Blog

  • Khalistani Terrorists: “ট্রুডো মিথ্যা কথা বলেন”, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তোপ শ্রীলঙ্কার

    Khalistani Terrorists: “ট্রুডো মিথ্যা কথা বলেন”, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে তোপ শ্রীলঙ্কার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের (Khalistani Terrorists) আশ্রয় দিয়ে আরও গাড্ডায় কানাডার ট্রুডো সরকার। এবার শ্রীলঙ্কাও জানিয়ে দিল, জঙ্গিদের স্বর্গরাজ্যে পরিণত হয়েছে কানাডা। খালিস্তানি জঙ্গিরা আশ্রয় নিয়েছে কানাডায়। তা নিয়ে ভারতের সঙ্গে সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোর দেশের। এবার শ্রীলঙ্কার নিশানায়ও ট্রুডো সরকার। যার জেরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় ক্রমেই কোণঠাসা হচ্ছে ট্রুডোর দেশ।

    কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে নিশানা দ্বীপরাষ্ট্রের

    জুন মাসে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানপন্থী জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। ওই ঘটনায় ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন ট্রুডো। এ প্রসঙ্গে সংবাদ সংস্থাকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে শ্রীলঙ্কার বিদেশমন্ত্রী আলি সাবরি বলেন, “ট্রুডো (Khalistani Terrorists) মিথ্যা কথা বলেন। এর আগে কানাডা সরকার দাবি করেছিল শ্রীলঙ্কায় গণহত্যা হয়েছে বলে। সেটাও সম্পূর্ণ মিথ্যা ছিল। ট্রুডোর অভিযোগ তাই আমাকে অবাক করে না।”

    ‘সন্ত্রাসবাদীদের স্বর্গরাজ্য কানাডা’, বলল শ্রীলঙ্কাও

    তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের স্বর্গরাজ্য কানাডা। কানাডার প্রধানমন্ত্রী কোনও প্রমাণ ছাড়াই আপত্তিকর অভিযোগ তোলেন বারংবার। শ্রীলঙ্কার ক্ষেত্রেও একই রকম অভিযোগ তুলেছিল কানাডা। শ্রীলঙ্কায় গণহত্যা হয়েছে বলে ভয়ানক ও সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ তুলেছিল কানাডা। সবাই জানে, আমাদের দেশে কোনও গণহত্যা হয়নি।” ভারতের পাশে দাঁড়িয়েছে, শ্রীলঙ্কার বিদায়ী হাইকমিশনার মিলিন্ডা মোরাগোদাও। কানাডার অভিযোগের পর ভারতের প্রতিক্রিয়ার প্রশংসা করে তিনি বলেন, “সন্ত্রাসবাদীদের কার্যকলাপের জেরে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন শ্রীলঙ্কার নাগরিকরা। তবে সন্ত্রাসবাদ উচ্ছেদে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করেছে শ্রীলঙ্কা সরকার।” তিনি বলেন, “আমার মনে হয়, এই আবহে ভারতের প্রতিক্রিয়া যথেষ্ট দ্ব্যর্থহীন ও দৃঢ়। পরিস্থিতি যেদিকে গড়াচ্ছে, তাতে আমরা ভারতকেই সমর্থন করছি। আমার ৬০ বছরের জীবনে ৪০ বছর শ্রীলঙ্কায় একাধিক সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপ হতে দেখেছি। আর এই সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের ফলস্বরূপ আমি অনেক বন্ধু ও সহকর্মীকে হারিয়েছি।”

    আরও পড়ুুন: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    রাশিয়ার তোপের মুখেও ট্রুডো প্রশাসন

    এদিকে, হিটলারের নাৎসি বাহিনীর এক বর্ষীয়ান সদস্যকে সম্মান জ্ঞাপন করা হয় কানাডার পার্লামেন্টে (Khalistani Terrorists)। ৯৮ বছরের ওই ব্যক্তি ইউক্রেনের বাসিন্দা। নাৎসি বাহিনীর সদস্যকে ট্রুডো সরকার সম্মান জানানোয় বেজায় চটেছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “নাৎসির সঙ্গে সম্পর্কিত ব্যক্তিকে যেভাবে সম্মান জানানো হয়েছে, তা উদ্বেগ তৈরি করে। নাৎসি জমানার ভয়াবহ স্মৃতি উসকে দেয়।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistani Terrorists: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    Khalistani Terrorists: কানাডায় হিন্দু-শিখদের লাগাতার হুমকি খালিস্তানপন্থীদের, গদি বাঁচাতে চুপ ট্রুডো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গদি বাঁচাতে মুখে কুলুপ এঁটেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। সেই সুযোগে দাপিয়ে বেড়াচ্ছে কানাডায় আশ্রয় নেওয়া খালিস্তানপন্থী জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা (Khalistani Terrorists)। সে দেশে বসবাসকারী হিন্দুদের হুমকি দিচ্ছে তারা। কেবল তাই নয়, শান্তিপ্রিয় শিখদেরও হুমকি দিচ্ছে খালিস্তানপন্থীরা। জঙ্গি হুমকির ভয়ে কার্যত আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন কানাডায় বসবাসাকারী হিন্দু ও শিখরা। হুমকির পাশাপাশি ভারত-বিরোধী অস্ত্রে শান দিতে চলছে হিন্দু-বিরোধী প্রচারও। দেশের আকাশে যখন উড়ছে এহেন বিদ্বেষের বিষবাষ্প, তখনও আশ্চর্যজনকভাবে নীরব ট্রুডো সরকার।

