Blog

  • PM Modi: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে দেখতে এইমসে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

    PM Modi: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে দেখতে এইমসে গেলেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়কে (Jagdeep Dhankhar) দেখতে এইমসে গেলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। শনিবার মধ্য রাতে আচমকাই বুকে ব্যথা অনুভব করেন পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা অধুনা উপরাষ্ট্রপতি ধনখড়। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে ভর্তি করা হয় দিল্লির এইমসে। অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে ভর্তি করা হয়েছে ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে।

    হাসপাতালে উপরাষ্ট্রপতি (PM Modi)

    রবিবার দুপুরে তাঁকে দেখতে হাসপাতালে যান প্রধানমন্ত্রী। হাসপাতালে তিনি উপরাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন। কথা বলেন চিকিৎসকদের সঙ্গেও। পরে এক্স হ্যান্ডেলে প্রধানমন্ত্রী লেখেন, “উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের স্বাস্থ্য সম্পর্কে খবর নিতে দিল্লি এইমস হাসপাতালে গিয়েছিলাম। ওঁর দ্রুত আরোগ্য কামনা করি।” উপরাষ্ট্রপতি চিকিৎসাধীন রয়েছেন এইমসের কার্ডিওলজি বিভাগের প্রধান রাজীব নারাঙের তত্ত্বাবধানে। ইতিমধ্যেই তাঁর শরীরে নানাবিধ পরীক্ষা হয়েছে। তাঁকে পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকরা। হাসপাতাল সূত্রে খবর, মেডিক্যাল টেস্টের রিপোর্ট এলে পরবর্তী চিকিৎসা পদ্ধতি ঠিক করা হবে (PM Modi)। তবে তাঁর শারীরিক অবস্থা স্থিতিশীল বলেই হাসপাতাল সূত্রে খবর।

    আইনজীবী হিসেবে কর্মজীবন শুরু ধনখড়ের

    এর আগেও একবার ধনখড়কে দিল্লির এইমসে ভর্তি করা হয়েছিল। ম্যালেরিয়া হওয়ায় ২০২১ সালের ২৫ অক্টোবর তাঁকে ভর্তি করা হয় হাসপাতালে। সেই সময় তিনি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। ১৯৭৮-৭৯ সালে রাজস্থান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইন নিয়ে স্নাতক হন ধনখড়। কর্মজীবন শুরু করেন আইনজীবী হিসেবে। দীর্ঘ দিন ধরে রাজস্থানের হাইকোর্টে এবং সুপ্রিম কোর্টে ওকালতি করেছেন ধনখড়।

    ধনখড় ভারতের ১৪তম উপরাষ্ট্রপতি। তাঁর আগে তিনি ছিলেন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। ১৯৮৯ সালে রাজনৈতিক যাত্রা শুরু হয় ধনখড়ের। ঝুনঝুনু লোকসভা আসন থেকে নির্বাচনে জয়লাভ করে রাজনীতিতে চলে আসেন তিনি। পরের বছরই সংসদীয় প্রতিমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ১৯৯৩ সালে রাজস্থান বিধানসভা নির্বাচনে আজমের জেলার কিষানগড় অসনে জয়ী হন তিনি। পিভি নরসিংহের আমলে যোগ দেন কংগ্রেসে। পরে যোগ দেন বিজেপিতে। তার পরেই হন পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল। এই সময় বাংলার শাসক দল তৃণমূলের সঙ্গে প্রায়ই নানা কারণে সংঘাত বাঁধে তাঁর। ধনখড়ের (Jagdeep Dhankhar) আমলেই রাজভবন ও নবান্ন সংঘাত চরমে উঠেছিল (PM Modi)।

  • Haryana Village: ঋষির অভিশাপে হরিয়ানার গ্রামে ৩০০ বছর ধরে পালিত হয় না হোলি

    Haryana Village: ঋষির অভিশাপে হরিয়ানার গ্রামে ৩০০ বছর ধরে পালিত হয় না হোলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রঙের উৎসবের আর কয়েকটা দিনই বাকি। বিশ্বজুড়ে পালিত হবে হোলি (Holi)। ঠিক এই সময়ই পুরনো রীতি অনুযায়ী হোলি পালিত হবে না হরিয়ানার একটি গ্রামে (Haryana Village)। হরিয়ানার কৈথাল জেলার দুসেরপুর গ্রাম। গত ৩০০ বছর ধরে হোলি উৎসব পালিত হচ্ছে না এই গ্রামে। কেন জানেন? গ্রামবাসীরা জানাচ্ছেন, এর পিছনে রয়েছে এক ঋষির অভিশাপ। যে কারণে গ্রামে আজও পালিত হয়না হোলি। সারাদেশ রঙের খেলায় মেতে উঠলেও কৈথাল একেবারেই রঙহীন থাকে। বাচ্চা থেকে বৃদ্ধ কেউই মেতে ওঠেন না হোলিতে। হোলিকা দহনের দিনে এক ঋষির অভিশাপই গ্রামবাসীদের বিরত রেখেছে উৎসবের আনন্দ থেকে।

