Blog

  • Panchayat Election Case: হাইকোর্টে আজ এক বেলায় ৭৩টি পঞ্চায়েত ভোট মামলার শুনানি

    Panchayat Election Case: হাইকোর্টে আজ এক বেলায় ৭৩টি পঞ্চায়েত ভোট মামলার শুনানি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সদ্যসমাপ্ত পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে সোমবার কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court) মোট ৭৩টি মামলার (Panchayat Election Case) শুনানি হতে চলেছে। বিভিন্ন এজলাসে এই মামলাগুলো চলবে। যার মধ্যে ২৬টি রয়েছে জনস্বার্থ মামলা। এই জনস্বার্থ মামলাগুলো রয়েছে প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের এজলাসে। মোট ৭৩টি মামলার মধ্যে বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের এজলাসে রয়েছে ১৬টি মামলা। বিচারপতি অমৃতা সিনহার এজলাসে রয়েছে ২৮টি মামলা।

    ভোট সংক্রান্ত মামলার সেঞ্চুরি

    পঞ্চায়েত ভোট (Panchayat Election Case) সংক্রান্ত বিষয়ে মামলার পাহাড় নিয়ে একাধিক বার অসন্তোষ প্রকাশ করেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। দিন দিন মামলার সংখ্যা বেড়েছে। আইনজীবীদের একাংশের ধারণা, পঞ্চায়েত ভোটের দিন ঘোষণা থেকে এত দিন পর্যন্ত মামলার সংখ্যা অনায়াসে শতাধিক পার করে দিয়েছে। তবে এক দিনে পঞ্চায়েতের ৭৩টি মামলা শুনানির তালিকায় রয়েছে এর আগে দেখা যায়নি। রাজ্যের পঞ্চায়েত ভোটের জন্য সোমবারের দিনটি হাই কোর্টে গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।  সকাল সাড়ে ১০টা থেকে প্রধান বিচারপতির এজলাসে এই মামলাগুলির শুনানি শুরু হওয়ার কথা। শুরুতেই রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী-সহ কয়েক জনের করা পঞ্চায়েত ভোটে হিংসা, অশান্তি, কারচুপির অভিযোগ সংক্রান্ত মামলাগুলির শুনানি রয়েছে। গত শুনানিতে এই মামলাতেই হাই কোর্ট জানিয়েছিল, আদালতের নির্দেশের উপরেই জয়ী প্রার্থীদের ভবিষ্যৎ নির্ভর করবে। সেই মতো রাজ্য নির্বাচন কমিশন জয়ীদের উদ্দেশে বিজ্ঞপ্তিও জারি করে। 

    আরও পড়ুন: বিজেপির কেন্দ্রীয় দল হুগলির সন্ত্রাস-কবলিত এলাকা পরিদর্শন করল রবিবার

    কোন কোন মামলার শুনানি আজ

    এছাড়াও সোমবার পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election Case) উল্লেখযোগ্য মামলাগুলোর মধ্যে রয়েছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর দায়ের করা মামলাও। সেই মামলায় প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পঞ্চায়েত নির্বাচনে ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণের জন্য আবেদন করেছেন। পাশাপাশি, সোমবার শুনানির তালিকায় রয়েছে রাজ্যে একমাস কেন্দ্রীয় বাহিনী রাখার আবেদনও। এর পাশাপাশি, বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে দায়ের তিনটি মামলার শুনানি রয়েছে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে। এই মামলাগুলোর শুনানি হতে পারে বিচারপতি অপূর্ব সিংহ রায় ও বিচারপতি অরিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এজলাসে।পাশাপাশি, বিচারপতি সেনগুপ্তর এজলাসে বিরোধীদের প্রতি রাজ্য পুলিশের অতিসক্রিয়তা ভোট পরবর্তী হিংসা ও বিরোধীদের ওপর অত্যাচারের মামলারও শুনানি হতে পারে। গণনাকেন্দ্রের বাইরে ব্যালট, ভোটবাতিল, ছাপ্পা, জয়ী প্রার্থী নিয়ে বিতর্ক, ভোটের শংসাপত্র নিয়ে অভিযোগে দায়ের হওয়া মামলাগুলো শুনতে পারেন বিচারপতি অমৃতা সিনহা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘নাচগান-পাগলু ড্যান্সের মঞ্চ, সঙ্গে ডিম-ভাত’’! তৃণমূলের সমাবেশকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘‘নাচগান-পাগলু ড্যান্সের মঞ্চ, সঙ্গে ডিম-ভাত’’! তৃণমূলের সমাবেশকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “একুশের মঞ্চ এক কাটমানির মঞ্চ। পাগলু ডান্সের মঞ্চ। ওখানে যাওয়ার জন্য সকাল-দুপুর-রাত তিনবেলা শুধু ডিম-ভাত।” ২১ জুলাই উপলক্ষে ধর্মতলায় তৃণমূল আয়োজিত সমাবেশকে এই ভাষায়ই কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। শুক্রবার ফের একবার চিটফান্ডকাণ্ডে তিনি নিশানা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতারের দাবি

