Blog

  • Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    Indian Railway: রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ক্ষতিপূরণের অঙ্ক ১০ গুণ বাড়াল মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ট্রেন দুর্ঘটনার ক্ষেত্রে ভারতীয় রেলের পক্ষ থেকে এবার ক্ষতিপূরণের পরিমাণ অনেকটাই বেড়ে গেল। এ সংক্রান্ত ক্ষতিপূরণ বাড়ানোর প্রস্তাব রেল মন্ত্রকের (Indian Railway) কাছে পাঠিয়েছিল রেলবোর্ড। রেলমন্ত্রকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী ক্ষতিপূরণের অঙ্ক প্রায় ১০ গুণ বাড়তে চলেছে। জখম, গুরুতর জখম এবং মৃত্যু সবকিছুতেই এবার থেকে বাড়তি ক্ষতিপূরণ দেবে রেল। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের জুন মাসে করমণ্ডল এক্সপ্রেসের দুর্ঘটনা (Indian Railway) কেড়ে নিয়েছিল বহু মানুষের প্রাণ। এতদিন পর্যন্ত রেলওয়ে আইনের ১২৪ নম্বর ধারা অনুযায়ী ক্ষতিপূরণ দেওয়া হত। তবে ১৮ সেপ্টেম্বর থেকে নতুন ক্ষতিপূরণে নিয়ম কার্যকর হয়েছে। রেল সূত্রে খবর, এর আগে ক্ষতিপূরণের পরিমাণ সংক্রান্ত পরিবর্তন করা হয়েছিল ২০১২ এবং ২০১৩ সালে।

    ক্ষতিপূরণের অঙ্ক

    নতুন বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী রেল দুর্ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে সেই পরিবারকে দেওয়া হবে ৫ লাখ টাকা। আগে রেলের তরফ থেকে দেওয়া হতো ৫০ হাজার টাকা। শুধুমাত্র বড়সড়ো রেল দুর্ঘটনার ক্ষেত্রেই এই নিয়ম প্রযোজ্য হবে এমন নয়, রেলের লেভেল (Indian Railway) ক্রসিংয়ের কারও মৃত্যু হলেও ক্ষতিপূরণের একই অঙ্ক বজায় থাকবে। অন্যদিকে গুরুতর জখমদের আগে রেলের পক্ষ থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হতো ২৫ হাজার টাকা। বর্তমানে দশ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে আড়াই লাখ টাকা। আবার অল্প জখমদের ক্ষেত্রে পাওয়া যেত ৫ হাজার টাকা, এবার সেটাও ১০ গুণ বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫০ হাজার টাকা। এর পাশাপাশি যে কোনও অপ্রীতিকর ঘটনায় কারও মৃত্যু হলে ১৫,০০০ টাকা ক্ষতিপূরণ দিত রেল এবার থেকে সেই অঙ্কের পরিমাণ করা হয়েছে দেড় লাখ টাকা।

    কোন কোন ক্ষেত্রে নিয়ম কার্যকর হবে না

    এইসব নিয়মগুলোই কার্যকর থাকবে রেলে দুর্ঘটনার (Indian Railway) ক্ষেত্রে। তবে কোনও ব্যক্তি যদি আত্মহত্যার পথ বেছে নেন রেলওয়ে ট্রাকে তাহলে মিলবে না ক্ষতিপূরণ। আবার অবৈধভাবে লাইন পার হওয়ার সময় ওভারহেডের বৈদ্যুতিক তার ছিঁড়ে যাওয়ার কারণে মৃত্যু হলে ক্ষতিপূরণ দেবে না রেল। ট্রেনের মধ্যে স্বাভাবিক মৃত্যু হলেও সে ক্ষেত্রে রেল কোন ক্ষতিপূরণ দেয় না। এর পাশাপাশি জখমদের চিকিৎসার খরচেও এগিয়ে এসেছে রেল। জানা গিয়েছে আগে প্রতিদিনের চিকিৎসা খরচ চালানোর জন্য ৩০০ টাকা করে দেওয়া হত। এখন থেকে ৩০ দিন পর্যন্ত হাসপাতালের যাবতীয় চিকিৎসার খরচ বহন করবে রেল এবং প্রতিদিন ৩,০০০ টাকা করে পাওয়া যাবে। এই টাকার পরিমাণ প্রতি ১০ দিন অন্তর অ্যাকাউন্টে ঢুকবে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IND vs AUS: একদিনের ক্রিকেটে শীর্ষে ভারত, পিছনে পাকিস্তান! অজিদের পাঁচ উইকেটে হারাল টিম ইন্ডিয়া

