Blog

  • Modi Mamata Meeting: ‘‘আমাদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’, মোদিকে ধন্যবাদ মমতার

    Modi Mamata Meeting: ‘‘আমাদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’, মোদিকে ধন্যবাদ মমতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়ার দাবি নিয়ে বুধবার প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Modi Mamata Meeting)। বৈঠক শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি জানান, প্রধানমন্ত্রী মন দিয়ে তাঁদের কথা শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন।

    ২০ মিনিটেই শেষ বৈঠক

    এদিন সকাল ১১টা নাগাদ নতুন সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর দফতরে শুরু হয় বৈঠক (Modi Mamata Meeting)। মমতা ছাড়াও বৈঠকে ছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ বাংলার শাসক দল তৃণমূলের ১১ জন সাংসদ। জানা গিয়েছে, প্রায় ২০ মিনিট স্থায়ী ছিল বৈঠক। এর পর সেখান থেকে বেরিয়ে বিজয় চকে সাংবাদিক বৈঠক করেন মমতা। 

    মমতা জানান, বাংলার বকেয়ার কথা প্রধানমন্ত্রীর সামনে তুলে ধরেছি (Modi Mamata Meeting)। তিনি বলেন, “বৈঠকে জানিয়েছি যে কেন্দ্রের থেকে ৫৫টি দল গিয়েছিল বাংলায়। তাদের সবরকম ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু দিনের পর দিন টাকা আটকে রাখা হবে কেন?” এপ্রসঙ্গে মমতার সংযোজন, ‘‘আমি বলেছি, যদি কোনও ভুল হয়ে থাকে তবে আমাদের বলুন। এতবার কেন্দ্রীয় দল এসেছে, এত বার ব্যাখ্যা দিয়েছি। আবার দেব। কিন্তু গরিবদের টাকা আটকে রাখবেন না।’’

    ‘‘কথা মন দিয়ে শুনেছেন প্রধানমন্ত্রী’’

    মমতা জানান, প্রধানমন্ত্রী তাঁদের কথা মন দিয়ে শুনেছেন (Modi Mamata Meeting)। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘প্রধানমন্ত্রী বিষয়টি মন দিয়ে শুনেছেন। খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন। কেন্দ্র-রাজ্য যৌথ কমিটি গড়ার কথাও বলেছেন।’’ মমতার দাবি, সব শুনে প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন বিভিন্ন খাতে বকেয়া পাওনার ব্যাপারে তাঁর অফিসারররা এবং রাজ্যের অফিসাররা যৌথ বৈঠক করবেন। যা ব্যাখ্যা চাওয়ার সেই বৈঠকে চাওয়া হবে। তার পর দ্রুত নিষ্পত্তির চেষ্টা করা হবে। এর পরই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Donald Trump: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প, রায় মার্কিন আদালতের

    Donald Trump: প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প, রায় মার্কিন আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই প্রেসিডেন্ট নির্বাচন মার্কিন মুলুকে। সেই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চেয়েছিলেন আমেরিকার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প (Donald Trump)। মঙ্গলবার কলোরাডো সুপ্রিম কোর্ট সাফ জানিয়ে দিল, প্রেসিডেন্ট পদে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প। ২০২১ সালের ৬ জানুয়ারি মার্কিন ক্যাপিটলে তাঁর সমর্থকরা হামলা চালায়। ওই ঘটনায় ট্রাম্পের ভূমিকার জেরেই এই সিদ্ধান্ত।

    কোন ধারায় লড়তে পারবেন না ট্রাম্প?

    উল্লেখ্য, ট্রাম্পই হলেন আমেরিকার ইতিহাসে প্রথম প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী, যাঁকে নির্বাচনে লড়ার অযোগ্য বলে ঘোষণা করল সে দেশের আদালত। মার্কিন সংবিধানে বলা হয়েছে, যেসব অফিসিয়াল বিদ্রোহের সঙ্গে জড়িত, তাঁরা পদে থাকতে পারবেন না। সংবিধানের এই ধারা অনুযায়ীই নির্বাচনে লড়তে পারবেন না ট্রাম্প। জো বাইডেনের মেয়াদ শেষের মুখে। তাই মার্কিন মুলুকে চলছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রস্তুতি। এই নির্বাচনেই প্রার্থী হতে চেয়েছিলেন ভূতপূর্ব মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প (Donald Trump)। ট্রাম্প যাতে প্রার্থী হতে না পারেন, তাই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন কলোরাডোর ভোটারদের একটা অংশ। পিটিশনে তাঁরা জানান, ক্যাপিটলে হামলার জন্য নিজের সমর্থকদের প্ররোচিত করায় ট্রাম্পকে ডিসকোয়ালিফাই করতে হবে। সেই মামলার প্রেক্ষিতেই আদালত জানিয়ে দিল, ২০২৪ সালের নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবেন না ট্রাম্প।

    ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বিস্তর অভিযোগ

    রিপাবলিকান ট্রাম্পের বিরুদ্ধে অভিযোগ বিস্তর। ২০২০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যান তিনি। তার পরেও বেশ কিছু দিন ক্ষমতা হস্তান্তর করতে রাজি হননি বিদায়ী প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। পরে অবশ্য বর্তমান প্রেসিডেন্ট বাইডেনকে হোয়াইট হাউস ছেড়ে দেন। জর্জিয়ায় নির্বাচনের ফলে কারচুপির অভিযোগে গ্রেফতারও হয়েছিলেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। এ সংক্রান্ত বারোটিরও বেশি চার্জ ছিল ট্রাম্পের বিরুদ্ধে। এদিন ট্রাম্পের আইনজীবী আদালতে বলেন, ক্যাপিটলে অশান্তির ঘটনা এমন গুরুতর নয় যে, ট্রাম্পকে বিদ্রোহী বলা যাবে। আদালতের রায় প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “নির্বাচনে লড়াই করা থেকে ট্রাম্পকে বঞ্চিত করার আদেশ দেওয়ার অধিকার নেই আদালতের।”

    আরও পড়ুন: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা  

    কলোরাডো সুপ্রিম কোর্টের এই রায়কে ‘ত্রুটিপূর্ণ’ ও ‘অগণতান্ত্রিক’ আখ্যা দিয়েছে ট্রাম্প শিবির। ট্রাম্পের (Donald Trump) প্রচার কমিটির এক মুখপাত্র বলেন, “কলোরাডো সুপ্রিম কোর্ট আজ রাতে একটি সম্পূ্র্ণ ত্রুটিপূর্ণ সিদ্ধান্ত জারি করেছে। আমরা দ্রুত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সুপ্রিম কোর্টে আবেদন করব। এই অগণতান্ত্রিক সিদ্ধান্ত স্থগিত করার জন্য অনুরোধ করব।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • 141 MPs Suspended: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা

    141 MPs Suspended: সংসদের চেম্বার, লবি-গ্যালারিতেও প্রবেশ নিষিদ্ধ সাসপেন্ডেড সাংসদদের, জারি নির্দেশিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অসংসদীয় আচরণের জন্য লোকসভা ও রাজ্যসভা— সংসদের (Parliament of India) দুই কক্ষ মিলিয়ে মোট ১৪১ জন সাংসদকে সাসেপেন্ড (141 MPs Suspended) করা হয়েছে। এবার সাসপেন্ডেড সাংসদদের ওপর বেশ কিছু নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলো। 

    কী নিষেধাজ্ঞা আরোপ হলো

    সোমবার ও মঙ্গলবার মিলিয়ে লোকসভা থেকে ৯৫ জন ও রাজ্যসভা থেকে ৪৬ জন বিরোধী সাংসদ সাসপেন্ড হয়েছেন। সাসপেন্ড (141 MPs Suspended) হওয়া সাংসদরা সংসদ ভবন (Parliament of India) চত্বরে মঙ্গলবার বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এর পরই লোকসভার সচিবালয়ের তরফে একটি নির্দেশিকা জারি করে সাসপেন্ড হওয়া সাংসদদের ওপর একাধিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে। সচিবালয়ের প্রকাশ করা সার্কুলারে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, যে ১৪১ সাংসদকে সাসপেন্ড করা হয়েছে, তারা শুধু লোকসভা ও রাজ্যসভার কক্ষেই নন, সংসদের চেম্বার, লবি ও গ্যালারিতেও ঢুকতে পারবেন না।

    আচরণ-বিধিভঙ্গ সাংসদদের

    সংসদে বিরোধীদের হই-হট্টগোল প্রসঙ্গে মঙ্গলবার দিল্লিতে বিজেপির সংসদীয় দলের বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ১৩ ডিসেম্বর যে ঘটনা ঘটেছে, সব জায়গায় যে ঘটনার দ্ব্যর্থহীনভাবে বিরোধিতা করা হচ্ছে, এটা সমবেতভাবে বিরোধীদের একটা ‘পলিটিকাল স্পিন’। সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী মঙ্গলবার বলেন, নতুন সংসদ ভবনে (Parliament of India) কেউ প্ল্যাকার্ড হাতে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবেন বলে সিদ্ধান্ত হয়েছিল। কিন্তু, বিরোধীরা তা ভঙ্গ করেছেন। যে কারণে, সংসদকে পদক্ষেপ করতে হয়েছে। কেন্দ্রের তরফে জানানো হয়েছে, এটি সম্পূর্ণ যথাযথ পদক্ষেপ। সাংসদরা লোকসভার স্পিকার, রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ও সংসদকে অপমান করেছে। সেই কারণেই তাদের সাসপেন্ড (141 MPs Suspended) করা হয়েছে।

