Blog

  • Drugs Smuggling: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    Drugs Smuggling: ১০০ কেজিরও বেশি মাদক বাজেয়াপ্ত, এমবিএ পাশ যুবক সহ গ্রেফতার ৭ পাচারকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো কেজিরও বেশি মাদক সহ গ্রেফতার সাত পাচারকারী (Drugs Smuggling)। এই পাচারাকারীদের সঙ্গে যোগ রয়েছে আন্তর্জাতিক মাদক বাজারের। লিঙ্ক রয়েছে উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলিরও। পাচারকারীদের গ্রেফতার করতে অসমের গুয়াহাটি ও মণিপুরের ইম্ফলে অভিযান চালিয়েছিল নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো বা এনসিবি। তার পরেই গ্রেফতার করা হয় পাচারকারীদের। মাদক বাজেয়াপ্ত করার পাশাপাশি মাদক তৈরিতে ব্যবহৃত কেমিক্যালও উদ্ধার হয়েছে। মাদকগুলি সরবরাহ করা হচ্ছিল ৫৫৩টি প্যাকেটে। সব মিলিয়ে বাজেয়াপ্ত হওয়া মাদকের পরিমাণ ১১০.৫ কেজি। মাদকগুলি ছিল ট্যাবলেটের আকারে।

    বি-টু-বি প্লাটফর্ম

    জানা গিয়েছে, মাদক পাচারে (Drugs Smuggling) মূল অভিযুক্ত মহঃ আবদুল ওয়াকলি এমবিএ স্নাতক। মাদক পাচারের জন্য সে খুলেছিল বি-টু-বি প্লাটফর্ম। ধূর্ত আবদুল  জাল নথিপত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াত। মিজোরামস আইজল নামের একটি স্টোরের ভুয়ো ডকুমেন্ট নিয়ে ঘুরে বেড়াত সে। পরে সে আমেদাবাদের ভদ্রেশ প্যাটেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে। সংগ্রহ করে ১৫০০ প্যাকেট ট্যাবলেট আকারে থাকা মাদক। পুলিশ যাতে মাদক পাচারের খবর জানতে না পারে, তাই ট্যাবলেটের প্যাকেটগুলির লেবেল বদলে দেওয়া হয়েছিল।

    মাদক পাচার ট্যাবলেটের আকারে

    লিভোসেট এবং কলজেন নামের ভুয়ে লেবেল সাঁটিয়ে দেওয়া হয়েছিল মাদকের প্যাকেটগুলিতে। একাধিক অফিস, গোডাউন এবং বাড়িতে হানা দিয়ে সেগুলি উদ্ধার করা হয় বলেও জানান এনসিবির আধিকারিকরা। নীতীন কুমার পাঞ্চাল এবং অনিলভাই নায়ক অর্ডার সংগ্রহ করত। প্যাকেটের (Drugs Smuggling) গায়ে ভুয়ো লেবেলও সাঁটাত তারা। ধৃতদের মধ্যে রয়েছে এরাও। কিছুদিন আগেই মায়ানমার থেকে বাজেয়াপ্ত হয়েছিল ১.৩ মিলিয়ন কলজেন ট্যাবলেট। যা থেকে প্রমাণ হয়, আন্তর্জাতিক মাদক পাচার চক্র সক্রিয় উত্তর-পূর্বের বিভিন্ন রাজ্যে।

    আরও পড়ুুন: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে ত্রিপুরার আমবাসা থানার আধিকারিকদের সঙ্গে যৌথ অভিযানে নামে অসম রাইফেলস। বাজেয়াপ্ত হয় প্রচুর মারিজুয়ানা। বর্তমানে এই পরিমাণ মাদকের বাজার দর এক কোটি টাকার কাছাকাছি। অভিযান শেষে পুলিশ জানিয়েছিল, একটি গাড়িতে করে ওই মাদক পাচার করার চেষ্টা হচ্ছিল। সূত্র মারফৎ খবর পেয়ে গাড়িটিতে তল্লাশি চালানো হয়। বাজেয়াপ্ত হয় ২৫৭ কেজি মাজুরিয়ানা। ঘটনায় গ্রেফতারও করা হয় দুজনকে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    Chhattisgarh: এই প্রথম স্বাধীনতা দিবসে জাতীয় পতাকা উড়ল ছত্তিশগড়ের আটটি গ্রামে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীনতার পরে এই প্রথম ছত্তিশগড়ের বস্তারের আটটি মাওবাদী অধ্যুষিত গ্রামে তেরঙা জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হল মঙ্গলবার। গ্রামগুলি হল সিলগার, নালা, চিন্নাগেলুর, তিমেনার , মানহাকাল, হিরোলি, বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টেন্ডামার্কা। গোটা দেশ যখন ৭৭তম স্বাধীনতা দিবস উদযাপনে মশগুল, তখন প্রথম বার তেরঙা পতাকা উত্তোলন করল ছত্তিশগড়ের মাওবাদী অধ্যুষিত বলে পরিচিত বস্তার এলাকার এই গ্রামগুলি। কেন্দ্র সরকারের সক্রিয় চেষ্টায় ক্রমশ উন্নয়নের মুখ দেখছে পিছিয়ে পড়া এই গ্রামগুলি। স্বাধীনতা দিবসে পতাকা উত্তোলনে এদিন সামিল হন সাধারণ মানুষও।