    কী বলছে জনশ্রুতি (Haryana Village)

    জনশ্রুতি আছে যে প্রায় ৩০০ বছর আগে গ্রামবাসীরা হোলিকা দহনের জন্য কাঠ, ঘুঁটে এবং অন্যান্য জিনিসপত্র সংগ্রহ করছিল। অনুষ্ঠান শুরুর অনেক আগেই গ্রামের কিছু যুবক তাতে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। যুবকদের এহেন আচরণ দেখে প্রতিবাদ জানান গ্রামের রাম সাধু নামে এক ঋষি। তিনি যুবকদের থামানোর চেষ্টা করেন। কিন্তু তারা ঋষির কথা শুনতে চায়না। উপরন্তু ঋষির ছোটখাটো (Haryana Village) আকার নিয়ে মজাও করে। অপমানিত ঋষি এরপরেই আগুনে ঝাঁপিয়ে পড়েন। তখনই গ্রামবাসীদের অভিশাপ দেন যে দুসেরপুরে আর কখনও হোলি উৎসব পালিত হবে না। যে ব্যক্তি হোলি উদযাপন করবে সে অভিশপ্ত হবে।

    কীভাবে মিলবে অভিশাপ থেকে মুক্তি?

    জানা যায়, তারপর থেকেই দুসেরপুরে আর কখনও হোলি (Holi) উৎসব পালিত হয়নি। আরও বলা হয় যে, ওই ঋষি অভিশাপের প্রতিকারেরও ব্যবস্থা করেছিলেন। তিনি সেসময় হোলির দিন যদি গ্রামে কোনও গরু একটি বাছুর জন্ম দেয় অথবা কোনও শিশু জন্মায় তবেই গ্রামবাসীরা অভিশাপ থেকে মুক্তি পাবে (Haryana Village)। আজ ৩০০ বছর পেরিয়ে গেলেও কিন্তু হোলির দিন দুসেরপুরে কোনও বাছুর বা কোনও শিশু জন্মগ্রহণ করেনি।

  • Hizbul Terrorist: কাশ্মীরে বিস্ফোরক-সহ গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি, ছক কষেছিল নাশকতার?

    Hizbul Terrorist: কাশ্মীরে বিস্ফোরক-সহ গ্রেফতার মোস্ট ওয়ান্টেড জঙ্গি, ছক কষেছিল নাশকতার?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৮ বছর ধরে পালিয়ে বেড়ানোর পরেও শেষ রক্ষা হল না। জম্মু-কাশ্মীরের (Jammu And Kashmir) পুঞ্চ থেকে গ্রেফতার হিজবুল জঙ্গি (Hizbul Terrorist)। উদ্ধার হয়েছে বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক। দীর্ঘদিন পালিয়ে বেড়ানো এই জঙ্গিকে শেষমেশ গ্রেফতার করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশের সন্ত্রাসদমন শাখা এবং জম্মু-কাশ্মীরের কাঠগড় থানার পুলিশ। শনিবার উলফত হুসেন নামের ওই জঙ্গিকে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেডের তালিকায় ছিল হুসেনের নাম। তার মাথার দাম ছিল ২৫ হাজার টাকা।

    পুঞ্চে ঘোরাফেরা জঙ্গির (Hizbul Terrorist)

    জানা গিয়েছে, সম্প্রতি উত্তরপ্রদেশের সাহারনপুরের সন্ত্রাসদমন শাখার কাছে খবর আসে জম্মু-কাশ্মীরের পুঞ্চে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছে হুসেনকে। খবর পেয়েই পুঞ্চে পৌঁছে যান সন্ত্রাসদমন শাখার কর্তারা। তাঁরা যোগাযোগ করেন কাঠগড় থানার সঙ্গে। তার পরেই মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গিকে ধরতে অভিযানে নামে সন্ত্রাসদমন শাখা ও কাঠগড় থানার পুলিশ। গ্রেফতার করা হয় হুসেনকে। তার কাছ থেকে একটি একে ৪৭, একে ৫৬, দুটি পিস্তল, ১২টি হ্যান্ড গ্রেনেড, ৩৯টি টাইমার, ৫০টি ডিটোনেটর, ৩৭টি ব্যাটারি, ২৯ কেজি বিস্ফোরক, ৫৬০টি তাজা কার্তুজ এবং ৮টি ম্যাগাজিন উদ্ধার হয়েছে। ২০০২ সালে চার সঙ্গী-সহ গ্রেফতার করা হয়েছিল হুসেনকে।

    পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল হুসেন

    ২০০৮ সালে জেল থেকে ছাড়া পায়। তার পর থেকেই পালিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল হুসেন। আদালতে হাজিরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল হুসেনকে। তবে বারবারই হাজিরা এড়িয়ে গিয়েছে সে (Hizbul Terrorist)। এর পরেই হুসেনের বিরুদ্ধে জারি করা হয় গ্রেফতারি পরোয়ানা। ঘোষণা করা হয় পুরস্কারও। হুসেনের খোঁজে চলতে থাকে তল্লাশি। অবশেষে পুঞ্চ থেকে গ্রেফতার করা হয় হুসেনকে। জানা গিয়েছে, পলাতক এই জঙ্গির কাছ থেকে যে পরিমাণ বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে, তাতে মনে করা হচ্ছে দেশে বড়সড় হামলার পরিকল্পনা করেছিল মোস্ট ওয়ান্টেড এই জঙ্গি। এক বছর ধরে পাক অধিকৃত কাশ্মীরে প্রশিক্ষণও নিয়েছিল হুসেন।

    ১৯৯১ সালে জম্মু-কাশ্মীর থেকে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা দিয়েই হুসেন ধর্মীয় শিক্ষার পাঠ নিতে কাশ্মীর থেকে উত্তরপ্রদেশের বারেলিতে আসে হুসেন। পরে রামপুরে এবং তারও (Jammu And Kashmir) পরে মোরাদাবাদে যায় সে। সেখানেই সে মৌলবী ‘সেজে’ ছিল (Hizbul Terrorist)।

  • AMU: প্রতিবাদ শুরু হতেই বদল সিদ্ধান্ত, হোলি উদযাপন হচ্ছে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে

    AMU: প্রতিবাদ শুরু হতেই বদল সিদ্ধান্ত, হোলি উদযাপন হচ্ছে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশের আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে (AMU) হোলি উদযাপন নিয়ে গত কয়েকদিন ধরেই বিতর্ক দানা বেঁধে ছিল। প্রথমে কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেয় হোলি পালন হবেনা সেখানে। পরে নিজেদের সিদ্ধান্তে ১৮০ ডিগ্রি ঘুরে যায় কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয় জানিয়ে দিয়েছে, ক্যাম্পাসের ‘নন রেসিডেন্শিয়াল স্টুডেন্ট ক্লাব’ বা NRSCর হল-এ হোলি খেলা যাবে। তবে এই জন্য দুটি দিন এই উদযাপনের জন্য বেঁধে দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

    কী বললেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ওয়াসিম আলি

    এবিষয়ে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (AMU) অধ্যাপক মহম্মদ ওয়াসিম আলি সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘‘হোলি উদযাপনে আগ্রহী AMU-এর ছাত্রছাত্রীরা ১৩ এবং ১৪ মার্চ NRSC ক্লাবে এই উৎসব উদযাপনের অনুমতি পাবেন। এই ধরনের উদযাপনের জন্য নির্দিষ্ট সময়ের জন্য ক্লাবটি খোলা থাকবে।’’

    অনুমতি চেয়েছিলেন পড়ুয়া অখিল কৌশল

    প্রসঙ্গত উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ের (AMU) পড়ুয়া অখিল কৌশল, গত ৯ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের চত্বরের NRSC ক্লাবে হোলি খেলার জন্য অনুমতি চেয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন জানান। কিন্তু সেই অনুমতি না মেলায় শুরু হয়েছিল বিতর্ক। তারপরই বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফে এই সিদ্ধান্ত সামনে আসে। অনুমতি পাওয়ার পরে এই সিদ্ধান্তকে অখিল কৌশল ‘ঐতিহাসিক’ বলে ব্যাখ্যা করেছেন।

    অনুমতি না দেওয়ার কী কারণ জানিয়েছিল কর্তৃপক্ষ

    এর আগে ক্যাম্পাসের ওই হল-এ হোলি খেলার (Holi) অনুমতি দেয়নি কর্তৃপক্ষ। তারা জানিয়েছিল, বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে (AMU) হোলি সহ কোনও উৎসব উদযাপনের উপর কোনও বিধিনিষেধ নেই। তবে নতুন কোনও ঐতিহ্য তৈরির জায়গা নেই এখানে। এরপরই সরব হতে দেখা যায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন স্থানীয় অখিল ভারতীয় কর্নিসেনাকে। তারা জেলা প্রশাসনের দ্বারস্থ হয়। যাতে শহরের এডিএম ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে হোলি খেলার অনুমতি দেন, তার জন্য তাঁরা আবেদন করেন। এরই মাঝে আলিগড়ের বিজেপি সাংসদ সতীশ গৌতম সরব হন। তাঁকে রীতিমতো হুঁশিয়ারিও দিতে শোনা যায়। এই আবহে বিতর্ক দানা বাঁধতেই সামনে এল বিশ্ববিদ্যালয়ের নয়া সিদ্ধান্ত।

  • Mufti Shah Mir: বন্ধু মীরের বুকে ‘ছুরি’ বসিয়ে দিল পাকিস্তানের আইএসআই!

