Blog

  • Tiljala: তিলজলা থানায় প্রহৃত এনসিপিসিআর কর্তা, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি

    Tiljala: তিলজলা থানায় প্রহৃত এনসিপিসিআর কর্তা, রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে সরব বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তিলজলায় (Tiljala) নাবালিকা খুনকাণ্ডের তদন্তে এসে থানার ভিতরে পুলিশের অনৈতিক কাজকর্মের প্রতিবাদ করায় ওসির (OC) হাতে প্রহৃত হয়েছেন ন্যাশনাল কমিশন ফর প্রোটেকশন অফ চাইল্ড রাইটসের (NCPCR) চেয়ারপার্সন। ঘটনার জেরে রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে বিস্ফোরক ট্যুইট করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের ট্যুইটার হ্যান্ডেলকে ট্যাগ করে ট্যুইট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। সেখানে তিনি লেখেন, তিলজলা থানার ভিতরে এনসিপিসিআরের চেয়ারপার্সনকে মারধর করা হয়। এটাই পশ্চিমবঙ্গের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি। অবিলম্বে রাজ্যপাল ও কেন্দ্রের হস্তক্ষেপ দাবি করেন শুভেন্দু।

    এনসিপিসিআরের (NCPCR) চেয়ারপার্সনের অভিযোগ…

    এদিকে, এনসিপিসিআরের চেয়ারপার্সন প্রিয়ঙ্ক কানুনগোকে মারধরের অভিযোগের ঘটনায় দায়ের হয়েছে মামলা। তার জেরে ছুটিতে পাঠানো হয়েছে তিলজলা থানার ওসি বিশ্বক মুখোপাধ্যায়কে। জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের হওয়ায় ওই মামলার তদন্তভার গ্রহণ করেছে কলকাতা পুলিশের গুন্ডা দমন শাখা। লালবাজার সূত্রে খবর, বিশ্বকের বিরুদ্ধে  মারধর, সরকারি কাজে বাধা দেওয়া, অবৈধভাবে আটকে রাখা ও সম্মিলিতভাবে অপরাধ সংগঠিত করার ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।

    বছর সাতেকের নাবালিকাকে যৌন নির্যাতন ও খুন এবং তার তদন্তে এসে (Tiljala) জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের বাধা পাওয়ার ঘটনায় রাজ্যকে নিশানা করছে বিজেপি। পদ্ম শিবির সূত্রে খবর, আগামিদিনে এ নিয়ে কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছে তারা। বাংলার যে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিকে কটাক্ষ করছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা, সেই একই পরিস্থিতির কথা বলেছেন প্রিয়ঙ্কও। এই পরিস্থিতিতেই প্রকাশ্যে এসেছে মালদহের গাজোলে নাবালিকা ধর্ষণকাণ্ডের তদন্তে গিয়ে জাতীয় শিশু সুরক্ষা কমিশনের সঙ্গে রাজ্য শিশু সুরক্ষা কমিশনের গন্ডগোলের ছবি।

    এ প্রসঙ্গে বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, গোটা দেশের কাছে লজ্জার ঘটনা ঘটেছে গতকাল (শুক্রবার)। বাংলা ও বাঙালির মানুষের কাছে এটা লজ্জার যে, শিশুদের অধিকার রক্ষার কমিশনের চেয়ারম্যানের গায়ে হাত তুলছে পুলিশ। তিনি বলেন, তাহলে বাংলার বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী তথা সাধারণ মানুষের অবস্থা ঠিক কেমন, তা সহজেই অনুমেয়।

    আরও পড়ুুন: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    বিজেপি (Tiljala)  নেতা শমীক ভট্টাচার্য বলেন, তিলজলার ঘটনা একটা উদাহরণ মাত্র। এ দিয়ে সংবিধানের রক্ষাকর্তারা হয়তো বুঝতে পারছেন যে, এ রাজ্যের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ঠিক কী। পশ্চিমবঙ্গে মানবাধিকার ও আইনের শাসন ঠিক কোন পর্যায়ে গিয়েছে, সেটাও প্রত্যক্ষ করছে সারা দেশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • NIA: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিকাশ ভবনের কর্মী বিস্ফোরক-যোগে অভিযুক্ত! গ্রেফতার করল এনআইএ

    NIA: অনুব্রত ঘনিষ্ঠ বিকাশ ভবনের কর্মী বিস্ফোরক-যোগে অভিযুক্ত! গ্রেফতার করল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিকাশ ভবনের কর্মী বিস্ফোরক-যোগে অভিযুক্ত! এখান থেকেই এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করল এনআইএ (NIA)। অন্যদিকে, বীরভূমের মহম্মদবাজারে ৮১ হাজার জিলোটিন স্টিক ও অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট উদ্ধারের ঘটনায় এদিন আরও ২ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে ন্যাশনাল ইনভেস্টিগেশন এজেন্সি (NIA)।

    ধৃতদের পরিচয় 

    ধৃতদের মধ্যে মির মহম্মদ নুরুজ্জামান পেশায় সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার। তিনি বিকাশ ভবনে কর্মরত বলেই জানা গেছে। শনিবার দুপুরে নুরুজ্জামানকে সেখান থেকে গ্রেফতার করে এনআইএ (NIA)। অন্যদিকে আরেক অভিযুক্ত মিরাজুদ্দিনকে ধরা হয় রানিগঞ্জ থেকে। এনআইএ বলছে, মিরাজুদ্দিন, অনুব্রত মণ্ডলের ঘনিষ্ঠ। বিস্ফোরক উদ্ধারের ঘটনায় এর আগে মহম্মদবাজার থেকে রিন্টু শেখ নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছিল এনআইএ। রিন্টুকে জেরা করে পাওয়া যায় নুরুজ্জামান এবং মিরাজুদ্দিনের নাম। রানিগঞ্জ, রাজারহাট ও মঙ্গলপুরে শুরু হয়েছে এনআইএ তল্লাশি। সূত্রের খবর, এনআইএ গ্রেফতারি এড়াতে বিকাশ ভাবনে সফটওয়্যার ডেভেলপার হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন মীর মহম্মদ নুরুজ্জামান। NIC প্রজেক্টে কাজ করছিলেন তিনি। শোনা যাচ্ছে, প্রভাবশালীদের সাহায্যেই দিনের পর দিন প্রচুর পরিমানে বিস্ফোরক সরবরাহ করে গেছে এই ২ জন। পুলিশের সাহায্যেও এই কাজ চলত কিনা তাও খতিয়ে দেখছে এনআইএ। সূত্রের খবর, ৮১ হাজার জিলেটিন স্টিক আর ২৭ হাজার কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট সাপ্লাই করেছিল এরা।

