Blog

  • 14 Hours Fasting: ১৪ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খান! গবেষণা বলছে এর গুণ অনেক

    14 Hours Fasting: ১৪ ঘণ্টার ব্যবধানে খাবার খান! গবেষণা বলছে এর গুণ অনেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাধারণত রাতের খাবারের পর থেকে পরের দিন প্রাতঃরাশ বা মধ্যাহ্নভোজন শুরু করার মধ্যে পুষ্টিবিদদের পরামর্শে নির্দিষ্ট সময়ের (14 Hours Fasting) ব্যবধান রাখতে হবে। সেই বযবধান ১৪ ঘণ্টা হলে সবচেয়ে ভাল। সম্প্রতি এক গবেষণায় এই তথ্য উঠে এসেছে। লন্ডনের কিংস কলেজের গবেষকরা এই নিয়ে গবেষণা করে দেখেছেন ১০ ঘণ্টার মধ্যে মানুষ যদি নিজেদের খাদ্য গ্রহণ করে তা শরীরকে সতেজ রাখবে। গবেষণা বলছে কী খাওয়া উচিত আর কতটা খাওয়া উচিত তার থেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হল কখন খাওয়া উচিত। পুষ্টিবিদদের মতে, নিয়মিত বিরতি দিয়ে খাবার খান। কখনওই খাবার সময় পরিবর্তন করবেন না। ঘুম থেকে ওঠার পর ১০ ঘণ্টার মধ্যে যা খাওয়ার খেয়ে নিন তাহলে যা খেলেন তা হজমের জন্য পুরো সময় পাওয়া যাবে।

    ঘুম ভাল হয়, মেজাজ ঠিক থাকে

    শরীরের অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমে৷ ফ্রি র‍্যাডিক্যাল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলির মধ্যে ভারসাম্যহীনতার কারণে আমাদের শরীর প্রভূত ক্ষতি হয়৷ সবসময় কেমন যেন একটা ক্লান্তির ঘোর লেগে থাকে শরীরে, এমনকি মনেও৷ আসলে, স্ট্রেস আপনার শরীরের কোষের ক্ষতি করে৷ দীর্ঘস্থায়ী রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খেলে শরীরে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের মাত্রা বাড়ে বলে জানা যায়, যা অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমাতে সাহায্য করতে পারে। ঘুম ভাল হয়। মানুষের মেজাজ ঠিক থাকে।

    আরও পড়ুুন: “ধনী দেশগুলির উচিত কার্বন নির্গমন পুরোপুরি কমানো”, দুবাইতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    বিপাকহার নিয়ন্ত্রণে থাকে, মেদ ঝরে দ্রুত

    ১৪ ঘণ্টার উপবাস আমাদের শরীরের মেদ ঝরাতেও অত্যন্ত কার্যকরী। এছাড়া, শরীরে শর্করার মাত্রা সঠিক রাখতেও নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে খাদ্যগ্রহণ জরুরি। এই নিয়ম মানলে মানসিক শক্তিও বাড়ে। মন স্থির হয়, মনোযোগ বাড়ে, স্মৃতি শক্তি  বাড়ে ৷ গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই নিয়ম মানলে শরীরে প্রোটিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায়, যা মস্তিষ্কের কোষগুলিকে রক্ষা করে এবং মেরামত করে, নতুন স্নায়ু কোষের বৃদ্ধিকে উৎসাহিত করে, যা সময়ের সাথে সাথে মস্তিষ্কের কার্যকারিতা উন্নত করতে পারে। নির্দিষ্ট সময়ের ব্যবধানে নির্দিষ্ট পরিমাণ খাবার খেলে বিপাকহার নিয়ন্ত্রণে থাকে। এতে ক্যালোরিও কম যায় শরীরে। এই ডায়েটের ফলে মেদ ঝরে দ্রুত। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Assam Divas: মহা সমারোহে পালিত হল অসম দিবস, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    Assam Divas: মহা সমারোহে পালিত হল অসম দিবস, জানেন দিনটির গুরুত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শনিবার মর্যাদা সহকারে পালিত হল অসম দিবস (Assam Divas)। অহোম রাজা সুকাফা-র সম্মানে ফি বছর ২ ডিসেম্বর মর্যাদা সহকারে পালিত হয় দিনটি। অসম দিবস উপলক্ষে রাজ্যবাসীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মা। শ্রদ্ধা জানিয়েছেন গ্রেটার অসমের রূপকার সুকাফা-কে। অসম দিবস সুকাফা নামেও পরিচিত। ১৯৯৬ সালে এই উৎসবের সূচনা করেন অসমিয়ারা। তাঁদের কাছে আজও সুকাফা ঈশ্বরের দূত হিসেবে বিবেচিত হন।

