা তাঁর পরিবারের অনুমতি ছাড়া রোগীকে আইসিইউতে (ICU) ভর্তি করা যাবে না। এই মর্মে নতুন নির্দেশিকা জারি করল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। যদি রোগীর পরিস্থিতি খারাপের দিকেও যায় তবেও রোগীর পরিবার বা খোদ রোগীর অনুমতি ছাড়া তাঁকে আইসিইউতে ভর্তি করা যাবে না। তবে মহামারী, প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে এই নিয়ম লাগু হবে না বলেই জানিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে নির্দেশ

    বিভিন্ন সময়েই আইসিইউ-তে (ICU) রোগী ভর্তি করানো নিয়ে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ এবং রোগী আত্মীয়দের মধ্যে দ্বিমত দেখা যায়। এই বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে নয়া নির্দেশিকা দিয়েছে কেন্দ্র। সব মিলিয়ে ২৪ জন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ মেনে এই গাইডলাইন তৈরি করা হয়েছে। সাধারণত রোগীর পরিস্থিতি অত্যন্ত খারাপ হলে বা দেহের কোনও অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল না হলে রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করা হয় না। অনেক সময় হাসপাতালগুলির দিকে অভিযোগের তির ওঠে তারা নাকি জোর করে রোগীকে আইসিইউতে ভর্তি করিয়ে দেন। তবে এবার কেন্দ্রীয় সরকারের এই নির্দেশের ফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আর কোনও দায় থাকবে না। সবটাই রোগী বা তাঁর পরিবারের ওপর বর্তাবে। 

    কী বলা হয়েছে নির্দেশিকায়

    নয়া নির্দেশিকা অনুযায়ী, কোনও গুরুতর অসুস্থ রোগীর আর কোনও চিকিৎসা সম্ভব নয় অথবা চিকিৎসার সুবিধা নেই এমন অবস্থার সৃষ্টি হলে ওই রোগীকে আইসিইউতে (Centre guideline on ICU) রাখা নিরর্থক। একই ভাবে উপযুক্ত চিকিৎসার পরও রোগী যদি ‘প্রত্যাশিত সাড়া’ না দেন সে ক্ষেত্রেও তাঁকে আইসিইউতে রাখার কোনও মানে হয় না বলে জানিয়েছে কেন্দ্রের এই গাইডলাইন। তবে সবচেয়ে যে বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে, সেটা হল, কারও বাঁচার ইচ্ছে আছে কিন্তু তিনি আইসিইউ-তে ভর্তি হতে চান না, এমনটা হলেও ওই রোগীকে আইসিইউ-তে রাখতে পারবেন না হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ছাড়া অতিমারি কিংবা কোনও বিপর্যয়ের পরিস্থিতিতে আইসিইউতে রোগী ভর্তি করানোর ক্ষেত্রে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ভেবেচিন্তে সিদ্ধান্ত নিতে বলছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: শহুরে বাসিন্দাদের ৭৩ শতাংশ ভুগছেন প্রোটিনের অভাবে! কোন রোগ বাসা বাঁধছে শরীরে?

    আইসিইউ-তে ভর্তির জন্য কী দেখা হবে 

    নির্দেশিকায় (Centre guideline on ICU) রোগীর বেশ কিছু পরিস্থিতির কথা উল্লেখ করা হয়েছে। একমাত্র সেই পরিস্থিতিতেই রোগীকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। যেমন, কোনও রোগীর রেসপিরেটরি সাপোর্ট অর্থাৎ শ্বাসজনিত সাপোর্ট লাগলে তাকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। অন্যদিকে, ইনটেনসিভ কেয়ারের জরুরি  এমন কোনও গুরুতর রোগ (সিভিয়ার অ্যাকিউট ইলনেস) হলে রোগীকে আইসিইউ-তে রাখা যাবে। এছাড়াও, অস্ত্রোপচারের পর রোগীর অবস্থা গুরুতর হলে বা অস্ত্রোপচারের সময় রোগীর কোনও বড় সমস্যা হলে তাকে আইসিইউ-তে ট্রান্সফার করা যাবে বলে জানানো হয়েছে নির্দেশিকায়।

