Blog

  • Anubrata Mondal: গরু পাচারকাণ্ডে তৃণমূল নেতা অনুব্রতর জামিনের মামলায় সিবিআইকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    Anubrata Mondal: গরু পাচারকাণ্ডে তৃণমূল নেতা অনুব্রতর জামিনের মামলায় সিবিআইকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তৃণমূল (TMC) নেতা অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) জামিনের আবেদনের মামলায় সিবিআইকে নোটিশ দিল সুপ্রিম কোর্ট। সোমবার বিচারপতি অনিরুদ্ধ বসু ও বিচারপতি বেলা এম ত্রিবেদীর বেঞ্চ ওই নোটিশ দেয়। তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, তা জানতেই সিবিআইকে নোটিশ দিয়েছে দেশের শীর্ষ আদালত।  

    অনুব্রতর আইনজীবীর বক্তব্য

    অনুব্রতর আইনজীবী মুকুল রোহতগি বলেন, “এই মামলায় জড়িত অনেকেই ইতিমধ্যেই জামিন পেয়েছেন। পাঁচটি চার্জশিট ফাইল হয়েছে। অনুব্রত মণ্ডল একমাত্র জেলে রয়েছেন। ১৪ মাস ধরে জেলে রয়েছেন উনি। এই মামলায় ‘কিংপিন’ জামিন পেয়ে গিয়েছেন। তাই অনুব্রতকে জামিন দেওয়া হোক।” গরু পাচার মামলায় অনুব্রতর জামিনের আবেদন খারিজ হয়ে যায় কলকাতা হাইকোর্টে। উচ্চতর আদালতের ওই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অনুব্রত।

    সিবিআইকে নোটিশ আদালতের

    এদিন সেই মামলারই শুনানি ছিল সুপ্রিম কোর্টে। বিচারপতি বসু জানান, আদালত সিবিআইকে নোটিশ জারি করার নির্দেশ দিচ্ছে। তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, তা জানা দরকার। তার পরেই বিবেচনা করা হবে জামিনের আবেদন। হাইকোর্টে সিবিআই জানিয়েছিল, অনুব্রতকে (Anubrata Mondal) জামিন দিলে ব্যাহত হতে পারে তদন্ত। সিবিআইয়ের দাবি, অনুব্রত বছরের পর বছর বীরভূমের জেলা সভাপতি পদে থেকেছেন। সেই জেলায় চলছে তাঁর একচ্ছত্র অধিকার। সেই প্রভাব কাজে লাগিয়েই গরু পাচারের মতো ঘটনায় যোগ রয়েছে তাঁর।

    গরু পাচার মামলায় গত বছর অগাস্ট মাসে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার হন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি। তাঁকে পাঠানো হয় আসানসোল জেলে। পরে এই মামলায়ই তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় ইডি। গরু পাচার মামলায় দিল্লিতে ইডি নিজেদের হেফাজতে তাঁকে রেখে দু’ সপ্তাহ জিজ্ঞাসাবাদের পর তিহাড় োজেলেই রয়েছেন অনুব্রত। এখানেই বন্দি রয়েছেন অনুব্রতের মেয়ে সুকন্যা মণ্ডল এবং হিসাবরক্ষক মনীশ কোঠারিও।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত মামলায় কমিশনের বিরুদ্ধে কি রুল জারি করবে আদালত? জানা যাবে বৃহস্পতিবার

    প্রসঙ্গত, গরু পাচারকাণ্ডে বীরভূমের এক চালকল মালিক রবিন টিব্রেওয়ালকে মার্চ মাসে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। গরু পাচারকাণ্ডের কিংপিন এনামুল হকের ‘হক ইন্ডাস্ট্রি’র সঙ্গে টাকার যে লেনদেন হয়েছে, তার বিস্তারিত হিসেব চেয়েছে সিবিআই। কোনও ব্যবসায়িক চুক্তি হয়েছে কিনা, তাও জানাতে (Anubrata Mondal) বলা হয়েছে। সিবিআই সূত্রে খবর, এনামুল গ্রেফতার হওয়ার পরেও হয়েছে আর্থিক লেনদেন।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
  • Aditya L1: গন্তব্যে পৌঁছনোর আগেই ‘ডেটা কালেক্ট’ শুরু ! আজ গভীর রাতে ‘সব থেকে বড়’ পরীক্ষায় আদিত্য

    Aditya L1: গন্তব্যে পৌঁছনোর আগেই ‘ডেটা কালেক্ট’ শুরু ! আজ গভীর রাতে ‘সব থেকে বড়’ পরীক্ষায় আদিত্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই পৃথিবীর চতুর্থ কক্ষপথ পেরিয়ে গিয়েছে সৌরযান আদিত্য-এল১ (Aditya L1)। পরীক্ষা-নিরীক্ষার কাজও শুরু করে দিয়েছে ইসরোর (ISRO) এই মহাকাশযান। সোমবার ইসরোর এক্স হ্যান্ডেলে ঘোষণা করা হয়, বৈজ্ঞানিক তথ্য সংগ্রহ করা শুরু করেছে আদিত্য-এল১। উৎক্ষেপণের পর এখনও পর্যন্ত চারবার অনায়াসেই কক্ষপথ পরিবর্তন প্রক্রিয়ায় সফল ভাবে উতরে গিয়েছে আদিত্য-এল১। ১৮ সেপ্টম্বর মধ্যরাতে ২টোর সময় (ইংরেজি মতে ১৯ সেপ্টেম্বর ভোররাত ২টো) পরবর্তী পরীক্ষায় বসতে চলেছে আদিত্য।