    গ্রেটার অসমের প্রতিষ্ঠাতা

    এক্স হ্যান্ডেলে মুখ্যমন্ত্রী লিখেছেন, “মহান সারগাদেও চাওলুঙ্গ সুকাফা গ্রেটার অসমের প্রতিষ্ঠাতা। তিনি ঐক্যের আদর্শ, সুশাসন এবং ঐক্যের ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন গ্রেটার অসম। এই যুগনায়কের দেখানো পথেই যেন আমরা প্রত্যেকেই বৃহত্তর অসমের বন্ধনকে আরও শক্ত করতে পারি।” সুকাফা কেবল রাজাই ছিলেন না, তিনি সাম্রাজ্যের স্থপতিও (Assam Divas) ছিলেন। ১২২৮ সালে জন্ম গ্রহণ করেছিলেন তিনি। চুকাফা পাটকাই পর্বত পেরিয়ে অসমে প্রবেশ করে অহোম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর সাম্রাজ্যে যে কেবল রাজনৈতিক স্থায়িত্ব ছিল তাই নয়, হয়েছিল সাংস্কৃতিক আত্তীকরণও। যা এই অঞ্চলের বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠীর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিল।

    গুরুত্বপূর্ণ অবদান

    অহোম সাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর টিকেছিল প্রায় ছ’শো বছর। অসমের বিভিন্ন সম্প্রদায়কে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসতে এই সাম্রাজ্যের অবদান গুরুত্বপূর্ণ। ঐক্য এবং ন্যায়বিচারের ওপর দাঁড়িয়েছিল সুকাফার সুশাসন। ‘দ্য অহোম’ গ্রন্থের লেখক অরূপ দত্তের মতে, সুকাপা ছিলেন অহোমদের নেতা। তিনি ত্রয়োদশ শতাব্দিতে আপার বর্মা থেকে ৯ হাজার অনুগামীকে সঙ্গে নিয়ে অসমের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায় পৌঁছন। বর্তমানে অহোমদের সংখ্যা ৪০ থেকে ৫০ লক্ষ। তাঁর গ্রন্থ থেকেই জানা যায়, সুকপা এখানকার জনজাতিদের সঙ্গে বিশেষত, সুটিয়া, মোরান ও কাচারি সম্প্রদায়ের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলেছিলেন। অন্তর্বিবাহের প্রক্রিয়াও এঁদের মিশে যেতে সাহায্য করেছিল।

    আরও পড়ুুন: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    ১৯৯৬ সাল থেকে অহোম দিবস পালন শুরু হয়। সে বছর থেকেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে কৃতীদের এই পুরস্কার দেওয় হয়। চলতি বছর এই পুরস্কার পাচ্ছেন বর্ষীয়ান সাংবাদিক ধীরেন্দ্রনাথ বেজবরুয়া। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “আজ অসম দিবস। আমি অহোম সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতাকে শ্রদ্ধা জানাই। অসমবাসীকেও শুভেচ্ছা জানাই। তাঁর মহান আদর্শ আমাদের সুন্দর ও সমৃদ্ধশালী অসম গড়তে প্রাণিত করবে।” জোরহাটকে সুকাফা ক্ষেত্র বলে গণ্য করেন অসমিয়ারা। এদিন দিনভর সেখানে (Assam Divas) হয়েছে নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pro Kabaddi League: শুরু হচ্ছে প্রো-কাবাডি লিগ! জেনে নিন কখন, কোথায় দেখবেন

    Pro Kabaddi League: শুরু হচ্ছে প্রো-কাবাডি লিগ! জেনে নিন কখন, কোথায় দেখবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হতে চলেছে প্রো কাবাডি লিগের (Pro Kabaddi League) নয়া মরসুম। ২০১৪ সালে ভারতে চালু হওয়া প্রো-কাবাডি লিগ আইপিএলের পর দ্বিতীয় সর্বাধিক দেখা ক্রীড়া লিগ। আজ, শনিবার থেকেই শুরু হয়ে যাচ্ছে কাবাডির লড়াই। প্রো কাবাডি লিগের দশম মরসুমে ক্যারাভান ফর্ম্যাট অনুসরণ করা হবে। শনিবার উদ্বোধনী ম্যাচে মুখোমুখি হবে তেলুগু টাইটান্স ও গুজরাট জায়ান্টস। তার আগে প্রো-কাবাডি লিগে অংশ নেওয়া ১২টি দলের অধিনায়কদের নিয়ে সবরমতী নদীর রিভার ক্রুজে হয়ে গলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান।

    কাবাডি লিগের ইতিহাস

    ২০০৬ সালে এশিয়ান গেমসে কাবাডি (Pro Kabaddi League) প্রতিযোগিতার জনপ্রিয়তায় প্রভাবিত হয়ে ক্রিকেটের ন্যায় কাবাডিরও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ শুরু হয়। ২০১৪ সালে আটটি দল নিয়ে প্রো কাবাডি লিগ শুরু হলেও ২০১৯ সালে জনপ্রিয়তায় সংখ্যা দ্বিগুন হয়ে বারোটি দল হয়ে যায়। তার পর থেকে এ পর্যন্ত ছয়টি দল চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। ২০২২ সালে প্রো কবাডি লিগের মরসুমে ফাইনালে জয়পুর পিঙ্ক প্যান্থার্স পুনেরি পল্টনকে হারিয়ে পাটনা পাইরেটসের পর দ্বিতীয় দল হিসেবে একাধিকবার কাবাডি লিগ জিতেছে। 

