Blog

  • Calcutta High Court: নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! অবিলম্বে ২ প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: নবম-দশমে শিক্ষক নিয়োগে অনিয়ম! অবিলম্বে ২ প্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেধাতালিকায় তাঁর নাম ছিল ২০৮ নম্বরে। তার পরেও সালমা সুলতানা নামে এক চাকরিপ্রার্থীকে নবম-দশমে নিয়োগ করেনি স্কুল সার্ভিস কমিশন। এর পরেই কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হন ওই চাকরি প্রার্থী। কাউন্সেলিং করে সালমাকে চাকরি দিতে বলে আদালত (Calcutta High Court)। আদলতের নির্দেশ মেনে এসএলএসটি উত্তীর্ণ সামলা ইন্টারভিউও দেন। তার পর দীর্ঘ সময় কেটে গেলেও, কাউন্সেলিংয়ের জন্য তাঁকে ডাকা হয়নি বলে অভিযোগ।

    নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ

    অথচ তাঁর রোল নম্বরে সুপারিশপত্র এবং নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। এসএমএসে চাকরিতে যোগ দিতেও বলা হয়েছে। নিয়োগপত্রের কোনও হার্ড কপি না দিয়ে কীভাবে কেবল এসএমএস পাঠিয়েই চাকরিতে যোগ দিতে বলা হয়েছিল, সে প্রশ্ন ওঠে। বুধবার সালমাকে নিয়োগপত্র দেওয়ার নির্দেশ দেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এক সপ্তাহের মধ্যেই তাঁকে চাকরি দিতে হবে বলেও নির্দেশ দেয় আদালত। এসএমএসের মাধ্যমে কেন নিয়োগ করা হল, তার তদন্তও প্রয়োজন বলে পর্যবেক্ষণ আদালতের। একই ঘটনা ঘটেছে রিক্তা চট্টোপাধ্যায়ের ক্ষেত্রেও। তাঁকেও এক সপ্তাহের মধ্যে চাকরি দিতে হবে বলে নির্দেশ দেয় আদালত।

    হার্ড কপি দেওয়ার নির্দেশ

    এদিন আদালতে (Calcutta High Court) রিপোর্ট পেশ করে স্কুল সার্ভিস কমিশন জানায়, সালমা ও রিক্তার মতো এমন অনেক চাকরি প্রার্থীকেই এসএমএসের মাধ্যমে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছে। দুশোর বেশি চাকরি প্রার্থীকে এভাবেই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। এঁদের মধ্যে অনেকেই চাকরি করছেন। অনেককেই হার্ড কপি দেওয়া হয়নি। এসএসসির তরফে এও জানানো হয়েছে, সালমা ও রিক্তা যে এলাকার বাসিন্দা, সেখানে স্কুলে শূন্যপদ রয়েছে। এর পরেই বিচারপতি বসু তাঁদের হার্ড কপি দেওয়ার নির্দেশ দেন।

    আরও পড়ুুন: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    সালমার বাড়ি বীরভূমে। দক্ষিণ দিনাজপুরের গাঙ্গুরিয়া হাইস্কুলের নিয়োগপত্র রয়েছে সালমার। এদিন আদালতের নির্দেশের পর নিজের জেলায়ই পোস্টিং পেতে চলেছেন সালমা। প্রসঙ্গত, পরীক্ষা দেওয়ার সাত বছর পর চাকরি পেতে চলেছেন এই দুই পরীক্ষার্থী। ৯ দিনের মধ্যে তাঁদের চাকরি (Calcutta High Court) দেওয়ার নির্দেশ দেন বিচারপতি বসু। সাত দিনের মধ্যে নিয়োগপত্র দেবে এসএসসি। তারপর দু দিনের মধ্যে তাঁদের নিয়োগপত্র দেবে মধ্যশিক্ষা পর্ষদ।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    Calcutta High Court: ইন্টারভিউয়ে ফেল চাকরি প্রার্থী, ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০১৪ সালের টেটের প্রশ্নপত্রে ভুল থাকায় বাড়তি ৬ নম্বর পেয়েছেন আবেদনকারী চাকরিপ্রার্থীরা। অতিরিক্ত এই নম্বর পাওয়ায় অনেক ‘অযোগ্য’ প্রার্থীই পেরিয়েছিলেন যোগ্যতার চৌকাঠ। তবে তার পরেও কপালে ছেঁড়েনি চাকরির শিকে। তাই ফের আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক চাকরিপ্রার্থী। এই প্রার্থীর অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ভিডিওগ্রাফি দেখতে চাইল আদালত (Calcutta High Court)।