    গত ১৩ ডিসেম্বর, সংসদে হামলার ২৩ বছর পূর্তির দিনই সংসদে স্মোক বম্ব নিয়ে হামলা চালায় দুই যুবক। ওই হামলা নিয়ে সরব হয়েছিল বিরোধীরা। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের কাছে বিবৃতির দাবিও করা হয়। তাদের দাবি না মেটায়, সংসদে ধুন্ধুমার বাঁধাতে শুরু করেন বিরোধীরা। যার জেরে, দফায় দফায় মোট ১৪১ জনকে সাসপেন্ড করা হয়। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    Recruitment Scam: নিয়োগ মামলায় পার্থ ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলার ভজাকে তলব ইডির, বুধবারই হাজিরার নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের (Enforcement Directorate) রেডারে আরেক পার্থ। এবার পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কলকাতা পুরসভার ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা বেহালার তৃণমূল নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে এবার তলব করল ইডি। বুধবরাই সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।

    ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি’’

    তৃণমূলের অন্দরে কান পাতলেই শোনা যেত, তিনি ছিলেন মন্ত্রীমশাইয়ের (পার্থ চট্টোপাধ্যায়) ছায়াসঙ্গী! তিনি ছিলেন মন্ত্রীর ডানহাত! তাঁকে মন্ত্রীর দলীয় এবং বাড়ির অফিসে নিয়মিত দেখা যেত। এলাকাবাসীদের দাবি, বেহালায় নাকি ‘রাজ’ করতেন ভজা। পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের হাত ধরে রাজনীতিতে প্রবেশ ভজার। বিরোধী নেতা থাকাকালীন পার্থর মালিকানাধীন মিনিবাসের রক্ষণাবেক্ষণ এবং আর্থিক লেনদেনের বিষয় দেখাশোনা করতেন ভজা। ২০০১ সালে বেহালা পশ্চিমের বিধায়ক হন পার্থ। সেই থেকেই বেহালায় শুরু হয় ‘ভজা-রাজ’। বলা হতো, প্রত্যক্ষ ভাবে তৃণমূলের কোনও পদে না থেকে বকলমে তিনিই নাকি স্থানীয় নেতৃত্বকে চালনা করতেন। এমনকী, তাঁকে প্রায়ই বলতে শোনা যেত, ‘‘আমি তৃণমূল করি না, পার্থ চট্টোপাধ্যায় করি।’’

    ভজাই হলেন ‘মিডলম্যান’! চার্জশিটে দাবি ইডির

    এবার বেহালার সেই ‘দাপুটে’ নেতা পার্থ সরকার ওরফে ভজাকে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Recruitment Scam) তলব করল ইডি (Enforcement Directorate)। গত ১২ বছরের তাঁর সমস্ত সম্পত্তি এবং ব্যাঙ্কের আর্থিক লেনদেনের সমস্ত নথি সমেত ভজাকে তলব করা হয়েছে। আজই সকাল সাড়ে ১১টায় তাঁকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডি দফতরে হাজির হতে বলা হয়েছে। আদালতে সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় চার্জশিট পেশ করেছে ইডি। সেখানে ভজাকে নিয়ে চাঞ্চল্যকর দাবি করেছে তদন্তকারী সংস্থা। ইডি জানিয়েছে, নিয়োগ দুর্নীতির মামলায় ধৃত তৃণমূলের বহিষ্কৃত ছাত্রনেতা কুন্তল ঘোষ ও মন্ত্রী পার্থর মধ্যে আর্থিক লেনদেনের ক্ষেত্রে তিনিই ছিলেন অন্যতম ‘মিডলম্যান’। ধৃত সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’র সঙ্গেও ঘনিষ্ঠতা ছিল ভজার। ইডির (Enforcement Directorate) দাবি, এই মামলায় অযোগ্য প্রার্থীদের জিজ্ঞাসাবাদ করে সম্প্রতি সেই পার্থ সরকার ওরফে ভজার বিরুদ্ধে একাধিক তথ্য তাদের হাতে এসেছে।

    নিয়োগকাণ্ডে বাড়ছে পার্থ-ঘনিষ্ঠের যোগ

    প্রসঙ্গত, এর আগে, নিয়োগকাণ্ডে (Recruitment Scam) ভজার বাড়িতে হানা দিয়েছিল আরেক কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা সিবিআই। গত ৪ মে, ১২৮ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলার পার্থ সরকারের বেহালার পর্ণশ্রীতে লোকনাথ আবাসনের ফ্ল্যাটে হানা দিয়েছিল সিবিআই। সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না পার্থ সরকার। নিয়োগ-কাণ্ডে ক্রমশ নাম উঠে আসছে একের পর এক পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ কাউন্সিলারদের। এর আগে, গত ৩০ নভেম্বর কলকাতা পুরসভার ১০১ নম্বর ওয়ার্ডের তৃণমূল কাউন্সিলর ও কলকাতা পুরসভায় তৃণমূলের মুখ্য সচেতক এবং একদা পার্থ চট্টোপাধ্যায় ঘনিষ্ঠ বাপ্পাদিত্য দাশগুপ্ত ও বিধাননগর পুরসভার মেয়র পারিষদ দেবরাজ চক্রবর্তীর বাড়িতেও সিবিআই-তল্লাশি চলে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Mahua Moitra: বাংলো নিয়ে তৃণমূলের মহুয়ার মামলায় স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    Mahua Moitra: বাংলো নিয়ে তৃণমূলের মহুয়ার মামলায় স্থগিতাদেশ দিল্লি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংসদ পদ খুইয়েছেন। তাই ছাড়তে হবে দিল্লির সরকারি বাংলো। এই মর্মে কেন্দ্রের তরফে নোটিশও পান তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra)। ৭ জানুয়ারির মধ্যে বাংলো ছেড়ে দিতে বলা হয়েছে তাঁকে। কেন্দ্রের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে দিল্লি হাইকোর্টে মামলা করেন তৃণমূল নেত্রী।

