Blog

  • Madhyamik Results 2023: প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল! পাশের হার ৮৬ শতাংশ, প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি

    Madhyamik Results 2023: প্রকাশিত মাধ্যমিকের ফল! পাশের হার ৮৬ শতাংশ, প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা মাঝি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশিত হল ২০২৩ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল (Madhyamik Results 2023)। পরীক্ষা শেষ হওয়ার ৭৫ দিনের মাথায় ফল প্রকাশ করল মধ্যশিক্ষা পর্ষদ। এবার মাধ্যমিকে পাশের হার ৮৬ শতাংশ। 

    মাধ্যমিকে প্রথম কাটোয়ার দেবদত্তা

    এদিন সকাল ১০টায় সাংবাদিক সম্মেলন করে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা (Madhyamik Results 2023) করে পর্ষদ। সেখানে বলা হয়েছে— এবার মাধ্যমিকে প্রথম দেবদত্তা মাঝি। দেবদত্তা কাটোয়া দুর্গাদাসী চৌধুরানী হাই স্কুলের ছাত্রী। সে পেয়েছে ৬৯৭ নম্বর। যুগ্ম দ্বিতীয় বর্ধমানের শুভম পাল এবং মালদার রিফাত হাসান সরকার। ১৬ জেলা থেকে প্রথম দশে রয়েছেন ১১৮ জন। মালদা থেকে সব থেকে বেশি সংখ্যক পড়ুয়া মেধাতালিকায় আছেন। জেলাভিত্তিক পাশের হারের নিরিখে শীর্ষে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। দ্বিতীয় স্থানে কালিম্পং। তৃতীয় স্থানে রয়েছে কলকাতা। পশ্চিম মেদিনীপুর রয়েছে চতুর্থ স্থানে। অন্যদিকে, এ বছরের  মাধ্যমিকে ফেল করেছে ১ লক্ষের বেশি পরীক্ষার্থী।

    এবছর ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ থেকে ৪ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত মাধ্যমিক পরীক্ষা নেওয়া হয়। এবছরের মাধ্যমিক পরীক্ষায় ৬ লক্ষ ৯৮ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিল। এর মধ্যে ২ লক্ষ ৯০ হাজার ১৭২ জন ছেলে ও ৩ লক্ষ ৫৬ হাজার ২১ জন মেয়ে পরীক্ষার্থী। মোট ২ হাজার ৮৬৭টি সেন্টারে পরীক্ষা নেওয়া হয়। পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছে, আজ দুপুর ১২টা থেকে ওয়েবসাইটে মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট (Madhyamik Results 2023) দেখতে পারবে পরীক্ষার্থীরা। একইসঙ্গে আজ দুপুর থেকেই পর্ষদের ক্যাম্প অফিস থেকে স্কুলগুলিকে মাধ্যমিকের মার্কশিট ও সার্টিফিকেট দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুন: আইসিএসইতে দেশে প্রথম স্থানাধিকারী ৯ জনের মধ্যে বাংলার সম্বিত মুখোপাধ্যায়

    কী করে ওয়েবসাইটে ফল জানতে পারবে পরীক্ষার্থীরা

    পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in এবং wbresults.nic.in থেকে মাধ্যমিকের ফলাফল (Madhyamik Results 2023) দেখা যাবে। পর্ষদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট wbbse.wb.gov.in বা wbresults.nic.in-এ গিয়ে ‘West Bengal Board of Secondary Exam Results 2023’ লিঙ্কে ক্লিক করতে হবে পড়ুয়াদের। এরপর একটি নতুন পেজ খুলে যাবে। সেখানে যথা স্থানে রোল নম্বর, জন্মতারিখ এবং ক্যাপচা দিয়ে ‘সাবমিট’ করতে হবে। এরপরই মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট ফুটে উঠবে স্ক্রিনে।

    এদিনই, আগামী বছরের মাধ্যমিক পরীক্ষার নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে দেয় পর্ষদ। জানানো হয়েছে, আগামী বছর ২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু হবে। পরীক্ষা চলবে ১২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১১টা ৪৫ থেকে দুপুর ৩টে পর্যন্ত পরীক্ষা চলবে। ২০২৪ মাধ্যমিকের সূচি এইরকম— ২ ফেব্রুয়ারি প্রথম ভাষা, ৩ ফেব্রুয়ারি দ্বিতীয় ভাষা, ৫ ফেব্রুয়ারি ইতিহাস, ৬ ফেব্রুয়ারি ভূগোল, ৮ ফেব্রুয়ারি গণিত, ৯ ফেব্রুয়ারি জীবনবিজ্ঞান, ১০ ফেব্রুয়ারি ভৌতবিজ্ঞান, ১২ ফেব্রুয়ারি ঐচ্ছিক বিষয়। ফিজিকাল এডুকেশন অ্যান্ড সোশ্যাল সার্ভিস ও ওয়ার্ক এডুকেশনের পরীক্ষার দিন পরে ঘোষণা করবে পর্ষদ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Egra Blast: কটকের হাসপাতালে মৃত্যু এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের

    Egra Blast: কটকের হাসপাতালে মৃত্যু এগরা বিস্ফোরণকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যু হল এগরা বিস্ফোরণ (Egra Blast) কাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ভানু বাগের। কটকের রুদ্র হাসপাতালে বৃহস্পতিবার রাত ২টো নাগাদ মৃত্যু হয় তাঁর। প্রসঙ্গত, চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এগরা বিস্ফোরণের ঘটনায় তিনিও জখম হন। অগ্নিদগ্ধ অবস্থাতেই তিনি ওড়িশা পালিয়ে গিয়েছিলেন।