    বারুদের স্তূপে বীরভূম

    বারুদের স্তূপে বীরভূম! বিরোধীদের এমন অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এদিনই মল্লারপুরের জবুনি গ্রামে বিপুল পরিমাণ বোমা তৈরির মশলা, আগ্নেয়াস্ত্র ও গুলি উদ্ধার করল পুলিশ। গ্রেফতার করা হয়েছে একজনকে। অন্যদিকে, নলহাটিতে উদ্ধার তাজা বোমা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে শুক্রবার রাতে অভিযান চালায় পুলিশ। ধৃত রমজান শেখের বাড়ি থেকে উদ্ধার হয় ১৮০ কেজি বোমা তৈরির মশলা। ৩টি দেশি পাইপগান ও ১২ রাউন্ড গুলি। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, নিজের বাড়িতেই বোমা তৈরির মশলা ও আগ্নেয়াস্ত্র মজুত করেছিলেন ধৃত। উদ্ধার হওয়া মশলা থেকে এক হাজারের বেশি দেশি বোমা তৈরি হত বলে পুলিশের অনুমান। এনআইএ-র ওপর আস্থা প্রকাশ করে বিজেপির বীরভূম জেলা সভাপতি ধ্রুব সাহা বলেন, গোটা বীরভূমের অবস্থা একইরকম। শাসকদল এবং পুলিশের একাংশ জড়িত এ কাজে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ

  • IPL 2023: ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার, নো-ওয়াইডে ডিআরএস, পেনাল্টি! জেনে নিন চলতি আইপিএলের একগুচ্ছ নতুন নিয়ম

    IPL 2023: ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার, নো-ওয়াইডে ডিআরএস, পেনাল্টি! জেনে নিন চলতি আইপিএলের একগুচ্ছ নতুন নিয়ম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মহাধুমধাম করে শুরু হল ষোড়ষ আইপিএল। আহমেদাবাদের মোতেরা স্টেডিয়ামে উদ্বোধনী ম্যাচে গুজরাট টাইটান্স ৫ উইকেটে হারাল চারবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংসকে। ইনিংসের বিরতিতে দেখা যায়, অম্বাতি রায়াডুর জায়গায় ফিল্ডিং করতে নেমেছেন তুষার পাণ্ডে। যিনি প্রথম ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে রেকর্ডও গড়লেন। করোনার পর নতুনরূপে ফিরেছে আইপিএল। নিয়মেও বদল এসেছে। একবার দেখে নেওয়া যাক ষষ্ঠদশ আইপিএলে কি কি নিয়ম যুক্ত হয়েছে, তার প্রভাব কতটা ফেলতে পারে ম্যাচে।

    ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার

    এই বিষয়টি নিয়ে শুরু থেকেই চর্চা চলছিল। কেমন হবে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের ভূমিকা। অবশেষে ভেদ হল রহস্য। প্রথম ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে খেললেন চেন্নাই সুপার কিংসের তুষার পাণ্ডে। তিনি মূলত পেস বোলার। টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করে চেন্নাই সুপার কিংস ৭ উইকেটে তোলে ১৭৭ রান। গুজরাটের ব্যাটিং শুরু হওয়ার আগে অম্বাতি রায়াডুকে বসিয়ে ধোনি মাঠে নামান তুষারকে। মূলত বোলিং শক্তিশালী করাই লক্ষ্য ছিল সিএসকে’র। একই দিনে গুজরাট টাইটান্সও ইমপ্যাক্ট প্লেয়ারের নিয়মকে হাতিয়ার করে ব্যাটিং মজবুত করার চেষ্টা করে। চোটপ্রাপ্ত কেন উইলিয়ামসনের পরিবর্তে মাঠে নামেন সাই সুদর্শন। ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার ব্যবহারের ক্ষেত্রে বেশ কিছু নিয়ম বেঁধে দিয়েছে বিসিসিআই। যেমন, ইনিংস শুরু হওয়ার আগে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার নেওয়া যাবে। একটা ওভার শেষে প্রয়োগ করা যাবে এই নিয়ম। ওভারের মাঝেও নেওয়া যাবে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার। তবে সেক্ষেত্রে উইকেট পতন বা ক্রিকেটার চোট পেলেই তা প্রযোজ্য হবে। শুধুমাত্র ভারতীয় প্লেয়ারদেরই ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে ব্যবহার করা যাবে।

    টসের পরে প্রথম একাদশ

    আগে নিয়ম ছিল, টসের সময় প্রথম একাদশ জানিয়ে দেওয়ার। সেটা বদল হয়েছে। এখন থেকে টসের পর প্রথম একাদশ জানাতে পারবেন অধিনায়করা। তবে ইমপ্যাক্ট প্লেয়ার হিসেবে আগে থেকেই পাঁচজনের নাম জানাতে হবে। সেখান থেকেই বেছে নেওয়া যাবে একজনকে। দেশি ক্রিকেটারের বদলে বিদেশি ক্রিকেটার নামানো যাবে না। যদি প্রথম একাদশে বিদেশি ক্রিকেটারের সংখ্যা চার থাকে।

