Blog

  • Benjamin Netanyahu: ‘‘হামাস ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করলে তবেই যুদ্ধ থামবে’’, সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    Benjamin Netanyahu: ‘‘হামাস ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করলে তবেই যুদ্ধ থামবে’’, সাফ জানালেন নেতানিয়াহু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৭ অক্টোবর শুরু হয়েছিল। সেই থেকে শুরু হয়েছিল ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel Hamas War)। মাস শেষ হতে চলল। এখনও যুদ্ধ থামার কোনও লক্ষণ নেই। আর হামাসকে নির্মূল না করা পর্যন্ত যে এই লড়াই থামবে না, তা ফের একবার স্পষ্ট করে দিল ইজরায়েল। গাজায় সংঘর্ষবিরতির আবেদনের জবাবে এদিন বেঞ্জামিন নেতাহিয়াহু (Benjamin Netanyahu) সাফ জানিয়ে দিলেন, লড়াই থামানোর প্রশ্নই নেই। ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর মতে, এখন যুদ্ধ থামানোর অর্থ হল হামাসের কাছে মাথা নত করা।

    হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার ডাক ইজরায়েলের

    প্রায় একমাস গড়াতে চলল ইজরায়েল-হামাস যুদ্ধ (Israel Hamas War)। ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিতে হামলা চালায় হামাস। প্যালেস্তেনীয় জঙ্গিগোষ্ঠী হামাসের হামলায় অন্তত পক্ষে ১৪০০ ইজরায়েলির মৃত্যু হয়। এই হামলার পরই, হামাসকে চিরতরে নিশ্চিহ্ন করার ডাক দেন নেতানিয়াহু (Benjamin Netanyahu)। হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইজরায়েল। সেই থেকে হামাসের ঘাঁটি গাজায় চলছে ইজরায়েলি প্রত্যাঘাত। অহরহ বোমাবর্ষণ করে চলেছে ইজরায়েলি বায়ুসেনা। সেই সঙ্গে গাজায় ঢুকে যুদ্ধ শুরু করেছে ইজরায়েল বাহিনী। যুদ্ধট্যাঙ্ক দিয়ে স্থলাভিযান শুরু করেছে ইজরায়েলি ডিফেন্স ফোর্সেস বা সংক্ষেপে আইডিএফ। এই দুয়ের জেরে প্রায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত উত্তর গাজা। এখনও পর্যন্ত দুপক্ষের মিলিয়ে ৮ হাজার বেশি সংখ্যর মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। আহতের সংখ্যাও হাজার হাজার। 

    ‘‘হামাস আত্মসমর্পণ করল তবেই যুদ্ধে ছেদ’’

    এই পরিস্থিতিতে, ইজরায়েলকে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ সহ বিশ্বের একাধিক শান্তিকামী সংগঠন ও দেশ। কিন্তু, এর জবাবে, ইজরায়েল সাফ জানিয়ে দিয়েছে, এই মুহূর্তে যুদ্ধ (Israel Hamas War) বন্ধ করার কোনও প্রশ্নই নেই। যুদ্ধবিরতির আবেদন পত্রপাঠ প্রত্যাখ্যান করে দিয়েছেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু (Benjamin Netanyahu)। এদিন নেতানিয়াহু বলেন, “গাজায় যুদ্ধবিরতি হবে না। এখন যুদ্ধবিরতি করার মানে হল হামাসের কাছে আত্মসমর্পণ করা। যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করলে মনে হবে হামাসের কাছে ইজরায়েলি শক্তি আত্মসমর্পণ করছে।” তাঁর আরও ঘোষণা, “সন্ত্রাসবাদের কাছে আত্মসমর্পণ করা হবে না। এই যুদ্ধে জয়ী না হওয়া পর্যন্ত লড়াই করবে। হামাস যদি ইজরায়েলের কাছে আত্মসমর্পণ করে তবেই একমাত্র যুদ্ধবিরতি হতে পারে।”

    এখনও পণবন্দি ২৩০ ইজরায়েলি

    ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী (Benjamin Netanyahu) জানিয়েছেন, এখনও ২৩০ জন ইজরায়েলি পণবন্দি হামাসের কব্জায় রয়েছেন। ওই পণবন্দিদের ঢাল হিসেবে ব্যবহার করছে হামাস। তাঁদের মুক্তিই হল ইজরায়েলি বাহিনীর প্রাথমিক লক্ষ্য। এর পাশাপাশি, গাজা থেকে হামাসকে নিশ্চিহ্ন করার দায়িত্বও রয়েছে তাদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: রাত প্রায় জেগেই কাটালেন জ্যোতিপ্রিয়, সকাল থেকে সামলাচ্ছেন ইডির প্রশ্নবাণ