    কেন নয়া নির্দেশিকা

    আইসিইউ সংক্রান্ত নির্দেশিকার (Centre guideline on ICU)  নেপথ্যে থাকা অন্যতম চিকিৎসক আর কে মনি বলেন, ভারতে আইসিইউ বেডের সংখ্যা একেবারেই সীমিত। তাই যে রোগীর দরকার, সে-ই যেন আইসিইউ পায়, তা নিশ্চিত করতেই এই নির্দেশিকা তৈরি করেছে কেন্দ্র। ইন্ডিয়ান কলেজ অব ক্রিটিকাল কেয়ার মেডিসিনের সেক্রেটারি চিকিৎসক সুমিত রায় বলেন, বেশিরভাগ দেশেই আইসিইউ নিয়ে নির্দিষ্ট প্রোটোকল রয়েছে। আইসিইউ যাতে লাগামছাড়া ব্যবহার না করা হয়, তার জন্যই এই নিয়ম। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lt General RC Tiwari: সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের দায়িত্ব নিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরসি তিওয়ারি

    Lt General RC Tiwari: সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের দায়িত্ব নিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরসি তিওয়ারি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরে সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডের (Army Eastern Command) দায়িত্বে নতুন মুখ। ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং-ইন-চিফ (জিওসি-ইন-সি) হিসেবে দায়িত্ব তুলে নিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল রামচন্দ্র তিওয়ারি (Lt General RC Tiwari)। সদ্য অবসর গ্রহণ করা লেফটেন্যান্ট জেনারেল  আরপি কলিতার স্থলাভিষিক্ত হলেন তিওয়ারি। কলকাতা স্থিত সেনার পূর্বাঞ্চলীয় সদর ফোর্ট উইলিয়ামের দফতরে এই দায়িত্বভার গ্রহণ করেন তিনি। বিজয় স্মারকে বীর শহিদ সেনানীদের উদ্দেশে পুষ্পার্ঘ্য দিয়ে পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার পদে আসীন হন তিওয়ারি। তাঁকে গার্ড অফ অনার দিয়ে স্বাগত জানানো হয় ফোর্ট উইলিয়ামে। 

    কাউন্টার ইনসারজেন্সি যুদ্ধ-কৌশলে পারদর্শী

    কাউন্টার ইনসারজেন্সি যুদ্ধ-কৌশলে পারদর্শী হিসেবে সেনায় বিশেষভাবে পরিচিতি পাওয়া আরসি তিওয়ারি (Lt General RC Tiwari) এর আগে উত্তরপ্রদেশের বরেলি অঞ্চলের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং ছিলেন। অত্যন্ত পোড়খাওয়া সামরিক অফিসার তিওয়ারি ভারতীয় সেনায় প্রায় চার দশক কাটিয়ে ফেলেছেন। ১৯৮৭ সালে কুমাওন রেজিমেন্টের চতুর্থ ব্যাটালিয়নে কমিশন্ড হন তিওয়ারি। জম্মু ও কাশ্মীর থেকে শুরু করে উত্তর-পূর্বেও দীর্ঘদিন পোস্টিংয়ে ছিলেন। এর পাশাপাশি, ভারতীয় সেনার শান্তি বাহিনীর অঙ্গ হিসেবে কঙ্গোতেও বেশ কিছুটা সময় অতিবাহিত করেছিলেন তিওয়ারি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘চিন সীমান্ত এখন শান্ত হলেও অনিশ্চয়তায় ভরা’’, সতর্ক করলেন সেনার পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার

    উত্তর-পূর্ব সীমান্তে প্রভূত নেতৃত্বদানের অভিজ্ঞতা

    উত্তর-পূর্ব সীমান্তে তিওয়ারির (Lt General RC Tiwari) প্রভূত নেতৃত্ব দেওয়ার অভিজ্ঞতা রয়েছে। অসমে কাউন্টার ইনসারজেন্সি অভিযানের সময় তিনি কুমাওন রেজিমেন্টের চতুর্থ ব্যাটালিয়নের নেতৃত্বে ছিলেন। এছাড়া, সিকিমে মাউন্টেন ব্রিগেড ও মাউন্টেন ডিভিশনের পাশাপাশি, উত্তর-পূর্বে একটি গুরুত্বপূর্ণ কোরের দায়িত্বও সামলেছেন কমান্ডার হিসেবে। দীর্ঘ কেরিয়ারে তিনি একাধিক উচ্চ সামরিক সম্মানে ভূষিত হয়েছেন। এহেন অভিজ্ঞ অফিসারের ওপরই পূর্ব দিকে চিন সীমান্তের নিরাপত্তার দায়িত্ব দিয়েছে ভারতীয় সেনা (Army Eastern Command)। গত বছরের শেষদিন পর্যন্ত এই দায়িত্বে ছিলেন লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরপি কলিতা। ৩১ ডিসেম্বর অবসর গ্রহণ করেন তিনি।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • UPI ATM: কোড স্ক্যান করেই টাকা তোলা যাবে এটিএম থেকে! ভাবনা আরবিআইয়ের