    আরও পড়ুন: আজ, আইপিএল অভিযান শুরু কলকাতার! প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব

    ওয়াইড নো-বলেও ডিআরএস

    টি-২০ ক্রিকেটে প্রতিটি রান খুবই মূল্যবান। কিছু কিছু মুহূর্তে ওয়াইড, নো বল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এবার থেকে কোনও ওয়াইড বা নো বল নিয়ে আম্পায়ারের সিদ্ধান্তে খুশি না হলে ডিআরএস নিতে পারবে যে কোনও দল। তবে সেক্ষেত্রে ঝুঁকি রয়েছে।

    উইকেটকিপারের উপর বিধিনিষেধ

    টি-২০ ফরম্যাটে ব্যাটসম্যানরা অভিনব শট খেলার প্রয়াস করেন। অনেক সময় দেখা যায়, ব্যাটসম্যানকে চাপে রাখতে ঘন ঘন স্থান বদল করছেন উইকেটরক্ষক। এবার থেকে সেটা করা যাবে না। আম্পায়াররা যদি দেখে বল করার আগেই উইকেটকিপার জায়গা বদল করছেন, তাহলে তিনি নো বল কল করতে পারেন, বা বলটি ডেড ঘোষণা করে দিতে পারেন।

    পেনাল্টি 

    উইকেটকিপার এবং ফিল্ডার দুর্ব্যবহার করলে পেনাল্টি হিসেবে পাঁচ রান দেওয়া হবে। এছাড়াও ওই ডেলিভারিকে ডেড বল হিসেবে ঘোষণা করা হবে। অর্থাৎ পাঁচ রান পাওয়ার পর ব্যাটার আরও একটা বল খেলার সুযোগ পাবেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Civic Volunteer: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Civic Volunteer: সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ, সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খরচ বাঁচাতে এবং দলীয় কর্মীদের খুশি করতে স্থায়ী পুলিশ কর্মী নিয়োগ না করে অস্থায়ী সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer) নিয়োগ করেছিল তৃণমূল (TMC) পরিচালিত রাজ্য সরকার। সেই সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে ওঠা নানা অভিযোগে জেরবার মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) সরকার। সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে বিভিন্ন সময়। তার পরেও টনক নড়েনি রাজ্য সরকারের। এবার মুখ পুড়ল কলকাতা হাইকোর্টে। কল্যাণীর ঈশ্বর গুপ্ত সেতুতে গাড়ি থেকে টাকা আদায়ের অভিযোগ সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে।

    সিভিক ভলান্টিয়ার (Civic Volunteer)…

    কল্যাণী পুরসভার এক তৃণমূল কাউন্সিলরের দায়ের করা পুলিশি নিষ্ক্রিয়তার মামলায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিলেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা। শুক্রবার ওই মামলার প্রেক্ষিতে বিচারপতি মান্থা বলেন, যেহেতু এ ক্ষেত্রে পুলিশের বিরুদ্ধেও জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে, তাই নিরপেক্ষ সংস্থা হিসেবে সিআইডি তদন্ত করবে। প্রসঙ্গত, কিছু দিন আগেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic Volunteer) বিষয়ে নির্দেশিকা তৈরি করতে রাজ্য পুলিশের আইজিকে নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি মান্থা। মামলাকারীর আবেদনের ভিত্তিতে এই মামলায় অংশ নেয় সিবিআইও। বিচারপতি মান্থা জানান, আগামী ১৩ এপ্রিল সিআইডি রিপোর্ট দেবে। সেদিনই হবে পরবর্তী শুনানি।

    ঈশ্বর গুপ্ত সেতুতে বালির ট্রাক আটকে ২ সিভিক ভলান্টিয়ার তোলাবাজি করছিলেন বলে অভিযোগ। পরে তাঁদের গ্রেফতার করা হয়। তোলাবাজির পাশাপাশি হুমকি দেওয়ার অভিযোগও ওঠে। তার ভিত্তিতেই রাজকুমার মান্না ও আশিকুল রহমান নামে অভিযুক্ত দুজনক গ্রেফতার করা হয়। তোলা চেয়ে হুমকি, তোলা না দেওয়ায় টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগও উঠেছে তাঁদের বিরুদ্ধে।

    আরও পড়ুুন: ‘ডিগ্রি দেখানোর প্রয়োজন নেই মোদির’, জানিয়ে দিল গুজরাট হাইকোর্ট

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে রাজ্য পুলিশ রীতিমতো সার্কুলার দিয়ে জানায়, আইন-শৃঙ্খলাজনিত কোনও দায়িত্বপূর্ণ কাজ সিভিক ভলান্টিয়ারদের (Civic Volunteer) দিয়ে করানো যাবে না। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে জারি করা হয়েছিল ওই সার্কুলার। সার্কুলারে এও বলা হয়েছিল, ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে পুলিশকে সহযোগিতা করবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। বিভিন্ন উৎসবে ভিড় সামলাতে, বেআইনি পার্কিং রুখতে, মানুষের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশের সাহায্যকারীর ভূমিকায় থাকবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। এই প্রথম নয়, এর আগেও সিভিক ভলান্টিয়ারদের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ উঠেছে। তবে হাইকোর্টের নির্দেশের পর জারি করা হয় সার্কুলার। রাজ্য পুলিশের এক কর্তা বলেন, সদ্য জারি হয়েছে নয়া নির্দেশিকা। এর পরেও অভিযোগ আসে কি না, দেখা প্রয়োজন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Primary School: রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষার এ কী হাল! নিজের নাম লিখতে পারছে না চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া, কোথায় জানেন?

