Blog

  • Siliguri: তৃণমূল নেত্রীর গাড়িতে নীলবাতি! চলছে দিব্যি ঘোরাঘুরি, শহরজুড়ে ব্যাপক শোরগোল

    Siliguri: তৃণমূল নেত্রীর গাড়িতে নীলবাতি! চলছে দিব্যি ঘোরাঘুরি, শহরজুড়ে ব্যাপক শোরগোল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিজের গাড়িতে নীলবাতির আলো জ্বালিয়ে দিব্যি বুক চিতিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছেন তৃণমূল নেত্রী। এই তৃণমূল নেত্রী হলেন শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি। এই গাড়িতে করেই শিলিগুড়িতে নানান বৈঠক করছেন তিনি। কিন্তু এই ভাবে নীল আলো জ্বালিয়ে কি সহকারী সভাধিপতি গাড়ি করে ঘোরাঘুরি করতে পারেন? আর এই নিয়েও ব্যাপক শোরগোল পড়েছে। অবশ্য মহকুমা পরিষদের সভাধিপতি অরুণ ঘোষের বক্তব্য “এই বিষয়ে কিছু জানা নেই।”

    নাম কী এই সহকারী সভাধিপতির (Siliguri)

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শিলিগুড়ি (Siliguri) মহকুমা পরিষদের ত্রিস্তরীয় পঞ্চায়েত নির্বাচনে আদিবাসী সমাজ থেকে প্রতিনিধিত্ব করেছেন অভিনেত্রী রোমা রেশমি এক্কা। এই মহকুমার বেশীর ভাগ এলাকায় আদিবাসী মানুষের বসবাস। তিনি আঞ্চলিক ভাষার সিনেমায় কাজ করেছেন। তাঁর জনপ্রিয়তাকে কাজে লাগিয়ে দলের টিকিট দিয়ে ভোটে জয়ী হয়েছে তৃণমূল। কিন্তু এই ভাবে সহকারী সভাধিপতি কীভাবে নীল বাতি গাড়িতে ব্যবহার করতে পারেন, তাই নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধেও উঠেছে প্রশ্ন। রোমার অবশ্য বক্তব্য, “নীলবাতি লাগালে প্রশাসনিক কাজে ব্যাপক সুবিধা হয়। রাস্তায় যানজট থাকলে জরুরি বৈঠককে যেতে অসুবিধা হয়। ট্রাফিকের দায়িত্বে থাকা লোকজনের চোখে পড়ে না। ফলে নীলবাতি থাকলে সুবিধা হয়।”

    সরকারী নিয়ম কী?

    সরকারী নিয়মে বলা হয়েছে, যাঁরা মূলত আইন শৃঙ্খলার কাজ করেন তাঁদের মধ্যে উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের গাড়িতে নীলবাতি ব্যবহার করা হয়ে থাকে। পাশাপাশি জরুরি বা আপৎকালীন পরিষেবা দিতে এমন গাড়ির ব্যবহার করা হয়ে থাকে। কিন্তু তৃণমূল নেত্রী এমন কোনও পরিধির মধ্যে নেই। কিন্তু তবুও নীলবাতি! বিরোধীদের অবশ্য অভিযোগ শাসক দলের নেতা-নেত্রীরাই সব থেকে বেশি বেআইনি কাজ করে থাকেন। অবশ্য দার্জিলিং (Siliguri) জেলা শাসক প্রীতি গয়াল বলেন, “বিষয়ে খোঁজ নিয়ে বলব”।

    বিজেপির বক্তব্য

    মহকুমার (Siliguri) বিজেপি কিসান মোর্চার সাধারণ সম্পাদক অনিল ঘোষের বক্তব্য,“অত্যন্ত লজ্জাজনক ঘটনা, ওঁর কোনও ধারণা নেই। কে লালবাতি আর কে নীলবাতি নিয়ে ঘুরতে পারে সেই সম্পর্কে বিন্দু মাত্র বোধ নেই। বিডিও, এসডিও, ডিএমের মতো উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা নীলবাতি লাগাতে পারেন। যিনি শুধু জন প্রতিনিধি তাঁর পক্ষে এই বাতি ব্যবহার করা নিয়মের বাইরে। আসলে মানুষের অভাব অভিযোগের কথা যাতে না শুনতে হয় তাই নীলবাতি লাগিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছেন তৃণমূলের নেত্রী।” মহকুমার সভাধিপতি অরুণ ঘোষের বক্তব্য অবশ্য রোমার গাড়িতে এমন বাতি লাগানো আছে কিনা জানা নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: শহরে আসছেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, একাধিক আলোচনা, দেখা করবেন বিশিষ্টদের সঙ্গে

    RSS: শহরে আসছেন সঙ্ঘ প্রধান মোহন ভাগবত, একাধিক আলোচনা, দেখা করবেন বিশিষ্টদের সঙ্গে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ শহর ছাড়ার ৩ দিনের মধ্যে রাজ্যে পা রাখতে চলেছেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। শনিবার রাজ্যে আসছেন তিনি। বাংলায় আসছেন সঙ্ঘের সর-কার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবোলে। কলকাতায় আসছেন সর-সঙ্ঘচালক মোহন ভাগবত এবং দুর্গাপুরে আসবেন দত্তাত্রেয়। আরএসএস সূত্রে খবর, এই কর্মসূচি একেবারেই সাংগঠনিক এবং রুটিন। প্রতি বছরই এই সময়ে এমন সফর হয়ে থাকে।