    Ration Scam: রাত প্রায় জেগেই কাটালেন জ্যোতিপ্রিয়, সকাল থেকে সামলাচ্ছেন ইডির প্রশ্নবাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোম-রাতে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেতেই রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিককে (Ration Scam) সিজিও কমপ্লেক্সে নিয়ে গিয়েছিল ইডি। আর মঙ্গলবার সকাল থেকেই ইডির তদন্তকারীদের প্রশ্নবাণ সামলাচ্ছেন উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতা।

    ১০ দিনের ইডি হেফাজত

    রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হওয়ার পর আদালতে তোলা হয়েছিল জ্যোতিপ্রিয়কে। সেখানে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের রায় শুনেই জ্ঞান হারান তিনি। সঙ্গে সঙ্গেই নিয়ে যাওয়া হয় বাইপাসের ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সোমবার রাতে ছাড়া পান তিনি। তার পর তাঁকে হেফাজতে নেয় ইডি। রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারির (Ration Scam) মূলে পৌঁছতে জ্যোতিপ্রিয় ও ব্যবসায়ী বাকিবুর রহমানকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করার কথা ভেবেছিলেন ইডির তদন্তকারীরা।

    ভেস্তে গেল ইডির পরিকল্পনা

    মন্ত্রিমশাই অসুস্থ হয়ে পড়ায় ইডির সেই পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। কারণ ইডি হেফাজত শেষ হয়ে গিয়েছে বাকিবুরের। তদন্তকারীদের ধারণা ছিল, জ্যোতিপ্রিয় ও বাকিবুরকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করলেই ঝুলি থেকে বেরিয়ে আসবে বিড়াল। তবে আপাতত তা না হওয়ায়, কীভাবে সত্যের গভীরে পৌঁছানো যায়, তা নিয়ে ভাবনা-চিন্তা করছেন তদন্তকারীরা। এদিকে, ইডি হেফাজতে মন্ত্রীকে প্রথম রাত কাটাতে হয়েছে মেঝেতে শুয়েই। মেঝেতেই তাঁকে গদি পেতে দেওয়া হয়েছিল। সেখানেই রাত কাটান উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতা।

    আরও পড়ুুন: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    তবে মেঝেতে গদি পেতে দেওয়া হলেও, ঠিকঠাক ঘুম হয়নি জ্যোতিপ্রিয়র। সূত্রের খবর, রাতের বেশিরভাগ সময়টাই ঘরের মধ্যে পায়চারি করেছেন তিনি। ভোরের দিকে ক্লান্তি এলে খানিক ঘুমোন। মঙ্গলবার সাত তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠে পড়েন জ্যোতিপ্রিয়। সকাল ৮টা নাগাদ খালি পেটে তিন ধরনের ওষুধ খান। কিছুক্ষণ পরে খান চিনি ছাড়া লিকার চা, সঙ্গে সুগার ফ্রি বিস্কুট এবং পাউরুটি। বেলা ১০টা নাগাদ শুরু হয় জিজ্ঞাসাবাদ-পর্ব।

    জ্যোতিপ্রিয়কে গ্রেফতার করার আগে ইডি গ্রেফতার করেছিল বাকিবুরকে। বাকিবুরকে জেরা করতেই উঠে আসে মন্ত্রিমশাইয়ের নাম। তার আগে তল্লাশি (Ration Scam) চালানো হয় ১১টি চালকলে। তখনই জানা গিয়েছে, একাধিক শেল কোম্পানির মাধ্যমে রেশনের টাকা নয়-ছয় করা হয়েছে। ইডির দাবি, এই সব ভুয়ো কোম্পানি জ্যোতিপ্রিয় চালাতেন স্ত্রী, পরিবারের অন্যান্য সদস্য এবং বাকিবুরের পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: জ্যোতিপ্রিয়র গ্রেফতারির পরেই মমতার বাড়িতে গোপন বৈঠক! হাটে হাঁড়ি ভাঙলেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতার হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বাড়িতে গোপন বৈঠক হয়েছিল। এমনই বিস্ফোরক দাবি রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari)।

    শুভেন্দুর বিস্ফোরক দাবি

    তাঁর অভিযোগ, ইডির তলব পাওয়া ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে’র দুই অধিকর্তাকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। ‘লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস’ কেলেঙ্কারি মামলায় ইডি সমন পাঠিয়েছে তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মা লতা ও বাবা অমিত বন্দ্যোপাধ্যায়কে। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, শুভেন্দুর অভিযোগের আঙুল এঁদের দিকেই। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা (Suvendu Adhikari) বলেন, “জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক গ্রেফতার হওয়ার পর রবিবার সন্ধ্যায় মমতার বাসভবনে একটি উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে কী আলোচনা হয়েছে, তা জানা থাকলেও, আমি প্রকাশ্যে বলব না।” 

    কারা ছিলেন বৈঠকে?