    পূর্ব মেদিনীপুরের জেলা প্রশাসন ভানুর মৃত্যুর খবরকে ইতিমধ্যে নিশ্চিত করেছে এবং তারা ওড়িশা থেকে দেহ আনতে উদ্যোগীও হয়েছে বলে জানা গেছে। জেলা পুলিশ সূত্রে আরও জানা যাচ্ছে যে ভানুর শেষকৃত্যের পর তার ছেলেকে পুলিশ হেফাজতে নেবে। প্রসঙ্গত, এখনও পর্যন্ত এগরা বিস্ফোরণ মামলায় ভানু, তাঁর পুত্র এবং ভাইপো এই তিনজনকেই মূল অভিযুক্ত হিসেবে রাখা হয়েছে। এর মধ্যে ভানুর মৃত্যু হওয়ায় এই মামলার মূল অভিযুক্ত তাঁর ছেলে ও ভাইপো রয়ে গেলেন। ভাইপোকে ইতিমধ্যে আট দিনের সিআইডি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে।

    সেদিনের ঘটনাক্রম….

    চলতি সপ্তাহের মঙ্গলবার এগরার খাদিকুল গ্রামে বাজি কারখানায় ব্যাপক বিস্ফোরণ হয় অন্ততপক্ষে ৯ জনের মারা যাওয়ার খবর মেলে। জানা যায় কারখানার মালিকের নাম কৃষ্ণপদ বাগ ওরফে ভানু। বেআইনিভাবেই বাজি তৈরি করা হতো ওই কারখানায়। মালিকের রাজনৈতিক পরিচয়ও জানা যায় যে তিনি ছিলেন তৃণমূলের প্রাক্তন পঞ্চায়েত সদস্য। ওই বাজি কারখানার বিস্ফোরণে মারাত্মকভাবে জখম হন ভানু বাগ নিজেও। সে সময় তিনি তাঁর ছেলে পৃথ্বীজিৎ বাগ ও ভাইপোকে সঙ্গে করে ওড়িশায় পালিয়ে যান। কিন্তু অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ভানুকে কটকের একটি হাসপাতালে ভর্তি হতে হয়। ইতিমধ্যে ভানু ঘনিষ্ঠ চারজনকে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাতে থাকে পুলিশ। সেই সূত্র ধরেই জানা যায় ভানু বর্তমানে রয়েছেন ওড়িশায় এবং সেখানে থেকে রাতে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। কিন্তু অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাঁকে এ রাজ্যে ফিরিয়ে আনা সম্ভব ছিল না। বৃহস্পতিবার রাতেই মৃত্যু হয় ভানুর। হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে তাঁর শরীরের ৮০ শতাংশ পুড়ে গেছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • State Bank Of India: বিপুল মুনাফা, ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা স্টেট ব্যাঙ্কের

    State Bank Of India: বিপুল মুনাফা, ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড ঘোষণা স্টেট ব্যাঙ্কের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজোড়া আর্থিক মন্দা থেকে ভারত যে অনেকটাই সুরক্ষিত তা ধরা পড়ল স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) চতুর্থ ত্রৈমাসিকের ফলে। দেশের সর্ববৃহৎ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কটি রেকর্ড মুনাফা অর্জন করেছে ২০২২-২৩ সালের শেষ ত্রৈমাসিকে। লাভের পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে ৮৩ শতাংশ। গত বছর যেখানে একই সময়কালে লাভ্যাংশের পরিমাণ ছিল ৯ হাজার ১১৩ কোটি টাকা, সেটা এবার দাঁড়িয়েছে ১৬ হাজার ৬৯৫ কোটিতে।

    শেয়ার প্রতি ১১.৩০ টাকা ডিভিডেন্ড

    চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলাফলের বিশ্লেষণ করতে গিয়ে দেখা যাচেছ, শুধু সুদ থেকে আয় বেড়েছে ২৯ শতাংশ। যার পরিমাণ ৪০ হাজার ৩৯৩ কোটি টাকা। এক বছর আগে এই খাতে সুদ বাবদ স্টেট ব্যাঙ্কের এই সময় আয় ছিল ৩১ হাজার ১৯৮ কোটি টাকা। এর ফলস্বরূপ, শেয়ার প্রতি ১১.৩০ টাকা ডিভিডেন্ড দেওয়ার কথাও ঘোষণা করেছে স্টেট ব্যাঙ্ক (State Bank Of India)। অর্থাৎ শেয়ার হোল্ডাররাও খুশি। কারণ, শেয়ার প্রতি পাওয়া যাবে ১১৩০ শতাংশ ডিভিডেন্ড। ১৪ জুন এই ডিভিডেন্ড হস্তান্তরের দিন ধার্য করা হয়েছে দেশের সর্ববৃহৎ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে।

    আরও পড়ুুন: ‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    দারুণ উন্নতি চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলে

    একটি ব্যাঙ্কের ভিত্তি কতটা মজবুত, তা মূলত নির্ধারিত হয় দু’টি মাপকাঠি দিয়ে। একটি হল প্রভিশনিং আর একটি হল এনপিএ (নন পারফর্মিং অ্যাসেট)। এই দুই ক্ষেত্রেও দারুণ উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) চতুর্থ ত্রৈমাসিক ফলাফলে। গত বছর এই কোয়ার্টারে স্টেট ব্যাঙ্কের প্রভিশন কর ছিল ৭ হাজার ২৩৭ কোটি টাকা। তা এক ধাক্কায় ৩ হাজার ৩১৬ কোটি টাকাতে নেমে এসেছে। শুধু তাই নয়, সম্পদ গুণমান যাচাইয়ের সূচক এনপিএ’র গ্রাফেও অনেকটাই স্বস্তির ইঙ্গিত মিলেছে। গ্রস এনপিএ দাঁড়িয়েছে ২.৭৮ শতাংশে। যা ছিল ৩.১৪ শতাংশ। তথ্য বলছে, ব্যাঙ্কের এনপিএ ১১২ হাজার ২৩ কোটি থেকে কমে ৯০ হাজার ৯২৮ কোটিতে এসে ঠেকেছে।  যা, গত ১০ বছরে সর্বনিম্ন। 