    কানাডায় বাড়ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ 

    জুলাই মাসে কানাডায় খুন হয় খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। মূলত তার পর থেকেই সে দেশে বাড়ছে ভারত-বিরোধী কার্যকলাপ (Khalistani Terrorists)। দিন কয়েক আগে নিজ্জর খুনে ভারতের হাত রয়েছে বলে সংসদে দাবি করেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো। এতেই আগুনে ঘি পড়ে। তোল্লাই পেয়ে আগের চেয়েও বেশি করে সক্রিয় হয়ে ওঠে কানাডায় ঘাঁটি গেড়ে বসে থাকা খালিস্তানপন্থী জঙ্গি ও বিচ্ছিন্নতাবাদীরা। তারা হিন্দুদের সে দেশ ছেড়ে ভারতে ফিরে যেতে বলে। হিন্দুদের পাশাপাশি বহু শিখও বসবাস করছেন কানাডায়। খালিস্তানপন্থীরা তাঁদেরও হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ।

    হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর

    কেবল তাই নয়, গত কয়েক দিন ধরে কানাডায় হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালাচ্ছে খালিস্তানপন্থীরা। তা সত্ত্বেও কার্যত চোখে ঠুলি বেঁধে বসে রয়েছে ট্রুডো প্রশাসন। খালিস্তানপন্থীদের আয়ের মূল উৎস তোলাবাজি, মাদক এবং অস্ত্র পাচার। এসব দেখেশুনেও কানাডা সরকার কোনও পদক্ষেপ করছে না বলে অভিযোগ।

    কানাডার ঘটনার গতিপ্রকৃতির দিকে নজর রাখছেন এমন এক (Khalistani Terrorists) প্রবীণ আধিকারিক বলেন, “পঞ্জাবে সামান্য কিছু ঘটলেই, হইচই জুড়ে দেয় কানাডা। আর সে দেশে হিংসা, মাদক পাচার এবং জঙ্গি কার্যকলাপ বাড়লেও কোনও পদক্ষেপ করছে না সে দেশের সরকার।” গোয়েন্দারা জেনেছেন, জঙ্গিরা পাকিস্তান থেকে মাদক নিয়ে যাচ্ছে কানাডায়।

    আরও পড়ুুন: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    পরে তা বিক্রি করা হচ্ছে ভারতের পঞ্জাবে। কানাডায় বসবাসকারী বহু খালিস্তানি এখন মাদক ব্যবসায় জড়িত। সরকারি প্রবীণ এক আধিকারিক বলেন, “কানাডায় বসবাসকারী হিন্দু এবং ভারতীয় কূটনীতিকদের যে হুমকি দেওয়া হচ্ছে, তা নিঃসন্দেহে উদ্বেগের বিষয়। এটি ভিয়েনা কনভেনশনেরও পরিপন্থী।”  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Dengue Update: চাপের মুখে ডেঙ্গি-তথ্য প্রকাশ রাজ্যের! ভয় ধরাচ্ছে পরিসংখ্যান, কী আছে তাতে?

    Dengue Update: চাপের মুখে ডেঙ্গি-তথ্য প্রকাশ রাজ্যের! ভয় ধরাচ্ছে পরিসংখ্যান, কী আছে তাতে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এমনিতেই রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে কেন্দ্রকে ডেঙ্গি (Bengal Dengue Report) সংক্রান্ত তথ্য না পাঠানো এবং কোনও পরিসংখ্যান প্রকাশ না করে তথ্য গোপন করার অভিযোগ উঠেছে। সেই অভিযোগ সামনে আসতেই, সোমবার তড়িঘড়ি একটি পরিসংখ্যান প্রকাশ করা হয় রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের তরফে। আর সেই তথ্য দেখে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। সরকারি তথ্য অনুযায়ী, ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত জেলায় মোট আক্রান্ত ৮ হাজার ৫৩৫ জন। এর মধ্যে শহরাঞ্চলে ৫ হাজার ৪৪৬ ও গ্রামাঞ্চলে ২ হাজার ৯৫৬ জন আক্রান্ত হয়েছেন। গত এক সপ্তাহে ডেঙ্গিতে (Dengue Update) আক্রান্ত হয়েছেন ১ হাজার ৫৮৬ জন। বিরোধীদের কটাক্ষ, প্রকাশিত তথ্যই যদি এটা হয়, তাহলে অপ্রকাশিত থেকে যাওয়া পূর্ণ সত্য কতটা ভয়াবহ হবে?

    ডেঙ্গি নামেই আতঙ্ক

    রাজ্যে প্রতিদিন বাড়ছে ডেঙ্গি (Dengue Update) আক্রান্তের সংখ্যা। ভয় ধরাচ্ছে সরকারি পরিসংখ্যান। রাজ্যের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি, দক্ষিণবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনায়। আক্রান্তের সংখ্যার নিরিখে শীর্ষে এই জেলা (Bengal Dengue Report)। উত্তর ২৪ পরগনায় ডেঙ্গি পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ হচ্ছে। গত ২০ তারিখের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এই জেলায় ডেঙ্গিতে আক্রান্ত ৮ হাজার ৫৩৫ জন।  বিধাননগর পুর-এলাকায় ১ হাজার ৯১৬, দক্ষিণ দমদম পুরসভা এলাকায় ৯১৭, বারাসাত পুর-এলাকায় ২৩৯ জন আক্রান্ত। গ্রামাঞ্চলের মধ্যে আমডাঙা ব্লকে ৪৭৬, বনগাঁ ব্লকে ৬৩২, হাবড়া ২ নম্বর ব্লকে ৩৭৭, রাজারহাট ব্লকে ২৭৯ এবং দেগঙ্গা ব্লকে ১৯৯ জন ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন।

    উত্তর ২৪ পরগনার পর দ্বিতীয় স্থানেই রয়েছে কলকাতা। এখানে আক্রান্তের সংখ্যা ৪ হাজার ৪২৭। তৃতীয় স্থানে থাকা মুর্শিদাবাদে আক্রান্ত হয়েছেন ৪ হাজার ২৬৬ জন। নদিয়াতে ৪ হাজার ২৩৩ ও হুগলিতে ৩ হাজার ৮৩ জন আক্রান্ত হয়েছেন। ঝাড়গ্রামে ডেঙ্গি আক্রান্ত ১ হাজার ৩৬৩ জন। ৯১৫ জন পশ্চিম মেদিনীপুরে ও ৩৬৯ জন বীরভূমে আক্রান্ত হয়েছেন। 

