Blog

  • Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    Madhya Pradesh Elections 2023: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস”, বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মধ্যপ্রদেশে হার স্বীকার করে নিয়েছে কংগ্রেস।” মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের (Madhya Pradesh Elections 2023) বেতুলের এক জনসভায় এই ভাষায়ই কংগ্রেসকে নিশানা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ‘পরাজয় মেনে নিয়েছে কংগ্রেস’

    তিনি বলেন, “১৭ নভেম্বর এগিয়ে আসছে। কংগ্রেসের দাবিগুলি স্পষ্ট হচ্ছে। আজ, আমরা গোটা মধ্যপ্রদেশ থেকে রিপোর্ট পেয়েছি যে, কংগ্রেস তাদের পরাজয় মেনে নিয়েছে। তারা এখন ভাগ্যের ওপর নির্ভর করছে। কংগ্রেসের কয়েকজন নেতা আবার বাড়িতে বসে রয়েছেন। তাঁরা ভাবতে পারছেন না যে তাঁদের বাইরে বের হতে হবে। কংগ্রেস নেতারা জানেন না, তাঁরা মানুষের কাজে গিয়ে ঠিক কী বলবেন।” তিনি বলেন, “মোদির গ্যারান্টির কাছে কংগ্রেস তাদের মিথ্যে প্রতিশ্রুতির ঝুড়ি নিয়ে দাঁড়ানোর সুযোগ পাচ্ছেন না।”

    প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস

    মধ্যপ্রদেশ বিধানসভার (Madhya Pradesh Elections 2023) আসন সংখ্যা ২৩০। নির্বাচন হবে নভেম্বরের ১৭ তারিখে, একদিনেই। ডিসেম্বরের তিন তারিখে বের হবে ফল। এদিনই ফল বের হবে রাজস্থান, ছত্তিশগড়, তেলঙ্গনা ও মিজোরামেরও। কংগ্রেসকে আক্রমণ শানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দশকের পর দশক ধরে কংগ্রেস উপজাতি সম্প্রদায়ের ভোট পেয়ে এসেছে। কিন্তু রাস্তা, বিদ্যুৎ, পানীয় জল, হাসপাতাল, স্কুলের মতো প্রয়োজনীয় জিনিসের সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত করে রেখেছে তাঁদের। কংগ্রেস যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তার একটাও পূরণ করেনি।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “এর আগে সরকার গড়লেও, কংগ্রেস তাদের দেওয়া প্রতিশ্রুতি পূরণ করতে পারেনি। কিন্তু বিজেপি পেরেছে। আজ পর্যন্ত যা যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, তা পূরণ করেছে।” তিনি বলেন, “আমাদের হৃদয়ে উপজাতিদের জন্য জায়গা রয়েছে। তাই যখনই সুযোগ এসেছে, বিজেপি আপনাদের গর্বকে শ্রদ্ধা করেছে, আপনাদের আবেগকে বুঝতে পেরেছে। তাই দ্রৌপদী মুর্মু, দরিদ্র উপজাতি পরিবারে বেড়ে ওঠে একটি মেয়ে বর্তমানে দেশের রাষ্ট্রপতি পদে আসীন (Madhya Pradesh Elections 2023)। এদিন প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহরুর জন্মদিন। তাঁকেও শ্রদ্ধাও জ্ঞাপন করেন প্রধানমন্ত্রী।

    আরও পড়ুুন: ত্রিশঙ্কু বিধানসভা নয়, তেলঙ্গানায় একাই সরকার গড়বে বিজেপি, দাবি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে ব্যর্থ বাবররা! পাক ক্রিকেটে পরিবর্তন, দায়িত্বে আসতে পারেন কারা?

    ICC World Cup 2023: বিশ্বকাপে ব্যর্থ বাবররা! পাক ক্রিকেটে পরিবর্তন, দায়িত্বে আসতে পারেন কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপে ব্যর্থতার রেশ! পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি) এবং পাকিস্তান দলের কোচিং প্যানেল পরিবর্তন করা হতে পারে। ২০২৫ সালে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজক পাকিস্তান। সেই প্রতিযোগিতাকে লক্ষ্য রেখেই করা হবে পরিবর্তন। সূত্রের খবর, পিসিবি এবং পাক দলের বিভিন্ন দায়িত্বে আসতে পারেন একাধিক প্রাক্তন পাক ক্রিকেটার। ওয়াকার ইউনিস, শাহিদ আফ্রিদি, আকিব জাভেদ, ইউনিস খান, আজহার আলিদের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটারদের দায়িত্বে আনা হতে পারে।

