Blog

  • Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    Heavy Rainfall: অতিভারী বৃষ্টির জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল! গুজরাটে কমলা সতর্কতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অতি ভারী বৃষ্টিতে কয়েক সপ্তাহ আগেই নাজেহাল হয়েছিল উত্তর ভারতে জনজীবন। তার রেশ এখনও চলছে। বেশ কয়েক জায়গায় বন্যা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলেও জল জমেই রয়েছে। কিন্তু উত্তর ভারতের বাসিন্দাদের চিন্তা এবং উদ্বেগ বাড়িয়েছে হাওয়া অফিসের ঘোষণা। ভারতের আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, মঙ্গলবার থেকে উত্তর ভারতে ফের ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে রবিবার ফের বিপদসীমা অতিক্রম করেছে যমুনার জল। অন্যদিকে, বন্যায় হিমাচলে রবিবারে ৫ জনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। পশ্চিম ও দক্ষিণ ভারতেও রয়েছে ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস। মৌসম ভবন, গুজরাট ও কেরলে ভারী বৃষ্টির কমলা সতর্কতা জারি করেছে।

    গুজরাটে জারি কমলা সর্তকতা…

    গুজরাটে ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) কারণে দ্বারকার সিনহন এবং ঘি ড্যামে জলস্তর ব্যাপক বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, জুনাগড়, সৌরাষ্ট্র অঞ্চলের বন্যার জলস্তর নামতে শুরু করেছে। প্রশাসন দুর্গতদের উদ্ধার করে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে গেছে। এখনও পর্যন্ত ৩ হাজারের বেশি মানুষকে সরানো হয়েছে বলে খবর। এরই মাঝে রবিবার গুজরাটের মানুষের উদ্বেগ বাড়িয়ে হাওয়া অফিসের ঘোষণা, ‘‘২৪ জুলাই ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টি হবে গুজরাটে। পশ্চিম ভারতের এই রাজ্যের দ্বারকা, রাজকোট, ভাবনগর প্রভৃতি জেলায় আগামী ২৪ ঘণ্টায় ব্যাপক বৃষ্টি হবে।’’ গুজরাটের পরিস্থিতি নিয়ে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সেরাজ্য়ের মুখ্যমন্ত্রীর কথা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। জুনাগড়ের এলাকায় জলস্তর প্রতিটি বাড়ি পর্যন্ত পৌঁছেছে বলে খবর।   

    ভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) জেরে কেরলে বন্ধ স্কুল

    সোমবার অতিভারী বৃষ্টির (Heavy Rainfall) পূর্বাভাস রয়েছে কেরলে। এর জেরে কেরলের কুন্নুর, ওয়ানাদ, কোঝিকোড় জেলায় স্কুলগুলিকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। কেরলের এই জেলাগুলিতে যেমন কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে তেমনি হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে এর্নাকুলাম, পালাক্কাদ, ত্রিশূর, মালাপ্পুরাম জেলায়। ত্রিশূর জেলায় পিএসসি পরীক্ষার সূচি অপরিবর্তিত থাকবে বলেই জানিয়েছে প্রশাসন। কেরলের এই পরিস্থিতির কারণে মৎস্যজীবীদের আগামী ২৭ জুলাই পর্যন্ত সমুদ্র যাত্রায় নিষেধ করা হয়েছে। মৌসম ভবন বলছে, ‘‘ ২৪ থেকে ২৭ জুলাই অতিভারী বৃষ্টি হবে কেরলে। পাশাপাশি উপকূল এলাকায় ৪০-৫০ কিমি/ঘণ্টায় ঝোড়ো হাওয়া বইবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Supreme Court: ‘মোদি’ পদবি মামলায় পূর্ণেশ ও গুজরাট হাইকোর্টকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    Supreme Court: ‘মোদি’ পদবি মামলায় পূর্ণেশ ও গুজরাট হাইকোর্টকে নোটিশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘মোদি’ পদবি মামলায় সাজার ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হয়েছিলেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী। ওই মামলায় এবার বিজেপি নেতা পূর্ণেশ মোদিকে নোটিশ পাঠাল সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি আরএস গাভাই ও বিচারপতি পিকে মিশ্রের ডিভিশন বেঞ্চ। এই মামলায় অবস্থান জানতে শীর্ষ আদালতের তরফে নোটিশ পাঠানো হয়েছে গুজরাট সরকারকেও। ৪ অগাস্ট এই মামলার পরবর্তী শুনানি। শুক্রবার বেঞ্চ জানিয়েছে, এই পর্যায়ে মামলার দীর্ঘায়িত শুনানির প্রয়োজন নেই। সাজার ওপর স্থগিতাদেশ হবে না রায় বহাল থাকবে, শুনানি হবে তা নিয়েই।