    তাঁর দাবি, বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মমতা, অভিষেক, রাজ্য পুলিশের ডিজি মনোজ মালব্য এবং কলকাতার পুলিশ কমিশনার বিনীত গোয়েল। শুভেন্দু বলেন, “বৈঠকে কলকাতার পুলিশ কমিশনার একটি ল্যাপটপ নিয়ে ঢুকেছিলেন। অনেক রাত পর্যন্ত সেই বৈঠক চলেছিল। সেখানে সিদ্ধান্ত হয়েছে, ইডির সমন পাওয়া লিপস অ্যান্ড বাউন্ডস কোম্পানির দুই অধিকর্তা এখন থেকে মুখ্যমন্ত্রীর বাড়িতে থাকবেন। তাঁদের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ির বাইরে বসেছে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন দুটি সিসিটিভি। সেই সঙ্গে বাড়ানো হয়েছে পুলিশি প্রহরা। অভিষেক এখন থেকে মমতার সমান নিরাপত্তা পাবেন বলেও সিদ্ধান্ত হয়েছে ওই বৈঠকে।”

    আরও পড়ুুন: ‘‘সোনাকে ছাইয়ে পরিণত করেছেন উনি’’, সিঙ্গুর ইস্যুতে মমতাকে তীব্র আক্রমণ শুভেন্দুর

    শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) দাবি যে মিথ্যে নয়, তা স্বীকার করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারও। তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী তো আগে থেকেই তদন্তের গতিবিধি সম্পর্কে আঁচ করতে পারেন। উনি আগের দিনই বলেছেন, অভিষেকের শরীর খারাপ। উনি আঁচ করতে পারছেন, তদন্তের অভিমুখ কোন দিকে। তাই রাজ্য পুলিশের ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা বলয়ে ভাইপোকে আগলাতে চাইছেন।” বালুরঘাটের সাংসদ বলেন, “পরবর্তী মন্ত্রিসভার বৈঠক কোথায় হবে, তা নিয়ে আশঙ্কায় রয়েছি। শুনেছি, আরও কিছু মন্ত্রী জেলে যেতে পারেন। কলকাতায় বড় পুজো করেন, এমন মন্ত্রীরও জেলে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Afghanistan vs Sri Lanka: এবার শ্রীলঙ্কা-বধ আফগানিস্তানের, সেমিফাইনালের স্বপ্ন জিইয়ে রাখলেন রশিদরা

    Afghanistan vs Sri Lanka: এবার শ্রীলঙ্কা-বধ আফগানিস্তানের, সেমিফাইনালের স্বপ্ন জিইয়ে রাখলেন রশিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইংল্যান্ড-পাকিস্তান-শ্রীলঙ্কা। তিনটেই বিশ্ব ক্রিকেটের সমীহ জাগানো নাম। তিনজনই প্রাক্তন বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। এই তিন দলকে আফগান-দূর্গে এসে পরাজয়ের মুখ দেখতে হলো। পরপর তিন প্রাক্তন বিশ্বল চ্যাম্পিয়ন দলকে হেলায় হারিয়ে বিশ্ব ক্রিকেটে তাক লাগিয়ে দিয়েছে আফগানিস্তান। সবচেয়ে বড় কথা, একই বিশ্বকাপে (ICC World Cup 2023) এই তিন প্রাক্তন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন দলকে হারিয়ে নজির গড়ল আফগান দল (Afghanistan vs Sri Lanka)।

    সেমিফাইনালে যাওয়ার রাস্তা খোলা!

    ইংল্যান্ডকে হারনোর পর, মাধ্যম জানিয়েছিল, আফগানিস্তানের জয়কে আর যাই হোক, অঘটন বলে খাটো করা যাবে না। সোমবার সেটাই প্রমাণ করলেন রশিদ খান-রা। এদিন প্রায় হেলায় শ্রীলঙ্কাকে সাত উইকেটে হারিয়ে দেয় আফগানিস্তান (Afghanistan vs Sri Lanka)। এই জয়ের ফলে, বিশ্বকাপের পয়েন্ট টেবিলে পাঁচ নম্বরে উঠে এল তারা। বর্তমানে ৬ ম্যাচে তাদের ৬ পয়েন্ট রয়েছে। এখনও তাদের তিন ম্যাচ বাকি। ফলে, সেমিফাইনালে পৌঁছনোর রাস্তা খোলা রয়েছে। সেই স্বপ্ন দেখতেই পারেন রশিদ-নবি-মুজিব-রা। যদিও, সেই রাস্তা অনেক অনেক কঠিন। কিন্তু, স্বপ্ন সেই সফল করে, যে স্বপ্ন দেখে। 