    IND vs AUS: একদিনের ক্রিকেটে শীর্ষে ভারত, পিছনে পাকিস্তান! অজিদের পাঁচ উইকেটে হারাল টিম ইন্ডিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দুরন্ত ভারত। এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই আইসিসি একদিনের ক্রম তালিকায় দুই নম্বরে উঠেছিল টিম ইন্ডিয়া। সামনে ছিল পাকিস্তান। শুক্রবার, অস্ট্রেলিয়াকে পাঁচ উইকেটে হারিয়ে শীর্ষে উঠে এল ভারত। টেস্ট, একদিন ও টি-টোয়েন্টি তিন ঘরানার ক্রিকেটেই এখন  শীর্ষস্থানে ভারত। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তিন ম্যাচের একদিনের সিরিজ ২–১ ব্যবধানে জিতলেও ভারত থাকবে এক নম্বরে। বাইশ গজে দেশের এই সাফল্যে আপ্লুত সমর্থক থকে অনুরাগীরা। নেট দুনিয়ায় রোহিতদের জয় জয়কার। অভিনন্দন জানিয়েছেন বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।

    ব্যাটে-বলে দাপট

    এদিন, টস জিতে বোলিং করার সিদ্ধান্ত নেয় ভারত। অস্ট্রেলিয়া প্রথমে ব্যাট করে ২৭৬ রান করে। বল হাতে ভারতের হয়ে ৫টি উইকেট নেন মহম্মদ শামি। অস্ট্রেলিয়ার হয়ে সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন ডেভিড ওয়ার্নার। জস ইংলিশ ৪৫ রান এবং স্টিভ স্মিথ ৪১ রান করেন। দলের আরেক তারকা ব্যাটার লাবুসানে করেন ৩৯ রান।  

    এদিন রান তাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই মারমুখী মেজাজে খেলতে থাকেন শুভমান ও রুতুরাজ। শুভমান এমনিতেই চলতি বছর দারুণ ফর্মে আছেন। অন্যদিকে রুতুরাজের এটি ছিল কেরিয়ারের তৃতীয় একদিনের ম্যাচ। এরমধ্যে আবার অজিদের বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ বলে কথা। শুভমান গিল (৭৪) ও ঋতুরাজ গায়কোয়াড (৭১) রান করে আউট হন। শুভমানের সঙ্গে ভুল বোঝাবুঝির খেসারত দেন শ্রেয়স আইয়ার। তিনি অহেতুক ঝুঁকি নিয়ে রান আউট হন। দল পড়ে বিপদে। ১৫১ রানে ৩ উইকেট হারিয়ে ভারত তখন বেশ চাপে। এরপর উইকেট ছুড়ে দিয়ে দলের সমস্যা আরও বাড়িয়ে দেন ঈশান কিষান। শেষের দিকে হাফসেঞ্চুরি করে দলকে ম্যাচ জেতান কেএল রাহুল ও সূর্যকুমার যাদব। এই ম্যাচে জয়ের ফলে তিন ম্যচের সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারতীয় দল।

    আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শিবের ছোঁয়া! শিলান্যাস করবেন মোদি

    ভারতের চিন্তা

    বিশ্বকাপের আগে ভারত ভালো শুরু করলেও, এক বছর আট মাস পর ৫০ ওভারের ফরম্যাটে কামব্যাক করেছিলেন রবিচন্দ্রন অশ্বিন (Ravichandran Ashwin)। তবে এদিন তেমন প্রভাব ফেলতে পারলেন না অভিজ্ঞ অফ স্পিনার। ১০ ওভারে মাত্র ৪৭ রান দিলেও, ঝুলিতে এল মাত্র ১ উইকেট। গ্রাউন্ড ফিল্ডিং নিয়েও চিন্তা রইল ভারতের। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Justin Trudeau: জঙ্গি খুনে ভারতকে দুষে বিপাকে ট্রুডো, প্রধানমন্ত্রী পদে তাঁকে চাইছেন না সিংহভাগ কানাডাবাসীই!

    Justin Trudeau: জঙ্গি খুনে ভারতকে দুষে বিপাকে ট্রুডো, প্রধানমন্ত্রী পদে তাঁকে চাইছেন না সিংহভাগ কানাডাবাসীই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খালিস্তানি জঙ্গি হত্যায় ভারতের হাত রয়েছে বলে বিপাকে কানাডার জাস্টিন ট্রুডোর (Justin Trudeau) সরকার। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে ভারত-কানাডা সম্পর্ক তলানিতে ঠেকেছে। তার জেরে আরও গাড্ডায় ট্রুডো সরকার! সাম্প্রতিক এক সমীক্ষায় জানা গিয়েছে,  বর্তমানে দেশের ৪০ শতাংশ ভোটার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইছেন কনজার্ভেটিভ পার্টির নেতা পিরি পয়লিভারকে। তাঁর পেছনে রয়েছেন ট্রুডো। আইপিএসওএস নামের এক সংস্থার করা সমীক্ষায় উঠে এসেছে এই তথ্য। ২০২৫ সালে কানাডায় হবে সাধারণ নির্বাচন। কনজার্ভেটিভ পার্টির নেতাদেরও দাবি, ওই নির্বাচনে দেশের রাশ তাঁদের হাতে আসার চান্স সব চেয়ে বেশি।