    উন্নয়নের পথে সামিল মানুষ

    পুলিশের দাবি, এই গ্রামগুলির আশপাশে নতুন ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এতেই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে মাওবাদীরা। ১৯৪৭-এর ১৫ অগাস্টের পর কেটে গিয়েছে প্রায় আট দশক। কিন্তু এত দিনে এক বারও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করার সুযোগ পাননি বিজাপুর জেলার চিন্নাগেলুর, তিমেনার এবং হিরোলি গ্রামের বাসিন্দারা। একই অবস্থা সুকমা জেলার বেদ্রে, দুব্বামার্কা এবং টোন্ডামার্কা গ্রামেরও। বস্তার রেঞ্জের আইজি সুন্দররাজ জানিয়েছেন, এই গ্রামের বাসিন্দারা এবার জাতীয় পতাকা উত্তোলন করলেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম বার এমনটা হল। এছাড়া স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয় সুকমা জেলার পিডামেল, ডুব্বাকোনটা, সিলগের এবং কুন্দেদ গ্রামেও। 

    আরও পড়ুন: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    পুলিশের এক কর্তা জানিয়েছেন, গ্রামগুলির খুব কাছাকাছি পুলিশ ক্যাম্প তৈরি করা হয়েছে। এর ফলে সরকারি সুযোগসুবিধাও সরাসরি ওই অঞ্চলের মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়া যাবে। তাতে বঞ্চনার অভিযোগকে শূন্যে নামিয়ে আনা যাবে। যা মাওবাদীদের পিছনে ঠেলতে সাহায্য করবে। এর ফলে স্বাধীনতা দিবস এবং প্রজাতন্ত্র দিবসে কালো পতাকা উত্তোলনের কোনও ঘটনা ঘটেনি। তাঁর কথায়, ‘‘এর আগে প্রতি বছরই এমন দিনগুলিতে কালো পতাকা উত্তোলন করত মাওবাদীরা।’’ প্রসঙ্গত, মাওবাদীরা মনে করেন, দেশের নিপীড়িত, শোষিত মানুষ এখনও পরাধীন। তাঁদের অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই বনেজঙ্গলে চলছে বলেও দাবি করে অধুনা নিষিদ্ধ রাজনৈতিক সংগঠনটি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Shimla Landslides: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ধস, শিমলায় মন্দির চাপা পড়ে মৃত একই পরিবারের তিন প্রজন্ম

    Shimla Landslides: মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ধস, শিমলায় মন্দির চাপা পড়ে মৃত একই পরিবারের তিন প্রজন্ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে নামল ধস (Shimla Landslides)। হুড়মুড়িয়ে ভেঙে পড়ল আস্ত একটি শিব মন্দির। মন্দিরের নীচে চাপা পড়ে মৃত্যু হল একই পরিবারের তিন প্রজন্মের। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটেছে শিমলার সামার হিল এলাকায়। প্রশাসন সূত্রে খবর, সোমবার ধস নামার সময় শিব মন্দিরে ছিলেন একই পরিবারের সাতজন। হঠাতই ভেঙে পড়ে মন্দিরটি।

    মন্দিরের নীচে চাপা পড়ে মৃত

    চাপা পড়ে মৃত্যু হয় সাতজনেরই। এঁরা হলেন পবন শর্মা, তাঁর স্ত্রী সন্তোষ, ছেলে আমন, বৌমা অর্চনা এবং তাঁর তিন নাতনি। রাজ্য বিপর্যয় মোকাবিলা দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, শর্মা পরিবারের পাঁচজনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। দু জনের খোঁজ এখনও মেলেনি। শর্মা পরিবারের তরফে সুনীতা বলেন, “আমার একটাই অনুরোধ, যাঁরা নিখোঁজ, তাঁদের খুঁজে বের করুন। আমাদের হাতে তুলে দিন। তাঁরা (Shimla Landslides) জীবিত বা মৃত যাই হোক না কেন, আমরা মেনে নেব। তাঁদের জন্য তিন দিন ধরে অপেক্ষা করছি আমরা।”