    সাত উইকেটে সহজ জয়

    সোমবার পুণেতে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় আফগানিস্তান। প্রথমে বল হাতে শ্রীলঙ্কাকে ২৪১ রানে অল আউট করে আফগানরা। বল হাতে দুরন্ত ছিলেন ফজলহক ফারুকি। ৩৪ রানের বিনিময়ে তুলে নেন বিপক্ষের চার উইকেট। এছাড়া, মুজিব নেন ২ উইকেট। এর পর ব্যাট হাতেও পরিপক্কতার ছাপ। শূন্য রানে ওপেনার গুরবাজ আউট হলেও, কখনই নিজেদের ওপর চাপ বসতে দেয়নি আফগান ব্যাটাররা (Afghanistan vs Sri Lanka)। তিন ব্যাটার অর্ধশতরান করেন। রহমত শাহ করেন ৬২, অধিনায়ক হাসমাতুল্লা শাহিদি (অপরাজিত ৫৮) ও আজমাতুল্লা ওমরজাই (অপরাজিত ৭৩)। মাত্র তিন উইকেটেই প্রয়োজনীয় রান তুলে নেয় আফগানরা।

    নজর কাড়ছে আফগানদের টিমওয়ার্ক

    গত বিশ্বকাপ ভালো কাটেনি আফগানদের। একটিও ম্যাচ জিততে পারেননি। কিন্তু, ২০২৩ সালের বিশ্বকাপে, এক অন্য আফগান বাহিনীকে দেখছে গোটা ক্রিকেট-বিশ্ব। যে দল এবারের বিশ্বকাপের (ICC World Cup 2023) অনেক হিসেব-নিকেষ উল্টে দিচ্ছে। বদলে দিচ্ছে সমীকরণ (Afghanistan vs Sri Lanka)। যে দলটা ২০১৯ ওডিআই বিশ্বকাপের একটি ম্যাচও জেতেনি, চার বছর পর তারাই রোমাঞ্চকর প্রত্যাবর্তন করেছে। সকলকে চমকে দিয়ে বিশ্বকাপের হিসাব-নিকেষই বদলে দিয়েছে আফগানিস্তান। আফগানদের থেকে এত পরিণত ক্রিকেটের আশা কেউ করেননি। আর সেটাই করে দেখাচ্ছে তারা। প্রতিটা ম্যাচে টিমওয়ার্ক বা দলগত অবদান ধরা পড়ছে। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন কবে? ইডি হেফাজতই বা কবে থেকে?

    Ration Scam: জ্যোতিপ্রিয় সুস্থই, হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাবেন কবে? ইডি হেফাজতই বা কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতে ১০ দিনের ইডি হেফাজতের রায় শুনে জ্ঞান হারিয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন খাদ্যমন্ত্রী তথা বর্তমান বনমন্ত্রী তৃণমূলের জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক (Ration Scam)। তড়িঘড়ি তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। বাইপাসের ধারের ওই বেসরকারি হাসপাতাল সূত্রে খবর, হাসপাতালে ভালই আছেন মন্ত্রীমশাই। হাসপাতালের মেডিকেল বোর্ড সূত্রে খবর, উত্তর ২৪ পরগনার এই তৃণমূল নেতাকে আর হাসপাতালে রাখার প্রয়োজন নেই। তবে এ ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন হাসপাতাল কর্তৃপক্ষই। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, বেসরকারি ওই হাসপাতাল থেকে ছাড়া পাওয়ার পরেই শুরু হবে মন্ত্রীর ইডি হেফাজত।

    মন্ত্রীর স্বাস্থ্য

    হাসপাতাল সূত্রে খবর, বর্তমানে মন্ত্রীর (Ration Scam) শরীরে ইউরিয়া ক্রিয়েটিনিনের মাত্র সাধারণ মানুষের চেয়ে সামান্য বেশি। তবে চিকিৎসকদের মতে, যেহেতু আগে থেকেই তাঁর কিডনির সমস্যা ছিল, তাই মন্ত্রীর ক্ষেত্রে এটাই স্বাভাবিক। তাই এ ব্যাপারে উদ্বেগের কোনও কারণ নেই। যেহেতু আগেই সব পরীক্ষা নিরীক্ষা হয়ে গিয়েছে, তাই নতুন করে আর মন্ত্রীর কোনও পরীক্ষার প্রয়োজন নেই। সেই কারণে রবিবার রাতেই জ্যোতিপ্রিয়কে সিসিইউ থেকে স্থানান্তরিত করা হয়েছে ৩৭৪ নম্বর কেবিনে। ওই রাতেই রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে ধৃত মন্ত্রীর শারীরিক পরিস্থিতি সংক্রান্ত রিপোর্ট তুলে দেওয়া হয়েছে ইডির হাতে।