    রাহুলের বিরুদ্ধে অভিযোগ

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে গিয়ে কর্নাটকের কোলারের এক জনসভায় প্রাক্তন কংগ্রেস সভাপতি রাহুল গান্ধী মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন বলে অভিযোগ। বিষয়টি নিয়ে আদালতের (Supreme Court) দ্বারস্থ হন গুজরাটের প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বিজেপি নেতা পূর্ণেশ মোদি। চলতি বছর ২৩ মার্চ সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক এইচএইচ বর্মা দু বছর জেলের সাজা দেন রাহুলকে। উচ্চতর আদালতে আবেদনের জন্য তাঁকে ৩০ দিন সময়ও দিয়েছিলেন বিচারক।

    দু বছরের কারাদণ্ড

    দু বছরের কারাদণ্ডের সাজা ঘোষণা হওয়ায় রাহুলের সাংসদ পদ খারিজ করে দেন লোকসভার স্পিকার ওম বিড়লা। বাংলোর অধিকারও খোয়ান রাহুল। সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে রাহুলের আর্জি ৭ জুলাই খারিজ করে দেয় গুজরাট হাইকোর্টের বিচারপতি হেমন্ত প্রচ্ছকের বেঞ্চ। এর আগে রাহুল আবেদন করেছিলেন সুরাটের দায়রা আদালতও। গুজরাট হাইকোর্টের সাজার রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের (Supreme Court) দ্বারস্থ হন রাহুল। আবেদনে বলা হয়, যদি গুজরাট হাইকোর্টের ৭ জুলাইয়ের রায় স্থগিত করা না হয়, তাহলে তা বাকস্বাধীনতা, মত প্রকাশ, স্বাধীন চিন্তাভাবনার কণ্ঠরোধের পরিবেশ তৈরি করবে।

    আরও পড়ুুন: বিজেপি নেতাদের বাড়ি ‘ঘেরাও’য়ের ডাক মমতা-অভিষেকের, তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    আইনজীবীদের একাংশের মতে, সুপ্রিম কোর্ট যদি সুরাট ম্যাজিস্ট্রেট কোর্টের রায়ের ওপর স্থগিতাদেশ দেয়, তবে হারানো সাংসদ পদ ফিরে পেতে পারেন রাহুল। সাজার ওপর স্থগিতাদেশ দিলে জেলে যেতে না হলেও, সাংসদ পদ ফিরে পাবেন না। আর গুজরাট হাইকোর্টের রায় বহাল থাকলে জেলে যাওযার আশঙ্কা বাড়বে রাহুলের। কেবল তা-ই নয়, আগামী ছ বছর তিনি নির্বাচনে প্রার্থীও হতে পারবেন না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: অভিষেকের ‘বিজেপির বাড়ি ঘেরাও’ কর্মসূচি নিয়ে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: অভিষেকের ‘বিজেপির বাড়ি ঘেরাও’ কর্মসূচি নিয়ে মামলার অনুমতি হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে মামলা করার অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট। সোমবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ রাজ্যের প্রধান বিরোধী দল বিজেপিকে এই নির্দেশ দিয়েছে। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে তৃণমূল কংগ্রেসের বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘেরাও কর্মসূচির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন। 

    কেন মামলা

    গত শুক্রবার ধর্মতলায় ২১ জুলাইয়ের সভামঞ্চ থেকে ‘বিজেপি নেতাদের বাড়ি ঘোরও’-এর ডাক দিয়েছিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এবং দলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই মন্তব্যের জেরেই দায়ের হয়ে এফআইআর। পরে তার ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তৃণমূল নেত্রী এবং তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের ওই মন্তব্যে হাইকোর্টের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বিজেপি। বিজেপির আইনজীবী সূর্যনীল দাস সোমবার আদালতকে বলেন, এই ধরনের কর্মসূচি একজন নাগরিকের মৌলিক অধিকারে হস্তক্ষেপ করবে। এই মর্মেই আদালতে মামলা রুজু করার অনুমতি চান তাঁরা। একই সঙ্গে মামলর দ্রুত শুনানির অনুরোধও করেন। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ প্রথম আর্জিটি মেনে নিলেও দ্বিতীয় আবেদনটি খারিজ করে দেয়।