    শেষবারের মতো কক্ষপথ বদল

    সোমবার মধ্যরাতে শেষবারের মতো কক্ষপথ বদলে নিজের গন্তব্যের দিকে ছুটবে আদিত্য (Aditya L1)। রাত ২টোর সময় সম্পাদিত হবে এই প্রক্রিয়া। ধাপে ধাপে পৃথিবীর থেকে দূরে সরে যাচ্ছে সৌরযান। ইসরো এক্স হ্যান্ডেলে লিখেছে, “ল্যাগরেজিনায় পয়েন্ট ইনসারশন (TL1) সম্পন্ন হবে ১৯ সেপ্টেম্বর ভোররাত ২টোর সময়। সম্পূর্ণ ভাবে পৃথিবীর বাইরে বেরিয়ে যাবে এই মহাকাশযান।”

    ইসরোর এই সৌরযান কক্ষপথ বদলের প্রথম পরীক্ষায় বসে ৩ সেপ্টেম্বর, রবিবার সকাল ১১টা ৩০ মিনিটে। এর আগে গত শনিবার রাতে পৃথিবীর কক্ষপথে নিজের তৃতীয় পরীক্ষায় বসেছিল ইসরোর সৌরযান আদিত্য এল১।  তার আগে গত ৫ সেপ্টেম্বর, দ্বিতীয়বার কক্ষপথ পরিবর্তন করেছিল ইসরোর সৌরযান আদিত্য (Aditya L1)। 

    এখন কোথায় আদিত্য-এল১

    বর্তমানে ২৫৬ কিমি X ১,২১,৯৭৩ কিমি কক্ষপথে অবস্থান করছে আদিত্য (Aditya L1)। এরপর ফের আজ (ইংরেজি মতে ১৯ সেপ্টেম্বর) ভোররাত ২টোর সময় কক্ষপথ বদল করবে আদিত্য। বেঙ্গালুরুর ইসট্র্যাক, মরিশাস ও আন্দামানে নিজেদের গ্রাউন্ড স্টেশন থেকে কক্ষপথ বদলের বিষয়টির ওপর নজর রাখবে ইসরো। নির্দিষ্ট ঠিকানায় পাড়ি দিতে ইসরোর সৌরযানটিকে পাড়ি দিতে হবে ১৫ লাখ কিলোমিটার পথ। চাঁদে পৌঁছতে যেখানে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৪০০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিতে হয়েছিল, সেই জায়গায় সূর্যের কাছাকাছি যাওয়ার জন্য এই পথ অনেকটাই বেশি। এই প্রজেক্টের জন্য় ইসরোর খরচ হচ্ছে প্রায় ৪০০ কোটি টাকা। 

    আরও পড়ুন: চতুর্থ কক্ষপথ বদল সফলভাবে করল আদিত্য-এল১, এর পর কী?

    কী কাজ করল আদিত্য

    গন্তব্যের যাওয়ার পথে নিজের লক্ষ্য়ে অবিচল আদিত্য। কাজ সারতে সারতে অগ্রসর হচ্ছে গন্তব্য়ের দিকে। ইতিমধ্যে স্টেপস যন্ত্রের সেন্সরগুলি পৃথিবী থেকে ৫০,০০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বে সুপার-থার্মাল এবং শক্তিশালী আয়ন এবং ইলেকট্রন পরিমাপ করা শুরু করেছে। পৃথিবীর চারপাশের কণার আচরণ বিশ্লেষণে বিজ্ঞানীদের সাহায্য করবে এই তথ্য।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • Price Hike: গণেশ পুজোয় অগ্নিমূল্য ফল-ফুলের দাম, কেমন রয়েছে বাজারদর?

    Price Hike: গণেশ পুজোয় অগ্নিমূল্য ফল-ফুলের দাম, কেমন রয়েছে বাজারদর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিমূল্য বাজারের জেরে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহেই পকেট ফাঁকা হওয়ার জোগাড়। উপলক্ষ– বিশ্বকর্মা, রান্না পুজো ও গণেশ পুজো। এক লাফে সবুজ শাক সবজি এবং ফলমূলের বাজার অনেকটাই চড়ে গিয়েছে। বিশ্বকর্মা পুজোর দিনে কলকাতার বাজারে চড়া দরে বিকিয়েছে ফল। রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে শশা, কলা, পেয়ারা, লেবুর মতো ফল। শশার প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ৮০-১০০ টাকা। রেকর্ড দামে বিক্রি হচ্ছে আপেল, লেবুও। পাশাপাশি জামরুল, আঙুরে হাত ঠেকানো দায়।