    পাশ করেও পাননি চাকরি

    ২০২৪ সালে টেট দিয়েছিলেন আমিনা পারভিন। আদালতের নির্দেশে ওই পরীক্ষা যাঁরা দিয়েছিলেন, তাঁদের প্রত্যেকের ৬ নম্বর করে বেড়েছে। এক লপ্তে ৬ নম্বর বেড়ে যাওয়ায় আমিনার প্রাপ্ত নম্বর হয় ৮২। টেট উত্তীর্ণ হতে গেলে ৮২ পেতে হত। ৮২ পাওয়ার পরেও চাকরি পাননি আমিনা। দ্বারস্থ হন কলকাতা হাইকোর্টের। ১৭ জুলাই হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় পর্ষদ সভাপতি গৌতম পালকে নির্দেশ দেন, আমিনার অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের বন্দোবস্ত করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়ার ভিডিওগ্রাফি করার নির্দেশও দিয়েছিলেন বিচারপতি।

    বিচারপতির নির্দেশ

    বুধবার মামলাটি ওঠে আদালতে (Calcutta High Court)। শুনানিতে পর্ষদের তরফে জানানো হয়, প্রার্থীর চাকরি পাওয়ার যোগ্যতা নেই। অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ফলের ভিত্তিতে এ কথা আদালতে জানায় পর্ষদ। এর পরেই অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয় প্রক্রিয়ার ভিডিয়োগ্রাফি দেখতে চান বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর পর্যবেক্ষণ, এর আগে মামলাকারী আদালতের নির্দেশে পাশের উপযুক্ত নম্বর পেয়েছিলেন। তার পরেও তাঁকে নিয়োগ করা হয়নি বলে ফের আদালতের দ্বারস্থ হতে হয় ওই প্রার্থীকে।

    আরও পড়ুুন: ১৭ সেপ্টেম্বর মোদির জন্মদিন, দেশজুড়ে দু’সপ্তাহব্যাপী ‘সেবা পক্ষ’ কর্মসূচি বিজেপির

    আদালতের নির্দেশে তাঁকে ডাকা হয় ইন্টারভিউয়ের জন্য। তার পরেও চাকরি না পেয়ে ফের আদালতের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে বাধ্য হয়েছেন মামলাকারী। আদালত জানিয়েছে, চাকরির উপযুক্ত মেধা প্রার্থীর নেই। ভিডিওগ্রাফি দেখে এ ব্যাপারে নিশ্চিত হতে চাইছে আদালত। এই মামলার পরবর্তী শুনানি হবে ৮ সেপ্টেম্বর। ওই দিনই আদালতে (Calcutta High Court) পেশ করতে হবে আমিনার অ্যাপটিটিউড টেস্ট ও ইন্টারভিউয়ের ভিডিওগ্রাফি।  

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    Vladimir Putin: নিরাপদ নয় ভারত! তাই কি জি-২০ বৈঠকে না আসলেও পুতিন যাচ্ছেন চিন সফরে?

    মাধ্যম বাংলা নিউজ: অগাস্টে দক্ষিণ আফ্রিকার জোহানেসবার্গে ব্রিকস সম্মেলনে সশরীরে যোগ দেননি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন (Vladimir Putin)। সেপ্টেম্বরে ভারতে রয়েছে জি-২০ শীর্ষ সম্মেলন। সেখানেও তিনি যে সশরীরে উপস্থিত থাকবেন না, দিন দুয়েক আগেই প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে ফোন করে তা জানিয়ে দিয়েছেন পুতিন।

    চিন সফরে পুতিন

    তবে অক্টোবরে চিন সফরে আসছেন তিনি। বেজিংয়ে আয়োজিত ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে পুতিন রাজি হয়েছেন বলে সূত্রের খবর। পুতিন যদি চিন সফরে আসেন, তাহলে তা হবে তাঁর বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারির পর প্রথম বিদেশ সফর। ইতিমধ্যেই পুতিনের এই সফরের যাবতীয় প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছে মস্কো। ইউক্রেনের সঙ্গে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টকেই কাঠগড়ায় তোলে বিশ্বের একটা বড় অংশ।

    গ্রেফতারির খাঁড়ার ভয়

    যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে চলতি বছরের মার্চ মাসে পুতিনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরওয়ানা জারি করে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত। নিয়ম অনুযায়ী, যে ১২৩টি দেশ এই আদালতের সদস্য, তার যে কোনও একটিতে পা রাখলেই গ্রেফতার করা হবে পুতিনকে (Vladimir Putin)। এই আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা। সেই কারণেই পুতিন পা মাড়াননি ব্রিকস সম্মলনের পথে। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের সদস্য দেশগুলির মধ্যে যেমন ভারত নেই, তেমনি নেই চিনও। প্রশ্ন, হল, তাহলে কেন ভারত সফরে না এসেও চিনে যাচ্ছেন পুতিন? আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, চিন কমিউনিস্ট শাসিত দেশ। ভারতের চেয়ে পুতিন সেখানে অনেক বেশি নিরাপদ বলে মনে করছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের কাছের লোকজন। সেই কারণেই জি-২০-র বৈঠকে না গিয়ে চিনের ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছেন পুতিন।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের সেক্রেটারি নিকোলাই পাত্রুশেভ জানান, পুতিনকে (Vladimir Putin) ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ফোরামে’র বৈঠকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে চিন। সেই আমন্ত্রণ গ্রহণ করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ বলেন, “শীর্ষস্তর সহ বিভিন্ন স্তরে রুশ-চিন দ্বিপাক্ষিক বৈঠকের সময়সূচি তৈরি করা হচ্ছে। আমরা সময় মতো এ বিষয়ে তথ্য প্রকাশ করব।” ক্রমেই গাঢ় হচ্ছে ইন্দো-মার্কিন সম্পর্ক। সেই সময় একাসনে বসতে চলেছে রাশিয়া এবং চিন।

    তবে কি বদলাচ্ছে বিশ্বরাজনীতি?

