Blog

  • Indian influential personalities:  সাল ২০২৩! সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন?

    Indian influential personalities: সাল ২০২৩! সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিজিটাল ইন্ডিয়া থেকে জ্যোতিষ বিদ্যা, শিক্ষকতা, খেলার দুনিয়া প্রভৃতি ক্ষেত্রে সকলের নজর কেড়েছেন এমন ১০ ভারতীয়ের কথা জানেন? জেনে নিনি এরকম ১০ নক্ষত্রের কথা-কাহিনী।

    এইচ এস ভাটিয়া: কেলওয়ান ইলেকট্রনিক্স এবং অ্যপ্লাইয়েন্সেস প্রাইভেট লিমিটেডের ডিরেক্টর হলেন এইচ এস ভাটিয়া। এই সংস্থার তৈরি লিথিয়াম হাইব্রিড ইনভার্টার ও অ্যালকালাইন ওয়াটার পিউরিফায়ার ভারতীয় উপভোক্তাদের মধ্যে দারুণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। যা সুরাহা করেছে বহু মানুষের সমস্যা। অভিনবত্বের পাশাপাশি এই সংস্থার প্রোডাক্ট গুণগত মানের দিক থেকেই বেশ ভালো। দাম ক্রেতাদের নাগালের মধ্যেই রাখার চেষ্টা করেছে সংস্থা। যার ফলে দিন দিন চাহিদাও বাড়ছে।

    অঞ্জলি শর্মা: বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বাড়বাড়ন্তের মধ্যেও জ্যোতিষের প্রতি সাধারম মানুষের আগ্রহ কিন্তু কমেনি। তারই বড় উদাহরণ ‘অ্যাস্ট্রো বাই অঞ্জলি’ নামে একটি সংস্থার সাফল্যে। এই কোম্পানির ফাউন্ডার হলেন অঞ্জলি শর্মা। তিনি একাধারে জ্যোতিষী, নিউমেরোলজিস্ট, ট্যারট রিডার, বাস্তু পরামর্শদাতার কাজ করেন। পাশাপাশি মোটিভেশনের মাধ্যমে মানুষকে চেষ্টা করেন কষ্ট থেকে মুক্তি দিতে। অঞ্জলি নিজেকে লাইফ কোচ হিসেবে মনে করেন।

    ভরত বি: ডিজিটাল টেকনোলজিতে রকেট গতিতে উত্থান ঘটেছে ভরতের। প্রায় দু’দশকের অভিজ্ঞতাকে পুঁজি করে তিনি শিল্প মহলে যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। স্টার্ট-আপ নিয়ে তাঁর আগ্রহ নতুন নয়। অ্যাঞ্জেল ইনভেস্টর, পরামর্শদাতা, থট লিডার এবং মেন্টর হিসেবেও কাজ করেন তিনি। ব্যবসা কীভাবে বৃদ্ধি করা যায়, সেই উপায় তিনি বাতলে দেওয়ার চেষ্টা করেন।

    স্মৃতি খারে: ক্রিকেট নিয়ে ভারতবাসীর আগ্রহ বরাবরই। আর সেটাকেই কাজে লাগিয়ে খারে তৈরি করেছেন ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ক্রিকাডিয়াম।

    ধিরাজ পাচপোর: বহু সাফল্যের অধিকারী ধীরাজ। তিনি বেস্ট সেলার অথর। অ্যাকাডেমিয়ান, সার্টিফায়েড এনএলপি প্র্যাকটিশনার। তিনি ব্যতিক্রমী জীবন শিক্ষকও। প্রোগ্রেস ট্রেনিং সলিউশেনর প্রতিষ্ঠাতা। যা শিক্ষা ও শিল্পের চাহিদার মধ্যে ব্যবধান পূরণের কাজ করে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    রিচা রাও: মেক-আপ দক্ষতায় সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছেন রিচা। বোনের সঙ্গে মিলে শুরু করেছেন ‘রিচা এবং চারু’ নামের একটি মেকআপ আর্টিস্ট ব্র্যান্ড। তাঁরা মেক-আপ নিয়ে দেশে বিদেশে প্রশিক্ষণও দেন।

    ডাঃ রাকেশ তাওয়ার: দেরাদুনের এক প্লাস্টিক সার্জেন তিনি। প্রসাধনী এবং পুনর্গঠন পদ্ধতি নিয়ে দারুণ কাজ করেছেন তিনি। তাঁর দক্ষতা রয়েছে স্তন বৃদ্ধি, লাইপোসাকশন, রাইনোপ্ল্যাস্টি, ফেসলিস্ট হিসেবেও সুনাম রয়েছে।

    ডা: অভিষেক মালব্য:  তিনি একজন প্রখ্যাত চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ। হেয়ার ট্রান্সপ্লাট সার্জেন হিসেবেও যথেষ্ট সুনাম রয়েছে ইন্দোরের এই চিকিৎসকের। দু’টি ক্ষেত্রেই তিনি রোগীদের ভীষণই যত্ন নিয়ে পরিষেবা দিয়ে থাকেন। তাঁর চিকিৎসায় উপকৃত বহু মানুষ। 