    ব্যাঙ্কের কর্পোরেট লোন বেড়েছে ১২ শতাংশ। পাশাপাশি রিটেল ও পার্সোনাল লোনেও (খুচরো ও ব্যক্তিগত ঋণ) বৃদ্ধির হার স্পষ্ট। বৃহস্পতিবার দুপুরে ফলাফল ঘোষণার পর স্বাভাবিকভাবেই সেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (State Bank Of India) শেয়ার অনেক বেশি ওঠা-নামা করে। শেষ পর্যন্ত দাম বন্ধ হয় ৫৭৪.২০ টাকায়। এপ্রসঙ্গে বিশেষজ্ঞরা জানিয়েছেন, প্রফিট বুকিং বা মুনাফা তুলে নেওয়ার ফলে শেয়ার বেচার হিড়িক পড়ে যায়। তাতে, দর নেমে আসতে পারে। তবে বোকারেজ সংস্থাগুলি ভারতের এই বৃহৎ ব্যাঙ্কের ভবিষ্যৎ নিয়ে আশাবাদী। অধিকাংশ রেটিং সংস্থাই শেয়ারের দাম ৭০০ টাকার টাগের্ট দিয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ মিথ্যে নয়, ২৬ ‘শিকার’কে হাজির করে ‘প্রমাণ’ দিলেন নির্মাতারা

    The Kerala Story: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ মিথ্যে নয়, ২৬ ‘শিকার’কে হাজির করে ‘প্রমাণ’ দিলেন নির্মাতারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) নিয়ে বিতর্ক কম হয়নি। গত ৫ মে মুক্তি পেয়েছে বাঙালি পরিচালক সুদীপ্ত সেনের এই ছবি। তারপরেই দেশজুড়ে শুরু হয়েছে হইচই। বুধবার মুম্বইয়ের বান্দ্রায় সাংবাদিক বৈঠক করেন ছবির প্রডিউসার বিপুল শাহ ও ডিরেক্টর সুদীপ্ত সেন। এদিন মুসলিম মৌলবাদের শিকার হয়েছেন এমন ২৬ জন মহিলাকে হাজির করেন তাঁরা। সাংবাদিক বৈঠকটি হয় বান্দ্রার রং শারদা হলে। সেখানেই হাজির করা হয়েছিল কোচি থেকে নিয়ে আসা ওই মহিলাদের। আর্ষ বিদ্যা সমাজমের সদস্য শ্রুতি জানান, তাঁদের সংস্থা কেরালায় ৭ হাজার মহিলাকে সনাতন ধর্মে ফিরিয়ে এনেছেন। সিনেমাটিতে দাবি করা হয়েছে, ৩২ হাজার অমুসলিম মহিলাকে মুসলিম ধর্মে দীক্ষিত করা হয়েছে। শাহ জানান, এনিয়ে অনেকেই বলছেন, অযথা মিথ্যে প্রচার করা হচ্ছে। তবে সাংবাদিকদের মাধ্যমে দর্শকরা জানুন, আসল সত্যটা কী।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র (The Kerala Story) ‘চরিত্র’রা

    ছবির (The Kerala Story) নির্মাতারা জানান, লভ জিহাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হওয়াটা দায়িত্বের মধ্যেই পড়ে। তাঁরা শুধুই ছবি বানিয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকেননি। বাস্তব জীবন থেকে তাঁরা তুলে এনেছেন ২৬ জন মহিলাকে। এঁরা সবাই যে কেরালার তা নয়, গোটা ভারতের। মৌলবাদীদের শিকার হয়েছিলেন অনঘা জয়গোপাল। তিনি বলেন, দু বছর আগে আমি সন্তানসম্ভবা ছিলাম। পর্দার শালিনীর (যে ভূমিকায় অভিনয় করেছেন অদা শর্মা) মতো আমারও একই দশা হয়েছিল। পর্দার আশিফার মতো অনেক মেয়েই হস্টেলে ছিল, তাদেরও ধর্মান্তরিত করা হয়েছিল। তারা প্রায়ই আমাদের কনফিউজ করত। ধর্মজ্ঞানের অভাবের কারণে আমি আমাদের দিকটা বুঝিয়ে বলতে পারতাম না।

    ‘আমি হিন্দু বিরোধী হয়ে গিয়েছিলাম’

    তিনি বলেন, এই (মুসলিম) মহিলারা প্রায়ই বলত ঈশ্বর একজনই, তিনি আল্লা। তারা আমাকে কোরানের হিন্দি অনুবাদ দিয়েছিল। এটা পড়ার পর আমি হিন্দু বিরোধী হয়ে গিয়েছিলাম। পরিবার ছেড়ে মুসলিম ধর্মে দীক্ষিত হয়েছিলাম। আমার পরিবার বাড়িতে ঈশ্বরের আরাধনা করতেন। আর আমি নমাজ আদায় করতাম। আমাকে নমাজ আদায় করতে না দেওয়ায় আমি আমার এক আত্মীয়ের মেয়ের ওপর খুব রেগে গিয়েছিলাম। তিনি (The Kerala Story) বলেন, এই ছবিটা আমার জীবনের গল্পের মতো। সিনেমাটা দেখার পর আমি হাউ হাউ করে কাঁদতে চেয়েছিলাম।