    তথ্য গোপনের অভিযোগ   

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে বারবার ডেঙ্গি (Dengue Update) নিয়ে তথ্য গোপনের অভিযোগ তুলছে বিরোধীরা। কেন্দ্রের তরফেও জানানো হয়েছে কোনও পরিসংখ্যান পাঠায়নি বাংলা। তাই দ্রুত ড্যামেজ কন্ট্রোল হিসেবে রিপোর্ট পেশ করেছে স্বাস্থ্য দফতর। কিন্তু, স্বাস্থ্য দফতরের তরফে যে রিপোর্ট তুলে ধরা হচ্ছে, তাও যথেষ্ট উদ্বেগের। ২০ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত রাজ্যে ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয়েছেন ৩৮ হাজার ১৮১। শুধু কলকাতা নয়, উদ্বেগ বাড়াচ্ছে বহু জেলার পরিসংখ্যান। মোট আক্রান্তের মধ্যে, উত্তরবঙ্গের ৮ জেলায় আক্রান্ত হয়েছেন ৩ হাজার ২৭৬ জন। অন্যদিকে, দক্ষিণবঙ্গের ২০টি জেলা ও স্বাস্থ্য জেলা মিলিয়ে সংখ্যাটা ৩৪ হাজার ৯০৫।

    আরও পড়ুন: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    কী বলছে নবান্ন

    চলতি সপ্তাহেই ডেঙ্গি (Dengue Update) সংক্রমণ আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেছে নবান্নই (Nabanna)। গ্রামাঞ্চলেও ডেঙ্গি ছড়িয়ে পড়তে পারে তেমনটাই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন মুখ্য সচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদী। সূত্রের খবর, হাওড়া, হুগলি, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলাশাসকদের সঙ্গে ডেঙ্গি পরিস্থিতি (Bengal Dengue Report) নিয়ে কথা বলেন তিনি। বিরোধীদের দাবি, কেন বারবার, দেরিতে ঘুম ভাঙে সরকারের। কেন প্রতিবছর এক হাল প্রকাশিত তথ্যই যদি এটা হয়, তাহলে অপ্রকাশিত থেকে যাওয়া পূর্ণ সত্য কতটা ভয়াবহ হবে? 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি! হকিতে ১৬ গোল ভারতের

    Asian Games 2023: এশিয়ান গেমসে জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি! হকিতে ১৬ গোল ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) জোড়া পদকের সামনে বাংলার মেয়ে প্রণতি নায়েক। ২৭ সেপ্টেম্বর প্রণতি আর্টিস্টিক জিমন্যাস্টিক্সের অলরাউন্ডের ফাইনালে এবং ২৮ সেপ্টেম্বর তিনি ভল্টের ফাইনালে নামবেন। এবারের এশিয়ান গেমসে জিমন্যাস্টিক্সে তিনিই ভারতের একমাত্র প্রতিযোগী। সোমবারের দিনটা চলতি এশিয়ান গেমসে চিনের হাংঝাউতে বেশ ভালোই কেটেছে ভারতের। মাল্টি স্পোর্টস ইভেন্টের প্রথম দিন ভারতে এসেছিল ৫টি পদক। এশিয়াডের দ্বিতীয় দিন আসে আরও ৬টি পদক। যার মধ্যে এসেছে শ্যুটিং ও ক্রিকেটে সোনা। এশিয়ান গেমসের দ্বিতীয় দিনের শেষে পদক তালিকায় ৬ নম্বরে রয়েছে ভারত। ২টি সোনা, ৩টি রুপো এবং ৬টি ব্রোঞ্জ এসেছে। 

    হকিতে দাপটে জয়

    মঙ্গলবারও শুরুটা ভাল হয়েছে ভারতের। সিঙ্গাপুরকে ১৬ গোল দিয়েছে ভারত। প্রথম ম্যাচে উজবেকিস্তানকে ১৬ গোল। ফল হয়েছিল ১৬-০। দ্বিতীয় ম্যাচে ফল ১৬-১। এই সামান্য পরিবর্তন না থাকলে মনে হত যেন গত ম্যাচের রিপিট টেলিকাস্ট দেখছেন। চলতি এশিয়ান গেমসে (Asian Games 2023) দাপট দেখিয়ে জয় যেন ভারতীয় পুরুষ হকি দলের এক প্রকার অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। মঙ্গলবার পুল এ ম্যাচে সিঙ্গাপুরকে দাঁড়াতেই দেননি হরমনপ্রীত সিং, বিবেক প্রসাদ, মনপ্রীত সিং, ললিত উপাধ্যায়রা। ভারতীয় পুরুষ হকি দল আগামী বৃহস্পতিবার ডিফেন্ডিং এশিয়ান গেমসের চ্যাম্পিয়ন জাপানের বিরুদ্ধে খেলবে।

    প্রণতির সাফল্য

    ২৩ সেপ্টেম্বর নিজের অভিযান শুরু করেছিলেন প্রণতি নায়েক। আর ২৫ সেপ্টেম্বর তা পূর্ণতা পেল ফাইনালে পৌছানোর মধ্যে দিয়ে। সাবডিভিশন ৩-এ প্রণতি সেরা আট জনের মধ্যে ষষ্ঠ স্থানে থেকে ভল্টের ফাইনালে ওঠেন। তাঁর মোট পয়েন্ট ১২.৭১৬। অল রাউন্ড বিভাগে যে ১৮ জন ফাইনালে উঠেছেন, তাঁদের মধ্যেও জায়গা করে নেন প্রণতি। ফাইনাল আগামী বুধবার। ভল্টে প্রথম বারে ১২.৮৬৬ স্কোর করেন প্রণতি। পরের বারে তাঁর পয়েন্ট হয় ১২.৫৬৬। এর ফলে ১২.৭১৬ গড় করে তিনি ফাইনালে ওঠেন।