    পিরি পয়লিভারকে প্রধানমন্ত্রী চান সিংহভাগ মানুষ 

    সমীক্ষায় যাঁরা অংশ নিয়েছিলেন, তাঁদের মধ্যে ৪০ শতাংশ পিরিকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চাইলেও, ট্রুডোকে (Justin Trudeau) ওই পদে দেখতে চেয়েছেন মাত্র ৩১ শতাংশ মানুষ। ২২ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী পদে দেখতে চেয়েছেন এনডিপি (NDP) নেতা জগমিত সিংহকে। খালিস্তানিদের প্রতি সংবেদনশীল জগমিত। তাঁর দল রয়েছে ট্রুডোর সরকারে। তবে এই তিনজনের মধ্যে পিরিই সেরা বলে মনে করেছেন সিংহভাগ কানাডাবাসী। তাঁদের মতে, অর্থনীতি, স্বাস্থ্য এবং বাসস্থান এই তিন ক্ষেত্রেই পিরির পরিকল্পনাও সেরা।

    জঙ্গি খুনে ভারতকে দুষছেন ট্রুডো

    গত জুন মাসে প্রকাশ্যে খুন হন খালিস্তানি জঙ্গি হরদীপ সিং নিজ্জর। এই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তোলে ট্রুডো সরকার। যদিও অভিযোগের স্বপক্ষে প্রমাণ চায় ভারত। প্রমাণ চেয়েছেন পিরিও। তিনি বলেন, “আমি মনে করি সমস্ত ঘটনাটা প্রধানমন্ত্রীর খুলে বলা প্রয়োজন। ইতিমধ্যেই যেসব প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে, তা আমাদের জানা প্রয়োজন। যাতে করে কানাডাবাসী ঠিকঠাক বিচার-বিবেচনা করতে পারেন।” তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী কিছুই প্রমাণ করতে পারেননি। তিনি কেবল একটি বিবৃতি দিয়েছেন।”

    আরও পড়ুুন: মুখ পুড়েছে চিনের! অরুণাচল প্রদেশের তিন ক্রীড়াবিদকে ভিসা দিল না বেজিং, ক্ষোভ ভারতের

    সমীক্ষায় জানা গিয়েছে, কিউবেক ছাড়া কানাডার সব প্রদেশেই ট্রুডোর (Justin Trudeau) চেয়ে প্রধামন্ত্রিত্বের দৌড়ে এগিয়ে রয়েছেন পিরি। অন্টারিওর ৪২ শতাংশ মানুষ প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চান পিরিকে। আর ট্রুডোকে ওই পদে চান ৩৮ শতাংশ মানুষ। প্রসঙ্গত, লিবারেল পার্টির নেতা তথা প্রধানমন্ত্রী ট্রুডোর নেতৃত্বে কানাডায় চলছে জোট সরকার। এই সরকারে রয়েছে খালিস্তানিদের প্রতি সংবেদনশীল এনডিপি। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলের মতে, তাই জোট রাজনীতির বাধ্যবাধকতার কারণে এবং নিজের গদি বাঁচাতে জঙ্গি খুনে ভারতকে দুষছেন ট্রুডো।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: বাড়ল জেল হেফাজতের মেয়াদ, এবারও অনুব্রতর পুজো কাটবে তিহাড় জেলেই?

    Anubrata Mondal: বাড়ল জেল হেফাজতের মেয়াদ, এবারও অনুব্রতর পুজো কাটবে তিহাড় জেলেই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত বছরও তৃণমূল নেতা অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) পুজোটা কেটেছিল তিহাড় জেলের ছোট্ট কুঠুরিতে। এবারও বোধহয় পুজোয় আনন্দ করা হবে না তাঁর। অথচ ফি বারের মতো এ বছরও হয়তো মহালয়ার দিন থেকেই বিভিন্ন মণ্ডপের ফিতে কেটে বেড়াবেন অনুব্রতর দলনেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। রেড রোডে সুসজ্জিত মঞ্চে বসে পুজো কার্নিভাল দেখে যারপরনাই প্রীত হবেন তিনি। আর অনুব্রত তখনও জেলের প্রায়ান্ধকার ঘরে বসে গুণবেন মুক্তির দিন।

    বাড়ল জেল হেফাজতের মেয়াদ 

    গরু পাচার মামলায় গত বছর গ্রেফতার হন অনুব্রত। তারপর থেকে তিনি বন্দি রয়েছেন দিল্লির তিহাড় জেলে। এই জেলেই বন্দি রয়েছেন তাঁর মেয়ে সুকন্যাও। বুধবার দিল্লির আদালত অনুব্রতর জেল হেফাজতের মেয়াদ বাড়িয়ে করেছে ৩০ অক্টোবর। আর সুকন্যার জেল হেফাজতের মেয়াদ জানুয়ারি পর্যন্ত। অনুব্রতর প্রাক্তন দেহরক্ষী সেহগল হোসেন এবং এই মামলায় অন্যতম চক্রী এনামুল হককেও ৩০ অক্টোবর পর্যন্ত থাকতে হবে জেল হেফাজতে। এদিন অবশ্য জামিন পেয়েছেন অনুব্রতর (Anubrata Mondal) হিসাবরক্ষক মনীশ কোঠারি।