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Duttapukur: দত্তপুকুরে বেআইনি বাজি কারবারে টাকা ঢালত মোহিত, বিস্ফোরণের পর থেকে ফেরার

    Duttapukur: দত্তপুকুরে বেআইনি বাজি কারবারে টাকা ঢালত মোহিত, বিস্ফোরণের পর থেকে ফেরার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দত্তপুকুর (Duttapukur) বিস্ফোরণে নিহত কেরামত আলি, সামসুল আলিদের বাজি কারবার কয়েক বছরের মধ্যেই ফুলে ফেঁপে উঠেছিল। এই কারবারে আব্দুল মোহিত ওরফে মহম্মদ আলির নাম উঠে আসছে। বেআইনি কারবারে তিনি কিংপিনও বলা হচ্ছে। ঘটনার পর থেকে অবশ্য খোঁজ নেই এই মোহিতের।

    কে এই আব্দুল মোহিত?

    ২৭ অগাস্ট রবিবার সকালে দত্তপুকুরের (Duttapukur) মোচপোলে ভয়াবহ বিস্ফোরণের কয়েক মিনিটের মধ্যেই সপরিবার গা-ঢাকা দেন মোহিত। কেরামত, সামসুলের বেআইনি বাজি সাম্রাজ্যে মূলত টাকা ঢালতেন তিনি। সেখান থেকে বছরে তিনি বিরাট অঙ্কের টাকা মুনাফাও করতেন, এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে। এক সময় মোচপোল গ্রামের আশপাশের ইটভাটায় মাটি সরবরাহের কাজ করতেন এই আব্দুল মোহিত। ধীরে ধীরে এলাকার একজন মাটি ব্যবসায়ী হয়ে ওঠেন তিনি। পরে তিনি জমির দালালি মারফত কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন। হাতে কাঁচা টাকা আসায় প্রোমোটিংয়ের কাজও শুরু করেছিলেন তিনি। পশ্চিমবঙ্গ রাষ্ট্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়-সহ আরও কয়েকটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান গড়ে ওঠার পর থেকেই জগন্নাথপুর, মোচপোল গ্রামের আশপাশে জমির দর একলাফে কয়েক গুণ বাড়তে শুরু করে। এলাকা সূত্রে জানা যায়, সেই সুযোগে বিশ্ববিদ্যালয় চত্বরের আশপাশের অধিকাংশ জমিরই লেনদেন হয়েছিল এই আব্দুল মোহিতের হাত ধরে। বাম আমলে তিনি সিপিএম ঘনিষ্ঠ ছিলেন। তখন মাটি এবং জমির কারবার করতেন। পরে, তৃণমূল সরকার ক্ষমতায় আসার পরেই মোহিত তৃণমূলে যোগ দেন। এরপর তিনি শাসক ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন।

    কেন বাজি কারবার শুরু করেন মোহিত?

    আরও বেশি টাকা মুনাফার আশায় দত্তপুকুরে (Duttapukur) বাজির কারবারে সরাসরি টাকা লেনদেন করতে শুরু করেন মোহিত। মোচপোলে যে বাড়িটিতে বিস্ফোরণে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় একাধিক দেহ, সেই বাড়িতে মজুত বাজি কারবারে টাকা ঢেলেছিলেন এই মোহিত, এমনই শোনা যায় এলাকাবাসীর মুখ থেকে। এভাবেই তিনি এলাকার বাজি কারবারের মাস্টারমাইন্ড হয়ে উঠেছিলেন। বিস্ফোরণের পর এক পরিত্যক্ত ইটভাটাতেই হদিশ মেলে। সেই ইটভাটার মধ্যে গিয়ে দেখা যায় অত্যাধুনিক ল্যাবরেটরির, যা নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। একইভাবে মোচপোল থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে জামতাগড়ে রাস্তার ধারে আব্দুল মোহিতের প্রোমোটিং করা ফ্ল্যাট ঘিরেও রয়েছে নানা বিতর্ক। তিন বছর আগে এই ফ্ল্যাটটি তৈরি করেই প্রোমোটিংয়ে হাতেখড়ি হয় মোহিতের। পাশাপাশি আরো জানা যায়, বেশ কয়েকটি জমিও তিনি নিয়েছিলেন প্রমোটিং করবেন বলে। সঙ্গে জোরকদমে চলে বেআইনি বাজির কারবার। আর তৃণমূলের নেতাদের হাত থাকায় বেআইনি বাজি কারবারে সব জেনেও পুলিশ তাঁর সাম্রাজ্যে পা দিত না। মোটা টাকা দিয়ে পুলিশের মুখ বন্ধ করে রাখতেন তিনি।

    স্থানীয় বাসিন্দারা কী বললেন?