    ভাগবতের সফরসূচি

    আরএসএস সূত্রে জানা গিয়েছে, ভাগবত এখন অসম সফরে রয়েছেন। কলকাতায় আসবেন শনিবার দুপুর নাগাদ। শহর ছাড়বেন রবিবার রাতে। এর মাঝে সঙ্ঘের ‘সম্পর্ক বিভাগের’ কর্মসূচি রয়েছে ভাগবতের। অতীতে এমন কর্মসূচিতে সঙ্গীতশিল্পী অজয় চক্রবর্তী, রশিদ খান, সরোদবাদক তেজেন্দ্রনারায়ণ মজুমদারের বাড়িতেও গিয়েছেন ভাগবত। তবে এ বারের সফরে ভাগবত দেখা করবেন বিভিন্ন ক্ষেত্রের একাধিক ব্যক্তির সঙ্গে। শনি ও রবিবারের কর্মসূচিতে ভাগবত যেতে পারেন প্রাক্তন সিবিআই কর্তা উপেন বিশ্বাসের বাড়িতে। সম্প্রতি শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে তৃণমূলের যোগাযোগের অভিযোগ তুলে খবরের শিরোনামে আসেন উপেন। 

    আরও পড়ুন: বাংলা থেকে অযোধ্যা বিশেষ ট্রেন! বঙ্গবাসীর রাম মন্দির দর্শনে উদ্যোগ বিজেপির

    বিশিষ্টদের সঙ্গে সাক্ষাত

    একই সঙ্গে ভাগবত দেখা করতে পারেন এআইএফএফ প্রধান কল্যাণ চৌবের সঙ্গেও। ভাগবতের সফর সূচিতে রয়েছে অভিনেতা ভিক্টর বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িও। সত্যজিৎ রায়, মৃণাল সেন, শ্যাম বেনেগাল থেকে রামগোপাল ভার্মার ছবিতে অভিনয় করা ভিক্টর একটা সময়ে রাজনীতিও করতেন। দীর্ঘ সময় সঙ্ঘ পরিবারের সংগঠন ‘সংস্কার ভারতী’র রাজ্য সভাপতিও ছিলেন। তবে এসবের বাইরে একাধিক সাংগঠনিক কর্মসূচি রয়েছে মোহন ভাগবতের। সামনেই রাম মন্দিরের উদ্বোধন। সেটাকে ঘিরে কীভাবে কর্মসূচি নেওয়া যায়। রাজ্য থেকে কারা কারা যাবেন, কীভাবে প্রচার করা হবে এসব নিয়ে আলোচনা করবেন ভাগবত। সংঘপ্রধানের সঙ্গে বঙ্গ বিজেপির (BJP) একাধিক নেতাও আলোচনা করবেন বলে খবর।

    দত্তাত্রেয় হোসবোলের কর্মসূচি

    সঙ্ঘের সর-কার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসবোলের কর্মসূচির সবটা জুড়েই সাংগঠনিক বৈঠক। আরএসএস এই রাজ্যকে তিনটি প্রদেশ হিসাবে দেখে। উত্তর, মধ্য এবং দক্ষিণবঙ্গ। দুর্গাপুরে শনি ও রবিবার মধ্যবঙ্গের বিভিন্ন জেলার সঙ্ঘ কর্তাদের নিয়ে বৈঠক করবেন তিনি। এর পরে চার দিনের জন্য কলকাতাতেও আসছেন তিনি। জানুয়ারির ৮ থেকে ১২ তারিখ চার দিনের সফর রয়েছে। সেই সময়েও মূলত সাংগঠনিক বৈঠকই করবেন তিনি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED Raid in Kolkata: গেমিং অ্যাপকাণ্ডে নিউটাউনে হানা ইডির, উদ্ধার বিপুল টাকা, ধৃত ২

    ED Raid in Kolkata: গেমিং অ্যাপকাণ্ডে নিউটাউনে হানা ইডির, উদ্ধার বিপুল টাকা, ধৃত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গেমিং অ্যাপ প্রতারণাকাণ্ডে (Jharkhand Gaming App) শহরে তল্লাশি চালিয়ে বড়সড় সাফল্য পেল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডি (ED Raid in Kolkata)। একটি আবাসনে হানা দিয়ে প্রচুর নগগদ উদ্ধার করে তদন্তকারী দল। পাশাপাশি, এই ঘটনায় ২ জনকে গ্রেফতারও করেছে ইডি। 

    নিউটাউনে ধৃত ২ কারা?

    ঝাড়খণ্ডের গেমিং অ্যাপ কাণ্ডে (Jharkhand Gaming App) শুক্রবার নিউ টাউনের একটি আবাসনে হানা দেন ইডির অফিসাররা (ED Raid in Kolkata)। সেখান থেকে সাগর যাদব এবং সন্তোষ যাদব নামে ২ জনকে গ্রেফতার করা হয়। ওই ফ্ল্যাট থেকে লক্ষ লক্ষ টাকাও উদ্ধার হয়। বাজেয়াপ্ত করা হয় একাধিক মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতদের মধ্যে গেমিং অ্যাপকাণ্ডে অন্যতম অভিযুক্ত সাগর। তাঁরই বন্ধু সন্তোষ। তাঁরা দু’জনেই ঝাড়খণ্ডের বাসিন্দা। কিন্তু কলকাতায় থাকেন।