    কোচিং প্যানেল পরিবর্তন

    জাকা আশরফের নেতৃত্বাধীন পিসিবির ১২ সদস্যের কমিটির কার্যকালের মেয়াদ শেষ হচ্ছে এই নভেম্বর মাসেই। তবে তাঁদের আরও তিন মাস, অর্থাৎ ২০২৪ সালের ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কাজ চালানোর নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান সরকার। তার মধ্যেই ঠিক করে ফেলা হবে কে কোন দায়িত্বে আসবেন। প্রধান নির্বাচক, ডিরেক্টর অফ ক্রিকেট পদে আসতে পারে নতুন মুখ। জাতীয় দলের কোচিং প্যানেলেও দেখা যতে পারে একাধিক প্রাক্তন ক্রিকেটারকে। এশিয়া কাপ এবং বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পরই এই সিদ্ধান্ত নেয় পিসিবি। টিম ডিরেক্টর মিকি আর্থার, প্রধান কোচ গ্র্যান্ট ব্র্যাডবার্ন ও ব্যাটিং কোট অ্যান্ড্রু পুটিকের চাকরি যেতে পারে। বিশ্বকাপে দলের খারাপ পারফরম্যান্স খতিয়ে দেখা হবে বলে জানা গিয়েছে। ঠিক কোন কোন জায়গায় বাবরেরা ভুল করেছেন তা পর্যালোচনা করে দেখবে বোর্ড। বাবরের চাকরিও চাপের মুখে। ইতিমধ্যেই তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি উঠেছে।

    আরও পড়ুন: মুম্বই পৌঁছেই পিচ পরিদর্শনে রাহুল! সেমির অঙ্ক নিয়ে কী ভাবছে ভারত?

    দায়িত্বে কারা 

    সূত্রের খবর, নতুন ভূমিকায় দেখা যেতে পারে শোয়েব মালিককেও। টি-টোয়েন্টি দলের কোচ অথবা অধিনায়ক করা হতে পারে তাঁকে। আগে দু’দফায় পাকিস্তানের প্রধান কোচ হিসাবে কাজ করেছেন ইউনিস। জাতীয় দলের ব্যাটিং, বোলিং কোচ হিসাবে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে জাভেদ এবং ইউনিসের। তাঁদের আবার সেই ভূমিকায় দেখা যেতে পারে। বিশ্বকাপের ব্যর্থতার দায় নিয়ে প্রধান নির্বাচকের পদে ইস্তফা দিয়েছেন ইনজামাম উল হক। তাঁর জায়গায় দেখা যেতে পারে শাহিদ আফ্রিদিকে। মাঝে অল্প কয়েক দিনের জন্য এই দায়িত্ব সামলেছিলেন তিনি। বাবরদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্কও ভাল। বোলিং কোচ মর্নি মর্কেল ইতিমধ্যেই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছেন। সেই জায়গায় নাম শোনা যাচ্ছে ‘কলকাতা’র উমর গুলের। আইপিএলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলে যাওয়া এই পাক পেসার বলেন, “পাক ক্রিকেট বোর্ড আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেনি। যদি পাকিস্তান দলের বোলিং কোচ করা হয়, তাহলে সেটা আমার কাছে খুবই গর্বের।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chinese Submarine: করাচি বন্দরে সাবমেরিন, যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে চিন! ভারতকে চাপে রাখতে?

    Chinese Submarine: করাচি বন্দরে সাবমেরিন, যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে চিন! ভারতকে চাপে রাখতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল। তবে তা স্বত্ত্বেও ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ চালিয়ে যাচ্ছে পড়শি দেশ পাকিস্তান। এবার ভারতকে চাপে রাখতে করাচি বন্দরে পাকিস্তান মোতায়েন করেছে চিনা নৌসেনার (Chinese Submarine) যুদ্ধজাহাজ ও ডুবোজাহাজ। সাম্প্রতিক এক উপগ্রহ চিত্রেই ধরা পড়েছে এই ছবি। ভারতীয় জলসীমার অদূরে করাচি বন্দরে নতুন করে নৌঘাঁটি নির্মাণের তোড়জোড়ও শুরু করেছে বেজিং।

    মোতায়েন যুদ্ধজাহাজ

    সাম্প্রতিক এক রিপোর্টে জানা গিয়েছে, উপগ্রহচিত্রে করাচি বন্দরে চিনা টাইপ-০৩৯ ডুবোজাহাজ ও টাইপ-৫২ডি ডেস্ট্রয়ারের মতো যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে। পাকিস্তানের ওই বন্দরে চিনা টাইপ ৯২৬ সাবমেরিনও মোতায়েন করা হয়েছে। কূটনৈতিক মহলের মতে, ভারতকে চাপে রাখতেই এসব (Chinese Submarine) করা হয়েছে। বেজিংয়ের বৃহত্তর কৌশলের অঙ্গ হিসেবেই পাকিস্তানের বন্দরে এই চিনা তৎপরতা। এই অঞ্চলে চিনের একাধিপত্য মেনে নেওয়া, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা নিয়ে ভারতকে সুবিধাজনক শর্ত মানতে বাধ্য করাও এই কৌশলের অঙ্গ। সর্বোপরি, চিন-বিরোধী আমেরিকা থেকে ভারতকে দূরে রাখতেই পাকিস্তানের বন্দর শহর করাচিতে সামরিক তৎপরতা বাড়িয়েছে ড্রাগনের দেশ।