    শুভেন্দু বলেন, “চিটফান্ডকাণ্ডে গ্রেফতার সুদীপ্ত সেন, গৌতম কুণ্ডুরা মুখ্যমন্ত্রীর ফান্ডে টাকা দিতেন। একমাত্র উপেন বিশ্বাস ছাড়া তৃণমূলের সব বিধায়ককেই ২০ লক্ষ করে টাকা দেওয়া হয়েছিল। তার ভিত্তিতেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, মুকুল রায়কে জেরা করা উচিত।” চিটফান্ডকাণ্ডে মেইন বেনিফিসিয়ারি হিসেবে তৃণমূল সুপ্রিমোকে গ্রেফতারির দাবিও জানান রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহাকরণের সামনে থেকে যে অ্যাম্বুলেন্স উদ্বোধন করেছিলেন, তার টাকা কোথা থেকে এল, ডেলোর বৈঠকে কী হয়েছিল, এই সব তথ্য প্রমাণ আমি সিবিআইকে দিয়েছি।”

    ‘ইটিং ফিটিং সিটিং’

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, “একুশের মঞ্চ মানে তৃণমূলের মঞ্চ, জনগণের নয়। একুশে জুলাইয়ের আন্দোলন যুব কংগ্রেসের আন্দোলন, তৃণমূলের কিছু নয়। আর গুলি করেছিল সিপিএম। অর্থাৎ ২১ জুলাই যদি কিছু হয়ে থাকে তাহলে কংগ্রেসের সমাবেশ করা উচিত। যদিও এখন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাষায় জগাই-মাধাই-বিদায় তিনজন বেঙ্গালুরুতে বসে ইটিং ফিটিং সিটিং সব করে ফেলেছে। ফলে কে কার সঙ্গে আছেন, বলা মুশকিল।”

    আরও পড়ুুন: ‘ভোট-সন্ত্রাস’-এর তদন্তে ফের রাজ্যে বিজেপির প্রতিনিধি দল

    চিটফান্ড সংস্থা সারদা কেলেঙ্কারিতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জড়িত বলে একাধিকবার দাবি করেছেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তাঁর কাছে এ ব্যাপারে প্রমাণও রয়েছে বলে দাবি করেছিলেন তিনি। সেই তথ্য প্রমাণ তিনি সিবিআইয়ের কাছে জমা দেবেন বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন। এবার সারদাকাণ্ডে মুখ্যমন্ত্রীকে জিজ্ঞাসাবাদ করার দাবি জানিয়ে সিবিআইয়ের অধিকর্তাকে চিঠি দিলেন তিনি। শুক্রবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে যোগ দিয়ে শুভেন্দু বলেন, “মুখ্যমন্ত্রী ত্রাণ তহবিল থেকে ওই চ্যানেলকে (একটি বেসরকারি চ্যানেলের নাম উল্লেখ করেন) মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় টাকা দিতেন। টাকা দিতেন সুদীপ্ত সেন, গৌতম কুন্ডুরাও। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manipur: “আলোচনা থেকে পালাবেন না”, মণিপুরকাণ্ডে বিরোধীদের অনুরোধ অনুরাগের  

    Manipur: “আলোচনা থেকে পালাবেন না”, মণিপুরকাণ্ডে বিরোধীদের অনুরোধ অনুরাগের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে (Manipur) দুই মহিলাকে নগ্ন করে ঘোরানোর ঘটনায় উত্তাল হয়েছে সংসদ। নষ্ট হয়েছে সংসদের বাদল অধিবেশনের মূল্যবান দুটি দিন। অধিবেশন শুরুর পরপরই স্থগিত করে দিতে হয়েছে অধিবেশন। সোমবার, মণিপুরকাণ্ডে ফের একবার উত্তাল হতে পারে সংসদের উভয় কক্ষই। তাই এদিন আলোচনা থেকে বিরোধীদের পালিয়ে না যাওয়ার আহ্বান জানালেন কেন্দ্রীয় যুব ও ক্রীড়া এবং তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর।

