Blog

  • Mamata Banerjee: আমি চোর হতে পারি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চোর নন! কেন বললেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়?

    Mamata Banerjee: আমি চোর হতে পারি, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চোর নন! কেন বললেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ নিয়োগ দুর্নীতিতে জেরবার তৃণমূল কংগ্রেস। দোসর গরু পাচারকাণ্ড। একের পর এক এই সব দুর্নীতির অভিযোগে শাসক দলের প্রাক্তন মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়, অনুব্রত মণ্ডল সহ একাধিক নেতা এখন জেলের ঘানি টানছেন। ইডি, সিবিআইয়ের নজরে রয়েছে শাসক দলের আরও একাধিক নেতা। সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগেই দুর্নীতির অভিযোগে একের পর এক নেতা গ্রেপ্তার হওয়ার ঘটনায় বেশ কিছুটা ব্যাকফুটে রয়েছে শাসক দল। এই অবস্থায় মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়ের মন্তব্য ঘিরে জোর আলোচনা শুরু হয়েছে।

    ঠিক কী বলেছেন মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায়? Mamata Banerjee

    খড়দহের দলীয় সভায় স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী শোভনদেব চট্টোপাধ্যায় বলেন, সব দলেই খারাপ লোক আছে। তারজন্য গোটা দল তো নষ্ট হয়ে যেতে পারে না। আমি চোর হতে পারি, কিন্তু, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) চোর নন। তিনি আরও বলেন, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে (Mamata Banerjee)  খুব কাছ থেকে আমি দেখেছি। তিনি প্রাণ দিয়ে বাংলার জন্য লড়ে যাচ্ছেন। আর এই বাংলাকে দেশের মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ রাজ্যে পরিণত করেছেন। মমতা ঘনিষ্ঠ এই মন্ত্রীর বক্তব্য ঘিরে রাজনৈতিক মহলে জোর চর্চা শুরু হয়েছে। বিরোধীদের বক্তব্য, তৃণমূল দলে যে চোর রয়েছে তা মন্ত্রীর বক্তব্যে পরিষ্কার হয়ে গিয়েছে। দুর্নীতিতে জেরবার এই দলে কর্মীরা এখন বিভ্রান্ত হয়ে রয়েছেন। তাই, দলনেত্রী (Mamata Banerjee)  সত্ প্রচার করে কর্মীদের মনোবল চাঙা করার চেষ্টা করছেন। আর বক্তব্যের মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন, নিয়োগ দুর্নীতিতে সরকার জড়িত নয়। আর যারা জড়িত দল তাদের সমর্থন করেনি। বরং বহিষ্কার করেছে।

    দুর্নীতি নিয়ে কী বললেন মন্ত্রীর ছেলে? Mamata Banerjee

    রাস্তাঘাটে সব জায়গায় তৃণমূলের দুর্নীতি নিয়ে আলোচনা চলছে। মন্ত্রীর ছেলে সায়নদেব চট্টোপাধ্যায়ের কথাতেই সে কথা স্পষ্ট। সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে তিনি বলেন, আপনারা (কর্মীদের উদ্দেশে) মনে করছেন, বাসে ট্রামে কী আলোচনা হচ্ছে। সব কিছুর ভাল, খারাপ রয়েছে। রামায়ণ, মহাভারতেও ভাল, খারাপ ছিল। যারা অন্যায় করেছে, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে মহামান্য আদালত। আর দলের কেউ হলে হাইকমান্ড (Mamata Banerjee) ব্যবস্থা নেবে। প্রত্যেকটি মানুষকে নিয়ে এখন মিডিয়া ট্রায়াল শুরু হয়েছে। তাদের পরিবারে লোকজন রয়েছে, সে কথা তারা ভাবছেন না।

