Blog

  • Narendra Modi: ২১ গান স্যালুটের মাধ্যমে মোদিকে স্বাগত আমেরিকায়! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    Narendra Modi: ২১ গান স্যালুটের মাধ্যমে মোদিকে স্বাগত আমেরিকায়! ভাবনা বাইডেন প্রশাসনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিগত কয়েক বছরে আমেরিকার (US) সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক ক্রমশ দৃঢ় হয়েছে ভারতের (India)। এর অন্যতম কারিগর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। মোদির প্রতি আস্থা রেখে তাঁকে মার্কিন কংগ্রেসের যৌথ বৈঠকে বক্তব্য রাখার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আগামী ২২ জুন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে (PM Modi) নৈশভোজে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও ফার্স্ট লেডি জিল বাইডেন। সেখানে নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানাতে ২১ বার গান স্যালুট দেওয়া হবে। সূত্রের খবর, এই স্টেট ডিনার ছাড়াও ব্যক্তিগতভাবে মোদিকে আমন্ত্রণ জানাতে পারেন বাইডেন দম্পতি।

    নেপালেও মোদিকে গান স্যালুট

    এটাই প্রথম নয়, এর আগে ২০১৪ সালে নেপাল সফরে এভাবেই মোদিকে (Narendra Modi) স্বাগত জানানো হয়েছিল। সেবার মোদিকে স্বাগত জানাতে হাজির ছিলেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী সুশীল কৈরালা। ত্রিভূবন বিমানবন্দরে ভারতের প্রধানমন্ত্রীকে রাজকীয় অভ্যর্থনা জানানো হয়েছিল। নেপাল সেনা বাহিনীর তরফে দেওয়া হয়েছিল ১৯ বার গান স্যালুট। জানা গিয়েছে, এই সফরে আমেরিকায় মোদিকে স্বাগত জানাতে ২১ বার গান স্যালুট দেওয়া হবে। জুনের ২১ থেকে ২৪ তারিখ পর্যন্ত মার্কিন সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রাক্তন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের আমলেও মোদি-ম্যাজিক দেখেছে আমেরিকা। এবার বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সময়েও নমোর ক্যারিশমা দেখতে চলেছে বিশ্ব। দুই দেশের সম্পর্ক যে কতটা গুরুত্বপূর্ণ তা একাধিকবার স্পষ্ট করে দিয়েছে ওয়াশিংটন।

    আরও পড়ুন: প্রথম ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী! মার্কিন কংগ্রেসে দুবার ভাষণ দিয়ে ইতিহাস গড়বেন মোদি

    চিনকে রুখতে ভারতই ভরসা

    প্রধানমন্ত্রীর সফরের আগেই ভারত ও মোদি (Narendra Modi) স্তুতি শোনা যাচ্ছে শীর্ষ মার্কিন কর্তাদের মুখে। যার মধ্যে অন্যতম হোয়াইট হাউসের ইন্দো-প্যাসিফিক বিষয়ক সমন্বয়কারী পদে থাকা কার্ট ক্যাম্পবেল। এবার মোদি প্রশস্তি শোনা গেল মার্কিন নিরাপত্তা পরিষদের সমন্বয়কারী জন কারবির মুখেও। সোমবার হোয়াইট হাউসে এক সংবাদ সম্মেলনে জন কারবি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে স্বাগত জানাতে উৎসুক আমেরিকা। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে দুই দেশের সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কোয়াড জোটে ভারত ও আমেরিকার (US-India Relation) সম্পর্ক খুবই ভাল।” কূটনীতিকদের মতে, ইন্দো-প্যাসিফিক বা ভারত-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনকে রুখতে ভারতই এখন আমেরিকার ভরসা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Calcutta High Court: স্পর্শকাতর জেলা, এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্দেশ হাইকোর্টের!

    Calcutta High Court: স্পর্শকাতর জেলা, এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের নির্দেশ হাইকোর্টের!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যের সবকটি স্পর্শকাতর জেলা ও এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court)। রাজ্যের ৭টি স্পর্শকাতর জেলায় অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামানোর নির্দেশ দিয়ে আদালত বলেছে, ভয়মুক্ত পরিবেশের জন্য কমিশনের উচিত কেন্দ্রীয় বাহিনীর সাহায্য নেওয়া। তবে মনোনয়নের সময়সীমা বৃদ্ধি করা হবে কি না, সেই সিদ্ধান্তের দায়িত্ব রাজ্য নির্বাচন কমিশনের হাতেই ছেড়ে দিল প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ। এই মামলার প্রথম শুনানি হয় শুক্রবার। সোমবার দু দফায় চার ঘণ্টারও বেশি সময় চলার পর শেষ হয় পঞ্চায়েত নির্বাচন সংক্রান্ত শুনানি। মঙ্গলবার ছিল রায় (Calcutta High Court) ঘোষণার দিন। এদিন বিকেল ৫টা নাগাদ এই মামলার রায় ঘোষণা হয়। 

    ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোট

    আদালত তার নির্দেশে জানায়, নির্বাচন কমিশনের উচিত ভয়মুক্ত পরিবেশে ভোট করানো। কমিশনের উচিত কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা। রাজ্য পুলিশের ঘাটতিও রয়েছে। তাই পর্যাপ্ত নিরাপত্তার জন্য কেন্দ্রীয় বাহিনী প্রয়োজন বলে মনে করা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় সরকারের উচিত রাজ্য যা বাহিনী চাইবে, তা দেওয়ার। কমিশন আগেই হাইকোর্টে জানিয়েছিল সাতটি জেলা স্পর্শকাতর। এই সাতটি জেলায় অবিলম্বে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। স্পর্শকাতর জেলাগুলি ছাড়াও যে যে জেলা বা জায়গায় রাজ্য পুলিশের সংখ্যা কম, সেখানেই শান্তিতে ভোট সুনিশ্চিত করতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়োগের নির্দেশ দিল কলকাতা হাইকোর্ট। পাশাপাশি ভোট কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কমিশনকে নির্দেশ দিল আদালত। 

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ

    কেন্দ্রীয় বাহিনীর খরচ রাজ্য দেবে না, দিতে হবে কেন্দ্রকেই। সিভিক ভলান্টিয়ারদের নির্বাচনের কাজে ব্যবহার করা যাবে না। সিভিক ভলান্টিয়ার সংক্রান্ত গাইডলাইন মেনেই ভোট করাতে হবে। একান্ত নিরুপায় হলে চুক্তিভিত্তিক কর্মী নিয়োগ করা যেতে পারে। ভোট কর্মীদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নির্দেশ কমিশনকে। সব বুথে সিসি ক্যামেরা লাগানোর নির্দেশ (Calcutta High Court), প্রয়োজনে করতে হবে ভিডিওগ্রাফিও। অনলাইনে মনোনয়নপত্র পেশের আবেদন খারিজ করে দিয়েছে আদালত। গ্রাম পঞ্চায়েত, পঞ্চায়েত সমিতি এবং জেলা পরিষদ তিনটি স্তরেই এক সঙ্গে ভোট গণনা করতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে আদালত। মনোনয়নের সময়সীমা নিয়ে আদালত কোনও মতামত দেবে না। চুক্তিভিত্তিক কর্মী ও এনসিসি ছেলেদের চতুর্থ পোলিং অফিসার হিসেবে কাজে লাগাতে পারে রাজ্য। 

    আরও পড়ুুন: রণক্ষেত্র ভাঙড়, ব্যাপক বোমাবাজি, গুলিবিদ্ধ আইএসএফ কর্মী, অভিযুক্ত তৃণমূল

    প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে জোড়া মামলা দায়ের করেছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ও প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোটগ্রহণ, মনোনয়নপত্র পেশের সময়সীমা বৃদ্ধি সহ একাধিক বিষয়ে দায়ের হয়েছিল মামলা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Pakistanis in Indian Army: বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে কাজ করছে ২ পাক নাগরিক! অভিযোগে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    Pakistanis in Indian Army: বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে কাজ করছে ২ পাক নাগরিক! অভিযোগে বড় নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় সেনার (Indian Army) গোপন খবরাখবর পেতে সামরিক বাহিনীর একাধিক অফিসার ও কর্মীর জন্য ‘হানি ট্র্যাপ’ পেতেছে পাক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই— এমন খবর প্রায়ই শোনা যায়। বিভিন্ন সময়ে শত্রুর পাতা ফাঁদে পা দিয়ে ধরাও পড়েছেন একাধিক সামরিক কর্মী। 

    কিন্তু, কোনও পাকিস্তানি নাগরিক ভারতীয় সেনা কর্মী হিসেবে ভারতে কর্মরত, এমন অভিযোগ আগে ওঠেনি। আগেও, আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছিল যে ভারতীয় সেনায় লোক ঢোকানোর চেষ্টা করছে আইএসআই, কিন্তু নির্দিষ্ট তথ্য মেলেনি। তবে, এবার শুধু দাবি-অভিযোগ উঠল তা নয়। দুই সেনা কর্মীর নামও উঠে এল, যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা আদতে পাকিস্তানি নাগরিক। 

    অভিযোগ উঠেছে, নাম বদলে ভুয়ো পরিচয়, শংসাপত্র তৈরি করে সেনায় যোগ দিয়েছে (Pakistanis in Indian Army)। এখানেই শেষ নয়। আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়েছে যে, এই চক্রে জড়িয়ে রয়েছে স্থানীয় প্রশাসনিক কর্তা থেকে শুরু করে সামরিক বাহিনীর একাংশও! গোটা ঘটনায় রীতিমতো উদ্বেগ প্রকাশ করল কলকাতা হাইকোর্ট।

    ঠিক কী অভিযোগ?