    অনুব্রতর পুজোয় নেই সেই জাঁক

    তবে এখনও আশা ছাড়েননি অনুব্রত ঘনিষ্ঠরা। কারণ কলকাতা হাইকোর্টে জামিনের আবেদন করেছিলেন অনুব্রত। সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায় হাইকোর্টে। পরে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন তৃণমূল নেতা। তাই আশার আলো দেখছেন অনুব্রতর অনুগামীরা। অনুব্রতর বাড়িতেও দুর্গাপুজো হয়। তিনি যখন জেলের বাইরে ছিলেন, তখন সেই পুজোর জাঁক ছিল দেখার মতো। পুজোর দিনগুলি সপরিবারে অনুব্রত কাটাতেন গ্রামেই। ‘দাদা’র পুজো দেখতে ভিড় করতেন দূর-দুরান্তের লোকজন। মন্ত্রী-সাংসদ-বিধায়করাও আসতেন গাড়ি হাঁকিয়ে। ভিআইপির ঠেলায় গ্রামের মানুষরাই যেতেন সিঁটিয়ে।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’! তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    গত বছর পুজোর আগে আগে আয়োজনের অজুহাতেই জামিনের আবেদন করেছিলেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি (Anubrata Mondal)। যদিও তাঁর সেই আবেদন খারিজ হয়ে যায়। তবে পুজো হয়েছে। যদিও উচ্ছ্বাসের অভাব ছিল। স্থানীয় এক বাসিন্দা বলেন, “গত বছর অনুব্রত গ্রেফতার হওয়ার পর থেকেই ফিকে হয়েছে পুজোর জাঁক।” অনুব্রত না থাকায় এখন পুজোর আয়োজন করেন তাঁর আত্মীয়-স্বজনের পাশাপাশি ঘনিষ্ঠ বৃত্তের কয়েকজন। এবারও তাঁরা পুজোর আয়োজন করবেন। পাঁচদিন ধরে অনুব্রতর ঘর আলো করে থাকবেন মহামায়া। ধুপ-ধুনোর গন্ধে ম ম করবে তল্লাট। অনুব্রত নাকে তখন হয়তো শুধুই স্যাঁতসেঁতে কুঠুরির ভ্যাপসা গন্ধ!

    এক সময় চড়াম চড়াম ঢাক বাজাতে চেয়েছিলেন অনুব্রত। এখন কে যে বাজায় সেই ঢাক!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Asian games 2023: মুখ পুড়েছে চিনের! অরুণাচল প্রদেশের তিন ক্রীড়াবিদকে ভিসা দিল না বেজিং, ক্ষোভ ভারতের

    Asian games 2023: মুখ পুড়েছে চিনের! অরুণাচল প্রদেশের তিন ক্রীড়াবিদকে ভিসা দিল না বেজিং, ক্ষোভ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরুণাচল প্রদেশে মুখ পুড়েছে চিনের! ড্রাগনের দেশের আগ্রাসন রুখে দিয়েছিলেন ভারতীয় সেনা। মেরে তাড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল লাল ফৌজকে। তার জেরে অরুণাচল প্রদেশের ক্রীড়াবিদদের ভিসা দিল না চিন। এশিয়ান গেমসের (Asian games 2023) আগে যার জেরে দেশ-বিদেশে সমালোচনার মুখে পড়েছে শি জিনপিংয়ের দেশ।

    তিন ক্রীড়াবিদকে ভিসা নয়

    অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ। তার পরেও সম্প্রতি অরুণাচল প্রদেশকে নিজেদের অংশ বলে দাবি করে মানচিত্রের নয়া সংস্করণ প্রকাশ করে বেজিং। তার পরেই কড়া প্রতিক্রিয়া জানানো হয় ভারতের তরফে। তার জেরে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যের ক্রীড়াবিদদের ভিসা (Asian games 2023) দেয়নি চিন।

    আরও পড়ুুন: লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’! তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    ভারতের তিন উশু খেলোয়াড় হলেন নিম্যান ওয়াংশু, ওনিলু টেগা এবং মেপাং লামগু। ঘটনাচক্রে তিনজনেই অরুণাচল প্রদেশের বাসিন্দা। এই তিনজনকে ভিসা দেয়নি চিন। যার জেরে উশু খেলোয়াড় ও স্টাফ সহ মোট সাতজন রওনা দিলেন হংকংয়ের উদ্দেশে। ভিসা নিয়ে এই টালবাহানার জেরে অনেক দেরিতে হ্যাংঝৌ পৌঁছায় ভারতীয় উশু টিম। ২৩ সেপ্টেম্বর থেকে এখানেই শুরু হবে এশিয়ান গেমস।

