Blog

  • Recruitment Scam: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    Recruitment Scam: অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি গিয়েছে বৈধ চাকরিপ্রার্থীদের?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা নিয়ে চাকরি (Recruitment Scam) দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল আগেই। এবার নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে অভিযুক্ত শান্তনু বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রোমোটার অয়ন শীলের (Ayan Shil) বিরুদ্ধে নয়া অভিযোগ। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, যাঁরা বৈধভাবে চাকরি পেয়েছিলেন, তাঁদের কাছ থেকেও টাকা চেয়েছিলেন তিনি। যাঁরা টাকা দেননি, তাঁদের চাকরি থেকে করতে দেওয়া হয়নি।

    নিয়োগ কেলেঙ্কারি (Recruitment Scam)…

    এই যেমন চুঁচুড়া ষণ্ডেশ্বরতলার চয়নিকা আঢ্য। চতুর্থ শ্রেণির কর্মী হিসেবে কাজে যোগ দিয়েছিলেন টিটাগড় পুরসভায়। অভিযোগ, অয়নকে টাকা না দেওয়ায় চাকরি করতে পারেননি তিনি। অথচ খেলোয়াড় কোটায় ওই চাকরি পেয়েছিলেন চয়নিকা। তাঁর দাবি, ইন্টারভিউয়ের পর চাকরিও হয়ে যায়। ২০১৯ সালের ১১ নভেম্বর তাঁকে জয়েনিং লেটার দেওয়া হয়। চয়নিকা বলেন, একদিন এক পুলিশ কর্মী (Recruitment Scam) বাড়িতে এসে বলেন অয়ন শীলের অফিসে গিয়ে দেখা করতে হবে। চয়নিকা তাঁর বাবাকে নিয়ে জগুদাসপাড়ায় অয়নের অফিসে যান। অয়ন তাঁদের বলেন, চাকরির জন্য পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।

    চয়নিকা তাঁকে জানান, নিজের যোগ্যতায় চাকরি পেয়েছেন। তাছাড়া অত টাকা তাঁর কাছে নেই। চয়নিকা বলেন, সেদিন ফিরে আসার পর ফের অয়নের লোক আমার সঙ্গে যোগাযোগ করে। সল্টলেকের অফিসে যেতে বলে। সেখানেও বাবাকে নিয়ে গিয়েছিলাম। বেশ কয়েক ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থেকেও দেখা না পেয়ে ফিরে আসি। তিনি বলেন, পরে জানতে পারি প্রতারণার অভিযোগ রয়েছে অয়নের বিরুদ্ধে। এর পর চয়নিকা কথা বলেন পুরসভার চেয়ারম্যানের সঙ্গে। তাঁকে কাজে যোগ দিতে বলা হয়। একটি বেসরকারি ব্যাঙ্কে খোলা হয় স্যালারি অ্যাকাউন্টও। পুরসভায় ছ দিন কাজও করেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু, কী আর্জি জানালেন?

    চয়নিকার অভিযোগ, এরপর আচমকাই তাঁকে পুরসভা থেকে বের করে দেওয়া হয়। তিনি বলেন, নিয়োগ তালিকায় আমার নাম ছিল ২২০ নম্বরে। রাতারাতি সেই তালিকা পরিবর্তন করে যাঁদের নাম ছিল না, তাঁদের নাম ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। বিভিন্ন পুরসভায় নিয়োগ পরীক্ষার দায়িত্বে ছিল অয়নের সংস্থা (Recruitment Scam)। তাঁর অফিসে হানা দিয়ে বিভিন্ন পুরসভায় নিয়োগের পরীক্ষার উত্তরপত্র উদ্ধার করেছেন ইডি আধিকারিকরা। ইডির অভিযোগ, অয়ন স্কুল, পুরসভা সহ বিভিন্ন সরকারি দফতরে নিয়োগের নামে লক্ষ লক্ষ টাকা তুলেছেন। বহু মানুষকে প্রতারিতও করেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    Fly: মাছির উপদ্রবে এলাকা ছাড়ছেন বাসিন্দারা! একাধিক শিশু অসুস্থ, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ লোকালয়ে হাতি ঢুকে তান্ডব চালাচ্ছে এমন নয়। বাঘের হামলার ঘটনাও ঘটেনি। সামান্য মাছির (Fly) দৌরাত্ম্যে অতিষ্ঠ উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বাগদা থানার সারাহাটি গ্রামের বাসিন্দারা। অনেকে পেটের অসুখে ভুগছেন। পরিস্থিতি এতটাই খারাপ, একাধিক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। অনেকে আতঙ্কে এলাকা ছেড়ে পালাচ্ছেন। স্বাভাবিকভাবে গ্রামবাসীরা রীতিমতো ক্ষুব্ধ। স্থানীয় পঞ্চায়েত কর্তৃপক্ষ বা প্রশাসনের পক্ষ থেকে কোনও উদ্যোগ গ্রহণ না করায় তাঁরা বিক্ষোভও দেখিয়েছেন। কবে, এই মাছির (Fly) উপদ্রব থেকে মুক্তি মিলবে সেই অপেক্ষায় রয়েছেন এলাকাবাসী।