    মৌলবাদীদের শিকার হয়েছিলেন চিত্রাও। তিনি বলেন, কেবল মেয়েরাই নয়, ছেলেরাও ধর্মান্তরিত হয়েছে। যারা ধর্মান্তরিত হয়েছে, তারা পরিবারের সঙ্গে সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলেছে। ছবির নায়িকা অদা শর্মা বলেন, আমি ভিডিওয় দেখেছি মহিলাদের ট্যাঙ্কারে ফেলে দেওয়া হচ্ছে। সেখানে তারা মারা যাচ্ছে। মেয়েদের কেবল সন্তান জন্ম দেওয়ার যন্ত্র হিসেবেই ব্যবহার করা হত। যে শিশুরা পরবর্তীকালে সন্ত্রাসবাদী এবং সুইসাইড বম্বার হত, কেবল তাদের বাঁচিয়ে রাখা হত।

    আরও পড়ুুন: ‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    Camphor Benefits: বাস্তু দোষ তাড়ায় আবার রোগও নিরাময় করে! জানুন কর্পূরের গুণাগুণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কর্পূরের ব্যবহার ভারতবর্ষে অনেক প্রাচীন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই কর্পূর প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন হয়। এছাড়া রাসায়নিকভাবেও তৈরি করা যায় কর্পূর (Camphor Benefits)। কীটপতঙ্গ দূর করা থেকে পরিবেশকে বিশুদ্ধ রাখা এবং সর্বোপরি ঠাকুর দেবতার আরতির কাজেও কর্পূর (Camphor Benefits) ব্যবহার হয়। তবে সতর্কবাণী হিসেবে চিকিৎসকরা বলে দিচ্ছেন যে এই কর্পূর যেন কোনভাবে মুখে না যায় তাহলে মারাত্মক বিষক্রিয়া হতে পারে। বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূর ব্যবহার করে জীবনের নানা সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়, ইতিবাচক শক্তির আগমন ঘটে বাড়িতে। আর্থিক সংকট দূর হয়। কর্পূর দিয়ে আরতি করলে সেই বাড়ির মঙ্গল হয়।

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী কর্পূরের ব্যবহার

    ১) পরিবারের কলহ মেটায় কর্পূর

    পরিবারে নিত্য অশান্তি লেগে থাকলে বাড়ির কোনে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিন। এর প্রভাবে বাড়ির বাস্তু দোষ দূর হবে।

    ২) বিবাহে বাধা দূর করে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, বিবাহে বাধা এলে তা দূর করার জন্য কর্পূর ব্যবহৃত হয়। ৬টি কর্পূরের টুকরো এবং ৩৬ টি লবঙ্গ একসঙ্গে নিয়ে হলুদ, চাল মিশিয়ে দুর্গাকে এর আহুতি দিতে হয়। এর ফলে শীঘ্র বিবাহ সম্ভব হয়।

    ৩) রোগ মুক্তিতে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী, কোনও পরিবারে কেউ অসুস্থ হয়ে থাকলে সন্ধ্যেবেলা কর্পূর জ্বালানো উচিত এর প্রভাবে বাড়ির নেতিবাচক শক্তি দূর হয় এবং রোগমুক্তি ঘটে।

    ৪) গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী গ্রহ শান্তির জন্য কর্পূর ব্যবহার শুভ ফল দেয়।

    ৫) আর্থিক শ্রীবৃদ্ধির কাজে কর্পূর

    বাস্তুশাস্ত্র মতে প্রদীপে কর্পূর রেখে, সেটা সন্ধ্যেবেলায় যদি জ্বালানো হয় এবং ইষ্টদেবতার আরতি করা হয়, তাহলে ঘরে আর্থিক স্থায়িত্ব দেখা যায়।

    ৬) দাম্পত্য জীবন মধুর হয়

    বাস্তুশাস্ত্র অনুযায়ী জীবন সঙ্গীর সঙ্গে মনোমালিন্য চলতে থাকলে শয়ন কক্ষে কর্পূর রেখে ঘুমানো উচিত এর ফলে দাম্পত্য সম্পর্কে মাধুর্য আসে।

    ৭) কালসর্প দোষ নিবারণ করে কর্পূর

    জ্যোতিষীদের মতে, কালসর্প দোষ কেটে যায় যদি বাড়িতে কর্পূরের একটি টুকরো রেখে দেওয়া হয়।

    ৮) পরিশ্রম করে অর্থ উপার্জন না করতে পারলে কর্পূর গৃহে রাখুন

    বাস্তুশাস্ত্র মতে, লাল গোলাপের সঙ্গে একটি কর্পূর টুকরো জ্বালিয়ে দেবী দুর্গার আরতি করলে ধনলাভ হয়।

    রোগ প্রতিরোধে কর্পূরের ভূমিকা

    ১) মশার কামড় থেকে রক্ষা করে কর্পূর

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে যদি কর্পূর টুকরো রেখে দেন তাহলে মশা উৎপাত করবে না। এতে মশাবাহিত রোগ এড়ানো সম্ভব।

    ২) ব্রণ মেটাতে কর্পূর

    চিকিৎসকদের মতে কয়েক ফোঁটা কর্পূর ব্রণ আক্রান্ত স্থানে লাগালে উপকার মেলে। 

    ৩) চুলঝড়া প্রতিরোধে কর্পূর 

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নিয়মিত মাথায় যে তেল ব্যবহার করেন তার সঙ্গে কর্পূর মিশিয়ে দিলে চুল পড়া কমে যাবে।