    মহুয়ার আবেদন

    রিট পিটিশন দাখিল করে মহুয়ার আবেদন, ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা পর্যন্ত যাতে তিনি ওই বাংলোয় থাকতে পারেন, সেই নির্দেশ দিক আদালত। মঙ্গলবার এই মামলায় স্থগিতাদেশ দিল দিল্লি হাইকোর্ট। সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে সংঘাত এড়াতেই এই নির্দেশ বলে জানান বিচারপতি সুব্রহ্মণ্যম প্রসাদ। বিচারপতি প্রসাদের পর্যবেক্ষণ, “মহুয়া (Mahua Moitra) লোকসভা থেকে তাঁর বহিষ্কারকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করেছেন সুপ্রিম কোর্টে। সেই মামলার শুনানি এখনও হয়নি। তাই এখন সরকারি বাংলো নিয়ে হাইকোর্ট যদি কোনও নির্দেশ দেয়, তবে বাধাপ্রাপ্ত হবে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপ্রক্রিয়া। তাই আপাতত ওই মামলায় স্থগিতাদেশ দেওয়া হল।

    কী বললেন বিচারপতি?

    তৃণমূলের বহিষ্কৃত সাংসদের উদ্দেশে বিচারপতি প্রসাদের মন্তব্য, “আপনি একটি রিট পিটিশন দায়ের করে সরকারি নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। আবার অন্য মামলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টে। যদি শীর্ষ আদালত সেই মামলায় স্থগিতাদেশ দেয়, তাহলে এই বিষয়টির শুনানি হতে পারে।” প্রসঙ্গত, সুপ্রিম কোর্টে পিছিয়ে গিয়েছে মহুয়ার মামলার শুনানি। এই মামলার শুনানি হতে পারে ৩ জানুয়ারি। ওই দিন পর্যন্ত মহুয়ার বাংলো মামলায় স্থগিতাদেশ দিয়েছে দিল্লি হাইকোর্ট। তাই ৪ জানুয়ারি মামলাটি শুনবেন বিচারপতি প্রসাদ। এই সময়ের মধ্যে কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিতেও অস্বীকার করেছে দিল্লি হাইকোর্ট।

    আরও পড়ুুন: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’ কল্যাণের, ‘মুর্খো কা সর্দারে’র আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    ঘুষ নিয়ে প্রশ্নকাণ্ডে অভিযুক্ত হন কৃষ্ণনগরের সাংসদ তৃণমূলের মহুয়া মৈত্র। অভিযোগ, নগদ টাকা ও দামি দামি উপহার নিয়ে সংসদে প্রশ্ন করেছেন তিনি। সাংসদ নিশিকান্ত দুবের অভিযোগের ভিত্তিতে সংসদের এথিক্স কমিটি তলব করে মহুয়াকে (Mahua Moitra)। এথিক্স কমিটির বৈঠক ছেড়ে মাঝপথে বেরিয়ে যান মহুয়া। তাঁকে বহিষ্কারের সুপারিশ করে এথিক্স কমিটি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    Mallikarjun Kharge: ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী মল্লিকার্জুন খাড়্গে! নেপথ্যে কোন অঙ্ক?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে একটি রাজ্যে জিতে কোনওরকমে মুখরক্ষা করেছে কংগ্রেস। এহেন গ্র্যান্ড ওল্ড পার্টির সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়্গেই (Mallikarjun Kharge) হচ্ছেন ‘ইন্ডি’ জোটের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী। বছর আশির খাড়্গে উত্তরপ্রদেশের তফশিলি সম্প্রদায়ের জন্য সংরক্ষিত কোনও আসনে প্রার্থী হতে পারেন।

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব

    খাড়্গেকে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করার প্রস্তাব দিয়েছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং আপ সুপ্রিমো অরবিন্দ কেজরিওয়াল। খাড়্গে অবশ্য বলছেন, “আগে জয়ী হওয়া যাক। পরে ভাবা যাবে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন।” মমতা ও কেজরির এই প্রস্তাব নিয়ে ইতিমধ্যেই ইন্ডি জোটের শরিক সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব ও রাষ্ট্রীয় লোকদলের সভাপতি জয়ন্ত চৌধুরীর সঙ্গে আলোচনা করছেন কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্ব।

    নেপথ্যে কোন পার্টি-গণিত?

