Blog

  • Saumitra Khan: হাইকোর্টে স্বস্তি! ১৫ জুলাই পর্যন্ত সৌমিত্র খাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নয়

    Saumitra Khan: হাইকোর্টে স্বস্তি! ১৫ জুলাই পর্যন্ত সৌমিত্র খাঁর বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ নয়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি সাংসদ সৌমিত্র খাঁ-এর (Saumitra Khan) বিরুদ্ধে এখনই কড়া পদক্ষেপ করতে পারবে না পুলিশ, নির্দেশ বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha)। আগামী ১৫ জুলাই পর্যন্ত তাঁকে সাময়িক রক্ষাকবচ দিল কলকাতা হাইকোর্ট  (Calcutta High Court)। তবে সাংসদের মন্তব্যের সমালোচনা করেছেন বিচারপতি মান্থা।

    আদালত যা বলল

    সোনামুখী থানার আইসিকে কদর্য ভাষায় আক্রমণের অভিযোগ বাঁকুড়া বিষ্ণুপুরের বিজেপি সাংসদের (Saumitra Khan) বিরুদ্ধে। সেই অভিযোগ নিয়ে বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুরের সাংসদ সৌমিত্র খাঁয়ের নামে হাইকোর্টে (Calcutta High Court) দায়ের হয়েছিল মামলা। গ্রেফতারির আশঙ্কায় রক্ষাকবচ চেয়ে পাল্টা আদালতে যান সৌমিত্র। শুক্রবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে এই মামলার শুনানি হয়। বিচারপতি বলেছেন, ‘সৌমিত্র যে ভাষা ব্যবহার করেন বলে পুলিশের দাবি, তা অত্যন্ত খারাপ। এক জন সাংসদের কাছে এই ধরনের ভাষা একেবারে প্রত্যাশিত নয়।’ একইসঙ্গে আদালত জানায়, ১৩ এপ্রিল দায়ের হওয়া মামলা দু’টিতে ১৫ জুলাই পর্যন্ত কোনও কড়া পদক্ষেপ করা যাবে না। প্রয়োজনে এফআইআর খারিজের আবেদন করতে পারেন সাংসদ।

    আরও পড়ুুন: বাদল অধিবেশনেই সংসদে পেশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল! ভাবনা মোদি সরকারের

    আইনজীবীর বক্তব্য

    এদিন আদালতে সৌমিত্র খাঁয়ের (Saumitra Khan) আইনজীবীর জানান, সোনামুখী থানার আইসির বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ করায় সাংসদ সৌমিত্র খাঁকে একাধিক মামলা দেওয়া হয়েছে। সে কারণেই গ্রেফতারির আশঙ্কা করে আদালতের দ্বারস্থ তিনি। দু’টি মামলা হয়েছে সৌমিত্রের বিরুদ্ধে। এসআই মামলা করেছেন। তাই এই মামলার তদন্ত পুলিশ করতে পারে না বলেও দাবি সাংসদের আইনজীবীর। গত এপ্রিলে বাঁকুড়ায় প্রায় ২০০টি স্বনির্ভর গোষ্ঠীতে টাকা তছরুপের অভিযোগ ঘিরে শোরগোল পড়ে যায়। গত ১১ এপ্রিল মানিকবাজারে এনিয়ে বিক্ষোভও দেখান স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা। অভিযোগ, সেখানেই সোনামুখী থানার আইসিকে হুমকি দেন বিষ্ণুপুরের বিজেপি (BJP) সাংসদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: ফের খারিজ অনুব্রতর জামিনের আবেদন! পরবর্তী শুনানি ১৪ জুলাই

    Anubrata Mondal: ফের খারিজ অনুব্রতর জামিনের আবেদন! পরবর্তী শুনানি ১৪ জুলাই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার জামিন খারিজ হল অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal)। প্রভাবশালী তত্ত্বেই ফের খারিজ হল জামিন। শুক্রবার আসানসোলে সিবিআইয়ের বিশেষ আদালতে তার হয়ে জামিনের আবেদন করেছিলেন আইনজীবী সোমনাথ চট্টরাজ। যে কোনও শর্তে জামিন চেয়েছিলেন অনুব্রত। কিন্তু তা ফিরিয়ে দেয় আসানসোল সিবিআইয়ের বিশেষ আদালত। আগামী ১৪ জুলাই মামলার পরবর্তী শুনানির নির্দেশ দেন বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ১১ অগাস্ট বোলপুরে অনুব্রতর বাড়ি থেকে তাঁকে গ্রেফতার করে সিবিআই। প্রসঙ্গত পঞ্চায়েত নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। আগামী ৮ এপ্রিল রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচন হবে। এবার প্রথম অনুব্রত মণ্ডল পঞ্চায়েত নির্বাচনে অনুপস্থিত থাকবেন। ২০১৮ সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাস্তায় উন্নয়ন দাঁড়িয়ে থাকার কথা বলেছিলেন কেষ্ট। যা নিয়ে কবিতাও লিখেছিলেন শঙ্খ ঘোষ।

    কী বললেন অনুব্রতের আইনজীবী?