    এলাকাবাসীদের বক্তব্য, তৃণমূল আমল থেকেই মোহিতের বাড়বাড়ন্ত শুরু হয়। তৃণমূলের নেতা, মন্ত্রীর সঙ্গে ওঠাবসা ছিল তাঁর। যদিও বিপদে পড়ে এখন সেই অভিযোগ অস্বীকার করছে শাসকদল। এমনকী বাজি বিস্ফোরণের ক’দিন আগেও জামতাগড়ের ফ্ল্যাটে মোহিতকে দেখা গিয়েছিল, এমনই জানিয়েছেন ওই ফ্ল্যাটের আবাসিকরা। সব মিলিয়ে এখন পুলিশের কাছে সব থেকে বড় চ্যালেঞ্জ এই বাজি বিস্ফোরণের কিংপিং মোহিতকে খুঁজে বার করা।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Jadavpur University: সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই যাদবপুরে আসছে ইসরোর প্রতিনিধি দল, কেন জানেন?

    Jadavpur University: সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহেই যাদবপুরে আসছে ইসরোর প্রতিনিধি দল, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে (Jadavpur University) আসছেন ইসরোর প্রতিনিধি দল। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের ডাকে সাড়া দিয়ে যাদবপুরে আসছেন তাঁরা। সেপ্টেম্বরের প্রথম সপ্তাহে বিশ্ববিদ্যালয়ে আসবেন তাঁরা। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস ঘুরে দেখার পাশাপাশি প্রতিনিধি দলের সদস্যরা যেতে পারেন হস্টেল পরিদর্শনেও। যাদবপুরের পাশাপাশি রাজ্যের আরও কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তাঁরা যেতে পারেন বলেও খবর। যাদবপুরে ভিডিও অ্যানালিটিক্স, টার্গেট ফিক্সিংয়ের মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি কাজ করবে কিনা, মূলত তা-ই দেখবেন মহাকাশ গবেষণা সংস্থার প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। রেডিও ফ্রিকোয়েন্সি নিয়েও বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করতে পারেন তাঁরা।

    ইসরোর সঙ্গে কথা আনন্দ বোসের 

    দিন কয়েক আগে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের (Jadavpur University) হস্টেলে অস্বাভাবিক মৃত্যু হয় স্নাতক বাংলা প্রথমবর্ষের এক পড়ুয়ার। নদিয়ার ওই ছাত্রমৃত্যুর জেরে তোলপাড় হয় রাজ্য-রাজনীতি। তার পরেই ইসরোর চেয়ারম্যান এস সোমনাথের সঙ্গে কথা বলেন রাজ্যপাল তথা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সিভি আনন্দ বোস। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়রে ক্যাম্পাসের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে ইসরোর সাহায্যের বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হয়। ইসরোর প্রতিনিধি দলকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস ঘুরে দেখার অনুরোধ জানান রাজ্যপাল। সেই ডাকে সাড়া দিয়েই যাদবপুরে আসছেন তাঁরা।

    মদ-মাদক বন্ধে

    স্যাটেলাইটকে কাজে লাগিয়ে কোনওভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্ছৃঙ্খলতা বন্ধ করা যায় কিনা, তা খতিয়ে দেখবেন তাঁরা। ক্যাম্পাসে মাদক সেবন ও মদ-মাদক নিয়ে প্রবেশ বন্ধ করতে কোনও প্রযুক্তির সাহায্য নেওয়া যায় কিনা, তাও খতিয়ে দেখবেন প্রতিনিধি দলের সদস্যরা। প্রসঙ্গত, বিমানবন্দর সহ দেশের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে এই ধরনের যন্ত্র বসানো রয়েছে। এদিকে, সিসি ক্যামেরা বসানোর খরচ নিয়ে উদ্বেগে ছিলেন যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় (Jadavpur University) কর্তৃপক্ষ। খরচ জোগাড় করতে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে আবেদন করা হয়েছিল রাজ্য সরকারের কাছেও।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    জানা গিয়েছে, শেষমেশ সেই বরাদ্দ মিলেছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের সিসি ক্যামেরা বসানোর জন্য বরাদ্দ করা হয়েছে ৩৮ লক্ষ টাকা। শিক্ষা দফতর ওই টাকা মঞ্জুর করেছে। এর মধ্যে অচিরেই যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টে চলে আসবে ৩৭ লক্ষ ৩৮ হাজার ৪৮৪ টাকা। তবে টাকা বরাদ্দ হলেও, কবে থেকে সিসি ক্যামেরা বসানোর কাজ শুরু হবে, তা এখনও স্পষ্ট নয়। উল্লেখ্য, যাদবপুরে সিসি ক্যামেরা বসানোর দায়িত্ব পেয়েছে সরকারি সংস্থা ওয়েবেল। এদিকে, শুক্রবার দুপুর ১২টা নাগাদ সব পক্ষকে নিয়ে বৈঠকে বসছেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। ছাত্র, শিক্ষক, শিক্ষাকর্মী সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে জড়িত প্রত্যেকেই যোগ দেবেন ওই বৈঠকে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chandrayaan 3: চাঁদের মাটিতে বন্ধু বিক্রমের ছবি তুলল প্রজ্ঞান, ‘স্মাইল প্লিজ’ লিখে পোস্ট ইসরোর