    ফলের দাম জানেন

    আজ আবার গণেশ পুজো। তাতেও ফল তো দরকারই। দাম যা-ই হোক তা-ও কিনতে বাধ্য হচ্ছেন সকলে। এদিন কলকাতা ও শহরতলির বাজারে পেয়ারা বিক্রি হচ্ছে ৮০-১০০ টাকা কেজি দরে। রীতিমতো হাতে তীব্র দামের ছ্যাঁকা দিচ্ছে জামরুল। ৪৫০- ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে জামরুল। নাসপাতি তুলনামূলক সস্তা দামে বিকোচ্ছে। নাসপাতির প্রতি কেজিতে দাম রয়েছে ১০০-১৫০ টাকা। ফলের খুচরো বাজারে শহরতলিতে বেদানার কেজি রয়েছে ২০০ টাকা। এছাড়া আঙুরের প্রতি কেজিতে দাম ২৫০ টাকা থেকে বেড়ে হয়েছে ৩০০- ৩৫০ টাকা।

    গণেশ পুজোতে ফুলের বাজারও আগুন

    বিগত কয়েক বছর ধরে বাংলায় মায় শহর কলকাতা, গণেশ পুজো বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। পাল্লা দিয়ে বেড়েছে ফুলের দামও। সাধারণ গাঁদা-রজনীগন্ধার মালা স্বাভাবিকের তুলনায়  ২-৩ গুণ দরে বিকোচ্ছে। হাওড়ার ফুল ব্যবসায়ীদের মতে, উৎসবের মরশুমে এমনিতে দাম চড়া থাকে। তার ওপর গত কয়েকদিন ধরে নিম্নচাপের বৃষ্টির ফলে, ফুলের দাম আরও বেড়ে গিয়েছে। ফুলেও হাত ঠেকানো যাচ্ছে না। ১৫ টাকার মালা ২৫ টাকা, ২৫ টাকার মালা বিকোচ্ছে ৫০ টাকায়।

    আরও পড়ুুন: লেগেছে ঠোকাঠুকি, আগমনীর আগেই বিসর্জনের সুর ইন্ডি জোটে!

    সবজিতে হাত দেওয়া যাচ্ছে না

    সবজি বাজারেও হাত দেওয়া যাচ্ছে না। সাধারণ আলু, পটল, লাউ, বেগুনের দাম অন্য দিনের তুলনায় বেশি বলে জানাচ্ছেন ক্রেতারা। প্রয়োজনের অর্ধেক আনাজপাতি ও পুজোর উপকরণ কিনে বাড়ি ফিরতে বাধ্য হয়েছেন। সোমবার গিয়েছে বিশ্বকর্মা পুজো। আগের দিন আবার রান্না পুজো। রান্না পুজোর মূল উপকরণ চিংড়ি ও ইলিশ মাছ কিনতে গিয়ে হাত পুড়ছে খাদ্য রসিক এপার বাংলার গৃহস্থের। গত ২ দিন মাছের দরও ছিল আকাশছোঁয়া। ২০- ২২ টাকা কেজি দরে কেনা যাচ্ছে জ্যোতি আলু। পটলের কেজি রয়েছে ৬০ টাকা। তুলনামূলক সস্তা হয়েছে টমেটোও। মাত্র এক মাস আগেই টমেটোর দামে গেল গেল রব উঠেছিল। তা এখন শান্ত। ৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে টমেটো। কাঁচা লঙ্কার প্রতি ১০০ গ্রামের দাম রয়েছে ১০ টাকা। এই দাম দেড় মাস আগে ছিল ২৫-৩০ টাকার আশেপাশে। 

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: পঞ্চায়েত মামলায় কমিশনের বিরুদ্ধে কি রুল জারি করবে আদালত? জানা যাবে বৃহস্পতিবার

    Calcutta High Court: পঞ্চায়েত মামলায় কমিশনের বিরুদ্ধে কি রুল জারি করবে আদালত? জানা যাবে বৃহস্পতিবার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে কমিশনের বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে আদালত অবমাননার অভিযোগ। এই মামলায় ২১ সেপ্টেম্বর নির্দেশ দেবে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চ। তার আগে রাজ্য সরকার ও নির্বাচন কমিশনের বক্তব্য জানবে আদালত। তার পরেই জানা যাবে, কমিশনের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি হবে নাকি আদালত অবমাননার মামলা খারিজ করবে আদালত।

    ২৬ মামলা দায়ের

    চলতি বছর পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে ব্যাপক অশান্তি হয় রাজ্যে। নির্বাচনের নির্ঘণ্ট প্রকাশ করার পরপরই শুরু হয় রাজনৈতিক হিংসা। পুরো নির্বাচন-পর্বে যার বলি হন একজন ভোটার সহ মোট ৫৪ জন। নির্বাচন পর্বে সব মিলিয়ে দায়ের হয় ২৬টি মামলা। এর মধ্যে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী, কংগ্রসের নেতা অধীর চৌধুরী, প্রিয়ঙ্কা টিব্রেওয়াল এবং সিপিএমের জয়দীপ মুখোপাধ্যায়ের মামলাই মূল মামলা হিসেবে গ্রহণ করা হয়। পঞ্চায়েত নির্বাচনে কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশ অমান্য করা হয়েছে, এই মর্মে আদালত অবমাননার মামলা দায়ের করেন শুভেন্দু, অধীর সহ আরও অনেকে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর সঙ্গে অসহযোগিতা করা হয় বলেও অভিযোগ।

