Blog

  • Priyanka Gandhi: ইডির চার্জশিটে প্রিয়ঙ্কার নাম! আর্থিক তছরুপ মামলায় চাপে কংগ্রেস নেত্রী

    Priyanka Gandhi: ইডির চার্জশিটে প্রিয়ঙ্কার নাম! আর্থিক তছরুপ মামলায় চাপে কংগ্রেস নেত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক প্রতারণা মামলায় (money laundering case) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট বা ইডির দাখিল করা চার্জশিটে এবার উঠে এল কংগ্রেস নেত্রী প্রিয়ঙ্কা গান্ধীর নাম। এনআরআই ব্যবসায়ী সিসি থাম্পির সঙ্গে যুক্ত আর্থিক তছরুপ মামলায় প্রিয়ঙ্কা ও তাঁর স্বামী রবার্টের যুক্ত থাকার দাবি করে ইডির তরফে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে।

    চার্জশিটে ইডির দাবি

    ইডির দাবি, ২০০৬ সালে প্রিয়ঙ্কা এবং রবার্ট দিল্লির রিয়েল এস্টেট এজেন্ট এইচএল পাহওয়ালের মাধ্যম হরিয়ানার ফরিদাবাদে পাঁচ একর কৃষি জমি কিনেছিলেন। এরপর সেই জমি ২০১০ সালে এনআরআই ব্যবসায়ী সিসি থাম্পিকে বিক্রি করার ক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন প্রিয়ঙ্কা গান্ধী। সূত্রের খবর, ওই চার্জশিটে প্রিয়ঙ্কাকে অভিযুক্ত হিসাবেই দেখানো হয়েছে। রবার্ট বঢরাও ওই মামলায় অন্যতম অভিযুক্ত। রবার্টের নাম অবশ্য এই মামলায় আগেও জড়িয়েছে।

    অভিযুক্ত প্রিয়ঙ্কার স্বামী

    ইডির তরফে মঙ্গলবার ব্রিটেনে বসবাসকারী ভারতীয় ব্যবসায়ী সিসি ওরফে চেরুভাতুর চাকুট্টি থাম্পি এবং সুমিত চড্ডাকে বেনামে সম্পত্তি কেনাবেচার মামলায় ‘অভিযুক্ত’ করে একটি চার্জশিট পেশ হয়। প্রিয়ঙ্কা এবং রবার্ট হরিয়ানায় তাঁদের একটি জমি থাম্পিকে বিক্রি করেছিলেন বলেও চার্জশিটে জানানো হয়েছে। প্রসঙ্গত, এর আগে ইডি দাবি করেছিল, অগুস্তা ওয়েস্টল্যান্ডকে ভিভিআইপি হেলিকপ্টারের বরাত এবং একটি বিদেশি সংস্থাকে তেল মন্ত্রকের বরাত পাইয়ে দেওয়ার ঘুষ হিসেবেই লন্ডনের সম্পত্তি পেয়েছিলেন রবার্ট।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ ‘দুর্নীতি’র তদন্তে সকালেই বড়বাজার-মানিকতলা সহ ৯ জায়গায় ইডির তল্লাশি

    লন্ডনে রবার্ট বঢরার সম্পত্তি আছে বলে দাবি করেছে ইডি। মানি লন্ডারিং মামলার তদন্ত করার সময় সেই সম্পত্তির কথা জানা যায় বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সংস্থাটি। তারা জানিয়েছে, থাম্পির সঙ্গে রবার্টের সম্পর্ক দীর্ঘদিনের। ২০২০ সালের জানুয়ারিতে মানি লন্ডারিং মামলায় গ্রেফতার করা হয়েছিল থাম্পিকে। প্রিয়ঙ্কার স্বামীর সঙ্গে তাঁর ১০ বছরের বেশি বন্ধুত্বের সম্পর্ক জিজ্ঞাসাবাদের সময় থাম্পি জানিয়েছিলেন বলে দাবি করেছেন ইডির তদন্তকারীরা। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Black Fever: করোনার ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফের মাঝেই কালাজ্বরের দাপট, রাজ্যে বাড়ছে উদ্বেগ 

    Black Fever: করোনার ঊর্ধ্বমুখী গ্রাফের মাঝেই কালাজ্বরের দাপট, রাজ্যে বাড়ছে উদ্বেগ 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে ফের চোখ রাঙাচ্ছে করোনা।‌ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, অযথা ভয় পাওয়ার দরকার নেই। কিন্তু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সতর্ক থাকা জরুরি। আর এর মধ্যেই রাজ্যে আরেক বিপদ! বছর শেষে নতুন করে চিন্তায় ফেলেছে কালাজ্বর (Black Fever)। চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, কালাজ্বরের দাপট বাড়ছে। তাই ডেঙ্গি, করোনার মাঝে রাজ্যবাসীর জন্য নয়া বিপদ তৈরি করেছে কালাজ্বর।

    কী বলছে সরকারি তথ্য? (Black Fever)