    কী বললেন স্থানীয় বাসিন্দারা? Fly

    পঞ্চায়েতের থেকে কোনও অনুমতি না নিয়ে স্থানীয় এক বাসিন্দা গ্রামেই জৈব সারের কারখানা তৈরি করেন। আর কারখানা চালু হওয়ার পর থেকেই গ্রামে এই সমস্যা দেখা দেয়। অসীমা মণ্ডল নামে এক বাসিন্দা বলেন, আমি অসুস্থ। চিকিত্সা চলছে। এখন মাছির (Fly) উপদ্রবে বাড়িতে রান্না করা দায় হয়ে গিয়েছে। ঠিকমতো খাওয়াদাওয়া করতে পারছি না। মঞ্জু খাঁ বলেন, সারের কারখানার জেরে গ্রামে দুর্গন্ধে টিকতে পারছি না। গ্রামের অনেক শিশু অসুস্থ হয়ে পড়েছে। আমার তিনমাসের সন্তানকে মামার বাড়িতে পাঠিয়ে দিয়েছি। অনেকেই বাড়িতে থাকতে পারছেন না। মাছির (Fly) আতঙ্কে আত্মীয়ের বাড়িতে গিয়ে আশ্রয় নিয়েছেন। স্থানীয় বাসিন্দাদের বক্তব্য, সকাল থেকে রাত পর্যন্ত গ্রামের প্রতিটি ঘরে মাছি (Fly) দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। কেউ খেতে পর্যন্ত পারছেন না। আমাদের দাবি, পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। না হলে এই মাছির আতঙ্কে এলাকায় আর কেউ থাকতে চাইবেন না।

    কী বললেন জৈব সার কারখানার মালিক? Fly

    মাসখানেক ধরে সারের কারখানা চালু করা হয়েছে। তারপর থেকে মাছির (Fly) উপদ্রব বলে এলাকাবাসীর দাবি। তবে, এই অভিযোগ মানতে নারাজ জৈব সার কারখানার মালিক মৃন্ময় বিশ্বাস বলেন, বসন্তকালে মাছির (Fly) উপদ্রব সব জায়গায় থাকে। এটা কোনও কারণ নয়। আসলে আমার জমি এতদিন ফাঁকা পড়েছিল। সেটা গ্রামের লোকজন ব্যবহার করত। সেই জমিতে কারখানা করেছি বলে এলাকাবাসী এসব অভিযোগ করছেন। কৃষি দফতরের আধিকারিকদের জানিয়ে আমি কারখানা করেছি।

    কী বললেন পঞ্চায়েত প্রধান? Fly

    স্থানীয় পঞ্চায়েত প্রধান সৌমেন ঘোষ বলেন, সার কারখানার মালিক আমাদের থেকে কোনও অনুমতি নেয়নি। গ্রামে গিয়ে দেখেছি, খুবই সমস্যার বিষয়। অবিলম্বে এই বিষয়ে পদক্ষেপ গ্রহণ করব।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Donor Saves Life: সফল অঙ্গদান! ওড়িশায় ব্রেন ডেড মহিলার কিডনি প্রতিস্থাপন করে বাঁচল দুজনের জীবন

    Donor Saves Life: সফল অঙ্গদান! ওড়িশায় ব্রেন ডেড মহিলার কিডনি প্রতিস্থাপন করে বাঁচল দুজনের জীবন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ওড়িশায় এক ব্রেন ডেড মহিলার কিডনি প্রতিস্থাপন করে দুজনের জীবন বাঁচানো গেল। কটকের এসসিবি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালের (MCH) ইউরোলজি এবং নেফ্রোলজি বিভাগে এই প্রতিস্থাপন করা হয়। হাসপাতাল সূত্রে জানানো হয়েছে, মৃত দাতা, কটকের জগৎপুরের তারোলের বাসিন্দা তনুজা কর। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৭ বছর। তিনি ওই হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তাঁকে বাঁচানোর সমস্ত রকম চেষ্টা করার পর চিকিৎসকেরা জানিয়ে দেন ওই মহিলার ব্রেন ডেড হয়েছে। এরপরই তাঁর কিডনি দানের বিষয়টি চূড়ান্ত হয়।

    ওড়িশায় অঙ্গদান

    সরকারি সূত্রে খবর, রাজ্যের প্রাপক তালিকা অনুসারে, উচ্চ অগ্রাধিকার স্কোর সহ দুই জন প্রাপককে কিডনি প্রতিস্থাপনের জন্য বেছে নেওয়া হয়। ভুবনেশ্বরের অ্যাপোলো হাসপাতাল প্রয়োজনীয় সমস্ত সহযোগিতা করেছে। দাতা এবং গ্রহীতার ক্রস ম্যাচের পর কিডনি প্রতিস্থাপন করা হয়েছে। প্রতিস্থাপনের পর গ্রহীতারা এখন স্থিতিশীল রয়েছে। প্রাপকরা হলেন ঝাড়সুগুড়ার ব্রজরাজ নগরের অলোক বোদক (৩৬) এবং কটকের সিডিএ-র সৌরজ্য রঞ্জন সাহু (৪৮)৷