    মেয়ের সাফল্যে খুশি প্রণতির পরিবার। গরিব ঘরের মেয়ে। প্রতিদিন ঠিকমতো খাওয়ারও জোটেনি। তবু লক্ষ্যে অবিচল থেকে এই সাফল্য। ইতিমধ্যেই মেয়ে ফাইনালের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে বলে জানান প্রণতির বাবা শ্রীমন্ত।

    আরও পড়ুন: ‘চক দে’! বাংলার মেয়ে তিতাসের হাত ধরে এশিয়ান গেমসে ক্রিকেটে সোনা ভারতের

    আজকের খেলা

    ১৯তম এশিয়ান গেমসের (Asian Games 2023) আজ তৃতীয় দিন। আজ এশিয়াডের তৃতীয় দিনে মোট ১৫টি খেলায় দেখা যাবে ভারতের অ্যাথলিটদের। তার মধ্যে ১০৯ জন অ্যাথলিটকে পারফর্ম করতে দেখা যাবে। সাঁতার, বক্সিং, দাবা, সাইক্লিং, ইস্পোর্টস, ইকুস্ট্রিয়ান, ফেন্সিং, হকি, জুডো, সেইলিং, শুটিং, স্কোয়াশ, টেনিস, উসু ও ভলিবলে পারফর্ম করবেন ভারতের একাধিক অ্যাথলিট। এছাড়া আজ মেয়েদের স্কোয়াশে ও পুরুষদের ভলিবলে মুখোমুখি ভারত ও পাকিস্তান।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Leaps and Bounds: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    Leaps and Bounds: ‘‘অভিষেকের মা লতার সম্পত্তির হিসাব চাই’’! ইডিকে নির্দেশ বিচারপতি সিনহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সম্পত্তির হিসাব চাইল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস (Leaps And Bounds) মামলায় গত আট মাস ধরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি) যে তদন্ত করেছে, তা নিয়ে সোমবার অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা। এই বিষয়ে ইডি রিপোর্ট জমা দিলেও তা অসম্পূর্ণ, বলে অভিমত বিচারপতির। নতুন করে বেশ কিছু তথ্য ফের জমা দেওয়ার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।

    কী বলল আদালত

    বিচারপতি অমৃতা সিনহা সোমবার এই মামলায় জানান, এই তদন্তের নিট ফল শূন্য। সংস্থা এবং সংস্থার সিইও অভিষেকের বিষয়ে ইডি বিশদে তথ্য দিতে পারেনি। অভিষেকের মা লতা বন্দ্যোপাধ্যায় ওই সংস্থার (Leaps And Bounds) একজন ডিরেক্টর। তাই তাঁর সম্পত্তির খতিয়ানও চায় আদালত। আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর ফের এই মামলার শুনানি। সেদিনই ইডিকে এই সংক্রান্ত তথ্য আদালতে জমা দিতে হবে, নির্দেশ বিচারপতির। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার সিইও (চিফ এগ্‌জিকিউটিভ অফিসার) এবং ডিরেক্টরদের সম্পত্তির বিবরণ ইডিকে জমা দিতে বলেছিল হাইকোর্ট। সেই মতো ইডি আদালতে তা জমা দেয়। ওই বিবরণ নিয়ে সোমবার ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিচারপতি। তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলে তিনি ইডির উদ্দেশে বলেন, ‘‘কচ্ছপের গতিতে এ ভাবে আর কত দিন তদন্ত চলবে। টানেলের শেষে কবে পৌঁছবে? সমস্ত নথি তথ্য প্রমাণ নষ্ট হওয়ার জন্য অপেক্ষা করছেন।’’

    আরও পড়ুন: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    ইডিকে নির্দেশ বিচারপতির

    লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস মামলার শুনানিতে বিচারপতি এদিন ইডির আইনজীবীদের একাধিক প্রশ্ন জিজ্ঞেস করেন। তিনটি বিমা ছাড়া সাংসদের কিছু পাওয়া যায়নি। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট (Leaps And Bounds) কি নেই? তাও ইডির কাছে জানতে চান বিচারপতি। শুধু তাই নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বেতন কোথায় পড়ে তাও জানতে চান বিচারপতি। লিপ‌্স অ্যান্ড বাউন্ডস সংস্থার এক ডিরেক্টর সুজয়কৃষ্ণ ভদ্র ওরফে ‘কালীঘাটের কাকু’-কে গ্রেফতার করা হয়েছে। ছয় ডিরেক্টরের মধ্যে বাকি পাঁচ জনের বিরুদ্ধে কী পদক্ষেপ করা হয়েছে, সোমবার সেই প্রশ্নও তুলেছেন বিচারপতি সিনহা। তিনি বলেন, ‘‘এক ডিরেক্টরকে গ্রেফতার করেছেন। অন্য ডিরেক্টরদের বিরুদ্ধে কী অনুসন্ধান করেছেন? তাঁরা অনুসন্ধান থেকে ছাড় পাচ্ছেন কেন?’’