    যৌথ সামরিক মহড়া 

    এদিকে, সম্প্রতি করাচি উপকূলে পাক নৌসেনার সঙ্গে সি গার্ডিয়ান-৩ যৌথ মহড়াও শুরু করেছে বেজিং। আরব সাগরে দিন সাতেক ধরে চলছে এই মহড়া। জলের পাশাপাশি মহড়া চলছে উত্তর আরব সাগরে করাচির নেভাল বেস থেকে। মহড়া শেষ হবে ১৭ নভেম্বর। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, এই মহড়া চিন ও পাকিস্তানের শক্তপোক্ত দ্বিপাক্ষিক মিলিটারি কো-অপারেশনের ফল। এটি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও শক্ত করবে।

    আরও পড়ুুন: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    প্রসঙ্গত, ভারতকে চাপে রাখতে এর আগে শ্রীলঙ্কার একটি বন্দরে নজরদারি জাহাজ মোতায়েন করেছিল চিন। তখন চিনকে ওই বন্দর ব্যবহার করতে দিতে খানিকটা বাধ্য হয়েছিল শ্রীলঙ্কা। কারণ চিনা ঋণের ফাঁসে জড়িয়ে গিয়েছিল এই দ্বীপরাষ্ট্র। পরে ভারতের সহযোগিতায় অর্থনীতির হাল ফেরায় শ্রীলঙ্কা। তার পরেই চিনকে ওই জাহাজ সরিয়ে নিতে বলে কলম্বো। তার পর একই কায়দায় পাকিস্তানকেও ঋণের জালে জড়িয়ে ফেলে বেজিং। এবার তাদের নৌ-বন্দর ব্যবহার করে ও চিন-পাকিস্তান যৌথ নৌবাহিনী-মহড়া সেরে ভারতকে চোখ রাঙাতে চাইছে বলে ধারণা সংশ্লিষ্ট মহলের (Chinese Submarine)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Karar Oi Louho Kapat: ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ নিয়ে বিতর্ক, ক্ষমা চাইলেন নির্মাতারা

    Karar Oi Louho Kapat: ‘কারার ওই লৌহ কপাট’ নিয়ে বিতর্ক, ক্ষমা চাইলেন নির্মাতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাজি নজরুল ইসলামের “কারার ওই লৌহ কপাট” (Karar Oi Louho Kapat) গানটিকে বিনির্মাণ করতে গিয়ে বারোটা বাজিয়ে ছেড়েছেন সঙ্গীত পরিচালক এআর রহমান। এমনই অভিযোগ শিল্পীমহলের একটা বড় অংশের। গানটির প্রচলিত সুর বদলে দেওয়ায় সমালোচনার ঝড় উঠেছে এপার-ওপার বাংলায়। আদালতে যাওয়ার হুঁশিয়ারিও দিয়েছেন নজরুলের জন্মভিটে চুরুলিয়ার বাসিন্দারা। ক্ষোভে ফুঁসছেন কবি পরিবারের সদস্যরাও।

    ক্ষমা চাইলেন নির্মাতারা

    এহেন আবহে গানটিকে ঘিরে তৈরি হওয়া বিতর্কে জল ঢালতে উদ্যোগী হলেন ছবিটির অন্যতম প্রযোজক সিদ্ধার্থ রয় কপূর। সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্টে লেখা হয়েছে, “এই গানকে (Karar Oi Louho Kapat) ঘিরে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, সেখানে প্রযোজক, পরিচালক ও সঙ্গীত পরিচালক হিসেবে আমরা নজরুল পরিবারের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় স্বত্ব নেওয়ার পরেই শিল্পের খাতিরে গানটিকে তৈরি করেছি।” ছবি নির্মাতাদের তরফে লেখা হয়েছে, নজরুল ইসলাম ও তাঁর সৃষ্টির প্রতি আমাদের মনে গভীর শ্রদ্ধা রয়েছে। নজরুলের পুত্রবধূ কল্যাণী কাজি ও তাঁর পুত্র কাজি অনির্বাণের কাছ থেকে যাবতীয় নিয়ম মেনে এই গানের স্বত্ব নেওয়া হয়েছিল।”

    ‘নজরুলের প্রতি শ্রদ্ধা রয়েছে’

    যদিও সংবাদ মাধ্যমকে অনির্বাণ জানিয়েছিলেন, গানের কথা ব্যবহার করা হলেও, সুর বদলানো যাবে না এই মর্মেই ছবি নির্মাতাদের স্বত্ব দিয়েছিলেন তাঁরা। বিবৃতি জারি করে নির্মাতারা জানিয়েছেন, গানটির ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে শ্রদ্ধা জানানোই আমাদের উদ্দেশ্য ছিল। গানের কথা ব্যবহার ও সুরের পরিবর্তন করা হয়েছে চুক্তি অনুযায়ী। নজরুল ইসলাম ও তাঁর সৃষ্টির প্রতি আমাদের মনে গভীর শ্রদ্ধা রয়েছে। এই অ্যালবামটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হওয়া হাজার হাজার মানুষের প্রতি আমাদের শ্রদ্ধার্ঘ্য।  