    স্বাস্থ্য দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, চলতি বছরে রাজ্যে ১৪ জন কালাজ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। হাওড়ার এক বাসিন্দা কালাজ্বরে আক্রান্ত হয়ে মারা গিয়েছেন। ফলে, উদ্বেগ বাড়ছে। ন্যাশনাল ভেক্টর বোর্ন ডিজিজের তথ্য অনুযায়ী, গোটা দেশে প্রায় সাড়ে তিনশোর কাছাকাছি মানুষ চলতি বছরে কালাজ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। তার মধ্যে পশ্চিমবঙ্গে ১৪ জন আক্রান্ত।  ২০০৩ সাল থেকেই কেন্দ্রীয় সরকার দেশ থেকে কালাজ্বর (Black Fever) নির্মূল করার একাধিক পরিকল্পনা নিয়েছে। কিন্তু কেন্দ্রের পাশপাশি রাজ্যগুলোকেও এ ব্যাপারে উদ্যোগী হতে হবে। তবেই এই জ্বর দেশ থেকে নির্মূল হবে বলে সাফ জানাচ্ছেন স্বাস্থ্য মন্ত্রকের কর্তারা। কিন্তু কেন্দ্রের সঙ্গে সমন্বয়ের অভাব অনেক ক্ষেত্রেই সমস্যা তৈরি করে বলে জানাচ্ছে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ।

    কালাজ্বর থেকে সতর্ক থাকতে কী বলছেন চিকিৎসকেরা? 

    চিকিৎসকদের একাংশ জানাচ্ছেন, কালাজ্বরের কিছু নির্দিষ্ট উপসর্গ রয়েছে। জ্বরের পাশপাশি এই রোগ হলে বমি, পেটে যন্ত্রণা, গোটা শরীরে ব্যথা অনুভব হয়। পাশপাশি খিদে একদম কমে যায়। ত্বকের একাধিক জায়গায় কালো ছোপ হয়। অনেকের কালাজ্বর হলে ডায়েরিয়া হয়। তাই এই ধরনের উপসর্গ দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মতো প্রয়োজনীয় শারীরিক পরীক্ষা করা দরকার। তবে, বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, অনেকের কালাজ্বর (Black Fever) হলে জ্বর ছাড়া আর কোনও উপসর্গ দেখা যায় না। তাই দীর্ঘদিন জ্বর আর পেট ব্যথার মতো উপসর্গ দেখা দিলে অবহেলা করা উচিত নয়। কারণ, চিকিৎসা শুরুতে দেরি হলে বিপদ বাড়তে পারে বলেই জানাচ্ছে বিশেষজ্ঞ মহল।

    কেন বিপদ বাড়ায় কালাজ্বর? (Black Fever) 

    বিশেষজ্ঞদের মতে, কালাজ্বরে আক্রান্ত হলে পাকস্থলী এবং লিভারে প্রভাব পড়ে। পাকস্থলীতে ঘা হতে পারে। পাশপাশি লিভারের কার্যক্ষমতা কমতে থাকে। এই দুই অঙ্গ বিকল হয়ে গেলে বড় সমস্যা দেখা যায়। তাই কালাজ্বরের চিকিৎসা দেরিতে শুরু হলে একাধিক শারীরিক জটিলতা তৈরি হতে পারে বলেই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। পাশপাশি, কালাজ্বর সংক্রমণ ছড়ায়। মাছির মাধ্যমে এই রোগ একজনের দেহ থেকে আরেকজনের দেহে ছড়িয়ে পড়ে‌। তাই একজনের এই রোগ (Black Fever) বাসা বাঁধলে দ্রুত রোগ নির্ণয় করা জরুরি। সংক্রামক রোগে রোগ নির্ণয়ে দেরি হলে আরও বেশি রোগ ছড়িয়ে পড়ার ঝুঁকি থাকবে, বলেই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞ মহল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    Russia Ukraine War: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ইতি টানতে ‘বন্ধু’ মোদিকে পাশে চান পুতিন!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব নেতাদেরও ভরসাস্থল হয়ে উঠছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia Ukraine War) প্রেক্ষিতে এসসিও-র পার্শ্ব বৈঠকে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শান্তির ললিত বাণী শুনিয়েছিলেন রাম-বুদ্ধের দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    “এটা যুদ্ধের সময় নয়”

    প্রেসিডেন্টকে তিনি বলেছিলেন, “এটা যুদ্ধের সময় নয়।” রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে আলোচনার মাধ্যমে সমাধানসূত্র খুঁজে বের করার ওপরও জোর দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। এতদিন সেকথা কানে না তুললেও, এখন পুতিনের কানে অনুরণিত হচ্ছে ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উচ্চারিত সেই শান্তি-বাণী। তাই ভারতের বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠকে বসে রাশিয়া-ইউক্রেন সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য বন্ধু নরেন্দ্র মোদির সাহায্য চেয়ে বসলেন পুতিন।

    মোদিকে আমন্ত্রণ পুতিনের 

    পাঁচ দিনের রাশিয়া (Russia Ukraine War) সফরে গিয়েছেন জয়শঙ্কর। বুধবার ক্রেমলিনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবনে মুখোমুখি হন পুতিন-জয়শঙ্কর। সেখানেই ভারতের বিদেশমন্ত্রীর মাধ্যমে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট আমন্ত্রণ জানান ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। বছর দুয়েক ধরে চলছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধেরই শান্তিপূর্ণ সমাধান করতে চায় রাশিয়া। সেজন্য তাঁর বড় প্রয়োজন ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে। মোদিকে ইউক্রেন প্রসঙ্গে অতিরিক্ত তথ্য দিয়েও সাহায্য করতে চান বলেও জয়শঙ্করকে জানিয়েছেন পুতিন।