    ৪) পিঁপড়ে তাড়াতে কর্পূর (Camphor Benefits)

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ঘরে এক টুকরো কর্পূর রেখে দিলে পিঁপড়ে ঘর ছেড়ে পালাবে।

    ৫) শিশুর ঠান্ডা লাগলে কর্পূরে নিরাময়

    চিকিৎসকরা বলছেন কর্পূরের সঙ্গে সরষের তেল মিশিয়ে গরম করে তা শিশুর বুকে পিঠে মালিশ করলে ঠান্ডা দ্রুত সেরে যায়

    ৬) ত্বক ভাল রাখে কর্পূর

    চিকিৎসকরা বলছেন, ত্বকের চুলকানির সমস্যায় ভেজা কাপড়ে কর্পূর জড়িয়ে আক্রান্ত স্থানে লাগালে তা সেরে যাবে।

    ৭) হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত করে কর্পূর

    গবেষণায় দেখা গেছে যে প্রাকৃতিকভাবে উৎপন্ন কর্পূর অল্প পরিমাণে খেলে হজম ও বিপাক ক্রিয়া উন্নত হয়। তবে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। কপিতে উল্লেখিত দাবি, পদ্ধতি/ডায়েট পরামর্শস্বরূপ। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলুন ও সেই মতো পরামর্শ মেনে চলুন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    Suvendu Adhikari: ‘‘পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫’’! শুভেন্দু কেন বললেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ কেলেঙ্কারি মামলায় তৃণমূলের (TMC) সেকেন্ড ইন কমান্ড অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে ইডি-সিবিআই। বৃহস্পতিবার এই মর্মে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি অমৃতা সিনহা। তার পরেই তৃণমূল নেতার দিকে ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Aadhikari)। তিনি লিখেছেন, ‘গোদের ওপর বিষফোঁড়া। এতদিন শোনা যেত বাপ নম্বরি তো বেটা দশ নম্বরি। এখন নতুন সংস্করণ, পিসি দেয় ৫, তো ভাইপোর ২৫! স্বভাব যেমন, তাই পাঁচ গুণ বেশি দিস!’   

    বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ…

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় গ্রেফতার হয়েছেন প্রাক্তন তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। গ্রেফতার হওয়ার পরেই তাঁকে বহিষ্কার করে তৃণমূল। পরে তিনি দাবি করেন, তদন্তকারীরা তাঁর মুখ দিয়ে অভিষেকের নাম বলানোর জন্য চাপ দিচ্ছেন। অভিযোগ জানিয়ে নিম্ন আদালতের পাশাপাশি হেস্টিংস থানায়ও চিঠি দিয়েছিলেন কুন্তল। ওই চিঠি প্রসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের পর্যবেক্ষণ ছিল, ইডি কিংবা সিবিআই প্রয়োজনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জেরা করতে পারে। হাইকোর্টের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। সেখান থেকে আবার হাইকোর্টে ফেরে মামলাটি।

    পরে অন্য একটি ঘটনার জেরে সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে এ সংক্রান্ত মামলা বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চ থেকে সরিয়ে পাঠানো হয় বিচারপতি সিন্‌হার বেঞ্চে। বিচারপতি সিন্‌হাও জানিয়ে দেন, ইডি-সিবিআই চাইলে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে অভিষেককে। সেই সঙ্গে আদালতের মূল্যবান সময় নষ্ট করায় অভিষেক ও কুন্তলের ২৫ লক্ষ টাকা করে জরিমানাও করা হয়।

    সুকান্তের কটাক্ষ-বাণ

    কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিষেক। এ প্রসঙ্গে অভিষেককে কটাক্ষ করেছেন বিজেপির (Suvendu Aadhikari) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তিনি বলেন, “উনি যেখানেই যান না কেন, ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, শুনলাম উনি (অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়) হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টে যাচ্ছেন। তা উনি যেতেই পারেন। আদালতের দরজা সবার জন্য খোলা। কিন্তু প্রশ্ন হল, কেন যাচ্ছেন? সুপ্রিম কোর্ট যেদিন এই মামলা থেকে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়কে সরাল, সেদিন উনি বলেছিলেন কোর্টের রায় স্বাগত। সিবিআই হোক বা ইডি যে যখনই ডাকবেন, উনি যাবেন তদন্তে সহযোগিতা করতে। তাহলে এখন অসুবিধার কী আছে?”সুকান্ত বলেন, মনে রাখতে হবে, সুপ্রিম কোর্টের মহামান্য বিচারপতি শুধু এজলাস বদলেছিলেন, বিচারপতি বদলেছিলেন, বিচারে হস্তক্ষেপ করেননি। তাই যেখানেই যান ওঁকে আজ নয় কাল সিবিআইয়ের মুখোমুখি হতেই হবে। যদি কোনও অন্যায় করে থাকেন, বিচার হবে। ওঁর জেলযাত্রা সময়ের অপেক্ষা মাত্র”।

    আরও পড়ুুন: “গুরু পাপে, লঘু দণ্ড”! এগরায় গিয়ে রাজ্য সরকার ও পুলিশের বিপক্ষে বিস্ফোরক দিলীপ