    চলতি মাসের ৬ তারিখ হুগলির মগরার বাসিন্দা বিষ্ণু চৌধুরী হাইকোর্টে একটি মামলা দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, বারাকপুরের সেনা ছাউনিতে দু’জন পাকিস্তানি নাগরিক কর্মরত রয়েছেন (Pakistanis in Indian Army)। ওই দুজনের একজনের নাম জয়কান্ত কুমার এবং অন্যজন প্রদ্যুম্ন কুমার বলে দাবি করেন মামলাকারী। তাঁর অভিযোগ, পাকিস্তান থেকে এসে তাঁরা ভারতীয় সেনায় যোগ দিয়েছেন। সরকারি পরীক্ষার মাধ্যমে তাঁদের নিয়োগও হয়েছে। ওই পরীক্ষায় প্রয়োজনীয় নথিপত্র জাল করে চাকরি পেয়েছেন তাঁরা। 

    মামলাকারীর দাবি, এই গোটা ঘটনার নেপথ্যে বড়সড় চক্র কাজ করছে। যাতে জড়িয়ে রয়েছে একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিক থেকে শুরু করে স্থানীয় পুরনেতা। এছাড়া জড়িয়ে রয়েছে পুলিশ থেকে শুরু করে সেনারও একাংশ। মামলাকারীর দাবি, পুলিশ ও প্রভাবশালী ও সেনা বাহিনীতে কর্মরতরা এই নিয়োগে যুক্ত। ভুয়ো বাসস্থানের শংসাপত্র জোগাড় করে দিচ্ছে। একাধিক প্রশাসনিক আধিকারিক জাল আবাসিক শংসাপত্র, জাতিগত শংসাপত্র বানিয়ে সহযোগিতা করছে। অভিযোগ, খড়দা থানা ও স্থানীয় কাউন্সিলরও তাদের চারিত্রিক সার্টিফিকেট দিয়েছে (Pakistanis in Indian Army)।

    আরও পড়ুন: ফের অসমে সক্রিয় আল কায়েদা! এনআইএ-এর জালে ৪

    কী বলছে কলকাতা হাইকোর্ট?

    এদিন মামলার শুনানি হয় হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে। মামলাকারীর দাবি শুনে, বিষয়টিকে মারাত্মক অভিযোগ বলে মন্তব্য করেছেন বিচারপতি। এর ফলে দেশের নিরাপত্তা বিঘ্নিত হতে পারে বলে মন্তব্য করেন রাজাশেখর মান্থা। তাঁর পর্যবেক্ষণ, দেশের নিরাপত্তার প্রেক্ষিতে এই অভিযোগ অত্যন্ত গুরুতর। পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই এর সঙ্গে জড়িত থাকতে পারে। আইএসআইয়ের চক্রান্তে ভারতীয় সেনায় পাকিস্তানের নাগরিকদের ঢোকানো অসম্ভব নয় (Pakistanis in Indian Army)।

    এই অভিযোগের প্রেক্ষিতে অবিলম্বে সিআইডি-কে প্রাথমিক রিপোর্ট পেশ করার নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। আপাতত এই মামলা সংক্রান্ত অভিযোগগুলি খতিয়ে দেখবে সিআইডি (Pakistanis in Indian Army)। একইসঙ্গে হাইকোর্টের নির্দেশ, সিবিআই ও কেন্দ্রকেও মামলায় যুক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ডের জেনারেল অফিসার কমান্ডিং (জিওসি)-কে ও মিলিটারি পুলিশকে মামলায় পার্টি করার নির্দেশ দেন বিচারপতি। ২৬ জুন পরবর্তী শুনানি। পাশাপাশি মামলাকারী বিষ্ণু চৌধুরীকে প্রয়োজনে নিরাপত্তা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election 2023: ২৭৩ জন পর্যবেক্ষক নিয়োগ! পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে জরুরি নির্দেশিকা কমিশনের

    Panchayat Election 2023: ২৭৩ জন পর্যবেক্ষক নিয়োগ! পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে জরুরি নির্দেশিকা কমিশনের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election 2023) দামামা বেজে গিয়েছে। আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটে কারা প্রার্থী হতে পারবেন, তা নিয়ে স্পষ্ট নির্দেশিকা জারি করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। একই সঙ্গে ভোট পরিচালনার জন্য মোট ২৭৩ জন পর্যবেক্ষকও নিয়োগ করল রাজ্য নির্বাচন কমিশন। সোমবার রাজ্য সরকারের বিভিন্ন দফতরে কর্মরত আধিকারিকদের এই পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। 

