Blog

  • Japan Earthquake: ২৪ ঘণ্টায় ১৫৫ বার কম্পন, ভূমিকম্পে জাপানে এখনও পর্যন্ত মৃত ৪৮

    Japan Earthquake: ২৪ ঘণ্টায় ১৫৫ বার কম্পন, ভূমিকম্পে জাপানে এখনও পর্যন্ত মৃত ৪৮

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংরেজি নববর্ষে প্রথম দিনেই ভূমিকম্প (Japan Earthquake) এবং সুনামির কারণে বিরাট বিপর্যয় নেমে এসেছে জাপানে। ২৪ ঘণ্টায় ভূমিকম্পনের জেরে ১৫৫ বার কেঁপে উঠেছে সূর্যোদয়ের দেশ। ভূমিকম্পে ও তার জেরে আগুন লেগে মৃত্যু হয়েছে অনুমানিক ৪৮ জনের। দেশের সেনাবাহিনী অত্যন্ত তৎপরতার সঙ্গে উদ্ধার কাজ চালাচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। গতকাল রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭.৬। সামাজিক মাধ্যমে ফুটে উঠছে ভূমিকম্পের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত এলাকার ছবি ও ভিডিও। যদিও মাধ্যম এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি।

    কী বলেন জাপানের মুখ্যমন্ত্রী (Japan Earthquake)

    ভূমিকম্পের (Japan Earthquake) কারণে প্রচুর বাড়ি-ঘর, দোকান, রাস্তা, জাতীয় সড়কে বড় বড় ফাটলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সমুদ্র উপকূলে সুনামির কারণে জলের স্তর অনেক উপরে উঠে গিয়েছে। বিপর্যয়ের কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে বুলেট ট্রেনের পরিষেবা। দেশের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা বলেছেন, “এই ভূমিকম্পে জাপানে ভীষণ রকমের ক্ষতি হয়েছে। দেশের অসংখ্য মানুষ হতাহত হয়েছেন। বহু বাড়ি ভেঙে পড়েছে। এই কঠিন সময়ের মধ্যে আমাদের লড়াই করতে হবে।”

    জাপান আবহাওয়া দফতরের বক্তব্য

    জাপানের আবহাওয়া দফতরের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, গত সোমাবার দুপুর থেকে মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত মৃদু এবং মাঝারি মাত্রার কম্পনে (Japan Earthquake) মোট ১৫৫ বার কেঁপে উঠেছে। সব থেকে বেশি কম্পনের মাত্রা ছিল ৭.৬ এবং দ্বিতীয় কম কম্পনের মাত্রা ছিল ৬। সেইসঙ্গে মৃদু কম্পনের মাত্রাগুলি ছিল ৩ –এর নীচে। অ্যামেরিকার ভূতত্ত্ব বিভাগের তরফের বলা হয়েছে, জাপানের এই ভূমিকম্পের কেন্দ্র ছিল হনসু দ্বীপের ইশিকাওয়া। ভূমিকম্পের কারণে বেশ কয়েকটি উপকূল সংলগ্ন একাধিক শহরে সমুদ্রের জলের উচ্ছ্বাস দেখা দিয়েছে।

    ৩৩ হাজার বাড়ি বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

    জাপানে প্রবল ভূমিকম্পে (Japan Earthquake) এখনও পর্যন্ত ৩৩ হাজার মানুষের বাড়িতে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন। জাপানের প্রতিরক্ষা বিভাগের সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত এক হাজার মানুষকে নিরপাদ স্থানে রাখা হয়েছে। যেহেতু রাস্তাঘাট ভেঙেচুরে গিয়েছে, তাই উদ্ধার কাজে অসুবিধা হচ্ছে। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় দেশের উত্তর প্রান্তের নোটো উপদ্বীপে এখনও পর্যন্ত উদ্ধারকারী দল পৌঁছাতে পারেনি। শহরগুলির মধ্যে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণে সব থেকে বেশি ওয়াজিমা শহরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Dilip Ghosh: “মুষল পর্ব চলছিলই, সেটা প্রকাশ্যে এল”, তৃণমূলকে নিশানা দিলীপের

    Dilip Ghosh: “মুষল পর্ব চলছিলই, সেটা প্রকাশ্যে এল”, তৃণমূলকে নিশানা দিলীপের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মুষল পর্ব আগেই চলছিল। কাল সেটা প্রকাশ্যে এল।” বয়ঃ-তত্ত্ব নিয়ে তৃণমূলের ‘বুয়া-ভাতিজা’র দ্বন্দ্বের বহিঃপ্রকাশকে মঙ্গলবার এই ভাষাতেই ব্যাখ্যা করলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষ (Dilip Ghosh)।