    কোথায়, কখন কাবাডি

    ভারতে প্রো কাবাডি লিগের (Pro Kabaddi League) দশম সংস্করণ সরাসরি সম্প্রচারের অধিকার রয়েছে স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্কের টিভি চ্যানেলগুলির। ডিজনি+ হটস্টার মোবাইল অ্যাপ ও ওয়েবসাইট থেকে সরাসরি সম্প্রচার করা হবে প্রো কাবাডি লিগ ২০২৩। আজ, শনিবার, ২ ডিসেম্বর প্রো কবাডি লিগের উদ্বোধনী ম্যাচ খেলবে গুজরাট জায়ান্টস বনাম তেলুগু টাইটান্স এবং অন্য ম্যাচে মুখোমুখি হবে ইউ মুম্বা বনাম ইউপি ওয়ারিরাস। দুই মাসব্যাপী এ প্রতিযোগিতা চলবে এবং শেষ হবে ২১ ফেব্রুয়ারি, বুধবার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    PM Modi: দুবাইয়ে মোদি-মুইজ্জু বৈঠক, কী কী বিষয়ে আলোচনা হল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কের বন্ধন আরও দৃঢ় করতে শুক্রবার সম্মত হলেন দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা। দুবাইতে হয়েছে রাষ্ট্রসংঘের জলবায়ু সম্মেলন। এই সম্মেলনেই মুখোমুখি হয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) ও মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহামেদ মুইজ্জু। সেখানেই দুই রাষ্ট্রপ্রধানের বৈঠক হয়। ওই বৈঠকে দুই রাষ্ট্রপ্রধানের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়। কোর গ্রুপ গঠন নিয়েও হয়েছে আলোচনা।

    মুইজ্জুকে অভিনন্দন-বার্তা

    প্রসঙ্গত, মাস কয়েক আগে মালদ্বীপের ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পরেই তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী। অভিনন্দন-বার্তায় তিনি (PM Modi) লিখেছিলেন, “মালদ্বীপের রাষ্ট্রপতি হিসেবে নির্বাচিত হওয়ার জন্য মুইজ্জুকে অভিনন্দন জানাই। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সার্বিক সহযোগিতা বৃদ্ধি ও ভারত-মালদ্বীপের দীর্ঘদিনের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরও ঘনিষ্ঠ ও সুদৃঢ় করার জন্য ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ।”

    কী লিখলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মালদ্বীপের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক শেষে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, “প্রেসিডেন্ট মুইজ্জু এবং আমি আজ একটি ফলপ্রসূ বৈঠক করেছি। বিভিন্ন ক্ষেত্রে কীভাবে ভারত-মালদ্বীপের বন্ধুত্ব আরও সমৃদ্ধ করা যায়, তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। আমাদের দেশের লোকের স্বার্থেই কীভাবে এক সঙ্গে কাজ করা যায়, সেদিকেই আমরা তাকিয়ে রয়েছি।” প্রধানমন্ত্রী অফিসের তরফেও জানানো হয়েছে, অর্থনৈতিক সম্পর্ক, পারস্পরিক সহযোগিতা বাড়ানো ও দুই দেশের বাসিন্দাদের বন্ধন আরও দৃঢ় করতে ভারত-মালদ্বীপের সম্পর্ক শক্তপোক্ত করতে আলোচনায় বসেছিলেন (PM Modi) দুই দেশের রাষ্ট্রপ্রধানরা।

    মুইজ্জুরের আগে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ছিলেন আবদুল্লা ইয়ামিন। তিনি ছিলেন চিনের ঘনিষ্ঠ। ২০১৩ সাল থেকে তাঁর পাঁচ বছরের জমানায় চিন-মালদ্বীপ সম্পর্ক বেশ গাঢ় হয়। পরে প্রেসিডেন্ট হন ইব্রাহিম মোহম্মদ সোলিহ। তাঁর আমলে ভারত-মালদ্বীপ সম্পর্কের উন্নতি হয়। গত সেপ্টেম্বরে পালাবদল ঘটে মালদ্বীপে। ক্ষমতায় আসেন মুইজ্জু। তার পর ফের এই দ্বীপরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক উন্নত করতে উদ্যোগী হয় ভারত।