    অঙ্গদান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী

    উল্লেখযোগ্যভাবে, ওড়িশায় প্রথম ক্যাডেভারিক কিডনি প্রতিস্থাপন হয়েছিল ২০২০ সালে। মরণোত্তর অঙ্গদান প্রক্রিয়া মসৃণ করতে ইতিমধ্যেই উদ্যোগী হয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। সারাদেশে এই নিয়ে অভিন্ন নীতি চালুর পথে হাঁটছে সরকার। রবিবার ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে একথা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রধানমন্ত্রী মরণোত্তর অঙ্গদানের জন্য সকলকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘গ্রাহকদের কাছে অঙ্গদানকারীরা ঈশ্বরতুল্য। এতে বহু মানুষের জীবন রক্ষা করা যায়।’  

    আরও পড়ুুন: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    সারা দেশে অঙ্গদান নিয়ে যেভাবে সচেতনতা বাড়ছে, তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী। মরণোত্তর অঙ্গদান নিয়ে কী ধরনের নীতি আসছে, তিনি সেব্যাপারেও আভাস দিয়েছেন। তাঁর কথায়, অঙ্গদানের জন্য যে স্টেট ডোমিসাইল নীতি রয়েছে, তা তুলে দিতে চলেছে সরকার। এতে একজন রোগী দেশের যে কোনও রাজ্যে গিয়ে অঙ্গ পেতে পারেন। এখন অঙ্গদানের ক্ষেত্রে বয়সসীমা ৬৫ বছর। বয়সের সেই উর্ধ্বসীমা তুলে দেওয়ার কথাও প্রধানমন্ত্রী জানিয়েছেন। তিনি আরও বলেন, ২০১৩ সালে মরণোত্তর অঙ্গদান করেছিলেন ৫ হাজারেরও কম মানুষ। ২০২২ সালে তা ১৫ হাজার ছাপিয়ে গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু, কী আর্জি জানালেন?

    Suvendu Adhikari: পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে ফের আদালতের দ্বারস্থ শুভেন্দু, কী আর্জি জানালেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Polls) নিয়ে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন কলকাতা হাইকোর্টে (Calcutta High Court)। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি প্রকাশ শ্রীবাস্তব ও বিচারপতি রাজর্ষি ভরদ্বাজের ডিভিশন বেঞ্চ জানিয়ে দেয়, পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে এখনই কোনও হস্তক্ষেপ করবে না হাইকোর্ট। এ ব্যাপারে যা সিদ্ধান্ত নেওয়ার তা নেবে রাজ্য নির্বাচন কমিশনই। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির (BJP) শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)।

    সুপ্রিম কোর্ট…

    ৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকছে সুপ্রিম কোর্ট। তাই কলকাতা হাইকোর্টে পঞ্চায়েত নির্বাচনের দিন ঘোষণায় স্থগিতাদেশের আর্জি জানিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। বৃহস্পতিবার দুপুর ২টোয় শুনানি হতে পারে মামলাটি। এর আগে শুভেন্দুর মামলা প্রসঙ্গে হাইকোর্টের পর্যবেক্ষণ ছিল, বিরোধী দলনেতার মামলার সারবত্তা থাকলেও, এই অবস্থায় হাইকোর্ট কমিশনের ওপরই বিষয়টি ছেড়ে দিচ্ছে। এর পরেও শুভেন্দুর কোনও বক্তব্য থাকলে তিনি তা জানাতে পারেন নির্বাচন কমিশনে। তা খতিয়ে দেখে আইন অনুযায়ী পদক্ষেপ করতে হবে নির্বাচন কমিশনকে।

    আরও পড়ুুন: সাংসদ পদ ফিরে পেলেন এনসিপি সাংসদ, আশার আলো দেখছে কংগ্রেস

    এর পরেই ফের আদালতের দ্বারস্থ হন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari)। আগামী সাতদিন যেন নির্বাচনের দিন ঘোষণা করা না হয়, সেই আর্জি জানিয়েই আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। পঞ্চায়েত নির্বাচন নিয়ে দুটি বিষয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছিলেন নন্দীগ্রামের বিধায়ক। একটি কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়ে ভোট করানোর আর্জি জানিয়ে, অন্যটি ওবিসি সম্প্রদায়ের গণনা সংক্রান্ত বিষয়ে। দ্বিতীয় বিষয়ে রায় দিলেও, প্রথমটি নিয়ে কোনও রায় দেয়নি কলকাতা হাইকোর্ট। এ নিয়ে ফের শুনানির সম্ভাবনা রয়েছে আদালতে।

    প্রসঙ্গত, রাজ্যের বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) অভিযোগ ছিল, ২০১১ সালে তফশিলি জাতি ও উপজাতির গণনা করা হলেও, ওবিসি সম্প্রদায়কে গণনা করা হয়নি। রাজ্য নির্বাচন কমিশনের দাবি, বাড়ি বাড়ি গিয়ে এই গণনা করা হয়েছে। সেই প্রক্রিয়াকে চ্যালেঞ্জ করেই হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেন শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার, তাঁর ছেলে ও পুত্রবধূ