    অনুব্রতের (Anubrata Mondal) আইনজীবী এদিন বলেন, “আমার মক্কেল ২০২২ সালের ১১ অগস্ট থেকে জেল বন্দি হয়ে আছেন। তাঁর বিরুদ্ধে পাঁচটি চার্জশিট জমা পড়েছে। কবে নাগাদ ট্রায়াল শুরু হবে তা জানা যাচ্ছে না। তাঁকে যে কোনও শর্তে জামিন দেওয়া হোক।” তা শুনে পাল্টা প্রভাবশালী তত্ত্ব খাড়া করেন সিবিআইয়ের আইনজীবী।

    কী বললেন বিচারক?

    এদিনও সিবিআই প্রভাবশালী তত্ত্বকে সামনে আনেন। সিবিআইয়ের আইনজীবী রবি কিষাণ বলেন, ‘‘উনি ভীষণই প্রভাবশালী ব্যক্তি। তদন্ত এখন চূড়ান্ত পর্যায়ে। এই সময় তাঁকে জামিন দেওয়া হলে স্বাক্ষীদের প্রভাবিত করতে পারেন।’’  আর এতেই সিলমোহর দেন বিচারক। বিচারক সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার সুশান্ত ভট্টাচার্যকে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী জিজ্ঞাসা করেন, ‘‘২৮৩ জন সাক্ষীর বয়ান নেওয়া হয়েছে। আর কত সময় লাগবে?’’ প্রত্যুত্তরে সুশান্ত বলেন, ‘‘নতুন নতুন তথ্য উঠে এসেছে। তার জন্য কয়েক জন সাক্ষীর বয়ান প্রয়োজন।’’ তদন্ত কতদিন চলবে? আদালতের এই প্রশ্নের জবাবে সিবিআইয়ের তদন্তকারী অফিসার বলেন, ‘‘খুব শীঘ্রই চূড়ান্ত চার্জশিট দেওয়া হবে।’’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • El Nino Effect: ‘এল নিনো’-র দাপট! জুলাইয়ের শুরুতেই কমতে পারে বৃষ্টির পরিমাণ

    El Nino Effect: ‘এল নিনো’-র দাপট! জুলাইয়ের শুরুতেই কমতে পারে বৃষ্টির পরিমাণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যেই দেশের বেশিরভাগ জায়গায় পৌঁছে গিয়েছে দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু। চলতি বছর স্বাভাবিক হবে বর্ষা, আশাবাদী মৌসম ভবন। যদিও ‘এল নিনো’- র (El Nino Effect) প্রভাব উদ্বেগ বাড়িয়েছে বিশেষজ্ঞদের একাংশের মধ্যে। এর প্রভাবে জুলাইয়ে সারা দেশে বৃষ্টিপাতের পরিমাণ কমবে, বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের।

    কেমন হবে বৃষ্টি

    আগামী কয়েকদিন দেশের একাধিক অংশে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে, এমনটাই জানানো হয়েছে মৌসম ভবন। শুধু তাই নয়, দেশের বিভিন্ন জায়গার জন্য ইতিমধ্যেই হলুদ এবং কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে আরও জানানো হয়েছে, আগামী চার থেকে পাঁচ দিনে আরও সক্রিয় হয়ে যাবে মৌসুমী বায়ু। তবে, তার মধ্যে রয়েছে এল নিনোর প্রভাব নিয়ে আশঙ্কায় আবহাওয়াবিদরা। তাঁদের ব্যাখ্যা এল নিনো শুধুমাত্র শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য দায়ী, এমনটা নয়। এল নিনোর (El Nino Effect) প্রভাবে টানা বৃষ্টিপাতও হতে পারে।

    এল নিনো কী

    ২০১৫ সালে প্রশান্ত মহাসাগরে দেখা পাওয়া গিয়েছিল এল নিনোর (El Nino Effect)। ২০২৩ সালে ফের একবার তা প্রত্যাবর্তন করেছে বলে দাবি গবেষকদের একাংশের। এল নিনো একটি উষ্ণ সামুদ্রিক স্রোত যাঁর প্রভাব পড়ে একাধিক দেশের আবহাওয়ার উপর। এল নিনো একটি স্প্যানিশ শব্দ, এর অর্থ হল ছোট ছেলে। চলতি বছর বর্ষার উপর প্রভাব বিস্তার করতে পারে এল নিনো। বিশ্বে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে আবহাওয়ার মতি-গতি প্রতিনিয়ত বদলে যাচ্ছে। বিশ্ব জল চক্রের বদলের বড় প্রভাব ভারতের জলবায়ুর উপর পড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুন: ১০ ঘণ্টায় কলকাতা থেকে ত্রিপুরা! বাংলাদেশ হয়ে উত্তর-পূর্বে পৌঁছবে ভারতীয় রেল?