    কড়া প্রতিক্রিয়া নয়াদিল্লির

    জানা গিয়েছে, যে তিন উশু খেলোয়াড়কে চিন ভিসা দেয়নি, তাঁদের প্রত্যেককেই ছাড়পত্র দিয়েছিলেন এশিয়ান গেমসের আয়োজকরা। দেশের তিন খেলোয়াড়কে চিন ভিসা না দেওয়ায় বেজায় চটেছে নয়াদিল্লি (Asian games 2023)। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জারি করা বিবৃতিতে মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, ভারতীয় নাগরিকদের বাসস্থান বিচার করে বৈষম্যমূলক আচরণ একেবারে মেনে নেওয়া হবে না। অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অখণ্ড অংশ ছিল, ভবিষ্যতেও থাকবে। বেছে বেছে কয়েকজন ভারতীয় ক্রীড়াবিদকে আটকে দেওয়া হয়েছে।

    এহেন আচরণের জন্য দিল্লি ও বেজিংয়ে চিনের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ করা হয়েছে। এশিয়ান গেমসের আদর্শেরও বিরোধিতা হয়েছে এই কাজে। চিনের এহেন আচরণের প্রতিবাদ জানাতে চিন সফর বাতিল করেছেন ক্রীড়ামন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর। এর পাশাপাশি বেজিংকে কড়া বার্তা দিয়ে (Asian games 2023) বলা হয়েছে, দেশের স্বার্থ বজায় রাখতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার অধিকার রয়েছে ভারতের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Varanasi Cricket Stadium: আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শিবের ছোঁয়া! শিলান্যাস করবেন মোদি

    Varanasi Cricket Stadium: আন্তর্জাতিক মানের ক্রিকেট স্টেডিয়ামে শিবের ছোঁয়া! শিলান্যাস করবেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেটে ভারতে স্টেডিয়ামের তালিকায় আরও একটি স্টেডিয়াম যোগ হতে চলেছে। বারাণসীতে তৈরি হচ্ছে আন্তর্জাতিক মানের নতুন একটি স্টেডিয়াম। আইসিসি-র সমস্ত নিয়ম মেনে তৈরি করা হচ্ছে এই স্টেডিয়ামটি। প্রধানমন্ত্রীর সংসদীয় এলাকা উত্তরপ্রদেশের বারাণসীতে (Varanasi Cricket Stadium) এই অত্যাধুনিক স্টেডিয়াম তৈরি করা হচ্ছে। শনিবার নতুন স্টেডিয়ামের শিল্যান্যাস করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    নতুন স্টেডিয়ামের থিম শিব 

    বারাণসীর নতুন স্টেডিয়াম (Varanasi Cricket Stadium) তৈরি করা হচ্ছে বিশেষ ভাবনায়। যাতে থাকবে কাশী এবং শিবের ছোঁয়া। গ্যালারির আকৃতি হবে শিবের মাথায় থাকা এক ফালি চাঁদের মতো। স্টেডিয়ামের প্রবেশপথ হবে বেলপাতার আদলে। ফ্লাডলাইটের স্ট্যান্ড হবে ত্রিশূলের মতো দেখতে। ৩০.৬ একর জমিতে এই স্টেডিয়াম তৈরি হয়েছে। স্টেডিয়ামের মিডিয়া সেন্টার হবে ডমরুর আদলে। গ্যালারি তৈরি করা হবে বারাণসীর গঙ্গার ঘাটগুলির আদলে। একসঙ্গে ৩০ হাজার দর্শক বসে এই স্টেডিয়ামে খেলা দেখতে পারবেন। নতুন এই স্টেডিয়ামে থাকবে মোট ৭টি পিচ (প্রধান এবং অনুশীলনের মিলিয়ে)। আশা করা হচ্ছে, ২০২৫ সালের ডিসেম্বরের মধ্যে স্টেডিয়াম নির্মাণের কাজ শেষ হয়ে যাবে। কানপুর এবং লখনউয়ের পর এই স্টেডিয়াম হবে বারাণসীর তৃতীয় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম।

    আরও পড়ুন: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    স্টেডিয়ামের জন্য খরচ ৪৫১ কোটি

    বারাণসী রিং রোডের পাশে গঞ্জারি গ্রামে নতুন স্টেডিয়ামের (Varanasi Cricket Stadium) জন্য জমি চিহ্নিত করেছিল উত্তরপ্রদেশ সরকার। জমি অধিগ্রহণ করতে যোগী আদিত্যনাথ সরকারের খরচ হয়েছে ১২১ কোটি টাকা। স্টেডিয়াম তৈরির জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড বরাদ্দ করেছে ৩৩০ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে নতুন স্টেডিয়াম তৈরির জন্য প্রাথমিক ভাবে ৪৫১ কোটি টাকা ধার্য্য করা হয়েছে। শনিবারের শিলান্যাস অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকতে পারেন সচিন তেন্ডুলকর, সুনীল গাওস্কর, রবি শাস্ত্রী, দিলীপ বেঙ্গসরকারেরা। থাকবেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি রজার বিনি এবং সচিব জয় শাহও।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • JD(S): লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’!  তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    JD(S): লোকসভা নির্বাচনের আগে ‘রামধাক্কা’!  তৃণমূলকে নিরাশ করে এনডিএ শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল সুপ্রিমোর হাত ফসকালেন এইচডি কুমারস্বামী! লোকসভা নির্বাচনে বিজেপির বিরুদ্ধে একজোট হয়ে লড়বেন বলে কালীঘাটে এসে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কথা দিয়ে গিয়েছিলেন জনতা দল সেকুলার (JD(S)) প্রধান কুমারস্বামী। পরে বিজেপিকে পরাস্ত করতে যে ২৬টি রাজনৈতিক দলের জোট ‘ইন্ডিয়া’ গড়ে উঠেছে, তাতে অবশ্য যোগ দেয়নি কুমারস্বামীর দল। শেষমেশ শুক্রবার দুপুরে তারা যোগ দিল এনডিএ শিবিরে। যার জেরে লোকসভা নির্বাচনের আগে খানিকটা হলেও ধাক্কা খেল বিরোধীদের ইন্ডি জোট। নিশ্চয়ই হতাশ হলেন তৃণমল নেত্রীও!