    আরও পড়ুন: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    বিজেপির দাবি

    অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-এর বক্তব্য অনুযায়ী বিজেপির নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘেরাও অভিযানের ডাক দেওয়া হয়েছে আগামী ৫ অগাস্ট। মূলত, কেন্দ্রীয় বঞ্চনার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ স্বরূপ বিজেপি নেতা-কর্মীদের বাড়ি ঘেরাও করার নতুন কর্মসূচি গ্রহণ করে তৃণমূল কংগ্রেস। এই কর্মসূচির উপর স্থগিতাদেশ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। বিষয়টি আইন শৃঙ্খলার অবনমন এবং বিজেপি নেতা, কর্মীদের সুরক্ষার দিক থেকে যথেষ্ট বিপজ্জনক বলে মনে করছে বিজেপি নেতৃত্ব। এরকম কর্মসূচি আরও বিপদ ডেকে আনবে বলেই মনে করছেন তাঁরা। প্রতিবাদ কর্মসূচির নামে মানুষের সুরক্ষা প্রশ্নের মুখে তুলে দিচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস বলে দাবি বিজেপি নেতৃত্বের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur Violence: ২৬৭ না ১৭৬! মণিপুর নিয়ে আলোচনা হবে কোন ধারায়? 

    Manipur Violence: ২৬৭ না ১৭৬! মণিপুর নিয়ে আলোচনা হবে কোন ধারায়? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাদল অধিবেশনের (Monsoon Session of Parliament) দ্বিতীয় দিনও মণিপুর প্রসঙ্গ নিয়ে লাগাতার বিক্ষোভ দেখালেন বিরোধী সাংসদরা। ২৬৭ না কি ১৭৬? কোন ধারায় মণিপুর হিংসা (Manipur Violence) নিয়ে আলোচনা হবে, তা নিয়ে তরজা শুরু হয় বিরোধী এবং সরকারপক্ষের। আর সেই হট্টগোলের জেরে আবার মুলতুবি হয়ে গেল অধিবেশন।

    কোন ধারায় আলোচনা

    ২৬৭ ধারায় লোকসভা এবং রাজ্যসভায় সব কর্মসূচি বন্ধ রেখে দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর ‘ঘটনা’-সহ মণিপুরের (Manipur Violence) সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনার দাবিতে নোটিস দিয়েছিল কংগ্রেস-সহ কয়েকটি বিরোধী দল। কিন্তু তাতে রাজি হয়নি সরকার। কেন্দ্রীয় সংসদীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী ২৬৭ ধারার পরিবর্তে ১৭৬ ধারায় আলোচনা চেয়েছেন। সংবিধান বিশেষজ্ঞদের একাংশ জানাচ্ছেন, ১৭৬ ধারায় কেবলমাত্র তুলনামূলক কম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ‘স্বল্পকালীন আলোচনা’ হয় সংসদে। এতে সংসদের সাধারণ কার্যকলাপ বন্ধ রাখারও প্রয়োজন হয় না। লোকসভার স্পিকার এবং রাজ্যসভার চেয়ারম্যান ২৬৭ ধারায় আলোচনার দাবিতে সায় না দেওয়ায় বিরোধী সাংসদেরা প্রতিবাদ শুরু করেন। 

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রীদের মতামত

    এ প্রসঙ্গে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাজনাথ সিং বলেন, “মণিপুরের পরিস্থিতি অত্যন্ত গুরুতর। মণিপুরের পরিস্থিতি পর্যালোচনা করেই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন যে মণিপুরের ঘটনা গোটা দেশকে লজ্জিত করেছে। আমি সর্বদলীয় বৈঠকেও বলেছিলাম, এখনও বলছি আমরা চাই মণিপুরের পরিস্থিতি নিয়ে সংসদে আলোচনা হোক। কিন্তু বিরোধীরা মণিপুর নিয়ে আলোচনা করতে আগ্রহী নয়। বেশ কিছু বিরোধী দল ইচ্ছাকৃতভাবে সংসদে অশান্তি করছেন যাতে আলোচনা না হতে পারে। আমি অভিযোগ জানিয়েই বলছি, মণিপুরের পরিস্থিতিকে যতটা গুরুত্ব দিয়ে দেখা উচিত, বিরোধীরা তা করছে না।”