    Chandrayaan 3: চাঁদের মাটিতে বন্ধু বিক্রমের ছবি তুলল প্রজ্ঞান, ‘স্মাইল প্লিজ’ লিখে পোস্ট ইসরোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত সপ্তাহের বুধবারই চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পা রেখেছে ল্যান্ডার বিক্রম (Chandrayaan 3)। তার পেটের ভিতর থেকে গুটিগুটি পায়ে বেরিয়ে এসেছে রোভার প্রজ্ঞান। রোভার প্রজ্ঞানের তোলা একাধিক ছবি শেয়ার করেছে ইসরো। এবার প্রজ্ঞান রোভার তার সঙ্গী ল্যান্ডার বিক্রমের ছবি তুলল। বন্ধু প্রজ্ঞানের হাতে তোলা বিক্রমের সেই ছবি ট্যুইটার (অধুনা এক্স) হ্যান্ডেলে শেয়ার করতে দেখা গেল ভারতের মহাকাশ গবেষণা সংস্থাকে ইসরোকে।

    প্রজ্ঞানের ক্যামেরায় তোলা বিক্রমের ছবি পোস্ট ইসরোর

    ইসরোর পোস্ট করা ওই ছবির ক্যাপশনে লেখা রয়েছে, ‘‘স্মাইল প্লিজ! আজ সকালেই বিক্রম ল্যান্ডারের ছবি তুলেছে রোভার প্রজ্ঞান। ‘image of the mission’ তুলেছে রোভার প্রজ্ঞানে থাকা নেভিগেশন ক্যামেরা ন্যাভক্যাম।’’ 

    কী দেখা গেল ছবিতে

    প্রসঙ্গত, চন্দ্রযান (Chandrayaan 3) উৎক্ষেপণের পরপরই ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা জানিয়েছিল যে রোভার প্রজ্ঞান ও ল্যান্ডার বিক্রম একে অপরের ছবি তুলবে চাঁদের মাটিতে। আর সেই মতো এর আগে দেখা গিয়েছে বিক্রম ল্যান্ডারের ক্যামেরায় তোলা রোভারের ছবি এবং বুধবার সকালে দেখা গেল রোভার প্রজ্ঞানের ক্যামেরায় তোলা ল্যান্ডার বিক্রমের ছবি। ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে চাঁদের মাটিতে দাঁড়িয়ে রয়েছে ল্যান্ডার বিক্রম। ভারতীয় সময় সকাল ৭টা ৩৫ মিনিট নাগাদ এই ছবি তুলেছে রোভার প্রজ্ঞান। 

    দক্ষিণ মেরুতে সূর্যের আলো থাকবে আর ৮দিন

    মঙ্গলবারই রোভার প্রজ্ঞান চাঁদের মাটিতে (Chandrayaan 3) অ্যালুমিনিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ক্রোমিয়াম, টাইটেনিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, সিলিকন এবং অক্সিজেনের হদিশ পেয়েছে। বিজ্ঞানীদের আশা রোভার প্রজ্ঞানের কাছ থেকে মিলবে আরও অনেক কিছু তথ্য। প্রসঙ্গত, আর ৮ দিন চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে সূর্যের আলো থাকবে। তারপরে রোভার প্রজ্ঞানের কী হবে তা ভবিষ্যতে বলবে! তবে এরই মধ্যে অনেক কিছুর হদিশ মিলতে পারে চাঁদের মাটিতে। জানা গিয়েছে চাঁদের মাটিতে এখন হাইড্রোজেনের সন্ধানে রয়েছে রোভার প্রজ্ঞান।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ফের হিংসা মণিপুরে, দিনের বেলায় গুলির লড়াই, মৃত ২

    Manipur Violence: ফের হিংসা মণিপুরে, দিনের বেলায় গুলির লড়াই, মৃত ২

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের অশান্তির আগুন চিত্রাঙ্গদার দেশে (Manipur Violence)। মঙ্গলবারই আলোচনা ও সাংবিধানিক উপায়ে রাজ্যে শান্তি ফেরাতে প্রস্তাব পাশ করেছে মণিপুর বিধানসভা। সেদিনই সংঘর্ষে উত্তাল হল উত্তর-পূর্বের এই পাহাড়ি রাজ্যটি। এদিন সকালে কুকি-জো অধ্যুষিত একটি গ্রামে হামলা চালায় অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীরা। পাল্টা গুলি চালায় গ্রামরক্ষী বাহিনীও। সংঘর্ষে মৃত্যু হয় দু’ জনের। সালাম জ্যোতি সিংহ নামে একজন জখম হয়েছেন। এক সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ। ফের যাতে উত্তপ্ত না হয়ে ওঠে এলাকা, তাই তল্লাটে টহল দেওয়া শুরু করেছে নিরাপত্তা বাহিনী।