    বিজেপি নেতৃত্বের সঙ্গে সাক্ষাৎ কুমারস্বামীর

    এদিন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা ও কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করে এনডিএতে যোগ দেওয়ার কথা ঘোষণা করলেন কুমারস্বামী। উনিশের লোকসভা নির্বাচনে কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ে রণাঙ্গনে নেমেছিল কুমারস্বামীর দল (JD(S))। কর্নাটকে ২৮টি লোকসভা আসন রয়েছে। এর ২১টিতে দাঁড়িয়েছিল কংগ্রেস। বাকিগুলিতে প্রার্থী দিয়েছিল জনতা দল সেক্যুলার। সেবার মাত্র একটি আসনে জয় পেয়েছিল কুমারস্বামীর দল। কর্নাটকে বিজেপি লড়েছিল ২৭টি আসনে। এর মধ্যে পদ্ম প্রার্থীরা জিতেছেন ২৫টি আসনে।

    কর্নাটককে কংগ্রেস মুক্ত করার ডাক

    কর্নাটক বিধানসভা নির্বাচনেও কংগ্রেস ঝড়ে উড়ে গিয়েছে জনতা দল সেক্যুলার। রাজনৈতিক মহলের মতে, সেই কারণে কংগ্রেসকে উচিত শিক্ষা দিতে বিজেপি শিবিরে ভিড়ল কুমারস্বামীর দল। তার পরেই লোকসভা নির্বাচনে কর্নাটককে কংগ্রেস মুক্ত করার ডাক দিলেন কুমারস্বামী। এদিন দুপুরে নয়াদিল্লিতে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করেন কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী কুমারস্বামী। উপস্থিত ছিলেন গোয়ার মুখ্যমন্ত্রী প্রমোদ সাওয়ান্তও। এনডিএ শিবিরে যোগ দেওয়ার পর ট্যুইট করেন জেপি নাড্ডা।

    তিনি লিখেছেন, “কর্নাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা জেডিএস (JD(S)) নেতা কুমারস্বামীর সঙ্গে সাক্ষাৎ হল। উপস্থিত ছিলেন প্রবীণ নেতা তথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এনডিএ শিবিরে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়ায় আমি খুশি। আমরা তাঁদের আন্তরিকভাবে স্বাগত জানাচ্ছি। এতে এনডিএ আরও শক্তিশালী হবে। পূর্ণ হবে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্বপ্ন, ‘নয়া ভারত, শক্তিশালী ভারত’।”

    আরও পড়ুুন: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • School Uniform Scam: ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণেও কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    School Uniform Scam: ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণেও কোটি কোটি টাকার দুর্নীতি! অভিযুক্ত তৃণমূল নেতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শাসক দলের নেতা মন্ত্রীদের বিরুদ্ধে চুরির অভিযোগের শেষ নেই। চাকরি চুরি, ১০০ দিনের প্রকল্পের টাকা চুরি তো রয়েছেই এবার ছাত্রদের পোশাক বিতরণে দুর্নীতির (School Dress Scam) অভিযোগ উঠল শাসকদলের মন্ত্রীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে। অভিযোগ, উত্তর দিনাজপুর জেলার জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি তথা রাজ্যের মন্ত্রী গোলাম রব্বানীর ভাই গোলাম রসুলের বিরুদ্ধে। ছাত্রদের ইউনিফর্ম বিতরণ (School Uniform Scam) প্রকল্পে কোটি কোটি টাকা নয় ছয় করেছেন গোলাম রসুল ওরফে মণি। এই অভিযোগে কলকাতা হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলাও দায়ের হল। শাসক দলের মন্ত্রীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন উত্তর দিনাজপুর জেলার গোয়ালপোখরের জনৈক জয়নুল হক। 

    ঠিক কী অভিযোগ?