    ভারতের বিদেশমন্ত্রীকে রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি উনি (মোদি) এই বিষয়ে (রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ) শান্তিপূর্ণ সমাধানের পথ বের করার ক্ষেত্রকে যথেষ্ট গুরুত্ব দেবেন। তাই এই বিষয়ে আমরা তাঁকে অতিরিক্ত তথ্য দেব।”

    প্রধানমন্ত্রীকে ‘বন্ধু’ সম্বোধন করে পুতিন বলেন, “আমরা খুশি হব, যদি তাঁকে রাশিয়ায় দেখতে পাই।” রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমি জানি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শান্তিপূর্ণভাবে ইউক্রেন-রাশিয়া সঙ্কট মেটাতে চান। ইউক্রেনে কী চলছে, তা আমি ওঁকে বহুবার জানিয়েছি। এ নিয়ে আমরা এক সঙ্গে আরও নিবিড়ভাবে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করব। প্রয়োজনে অতিরিক্ত তথ্যও দেব।”

    আরও পড়ুুন: “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে যৌথ সাংবাদিক বৈঠকও করেন পুতিন-জয়শঙ্কর। এই বৈঠকে পুতিন বলেন, “পর পর দ্বিতীয় বছরেও আমাদের ব্যবসার টার্নওভার বাড়ছে একই সময় ও একই ধারার গতিতে। এবারের বৃদ্ধি আগের বছরের চেয়েও ভালো (Russia Ukraine War)।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • BJP:  “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    BJP:  “ওরা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ হতে নয়”, রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে খোঁচা বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর খানেক আগে তিনি বেরিয়েছিলেন ‘ভারত জোড়ো’ যাত্রায়। এবার ফের নামছেন পথে। লোকসভা নির্বাচনের আগে আবারও একবার যাত্রা শুরু করছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। এই যাত্রার পোশাকি নাম ‘ন্যায় যাত্রা’। রাহুলের যাত্রা শুরু হবে ১৪ জানুয়ারি, মণিপুর থেকে। ১৪টি রাজ্যের ৮৫টি জেলা পেরিয়ে যাত্রা শেষ হবে ২০ মার্চ। কংগ্রেসের প্রাক্তন এই সভাপতির ‘ন্যায় যাত্রা’কে কটাক্ষ করেছে বিজেপি (BJP)।

    ‘আসল ন্যায় করছেন মোদি’

    দলের মুখপাত্র নলীন কোহলি বলেন, “আসল ন্যায় করছেন নরেন্দ্র মোদি। আর তা তিনি করছেন ২০১৪ সাল থেকে।” মোদির আমলে দেশজুড়ে উন্নয়নের বন্যা বয়ে যাচ্ছে দাবি করে তিনি বলেন, “এসবের কারণ প্রধানমন্ত্রী মোদি মানুষের কথা ভাবেন। যা দিয়ে কারওর লক্ষ্যকে ভাল করা যায় বা ভাল নীতি কার্যকর করা যায়, তা-ই করছেন প্রধানমন্ত্রী।” এই প্রসঙ্গেই তিনি তুলে ধরেন বিনামূল্যে রেশন প্রকল্প, ভর্তুকিযুক্ত বাড়ি, মুদ্রা ঋণের বিষয়গুলি।

    ন্যায় বিচার দেবে কীভাবে? 

    রাহুলের ‘ন্যায় যাত্রা’কে নিশানা করেছেন বিজেপির (BJP) আর এক নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুরও। সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “যারা ধর্ম এবং সম্প্রদায়ের নামে দেশ ভাগ করছে, তারা কীভাবে ন্যায় বিচার দেবে? ১৯৮৪ সালে শিখ-বিরোধী হিংসায় যারা এখনও বিচার দিতে পারেনি, তারা কীভাবে ন্যায় বিচার দেবে? ওই হিংসার শেকড়ে পৌঁছতে সিট গঠন করেছে মোদি সরকার।” অনুরাগ বলেন, “ইন্ডি-জোট, যাতে কংগ্রেসও রয়েছে, তারা ভাগ করতে জানে, ঐক্যবদ্ধ করতে নয়। সাম্প্রতিক বিধানসভা নির্বাচনগুলিতে হেরে গিয়ে পরাজয় স্বীকার না করে তারা দুষছে ইভিএমকে! অন্য দিকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছে। ধর্ম এবং সম্প্রদায়িক বিভাজনের নামে রাজনীতি করছে।”