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Egra: এগরাকাণ্ডে এনআইএ-কে রিপোর্ট পাঠাবে সিআইডি, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    Egra: এগরাকাণ্ডে এনআইএ-কে রিপোর্ট পাঠাবে সিআইডি, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এগরা (Egra) বিস্ফোরণকাণ্ডের তদন্ত করছে সিআইডি (CID)। তবে তদন্তের রিপোর্ট পাঠাতে হবে এনআইএকে (NIA)। বৃহস্পতিবার এই নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। সিআইডির প্রাপ্ত রিপোর্টের ভিত্তিতে জাতীয় তদন্তকারী সংস্থাই ঠিক করবে, তারা তদন্ত করবে কি না। এই মামলায় এনআইএকে পার্টি করতে হবে বলেও নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ।

    এগরা (Egra) বিস্ফোরণে গ্রেফতার ভানু

    মঙ্গলবার পূর্ব মেদিনীপুরের এগরার খাদিকুল গ্রামের এক বাজি কারখানায় বিস্ফোরণ (Egra) ঘটে। বিস্ফোরণের অভিঘাতে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায় ৯ জনের দেহ। জখমও হয়েছিলেন বেশ কয়েকজন বাজি শ্রমিক। স্থানীয়দের একাংশের অভিযোগ, বাজি কারখানার আড়ালে তৃণমূল নেতা ভানু বাগের বাড়িতে তৈরি হত বোমাও। বিস্ফোরণে জখম হয়েছিলেন ভানু নিজেও। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় বাইকে চেপে ওড়িশায় গা ঢাকা দিয়েছিলেন তিনি। ওড়িশার কটক হাসপাতালে চলছিল চিকিৎসা। তাঁর শরীরের ৭০ শতাংশই পুড়ে গিয়েছে। তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। কিছুটা সুস্থ হলেই ভানুকে কলকাতায় নিয়ে আসা হবে। রাজ্য সরকারের নির্দেশে ওই ঘটনার তদন্ত করছে সিআইডি।

    এনআইএ-র দাবি শুভেন্দুর

    যদিও এনআইএ তদন্তের দাবিতে কলকাতা হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। এদিন হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম ও বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চ সিআইডি তদন্ত জারি রাখতে বলে। পাশাপাশি রাজ্য সরকারকে আদালতের নির্দেশ, এনআইএ (Egra) আইনের ৬ নম্বর ধারার বিধানগুলি মেনে চলবে হবে। ওই বিধানে বলা হয়েছে, একটি নির্ধারিত অপরাধের ক্ষেত্রে তদন্তের যাবতীয় কাগজপত্র এনআইএকে পাঠাতে হবে। সেই রিপোর্টের ওপর ভিত্তি করে এনআইএ সিদ্ধান্ত নেবে তারা তদন্ত করবে কি না।

    আরও পড়ুুন: “গুরু পাপে, লঘু দণ্ড”! এগরায় গিয়ে রাজ্য সরকার ও পুলিশের বিপক্ষে বিস্ফোরক দিলীপ

    এদিন শুনানির সময় খাদিকুলের ওই বাজি কারখানার বিস্ফোরণে ছবি দেখে শিউরে ওঠেন প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম। তিনি বলেন, “হে ভগবান, কী হয়েছে? দেহগুলি ছিন্নভিন্ন হয়ে গিয়েছে”। ঘটনার পরে রাজ্য সরকার যে এফআইআর করেছে, তাতে বিস্ফোরক দ্রব্য সংক্রান্ত কোনও ধারা দেওয়া হয়নি। যদিও আদালত সেই ধারা যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছে। খাদিকুলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েনের নির্দেশও দিয়েছে আদালত। প্রসঙ্গত, ঘটনার(Egra) পর বিরোধীরা এনআইএ তদন্তের দাবি জানিয়েছিলেন। সে প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছিলেন, এনআইএ তদন্ত করলে তাঁর কোনও আপত্তি নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Abhishek Banerjee: অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে অভিষেক

    Abhishek Banerjee: অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চে অভিষেক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিচারপতি অমৃতা সিনহার নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) ও কুন্তল ঘোষ। আগামিকাল জরুরি শুনানির আর্জি জানালেন অভিষেক। বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম। কিন্তু, দ্রুত শুনানির আর্জি মঞ্জুর করেনি আদালত।

    অভিষেকের আর্জি

    নিয়োগ মামলায় ধৃত কুন্তল ঘোষের চিঠি প্রসঙ্গে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Abhishek Banerjee) ইডি এবং সিবিআই জেরা করতে পারবে বলে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি অমৃতা সিন্‌হা। একক বেঞ্চের সেই নির্দেশকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়েছেন অভিষেক। নিয়োগ মামলায় অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষও বিচারপতি সিন্‌হার একক বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন। প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানম এবং বিচারপতি হিরণ্ময় ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে মামলা দায়েরের অনুমতি মিলেছে। প্রধান বিচারপতি শিবজ্ঞানম বলেন, তিনি বিষয়টি বিবেচনা করে দেখবেন। কিন্তু এখনই দ্রুত শুনানির আর্জি মঞ্জুর করা যাচ্ছে না। তবে শুক্রবার শুনানি হতে পারে।

    অভিষেকের বিরুদ্ধে রায়

    অভিষেকের (Abhishek Banerjee) নাম বলতে চাপ দিচ্ছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই মর্মে অভিযোগ জানিয়ে নিম্ন আদালতে একটি চিঠি দিয়েছিলেন নিয়োগ দুর্নীতিতে অন্যতম অভিযুক্ত কুন্তল ঘোষ। সেই মামলা হাইকোর্টে গড়ালে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেছিলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে কেন্দ্রীয় সংস্থা। সিঙ্গল বেঞ্চের সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন অভিষেক। শীর্ষ আদালতের নির্দেশে বেঞ্চ বদল হলেও রায় বহাল থাকে।