    Chit Fund Scam: চিটফান্ড কাণ্ডে গ্রেফতার অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার, তাঁর ছেলে ও পুত্রবধূ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিটফান্ড কেলেঙ্কারিতে একজন অবসরপ্রাপ্ত ব্যাঙ্ক ম্যানেজার এবং তার ছেলে ও পুত্রবধূকে গ্রেফতার করল দিল্লি পুলিশ। অভিযোগ ওই ব্যাঙ্ক ম্যানেজার ও তাঁর পরিবার ৩৬ জনের সঙ্গে ২০ কোটি টাকারও বেশি প্রতারণা করেছেন। অভিযুক্তরা হলেন ইকবাল বাহাদুর সিং বাওয়েজা, তাঁর ছেলে পারমিত সিং বাওয়েজা এবং তাঁর পুত্রবধূ জসনীত কৌর বাওয়েজা।

    প্রতারণা চক্র

    পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ভারতীয় দণ্ডবিধির ৪২০, ২০৯, ৩৪ এবং ১২০ বি ধারা এবং প্রাইজ চিটস এবং মানি সার্কুলেশন স্কিম (ব্যানিং) আইনের ৪, ৫, এবং ৬ এর অধীনে অভিযোগ নথিভুক্ত করা হয়েছে। সুরজিৎ সিং আনন্দ নামে একজন অভিযোগ করেছেন যে ইকবাল, পারমিত, জসনীত পিএসবি নামে একটি চিট ফান্ড চালাচ্ছেন। তারা রাজৌরি গার্ডেনে একটি ইলেকট্রনিক্স শোরুম এবং একটি ব্যাঙ্কুয়েট হল চালাচ্ছিল বলেও অভিযোগ।

    ভাল রিটার্নের লোভ

    পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, মানুষকে ভাল রিটার্নের লোভ দেখিয়ে বিনিয়োগ করতে প্ররোচিত করতেন ইকবালরা। ঋণের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা (প্রায় ২০ কোটি টাকা) বাজার থেকে তুলেছেন তাঁরা। তাঁদের সঙ্গে এই চিট ফান্ড কেলেঙ্কারিতে যুক্ত আরও কয়েকজনের খোঁজ চলছে। ইতিমধ্যেই অভিযোগকারীদের বয়ান রেকর্ড করা হয়েছে। অভিযুক্তদের জেরা করছে পুলিশ। প্রাসঙ্গিক ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্টও যাচাই করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    ডেপুটি কমিশনার অফ পুলিশ (ইওডব্লিউ) অনিয়েশ রায় বলেছেন যে অভিযুক্তরা দীর্ঘদিন ধরে পালিয়ে বেড়াচ্ছিল। পুলিশ তাঁদের খোঁজ করে। অবশেষে মঙ্গলবার মধ্যপ্রদেশের পান্নাতে তাঁদের খোঁজ মেলে। বুধবার পুলিশ তাঁদের গ্রেফতার করেছে। ইকবাল সরকারি ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা। স্বেচ্ছায় অবসর নেওয়ার পর, তিনি তার অবসরের অর্থ দিয়ে একটি চিট-ফান্ড কোম্পানি খোলেন। তাঁর পরিবারের সদস্যরাও এর সঙ্গে যুক্ত। তাঁরা উচ্চ সুদে মানুষের থেকে টাকা তুলতেন এবং পরে তা ঘুরিয়ে দিতেন। তাঁরা বিনিয়োগের নিরাপত্তা হিসাবে জনসাধারণকে চেক, প্রতিশ্রুতি নোট, অর্থপ্রদানের রসিদ ইত্যাদি দিতেন। কিন্তু পুরোটাই বেআইনি বলে দাবি পুলিশের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Lakshadweep MP: সাংসদ পদ ফিরে পেলেন এনসিপি সাংসদ, আশার আলো দেখছে কংগ্রেস

    Lakshadweep MP: সাংসদ পদ ফিরে পেলেন এনসিপি সাংসদ, আশার আলো দেখছে কংগ্রেস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খোয়ানো সাংসদ পদ ফিরে পেলেন লক্ষদ্বীপের সাংসদ (Lakshadweep MP) মহম্মদ ফয়জল (Md Faizals)। দিন কয়েক আগে সাংসদ পদ হারিয়েছেন কংগ্রেসের (Congress) প্রাক্তন সভাপতি রাহুল গান্ধী (Rahul Gandhi)। সেই বিতর্কের রেশ মিলিয়ে যাওয়ার আগেই হারানো সাংসদ পদ ফিরে পেলেন এনসিপি সাংসদ মহম্মদ ফয়জল। ফয়জলের বিরুদ্ধে এক ব্যক্তিকে খুনের চেষ্টা ও ষড়যন্ত্রের অভিযোগ উঠেছিল। ১১ জানুয়ারি নিম্ন আদালত তাঁকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেয়। তার ঠিক দুদিন পরেই এনসিপির ওই সাংসদের পদ খারিজ করে দেয় লোকসভার সচিবালয়।