    জানা গিয়েছে, রাজ্য সরকারের বিদ্যালয়গুলিতে প্রথম থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের স্কুলের পোশাক বিতরণ (School Uniform Scam) করা হয়। অভিযোগ গোয়ালপোখর-১ ব্লকের এই প্রকল্পে সাড়ে আট কোটি টাকারও বেশি দুর্নীতি হয়েছে। কলকাতা হাইকোর্টে মামলাকারী জয়নুল হকের দাবি, সরকারি স্কুলের এই ইউনিফর্ম বিতরণের দায়িত্বে ছিল ওই ব্লকেরই মিলন মেলা মহাসঙ্ঘ নামের একটি স্বনির্ভর গোষ্ঠী। সেখান থেকেই যাবতীয় টাকা নয় ছয় করা করেন জেলা পরিষদের সহ-সভাপতি গোলাম রসুল।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের বিরুদ্ধে ইডির অভিযোগ বহাল রাখল হাইকোর্ট, রইল না তদন্তে বাধা

    বিভিন্ন দফতরে অভিযোগ জানিয়েও কাজ হয়নি 

    তবে শুধু এখানেই শেষ নয়, ওই মামলাকারীর আরও দাবি, প্রকল্পের বরাদ্দ টাকা এমন অনেকের কাছেই পৌঁছেছে যারা পোশাক তৈরি করা বা বিতরণ করা এরকম কোনও কাজের সঙ্গে যুক্ত নয়। এর পাশাপাশি ওই স্বনির্ভর গোষ্ঠীও কোনও পোশাক (School Uniform Scam) সরবরাহ করেনি বলে অভিযোগ। মামলাকারীর দাবি, জেলা শাসক থেকে বিডিও, সার্কেল ইন্সপেক্টর সহ শিক্ষা দফতরের একাধিক অফিসারের সঙ্গে যোগাযোগ তিনি করেছিলেন, তবে তাতে কোনও কাজ হয়নি। জয়নুল হক বলেন, ‘‘ছাত্রদের পোশাকের টাকা ঢুকেছে তৃণমূল নেতাদের অ্যাকাউন্টে।’’

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    Women Reservation Bill: মহিলা সংরক্ষণ বিল পাশে “মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ’’, মহিলাদের প্রণাম প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মহিলাদের জীবন আরও সহজ করতে, তাঁদের জীবনযাত্রার মানোন্নয়ন করতে ও মহিলাদের নেতৃত্বে উন্নয়নের যে গ্যারান্টি মোদি দিয়েছিল, এটা তার প্রমাণ।” লোকসভার পর রাজ্যসভায় মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশ হওয়ার পর একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। মঙ্গলবার লোকসভায় পেশ হয়েছিল মহিলা সংরক্ষণ বিল। পরে সেটি পাঠানো হয় রাজ্যসভায়। বৃহস্পতিবার রাতে সেখানেও পাশ হয় বিলটি। তিন দশক ধরে চেষ্টা চালানোর পর শেষমেশ সংসদে পাশ হল বিলটি। তার পরেই বিজেপির সদর দফতর সহ সর্বত্র শুরু হয়েছে উদযাপন।

    ‘স্বপ্ন সত্যি হয়েছে’

    মহিলা সংরক্ষণ বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর প্রধানমন্ত্রী বলেন, “দেশবাসীকে অভিনন্দন। দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে দেশের নাগরিকরা এই বিলের অপেক্ষায় ছিল। সেই স্বপ্ন সত্যি হয়েছে। এটা গোটা দেশের জন্য একটা বিশেষ সময়। আজ মহিলাদের আত্মবিশ্বাস আকাশ স্পর্শ করছে। দেশের মা-বোন-মেয়েরা উদযাপন করছেন। আমাদের আশীর্বাদ করছেন।” তিনি বলেন, “কোটি কোটি মা-বোনেদের স্বপ্নপূরণ করার সুযোগ আমরা পেয়েছি। বিজেপি রাষ্ট্রকে সবার আগে মনে করে। বিজেপি কর্মী হিসেবে, দেশের দায়িত্ববান নাগরিক হিসেবে আমাদের কাছে এটা অত্যন্ত গর্বের মুহূর্ত।”

    ‘এটি কোনও সামান্য আইন নয়’

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “নারী শক্তি বন্ধন অধিনিয়ম কোনও সামান্য আইন নয়, এটা নতুন ভারতের নতুন সূচনা। অমৃতকালে নতুন ভারত গঠনের লক্ষ্যে অনেক বড় ও মজবুত পদক্ষেপ।” তিনি বলেন, “মহিলাদের অংশীদারিত্ব বাড়াতে বিজেপি তিন দশক ধরে এই বিল (Women Reservation Bill) আইনে পরিণত করার চেষ্টা করছিল। আজ আমরা তা বাস্তবায়ন করেছি। মহিলা সংরক্ষণ বিল নিয়ে একাধিক বাধা ছিল, কিন্তু যখন উদ্দেশ্য পবিত্র হয়, প্রয়াসে পারদর্শিতা থাকে, তখন সব প্রতিবন্ধকতা পার করা যায়।”