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    বিরোধীদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, “দেশের মানুষ আশা নিয়ে সংসদের অধিবেশন (Monsoon Session of Parliament) দেখতে বসেন, অথচ বিরোধীরা অধিবেশন চালাতে দেন না, আলোচনায় অংশ নেন না। তখন এঁদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে।” বিরোধীদের সরকারের প্রকৃত চেহারা প্রকাশ্যে চলে আসবে বলেই তাঁরা আলোচনা থেকে পালাতে চান বলেও কটাক্ষ করেছেন অনুরাগ ঠাকুর। তিনি বলেন, “আমরা সংবেদনশীল, দায়িত্বশীল, আলোচনায় অংশ নিতে চাই। আর বিরোধীরা দায়িত্ব থেকে পালাতে চায় এবং আলোচনা থেকেও পালাতে চায়।” এভাবে দিনের পর দিন সংসদ অচল থাকলে দেশের ক্ষতি বলে মনে করে সরকার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Forex Reserves: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ, জানেন ভারতের ভাঁড়ারে কত রয়েছে?

    Forex Reserves: ফের বাড়ল বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের পরিমাণ, জানেন ভারতের ভাঁড়ারে কত রয়েছে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মোদি জমানায় ভারতের অর্থনীতির লেখচিত্র ঊর্ধ্বমুখী। সেই কারণেই বৃহত্তর অর্থনীতির তালিকায় ইংল্যান্ডকে সরিয়ে জায়গা করে নিয়েছে ভারত (India)। একটি দেশের অর্থনীতি কতটা শক্তপোক্ত তা বোঝা যায় সেই দেশের ভাঁড়ারে কত বৈদেশিক মুদ্রা সঞ্চিত রয়েছে, তার পরিমাণের ওপর।

    বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রার পরিমাণ

    জানা গিয়েছে, এই মুহূর্তে ভারতের ভাঁড়ারে সঞ্চিত বৈদেশিক মুদ্রার (Forex Reserves) পরিমাণ ৬০ হাজার ৯০০ কোটি মার্কিন ডলার। বেড়েছে ১ হাজার ২৭৪ কোটি মার্কিন ডলার। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক সূত্রের তথ্য বলছে, চলতি সপ্তাহে তার আগের সপ্তাহে সঞ্চিত জমা রাশির পরিমাণ মাত্র ১২৩ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছিল ৫৯ হাজার ৬২৮ কোটি ডলার। রিজার্ভ ব্যাঙ্কের তরফে জানানো হয়েছে, গত তিন সপ্তাহে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ডলারের সঞ্চয় বাড়িয়েছে। এটা করার কারণ হল, ডলারের অভাবে রফতানি যেন মার না খায়। রুপি যেন দাঁড়িয়ে থাকে ৮২-র আশপাশে। রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ডলার কেনায় এশিয় মুদ্রার মূল্য পড়লেও, ভারতের রুপির মূল্যমান রয়েছে এক জায়গায় দাঁড়িয়ে।

    সর্বকালীন রেকর্ড

    উল্লেখ্য যে, ২০২১ সালের অক্টোবরে দেশের ফোরেক্স কিটি বা বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার পৌঁছে গিয়েছিল (Forex Reserves) ৬৪ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারে। এটাই সর্বকালীন রেকর্ড। পরে তা কমতে শুরু করে। বিশ্বজুড়ে অতিমারি এবং তার জেরে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের কারণে সৃষ্ট চাপের মধ্যে ভারতীয় টাকার ভারসাম্য রক্ষার জন্য বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবহারের কারণে পরে তা কমেছে। এতদিন পরে তা ফের বাড়ল। ১৩ জানুয়ারি যে সপ্তাহ শেষ হয়েছিল, তাতে দেখা গিয়েছিল ওই সপ্তাহে বিদেশি মুদ্রার ভান্ডার ১ হাজার ৪১ কোটি মার্কিন ডলার বেড়েছিল।