    স্পিকটি নট সতীর্থরা

    এদিকে, রেশন বণ্টন কেলেঙ্কারিতে দলীয় মন্ত্রী গ্রেফতার হওয়ায় মুখে কুলুপ এঁটেছেন জ্যোতিপ্রিয়র সতীর্থরা। শুক্রবার কাকভোরে গ্রেফতার হয়েছিলেন তিনি। সোমবার বিজয়ার শুভেচ্ছা বিনিময় করতে বিধানসভায় এসেছিলেন তৃণমূলের অনেক বিধায়ক, মন্ত্রী। তবে জ্যোতিপ্রিয় সম্পর্কে সবাই স্পিকটি নট।

    আরও পড়ুুন: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকারের গায়ে গ্রেফতারির কলঙ্ক লেগেছে অনেক আগেই। জ্যোতিপ্রিয়র আগে গ্রেফতার হয়েছিলেন রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়। নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার হয়েছেন তিনি। তাঁর মন্ত্রিত্ব খোয়া গিয়েছে। ঘরে পড়েছে তালা। জ্যোতিপ্রিয় গ্রেফতার হয়েছেন শুক্রবার। তাঁর ঘরেও পড়েছে তালা। তবে তাঁর অবশ্য চেয়ার যায়নি। মন্ত্রিত্ব খোয়া যাওয়ার পর খুলে নেওয়া হয়েছে পার্থর ঘরের সামনে থেকে নামফলক। জ্যোতিপ্রিয়র নাম ফলক অবশ্য জ্বলজ্বল করছে। কতদিন (Ration Scam) করবে, কে জানে!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ডের উৎস জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র  

    Electoral Bond: নির্বাচনী বন্ডের উৎস জানার অধিকার নেই সাধারণ মানুষের, সুপ্রিম কোর্টে জানাল কেন্দ্র  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নির্বাচনে কালো টাকার খেলা বন্ধ করতে চেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সেজন্য তাঁর সরকার চালু করেছিল নির্বাচনী বন্ড (Electoral Bond)। ২০১৮ সালে এই বন্ডের কথা ঘোষণা করেছিলেন প্রয়াত কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি। বন্ড চালু হওয়ার ফলে যিনি রাজনৈতিক দলগুলিকে চাঁদা দিতে চান, তাঁকে বন্ড কিনে দিতে হবে সংশ্লিষ্ট পার্টিকে।

    নির্বাচনী বন্ড

    এক হাজার থেকে ১ কোটি টাকা মূল্যের বন্ড পাওয়া যায়। নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে বন্ড ভাঙিয়ে নিতে পারে রাজনৈতিক দলগুলি। তবে কে, কত টাকা দিচ্ছেন, তা জানা যায় না। এই নির্বাচনী বন্ডের তহবিল কোথা থেকে আসছে, সাধারণ মানুষের তা জানার অধিকার নেই বলেই সুপ্রিম কোর্টে জানিয়ে দিল কেন্দ্র। সোমবার এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টে হলফনামা জমা দিয়েছে কেন্দ্র। পাঁচ বিচারপতির সাংবিধানিক বেঞ্চে মঙ্গলবার শুনানি হবে ওই মামলার। প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বাধীন এই সাংবিধানিক বেঞ্চে রয়েছেন বিচারপতি সঞ্জীব খান্না, বিচারপতি বিআই গাভাই, বিচারপতি জেবি পর্দিওয়ালা এবং বিচারপতি মনোজ মিশ্র।

    কেন্দ্রের হলফনামা

    এদিন হলফনামায় (Electoral Bond) অ্যাটর্নি জেনারেল আর ভেঙ্কটরামানি জানিয়ে দেন, নির্বাচনী বন্ডের উৎস সম্পর্কে জানার অধিকার সাধারণ মানুষের নেই। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন সাংবিধানিক বেঞ্চে ভেঙ্কটরামানি বলেন, “সংবিধানের তিন নম্বর অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বিষয়টি ভারতীয় নাগরিকদের মৌলিক অধিকারের মধ্যে পড়ে না।” তাঁর দাবি, নির্বাচনী বন্ডে রাজনৈতিক দলগুলির তহবিলে ‘অনামা দাতা’ সম্পর্কে যে গোপনীয়তা রয়েছে, তা যুক্তিসঙ্গত। নির্বাচনী বন্ড সংবিধানের ১৯(২) ধারার অধীন। অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, “এ ক্ষেত্রে যুক্তিসঙ্গত বিধিনিষেধ বলবতের ক্ষমতা রয়েছে কেন্দ্রীয় সরকারের।”