    আরও পড়ুুন: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    তিনি বলেন, “আজ দেশ খুব দ্রুত এগোচ্ছে। বৃহত্তম অর্থনীতির দেশেগুলির তালিকায় ভারতের স্থান পাঁচে। অচিরেই দেশ পরিণত হবে তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশে। উন্নয়নের এই ধারা থেকে মানুষের নজর ঘোরানোর চেষ্টা করছে এরা। এরা হয়ত জানেন না, যে ১৪০ কোটি ভারতবাসী রয়েছেন মোদিজির পাশে।” অনুরাগ বলেন (BJP), “কংগ্রেস শ্রী রামকেও কাল্পনিক বলছে। তাদের সহযোগী দলগুলি সবসময় সনাতন ধর্মকে অসম্মান করার চেষ্টা করে চলেছে। উল্টো দিকে দেখুন, মোদি সরকারের একমাত্র পাখির চোখ – দেশের উন্নয়ন, দরিদ্রদের কল্যাণ। মোদির নেতৃত্বেই দেশে সুশাসন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।

     

      দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Actor-Politician Vijayakanth: কোভিডে কাড়ল প্রাণ, প্রয়াত তামিল অভিনেতা-রাজনীতিবিদ বিজয়কান্ত

    Actor-Politician Vijayakanth: কোভিডে কাড়ল প্রাণ, প্রয়াত তামিল অভিনেতা-রাজনীতিবিদ বিজয়কান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন ডিমএমডিকে দলের প্রতিষ্ঠাতা রাজনীতিবিদ বিজয়কান্ত (Actor-Politician Vijayakanth)। বৃহস্পতিবার চেন্নাইতে একটি বেসরকারি হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন এই তামিল চলচ্চিত্র অভিনেতা। মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স হয়েছিল ৭১ বছর। জানা গিয়েছে তিনি করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন।

    হাসপাতাল সূত্রে খবর (Actor-Politician Vijayakanth)

    হাসপাতাল সূত্রে একটি জানা গিয়েছে, নিউমনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে হাসপাতাল ভর্তি হয়েছিলেন এই তামিল অভিনেতা বিজয়কান্ত (Actor-Politician Vijayakanth)। তাঁর অত্যধিক শ্বাসকষ্ট জনিত সমস্যা ছিল। এরপর ভেন্টিলেশন সাপোর্টেও ছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা করা গেল না। বৃহস্পতিবার তাঁর মৃত্যু হয়েছে। সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ত বুধবার নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হওয়া থেকেই প্রবল শ্বাসকষ্ট নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন। তার মধ্যেই তিনি করোনা আক্রান্ত হন। প্রিয়জন তথা ভক্তকূলের কাছে ‘ক্যাপ্টেন’ নামে পরিচিত ছিলেন বিজয়কান্ত। সিনেমায় সেনা চরিত্রের ভূমিকায় অভিনয় করার জন্য এই বিশেষ পরিচয়ে সুনাম অর্জন করেছিলেন তিনি। নব্বইয়ের দশকের গোড়ায় সেলুলয়েডে তাঁর জনপ্রিয়তা দেখে তাঁকে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী এমজি রামচন্দ্রণের সঙ্গে তুলনা করা হতো। বিজয়কান্ত ১৫০টির বেশি তামিল সিনেমায় অভিনয় করেছেন।

    ডিএমডিকে দলের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন

    ২০০৫ সালে দেশিয়া মুরপোক্কু দ্রাবিড় কাজাগাম (ডিএমডিকে) দল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে রাজনীতিতে পদার্পণ করেন বিজয়কান্ত (Actor-Politician Vijayakanth)। ডিএমকে এবং এআইএডিএমকে-র বিকল্প দল হিসবে তামিলনাড়ুতে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেন তিনি। ২০১১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে জয়ললিতার এডিএমকে-র সঙ্গে জোট করে নির্বাচনে লড়াই করে ২৯টি আসনে জয়ী হয় তাঁর দল। পরে অবশ্য জোট ভাঙার কারণে বিধানসভার বিরোধী দলনেতা হয়েছিলেন তিনি। অনেকদিন ধরে ডায়বেটিসের চিকিৎসা চলছিল তাঁর। ২০২২ সালের একটা সময়ে এই রোগের কারণে পায়ের একটি আঙুল কেটে বাদ দিতে হয়েছিল বলে জানা গিয়েছে। ২০১৪ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপির সঙ্গেও জোট করেছিলেন বিজয়কান্ত।

    করোনার বাড়বাড়ন্ত

    ডিসেম্বরের শুরু থেকেই সারা দেশে করোনা সংক্রমণের প্রভাব বাড়তে শুরু করেছে। দেশে মোট সক্রিয় রোগীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে চার হাজার। দক্ষিণ ভারতে, বিশেষ করে কেরলে এই সংক্রমণের প্রভাব অনেকটাই বৃদ্ধি পেয়েছে। সংক্রমণের নতুন সংস্করণ জেএন ওয়ানের প্রমাণ মিলেছে বেশ কিছু রাজ্যে। এই অভিনেতার (Actor-Politician Vijayakanth) মৃত্যুতে করোনায় চিন্তা বাড়িয়েছে।

    সফদরজং হাসপাতালের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের প্রধান ডা. জুগল কিশোর জানিয়েছেন, “করোনার সংক্রমণ শুরু হওয়ার এক মাস পর সেটা বাড়তে শুরু করে। ফলে ভারতে জানুয়ারির দ্বিতীয় সপ্তাহে সংক্রমণ চরম আকার নিতে পারে। সকলকে তাই আরও সতর্ক থাকতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ED Raid Kolkata: নিয়োগ ‘দুর্নীতি’র তদন্তে সকালেই বড়বাজার-মানিকতলা সহ ৯ জায়গায় ইডির তল্লাশি