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    C V Ananda Bose: আর্থিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক, আমেরিকা সফর বাতিল রাজ্যপালের! কী ভাবছেন মুখ্যমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডেঙ্গি এবং রাজ্যের বেহাল আর্থিক পরিস্থিতির কথা চিন্তা করে একেবারে শেষ মুহূর্তে আমেরিকা সফর বাতিল করলেন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। সোমবার রাজভবনের তরফে রাজ্যপালের সফর বাতিলের বিষয়টি জানানো হয়েছে। আজ, সোমবার রাতের বিমানেই আমেরিকা যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। রাজনৈতিক মহলের জল্পনা, এই সিদ্ধান্ত নিয়ে সরকারি খরচে বিদেশ সফরের যৌক্তিকতা নিয়েই পরোক্ষে প্রশ্ন তুললেন রাজ্যপাল। উল্লেখ্য, কদিন আগেই স্পেন-দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়। 

    কেন এই সিদ্ধান্ত 

    আগামী ২৯ সেপ্টেম্বর থেকে ১ অক্টোবর আমেরিকার রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসিতে আয়োজিত বিশ্ব সংস্কৃতি উৎসবে যোগদান করার কথা ছিল রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের। বিশ্ব সংস্কৃতি বিষয়ক আন্তর্জাতিক কমিটির প্রধান হিসাবে রাষ্ট্রপুঞ্জের প্রাক্তন মহাসচিব বান কি মুন মুন ‘ভারতের সাংস্কৃতিক রাজধানী’ বাংলার প্রথম নাগরিককে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। এই সফরের ক্ষেত্রে সব খরচ দেওয়ার কথা জানিয়েছিল উৎসবের আয়োজক কমিটি। প্রোটোকল মেনে রাজ্যপাল আমেরিকার সেই আতিথেয়তা নিতে অস্বীকার করেন। সে ক্ষেত্রে এই সফরে গেলে তার খরচ হত রাজ্যের কোষাগার থেকে। রাজভবন সূত্রে জানানো হয়েছে, রাজ্যপাল মনে করেছেন, রাজ্যের যা আর্থিক পরিস্থিতি, তাতে এই খরচ করা ঠিক হবে না। এছাড়া ডেঙ্গি নিয়ে উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মাঝে রাজ্যপাল রাজ্য ছেড়ে যেতে চাইছেন না। 

    অনলাইনেই হবে বৈঠক

    এই সফরেই আমেরিকার বিশ্ববিদ্যালয়গুলির সঙ্গে সমন্বয় সাধন নিয়ে একটি বৈঠক হওয়ার কথা ছিল রাজ্যপালের। সেই সমন্বয়ে বাংলার ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হতে পারতেন বলে দাবি রাজ্যপালের। সম্প্রতি উপাচার্যদের সঙ্গে বৈঠকে সে কথা জানিয়েছিলেন তিনি। তবে, আমেরিকা না গেলেও অনলাইনে সেই বৈঠক হবে বলে জানা গিয়েছে। আচার্য হিসেবে সেই বৈঠকে অংশ নেবেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মুখ্যমন্ত্রী সচেতন হবেন কী

    রাজ্যে লগ্নি টানতে সম্প্রতি স্পেন ও দুবাই সফরে যান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই সফরে তাঁর সঙ্গে ছিলেন বেশকিছু বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব। রাজ্য যখন দেনার দায়ে জর্জরিত তখন মাদ্রিদের বিলাসবহুল হোটেলে রাত কাটিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।  যেখানে প্রতিদিন ৩ লক্ষ টাকা করে খরচ সেখানে স্বপারিষদ কী করে মুখ্যমন্ত্রী নিশিযাপন করেন তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বাংলায় ডেঙ্গির প্রকোপ বৃদ্ধির পরিস্থিতিতে কীভাবে বিদেশ চলে গেলেন মুখ্যমন্ত্রী, তা নিয়েও কড়া ভাষায় সমালোচনার করেছে বিরোধীরা। মুখ্যমন্ত্রী তাঁর বিদেশ সফরের সফলতা নিয়ে আশাবাদী হলেও রাজ্যবাসীর প্রশ্ন কটা বিনিয়োগ উনি আনতে পারলেন? কজন স্প্যানিশ শিল্পপতি বাংলায় বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করলেন? এই আবহে রাজ্যপালের বিদেশ সফর বাতিলের সিদ্ধান্তের পর মুখ্যমন্ত্রী কী সচেতন হবেন? প্রশ্ন বাংলার রাজনৈতিক মহলে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    Nuh Clash: নুহ-র যে পোস্টারে ছড়িয়েছিল হিংসা, তা সাঁটিয়েছিল আশিফ, জানাল হরিয়ানা পুলিশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কয়েকটি পোস্টারকে ঘিরে অশান্ত হয়ে উঠেছিল হরিয়ানার নুহ, গুরগ্রাম সহ বিভিন্ন এলাকা। ৩১ জুলাই ব্রিজমণ্ডল জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেওয়া হিন্দু পুণ্যার্থীদের ওপর আছড়ে পড়েছিল হিংসা (Nuh Clash)। এই ঘটনায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন ভিএইচপিকে দায়ী করে মুসলমান এবং বাম ঘেঁষা পত্রপত্রিকাগুলি। যদিও আসল সত্য প্রকাশ করল হরিয়ানা পুলিশ।

    আশিফ লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী

    জানা গিয়েছে, সেদিনের ওই পোস্টার সেঁটে ছিল আশিফ নামে এক যুবক। সে পেশায় লোহার ছাঁট ব্যবসায়ী। এহেন আশিফকে গ্রেফতার করে পুলিশ। টানা জেরায় নিজের দোষ কবুলও করে সে। হিন্দি দৈনিক ভাস্করের দাবি, গুরগ্রামের পুলিশ জানিয়েছে, জলাভিষেক যাত্রার ঠিক একদিন আগে সেক্টর ৬৯ এ যে পোস্টারগুলি সাঁটানো হয়েছিল, সেগুলি সাঁটিয়েছিল আশিফ। এই পোস্টারগুলিতে জলাভিষেকের আগে মুসলমানদের এলাকা খালি করে দিতে বলা হয়েছিল। তার জেরেই এলাকায় দাবানলের মতো ছড়িয়ে পড়ে হিংসা (Nuh Clash)।