    বিরোধীরা জোটবদ্ধভাবে তৃণমূলের দুর্নীতি (Scam) নিয়ে সরব হয়েছে। তার পাল্টা হিসেবে তৃণমূল নেতৃত্ব সুজন চক্রবর্তীর স্ত্রীর চাকরি সহ একাধিক উদাহরণ তুলে ধরে বাম আমলেও দুর্নীতি হয়েছে বলে হালে পানি পাওয়ার চেষ্টা করছে। কিন্তু, তাতে কর্মীদের মনোবল চাঙা হচ্ছে না তা শাসক দলের নেতারা হারে হারে টের পাচ্ছেন। বিরোধীদের ক্রমাগত আক্রমণে কর্মীরা পাল্টা কীভাবে মোকাবিলা করবেন তার রূপরেখা দলের অন্দরেই নেই। এই অবস্থায় মন্ত্রী তাঁর এই বক্তব্যের মধ্যে দিয়ে কর্মীদের চাঙা করতে চেয়েছেন বলে রাজনৈতিক মহল মনে করছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Witchcraft: বীরভূমে ডাইনি অপবাদে আদিবাসী দম্পতিকে পিটিয়ে খুন, মোড়ল গ্রেফতার

    Witchcraft: বীরভূমে ডাইনি অপবাদে আদিবাসী দম্পতিকে পিটিয়ে খুন, মোড়ল গ্রেফতার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মধ্যযুগীয় বর্বরতার নজির বীরভূমে৷ ডাইনি (Witchcraft) অপবাদে আদিবাসী দম্পতিকে পিটিয়ে মারার অভিযোগ গ্রামবাসীদের একাংশের বিরুদ্ধে। সাঁইথিয়া থানার আহমেদপুরের ন’পাড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য। ঘটনার প্রতিবাদে সরব হয়েছেন লাগোয়া গ্রামের বাসিন্দারা। জানা গিয়েছে, শনিবার ন’পাড়ার বাসিন্দা এক আদিবাসী (Adibasi) দম্পতিকে ডাইনি অপবাদে বেধড়ক মারধর করেন গ্রামবাসীদের একাংশ৷ গুরুতর জখম অবস্থায় ওই দম্পতিকে বোলপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়৷ রবিবার তাঁদের মৃত্যু হয়৷ মৃতদের নাম পাণ্ডু হেমব্রম (৬২) ও পার্বতী হেমব্রম (৫২)।

    ডাইনি (Witchcraft)কাণ্ডে মোড়লের কীর্তি… 

    তড়িঘড়ি গ্রামের মোড়ল রুবাই বেসরার নেতৃত্বে গ্রামের কয়েকজন মৃতদেহ হাসপাতালের মর্গ থেকে নিয়ে চলে যান। দেহ ট্রাক্টরে করে নিয়ে দাহ করতে চলে যান শান্তিনিকেতন থানা এলাকার বেনেডাঙা গ্রামের শ্মশানে। খবর পেয়ে ওই গ্রামের বাসিন্দারা দেহ দাহ করতে বাধা দেন। প্রতিবাদ করেন হেরুকা গ্রামের বাসিন্দারাও৷ খবর পেয়ে সাঁইথিয়া ও শান্তিনিকেতন থানার পুলিশ যায় ঘটনাস্থলে। শ্মশান এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রামের মোড়লকে গ্রেফতার করেছে সাঁইথিয়া থানার পুলিশ। পরে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্তের আশ্বাস দিয়ে গ্রামবাসীদের বুঝিয়ে মৃতদেহ দুটি সৎকার করা হয়৷

    আরও পড়ুুন: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    তবে, একবিংশ শতাব্দীতেও ডাইনি (Witchcraft) অপবাদে দম্পতিকে পিটিয়ে খুন করার ঘটনায় নিন্দার ঝড় উঠেছে সব মহলে। প্রশাসনের ভূমিকা,  সচেতনতামূলক প্রচারের অভাব নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। যদিও পুরো ঘটনার তদন্তের উপর নজর রাখছেন বোলপুরের মহকুমা শাসক অয়ন নাথ। ঘটনাস্থলের পাশের গ্রামের বাসিন্দারা বলেন, আমরা দোষীদের শাস্তি চাই৷ এই যুগেও ডাইনি বলে কিছু আছে নাকি৷ তাও ডাইনি অপবাদে পিটিয়ে মেরে দিল! আমরা চাই ন’পাড়ার দোষীদের শাস্তি। সবাই মিলে প্রতিবাদ করব আমরা। জেলা পুলিশ সুপার ভাস্কর মুখোপাধ্যায় বলেন, একটি এফআইআর দায়ের করা হয়েছে। তার ভিত্তিতে মোড়লকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে চলছে তল্লাশি।