    অনুরাগের আবেদন

    তিনি বলেন, “যে কোনও রাজ্যেই মহিলাদের বিরুদ্ধে অত্যাচারের ঘটনা হৃদয় বিদারক। মহিলাদের বিরুদ্ধে ক্রমবর্ধমান অপরাধের ঘটনা নিয়ন্ত্রণ করা রাজ্যগুলির দায়িত্ব। আমার মতে, সরকারের সঙ্গে সঙ্গে পুরো সমাজকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ করতে হবে। এই বিষয়ে আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। সংসদের ভিতরে আলোচনা হওয়া দরকার। সব দলের সেই আলোচনায় অংশ নেওয়া উচিত। কারওর এই আলোচনা এড়িয়ে যাওয়া উচিত নয়। আমি বিরোধীদের কাছে হাত জোড় করে অনুরোধ করছি, আলোচনা থেকে পালাবেন না। আসুন, আলোচনায় অংশ নিন। রাজস্থান হোক, বিহার হোক, মণিপুর (Manipur) হোক – যে যে রাজ্যে এই ধরনের সমস্যা আছে, বুঝতে হবে নির্যাতিতারা আমাদেরই দেশেরই মা-মেয়ে। কেউ কীভাবে এরকম কাজ করতে পারে? এই জন্যই সবার প্রতি আমার অনুরোধ, আসুন সোমবার সংসদে এই বিষয়ে গুরুতর আলোচনা করি। বিরোধীদের এই ধরনের সংবেদনশীল বিষয়ে রাজনীতি করা উচিত নয়, বরং আলোচনা করা উচিত। বিরোধীরা আলোচনার দাবি জানান, আলোচনায় অংশ নেন না।”

    উত্তপ্ত মণিপুর

    প্রসঙ্গত, হিন্দু মেইতেই এবং খ্রিস্টান কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষের জেরে উত্তপ্ত হয়েছে উত্তর-পূর্বের পাহাড়ি রাজ্য মণিপুর। সংঘর্ষ শুরু হয় ৩ মে। তার পরের দিনই কাংপোকপি জেলায় দুই মহিলাকে প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে বিবস্ত্র অবস্থায় হাঁটতে বাধ্য করা হয়। তাঁদের মধ্যে একজনকে গণধর্ষণ করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। ১৯ জুলাই সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। তার পরেই নড়েচড়ে বসে পুলিশ। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ছ’ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। দুষ্কৃতীরা কড়া শাস্তি পাবে বলে জানিয়েছেন স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী। মণিপুরের (Manipur) মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহও জানান, এই ঘটনায় জড়িত সকলকে শাস্তি দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: দিল্লির প্রগতি ময়দানের নয়া কনভেনশন সেন্টারের উদ্বোধন করবেন প্রধানমন্ত্রী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Manipur: মণিপুরকাণ্ডে মূল অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর, আগুন উত্তেজিত জনতার

    Manipur: মণিপুরকাণ্ডে মূল অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর, আগুন উত্তেজিত জনতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে (Manipur) দুই মহিলাকে বিবস্ত্র করে হাঁটানোর অভিযোগে গ্রেফতার হওয়া মূল অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে দিল উত্তেজিত জনতা। বৃহস্পতিবার রাতে অজ্ঞাতপরিচয় কিছু ব্যক্তি প্রথমে তাঁর বাড়ি ভাঙচুর করে। পরে লাগিয়ে দেয় আগুন। বৃহস্পতিবার সকালে গ্রেফতার করা হয় বছর বত্রিশের ওই যুবককে। তাঁকে জেরা করে এদিন সন্ধ্যায়ই গ্রেফতার করা হয় আরও তিনজনকে। সব মিলিয়ে ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে মোট চারজনকে।

    অভিযুক্তদের গ্রেফতারের আশ্বাস

    মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ বলেন, তদন্ত চলছে। যাঁরা এই জঘন্য অপরাধের সঙ্গে যুক্ত, তাঁদের সকলকে গ্রেফতার করা হবে। তদন্তের স্বার্থে এর চেয়ে বেশি কিছু বলছি না। জানা গিয়েছে, মণিপুরের (Manipur) থৌবাল জেলা থেকে গ্রেফতার করা হয় মূল অভিযুক্তকে। মহিলাদের বিবস্ত্র করে ঘোরানোর সময় তিনিই নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন বলে ভাইরাল হওয়া ভিডিওয় (যার সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম) দেখা গিয়েছে। তার ভিত্তিতেই গ্রেফতার করা হয় ওই যুবককে। এর পরেই উত্তেজিত জনতা আগুন লাগিয়ে দেয় তাঁর বাড়িতে।

    লজ্জাজনক সেই ঘটনা

    প্রসঙ্গত, ভাইরাল হওয়া ভিডিওটি ইম্ফল থেকে প্রায় ৩৫ কিমি দূরের কাংপোকপি জেলার। পুলিশের এফআইআর অনুযায়ী, সেই ঘটনায় নির্যাতিতা মহিলাদের পরিবারের দুই সদস্যকেও খুন করা হয়েছিল। এফআইআরে বলা হয়েছে, ৪ মে আতঙ্কে এক কুকি পরিবারের ৫ সদস্য বনে লুকিয়ে পড়েছিলেন। পুলিশ তাঁদের উদ্ধার করে। পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয় তাঁদের।