    হিন্দুদের শোভাযাত্রায় হামলা

    ৩১ জুলাই জলাভিষেক যাত্রায় অংশ নেন হিন্দু পুণ্যার্থীরা। আচমকাই হিন্দুদের ওই যাত্রায় হামলা চালায় দুষ্কৃতীরা। মিছিল লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়। ভাঙচুর করা হয় গাড়ি। এর পরেই শুরু হয় হিংসা। এলাকার একটি মসজিদ লক্ষ্য করে এলোপাথাড়ি গুলি চালানো হয়। সেক্টর ৫৭-এর অঞ্জুমান জামা মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেয় উত্তেজিত জনতা। গুলির ঘায়ে মসজিদের ইমাম সহ মৃত্যু হয় চারজনের। এঁদের মধ্যে দুজন হোমগার্ড ও স্থানীয় এক বাসিন্দাও ছিলেন। পুলিশ জানায়, জলাভিষেক যাত্রার দিনের ওই হিংসায় অন্তত ৬০ জন জখম হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক। যাঁরা জখম হয়েছেন, তাঁদের মধ্যে অনেকেই পুলিশ কর্মী।

    বাম ঘেঁষা কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের পাশাপাশি ইসলামিস্ট সোশ্যাল মিডিয়া চ্যানেল (Nuh Clash) দাবি করেছিল, বিশ্ব হিন্দু পরিষদের শোভাযাত্রার আগে এলাকা খালি করে দেওয়ার পোস্টারে ভয় পেয়েছিলেন মুসলিমরা। এক্স হ্যান্ডেলে তারা লিখেছে, কর্মসূত্রে আসা মুসলমানেরা ভয় পেয়ে গিয়েছিল। কারণ পোস্টারে লেখা হয়েছে দু দিনের মধ্যে জায়গা খালি না করলে জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হবে।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    পুলিশকে আশিফ জানায়, ব্যবসায়িক শত্রুতার জেরে মোজেদের বাড়ি ও স্ক্র্যাপইয়ার্ডের সামনে পোস্টারগুলি সাঁটায় সে। পোস্টার সাঁটানোর পরে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। এই পরিস্থিতিরই সুযোগ নিয়ে আশিফ একচেটিয়া ব্যবসা করার মতলবে ছিল। বিশেষ উদ্দেশ্যেই সে পোস্টারে হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের নাম ব্যবহার করেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • AIADMK: এনডিএ শিবির ছাড়ল জয়ললিতার দল এআইএডিএমকে, কেন জানেন?

    AIADMK: এনডিএ শিবির ছাড়ল জয়ললিতার দল এআইএডিএমকে, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ জোট ছাড়ল এআইএডিএমকে (AIADMK)। বিজেপির তামিলনাড়ু নেতৃত্বের প্রতি বিষোদ্গার করে এনডিএ ছাড়ল জয়ললিতার দল। কংগ্রেস-ডিএমকে জোটকে হারাতে এনডিএ শিবিরে ভিড়েছিলেন এআইএডিএমকে নেতৃত্ব।

    কী বলছেন এআইএডিএমকে নেতৃত্ব?

    বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যের মসনদে বসে কংগ্রেস-ডিএমকে জোট। লোকসভা নির্বাচনের আগে এনডিএতে বিশেষ সুবিধা হবে না আঁচ করেই জয়ললিতার দল এনডিএ ছাড়ল বলে ধারণা রাজনৈতিক মহলের। সোমবার দলের ডেপুটি কো-অর্ডিনেটর কেপি মুনুসামি বলেন, “এআইএডিএমকের সভায় সর্ব সম্মতিক্রমে একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। এআইএডিএমকে আজ থেকে বিজেপি এবং এনডিএ জোটের সঙ্গে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করছে।”

    মানহানিকর বিবৃতির প্রতিবাদ!

    তিনি বলেন, “বিজেপির রাজ্য নেতৃত্ব গত এক বছর ধরে আমাদের প্রাক্তন নেতা, আমাদের সাধারণ সম্পাদক ইপিএস এবং আমাদের কর্মীদের সম্পর্কে ক্রমাগত অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করে চলেছেন।” দলীয় নেতৃত্বের দাবি, এই পদক্ষেপটি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে এআইএডিএমকে ও তাদের নেতাদের ওপর বিজেপির আক্রমণ ও মানহানিকর বিবৃতির প্রতিবাদ।

    দিন কয়েক আগে সনাতন ধর্ম নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন ডিএমকে নেতা তথা তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিনের পুত্র উদয়নিধি। তিনিও মন্ত্রিসভার সদস্য। উদয়নিধির মন্তব্যের প্রতিবাদ করে বিজেপি। এই আবহে তামিলনাড়ুর প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা দ্রাবিড়ীয় আইকন সিএন আন্নাদুরাই সম্পর্কে  বিজেপির তামিলনাড়ু নেতৃত্ব বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলেন অভিযোগ। কী ডিএমকে, কী এআইএডিএমকে (AIADMK) তামিলনাড়ুর কোনও রাজনৈতিক দলই আন্নাদুরাই সম্পর্কে কটু কথা শুনতে রাজি নয়। তাছাড়া লোকসভা নির্বাচন নিয়ে আসন ভাগাভাগি নিয়েও এনডিএর সঙ্গে এআইএডিএমকের অশান্তি হচ্ছিল বলে খবর। সেই কারণেও বাড়ছিল দূরত্ব।

    সর্বোপরি, গত লোকসভা নির্বাচন এবং একুশের বিধানসভা নির্বাচনে এনডিএর সঙ্গে গাঁটছড়া বেঁধে বিশেষ সুবিধা করতে পারেনি জয়ললিতার দল। তার জেরে এনডিএ থেকে বেরিয়ে আসার চাপ তৈরি হচ্ছিল দলের নিচুতলায়। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণেই এনডিএ শিবির ছাড়তে বাধ্য হল জয়ললিতার দল।