    হলফনামা চাইল আদালত 

    আদালত অবমাননা প্রসঙ্গে কলকাতা হাইকোর্ট রাজ্য ও কমিশনের কাছ থেকে হলফনামা তলব করেছে। জানতে চাওয়া হয়েছে, পঞ্চায়েত নির্বাচনে কতজন মারা গিয়েছেন, কতজন হোমগার্ডকে নির্বাচনের কাজে নিযুক্ত করা হয়েছিল, রাজ্যের প্রকল্প অনুযায়ী কোন কোন মৃতের পরিবার ২ লক্ষ টাকা করে আর্থিক সাহায্য পেয়েছেন, আহত বা গুরুতর আহতরা কেন পর্যাপ্ত ক্ষতিপূরণ পাবেন না। নির্বাচন-পর্বে যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের নাম-ধাম সহ সম্পূর্ণ তালিকা দিতে হবে।

    আরও পড়ুুন: ৬ দিন পার! এখনও চলছে অনন্তনাগ অভিযান, উদ্ধার এক জঙ্গির পোড়া দেহ

    মৃতদের পরিবারের যাঁরা হোমগার্ডের চাকরি পেয়েছেন এবং যাঁরা দু’ লক্ষ করে টাকা পেয়েছেন, তাঁদের সবার নাম সহ যাবতীয় তথ্য হলফনামা আকারে ২৬ সেপ্টেম্বর জমা দিতে হবে। মামলাকারীর অভিযোগ, এতদিনে মাত্র ১৭ জন সেই চাকরি পেয়েছেন। বাকিদের কী হল, তা-ই জানতে চায় আদালত (Calcutta High Court)। এ নিয়ে রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে জেলাশাসকদের।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Anantnag Encounter: ৬ দিন পার! এখনও চলছে অনন্তনাগ অভিযান, উদ্ধার এক জঙ্গির পোড়া দেহ

    Anantnag Encounter: ৬ দিন পার! এখনও চলছে অনন্তনাগ অভিযান, উদ্ধার এক জঙ্গির পোড়া দেহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৬ দিন পার। এখনও জম্মু কাশ্মীরের অনন্তনাগে চলছে সেনার জঙ্গিদমন অভিযান (Anantnag Encounter)। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় অনন্তনাগ জেলার কোকেরনাগের গাদোল জঙ্গলে শুরু হয়েছিল এই অভিযান। সেনা-জঙ্গির এই সংঘর্ষে (Army-Militants Gunfight) বুধবার শহিদ হন সেনার ২ অফিসার এবং জম্মু-কাশ্মীর পুলিশের পদস্থ কর্তা। বৃহস্পতিবার থেকেই জঙ্গিদের খোঁজে ব্যাপকহারে তল্লাশি অভিযান শুরু করে সেনা এবং পুলিশের যৌথবাহিনী। এর মধ্যেই শুক্রবার, আরও এক সেনা জওয়ানের মৃত্যু হয়। বৃহস্পতিবার থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন।

    জঙ্গি ডেরায় মর্টার, রকেট দিয়ে অভিযান  (Anantnag Encounter) সেনার

    এদিকে সেনা সূত্রে খবর, ঘন জঙ্গলে জঙ্গিদের সম্ভাব্য ডেরা চিহ্নিত করে মর্টার, রকেট লঞ্চার দিয়ে অভিযান চালিয়েছে সেনা। পাশাপাশি, ড্রোন দিয়ে চলেছে নজরদারিও। ফলস্বরূপ, রবিবার থেকেই জঙ্গিদের সঙ্গে গুলির লড়াই থেমেছিল সেনার। ভোরের দিকে গোলাগুলি চললেও বেলা গড়ানোর পর সেনার গুলির প্রত্যুত্তরে আর জবাব আসেনি। এর পর সোমবার সকালে একটি পোড়া দেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ওই দেহটি জঙ্গির বলেই জানা গিয়েছে (Anantnag Encounter)।

    জঙ্গলে উদ্ধার জঙ্গির দগ্ধ দেহ

    সেনা সূত্রে খবর, সোমবার ভোর থেকে নতুন করে তল্লাশি অভিযান শুরু করা হয় (Army-Militants Gunfight)। ড্রোনের মাধ্যমে জঙ্গিদের লোকেশন ট্রাক করার চেষ্টা করা হচ্ছিল। সেই সময়ই জঙ্গলের অপর একটি প্রান্ত থেকে একটি পোড়া দেহ উদ্ধার করা হয়। নিহতের পোশাক দেখে সেনার অনুমান যে দেহটি জঙ্গির। তবে ওই এলাকায় আরও জঙ্গি লুকিয়ে রয়েছে বলে মনে করছে সেনা। জঙ্গি কোথায় লুকিয়ে, সে বিষয়ে ড্রোনের সাহায্যে চলছে তল্লাশি। মঙ্গলবার রাত থেকে শুরু হওয়া মূল অভিযানে প্রায় ১৩০-ঘণ্টা পার হতে চলল। এখনও চলছে সেই অভিযান। সেনা জানিয়েছে, যতক্ষণ না সবকটা জঙ্গি খতম হচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত অভিযান চলবে (Anantnag Encounter)। 

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • New Parliament Buiding: মঙ্গলবার থেকে নয়া সংসদ ভবনে বসছে অধিবেশন, পুরনোর সঙ্গে কী কী পার্থক্য?