    আরও পড়ুুন: “কংগ্রেস চায় না সংসদ সুষ্ঠুভাবে চলুক”, মণিপুরকাণ্ডে তোপ রবিশঙ্করের

    পরে বছর ছাপান্নর এক ব্যক্তিকে খুন করা হয়। পরে বিবস্ত্র করে হাঁটানো হয় দুই মহিলাকে। বছর একুশের এক তরুণীকে গণধর্ষণ করা হয় বলেও অভিযোগ। ২১ জুন ওই মহিলারা দায়ের করেন এফআইআর।প্রসঙ্গত, ৩ মে থেকে অশান্তি শুরু হয়েছে উত্তর পূর্বের পাহাড়ি এই রাজ্যে (Manipur)। হিন্দু মেইতেই এবং খিস্টান কুকিদের সঙ্গে সংঘর্ষের জেরে মৃত্যু হয়েছে শতাধিক মানুষের। পোড়ানো হয়েছে ঘর-বাড়ি-গাড়ি। পরিস্থিতি সামাল দিতে মোতায়েন করা হয়েছে সেনা। তার পরেও ঘটে চলেছে বিক্ষিপ্ত অশান্তি। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Gaganyaaan Mission: জোর কদমে চলছে গগনযান মিশনের প্রস্তুতি, ইসরোর পাশাপাশি ব্যস্ত নৌবাহিনীও, কেন জানেন?

    Gaganyaaan Mission: জোর কদমে চলছে গগনযান মিশনের প্রস্তুতি, ইসরোর পাশাপাশি ব্যস্ত নৌবাহিনীও, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে প্রথমবার মহাকাশে নভোশ্চর পাঠানোর পরিকল্পনা করেছে ইসরো। নাম দেওয়া হয়েছে গগনযান মিশন (Gaganyaaan Mission)। আপাতত তারই প্রস্তুতি চলছে। এনিয়ে ইসরোর গবেষণা কেন্দ্রে চলছে পরীক্ষা-নিরীক্ষা। ইসরো চাইছে দেশের তরফে প্রথম পাঠানো নভোশ্চরকে নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে। জানা গিয়েছে, আগামী বছর নভোশ্চর নিয়ে পৃথিবী থেকে ৪০০ কিলোমিটার উচ্চতায় পৌঁছবে এই গগনযান।

    তিনদিনের মিশন

    তিনদিনের এই মিশন শেষে নভোশ্চরদের ফিরিয়ে আনা হবে পৃথিবীতে। মহাকাশ সফর শেষে মাঝ সমুদ্রে নামানো হবে নভোশ্চরবাহী এই মহাকাশযানটিকে। সেখান থেকে তাঁদের উদ্ধার করবেন নৌবাহিনীর সদস্যরা। সেই কারণে ইসরোর বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি চরম ব্যস্ততা ভারতীয় নৌবাহিনীতেও। কীভাবে মহাকাশ ফেরত নভোশ্চরদের (Gaganyaaan Mission) সমুদ্র থেকে উদ্ধার করা হবে, তার দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল সেরে ফেলল ইসরো ও ভারতীয় নৌবাহিনী। ২০ জুলাই বিশাখাপত্তনমের নাভাল ফেরিঘাটে হয়েছিল ট্রায়াল-পর্ব। এই পর্বে দেখা হয়েছে, মহাকাশযানটি মাঝ সমুদ্রে অবতরণ করলে কীভাবে উদ্ধার করা হবে মহাকাশচারীদের।

    আশার আলো দেখছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরাও

    মহাকাশযানটি অবতরণ করার সঙ্গে সঙ্গেই নভোশ্চরদের উদ্ধার করা হবে না। এজন্য পার হতে হবে বেশ কয়েকটি পর্যায়। এই ধাপগুলি পেরিয়েই মহাকাশযানটি থেকে একে একে উদ্ধার করে আনা হবে নভোশ্চরদের। দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল পর্ব সফল হওয়ায় আশার আলো দেখছেন নৌবাহিনীর সদস্যরা। এই পর্যায়ে মাস অ্যান্ড শেপ সিমুলেটেড ক্রু মডিউল মকআপ ব্যবহার করা হয়েছে। যেহেতু নৌবাহিনীর তরফে এদিনের ট্রায়াল-পর্ব সফল হয়েছে, তাই মিশন গগনযান সফল হবে বলেই আশার আলো দেখছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরাও। জানা গিয়েছে, গগনযানে তিনজন নভোশ্চর থাকবেন। তাঁদের নিরাপদে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনার যাবতীয় ব্যবস্থা ফুলপ্রুফ করতে চাইছেন ইসরোর বিজ্ঞানীদের পাশাপাশি নৌবাহিনীর কর্তাব্যক্তিরাও।