    মৃতদের আত্মীয়রা জানান, ন’পাড়া গ্রামের মোড়ল রুবাই বেসরা ও আশপাশের আদিবাসী গ্রামের বেশ কিছু মানুষ মনে করেছিলেন পাণ্ডু ও তাঁর স্ত্রী পার্বতী ডাইনিবিদ্যা (Witchcraft) জানেন ও তা অনুশীলন করেন। ডাইনি অপবাদ দিয়ে ওই দম্পতির ওপর চড়াও হন সকলে। শনিবার সকালে তাঁদের এমন মারধর করা হয় যে দুজনেই মারা গিয়েছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Swiss Open: চিনকে দুরমুশ করে সুইস ওপেন জয় সাত্বিক-চিরাগ জুটির

    Swiss Open: চিনকে দুরমুশ করে সুইস ওপেন জয় সাত্বিক-চিরাগ জুটির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনকে (China) গুঁড়িয়ে সুইস ওপেন (Swiss Open) জিতে নিলেন ভারতীয় (Indian) ব্যাডমিন্টনের ডাবলস জুটি সাত্বিক সাইরাজ রানকিরেড্ডি ও চিরাগ শেট্টি। গত বছর ভারতের ঐতিহাসিক থমাস কাপ জয়ে বড় ভূমিকা নিয়েছিল এই জুটি। পরে কমনওয়েলথ গেমসে প্রথমবারের জন্য সোনা জয় করে। বিশ্ব ব্যাডমিন্টন চাম্পিয়ানশিপের সেমিফাইনালে পৌঁছে ইতিহাসও গড়েছিল এই জুটি। সেবার ব্রোঞ্জ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। আর রবিবার সুইস ওপেন পুরুষদের ডাবলস ফাইনালের ম্যাচে নেমেছিল এই জুটি। ফাইনাল জিতে গড়লেন ইতিহাস। ২০২৩ সালের প্রথম বিডব্লিউএফ খেতাব (Swiss Open) জিতে নিলেন সাত্বিকসাইরাজ-চিরাগ জুটি। প্রতিপক্ষ চিনের টাং কিউয়ান ও রেন ইউ জিয়াং জুটির বিরুদ্ধে ২১-১৯, ২৪-২২ স্ট্রেট গেমে জয়ী হল এই জুটি। প্রসঙ্গত, এই প্রথম সুইস ওপেন জয় করলেন চিরাগরা।

    সুইস ওপেন (Swiss Open)…

    সাত্বিকসাইরাজ-চিরাগের এটি এক সঙ্গে পঞ্চম খেতাব। ২০১৮ সালে হায়দ্রাবাদ ওপেনের পর ২০১৯ সালে এসেছিল থাইল্যান্ড ওপেন। ২০২২ সালে অনুষ্ঠিত বিশ্ব চ্যাম্পিয়নশিপের ব্রোঞ্জ পদক জেতেন তাঁরা। সেই বছরই ইন্ডিয়া ওপেন ও ফরাসি ওপেনেও বাজিমাত করে এই জুটি। গত বছর কমনওয়েলথ গেমসেও সোনা জয় করেছিল এই জুটি।

    রবিবার সুইস ওপেন সুপার সিরিজ ৩০০ প্রতিযোগিতায় পুরুষদের ডাবলসে চিরাগদের প্রতিপক্ষ চিনের জুটি টাং কিউয়ান ও রেন ইউ জিয়াং। প্রত্যাশিতভাবেই ফাইনাল ম্যাচ শুরু হয় হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দিয়ে। চিরাগরা প্রথম গেম জিতে যান ২১-১৯ ব্যবধানে। দ্বিতীয় গেমে কামব্যাক করার চেষ্টা করে চিনা জুটি। যদিও শেষতক ভারতীয় ব্যাডমিন্টন তারকাদের সঙ্গে এঁটে উঠতে পারেননি তাঁরা। ২৪-২২ ব্যাবধানে দ্বিতীয় গেমেও জয় পান চিরাগরা। মাত্র ৫৪ মিনিটেই শেষ হয়ে যায় ম্যাচ। প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের অক্টোবরে ফ্রেঞ্চ ওপেন সুপার ৭৫০ জয়ের পর এটি বাসেলের প্রথম শিরোপা ও এই সফরে এটি (Swiss Open) চিরাগদের প্রথম শিরোপা।

    আরও পড়ুুন: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Tmc: বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যানারে কর্মী সম্মেলন! কোথায় জানেন?