    ডাঃ এরা দত্ত: মনোরোগ বিদ্যায় বহু ডিগ্রি রয়েছে এরা দত্তর। তিনি মনোরোগবিদ্যায় এমডি, মনোরোগবিদ্যায় ডিএনবি, এমবিবিএস। তিনি একজন বিখ্যাত কনসালট্যান্ট সাইকিয়াট্রিস্ট, যিনি প্রাথমিকভাবে অনলাইনে কাজ করেছেন।

    গৌতম কুমার: গৌতম একজন অভিজ্ঞ জাপানি ভাষা বিশেষজ্ঞ। জাপানি ভাষা পড়ান তিনি। ১৩ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। জাপানি ব্যবসার পরামর্শক হিসাবেও কাজ করেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • World Health Day: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস! জানেন চলতি বছরের থিম কী ছিল? 

    World Health Day: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস! জানেন চলতি বছরের থিম কী ছিল? 

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ০৭ এপ্রিল ছিল বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস। প্রতি বছর ৭ এপ্রিল এই দিনটি পালিত হয়। স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও সকলকে সুষ্ঠু স্বাস্থ্য পরিষেবা প্রদান করার বিষয়টি সুনিশ্চিত করার জন্য এই দিনটি পালিত হয়ে বহু বছর আসছে। পাশাপাশি স্বাস্থ্য ও স্বাস্থ্য সমস্যা সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করাও এই দিবস পালনের অন্যতম উদ্দেশ্য। স্বাস্থ্য সংক্রান্ত নানা সমস্যা সম্পর্কে ব্যক্তিকে সচেতন করার জন্য বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO)-র নেতৃত্বে সমগ্র বিশ্বে এই দিনটি পালন করা হয়।

    বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসের ইতিহাস

    ৭ এপ্রিল ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বা WHO। স্বাস্থ্য সমস্যায় নজর রাখা ও তার নিবারণ এই সংস্থার মুখ্য উদ্দেশ্য। তবে ১৯৪৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হলেও ১৯৫০ সাল থেকে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস পালিত হচ্ছে। বিশ্বের প্রত্যেকটি নাগরিকদের মধ্যে স্বাস্থ্য সচেতনতার প্রসার ও স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি সাধন এই দিনটি পালনের পিছনে অন্যতম উদ্দেশ্য। কারণ সচেতনতা প্রসারের মাধ্যমেই নানান রোগ প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে।

    এ বছরের থিম

    প্রতি বছরই কোনও না-কোনও থিমকে কেন্দ্র করে বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস (World Health Day) পালিত হয়। গত কয়েক বছরে বিশ্ব করোনা সংক্রমণ প্রত্যক্ষ করেছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে সকলের সুস্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তাও টের পাওয়া গিয়েছে। চলতি বছর এই দিবস পালনের থিম হল ‘সকলের জন্য সুস্বাস্থ্য’। WHO-এর প্রতিষ্ঠা দিবসই প্রতিবার বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস হিসেবে পালিত হয়। যে স্বাস্থ্য সমস্যা কোনও নির্দিষ্ট বছরকে প্রভাবিত করে, সেই বিষয়ের ওপর ভিত্তি করেই স্বাস্থ্য দিবসের থিম নির্ধারণ করা হয়। তাই এ বছরের থিমও তাই সকলের সুস্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে বানানো হয়েছে। কারণ এটি ভালো করেই বোঝা গিয়েছে, এক জনের সঙ্গে সকলের স্বাস্থ্যের সূত্র জড়িয়ে রয়েছে। বিশ্বের সমস্ত নাগরিক যাতে সুষ্ঠু স্বাস্থ্য পরিষেবা গ্রহণ করতে পারেন ও স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন হন, তা নিশ্চিত করাই এই দিনটির উদ্দেশ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    Himanta Biswa Sarma: আদানি ইস্যুতে রাহুলের বিরুদ্ধে আদালতে যাবেন হিমন্ত বিশ্ব শর্মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিলিয়নিয়র গৌতম আদানিকে জড়িয়ে ট্যুইট করেছিলেন কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। তার কড়া প্রতিক্রিয়া দিলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী বিজেপির হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)। তিনি বলেন, সৌজন্যের কারণে বফর্স ও ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারিকাণ্ডে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়নি। শনিবার রাহুল আদানি গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে আক্রমণ তীব্রতর করেছেন। তিনি বলেন, কংগ্রেসের নেতারা বিজেপিতে যোগ দিচ্ছেন বলে যা বলা হচ্ছে, তা আসলে বিভ্রান্তি।

    হিমন্ত বিশ্ব শর্মা (Himanta Biswa Sarma)…

    ট্যুইট-বার্তায় রাহুল বলেন, তারা (বিজেপি) সত্যকে চাপা দিচ্ছে। সেই কারণে প্রতিদিন তারা বিপথে চালিত করছে। রাহুল বলেন, আদানির কোম্পানিতে ২০ হাজার কোটি বেনামি টাকা কার? রীতিমতো গ্রাফিক্স দিয়ে তিনি কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া পাঁচ কংগ্রেস নেতার নামোল্লেখ করেছেন। এঁদের মধ্যে রয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মাও (Himanta Biswa Sarma)। ঘটনায় কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। ২০১৫ সালে কংগ্রেস ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন হিমন্ত।