    আরও পড়ুুন: “বিশ্বের ছোট বড় সব মন্দিরের তালিকা তৈরি করুন”, নির্দেশ ভাগবতের

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগেই চন্দ্রযান-৩ এর সফল উৎক্ষেপণ করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা। আগামী বছর তাঁদের লক্ষ্য গগনযান মিশন (Gaganyaaan Mission)। ওই বছরই ২৬ অগাস্ট থেকে শুরু হবে মিশন সূর্য। এজন্য ইসরো তৈরি করবে আদিত্য এল-ওয়ান। মিশন সূর্যর জন্য ব্যয় হতে পারে ৩৭৮ কোটি ৫৩ লক্ষ টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।  

     

  • PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    PM Modi: এনডিএর শরিক দলগুলির সঙ্গে পৃথক বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২৪ সালে মহারণ। লোকসভার নির্বাচন। এই নির্বাচনে দিল্লির কুর্সি দখল করতে মরিয়া বিজেপি (PM Modi) বিরোধী দলগুলি। সেই লক্ষ্যে মঙ্গলবার বেঙ্গালুরুর একটি হোটেলে বৈঠকে বসেছিলেন ২৬টি রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধিরা। ইউপিএর বিলোপ ঘটিয়ে সেখানে জন্ম হয় ইন্ডিয়ার। বিরোধীদের টেক্কা দিতে আস্তিন গুটিয়ে প্রস্তুত হচ্ছে বিজেপির নেতৃত্বাধীন এনডিএ-ও। মঙ্গলবারই সন্ধ্যায় দিল্লির একটি হোটেলে ৩৮টি সমমনস্ক দলকে নিয়ে বৈঠক করেছে বিজেপি।

    বৈঠকে বসবেন মোদি

    লোকসভা নির্বাচনে জয় নিশ্চিত করতে শরিক দলগুলির সঙ্গে আরও বেশ কয়েকবার বৈঠক করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। ২৫ জুলাই থেকে শুরু হবে ওই বৈঠক। লোকসভা ও রাজ্যসভা উভয় কক্ষের সাংসদদের সঙ্গেই বৈঠকে বসবেন তিনি। প্রতিদিন সন্ধ্যায় দুটি করে বৈঠক হবে। প্রথম বৈঠক হবে সন্ধে সাড়ে ৬টায়। আর পরের বৈঠকটি হবে সাড়ে ৭টায়।  

    জোটের হাতিয়ার

    ভৌগোলিক অঞ্চলের নিরিখে মোট ১০টি ক্লাস্টারে ভাগ করা হয়েছে সাংসদদের (PM Modi)। প্রতিটি ক্লাস্টারে ৩৫-৪০ জন করে সাংসদ থাকবেন। সেই ক্লাস্টার ধরে ধরে হবে বৈঠক। প্রথম দিন দু দফায় যে বৈঠক হবে, সেখানে উপস্থিত থাকবেন উত্তর প্রদেশ ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলির সাংসদরা। গেরুয়া শিবির সূত্রে খবর, প্রতিটি ক্লাস্টারের বৈঠকে সংশ্লিষ্ট এলাকাগুলিতে সরকার কী কী উন্নয়নমূলক কাজকর্ম করেছে, তার একটি তথ্য দেওয়া হবে। প্রচারে সেগুলিই হবে জোটের হাতিয়ার।

    আরও পড়ুুন: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি

    ওই এলাকায় এনডিএর প্রচারের মূল ইস্যুগুলি কী কী হবে, তা নিয়েও হবে আলোচনা। কীভাবে প্রচার করলে নির্বাচনে সুফল কুড়ানো যাবে, তারও ব্লু-প্রিন্ট তৈরি হবে ওই বৈঠকগুলিতে। এই (PM Modi) সব কারণেই প্রত্যেক সাংসদকে তাঁর নিজের এলাকায় কী কী কাজ হয়েছে, তার বিস্তারিত রিপোর্ট আনতে বলা হয়েছে। বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত থাকবেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা এবং রাজনাথ সিংহ। সূত্রের খবর, লোকসভা নির্বাচনে বিজেপি অন্তত ৫০ শতাংশ ভোট নিশ্চিত করতে চাইছে।

    বিজেপি নেতৃত্ব গোটা দেশের ১৬০টি আসনে বিশেষ নজর দিয়েছেন। এই কেন্দ্রগুলিতে ভোটের ফল গেরুয়া ঝুলিতে টানতে বাড়তি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলেও খবর গেরুয়া শিবির সূত্রে। মঙ্গলবার বৈঠক শুরুর আগেই প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, “২০২৪ সালের নির্বাচনে আমাদের ফেরাবেন বলে দেশবাসী ঠিকই করে ফেলেছেন। তাই যারা ভারতের দুর্দশার জন্য দায়ী, ভোটের আগে তারাই তাদের দোকান খুলেছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Mohan Bhagwat: “বিশ্বের ছোট বড় সব মন্দিরের তালিকা তৈরি করুন”, নির্দেশ ভাগবতের