    Tmc: বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের ব্যানারে কর্মী সম্মেলন! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ সামনে পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার আগে শাসক দলের নেতা কর্মীরা সম্মেলন করবেন, এটা স্বাভাবিক ব্যাপার। কিন্তু, পশ্চিম বর্ধমানের কুলটিতে একটি অনুষ্ঠান ভবনে তৃণমূলের (Tmc) কর্মী সম্মেলন ঘিরে দলের কোন্দল একেবারেই প্রকাশ্যে চলে এসেছে। কারণ, কর্মী সম্মেলনে ব্যানারে লেখা রয়েছে, কুলটি ব্লকের মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়পন্থী বঞ্চিত তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেস কর্মী। আসলে শাসক দলের ঝান্ডা নিয়ে বুক চিতিয়ে দল করে যারা দিনের পর দিন অসন্মানিত হয়েছেন, সেই সব বঞ্চিত নেতাদের নিয়ে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়। এমনই দাবি উদ্যোক্তাদের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে বঞ্চিত এই তৃণমূল (Tmc)  কর্মীদের সম্মেলন করা নিয়ে সরগরম আসানসোলে রাজনৈতিক মহল।

    কাদের নেতৃত্বে হল বঞ্চিত তৃণমূল কংগ্রেসের কর্মী সম্মেলন? Tmc

    বিক্ষুব্ধ তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেসের কর্মীদের আলাদা করে কর্মী সম্মেলনকে ঘিরে দলের অন্দরে চর্চা শুরু হয়েছে। মূলত, তৃণমূলেরই (Tmc) একটি অংশ কুলটিতে বঞ্চিত তৃণমূলের নাম দিয়ে একটি অনুষ্ঠান ভবনে কর্মী সম্মেলন করেন। রবিবার বঞ্চিত কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন কুলটি ব্লকের প্রাক্তন সভাপতি বিমান আচার্য্য, রাজ্যের প্রাক্তন যুব সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়, প্রাক্তন কুলটি পুরসভায় প্রাক্তন চেয়ারম্যান বাচ্চু রায়, প্রাক্তন কাউন্সিলার রাজা চট্টোপাধ্যায় এবং ব্লকের প্রাক্তন নেতা সহ কয়েকশো কর্মী সমর্থকরা। এদিন কর্মী সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা প্রকাশ্যে বলেন, এখন কুলটি ব্লকের যারা তৃণমূলের (Tmc)  দায়িত্বে আছেন তারা আমাদের মতো পুরোনো কর্মীদের কোনো পাত্তা দেন না। এই কথা জেলার নেতৃত্বদের বার বার বলেও কোনো লাভ হয়নি। এমনকী আমাদের কোনও মিটিং মিছিলে পর্যন্ত ডাকা হয়না। কুলটিতে এখন কিছু চোর ডাকাতদের নিয়ে সংগঠন চলছে। এই নীতি মেনে নেওয়া যাবে না। এই কারণে বারবার কুলটি বিধানসভায় প্রায় প্রতিটি নির্বাচনে তৃণমূল (Tmc)  কংগ্রেসকে হারতে হয়। এই সম্মেলনের মধ্য দিয়ে সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। আর দলের স্বার্থে আগামীদিনে বঞ্চিত কর্মীদের নিয়ে তৃণমূল ভবন এবং নবান্ন অভিযান করা হবে বলে তাঁরা জানান। এমনকী কুলটিতে তৃণমূলের (Tmc)  দলের এই দুর্দশার অবস্থা দলের সুপ্রিমোকে জানানো হবে।