    তৃণমূলকে আক্রমণ দিলীপের

    নবীন-প্রবীণ দ্বন্দ্ব নিয়ে অশান্তি শুরু হয়েছে তৃণমূলে। ঘটনার জেরে বেসামাল ঘাসফুল শিবির। একেই নিশানা করেছেন দিলীপ। বলেন, “কোনও দলের যদি ভাবাদর্শ বা কর্মপদ্ধতি না থাকে, কোনও বড় উদ্দেশ্য না থাকে, তাহলে তা বেশিদিন টেকে না। তৃণমূলের অবস্থাও তা-ই। মানুষ সিপিএমের অত্যাচার থেকে বাঁচার হাতিয়ার হিসেবে এদের এনেছিল। কেবল ক্ষমতা ও টাকা যদি কোনও পার্টির উদ্দেশ্য হয়, তাহলে তার কী পরিণতি হয়, আমরা দেখতে পাচ্ছি।” এর পরেই বিজেপি সাংসদ বলেন, “মুষল পর্ব আগেই চলছিল। কাল সেটা প্রকাশ্যে এল। নেতাদের সঙ্গে স্বার্থের সম্পর্ক। সেটা ফুরিয়ে গেলেই শেষ। তৃণমূল, সিপিএম, কংগ্রেস যেই থাকুক, তাতে আমাদের সুবিধা-অসুবিধা কিছু নেই। এই দল তো একদিন যাবেই। বিজেপি একটা লক্ষ্য নিয়ে চলে। লক্ষ লক্ষ কর্মী পরিশ্রম করেন। আমরা ভোটে জিতে মানুষকে উন্নয়ন দিই।”

    কটাক্ষ ফিরহাদকেও

    মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের ‘বিলম্বিত বোধদয়’কেও এদিন কটাক্ষ করেন দিলীপ। তিনি (Dilip Ghosh) বলেন, “ভোট এলে এরকম হয়। একটু ক্ষমা-টমা চায়। সিবিআই, ইডি কাজ করলে বা চোর ধরলে রাস্তায় নামেন কেন? পদ থেকে লোকগুলিকে সরান না কেন? এটা দ্বিচারিতা নয়? দোষীদের আড়াল করা বন্ধ করুন। ওঁনারা নিজেদের মধ্যে আগে বিচার করুন। বেশিরভাগ লোক জেলে। কেউ কেউ বেইলে (জামিনে)। কেউ লিস্টে আছে। তাই উনি কী বললেন, সেটা নিয়ে রাজ্যের মানুষ খুব একটা ভাবিত নন। এগুলো সবই পাবলিক জানে। পরিস্থিতি খারাপ দেখে উনি এখন এগুলি বলছেন।”

    আরও পড়ুুন: গোল্ডি ব্রারকে ‘জঙ্গি’ তকমা কেন্দ্রের, শুনবেন গ্যাংস্টারের কীর্তি?

    তৃণমূলের জনসংযোগ প্রসঙ্গে বঙ্গ বিজেপির প্রাক্তন সভাপতি বলেন, “আগে পার্টি বাঁচান। তারপর তো জনসংযোগ। মানুষ তো এবার এলাকায় গেলে গাছে বেঁধে রাখবে। চাকরির দাবিতে, ডিএ-র দাবিতে সর্বত্র ধর্না চলছে। এরপর আবার উন্নয়ন!” কামদুনি মামলার শুনানি প্রসঙ্গে দিলীপ (Dilip Ghosh) বলেন, “বিজেপি কামদুনির আন্দোলনকারীদের পাশে রয়েছে। আইনি সমর্থন করছি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Kamduni Case: জবাব তলব! কামদুনি মামলায় রাজ্য ও অভিযুক্তদের নোটিশ পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট

    Kamduni Case: জবাব তলব! কামদুনি মামলায় রাজ্য ও অভিযুক্তদের নোটিশ পাঠাল সুপ্রিম কোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কামদুনি মামলার (Kamduni Case) সঙ্গে জড়িত সবাইকে নোটিশ পাঠিয়ে জবাব তলব করল সুপ্রিম কোর্ট। কামদুনিতে মৃতার পরিবারের পক্ষ থেকে রাজ্য এবং আট অভিযুক্তর বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করা হয়েছিল। কামদুনি মামলায় সুবিচার চেয়ে দিল্লি গিয়েছিলেন মৃতার পরিবার এবং প্রতিবাদীরা। মঙ্গলবার সেই মামলার প্রথম শুনানি ছিল। কিন্তু আজ শুনানি বেশি দূর এগোয়নি। কারণ আদালত আজ মামলায় সঙ্গে জড়িত সকলের উদ্দেশে নোটিশ জারি করে।  অভিযুক্ত আট জনের পাশাপাশি, রাজ্য সরকারকেও নোটিশ দিয়েছে শীর্ষ আদালত (Supreme Court)।

    সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ নির্যাতিতার পরিবার 

    ২০১৩ সালের কামদুনি গণধর্ষণ মামলায়  (Kamduni Case) গত ৬ অক্টোবর রায় ঘোষণা করে কলকাতা হাইকোর্ট। বিচারপতি জয়মাল্য বাগচীর ডিভিশন বেঞ্চ নির্দেশ দেয়, নিম্ন আদালতে যাদের ফাঁসির সাজা দেওয়া হয়েছিল, সেই সাজা রদ করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, যেসব অভিযুক্তদের আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছিল নগর দায়রা আদালত, তাদের বেকসুর খালাসের নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপরই কামদুনি গণধর্ষণ কাণ্ডের প্রতিবাদে আন্দোলনের প্রথম সারিতে থাকা মৌসুমী কয়াল, টুম্পা কয়ালরা সুপ্রিম কোর্টে যাওয়ার কথা জানান। নির্যাতিতার পরিবারের পাশে থাকার কথা জানিয়ে দেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে নির্যাতিতার দাদা শীর্ষ আদালতে একটি পৃথক মামলা করেন। মামলাকারীদের দাবি ছিল, নিম্ন আদালত যে রায় দিয়েছে, তা যাতে বহাল থাকে, সে কারণে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন তাঁরা। 

    আরও পড়ুন: চলতি সপ্তাহের শেষে বৃষ্টি! বছরের শুরুতে নামল পারদ, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    রাজ্যকে নোটিশ শীর্ষ আদালতের

    মঙ্গলবার সেই মামলার শুনানিতে সুপ্রিম কোর্ট রাজ্য ও ৮ অভিযুক্ত কাছে জবাব চেয়েছে। আদালত বলেছে, মামলাকারীর আবেদনের ভিত্তিতে সকলকে নিজেদের জবাব হলফনামা আকারে জমা দিতে হবে। হলফনামা দেওয়ার পরেই এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ রায় ঘোষণার পর থেকেই সিআইডি তদন্তে গাফিলতির অভিযোগ তুলে আসছে নির্যাতিতার পরিবার। অন্য দিকে, কামদুনিকাণ্ডে হাইকোর্টের নির্দেশ চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে রাজ্য সরকারও। সুপ্রিম কোর্ট থেকে সুবিচার মিলবে বলে আশাবাদী নির্যাতিতার পরিবার। দীর্ঘ ১০ বছরের লড়াই চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর পরিবারের সদস্যরা। প্রতিবাদী মৌসুমী কয়াল বলেন, “সুপ্রিম কোর্টে মামলা গৃহীত হয়েছে। আমাদের আইনজীবী সিদ্ধার্থ রুদ্র আশ্বাস দিয়েছেন যে, কামদুনির নির্যাতিতা তাঁরও বোন। আমরা আশা করছি বিচার পাব। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি যে উনি আমাদের এতদূর আসতে সাহায্য করেছেন।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Goldy Brar: গোল্ডি ব্রারকে ‘জঙ্গি’ তকমা কেন্দ্রের, শুনবেন গ্যাংস্টারের কীর্তি?

    Goldy Brar: গোল্ডি ব্রারকে ‘জঙ্গি’ তকমা কেন্দ্রের, শুনবেন গ্যাংস্টারের কীর্তি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লরেন্স বিষ্ণোই গ্যাংয়ের সদস্য গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রারকে (Goldy Brar) জঙ্গি তকমা দিল কেন্দ্র। পাঞ্জাবের জনপ্রিয় গায়ক সিধু মুসাওয়ালা খুনের অন্যতম অভিযুক্ত গোল্ডি। বলিউড তারকা সলমন খানকেও প্রাণনাশের হুমকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

    কে এই গোল্ডি? 

    ২০২২ সালে খুন হন পাঞ্জাবি গায়ক সিধু। ওই ঘটনায়ও জড়িয়ে যায় গোল্ডির নাম। কানাডার বাসিন্দা এক গ্যাংস্টারের মদতেই সিধুকে খুন করা হয়। পরে খুনের দায় কবুল করে গোল্ডি। খালিস্তানপন্থী এই নেতার বিরুদ্ধে জারি হয়েছে ইন্টারপোলের নোটিশ। জামিন অযোগ্য ধারায় জারি হয়েছে ওয়ারেন্টও। তার পরেও ছোঁয়া যায়নি বছর সাতাশের এই জঙ্গির টিকি। ১৯৯৪ সালে পাঞ্জাবের ফরিদকোটে জন্ম হয় গোল্ডির। চণ্ডীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক। পড়াশোনা করার সময় জড়িয়ে পড়ে ছাত্র রাজনীতিতে। সেই সময়ই রাজস্থানের জয়পুরের গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের সঙ্গে পরিচয় হয় গোল্ডির। ২০১৭ সালে স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে চলে যায় কানাডায়। তারপর আর ভারতে ফেরেনি। কানাডায় গিয়ে ট্র্যাকার হিসেবে কিছুদিন কাজ করে সে। বর্তমানে এ প্লাস ক্যাটেগরির গ্যাংস্টার গোল্ডি। অপরাধ জগতে তার পরিচয় লরেন্সের ‘ডান হাত’ হিসেবে। অন্তরালে থেকেই দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছে সন্ত্রাসী কার্যকলাপ। পুলিশের চোখে ধুলো দিতে বারবার করছে রংবদল।  