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহ থেকেই এল নিনোর (El Nino Effect) প্রভাব প্রত্যক্ষ করা যাবে। তবে খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হবে না। পূর্ব ও উত্তর পশ্চিম ভারতে স্বাভাবিকের থেকে কম বৃষ্টিপাত হবে। চলতি বর্ষাকালের শেষ পর্যন্ত এল নিনোর প্রভাব থাকবে। আর এল নিনোর প্রভাবে যে শুধু খরা পরস্থিতি হতে পারে তা নয়, এর প্রভাবে এক প্রান্তে ভারী বৃষ্টিও হতে পারে যার ফলে তৈরি হতে পারে বন্যা পরিস্থিতিও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Cow Smuggling Case: কেষ্টর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গলের আরও কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ পেল সিবিআই

    Cow Smuggling Case: কেষ্টর প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গলের আরও কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ পেল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিনি ছিলেন নিছকই এক তৃণমূল (TMC) নেতার দেহরক্ষী। কতই বা আর মাইনে! তবে তৃণমূল জমানায় ঘাসফুল শিবিরের ওই নেতার সঙ্গে সঙ্গে ফুলে ফেঁপে উঠেছেন ওই দেহরক্ষীও (Cow Smuggling Case)। ফের একবার প্রমাণ মিলল তার। তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) প্রাক্তন দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের আরও প্রায় ১ কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ পেয়েছে সিবিআই। শুক্রবার এই মর্মে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে নথিও পেশ করা হয়েছে আসানসোলের সিবিআই আদালতে। আদালতে সিবিআই জানিয়েছে, জমা দেওয়া চার্জশিটে সায়গলের নামে যে সম্পত্তি দেখানো হয়েছিল, এখন যে কোটি টাকার সম্পত্তির হদিশ মিলেছে, সেটা তার বাইরে। 

    তিহাড়ে সায়গল

    গরু পাচার কেলেঙ্কারি (Cow Smuggling Case) মামলায় ফেঁসে গিয়ে প্রথমে সিবিআই ও পরে ইডির মামলায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে দিল্লির তিহাড় জেলে রয়েছেন সায়গল। ওই জেলের গরাদেই বিষণ্ণ দিন গুজরান করছেন সায়গল যাঁর দেহরক্ষী ছিলেন, সেই অনুব্রতও। অনুব্রত ও সায়গলের বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির হদিশ আগেই পেয়েছিলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। আদালতে তা পেশও করা হয়েছে। তাতে দেখা গিয়েছে, অনুব্রত ও তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের নামে থাকা প্রায় ৪৫টি জমির দলিলের পাশাপাশি সায়গলের নামেও ডিড রয়েছে সাতটি জমির লিজের।

    আরও সম্পত্তির হদিশ

    সেই খতিয়ানও জমা দেওয়া হয়েছে আদালতে। সায়গলের বাড়ি ও বিভিন্ন ফ্ল্যাটে তল্লাশি চালিয়ে নগদ টাকা, গয়না সহ বিপুল পরিমাণ সম্পত্তির দলিলও উদ্ধার করা হয়েছে। সমস্ত তথ্য খতিয়ে দেখে সিবিআই দাবি করেছিল, অনুব্রত ও সায়গলের সম্পত্তির পরিমাণ গরু পাচার মামলায় মূল অভিযুক্ত এনামুল হকের বাজেয়াপ্ত করা সম্পত্তিকে ছাপিয়ে যেতে পারে। এদিন আদালতে সিবিআই (Cow Smuggling Case) জানায়, সায়গলের কাছ থেকে তারা আরও ৮টি জমির হদিশ পেয়েছে। এর বাজারদর অন্তত ৬০ লক্ষ টাকা। জমিগুলি রয়েছে বীরভূমের সিউড়ি ও মুর্শিদাবাদের ডোমকল এলাকায়।

    আরও পড়ুুন: বাদল অধিবেশনেই সংসদে পেশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল! ভাবনা মোদি সরকারের

    জমিগুলি রয়েছে সায়গলের মা ও স্ত্রীর নামে। তাঁদের নামে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টেরও সন্ধান পেয়েছেন গোয়েন্দারা। অ্যাকাউন্টগুলিতে রয়েছে প্রায় ৩৫ লক্ষ টাকা। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, গরু পাচারের কালো টাকা প্রথমে একটি শেল কোম্পানিতে জমা করে সাদা করা হয়েছে। পরে গচ্ছিত রাখা হয়েছে ওই অ্যাকাউন্টগুলিতে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ODI World Cup 2023: খোঁজখবর শুরু! ক্রিকেট বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়া যাবে কবে থেকে?

    ODI World Cup 2023: খোঁজখবর শুরু! ক্রিকেট বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়া যাবে কবে থেকে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) ক্রীড়াসূচি প্রকাশ হতেই টিকিটের খোঁজখবর শুরু করে দিয়েছেন ক্রিকেটপ্রেমীরা। ভারতের মোট দশটি ভেন্যুতে হবে ৪৮টি ম্যাচ। আগামী ৫ অক্টোবর আমেদাবাদে গতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া উদ্বোধনী ম্যাচে খেলবে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ভারত নামবে ৮ অক্টোবর। চেন্নাইয়ে রোহিত শর্মাদের প্রতিপক্ষও অস্ট্রেলিয়া। 