    এই সম্মেলন নিয়ে কী বললেন তৃণমূলের পশ্চিম বর্ধমান জেলার চেয়ারম্যান? Tmc

    বঞ্চিত তৃণমূল (Tmc) কর্মীদের এই সম্মেলনের বিষয়টি দলীয় নেতৃত্ব ভালোভাবে নেননি। কুলটির প্রাক্তন বিধায়ক তথা তৃণমূলের (Tmc) পশ্চিম বর্ধমান জেলার চেয়ারম্যান উজ্জ্বল চট্টোপাধ্যায় বলেন, যারা এসব করছে, তারা সামনে দল করার কথা বললেও পিছনে সব বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে রয়েছে। পুরানো কর্মীদের কাউকে বঞ্চনা করা হয় না। আমরা সব সময় বলছি, সকলে একসঙ্গে মিলে দল করতে চাই। কিন্তু, এভাবে কর্মী সম্মেলন করে দলকে বদনাম করার চেষ্টা হচ্ছে। পরোক্ষে বিরোধীদের হাতকে ওরা শক্ত করছে। এসব না করে ওরা মন দিয়ে তৃণমূল দলটা করুক, আমরা এটা চাই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    Amit Shah: ‘মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ সংবিধান মেনে হয়নি’, কর্নাটকে দাবি অমিত শাহের  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মুসলিমদের জন্য যে ৪ শতাংশ সংরক্ষণের ব্যবস্থা ছিল কর্নাটকে (Karnataka), দিন দুই আগে তা তুলে দেয় সে রাজ্যের বিজেপি (BJP) সরকার। এদিন সে প্রসঙ্গ তুলে অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন, সংখ্যালঘুদের যে রিজার্ভেশন দেওয়া হয়েছে, তা সংবিধান অনুযায়ী হয়নি। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কংগ্রেসের তুষ্টির রাজনীতির কারণে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণের সুবিধা দেওয়া হয়েছিল। তিনি বলেন, বিজেপি ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়েত সম্প্রদায়কে সংরক্ষণ দিয়েছে।  

    অমিত শাহ (Amit Shah) বলেন…

    মাসখানেক পরেই বিধানসভা নির্বাচন কর্নাটকে। সেই কারণেই কর্নাটক যেতে শুরু করেছেন বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। শনিবার কর্নাটকে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। করেছিলেন রোড শো-ও। এদিন যান অমিত। রায়চুরে বিজেপি আয়োজিত এক নির্বাচনী জনসভায় ভাষণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তার আগে বেশ কয়েকটি প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এদিন কর্নাটকের ওই জনসভায় কংগ্রেসকেই নিশানা করেন শাহ। বলেন, কংগ্রেস যে সংখ্যালঘুদের সংরক্ষণ দিয়েছে, তা সংবিধান অনুসারে নয়। সংবিধানে ধর্মের ভিত্তিতে সংরক্ষণের কোনও বিধান নেই। কর্নাটক সরকার মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ ওবিসি সংরক্ষণের অবসান ঘটিয়েছে এবং এটি দুটি প্রধান সম্প্রদায়, বীরশৈব-লিঙ্গায়ত ও ভোক্কালিগাদের মধ্যে বিলি করেছে।

    আরও পড়ুুন: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    শাহ বলেন, কর্নাটকের আগের কংগ্রেস সরকার রাজ্যে মুসলমানদের সংরক্ষণ দিয়েছিল। কিন্তু বিজেপি মুসলমানদের জন্য চার শতাংশ সংরক্ষণ অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল শ্রেণিতে স্থানান্তরিত করেছে। বিজেপি সরকার সেই সংরক্ষণ বাতিল করেছে। ভোক্কালিগা ও লিঙ্গায়ত সম্প্রদায়কে রিজার্ভেশন দিয়েছে। কংগ্রেসের বিরুদ্ধে মেরুকরণের রাজনীতির অভিযোগ করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। তিনি বলেন, ভোটব্যাঙ্কের লোভে কংগ্রেস কখনওই যাঁরা স্বাধীনতার জন্য যুদ্ধ করতে গিয়ে প্রাণ দিয়েছেন, তাঁদের কথা বলেনি। বলেনি হায়দ্রাবাদের মুক্তির কথাও।