    নিখোঁজও রয়েছেন কয়েকজন

    সুনিধি নামে নিখোঁজ একজনের বোন বলেন, “আমরা জানিনা, ভগবান আমাদের কপালে কী লিখে রেখেছেন।” নিখোঁজ আরও একজনের ভাই বিনোদ বলেন, “এই এলাকার সুরক্ষা বজায় রাখা উচিত প্রশাসনের। বৃষ্টি হলেই যাতে জমা জল বেরিয়ে যেতে পারে, তার ব্যবস্থা করা উচিত।” শর্মা পরিবারের এক প্রতিবেশী মেহের সিং এইচ ভার্মা বলেন, “শর্মা পরিবার হারাল তিন প্রজন্মকে।” প্রশাসনের এক আধিকারিক জানান, এ পর্যন্ত ১৩টি দেহ উদ্ধার হয়েছে। বৃষ্টিজনিত (Shimla Landslides) কারণে হিমাচল প্রদেশে এ পর্যন্ত ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুকু জানান, সব মিলিয়ে রাজ্যের ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ১০ হাজার কোটি টাকা।

    আরও পড়ুুন: অতিভারী বৃষ্টিতে তিনদিনে ৭১ জন মৃত হিমাচলে, ‘পর্বত সমান চ্যালেঞ্জ’ বললেন মুখ্যমন্ত্রী

    শিবমন্দিরের পাশাপাশি ধসের কবলে ভেঙে পড়েছে একটি কষাইখানাও। কৃষ্ণনগর এলাকার ওই কষাইখানার ওপর ভেঙে পড়েছিল আশপাশের কয়েকটি বাড়ি। কষাইখানাটি ভেঙে পড়ার সময় সেখানে ছিলেন বছর আটচল্লিশের ইয়াম থাপা। বরাত জোরে বেঁচে গিয়েছেন তিনি। তবে তাঁর দুই সহকর্মীর (Shimla Landslides) জীবন্ত সমাধি হয়েছে। পরে তাঁদের দেহ উদ্ধার হয়েছে। এঁরা হলেন কষাইখানার ম্যানেজার নবীন ভাল্লা এবং কষাই রাজু।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Mohun Bagan: এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসিকে হারাল মোহনবাগান 

    Mohun Bagan: এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জন পর্বে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসিকে হারাল মোহনবাগান 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসএল অনেক হয়েছে, এবার লক্ষ্য এশিয়া কাপ। এই মন্ত্রেই মরশুম শুরু করেছে মোহনবাগান (Mohun Bagan)। দল গড়তে ঢালা হয়েছে কোটি কোটি টাকা। কার্পণ্য করেননি মালিক সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। কারণ তিনিও চান এশিয়া সেরার স্বাদ পেতে।  সেই লক্ষ্যে এক ধাপ এগোল মোহনবাগন সুপার জায়ান্ট। বুধবার সল্টলেক স্টেডিয়ামে এএফসি কাপের যোগ্যতা অর্জনের ম্যাচে নেপালের মাচিন্দ্রা এফসি কে ৩-১ গোলে চূর্ণ করল সবুজ মেরুন ব্রিগেড। দুটি গোল করলেন আনোয়ার আলি। বিশ্বকাপে খেলা জেমস কামিংসের পা থেকেও বল ঢুকলো বিপক্ষের জালে। মোহনবাগানের পরের খেলা ঢাকা আবাহনীর বিরুদ্ধে ২২ অগাস্ট। এই ম্যাচ জিততে পারলে এএফসি কাপের গ্রুপ পর্বে খেলার সুযোগ পাবেন কমিংসরা।

    ডার্বি হারের ক্ষতে প্রলেপ 

    এই জয় ডার্বি হারের ক্ষতে অনেকটাই প্রলেপ দিয়েছে। কারণ ইস্টবেঙ্গলের কাছে পরাজয় ছিল অপ্রত্যাশিত। শক্তির নিরিখে মোহনবাগান ছিল অনেক এগিয়ে। সবুজ মেরুন জার্সি পরে প্রথম সেদিন মাঠে নেমে ছিলেন কামিংস। কিন্তু তাঁর খেলা মন ভরাতে পারেনি। দল হারায় তাঁকে পড়তে হয়েছিল সমালোচনায়। কিন্তু মাচিন্দ্রা এফসির বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ান বিশ্বকাপার বুঝিয়ে দিলেন, তিনি লম্বা রেশের ঘোড়া।