    Primary School: রাজ্যে প্রাথমিক শিক্ষার এ কী হাল! নিজের নাম লিখতে পারছে না চতুর্থ শ্রেণির পড়ুয়া, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আলিপুরদুয়ারের পশ্চিম জিৎপুর অ্যাডিশন্যাল প্রাথমিক বিদ্যালয় (Primary School)। স্কুলে একজন শিক্ষক। জনা কুড়ি ছাত্র-ছাত্রী। নিয়ম মেনেই ক্লাস নিচ্ছিলেন শিক্ষক। আচমকাই সেখানে হাজির হন বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল। সঙ্গে ছিলেন ডিপিএসসির প্রাক্তন চেয়ারম্যান অনুপ চক্রবর্তী, আলিপুরদুয়ার-১ ব্লকের তৃণমূল কংগ্রেসের সহ সভাপতি মতিলাল কুজুর সহ দলীয় নেতৃত্ব। ক্লাসের মধ্যে একসঙ্গে  এতজনকে দেখে পড়ুয়ারা হতবাক হয়ে যায়। মূলত এলাকাবাসীর মুখে স্কুলের পঠন-পাঠনের বেহাল অবস্থা শুনে তারা স্কুলে যান। স্কুলে গিয়ে তৃণমূল নেতা মতিলাল কুজুর চতুর্থ শ্রেণির একাধিক পড়ুয়াকে নিজের নাম খাতায় লিখতে বলেন। দুজন পড়ুয়া সঙ্গে সঙ্গে জানিয়ে দেয়, তারা নাম লিখতে পারে না। তাদের অক্ষর জ্ঞান নেই। যা দেখে বিধায়ক থেকে উপস্থিত সকলের চক্ষুচড়ক গাছ। বিধায়ক সুমন কাঞ্জিলাল বলেন, শিক্ষকদের আরও যত্ন নিয়ে পড়ুয়াদের পড়ানো দরকার।

    কী বললেন স্কুলের শিক্ষকরা? Primary School

    স্কুলের (Primary School) একাধিক পড়ুয়ার এই হাল অস্বীকার করেননি স্কুলের (Primary School) সহকারি শিক্ষক দীপঙ্কর বিশ্বাস। তিনি বলেন, করোনার জন্য দুবছর লেখাপড়া হয়নি। আমরা দুজন শিক্ষক পড়াই। পড়ুয়ারা স্কুলে যেটুকু শিখে যাচ্ছে, বাড়িতে গিয়ে চর্চা না করার জন্য তাদের উন্নতি হচ্ছে না। স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক সুদীপ্ত দাস স্কুলে আসেননি। তিনি ফোনে বিষয়টি শুনে বলেন, ২০১০ সালে কাজে যোগ দিই। তখন ৮৪ জন ছাত্র-ছাত্রী ছিল। পর্যাপ্ত শিক্ষক না থাকার কারণে সমস্যা তৈরি হয়েছে। পড়ুয়ার সংখ্যা কমেছে। ২০১৭ সালে আর একজন শিক্ষক যোগ দেন। স্কুলে আমরা পড়ুয়াদের সাধ্যমতো পড়ানোর চেষ্টা করি।

    স্কুলের পঠন-পাঠন নিয়ে স্থানীয় বাসিন্দাদের কী বক্তব্য ?  Primary School

    প্রায় পাঁচ বছর ধরে স্কুলে (Primary School) লেখাপড়া হয় না। যারজন্য পড়ুয়াদের অনেকের অক্ষর জ্ঞান নেই। শিক্ষকরা পালা করে স্কুলে আসেন। একজন শিক্ষক সব ক্লাস নেন। আসলে ক্লাস না নিয়ে মোবাইল দেখতে ব্যস্ত থাকেন। ফলে, অনেক অভিভাবক আর এই স্কুলে পড়াতে চান না। আর শিক্ষকরা স্কুলে (Primary School) এসে না পড়িয়ে মাসের পর মাস বেতন পেয়ে যাচ্ছেন বলে তাঁদের কোনও হেলদোল নেই। এলাকাবাসীর আরও বক্তব্য, দোষটা কার? পড়ুয়া, শিক্ষক, মোবাইলে আসক্তি না মানসিকতার। আসলে টাকা দিয়ে শিক্ষকরা চাকরি পাচ্ছেন। যাদের শুরুটা হচ্ছে অন্যায় দিয়ে, তাদের পড়ানোর ইচ্ছে না থাকাটাই স্বাভাবিক। চতুর্থ শ্রেণিতে পড়েও নিজের নাম লিখতে পারছে না। শৈশব তলিয়ে যাচ্ছে অশিক্ষার আঁধারে। অবিলম্বে শিক্ষকদের বদলি করে নতুন শিক্ষক নিয়োগ করে স্কুলের পঠন-পাঠন ফিরিয়ে আনার দাবি জানান সকলে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2023: আজ, আইপিএল অভিযান শুরু কলকাতার! প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব

    IPL 2023: আজ, আইপিএল অভিযান শুরু কলকাতার! প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি মরশুমে আজ, শনিবার আইপিএল (IPL 2023) অভিযান শুরু করছে কলকাতা নাইট রাইডার্স (Kolkata Knight Riders)। গত ১৫টি সংস্করণের মধ্যে মাত্র দু-বার ট্রফি জিতেছে কেকেআর। শেষ বার কলকাতায় ট্রফি এসেছিল ২০১৪ সালে। এরপর থেকে শুধুই অপেক্ষা। এবার নতুন কোচ চন্দ্রকান্ত পণ্ডিত ও নতুন অধিনায়ক নীতিশ রানার (Nitish Rana) নেতৃত্বে নতুন লড়াইয়ে নামছে কলকাতা। লক্ষ্য সাফল্য। শুক্রবার, আইপিএল-এর উদ্বোধনী ম্যাচে চেন্নাইয়ের বিপক্ষে ৫ উইকেটে জয় পায় গুজরাট টাইটান্স।