    পঞ্চায়েত ভোটে ৮ দফা নির্দেশিকা

    পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election 2023) প্রার্থী হওয়ার জন্য ৮ দফা নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। কমিশনের তরফে বিভিন্ন জেলার ইলেকশন অফিসারদের ব্যাখ্যা দিয়ে জানানো হয়েছে প্রার্থী হওয়ার যোগ্যতা ও মাপকাঠি। ১০০ দিনের গ্রামীণ প্রকল্পের অধীনে থাকা প্রোগ্রাম অ্যাসিস্ট্যান্ট, কম্পিউটার অ্যাসিস্ট্যান্ট, টেকনিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্টরা প্রার্থী হতে পারবেন না। মিড ডে মিল প্রকল্পের অধীনে যারা ডাটা এন্ট্রি অপারেটর , লাইব্রেরিয়ান এবং কল্যাণী স্পিনিং মিলের যাঁরা প্রাক্তন কর্মী, শ্রম দফতরের অধীনে যাঁরা চুক্তিভিত্তিক এটেন্ডেড হিসেবে কাজ করবেন, তাঁরাও প্রার্থী হতে পারবেন না। তবে স্বনির্ভর গোষ্ঠীর অধীনে থাকা প্রকল্প সহায়করা প্রার্থী হতে পারবেন। 

    আরও পড়ুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    পঞ্চায়েত ভোটে পর্যবেক্ষক নিয়োগ

    এরই মধ্যে ভোট (Panchayat Election 2023) পর্যবেক্ষকও নিয়োগ করল কমিশন। প্রত্যেক পর্যবেক্ষককে একটি করে ব্লকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। গণনাপর্ব সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই সমস্ত আধিকারিক সংশ্লিষ্ট ব্লকের ভোট পরিচালনার দায়িত্বে থাকবেন লত এ বারের ভোটের দায়িত্বে পাঠানো হয়েছে বিশেষ সচিব পর্যায়ের আধিকারিকদের। মঙ্গলবার থেকে পর্যবেক্ষকদের প্রশিক্ষণ পর্ব শুরু হচ্ছে। ২৭৩ জন আধিকারিক প্রশিক্ষণ নিলেও ১৬ জন আধিকারিককে ‘রিজা়র্ভ’-এ রাখা হয়েছে। এই ১৬ জন আধিকারিককে ‘রিজা়র্ভ’-এ রাখার কারণ প্রসঙ্গে জানা গিয়েছে, ভোট পরিচালনার ক্ষেত্রে বিশেষ পরিস্থিতি তৈরি হলেই এই আধিকারিকদের ব্যবহার করা হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: ইডির হাজিরা এড়ালেন অভিষেক, পাঠালেন চিঠি, কি লিখলেন জানেন?

    Abhishek Banerjee: ইডির হাজিরা এড়ালেন অভিষেক, পাঠালেন চিঠি, কি লিখলেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার সল্টলেকে সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির (ED) দফতরে হাজিরা দিলেন না তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। এদিন বেলা সাড়ে ১১টায় ইডি দফতরে হাজিরার জন্য গত সপ্তাহেই নোটিশ পাঠানো হয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার তরফে। যদিও তখনই তিনি জানিয়েছিলেন নবজোয়ার যাত্রা কর্মসূচি ছেড়ে এখনই যাচ্ছেন না তিনি। সেই মতো এদিন ইডি দফতরে উপস্থিত হননি তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইপো। তার বদলে পাঠিয়ে দিলেন চিঠি।

    ইডিকে লেখা চিঠি

    ইডির অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টরকে লেখা চিঠিতে অভিষেক জানিয়েছেন, “দলীয় কর্মসূচিতে ব্যস্ত আছি। আগামী ৮ তারিখ পঞ্চায়েত ভোট। আমি তদন্তে সমস্ত সাহায্য করেছি ও আগামী দিনেও করব। এই মুহূর্তে দলীয় কর্মসূচি ছেড়ে যাওয়া সম্ভব নয়।” ১৫ পাতার ওই চিঠির সঙ্গে জুড়ে দেওয়া হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের রায়ের একটি কপি। অভিষেক (Abhishek Banerjee) লিখেছেন, “গত কয়েক বছরের নথি আমার থেকে চাওয়া হয়েছে ইডির তরফে। সেই তথ্য সংগ্রহে সময় লাগবে।” তৃণমূলের দু নম্বর ব্যক্তিত্বের দাবি, তাঁর কাছে যেসব নথি চাওয়া হয়েছে, তার সঙ্গে গত ২৯ মার্চ একটি সভায় তাঁর বক্তব্যের কোনও সম্পর্ক নেই। এ সংক্রান্ত সব নথি ইতিমধ্যেই সরকারি দফতরে রয়েছে বলেও চিঠিতে উল্লেখ করেছেন তৃণমূল নেতা।