    ট্যুইট-বার্তায় তিনি বলেন, সৌজন্যের খাতিরে আমরা আপনাকে কখনও জিজ্ঞাসা করিনি বফর্স কিংবা ন্যাশনাল হেরাল্ড কেলেঙ্কারির ব্যাপারে। কীভাবে আপনি ওট্টাভিও কোয়াত্রোচ্চিকে ভারতের বিচার ব্যবস্থার নাগাল এড়িয়ে চলে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিলেন। যাইহোক, আমাদের এবার দেখা হবে আদালতে। বিলিয়নিয়র গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে জড়িয়ে কেলেঙ্কারির গল্প রটিয়ে লোকসভা নির্বাচনের আগে ফয়দা তুলতে চাইছে কংগ্রেস। তাতেই এবার জল ঢেলে দিলেন হিমন্ত।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    মোদি পদবি নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করায় গুজরাটের সুরাট আদালতে দু বছরের কারাদণ্ড হয় রাহুলের। তার জেরে খারিজ হয়ে যায় তাঁর লোকসভার সদস্য পদ। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে কংগ্রেসের প্রাক্তন সভাপতি বলেন, তিনি বারংবার জিজ্ঞাসা করবেন আদানি গ্রুপে ২০ হাজার কোটি টাকা লগ্নি করেছেন কে। গৌতম আদানির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সম্পর্কই বা কি। রাহুল বলেন, বোঝার (Himanta Biswa Sarma) চেষ্টা করুন, আদানিকে নিয়ে মন্তব্য করায় কেড়ে নেওয়া হয়েছে আমার লোকসভার সদস্যপদ। তারা আমার বক্তব্য শুনতে চায় না। তিনি বলেন, মোদির সঙ্গে আদানির সম্পর্ক বেশ গভীর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    US Bank Crisis: আমেরিকায় ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস, ভারতের পৌষ মাস?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কথায় বলে, কারও সর্বনাশ তো কারও পৌষ মাস। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)। তার জেরে সমগ্র এশিয়া মহাদেশের ব্যাঙ্কগুলি লাভবান হতে চলেছে। বিশেষত ভারতীয় ব্যাঙ্কগুলি। দিন দুয়েক আগেই আন্তর্জাতিক মানিটারি ফান্ড জানিয়েছিল, বিশ্ব অর্থনীতির বৃদ্ধির হার ক্রমশ নিম্নগামী হলেও, ভারত (India) এবং চিনের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি হবে তামাম বিশ্বের অর্ধেক। যার জেরে আশার আলো দেখছে মোদির ভারত। এমতাবস্থায় মিলল ফের সুসংবাদ।

    ব্যাঙ্ক ক্রাইসিস (US Bank Crisis)…

    জানা গিয়েছে, আমেরিকায় ব্যাঙ্কগুলির ক্রাইসিস শুরু হওয়ায় লাভবান হবে ভারতের ব্যাঙ্কগুলি। সিটিব্যাঙ্কের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, এশিয়ার অর্থনীতির বাজার খুবই শক্তপোক্ত। অন্ততঃ আমেরিকার অর্থনীতির চেয়ে। মার্কিন ডলারের তুলনায় এশিয়ান মুদ্রার দর বাড়ছে। জাপান ছাড়া এশিয়ার অর্থনীতির সূচক মার্চের ১০ তারিখ থেকে ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই দিনেই সিলিকন ভ্যালি ব্যাঙ্ক বসে গিয়েছিল। তার পর থেকে এশিয়ার অর্থনীতির সূচক ক্রমেই উর্ধ্বমুখী। এই সময়সীমার মধ্যে মার্কিন অর্থনীতির (US Bank Crisis ) সূচক পড়ে গিয়েছে প্রায় ১০ শতাংশ। এশিয়া-প্যাসিফিক ইকনোমিক ও সিটির মার্কেট অ্যানালিসিস জোহান্না চুয়া বলেন, আমরা মনে করি এশিয়ার অর্থনীতির সূচক তুলনায় ভাল থাকবে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    তিনি বলেন, আমেরিকা কেন্দ্রিক স্লোডাউন মানে হল মার্কিন ডলারের মূল্য কমবে। যার কারণে এশিয়ায় মুলধনের প্রবাহ বাড়বে। অর্থনীতিবিদদের মতে, এশিয়া প্যাসিফিকের পক্ষে একটা ফ্যাক্টর কাজ করছে। অস্ট্রেলিয়া, সাউথ কোরিয়া, ইন্দোনেশিয়া এবং ইন্ডিয়ার সেন্ট্রাল ব্যাঙ্কগুলি আপাতত বিশ্ব অর্থনীতির ভরকেন্দ্র (US Bank Crisis) হয়ে উঠছে। সহজ অর্থনীতির জেরে চিনই আপাতত বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণের প্রধান কেন্দ্র হয়ে উঠছে। কোভিড-উত্তরকালেই এটা ঘটছে। এশিয়া প্যাসিফিকের গ্লোবাল মার্কেট স্ট্র্যাটেজিস্ট ডেভিড চাও বলেন, বর্তমানে লগ্নিকারীদের নজর এশিয়ার দিকে। ইউরোপ, আমেরিকা থেকে মুখ ঘুরিয়ে আপাতত তাঁরা এশিয়ামুখী।  