    প্রসঙ্গত, কর্নাটক বিধানসভার নির্বাচনের আগেই রাজ্যে আসন সংরক্ষণ ৫০ থেকে বাড়িয়ে করা হল ৫৭ শতাংশ। তুলে নেওয়া হল মুসলমানদের জন্য বরাদ্দ ৪ শতাংশ কোটাও। রাজ্য সরকারের এই সিদ্ধান্তের জেরে এবার থেকে আর অনগ্রসর শ্রেণি হিসেবে সংরক্ষণের সুবিধা নিতে পারবেন না মুসলিমরা। কর্নাটকে অনগ্রসর শ্রেণির জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণে এতদিন অন্তর্ভুক্ত ছিলেন রাজ্যের মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষও। কিন্তু শুক্রবার মুখ্যমন্ত্রী বাসবরাজ বোম্মাই মুসলিমদের জন্য বরাদ্দ সংরক্ষণ প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • ISRO: ৩৬ উপগ্রহ নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দিল সর্ববৃহৎ এলভিএম-৩ রকেট

    ISRO: ৩৬ উপগ্রহ নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দিল সর্ববৃহৎ এলভিএম-৩ রকেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩৬টি স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে পাড়ি দিল দেশের সর্ববৃহৎ LVM3 রকেট। ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ISRO) সর্ববৃহৎ LVM3 রকেটের উৎক্ষেপণ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। রবিবার সকাল ৯টায় শ্রীহরিকোটার সতীশ ধাওয়ান মহাকাশ কেন্দ্র থেকে ৫৮০৫ কেজি ওজনের ৩৬টি জেন ওয়ান স্যাটেলাইট নিয়ে রকেটটি উৎক্ষেপণ করা হয়। OneWeb-এর ৩৬টি উপগ্রহ মহাকাশে সফলভাবে উৎক্ষেপণের ফলে উপগ্রহের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াবে ৬১৬।

    ব্রিটিশ সংস্থার সঙ্গে চুক্তিতে সম্পন্ন এই প্রকল্প

    ব্রিটেনের নেটওয়ার্ক অ্যাক্সেস অ্যাসোসিয়েটস লিমিটেড (ওয়ানওয়েব গ্রুপ কোম্পানি) নিউস্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে, এটি ইসরো-এর বাণিজ্যিক ইউনিট। জানা গেছে, এই চুক্তির আওতাতেই ৩৬টি স্যাটেলাইট মহাকাশে পাঠানো হচ্ছে। এর আগে ২৩ অক্টোবর ২০২২ সালে ওয়ানওয়েব গ্রুপ কোম্পানির জন্য প্রথম ৩৬টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল। এই উৎক্ষেপণের জন্য ISRO এক হাজার কোটি টাকা ফি পেয়েছে।

    আরও পড়ুন: থানা নয়! সভা মিছিলের অনুমতি দেবেন জেলার পুলিশ সুপার বা সিপি, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মিশনের নাম  LVM3-M3/ OneWeb India-2

    সরকারি তথ্য অনুযায়ী, এই সাড়ে ৪৩ মিটার লম্বা ইসরো রকেটটি ব্রিটেনের একটি কোম্পানির ৩৬টি স্যাটেলাইট নিয়ে মহাকাশে সফল ভাবে পাড়ি দিয়েছে। LVM3 যে স্যাটেলাইটগুলি নিয়ে উড়েছিল তার মোট ওজন ৫ হাজার ৮০৫ টন। এই মিশনের নাম দেওয়া হয়েছে LVM3-M3/ OneWeb India-2। ISRO ট্যুইট করে এই মিশন চালুর কথা আগেই জানিয়েছিল। ব্রিটেনের ওয়ানওয়েব গ্রুপ কোম্পানি ৭২টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের জন্য ইসরো-এর বাণিজ্যিক শাখা নিউস্পেস ইন্ডিয়া লিমিটেডের সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে।

    আরও পড়ুন: রাজ্যে ফের ঝড় বৃষ্টির ভ্রূকুটি! কতদিন চলবে জানেন?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • PM Modi: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    PM Modi: ‘অঙ্গদান করুন’, ৯৯তম ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে আহ্বান প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার সম্প্রচারিত হল মন কি বাতের (Mann Ki Baat) ৯৯তম পর্ব। এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) এই অনুষ্ঠান সম্প্রচারিত হয় সোশ্যাল মিডিয়া ছাড়াও অল ইন্ডিয়া রেডিওয়। প্রধানমন্ত্রীর এই পর্বের ভাষণের ফোকাস ছিল অঙ্গদানের ওপর। দেশবাসীকে মরণোত্তর অঙ্গদানে উদ্বুদ্ধ করেন প্রধানমন্ত্রী। প্রতি মাসের শেষ রবিবার মন কি বাতের অনুষ্ঠানের মাধ্যমে দেশবাসীর সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় শেয়ার করেন প্রধানমন্ত্রী। এদিন ছিল এই অনুষ্ঠানের ৯৯তম পর্ব। সে প্রসঙ্গে প্রধানমন্ত্রী বলেন, সাধারণত ৯৯ কে কঠিন মাইলস্টোন হিসেবে বিবেচনা করা হয়। তবে যেহেতু এটা ভারতবাসী এবং তাঁদের মন কি বাতের অনুষ্ঠান, তাই এটা আমার কাছে হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেরণার উৎস।