    ভারত-পাকিস্তান মহারণ

    এক একটি দল খেলবে ন’টি করে ম্যাচ। তবে সবারই আগ্রহ ভারত-পাকিস্তান (India vs Pakistan) মহারণ ঘিরে। যা হবে ১৫ অক্টোবর আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে। বাইশগজে দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী দেশের লড়াই দেখার জন্য মুখিয়ে গোটা ক্রিকেট বিশ্ব (ODI World Cup 2023)। বাড়ছে টিকিটের চাহিদাও। তবে ঠিক কবে থেকে টিকিট বিক্রি শুরু হবে বা কত কত দামের টিকিট থাকবে, সে ব্যাপারে সরকারিভাবে এখনও কিছু জানায়নি আইসিসি। তবে বিসিসিআই (BCCI) সূত্রের খবর, জুলাইয়ের প্রথম সপ্তাহেই অন লাইনে টিকিট বিক্রি শুরু হতে পারে। তবে এক সঙ্গে সব ভেন্যুর টিকিট যেমন পাওয়া যাবে না, তেমনি ম্যাচের গুরুত্ব অনুযায়ী টিকিটের দাম ধার্য হতে পারে বলে মত ওয়াকিবহাল মহলের। আইসিসির নিজস্ব ওয়েবসাইট থেকে যেমন টিকিট বুক করা যাবে, তেমনি ব্যবহার করা হবে অন্য প্ল্যাটফর্মও।

    সাজছে ইডেন

    কলকতায় হবে বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) পাঁচটি ম্যাচ। তার মধ্যে রয়েছে ভারত-দক্ষিণ গ্রুপ লিগের লড়াইও। একটি সেমি-ফাইনালও হবে ইডেনে। তাছাড়া পাকিস্তান, বাংলাদেশও খেলবে কলকাতায়। তাই উৎসবের মরশুমে বাংলার ক্রিকেট প্রেমীদের জন্য বাড়তি আনন্দ বয়ে আনছে বিশ্বকাপ। ইডেনে চলছে সংস্কারের কাজ। রংয়ের নতুন পোচ পড়ছে ড্রেসিংরুমে। সেজে উঠছে ক্লাব হাউস। নতুন মোড়কে কোহলি, রোহিতদের স্বাগত জানাতে তৈরি ক্রিকেটের নন্দনকানন। সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায় আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, সাধারণের কথা মাথায় রেখে টিকিটের দাম করা হবে। সেই মতোই প্রস্তুতি চলছে সিএবিতে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়কেও বিশ্বকাপের মহাযজ্ঞ আয়োজনে কাজে লাগানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বঙ্গীয় ক্রকেটের নিয়ামক সংস্থা। 

    আরও পড়ুন: বিশ্বকাপে ভারত ভ্রমণ! ৯ শহরে ৯ ম্যাচ, ৮৪০০ কিলোমিটার ঘুরবে টিম ইন্ডিয়া

    সূত্রের খবর, ইডেনে বিশ্বকাপের (ODI World Cup 2023) ম্যাচে টিকিটের দাম ৭৫০, ১২০০, ২০০০ টাকা হতে পারে। বেশি দামেরও টিকিট থাকবে। সেক্ষেত্রে পাওয়া যাবে অন্য সুবিধাও। তবে সবার আগ্রহ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ ঘিরে। এই ম্যাচের টিকিটের চাহিদা যে সবচেয়ে বেশি হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না। তবে নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে এক লক্ষের বেশি দর্শকাসন। তাই অনেকে মাঠে বসে খেলা দেখতে পাবেন। ফাইনালও হবে আমেদাবাদেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Indian Railway: ১০ ঘণ্টায় কলকাতা থেকে আগরতলা! বাংলাদেশ হয়ে উত্তর-পূর্বে পৌঁছবে ভারতীয় রেল?

    Indian Railway: ১০ ঘণ্টায় কলকাতা থেকে আগরতলা! বাংলাদেশ হয়ে উত্তর-পূর্বে পৌঁছবে ভারতীয় রেল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাতৃভাষা বাংলা এমন দুটি অঙ্গরাজ্য রয়েছে আমাদের দেশে। একটি পশ্চিমবঙ্গ, অপরটি ত্রিপুরা। অথচ কলকাতা থেকে আগরতলা ট্রেনপথে যেতে সময় লাগে ৩১ ঘণ্টা অর্থাৎ ১ দিনেরও বেশি। কারণ, বর্তমান ত্রিপুরা সহ উত্তর-পূর্বগামী সব ট্রেনকে উত্তরবঙ্গ হয়ে, অসম হয়ে যেতে হয়। তবে, অদূর ভবিষ্যতে এই চিত্র পাল্টাতে চলেছে। ভারতীয় রেলের উদ্যোগে, শীঘ্রই কলকাতা ও আগরতলার রেলযাত্রার সময় ১০ ঘণ্টায় নেমে আসতে চলেছে। হ্যাঁ, মাত্র ১০-ঘণ্টায় কলকাতা থেকে সরাসরি আগরতলা যাওয়া সম্ভব। কারণ, এবার নতুন উদ্যোগ অনুযায়ী, ভারতীয় রেলপথ সোজা বাংলাদেশ হয়ে সোজা পৌঁছে যাবে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। 

    কোন রুটে চলবে এই ট্রেন?