    লক্ষদ্বীপের সাংসদের (Lakshadweep MP) বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ১৮ জানুয়ারি জাতীয় নির্বাচন কমিশন লক্ষদ্বীপ আসনে উপনির্বাচনের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে। তার আগেই নিম্ন আদালতের সিদ্ধান্তে স্থগিতাদেশ দেয় কেরল হাইকোর্ট। এর পরেই ফয়জল ও তাঁর দল লোকসভার কাছে তাঁর সাংসদ পদ ফিরিয়ে দেওয়ার আর্জি জানায়। তার পরেই সাংসদ পদ ফিরে পান এই এনসিপি সাংসদ। ফয়জল সাংসদ পদ ফিরে পাওয়ায় আশার আলো দেখছে কংগ্রেস। ২০১৬ সালে প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পিএম সইদের এক আত্মীয়কে খুনের চেষ্টার অভিযোগ দায়ের হয় এনসিপি সাংসদ (Lakshadweep MP) ফয়জলের বিরুদ্ধে। ২০১৬ সালে অভিযোগ দায়ের হলেও, ঘটনাটি ২০০৯ সালের। যদিও ফয়জল বারংবার দাবি করেছেন চক্রান্ত করে ফাঁসানো হচ্ছে তাঁকে।

    আরও পড়ুুন: মমতার দফতরেও চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ! ট্যুইট-বাণ নিক্ষেপ শুভেন্দুর

    উনিশের লোকসভা নির্বাচনে জয়ের পরে ফয়জলের বিরুদ্ধে আইনি প্রক্রিয়া শুরু হয়। ১১ জানুয়ারি লক্ষদ্বীপের এক সেশন কোর্টে দোষী সাব্যস্ত হন ফয়জল। সাংসদ ফয়জল সহ তিনজনকে দোষী সাব্যস্ত করে আদালত। দেওয়া হয় ১০ বছরের কারাদণ্ড। ১৩ জানুয়ারি লোকসভার সচিবালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয় যে লক্ষদ্বীপের এনসিপি সাংসদ মহম্মদ ফয়জলের সাংসদপদ খারিজ করা হচ্ছে। দোষী সাব্যস্ত হওয়ার সাজার ওপর কেরল হাইকোর্ট স্থগিতাদেশ জারি করলেও, তারপরও ফয়জলকে লোকসভার সাংসদপদ ফিরিয়ে দেওয়া হচ্ছিল না। এই মর্মে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন ফয়জল (Lakshadweep MP)। মঙ্গলবারই প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চের আওতায় এই মামলা হয়। তার পরেই বুধবার লোকসভার সচিবালয় থেকে বিজ্ঞপ্তি জারি করে জানানো হয় লক্ষদ্বীপের ওই সাংসদের পদ ফেরানো হল। প্রসঙ্গত, মোদি পদবি নিয়ে আপত্তিকর মন্তব্যের জেরে সুরাটের ম্যাজিস্ট্রেট আদালত দু বছরের কারাদণ্ড দেয় রাহুলকে। উচ্চ আদালতে আবেদন করার জন্য এক মাস সময়ও দেওয়া হয়েছে তাঁকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • IPL 2023: ভালো ফল নিয়ে আশাবাদী নাইট শিবির! আজ থেকে মোহালিতে প্রস্তুতি শুরু কেকেআর-এর

    IPL 2023: ভালো ফল নিয়ে আশাবাদী নাইট শিবির! আজ থেকে মোহালিতে প্রস্তুতি শুরু কেকেআর-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইপিএল (IPL 2023) অভিযানে বুধবার চণ্ডীগড়ে পৌঁছে গেল কলকাতা নাইট রাইডার্স (KKR)। তবে বিমানযাত্রার ধকল কাটাতে বুধবার সন্ধ্যায় টিমহোটেলেই বিশ্রাম নিলেন নীতীশ রানা (Nitish Rana), আন্দ্রে রাসেলরা (Andre Russell)। বৃহস্পতিবার থেকে প্রস্তুতিতে নেমে পড়ছেন কেকেআর ক্রিকেটারেরা। কেকেআর শিবির সূত্রে খবর, বৃহস্পতিবার সকালে ঘণ্টাদুয়েক জিমে কাটাবেন রানা, উমেশ যাদব, রিঙ্কু সিংরা। তারপর সাড়ে তিনটে থেকে সাড়ে ছটা, তিন ঘণ্টা মোহালি স্টেডিয়ামে প্রস্তুতি সারবে কেকেআর।

    ভালো ফলের প্রত্যাশা

    নতুন অধিনায়ক, নতুন কোচ। নতুন মরসুমে (IPL 2023) কলকাতার জন্য ভালো কিছুর প্রত্যাশায় সমর্থকরা। ১ এপ্রিল অ্যাওয়ে ম্যাচ দিয়ে এ বারের টুর্নামেন্ট শুরু করছে কেকেআর। সাফল্যের আশায়, বুধবার মোহালি যাওয়ার আগে কালীঘাটে পুজো দেন নাইট অধিনায়ক ও কোচ। গত ১৫ বারের মধ্যে দু-বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কলকাতা। শেষ বার ২০১৪ সালে ট্রফি এসেছে। এর পর থেকে হতাশাই সঙ্গী। এ বারও টুর্নামেন্টের শুরুতে শ্রেয়স আইয়ারের চোট বড়সড় ধাক্কা। চোট রয়েছে কিউয়ি পেসার লকি ফার্গুসনেরও।