    গোল্ডির বিরুদ্ধে অভিযোগ

    সীমান্তে চোরাচালান, গ্রেনেড-সহ বিভিন্ন আগ্নেয়াস্ত্র এবং বিস্ফোরক পাচারেও সে যুক্ত বলে অভিযোগ। খুনের সুপারিও দেয় সে। পাঞ্জাবে অশান্তি ছড়ানো, নাশকতা-সহ দেশবিরোধী কার্যকলাপেও সে যুক্ত। এহেন গ্যাংস্টারকে সোমবার জঙ্গি দাগিয়ে দিল কেন্দ্র। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, ইউএপিএ আইনের আওতায় গোল্ডিকে সন্ত্রাসবাদী ঘোষণা করা হয়েছে। জানা গিয়েছে, নিষিদ্ধ খালিস্তানপন্থী সংগঠন বাব্বর খালসা ইন্টারন্যাশনালের সঙ্গে যোগ রয়েছে গোল্ডির (Goldy Brar)।

    ভারতে গোল্ডির বিরুদ্ধে অন্তত ১৩টি মামলা রয়েছে। কানাডা সরকারও তাকে দেশের ২৫ জন ‘মোস্ট ওয়ান্টেড’ অপরাধীর একজন বলে চিহ্নিত করেছে। সলমন খানকে হুমকি-মেইল পাঠানোর অভিযোগে বিষ্ণোই ও গোল্ডির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে মুম্বই পুলিশ। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, গোল্ডি ব্রারের সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সন্ত্রাসবাদী সংগঠনগুলির যোগাযোগ রয়েছে। একাধিক খুনের মাস্টারমাইন্ডও সে। ভারতের একাধিক নেতাকে হুমকি দেওয়ার অভিযোগও রয়েছে গোল্ডির (Goldy Brar) বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: এবার বম্বে স্টক এক্সচেঞ্জ ওড়ানোর হুমকি খালিস্তানি জঙ্গি পান্নুনের মুখে

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Ram Mandir: রাম মন্দির ঘিরে বদলে যাচ্ছে অযোধ্যা, ১০ বছরে বিনিয়োগ হবে ৮৫ হাজার কোটি!

    Ram Mandir: রাম মন্দির ঘিরে বদলে যাচ্ছে অযোধ্যা, ১০ বছরে বিনিয়োগ হবে ৮৫ হাজার কোটি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দিরকে (Ram Mandir) কেন্দ্র করে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়। আগামী ২২ জানুয়ারি রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এই মন্দির প্রতিষ্ঠাকে কেন্দ্র করেই বদলে যাচ্ছে সামগ্রিক অযোধ্যার চিত্র। আগেই জানা গিয়েছে, ১৭৮টি প্রকল্প বর্তমানে চলছে অযোধ্যায়। আন্তর্জাতিক মানের শহর গড়ে তোলা হচ্ছে রামনগরীকে। গত ৩০ ডিসেম্বর মহর্ষি বাল্মিকী আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আগামী ১০ বছরে অযোধ্যায় ৮৫ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ হবে বলে জানা গিয়েছে।

    ২০৩১ সালের মধ্যে সম্পূর্ণ পরিকল্পনা শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে 

    সম্পূর্ণ পরিকল্পনা ২০৩১ সালের মধ্যে শেষ হবে বলে জানা গিয়েছে। মনে করা হচ্ছে, রাম মন্দিরের (Ram Mandir) উদ্বোধনের পরেই প্রতিদিন গড়ে তিন লক্ষ মানুষের পা পড়বে অযোধ্যার পূণ্যভূমিতে। অযোধ্যা শহর লাগোয়া নতুন টাউনশিপ গড়ে উঠবে ১,২০০ একর জায়গাজুড়ে। এই নতুন উপনগরীকে নতুনভাবে এবং ধীরে ধীরে গড়ে তোলা হবে আগামী পাঁচ বছরের মধ্যে। এর জন্য বাজেট ধরা হয়েছে ২,২০০ কোটি টাকা। বিশ্বমানের পর্যটন কেন্দ্র হিসেবেও গড়ে তোলা হবে অযোধ্যাকে। আধ্যাত্মিকতা, সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যগত ভূমিতে পরিণত হবে রামনগরী। স্থপতিশিল্পী এবং শহর পরিকল্পনাকারী দিক্সু কুকরেজা যিনি এই পুরো পরিকল্পনাটির নীল নকশা তৈরি করেছেন, তিনি জানিয়েছেন যে, সমস্ত রকমের অত্যাধুনিক মানের সুবিধা এবং পরিষেবা মিলবে অযোধ্যায়। পুণ্যার্থীদের ঢল এখানে এতটাই নামতে চলেছে যে অনুমান করা হচ্ছে সেখানকার স্থানীয় বাসিন্দা এবং তীর্থযাত্রীদের অনুপাত দাঁড়াবে ১:১০।