    Mohan Bhagwat: “বিশ্বের ছোট বড় সব মন্দিরের তালিকা তৈরি করুন”, নির্দেশ ভাগবতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দেশে যত মন্দির রয়েছে তার একটা তালিকা তৈরি করার নির্দেশ দিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। এই তালিকায় দেশের ক্ষুদ্রতম মন্দিরগুলির নামও তুলতে হবে বলে জানান তিনি। রবিবার তিনদিনের আন্তর্জাতিক মন্দির কনভেনশন এবং এক্সপো ২০২৩ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে আরএসএস প্রধান ওই নির্দেশ দেন। সম্মেলন হচ্ছে বারাণসীর রুদ্রাক্ষ ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন অ্যান্ড কনভেনশন সেন্টারে। এদিনের বক্তৃতায় ভাগবত বলেন, “সমাজে মন্দিরগুলির একটা বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। সেই মন্দিরগুলির কর্তৃপক্ষের পর্যাপ্ত সম্পদ রয়েছে। প্রতিটি দিক – সেটা হতে পারে স্বাস্থ্য সম্পর্কিত, পরিষেবা অথবা পরিকাঠামো – এ সবেরই উন্নতি ঘটানো উচিত।”

    মন্দিরের কাজ কী জানেন?

    সমাজে মন্দিরের ভূমিকার কথা বলতে গিয়ে সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, “মন্দির কর্তৃপক্ষের কাজ হল মানুষের বিপদের দিনে তাঁদের পাশে দাঁড়ানো। প্রতিটি মন্দির, তাদের যতটুকু সামর্থ্য রয়েছে, সেই মতো তারা তাদের এলাকায় বিপন্ন মানুষের পাশে দাঁড়াবে। মন্দিরগুলি স্থানীয় মানুষের মধ্যে মূল্যবোধের জাগরণ ঘটাবে। তাঁদের প্রার্থনার পথ দেখাবে। সরসংঘ চালক বলেন, পরিষেবা এবং বাস্তুতন্ত্রে মন্দিরের গুরুত্ব কী, তা আমাদের পরবর্তী প্রজন্মকে বোঝানো প্রয়োজন।”

    মন্দিরে স্বচ্ছ ভারত মিশন

    মন্দিরগুলিতে স্বচ্ছ ভারত মিশনের প্রয়োজনীয়তার সদর্থক দিকগুলি নিয়েও আলোচনা করেন ভাগবত। তিনি বলেন, “মন্দির হল পবিত্রতার প্রতীক। তাই মন্দিরগুলিতে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা খুবই প্রয়োজন। মন্দিরগুলিতে পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখার জন্য স্বচ্ছ ভারত মিশনের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। ইন্টারন্যাশনাল টেম্পল কনভেনশনের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের খুঁজতে হবে বিশ্বের ছোট বড় সব মন্দিরের খুঁটিনাটি তথ্যও।” 

    আরও পড়ুুন: টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা

    এদিন অনুষ্ঠানের শুরুতে সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) পাঠ করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লেখা একটি চিঠি। তাতে তিনি এ ধরনের অনুষ্ঠানের প্রতি বিশেষ উৎসাহ দেখিয়েছেন। সংঘ প্রধান বলেন, “দেশ এবং দেশের বাইরে থেকে সনাতনপন্থীদের সাতশোরও বেশি মন্দির থেকে প্রতিনিধিরা এসে যোগ দিয়েছেন এই কনভেনশনে।” আয়োজকদের তরফে প্রসাদ লাড বলেন, “এই অনুষ্ঠানের মধ্যে দিয়ে আমরা গোটা দেশে মন্দির ও মন্দির সংস্কৃতিকে সাহায্য করতে চাই। এই কনভেনশনের মধ্যে দিয়ে ভারতের সমস্ত মন্দিরগুলির মধ্যে সেতুবন্ধন হবে। সেখানে একদিকে যেমন মিলিত হবে ধর্ম, তেমনি একসূত্রে গাঁথা পড়বে সমাজও।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Narendra Modi: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি 

    Narendra Modi: ট্যুইটারে জনপ্রিয়তার নিরিখে বাইডেন-সুনককে পিছনে ফেললেন মোদি 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোশ্যাল মিডিয়া ট্যুইটারে সক্রিয় বর্তমান বিশ্ব নেতাদের মধ্যে জনপ্রিয়তার শীর্ষে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৯০ মিলিয়ন ছাড়াল। সোশ্যাল মিডিয়ায় জনপ্রিয়তায় ভারতের প্রধানমন্ত্রী মোদির অনেক পিছনে রয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনক। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ফলোয়ারের সংখ্যা ৩৭.৩ মিলিয়ন। ২ মিলিয়ন ফলোয়ার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর। 