    ED Raid Kolkata: নিয়োগ ‘দুর্নীতি’র তদন্তে সকালেই বড়বাজার-মানিকতলা সহ ৯ জায়গায় ইডির তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই শহরের একাধিক জায়গায় হানা দিল ইডি। বড়বাজার, মানিকতলা, নিউ আলিপুর সহ প্রায় ৯টি জায়গায় তদন্ত চালায় ইডির আধিকারিকরা। অভিযানে ইডির (ED Raid Kolkata) সঙ্গে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরাও রয়েছেন। ইডির আধিকারিকরা এই তল্লাশি সম্পর্কে প্রকাশ্যে কিছু জানায়নি। সূত্রের খবর, প্রাথমিকে শিক্ষক দুর্নীতি মামলার তদন্তেই অভিযান।

    কোথায় কোথায় তল্লাশি

    বৃহস্পতিবার সকালে ডালহৌসি অঞ্চলের একটি অফিসে, বড়বাজারের একটি অফিসে এবং সল্টলেকের বেঙ্গল কেমিক্যালসে দেখা যায় ইডি (ED Raid Kolkata) আধিকারিকদের। ইডির তরফে এই তল্লাশির কারণ নিয়ে প্রকাশ্যে কিছু জানা না-গেলেও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটির একটি সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রাথমিকে শিক্ষক দুর্নীতি মামলার তদন্তের সূত্রেই এই অভিযান। বড়বাজারে যে জায়গায় ইডি আধিকারিকেরা হানা দিয়েছেন, সেটি এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্টের অফিস বলে স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, হিসাবে গরমিল সংক্রান্ত বিষয়ে তদন্তের সূত্রেই সেখানে হানা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ডাল, আটার পর সরকারি চাল! ২৫ টাকা কেজি দরে বাজারে আসছে ‘ভারত রাইস’

    কেন তল্লাশি

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলা নিয়ে তৎপর পুলিশ। সুপ্রিম কোর্টেরও বেঁধে দেওয়া ডেডলাইন রয়েছে। তাই বছর শেষেও তৎপর ইডির আধিকারিকরা। এদিন সকালে বড়বাজারে ক্যানিং স্ট্রিট এলাকায় রাজেশ যোশী নামে এক চার্টার্ড অ্যাকাউন্টের অফিসে তল্লাশির জন্য পৌঁছে যান। সূত্রের খবর, ওই অফিসের মালিকের সঙ্গেও কথা বলবেন ইডির (ED Raid Kolkata) গোয়েন্দা দল। আপাতত গোটা অফিসটি ঘিরে ফেলেছেন সিআরপিএফ জওয়ানরা।  অন্যদিকে বেঙ্গল কেমিক্যালস বাসস্টপের কাছে মণিকলা আবাসনের ১৬ ও ১৮ তলায় দু’জন ব্যবসায়ীর ফ্ল্যাটেও তল্লাশির জন্য পৌঁছে গিয়েছে এজেন্সি। সেখানেও নানা কাগজপত্র খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে জানা যাচ্ছে, শহরের এই জায়গাগুলিতে গিয়ে সেখান থেকে কোনও নথি উদ্ধার করা যায় কিনা তা খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই দলে কয়েকজন মহিলা অফিসারও রয়েছেন। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    Lok Sabha Poll 2024: বাংলার ৬০ শতাংশ মানুষ মোদিকেই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চাইছেন, ইঙ্গিত সমীক্ষায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদ একটা। দুই মুখ। একদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। অন্য দিকে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। কার রেটিং কত? প্রধানমন্ত্রী পদে কাকে চাইছে বাংলা? কী বলছেন বাংলার (Lok Sabha Poll 2024) ভোটাররা? সম্প্রতি জনমত সমীক্ষা চালিয়েছিল সি ভোটার। সেখানেই জানা গিয়েছে, রাহুলের চেয়ে যোজন খানেক এগিয়ে রয়েছেন নরেন্দ্র মোদি। বাংলার ৬০ শতাংশ ভোটারও তাঁকেই দেখতে চান প্রধানমন্ত্রী পদে। কিছুদিন আগেই ফল বেরিয়েছে পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের। এর মধ্যেই তিনটিতে উড়েছে গেরুয়া নিশান। কংগ্রেসের মুখ রক্ষা হয়েছে কেবল তেলঙ্গানায়। বিজেপির দাবি, তিন রাজ্যে জয় এসেছে মোদি ম্যাজিকেই।

    অগোছালো বিরোধীরা

    বিজেপির জয়ের গ্রাফ যখন ঊর্ধ্বমুখী, তখন ঘরই গুছিয়ে উঠতে পারেনি বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলকে নিয়ে গঠিত ইন্ডি জোট। জোট গঠনের পর থেকে চার-চারটি বৈঠক হয়েছে বটে, তবে এখনও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীই ঠিক হয়নি। এনিয়েও জোটের অন্দরে শুরু হয়েছে অশান্তি। জোট শরিক তৃণমূল নেত্রী কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করতে চাইলেও, এনসিপি নেতা শরদ পাওয়ার আবার তাতে আপত্তি জানিয়েছেন।