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনে মাত্র একটিতে জিতেছে কংগ্রেস। তা সত্ত্বেও কংগ্রেস সভাপতিকে প্রার্থী করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে নির্বাচনী আঁক কষেই। খাড়্গে (Mallikarjun Kharge) তফশিলি সম্প্রদায়ভুক্ত। উত্তর প্রদেশের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই দলিত। তাই খাড়্গে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হলে কেবল উত্তর প্রদেশ নয়, বদলে যেতে পারে লোকসভা নির্বাচনের পার্টি-গণিতই। কারণ এই দলিত ভোটারদের সমর্থনেই ২০০৭ সালে তৃতীয়বারের জন্য উত্তর প্রদেশের কুর্সিতে বসেছিলেন বিএসপির মায়াবতী। ইন্ডি জোটের ভোট ম্যানেজারদের হিসেব, এই ভোটের সঙ্গে কংগ্রেসের নিজস্ব ভোট যোগ হলে, গোটা দেশেই ঘুরে দাঁড়াবে কংগ্রেস। যার জেরে আদতে উপকৃত হবে ইন্ডি জোট।

    আরও পড়ুুন: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’ কল্যাণের, ‘মুর্খো কা সর্দারে’র আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    এহ বাহ্য। খাড়্গে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী। সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী হয়েছেন একমাত্র শিখ মনমোহন সিংহ। খাড়্গেকে দাঁড় করিয়ে সংখ্যালঘু ভোটও ইন্ডি জোটের ঝুলিতে নিয়ে আসতে চাইছেন ভোট ম্যানেজাররা। সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ। আগামী লোকসভা নির্বাচনে তিনি আর প্রার্থী হবেন না বলেই জানিয়ে দিয়েছেন। শোনা যাচ্ছে, সোনিয়ার জেতা রায়বেরিলি কেন্দ্রেই প্রার্থী করা হতে পারে খাড়্গেকে। এই কেন্দ্রে তফশিলি ভোট রয়েছে ১৫ শতাংশ। মুসলিম ভোট ২৫ শতাংশ। এর সঙ্গে বিজেপি বিরোধী দলগুলির ভোট এক বাক্সে পড়লে খাড়্গের (Mallikarjun Kharge) জয় একপ্রকার নিশ্চিত। তবে খাড়্গে জিতলেও, ইন্ডি জোটের কী হাল হয়, সেটাই দেখার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Sujaykrishna Bhadra: চার মাসেও ‘কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা হল না! এসএসকেএমের কাছে রিপোর্ট চাইল আদালত

    Sujaykrishna Bhadra: চার মাসেও ‘কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা হল না! এসএসকেএমের কাছে রিপোর্ট চাইল আদালত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশ সত্ত্বেও চার মাস হয়ে গেল সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’র কণ্ঠস্বর পরীক্ষা করা গেল না। এ প্রসঙ্গে রীতিমতো বিস্ময় প্রকাশ করলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ। এদিন মামলার সওয়াল জবাবে ইডির আইনজীবীর কাছে বিচারপতি জানতে চান, “গত চার মাসে সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রর ভয়েস স্যাম্পেল টেস্ট করা সম্ভব হয়নি?” এসএসকেএমের বিরুদ্ধে অসহযোগিতার অভিযোগ এনে ইডির আইনজীবী জানান, “তাঁরা নানাভাবে চেষ্টা করেও পারেননি। প্রতিবারই সুজয়কৃষ্ণের নানা ধরনের অসুস্থতার প্রসঙ্গ তুলে ধরেছে এসএসকেএম হাসপাতাল।”

    এসএসকেএম-এর রিপোর্ট মানতে নারাজ ইডি

    ইডির কথা শুনেই বিস্ময় প্রকাশ করে আদালত। এরপরই সুজয়কৃষ্ণের সমস্ত মেডিকেল রিপোর্ট এসএসকেএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের কাছে চেয়ে পাঠান বিচারপতি তীর্থঙ্কর ঘোষ।  তাঁর নির্দেশ, আগামী ৫ জানুয়ারির মধ্যে ‘কাকু’র রিপোর্ট আদালতে জমা দিতে হবে। রিপোর্ট দিতে হবে এসএসকেএম হাসপাতালের সুপারকে। যদিও ইডি জানিয়েছে, ওই রিপোর্টে তাদের ভরসা নেই। হাইকোর্ট জানায়, আগে রিপোর্ট পেয়ে তার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। আদালতে ইডি মঙ্গলবার জানিয়েছে, ওই হাসপাতালের উপর কোনও বিশ্বাস নেই। এসএসকেএম হাসপাতালের সুপার তথা চিকিৎসক পীযূষকুমার রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে অভিযোগও তুলেছে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার আইনজীবী ফিরোজ এডুলজির দাবি, পীযূষকুমার মেডিক্যাল রিপোর্টে কারচুপি করছেন।