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • National Education Policy: শিশু পড়ুয়াদের উপর বাড়তি চাপ নয়! নয়া শিক্ষানীতি অনুসারে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে পরীক্ষা

    National Education Policy: শিশু পড়ুয়াদের উপর বাড়তি চাপ নয়! নয়া শিক্ষানীতি অনুসারে দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত উঠে যাচ্ছে পরীক্ষা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত লিখিত পরীক্ষা তুলে দেওয়ার পক্ষে সওয়াল করল কেন্দ্রের পাঠ্যক্রম কমিটি। ২০২০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতির অনুসরণ করে তৈরি জাতীয় পাঠ্যক্রম পরিকাঠামো (ন্যাশনাল কারিকুলাম ফ্রেমওয়ার্ক বা এনসিএফ) অনুযায়ী প্রাথমিক স্তরের শিক্ষায় এ বার নতুন পদ্ধতি আনতে চলেছে নরেন্দ্র মোদি সরকার।

    নয়া নীতি

    এনসিএফের নয়া খসড়ায় বলা হয়েছে, নয়া পদ্ধতিতে তৃতীয় শ্রেণি থেকে লিখিত পরীক্ষার মুখোমুখি হতে হবে ছাত্রছাত্রীদের। ওই খসড়ায় বলা হয়েছে, ‘‘পাঠ্যক্রম এবং মূল্যায়ন পদ্ধতি এমন হওয়া উচিত, যাতে শিশু পড়ুয়াদের উপর বাড়তি চাপ না পড়ে।’’ মূল্যায়ন প্রক্রিয়া এমন হওয়া উচিত যাতে পড়াশোনাটা কোনও পড়ুয়ার কাছেই অতিরিক্ত বোঝা হিসেবে না মনে হয়। খসড়া অনুযায়ী, ফাউন্ডেশন পর্যায়ে, অর্থাৎ ৩ থেকে ৮ বছরের শিশুদের মূল্যায়ন করতে হবে পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে। একজন শিশু কতটা শিখছে বা যোগ্যতা অর্জন করছে তার মূল্যায়ন করার অনেক উপায় থাকতে পারে।  প্রামাণ্য নথির মাধ্যমে শিশুদের অগ্রগতি রেকর্ড করা উচিত।

    সমীক্ষা করেই সুপারিশ 

    কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রকের একটি সূত্র জানাচ্ছে, ২০২২ সালে জাতীয় এবং রাজ্যস্তরে এ সংক্রান্ত সমীক্ষা হয়েছিল। সেই সমীক্ষার ফল পর্যালোচনা করেই এই পদক্ষেপের সুপারিশ। প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের জুলাই মাসে নয়া জাতীয় শিক্ষানীতি ঘোষণা করেছিলেন তৎকালীন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী রমেশ পোখরিয়াল নিশঙ্ক। সেখানে প্রথম শ্রেণির আগে তিন বছরের প্রাক প্রাথমিক শিক্ষার কথা বলা হয়েছিল। গত বছর অক্টোবরে নিশঙ্কের উত্তরসূরি ধর্মেন্দ্র প্রধান প্রাথমিক এবং প্রাক্‌ প্রাথমিক (অঙ্গনওয়াড়ি) স্তরের শিক্ষার খোলনলচে বদলানোর কথা জানিয়েছিলেন। 

    বদল আনতে চলেছে সিবিএসই

    এই শিক্ষাবর্ষ থেকেই বড় বদল আনতে চলেছে সিবিএসই। ২০২৪ সালের বোর্ড পরীক্ষার জন্য তৈরি প্রশ্নমালার প্যাটার্নও বদলে দেওয়ার ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় বোর্ড। জানানো হয়েছে, লম্বা উত্তররের প্রশ্নের বদলে এমসিকিউ-র ওপর বেশি জোর দেওয়া হবে। জাতীয় শিক্ষা নীতির পথ অনুসরণ করেই এই পদক্ষেপ করবে সিবিএসই।

    আরও পড়ুন: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    দ্বিতীয় শ্রেণি পর্যন্ত পরীক্ষা  ব্যবস্থা তুলে দেওয়া হলে শিশুরা শৈশবটা অনুভব করতে পারবে বলেও মনে করছেন অভিভাবকেরা। ছোট ছোট কাঁধগুলো বইয়ের ভারে হেলে যাওয়ার পরিবর্তে যদি হাতে কলমে শিক্ষা দেওয়া যায় তা গুরুত্বপূর্ণ ও শিশুর বিকাশে সহায়ক বলে মত শিক্ষাবিদদের। প্রাক-প্রাথমিক ও প্রাথমিক স্তরে শিশুদের স্বাভাবিক বিকাশ জরুরি। পরীক্ষা পদ্ধতি উঠে গেলে শিশুরা নিজেদের মতো করে বড় হয়ে উঠতে পারবে বলেই বিশ্বাস শিক্ষামহলের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • DA Protest: যন্তর-মন্তরে ধর্না, রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জি! ডিএ-র দাবিতে দিল্লি যাচ্ছেন রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা

    DA Protest: যন্তর-মন্তরে ধর্না, রাষ্ট্রপতির কাছে আর্জি! ডিএ-র দাবিতে দিল্লি যাচ্ছেন রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের ন্যায়ে ডিএ-র (DA Protest) দাবিতে এবার দিল্লি যাচ্ছেন রাজ্যের সরকারি কর্মচারীরা। দিল্লির যন্তরমন্তরে কয়েকশো আন্দোলনকারী ১০ এবং ১১ এপ্রিল বকেয়া ডিএ-র দাবিতে ধর্না দেবেন। কলকাতায় শহিদ মিনারের নীচেও কর্মসূচি চলবে। যন্তর মন্তরে ধর্না কর্মসূচি ঘোষণা করেছে সংগ্রামী যৌথ মঞ্চ। 

    রাষ্ট্রপতির সঙ্গে সাক্ষাত

    সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের তরফে জানানো হয়েছে, প্রায় ৫০০ জন সরকারি কর্মচারী হাওড়া রাজধানী আর শিয়ালদহ রাজধানী ধরে দিল্লি যাবেন। হাওড়া দিয়ে ২০০ জনের মতো যেতে পারেন। আন্দোলনের মূল নেতা ভাস্কর ঘোষও সম্ভবত হাওড়া দিয়েই যাবেন৷ যাত্রা চলবে আগামিকালও। রাজধানীতে ধর্না কর্মসূচিতে অংশ নেবেন তাঁরা। একই সঙ্গে কেন্দ্রের নিয়ম মেনে রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর সঙ্গে দেখা করবেন তাঁরা। রাষ্ট্রপতির কাছে নিজেদের ন্যায্য দাবির (DA Protest) কথা তুলে ধরবেন তাঁরা। জানা গিয়েছে, দিল্লি গিয়ে রাষ্ট্রপতি ছাড়াও উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন এবং শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধানের কাছে ডেপুটেশন দেবেন সরকারি কর্মচারীরা।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের অনুমতি

    শহিদ মিনার চত্বরে টানা ৪৪ দিন ধর্নার পরেও সরকারের কাছ থেকে বকেয়া ডিএ (DA Protest) নিয়ে আশার আলো দেখতে পায়নি রাজ্য সরকারি কর্মীরা। অন্যান্য রাজ্যের মহার্ঘ্য ভাতার অঙ্ক তুলনায় বেশি হলেও এ রাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের ক্ষেত্রে তা কেন্দ্রীয় হারের তুলনায় অনেকটাই কম। এই অভিযোগে শহিদ মিনারের নীচে কেন্দ্রীয় হারে ডিএ দেওয়ার দাবি সহ একগুচ্ছ দাবি নিয়ে এক ছাতার তলায় আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন রাজ্যের বিভিন্ন সরকারি দফতরের কর্মচারীরা। এবার সংগ্রামী যৌথ মঞ্চকে দিল্লির যন্তর মন্তরে ধর্নার অনুমতি দিল অমিত শাহের মন্ত্রক। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের সেই অনুমতি মেলার পরেই আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়াতে এবার রাজধানী সফরের তোড়জোড় তুঙ্গে এরাজ্যের সরকারি কর্মচারীদের একাংশের।  

    আরও পড়ুন: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    সম্প্রতি ডিএ (DA Protest) ইস্যু নিয়ে রাজ্যকে বিশেষ নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। আদালতের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ১৭ এপ্রিলের মধ্যে যৌথ মঞ্চের সঙ্গে আলোচনায় বসতে হবে রাজ্য সরকারকে। গত বৃহস্পতিবার কলকাতা হাইকোর্টের ভারপ্রাপ্ত প্রধান বিচারপতির ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়েছে, “ডিএ আবেদন নিয়ে আলোচনা হওয়া উচিত। সরকারের সঙ্গে ডিএ আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা শুরু হওয়া উচিত। আন্দোলনকারীদের তরফে ৩ জন থাকতে পারেন। সরকারের তরফে মুখ্যসচিব বা এই স্তরের আধিকারিক আলোচনায় থাকুন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • Weather Update: বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, রাজ্যে আরও বাড়বে তাপমাত্রা  

    Weather Update: বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই, রাজ্যে আরও বাড়বে তাপমাত্রা  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৭২ ঘণ্টায় ২ থেকে ৩ ডিগ্রি বাড়বে রাজ্যের তাপমাত্রা (Weather Update)। পশ্চিমাঞ্চলের জেলায় এই বৃদ্ধির হার আরও সামান্য বাড়তে পারে। ১৩ এপ্রিল পর্যন্ত কলকাতার তাপমাত্রা বাড়তে বাড়তে ৩৯ ডিগ্রির কোঠায় পৌঁছাবে। ১৪ তারিখের পর তা ৪০ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলতে পারে। শুক্রবার বাঁকুড়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৩৯ ডিগ্রি। রাতের দিকে তাপমাত্র ছিল ২৩ ডিগ্রির আশেপাশে।