    আরও পড়ুুন: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    ভারতের বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, দুই রাষ্ট্র প্রধানের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক, জলবায়ু পরিবর্তন, ক্রীড়া, দুই দেশের নাগরিকদের মধ্যে সম্পর্ক, উন্নয়ন নিয়ে পারস্পরিক সহযোগিতা ইত্যাদি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। কীভাবে দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক আরও গাঢ় করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা হয়েছে। তাই দুই রাষ্ট্রপ্রধান চেয়েছেন একটি কোর গ্রুত গঠন (PM Modi) করতে। প্রসঙ্গত, এর ঠিক আগের দিনই মালদ্বীপ থেকে ৭৭ জন সৈনিককে ফেরত নিয়ে ভারতকে অনুরোধ করেছিল মালদ্বীপ সরকার।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    Vladimir Putin: “৭-৮টা সন্তান দিন রাশিয়ার মহিলারা”! কেন এরকম আর্জি রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষত মেটাতে জনসংখ্যা বাড়ানোর কথা বললেন রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। রাশিয়ার মহিলাদের কাছে পুতিনের আর্জি, ৮ বা তার বেশি সন্তান প্রসব করে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়াতে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিন। বড় পরিবার আদর্শ পরিবার নীতিকে বাস্তবায়নের আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মস্কোতে ওয়ার্ল্ড রুশ পিপলস কাউন্সিলের ভাষণে একথা বলেন পুতিন। 

    কেন এই আবেদন

    প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সাল থেকে রাশিয়ার জন্মহার হ্রাস পাচ্ছে। গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে দেশটি ৩ লক্ষের বেশি মানুষ হতাহতের শিকার হয়েছেন। এই অবস্থায় পুতিন (Vladimir Putin) বলেন, “আগামী দশকে আমাদের লক্ষ্য হবে রাশিয়ার জনসংখ্যা বাড়ানো। আমাদের অনেক নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠী চার, পাঁচ বা তারও বেশি সন্তান নিয়ে শক্তিশালী বহু-প্রজন্মের পরিবারের ঐতিহ্য রক্ষা করেছে৷ আমাদের ঠাকুমা বা তাঁর মায়েরা ৭-৮ জন সন্তানের জন্ম দিতেন। এখনও অনেক বাড়িতে ৪-৫টা সন্তান হয়। আসুন আমরা পরিবারের এই ট্র্যাডিশন বজায় রাখি। পরিবার তো শুধু সমাজ বা রাষ্ট্রের ভিত্তি নয়, এটা নৈতিকতা এবং দায়িত্ববোধের বিষয়।”

    আরও পড়ুুন: “ধনী দেশগুলির উচিত কার্বন নির্গমন পুরোপুরি কমানো”, দুবাইতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    আর কী বললেন পুতিন

    রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের (Vladimir Putin) অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে তাঁর বক্তব্য আপলোড করা হয়েছে। রাশিয়ার অর্থোডক্স চার্চের প্রধান প্যাট্রিয়ার্ক কিরিল এই সম্মেলনের আয়োজন করেছিলেন এবং রাশিয়ার বেশ কয়েকটি ঐতিহ্যবাহী সংস্থার প্রতিনিধিরা এতে অংশ নিয়েছিলেন। সেখানেই পুতিন বলেন,”প্রকৃত রুশ নাগরিক ছাড়া এই বিশ্বে রাশিয়ার কোনও অস্তিত্ব থাকবে না। এটা নিজেদের উন্নততর জাত ভাবার বা শুদ্ধ রক্তের কোনও ব্যাপার নয়। রাশিয়ার সংবিধানেই বলা আছে, রুশ ভাষা আদতে একটা রাষ্ট্রগঠনের ভাষা। আর তাই রুশ নাগরিকত্ব জাতীয়তাবাদের থেকে অনেক বেশি কিছু।” রুশ প্রেসিডেন্ট জাতীয়তাবাদের কথা বললেও বিশেষজ্ঞ মহলের মতে, রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে ক্লান্ত সেনা, বহু মানুষ দেশ ছেড়ে চলে গিয়েছেন তাই জাতিকে রক্ষা করতে জনসংখ্যা বৃদ্ধির কথা বলছেন পুতিন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NASA-ISRO: পৃথিবীর ভূ-প্রকৃতির উপর নজর রাখতে যৌথ উদ্যোগে উপগ্রহ পাঠাবে নাসা-ইসরো

    NASA-ISRO: পৃথিবীর ভূ-প্রকৃতির উপর নজর রাখতে যৌথ উদ্যোগে উপগ্রহ পাঠাবে নাসা-ইসরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পৃথিবীর ভূ-প্রকৃতির পরিবর্তন ঘটছে প্রতিনিয়ত। এবার তাকে নজর রাখতে ইসরো এবং নাসার (NASA-ISRO) যৌথ উদ্যোগে তৈরি করা হবে উপগ্রহ। সূত্রে জানা গিয়েছে, সবকিছু ঠিকঠাক চললে আগামী বছর ২০২৪ সালেই উৎক্ষেপণ করা হবে এই উপগ্রহ। উপগ্রহ থেকে পৃথিবীর উপর নজর রাখা হবে। উপগ্রহের নাম রাখা হয়েছে নিসার (NISAR)।

    কীভাবে নিসার উপগ্রহ কাজ করবে (NASA-ISRO)?