    UPI ATM: কোড স্ক্যান করেই টাকা তোলা যাবে এটিএম থেকে! ভাবনা আরবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন ফুরোচ্ছে এটিএম কার্ডের! কারণ ইউপিআই স্ক্যান (UPI ATM) করেই টাকা তোলা যাচ্ছে এটিএম থেকে। পয়লা জানুয়ারি থেকেই এই ব্যবস্থা চালু করেছে ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। ক্ষমতায় এসেই ডিজিটাল ইন্ডিয়ার ওপর জোর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। লেনদেনের প্রধান মাধ্যম হয়ে উঠেছে ইউপিআই সিস্টেম।

    ইউপিআই সিস্টেম

    এই সিস্টেমের মাধ্যমে বিকি-কিনি হয় পাড়ার মোড়ের চায়ের দোকানেও। পাঁচতারা হোটেল কিংবা মোটেল সর্বত্রই কদর রয়েছে এই ব্যবস্থার। তবে এখনও নগদ টাকার প্রয়োজনে দাঁড়াতে হয় এটিএমের সামনে। সেখানে আবার ঝক্কি অনেক। কার্ড ছাড়াই টাকা তোলার এই ব্যবস্থায় এড়ানো যায় এসব ঝামেলা। যেহেতু ইদানিং লোকজনের সঙ্গেই স্মার্ট ফোন থাকে, তাই কোনওরকম ঝক্কি পোহাতে হবে না। অথচ টাকাও তোলা যাবে। স্মার্টফোনে ইউপিআই (UPI ATM) চালু থাকলেই তোলা যাবে টাকা। শীর্ষ ব্যাঙ্ক সূত্রে খবর, নয়া এই ব্যবস্থা সহজলভ্য করতে খোলা হবে ইউপিআই এটিএম কাউন্টার।

    কিউআর কোড স্ক্যান করলেই মিলবে টাকা!

    এই কাউন্টারে গিয়ে স্মার্ট ফোন থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করলেই মিলবে টাকা। টাকা তোলা যাবে যে কোনও ব্যাঙ্কের এটিএম থেকেই। জাপানের একটি সংস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়েই এ দেশে চালু হচ্ছে ইউপিআই এটিএম পরিষেবা। এদিকে, ইউপিআই কোড স্ক্যান করে টাকা তোলার ক্ষেত্রে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তাই ইউপিআই পেমেন্টের ক্ষেত্রে বেশ কিছু পরিবর্তন আনতে চলেছে দেশের শীর্ষ ব্যাঙ্ক। ১ জানুয়ারি থেকেই কার্যকর হয়ে গিয়েছে এই নিয়ম।

    আরও পড়ুুন: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    জেনে নিন নিয়মগুলি।

    প্রথমত, এক বছর বা তার বেশি সময় ধরে নিষ্ক্রিয় থাকা ইউপিআই আইডিগুলি ব্লক করে দেওয়া হবে। তাই পুরানো আইডি দিয়ে আর লেনদেন করা যাবে না। দ্বিতীয়ত, ইউপিআইয়ের মাধ্যমে টাকা লেনদেনের ঊর্ধ্বসীমা বাড়িয়ে ১ লক্ষ টাকা করা হয়েছে। যদিও ডিসেম্বর মাসেই স্বাস্থ্য ও পড়াশোনা খাতে ইউপিআই ব্যবহার করে টাকা লেনদেনের ঊর্ধ্বসীমা ১ লক্ষ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৫ লক্ষ টাকা করেছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক।