    গা-ঢাকা দেওয়ার পরিকল্পনা বানচাল

    এর আগে এই তদন্তে বুধবার কেষ্টপুরের একটি ভাড়া বাড়িতে হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় সংস্থা (ED Raid in Kolkata)। উদ্ধার করা হয়েছিল প্রায় দু’কোটি টাকা নগদ। যে ভাড়াবাড়িতে তাঁরা হানা দেন সেটি রবীন নামে এক ব্যক্তির বলে জানা গিয়েছে। তিনি কলকাতারই বাসিন্দা। টাকার পাশাপাশি ওই বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন এবং এটিএম কার্ড উদ্ধার হয়। ইডি সূত্রে খবর, গেমিং অ্যাপকাণ্ডের (Jharkhand Gaming App) মাথা এই সন্তোষ যাদব। আর ধৃত সাগর তার বিশ্বস্ত শাগরেদ। এই দু’‌জন মিলে গেমিং অ্যাপের মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ টাকা প্রতারণা করেছে তারা। এই টাকা নিয়ে অন্য রাজ্যে গা–ঢাকা দেওয়ার পরিকল্পনা নিয়েছিল দুই অভিযুক্ত। তবে এই দু’‌জনের সঙ্গে আরও অনেকে জড়িত কিনা তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

    বৃহস্পতিবারও কলকাতার অন্তত ৯টি জায়গায় তল্লাশি চালান কেন্দ্রীয় সংস্থার আধিকারিকেরা। আলিপুরের একটি আবাসনে, মানিকতলা, গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউ, বড়বাজার, ডালহৌসি অঞ্চলের একটি অফিসে, সল্টলেকের বেঙ্গল কেমিক্যালসে দেখা যায় ইডি আধিকারিকদের।

     

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • WTC Point Table: দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে লজ্জার হার, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখন কোথায় রোহিতরা?

    WTC Point Table: দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে লজ্জার হার, বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে এখন কোথায় রোহিতরা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুবার বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের (ICC World Test Championship) ফাইনালে খেললেও এবার বেকায়দায় ভারত। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে লজ্জাজনক হার দিয়ে বিশ্বকাপের পর টেস্ট সিরিজে যাত্রা শুরু করেছে টিম ইন্ডিয়া। ৩২ রান ও এক ইনিংসে হারতে হয়েছে ভারতকে। বৃহস্পতিবার ভারতের হারের পরেই পয়েন্ট তালিকায় (WTC Point Table) নেমে গিয়েছিলেন রোহিত শর্মারা। শুক্রবার ২ পয়েন্ট কাটা যাওয়ায় আরও নেমে যায় ভারত। একই দিনে পাকিস্তানকে হারিয়ে পয়েন্ট তালিকায় তিন নম্বরে উঠে এসেছে অস্ট্রেলিয়া। ক্রম তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে ভারত। তিন ম্যাচে ১৪ পয়েন্ট পেয়েছে রোহিতরা। শতাংশের হিসেবে ৩৮.৮৯ শতাংশ পয়েন্ট পেয়েছে টিম ইন্ডিয়া।

    কোথায় কারা

    এবারের বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের পয়েন্ট তালিকায় (WTC Point Table) শীর্ষে দক্ষিণ আফ্রিকা। ১০০ শতাংশ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। যদিও এখনও পর্যন্ত একটি ম্যাচ খেলেছে দক্ষিণ আফ্রিকা। ভারতকে হারিয়ে সেটা জিতে ১০০ শতাংশ পয়েন্ট পেয়েছে তারা। দ্বিতীয় স্থানে নিউ জিল্যান্ড। ২ ম্যাচে তারা পেয়েছে ৫০ শতাংশ পয়েন্ট। একটি ম্যাচ জিতেছে এবং একটি হেরেছে। তৃতীয় স্থানে অস্ট্রেলিয়া। তাদেরও ৫০ শতাংশ পয়েন্ট। যদিও সাতটি ম্যাচ খেলে ফেলেছে প্যাট কামিন্সের দল। পেয়েছে ৪২ পয়েন্ট। মন্থর ওভার রেটের জন্য ১০ পয়েন্ট কাটা গিয়েছিল তাদের। চতুর্থ স্থানে বাংলাদেশ। তারাও ৫০ শতাংশ পয়েন্ট পেয়েছে। পঞ্চম স্থানে রয়েছে পাকিস্তান। ৪ ম্যাচে তারা পেয়েছে ২২ পয়েন্ট। দু’টি ম্যাচ জিতলেও মন্থর ওভার রেটের জন্য ২ পয়েন্ট কাটা গিয়েছে পাকিস্তানের। সেই কারণে ৪৫.৮৩ শতাংশ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে তারা। 