    আরও পড়ুুন: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    প্রসঙ্গত, নির্বাচনী বন্ডের বৈধতাকে চ্যালেঞ্জ করে মামলা হয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে। সব মিলিয়ে আবেদন জমা পড়েছিল চারটি। আবেদনকারীদের মধ্যে রয়েছে কংগ্রেস নেত্রী জয়া ঠাকুর এবং সিপিএম। বিজেপি বিরোধীদের দাবি, কেন্দ্র এবং অধিকাংশ রাজ্যে ক্ষমতায় থাকায় বিজেপি কার্যত অর্থ আমদানির স্থায়ী বন্দোবস্ত করে ফেলতে চাইছে। তাই নির্বাচনী বন্ড চালু রাখতে মরিয়া পদ্মশিবির। যদিও সরকারের যুক্তি, চাঁদা কারা দিচ্ছেন, তা প্রকাশ করতে গেলে এত দিনের মতো নগদেই হবে কালো টাকার লেনদেন (Electoral Bond)।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pakistan Cricket: পাক ক্রিকেটে দোলাচল! বিশ্বকাপ চলাকালীন ইস্তফা দিলেন প্রধান নির্বাচক ইনজামাম

    Pakistan Cricket: পাক ক্রিকেটে দোলাচল! বিশ্বকাপ চলাকালীন ইস্তফা দিলেন প্রধান নির্বাচক ইনজামাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) মাঝেই পাকিস্তান ক্রিকেট দলের (Pakistan Cricket Team) মুখ্য নির্বাচকের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন ইনজামাম উল হক। সোমবার পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম সূত্রে একথা জানান হয়। চলতি বিশ্বকাপে (ODI World Cup 2023) পাকিস্তান ক্রিকেট দলের (Pakistan Cricket Team) পারফরম্যান্স নিয়ে বারবার প্রশ্ন উঠেছে। পরপর চার ম্যাচ হেরে বিশ্বকাপ থেকেই ছিটকে যাওয়ার দোরগোড়ায় পাকিস্তান। এমন পরিস্থিতিতে ইনজামামের বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগ আনার পরেই সোমবার, ৩০ অক্টোবর নিজের পদ থেকে ইস্তফা দিলেন তিনি। 

    কেন ইস্তফা দিলেন ইনজামাম

    পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, ইনজামাম এমন একটি কোম্পানির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন, যেটির মালিক ক্রিকেটারদের এক এজেন্ট। ফলে ক্রিকেটারদের নির্বাচনে সেই ব্যক্তির হাত থাকতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।  ‘ইয়াজো ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড’ নামে একটি কোম্পানির অংশীদার ইনজামাম। সেই কোম্পানির মালিক তালহা রেহমানি। এই রেহমানি বাবর আজম, মহম্মদ রিজওয়ান, শাহিন আফ্রিদি-সহ পাকিস্তানের বেশ কিছু ক্রিকেটারের এজেন্ট। প্রশ্ন উঠেছিল, ইনজামামের সূত্রে পাকিস্তানের দল নির্বাচনে হাত থাকতে পারে রেহমানির। বিশেষত, গত কয়েক দিনে পাক বোর্ডের সঙ্গে ক্রিকেটারদের বার্ষিক চুক্তি ঘিরে বিতর্ক যেখানে তুঙ্গে, সেখানে এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই হইচই পড়ে যায়।

    পাক বোর্ডের তরফে জানা গিয়েছে, বিশ্বকাপের দল নির্বাচনে রেহমানির কোনও হাত রয়েছে কি না, তা জানতে পাঁচ সদস্যের একটি তথ্যানুসন্ধান কমিটি গঠন করা হয়েছে। তারা আগামী দিনে বিষয়টি তদন্ত করে দেখে বোর্ডকে জানাবে। ইনজামাম বলেছেন, “বোর্ডের তরফে আমাকে ফোন করে এই কমিটির কথা জানানো হয়েছে। আমি কমিটির সদস্যদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি। আমিই বোর্ডকে বলেছিলাম, পদত্যাগ করাই সবচেয়ে ভাল। সব ঠিক হলে তার পরে আবার বোর্ডের সঙ্গে কথা বলব।”

    আরও পড়ুন: পাক-ভূমে যাবে না ভারত! পঁচিশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তাহলে খেলবে কোন কোন দেশ?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Singur Verdict: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    Singur Verdict: সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা না হওয়ায় টাটাকে দিতে হবে গুণাগার, টাকার পরিমাণ জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিঙ্গুর (Singur Verdict) মামলায় মুখ পুড়ল তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকারের। ওই মামলায় জয়ী হল টাটা মোটরর্স। সংস্থার দাবি, ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনকে সুদ সহ ক্ষতিপূরণ বাবদ টাটাকে দিতে হবে ৭৬৬ কোটি টাকা।

    কত টাকা দিতে হবে টাটাকে?