    আরও পড়ুুন: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, “আমরা মূল গানটিকে ঘিরে শ্রোতাদের আবেগকে সম্মান করি। শিল্প যেহেতু ব্যক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গীর ওপর নির্ভরশীল, তাই সেখানে আমাদের পদক্ষেপ যদি কারও আবেগে আঘাত করে থাকে, তার জন্য আমরা ক্ষমাপ্রার্থী।” “কারার ওই লৌহ কপাট” (Karar Oi Louho Kapat) গানটির সুর বিকৃত করার প্রতিবাদে সোমবার সাদার্ন অ্যাভিনিউয়ে নজরুল মঞ্চের টিকিট কাউন্টারের সামনে জমায়েত করেছিল হেরিটেজ বেঙ্গল নামে একটি সংস্থা। নজরুলের মূর্তিতে পুষ্পার্ঘ নিবেদন করে প্রতিবাদ জানান প্রচুর মানুষ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: ফের সক্রিয় নিম্নচাপ! ভাইফোঁটায় ভিজবে বাংলা, ইডেনে বিশ্বকাপের ম্যাচের কী হবে?

    Weather Update: ফের সক্রিয় নিম্নচাপ! ভাইফোঁটায় ভিজবে বাংলা, ইডেনে বিশ্বকাপের ম্যাচের কী হবে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বৃষ্টির পূর্বাভাস কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণ আন্দামান সাগর এলাকার ঘূর্ণাবর্ত (Cyclone) শক্তি বাড়িয়ে আজই দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরে নিম্নচাপে (Depression) পরিণত হবে। মধ্য বঙ্গোপসাগর ও সংলগ্ন দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে বৃহস্পতিবার নিম্নচাপ শক্তি বাড়িয়ে অতি গভীর নিম্নচাপে পরিণত হবে। তারপর গতি পরিবর্তন করে ওড়িশা উপকূলের দিকে আসতে পারে। এই নিম্নচাপের প্রভাবে বুধবার থেকেই ঝিরঝিরে বৃষ্টি হতে পারে শহরে। ফলে বৃহস্পতিবার ইডেনে বিশ্বকাপের ম্যাচ নিয়েও শঙ্কা জাগছে।

    শহরে বৃষ্টির সম্ভাবনা

    বাংলার বহু জেলায় বর্ষণের পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর হাওয়া অফিস। বুধবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় বৃষ্টি শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। জেলায় জেলায় আংশিক বা কোথাও সম্পূর্ণ মেঘলা আকাশ বিকেল থেকেই। মঙ্গলবার থেকে শুক্রবার এর মধ্যে তিন ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়তে পারে। মঙ্গলবার থেকেই হাওয়া বদল। মেঘলা আকাশের সম্ভাবনা। বৃহস্পতি ও শুক্রবার বৃষ্টির সম্ভাবনা রাজ্যের উপকূল ও ওড়িশা সংলগ্ন জেলাগুলিতে। বুধবার বৃষ্টি হবে দক্ষিণ ২৪ পরগনা ও পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতে। বৃহস্পতি ও শুক্রবার গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের বেশ কিছু জেলাতে বৃষ্টির সম্ভাবনা। হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে পূর্ব মেদিনীপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি, পূর্ব বর্ধমান এবং নদিয়া জেলাতে।

    আরও পড়ুন: মুম্বই পৌঁছেই পিচ পরিদর্শনে রাহুল! সেমির অঙ্ক নিয়ে কী ভাবছে ভারত?

    বিশ্বকাপে বৃষ্টির শঙ্কা

    আগামী বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ক্রিকেটের নন্দনকানন ইডেনে রয়েছে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনাল। সেই ম্যাচে মুখোমুখি হবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও অস্ট্রেলিয়া। সেদিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের কোথাও আজ মঙ্গলবার বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আবহাওয়া থাকবে শুষ্ক। দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহার, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, মালদায় আজ বর্ষণের সম্ভাবনা নেই বলে জানানো হয়েছে। । ক্রমশ শুকনো বাতাস জলীয় বাষ্প কমবে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রার বিশেষ হেরফের না হলেও শীতের আমেজ ক্রমশ বাড়তে থাকবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • ICC World Cup 2023: মুম্বই পৌঁছেই পিচ পরিদর্শনে রাহুল! সেমির অঙ্ক নিয়ে কী ভাবছে ভারত?