    ৮৭৫ বর্গ কিমি এলাকাজুড়ে গড়ে উঠবে পর্যটন ব্যবস্থা

    তীর্থযাত্রীদের পা পড়তেই ফুলে ফেঁপে উঠবে অযোধ্যার বাণিজ্য। সব থেকে ভালো চলবে হোটেল ব্যবসা। পরিকল্পনা অনুযায়ী, তীর্থযাত্রীদের (Ram Mandir) থাকার জন্য সেখানে গড়ে উঠবে সরকারি গেস্ট হাউস, হোটেল সমেত আরও অন্যান্য বাসস্থান। নকশা অনুযায়ী, ৩১.৫ বর্গ কিলোমিটার বিস্তৃত মূল শহরের এলাকা ও ১৩৩ বর্গ কিলোমিটার এলাকা বিস্তৃত বর্তমানে পরিকল্পিত শহর এলাকা সহ মোট ৮৭৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে অযোধ্যা উন্নয়ন পর্ষদ এলাকায় বিভিন্ন পরিকাঠামো ও পর্যটন কেন্দ্রিক কাজ হবে।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: ‘‘শুধু রাম-ভক্তরাই প্রাণ প্রতিষ্ঠায় আমন্ত্রিত’’, উদ্ধবকে জবাব প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্রর

    Ram Mandir: ‘‘শুধু রাম-ভক্তরাই প্রাণ প্রতিষ্ঠায় আমন্ত্রিত’’, উদ্ধবকে জবাব প্রধান পুরোহিত সত্যেন্দ্রর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কেবল রামের ভক্তদেরই আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে।” সাফ জানিয়ে দিলেন রাম মন্দিরের (Ram Mandir) প্রধান পুরোহিত আচার্য সত্যেন্দ্র দাস। ২২ জানুয়ারি অযোধ্যার রাম মন্দিরে প্রাণ প্রতিষ্ঠা হবে রামলালার। এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে সাত হাজার মানুষকে। এঁদের মধ্যে তিন হাজার জন ভিভিআইপি।

    আমন্ত্রণ নিয়ে কী বলছেন সত্যেন্দ্র? 

    রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে (পড়ুন, রাম মূর্তির প্রাণ প্রতিষ্ঠা) কারা আমন্ত্রণ পেয়েছেন তা নিয়ে রাজনীতি করার চেষ্টা করছেন এক শ্রেণির মানুষ। বলিউডের অনেকে আমন্ত্রণ পেলেও, তিন খান (শাহরুখ-সলমন-আমির) কেন পাননি, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন কেউ কেউ। তেমনই শিবসেনা (উদ্ধব) নেতা উদ্ধব ঠাকরেও জানিয়েছিলেন তিনি আমন্ত্রণ পাননি। এদিন এঁদেরই প্রশ্নের জবাব দিয়ে দিলেন সত্যেন্দ্র। তিনি বলেন, “আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কেবল প্রভু রামের (Ram Mandir) ভক্তদের। বিজেপি প্রভু রামের নামে ভোট ময়দানে লড়ছে বলে যা বলা হচ্ছে, তা সম্পূর্ণ মিথ্যে। আমাদের প্রধানমন্ত্রী সর্বত্র শ্রদ্ধার পাত্র। তাঁর আমলে উন্নয়নমূলক অনেক কাজ হয়েছে। এটা রাজনীতি নয়। এটা তাঁর নিষ্ঠা।”

    অনুষ্ঠানে রাজনীতির রং!

    বিজেপিকে নিশানা করে উদ্ধব বলেছিলেন, প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠানে রাজনীতির রং লাগানো উচিত নয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানকে রাজনৈতিক অনুষ্ঠানে পরিণত করাও ঠিক নয়। বস্তুত, এটি (প্রাণ প্রতিষ্ঠার অনুষ্ঠান) কোনও একটি রাজনৈতিক দলের অনুষ্ঠান হওয়া উচিত নয়। মহারাষ্ট্রের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব জানান, রাম মন্দির নিয়ে তিনিও অন্য অনেকের মতোই আনন্দিত। রাম মন্দির নির্মাণের জন্য তাঁর বাবা লড়াই করেছিলেন বলেও জানান তিনি। উদ্ধব যখন রাম মন্দির নিয়ে তাঁর আবেগের কথা বলছেন, তখন তাঁরই দলের নেতা সঞ্জয় রাউত শনিবার নিশানা করেন বিজেপিকে। বলেন, “২২ জানুয়ারির অনুষ্ঠান নিয়ে বিজেপি রাজনীতি করছে। তারা শীঘ্রই প্রভু রামকেও ভোটে প্রার্থী করে দেবেন।”

    আরও পড়ুুন: রামলালার কোন মূর্তি মন্দিরের গর্ভগৃহে বসবে হয়ে গেল চূড়ান্ত, শিল্পী কে জানেন?