    সৌরভ ভক্ত নীতীশ

    সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের ভক্ত নতুন নাইট অধিনায়ক নীতীশ রানা অবশ্য সাফল্যের বিষয়ে আশাবাদী। তিনি বলেন, “নেতৃত্বের শিরোপা এখন লেগেছে ঠিক কথাই। কিন্তু গত দু–তিন বছর ধরে ক্যাপ্টেন ট্যাগ না থাকলেও লিডারশিপের ভূমিকায় ছিলাম। তাই আমার কাছে খুব একটা নতুন কিছু নয়। নাইট রাইডার্সের ক্যাপ্টেন হওয়া সম্মানের, গৌরবেরও বটে।” তাঁর কথায়, “দায়িত্ব নেওয়ার স্বভাব রয়েছে। শ্রেয়স সিনিয়র। দলের নেতা ছিল। ওর অভাব অনুভব করব। কিন্তু দল যে দিশায় চলছে তার জন্য ভাল ফলই আশা করছি।” অতীতে ব্যাটিংয়ে খানিকটা সৌরভের ধরন আনার চেষ্টা করেছেন। তাহলে নেতৃত্বে সৌরভের মতোই আগ্রাসী হবেন নীতীশ? উত্তরে নাইট অধিপতি বললেন, “আমি দাদার ভক্ত। তবে তাঁকে অনুকরণ নয়, অনুসরণ করতে চাই। আমি আমার মতো, দাদা অনুপ্রেরণা।”

    আরও পড়ুন: ভারতীয় বোলারদের দিয়ে অতিরিক্ত বল করানো যাবে না! আইপিএল ফ্র্যাঞ্চাইজিদের নির্দেশ বোর্ডের

    উল্লেখ্য, এবছর আইপিএল শুরু হচ্ছে ৩১ মার্চ। আহমেদাবাদে উদ্বোধনী ম্যাচে গতবারের চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটানসের মুখোমুখি হবে টুর্নামেন্টের সব থেকে ধারাবাহিক দল চেন্নাই সুপার কিংস। কলকাতা নাইট রাইডার্স তাদের অভিযান শুরু করবে ১ এপ্রিল অর্থাৎ টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় দিনে। মোহালিতে কেকেআরের প্রথম প্রতিপক্ষ পাঞ্জাব কিংস। নাইট রাইডার্স ইডেনে তাদের প্রথম ম্যাচ খেলবে ৬ এপ্রিল। ঘরের মাঠে তাদের প্রথম প্রতিপক্ষ রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    Drone: রাম নবমীর মিছিলে নজরদারি ড্রোনের! বসানো হল কয়েকশো সিসিটিভি ক্যামেরা, কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ আজ, বৃহস্পতিবার রামনবমী। বারাকপুর শিল্পাঞ্চল জুড়ে সাজো সাজো রব। এই শিল্পাঞ্চলের বিটি রোড, ঘোষপাড়া রোডে রামনবমীর মিছিলে জনজোয়ার হবে। এই মহকুমার মধ্যে কামারহাটি, টিটাগড়, জগদ্দল এবং ভাটপাড়ার উপর বিশেষ নজর দেওয়া হয়েছে। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে তত্পর রয়েছে পুলিশ কমিশনারেটের কর্তারা। বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, এবার কমিশনারেটের যে সব জায়গায় রামনবমীর মিছিল হবে, সেখানে ড্রোনে (Drone) করে বিশেষ নজরদারি চালানো হবে। পাশাপাশি বিভিন্ন থানা এলাকায় নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা মোতায়েন করা হয়েছে।

    পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে কী ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে? Drone