    আরও পড়ুন: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণের ঝড় তোলে মোহনবাগান। গোল করার সুযোগও এসেছিল। কিন্তু মিস করেন আশিক কুরিয়ান। দুই প্রান্তকে কাজে লাগিয়ে আক্রমণ গড়ে তোলার চেষ্টা করেন মোহনবাগানের ফুটবলাররা। বিক্ষিপ্ত কিছু আক্রমণ তৈরি করে মাচিন্দ্রা। কিন্তু সবুজ মেরুন ডিফেন্স ভেদ করার শক্তি ছিল না তাতে। ৩৯ মিনিটে লিড নেয় মোহনবাগান (Mohun Bagan)। হুগো বোমাসের কর্নার থেকে হেডে গোল করেন আনোয়ার (১-০)। দ্বিতীয়ার্ধে মোহনবাগান করে আরও দুটি গোল করে। ৬৫ মিনিটে কমিংসের পা থেকে আসে দ্বিতীয় গোল (২-০)। তার পর একটু গা ছাড়া ভাব দেখায় ফেরান্দোর ছেলেরা। সেই সুযোগে মচিন্দ্রা (২-১) করে। তবে ৮৫ মিনিটে দিমিত্রি ফ্রি কিক থেকে হেডে নিজের ও দলের তৃতীয় তথা জয়সূচক গোল করেন আনোয়ার (৩-১)।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • East Bengal: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    East Bengal: ডার্বি জয়ে ফিরেছে ভাগ্য! ডুরান্ডের কোয়ার্টার ফাইনালে ইস্টবেঙ্গল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরুটা দেখে মনে হয়নি সাত পয়েন্ট নিয়ে গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়ে ডুরান্ড কাপের কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে ইস্টবেঙ্গল (East Bengal)। কিন্তু বড় ম্যাচে মোহনবাগানকে হারানোর পর বদলে যায় সব কিছু। কার্লেস কুয়াদ্রাতের ছেলেদের মনোবল তুঙ্গে। যার প্রমাণ মিলল আরও একবার। বুধবার গ্রুপ “এ” ম্যাচে রাউন্ড গ্লাস পাঞ্জাব এফসিকে ১-০ গোলে হারালো লাল হলুদ ব্রিগেড। একমাত্র গোলটি করেন জেভিয়ার সিভেরিও।

    ঝুলে মোহনবাগানের ভাগ্য

    ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) শেষ আটে জায়গা পাকা করলেও, ঝুলে রইলো মোহনবাগানের ভাগ্য। কারণ, ডুরান্ড কাপের নিয়ম অনুযায়ী ছটি গ্রুপের চ্যাম্পিয়ন দল সরাসরি কোয়ার্টার ফাইনালে উঠবে। আর গ্রুপের দ্বিতীয় স্থানাধিকারী দলগুলির মধ্যে সেরা দুটি দল শেষ আটে খেলার সুযোগ পাবে। তাই সবুজ মেরুন ব্রিগেডকে তাকিয়ে থাকতে হবে অন্য দল গুলির দিকে।

    আরও পড়ুন: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন

    ম্যাচ-এর রিপোর্ট-কার্ড

    পাঞ্জাবের দলটির বিরুদ্ধে জয় পেলেও ইস্টবেঙ্গল (East Bengal) কিন্তু সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারেনি। প্রথম ১৫ মিনিটে গোল করার একাধিক সুযোগ পেয়েছিল পাঞ্জাবের দলটি। পর পর আক্রমণ আছড়ে পড়ে ইস্টবেঙ্গল ডিফেন্সে। কিন্তু অধিনায়ক হরমোনজ্যোত খাবরা ও গোলকিপারের প্রচেষ্টায় সেই আক্রমণ সফল হয়নি। তবে প্রাথমিক ভুল শুধরে ঘুরে দাঁড়ায় ইস্ট বেঙ্গল। ২২ মিনিটে পাঞ্জাব এফসি-র বক্সের বাইরে ফ্রি কিক পায় ইস্টবেঙ্গল। কিন্তু পাঞ্জাবের এক ডিফেন্ডারের পায়ে লেগে বল বাইরে গেলে কর্নার হয়। সেই কর্নার থেকে হেডে গোল করে ইস্টবেঙ্গলকে এগিয়ে দেন জেভিয়ার সিভেরিও। গোটা ম্যাচে আর গোল হয়নি। তবে দুই দল অনেক সুযোগ পেয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    Modi Cabinet: ১০০ শহরে ১০ হাজার বৈদ্যুতিন বাস! ৫ শতাংশ সুদে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পাবেন ‘বিশ্বকর্মা’রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী ই-বাস পরিষেবার অধীনে ১০০টি শহরে ১০০০ নতুন বৈদ্যুতিন বাসের ঘোষণা করল কেন্দ্র। বুধবার ‘পিএম বিশ্বকর্মা’ বা ‘প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা’ প্রকল্পেরও অনুমোদন করে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীসভা। এই প্রকল্পের অধীনে, প্রথম কিস্তিতে ‘উদার শর্তে’ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ দেওয়া হবে। দ্বিতীয় কিস্তিতে আরও ২ লক্ষ টাকা দেওয়া হবে। জানা গিয়েছে, সুদ দিতে হবে মাত্র ৫ শতাংশ হারে।

    ই-বাস পরিষেবা

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর অনুরাগ ঠাকুর বলেছেন, গ্রিন মোবিলিটি বাড়ানোর জন্য মন্ত্রিসভা প্রধানমন্ত্রী ই বাস পরিষেবার অনুমোদন দিয়েছে। এই প্রকল্পে ৫৬, ৬১৩ কোটি বরাদ্দ করা হয়েছে। যার মধ্যে কেন্দ্র প্রদান করবে ২০,০০০ কোটি।