    এগিয়ে মোদি

    ইন্ডি জোটে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী এখনও ঠিক না (Lok Sabha Poll 2024) হলেও, সি-ভোটারের সমীক্ষকরা তুল্যমূল্য বিচার করছেন মোদি বনাম রাহুলের রেটিং। তাতে দেখা যাচ্ছে, মোদিকেই ফের প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৫৯ শতাংশ মানুষ। সে ক্ষেত্রে রাহুলকে ওই পদে দেখতে চাইছেন ৩২ শতাংশ মানুষ। এই দুজনের মধ্যে কাউকেই পছন্দ করেন না ৪ শতাংশ ভোটার। মতামত দেননি ৫ শতাংশ মানুষ।

    একমাত্র পাঞ্জাবেই মোদির চেয়ে সামান্য এগিয়ে রয়েছেন রাহুল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চাইছেন ৩৬ শতাংশ মানুষ। তবে বাকি রাজ্যগুলিতে রাহুলকে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে গোল দিয়েছেন মোদি। এর মধ্যে রয়েছে বাংলাও। এখানকার ৬০ শতাংশ মানুষই প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছেন মোদিকে। ছত্তিসগড়ের ৬৭ শতাংশ, কর্নাটকের ৬৫ শতাংশ, মধ্যপ্রদেশে ৬৬ শতাংশ, রাজস্থানে ৬৫ শতাংশ, তেলঙ্গানায় ৫০ শতাংশ, বিহারে ৬৬ শতাংশ, মহারাষ্ট্রে ৫৫ শতাংশ এবং উত্তরপ্রদেশের ৬০ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চাইছেন মোদিকেই।

    আরও পড়ুুন: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    মোদি এবং রাহুলের মধ্যে কাউকেই পছন্দ নয় ছত্তিসগড়ে ১, কর্নাটকে ২, মধ্যপ্রদেশে ৩, রাজস্থানে ২, তেলঙ্গানায় ২, বিহারে ৬, মহারাষ্ট্রে ৬, পঞ্জাবে ১৪, উত্তরপ্রদেশে ৮ এবং পশ্চিমবঙ্গের ২ শতাংশ ভোটারের। মোদি-রাহুল দ্বৈরথের পর তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন আপ নেতা অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁকে প্রধানমন্ত্রী দেখতে চান ১৩ শতাংশ মানুষ। বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চান ১০ শতাংশ মানুষ। আর ৯ শতাংশ মানুষ চাইছেন (Lok Sabha Poll 2024) প্রধানমন্ত্রী হোন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

  • Bharat Rice: ডাল, আটার পর সরকারি চাল! ২৫ টাকা কেজি দরে বাজারে আসছে ‘ভারত রাইস’

    Bharat Rice: ডাল, আটার পর সরকারি চাল! ২৫ টাকা কেজি দরে বাজারে আসছে ‘ভারত রাইস’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ববাজারে মূল্যবৃদ্ধির জেরে নাজেহাল মধ্যবিত্ত। স্বস্তি দিতে সদা সচেষ্ট কেন্দ্র সরকার। তাই ভারত ডাল ও ভারত আটার পর এবারে বাজারে চাল আনছে সরকার। আসছে ভারত রাইস (Bharat Rice)। বাজারে ভারত রাইস আসছে মাত্র ২৫ টাকা কিলো দরে। বাজারচলতি মূল্যের চেয়ে এই দাম অনেকটাই কম। সাধারণ বাজারচলতি চালের দামের প্রায় অর্ধেক। এর আগে আটা এবং ডালের ক্ষেত্রেও কেন্দ্রীয় সরকার একই ভাবে মূল্যহ্রাসে উদ্যোগী হয়েছিল। ‘ভারত আটা’ এবং ‘ভারত ডাল’ বর্তমানে বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। যে কোনও সংস্থার ডাল বা আটার চেয়ে যার দাম বেশ কম।

    কীভাবে পাওয়া যাবে ভারত রাইস

    এর আগে, দেশে ক্রমবর্ধমান পেঁয়াজ ও টমাটোর দাম বৃদ্ধি রুখতে সরকার বিশেষ উদ্যোগ নিয়ে পেঁয়াজ ও টমাটো কম দামে বিক্রির বন্দোবস্ত করে। তারপর ডাল ও আটা এবার চাল। সরকারি সূত্রে খবর, ন্যাশনাল কো-অপারেটিভ কনজিউমার ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া লিমিটেড (এনসিসিএফ), এগ্রিকালচারাল কো-অপারেটিভ মার্কেটিং ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়া (নাফেড), কেন্দ্রীয় ভান্ডারের দোকান এবং মোবাইল ভ্যানের মাধ্যমে এই চাল বিক্রি করা হবে। তবে, কবে থেকে এই চাল (Bharat Rice) বাজারে পাওয়া যাবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। পরিসংখ্যান বলছে, গত বছরের তুলনায় এবার চালের মূল্যবৃদ্ধি ১৪.১ শতাংশ হয়েছে। গড়ে ৪৩.৩ টাকা কিলো দরে বিক্রি হচ্ছে চাল। 