    ICC World Cup 2023: মুম্বই পৌঁছেই পিচ পরিদর্শনে রাহুল! সেমির অঙ্ক নিয়ে কী ভাবছে ভারত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মুম্বইয়ে মহাযুদ্ধে কিউইদের মুখোমুখি ভারত। ওয়াংখেড়ের পিচ ব্যাটারদের স্বর্গ। স্কোয়্যার বাউন্ডারি বড়। মুম্বই পৌঁছেই তাই সবার আগে ওয়াংখেড়ের পিচ পর্যবেক্ষণে এলেন ভারতের হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড়।  ২০১৯ বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের ক্ষত এখনও ভোলেনি ভারত। তেইশের বিশ্বকাপে ২০ বছর পর নিউজিল্যান্ডকে হারিয়ে খরা কাটালেও, পুরোপুরি বদলা নিতে সেমিফাইনালে জয় চাই-ই চাই। তাই পিচ দেখে সেভাবেই ম্যাচের পরিকল্পনা করছেন দ্রাবিড়।

    কী বললেন দ্রাবিড়

    পিচ পরিদর্শনের পর দ্রাবিড় বলেন, ‘আমার মনে হয় না আমাদের পরিকল্পনায় কোনও বদল হবে। যেভাবে আমরা প্রস্তুতি নিয়েছি, সেমিফাইনালে আলাদা কিছু করার প্রয়োজন হবে বলে মনে করি না।’ পরক্ষণেই দ্রাবিড় যোগ করেন, ‘যদি বলি এটা (সেমিফাইনাল) আরও একটা সাধারণ ম্যাচ মাত্র, তাহলে সেটা যথাযথ হবে না। অবশ্যই এটা সেমিফাইনাল ম্যাচ, তবে যেভাবে আমরা প্রতিটি ম্যাচে নিজেদের প্রয়োগ করেছি, তার অন্যথা হবে না। এটা অবশ্যই নক-আউট ম্যাচ। আমাদের মেনে নিতেই হবে যে, এই ম্যাচে বাড়তি চাপ থাকবে। তবে এখনও পর্যন্ত চাপের মুখে যেভাবে পরিস্থিতি সামলেছি আমরা, সেটা আমাদের মধ্যে বাড়তি আত্মিবিশ্বাসের সঞ্চার করেছে। আমাদের বিশ্বাস জুগিয়েছে।’ 

    রেকর্ড কী বলছে

    এখনও পর্যন্ত ১৯৭৫ সাল থেকে ২০২৩ সাল, মোট ১৩ বার ক্রিকেট বিশ্বকাপ আয়োজিত হয়েছে। তার মধ্যে চলতি বিশ্বকাপকে ধরলে আটবার সেমিফাইনালে উঠেছে ভারত। এই পরিসংখ্যান যথেষ্ট আশাপ্রদ। তবে এর আগে মাত্র ৩ বার সেমিফাইনালের গণ্ডি পেরোতে পেরেছে ভারত! ‘৮৩-র বিশ্বকাপের সেমিফাইনাল ভারত খেলেছিল ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। বিশ্বকাপজয়ী ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারিয়ে প্রথমবার বিশ্বকাপ জিতে নেয় ভারত। ১৯৮৭ সালে ভারতের মাটিতে অনুষ্ঠিত হয়েছিল বিশ্বকাপ। সেবারও ভারত সেমিফাইনালে উঠেছিল। ইংল্যান্ডের কাছে সেমিতে হেরে বিদায় নেয় তারা।

    আরও পড়ুন: ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তৈরি! কেন নাম রাচিন, জানালেন কিউই ব্যাটারের বাবা

    ভারত ফের বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠে ১৯৯৬ সালে। সেবার ইডেনে শ্রীলঙ্কার কাছে হেরে বিদায় নিয়েছিল ভারত। ২০০৩ সালেসেমিতে কেনিয়াকে হারিয়ে ভারত দ্বিতীয়বার বিশ্বকাপ ফাইনালে পৌঁছয়। যদিও অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছিল ভারতের। ২০১১ সালে ধোনির ভারত বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয়। সেবার দ্বিতীয়বার বিশ্বজয়ের স্বাদ পায় ভারত। ২০১৫ ও ২০১৯ পরপর দুই বিশ্বকাপে সেমিফাইনালে ওঠে ভারত। তবে কোনওবারই সেমির সীমানা পেরিয়ে ফাইনালের দরজা খুলতে পারেনি ভারতীয় দল। ২০১৫ সালে সেমিফাইনালে ভারত হারে অস্ট্রেলিয়ার কাছে। আর ২০১৯ সালে ভারতকে হার মানতে হয় নিউজিল্যান্ডের কাছে। এবার ইতিহাস বদলের অপেক্ষায় রোহিত-ব্রিগেড।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: উত্তরাখণ্ডে সুড়ঙ্গে আটকে বাংলার তিন সহ ৪০ শ্রমিক, খোঁজ নিলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: নির্মীয়মাণ সুড়ঙ্গে ধসের জেরে আটকে রয়েছেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। সেই তালিকায় রয়েছেন বাংলার তিন শ্রমিকও। তাই শ্রমিকদের উদ্ধারকার্যের বিষয়ে খোঁজখবর নিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ ব্যাপারে তিনি কথা বলেছেন উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে।