    কোন রুটে এই ট্রেন চলাচল করবে, তা এখনও চূড়ান্ত হয়নি। তবে, রেল সূত্রে জানা যাচ্ছে, বর্তমান কলকাতা-ঢাকা রুটকেই বাড়িয়ে আখাউড়া করিডর হয়ে ত্রিপুরায় ট্রেন প্রবেশ করবে। বর্তমানে কলকাতা-ঢাকা মৈত্রী এক্সপ্রেস রয়েছে। সূত্রের খবর, কলকাতা-আগরতলা রুটও ভায়া ঢাকা হবে। অর্থাৎ, কলকাতা থেকে শুরু হয়ে ঢাকা। সেখান থেকে সীমান্তের আখাউড়া হয়ে আগরতলা। জানা গিয়েছে, চলতি বছরেই বা আগামী বছরের শুরুতে ত্রিপুরার নিশ্চিন্তপুরের ইন্টারন্যাশনাল ইমিগ্রেশন স্টেশন থেকে বাংলাদেশের আখাউড়া জংশন পর্যন্ত ট্রেন চালাতে চাইছে রেল। এই কারণে ত্রিপুরা থেকে আখাউড়া পর্যন্ত রেল লাইনের কাজ দ্রুত শেষ করতে আরও টাকা বরাদ্দ করল রেল (Indian Railway)। রেলসূত্রে খবর, এই প্রকল্পে ১৫৩.৮৪ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। 

    এই প্রকল্প অনুমোদন পায় ২০০৩ সালে

    জানা গিয়েছে, দুই দেশের মধ্য রেলপথ নির্মাণের এই প্রকল্প অনুমোদন পায় ২০০৩ সালে। ১৫ কিমি এই রেল প্রকল্পে দুই দেশ স্বাক্ষর করে ২০১৩ সালে। প্রকল্পের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন হয় ২০১৬ সালে। এই বিশেষ প্রকল্পের ১৫ কিমি সংযোগের মধ্যে ৫.০৫ কিমি ভারতে ও বাকি ১০.০১৪ কিমি বাংলাদেশে রয়েছে। আরও জানা গিয়েছে, প্রকল্পটি ২০২০ সালের মধ্যেই শেষ হওয়ার কথা ছিল কিন্তু করোনার কারণে কাজ পিছিয়ে যায়। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে যে এই গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে ভারতীয় অংশের ৮৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। অপরদিকে, বাংলাদেশের দিকে প্রায় ৭৫ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। প্রকল্পটি ভারতের “অ্যাক্ট ইস্ট পলিসি” এর অংশ বলে জানা গিয়েছে। এই অ্যাক্ট ইস্ট পলিসির লক্ষ্য হল অর্থনৈতিক সহযোগিতা এবং এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের দেশগুলির সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক গড়ে তোলা। উত্তর-পূর্ব ভারত এক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চল হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।

    কী বলছেন ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা?

    ত্রিপুরার মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা বলেন, ‘‘এই কাজ শেষ হলে এবং ওই রুটে ট্রেন (Indian Railway) চলাচল শুরু হলে বাণিজ্য ক্ষেত্রে উন্নয়ন হবে। ভারত এবং বাংলাদেশের মধ্যে যোগাযোগ আরও দৃঢ় হবে। একই সঙ্গে উত্তরপূর্ব ভারতের পর্যটন ক্ষেত্রে আরও গতি আসবে।’’ এই আন্তর্জাতিক স্টেশনটি যাত্রী ও পণ্য বিনিময় উভয়ের জন্য একটি ডুয়েল গেজ স্টেশন হিসাবে কাজ করবে।

    কী বলছেন রেলের আধিকারিকরা?

    রেলের আধিকারিকরা বলেন, ‘‘এই রেলপথের মাধ্যমে বাংলাদেশের সঙ্গে জিনিসপত্র আমদানি এবং রফতানি আরও সহজ হবে। ফলে সেখানের এবং বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরাও লাভবান হবেন। রেল মন্ত্রক জানিয়েছে প্রধানমন্ত্রী উত্তর পূর্ব ভারতের উন্নয়নের দিকে জোর দিয়েছেন।’’ 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Uniform Civil Code: বাদল অধিবেশনেই সংসদে পেশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল! ভাবনা মোদি সরকারের

    Uniform Civil Code: বাদল অধিবেশনেই সংসদে পেশ অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল! ভাবনা মোদি সরকারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের বাদল অধিবেশনেই পেশ হতে পারে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) বিল। গত বেশ কয়েকদিন ধরে দেশজুড়ে চলছে এমনই জল্পনা। সম্প্রতি সেই জল্পনা গতি পেয়েছে। কারণ সংসদের স্থায়ী কমিটির (Parliamentary Panel) তরফে এ বিষয়ে মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে কেন্দ্রীয় আইন কমিশন ও আইন মন্ত্রকের। ৩ জুলাই, সোমবার বিজেপির সাংসদ সুশীল মোদির নেতৃত্বে সংসদীয় কমিটি অভিন্ন দেওয়ানি বিধির বিষয়ে আইন বিভাগ, সংসদীয় বিভাগ এবং অভিন্ন দেওয়ানি বিধির বিষয়ে গঠিত আইন কমিশনের কর্তাদের মতামত শুনবে। ব্যক্তিগত আইনগুলির পর্যালোচনাও করবে সংসদীয় কমিটি।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি

    বর্তমানে দেশে বিবাহ, বিচ্ছেদ এবং দত্তক গ্রহণের মতো ব্যক্তিগত বিষয়গুলির জন্য বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের নিজস্ব ব্যক্তিগত আইন রয়েছে। যেমন মুসলিম ল’, হিন্দু পার্সোনাল ল’। অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) লাগু হয়ে গেলে অবসান ঘটবে এই সব ব্যক্তিগত আইনের। গত ১৪ জুন কেন্দ্র নিযুক্ত আইন কমিশনের তরফে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি চালুর বিষয়ে বিভিন্ন ধর্মীয় সংগঠন ও সাধারণ মানুষের মতামত জানতে চাওয়া হয়েছে। কমিশন জানিয়েছে, গত মঙ্গলবার পর্যন্ত এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে সাড়ে ৮ লক্ষ ব্যক্তি ও সংগঠন।

    উদাহরণ গোয়া

    সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, দেশে অভিন্ন দেওয়ানি (Uniform Civil Code) বিধি চালু করতে উদ্যোগী হতে হবে রাষ্ট্রকে। সুপ্রিম কোর্টও অভিন্ন দেওয়ানি বিধি প্রণয়নে চাপ দেয় বলে দাবি কেন্দ্রের। সম্প্রতি গোয়ার এক সম্পত্তির উত্তরাধিকার সংক্রান্ত মামলায় অভিন্ন দেওয়ানি বিধির প্রসঙ্গ টেনেছিল শীর্ষ আদালত। গোয়াকে অভিন্ন দেওয়ানি বিধির আদর্শ উদাহরণ বলে অভিহিত করেছিল আদালতও। এহেন আবহে আসন্ন অধিবেশনেই অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বিল আনা হতে পারে সংসদে। এমন ইঙ্গিত মিলেছিল মঙ্গলবারও।

    আরও পড়ুুন: ‘শ্রীলঙ্কার মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুমকি দেওয়া যাবে না’, চিনকে সাফ জানালেন বিক্রমসিংহে

    সেদিন মধ্যপ্রদেশের ভোপালের এক জনসভায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বলেছিলেন, “কোনও পরিবারে যদি প্রত্যেক সদস্যের জন্য আলাদা আলাদা আইন থাকে, তাহলে কি সেই সংসার চালানো যায়?” তিনি বলেন, “দেশের এক একটি সম্প্রদায়ের জন্য যদি এক এক রকম আইন থাকে, তাহলে দেশ এগোতে পারে না। সংবিধানেও সকলের জন্য সমান আইনের (Uniform Civil Code) কথা বলা আছে।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Manipur Violence: ফের উত্তপ্ত মণিপুর! এক পুলিশ কনস্টেবল সহ তিনজনের মৃত্যু

    Manipur Violence: ফের উত্তপ্ত মণিপুর! এক পুলিশ কনস্টেবল সহ তিনজনের মৃত্যু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবার উত্তপ্ত মণিপুর (Manipur)। বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে নতুন করে উত্তেজনা ছড়িয়েছে উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে। শুক্রবার সকাল অবধিও অশান্তির খবর মেলে। পরিস্থিতি সামাল দিতে পুলিশ বিক্ষুব্ধ জনতার উপর কাঁদানে গ্যাস (Tear Gas) প্রয়োগ করেছে বলে জানা গিয়েছে। এদিকে, বৃহস্পতিবারের অশান্তিতে এক পুলিশ কন্সটেবল সহ তিনজনের মৃত্যুর খবর মিলেছে। ওই ঘটনাকে কেন্দ্র করেই আজ কাংপোকপি ও ইম্ফলে অশান্তি-উত্তেজনা ছড়িয়েছে।

    উত্তপ্ত পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে সেনা

    বৃহস্পতিবার ভারতীয় সেনার ট্যুইটার হ্যান্ডল ‘স্পিয়ার কোর’-এর তরফে জানানো হয়, মণিপুরের হারাওথেল গ্রামে টহল দেওয়ার সময়ে হঠাৎই ভোরের দিকে সেনা আধিকারিকদের লক্ষ্য করে গুলি ছুড়তে শুরু করে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতীরা। সেনার তরফে জানানো হয়েছে, ‘পারিপার্শ্বিক ক্ষয়ক্ষতি’ এড়াতে পাল্টা গুলি চালায় তারাও। সেনার তরফে এ-ও জানানো হয়, বিপুল সংখ্যক উন্মত্ত জনতা ওই এলাকায় জড়ো হয়েছিল। প্রায় রাত আটটা অবধি গুলি চলে। পরে সন্ধ্যার দিকে উন্মত্ত জনতার ভিড় নিয়ন্ত্রণে আনে সেনা।