    কীভাবে বাস্তবায়িত হবে এই প্রকল্প? জানা গিয়েছে ১৬৯ শহরের মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে ১০০টি শহরকে। সেই শহরগুলিতে এই পরিষেবা চালু হবে যেখানে ৩ লক্ষ বা তার বেশি জনবসতি। এছাড়াও, যে সব অঞ্চলে কোনও সংগঠিত বাস পরিষেবা নেই, সেই সমস্ত শহরকেও পরিষেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার দেওয়া হবে। এই প্রকল্পে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ বা পিপিপি মডেলে তৈরি হবে ১০ হাজার ই-বাস। দূষণ কমাতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা সিটি বাস পরিষেবায় ই-বাসের সংখ্যা বাড়ানোয় জোর দিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ফুটে উঠল ভারতের জাতীয় পতাকা! স্বাধীনতা দিবসে বুর্জ খলিফায় জ্বলল তেরঙা

    প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা স্কিম

    বুধবার (১৬ অগস্ট), প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অধীনে কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভার এক বৈঠকের পর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব জানান, পিএম বিশ্বকর্মা প্রকল্পের অধীনে সরকার মৃৎশিল্প, কমার, নির্মাণ, টেলারিং এবং নৌকা নির্মাণ সহ ঐতিহ্যগত দক্ষতার প্রচার করবে। বিশ্বকর্মা যোজনায় উপকৃত হবে ৩০ লক্ষ কারিগর।

    এই প্রকল্পের আওতায় আসা শিল্পীরা ৫ শতাংশ সুদের হারে ১ লক্ষ টাকা ঋণ পেতে পারবেন। আর্থিক সাহায্য পাবেন আধুনিক সরঞ্জাম কেনার জন্যও। ১৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বকর্মা জয়ন্তীতে ১৩,০০০ কোটি টাকার আর্থিক ব্যয়ের এই প্রকল্প চালু করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Pakistan: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    Pakistan: পাকিস্তানে চার গির্জায় ভাঙচুর, পোড়ানো হল বাইবেলও, নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন খ্রিস্টানরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এতদিন হামলা হচ্ছিল হিন্দু মন্দিরে। এবার ভাঙচুর করা হল গির্জা। আল্লাহর নিন্দে করা হয়েছে এই অভিযোগ তুলে আজ, বুধবার ভাঙচুর করা হয়েছে গির্জায়। পাকিস্তানের (Pakistan) ফয়জলবাদের ঘটনা। এদিন ভাঙচুর চালিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে চারটি গির্জা। খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কয়েকজনের বাড়িতেও ভাঙচুর চালানো হয়। পাক পঞ্জাব প্রদেশে বাইবেল পুড়িয়ে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বী কয়েকজনকে মারধর করা হয়।

    খ্রিস্টান যুবককে মৃত্যুদণ্ড 

    প্রসঙ্গত, কোরানের অবমাননার অভিযোগে জুন মাসে পাক আদালত মৃত্যুদণ্ড দিয়েছিল এক খ্রিস্টান যুবককে। ইমরান ভাট্টি নামে জারানওয়ালা তহশিলের এক প্যাস্টর সংবাদ মাধ্যমকে জানান, দুর্বৃত্তরা স্যালভেশন আর্মি চার্চ, ইউনাইটেড প্রেসবিটেরিয়ান চার্চ, অ্যালায়েড ফাউন্ডেশন চার্চ এবং শ্রেহুনওয়ালা চার্চ তছনছ করেছে। আল্লাহর নিন্দার অভিযোগ তুলে ভাঙচুর করা হয়েছে এক খ্রিস্টানের বাড়িও। ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় দেখা গিয়েছে, শতাধিক মানুষের একটি দল লাঠি হাতে নির্মমভাবে ভাঙচুর চালাচ্ছে গির্জায়। পরে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় গির্জায় থাকা জিনিসপত্রে (Pakistan)। ধোঁয়ায় ঢেকে যায় গির্জার আশপাশ। খবর পেয়ে দ্রুত এলাকায় যায় পুলিশ। সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয় খ্রিস্টানদের।

    বিশপের কাতর প্রার্থনা 

    গির্জায় হামলার ছবি প্রকাশ করে ট্যুইট করেছেন স্থানীয় বিশপ আজাদ মার্শাল। তিনি লিখেছেন, “বিচারের জন্য ভিক্ষা চাইছি আমরা। সদ্যই স্বাধীনতা দিবস পালন করেছি। তারপরেও আমাদের নিরাপত্তার আশ্বাস নেই। আমাদের গির্জা ধ্বংস করে বাইবেল পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে কোরান অবমাননার মিথ্যা অভিযোগ উঠেছে।”

    পঞ্জাব পুলিশের (Pakistan) প্রধান উসমান আনোয়ার জানান, প্রতিবাদীদের সঙ্গে পুলিশ কথা বলেছে। পুলিশ এলাকা ঘিরে রেখেছে। যদিও খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের অভিযোগ, পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। কেবল ঠায় দাঁড়িয়ে দেখেছে দুষ্কৃতীদের তাণ্ডব।

    আরও পড়ুুন: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Atal Bihari Vajpayee: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