    Mufti Shah Mir: বন্ধু মীরের বুকে ‘ছুরি’ বসিয়ে দিল পাকিস্তানের আইএসআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ বিস্তর। ভারতের প্রাক্তন নৌসেনা কুলভূষণ যাদবকে অপহরণে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইকে তিনি (Mufti Shah Mir) সাহায্য করেছিলেন বলেও অভিযোগ। পাকিস্তানের স্থানীয় সময় শুক্রবার বালুচিস্তানের তুরবাতে মসজিদ থেকে নমাজ আদায় করে বেরোনোর সময় অজ্ঞাত পরিচয় কয়েকজন বন্দুকধারী বাইকে করে এসে খুব কাছ থেকে গুলি করে হত্যা করে পাক গুপ্তচর সংস্থার ‘বন্ধু’ তথা ধর্মীয় নেতা মুফতি শাহ মীরকে।

    ‘বন্ধু’র হাতেই বন্ধু খুন! (Mufti Shah Mir)

    এর পরেই জল্পনা ছড়িয়েছে, ‘বন্ধু’ আইএসআইয়ের হাতেই খুন হতে হয়েছে মীরকে। কেন ‘বন্ধু’কে খুন করল আইএসআই? সূত্রের খবর, ইদানিং অন্তর্দ্বন্দ্বের জেরে মীরের সঙ্গে আইএসআইয়ের দূরত্ব বাড়ছিল। তার জেরেই মীরকে খুন করা হয় বলে অসমর্থিত সূত্রের খবর। মীর যে রাজনৈতিক দল জামাইত উলেমা-এ-ইসলামের সদস্য, গত সপ্তাহেই ওই দলের আরও দুই সদস্য খুন হন রহস্যজনকভাবে। সেবারও দুষ্কৃতীরা বাইকে করে এসে খুব কাছ থেকে গুলি করে পালিয়ে গিয়েছিল। হয়তো কাকতালীয়, কিন্তু একই দলের পরপর তিনজন খুন হওয়ার নেপথ্যে পাক গুপ্তচর সংস্থার হাত রয়েছে বলেই ধারণা ওয়াকিবহাল মহলের। এর আগেও দুবার প্রাণঘাতী হামলা হয়েছিল মীরের ওপর। বরাত জোরে বেঁচে গিয়েছিলেন তিনি। শুক্রবার আর শেষরক্ষা হল না। পুলিশের একটি সূত্রের খবর, আততায়ীরা মীরের গতিবিধির ওপর নজরদারি চালাচ্ছিল। সুযোগ বুঝে শুক্রবারই তাঁকে শেষ করে দেয় দুষ্কৃতীরা।

    মুখ ও মুখোশ

    বালুচিস্তানে মীর ধর্মীয় নেতা হিসেবেই পরিচিত। সূত্রের খবর, এই মুখোশের আড়ালেই আরও একটা পরিচয় ছিল মীরের। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, নানা রকম বেআইনি কাজ পরিচালনা করা ও তার নেতৃত্ব দেওয়া (Mufti Shah Mir)। অস্ত্রপাচার, মাদক পাচার এবং মানব পাচারের সঙ্গেও মীর জড়িত ছিলেন বলে অভিযোগ। পাকিস্তানের কয়েকটি সংবাদ মাধ্যমের দাবি, পাকিস্তানের বিভিন্ন জঙ্গি শিবিরে নিত্য যাতায়াত ছিল মীরের। ভারতে জঙ্গি অনুপ্রবেশেও তিনি মদত দিতেন। বালুচিস্তানে তরুণ প্রজন্মকে জঙ্গি দলে যোগদানে উৎসাহও দিতেন মীর। শুধু তাই নয়, আত্মঘাতী হামলাকারী নির্বাচন করা, অপহরণ, বালুচিস্তানের বহু হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগও ছিল মীরের বিরুদ্ধে। বালুচিস্তানের বিদ্রোহীদের সম্পর্কে পাক সেনাকে খবরাখবর আদানপ্রদানও করতেন আইএসআইয়ের এই ‘বন্ধু’। ২০১৬ সালে জইশ-অল-আদল গোষ্ঠীর প্রধান মুল্লা ওমর ইরানি ইরান-পাকিস্তান সীমান্ত থেকে অপহরণ করেন কুলভূষণকে। সেই কুলভূষণকে আইএসআইয়ের হাতে তুলে দিতে মীর সাহায্য করেছিলেন বলেও অভিযোগ (Mufti Shah Mir)।