    আরও পড়ুন: ষাটোর্ধ্বদের মাস্ক বাধ্যতামূলক! দেশে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘পিরোলা’, সতর্ক স্বাস্থ্য মন্ত্রক

    রিপোর্ট দেখে সিদ্ধান্ত নেবে হাইকোর্ট

    এদিন আদালতে ইডির আইনজীবী এসএসকেএমে সুজয়কৃষ্ণের চিকিৎসা পদ্ধতি নিয়েই প্রশ্ন তোলেন। ইডির আইনজীবী ফিরোজ এডুলজি এদিন আদালতে দাবি করেন, “এসএসকেএমের তরফে কাকুর অসুস্থতা নিয়ে যা বলা হচ্ছে তা ঠিক নয়। আমাদের কাছে বেশ কিছু ফুটেজ রয়েছে, যাতে দেখা যাচ্ছে হাসপাতালের কেবিনে বেশ আরামেই রয়েছেন সুজয়কৃষ্ণ।” ইডি জানায়, এসএসকেএমের রিপোর্টকে তারা বিশ্বাস করে না। ইএসআই হাসপাতালে তারা পাল্টা পরীক্ষা করাতে চায়। হাই কোর্ট বলে, ‘‘আগে এসএসকেএমের রিপোর্ট পাই। কী বলে দেখি। তার পর পরবর্তী সিদ্ধান্ত জানাব।’’ এদিকে মানসিক চাপ থেকেই হৃদযন্ত্রে প্রভাব পড়ছে কিনা জানার জন্য সুজয়কৃষ্ণর ‘স্ট্রেস এমপিআই টেস্ট’ করাতে চাইছে এসএসকেএম। এ ব্যাপারে এসএসকেএম হাসপাতালের পাঠানো  চিঠির ভিত্তিতে তাঁদের কী করণীয় তা জানতে চেয়ে এদিন আদালতে আবেদন জানায় প্রেসিডেন্সি জেল কর্তৃপক্ষ। এসএসকেএমের রিপোর্ট পাওয়ার পরই এ ব্যাপারেও সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে আদালত সূত্রের খবর।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • IPL Auction 2024: স্টার্কের পিছনে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ! কী ভাবছে কেকেআর?

    IPL Auction 2024: স্টার্কের পিছনে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ! কী ভাবছে কেকেআর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল নিলামে (IPL Auction 2024) মিচেল স্টার্ককে রেকর্ড ২৪.৭৫ কোটি টাকা দিয়ে কিনেছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। এই ঘটনা তোলপাড় ফেলেছে ক্রিকেট মহলে। কারণ, আইপিএলে এর আগে কখনও একজন ক্রিকেটারের পিছনে এত টাকা ঢালেনি কোনও ফ্র্যাঞ্চাইজি। তাই প্রশ্ন উঠছে, স্টার্কের পিছনে বিপুল অর্থ বিনিয়োগ কি সঠিক সিদ্ধান্ত? এর উত্তর দেবে সময়। তবে কলকাতা নাইট রাইডার্স কর্তৃপক্ষ একটু বেশিই আগ্রাসী হয়ে উঠেছিলেন নিলামের টেবিলে। 

    ম্যাচ উইনার স্টার্ক

    স্টার্ক একজন দক্ষ পেসার। উইকেট নিয়ে ম্যাচ ঘোরাতে পারে। বলা ভালো ম্যাচ উইনার। তাছাড়া ইডেনের পিচে যেহেতু বিগত কয়েক বছর ধরে পেসাররা সুবিধা পাচ্ছেন, তাই ঘরের মাঠে পয়েন্ট বাড়িয়ে নেওয়ায় চোখ নাইট রাইডার্সের। সেই পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতেই বাঁহাতি স্টার্ককে পেতে মরিয়া হয়ে উঠেছিল শাহরুখ খানের দল। স্টার্ক নিজেও বেশ উত্তেজিত। তিনি ভিডিও বার্তায় নাইট রাইডার্স সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। কিন্তু অতীতে দেখা গিয়েছে, যে প্রত্যাশা নিয়ে ক্রিকেটারদের পিছনে মোটা অর্থ খরচ করা হয়, তা বাস্তবে সফল হয় না। স্টার্ক এক্ষেত্রে ব্যাতক্রমী হতে পারেন কিনা সেটাই দেখার। 