    শুরুটা ভাল করাই লক্ষ্য

    মোহালিতে নাইটদের প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব কিংস (Punjab Kings)। আইপিএলের মতো টুর্নামেন্টে মরসুমের শুরুটা ভালভাবে করাটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মোহালিতে কেকেআরের রেকর্ড খারাপ নয়। ২০০৮ সাল থেকে শুরু হয়েছে আইপিএল। এখনও পর্যন্ত মোহালির মাঠে কেকেআর ও পাঞ্জাব একে অপরের বিরুদ্ধে মোট ৭টি ম্যাচ খেলেছে। তার মধ্যে ৪টি ম্যাচে জয় ছিনিয়ে নিয়েছে কেকেআর। ৩টি ম্যাচ জিতেছে পাঞ্জাব। অর্থাৎ মোহালিতে নাইটদের রেকর্ড তাদের পক্ষেই। তবে খুব একটা পিছিয়ে নেই পাঞ্জাব। 

    বৃষ্টির সম্ভাবনা

    কলকাতায় জোরকদমে অনুশীলন সারলেও মোহালিতে ম্যাচের আগের দিন বাধ সেধেছে বৃষ্টি। যার জেরে অনুশীলন বাতিল করতে হয়। ম্যাচের দিনও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। অধিনায়ক নীতীশ রানা অবশ্য ইন্ডোরে অনুশীলন সেরেছেন। মরসুমের প্রথম ম্যাচ হওয়ায় কেকেআরের একাদশ বা কম্বিনেশন নিয়ে কিছুটা ধোঁয়াশা রয়েছে। বাংলাদেশের দুই ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান, লিটন দাস যোগ দেননি এখনও। লকি ফার্গুসন পৌঁছলেও তার চোট রয়েছে। দলে যোগ দিয়েছেন সুনীল নারিন। প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব শিবিরে শিখর ধাওয়ান, স্য়াম কারান, লিয়াম লিভিংস্টোনের মতো বিধ্বংসী প্লেয়াররা রয়েছেন। কলকাতার লড়াইটা সহজ হবে না। 

    আরও পড়ুন: আইপিএলের ঢাকে কাঠি! মঞ্চ মাতাবেন অরিজিত সিং, মাঠে মুখোমুখি গুজরাট-চেন্নাই

    কখন শুরু ম্যাচ

    আজ ১ এপ্রিল, শনিবার পাঞ্জাব কিংস ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের ম্যাচটি শুরু হবে দুপুর ৩.৩০ থেকে। ৩ টের সময় টস হবে।

    কোথায় খেলা

    আইপিএলের এ মরসুমের দ্বিতীয় ম্যাচটি হবে মোহালির আইএস বিন্দ্রা স্টেডিয়ামে।

    কোথায় দেখবেন?

    স্টার স্পোর্টসে দেখা যাবে আইপিএল।

    অনলাইনে কোথায় দেখা যাবে?

    অনলাইনে জিও সিনেমায় দেখা যাবে পাঞ্জাব কিংস বনাম কলকাতা নাইট রাইডার্সের এই ম্যাচটি।

    সম্ভাব্য একাদশ

    পঞ্জাব কিংস: শিখর ধাওয়ান (অধিনায়ক), ম্যাথিউ শর্ট, ভানুকা রাজাপক্ষে, শাহরুখ খান, জীতেশ শর্মা (উইকেটরক্ষক), স্যাম কারান, হরপ্রীত ব্রার, ঋষি ধাওয়ান, ন্যাথান এলিস, রাহুল চাহার, অর্শদীপ সিং

    কলকাতা নাইট রাইডার্স: রহমানুল্লা গুরবাজ (উইকেটকিপার), বেঙ্কটেশ আইয়ার, নীতীশ রানা (অধিনায়ক), রিঙ্কু সিং, মনদীপ সিং, আন্দ্রে রাসেল, সুনীল নারিন, শার্দুল ঠাকুর, টিম সাউদি, উমেশ যাদব, বরুণ চক্রবর্তী

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Benefits of Watermelon: ভুলে যান কোল্ড ড্রিঙ্কস! এই গ্রীষ্মে সতেজ থাকুন তরমুজে, জানেন উপকারিতা?

    Benefits of Watermelon: ভুলে যান কোল্ড ড্রিঙ্কস! এই গ্রীষ্মে সতেজ থাকুন তরমুজে, জানেন উপকারিতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরম পড়তেই বাজার ছেয়ে গিয়েছে তরমুজে। তাপমাত্রার পারদ যে ভাবে চড়ছে তাতে ভরসা এখন এই লাল ফলেই। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কোল্ড ড্রিংস নয়, বরং সতেজ রাখে তরমুজই (Benefits of watermelon)! তরমুজের মধ্যে ৯২ শতাংশ রয়েছে জল। তরমুজের মধ্যে সামান্য ক্যালোরি থাকে। আছে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার।

    একনজরে দেখে নিই তরমুজের উপকারিতা (Benefits of watermelon)

    ১. তরমুজ শরীরে জলের অভাব মেটায়

    তরমুজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণ জল থাকে। ফলে গরমে শরীরে জলের চাহিদা মেটাতে কিন্তু তরমুজ খুব ভাল কাজ করে। সেই সঙ্গে কিন্তু হজমেও সাহায্য করে। এছাড়াও ত্বক ভাল রাখতেও সাহায্য করে।

    ২. তরমুজ বাড়তি ওজন কমায়

    বিশেষজ্ঞদের মতে, গরম কাল ওজন কমানোর জন্য সেরা সময়। তরমুজের মধ্যে থাকে প্রচুর পরিমাণ জল। আর তাই গরমে বাজারে উপলুব্ধ ঠান্ডা নরম পানীয় না খেয়ে তরমুজ খান। উপকারে আসবে। এক কাপ তরমুজ থেকে মাত্র ৪৬ ক্যালোরি পাওয়া যায়। ফলে ওজন বাড়ারও ভয় নেই নিশ্চিন্তে খেতে পারেন এই ফল। ফাইবারের ফলে তরমুজ কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।