  • BJP: “দলের পরাজয়ের জন্য রাহুল গান্ধীই দায়ী,” তোপ বিজেপির

    BJP: “দলের পরাজয়ের জন্য রাহুল গান্ধীই দায়ী,” তোপ বিজেপির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “দলের পরাজয়ের জন্য রাহুল গান্ধীই (Rahul Gandhi) দায়ী এবং তাঁর ব্যর্থতার জন্য অন্যদের দোষারোপ বন্ধ করা উচিত।” শনিবার কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর মন্তব্যের জন্য তাঁকে এই ভাষায়ই আক্রমণ শানাল বিজেপি (BJP)। দু’দিনের গুজরাট সফরে গিয়েছিলেন রাহুল। দ্বিতীয় দিনে দলীয় কর্মীদের উদ্দেশে ভাষণ দেওয়ার সময় তিনি বলেন, “বিজেপির জন্য কাজ করা দলের নেতা-কর্মীদের ছেঁকে বের করার প্রয়োজন আছে।” এঁদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার বার্তাও দেন তিনি। হুঁশিয়ারি দেন অপসারণেরও।

    রাহুলকে আক্রমণ (BJP)

    এর পরেই রাহুলকে আক্রমণ শানান বিজেপি নেতৃত্ব। বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র সুধাংশু ত্রিবেদী বলেন, “রাহুল ও তাঁর মা সোনিয়া গান্ধী দলের শীর্ষে আসার পর থেকে কংগ্রেসের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে।” সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি বলেন, “কংগ্রেসের ১৪০ বছরের ইতিহাসে সবচেয়ে ব্যর্থ নেতা গুজরাটে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে বৈঠক করে তাদের সাফল্যের মূল মন্ত্র শেখাচ্ছেন। যদিও এটি দলের অভ্যন্তরীণ বিষয়, তাঁর মন্তব্য অবশ্যই কংগ্রেসের অভ্যন্তরীণ দুর্দশা এবং তাঁর ক্রমশ অবনতিশীল মানসিক অবস্থার দিকেই ইঙ্গিত করে।”

    সবচেয়ে খারাপ নেতা

    রাজ্যসভার এই সাংসদের অভিযোগ, সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান, সরকার এবং মিডিয়ার ওপর দোষারোপ করার পর, তিনি এখন নিজের দলের লোকদের দোষারোপ করতে শুরু করেছেন। পদ্ম-পার্টির এই নেতা (BJP) বলেন, “এভাবে প্রকাশ্যে নিজের দলের লোকদের অপমান করার উদাহরণ আপনি অন্য কোনও নেতার মধ্যে খুঁজে পাবেন না। গান্ধী যদি আত্মবিশ্লেষণ করেন, তবে তিনি বুঝতে পারবেন যে তিনি দলের সবচেয়ে খারাপ নেতা।”

    বিজেপির আর এক জাতীয় মুখপাত্র শেহজাদ পুনাওয়ালা বলেন, “রাহুল গান্ধী গুজরাটে নিজেকে এবং তাঁর দলকে ট্রোল করেছেন এবং নিজের প্রতিচ্ছবি দেখিয়েছেন – তিনি তাঁর ব্যর্থতার জন্য খাড়্গেজি এবং তাঁর দলের কর্মীদের দোষারোপ করছিলেন। তিনি বলেছেন, তাঁর দলের অর্ধেকেরও বেশি নেতা বিজেপির সঙ্গে গোপন আঁতাতে যুক্ত। আর তিনিই নিজের দলকে ৯০টিরও বেশি নির্বাচনে পরাজিত করেছেন। এই দিক থেকে, তিনিই বিজেপির সবচেয়ে বড় সম্পদ।” তাঁর প্রশ্ন, “আপনি (Rahul Gandhi) কি বিজেপির সঙ্গে গোপন আঁতাতে যুক্ত (BJP)?”

  • Syria: নারীদের নগ্ন করে হাঁটিয়ে গুলি করে হত্যা! সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে নিহত ১,০০০

    Syria: নারীদের নগ্ন করে হাঁটিয়ে গুলি করে হত্যা! সিরিয়ার গৃহযুদ্ধে নিহত ১,০০০

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সিরিয়াতে (Syria) এক ভয়াবহ সংঘর্ষে ১,০০০-এর বেশি মানুষ প্রাণ হারিয়েছেন। ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট বাশার আল-আসাদের অনুগামী এবং নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে এই সংঘর্ষ হয় বলে জানা গিয়েছে। বর্তমান সরকারের প্রতিশোধমূল পদক্ষেপ থেকেই এই হিংসার শুরু হয় বলে ডানা গিয়েছে। জানা গিয়েছে, মূলত ক্ষমতাচ্যুত প্রেসিডেন্ট আসাদের অনুগত আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের ওপর এই হামলা চলে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, কিছু নারীদের রাস্তায় নগ্ন করে হাঁটানো হয় এবং পরে গুলি করে হত্যা করা হয়।