    তৃতীয়ত, ২ হাজার বা তার বেশি অঙ্কের টাকা লেনদেনে ১.১ শতাংশ কর দেওয়ার কথা আগেই জানানো হয়েছিল। প্রিপেড পেমেন্ট ইনস্ট্রুমেন্ট বা অনলাইন ওয়ালেটে টাকা লেনদেনের ক্ষেত্রে (UPI ATM) এই ফি চালু হয়েছে নতুন বছরেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: কেরলে ২ লক্ষেরও বেশি মহিলার সভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাঝ-এপ্রিলে লোকসভা নির্বাচন। তার ঢের আগেই প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বিজেপি। তবে অফিসিয়ালি বিজেপির প্রথম নির্বাচনী প্রচার সভা শুরু হবে রাত পোহালেই। বুধবার কেরলের একটি জনসভায় ভাষণ দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। ত্রিশূরের এই সভায় যোগ দেবেন দু লক্ষেরও বেশি মহিলা। সভার নাম দেওয়া হয়েছে ‘স্ত্রী শক্তি মোদিক ওপ্পাম’।

    কারা উপস্থিত থাকবেন সভায়?

    বাংলা তর্জমা করলে দাঁড়ায় ‘প্রধানমন্ত্রী মোদির সঙ্গে স্ত্রী সশক্তিকরণ’। সভার আয়োজক বিজেপির কেরালা ইউনিট। সংসদের উভয় কক্ষেই পাশ হয়েছে মহিলা সংরক্ষণ বিল। তাই বিজেপির তরফে প্রধানমন্ত্রীকে জানানো হবে সংবর্ধনা। সেই কারণেই এই মহিলা সম্মেলন। প্রধানমন্ত্রীর এই সভায় যোগ দেবেন সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলারা। এঁদের মধ্যে যেমন থাকবেন অঙ্গনওয়াড়ি শিক্ষিকা, আশাকর্মী, মহিলা উদ্যোগপতি, শিল্পী, তেমনি থাকবেন একশো দিনের কর্মী এবং নেবারহুড নেটওয়ার্ক ওয়ার্কারস এবং সোশ্যাল অ্যান্ড কালচারাল অ্যক্টিভিস্টসরা।

    কেরলে বিজেপির পরিকল্পনা

    কেরলে রাজ করছে সিপিএম নেতৃত্বাধীন এলডিএফ এবং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন ইউডিএফ। এখানেই পা রাখতে চাইছে বিজেপি (PM Modi)। কেরলে লোকসভার আসন একটি। সেই অর্থে ভোটের নিরিখে রাজ্যটির গুরুত্ব তুলনায় কম। তবে যেহেতু কংগ্রেস ও সিপিএম অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছে, তাই কেরলে পায়ের নীচের মাটি শক্ত করতে চাইছে বিজেপি। কেরল বিজেপি সম্প্রতি জানিয়ে দিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের আগে দক্ষিণের এই রাজ্যে ঘন ঘন আসবেন কেন্দ্রীয় নেতারা। তাঁরা শুনবেন কেরলবাসীর অভাব-অভিযোগের কথা। কংগ্রেসের বেলাগাম দুর্নীতি এবং শাসক সিপিএমের বিরুদ্ধে জোরালো প্রতিষ্ঠান বিরোধী হাওয়া, এই দুয়ের জেরে কেরলে ভালো ফলের আশা করছে রাজ্য বিজেপি। সেই কারণেই শান দেওয়া হচ্ছে ‘স্ত্রী-শক্তি’তে।

    আরও পড়ুুন: ‘কালীঘাটের কাকু’ এতদিন এসএসকেএমে কেন? হাইকোর্টে বিজেপি

    কেরল বিজেপির সভাপতি কে সুরেন্দ্রন বলেন, “সমাজের বিভিন্ন অংশের মহিলা, বিশেষত সমাজের নানা ক্ষেত্রে যাঁরা প্রতিষ্ঠিত কিংবা উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন, তাঁরা ত্রিশূরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির এই সভায় যোগ দেবেন।” তিনি বলেন, “অভিনেত্রী তথা নৃত্যশিল্পী শোভনা, ক্রিকেটার মিন্নু মানি, উদ্যোগপতি বীণা কান্নান, গায়িকা বৈকম বিজয়লক্ষ্মী এবং মারিয়াকুট্টি উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রীর (PM Modi) এই সভায়। এঁরা প্রত্যেকেই সুর চড়িয়েছেন দুর্নীতি এবং লালফিতের ফাঁসের বিরুদ্ধে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Howrah: মদ খেয়ে জলসার আসরে স্কুলের প্রধান শিক্ষক! জামা খুলে তরুণীর সঙ্গে নাচ