    ৩. তরমুজ কিডনি সমস্যারও সমাধান করে 

    পুষ্টিবিদদের মতে, তরমুজের মধ্যে থাকে পটাশিয়াম, ক্যালশিয়াম। যা আমাদের রক্তে ইউরিক অ্যাসিডের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে রাখে। সেই সঙ্গে কিডনির সমস্যা থেকেও দূরে রাখে। তরমুজ ভিটামিন সি ও বি৬ সমৃদ্ধ। এ দুটি উপাদান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়িয়ে শরীরকে রোগের বিরুদ্ধে লড়তে সাহায্য করে।

    ৪. তরমুজ ত্বক ভাল রাখে

    বিশেষজ্ঞদের মতে, ত্বক ভালো রাখে তরমুজে থাকা ভিটামিন সি। তাই নিয়মিত তরমুজ খেলে তা ত্বকেও প্রভাব ফেলবে। গরমে বজায় থাকবে ত্বকের আর্দ্রতা। এছাড়া দাঁত ও মাড়ির স্বাস্থ্য ভাল রাখে ভিটামিন সি। মাড়ির টিস্যুতে ব্যাক্টেরিয়ার আক্রমণ রোধ করতে পারে এই ফল।

    ৫. অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর হল তরমুজ

    তরমুজে থাকা কোলিন নামের একটি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরের জন্য উপকারী। মাংসপেশির মুভমেন্ট, দেহকোষের মেমব্রেন গঠন, মস্তিষ্ক গঠন ও নার্ভের কার্যকারিতা বাড়াতে কোলিন বেশ সহায়ক।

    ৬. রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ রাখে তরমুজ

    রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে ভূমিকাও রয়েছে তরমুজের। তরমুজের মধ্যে রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড। যা আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। এছাড়াও তরমুজের মধ্যে থাকে নিট্রিক অক্সাইড ডিলায়েটস- যা রক্ত জমাট বাঁধা থেকে রোধ করে।

    ৭. হার্টের সমস্যার সমাধান করে তরমুজ

    হার্টের বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে তরমুজ অপরিহার্য। কার্ডিওভ্যাসকুলার রোগ প্রতিরোধে, কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে, রোগের ঝুঁকি কমাতে তরমুজের জুড়ি মেলা ভার।

    তরমুজের বীজের উপকারিতা…

    তরমুজের বীজ কিন্তুও খুব উপকারী। যা কপার, আয়রন, জিঙ্ক, ম্যাঙ্গানিজে সমৃদ্ধ। তরমুজের বীজে উচ্চ প্রোটিন রয়েছে। আপনার সারাদিনে যে পরিমাণে প্রোটিনের প্রয়োজন হয় তার ৬০% আপনি পাবেন এই এককাপ (৩০.৬ গ্রাম) তরমুজের দানায়। শরীরে প্রয়োজনীয় নানা ধরনের অ্যামাইনো অ্যাসিড রয়েছে এর মধ্যে। তার মধ্যে একটি হল আর্গিনাইন, যা উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। বিশেষজ্ঞদের মতে, করোনারি হার্ট ডিজিজের চিকিত্‍‌সার ক্ষেত্রেও এটা একটা জরুরি উপাদান। এ ছাড়াও গ্লুটামিক অ্যাসিড, লাইসিন, ট্রিপ্টোফানের মতো প্রোটিনও রয়েছে তরমুজের বীজে। ভিটামিন বি-ও রয়েছে তরমুজের বীজে। 

    তরমুজের খোসার উপকারিতা…

    তরমুজের খোসায় (মূলত খোসার ভেতরের অংশ, অর্থাৎ, মূল শাঁস ও বাইরের আস্তরণের মাঝের অংশ) রয়েছে সিট্রুলিন, যা ফ্রি রেডিকেল দূর করতে ভালো কাজ করে। এটা এমিনো এসিডে পরিবর্তিত হয়। যা রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। হার্টের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করে এবং শরীরের বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে সাহায্য করে। বাড়তি ওজন কমাতে পারে। রক্তচাপ হ্রাস করতে সাহায্য করে। তবে, তরমুজের খোসা খাওয়ার ক্ষেত্রে একেবারে বাইরের যে সবুজ অংশ, সেটা খাবেন না। এটা পেটে সমস্যা তৈরি করতে পারে।

    তবে সাবধান! নিয়ন্ত্রণ অবলম্বনও জরুরি…

    তবে তরমুজ খেতে হবে শরীরের প্রয়োজন অনুযায়ী। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, তরমুজ ফাইবারে ভরপুর। তাই  অতিরিক্ত তরমুজ খেলে ডায়রিয়াসহ পেটের নানা রোগ দেখা যেতে পারে।  বেশি তরমুজ খেলে অম্বল ও বদহজমের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতি ১০০ গ্রাম তরমুজে ক্যালোরির পরিমাণ প্রায় ৬ গ্রাম। তাই ১ দিনে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত তরমুজ হজম করা সম্ভব।  এতে শরীরে ঢোকে ১৫০ গ্রাম ক্যালরি, যা শরীরের জন্য যথেষ্ট। এর থেকে বেশি তরমুজ খেলেই সেটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।

     

    DISCLAIMER: এই প্রতিবেদনটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। মাধ্যম এর কোনও দায় নিচ্ছে না। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Weather Update: সপ্তাহান্তে বৃষ্টি জারি, সঙ্গী ঝড়ো হাওয়া! সোমবার থেকেই কি ঊর্ধ্বমূখী তাপমাত্রার পারদ?