    সূত্রে জানা গিয়েছে, এই উপগ্রহটি প্রত্যেক ১২ দিনে একবার করে পৃথিবীর ভূপৃষ্ঠ এবং বরফে ঢাকা এলাকাগুলিকে নজরদারি চালাবে। ‘নিসার’-এ দুটি সিনটেকটিক অ্যাপ্রেচার রাডার থাকবে। দুটি ওয়েবলেথিং দিয়ে পৃথিবীর উপর নজর রাখা হবে। এর মধ্যে এলব্যন্ড সার তৈরি করবে নাসা এবং এসব্যন্ড তৈরি করবে ইসরো (NASA-ISRO)। সাদার্ন ক্যালিফোর্নিয়ায় নাসার জেট প্রোপালশান ল্যাবরেটরিতে ‘নিসার’-এর প্রোজেক্ট সায়েন্টিস্ট পল রোজেন হালেই বলেন, “উপগ্রহটিতে যে রেডার ব্যবহার করা হবে তা আমাদের গ্রহের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তুলে ধরবে। পৃথিবীর মাটি এবং বরফের স্তর কীভাবে পরিবর্তন হয়েছে তার চিত্র তুলে ধরা হবে।”

    আর কীকী বিষয় নজর রাখবে উপগ্রহ

    সূত্রে জানা গিয়েছে, এই ‘নিসার’ (NASA-ISRO) সম্পর্কে বিজ্ঞানী পল রোজেন হালে বলেছেন, “বনভূমি এবং জলাভূমির উপর নজর রাখবে ‘নিসার’। এই দুই বিষয়ে পরিবেশের বাস্তুতন্ত্রকে ভালো ভাবে জানা দরকার। এই বাস্তুতন্ত্রের মধ্যে ‘কার্বন সিল্ক’-এর গুরুত্ব ভালো করে বোঝা একান্ত দরকার। নগরায়নের ফলে বনভূমি এবং জলাভূমির পরিমাণ ক্রমশ কমে আসছে। ফলে কার্বন ডাই অক্সাইডের ভারসাম্য বজায় রাখা একান্ত জরুরি। বিজ্ঞানীরা মনে করছেন বিশ্বে মোট কার্বন ডাই অক্সসাইড নির্গমনের ১১ শতাংশের নেপথ্যে প্রাকৃতিক পরিবর্তন ঘটছে।”

    বাস্তুতন্ত্রের গবেষকের বক্তব্য

    নিসার (NASA-ISRO) টিমের সহকারী প্রধান বাস্তুতন্ত্রের গবেষক অনুপ দাস বলেন, “নিসার পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হলে পরিবেশ বুঝতে সাহায্য করবে। উপগ্রহ উৎক্ষেপণ করা হবে ইসরোর সতীশ ধাওয়ান স্পেস সেন্টার থেকে। অভিযান সফল হলে ইসরোর মুকুটে আরও এক পালক যুক্ত হবে।”

    উল্লেখ্য ভারত চন্দ্রযান ৩ চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পাঠিয়ে ভারতের নাম বিশ্বের কাছে নতুন ভাবে উঠে এসেছে। এছাড়াও সূর্যের উপর নজর রাখতে আদিত্য এল-ওয়ান সফল ভাবে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। সম্প্রতি ইসরোর প্রধান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক স্পেস স্টেশনে এক ভারতীয় নভোচারীকে পাঠানোর প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    কী বলল নাসার প্রশাসক?

    নাসার (NASA-ISRO) প্রশাসক বিল নেলসন মুম্বইতে শুক্রবার ভারতের চন্দ্রযান ৩ নিয়ে প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, ভারতকে আমার অভিনন্দন। চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে প্রথম অবতরণ করেছে ভারত। আগামী বছর আমাদের একটি বাণিজ্যিক ল্যান্ডার অবতরণ করবে। তবে ভারত এই বিষয়ে প্রথম ছিল। অন্যরা চেষ্টা করেছে তবে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু একমাত্র ভারত সাফল্য পেয়েছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Howrah: দামোদরের চর বিক্রি করে দিচ্ছেন তৃণমূল নেতা! উঠছে পাঁচিল, প্রশাসন কী করছে?

    Howrah: দামোদরের চর বিক্রি করে দিচ্ছেন তৃণমূল নেতা! উঠছে পাঁচিল, প্রশাসন কী করছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য জুড়়ে নিয়োগ দুর্নীতি, কাটমানি নেওয়ার অভিযোগ ওঠে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে। নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে শাসক দলের একাধিক নেতা মন্ত্রী জেলে রয়েছেন। এবার দামোদরের চর বিক্রিতে নাম জড়াল তৃণমূল নেতার। ঘটনাটি ঘটেছে হাওড়ার (Howrah) শ্যামপুর-২ ব্লকের বাড়গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায়। এই ঘটনা জানাজানি হতে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে।

    ঠিক কী অভিযোগ? (Howrah) 