    New Parliament Buiding: মঙ্গলবার থেকে নয়া সংসদ ভবনে বসছে অধিবেশন, পুরনোর সঙ্গে কী কী পার্থক্য?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরের মে মাসেই দেশের নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament Buiding) উদ্বোধন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী। রাজদণ্ড হিসেবে সে সময় স্থাপন করা হয়েছিল সেঙ্গেল। তবে, নয়া সংসদ ভবনের অধিবেশন বসতে চলেছে উদ্বোধনের প্রায় চার মাস পরে। গবেষকরা বলছেন, ‘‘পুরনো সংসদ ভবনটি উদ্বোধন করেছিলেন লর্ড আরউইন, সেটা ছিল ১৮ জানুয়ারি ১৯২৭ সাল। ৯৬ বছর ধরে পুরনো সংসদ ভবন নানা ইতিহাসের সাক্ষী থেকেছে। ঔপনিবেশিক শাসন থেকে স্বাধীনতার পরবর্তীকালে অসংখ্য অধিবেশন বসেছে পুরনো সংসদ ভবনে। পুরনো সংসদ ভবন সাক্ষী রয়েছে জনপ্রতিনিধিদের বিভিন্ন বিতর্কের এবং নানা গুরুত্বপূর্ণ আইন প্রণয়নেরও।  পুরনো এবং নতুন সংসদ ভবনের (New Parliament Buiding) বিভিন্ন পার্থক্যের দিক নিয়ে আজকের প্রতিবেদন।

    নয়া সংসদ ভবনে বেড়েছে বসার আসনের সংখ্যা

    প্রধানমন্ত্রীর হাতে উদ্বোধন হওয়া নতুন সংসদ ভবনে (New Parliament Buiding) ৮৮৮টি বসার আসন রয়েছে লোকসভায়। যা পুরনো লোকসভার থেকে প্রায় তিনগুণ। অন্যদিকে রাজ্যসভায় বসার আসন রয়েছে ৩৮৪টি। এক্ষেত্রে ভারতের প্রধানমন্ত্রী দূরদর্শিতার পরিচয় দিয়েছেন বলেই মনে করছেন ওয়াকিবহাল মহল। কারণ আসন পুনর্বিন্যাসের ফলে মনে করা হচ্ছে আগামী দিনে দেশে লোকসভার সদস্য সংখ্যাও বাড়তে পারে। সে দিক থেকে তাকিয়েই আসন বাড়ানো হয়েছে নয়া সংসদ ভবনে।

    সেন্ট্রাল হল থাকছেনা, মিলবে আধুনিক প্রযুক্তির সুবিধা

    তবে পুরনো সংসদ ভবনের মতো নয়া সংসদ ভবনে কোন সেন্ট্রাল হল নেই। তার কারণ নয়া সংসদ ভবনের (New Parliament Buiding) লোকসভা এমনভাবে নির্মাণ করা হয়েছে যাতে যৌথ অধিবেশনে এখানেই হতে পারে। নয়া সংসদ ভবনের সদস্যরা পাবেন বিভিন্ন বিশ্বমানের আধুনিক প্রযুক্তির সহায়তা। দেশের অমৃতকালে যা অত্যন্ত সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    সংবাদমাধ্যমে বসার জন্য থাকছে ৫৩০টি আসন

    সংবাদ মাধ্যমকে বলা হয় গণতন্ত্রের চতুর্থ স্তম্ভ। তাই ভারতের গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠানে সংবাদ মাধ্যমকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে মোদি সরকার। সাধারণ মানুষ যাতে সংসদের অধিবেশন (New Parliament Buiding) দেখতে পারে সেজন্যই সংবাদ মাধ্যমকে এত গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।

    নয়া সংসদ ভবন পরিবেশবান্ধবও বটে

    বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র এখন জলবায়ু পরিবর্তন সহ গ্লোবাল ওয়ার্মিং এর বিষয়ে যথেষ্ট চিন্তিত। সব কিছুতেই এখন পরিবেশ বান্ধব নীতি নেওয়া হচ্ছে। সেদিক থেকে তাকিয়ে ভারতের নয়া সংসদ ভবনকেও (New Parliament Buiding) পরিবেশবান্ধব তৈরি করা হয়েছে। নয়া সংসদ ভবনে সেই সমস্ত প্রযুক্তি ব্যবহার হয়েছে যার ফলে ৩০ শতাংশ বিদ্যুতের সংরক্ষণ সম্ভব। এছাড়াও পরিবেশবান্ধব আরও অন্যান্য উপাদান রয়েছে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • India vs China: প্রথম ম্যাচে চিনের বিরুদ্ধে নেই সুনীল! এশিয়ান গেমসের জন্য পাড়ি দিল ভারতীয় দল

    India vs China: প্রথম ম্যাচে চিনের বিরুদ্ধে নেই সুনীল! এশিয়ান গেমসের জন্য পাড়ি দিল ভারতীয় দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনের হাংঝুতে শুরু হতে চলেছে এশিয়ান গেমস ২০২৩। এশিয়ান গেমস (Asian Games) শুরুর দিনই খেলতে নামবেন সুনীল ছেত্রীরা (Sunil Chhetri)। গ্রুপ পর্বে তিনটি ম্যাচ খেলবে ভারতীয় ফুটবল দল। আয়োজক দেশ চিনের বিরুদ্ধেই প্রথম খেলতে নামবে ভারত। ১৯ সেপ্টেম্বর এশিয়ান গেমসের প্রথম দিনেই মুখোমুখি হবে দুই দেশ। ভারতীয় সময় বিকেল পাঁচটার সময়ে শুরু হবে খেলা। 