    সোমবার স্টক এক্সচেঞ্জে সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন ও টাটা মোটরর্সের মধ্যে আরবিট্রেশন চলছিল। অরবিট্রাল ট্রাইব্যুনালের তিন সদস্যের কাছে আরবিট্রেশন চলছিল। সেখানে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছিল টাটা। সংস্থার দাবি, সিঙ্গুরে ন্যানো গাড়ি কারখানা গড়তে না পারায় মূলধন বিনিয়োগে ক্ষতি হয়েছে। এদিন ট্রাইব্যুনালের সদস্যরা জানিয়ে দেন, ক্ষতিপূরণ দিতে হবে রাজ্যকে। টাটাকে সরকারকে দিতে হবে ৭৬০ কোটি টাকা। সুদ বাবদ দিতে হবে আরও ৬ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে টাটাকে দিতে হবে ৭৬৬ কোটি টাকা।

    টাটার নোট

    ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জে একটি নোট দিয়ে টাটার (Singur Verdict) তরফে জানানো হয়েছে, ২০২৩ সালের ৩০ অক্টোবর তিন সদস্যের আরবিট্রাল ট্রাইব্যুনালে সিঙ্গুরে অটোমোবাইল কারখানা মামলার নিষ্পত্তি হয়েছে। সর্বসম্মতভাবে ট্রাইব্যুনাল, টাটা মোটরর্সকে ৭৬৫.৭৮ কোটি টাকা দিতে বলেছে। সেই সঙ্গে ২০১৬ সালের ১ সেপ্টেম্বর থেকে পুরো ক্ষতিপূরণ পুনরুদ্ধার না হওয়া পর্যন্ত ১১ শতাংশ সুদ দিতে বলা হয়েছে। মামলার খরচ বাবদ আরও এক কোটি টাকা দিতে হবে ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশনকে। এ প্রসঙ্গে প্রাক্তন বিচারপতি অশোক গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, তিন সদস্যের ট্রাইব্যুনাল এই নির্দেশ দিয়েছে। সিঙ্গুরে ন্যানো কারখানা করতে না পারায় টাটা মোটরর্স যেভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, সেই ক্ষতিপূরণের জন্যই টাটা মোটরর্সকে ওই অর্থ দিতে বাধ্য থাকবে ওয়েস্ট বেঙ্গল ইন্ডাস্ট্রিয়াল ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন।

    আরও পড়ুুন: “বালুর হস্ত করে সমস্ত…” রেশন দুর্নীতিতে রাজ্যের মন্ত্রীর যোগ নিয়ে কী বললেন শুভেন্দু?

    হুগলির সিঙ্গুরে এক (Singur Verdict) লাখি গাড়ি কারখানা গড়তে বাম আমলে জমি অধিগ্রহণ করেছিল টাটা। তখন রাজ্যের বিরোধী নেত্রী ছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। জমি অধিগ্রহণের প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলে তৃণমূল। যার জেরে রাজ্য ছেড়ে গুজরাটের সানন্দে চলে যায় টাটা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Champions Trophy 2025: পাক-ভূমে যাবে না ভারত! পঁচিশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তাহলে খেলবে কোন কোন দেশ?

    Champions Trophy 2025: পাক-ভূমে যাবে না ভারত! পঁচিশের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে তাহলে খেলবে কোন কোন দেশ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিরছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি (Champions Trophy)। ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আয়োজন করবে পাকিস্তান। চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে কোন কোন দল খেলবে তা জানিয়েছে আইসিসি। তবে, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি যেহেতু পাকিস্তান আয়োজন করবে তাই সেখানে ভারতের অংশগ্রহণ করার সম্ভবনা কম। কারণ সীমান্তে সমস্যার জন্য কোনওভাবেই পাক-ভূমে খেলতে যেতে নারাজ ভারত।

    কোথায় হবে খেলা

    ভারত পাকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্কের জন্যই এশিয়া কাপ হাইব্রিড মডেলে খেলা হয়েছে। ভারত পাকিস্তানে খেলতে যায়নি। অন্যদিকে বিশ্বকাপ নিয়েও সমস্যা তৈরি হয়েছিল। পরে অবশ্য পিছিয়ে আসে পাকিস্তান। তারা বিশ্বকাপ খেলতে ভারতে আসতে অস্বীকার করলেও পরে তাদের আসতে হয়েছে। তবে পাকিস্তান তাদের সিদ্ধান্ত বদলালেও ভারত তাদের সিদ্ধান্ত অনড় থাকবে। তবে, ভারত না গেলে আইসিসি নিজেদের স্বার্থেই প্রতিযোগিতার স্থান পরিবর্তন করতে পারে। সেক্ষেত্রে ফের খেলা হতে পারে হাইব্রিড মডেলেই। সেক্ষেত্রে শ্রীলঙ্কা বা সংযুক্ত আরবআমিরশাহী সঠিক ভেন্যু হতে পারে। ইউরোপের দেশগুলোকেও বেছে নেওয়া হতে পারে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির জন্য।