    Atal Bihari Vajpayee: ভারতীয় অর্থনীতিকে দিশা দেখিয়েছিলেন অটল বিহারী বাজপেয়ী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন তিনবার। ১৯৯৬ সালে মাত্র ১৩ দিনের জন্য প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন। দ্বিতীয় দফায় তাঁর কার্যকালের মেয়াদ ছিল ১৩ মাস। আর তৃতীয় দফায় (১৯৯৯ সাল থেকে ২০০৪ পর্যন্ত) পুরো পাঁচ বছরের জন্য প্রধানমন্ত্রী ছিলেন তিনি। এতক্ষণ যাঁর কথা বলা হল, তিনি প্রয়াত প্রধানমন্ত্রী বিজেপির অটল বিহারী বাজপেয়ী (Atal Bihari Vajpayee)। এই স্বল্প মেয়াদের ভারত-শাসন কালে দেশকে এক উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি।

    বাজপেয়ী জমানা

    বাজপেয়ীর কথা উঠলেই আমাদের মনে পড়ে ১৯৯৮ সালে পোখরানে পরমাণু অস্ত্র পরীক্ষা ও ১৯৯৯ সালে কার্গিল যুদ্ধের কথা। সব মিলিয়ে তাঁর বছর ছয়েকের রাজত্বকালে যে উন্নয়নের ধ্বজা তিনি উড়িয়েছিলেন, তা দেশকে দেখিয়েছে নয়া দিশা। নেহরু-গান্ধী পরিবার চেয়েছিলেন সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে। সেই কারণে সব কিছুই ছিল কেন্দ্রীভূত। কোনও দেশের উন্নয়নে মুখ্য ভূমিকা পালন করে জিডিপি গ্রোথ। এই জিডিপি গ্রোথের জন্যই হয় কর্মসংস্থান। যে দফায় বাজপেয়ী পুরো মেয়াদ শেষ করেছিলেন, সেই সময় উন্নয়নের জোয়ার বইয়ে দিয়েছিলেন দেশে।

    উন্নয়নের জোয়ার

    তাঁর আমলেই উন্নয়ন হয়েছে রাস্তাঘাটের। উন্নত হয়েছে সড়ক। উন্নত হয়েছে শিক্ষা ব্যবস্থা। বিপ্লব এসেছিল টেলিকমের ক্ষেত্রে। সোনালি চতুর্ভুজ প্রকল্প তাঁরই (Atal Bihari Vajpayee) অবদান। দেশের চার মেট্রো শহর কলকাতা, চেন্নাই, দিল্লি এবং মুম্বইকে এই প্রকল্পের মাধ্যমে এক সূত্রে গেঁথেছেন তিনি। এই চার শহর বাদেও দেশের প্রধান প্রধান শিল্প, কৃষি এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্রগুলোকেও সোনালি চতুর্ভুজ প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়ে এসেছিলেন একই বন্ধনীতে। গ্রামীণ রাস্তার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী গ্রামীণ সড়ক যোজনা চালু করেছিলেন তিনিই। যার ফলশ্রুতি হিসেবে বর্তমানে দেশের রাস্তার দৈর্ঘ সব মিলিয়ে ৬.৪ মিলিয়ন কিলোমিটার। এই পুরো রাস্তার দু’ শতাংশ জাতীয় সড়ক। প্রসঙ্গত, কোনও একটি দেশের উন্নতিতে বড় ভূমিকা পালন করে রাস্তা ও রেললাইন। কারণ যোগাযোগ ব্যবস্থা উন্নত হলে সুগম হয় পরিবহণ। যা অর্থনৈতিক উন্নতির অন্যতম একটি কারণ।

    আমরা যদি চিনের দিকে তাকাই, তাহলে দেখব অর্থনৈতিক সংস্কার করতে গিয়ে বেজিং প্রথমেই রেল এবং সড়ক উন্নয়নে জোর দিয়েছে। ওয়ার্ল্ড ব্যাঙ্কের সহায়তায় নয়ের দশকের মাঝামাঝি চিন চালু করে রোডস ইমপ্রুভমেন্ট ফর পোভার্টি অ্যালিভিয়েশন। তারপর থেকে চিন রেল ও সড়কের উন্নতিতে প্রাণপাত করছে। বেজিংয়ের সমৃদ্ধির এটাই হল চাবিকাঠি। তার পর থেকে আজও চিন জোর দিয়ে চলেছে যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে। বিশ্ব বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে ড্রাগনের দেশ হাতে নিয়েছে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড’ প্রকল্প। এবার তাকানো যাক ভারতের (Atal Bihari Vajpayee) দিকে। তথ্য বলছে, ১৯৯৯ সালের পর থেকে এ দেশে তরতরিয়ে বেড়েছে জিডিপি। বলা বাহুল্য, এই সময় প্রধানমন্ত্রী ছিলেন বাজপেয়ী। এটা সত্য যে, নরসিমহা রাওয়ের সরকার যে অর্থনৈতিক সংস্কার শুরু করেছিলেন নয়ের দশকের মাঝামাঝি, তার পর থেকেই ফিরতে থাকে ভারতীয় অর্থনীতির হাল।