    কুকি-জো অধ্যুষিত গ্রামে হামলা

    কুকিদের সংগঠন আইটিএলএফ জানিয়েছে, এদিন সকাল দশটা নাগাদ কুকি-জো অধ্যুষিত একটি গ্রামে হামলা চালানো হয়। গ্রামরক্ষী বাহিনী প্রতিরোধ গড়ে তোলায় দু’জনের মৃত্যু হয়। পুলিশ জানিয়েছে, মৃতদের একজন হলেন জাংমিনলুন গাংতে। অন্যজনের পরিচয় প্রকাশ্যে আনা হয়নি। এদিকে, রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন স্পর্শকাতর এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিশ (Manipur Violence)। পূর্ব ইম্ফল ও বিষ্ণুপুর জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে চার দুষ্কৃতীকে। ধৃতদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্রশস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে।

    বাড়িতে আগুন

    মঙ্গলবারের এই সংঘর্ষের আগে অশান্তি হয়েছিল রবিবারও। রাজধানী ইম্ফলে তিনটি বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দেয় অজ্ঞাতপরিচয় কয়েকজন দুষ্কৃতী। ওই দিন গভীর রাতে রাজ্যের প্রাক্তন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ডিরেক্টর কে রাজোর বাড়ির নিরাপত্তরক্ষীর কাছ থেকে অস্ত্র ছিনিয়ে নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা।

    ৩ মে ‘অল ট্রাইবাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অফ মণিপুরে’র কর্মসূচি ঘিরে অশান্তির সূত্রপাত মণিপুরে (Manipur Violence)। রাজ্যের আদি বাসিন্দা হিন্দু ধর্মাবলম্বী মেইতেই জনগোষ্ঠীর সঙ্গে কুকি, জো সহ কয়েকটি তফশিলি জনজাতি সম্প্রদায়ের সংঘর্ষে এ পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে  প্রায় দু’শো জনের। ঘরছাড়া হয়েছেন কমবেশি ষাট হাজার মানুষ। পোড়ানো হয়েছে বহু বাড়ি। লুটপাট হয়েছে দোকান। জখম হয়েছেন শতাধিক মানুষ। পরিস্থিতির মোকাবিলায় মোতায়েন করা হয়েছে সেনা বাহিনী ও অসম রাইফেলসের অতিরিক্ত বাহিনী।

    আরও পড়ুুন: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    এদিকে, অশান্তি শুরু হওয়ার পর মঙ্গলবারই প্রথম বসে বিধানসভার অধিবেশন। অধিবেশন চলে মিনিট পনের। এর মধ্যেই পাশ করানো হয় আলোচনার মাধ্যমে শান্তি ফেরানোর প্রস্তাব। এদিনের অধিবেশনে যোগ দেননি কুকি-জো গোষ্ঠীর দশ বিধায়ক (Manipur Violence)। নিরাপত্তার কারণেই তাঁরা অধিবেশনে যোগ দেননি বলে খবর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

     

  • Rohit Sharma: নিজের শেষ বিশ্বকাপ! তাহলে কি অবসরের চিন্তা রোহিতের মাথায়?

    Rohit Sharma: নিজের শেষ বিশ্বকাপ! তাহলে কি অবসরের চিন্তা রোহিতের মাথায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের আগে উপমহাদেশের ৬টি দেশ নিজেদের মধ্যে লড়াইয়ে নামছে এশিয়া সেরার মুকুট মাথায় পরার লক্ষ্যে। আজ, বুধবার থেকে শুরু হচ্ছে এশিয়া কাপ ২০২৩। আসন্ন ওডিআই বিশ্বকাপের (2023 ODI World Cup) জন্য এটিকে একটি যথার্থ প্রস্তুতি মঞ্চ হিসেবে দেখছেন টিম ইন্ডিয়ার অধিনায়ক রোহিত শর্মা (Rohit Sharma)। এশিয়া কাপ (2023 Asia Cup) অভিযান শুরুর আগে তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য করলেন হিট-ম্যান। 

    কী বললেন রোহিত

    ভারতীয় অধিনায়ক রোহিত শর্মা জানিয়েছেন যে আগামী দুই তিন মাসে তিনি ভারতীয় দলের সঙ্গে অনেক ভালো ভালো মুহূর্ত তৈরি করতে চান। যদিও তিনি এটাও বিশ্বাস করেন যে একটি বিশ্বকাপ বা একটি চ্যাম্পিয়নশিপের ফলাফল, তিনি কেমন ক্রিকেটার বা ব্যক্তি সেটার পরিবর্তন ঘটাবে না। এই মন্তব্য শুনে অনেকেরই মনে একটা প্রশ্ন জেগেছে। তবে কি এটাই তার শেষ বিশ্বকাপ হতে চলেছে এবং তারপর তিনি অবসর নেওয়ার কথা ভাববেন? যদিও হিটম্যান এই প্রশ্নের কোনও যথাযথ উত্তর এখনই দেননি।  