    Howrah: মদ খেয়ে জলসার আসরে স্কুলের প্রধান শিক্ষক! জামা খুলে তরুণীর সঙ্গে নাচ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২৫ ডিসেম্বর বড়দিনের রাতে এলাকায় বসেছিল নাচের জলসা। এই জলসায় চলছিল চটুল গানের তালে তালে নাচ। সেই সঙ্গে চলছিল বিকৃতি অঙ্গভঙ্গ এবং অশ্লীল আচরণ। মঞ্চে দেখা গিয়েছে এক বয়স্ক ব্যক্তি জামা খুলে কোমরে বেঁধে নাচ করছে। শুধু তাই নয় মদ্যপ অবস্থায় তরুণীর সঙ্গে ধামাকা নাচ চলছিল। প্রথমে এলাকার লোক বুঝতে না পারলেও পরে বুঝতে পারেন তিনি স্কুলের প্রধান শিক্ষক। এই ঘটনার ভিডিও ভাইরাল হতেই হাওড়ায় (Howrah) উলুবেড়িয়ায় তীব্র শোরগোল পড়ে গিয়েছে।

    কে এই শিক্ষক (Howrah)?

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, উলুবেড়িয়ার (Howrah) শ্যামপুর ১ নম্বর ব্লকের বিনোদচক তপশিলি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। তার নাম চন্দন দে। তিনি অসুস্থ তাই তার মেয়ে হয়ে স্কুলে যায়। মঙ্গলবার ছিল স্কুলে ‘বুক ডে’, ছাত্রদের বই দেওয়ার কাজ চলছিল। স্কুলে প্রধান শিক্ষক ছিল না, অবশ্য মেয়েকে বাবার কথা জিজ্ঞেস করলে অত্যন্ত রেগে যায়।

    মেয়ের বক্তব্য

    স্কুলের (Howrah) প্রধান শিক্ষকের মেয়ে রিয়া দে বলে, “বাবা অনুমতি নিয়ে আমাকে স্কুলে আসতে বলেছেন। বাবা অসুস্থ তাই আমি স্কুলে আসি। আমিই তাঁর হয়ে পড়াচ্ছি ক্লাসে। এই বিষয় গ্রামের সকলেই জানেন। তাত ক্ষতি কী? বাবার স্কুল কামাইকে আমি মেকআপ দিচ্ছি।” সাংবাদিকরা প্রধান শিক্ষকের আসনে বসা মেয়ের ছবি তুলতে গেলে ক্যামেরা ম্যানকে ধাক্কা মারেন। সূত্রের খবর, প্রধান শিক্ষক অসুস্থার ভান করে মদ খায়। স্কুলে আসেনা। নিজের দায়িত্ব এবং কর্তব্যকে মেয়ের হাতে ছেড়ে দিয়ে অসামাজিক কাজ করে থাকে। ফলে এলাকার মানুষের মধ্যে এই নিয়ে তীব্র ক্ষোভ দেখা গিয়েছে।

    অভিভাবকদের বক্তব্য

    স্কুলের (Howrah) প্রধান শিক্ষকের এই আচরণের বিরুদ্ধে পড়ুয়াদের অভিভাবকেরা তীব্র অসন্তোষ ব্যক্ত করছেন। তাঁরা বলেন, “দীর্ঘদিন ধরেই প্রধান শিক্ষক চন্দন দে স্কুল আসে না। তার পরিবর্তে মেয়ে রিয়া দে স্কুল চালায়। কিছু জিজ্ঞেস করলে কটূক্তি করে। এরপর ভয়ে আর কেউ কিছু বলে না।” এছাড়াও অভিভাবক পরিতোষ পাত্র বলেন, “অসুস্থ হলে মেডিক্যাল সার্টিফিকেট কোথায়, তা নেই বরং জলাসায় নাচ করতে দেখা যাচ্ছে। ফলে তিনি অসুস্থ কীভাবে? অপর দিকে বিদ্যালয় পরিদর্শক নীলাঞ্জন দির্ঘাঙ্গী বলেন, “ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ অনুমতি ছাড়া কোনও কথা বলব না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share