    প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) বলেন…

    এর পরেই প্রধানমন্ত্রী (PM Modi) সোজা চলে যান অঙ্গদানের বিষয়ের আলোচনায়। তিনি বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে প্রযুক্তির অগ্রগতির জেরে অন্যের প্রাণ বাঁচাতে বর্তমানে অঙ্গদান একটি শক্তিশালী মাধ্যম হয়ে উঠেছে। প্রধানমন্ত্রী বলেন, মৃত্যুর পরে কেউ দেহদান করলে তাঁর অঙ্গে সুস্থ জীবন পান ৮ থেকে ৯ জন। তিনি বলেন, এটা খুশির খবর যে বর্তমানে সচেতনতা বৃদ্ধির ফলে দেশে বাড়ছে অঙ্গদানের হার। ২০১৩ সালে দেশে অঙ্গদান হয়েছিল ৫ হাজার। ২০২২ সালে সেটাই বেড়ে হয়েছে ১৫ হাজার।

    যাঁরা মরণোত্তর অঙ্গদান করেছেন, এদিন মন কি বাতের অনুষ্ঠান চলাকালীন তাঁদের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। মরণোত্তর অঙ্গদান করে যাঁরা অন্যকে সুস্থ জীবন দিয়েছেন, এদিন তাঁদের পরিবারকে ধন্যবাদও জানান তিনি।

    আরও পড়ুুন: ফের কর্ণাটকে বিঘ্নিত প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা! কনভয়ে ঢোকার চেষ্টা যুবকের

    ২০২২ সালের অগাস্ট মাসে মাত্র ৩৯ দিন বয়সী কন্যার দেহ দান করেন সুখবীর সিংহ সান্ধু। নিজের সদ্যোজাত কন্যা যাতে মৃত্যুর পরেও অন্যের দেহে বেঁচে থাকতে পারে, তাই মেয়ের দেহদানের সিদ্ধান্ত নেন সুখবীর। এদিন তাঁর সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী (PM Modi)। তিনি বলেন, ৩৯ দিন বয়সী আবাবাত কৌরকে দেশ মনে রাখবে সর্বকনিষ্ঠ অঙ্গদাত্রী হিসেবে। এদিন আরও অনেক অঙ্গদাতার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী। দেশবাসীকে আহ্বান জানান মরণোত্তর দেহদানের। প্রসঙ্গত, ৩০ এপ্রিল সম্প্রচারিত হবে মন কি বাতের ১০০তম পর্ব। দেশবাসীর কাছে সেদিনের আলোচনার বিষয়বস্তুর ব্যাপারে পরামর্শ দেওয়ার আহ্বানও জানান তিনি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Khalistan Supporter: ওয়াশিংটনে খালিস্তানপন্থীদের হামলার শিকার ভারতীয় সাংবাদিক

    Khalistan Supporter: ওয়াশিংটনে খালিস্তানপন্থীদের হামলার শিকার ভারতীয় সাংবাদিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে খালিস্তানপন্থীরা (Khalistan supporter) এক ভারতীয় সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়েছে। তাঁকে মারধর এবং গালিগালাজ করা হয়েছে বলে জানা গেছে। আক্রান্ত সাংবাদিক ভারতের সংবাদ সংস্থা পিটিআইয়ের ওয়াশিংটনের সংবাদদাতা ললিত কুমার ঝা। তিনি নিজে একটি ভিডিও ট্যুইট করে ঘটনার কথা জানিয়েছেন। তাঁকে ভারত সরকারের চর বলে গালমন্দও করা হয়। হামলাকারীরা এও বলে, ভারতে একটা ফ্যাসিস্ট সরকার চলছে।