    ২০১৯ ওডিআই বিশ্বকাপে অসাধারণ ফর্মে ছিলেন রোহিত। প্রথম ক্রিকেটের হিসেবে একটি বিশ্বকাপে পাঁচটি শতরান করার রেকর্ড করেছিলেন তিনি। এবার বিশ্বকাপের আগে সেই শারীরিক সক্ষমতা ফিরে পেতে চাইছেন তিনি। জানিয়েছেন যে একজন নেতা হিসেবে দল নির্বাচনের সময় তিনি নিজের ব্যক্তিগত পছন্দ অপছন্দকে কখনোই প্রকাশ্যে আনেন না বা সেই ভিত্তিতে দল গঠন করেন না। শুধু মাঠে নেমে সতীর্থদের সঙ্গে নিয়ে লড়াই করার চেষ্টা করেন।

    কোন কোন চ্যানেলে ম্যাচ

    ভারতে এশিয়া কাপের ম্যাচগুলি সরাসরি সম্প্রচারিত হবে স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্কে। খেলা দেখা যাবে স্টার স্পোর্টস-১, স্টার স্পোর্টস-১ এইচডি, স্টার স্পোর্টস-১ হিন্দি, স্টার স্পোর্টস-১ হিন্দি এইচডি, স্টার স্পোর্টস-১ তামিল, স্টার স্পোর্টস-১ তামিল এইচডি, স্টার স্পোর্টস-১ তেলেগু, স্টার স্পোর্টস-১ তেলেগু এইচডি, স্টার স্পোর্টস-১ কান্নাড়া ও স্টার স্পোর্টস-১ কান্নাড়া এইচডি চ্যানেলে। ভারতে এশিয়া কাপের ম্যাচগুলির সম্পূর্ণ বিনামূল্যে দেখা যাবে ডিজনি প্লাস হটস্টারে।

    আরও পড়ুন: চোখের নিমেষে শেষ! বিশ্বকাপে ভারত-পাক ম্যাচের টিকিট আর কি পাওয়া যাবে?

    কবে কখন ম্যাচ

    পাকিস্তান বনাম নেপাল এশিয়া কাপের উদ্বোধনী ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হবে মুলতান ক্রিকেট স্টেডিয়ামে। এশিয়া কাপের সব ম্যাচ শুরু হবে ভারতীয় সময় অনুযায়ী বিকাল ৩টে থেকে। টস অনুষ্ঠিত হবে আধ ঘণ্টা আগে অর্থাৎ, দুপুর ২টো ৩০ মিনিটে। এবছর এশিয়া কাপ খেলা হচ্ছে ৫০ ওভারের ফর্ম্যাটে।  ১৭ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত হবে টুর্নামেন্টের ফাইনাল ম্যাচ। ভারতের প্রথম ম্যাচ পাকিস্তানের সঙ্গে ২ সেপ্টেম্বর।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Aksai Chin: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    Aksai Chin: আকসাই চিনে বাঙ্কার, সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে চিন, যুদ্ধের প্রস্তুতি লালফৌজের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আকসাই চিনে (Aksai Chin) সক্রিয়তা চিনা সেনার। সম্প্রতি চিনা মানচিত্রের যে সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে তাতে ভারতের অরুণাচল প্রদেশ ও আকসাই চিনকে সে দেশের বলে দাবি করেছে বেজিং। এবার জানা গেল কেবল দাবিই নয়, প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার (এলএসি) প্রায় সত্তর কিলোমিটার দূরে ভূগর্ভস্থ বাঙ্কার নির্মাণ করছে চিন। বাঙ্কারের পাশাপাশি এই এলাকায় সুড়ঙ্গও তৈরি করছে চিনা ফৌজ। ভবিষ্যতে যুদ্ধের পরিস্থিতির মোকাবিলায় এই বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করেছে শি জিনপিংয়ের সরকার।

    বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ

    ২০২৩ সালের ১৮ অগাস্ট উপগ্রহ চিত্র বিশ্লেষণ করে এই বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গের কথা জানতে পেরেছে নয়াদিল্লি। মাস কয়েক আগে প্যাংগং হ্রদের উত্তর ও দক্ষিণ পাড় জুড়ে সেতু নির্মাণ করছিল চিনা ফৌজ। উপগ্রহ মারফত সে খবরও পেয়েছিল (Aksai Chin) ভারত। তারই রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগে সীমান্তে ফের তৎপরতা চিনা সেনার। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, এলাকায় স্থায়ীভাবে সেনা মোতায়েন করার কথা ভেবেই বাঙ্কার ও সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে বেজিং।