    আরও পড়ুন: শৃঙ্খলা কাম্য, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পথে নেমে কাজ করার বার্তা বিজেপি কর্মীদের

    খাদ্যশস্যের দাম কমাতে সক্রিয় সরকার

    বর্তমানে কেন্দ্রীয় সরকার কম দামে আটা আর ছোলার ডাল বিক্রি করেছে। সরকারি সংস্থাগুলির আউটলেটে ভারত আটা প্রতি কেজিতে ২৭.৫০ টাকা ও ভারত ডাল ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। কেন্দ্রের তরফে, খুচরো বাজারে চালের দাম নিয়ন্ত্রণে সরকার বাসমতি চালের রপ্তানি নিষিদ্ধ করে। পরিসংখ্যান বলছে, নভেম্বরে দেশে খাদ্যশস্যের দাম ১০.২৭ শতাংশ বেড়েছে। যা মুদ্রাস্ফীতিকে পৌঁছে দিয়েছে ৮.৭০ শতাংশে। খাদ্যশস্যের দাম কমাতে তাই সক্রিয় সরকার। চাল (Bharat Rice) অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটি খাদ্যশস্য। দেশের একটা বড় অংশের মানুষের জীবনে যা অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ। তাই চালের দামে লাগাম টানা জরুরি হয়ে দাঁড়িয়েছে, বলে অভিমত সরকারি মহলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Loksabha Poll 2024: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    Loksabha Poll 2024: কেন্দ্রে ফের মোদিই, বলছে বছর শেষের সমীক্ষা, কত আসন পাবে বিজেপি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নতুন বছরেই মহারণ। লোকসভা নির্বাচন (Loksabha Poll 2024)। এই নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসছে নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে বিজেপি। অন্তত সি-ভোটারের সমীক্ষায় মিলল তেমনই ইঙ্গিত। ১৫ ডিসেম্বর থেকে ২১ ডিসেম্বরের মধ্যে লোকসভার ৫৪৩টি আসনে সমীক্ষা চালিয়েছিল সি-ভোটার। সমীক্ষকরা কথা বলেছেন ১৩ হাজার ১১৫ জন ভোটারের সঙ্গে।  

    সি-ভোটারের ইঙ্গিত

    নতুন বছরের মাঝ-এপ্রিলেই লোকসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। তার ঢের আগেই আস্তিন গুটিয়ে লড়াইয়ের ময়দানে নেমে পড়েছে বিজেপি। অথচ এখনও ছন্নছাড়া দশা ইন্ডি জোটের। বিজেপিকে মাত দিতে এই জোট গড়েছিল পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। নানা সময় বিভিন্ন ইস্যুকে কেন্দ্র করে সেই জোটের অন্দরে বয়েছে অশান্তির চোরাস্রোত। কখনও কখনও কেউ কেউ প্রকাশ্যে উগরে দিয়েছেন ছাইচাপা ক্ষোভের লাভাও। এমতাবস্থায় বিজেপি যে ফের ফিরছে (Loksabha Poll 2024) কেন্দ্রে, তা জানতে জ্যোতিষীর দ্বারস্থ হতে হয় না। সি-ভোটারের দেশজোড়া সমীক্ষায়ও মিলল তেমনই ইঙ্গিত।

    কোথায় কত আসন

    সমীক্ষায় প্রকাশ, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোটের ঝুলিতে যেতে পারে ২৯৫-৩৩৫টি আসনের রাশ। তারা পেতে পারে ৪২ শতাংশ ভোট। ইন্ডি জোট জয়ী হতে পারে ১৬৫-২০৫টি কেন্দ্রে। তারা পেতে পারে ৩৮ শতাংশ ভোট। অন্য দলগুলি পেতে পারে ৩৫-৬৫টি আসন। পূর্ব ভারতে লোকসভার আসন রয়েছে ১৫৩টি। এর ৮০-৯০টি আসনে জিততে পারে বিজেপি ও তার জোট শরিকরা। ইন্ডি জোটের ঝুলিতে পড়তে পারে ৫০-৬০টি আসন। অন্য দলগুলি জয়ী হতে পারে ১০-২০টি কেন্দ্রে।

    পশ্চিম ভারতে লোকসভার আসন রয়েছে ৭৮টি। এর মধ্যে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট পেতে পারে ৪৫-৫৫টি আসন। ২৫-৩৫টি আসন পেতে পারে ইন্ডি জোট। অন্য দলগুলি পেতে পারে বড়জোর ৫টি আসন। সমীক্ষা থেকেই জানা গিয়েছে, উত্তর ভারত প্রায় পদ্মময়। এই অঞ্চলে রয়েছে ১৮০টি লোকসভা কেন্দ্র। তার মধ্যে বিজেপি-জোটের দখলে যেতে পারে ১৫০-১৬০টি আসন। ভোট পেতে পারে ৫০ শতাংশ। ইন্ডি জোট পেতে পারে ২০-৩০টি আসন। ৩৬ শতাংশ ভোট পেতে পারে তারা। ৫টির মতো আসন পেতে পারে অন্য দলগুলি। 

    আরও পড়ুুন: “সারদার নথি লোপাটের প্রতিদান পেলেন রাজীব”, নয়া ডিজিকে কটাক্ষ-বাণ শুভেন্দুর