    আরও পড়ুুন: পুলওয়ামায় শহিদ জওয়ানের স্ত্রী তাপসীকে ধূপগুড়ি উপ নির্বাচনে প্রার্থী করল বিজেপি

    ১৯৯৪ সালে ভারতের জিডিপি ছিল ৩৩৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। ২০০২ সালে জিডিপির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করে। তার পরের দু বছরে ভারতের জিডিপি দাঁড়ায় ৫২৩.৭৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে। তার পরের দু বছরে এর পরিমাণ হয় ৭২১ বিলিয়ন ডলার। তার পর থেকে একের পর এক রেকর্ড ভেঙে চলেছে ভারতের জিডিপি গ্রোথ। ১৯৯৮ সালে বাজপেয়ী যখন ক্ষমতায়, তখন ভারতের জিডিপির পরিমাণ ছিল ৪২৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। তাহলে দেখা গেল, বাজপেয়ী (Atal Bihari Vajpayee) যখন দেশের হাল ধরেন, তখনই প্রকৃত দিশা পায় ভারতীয় অর্থনীতি। কেবল অর্থনৈতিক উন্নয়ন নয়, ভারতের সঙ্গে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সম্পর্কের উন্নতিও ঘটেছিল বাজপেয়ীর হাত ধরে। পোখরানে পরমাণু বোমা পরীক্ষার পর ভারতের সঙ্গে আমেরিকার সম্পর্কে চিড় ধরেছিল। যদিও বাজপেয়ীর আমলেই সেই ভাঙা সম্পর্ক ফের জোড়া লেগেছিল।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ODI Cricket World Cup 2023: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন 

    ODI Cricket World Cup 2023: ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট! জেনে নিন কীভাবে পাবেন 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রিকেট বিশ্বকাপের (ODI Cricket World Cup 2023) কাউন্ট ডাউন শুরু হয়ে গেছে। আর মাত্র ৫০ দিন বাকি। এবার ভারতে বসছে আইসিসির এই মেগা আসর। যা নিয়ে ক্রিকেট প্রেমীদের মধ্যে উন্মাদনা তুঙ্গে। কারণ ২০১১ দেশের মাটিতে শেষবার খেতাব জিতেছিল ভারত। গত দশ বছরে টিম ইন্ডিয়া আইসিসির ট্রফি জিততে না পারলেও, এবার অনেকেই রোহিতের হতে ট্রফি দেখছেন। দেশের মাটিতে ক্রিকেট বিশ্বকাপের আনন্দ তারিয়ে তারিয়ে উপভোগ করতে চান অনেকেই। মাঠে বসে খেলা দেখার আনন্দই অন্যরকম। কিন্তু তার জন্য দরকার মহামূল্যবান টিকিট। ২৫ অগাস্ট থেকেই বিশ্বকাপের টিকিট কাটতে পারবেন। কিন্তু কীভাবে টিকিট কাটবেন তা নিয়ে অনেকের মনেই রয়েছে প্রশ্ন। 

    কীভাবে পাবেন বিশ্বকাপের টিকিট

    ভারতের মাটিতে বিশ্বকাপ (ODI Cricket World Cup 2023) মানে টিকিটের চাহিদা থাকবে অনেক বেশি। তাই আইসিসি ধাপে ধাপে টিকিট ছাড়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। যা অতীতে কখনও হয়নি। বিসিসিআই সচিব জয় শাহ জানিয়েছেন, ফিজিক্যাল টিকিট নিয়ে মাঠে ঢুকতে হবে। তবে টিকিট কিনতে হবে অনলাইনে। আইসিসি জানিয়েছে, টিকিট কাটার জন্য সবার আগে নাম রেজিস্টার করতে হবে আইসিসি ক্রিকেট ওয়ার্ল্ড কাপ ২০২৩ ওয়েবসাইটে। যদি একটি ম্যাচে নির্ধারিত টিকিটের চেয়ে বেশি আবেদন জমা পড়ে তাহলে লটারি হবে।

    আরও পড়ুুন: আয়ারল্যান্ড উড়ে গেল টিম ইন্ডিয়া, তরুণ দলে কারা রয়েছেন জানেন?