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, “আজ আমি দেশের সব মহিলাকে অভিনন্দন জানাতে চাই। গতকাল ও তার আগের দিন আমরা নয়া ইতিহাস তৈরির সাক্ষী থেকেছি। এটা আমাদের সৌভাগ্য যে কোটি কোটি মানুষ এই ইতিহাস তৈরির সুযোগ দিয়েছেন। এমন কিছু সিদ্ধান্ত থাকে, যা দেশের ভাগ্য বদলে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।” বিল (Women Reservation Bill) পাশের পর এদিন প্রধানমন্ত্রীকে সংবর্ধনা দেওয়া হয় বিজেপির সদর দফতরে। সেখানে প্রবীণ এক মহিলা বিজেপি কর্মীকে ঝুঁকে প্রণামও করতে দেখা যায় প্রধানমন্ত্রীকে।  

    আরও পড়ুুন: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Khalistani Terrorist: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

    Khalistani Terrorist: নিজ্জর খুনে প্রমাণ দিতে ব্যর্থ, রাজনৈতিক কারণেই কি ভারতকে নিশানা ট্রুডোর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কানাডায় খুন হয়েছেন খালিস্তানি জঙ্গি (Khalistani Terrorist) ‘খালিস্তান টাইগার ফোর্সে’র প্রধান হরদীপ সিং নিজ্জর। জুন মাসের ওই ঘটনায় ভারতের দিকে অভিযোগের আঙুল তুলছে জাস্টিন ট্রুডোর দেশে ঘাঁটি গেড়ে থাকা খালিস্তানপন্থীরা। খালিস্তানিদের সুরে সুর মিলিয়ে ভারতকে দুষছে কানাডার ট্রুডো সরকারও।

    প্রমাণ চাইল ভারত

    নিজ্জর খুনে যে ভারতের হাত রয়েছে, এবার ট্রুডো সরকারের সেই অভিযোগের প্রমাণ চাইল ভারত। নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে কানাডা প্রশাসনকে তদন্তে সাহায্য করার প্রস্তাব দিয়েছিল ভারত। যদিও সে ব্যাপারে টুঁ শব্দটি করেনি ট্রুডো সরকার। বিদেশ মন্ত্রকের মুখপাত্র অরিন্দম বাগচি বলেন, “আমরা কানাডা সরকারকে নির্দিষ্ট তথ্য (নিজ্জর হত্যাকাণ্ডে) দিতে (Khalistani Terrorist) বলেছিলাম। এখনও কোনও নির্দিষ্ট তথ্য তারা দেয়নি।” তিনি বলেন, “কানাডার মাটিতে ভারত বিরোধী যেসব জঙ্গি কার্যকলাপ হচ্ছে, তার প্রমাণ আমরা কানাডা সরকারকে শেয়ার করেছি। কিন্তু কানাডা তা করছে না। তারা অভিযোগ করছে, তার ওপর ভিত্তি করে ব্যবস্থাও নিচ্ছে। অথচ প্রমাণ দিতে পারছে না। কানাডা সরকারের রাজনৈতিক বাধ্যবাধকতার কারণেই বোধহয় এটা হচ্ছে।”

    কানাডার রাজনীতিতে শিখদের ভূমিকা 

    প্রসঙ্গত, কানাডায় শিখ ধর্মাবলম্বী মানুষ রয়েছেন দেশের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২ শতাংশ। ট্রুডো সরকার গঠনে এঁদের বিরাট ভূমিকা রয়েছে। সে দেশের ‘হাউস অফ কমনসে’ শিখ সাংসদ রয়েছেন ১৮ জন। তাই কানাডার কোনও রাজনৈতিক দলই শিখদের ক্ষোভের কারণ হতে পারে, এমন পদক্ষেপ করে না। আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক মহলের মতে, এই সুযোগটাকেই কাজে লাগিয়েছে খালিস্তানপন্থীরা। সেই কারণেই কানাডায় গিয়ে ঘাঁটি গাড়ছে একের পর এক খালিস্তানি জঙ্গি। ইন্ধন জোগাচ্ছে ভারত বিরোধী আন্দোলনে। যে কারণে মাঝে মধ্যেই ভারতের পঞ্জাবে মাথাচাড়া দিচ্ছে খালিস্তানি আন্দোলন।

    আরও পড়ুুন: পান্নুর হুমকি হিন্দুদের, খালিস্তানি জঙ্গি দমনের সাহস দেখাতে পারবেন কি ট্রুডো?

    বুধবার (Khalistani Terrorist) এনআইএ-র তরফে কানাডা সরকারকে ৪৩ জন বিচ্ছিন্নতাবাদীর নাম পাঠানো হয়। অভিযোগ, তার পরেই নয়াদিল্লির দিকে অভিযোগের আঙুল তুলছে ট্রুডো সরকার। এর প্রেক্ষিতে দিন কয়েক আগে অরিন্দম  বাগচি এক ট্যুইট-বার্তায় বলেছিলেন, “এই ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ খালিস্তানি সন্ত্রাসবাদী ও উগ্রপন্থীদের ওপর থেকে দৃষ্টি ঘুরিয়ে দেওয়ার প্রচেষ্টা। যারা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতার প্রতি একটা হুমকি, তাদের কানাডায় আশ্রয় দেওয়া চলছে।”

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share