    আরও পড়ুন: কাজ কমল আম্পায়ারদের! ক্রিকেটে নতুন প্রযুক্তি ‘ইলেকট্রা’ উইকেট

    ভারতের ধাক্কা

    বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে (ICC World Test Championship) ২০২৩-২০২৫ সাইকেল ভারত শুরু করেছিল অপরাজিত থেকে। জুলাই মাসে তারা হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজকে। এবার তারা দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে খেলতে নেমে হেরে গেল। নতুন সাইকেলে প্রথম হারের মুখ দেখল টিম ইন্ডিয়া। তাও এই হারটা অল্প রানে নয়, লজ্জাজনকভাবে হারতে হয়েছে। তিনদিনে ম্য়াচ শেষ হল ও এক ইনিংসে হারতে হয়েছে ভারতকে। তাই পয়েন্ট তালিকায় বেশ ধাক্কা খেল ভারত। এই পরিস্থিতিতে থেকে কামব্যাকের জন্য পরের টেস্টটা ভারতকে বড় ব্যবধানে জিততে হবে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi in Abu Dhabi: আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দির উদ্বোধন করবেন মোদি, আমন্ত্রণ গ্রহণ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi in Abu Dhabi: আবু ধাবিতে হিন্দু মন্দির উদ্বোধন করবেন মোদি, আমন্ত্রণ গ্রহণ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিম এশিয়ার আরব আমিরশাহির রাজধানী আবু ধাবিতে (PM Modi in Abu Dhabi) বিএপিএস স্বামীনারায়ণ সংস্থার উদ্যোগে নির্মিত হিন্দু মন্দির উদ্বোধন (Abu Dhabi Temple Inauguration) করার আমন্ত্রণপত্র এল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছে। মন্দির কমিটির একটি প্রতিনিধি দল বৃহস্পতিবার প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে এসে মোদিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন। আগামী ২২ জানুয়ারি অযোধ্যা রাম মন্দির উদ্বোধন করবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী। মোদির হাতে দেশে রাম মন্দির এবং বিদেশে হিন্দু মন্দির উদ্বোধনের ঘটনায় দেশজুড়ে খুশির আবহ।

    ১৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন হবে মন্দির

    মধ্যপ্রাচ্যের ইসলাম ধর্মপ্রধান দেশের শহর আবু ধাবি। সেখানে বিগত কয়েক বছর ধরেই চলছিল মন্দির নির্মাণের কাজ। এমনকী, ২০১৮ সালে আমিরাশাহি সফরে গিয়ে এই মন্দিরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন নিজের হাতে করে এসেছিলেন মোদি (PM Modi in Abu Dhabi) । মন্দির কমিটি সংস্থার পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ (Abu Dhabi Temple Inauguration) করতে এদিন উপস্থিত হন ঈশ্বরচরণ স্বামীজি, গুরুবর্য মহন্ত এবং ব্রহ্মহারী স্বামীজি। আগামী বছর ১৪ ফেব্রুয়ারি উদ্বোধন করা হবে এই মন্দির। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা ধরে আলোচনা করে এই প্রতিনিধিদল। আলোচনায় উঠে আসে প্রধানমন্ত্রীর ভারত সম্পর্কে সাংস্কৃতিক ভাবনা এবং দর্শন চর্চা। এছাড়াও বিষয় ছিল বিশ্বের কাছে সৌহার্দ্য, হিন্দু সমাজের মাহাত্ম্য, বিশ্বের মঞ্চে ভারতের নেতৃত্ব ইত্যাদি বিষয়।

    কেমন হবে মন্দির?

    জানা গিয়েছে, এটিই হতে চলেছে আবু ধাবিতে (PM Modi in Abu Dhabi) প্রথম স্থাপিত হিন্দু মন্দির। শহরের আল বাকবা নামে একটি জায়গায় ২০ হাজার বর্গমিটার জমির মধ্যেই এই মন্দির স্থাপন করা হয়েছে। মন্দিরের স্থাপত্য এবং শিল্পকলায় যেমন আধুনিক চিত্রকলা থাকবে ঠিক একই ভাবে প্রাচীন চিত্রকলার নিদর্শনও থাকবে (Abu Dhabi Temple Inauguration)। মধ্যেপ্রাচ্যে এই মন্দির ভারতের ধর্ম এবং সংস্কৃতির একটি প্রধানকেন্দ্র হবে বলে মনে করা হচ্ছে। ফলে ভারতের সঙ্গে সংযুক্ত আরব আমিরশাহি এবং পশ্চিম এশিয়ার দেশগুলির সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও মজবুত হবে বলে মনে করা হচ্ছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • iPhone Hacking Alert: আইফোন হ্যাকিং নিয়ে মার্কিন সংবাদপত্রের খবর ‘আষাঢ়ে গল্প’, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    iPhone Hacking Alert: আইফোন হ্যাকিং নিয়ে মার্কিন সংবাদপত্রের খবর ‘আষাঢ়ে গল্প’, বললেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন সংবাদপকত্র ‘দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট’-এ প্রকাশিত ভারতে আইফোন হ্যাকিং (iPhone Hacking Alert) সংক্রান্ত খবরকে ‘ভয়ানক ও বিরক্তিকর’ বলে উল্লেখ করলেন কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি রাষ্ট্রমন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar)। 

    ‘‘অর্ধেক সত্য, অলঙ্কৃত’’

    ওয়াশিংটন পোস্টের ওই প্রতিবেদনে দাবি করা হয়— হ্যাকাররা তাঁদের আইফোন টার্গেট করতে পারে বলে ভারতের কয়েকজন সাংবাদিক ও বিরোধী নেতাকে অ্যাপল সতর্কবার্তা (iPhone Hacking Alert) পাঠানোর পর নাকি কেন্দ্রীয় সরকারের রোষের মুখে পড়তে হয় নির্মাণকারী সংস্থাকে। এপ্রসঙ্গে, এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডলে একটি পোস্ট করেন চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar)। সেখানেই মার্কিন সংবাদপত্রে প্রকাশিত খবরকে খারিজ করেন। তিনি লেখেন, ‘‘ওয়াশিংটন পোস্টের এই ভয়ানক গল্প খারিজ করতেও বিরক্তি লাগছে। কিন্তু, কাউকে তো করতেই হবে। এই গল্পটি অর্ধেক সত্য, সম্পূর্ণরূপে অলঙ্কৃত।’’