    অভিষেকের অভিযোগ

    যদিও দিন কয়েক আগে নদিয়ার নবজোয়ার যাত্রা থেকে অভিষেক বলেছিলেন, “নবজোয়ার নষ্ট করতে চাইছে বিজেপি। আমার স্ত্রীকে হেনস্থা করা হচ্ছে। নবজোয়ার যাত্রা থামিয়ে হাজিরা দিতে যাব না। চাকর-বাকর নই যে যতবার ডাকবে, ততবার যেতে হবে। আগেই অনুরোধ করেছিলাম যাত্রার মাঝে না ডাকতে। ইডিরও বাধ্যবাধকতা রয়েছে। ওদের বিরুদ্ধে কোনও ক্ষোভ নেই।”

    আরও পড়ুুন: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌমেন্দু অধিকারী

    গত ২৯ মার্চ ধর্মতলায় এক জনসভায় অভিষেক (Abhishek Banerjee) দাবি করেছিলেন, “হেফাজতে থাকার সময় মদন মিত্র, কুণাল ঘোষকে তাঁর নাম নিতে বলেছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।” এর পরেই নিয়োগ কেলেঙ্কারিতে ধৃত প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষও দাবি করেন, অভিষেকের নাম বলার জন্য তাঁকে চাপ দিচ্ছে ইডি, সিবিআই। নিম্ন আদালতের পাশাপাশি হেস্টিংস থানায়ও চিঠি দেন কুন্তল। সেই মামলার তদন্তেই অভিষেককে সমন পাঠিয়েছিল ইডি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    Online Games: ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করার পথে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনলাইন গেম (Online Games) খেলে ঘণ্টার পর ঘণ্টা কাটিয়ে দেয় বড় থেকে ছোট। অনলাইন গেমের প্রতি বাচ্চাদের আসক্তি চরম সীমায়। এবার এই বিষয় নিয়ে সচেতন হল কেন্দ্র সরকার। এবার থেকে আর ভারতে সব ধরনের অনলাইন গেম খেলা যাবে না। কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রী রাজীব চন্দ্রশেখর জানান, ভারতে তিন ধরনের অনলাইন গেম নিষিদ্ধ করা হচ্ছে। কেন্দ্র অনলাইন গেমিং সম্পর্কিত কাঠামো তৈরি করেছে। ব্যবহারকারীর জন্য ক্ষতিকারক হতে পারে বা আসক্তির কারণ তৈরি করতে পারে এমন গেমগুলির ক্ষেত্রে অনুমোদন দেবে না কেন্দ্র সরকার।

    অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি

    রাজীব চন্দ্রশেখর আরও বলেছেন, সরকার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা অন্য কোনও প্রযুক্তির ব্যবহারকারীদের উপর নজর রাখবে। তাঁরা যাতে ক্ষতির মুখে না পড়ে সেটাও সরকার দেখবে। অনলাইন গেমের (Online Games) মাধ্যমে ধর্মান্তরিত করার প্রবণতাও বাড়ছে। সেই দিকে নজর রেখেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। মন্ত্রী বলেছেন, অনলাইন গেম নিয়ে প্রাথমিক কাঠামো তৈরি হয়েছে। সেই কাঠামোর ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে কোন কোন গেম নিষিদ্ধ করা হবে। তবে কী কী ধরনের গেম নিষিদ্ধ হবে সে ব্যাপারে স্পষ্ট কোনও ধারণা এখনই মেলেনি। 

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    প্রযুক্তির দৌলতে অনলাইন গেমের (Online Games) জনপ্রিয়তা ক্রমশ বাড়ছে। অনেকেই অনলাইন গেমের প্রতি আসক্ত হচ্ছেন। আবার এই ধরনের গেমে অংশ নিয়ে অনেকেই প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে এ বার অনলাইন গেম নিয়ে পদক্ষেপ করার কথা ভাবছে সরকার। মন্ত্রী আরও জানিয়েছেন, কোন ধরনের অনলাইন গেমকে ছাড় দেওয়া হবে, তা ঠিক করতে একটি স্ব-নিয়ন্ত্রক সংস্থা তৈরি করা হবে। মন্ত্রী জানিয়েছেন, কৃত্রিম মেধাকে নিয়ন্ত্রণ করা হবে। তবে দেশের ডিজিটাল দুনিয়ার নাগরিকদের যাতে ক্ষতি না হয়, সে দিকেও সরকার নজর দেবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Soumendu Adhikari: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌমেন্দু অধিকারী

    Soumendu Adhikari: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ সৌমেন্দু অধিকারী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার রক্ষাকবচ চেয়ে কলকাতা (Calcutta High Court) হাইকোর্টের দ্বারস্থ বিজেপি (BJP) নেতা সৌমেন্দু অধিকারী (Soumendu Adhikari)। দোরগোড়ায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। গেরুয়া শিবিরের তরফে তাঁকে বেশ কিছু দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তার আগে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হতে পারে। এই আশঙ্কায় রক্ষাকবচ চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন সৌমেন্দু। তিনি বলেন, “এমন কোনও অভিযোগ আনা হতেই পারে, যার কোনও খবর আগে থেকে পাবই না।” বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা মামলা দায়ের করার অনুমতি দিয়েছেন। মামলার শুনানি হতে পারে আগামী সপ্তাহে, বুধবার।

    মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার রেওয়াজ

    দল ছেড়ে অন্য দলে যোগ দিলে মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দেওয়ার রেওয়াজ এ রাজ্যে নতুন নয়। বাম আমলে এমন উদাহরণ ভূরি ভূরি ছিল। ২০১১ সালে রাজ্যে পালাবদল হয়েছে। বদলেছে শাসকও। তার পরেও সেই ট্র্যাডিশান সমানে চলছে। তৃণমূল নেতৃত্বের প্রতি বীতশ্রদ্ধ হয়ে দল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। তার পর থেকে তাঁকে নানা মামলায় ফাঁসানোর চেষ্টা হয়েছে। কখনও হাইকোর্ট, কখনও আবার সুপ্রিম কোর্টের রক্ষাকবচের জেরে স্বস্তি পেয়েছেন তিনি। কেবল শুভেন্দু নন, তাঁর ভাই সৌমেন্দুও (Soumendu Adhikari) তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়ায় তাঁর নামেও মিথ্যা মামলা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। ইতিমধ্যেই তাঁর বিরুদ্ধে ১২টি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের মুখে ফের কোনও মিথ্যা মামলায় তাঁকে ফাঁসানো হতে পারে বলে আশঙ্কা সৌমেন্দুর অনুগামীদের।

    সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে অভিযোগ

    অথচ তৃণমূলে থাকাকালীন টানা প্রায় ১০ বছর কাঁথি পুরসভার চেয়ারম্যান ছিলেন সৌমেন্দু। পুরসভার মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ার পরেও প্রশাসকের দায়িত্ব পালন করেছেন তিনি। একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে বিজেপিতে যোগ দেন সৌমেন্দু। তার পরেই তাঁর নামে হতে থাকে একের পর এক মিথ্যা মামলা দায়ের। কাঁথির রাঙামাটি শ্মশান উন্নয়নে টাকা নয়ছয়, শ্মশান চত্বরে স্টল তৈরি করে বেআইনিভাবে বিক্রি, টেন্ডারের শর্ত মেনে কাজ না করা সহ একাধিক দুর্নীতির অভিযোগে মামলা রুজু হয় সৌমেন্দুর (Soumendu Adhikari) বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েতের টিকিট ১ লক্ষ টাকায়, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে প্রধান-উপপ্রধান

    কাঁথি প্রভাতকুমার কলেজ ভবণ নির্মাণ নিয়ে ইতিমধ্যেই সৌমেন্দুর বিরুদ্ধে দায়ের হয়েছে মামলা। মামলা দায়ের করার নির্দেশ দিয়েছিল কাঁথি মহকুমা আদালত। সেই মামলা অবশ্য খারিজ করে দেয় কলকাতা হাইকোর্ট। পূর্ব মেদিনীপুরের জেলাশাসক পূর্ণেন্দু মাজিকে ফের দুর্নীতির অভিযোগের তথ্য জোগাড়ের নির্দেশ দেয় কলকাতা হাইকোর্ট।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Panchayat Election: বিধায়কের নির্বাচনী কমিটি থেকে বাদ ব্লক সভাপতি, প্রকাশ্যে তৃণমূলের কোন্দল

    Panchayat Election: বিধায়কের নির্বাচনী কমিটি থেকে বাদ ব্লক সভাপতি, প্রকাশ্যে তৃণমূলের কোন্দল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত ভোটে (Panchayat Election)  ভরতপুর- ২ ব্লকের তৃণমূলের সভাপতিকে কোণঠাসা করতে ফের আসরে নামলেন বিধায়ক হুমায়ুন কবীর। তারসঙ্গে যোগদান করলেন ভরতপুর- ২ ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি আজহারউদ্দিন সিজার। ৪১ জনের নির্বাচনী কমিটি ঘোষণা করলেন বিধায়ক। যা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। এই ঘটনায় পঞ্চায়েত ভোটের আগে তৃণমূলের কোন্দল একেবারে প্রকাশ্যে চলে এসেছে।

    কী বললেন বিধায়ক?