    পেস আক্রমণকে ঢেলে সাজানোই লক্ষ্য

    নিলামের টেবিলে শাহরুখ খানের দল বসেছিল ৩২ কোটি টাকা নিয়ে। যার ৮০ শতাংশই চলে গিয়েছে স্টার্ককে কিনতে। চেতন সাকারিয়া সহ আরও বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে নিয়েছে নাইট রাইডার্স। যা খুবই কম দামে। তবে স্টার্কের পিছনে এত অর্থ ঢালার পিছনে অনেকগুলি কারণ রয়েছে। আসলে, গৌতম গম্ভীর মেন্টর হয়ে আসার পরেই দলের পেস আক্রমণকে ঢেলে সাজানোর পরিকল্পনা নিয়েছিলেন। তাই ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল শার্দূল ঠাকুর, টিম সাউদির মতো পেসারদের। তার বদলে ম্যাচ উইনার পেসার খুঁজছিল কেকেআর। স্টার্ককে নিয়ে সেই লক্ষ্য কিছুটা সফল। কেকেআর সিইও বেঙ্ক মাইসোরের কথায়, ‘হাতে যে টাকা থাকে তা খরচ করার লক্ষ্য থাকে সকলের। তবে সেটা কীভাবে খরচ করা হবে তা একেবারেই ফ্র্যাঞ্চাইজিদের নিজস্ব বিষয়। আমারা একটা পরিকল্পনা নিয়ে এগোচিছলাম। অনেক ক্রিকেটার টার্গেট ছিল। কিন্তু সেগুলি হয়নি। তাই স্টার্ককে আমরা হাতছাড়া করতে চাইনি। হাতে এখন ৬ কোটি আছে। আর কিছু ক্রিকেটারকে নেওয়া হবে।’

    আরও পড়ুন: রেকর্ড মূল্যে কলকাতায় স্টার্ক! আইপিএল নিলামে আর কোন দলে কে?

    পেস আক্রমণ শুধুই স্টার্ক নির্ভর

    তবে মনে রাখতে হবে কেকেআরের পেস আক্রমণ শুধুই স্টার্ক নির্ভর হয়ে পড়ল। পাশে তেমন কোনও বড় নাম নেই। যাঁরা অন্য প্রান্ত থেকে সাপোর্ট দিতে পারবেন নতুন বলে। তাই স্টার্কের উপর চাপ থাকবে। প্রবল চোট প্রবণ অজি ক্রিকেটারটি। নিলামের টেবিলে ঝড় তুলে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজিদের মুখে ঝামা ঘষে দিতে সফল কেকেআর। তবে আইপিএলের পর হিসাব মেলাবেন শাহরুখ খান। এর পরেও তাঁর দল খেতাব জিততে না পরেলও সেই ফাটা রেকর্ড বাজানো হবে, ‘হার কে ভি জিতনে বালো কো বাজিগর ক্যাহ তা হ্যায়।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Parliament Winter Session: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’! কল্যাণের আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    Parliament Winter Session: উপরাষ্ট্রপতিকে ‘মিমিক’! কল্যাণের আচরণে ধিক্কার নেটিজেনদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে নকল করে বিতর্কে তৃণমূলের কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কেবল (Parliament Winter Session) কণ্ঠস্বর নকলই নয়, কুৎসিত অঙ্গভঙ্গিও করতে দেখা যায় ঘাসফুল শিবিরের এই আইনজীবী সাংসদকে। পুরো ঘটনাটি ভিডিও রেকর্ডিং করেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন বিজেপি বিরোধী বিভিন্ন দলের কয়েকজন নেতা।

    কল্যাণের কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি

    দেশের উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার চেয়ারম্যানের উদ্দেশে কল্যাণের কুৎসিত অঙ্গভঙ্গি তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে দেখা গিয়েছে তাঁদের। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ওই ভিডিও দেখে নিন্দার ঝড় দেশজুড়ে। এক নেট-নাগরিক লিখেছেন (Parliament Winter Session), ‘ভারতের উপরাষ্ট্রপতিকে মিমিক্রি করা হচ্ছে। এর থেকে লজ্জার আর কী হতে পারে! কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায় মিমিক্রি করছেন আর রাহুল গান্ধী তার ভিডিও করছেন।’ অন্য একজন আবার লিখেছেন, ‘মুর্খো কা সর্দার ও নফরত কা দালাল এই ভিডিও রেকর্ডিং করছেন।’

    উপরাষ্ট্রপতির প্রতিক্রিয়া 

    ঘটনায় মুখ খুলেছেন ধনখড় স্বয়ং। তিনি বলেন, “আমি কৃষক ছিলাম। একজন এমপি, চেয়ারম্যানকে নকল করছেন। অপর মেম্বার ভিডিও করছেন। ইনস্টাগ্রামে সেই ভিডিও পোস্ট করছেন। আপনারা অপমান করেছেন। আমার কৃষক ব্যাকগ্রাউন্ডকে অপমান করেছেন আপনারা। কোনও সাংসদের কাছ থেকে এটা আশা করা যায় না।” 

    ঘটনার সূত্রপাত মঙ্গলবার। এদিন সাসপেন্ড করা হয় ৪৯ জন সাংসদকে। এর প্রতিবাদে সকাল থেকেই সংসদের সামনে বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন বিজেপি বিরোধী দলগুলির সাংসদরা। অভিযোগ, সেই সময় ধনখড়কে নিয়ে ‘মিমিক’ করেন কল্যাণ।