    স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাওড়া (Howrah) শ্যামপুরে দামোদরের ওই চরটি দীর্ঘদিন স্থানীয় মণ্ডল পরিবারের দখলে ছিল। ওই পরিবারের সদস্য, পেশায় শিক্ষক পরিমল মণ্ডলের বক্তব্য, পূর্বপুরুষেরা চর দখল করেছিলেন। বর্তমানে বেদখল হয়ে যাওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ায় স্থানীয় তৃণমূল নেতা তথা পঞ্চায়েত সমিতির কর্মাধ্যক্ষ দীপক দাসকে বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। দীপক কী করেছেন, তা আমাদের জানা নেই। ওই জমিতেই পাঁচিল গাঁথা হচ্ছে। সেই ছবি সমাজ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যিনি পাঁচিল দিচ্ছেন, সেই মুসিয়ার রহমান মোল্লা ওরফে সাহেব বলেন, তৃণমূল নেতা দীপক দাসের থেকে ওই জায়গা আমি কিনেছি।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, যে ভাবে দামোদরের চর দখল হয়ে যাচ্ছে, যেখান সেখান থেকে মাটি কাটা হচ্ছে, বালি তোলা হচ্ছে – আগামী দিনে পরিণতি ভয়ঙ্কর হতে পারে। এই সব অনিয়ম-বেনিয়মে শাসকদলের নেতারা জড়িত। তারা চর বিক্রি করে দিচ্ছে। তাই, ভয়ে কেউ কোনও কথা বলতে পারছে না।

    অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা কী সাফাই দিলেন?

    তৃণমূল নেতা দীপক দাস বলেন, ‘দামোদরের চর কেনাবেচার সঙ্গে আমি কোনওভাবেই জড়িত নই। পরিমল মণ্ডল ও তাঁর ভাইয়েরা চর দীর্ঘ দিন দখল করেছিলেন। পরে তাঁরা চরটি মুসিয়ারকে বিক্রি করেন। চরে অসামাজিক কাজ চলছিল। গাঁজার ঠেক বসত। পরিমলদের থেকে চর কিনেও মুসিয়ার দখল নিতে পারছিলেন না। তখন এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসাবে বিষয়টি আমাকে জানানো হয়। আমি পুলিশকে বলে গাঁজার ঠেক তুলে দেওয়ার ব্যবস্থা করি। চর কেনাবেচা নিয়ে যা করেছেন, পরিমল ও মুসিয়ার রহমান মোল্লা। আমি কোনওভাবে জড়িত নয়।’

    প্রশাসন কী করছে?

    হাওড়া (Howrah) জেলা সেচ দফতরের এক আধিকারিক বলেন, বিষয়টি নজরে আসতেই পুলিশে এফআইআর করা হয়েছে। পাঁচিল ভাঙার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। হাওড়া গ্রামীণ জেলা পুলিশের এক কর্তা বলেন, বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    Bengal Weather: ঘূর্ণিঝড়ের কতটা প্রভাব পড়বে বাংলায়? জেলার আবহাওয়া কেমন থাকবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী সপ্তাহে রাজ্যে বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনার কথা জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। সোমবার থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু উপকূলবর্তী জেলা এবং ওড়িশা সংলগ্ন এলাকায় মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে শীত পড়ার ক্ষেত্রে বাধা হবে ঘূর্ণিঝড়।

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব বাংলায় (Bengal Weather)

    ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের পরোক্ষ প্রভাব পড়বে বাংলার বেশ কিছু জেলায়। দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, বাঁকুড়া, পুরুলিয়া, এবং কলকাতায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আর তাই আগামী সপ্তাহ থেকে আবহাওয়ার (Bengal Weather) পরিবর্তন হবে। আবহাওয়া দফতর থেকে জানা গিয়েছে যে রাজ্যে শীতের পথে বাধা হবে এই ঘূর্ণিঝড়। কেবল মাত্র সকাল এবং সন্ধ্যায় শীতের আমেজ বজায় থাকবে। দিনের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে অনেকটাই বেশি থাকবে। কলকাতার তাপমাত্রা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি হয়ে ২০ ডিগ্রির কাছাকাছি থাকবে। তবে কলকাতার তুলনায় দক্ষিণবঙ্গের জেলায় শীতের আমেজ বেশি থাকবে। দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগরে ঘনীভূত হবে গভীর নিম্নচাপ। রবিবার এই ঝড়ের নামকরণ করা হয়েছে মিগজাউম।

    কেমন থাকবে উত্তরবঙ্গের আবহ?

    উত্তরবঙ্গে আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রা প্রায় একই রকম থাকবে। ডিসেম্বরের শুরুতে পাহাড়ে কিছু বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাতে আবহাওয়া (Bengal Weather) শুষ্ক থাকবে। পার্বত্য এলাকায় কুয়াশা একই রকম থাকবে। আকাশ আপাতত মেঘমুক্ত পরিষ্কার থাকেব। পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে দার্জিলিং, কালিম্পং এলাকায় বৃষ্টিপাত হবে।

    কোথায় ফুঁসছে মিগজাউম?