    পঞ্চায়েত নির্বাচনের (Panchayat Election) দিন ঘোষণা হওয়ার পরও মুর্শিদাবাদের ভরতপুরে-২ ব্লকে কমতেই চাইছে না তৃণমূলের গোষ্ঠী কোন্দল। জেলায় বিতর্কিত নেতা হিসেবে হুমায়ুনের নাম রয়েছে। ভোট ঘোষণা হওয়ার পরও সেই বিতর্ক তাঁর পিছু ছাড়তে চাইছে না। ব্লক সভাপতিকে ছাড়াই মুর্শিদাবাদ জেলার সালারে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দলীয় কমিটি ঘোষণা করলেন বিধায়ক। নির্বাচনী কমিটি ঘোষণা করার পর কার্যত নিজের দলেরই ব্লক সভাপতিকে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন তিনি। তিনি বলেন, ৪৩ হাজার ভোটে আমি জয়ী হয়েছি। তারপরও ব্লক সভাপতি বলছেন আমার বুথে কোনও লোক নেই। এরকম ব্লক সভাপতিকে আমি মানি না। সালারের উন্নয়ন, সালারের আইনশৃঙ্খলা রক্ষার জন্য যা পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার তা আমি করব। ব্লক সভাপতি হয়ে তাঁর দশটা হাত হয়ে গিয়েছে। নিজেকে তিনি বিশাল কিছু ভাবছেন। তাই, তাঁরসঙ্গে কাজ করা সম্ভব নয়। তাই, আমরা আমাদের মতো করে কমিটি গঠন করে নির্বাচনে লড়াই করব। হুমায়ুনের বিরোধী গোষ্ঠী হিসেবে পরিচিত ছিল সিজার। সেই সিজার এবার বিধায়কের সঙ্গে হাত মেলালেন। স্বাভাবিকভাবে বিধায়ক গোষ্ঠীর দিকে কিছুটা হলেও পাল্লা ভারী হল। তৃণমূল নেতা সিজার সাহেব বলেন, বিধায়কের সঙ্গে কিছু বিষয়ে মতানৈক্য থাকতে পারে। তবে,  উন্নয়নের প্রশ্নে আমরা সকলেই এক। ঐক্যবদ্ধ হয়ে আমরা লড়াই করব।

    কী বললেন ব্লক সভাপতি?

    ভরতপুর-২ নম্বর ব্লকের তৃণমূলের সভাপতি মুস্তাফিজুর রহমান বলেন, “কিছু স্বার্থান্বেষী মানুষ আছে যারা ভোটের রাজনীতিটা করেন। সারাবছর মানুষের সঙ্গে থাকেন না। ভোট (Panchayat Election)  আসার জন্য তাঁরা অপেক্ষা করে থাকেন। স্বার্থপূরণ হলে তৃণমূল করে। আর তা নাহলে বিজেপি, কংগ্রেসে নাম লেখায়।” তবে পঞ্চায়েত নির্বাচনে কি বিরোধী বনাম শাসকের বদলে ঘাসফুল বনাম তৃণমূলের লড়াই দেখবে মুর্শিদাবাদবাসী সেটাই এখন লাখ টাকার প্রশ্ন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Woman Kills Mother: রাগে মাকে খুন করে দেহ স্যুটকেসে ভরে থানায় মেয়ে, পুলিশ থ!

    Woman Kills Mother: রাগে মাকে খুন করে দেহ স্যুটকেসে ভরে থানায় মেয়ে, পুলিশ থ!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায়ই মায়ে-ঝিয়ে ঝগড়া হতো। তাই রাগের বশে, মাকে মেরেই ফেলল মেয়ে। শুধু তাই নয়। এরপর যা কাণ্ড ঘটাল মেয়ে, তা শুনেই পিলে চমকে উঠবে। মায়ের নিথর দেহ স্যুটকেসে ভরে, সেটা নিয়ে সটান থানায় হাজির হলেন মেয়ে। সেই সময় থানায় উপস্থিত পুলিশকর্মীদের চোখ কপালে ওঠে। ঘটনা বেঙ্গালুরুর।

    হত্যার আগে মাকে ঘুমের ওষুধ

    সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, অভিযুক্ত পশ্চিমবঙ্গের বাসিন্দা। দক্ষিণ-পূর্ব বেঙ্গালুরুতে ফিজিওথেরাপিস্টের কাজ করতেন। বয়স প্রায় ৩৫ বছর। সাংসারিক বিষয় নিয়ে নিত্য সত্তরোর্ধ্ব মায়ের নিত্য ঝগড়া, ঝামেলা চলত। পুলিশ জানিয়েছে, সোমবারও ঝগড়া শুরু হয় দু’জনের মধ্যে। এরপর মা-কে ঘুমের ওষুধ খাওয়ান পেশায় ফিজিওথেরাপিস্ট মেয়ে। ঘুমে আচ্ছন্ন অবস্থায় মা-কে গলায় দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে খুন করেন ওই মহিলা। তার পর মায়ের দেহ স্যুটকেসে ভরেন, সঙ্গে রেখে দেন বাবার একটি ছবি। সেই অবস্থায় স্যুটকেস নিয়ে সোজা পৌঁছে যান বেঙ্গালুরুর একটি থানায়। পুলিশকে জানান, তিনিই মাকে খুন করেছেন। 