    আরও পড়ুুন: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    আর ১৪ জুলাই যে সপ্তাহ শেষ হয়েছে, সেখানে দেখা যাচ্ছে যে, মোট সঞ্চিত বিদেশি মুদ্রার সবচেয়ে বড় অংশ — ফরেন কারেন্সি অ্যাসেট বা বিদেশি মুদ্রা সম্পদের পরিমাণ ১ হাজার ১১৯ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছে ৫৪ হাজার ১৬ কোটি মার্কিন ডলার। মার্কিন ডলারে প্রকাশ করা বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয়ের মধ্যে ইউরো, পাউন্ড ও উয়ানের মতো মুদ্রার উত্থান-পতনের প্রভাবও রয়েছে। এর পাশাপাশি, সঞ্চিত (Forex Reserves) সোনার মূল্য ১১৩ কোটি মার্কিন ডলার বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ৫১৯ কোটি মার্কিন ডলার। এছাড়া, আইএমএফের কাছে দেশের মুদ্রার ভাঁড়ার বেড়ে হয়েছে ৫১৭ কোটি মার্কিন ডলার এবং স্পেশাল ড্রয়িং রাইটস বা এসডিআর-এর সঞ্চয় বেড়ে হয়েছে ১ হাজার ৮৪৮ কোটি মার্কিন ডলার।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Sukanta Majumdar: বিজেপি নেতাদের বাড়ি ‘ঘেরাও’য়ের ডাক মমতা-অভিষেকের, তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    Sukanta Majumdar: বিজেপি নেতাদের বাড়ি ‘ঘেরাও’য়ের ডাক মমতা-অভিষেকের, তুলোধনা সুকান্ত-শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সমাবেশের পোশাকি নাম শহিদ দিবস। সেখানে শহিদদের স্মৃতিতর্পণের চেয়ে বেশি ছিল বিজেপিকে আক্রমণ। মণিপুর এবং ১০০ দিনের কাজের বকেয়া নিয়ে আক্রমণ শানানো হয়েছে পদ্ম শিবিরকে। ২১ জুলাইয়ের এই মঞ্চ থেকে মমতার দাওয়াই, “৫ অগাস্ট ব্লকে ব্লকে বিজেপি নেতাদের বাড়ি থেকে ১০০ মিটার দূরে প্রতীকী ঘেরাও করতে হবে।”

    সুকান্তর নিশানায় মমতা

    তৃণমূল নেত্রীর এহেন নিদানকে নিশানা করেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, “এটা কেমন রাজনীতি! এটা কেমন গণতন্ত্র! মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও তাঁর দল বাংলার গণতন্ত্র পুরো শেষ করে দিয়েছে। চুরিতে একের পর এক রেকর্ড। আজ সেই দল বলছে কিনা যে বিজেপির ব্লক পর্যায়ের কর্মকর্তাদের বাড়ি ঘেরাও করতে হবে। আর তাঁদের আট ঘণ্টা বাড়ি থকে বেরোতে দেওয়া যাবে না। বাড়িতে কাউকে ঢুকতে দেওয়া যাবে না। পুরো ভারতে আমাদের বিপক্ষ দলের সামনে আমরা প্রশ্ন ছুড়ে দিতে চাই, এটা কেমন রাজনীতি?” মণিপুরের প্রসঙ্গ টেনে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, “মণিপুরের ঘটনা ভীষণ দুঃখের। কিন্তু বাংলার হালও তো ভাল নয়। এখানে শুধু নারী নির্যাতনের ভিডিও করতে দেয় না। বাংলায়ও বিজেপির মহিলা কর্মীকে নগ্ন করে হেনস্থা করা হয়েছে।”

    শুভেন্দুর নিশানায় অভিষেক

    এদিন তৃণমূল নেত্রীর আগে প্রায় একই রকম কর্মসূচি ঘোষণা করেছিলেন তাঁর ভাইপো তথা তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন তাঁকে পাল্টা দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, “ডিম-ভাতের উৎসবে তাঁর অহঙ্কার, দম্ভ দেখুন। বলছে, ৫ অগাস্ট বিজেপির ছোট থেকে বড় নেতাদের বাড়ি ঘিরবে। বিজেপি বিধায়ক বলেন, “ভাইপো শুনে রাখুন, আপনার বিরুদ্ধে এফআইআরের আবেদন নিয়ে আমরা কোর্টে যাচ্ছি। আপনি আমার মৌলিক অধিকার ২২৬, বাবা সাহেব আম্বেদকর দিয়ে গেছেন— আমার বাড়িতে কে ঢুকবে, কে বেরোবে। একটা বিজেপি কর্মীর বাড়ি ঘেরাও করে দেখুন, দিল্লিতে পার্লামেন্টে আপনাদের এমপিদের ঢুকতে দেব না।” শুভেন্দু যোগ করেন, “পরে মমতা সংশোধন করে বলেছেন, একটু ভুল বলে ফেলেছেন (অভিষেক)। আমরা গ্রামে গ্রামে করব না, ব্লকে করব। ১০০ মিটার দূরে করব। এটাও কিন্তু বলতে পারেন না মুখ্যমন্ত্রী।”