    হিংসার কেন্দ্র হল সিরিয়ার উপকূলীয় অঞ্চল (Syria)

    বর্তমানে পরিস্থিতি বেশ কিছুটা শান্ত হয়েছে। সরকার বেশিরভাগ এলাকায় নিজেদের নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করেছে। সহিংসতার কেন্দ্র হল সিরিয়ার (Syria) উপকূলীয় অঞ্চল। এখানকার সব রাস্তা বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, এই সংঘর্ষে ৭৪৫ সাধারণ নাগরিক নিহত হয়েছেন। তাঁদের অধিকাংশই কাছ থেকে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়েছে। পাশাপাশি, ১২৫ জন সরকারি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য এবং ১৪৮ জন সশস্ত্র আসাদ-সমর্থক যোদ্ধাও নিহত হয়েছেন।

    বিদ্যুৎ ও খাবার জলের সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে

    আসাদের শাসনকালে আলাওয়াইট সম্প্রদায় (Syria Worst Violence) বিশেষ সুবিধা পেত বলে জানা গিয়েছে। তবে তিন মাস আগে নতুন সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকে এই সম্প্রদায়ের উপর একাধিকবার হামলার ঘটনা ঘটছে। এই আবহে সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস জানিয়েছে, সহিংসতার পাশাপাশি লাতাকিয়া শহরের আলাওয়াইট অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে বিদ্যুৎ ও খাবার জলের সংযোগও বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছে।

    বনিয়াস শহরে ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি (Syria)

    স্থানীয় বাসিন্দারা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের বেশ কিছু বাড়ি লুটপাটের পর জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। লেবাননের পার্লামেন্টের আলাওয়াইট সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি হায়দার নাসের জানিয়েছেন, সিরিয়া থেকে বহু আলাওয়াইট নাগরিক নিরাপত্তার কারণে লেবাননে পালিয়ে যাচ্ছেন। বনিয়াস শহরে সংঘর্ষ সবচেয়ে বেশি তীব্র আকার ধারণ করে বলে জানা গিয়েছে। সেখানে রাস্তায় এবং বাড়ির ছাদে মরদেহ পড়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। এক স্থানীয় বাসিন্দা, যিনি বনিয়াস শহর ছেড়ে পালিয়ে যান। তিনি জানিয়েছেন, বন্দুকধারীরা হঠাৎই গুলি চালাতে শুরু করে। বাড়িঘর ও গাড়িতে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে।

  • Hindu Temple Vandalized: ফের মন্দিরে হামলা, দেওয়ালের গায়ে হিন্দুরা ফিরে যাও স্লোগান  

    Hindu Temple Vandalized: ফের মন্দিরে হামলা, দেওয়ালের গায়ে হিন্দুরা ফিরে যাও স্লোগান  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের হিন্দু মন্দিরে হামলা (Hindu Temple Vandalized)। আবারও খবরের শিরোনামে আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়া। এবার চিনো হিলসে বিএপিএসের একটি মন্দিরে হামলা চালাল দুষ্কৃতীরা। দিন কয়েক পরেই রয়েছে লস অ্যাঞ্জেলেসে তথাকথিত ‘খালিস্তানি গণভোট’।

    হিন্দু মন্দিরে হামলা (Hindu Temple Vandalized)

    তার আগেই হামলা চালানো হল হিন্দু মন্দিরে। বিএপিএসের অফিসিয়াল পেজ এক্স হ্যান্ডেলে শেয়ার করেছে এই ঘটনা। সেখানে বলা হয়েছে, ‘কখনওই ঘৃণাকে শেকড় গাড়তে দেওয়া হবে না। শান্তি এবং সহানুভূতিই শেষ পর্যন্ত বিজয়ী হবে।’ এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্টে বিএপিএসের পাবলিক অ্যাফেয়ার্স লিখেছে, “আর একটি মন্দির অবমাননার মুখে। এবার চিনো হিলস, ক্যালিফোর্নিয়ায়, হিন্দু সম্প্রদায় ঘৃণার বিরুদ্ধে দৃঢ়ভাবে অবস্থান নিয়েছে। চিনো হিলস ও দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার সম্প্রদায়ের সঙ্গে একসঙ্গে, আমরা কখনওই ঘৃণাকে শেকড় গাড়তে দেব না। আমাদের সাধারণ মানবতা ও বিশ্বাস নিশ্চিত করবে যে শান্তি ও সহানুভূতি বিজয়ী হবে।”