    এমনিতেই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে অস্ত্র মিছিলের অনুমতি না দেওয়া হলেও মিছিলে তরবারিসহ ধারাল অস্ত্র নিয়ে মিছিল করা হয় বলে অভিযোগ। এর আগে ভাটপাড়া, জগদ্দল, হাজিনগরে রামনবমীর মিছিলকে কেন্দ্র করে ব্যাপক গন্ডগোল হয়েছিল। এবারও মিছিলে হাজার কর্মী, সমর্থক সামিল হবেন। ফলে, নতুন করে অপ্রীতিকর ঘটনা যাতে না ঘটে তারজন্যই পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে। এমনিতেই কমিশনারেট এলাকা জুড়ে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। তারপরও রামনবমীর জন্য আরও অতিরিক্ত সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হচ্ছে। আগেই পুলিশ কমিশনার অলোক রাজোরিয়া বারাকপুর পুলিশ কমিশনারেট এলাকার সমস্ত থানার আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন। রামনবমীর মিছিল সুষ্ঠুভাবে করতে সবরকম পদক্ষেপ গ্রহণের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  এবার ভাটপাড়া পুরসভা এলাকায় প্রায় ৭২টি সিসি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পাশাপাশি গোটা ভাটপাড়া জুড়়ে ড্রোনে (Drone) করে মিছিলে নজরদারি চালানো হবে। রাস্তার পাশে বাড়ির ছাদেও পুলিশ মোতায়েন থাকবে। একইভাবে জগদ্দল থানা এলাকায় রামনবমীর জন্য সব থেকে বেশি সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। পুলিশ কমিশনারেট সূত্রে জানা গিয়েছে, জগদ্দল থানা এলাকায় ১৫০টি ক্যামেরা থাকবে। ছাদে নজরদারি থাকবে। মোবাইল ভ্যান থাকবে। অন্যদিকে, টিটাগড় থানা এলাকা জুড়ে নতুন করে প্রচুর সিসিটিভি ক্যামেরা লাগানো হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বিশিষ্টজনদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হয়েছে। আর ড্রোনে (Drone) নজরদারি চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি রাস্তার দুধারের বাড়ির ছাদ থেকেও নজরদারি চালাবে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: সিআইডি-র জালে ধরা পড়েও কীভাবে ছাড়া পেলেন নীলাদ্রি? নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রশ্ন সিবিআই-এর

    SSC Scam: সিআইডি-র জালে ধরা পড়েও কীভাবে ছাড়া পেলেন নীলাদ্রি? নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রশ্ন সিবিআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নাইসা-কর্তা নীলাদ্রি দাসকে নিয়ে নিয়োগ-দুর্নীতির (SSC Scam) ষড়যন্ত্রের জাল বুনেছিলেন এসএসসি-র প্রাক্তন চেয়ারম্যান সুবীরেশ ভট্টাচার্য (Subiresh Bhattacharya)। সিবিআই-এর দাবি, সুবীরেশ-নীলাদ্রি আঁতাঁতেই চলেছিল চাকরি কেনাবেচা। বাঙালি অফিসার নীলাদ্রি দাসকে পেয়ে দুর্নীতির কাজ আরও সহজ হয়েছিল সুবীরেশ ভট্টাচার্যের।

    সুবীরেশ-নীলাদ্রি যোগ

    ২০১৪-র জানুয়ারি থেকে ২০১৮-র জুলাই মাস পর্যন্ত এসএসসি-র চেয়ারম্যান ছিলেন সুবীরেশ ভট্টাচার্য। সুবীরেশের কার্যকালের মধ্যেই, ২০১৫ সাল থেকে ওএমআর বিকৃতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন নীলাদ্রি। চাকরিপ্রার্থী পরীক্ষার্থীদের মধ্যে যাঁরা টাকা দিতেন, তাঁদের নাম এসএসসি-র মাধ্যমে জানানো হত নীলাদ্রিকে। নাইসা-র ডিরেক্টর পুনীত কুমার বাঙালি হিসেবে নীলাদ্রি দাসকে এসএসসি-র সঙ্গে যোগাযোগের দায়িত্ব দেওয়ায় সুবীরেশের কাজ অনেকটাই সহজ হয়ে গিয়েছিল বলে চার্জশিটে দাবি করেছে সিবিআই।

    ধরা পড়েও ছাড়া পান নীলাদ্রি

    চার বছর আগে একবার চাকরি সংক্রান্ত দুর্নীতি এবং প্রতারণার মামলায় ধরা পড়েছিলেন নীলাদ্রি দাস। কিন্তু এক মাসের মধ্যেই জামিন পেয়ে যান তিনি। মামলার চার্জশিটেও তাঁর নাম উল্লেখ করা হয়নি। সূত্রের দাবি, কলকাতা হাইকোর্টে নীলাদ্রির জামিনের বিরোধিতাও করেনি সিআইডি। সিবিআই সূত্রের দাবি, এই তদন্তে প্রয়োজনে সিআইডি আধিকারিকদেরও তলব করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হতে পারে। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার প্রশ্ন, নীলাদ্রির কি পুলিশ-প্রশাসনের শীর্ষ মহলেও যোগাযোগ ছিল? না হলে তিনি এত সহজে ছাড় পেলেন কী করে? সুবীরেশের ক্ষেত্রেও কেন কোনও পদক্ষেপ করা হয়নি?

    আরও পড়ুুন: বিজেপির ধর্নামঞ্চে রাজ্য সরকারকে নিশানা শুভেন্দুর, কী বললেন জানেন?