    অন্যদিকে, রাতে ইম্ফলের খাওয়াইকানবন্দ বাজারে বিক্ষোভকারীরা জমায়েত করে এবং কফিন নিয়ে এসে বিক্ষোভ দেখায়। জানা গিয়েছে, গতকাল এক নৌসেনা কর্তার মৃত্যুতে শ্রদ্ধা জানাতে ইম্ফলে জড়ো হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। মুখ্যমন্ত্রীর বাড়ি অবধিও মিছিল করার হুমকি দেয়। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পুলিশ ও র‌্যাফ কাঁদানে গ্যাস ছোড়ে। ক্ষিপ্ত জনতার কাছ থেকে দেহ উদ্ধার করে জওহরলাল নেহেরু ইন্সটিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সে নিয়ে যাওয়া হয়। বিজেপির একটি কার্যালয়েও হামলা চলেছে বলে জানা গিয়েছে।

    মণিপুরে রাহুল

    এদিকে গতকালই দুদিনের সফরে মণিপুরে (Manipur) গিয়েছেন কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। শান্তির (Peace) বার্তা নিয়ে তাঁর এই মণিপুর যাত্রা। রাহুলের সফর মণিপুরে শান্তি ফেরানোর পথে সহায়তা করবে না বলে মন্তব্য অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্বশর্মার। তিনি বলেন, ‘‘কোনও রাজনৈতিক নেতারই হিংসা থেকে ফয়দা তোলার চেষ্টা করা উচিত নয়। সাধারণত প্রচারে থাকার জন্যই এমন সফর হয়।’’

    আরও পড়ুন: ২০ জন তৃণমূল নেতার বিরুদ্ধে এফআইআর মৃত বিজেপি কর্মীর স্ত্রী-র

    রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা মুখ্যমন্ত্রীর!

    আজ, শুক্রবারই রাজ্যপাল অনসূয়া উইকির সঙ্গে দেখা করার সময় চেয়েছেন মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। মণিপুরের রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক মহলের খবর, জাতি দাঙ্গা থামাতে ব্যর্থতার দায় নিয়ে অবশেষে সরতে হতে পারে বীরেনকে। তবে একটি মহলের বক্তব্য, পদত্যাগ নয়, মুখ্যমন্ত্রী আসলে রাজ্যপালের নেতৃত্বে গঠিত শান্তি কমিটির বৈঠকে যোগ দিতে রাজভবন যাবেন। সেখানে শান্তি প্রক্রিয়া নিয়ে আলাদা করে কথা বলবেন রাজ্যপালের সঙ্গে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook, Twitter এবং Google News পেজ।

     

  • Sri Lanka: ‘শ্রীলঙ্কার মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুমকি দেওয়া যাবে না’, চিনকে সাফ জানালেন বিক্রমসিংহে

    Sri Lanka: ‘শ্রীলঙ্কার মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতকে হুমকি দেওয়া যাবে না’, চিনকে সাফ জানালেন বিক্রমসিংহে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: “বন্ধু তোমার পথের সাথীকে চিনে নিও।” জনপ্রিয় এই বাংলা গানটি বোধহয় শোনেননি শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে নিজেদের দেউলিয়া ঘোষণা করে শ্রীলঙ্কা (Sri Lanka)। সেই সময় আপাদমস্তক ঋণে ডুবে যাওয়া দেশটিকে বাঁচাতে পাশে দাঁড়ায় মোদির ভারত। সর্বস্বান্ত হওয়ার পর সম্বিত ফিরেছে দ্বীপরাষ্ট্রের। ভারত যে বিপদের বন্ধু, তার বিরুদ্ধে সংঘাতে না যাওয়াই ভাল বলে মনে করছে বিক্রমসিংহের সরকার। তাই শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে চিনের জিন পিং সরকারকে সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, ভারতের বিরুদ্ধে হুমকির কারণ হতে পারে এমন কোনও কাজ শ্রীলঙ্কাকে ভিত্তি করে করা যাবে না। 

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্টের সাফ কথা

    শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট বলেন, “আমরা নিরপেক্ষ দেশ। কিন্তু এটাও স্পষ্ট করে দিতে যাই যে শ্রীলঙ্কাকে ভিত্তি করে ভারতকে কোনও হুঁশিয়ারি দেওয়া যাবে না।” দ্বীপ রাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, চিনের সঙ্গে শ্রীলঙ্কার কোনও সামরিক চুক্তি হয়নি। তিনি বলেন, “আমাদের মধ্যে কোনও সামরিক চুক্তি হয়নি। আমি মনে করি না চিন এরকম কোনও চুক্তি আমাদের সঙ্গে করবে।” বিক্রমসিংহে এও জানান, শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) হাম্বানটোটা বন্দর চিনকে লিজ দেওয়া হয়েছে ৯৯ বছরের জন্য। তবে সেই বন্দরের নিরাপত্তার দায়িত্বে চিন নয়, রয়েছে শ্রীলঙ্কাই। 