    দক্ষিণ পশ্চিম বঙ্গোপসাগরে ক্রমশ ফুঁসছে মিগজাউম (Bengal Weather)। গত ৬ ঘণ্টায় পশ্চিম এবং উত্তর দিকে অগ্রসর হয়েছে। শেষ খবর অনুসারে পন্ডিচেরী থেকে পূর্ব এবং দক্ষিণ পূর্বে ৬৩০ কিমি দূরে রয়েছে এই ঝড়। নেল্লোর থেকে দক্ষিণ পূর্বে ৭৪০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘুর্ণীঝড়। এটি ধীরে ধীরে নিম্নচাপের সৃষ্টি করেছে। ৩ ডিসেম্বরের মধ্যেও একটি ঝড়ের রূপ নেবে মিগজাউম। ৪ ডিসেম্বর থেকে অন্ধ্রপ্রদেশ তামিলনাড়ুর উপকূলে প্রভাব পড়বে বলে জানা গিয়েছে। ঝড়ের গতিবেগ ঘণ্টায় ৮০ থেকে ৯০ কিমি এবং সর্বোচ্চ ১০০ কিমি হতে পারে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2024:  ক’জন ভারতীয়! আইপিএল নিলামে নাম জমা পড়ল ১১৬৬ জন ক্রিকেটারের

    IPL 2024: ক’জন ভারতীয়! আইপিএল নিলামে নাম জমা পড়ল ১১৬৬ জন ক্রিকেটারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১৯ ডিসেম্বর দুবাইয়ে হবে আইপিএলের (IPL 2024)নিলাম। তার জন্য নাম লেখালেন ১১৬৬ জন ক্রিকেটার। কিন্তু খুব বেশি হলে মাত্র ৭৭ জন ক্রিকেটার দল পাবেন আইপিএলের নিলামে (IPL Auction)। তার মধ্যে আবার ৩০ জনের বেশি ক্রিকেটারকে নেওয়া যাবে না। অর্থাৎ নিলামে নাম লেখালেও ২০২৪ আইপিএলে খেলার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন অনেকেই। আসলে বিগত কয়েক বছরে কোটিপতি লিগের জনপ্রিয়তা বেড়েছে হু হু করে। আর তাতে আকর্ষিত হয়েছেন দেশ বিদেশের ক্রিকেটাররা। সকলেই আইপিএলে খেলতে চান। কিন্তু এবারের নিলামে কাদের ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে সেটাই দেখার।

    নিলামে কতজন ভারতীয়

    আইপিএলের নিলামে অংশগ্রহণকারী ক্রিকেটারদের মধ্যে ভারতীয়দের সংখ্যা সবচেয়ে বেশি ৮৩০ জন। তালিকায় বিদেশি ক্রিকেটারদের সংখ্যা ৩৬৬। তার মধ্যে আবার আনক্যাপড অর্থাৎ আন্তর্জাতিক ম্যাচ এখনও খেলেনি এমন ক্রিকেটারের সংখ্যা ৯০৯। যা থেকে স্পষ্ট, তরুণ ক্রিকেটাররা অনেক বেশি আইপিএলে খেলতে আগ্রহী। ভারতীয় ক্রিকেটারের মধ্যে ১৮ জন ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলেছেন। এই তালিকায় রয়েছেন মণীশ পান্ডে, হার্ষল প্যাটেল, চেতন সাকারিয়া, মনদীপ সিং, বরিন্দর স্রান, শার্দূল ঠাকুর, জয়দেব উনাদকাট, হনুমা বিহারী, সন্দীপ ওয়ারিয়র ও উমেশ যাদব, বরুণ অ্যারন, কেএস ভরত, কেদার যাদব, সিদ্ধার্থ কৌল, ধবল কুলকার্নি, শিবম মাভি, শাহবাজ নদিম, করুণ নায়ার।

    কোন কোন বিদেশি ক্রিকেটারদের ভালো দর 

    অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপজয়ী দলের একাধিক সদস্য এবার নিলামে অংশ নিচ্ছে। তবে ফাইনালের নায়ক ট্রাভিস হেডের দর কত টাকা ওঠে, সেটাই দেখার। মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স ও জোশ হেজেলউডকে নিয়ে নিলামে টানাটানি চলতে পারে। তাঁদের বেস প্রাইস ২ কোটি টাকা। এছাড়া নিউজিল্যান্ডের ড্যারিল মিচেল, রাচিন রবীন্দ্রকে নিয়েও লড়াই হবে।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানকে সরিয়ে সবচেয়ে বেশি আন্তর্জাতিক টি২০ জয়ের নজির ভারতের

    ভারতীয়দের মধ্যে কাদের দর বেশি

    ইতিমধ্যেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলা ১৮ জন ভারতীয় ক্রিকেটারের মধ্যে হার্ষল প্যাটেল, কেদার যাদব, শার্দুল ঠাকুর ও উমেশ যাদবের বেস প্রাইস সর্বোচ্চ ২ কোটি টাকা। বাকি ১৪ জন রয়েছেন ৫০ লক্ষ টাকা বেস প্রাইসের তালিকায়।