    সঞ্জয়ের এহেন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে রাম মন্দিরের প্রধান পুরোহিত বলেন, “এই সঞ্জয় রাউতরাই প্রায়ই রামের নামে ভোট ভিক্ষে করেন। তবে যাঁরা প্রকৃতই প্রভু রামকে বিশ্বাস করেন, তাঁরাই রয়েছেন ক্ষমতায়। কী বোকা বোকা কথা বলছেন ওঁরা! উনি প্রভু রামকে অপমান করছেন।” প্রসঙ্গত, ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তির প্রাণপ্রতিষ্ঠা হওয়ার পরের দিন থেকেই ভক্তরা করতে পারবেন দেব দর্শন (Ram Mandir)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update: চলতি সপ্তাহের শেষে বৃষ্টি! বছরের শুরুতে নামল পারদ, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    Weather Update: চলতি সপ্তাহের শেষে বৃষ্টি! বছরের শুরুতে নামল পারদ, কী বলছে হাওয়া অফিস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরের শুরুতেই নামল তাপমাত্রা। জানুয়ারির ২ তারিখ, মঙ্গলবার সকাল থেকেই ঠান্ডা হাওয়া বইছে শহরে। বেলা বাড়লে রোদ ঝলমল পরিবেশ। তবে বিকেল থেকে ফের পারদ নামার (Weather Update) ইঙ্গিত দিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। চলতি সপ্তাহেই দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে সামান্য় বৃষ্টি হতে পারে। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস বলছে, ৪ তারিখ থেকে বঙ্গে আবহাওয়ায় বদল আসতে পারে। বুধবার ও বৃহস্পতিবার তুষারপাতের সম্ভাবনা সব থেকে বেশি। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে মূলত শুকনো আবহাওয়া সহ তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকবে। 

    বৃষ্টির পূর্বাভাস

    বঙ্গোপসাগরে বাংলাদেশ উপকূলে একটি ঘূ্র্ণাবর্ত তৈরি হয়েছে। এর ফলে পূবালি হাওয়ার দাপট বাড়ছে। কমছে উত্তর-পশ্চিমী শীতল হাওয়ার প্রভাব। সোমবারের পূর্বাভাসে আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, এর জেরে বৃহস্পতিবার ও শুক্রবার দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলাগুলিতে সামান্য় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবারের পর আবহাওয়ার পরিবর্তন হবে। বৃহস্পতিবার থেকে শনিবারের মধ্যে পশ্চিমের জেলাগুলিতে বৃষ্টি হতে পারে। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম বর্ধমান, বীরভূম এবং ঝাড়গ্রামে বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বুধবারের পর দক্ষিণবঙ্গের বেশ কয়েকটি জেলায় মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: নতুন বছরের প্রথম দিনে লাইনচ্যুত টয় ট্রেন! আতঙ্কে পর্যটকরা

    শহরে নামল তাপমাত্রা

    কলকাতায় জানুয়ারির শুরুতে কিছুটা হলেও পারদ নেমেছে। কলকাতা সহ পার্শ্ববর্তী জেলাগুলিতে (Weather Update) এক থেকে দুই ডিগ্রি তাপমাত্রা কমেছে। সকালে ও সন্ধ্যায় হালকা শীতের আমেজ খানিকটা বেড়েছে। সোমবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের চেয়ে ২ ডিগ্রি বেশি। আর মঙ্গলে আরও কমল তাপমাত্রা। কলকাতায় সকালে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। সোমবার বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৩.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ২ ডিগ্রি কম। আগামী ৩ দিন আবহাওয়া পরিবর্তনের কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। খুব সকালে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা দেখা যাবে। কুয়াশা কেটে গেলে আকাশ পরিষ্কার থাকবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Imran Khan: ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান! প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল কমিশনের

    Imran Khan: ভোটে লড়তে পারবেন না ইমরান! প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রীর মনোনয়ন বাতিল কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাক্তন পাক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের (Imran Khan) দাখিল করা দু’টি মনোনয়নপত্র বাতিল করে দিল নির্বাচন কমিশন। এর ফলে নির্বাচনে (Pakistan General Election 2024) ব্যাকফুটে চলে গেল  পাকিস্তান-তেহরিক-ই ইনসাফ (পিটিআই) পার্টি। মরানের মনোনয়ন বাতিলকে ‘রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস’ বলেছে তাঁর দল পিটিআই। ইমরানের মনোনয়নপত্র বাতিলের বিরুদ্ধে দল নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হতে পারে বলে ইঙ্গিত।