    ৩১ অক্টোবর এসেছিল কোন অ্যালার্ট

    গত ৩১ অক্টোবর, ভারতের একাধিক রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও সাংবাদিকদের আইফোনে বার্তা পাঠিয়ে অ্যাপলের তরফে জানানো হয়েছিল, যে তাঁদের ফোনকে টার্গেট করতে পারে হ্যাকাররা (iPhone Hacking Alert)। গতকাল ওয়াশিংটন পোস্ট-এ এই প্রসঙ্গে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। তাতে দাবি করা হয়, এই সতর্কবার্তার পরে, বিদেশ থেকে অ্যাপলের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞকে ডেকে পাঠায় ভারতীয় সরকারি কর্তারা। প্রতিবেদনে দাবি, অ্যাপলের ওই বিশেষজ্ঞের ওপর নাকি চাপসৃষ্টি করা হয়।

    অ্যাপলের বিজ্ঞপ্তিতে কী ছিল?

    পোস্ট-এর এই খবরের প্রেক্ষিতে প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে চন্দ্রশেখর (Rajeev Chandrasekhar) জানান, প্রতিবেদনে অসম্পূর্ণ খবর ছাপা হয়েছে। এই মর্মে তিনি ৩১ অক্টোবর অ্যাপলের পেশ করা বিজ্ঞপ্তির অংশও পড়ে শোনান। পরের দিন, অ্যাপল নিজে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানিয়েছিল, এই হ্যাকিংয়ের সঙ্গে সরকারের যোগ রয়েছে, এমনটা কখনই বলা যাবে না। কারণ, এই হ্যাকাররা অত্যন্ত আধুনিক পদ্ধতি অবলম্বন করে এবং তারা সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নিজেদের আরও উন্নত করে তোলে।

    প্রতিবেদন ‘আষাঢ়ে গল্প’

    চন্দ্রশেখর জানান, অ্যাপলের (iPhone Hacking Alert) কর্তাকে ডাকা হয়েছিল ঠিকই। তবে হুমকি দিতে নয়। উল্টে তাঁকে কেন্দ্রীয় সংস্থা সার্ট-ইন শুরু করা তদন্তে সামিল হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছিল। প্রতিবেদনটিকে ‘আষাঢ়ে গল্প’ উল্লেখ করে মন্ত্রী (Rajeev Chandrasekhar) বলেন, ‘‘ওয়াশিংটন পোস্ট-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন আদতে সৃজনশীল কল্পনা এবং সাংবাদিকতার ছদ্মবেশে কর্মক্ষেত্রে টোপ ফেলা ছাড়া কিছুই নয়।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bangla Ayodhya Train: বাংলা থেকে অযোধ্যা বিশেষ ট্রেন! বঙ্গবাসীর রাম মন্দির দর্শনে উদ্যোগ বিজেপির

    Bangla Ayodhya Train: বাংলা থেকে অযোধ্যা বিশেষ ট্রেন! বঙ্গবাসীর রাম মন্দির দর্শনে উদ্যোগ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম মন্দির উদ্বোধনের দিন ২২ জানুয়ারি থেকেই বাংলা থেকে প্রতিদিন একটি করে অযোধ্যা এক্সপ্রেস ট্রেন (Bangla Ayodhya Train) পরিষেবা চালুর ভাবনা বিজেপির। দলীয় সূত্রে খবর, ইতিমধ্যেই রেলমন্ত্রীর কাছে আবেদন করা হয়েছে এই মর্মে। বাংলার বিজেপির কর্মী সমর্থক অথবা সাধারণ মানুষ, যে কেউ যদি রামমন্দির দর্শন করতে যেতে চান তাহলে নিখরচায় যাত্রীদের নিয়ে ট্রেন পৌঁছে যাবে অযোধ্যায়। এমনই উদ্যোগ নিতে চলেছে রাজ্য বিজেপি।

    বাংলা-অযোধ্যা রেল-যোগ

    আগামিকাল ৩০ ডিসেম্বর অযোধ্যা রেল স্টেশনের (Bangla Ayodhya Train) উদ্বোধন করার কথা প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। অযোধ্যা স্টেশনের নাম বদলের কথা জানিয়ে স্থানীয় বিজেপি সাংসদ লাল্লু সিং। এক্স হ্যান্ডলে তিনি জানান, অযোধ্যা স্টেশনের নতুন নাম হবে ‘অযোধ্যা ধাম’। কলকাতা থেকে রেলপথে অযোধ্যা ধামের (নতুন নাম) দূরত্ব ৮৭৫ কিলোমিটার। কলকাতা স্টেশন থেকে প্রতিদিন রাতে ছাড়ে জম্মু-তাওয়াই এক্সপ্রেস। পাশাপাশি, হাওড়া থেকে প্রতিদিন ছাড়ে দুন এক্সপ্রেস। রেলের বর্তমান পরিষেবায় বাংলা থেকে সরাসরি অযোধ্যা যেতে হলে এই দু’টি ট্রেনই রয়েছে। কিন্তু রামমন্দির উদ্বোধনের পরে বাংলা থেকে কয়েক লক্ষ মানুষ যাবেন অযোধ্যায় মন্দির দর্শনে। ফলে রেলের ওই দু’টি ট্রেন তাঁদের নিয়ে যাওয়ার জন্য পর্যাপ্ত হবে না। সেই কারণে রেলের কাছে ইতিমধ্যেই বিজেপি বিশেষ ট্রেন চালানোর আর্জি জানিয়েছে। জানা গিয়েছে, রেলও বিষয়টি নিয়ে ভাবছে। শুধু বাংলা নয়, সব রাজ্য থেকেই এমন ট্রেন ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে রেলের।