    কী বললেন স্টিম্যাচ 

    এশিয়ান গেমসের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশ এবং মায়ানমারেরর মতো গুরুত্বপূর্ণ দলের বিরুদ্ধে খেলতে হবে ভারতকে। তাই চিনের বিরুদ্ধে বেশ কয়েকজন ভারতীয় ফুটবলারকে বিশ্রাম দেওয়া হতে পারে। রতীয় ফুটবল দলের হেড স্যার ইগর স্টিম্যাচ বলেন, ‘চিনের বিরুদ্ধে ম্যাচটা নিয়ে আমার কোনও মাথাব্যথাই নেই। এই ম্যাচে যদি সন্দেশ ঝিংগান কিংবা সুনীল ছেত্রীর মতো ফুটবলারররা না খেলেন, তাহলে আশ্চর্য্য হওয়ার কিছু থাকবে না। আমি আপাতত বাংলাদেশ এবং মায়ানমার ম্যাচ নিয়েই সবথেকে বেশি চিন্তিত। চিনের এই ফুটবল দল খুব বেশিদিন খেলা শুরু করেনি। ওরা ভারতের বিরুদ্ধে ৪-৪-২ ছকে খেলতে নামবে। ওরা যথেষ্টই কঠিন দল হতে পারে, কিন্তু আমরা এই ম্যাচে নিজেদের সম্পূর্ণ শক্তি অপচয় করব না।’

    কবে কাদের সঙ্গে খেলা

    আগামী বৃহস্পতিবার বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এবং পরের রবিবার মায়ানমারের বিরুদ্ধে ভারত খেলতে নামবে। আসন্ন এশিয়ান গেমস জন্য তাঁর হাতে ফুটবলারদের যে চূড়ান্ত তালিকা এসেছে, তা নিয়েও খুব একটা খুশি নন স্টিম্যাচ। তিনি স্পষ্টই জানিয়ে দিলেন যে দলের সেন্ট্রাল মিডফিল্ড এবং ফুল ব্যাক ডিপার্টমেন্টে যথেষ্ট দুর্বলতা রয়েছে।

    আরও পড়ুন: এশিয়া চ্যাম্পিয়ন ভারতীয় দলকে শুভেচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর! ম্যাচ সেরার পুরস্কার কাকে দিলেন সিরাজ?

    ভারতীয় ফুটবল দল: গুরমিত সিং, ধীরাজ সিং মৈরাংথেম, সুমিত রাঠি, নরেন্দ্র গেহলট, দীপক ট্যাংরি, অমরজিৎ সিং কিয়াম, স্যামুয়েল জেমস, রাহুল কেপি, আবদুল রাবিহ আঞ্জুকান্দান, আয়ুষ দেব ছেত্রী, ব্রাইস মিরান্ডা, আজফার নুরানি, রহিম আলি, ভিঞ্চি বারেতো, সুনীল ছেত্রী, রোহিত দানু, গুরকিরাত সিং, অনিকেত যাদব।

    সরাসরি দেখবেন: এশিয়ান গেমসের সব খেলা সম্প্রচার করা হবে সোনি স্পোর্টস নেটওয়ার্কে। সরাসরি টিভিতে দেখতে পাবেন সোনির স্পোর্টস চ্যানেলে (সোনি স্পোর্টস ১, সোনি স্পোর্টস ২, সোনি স্পোর্টস ৩, সোনি স্পোর্টস ৪, সোনি স্পোর্টস ৫)। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Jio AirFiber: গণেশ চতুর্থীতেই লঞ্চ হচ্ছে জিও এয়ার ফাইবার, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    Jio AirFiber: গণেশ চতুর্থীতেই লঞ্চ হচ্ছে জিও এয়ার ফাইবার, কী কী সুবিধা মিলবে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই গণেশ চতুর্থী। পূর্ব ঘোষণা মতো এদিনই লঞ্চ হতে চলেছে জিও এয়ার ফাইবার (Jio AirFiber)। বাড়ির পাশাপাশি জিও এয়ার ফাইবার ব্যবহার করা যাবে অফিসেও। ইন্টারনেট স্পিড মিলবে দেড় জিবিপিএস।

    বাফারিং হবে না!