    আরও পড়ুুন: মমতার ভাষণে ২১ জুলাইয়ের কোনও কথাই নেই, শুধুই মণিপুর আর ১০০ দিনের বকেয়া!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Jagdeep Dhankhar: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    Jagdeep Dhankhar: ‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি ডাকলেই আন্দোলন কেন?’ ধনখড়ের নিশানা কাদের দিকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইনকে নিজের কাজ করতে দিতে হবে। যদি তদন্তের স্বার্থে কেন্দ্রীয় এজেন্সি কাউকে ডেকে পাঠায় তাহলে বিরোধিতা না করে সাহায্য করাই কর্তব্য বলে অভিমত বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের (Jagdeep Dhankar)। রবিবার, দিল্লির জামিয়া মিলিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে এই কথা বলেন তিনি।

    ধনখড়ের অভিমত

    সমাবর্তন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে উপস্থিত পড়ুয়াদের আইন নিয়ে বক্তৃতা দিচ্ছিলেন ধনখড় (Jagdeep Dhankar)। সেই বক্তৃতার মাঝেই তিনি টেনে আনেন ইডি-সিবিআইয়ের মতো কেন্দ্রীয় এজেন্সি এবং সংসদের অচলাবস্থা প্রসঙ্গ। তিনি বলেন, ‘আইন সকলের জন্য সমান। কোনও পরিবার সেখানে বড় নয়। আইনের কাছে সকলকে জবাবদিহি করতে হবে। ভারতে এখন আইন সঠিক পথে চলছে। তাই যাঁরা আইন লঙ্ঘন করতেন, তাঁদের জন্য চাপের কারণ হয়েছে।’ পাশাপাশি ধনখড় বলেন, ‘আইন লঙ্ঘনকারীরা এখন চাপে পড়ে পথে নামছে। কিন্তু কেন তাদের পথে নামতে হচ্ছে সেটাই ভাবার বিষয়।’ এরপরই বাংলার প্রাক্তন রাজ্যপালের সংযোজন, ‘কাউকে যদি কোনও এজেন্সি ডেকে পাঠায়, তবে গণতন্ত্রের নিয়ম মেনে সেই ডাকে সাড়া দেওয়া উচিত।’

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে আজ এক বেলায় ৭৩টি পঞ্চায়েত ভোট মামলার শুনানি

    সংসদের অচলাবস্থা প্রসঙ্গে উপরাষ্ট্রপতি

    রবিবারের ওই বক্তৃতায় সংসদের অচলাবস্থার প্রসঙ্গও টেনে এনেছেন ধনখড় (Jagdeep Dhankar)। তিনি বলেন, ‘‘আলোচনা পর্যালোচনার মাধ্যমেই জনগণের মঙ্গল করা সম্ভব। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, অচলাবস্থা তৈরি করে, কাজে বাধা সৃষ্টি করে গণতন্ত্রের মন্দিরকে কলুষিত করার চেষ্টা হচ্ছে। যে ভাবে দিনের পর দিন এই দু’টি বিষয়কে সুকৌশলে অস্ত্রের মতো ব্যবহার করে গণতন্ত্রের মন্দিরকে কলঙ্কিত করা হচ্ছে, তা দেখে আমি মর্মাহত।’’ ধনখড় একই সঙ্গে নিজের মতামত জানিয়ে বলেছেন, ‘‘কিছু শক্তি ক্ষতি করার মানসিকতা থেকেই উন্নয়নের এই পবিত্রভূমিকে কলঙ্কিত করতে চাইছে। আমি এ দেশের তরুণ প্রজন্মকে বলব এই ধরনের শক্তিকে তোমাদেরই সমূলে বিনাশ করতে হবে। আর আমি জানি তোমরা সেটা পারবে।’’  তরুণ প্রজন্মের ওপর ভরসা রেখেই এদিন বক্তব্য রাখেন ধনখড়। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    SSC Recruitment: আদালতের নির্দেশে ৫৭৫৭ জনের তালিকা প্রকাশ করল স্কুল সার্ভিস কমিশন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির (SSC) নিয়োগের তালিকা। কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে বৃহস্পতিবার পূর্ণ তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC)। কোনও নিয়োগের পিছনে দুর্নীতি আছে কি না, তা জানতে ২০১৬ সালের একাদশ-দ্বাদশের মেধাতালিকা ও সম্পূর্ণ তথ্য প্রকাশ করার আর্জি জানিয়েছিলেন ববিতা সরকার। সিঙ্গল বেঞ্চ তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেওয়ার পর ডিভিশন বেঞ্চও বহাল রাখে সেই নির্দেশ। সেইমতো তালিকা প্রকাশ করা হল। 