    আরও পড়ুন: ‘‘বাংলা সরকার অসহিষ্ণু’’! ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র উপর নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    এই মামলায় বিচারপতি অমৃতা সিনহা আগেই প্রশ্ন করেছিলেন, ‘অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Abhishek Banerjee) তদন্তে সহযোগিতা করতে সমস্যা কোথায়? তাঁর বক্তব্য ছিল, যে কাউকে জিজ্ঞাসাবাদ করতেই পারে তদন্তকারী সংস্থা। এতে কোনও অসুবিধা থাকার কথা নয়। অভিষেকের আইনজীবী সব্যসাচী বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি আরও বলেছিলেন, ‘তদন্তের সময় একাধিক ব্যক্তির নাম আসতেই পারে। এতে একজনের নাম এলে তিনি সহযোগিতা কেন করবেন না? একটু বেশি আশঙ্কায় ভুগছেন?’ এবার অমৃতা সিনহারও রায়ের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হলেন অভিষেক। এখন ডিভিশন বেঞ্চ কী রায় দেবে তার দিকে তাকিয়ে অভিষেক।

    তদন্তে ভয় পাচ্ছেন অভিষেক? প্রশ্ন বিরোধীদের

    এদিন বাঁকুড়ার সভা থেকে অভিষেক জানান, তিনি তদন্তে ভয় পান না। সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। বলেছেন, ‘‘কেন্দ্রীয় এজেন্সি আমাকে যেদিনই ডাকবে, আমি সেদিনই হাজিরা দেব। যদি আমায় সমন পাঠানো হয় তাহলে দরকারে আমি জনসংযোগ যাত্রা একদিন থামিয়ে আমি তদন্তে সাহায্য করে আসব।’’ এই প্রেক্ষিতে, তৃণমূলের সেকন্ড-ইন-কমান্ডকে কটাক্ষ করতে ছাড়েনি বিরোধীরা। তাদের মতে, যদি তিনি ভয়ই না পেয়ে থাকেন, তাহলে জিজ্ঞাসাবাদ ঠেকাতে বার বার আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছেন কেন? এই নিয়ে অভিষেকের সাফাই, আদালতে যাওয়াটা যে কোনও ভারতীয় নাগরিকের অধিকার। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Vande Bharat: সাড়ে ৬ ঘণ্টায় জগন্নাথ ধাম! হাওড়া-পুরী বন্দে ভারতের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    Vande Bharat: সাড়ে ৬ ঘণ্টায় জগন্নাথ ধাম! হাওড়া-পুরী বন্দে ভারতের উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আনুষ্ঠানিকভাবে ছুটল রাজ্যের দ্বিতীয় বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat)। এদিন হাওড়া-পুরী বন্দে ভারত (Vande Bharat) এক্সপ্রেসের ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দুপুরে ১টায় হাওড়া স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু হয় বন্দে ভারতের। এবার থেকে মাত্র সাড়ে ৬ ঘণ্টাতেই পুরীর সমুদ্র সৈকতে পৌঁছাতে পারবে ভ্রমণ পিপাসু বাঙালি। পাশাপাশি দর্শন করতে পারবে জগন্নাথ ধামও। এদিন বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধনে প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে হাজির ছিলেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণবও। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওড়িশাতে ৮ হাজার কোটি টাকারও বেশি রেলওয়ে প্রকল্পের সূচনা করেন। হাওড়া-পুরী এক্সপ্রেস হল সে রাজ্যের প্রথম বন্দে ভারত। হাওড়া পুরীর মধ্যে ৫০০ কিলোমিটার এরও বেশি দূরত্ব  পৌঁছাতে এই ট্রেন সময় নেবে সাড়ে ছয় ঘণ্টা মত।

    উদ্বোধনের সময় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী?

    ভার্চুয়াল ভাবে রাজ্যের দ্বিতীয় বন্দে ভারত (Vande Bharat) উদ্বোধন করার সময় প্রধানমন্ত্রী মোদি বলেন, ‘‘সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতেই তৈরি হয়েছে আমাদের এই ট্রেন।’’ বন্দে ভারত এক্সপ্রেস হাওড়া এবং পুরীর মধ্যে ধর্মীয়, সাংস্কৃতিক এবং আধ্যাত্মিক যোগাযোগ স্থাপন করবে বলেও জানান প্রধানমন্ত্রী। এ নিয়ে ১৫ তম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী যা দেশের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করছে বলেও তিনি জানান। তাঁর মতে,  ‘‘একটা সময় ছিল যখন দিল্লি বা তার আশপাশের বড় শহরগুলোর মধ্যেই নতুন প্রযুক্তি এবং সুবিধা সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু এখন ভারত নতুনভাবে এগোচ্ছে এই নতুন ভারতে দেশের প্রত্যন্ত প্রান্ত গুলিতেও পৌঁছে যাচ্ছে প্রযুক্তির সুবিধা।’’ 

    pan style=”font-size: 14pt;”>হাওড়া পুরী বন্দে ভারত (Vande Bharat) ছুটবে ২০ মে থেকে…