    চিনা আগ্রাসন 

    উপগ্রহ চিত্র বিশেষজ্ঞ ডেমিয়েন সাইমন বলেন, “আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে মাটির নীচে সুড়ঙ্গ তৈরি করে ভারতীয় সেনাকে প্রতিহত করতে চাইছে চিন। আকসাই চিনে ভারতীয় বায়ুসেনার এয়ারবেস থাকায় এ দেশের সেনাবাহিনী যে সুবিধাগুলি পায়, তা রুখতেই চিনের এই পদক্ষেপ।” উত্তর লাদাখের দেপসাং উপত্যকা থেকে প্রায় সত্তর কিলোমিটার পূর্বে আকসাই চিনে নদীর পাড় বরাবর সুড়ঙ্গ খুঁড়ছে লাল ফৌজ। ম্যাক্সার স্যাটেলাইট চিত্রেও ধরা পড়েছে চিনের এই খননকাজ। উপগ্রহ চিত্রে স্পষ্ট, নদীর দুই পাড়েই পাথর কেটে চিন (Aksai Chin) অন্তত ১১টি সুড়ঙ্গ তৈরি করেছে। এই সুড়ঙ্গ ও বাঙ্কারেই যুদ্ধাস্ত্র মজুত করার পরিকল্পনা করেছেন চিনা সমর কর্তারা।

    আরও পড়ুুন: জানেন কোন ২১ জন বিধায়ক পশ্চিমবঙ্গকে পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত করতে চেয়েছিলেন?

    বছর তিনেক আগেও ডেমচক, ডেপসাং, গালওয়ান, গোগরা উষ্ণ প্রস্রবণের পাশাপাশি ফিঙ্গার এরিয়া ৮ এলাকায় অনুপ্রবেশ করেছিল লাল ফৌজ। জুন মাসে গাওয়াল উপত্যকায় রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর নতুন করে শুরু হয় দ্বিপাক্ষিক শান্তি আলোচনা। এহেন আবহে হ্রদের দক্ষিণে হেলমেট টপ থেকে রেচিন লা বেশ কিছু উঁচু এলাকায় দখল নেয় ভারতীয় সেনার মাউন্টেন স্ট্রাইক কোর।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    PM Governor Meet: প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ রাজ্যপালের, ৪৫ মিনিটের বৈঠকে কী কথা হল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে প্রধানমন্ত্রীর (PM Narendra Modi) সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস (CV Anand Bose)। নিজের বাসভবনে সিভি আনন্দ বোসের সঙ্গে আলোচনা করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। সূত্রের খবর, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট কথা হয়েছে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোসের। 

    রাজ্যপালের সঙ্গে আলোচনা

    পিএমও-র তরফে জানানো হয়েছে, এদিন ফুল দিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বাংলার রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁদের মধ্যে একপ্রস্থ আলোচনাও হয়। যদিও ঠিক কী নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হল, তা স্পষ্ট নয়। তবে ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ থেকে আসন্ন লোকসভা নির্বাচনকে ‘পাখির চোখ’ করে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সংঘর্ষ নিয়ে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্যপাল আলোচনা করতে পারেন বলে সূত্রের খবর। এই মুহূর্তে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য নিয়োগ থেকে শুরু করে বন্দিমুক্তির ফাইল ফেরত পাঠানো, নানা ইস্যুতে রাজ্য-রাজ্যপালের সংঘাত তুঙ্গে। পঞ্চায়েত নির্বাচন পর্বের অশান্তি নিয়ে বার বার কড়া বার্তা দিয়েছেন রাজ্য়পাল। রাজভবন থেকে বেরিয়ে তিনি পৌঁছে গিয়েছেন গ্রাউন্ড জিরোয়। অশান্তির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে বেনজিরভাবে খুলেছেন পিস রুম। সম্প্রতি আবার দুর্নীতির অভিযোগ শুনতে রাজভবনে অ্য়ান্টি করাপশন সেলও খোলেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ‘‘রাখিতে আমার বোনেদের উপহার’’, গ্যাসের দাম কমানো প্রসঙ্গে বললেন প্রধানমন্ত্রী

    কেন এই বৈঠক

    এছাড়াও, মাস কয়েক আগেই অন্যান্য রাজ্যের মতো পশ্চিমবঙ্গ দিবসও হোক বলে দাবি তোলেন বিরোধীরা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস করার দাবি জানান। যদিও তার তীব্র বিরোধিতা করে রাজ্য সরকার। কিন্তু, রাজ্যের আপত্তি উপেক্ষা করেই রাজভবনে ২০ জুন পশ্চিমবঙ্গ দিবস পালন করেন রাজ্যপাল সি.ভি আনন্দ বোস। যা নিয়ে নতুন করে রাজ্য-রাজ্যপাল সংঘাত বাধে। এরপর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ‘পশ্চিমবঙ্গ দিবস’ হিসাবে ১ বৈশাখের দিন উত্থাপন করেন। সকলের মতামত জানতে নবান্নে সর্বদলীয় বৈঠকও করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই আবহে রাজ্যপাল-প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। লোকসভা নির্বাচনের আগে রাজ্য-রাজনীতি সম্পর্কে সচেতন প্রধানমন্ত্রী, এই বৈঠক তার প্রমাণ বলে দাবি কূটনীতিকদের।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share