    কী কী রয়েছে তালিকায়

    স্কুল সার্ভিস কমিশনের তালিকায় মোট ৫৭৫৭ জনের নাম ও তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। ৫৭৫৭ জনের নাম ছাড়াও স্কুল, জেলা, বিষয়েরও উল্লেখ রয়েছে। প্রসঙ্গত, নিজের চাকরি হারানোর পর তা পুনরায় ফিরে পেতে মরিয়া চেষ্টা চালাচ্ছেন ববিতা। ববিতার বক্তব্য ছিল, ২০১৬-র পরীক্ষার ভিত্তিতে নিয়োগ হয়েছে এমন কারও চাকরি নিয়ে যদি প্রশ্ন ওঠে, যদি তালিকা প্রকাশ্যে আসলে দুর্নীতি ধরা পড়ে সে ক্ষেত্রে চাকরির সুযোগ পেতে পারেন তিনি। তাই বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় এজলাসে মেধাতালিকা ও ওএমআর প্রকাশের আবেদন জানিয়েছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় ববিতার আর্জি মঞ্জুর করে তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দিয়েছিলেন। এরপর সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় স্কুল সার্ভিস কমিশন। বিচারপতি সৌমেন সেন ও বিচারপতি উদয় কুমারের ডিভিশন বেঞ্চ প্রশ্ন তোলে, উত্তরপত্র প্রকাশে বাধা কোথায়? তবে কারও চাকরি নিয়ে প্রশ্ন উঠলে, তাঁর বক্তব্য শুনতে হবে বলে নির্দেশে উল্লেখ করা হয়েছে। তারপরই এই তালিকা প্রকাশ করা হল। প্রসঙ্গত বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োগে যে দুর্নীতি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই স্বীকার করে নিয়েছে স্কুল সার্ভিস কমিশনও। এরই মধ্যে এবার সামনে এল ২০১৬ সালের একাদশ ও দ্বাদশের নিয়োগের পূর্ণ তালিকা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     

  • India vs West Indies: চতুর্থ দিনে দাপট ভারতের! ত্রিনিদাদ টেস্টে জয়ের জন্য দরকার ৮ উইকেট

    India vs West Indies: চতুর্থ দিনে দাপট ভারতের! ত্রিনিদাদ টেস্টে জয়ের জন্য দরকার ৮ উইকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে (India Vs West Indies) দ্বিতীয় টেস্টে জয়ের দোরগোড়ায় ভারত। দরকার আর মাত্র ৮ উইকেট। হাতে একটা দিন। বৃষ্টি বাধ না আসলে এই ম্যাচ জেতা উচিত ভারতেরই। সেক্ষেত্রে প্রতিপক্ষকে হোয়াইট ওয়াশ করবেন রোহিতরা।

    সিরাজের দাপট

    প্রথম ইনিংসে ভারতের ৪৩৮ রানের জবাবে ওয়েস্ট ইন্ডিজ তোলে ২৫৬ রান। রবিবার, ম্যাচের চতুর্থ দিনের শুরুতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পরে ক্যারিবিয়ান ব্যাটিং। ভারতীয় পেসার মহম্মদ সিরাজের আগুনে বোলিংয়ের সামনে দাঁড়াতে পারেননি ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটাররা। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ৫ উইকেটে ২২৯ রান নিয়ে শুরু করেছিল। কিন্তু তাদের প্রথম ইনিংস ২৫৫ রানেই থেমে যায়। অর্থাৎ ২৬ রানে শেষ পাঁচটি উইকেট পড়ে কারিবিয়ান ব্রিগেডের। সিরাজ ৫টি ও জাদেজা এবং মুকেশ কুমার ২ টি করে উইকেট পেয়েছেন।