    দক্ষিণ ভারতে মোট আসন ১৩২টি। এই অঞ্চলে বিজেপি ও তার শরিক দলগুলি পেতে পারে ২০-৩০টি আসন। ভোট পেতে পারে ১৯ শতাংশ। ইন্ডি জোট পেতে পারে ৭০-৮০টি আসন। তারা পেতে পারে ৪০ শতাংশ ভোট। অন্য দলগুলি জিততে পারে ২৫-৩৫টি আসন। তারা পেতে পারে ৪১ শতাংশ ভোট (Loksabha Poll 2024)। সমীক্ষার ফল মিলবে কিনা, তা বলবে সময়। তবে কেন্দ্রে যে ফের বিজেপিই আসবে, সে প্রত্যয় ধরা বারংবার ধরা পড়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির গলায়। তাঁর জমানায় দেশজুড়ে উন্নয়নের যে জোয়ার বয়ে গিয়েছে, তার জেরেই বিজেপির জয় নিশ্চিত, বলছেন পদ্ম নেতারাও।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • Election 2024: শৃঙ্খলা কাম্য, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পথে নেমে কাজ করার বার্তা বিজেপি কর্মীদের

    Election 2024: শৃঙ্খলা কাম্য, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে পথে নেমে কাজ করার বার্তা বিজেপি কর্মীদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দলীয় অনুশাসন না মানলে অনুপম হাজরার মতোই পরিণতিও হবে। বর্ধিত রাজ্য কমিটির বৈঠকে দলের নেতাদের এই বার্তাই দিলেন বিজেপি-র রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। আসন্ন লোকসভা নির্বাচনে (Election 2024) রাজ্য থেকে ৩৫টি আসন লাভের জন্য একশো দিনের বিশেষ কর্মসূচির কথাও ঘোষণা করল রাজ্য নেতৃত্ব।

    মাঠে নেমে কাজ

    অমিত শাহ, জে পি নাড্ডাদের দেওয়া লক্ষ্যমাত্রায় পৌঁছতে কীভাবে এগোবে দল, বুধবারের রাজ্য কমিটির বৈঠকে (Bengal BJP) তা নিয়েই মূলত আলোচনা হয়েছে বলে সূত্রের খবর। ঘরে বসে না থেকে লোকসভায় রাজ্যে কাঙ্খিত আসন সংখ্যা জিততে ১ জানুয়ারি থেকে আগামী একশো দিন মাঠে নেমে কর্মীদের কাজ করার নির্দেশই দিয়েছেন বঙ্গ বিজেপি-র শীর্ষ নেতারা। বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, অমিতাভ চক্রবর্তী, এ রাজ্যের দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষকরা সহ পদ্ম শিবিরের অন্যান্য পদাধিকারীরা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। 

    ছুটি বাতিল

    বুধবার সন্ধ্যায় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল ফর কালচারাল রিলেশনস (আইসিসিআর)-এ হওয়া বিজেপির বৈঠকে রাজ্য বিজেপির পর্যবেক্ষক মঙ্গল পাণ্ডে বলেন, ‘‘এখন যাঁদের যা ছুটি নেওয়ার রয়েছে নিয়ে নিন। আগামী ১ জানুয়ারি নতুন বছরের প্রথম দিন পর্যন্ত ছুটি পাওয়া যাবে। পরের দিন ২ জানুয়ারি মঙ্গলবার থেকে একেবারে ভোটগণনা পর্যন্ত কেউ কোনও রকম ছুটি নিতে পারবেন না।’’ বিজেপি সূত্রের খবর, কোনও রকম আত্মতুষ্টিতে যেন না ভোগেন নেতারা সে বিষয়েও স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন দলীয় নেতৃত্ব। সংগঠনকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি আদি বিজেপি নেতাকর্মীদের সঙ্গেও সমন্বয় রেখে চলার বার্তা দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘উন্নয়নের টাকায় মোচ্ছব করছে তৃণমূলের চেয়ারম্যান’, বিস্ফোরক দলীয় কাউন্সিলাররা

    দলীয় শৃঙ্খলা মানতেই হবে

    লোকসভায় ভাল ফল করার জন্য দলের কর্মীদের মধ্যে সদ ভাব বজায় রাখার কথাও বলা হয়েছে। মানতে হবে দলীয় অনুশাসনও। বিজেপি সূত্রে খবর, গতকালের বৈঠকে অনুপমের ঘটনা উল্লেখ করে কড়া বার্তা দেন দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন ‘আমাদের দলের প্রথম এবং শেষ কথা হল শৃঙ্খলাবদ্ধ থাকা। সেটা না মানলে গতকাল রাতে কী হয়েছে সেটা দেখেছেন। সুতরাং, দলীয় শৃঙ্খলা মেনে চলতেই হবে। আমাদের দলে কেউ উপরে উঠতে গেলেই নীচ থেকে তাঁকে টেনে নামিয়ে দেওয়া হয়। এসব করলে দলেরই ক্ষতি হবে। কেউ যদি দলীয় অনুশাসন অমান্য করেন তাহলে অনুপম হাজরার মতো কড়া ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবে দল৷’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share