    আরও পড়ুন: পরনে হিজাব, মুখে জয় শ্রীরাম ধ্বনি! হেঁটে মুম্বই থেকে অযোধ্যা পাড়ি শবনমের

    বিশেষ ট্রেন পরিষেবা

    ২০২৪ সালের এপ্রিল-মে মাসে লোকসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা। তার আগে, বাংলা থেকে দলের নেতা-কর্মীদের অযোধ্যা পাঠাতে চায় বিজেপি। রামমন্দিরে রামলালার দর্শন সেরে ফেরার পরেই শুরু হবে নির্বাচনী লড়াই। বুধবার রাজ্য বিজেপির বর্ধিত কার্যকারিণী বৈঠকে এ বিষয়ে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। বলা হয়েছে, রেল গোটা ফেব্রুয়ারি মাস জুড়েই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন স্টেশন থেকে অযোধ্যাগামী বিশেষ ট্রেন চালাবে। সেই ট্রেনে চেপেই নেতা-কর্মীদের যেতে হবে অযোধ্যায়। ২২ জানুয়ারি উদ্বোধন হয়ে গেলেও অযোধ্যায় ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত পুণ্যার্থী আসার বিষয়ে নিয়ন্ত্রণ থাকবে। এর পর প্রতিটি রাজ্যের জন্য একটি করে ট্রেনের ব্যবস্থা করছে সঙ্ঘ পরিবারও। দীর্ঘ সময় ধরে যাঁরা রামমন্দির আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সেই ট্রেনে তাঁদের নিয়ে যাওয়ার কথা। এর জন্য বিশ্ব হিন্দু পরিষদের তরফে বিভিন্ন রাজ্যের জন্য আলাদা আলাদা ট্রেনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। পরিষদ সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলা থেকে সেই বিশেষ ট্রেনটি ছাড়বে ৫ ফেব্রুয়ারি। সেই ট্রেনটিই অযোধ্যায় দু’দিন থাকার পরে যাত্রীদের রাজ্যে ফিরিয়ে নিয়ে আসবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya Ram Mandir: পরনে হিজাব, মুখে জয় শ্রীরাম ধ্বনি! হেঁটে মুম্বই থেকে অযোধ্যা পাড়ি শবনমের

    Ayodhya Ram Mandir: পরনে হিজাব, মুখে জয় শ্রীরাম ধ্বনি! হেঁটে মুম্বই থেকে অযোধ্যা পাড়ি শবনমের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রামের (Ayodhya Ram Mandir) উপাসনা করতে হিন্দু হওয়ার প্রয়োজন নেই। মন থেকে ভালো মানুষ হলেই রামের ভক্ত হওয়া যায়। এই বিশ্বাসকে সঙ্গে করেই মুম্বই থেকে হেঁটে অযোধ্যা চলেছেন মুসলিম তরুণী শবনম। পরনে হিজাব, সঙ্গে গেরুয়া ধ্বজ, ধর্মের নামে বিভাজন সৃষ্টিকারীদের বার্তা দিতেই হাঁটতে শুরু করেছেন শবনম। তিনি মুসলিম ধর্মাবলম্বী। তা সত্ত্বেও ভগবান রামের প্রতি তাঁর অটল ভক্তি। 

    কী বলছেন শবনম

    স্টিরিওটাইপ বিশ্বাস ভেঙে প্রায় দেড় হাজার কিলোমিটার পথ পেরিয়ে ২২ জানুয়ারির প্রাণ প্রতিষ্ঠা উৎসবে পৌঁছবেন রামভক্ত মুসলিম তরুণী শবনম। কট্টরপন্থীদের চোখরাঙানিকে ভয় না পেয়েই, শবনম গর্ব করে বলেন, ‘‘রাম পুজো করতে হিন্দু হওয়ার দরকার নেই, ভালো মানুষ হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ।’’ বর্তমানে, শবনম প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ কিলোমিটার হাঁটছেন। মুম্বই থেকে শুরু করে তিনি পৌঁছেছেন মধ্যপ্রদেশের সিন্ধভা পর্যন্ত। এই যাত্রাপথে শবনমের অপর দুই সঙ্গী রামভক্ত রমন রাজ শর্মা এবং বিনীত পাণ্ডে। শবনম বলেন, ‘‘ভগবান রাম সকলেরই। জাত বা ধর্মের ভেদাভেদ করে তাঁর ভাগ করা যায় না। রামের উপাসনা করতে গেলে সমস্ত সীমানা তুচ্ছ হয়ে যায়।’’