    আরও পড়ুুন: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    প্রসঙ্গত, এই প্রথম নয়, এর আগেও আখের গুছোতে বিজেপির হাত ধরেছিল জয়ললিতার দল। ১৯৯৮, ২০০৪ এবং ২০১৯ সালে বিজেপির সঙ্গে জোট গঠন করে লড়াইয়ের ময়দানে নামে এআইএডিএমকে (AIADMK)। ’৯৮ সালে লোকসভা নির্বাচনের পর বছর ঘুরতে না ঘুরতেই অটল বিহারী বাজপেয়ী সরকারের ওপর থেকে সমর্থন তুলে নেন জয়ললিতা। তার জেরে পতন হয় বাজপেয়ী সরকারের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Pandit Deendayal Upadhyay: জাতীয়তাবাদী লেখক, দার্শনিক, সমাজ সংস্কারক ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়

    Pandit Deendayal Upadhyay: জাতীয়তাবাদী লেখক, দার্শনিক, সমাজ সংস্কারক ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয়তাবাদী লেখক, রাজনীতিবিদ, দার্শনিক এবং সমাজ সংস্কারক হিসাবে বিশেষ ব্যক্তিত্বের অধিকারী ছিলেন পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay)। আজ তাঁর জন্মজয়ন্তী। অত্যন্ত একটি সাধারণ নিম্নবিত্ত পরিবারের মধ্যে জন্ম হয়েছিল তাঁর। ভারতীয় ইতিহাসতত্ত্ব, শিক্ষা, চেতনা, আধ্যাত্মিকতা, রাজনীতি এবং সমাজতত্ত্বের উপর প্রচুর লেখালেখি করে গেছেন তিনি। ভারতীয় জনসংঘ দলের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। পরে সভাপতি হিসাবে নির্বাচিত হয়ে ছিলেন তিনি। “একাত্ম মানববাদ” দর্শনের স্রষ্টা ছিলেন। রাষ্ট্রীয় স্বয়ং সেবক সংঘের প্রচারক হিসাবেও অনক দিন ভারত রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণের জন্য সমর্পিত ছিলেন। 

    প্রথম জীবন (Pandit Deendayal Upadhyay)

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Deendayal Upadhyaya) উত্তরপ্রদেশের বৃজভূমিতে জন্ম গ্রহণ করেন ১৯১৬ সালের ২৫ সেপ্টেম্বরে। মামার বাড়িতে থেকে মেট্রিকুলেশন, ইন্টার মিডিয়েট পরীক্ষা দেন। এরপর বিএ পরীক্ষায় প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হন। অত্যন্ত মেধাবী এবং পড়াশুনায় আগ্রহী ছাত্র ছিলেন। এরপর ১৯৩৭ সাল থেকে নিজেকে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘে নিবেদন করেন। অনেক দিন সামজিক আন্দোলন এবং ভারত রাষ্ট্র পুনর্নির্মাণের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেন। এরপর সংঘের প্রচারক হয়ে যান। ১৯৩৯ সালে নাগপুরে সংঘের প্রথমবর্ষ এবং ১৯৪২ সালে দ্বিতীয় বর্ষ সংঘ শিক্ষাবর্গ করেন। এরপর উপলব্ধি করেন সমাজকে সংস্কার করে ভরতের স্বাধীনতা অর্জন করা একান্ত প্রয়োজন। ধীরে ধীরে সমাজিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত হন।

    ভারতীয় জন সংঘের সভাপতি

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) ১৮৬৭ সালে কালিকটে ভারতীয় জন সংঘের সভাপতি রূপে নির্বাচিত হন। তিনি ভারতীয় পরম্পরা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ও ইতিহাসবোধের বাইরে গিয়ে ভারতের চিন্তাকে কখনই প্রকাশ করতেন না। ভারতীয় মানসিকতার মধ্যে বিদেশী সংস্কৃতির প্রভাবকে মুক্ত করার কথা বলতেন। এই জনসংঘের সঙ্গে যুক্ত হয়েছিলেন বাংলার আরেক রাজনীতিবিদ ডক্টর শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়। বর্তমান ভারতের ভারতীয় জনতা পার্টি হল যথার্থ জনসংঘের উত্তরসুরী রাজনৈতিক দল।

    লেখক এবং সাংবাদিকতা

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) অত্যন্ত মেধাবী ছাত্র যেমন ছিলেন, সেই সঙ্গে প্রচুর লেখালেখি করেছেন। ভারতীয় পুরাণ, উপনিষদ, বেদ, রামায়ণ, মহাভারতের উপর প্রচণ্ড আগ্রহ ছিল তাঁর। তিনি ভারতীয় হিন্দু রাজাদের বিষয়ে উপান্যাস লেখেন। “সম্রাট চন্দ্রগুপ্ত” এবং “জগতগুরু শঙ্করাচার্য” নামক দুটি উপন্যাস লেখেন। এগুলি প্রকাশ হয়েছিল ১৯৪৬ এবং ১৯৪৭ সালে। আরএসএসের প্রচারক থাকার সময় ১৯৪৫ সালে মসিক “রাষ্ট্রধর্ম” এবং সপ্তাহিক “পঞ্চজন্য” সম্পাদনা করে প্রকাশ করতেন। এছাড়াও দৈনিক “স্বদেশ” নামক পত্রিকা প্রকাশ করেছিলেন তিনি। ইংরেজরা চক্রান্ত করে দেশকে ভাগ করেছিল, তাই তিনি দেশভাগের জন্য অত্যন্ত ব্যথিত হন। ১৯৬৮ সালের ১১ ফেব্রুয়ারি মুঘলসরাই স্টেশনে রহস্যজনক ভাবে তাঁর মৃত্যু হয়।