    শুভেন্দুর বার্তা

    এক্স (সাবেক ট্যুইটার) হ্যান্ডেলে শুভেন্দু লিখেছেন, “আমি উত্তরাখণ্ড সরকারের সঙ্গে উদ্ধারকাজ নিয়ে কথা বলেছি। আমি জেনেছি, সেনা ও এনডিআরএফ দিন-রাত এক করে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। আশা করছি, খুব তাড়াতাড়ি উদ্ধারকাজ সম্পন্ন হবে।” রবিবার রাতে উত্তরকাশীতে ব্রহ্মখাল-যমুনোত্রী জাতীয় সড়কের ওপর একটি নির্মীয়মান সুড়ঙ্গের মুখে ধস নামে। ওই সময় সুড়ঙ্গের ভেতরে ছিলেন জনা চল্লিশেক শ্রমিক। আটকে পড়েন তাঁরা। সোমবার সকাল থেকে শুরু হয় উদ্ধারকাজ। মঙ্গলবার বেলা ১০টা পর্যন্ত কারও খোঁজ মেলেনি বলেই খবর।

    পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন

    জানা গিয়েছে, সুড়ঙ্গের ভেতরে আটকে থাকা শ্রমিকদের পাইপের মাধ্যমে অক্সিজেন সরবরাহ করা হচ্ছে। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “আটকে থাকা শ্রমিকদের খোঁজ মিলেছে। তাঁদের খাদ্য, জল ও অন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহ করা হচ্ছে বলেই জানানো হয়েছে।” তিনি জানান, এ রাজ্যের যে তিন শ্রমিক ওই সুড়ঙ্গে আটকে রয়েছেন তাঁরা হলেন, জয়দেব প্রামাণিক, মণির তালুকদার ও সৌভিক পাখিরা। উদ্ধারকারী দলের তরফে এক আধিকারিক জানান, প্রায় ২১ মিটারের একটি স্ল্যাব সুড়ঙ্গের মুখ আটকে দিয়েছিল। সেটি সরানো হয়েছে। এ পর্যন্ত সুড়ঙ্গের ১৯ মিটার এলাকা পরিষ্কার করা হয়েছে।

    একটি ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, কংক্রিটের বড় বড় চাঁই স্তূপীকৃত হয়ে পড়ে রয়েছে সুড়ঙ্গে। সেগুলি সরিয়ে আটকে পড়া শ্রমিকদের উদ্ধার করার চেষ্টা করছেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা। বিপর্যয় মোকাবিলা দলের এক আধিকারিক বলেন, “সুড়ঙ্গে আটকে পড়া শ্রমিকদের নিরাপদ জায়গা বলতে রয়েছে প্রায় ৪০০ মিটার এলাকা। এখানেই তাঁরা হাঁটাচলা করতে পারবেন। পারবেন শ্বাস নিতেও।” প্রসঙ্গত, এই (Suvendu Adhikari) সুড়ঙ্গে যাঁরা আটকে রয়েছেন তাঁদের সিংহভাগই বিহার, ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড, উত্তরপ্রদেশ, পশ্চিমবঙ্গ, উত্তরাখণ্ড এবং হিমাচল প্রদেশের।

    আরও পড়ুুন: জয়নগরে তৃণমূল নেতা খুন গোষ্ঠী কোন্দলেই? ‘গণপিটুনি’তে মৃতের স্ত্রীর বয়ানে ঘুরে গেল ‘খেলা’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • ICC World Cup 2023: ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তৈরি! কেন নাম রাচিন, জানালেন কিউই ব্যাটারের বাবা

    ICC World Cup 2023: ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য তৈরি! কেন নাম রাচিন, জানালেন কিউই ব্যাটারের বাবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শচিন তেন্ডুলকর এবং রাহুল দ্রাবিড়ের নামের সঙ্গে মিলিয়ে ছেলের নামকরণ করেননি, বলে জানালেন নিউ জিল্যান্ডের ভারতীয় বংশোদ্ভূত অলরাউন্ডার রাচিন রবীন্দ্রর বাবা রবি কৃষ্ণমূর্তি। এবারের বিশ্বকাপ (ICC World Cup 2023) টুর্নামেন্টে দুর্দান্ত ফর্মে রয়েছেন রাচিন রবীন্দ্র। নিউ জিল্যান্ডের সেমিফাইনালে ওঠার পিছনে এই ভারতীয় বংশোদ্ভুত ক্রিকেটারের ভূমিকা অনস্বীকার্য। 

    কেন এই নাম

    রাচিনের বাবা রবি ক্রিকেট খেলার মারাত্মক ভক্ত ছিলেন। শোনা যায়, ভারতীয় ক্রিকেটার রাহুল দ্রাবিড় (রা) এবং সচিন তেন্ডুলকরের (চিন) নাম মিলিয়ে তিনি ছেলের নাম রাচিন করেছিলেন। তবে সম্প্রতি রাচিনের বাবা এই দাবি একেবারে খারিজ করে দেন। রবি বলেছেন, ‘‘রাচিনের জন্মের সময় আমার স্ত্রী এই নামটা প্রস্তাব করেছিলেন। আমরা ছেলের নাম নিয়ে খুব বেশি আলোচনা করিনি। আমার নামটা শুনতে বেশ ভালই লেগেছিল। ছোট এবং উচ্চারণ করা সহজ। তাই আমরা রাচিন নামটাই রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম। কয়েক বছর পর আমরা বুঝতে পেরেছিলাম সচিন এবং দ্রাবিড়ের নামের কয়েকটা অক্ষর আমাদের ছেলের নামে রয়েছে এবং সে অক্ষরগুলো দিয়েই নামটা হয়েছে। আমরা ইচ্ছাকৃত ভাবে দুই ক্রিকেটারের সঙ্গে মিলিয়ে নাম ঠিক করিনি। এটা কাকতালীয়।’’