    মনোনয়ন বাতিল

    পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির আসন্ন নির্বাচনের (Pakistan General Election 2024) প্রার্থী হিসাবে ‘পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ’ (পিটিআই)-এর প্রতিষ্ঠাতা ইমরান লাহোরের এনএ–১২২ এবং মিয়াঁওয়ালির এনএ–৮৯ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছিলেন।শনিবার নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সেই মনোনয়নপত্র অবৈধ বলে জানানো হয়েছে। পাক নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, যে দু’টি কেন্দ্র থেকে ইমরান খান মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন, সেখানকার বৈধ ভোটার নন তিনি। এছাড়া, বর্তমানে দুর্নীতি মামলায় জেলবন্দি প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। জেলবন্দি কেউ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার অধিকার নেই। সমস্ত কিছু খতিয়ে দেখার পর তাঁর মনোনয়নপত্র বাতিলের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন। 

    আরও পড়ুন: ৬ মাস জেল! শ্রম আইনে দোষী সাব্যস্ত নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনুস

    পক্ষপাতদুষ্ট সিদ্ধান্ত

    এ প্রসঙ্গে ইমরানের (Imran Khan) দল পিটিআই মহাসচিব ওমর আয়ুব খান বলেন, ‘‘সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনে পিটিআইয়ের মুখোমুখি হওয়ার সাহস না থাকায় এই ধরনের অসাধু পদ্ধতি অবলম্বন করছেন ক্ষমতাসীনেরা। নির্বাচন কমিশন পক্ষপাতদুষ্ট আচরণ করছে।’’ ঘটনার জেরে পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ শুরু করেছেন পিটিআই কর্মী-সমর্থকেরা। উল্লেখ্য, ৩০ ডিসেম্বর ছিল পাকিস্তানে সাধারণ নির্বাচন উপলক্ষ্যে জমা দেওয়া মনোনয়নপত্র স্ক্রুটিনির শেষ দিন। মনোনয়নপত্র গ্রহণ বা বাতিলের বিরুদ্ধে আগামী ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনে আপিল করা যাবে। আগামী ১০ জানুয়ারি ওই আপিলের বিষয়ে নেওয়া হবে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত। চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে ১১ জানুয়ারি।  আগামী ৮ ফেব্রুয়ারি পাক পার্লামেন্টের নিম্নকক্ষ ‘ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলি’ এবং প্রাদেশিক আইনসভাগুলির নির্বাচন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Muhammad Yunus: ৬ মাস জেল! শ্রম আইনে দোষী সাব্যস্ত নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনুস

    Muhammad Yunus: ৬ মাস জেল! শ্রম আইনে দোষী সাব্যস্ত নোবেলজয়ী মহম্মদ ইউনুস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রম-আইন ভাঙার অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হলেন বাংলাদেশের নোবেলজয়ী সমাজ কর্মী মহম্মদ ইউনুস (Muhammad Yunus)। সোমবার ইউনুসকে দোষী সাব্যস্ত করে ঢাকার আদালত। সেই সঙ্গে ছ’মাসের জেলের সাজাও দেওয়া হল তাঁকে। আদালত তাঁকে হাজতবাসের সাজা দিলেও অবশ্য তাঁকে জেলে যেতে হয়নি। তিনি এবং তাঁর সংস্থার চার কর্মী অবিলম্বে জামিনও পেয়ে যান। 

    কেন দোষী ইউনুস

    বাংলাদেশর সমাজকর্মী তথা একমাত্র নোবেলজয়ী ইউনুসের (Muhammad Yunus) বয়স এখন ৮৩। তাঁর সংস্থা গ্রামীণ টেলিকমের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের শ্রম আইন লঙ্ঘন করে বেআইনি ভাবে কাজ চালানোর মামলা চলছিল। সোমবার সেই মামলায় ইউনুস-সহ তাঁর সংস্থার চার জনকে দোষী সাব্যস্ত করে ঢাকা আদালত। সোমবার ঢাকা আদালতে হাজির ছিলেন রাষ্ট্রপুঞ্জের এক প্রতিনিধিও। রায় ঘোষণার পর তিনিও এই রায়ের সমালোচনা করেন। রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রতিনিধি স্পষ্ট বলেন, ‘‘এই নির্দেশ বিচারের নামে প্রহসন। ঢাকা আদালত আদতে বাংলাদেশ সরকারের ইচ্ছা এবং সিদ্ধান্তে আইনি ছাপ দিল। শ্রম আইনের অপপ্রয়োগ করে হেনস্তা করা হল সেই নোবেলজয়ীকে, যিনি তাঁর দেশকে গর্বিত করেছেন।’’

    আরও পড়ুন: বছরের পয়লা দিনেই ফের হিংসা ছড়াল মণিপুরে, নিহত ৩, কারফিউ জারি ৫ জেলায়