    আরও পড়ুন: ফের অসমে সক্রিয় আল কায়েদা! এনআইএ-এর জালে ৪

    মহিলার কাণ্ড দেখে পুলিশ থ বনে যায়। পরে, অবশ্য পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে। ধৃতের বিরুদ্ধে খুন সহ ভারতীয় দণ্ডবিধির একাধিক ধারায় মামলা রুজু করেছে বেঙ্গালুরু পুলিশ। জানা গিয়েছে, মৃতার নাম বিভা পাল। অভিযুক্ত মেয়ের নাম সোনালি সেন। ফ্ল্যাটে স্বামী, মানসিক ভারসাম্যহীন ছেলে, শাশুড়ি ও মাকে নিয়ে থাকতেন সোনালি। খুনের সময় ঘরে ছিলেন না মহিলার স্বামী বা অন্য কোনও ব্যক্তি। এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই এলাকার বাসিন্দার মধ্যে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। 

    দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে মাকে হত্যা!

    পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিক জেরায় সোনালি জানিয়েছেন, মৃতার সঙ্গে তাঁর এবং শাশুড়ির প্রায়ই ঝগড়া হতো। সোমবার, ঝগড়া চলাকালীন তাঁর মা ঘুমের ওষুধ খাওয়ার হুমকি দেন। রাগের বশে, মাকে জোর করে ১৫-২০টা ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেন সোনালী। এরপর দোপাট্টার ফাঁস দিয়ে মাকে হত্যা করেন। এই হত্যার পিছনে নিছক ঝগড়া, নাকি রয়েছে অন্য কোনও কারণ, তা জানতে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। 

  • Weather Update: উত্তরবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ! দক্ষিণে কত দেরি? কী বলছেন আবহবিদরা

    Weather Update: উত্তরবঙ্গে বর্ষার প্রবেশ! দক্ষিণে কত দেরি? কী বলছেন আবহবিদরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রবেশ করল মৌসুমী বায়ু। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের (Weather Update) তরফে সোমবারই জানিয়ে দেওয়া হয়, পশ্চিমবঙ্গে বর্ষা প্রবেশ করেছে। রাজ্যের একাংশে দক্ষিণ-পশ্চিম বায়ু ঢুকে পড়েছে গতকালই। বাংলায় এবার পাঁচ দিন দেরিতে বর্ষার আগমন ঘটল। তবে কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গে (South Bengal) কবে বর্ষা প্রবেশ করবে, তা এখনও জানায়নি আবহাওয়া দফতর। সোমবার দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী অক্ষরেখা, মালদার ওপর দিয়ে অবস্থান করছে। মেই তা আরও এগিয়ে আসবে দক্ষিণবঙ্গের দিকে। সিকিম ও বিহারেও ঢুকে পড়েছে মৌসুমী বায়ু। 

    কলকাতার আবহাওয়া

    মঙ্গলবার, সকাল থেকে শহরের আকাশে ফের রোদের তেজ। আর্দ্রতাজনিত অস্বস্তিও ছিল। তবে আগের থেকে তা অনেকটাই কম। সোমবার কলকাতাতে বৃষ্টি হয়েছে ১৪.৬ মিলিমিটার। বিকেল হতেই ঘনিয়ে এসেছে মেঘ। সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়া আর ঝাঁপিয়ে বৃষ্টি। বজ্রবিদ্যুৎ-সহ বৃষ্টিতে ভিজেছে শহরতলির বিভিন্ন অংশ। তবে মঙ্গলবার সকাল হতেই ফের ঘামে নাকানিচোবানি অবস্থা শহরবাসীর। সাধারণ মানুষের একটাই প্রশ্ন, কবে আসবে বর্ষা? আলিপুর আবহাওয়া দফতর (Weather Update) সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনই দক্ষিণবঙ্গে বর্ষা ঢোকার কোনও ইঙ্গিতই নেই। কলকাতা-সহ পার্শ্ববর্তী এলাকায় বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এদিন শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস ছাড়িয়ে যেতে পারে। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৫৪ থেকে ৯৭ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: বাবা হচ্ছেন সুনীল! অধিনায়কের জয়সূচক গোলে ফাইনালে ভারত

    উত্তরবঙ্গে বৃষ্টি শুরু 

    উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়ে গিয়েছে। বুধবার সেই বৃষ্টি আরও বাড়বে উত্তরবঙ্গে। আগামী বৃহস্পতিবার পর্যন্ত কোথাও ভারী বৃষ্টি কোথাও বা অতি ভারী বৃষ্টির সতর্কতা (Weather Update) জারি করা হয়েছে। ২০০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টির সতর্কতা রয়েছে কোচবিহার, আলিপুরদুয়ার ও জলপাইগুড়ির কিছু অংশে। অন্যদিকে, আগামী ১৬ জুন পর্যন্ত পশ্চিমের জেলাগুলিতে তাপপ্রবাহের সতর্কতা জারি রেখেছে হাওয়া অফিস। পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম মেদিনীপুর, পূর্ব ও পশ্চিম বর্ধমানে তাপপ্রবাহ চলবে বলে জানিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share