    একাত্ম মানববাদ

    পণ্ডিত দীনদয়াল উপাধ্যায় (Pandit Deendayal Upadhyay) মনে করতেন পুঁজিবাদ, সমাজবাদ, সাম্যবাদ, ব্যক্তি নির্ভর ভাবনার মধ্যে একটা সীমাবদ্ধতা রয়েছে। এই সব মতবাদের শিকড় দেশে নয় বিদেশে অর্থাৎ ভারতের বাইরে। এই ভাবনাগুলি মানুষের মূল্যবোধের মধ্যে মানবতার পরিসরকে অনেক দূরে নিয়ে চলে গেছে। তাই ভারতীয়ত্বকে সন্ধান করা একান্ত প্রয়োজন বলে মনে করতেন। আর তাই তিনি তাঁর একাত্ম মানবতাবাদে, মানুষের পরস্পর দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষের পরিসরকে মানবতার সমন্বয় এবং আত্ম্যানুভবের পরিভাষায় মানব দর্শনকে প্রতিষ্ঠা করেন। তাঁর এই দর্শনে ব্যক্তিকে সমাজ-দেশ-রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পৃক্ত করেন। তিনি স্পষ্ট ভাবে দেখান, ভারতীয় সমাজ পরিবারকে বর্জন করে কখনই দাঁড়িয়ে থাকতে পরে না। ব্যক্তির যেমন পরিবারের প্রতি দায়িত্ব থাকে, ঠিক তেমনি পরিবার তার অধিকারকে সুরক্ষিত করে। আবার পরিবার, সামজের প্রতি কর্তব্য পালন করলে, সমাজও পরিবারের অধিকারকে সুরক্ষিত করে। ঠিক তেমনি সমাজ, রাষ্ট্রের জন্য কর্তব্য পালন করে আর রাষ্ট্র, সমাজের অধিকারকে সুরক্ষিত করে। এই ভাবেই মানবজাতি পরস্পরের মধ্যে মেলবন্ধনে একাত্মভাবের প্রতি বিশ্বাসের নাম হল মানবাতাবাদ। সকালের কাছে এক সত্যকে অনুভব করার নাম হল একাত্ম মানবদর্শন।   

     

     দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের , Twitter এবং Google News পেজ।

  • PM Modi: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: “কিছু শহুরে মাওবাদী এখন কংগ্রেস চালাচ্ছে”, ভোপালের জনসভায় তোপ প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “কংগ্রেস দেউলিয়া এবং মরচে পড়া লোহা। কিছু শহুরে মাওবাদী এখন দল চালাচ্ছে।” সোমবার মধ্যপ্রদেশের ভোপালে কথাগুলি বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। তাঁর মতে, দেশজুড়ে নেতিবাচকতার ভাইরাস ছড়াচ্ছে কংগ্রেস। চলতি বছরই বিধানসভা নির্বাচন রয়েছে মধ্যপ্রদেশে। তার আগে বিজেপির তরফে আয়োজন করা হয়েছে ‘কার্যকর্তা মহাকুম্ভে’র।

    মোদির নিশানায় কংগ্রেস 

    এই মহাকুম্ভেই ভাষণ দিতে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী নিশানা করেন কংগ্রেসকে। তিনি বলেন, “আমাকে বলুন, কংগ্রেস আপনাদের জন্য কী ভাল কাজ করেছে। এই দল এটা নিশ্চিত করেছে যে আপনি ও লোকেরা যাতে অনুন্নয়নে আটকে থাকেন, জীবিকার অভাবে দারিদ্র ও হতাশার মধ্যে ডুবে থাকেন।” এর পরেই তিনি বলেন, “কংগ্রেস দেউলিয়া ও মরচে পড়া লোহা। কিছু শহুরে মাওবাদী এখন দল চালাচ্ছে। আর বিজেপি সরকার মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নীত করার জন্য আন্তরিকভাবে কাজ করছে।”

    ‘প্রতিশ্রুতি পূরণ করেনি কংগ্রেস’

    প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) বলেন, “কংগ্রেস ৫০ বছর আগে দারিদ্র দূর করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। কিন্তু তাতে তারা ব্যর্থ হয়েছে।” তাঁর প্রশ্ন, “মধ্যপ্রদেশকে কি আপনারা আবার কংগ্রেস আমলের মতো অসুস্থ রাজ্যে পরিণত করতে চান? আপনাদের রাজ্যে আবার দুর্নীতিবাজদের লুটপাট দেখতে চান?” প্রধানমন্ত্রী বলেন, “মধ্যপ্রদেশের উন্নয়নকে বিজেপি সরকার অগ্রাধিকার দেবে। যদি বিজেপি ক্ষমতায় থাকে এবং মোদির নেতৃত্বে থাকে, তবে আপনাদের উন্নয়ন নিশ্চিত করা হবে।”

    আরও পড়ুুন: ইন্ডি জোটের অন্দরে ফের তাল ঠোকাঠুকি! রাঘবের মেগা বিয়েকে ঘিরে আপকে বিঁধল কংগ্রেস

    কংগ্রেসের পাশাপাশি এদিন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) আক্রমণ শানান বিজেপি বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ইন্ডিকে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, “যে দলটি একদিন সংসদে মহিলা সংরক্ষণ বিলের বিরোধিতা করতে চেয়েছিল, এবার কিন্তু আইনটির জন্য অপ্রতিরোধ্য সমর্থনের মুখে তাঁদের অন্য কোনও বিকল্প ছিল না।” তিনি বলেন, “কংগ্রেস যখন ক্ষমতায় ছিল, তখন মহিলা সংরক্ষণ বিল কেন পাশ করেনি? অন্য জোটের শরিকদের বিপথে নিয়ে যাওয়ার জন্য অহংকারী জোটকে নেতৃত্ব দিতে চায় কংগ্রেস। এই দলের হতাশা স্পষ্ট এবং এখন তারা জনগণকে বিভ্রান্ত করবে এবং যুবক ও মহিলাদের বিভ্রান্ত করবে। কংগ্রেস সেই দল যারা দ্রৌপদী মুর্মুকে দেশের রাষ্ট্রপতি হতে দেখতে চায়নি।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share