    আরও পড়ুন: ২০০৩ সালে ডারবানের পর ২০২৩-এ লখনউ, ২০ বছর পর বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড বধ ভারতের

    খেলবে কারা

    ভারত শেষবার ২০১৩ সালে চ্য়াম্পিয়ন্স ট্রফি জেতে। ২০১৭ সালে ফাইনালে ভারত হেরে গিয়েছিল পাকিস্তানের কাছে। ইতিমধ্যেই আইসিসি জানিয়েছে, ভারতে চলতি বিশ্বকাপ থেকে পাওয়া যাবে ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ।

    এই টিকিট পাবে বিশ্বকাপের গ্রুপ পর্বের শেষে পয়েন্ট টেবলের প্রথম ৭টি দল। ওডিআই বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে ওঠা ৪টি দল ছাড়াও আরও তিনটি দল ২০২৫ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলার সুযোগ পাবে। মোট ৮টি দল অংশ নেবে এই টুর্নামেন্টে। তার মধ্যে পাকিস্তান যেহেতু আয়োজক তাই সরাসরি বাবর আজমরা ২০২৫ এর চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে খেলবেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Primary Recruitment Scam: গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, জেরা করতে পারবে সিবিআই?

    Primary Recruitment Scam: গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন খারিজ সুপ্রিম কোর্টে, জেরা করতে পারবে সিবিআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি সুপ্রিম কোর্টে পেলেন না রক্ষাকবচ। এবার শিক্ষক দুর্নীতি (Primary Recruitment Scam) নিয়োগের তদন্তে সিবিআইয়ের মুখোমুখি হতে হবে সভাপতিকে। হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে গিয়েছিলেন পর্ষদের সভাপতি গৌতম পাল এবং উপ সচিব পার্থ কর্মকার। সোমবার তাঁদের আবেদন খারিজ হয়। এবার কি হেফাজতে নিয়ে জেরা করতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা?

    খারিজ হল পর্ষদ সভাপতির রক্ষাকবচ

    প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় (Primary Recruitment Scam) গত ১৮ অক্টোবর পর্ষদের সভাপতি গৌতম পালকে (Gautam Pal) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। প্রয়োজনে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাবাদ করার কথাও বলেছিলেন বিচারপতি। আর হাইকোর্টের এই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে বিশেষ রক্ষাকবচ চেয়ে সুপ্রিমকোর্টে আবেদন করেছিলেন গৌতম পাল। কিন্তু আজ এই আবেদনকে খারিজ করে দেন বিচারপতি অনিরুদ্ধ বোস এবং বেলা এম ত্রিবেদীর ডিভিশন বেঞ্চ। পরবর্তী শুনানি হবে আগামী শুক্রবার।

    পর্ষদের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী

    সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালের প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষার উত্তরপত্র স্বরূপ ওএমআরশিট দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল ‘এস বসু রায় অ্যান্ড কোম্পানিকে’। ইতিমধ্যে সংস্থার কর্ণধার কৌশিক মাজিকে নিজাম প্যালেসে ডেকে দুর্নীতি (Primary Recruitment Scam) তদন্তের জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। এরপর মামলাকারীর আইনজীবী জানান, উত্তরপত্র শিটের ডিজিটাল ফরম্যাটের তথ্যে অনেক ভুল রয়েছে। আদালতে যে নথি উত্তরপত্রের শিট বলে জমা করেছে পর্ষদ, তা আদতে ত্রুটিপূর্ণ। ওএমআর শিট রূপে যা দেখানো হয়েছে, তা কার্যত ডিজিটাল ফরম্যাট নয়, হাতে টাইপ করা শিট। আর এতেই দুর্নীতির বিষয়কে অনুমান করা হচ্ছে। এরপরেই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে টেটে পরীক্ষার উত্তরপত্রের রিপোর্ট জমা করে পর্ষদ।

    পর্ষদ আইনজীবীর বক্তব্য

    পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালের (Gautam Pal) আইনজীবীর বক্তব্য, “২০১৪ থেকে ২০১৭ সাল সময় পর্বের নিয়োগ প্রক্রিয়ার তদন্ত চলছে। কিন্তু বর্তমান পর্ষদ সভাপতির কাজ কী?”  এই প্রেক্ষিতে, সিবিআইয়ের বক্তব্য জানতে চেয়ে নোটিস পাঠিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। তবে, গৌতম পালের রক্ষাকবচের আবেদন গ্রাহ্য করেনি বেঞ্চ। আদালতের পর্যবেক্ষণ, যদি তদন্তে সবরকম সহযোগিতা করা হয় তাহলে গ্রেফতারের আশঙ্কা কেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share