    তাপমাত্রা (Weather Update)…

    কেবল দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরবঙ্গেও আপাতত বৃষ্টির সম্ভবনা নেই। রবিবার শুধু দার্জিলিং জেলায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাস রয়েছে। বাকি রাজ্যে শুষ্ক গরম। দক্ষিণবঙ্গের একাধিক জেলায় তপ্ত বাতাস বইতে পারে। চৈত্রের শেষ তো বটেই, বাংলা নববর্ষেও তাপপ্রবাহের আশঙ্কা গোটা রাজ্যে। আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই বলেই জানান আলিপুর আবহাওয়া (Weather Update) দফতরের বিজ্ঞানী দেবব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। আগামী বুধবার থেকে শনিবার কলকাতায়ও তাপপ্রবাহের পরিস্থিতি। কলকাতার তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রির ঘরে।

    আরও পড়ুুন: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দুই পর্যায়ে বাড়বে তাপমাত্রা। ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ধীরে ধীরে বাড়বে তাপমাত্রা। তিন-চার দিনে তা বাড়তে পারে ২ থেকে ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ১০ থেকে ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত দক্ষিণবঙ্গের পশ্চিমের জেলা সহ উপকূল সংলগ্ন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে এবং উত্তরবঙ্গের মালদহ ও দক্ষিণ দিনাজপুরে তাপপ্রবাহের আশঙ্কা করছেন আবহাওয়াবিদরা। জানা গিয়েছে, সোমবার থেকে শনিবার পর্যন্ত বাড়বে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। বাংলার ছয় থেকে সাতটি জেলায় স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বা তারও বেশি বাড়তে পারে তাপমাত্রা। ১৫ এপ্রিল পর্যন্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। জানা গিয়েছে, রাজ্যে থাকবে গরম ও শুকনো আবহাওয়া।

    উধাও হবে এ রাজ্যে যে ধরনের আর্দ্রতাজনিত (Weather Update) অস্বস্তি থাকে, তা। আগামী সপ্তাহে কলকাতার তাপমাত্রা ছুঁতে পারে ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘর। ১৫ এপ্রিলের মধ্যে গরমের জেরে ত্বকে জ্বালা ভাব আসতে পারে। সূতির জামা ও বেশি করে জল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন আবহাওয়াবিদরা। সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৪টে পর্যন্ত যতটা কম সম্ভব বাইরে বেরনোর পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Droupadi Murmu: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    Droupadi Murmu: অচেনা সাজ! সুখোই-৩০ এমকেআই ওড়ালেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বায়ুসেনার যুদ্ধবিমানে চেপে ‘সর্টি’তে গেলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। পরনে জলপাই রঙের ‘ফ্লাইট স্যুট’। মাথায় ব্যালিস্টিক হেলমেট। শনিবার এই অচেনা সাজেই দেখা গেল রাষ্ট্রপতিকে। ভারতের তৃতীয় রাষ্ট্রপতি এবং দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসেবে সুখোই ওড়ালেন তিনি। এর আগে এপিজে আবদুল কালাম এবং প্রতিভা পাতিল রাষ্ট্রপতি থাকাকালীন এই কাজ করেছিলেন। 

    ৩০ মিনিট সুখোই সফর

    রাষ্ট্রপতির পদাধিকার বলে দেশের সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক দ্রৌপদী (President Droupadi Murmu) শনিবার অসমের তেজপুরে ভারতীয় বায়ুসেনার ঘাঁটি পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। সেখানেই সুখোই-৩০ এমকেআই-এর দু’আসন বিশিষ্ট প্রশিক্ষণ বিমান ওড়ান তিনি। জলপাই রঙের পোশাক এবং সঙ্গে ব্যালিস্টিক হেলমেট পরে ৩০ মিনিট ব্রহ্মপুত্র উপত্যকার ওপর সুখোইতে চেপেয় ওড়েন রাষ্ট্রপতি। বিমান থেকে সুদূর হিমালয়ের শৃঙ্গমালাও দর্শন করেন রাষ্ট্রপতি। সহকারী পাইলটের আসনে ছিলেন ভারতীয় বায়ুসেনার যুদ্ধবিমান চালক। তেজপুর ঘাঁটির পরিদর্শক খাতায় রাষ্ট্রপতি লেখেন, ‘‘এমন উড়ানের ব্যবস্থা করার জন্য আমি তেজপুরের বিমান ঘাঁটির সমস্ত সেনাদের অভিনন্দন জানাই।’’

    আরও পড়ুন: এমবিবিএস পাশের পর বেতন ছিল ৯ হাজার টাকা! ভাইরাল চিকিৎসকের পোস্ট

    অসাধারণ অভিজ্ঞতা

    সুখোই সফরের অভিজ্ঞতার কথা জানিয়ে রাষ্ট্রপতি (President Droupadi Murmu) ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘‘ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তিশালী সুখোই-৩০-এমকেআই যুদ্ধবিমানে ওড়া আমার কাছে এক অসাধারণ অভিজ্ঞতা। এটা গর্বের বিষয় যে ভারতীয় প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ক্ষমতা আজ জল, স্থল এবং অন্তরীক্ষে সুদৃঢ় ভাবে প্রসারিত।’’