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে প্রথম উইকেট বিরাটের! গ্যালারি মাতালেন অনুষ্কা

    কী বললেন রাচিন

    নামকরণ যে ভাবেই হয়ে থাক, ক্রিকেট বিশ্বে রাচিন এখন পরিচিত নাম। বিশ্বকাপের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক রাচিন। লিগ পর্বে তিনটি শতরান-সহ ৫৬৫ রান এসেছে বাঁহাতি অলরাউন্ডারের ব্যাট থেকে। বল হাতে নিয়েছেন ৫ উইকেট। কিউই ব্যাটিং সেনসেশন রাচিন নিউজিল্যান্ড ক্রিকেটকে বলেছেন,‘ভারতের বিরুদ্ধে হাউসফুল গ্যালারির সামনে খেলার স্বপ্ন কে না দেখে। ওয়াংখেড়েতে ওরা অপরাজিত। ওই মাঠের সঙ্গে অনেক ইতিহাস জড়িয়ে রয়েছে। আমরা আমাদের সেরাটা উজাড় করে দেওয়ার চেষ্টা করব।’ রাচিনের কথায়, ‘আমরা জানি ক্রিকেটে প্রতিটা ম্যাচই যে আমরা জিতব, সেটা হতে পারে না। কিছু জয়, কিছু হার তো থাকবেই। এ বার দেখার ভারতের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে কী হয়।’ তাঁর কথায়, ‘ওয়াংখেড়েতে ভারতের বিরুদ্ধে খেলার জন্য মুখিয়ে আছি। এটা আমার স্বপ্ন।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • JNU: জেএনইউ-তে বিকৃত করা হল ‘ওনাম উৎসব’, রাজা মহাবলিকে পরানো হল প্যালেস্তাইনের পতাকা

    JNU: জেএনইউ-তে বিকৃত করা হল ‘ওনাম উৎসব’, রাজা মহাবলিকে পরানো হল প্যালেস্তাইনের পতাকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সংস্কৃতিকে বিকৃত করার ফের একবার অভিযোগ উঠল জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ের (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের বিরুদ্ধে। দক্ষিণ ভারতের অন্যতম বড় উৎসব হল ওনাম। ওনাম উৎসব পালন করা হয় ভগবান বিষ্ণুর বামন অবতার এবং রাজা মহাবলির পৃথিবীতে প্রত্যাবর্তন উদযাপনের জন্য। ধর্মীয় বিশ্বাস, তিরুভোনামের দিনে, অসুর রাজা মহাবলি তাঁর প্রজাদের সঙ্গে দেখা করতে প্রতিটি মালয়ালী পরিবারে যান। মনে করা হয় যে ওনামের দিনে যাঁরা ভগবান বিষ্ণুর পূজা করেন, তাঁদের জীবন সুখ, শান্তি, সমৃদ্ধিতে ভরে ওঠে।  ওনামের অসুররাজ মহাবলি কেরলের বড় অংশের মানুষের উপাস্য। সেই মহাবলিকেই বিকৃত করল বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। প্যালেস্তাইনের পতাকা পরিধান করে রয়েছেন মহাবলি এমন বেশে তাঁকে সাজিয়ে পোস্টার বানানো হল। এর পুরোটাই জেএনইউ-এর (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা হামাসের সমর্থনে করল। 

    জঙ্গি সংগঠনের সমর্থনে জেএনইউ-এর বামপন্থী-ইসলামপন্থী

    এতে পরিষ্কার যে বামপন্থী-ইসলামপন্থীরা সমগ্র সমাজের কথা একেবারেই ভাবে না। কারণ হামাস কোনও সামাজিক সংগঠন নয় অথবা মানবাধিকারের জন্যও লড়ে না, তা একটি কট্টর ইসলামিক সংগঠন। অর্থাৎ হিন্দুধর্মের পবিত্র উৎসব ওনামকে বিকৃত করে হামাসকে সমর্থন! দক্ষিণ ভারতের লাখ লাখ মানুষের ধর্মীয় বিশ্বাসে এভাবেই আঘাত হানল জেএনইউ-এর (JNU) বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। ওই পোস্টারে লেখা রয়েছে, ‘ওনাম অফ সলিডারিটি’। বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের এমন হিন্দু ধর্মবিরোধী কাজের বিরুদ্ধে সরব হতে দেখা গিয়েছে ক্যাম্পাসে কেরলের ছাত্রদের একটি বড় অংশকে। ঠিক এই কারণেই উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্রদের ওনাম উৎসবে অংশগ্রহণকারী ছাত্রদের সংখ্যাও। প্রতিবছর যেখানে উপস্থিতি থাকে ৭০০ এর অধিক ছাত্র-ছাত্রী। এবার সেখানে হাজির ছিলেন মাত্র ১৫০ জন। 