    হিন্দু বিরোধী স্লোগান

    এক্স হ্যান্ডেলে ঘটনার বিবরণ দিয়েছে উত্তর আমেরিকার হিন্দুদের সংস্থা সিওএইচএনএ। সেখানে বলা হয়েছে, ক্যালিফোর্নিয়ার (Hindu Temple Vandalized) এই আইকনিক বিএপিএস মন্দিরের অবমাননা লস অ্যাঞ্জেলেসে তথাকথিত ‘খালিস্তানি গণভোট’-এর আগে ঘটেছে। গত বছরও মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ২৫ সেপ্টেম্বর রাতে ক্যালিফোর্নিয়ার স্যাক্রামেন্টোতে অবস্থিত বিএপিএস শ্রী স্বামীনারায়ণ মন্দিরে ভাঙচুর চালানো হয়। এই ঘটনার দিন দশেক আগেই নিউ ইয়র্কের বিএপিএস মন্দিরেও এমনই একটি ঘটনা ঘটেছিল। হিন্দু বিরোধী স্লোগানও দেওয়া হয়েছিল।

    মন্দিরের গায়ে লিখে দেওয়া হয়, ‘হিন্দুরা ফিরে যাও’। দুষ্কৃতীরা মন্দিরের জলের লাইনও কেটে দিয়েছে। ঘটনার খবর ছড়িয়ে পড়তেই প্রবাসী হিন্দুরা জড়ো হন মন্দিরে। সেখানে তাঁরা শান্তি প্রার্থনা করেন। ঘটনার নিন্দায় সরব হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত সাংসদ অ্যামি বেরি। তাঁর সাফ কথা, স্যাক্রামেন্টোতে ধর্মীয় গোঁড়ামি ও ঘৃণার কোনও স্থান নেই। এই ঘটনার নেপথ্যে কারা জড়িত, তা এখনও স্পষ্ট নয়। কোনও সংগঠনই এখনও পর্যন্ত এই হামলার দায় স্বীকার করেনি। তবে শিখদের উগ্রবাদী সংগঠন এই হামলা করে থাকতে পারে (Hindu Temple Vandalized) বলে অনুমান।

  • Manipur: অশান্ত মণিপুরে নিহত এক, জখম ২৭ নিরাপত্তাকর্মী, বিভিন্ন প্রান্তে বন্‌ধ ডাকল কুকিরা

    Manipur: অশান্ত মণিপুরে নিহত এক, জখম ২৭ নিরাপত্তাকর্মী, বিভিন্ন প্রান্তে বন্‌ধ ডাকল কুকিরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরে (Manipur) নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত এক কুকি বিক্ষোভকারীর। জানা গিয়েছে, গতকাল শনিবার রাজ্য জুড়ে একাধিক হামলার ঘটনায় জখম হয়েছেন ২৭ জন নিরাপত্তাকর্মী। এর পরেই রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্‌ধের ডাক দেয় কুকিদের সংগঠন। এরপরেই শনিবার সকাল থেকে মণিপুরে রাস্তাঘাট ‘সচল’ করতে পথে নামে পুলিশ ও সেনার যৌথ দল। এরপরেই উত্তপ্ত হয় পরিস্থিতি। তবে সারা দিনে পরিস্থিতির বিশেষ উন্নতি হয়নি।

    নিহত এক তরুণ, জখম ২৭ নিরাপত্তা কর্মী (Manipur)

    শনিবার সকালে ইম্ফল থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার দূরে কাংপোকপি জেলায় যান চলাচল রুখতে পথ অবরোধ করেছিলেন কুকি জনগোষ্ঠীর (Kuki Groups) কিছু মহিলা। তাঁদের ছত্রভঙ্গ করে নিরাপত্তা বাহিনী লাঠিচার্জ শুরু করে। সেখানে ছোড়া হয় কাঁদানে গ্যাস। তখন বিক্ষোভকারীরা পাল্টা বাস লক্ষ্য করে পাথর ছুড়তে শুরু করেন। এরপর কয়েকটি গাড়িতে আগুনও লাগিয়ে দেন তাঁরা। তখনই নিরাপত্তাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু হয় এক তরুণের। শনিবার মণিপুর পুলিশের তরফে বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ওই ঘটনায় নিরাপত্তাবাহিনীর (Manipur) অন্তত ২৭ জন কর্মীও আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দু’জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানানো হয়েছে।