    Weather Update: সপ্তাহান্তে বৃষ্টি জারি, সঙ্গী ঝড়ো হাওয়া! সোমবার থেকেই কি ঊর্ধ্বমূখী তাপমাত্রার পারদ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুক্রবার মধ্য রাতেই শুরু হয়েছিল ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি। আজ, শনিবার সপ্তাহের শেষ দিনেও আকাশের মুখ ভার। আলিপুর হাওয়া অফিস (Weather Update) জানাচ্ছে, দক্ষিণবঙ্গে আজ কালবৈশাখীর মতো পরিস্থিতি থাকবে। কলকাতা-সহ রাজ্যের ১৪টি জেলায় হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে। দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে দমকা ঝোড়ো হাওয়ার গতি বাড়ার পাশাপাশি বাড়বে বৃষ্টির পরিমাণও। কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে।

    রবিবার থেকে পরিষ্কার আকাশ

    ঝড়-বৃষ্টির জেরে এপ্রিলের শুরুতেই সামান্য নামল শহরের তাপমাত্রা। এদিনও প্রবল বৃষ্টির সম্ভাবনা দক্ষিণবঙ্গের একাংশে। আগামীকাল আবহাওয়ায় বিশেষ পরিবর্তন আসবে না বলেও জানিয়েছে হাওয়া অফিস। রবিবার বিকেল থেকে আকাশ পরিষ্কার হবে। ৩ তারিখ থেকে রৌদ্রজ্বল দিন দেখতে পারে শহরবাসী। সেদিন থেকেই ফের ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রার পারদ। আগামী সপ্তাহতেই ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে পৌঁছতে পারে তাপমাত্রা। আগামী সপ্তাহে বৃষ্টিরও বিশেষ সম্ভাবনা নেই, জানাচ্ছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। শনিবার শহরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৯ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে থাকবে। অন্যদিকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে। বৃষ্টির পাশাপাশি বইবে দমকা হাওয়াও। বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতার পরিমাণ ৯১ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: হাওড়ার শিবপুরের ঘটনায় উদ্বিগ্ন রাজ্যপাল! মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে কথা, কী বললেন শুভেন্দু?

    বঙ্গোপসাগর থেকে পশ্চিমাঞ্চলে তৈরি হওয়া নিম্নচাপের জেরেই এমন আবহাওয়ার ভোলবদল বলে জানাচ্ছেন আবহাওয়া বিশেষজ্ঞরা৷ হাওয়া অফিস (Weather Update) সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সবকটি জেলাতেই সকাল থেকে বজ্রবিদ্যুৎ-সহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টি হতে পারে। সঙ্গে কোথাও কোথাও শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷ ঘন্টায় ৩০-৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে। অন্যদিকে আজ শনিবারও দার্জিলিং এবং কালিম্পং সহ উত্তরবঙ্গের বিস্তৃর্ণ এলাকায় বজ্রবিদ্যুৎ সহ হাল্কা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে৷ দক্ষিণের তুলনায় উত্তরবঙ্গে হাওয়ার গতিবেগও থাকবে বেশি৷ তাই বাড়তি সতর্কতার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে হাওয়া অফিসের তরফে৷

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Road: রাস্তায় নেমে আন্দোলন করে ভোট বয়কটের ডাক! কোথায় জানেন?

    Road: রাস্তায় নেমে আন্দোলন করে ভোট বয়কটের ডাক! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ কয়েকদিন আগে পথশ্রী প্রকল্পে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কয়েক হাজার কিলোমিটার রাস্তা (Road) তৈরির কথা ঘোষণা করেছেন। দক্ষিণ দিনাজপুরের তপন ব্লকের জলঘর পঞ্চায়েত গ্রামের বাসিন্দাদের আশা ছিল, এবার তাঁদের কাঁচা রাস্তা পাকা হবে। কিন্তু, তালিকায় দেখা যায়, এই পঞ্চায়েত এলাকার রাস্তা (Road) নেই। আর সেটা জানতে পেরেও প্ল্যাকার্ড হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়ে আন্দোলন শুরু করেছেন এলাকার বাসিন্দারা। দাবি আদায়ে তপন- বালুরঘাট রাজ্য সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয় বাসিন্দারা। যার জেরে রাস্তায় (Road) ব্যাপক যানজট তৈরি হয়। পুলিশ এসে বিষয়টি খতিয়ে দেখার আশ্বাস দেন। তাতেও ক্ষোভ কমে না বাসিন্দাদের। গ্রামবাসীদের এক প্রতিনিধি দল মহকুমা শাসকের কাছে দরবার করেন। তিনি বিষয়টি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিলে অবরোধ ওঠে। কিন্তু, আগামিদিনে দাবি না মিটলে ভোট বয়কট করার কথা তাঁরা বলেন।

    গ্রামবাসীদের কী অভিযোগ? Road

    তপন ব্লকের জলঘর থেকে তেলাপুকুর পর্যন্ত প্রায় আড়াই কিলোমিটার মাটির রাস্তা (Road) দীর্ঘদিন ধরেই বেহাল। বর্ষার সময় এই রাস্তা দিয়ে চলাচল করতে চরম অসুবিধার সম্মুখীন হতে হয় বাসিন্দাদের। তেলাপুকুর গ্রামে প্রায় শতাধিক পরিবারের বসবাস। আশেপাশের বেশ কয়েকটি গ্রামও এই রাস্তার ওপর নির্ভরশীল। স্কুল সহ অফিস, বিভিন্ন কাজে এই রাস্তা দিয়েই প্রতিনিয়ত যাতায়াত করতে হয় বাসিন্দাদের। প্রায় তিন মাস আগে পাকা রাস্তার (Road) দাবিতে আন্দোলনে নেমেছিলেন গ্রামবাসীরা। সেই সময় ব্লক প্রশাসনের পক্ষ থেকে দ্রুত রাস্তা (Road)  তৈরি করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এই রাস্তা (Road) আজও হয়নি। বাসিন্দাদের বক্তব্য, আমাদের আশা ছিল পথশ্রী প্রকল্পে রাস্তা তৈরি করে দেওয়া হবে। কিন্তু, প্রশাসনের কোনও হেলদোল নেই। সামনে পঞ্চায়েত ভোট। দাবি না মিটলে আশেপাশের তিন-চারটে গ্রামের বাসিন্দারা কেউ ভোট দিতে যাবে না।