    শীর্ষে ইলন মাস্ক

    সাম্প্রতিক একটি গবেষণায় জনপ্রিয়তার শীর্ষে থাকা বিশ্বের ১০ জন ব্যক্তির তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। সক্রিয় বিশ্ব নেতাদের মধ্যে মোদির (Narendra Modi) জনপ্রিয়তা সবচেয়ে বেশি হলেও, তালিকায় তিনি রয়েছেন অষ্টম স্থানে। শীর্ষে আছেন ট্যুইটার কর্ণধার ইলন মাস্ক। তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ১৪৭ মিলিয়ন। এছাড়া, উল্লেখযোগ্যদের মধ্যে প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা, গায়ক জাস্টিন বিবার এবং পর্তুগালের জনপ্রিয় ফুটবলার ক্রিশ্চিয়ানো রোলান্ডোর ভিউয়ার সংখ্যা যথাক্রমে ১৩২.১, ১১২ এবং ১০৮.৯ মিলিয়ন।

    আরও পড়ুন: আজ জেলায় জেলায় বিজেপির বিডিও অফিস ঘেরাও অভিযান

    জানা গেছে, ট্যুইটারে মোদির (Narendra Modi) ৯০.২ মিলিয়ন ফলোয়ারের মধ্যে সবেচেয়ে বেশি আছেন ভারতীয়। তাঁর অনুসরণকারীদের তালিকায় রয়েছেন ইলন মাস্কও। ২০০৯ সালে ট্যুইটার অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন নমো। সেই সময় এক বছরের মধ্যে তাঁর ফোলায়ার সংখ্যা লাফিয়ে ১ লক্ষ অতিক্রম করে। ২০২০ সালে মোদির ফলোয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়ে হয় ৬০ মিলিয়ন। মোদির পরেই আছেন প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর ফলোয়ারের সংখ্যা ৮৬.৬। আর মার্কিন গায়ক ও অভিনেত্রী লেডি গাগার ফলোয়ার সংখ্যা ৮৪.১ মিলিয়ন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himachal Pradesh: টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা  

    Himachal Pradesh: টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ, ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৮ হাজার কোটি টাকা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিন কয়েকের টানা বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত হিমাচল প্রদেশ (Himachal Pradesh)। রাজ্যের একটা বিরাট অংশে হয়েছে বন্যা। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ কয়েকশো কোটি টাকা। শনিবার হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিংহ সুখু বলেন, “গত ৭৫ বছরে এমন বৃষ্টি ও বন্যা দেখেনি রাজ্য। বৃষ্টিজনিত কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ পৌঁছে যেতে পারে ৮ শো কোটি টাকায়।”

    ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ

    কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে দ্রুত আর্থিক সাহায্য পাওয়া প্রয়োজন বলেও জানান তিনি। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, “ইতিমধ্যেই কেন্দ্রীয় দল এসে চাক্ষুষ করে গিয়েছে রাজ্যের পরিস্থিতি। আমরা কেন্দ্রীয় সরকারের কাছ থেকে ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে বিপর্যয় ফান্ড থেকে ৩১৫ কোটি টাকা চেয়েছি। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা। আমরা ক্ষতিগ্রস্ত রাস্তাগুলি মেরামত করার চেষ্টা করছি। বিদ্যুৎ ও জল সরবরাহ করার চেষ্টাও চলছে।” তিনি বলেন, “রাজ্যের এই পরিস্থিতিতে এখনই প্রয়োজন কেন্দ্রীয় সাহায্যের। টানা বৃষ্টির সতর্কতা থাকায় বিপন্ন মানুষদের উদ্ধার করতে প্রস্তুত রয়েছে বিপর্যয় মোকাবিলা দল।”

    জলমগ্ন এলাকা 

    প্রসঙ্গত, বৃষ্টির পাশাপাশি বেশ কয়েকটি এলাকায় হয়েছে হড়পা বান। সেই বানের জলে ভেসে গিয়েছে কয়েকটি গাড়ি। তবে হতাহতের কোনও খবর এখনও মেলেনি। প্রবল বৃষ্টির জেরে জেলার বিভিন্ন এলাকায় ধস নেমেছে। নিচু (Himachal Pradesh) এলাকাগুলিতে জলমগ্ন বহু বাড়ি। প্রবল বর্ষণের জেরে মাণ্ডিতে ক্রমেই বেড়ে চলেছে বিপাশা নদীর জল। জলের তোড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে মন্থলা পঞ্চায়েতের কমিউনিটি হল।

    আরও পড়ুুন: প্রবল বর্ষণের জেরে বিপর্যস্ত মুম্বই, ইঁদুর জ্বরের সতর্কতা, ভাসল গুজরাটও