    কবে কোন ম্যাচের টিকিট পাওয়া যাবে

    ২৫ অগাস্ট ভারত ব্যতীত অন্য ওয়ার্ম আপ ম্যাচ এবং বিশ্বকাপের অন্য ম্যাচের টিকিট বিক্রি শুরু হবে।
    ৩০ অগাস্ট ভারতীয় দলের দুটি ওয়ার্ম আপ ম্যাচের
    ৩১ অগাস্ট বিশ্ব কাপে ভারতের তিনটি ম্যাচের টিকিট বিক্রি হবে। যে ম্যাচ গুলি হবে চেন্নাই, দিল্লি ও পুনে
    ১ সেপ্টেম্বর ধর্মশালা, লখনউ , মুম্বইতে ভারতের ম্যাচের জন্য
    ২ সেপ্টেম্বর টিকিট পাওয়া যাবে বেঙ্গালুরু ও কলকাতার। যে ম্যাচের দিকে চোখ গোটা ক্রিকেট দুনিয়ার, সেই ভারত পাকিস্তান ম্যাচটি হবে ১৪ অক্টোবর আহমেদাবাদে। তার টিকিট বিক্রি হবে ৩ সেপ্টেম্বর।সেমিফাইনাল ও ফাইনালের টিকিট বুকিং করা যাবে ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

  • Libya Clashes: লিবিয়ায় ফের অশান্তির আগুন, দু পক্ষের সংঘর্ষে মৃত অন্তত ২৭, জখম শতাধিক

    Libya Clashes: লিবিয়ায় ফের অশান্তির আগুন, দু পক্ষের সংঘর্ষে মৃত অন্তত ২৭, জখম শতাধিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাস কয়েক শান্ত থাকার পর ফের অশান্তির আগুন লিবিয়ার (Libya Clashes) রাজধানী ত্রিপোলিতে। দু’ পক্ষের সংঘর্ষে অন্তত ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। জখম হয়েছেন শতাধিক। লিবিয়ার এমার্জেন্সি সার্ভিসেসের তরফে জানানো হয়েছে, সব মিলিয়ে সংর্ঘষে জখম হয়েছন ১০৬ জন।

    আটক হামজা

    জানা গিয়েছে, ৪৪৪ ব্রিগেডের কমান্ডার মহম্মদ হামজা ত্রিপোলির মিটিগা এয়ারপোর্টের মধ্যে দিয়ে অন্যত্র যাওয়ার চেষ্টা করছিলেন। তাঁকে সেখানেই আটক করা হয়। এর পরেই সংঘর্ষ শুরু হয় দু পক্ষে। ৪৪৪ ব্রিগেডের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী স্পেশাল ডিটারেন্স ফোর্স। এই ফোর্সই রয়েছে এয়ারপোর্টের দায়িত্বে। হামজাকে আটক করে এরাই। তার পরেই রাজধানীতে জ্বলে অশান্তির আগুন। তবে কেন হামজাকে আটক করা হল, তা জানা যায়নি। সোমবার শুরু হওয়া ওই সংঘর্ষে ইতি পড়ে মঙ্গলবার রাতের দিকে। রাষ্ট্রসংঘ স্বীকৃত গভর্নমেন্ট অফ ন্যাশনাল ইউনিটির সঙ্গে চুক্তির পরেই থামে সংঘর্ষ। এই চুক্তি অনুযায়ী, হামজাকে একটি নিরপেক্ষ রাজনৈতিক দলের হাতে হস্তান্তরিত করা হবে। রাতভর সংঘর্ষের জেরে এদিনও ধোঁয়া উড়তে দেখা যায়। চলতি বছরে লিবিয়ায় সব চেয়ে ভয়ঙ্কর সংঘর্ষ এটি।

    সংঘর্ষ বিরতি চুক্তি 

    চুক্তি অনুযায়ী, আপাতত ত্রিপোলিতে কোনও সামরিক অভিযান চালানো (Libya Clashes) হবে না। সেনাদের ব্যারাকে ফিরে আসতে বলা হয়েছে। জনগণ এবং ব্যক্তিগত সম্পত্তির ক্ষতির পরিমাণ কত, তা জানার চেষ্টা হবে বলেও চুক্তিতে বলা হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানার পরেই সরকারের তরফে দেওয়া হবে ক্ষতিপূরণ। লিবিয়ায় চলছে ইউনাইটেড নেশনস সাপোর্ট মিশন। মঙ্গলবার এই মিশনের তরফে বলা হয়েছে, ত্রিপোলির সংঘর্ষের ঘটনার প্রভাব সাধারণ মানুষের ওপর কতটা, তা জানার চেষ্টা চলছে। মিশন মনে করিয়ে দিতে চায়, আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী সংঘর্ষ রুখতে প্রতিটি রাজনৈতিক দলের ভূমিকা কী হওয়া উচিত।

    আরও পড়ুুন: “আমি ভারতীয়, এই দেশ আমারও”, তিরঙ্গা উড়িয়ে বললেন জঙ্গির দাদা বশির

    প্রসঙ্গত, ২০১১ সালে স্বৈরশাসক মুয়াম্মর গদ্দাফিকে ক্ষমতাচ্যুত করার পর থেকে সংঘর্ষ লেগেই রয়েছে লিবিয়ায়। শেষবার সংঘর্ষ হয়েছিল চলতি বছরের মে মাসে। ৪৪৪ ব্রিগেডের এক সদস্যকে গ্রেফতার করার পরে দু পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ (Libya Clashes) হয়েছিল বেশ কয়েক ঘণ্টা ধরে। তারপর ফের হল এদিন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share