    দ্রুত রান ভারতের

    দ্বিতীয় ইনিংসে শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক মেজাজে ছিলেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মা। টি ২০ মেজাজে ব্যাট করেন তিনি। হাফ সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে তাঁর লাগে মাত্র ৩৫টি বল। টেস্ট ক্রিকেটে এটা রোহিতের দ্রুততম অর্ধশতরান। ভারতীয় দলের লক্ষ্য ছিল দ্রুত ইনিংস ছেড়ে দেওয়া। ১৮৩ রানের লিড থাকায় রোহিত জিততে মরিয়া হয়ে উঠেছেন। ভারতীয় ব্যাটসম্যানদের মধ্যে রোহিত (৫৭) ছাড়াও হাফ সেঞ্চুরি করেন ঈশান কিষান (৫২)। জয়সওয়াল ৩৭ করে আউট হন। গিল অপরাজিত থাকেন ২৯ রানে। ২ উইকেটে ১৮১ রান তুলে দ্বিতীয় ইনিংস ছেড়ে দেয় ভারত।

    আরও পড়ুন: গাভাসকরের সঙ্গে কোহলির মিল, বিরাট-আবেগে ভাসলেন ক্যারিবিয়ান কিপারের মা

    জয়ের জন্য ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৬৫ রান প্রয়োজন। যে কোনও পিচেই চতুর্থ ইনিংসে ব্যাট করা কঠিন। মিলেছে তার প্রমাণ। এর মধ্যে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ২ জন ব্যাটসম্যান ড্রেসিং রুমে ফিরে গিয়েছেন। আপাতত স্কোর ৭৬/২। আরও ২৮৯ রান দরকার। আউট হয়েছেন ক্যাপ্টেন ব্রেথওয়েট (২৮) ও মাকেঞ্জি (০)। জুনিয়র চন্দ্রপল ২৪ ও ব্ল্যাকউড ২০ রানে ক্রিজে। ভারতের হয়ে দুটো উইকেটই নিয়েছেন স্পিনার রবিচন্দ্রন অশ্বিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: রাজ্যে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মেয়াদ কি বাড়ানো যায়? কেন্দ্রের কাছে জানতে চাইল হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটের পর এখনও রাজ্যের  আইন শৃঙ্খলা পরিস্থিতি  পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি বলে দাবি বিজেপির। প্রতিদিন জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভোট পরবর্তী হিংসার খবর আসছে। তাই রাজ্যে আরও এক মাস কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার জন্য কলকাতা হাইকোর্টে আবেদন জানাল বিজেপি। সেই আর্জি শুনেই  রাজ্যে আরও চার সপ্তাহ  কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা যায় কি না কেন্দ্রকে বিবেচনা করে দেখতে বলল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। 

    কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা

    এই বিষয়ে শুক্রবার কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) প্রধান বিচারপতি (Chief Justice) টি এস শিবজ্ঞানমের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন বিজেপি নেত্রী তথা আইনজীবী প্রিয়ঙ্কা টিবরেওয়াল। আদালতে প্রিয়াঙ্কা বলেন, “এখনও বিভিন্ন জায়গায় মহিলা শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে। বিজেপি কর্মীরা ঘর ছাড়া। বহু এলাকায় এখনও হিংসাত্মক ঘটনা ঘটছে। তাই রাজ্যের মানুষের নিরাপত্তার স্বার্থেই আরও চার সপ্তাহ কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখা হোক।” কেন্দ্রীয় বাহিনী চলে গেলে সমস্যা আরও বাড়তে পারে বলে দাবি করেন তিনি। 

    আরও পড়ুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    কী বলছে আদালত

    শুক্রবার সেই মামলার শুনানির সময়,  হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ জানায়, ভোটের ফল প্রকাশের পরে প্রথম ১০ দিনের জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। আরও রাখতে হলে কেন্দ্রের মতামত নিতে হবে। তারাই সিদ্ধান্ত নিক। কেন্দ্রীয় বাহিনী স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অধীনে। তাই এই পরিস্থিতিতে আদালত (Calcutta High Court) কোনও নির্দেশ দিতে পারব না। তবে হাইকোর্ট কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অনুরোধ করতে পারে। তার পরে বাহিনী রাখা হবে কিনা, সেটা তাদের উপর নির্ভর করছে। আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী, ২২ জুলাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর এ রাজ্যে থাকার মেয়াদ শেষ হচ্ছে। এরপর আর কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে কি না তা নিয়ে কেন্দ্র সিদ্ধান্ত নিয়ে আদালতকে জানাবে। সোমবার ফের এই মামলার শুনানি হবে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share