    ক্ষতিগ্রস্ত উত্তরাখণ্ডও

    এদিকে, প্রবল বর্ষণ ও মেঘভাঙা বৃষ্টির জেরে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে উত্তরাখণ্ডেও। রাজ্যের বিভিন্ন রাস্তা, বাড়ি এবং দোকানদানিও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে বৃষ্টিজনিত কারণে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ঠিক কত, তা জানা যায়নি। উত্তরকাশী জেলা ম্যাজিস্ট্রেট অভিষেক রুহেলা জেলা বিপর্যয় কন্ট্রোল রুম থেকে ঘন ঘন পরিস্থিতি সম্পর্কে খোঁজখবর নিচ্ছেন। ত্রাণ সামগ্রী বিলিতে যাতে কোনও ফাঁক না থাকে, যুদ্ধকালীন তৎপরতায় যাতে ত্রাণ বিলি করা হয়, সে ব্যাপারে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেটদের। বারকোট তহসিলে গংনানি এলাকায় ধসের কারণে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বেশ কিছু ট্যুরিস্ট রিসর্ট। কস্তুরবা গান্ধী গার্লস রেসিডেন্সিয়াল স্কুলে জমা হয়েছে ধ্বংসাবশেষ। যদিও পড়ুয়ারা রয়েছে নিরাপদে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Manipur: “কংগ্রেস চায় না সংসদ সুষ্ঠুভাবে চলুক”, মণিপুরকাণ্ডে তোপ রবিশঙ্করের

    Manipur: “কংগ্রেস চায় না সংসদ সুষ্ঠুভাবে চলুক”, মণিপুরকাণ্ডে তোপ রবিশঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “মণিপুরের (Manipur) পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় প্রস্তুত সরকার। মণিপুরের মানুষের নিরাপত্তায় সচেষ্ট সরকার। কংগ্রেস চায় না সংসদ সুষ্ঠুভাবে চলুক। সেই জন্যই হইহট্টগোল করছে। মণিপুরের লজ্জাজনক ঘটনায় একজনকে গ্রেফতারও করা হয়েছে।” কথাগুলি বললেন প্রাক্তন কেন্দ্রীয় আইনমন্ত্রী বিজেপির রবিশঙ্কর প্রসাদ। তিনি বলেন, “মণিপুরের ঘটনায় আমরা সবাই মর্মাহত। আজ আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কড়া ভাষায় এর নিন্দাও করেছেন, মহিলাদের সুরক্ষা নিয়ে দেশকে জাগ্রত করার কথা বলেছেন। মণিপুরের সঙ্গে সঙ্গে রাজস্থান, ছত্তিশগড়ের কথাও বলেছেন। নরেন্দ্র মোদির সরকার মা-বোনদের সম্মানের বিষয়ে সংবেদনশীল। কংগ্রেসের কাছে এই ঘটনা জরুরি নয়, অশান্তি জরুরি। যখন সকাল সকাল প্রধানমন্ত্রী এই বিষয়ে কথা বলেছেন, তখন দেশের সকলের কাছে সংকেত যাওয়া উচিত ছিল।”

    মণিপুরকাণ্ডে গ্রেফতার আরও তিন

    এদিকে, দুই মহিলাকে (Manipur) নগ্ন করে হাঁটানোর ভিডিও প্রকাশ্যে আসার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল পুলিশ। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হল আরও তিন অভিযুক্তকে। সব মিলিয়ে এ পর্যন্ত মোট চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে মণিপুর পুলিশ। মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংহ বলেন, “আমি সকলের কাছে আবেদন করতে চাইছি যেন মহিলা, বোন, দিদির বিরুদ্ধে এটাই শেষ অপরাধ হয়। আমাদের মা, বোন ও বড়দের সম্মান দেওয়া উচিত।”

    রিপোর্ট তলব জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের

    লজ্জাজনক এই ঘটনায় মণিপুরের মুখ্য সচিব ও ডিজিপির কাছে রিপোর্ট চেয়ে নোটিশ দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। রিপোর্ট দিতে বলা হয়েছে চার সপ্তাহের মধ্যে। তদন্তের অগ্রগতি সহ নির্যাতিতাদের শারীরিক অবস্থা ও সামাজিক পরিস্থিতি সম্পর্কে বিস্তারিত রিপোর্ট দেওয়ার নির্দেশও দিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।

    আরও পড়ুুন: ‘ভোট-সন্ত্রাস’-এর তদন্তে ফের রাজ্যে বিজেপির প্রতিনিধি দল

    এদিকে, মণিপুর (Manipur) নিয়ে বৃহস্পতিবারই উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সুপ্রিম কোর্টও। দেশের শীর্ষ আদালত সাফ জানায়, সংসদীয় গণতন্ত্রে এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। সুপ্রিম কোর্ট এদিনই কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারকে অবিলম্বে দুষ্কৃতীদের গ্রেফতারির নির্দেশ দিয়েছে। প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় জানিয়ে দিয়েছিলেন, মামলাটির শুনানি হবে শুক্রবার। সেখানে সরকারকে জানাতে বলা হয়েছে, তারা কী ব্যবস্থা নিয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share