    আরও পড়ুুন: লোকসভাকাণ্ডের মূল চক্রী ললিতের কলকাতার ডেরায় হানা দিল্লি পুলিশের

    রাজনীতির পাশাপাশি কল্যাণ একজন আইনজীবীও। এক সময় দুঁদে আইনজীবী ছিলেন ধনখড়ও। পরে হন বাংলার রাজ্যপাল। তারও পরে দেশের উপরাষ্ট্রপতি। পদাধিকার বলে যিনি রাজ্যসভার চেয়ারম্যানও। এহেন এক গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারীকে মিমিক করায় বেজায় চটেছে দেশের শিক্ষিত সমাজ। এদিকে, এদিনই সংসদীয় দলের সঙ্গে বৈঠকে বসেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সংসদে বিরোধীদের বিক্ষোভের ঘটনা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “সংসদে বিরোধী সাংসদদের আচরণ খুবই দুঃখজনক। তাঁদের আচরণ থেকে মনে হয় যারা সংসদের নিরাপত্তা ভেঙেছে, তাদের সঙ্গে (Parliament Winter Session) বিরোধী দলের সমর্থন রয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Bankura: কয়েকশো কোটি টাকার হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল বাঁকুড়া বন দফতর!

    Bankura: কয়েকশো কোটি টাকার হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল বাঁকুড়া বন দফতর!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ছোট বড় ৫৭ টি বিভিন্ন আকারের এবং ওজনের হাতির দাঁত পুড়িয়ে দিল ফেলল বাঁকুড়া বন দফতর। বিগত ১০ বছর যাবৎ বিভিন্ন দুর্ঘটনায় মৃত হাতির দাঁতগুলিকে সংরক্ষণ করে রেখেছিল বাঁকুড়া (Bankura) বন দফতর। কয়েকশো কোটি টাকার মূল্যের হাতির দাঁত ছিল বলে জানা গিয়েছে।

    উল্লেখ্য, হাতির দেহ পোড়াতে যত তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় সেই সঙ্গে দাঁত পোড়াতে আরও বেশি তাপমাত্রার প্রয়োজন হয়। তাই চোরাকারবারিরা হাতিকে পোড়ানোর আগেই দাঁত কেটে নিয়ে পালিয়ে যায়। উল্লেখ্য গত তিন দশক ধরে দলমা পাহাড় থেকে দলে দলে হাতিরা খাবারের খোঁজে বাঁকুড়ায় আসে। হাতির দলের মধ্যে অসুস্থ এবং বৃদ্ধ হাতিও থাকে প্রচুর। ফলে অনেক সময় জঙ্গলেই মারা যায় তারা। বন দফতরের নিয়ম অনুযায়ী মৃত হাতিগুলির দেহকে জঙ্গলেই পুড়িয়ে দেওয়া হয়। এবার পোড়ানো হল সেই দাঁতগুলি।

    বাঁকুড়ার কোথায় পোড়ানো হল (Bankura)?

    মঙ্গলবার দুপুর বারোটা নাগাদ বাঁকুড়া (Bankura) জেলার বড়জোরার একটি বেসরকারি ভস্মকারী সংস্থার মাধ্যমে এই দাঁত পোড়ানো হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বাঁকুড়ার তিনটি বনবিভাগ যৌথ উদ্যোগে এই কাজ সম্পন্ন হয়। জেলার বন দফতরের ডিএফও নর্থের অধিকারিক উমর ইমাম, ডিএফও পাঞ্চেতের আধিকারিক অঞ্জন গুহ এবং কেন্দ্রের মুখ্য বনপাল এস কুলান ডাইভেলের তত্ত্বাবধানে এই দাঁতগুলি পুড়িয়ে ফেলা হল। নিজের কানকে বিশ্বাস করতে না পারার মতো ঘটনা। প্রায় পঁচিশ কেজি ওজনের হাতির দাঁতগুলিকে ঢুকিয়ে দেওয়া হলো হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াসের চুল্লিতে। এরপর সব একদিনেই শেষ হয়ে গেল।

    বন দফতরের বক্তব্য

    এই ঘটনায় বাঁকুড়া (Bankura) বন দফতরের বিশেষ বার্তা হল, জঙ্গলের বন্যপ্রাণকে বাণিজ্যিকরণ করা যাবে না। এই দাঁত পোড়ানোর কাজ ভারতের বন্যপ্রাণ সুরক্ষা আইন অনুযায়ী সম্পন্ন করা হয়েছে। ২০২৩ সাল পর্যন্ত এপ্রিল মাসে পাস হওয়া একটি আইন অনুযায়ী কোনও পরিস্থিতিতেই হাতির দাঁত ব্যবহার করা যাবে না। ফলে বন দফতরের সংগ্রহে থাকা দাঁতের নষ্ট করে ফেলার সিদ্ধান্ত নেয় বন দফতর। ঘটনায় জেলা জুড়ে বেশ শোরগোল পড়েছে বলে জানা গিয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share