    জানা গিয়েছে, সুখোই-৩০ এমকেআই-এর দু’আসন বিশিষ্ট প্রশিক্ষণ বিমানে চেপেছিলেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু (President Droupadi Murmu)। এর আগে ২০০৯ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাটিল মহারাষ্ট্রের পুণে বায়ুসেনা ঘাঁটি থেকে সুখোই যুদ্ধবিমানে চেপেছিলেন। তাঁরপর দেশের দ্বিতীয় মহিলা রাষ্ট্রপতি হিসেবে আজ সুখোইতে চাপলেন দ্রৌপদী মুর্মু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • PM MITRA Scheme: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    PM MITRA Scheme: সাত রাজ্যে টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র, কর্মসংস্থান হবে ২০ লক্ষ তরুণের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে সাতটি মেগা টেক্সটাইল পার্ক গড়বে কেন্দ্র। পিএম মেগা ইন্টিগ্রেটেড টেক্সটাইল রিজিয়নস ও অ্যাপারেল স্কিমে (PM MITRA Scheme) ওই মেগা টেক্সটাইল পার্কগুলি হবে। সেগুলি হবে দেশের সাতটি রাজ্যে। যে সাতটি রাজ্যে এই পার্কগুলি হবে, সেগুলি হল তামিলনাড়ু, তেলঙ্গনা, কর্নাটক, মহারাষ্ট্র, গুজরাট, মধ্যপ্রদেশ এবং উত্তর প্রদেশ। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন, এই পার্কগুলি রাজ্যের টেক্সটাইল ক্ষেত্রে পরিকাঠামো সরবরাহ করবে। কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ টানবে। কর্মসংস্থান হবে লক্ষ লক্ষ তরুণের।

    পিএম মেগা ইন্টিগ্রেটেড টেক্সটাইল রিজিয়নস ও অ্যাপারেল স্কিমে (PM MITRA Scheme)…

    জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের অক্টোবর মাসে এই স্কিমের (PM MITRA Scheme) কথা ঘোষণা করা হয়েছিল। ২০২৬-২৭ সালের মধ্যে প্রস্তুত হয়ে যাবে পার্কগুলি। এই প্রজেক্টগুলির জন্য ব্যয় ধরা হয়েছে ৪ হাজার ৪৪৫ কোটি টাকা। যদিও ২০২৩-২৪ সালের বাজেটে এজন্য বরাদ্দ হয়েছে ২০০ কোটি টাকা। ট্যুইট-বার্তায় প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, পিএম মিত্র মেগা টেক্সটাইল পার্কগুলি টেক্সটাইল সেক্টরগুলিকে এক সারিতে নিয়ে আসবে। ফার্ম থেকে ফাইবার থেকে ফ্যক্টরি থেকে ফ্যাশন থেকে ফরেন ভিশনে এই প্রকল্প হচ্ছে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, কেন্দ্রের আসা সাত রাজ্যের এই সাতটি পার্কে বিনিয়োগ হতে পারে প্রায় ৭০ হাজার কোটি টাকা। কর্মসংস্থান হবে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষের। পার্কগুলিতে একই সঙ্গে মিলবে ইন্টগ্রেটেড টেক্সটাইল ভ্যালু চেইন, স্পিনিং, বুনন, প্রসেসিং, পোশাক রাঙানো এবং পোশাক প্রিন্টিং।

    আরও পড়ুুন: কেষ্ট-কন্যাকে ফের দিল্লিতে তলব ইডির, হাজিরা দেবেন সুকন্যা?

    গোয়েল বলেন, দেশে টেক্সটাইল (PM MITRA Scheme) ইন্ডাস্ট্রি অসংগঠিত। যার ফলে দেশের টেক্সটাইল সেক্টরের ক্ষতি হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রীর এই যে স্কিম, তাতে সমাধান হবে অনেক সমস্যার। টেক্সটাইল সেক্রেটারি রচনা শাহ বলেন, স্বচ্ছ পদ্ধতিতে দেশের সাতটি জায়গায় সাতটি টেক্সটাইল পার্ক গড়ে উঠবে। ১৩টি রাজ্য থেকে ১৮টি প্রস্তাব এসেছিল। তার মধ্যে বেছে নেওয়া হয়েছে সাতটি রাজ্যকে। গোয়েল বলেন, পার্কগুলি গড়তে রাজ্য সরকার কম পক্ষে ১০০০ একর জমি বিনামূল্যে সরবরাহ করবে। জল এবং বিদ্যুৎও সরবরাহ করা হবে। তিনি জানান, প্রাথমিক পর্যায়ে ২০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে ওই স্কিমের জন্য।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
     
  • Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    Abhishek Banerjee: শহিদ মিনারে যুবরাজের সভার জন্য টেন্ডার ডেকে ঝাঁপিয়ে পড়ল সরকার! এ কোন রাজত্ব?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee) তৃণমূলের সেকেন্ড-ইন-কমান্ড। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পর ঘাসফুলের ব্যাটন এখন তাঁর হাতে। তিনি তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকও (Abhishek Banerjee), পাশাপাশি যুব তৃণমূলের সর্বভারতীয় সভাপতিও তিনিই। দলে বর্ষীয়ান সাংসদরা থাকলেও যুবরাজ থাকলে কারও নাকি কথা বলারই সাহস থাকে না, এমনটাই জনশ্রুতি। অভিষেক (Abhishek Banerjee) কোনও জেলা সফরে গেলে পুলিশ-প্রশাসনের কর্তাদের থরহরিকম্প অবস্থা হয়। সভায় যাওয়ার রাস্তা খারাপ থাকলে প্রশাসন সঙ্গে সঙ্গে সেই রাস্তা মেরামত করে দেয়। 

    ২৯ মার্চ কী  ছিল শহিদ মিনারে?

    এবার ২৯ মার্চ কলকাতার শহিদ মিনারে যুব তৃণমূলের সভার আয়োজন ছিল। রাজ্যের সমস্ত জেলার ছাত্র, যুব এবং মাদারের কর্মীরা সেই সভায় হাজির হয়েছিলেন। আর সভার প্রধান বক্তা ছিলেন তৃণমূলের এই যুবরাজ (Abhishek Banerjee)। ফল যা হওয়ার, তাই-ই হয়েছে। পার্টির প্রোগ্রাম, ঝাঁপিয়ে পড়েছিল সরকার। তাঁর সভার ব্যারিকেড, এমনকী অস্থায়ী প্যান্ডেল তৈরির জন্য টেন্ডার ডেকে দেয় খোদ পূর্ত দফতর। পূর্ত দফতরের পক্ষ থেকে যেভাবে টেন্ডার ডেকে যুবরাজের (Abhishek Banerjee) সভার পরিকাঠামো তৈরি করা হয়েছে, সেই বিষয়টি সামনে আসতেই রাজ্য জুড়ে সমালোচনা শুরু হয়েছে। দলীয় সভার আয়োজন প্রশাসন কী করে করতে পারে, তা নিয়ে উঠতে শুরু করেছে প্রশ্ন। যদিও প্রশাসনের সাফাই, নিরাপত্তার স্বার্থেই যা করার করা হয়েছে। এর সঙ্গে তৃণমূলের মিটিংয়ের কোনও সম্পর্ক নেই।

    দেখা যাক, টেন্ডারে কী রয়েছে?

    অনুষ্ঠানের আগেই শহিদ মিনার ও রেড রোড চত্বরে অস্থায়ী প্যান্ডেল, ব্যারিকেড, বাফার ব্যারিকেড এবং একটি ওয়াচ টাওয়ার তৈরির জন্য টেন্ডার ডাকা হয়। ২৫ মার্চ এই টেন্ডার ডাকা হয়েছিল। নোটিশে শুধু ২৯ মার্চ শহিদ মিনারে অস্থায়ী প্যান্ডেলসহ পরিকাঠামো তৈরির কথা বলা হয়। কোনও দলের উল্লেখ নেই। তবে, ওইদিন যুবরাজের সভা ছাড়া শহিদ মিনারে আর কোনও কর্মসূচি ছিল না। ফলে, নোটিশে উল্লেখ না থাকলেও অভিষেকের (Abhishek Banerjee) সভার জন্যই যে এই আয়োজন করা হয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। এই ধরনের সভার জন্য দলীয় ফান্ড থেকেই খরচ করে প্যান্ডেল তৈরি করার কথা। তাহলে সরকারি টাকা খরচ করে দলীয় সভার আয়োজন করা হল কেন? উত্তর নেই। স্বাভাবিকভাবেই দলীয় সভার জন্য টেন্ডার ডাকায় পূর্ত দফতরের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

    রাস্তার জন্য মাথা খুঁড়ে মরছেন বাসিন্দারা। আর….!!

    সামনেই পঞ্চায়েত ভোট। তার আগেই রাজ্যের একাধিক পঞ্চায়েত এলাকায় বেহাল রাস্তার জন্য গ্রামবাসীরা ভোট বয়কটের ডাক দিচ্ছেন। শুক্রবারই মালদহের গাজোলে রাস্তা না হওয়ায় বহু বাসিন্দা বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন। রাজ্য জুড়ে অনুন্নয়নের ছবি সামনে আসছে। সেখানে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ করে দলীয় সভার প্যান্ডেল করা কতটা যুক্তিসঙ্গত, তা নিয়ে রাজনৈতিক মহল প্রশ্ন তুলতে শুরু করেছে। বিরোধীদের বক্তব্য, দলীয় সভার জন্য পূর্ত দফতর এই ধরনের উদ্যোগ কি নিতে পারে? সরকারি টাকা জনগনের কাজে ব্যবহার হবে। তা না করে একটি বিশেষ রাজনৈতিক দলের নেতাকে তুষ্ট করতে আসরে নেমেছে সরকার। এই রাজ্যে এতদিন দলদাস ছিল পুলিশ। এখন প্রশাসনও দলদাসে পরিণত হয়েছে। বাংলার মানুষ এই ধরনের ঘটনার সাক্ষী আগে কখনও হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share