    কী বললেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান ? Road

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান গোপাল মুর্মু বলেন, ওই রাস্তাটি (Road) পঞ্চায়েতের পক্ষে করা সম্ভব নয়। আমরা রাস্তাটি তৈরি করার জন্য প্রশাসনের কাছে ইতিমধ্যেই দরবার করেছি। জেলা তৃণমূল নেত্রী প্রদীপ্তা চক্রবর্তী বলেন, ওই রাস্তাটির (Road) অবস্থা বেহাল। খুব দ্রুত সংস্কার করার দরকার। বিষয়টি প্রশাসনের কাছে আমরা দরবার করব।

    বেহাল রাস্তা নিয়ে সরব বিজেপির রাজ্য সভাপতি? Road

    বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, পথশ্রী প্রকল্পে যা অর্থ বরাদ্দ করেছে তাতে কত রাস্তা(Road) হবে তা নিয়ে সন্দেহ রয়েছে। তাই, ওই বেহাল রাস্তা কবে হবে তা কেউ বলতে পারবে না। আসলে তৃণমূল সরকার পঞ্চায়েত ভোটের আগে এসব করে মানুষকে বোকা বানাতে চাইছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Anubrata Mondal: লিঙ্ক নেই! পিছল শুনানি, ২৭-ই পর্যন্ত তিহাড়েই কেষ্ট, বাড়িতে ভাঙচুর সুকন্যার

    Anubrata Mondal: লিঙ্ক নেই! পিছল শুনানি, ২৭-ই পর্যন্ত তিহাড়েই কেষ্ট, বাড়িতে ভাঙচুর সুকন্যার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পিছিয়ে গেল গরু পাচার মামলায় ধৃত অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mondal) শুনানি। শুক্রবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে ভার্চুয়ালি পেশ করার কথা ছিল তাঁকে। কিন্তু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে বীরভূম তৃণমূলের সভাপতিকে (Anubrata Mondal) পেশ করা যায়নি বলে আদালত সূত্রে খবর। অন্যদিকে, তিহাড়ে তাঁর বাবাকে নানাভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে, এমন সময় দলীয় নেতারা তাঁর থেকে দূরত্ব বাড়াচ্ছেন বলে ব্যাপক ক্ষোভ উগড়ে দিলেন অনুব্রত-কন্যা। শোনা যাচ্ছে, দলীয় নেতাদের ডেকে বাড়িতে ভাঙচুরও করেন সুকন্যা মণ্ডল।

    প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে আদালতে পেশ করা যায়নি অনুব্রতকে (Anubrata Mondal)

    গরু পাচার মামলায় ধৃত অনুব্রত মণ্ডল (Anubrata Mondal) ও তাঁর দেহরক্ষী সায়গল হোসেন বর্তমানে বিচারাধীন বন্দি হিসেবে রয়েছেন দিল্লির তিহাড় জেলে। এদিন প্রথমে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গলকে ভার্চুয়ালি আসানসোলের বিশেষ আদালতে পেশ করার চেষ্টা হয়। কিন্তু প্রযুক্তিগত ত্রুটির কারণে এজলাসে সায়গলের মুখ দেখা যায়নি। একই বিষয় ঘটে অনুব্রত মণ্ডলের ক্ষেত্রেও। প্রসঙ্গত, এদিন আসানসোলের আদালতে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) হয়ে হাজির ছিলেন না কোনও আইনজীবী। চলতি বছরের জুলাইতে দিল্লি হাইকোর্টে তাঁর জামিন মামলার শুনানি রয়েছে। আইন বিশেষজ্ঞদের একাংশ মনে করছে, যেহেতু দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন করেছেন বীরভূম তৃণমূলের সভাপতি ,সেহেতু আসানসোল আদালত থেকে তাঁর জামিন পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। সেই কারণেই এদিন নতুন করে কেষ্টর জন্য জামিনের আবেদন করেননি তাঁর আইনজীবী। বিশেষজ্ঞদের কথায়, আবেদনের প্রয়োজন না থাকায় এজলাসে হাজিরও ছিলেন না তাঁরা। যদিও এই বিষয়ে অনুব্রতর (Anubrata Mondal) আইনজীবীর তরফে কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি।

    বোলপুরের বাড়িতে ব্যাপক ভাঙচুর সুকন্যা মণ্ডলের

    সূত্রের খবর,  তিহাড় জেলে তাঁর বাবাকে নানা ভাবে ‘হেনস্থা’ ও ‘নির্যাতন’ করা হচ্ছে শুনে চটে যান সুকন্যা। জিনিসপত্র ভাঙচুর করেন। তার পরেই জরুরি ভিত্তিতে তিনি ডেকে পাঠান বোলপুরের অনুব্রত-ঘনিষ্ঠ অনেক নেতা-কর্মীকে। জানা গিয়েছে, তাঁদের সামনে কেষ্ট-কন্যা এক প্রকার ভেঙে পড়েন। কথায় কথায় তিনি বলতে থাকেন, বাবা যখন কাছে ছিলেন, তখন তাঁর পাশে সবাই ছিলেন। আজ যখন অনুব্রত জেলে, তাঁদের দুঃসময় চলছে, তখন সবাই তাঁর থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছেন। এমনও জানা যাচ্ছে, একটা সময় সুকন্যা বলে ওঠেন, ‘‘এই জিনিস চলতে পারে না।”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share