    উচ্চ গতি থাকায় কোনওরকম বাফারিং ছাড়াই করা যাবে ভিডিও কনফারেন্স। গেমিং, হাই-ডেফিনেশন ভিডিও দেখতে পারবেন ইউজাররা। গত মাসে রিলায়েন্স কোম্পানির বার্ষিক জেনারেল মিটিংয়ে সংস্থার চেয়ারপার্সন মুকেশ আম্বানি জিও এয়ার ফাইবার আসতে চলেছে বলে জানিয়েছিলেন। গণেশ চতুর্থীর দিনই যে জিও এয়ার ফাইবার আসছে, তাও জানিয়েছিলেন তিনি। সেই মতো মঙ্গলবার দেশ পেতে চলেছে হাইস্পিডের এয়ার ফাইবার।

    ব্যবহার করা সহজ

    রিলায়েন্স জিও ইনফোকম লিমিটেডের চেয়ারম্যান আকাশ আম্বানি ওই বৈঠকে জানিয়েছিলেন, জিও এয়ার ফাইবারে রয়েছে একটা প্লাগ আর প্লে সমাধান। এটা ব্যবহার করা অত্যন্ত সহজ। গ্রাহকরা সহজেই এটা ব্যবহার করতে পারবেন। পেশাগত ক্ষেত্রেও এটা ব্যবহার করা বেশ সহজ। বাড়িতেই ব্যক্তিগত ওয়াইফাই হটস্পট পাওয়া যাবে এবার থেকে। কারণ এতে আলট্রা হাইস্পিড ট্রু ফাইভজি ব্যবহার করা হয়েছে। সংস্থার দাবি, এতে গিগাবাইট ইন্টারনেট স্পিড পাবেন ইউজাররা। স্মার্টফোন, টিভি, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ সহ ডিভাইসে এক সঙ্গে যুক্ত করা যাবে। 

    আরও পড়ুুন: লেগেছে ঠোকাঠুকি, আগমনীর আগেই বিসর্জনের সুর ইন্ডি জোটে!

    প্রশ্ন হল, জিও এয়ার ফাইবার (Jio AirFiber) কী? জিও এয়ার ফাইবার একটি নতুন ওয়্যারলেস ইন্টারনেট পরিষেবা। যেখানে দ্রুত গতির ইন্টারনেট পরিষেবা দিতে ব্যবহার করা হয়েছে ফাইভজি প্রযুক্তি। বর্তমানে যে ফাইবার-অপটিক সংযোগগুলি ব্যবহার করা হয়, তার চেয়ে বেশি গতিতে পাওয়া যাবে এই পরিষেবা। দুই ডিভাইসের প্রধান পার্থক্য হল, জিও ফাইবার একটি ওয়্যার ফাইবার-অপটিক কেবল।

    যেখানে জিও এয়ার ফাইবার (Jio AirFiber) সম্পূর্ণ ওয়্যারলেস। জিও ফাইবারে তারের সমস্যা ছিল, তবে জিও এয়ার ফাইবারে তারের কোনও সমস্যা থাকবে না। ভারতে জিও এয়ার ফাইবারের খরচ পড়তে পারে ৬ হাজার টাকা। যেহেতু জিও এয়ার ফাইবার পোর্টেবল ইউনিট হিসেবে কাজ করবে এবং একাধিক সুবিধা মিলবে, তাই খরচ হবে জিও ফাইবারের চেয়ে একটু বেশিই।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Weather Update:  সকাল থেকে রোদ-ছায়ার লুকোচুরি! কলকাতা সহ জেলায় জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    Weather Update: সকাল থেকে রোদ-ছায়ার লুকোচুরি! কলকাতা সহ জেলায় জেলায় বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকর্মা পুজোয় সকাল থেকেই আকাশে মেঘের ঘনঘটা। তবে বেলা বাড়তে মেঘ সরিয়ে সূয্যি মামার দেখা মিলেছে। তবে হাওয়া নেই। তাই আকাশে ঘুড়ির দেখা নেই। যদিও আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, দিনভর কলকাতা সহ দক্ষিণবঙ্গ ভিজতে পারে বৃষ্টিতে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, আবারও বঙ্গোপসাগরে তৈরি হয়েছে একটি ঘূর্ণাবর্ত। অন্ধ্রপ্রদেশ এবং ওডিশা সংলগ্ন উপকূলে এর অভিমুখ।

    দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টির পূর্বাভাস

    হাওয়া অফিস সূত্রে খবর, ঘূর্ণাবর্তের প্রভাবে সোমবার থেকে বুধবার পর্যন্ত বৃষ্টির আরও একটি স্পেল চলবে দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে। উপকূলের জেলাগুলিতে বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি থাকবে। সোমবার ও বুধবার অপেক্ষাকৃত বেশি বৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা উত্তর ও দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমান বীরভূম এবং মুর্শিদাবাদে। দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলায় বিক্ষিপ্তভাবে হালকা মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে।। সোমবার বিশ্বকর্মা পুজোয় হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে পূর্ব বর্ধমান, পশ্চিম বর্ধমান, ঝাড়গ্রাম, নদিয়া, পুরুলিয়া, বাঁকুড়ায়।

    শহরে হতে পারে বৃষ্টি

    শহর কলকাতায়ও ঘূর্ণাবর্তের জেরে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতায় মূলত মেঘলা আকাশই থাকবে দিনভর। সোমবার সকালে আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তি বজায় থাকবে। বেলা বাড়লে বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির সম্ভাবনা। কলকাতায় সোমবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৯.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। রবিবার বিকেলে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক তাপমাত্রার থেকে ১ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৬০ থেকে ৯৪ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: আজ থেকে শুরু হচ্ছে বিশেষ অধিবেশন! কাল নতুন সংসদ ভবনে প্রবেশ

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে সোমবার হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে। তবে আপাতত সেখানে কোনও জেলাতেই ভারী বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, দার্জিলিং, কালিম্পং এবং কোচবিহারে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা বৃষ্টি হলেও হতে পারে। মালদা, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে বৃষ্টির সম্ভাবনা তেমন নেই। বাতাসে জলীয় বাষ্পের আধিক্য থাকায় বাড়বে অস্বস্তি। বৃহস্পতিবার থেকে আবারও বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indi Alliance: লেগেছে ঠোকাঠুকি, আগমনীর আগেই বিসর্জনের সুর ইন্ডি জোটে!