    সলিডারিটির নামে ভণ্ডামি

    অন্যদিকে ওনাম উৎসব পালিত হয় অগাস্ট-সেপ্টেম্বরে। বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা সেটা টেনে নিয়ে এসেছে নভেম্বরের ৯ তারিখে। ওয়াকিবহাল মহল ইতিমধ্যে প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে, ইরাকের ইয়েজিদি সমাজ, হামাসের হানায় নিহত ১,৪০০ নিরীহ ইজরায়েলি মানুষের প্রতি সলিডারিটি কেন দেখায় না ক্যাম্পাসের বামপন্থী-ইসলামপন্থী ছাত্ররা। আসলে এর পিছনের উদ্দেশ্য হল ক্যাম্পাসের ভোট-ব্যাঙ্ককে বিভাজিত করা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • Basudeb Acaria: প্রয়াত বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া, শোকস্তব্ধ বাঁকুড়া

    Basudeb Acaria: প্রয়াত বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া, শোকস্তব্ধ বাঁকুড়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রয়াত হলেন বর্ষীয়ান সিপিএম নেতা বাসুদেব আচারিয়া (Basudeb Acaria)। বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্রের ৯ বারের সাংসদ ছিলেন তিনি। সোমবার দুপুরে হায়দরাবাদের একটি বেসরকারি হাসপাতালে মারা যান। বয়স হয়েছিল ৮১ বছর। ভুগছিলেন বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায়। প্রবীণ এই সিপিএম নেতার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    ছাত্রাবস্থায় রাজনীতিতে

    ১৯৪২ সালের ১১ জুলাই পুরুলিয়ায় জন্ম গ্রহণ করেছিলেন বাসুদেব। ছাত্র বয়সেই জড়িয়ে পড়েছিলেন বাম আন্দোলনে। ১৯৮০ সালে বাঁকুড়া লোকসভা কেন্দ্র থেকে জয়ী হয়ে প্রথম পা রাখেন সংসদে। তার পর থেকে টানা ন’ বার জয়ী হন তিনি। ২০১৪ সালে তৃণমূল ওই কেন্দ্রে প্রার্থী করে অভিনেত্রী মুনমুন সেনকে। প্রায় এক লক্ষ ভোটে হেরে যান বাসুদেব। আদিবাসীদের নানা আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন প্রয়াত এই সিপিএম নেতা। ছিলেন রেলের শ্রমিক আন্দোলনের নেতাও। স্বাক্ষরতা অভিযানে পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম নেতা ছিলেন তিনি। প্রবীণ এই নেতার প্রয়াণে শোকস্তব্ধ বাঁকুড়া।

    শেষকৃত্য সেকেন্দ্রাবাদে

    এ রাজ্য নয়, বাসুদেবের (Basudeb Acaria) শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে সেকেন্দ্রাবাদে। সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক তথা পলিটব্যুরোর সদস্য মহম্মদ সেলিম জানান, বাসুদেবের এক কন্যা বিদেশে থাকেন। সেকেন্দ্রাবাদ পৌঁছতে তাঁর মঙ্গলবার হয়ে যাবে। তারপর সেখানেই শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে প্রয়াত নেতার। বাঁকুড়া কেন্দ্রে বাসুদেবের প্রার্থী হওয়াটা অনেকটা পড়ে পাওয়ার মতো। ১৯৮০ সালে বিমান বসুকে বাঁকুড়ায় প্রার্থী করতে চেয়েছিল সিপিএম। তখন রাজ্য সম্পাদক ছিলেন প্রমোদ দাশগুপ্ত। বিমান তাঁকে জানিয়ে দেন, ভোটে দাঁড়াবেন না তিনি। সংগঠনেই থাকতে চান। সেই সময় বাসুদেবকে ওই আসনে প্রার্থী করে সিপিএম। তার পরেরটা তো ইতিহাস।

    আরও পড়ুুন: ডাউনিং স্ট্রিটে দীপাবলির রোশনাই, সুনককে ক্রিকেট ব্যাট উপহার জয়শঙ্করের

    সাংসদের পাশাপাশি দীর্ঘদিন বাসুদেব সিপিএমের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ছিলেন। সদস্য ছিলেন রাজ্য কমিটিরও। জানা গিয়েছে, গত ৪ সেপ্টেম্বর আসানসোল জেলা গ্রন্থাগারের সংহতি মঞ্চে বামপন্থী বিমা কর্মচারিদের একটি সম্মেলনে প্রধান বক্তা ছিলেন বাসুদেব। বক্তব্য রাখার কিছু আগে অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। তার পর থেকে অসুস্থতা ক্রমে বাড়তেই থাকে। এদিন ত্যাগ করেন শেষ নিঃশ্বাস (Basudeb Acaria)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের, এবং Google News পেজ।

     

LinkedIn
Share