    নজরে ইংল্যান্ডের ক্রিকেটাররাও

    ফ্র্যাঞ্চাইজিদের উদ্দেশে একটি চিঠিতে বোর্ড জানিয়েছে, নিলামে ওঠার তালিকায় নেই এমন ক্রিকেটারের নাম দলগুলি চাইলে পাঠাতে পারে। তাঁরা যদি যোগ্য হন তা হলে নিলামের তালিকায় নাম তোলা হবে। জিওফ্রে আর্চার কেন নিলামে অংশ নিচ্ছেন না তার কোনও কারণ জানায়নি ইংল্যান্ড ক্রিকেট বোর্ড। তবে অনেকেরই ধারণা, চোট থাকার কারণেই আইপিএল থেকে নাম সরিয়ে নিয়েছেন। তবে ইংল্যান্ড থেকে অনেকে রয়েছেন তালিকায়। আদিল রশিদ, হ্যারি ব্রুক, দাউইদ মালান, রেহান আহমেদ, বেন ডাকেট, টম কারেন, ব্রাইডন কার্স, স্যাম বিলিংসেরা রয়েছেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    Mizoram Assembly Polls: রাত পোহালেই ভোট গণনা চার রাজ্যে, পিছল মিজোরামের ফল ঘোষণার দিন  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল। হ্যাঁ, ছিল। তবে এখন আর তা হচ্ছে না। এতে অবশ্য হতাশ হওয়ার কিছু নেই। পূর্ব নির্ধারিত সূচি মেনে রবিবার ভোট গণনা হবে রাজস্থান সহ চার রাজ্যের। বাদ থাকবে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মিজোরাম (Mizoram Assembly Polls)। এ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচনের ফল গণনা হবে সোমবার। আজ, শুক্রবার বিবৃতি দিয়ে এ কথা জানাল নির্বাচন কমিশন। রবিবারের পরিবর্তে সোমবার ফল ঘোষণার আবেদন জানিয়েছিল মিজোরামের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সংগঠন। তাদের সেই আর্জি মেনেই এ রাজ্যের ভোট গণনা হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    মিজো নাগরিক সংগঠনের দাবি

    প্রসঙ্গত, নির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণার পরেই মিজোরামের বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ও গির্জাগুলির যৌথমঞ্চ দাবি জানিয়েছিল, রবিবার যেন সেখানে ভোট গণনা না হয়। এ নিয়ে নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছিল মিজো নাগরিক সংগঠন। কমিশনের তরফে জারি করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন পক্ষ থেকে গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের (Mizoram Assembly Polls) পরিবর্তে অন্য দিন করার অনুরোধ জানানো হয়েছিল। কারণ রবিবার মিজোরামবাসীর কাছে বিশেষ দিন। এই অনুরোধ বিবেচনা করে কমিশন সিদ্ধান্ত নিয়েছে, মিজোরামে বিধানসভা নির্বাচনের ভোট গণনার দিন ৩ ডিসেম্বর, রবিবারের পরিবর্তে হবে ৪ ডিসেম্বর, সোমবার।

    পাঁচ রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন

    চলতি মাসেই শেষ হয়েছে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলঙ্গনা ও মিজোরাম বিধানসভার নির্বাচন। ফল ঘোষণা হওয়ার কথা ছিল ৩ ডিসেম্বর। কিন্তু মিজো নাগরিক সংগঠনের আর্জি মেনেই বদল হয়েছে ফল ঘোষণার দিন। সংগঠনের দাবি, মিজোরামের ৮৮ শতাংশ মানুষই খ্রিস্টান। রবিবার গির্জায় প্রার্থনা করতে যান তাঁরা। তাই এদিন ভোট গণনা হলে, সমস্যায় পড়বেন তাঁরা। মিজোরামের ১৫টি গির্জার যৌথ মঞ্চও এ ব্যাপারে আলাদা করে বার্তা দিয়েছিল কমিশনকে। কমিশনকে করা আবেদন যাতে মঞ্জুর হয়, সেজন্য গত রবিবার বিশেষ প্রার্থনাও হয়েছে মিজোরামের (Mizoram Assembly Polls) বিভিন্ন গির্জায়। প্রসঙ্গত, ২৩ নভেম্বর নির্বাচন হওয়ার কথা ছিল রাজস্থানে। সেদিন ওই রাজ্যে প্রচুর বিয়ে ও সামাজিক অনুষ্ঠান থাকায় দিন পরিবর্তনের দাবি ওঠে বিভিন্ন মহলে। তার জেরেই ২৩ তারিখের পরিবর্তে রাজস্থানে নির্বাচন হয় ২৫ নভেম্বর।

    আরও পড়ুুন: মোদির সঙ্গে সেলফি তুলে উচ্ছ্বসিত ইতালির প্রধানমন্ত্রী, ভাইরাল ‘মেলোডি’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share