    হাম্বানটোটা বন্দরকাণ্ড

    গত বছর শ্রীলঙ্কার এই বন্দরেই ভিড়েছিল চিনের গুপ্তচর রণতরী ইউয়ান ওয়াং-৫। জাহাজটি ব্যালিস্টিক মিসাইল ও স্যাটেলাইট চিহ্নিতকরণের কাজে ব্যবহৃত হয়। চিনের ওই যুদ্ধজাহাজটি যেদিন শ্রীলঙ্কার বন্দরে ভিড়েছিল, তার পরে পরেই ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষার কথা ছিল। সেই সময় চিনা ওই গোয়েন্দা জাহাজ শ্রীলঙ্কার বন্দরে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ভারত। শ্রীলঙ্কাকে (Sri Lanka) সে কথা জানিয়েও দেওয়া হয়। যদিও চিনের দাবি, ইউয়ান ওয়াং ৫ গোয়েন্দাগিরির জন্য ব্যবহৃত হয় না, কাজে লাগে বৈজ্ঞানিক গবেষণায়। মার্কিন প্রতিরক্ষা দফতর অবশ্য স্পষ্ট জানিয়ে দেয়, চিনের ওই জাহাজটি নিয়ন্ত্রণ করে পিএলএ নেভি। স্যাটেলাইট এবং মিসাইল ট্র্যাকিং করতে সমর্থ। 

    আরও পড়ুুন: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PhonePe CM: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    PhonePe CM: কিউআর কোডে শিবরাজের ছবি! বিতর্কিত পোস্টার নিয়ে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি ফোন পে-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফোন পে-র (PhonePe CM) পোস্টারে মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানের (Shivraj Singh Chouhan) ছবি! গোয়ালিয়র রেল স্টেশনের ওই ঘটনায় শোরগোল দেশজুড়ে। ফোন পে-র পোস্টারে মুখ্যমন্ত্রীর ছবি পোস্ট করে কংগ্রেস চক্রান্ত করছে বলে অভিযোগ বিজেপির। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়েছে অভিযোগও। এই ঘটনায় কংগ্রেসকে তাদের নাম ও লোগো ব্যবহারে আপত্তি জানিয়েছেন ফোন পে কর্তৃপক্ষ। কংগ্রেসকে দ্রুত পোস্টারগুলি সরিয়ে নেওয়ার অনুরোধও জানানো হয়েছে সংস্থার তরফে। তা না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ফোন পে কর্তৃপক্ষ।

    কংগ্রেসের (অপ) প্রচার!

    দোরগোড়ায় মধ্যপ্রদেশ বিধানসভা নির্বাচন। রাজ্যের ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। পদ্মকে হটিয়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া কংগ্রেস। অথচ রাজ্যে সেভাবে মজবুত নয় সংগঠন। রয়েছে উপদলীয় কোন্দলও। অভিযোগ, সেই কারণেই বিজেপিকে কালিমালিপ্ত করার চেষ্টা করছে কংগ্রেস। জানা গিয়েছে, গ্বালিয়র রেল স্টেশনের কাছে কয়েকটি পোস্টারে মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহানের মুখের সঙ্গে একটি কিউআর কোড (PhonePe CM) রয়েছে। তাতে লেখা হয়েছে, ‘আপনার কাজ করার জন্য ৫০ শতাংশ কমিশন দিন’। এই পোস্টারগুলির ছবি এবং ভিডিও নিজেদের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করেছেন কংগ্রেসের রাজ্য নেতৃত্ব।

    ‘নোংরা রাজনীতির উদাহরণ’ 

    গেরুয়া শিবিরের অভিযোগ, কেবল গ্বালিয়র রেল স্টেশনই নয়, ভোপাল, ইন্দোর, বুধনি, উজ্জ্বয়িনী এবং সেহোরের মতো একাধিক শহরে এই পোস্টার সাঁটিয়েছে কংগ্রেস। মনে রাখতে হবে, এই বুধনি বিধানসভা কেন্দ্রেরই বিধায়ক মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিংহ চৌহান। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন সে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নরোত্তম মিশ্র। তাঁর কটাক্ষ, এটি নোংরা রাজনীতির উদাহরণ।

    কংগ্রেসের এহেন প্রচারে ক্ষুব্ধ ফোন পে (PhonePe CM) কর্তৃপক্ষও। তাঁদের তরফে বলা হয়েছে, রাজনৈতিক কিংবা অরাজনৈতিক অথবা অন্য কোনও তৃতীয় পক্ষ অনুমতি ছাড়া তাঁদের ব্র্যান্ডের লোগো ব্যবহার করতে পারে না। পোস্টারগুলি অবিলম্বে সরানো না হলে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে কংগ্রেসকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তাঁরা।

    আরও পড়ুুন: সৌদি আরবে থেকেও মনোনয়ন পেশ! তৃণমূলের সেই নেতার প্রার্থীপদ খারিজ

    প্রসঙ্গত, কর্নাটকে বিজেপির নেতৃত্বাধীন প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাইয়ের বিরুদ্ধেও এমন নঞর্থক প্রচার করেছিল কংগ্রেস। তাঁর সরকারকে ‘৪০ পারসেন্ট সরকার’ বলে ব্যাপক প্রচার করেছিল সোনিয়া গান্ধীর দল। তার জেরে কর্নাটকে পতন হয়েছিল বিজেপি সরকারের। এবার ক্ষমতায় ফিরতে মধ্যপ্রদেশেও কংগ্রেস একই খেলা খেলছে বলে অভিযোগ বিজেপির।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share