    ২২৮৯৫/২২৮৯৬ হাওড়া পুরী বন্দে ভারত এক্সপ্রেস শুরু হবে ২০ মে থেকে, রেলওয়ে আধিকারিকরা এমনটাই জানাচ্ছেন। সপ্তাহে ৬ দিন চলবে এই ট্রেন এবং বৃহস্পতিবার তা বন্ধ থাকবে। সকাল ৬:১০ – এ হাওড়া থেকে ছাড়বে এবং তা পুরীতে পৌঁছাবে দুপুর ১২:৩৫-এ। পরে পুরী থেকে এই ট্রেন ছাড়বে ১:৫০-এ  এবং হাওড়া পৌঁছাবে ৮:৩০ নাগাদ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • The Kerala Story: আবার দেখানো যাবে রাজ্যে! ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র উপর নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    The Kerala Story: আবার দেখানো যাবে রাজ্যে! ‘দ্য কেরালা স্টোরি’র উপর নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ সুপ্রিম কোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) জোর ধাক্কা খেল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন রাজ্য সরকার। দিন কয়েক আগে বাংলায় ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) প্রদর্শনের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। বৃহস্পতিবার সেই নিষেধাজ্ঞায় স্থগিতাদেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। সুপ্রিম কোর্টের পর্যবেক্ষণ, দেশের সব রাজ্যেই প্রদর্শিত হচ্ছে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। কোথাও কোনও অশান্তির খবর মেলেনি। বাংলায়ও যে তিন দিন ছবিটি চলেছে, তাতেও তেমন কোনও অশান্তির নজির নেই। তাই রাজ্য সরকারের নিষেধাজ্ঞায় আপাতত স্থগিতাদেশ জারি করা হয়েছে।

    ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story) নিয়ে আদালতের পর্যবেক্ষণ

    এদিন শুনানির সময় পশ্চিমবঙ্গ সরকারকে অসহিষ্ণু আখ্যা দেন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। তিনি বলেন, “অসহিষ্ণুতা সহ্য করা যায় না। প্রকাশ্যে আবেগ প্রদর্শনের ভিত্তিতে বাক-স্বাধীনতার মৌলিক অধিকার নির্ধারণ করা যায় না। আবেগের প্রকাশ্য প্রদর্শন রাষ্ট্র দ্বারা নিয়ন্ত্রিত করতে হবে”।

    ছবি (The Kerala Story) নির্মাতাদের তরফে আইনজীবী বলেন, “এই ছবি সিবিএফসির ছাড়পত্র পেয়েছে। এই ছবির বৈধ ছাড়পত্র রয়েছে। ছবির প্রদর্শন বন্ধ করলে এই ছাড়পত্রকে চ্যালেঞ্জ জানানো হয়”। পশ্চিমবঙ্গ সরকারের আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি বলেন, “ওটিটিতে দেখানো নিয়ে আমাদের কোনও বিরোধিতা নেই। কিন্তু জনসমক্ষে এই ছবির প্রদর্শন নিয়ে আপত্তি রয়েছে। মোবাইলে এটা দেখা যেতে পারে”।

    অশান্তির খবর মেলেনি

    প্রধান বিচারপতি বলেন, “জনসমাজের ভাবাবেগের ওপর মত প্রকাশের মৌলিক অধিকার নির্ভর করতে পারে না। জনগণের ভাবাবেগের বিষয়টি নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। আপনার যদি ভাল না লাগে, আপনি দেখবেন না”। তিনি জানান, নির্দিষ্ট করে বাংলার কোথাও এই ছবিকে (The Kerala Story) ঘিরে অশান্তি হলে, সেখানে ছবিটি নিষিদ্ধ করা যেত। কিন্তু কোনও অশান্তি ছাড়াই গোটা রাজ্যে ছবি নিষিদ্ধ করার কোনও যৌক্তিকতা খুঁজে পায়নি আদালত। দেশের শীর্ষ আদালতের পর্যবেক্ষণ, সিনেমাটি নিষিদ্ধ করে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার খর্ব করা হয়েছে। শুধুমাত্র ভাবনার ভিত্তিতে এভাবে মৌলিক অধিকার খর্ব করা যায় না।

    আরও পড়ুুন: অভিষেক-কুন্তলকে কেন ৫০ লক্ষ টাকার জরিমানা করল হাইকোর্ট? এই হল আসল কারণ

    প্রসঙ্গত, গত ৫ মে মুক্তি পেয়েছে বাঙালি পরিচালক সুদীপ্ত সেনের ‘দ্য কেরালা স্টোরি’। ছবির বিষয়বস্তু সাম্প্রদায়িকতায় উসকানি দিচ্ছে বলে অভিযোগ তুলে রাজ্যে প্রদর্শনে নিষেধাজ্ঞা জারি করে তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। সেই নিষেধাজ্ঞায় এবার স্থগিতাদেশ দিল দেশের শীর্ষ আদালত। তাই এবার সিনেমা হলে গিয়েই দেখা যাবে ‘দ্য কেরালা স্টোরি’ (The Kerala Story)।

    মমতাকে ট্যুইট-বাণ শুভেন্দুর

    এই নিয়ে ট্যুইটারে মমতাকে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি শুভেন্দু অধিকারী। সুপ্রিম কোর্টের রায়কে স্বাগত জানিয়ে মাইক্রো-ব্লগিং সাইটে বিরোধী দলনেতা লেখেন, ‘‘আপনার দায়িত্ব হল পুলিশকে পরিচালনা করা, নীতি পুলিশের কাজ করা নয়। আপনাকে যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে সেটা আগে পালন করুন। কিন্তু তাতে তো রোজ ব্যর্থ হচ্ছেন। মানুষ কাকে গ্রহণ করবেন সেটা বাংলার মানুষের উপরেই ছেড়ে দিন। কোন বিষয়কে মানুষ প্রত্যাখান করবেন সেটাও মানুষের উপর ছেড়ে দিন। বাংলার মহান মানুষরা যথেষ্ট সহনশীল। তাঁদেরকে অন্যভাবে দাগিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবেন না।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share