    আরও পড়ুন: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    সংহতির বার্তা

    বর্তমানে নেটপাড়ায় ভাইরাল এই তিন পুণ্যার্থীর রাম মন্দির (Ayodhya Ram Mandir) যাত্রার খবর। যাত্রাপথে তাঁদের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন পুলিশ থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। খাবারের ব্যবস্থা থেকে মাথা গোঁজার ঠাঁই, সব কিছুরই বন্দোবস্ত করে দিয়েছে পুলিশ। শবনমের কথায়, দীর্ঘ পথ অতিক্রম করতে হচ্ছে তাঁদের। কখনও কখনও চেপে ধরছে  ক্লান্তি। তা সত্ত্বেও রামের প্রতি তাদের ভক্তি তাঁদের এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে শবনমকে স্বাগত জানিয়েছেন অলি-গলির মানুষ। মুসলিম নাগরিকরাও শবনমের এই উদ্যোগে খুশি। রামমন্দিরের যাত্রাপথে এই মুসলিম তরুণী বলেছেন, ‘‘তিনি সংহতির হৃদয়গ্রাহী মুহূর্তগুলি মনের মণিকোঠায় ধরে রাখতে চান।’’ তাঁকে বহু মানুষ ‘জয় শ্রী রাম’ বলে অভিবাদন জানিয়েছেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    Ayodhya airport: রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি অযোধ্যা বিমানবন্দর, নামেও রামায়ণের ছোঁয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাম জন্মভূমির সঙ্গে জড়িয়ে গেল রামায়ণের রচয়িতা, মহর্ষী বাল্মীকির নামও। ২০২৪-এর ২২ জানুয়ারি অযোধ্যায় রাম মন্দিরের জমকালো উদ্বোধন। তার আগে, ৩০ ডিসেম্বর উদ্বোধন হবে অযোধ্যার নবনির্মিত বিমানবন্দরের (Ayodhya airport)। বৃহস্পতিবার এর নাম বদলে ‘মহর্ষি বাল্মীকি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর অযোধ্যাধাম’ করা হল। আগামী কাল, শনিবার, ৩০ ডিসেম্বর ওই বিমানবন্দরের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)।

    বিমানবন্দরে সুবিধা

    উদ্বোধনের দিনেই অযোধ্যা বিমানবন্দরে ইন্ডিগো এবং এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান (Ayodhya airport) চলাচল করবে। এই দুই বিমান সংস্থা ইতিমধ্যে দিল্লি, মুম্বই এবং আমেদাবাদ থেকে অযোধ্যা পর্যন্ত বিমান চলাচলের কথা ঘোষণা করে দিয়েছে। অযোধ্যা বিমানবন্দরের প্রথম পর্যায়ের নির্মাণকার্যে আনুমানিক ১,৪৫০ কোটি টাকা খরচ করা হয়েছে। সাড়ে ছ’হাজার বর্গমিটার এলাকা জুড়ে সেখানে তৈরি হয়েছে নতুন টার্মিনাল ভবন। ব্যস্ত সময়ে অন্তত ৬০০ জন যাত্রী সেখানে অপেক্ষা করতে পারবেন। সারা বছরে এর যাত্রীধারণ ক্ষমতা ১০ লাখের বেশি। সূ্ত্রের খবর, দ্বিতীয় পর্যায়ে আরও একটি টার্মিনাল ভবন তৈরি করা হবে অযোধ্যা বিমানবন্দরে। ৫০ হাজার বর্গমিটারের সেই ভবনে ব্যস্ত সময়ে অন্তত তিন হাজার যাত্রী থাকতে পারবেন। বছরে তার যাত্রীধারণ ক্ষমতা হবে ৬০ লক্ষ।

    আরও পড়ুন: ‘মদ-মুক্ত’ অযোধ্যার রাম মন্দির চত্বর, ঘোষণা যোগী সরকারের

    বিমানবন্দরে রামায়ণের কাহিনি

    বিমানবন্দর (Ayodhya airport) সূত্রে জানা গিয়েছে, রাম মন্দিরের চেতনাতেই তৈরি করা হয়েছে এই নতুন বিমানবন্দরটি। রাবণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ জয়ের পর, রামের প্রত্যাবর্তনের সময়, অযোধ্যাবাসী যে আনন্দ অনুভব করেছিলেন, বিমানবন্দরে আগত এবং এখান থেকে প্রস্থানকারী সকল যাত্রীরা যাতে সেই অনুভূতি পান, বিমানবন্দর নির্মাণের সময় সেটাই মাথায় রাখা হয়েছিল। টার্মিনাল ভবনের ভিতগুলি রামায়ণ মহাকাব্যের মূল ঘটনাগুলির ছবিতে সাজানো হয়েছে। কাজেই টার্মিনালের মধ্য দিয়ে হাঁটার সময়ই যাত্রীরা রামের পুরো কাহিনি জেনে নিতে পারবেন। এই বিমানবন্দর উদ্বোধনের জন্য শনিবারই অযোধ্যা যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। একই সঙ্গে রামলালার প্রাণ প্রতিষ্ঠা অনুষ্ঠানের প্রস্তুতিও খতিয়ে দেখবেন তিনি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • PM Narendra Modi: স্টেশন ও বিমানবন্দর উদ্বোধনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় কঠোর নিরাপত্তা

    PM Narendra Modi: স্টেশন ও বিমানবন্দর উদ্বোধনে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, অযোধ্যায় কঠোর নিরাপত্তা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২২ জানুয়ারি রাম মন্দির উদ্বোধন ও রামলালার মূর্তি স্থাপন ঘিরে সাজো সাজো রব অযোধ্যায়। তার মধ্যেই শনিবার রাম-নগরীতে পা রাখছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)। রেল স্টেশন থেকে নতুন বিমানবন্দর, সড়ক থেকে নতুন ট্রেন উদ্বোধন সহ একাধিক কর্মসূচি নিয়ে অযোধ্যায় পৌঁছাবেন তিনি (Modi Ayodhya Visit)। সব মিলিয়ে প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন হতে চলেছে প্রধানমন্ত্রীর হাতে। এই নিয়ে এখন অযোধ্যায় চরম ব্যস্ততা। 