    দাবিপূরণ না হওয়া পর্যন্ত চলবে বিক্ষোভ জানাল কুকিদের সংগঠন

    এই আবহে কুকি অধ্যুষিত এলাকাগুলিতে (Manipur) অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্‌ধের ডাক দেওয়া হয়েছে। নবগঠিত সংগঠন কুকি-জো কাউন্সিল এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই অঞ্চলে শান্তি না ফেরা পর্যন্ত এবং কুকিদের রাজনৈতিক দাবিদাওয়াগুলি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত সরকারের তাদের বিক্ষোভ চলবে। প্রসঙ্গত, মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিংয়ের পদত্যাগের পর মণিপুরে শুরু হয়েছে রাষ্ট্রপতি শাসন। মণিপুরের দায়িত্ব সামলাচ্ছেন বর্তমানে রাজ্যপাল অজয়কুমার ভল্লা। গত ২ মার্চ ভল্লা এবং অন্য আধিকারিকদের নিয়ে পর্যালোচনা বৈঠকে বসেছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। সেখানেই হয় বিস্তারিত আলোচনা। বৈঠকের পরেই স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছিল, ৮ মার্চ থেকে মণিপুরের সব রাস্তা যেন সচল রাখতে হবে। রাজ্যের রাস্তাঘাটে সাধারণ মানুষ যেন বিনা বাধায় চলাচল করতে পারেন।

  • India: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে ভারতেই সবচেয়ে বেশি স্টার্টআপ পরিচালনা করেন মহিলারা, বলছে রিপোর্ট

    India: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে ভারতেই সবচেয়ে বেশি স্টার্টআপ পরিচালনা করেন মহিলারা, বলছে রিপোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে ভারতেই (India) সবচেয়ে বেশি নারী রয়েছে প্রযুক্তিগত স্টার্টআপের (Startups) নেতৃত্বে। এমনই তথ্য প্রকাশ পেয়েছে এক রিপোর্টে। অর্থাৎ সারা পৃথিবী জুড়ে স্টার্টআপ চালানোতে ভারতীয় নারীরা রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে। ইতিমধ্যে এই নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ পেয়েছে। ওই প্রতিবেদনে পিটিআই জানিয়েছে যে এই উদ্যোগগুলির ফলে তৈরি হয়েছে ২৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বিরাট মূলধন।

    ৭ হাজারেরও বেশি স্টার্টআপ চলছে মহিলাদের নেতৃত্বে বলছে রিপোর্ট

    প্রসঙ্গত, ট্র্যাকএক্সএন নামের একটি সংস্থা আছে। এই সংস্থা স্টার্টআপ নিয়ে গবেষণা ও বিশ্লেষণ করে। তারাই জানিয়েছে দেশে (India) বর্তমানে মোট সক্রিয় স্টার্টআপের সাড়ে সাত শতাংশই চলে মহিলাদের নেতৃত্বে। এর সংখ্যা হল ৭ হাজারেরও বেশি। প্রতিবেদন অনুসারে জানা যাচ্ছে, মহিলাদের নেতৃত্বে চলা স্টার্টআপগুলি সবচেয়ে বেশি রয়েছে বেঙ্গালুরুতে। কারণ বেঙ্গালুরু ভারতবর্ষের অন্যতম সেরা আইটি হাব বলেই পরিচিত। বেঙ্গালুরুকে ভারতের সিলিকন ভ্যালিও বলা হয়। বেঙ্গালুরু পরেই রয়েছে মুম্বইয়ের স্থান। তৃতীয় স্থানে রয়েছে দিল্লি এনসিআর অঞ্চল।

    নারীদের নেতৃত্বে দেশে বেড়েছে ইউনিকর্নও

    এই অঞ্চলগুলিতেই মহিলাদের (India) নেতৃত্বে স্টার্টআপগুলি রয়েছে সবচেয়ে বেশি সংখ্যায়। এছাড়া ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও রয়েছে স্টার্টআপ। ভারতে নারীদের নেতৃত্বাধীন ইউনিকর্নগুলিও যথেষ্ট উন্নতি লাভ করেছে বলে জানা যাচ্ছে। ২০২১ সালে দেশে তৈরি হয়েছিল আটটি নতুন ইউনিকর্ন। ২০২২ সালে পাঁচটি। আবার একটু পিছনের দিকে গেলে দেখা যাচ্ছে ২০১৯ সালে তিনটি ইউনিকর্ন তৈরি হয়েছিল। ২০২০ সালে চারটি। ২০১৭, ২০২৩, ২০২৪ এই বছরগুলিতে নতুন কোনও ইউনিকর্ন তৈরি হয়নি। অর্থাৎ হঠাৎ কখনও তা বাড়ছে কখনও আবার তা কমছে। অন্যদিকে, ২০২১ সালে নারীদের নেতৃত্বাধীন স্টার্টআপগুলি সবচেয়ে বেশি তৈরি হয়েছিল বলে জানা যাচ্ছে। ২০২৪ সালে মহিলাদের নেতৃত্বে (India) মোট পাঁচটি স্টার্টআপ প্রকাশ্যে আসে, যার মধ্যে রয়েছে MobiKwik, Tunwal, LawSikho, Usha Financial and Interiors এবং আরও অন্যান্য।

LinkedIn
Share