    সিবিআই-এর দাবি, ২০১৫ সাল থেকে শিক্ষা দফতরের পরীক্ষার সঙ্গে যুক্ত নীলাদ্রি। সুবীরেশের সঙ্গে নীলাদ্রির যোগসূত্রও মিলেছে বলে দাবি করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এসএসসি-র যে নিয়োগ নিয়ে তোলপাড় চলছে, সেগুলির বেশির ভাগই ২০১৯ সালের আগে হয়েছে। অর্থাৎ, সিআইডি যখন নীলাদ্রিকে ধরেছিল তখন নিয়োগ দুর্নীতিতে তার সব কাজই সম্পন্ন হয়ে গিয়েছিল। দুর্নীতির চক্র ঘাঁটতে গিয়েই শিক্ষা দফতর, এসএসসি-র শীর্ষ মহলের যোগসূত্র জানতে পেরেছিল সিআইডি। সেই কারণেই তদন্ত ধীর গতিতে চলে এবং নীলাদ্রিকে ছেড়ে দেওয়া হয়,বলে অনুমান সিবিআই-এর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    Railway: পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের ব্যবস্থা করছে রেল মন্ত্রক! থাকছে ইএমআইয়ের সুবিধা, কবে ছাড়ছে এই ট্রেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য সুখবর। এবার গরমের ছুটিতে দেশের পাঁচটি জ্যোতির্লিঙ্গসহ  ৮টি তীর্থক্ষেত্র ভ্রমণের জন্য ‘ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেন’ ছাড়ছে রেল (Railway) মন্ত্রক। এই প্রথম পর্যটকদের সুবিধার জন্য রেলমন্ত্রকের পক্ষ থেকে ইএমআই-এর সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। বুধবার বোলপুর-শান্তিনিকেতন স্টেশনে সাংবাদিক বৈঠক করে একথা জানালেন আইআরসিটিসির কলকাতা জোনাল অফিসের সিনিয়র সুপারভাইজার কিঙ্কর রায় চৌধুরী। তিনি বলেন, “ভ্রমণ পিপাসুদের জন্য এই বিশেষ ট্রেন চালু করা হচ্ছে। এর আগেও আমরা এই ধরনের বিশেষ ট্রেন ছেড়ে সাফল্য পেয়েছি। মাথাপিছু ধার্য টাকার বাইরে কোন টাকা লাগবে না। এছাড়া, পর্যটকদের সুবিধার জন্য এই প্রথম ইএমআই-এর ব্যবস্থা চালু করা হয়েছে। জিনিসপত্র যেমন ইএমআই এর মাধ্যমে কেনা হয় তেমনই ভ্রমণের জন্য এই পদ্ধতিতে টাকা দিতে পারবেন পর্যটকেরা।”

    কোন কোন তীর্থক্ষেত্র যাবে এই বিশেষ ট্রেন? Railway

    ২০ মে কলকাতা স্টেশন থেকে এই ট্রেনের যাত্রা শুরু হবে। জ্যোতির্লিঙ্গসহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি, শনি মন্দির ঘোরানো হবে পর্যটকদের। এই বিশেষ ট্রেনটি ওমকারেশ্বর, মহাকালেশ্বর, সোমনাথ, নাগেশ্বরসহ ৫টি জ্যোতির্লিঙ্গ যাবে। এছাড়া  শিরডি সাঁই বাবা, শনি শিংনাপুর সহ স্ট্যাচু অফ ইউনিটি ঘুরে দেখানো হবে পর্যটকদের। বিশেষ এই ট্রেনে ১১ রাত ১২ দিন  ভ্রমণের ব্যবস্থা থাকবে। কলকাতা ছাড়া ব্যাণ্ডেল জংশন, বর্ধমান জংশন, বোলপুর-শান্তিনিকেতন, রামপুরহাট জংশন, পাকুড়, সাহেবগঞ্জ, ভাগলপুর, মুজাফফরপুর, পাটলিপুত্র প্রভৃতি স্টেশনে দাঁড়াবে ট্রেনটি। এই স্টেশনগুলি থেকে বুকিংও করা যাবে।

    ভারত গৌরব স্পেশাল টুরিস্ট ট্রেনের ভাড়া কত জানেন? Railway

    পর্যটকদের সুবিধার জন্য তিনটি বিশেষ প্যাকেজ রাখা হয়েছে। বাতানুকূল সহ মোট ৬৫৬ টি আসন রয়েছে এই ট্রেনে। স্লিপার কোচ, থার্ড এসি এবং সেকেন্ড এসি। স্লিপার কোচের ভাড়া মাথাপিছু ২০ হাজার ৬০ টাকা। থার্ড এসির ভাড়া রাখা হয়েছে ৩১ হাজার ৮০০ টাকা এবং সেকেন্ড এসির ভাড়া করা হয়েছে ৪১ হাজার ৬০০ টাকা। রেল পর্যটনের প্রচারের জন্য রেলমন্ত্রক (Railway) এই ভ্রমণের জন্য পর্যটকদের ৩৩ শতাংশ ছাড়ও দিচ্ছে। উল্লেখযোগ্য বিষয় হল, এই প্রথম পর্যটনের জন্য ইএমআই সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। অর্থাৎ, ৩ থেকে ১৮ মাসের ইএমআই সুবিধায় ভ্রমণ করতে পারবেন পর্যটকেরা। যে কেউ ইণ্ডিয়ান রেলওয়ে (Railway) ক্যাটারিং এণ্ড ট্যুরিজম কর্পোরেশনের ওয়েবসাইট www.irctctourism.com এর মাধ্যমে বুকিং করতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share