    নিরাপত্তার ঘেরাটোপে রাম-নগরী

    প্রধানমন্ত্রীর সফর (Modi Ayodhya Visit) ঘিরে রাম নগরীকে মুড়ে ফেলা হয়েছে নিরাপত্তার চাদরে। শহর জুড়ে বসানো হচ্ছে প্রচুর সিসিটিভি। রাস্তায় বসানো হচ্ছে আন্ডার ভেহিক্যল স্ক্যানার। শহরজুড়ে মোতায়েন করা হয়েছে ৫ হাজারের বেশি পুলিশকর্মীকে। প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi) যে যে রুটে যাবেন, সেখানে মোতায়েন এনএসজি কমান্ডো বাহিনী। গোটা নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করতে ১৭ জন পুলিশ সুপার, ৪০ অতিরিক্ত পুলিশ সুপার, ৮২ সার্কল অফিসার ও ৯০ ইন্সপেক্টরকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। অযোধ্যা পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্তা রাজকিরণ নায়ার বলেন, “পুলিশ সবদিক থেকে প্রস্তুত। কেন্দ্রীয় আধাসামরিক বাহিনী, অতিরিক্ত পুলিশ আছে। সীমান্তে জোরদার চেকিং হচ্ছে।’’

    অযোধ্যা ধাম স্টেশনের উদ্বোধন

    জানা যাচ্ছে, শনিবার পৌনে ১১টা নাগাদ অযোধ্যায় পৌঁছবেন প্রধানমন্ত্রী (Modi Ayodhya Visit)। ফের সওয়া ২টো নাগাদ দিল্লির উদ্দেশে পাড়ি দেবেন। সাড়ে তিন ঘণ্টার এই ঝটিকা সফরে ঠাসা কর্মসূচি রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর। এদিন প্রধানমন্ত্রীর হাতে যে সকল পরিকাঠামোর উন্মোচন হতে চলেছে, তার মধ্যে অন্যতম উল্লেখযোগ্য হল নতুনভাবে সংস্কার হওয়া, নতুন সাজে সেজে ওঠা অযোধ্যা স্টেশন, সম্প্রতি যার নাম পরিবর্তন করে করা হয়েছে অযোধ্যা ধাম জংশন রেল স্টেশন। রামের মুকুটের আদলে সেজে উঠছে অযোধ্য়া ধাম জংশন। ২৪০ কোটি টাকা ব্যয় করে এই স্টেশনকে আধুনিক রূপ দেওয়া হয়েছে। বসানো হয়েছে লিফট, এস্ক্যালেটর, ফুড প্লাজা, চাইল্ড কেয়ার রুম। ত্রিতল এই স্টেশনকে আধুনিক ঝা চকচকে ছোঁয়া দেওয়া হয়েছে। ইতিমধ্যেই এই স্টেশনকে সবুজ স্টেশন ঘোষণা করা হয়েছে।

    নতুন অমৃত ভারত এক্সপ্রেস, বন্দে ভারতের সূচনা

    শনিবার, প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) কর্মসূচি শুরু হবে এই স্টেশন থেকেই। নতুন রূপের অযোধ্যা ধাম স্টেশন উদ্বোধনের পাশাপাশি এই স্টেশন থেকেই এক জোড়া নতুন অমৃত ভারত ট্রেনের সূচনা করবেন প্রধানমন্ত্রী। একটি ট্রেন অযোধ্যা থেকে বিহারের দ্বারভাঙা যাবে। দ্বিতীয়টি মালদা টাউন থেকে বেঙ্গালুরুর এম বিশ্বেশ্বরয়া স্টেশন যাবে। এছাড়া, এদিনই আরও নতুন তিন জোড়া বন্দে ভারত ট্রেনের সূচনাও করার কথা প্রধানমন্ত্রীর। এই অঞ্চলের রেল পরিকাঠামোর সার্বিক উন্নয়নে ২৩০০ কোটি টাকার প্রকল্পের ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি (Modi Ayodhya Visit)। 

    নতুন বিমানবমন্দরের উন্মোচন

    শুধু রেল স্টেশন নয়, নব-নির্মিত অযোধ্যা বিমানবন্দরের উদ্বোধনও করবেন প্রধানমন্ত্রী (PM Narendra Modi)। রামায়ণের মহর্ষি বাল্মীকির নামে নাম রাখা হয়েছে নতুন বিমানবন্দরের। রামমন্দিরের রূপে সেজে উঠছে নতুন বিমানবন্দর। এছাড়া, লখনউ-অযোধ্যা জাতীয় সড়ক সম্প্রসারণ প্রকল্পের শিলান্যাস সহ অযোধ্যা সংলগ্ন ১১ হাজার ১০০ কোটি টাকা মূল্যের একাধিক পরিকাঠামো প্রকল্পের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী। তালিকায় রয়েছে— নয়াঘাট থেকে লক্ষ্মণ ঘাটের সৌন্দর্যায়ন, দীপোৎসব প্রত্যক্ষ করার জন্য দর্শক গ্যালারি, পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে হাঁটার রাস্তার নির্মাণ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share