    Indi Alliance: লেগেছে ঠোকাঠুকি, আগমনীর আগেই বিসর্জনের সুর ইন্ডি জোটে!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে পরাস্ত করতে জোট বেঁধেছিল পদ্ম-বিরোধী ২৬টি রাজনৈতিক দল। জোটের (Indi Alliance) নাম হয়েছিল ‘ইন্ডিয়া’। সেই জোটকে ‘ঘমন্ডিয়া’ বলে কটাক্ষ করেছিলেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এবার সেই জোটের অন্দরেই বেঁধেছে বড় গোল।

    কটাক্ষ সেলিমের

    দিন দুই আগে এনসিপি সুপ্রিমো শরদ পাওয়ারের দিল্লির বাসভবনে সমন্বয় কমিটির বৈঠক বসেছিল ইন্ডি জোটের। কমিটির ১৪ নম্বর জায়গাটি ফাঁকা রাখা হয়েছিল সিপিএমের জন্য। যদিও সিপিএম জানিয়ে দিয়েছে, জোটে থাকলেও, তৃণমূল থাকায় সমন্বয় কমিটিতে থাকছে না তারা। ইডির তলব পাওয়ায় সমন্বয় কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে পারেননি তৃণমূলের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে একটি চেয়ার ফাঁকা রাখা হয়েছিল তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপোর জন্য। তাতেও বেজায় চটেছিল সিপিএম। করেছিল কড়া সমালোচনাও। সিপিএম নেতা মহম্মদ সেলিমের কটাক্ষ, “অভিষেক জেলে গেলেও পাকাপাকিভাবে আসন ফাঁকা থাকবে কি?”

    চোরেদের ধরার দাবি অধীরের

    ইন্ডি জোটে রয়েছে কংগ্রেস (Indi Alliance)। তবে অভিষেককে ইডির তলব প্রসঙ্গে বেসুরো বঙ্গ কংগ্রেস। প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বলেন, “এই তদন্তের দাবি পশ্চিমবঙ্গের বঞ্চিত, নিপীড়িত, নির্যাতিত মানুষ করেছে। আমরা চেয়েছি সিবিআই তদন্ত হোক, চোরেদের ধরা হোক, দুর্নীতিগ্রস্তদের ধরা হোক।” দিন কয়েক আগে কংগ্রেসের হাত থেকে তৃণমূল ঝালদা পুরসভার রাশ ‘কেড়ে’ নিয়েছে বলে অভিযোগ। নির্দল সহ কংগ্রেসের প্রতীকে জয়ী চার কাউন্সিলর যোগ দিয়েছেন তৃণমূলে। তার জেরে ওই পুরসভায় গরিষ্ঠতা হারায় কংগ্রেস। ইন্ডি জোটের শরিক তৃণমূলের এহেন ‘আগ্রাসনে’র জেরে যারপরনাই ক্ষুব্ধ বঙ্গ কংগ্রেস। যদিও হাইকমান্ডের নির্দেশ তারা মানছেন সাপের ছুঁচো গেলার মতো।

    আরও পড়ুুন: “কান্নাকাটির জন্য অনেক সময় পাবেন”, অধিবেশন শুরুর আগেই বিরোধীদের বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    প্রায় একই অবস্থা বঙ্গ সিপিএমেরও। তৃণমূল বিরোধিতাই যাদের রাজনীতির অভিমুখ, ঘাসফুলের সঙ্গে একাসনে বসতে তাদের যে আপত্তি থাকবে, তা বলাই বাহুল্য। বঙ্গ সিপিএমের সঙ্গে তৃণমূলের যেমন অহিনকুল সম্পর্ক, কেরল সিপিএমের ক্ষেত্রে আবার শত্রু হল কংগ্রেস (Indi Alliance)। তাই সে রাজ্যের সিপিএম চায় না কংগ্রেসের সঙ্গে বিশেষ মাখামাখি করুক দল। দুই রাজ্যের এহেন বাধ্যবাধকতায় সিপিএমের পলিটব্যুরোর সিদ্ধান্ত অনেকটা ধরি মাছ না ছুঁই পানির মতো। তাই পলিটব্যুরোর সিদ্ধান্ত,  জোটে থাকলেও, সমন্বয় কমিটিতে থাকবে না সিপিএম। জোটের অন্দরে অশান্তির চোরাস্রোত বয়ে যাওয়ায় ভোটমুখী মধ্যপ্রদেশে ইন্ডি জোটের (Indi Alliance) যে প্রথম জনসভা হওয়ার কথা ছিল, তাও বাতিল হয়েছে।

    প্রধানমন্ত্রী বোধহয় খুব একটা ভুল বলেননি!

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

LinkedIn
Share