    ২০০৬ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার জিতেছিলেন ইউনুস (Muhammad Yunus)। তাঁকে ওই সম্মান দেওয়া হয়েছিল বাংলাদেশের মাটিতে তাঁর তৈরি মাইক্রোফিন্যান্স ব্যাঙ্কিংয়ের জন্য। ওই ব্যাঙ্কিং সিস্টেমের মাধ্যমে ইউনুস বাংলাদেশের লক্ষাধিক দরিদ্র মানুষকে দারিদ্রসীমা থেকে টেনে তুলেছেন বলে মনে করেছিল নোবেল প্রদানকারী সংস্থা। যদিও বাংলাদেশ সরকার কখনওই তাঁর পাশে ছিল না। ইউনুস সাংবাদিকদের বলেন, “ব্যক্তিগত মুনাফার জন্য আমরা কিছু করিনি।” আর মহম্মদ ইউনুসের আইনজীবী খোয়াজা তনভির বলেন, “এই মামলার কোনও মানে নেই। এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং অসৎ উদ্দেশ্যে করা হয়েছে। বিশ্বের দরবারে ইউনুসের ভাবমূর্তিকে কালিমালিপ্ত করতেই এই কাজ করা হয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Mandir: থাকবেন শাহ-নাড্ডা, রাম মন্দির উদ্বোধন নিয়ে মঙ্গলে বৈঠকে বসছে বিজেপি

    Ram Mandir: থাকবেন শাহ-নাড্ডা, রাম মন্দির উদ্বোধন নিয়ে মঙ্গলে বৈঠকে বসছে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি প্রাণপ্রতিষ্ঠা হবে অযোধ্যার রাম মন্দিরের (Ram Mandir) বিগ্রহের। তার আগে মঙ্গলবার এনিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং প্রতিটি রাজ্যের দলের দুই কর্মকর্তা।

    বিজেপির বৈঠক

    এ বছরই রয়েছে লোকসভা নির্বাচন। তার আগে রাম মন্দির উদ্বোধনের ধর্মীয় ও সাংস্কৃতিক তাৎপর্য খতিয়ে দেখতেই বৈঠকে বসছেন বিজেপি নেতৃত্ব। নির্বাচনী প্রচারে কীভাবে একে হাতিয়ার করা হবে, তা নিয়েও হবে আলোচনা। রাম মন্দির আন্দোলন ও মন্দির নির্মাণে বিজেপির ভূমিকা নিয়ে একটি পুস্তিকাও প্রকাশ করা হবে। নতুন ভোটারদের সঙ্গে পরিচয় করতে বুথস্তরের কর্মসূচিও হাতে নিয়েছে পদ্ম-পার্টি। মন্দির (Ram Mandir) নির্মাণে কীভাবে বিরোধী দলগুলি পদে পদে বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছে, তাও তুলে ধরা হবে ভোটারদের কাছে। রাম মন্দিরের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান উপলক্ষে আরএসএস এবং বিশ্বহিন্দু পরিষদ যেসব কর্মসূচি হাতে নেবে, সেগুলিতে অংশগ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দলীয় কর্মীদের।

    মন্দির উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, মন্দিরের প্রথম পর্যায়ের কাজ শেষ হয়ে গিয়েছে। ২২ জানুয়ারি রামলালার মূর্তিতে হবে প্রাণপ্রতিষ্ঠা। অংশ নেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি স্বয়ং। আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে দেশ-বিদেশের ৭ হাজার বিশিষ্ট ব্যক্তিকে। এর মধ্যে ৩ হাজার জনই ভিভিআইপি। জানা গিয়েছে, রাম মন্দির উদ্বোধনের আগে ‘ঘর ঘর যাত্রা’ কর্মসূচি পালন করবে বিজেপি। প্রতি ঘরে রামের মহিমা পৌঁছে দেওয়া হবে এই কর্মসূচির মাধ্যমে। বিজেপি নেতারা রামের ছবি নিয়েও ঘুরবেন দুয়ারে দুয়ারে।

    আরও পড়ুুন: কনভয়ে বিস্ফোরণ, নিহত জইশ-ই-মহম্মদ প্রধান মাসুদ আজহার!

    বঙ্গ বিজেপির মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, “এই রাম মন্দির দেশের পরিচয় এবং নতুন প্রজন্মের কাছে সেটি পৌঁছে দেওয়ার জন্যই এমন উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।” অযোধ্যায় যেদিন রাম মন্দির উদ্বোধন হবে, সেদিন বাংলার ঘরে ঘরেও জ্বলবে প্রদীপ। গ্রামে-গঞ্জে যত মন্দির রয়েছে, সেখানে ছোট করে হলেও, উৎসব করতে বলা হয়েছে বিজেপি কর্মীদের। সর্বত্র বড় পর্দায় অযোধ্যার (Ram Mandir) অনুষ্ঠান দেখানোর ব্যবস্থা করতে হবে বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন রাজ্যগুলির নেতাদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
LinkedIn
Share