    ঘটনার পূর্ণাঙ্গ বিবরণ

    ঘটনাটি শনিবার বিকেলের। ওয়াশিংটনে ভারতীয় দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করছিল খালিস্তানপন্থীরা (Khalistan supporter) । অমৃতপালের সমর্থকদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ-সমাবেশের ডাক দেওয়া হয়। সাংবাদিক ললিত কুমার সেই ঘটনা কভার করছিলেন। আচমকাই তাঁকে ভারতের চর বলে চিৎকার জুড়ে দেয় বিক্ষোভকারীদের একাংশ।

    ওই সাংবাদিক সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, মাকিন সিক্রেট সার্ভিসের গোয়েন্দারা দ্রুত ঘটনাস্থলে এসে তাঁকে উদ্ধার করেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, বিক্ষোভকারীরা দূতাবাস ভাঙচুর এবং ভারতীয় দূত তরণজিৎ সিং সান্ধুর নাম করে গালাগাল দিচ্ছিল।

    লন্ডন, সানফ্রান্সিসকো সমেত একাধিক দূতাবাসের সামনে বিক্ষোভ খালিস্তানপন্থীদের (Khalistan supporter)

    এর আগে সানফ্রান্সিসকোয় ভারতীয় দূতাবাসে হামলা চালায় খালিস্তানপন্থীরা (Khalistan supporter)। দূতাবাসে ব্যাপক ভাঙচুর করা হয়। গা ঢাকা দিয়ে থাকা অমৃতপালের সমর্থনে লন্ডনেও ভারতীয় দূতাবাসে হামলা চালায় খালিস্তান সমর্থকেরা। সেখানে ভারতের জাতীয় পতাকা নামিয়ে খালিস্তানি পতাকা টাঙানোর চেষ্টা হয়।

    ঘটনার নিন্দা জানিয়ে ট্যুইট ভারতীয় দূতাবাসের

    ওয়াশিংটনের ভারতীয় দূতাবাস ললিত ঝায়ের উপর হামলার নিন্দা করে একটি বিবৃতি জারি করেছে। তাতে বলা হয়েছে, ‘ভারতীয় সাংবাদিককে গালিগালাজ, হুমকি এবং শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ভয়ঙ্কর দৃশ্য আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। আমরা সাংবাদিকের উপর এই ধরনের গুরুতর এবং অযৌক্তিক হামলার নিন্দা জানাই।’

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

     

  • Fake: পুরসভার বিল্ডিং প্ল্যান জাল করে অবাধে চলছে বিক্রি! কোথায় জানেন?

    Fake: পুরসভার বিল্ডিং প্ল্যান জাল করে অবাধে চলছে বিক্রি! কোথায় জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বিল্ডিং প্ল্যান এর নকশা জাল (Fake) করার অভিযোগকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে পুরুলিয়া পুরসভায়। পুরসভার কর্মীদের একাংশ এই অপকর্মের সঙ্গে জড়িত বলে অভিযোগ উঠেছে। যা নিয়ে ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশন  এর সদস্যরা  সরব হয়েছেন। সমস্ত তথ্যপ্রমাণ দিয়ে তাঁরা পুরসভার চেয়ারম্যানের দ্বারস্থ হয়েছেন। তাঁদের দাবি, এই ঘটনার তদন্ত করতে হবে। আর এই ঘটনায় যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে হবে।

    কীভাবে বিল্ডিং প্ল্যান জাল করা হচ্ছে? Fake

    পুরসভা এলাকায় ইঞ্জিনিয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্যদের মাধ্যমে বিল্ডিং প্ল্যান তৈরি করা হয়। সংগঠনের সদস্যরা বলেন, বিল্ডিং প্ল্যান করে যারা পুরসভায় জমা দিচ্ছে, সেই প্ল্যানের নথি আলাদা করে কপি করে সেই প্ল্যানে নতুন নাম, প্লট নম্বর দিয়ে জাল (Fake)  প্ল্যান তৈরি করে অন্য ব্যক্তিকে কম টাকায় সেই প্ল্যান বিক্রি করে দেওয়া হচ্ছে।  এমনকী সেই প্ল্যান পুরসভা থেকে পাশও করানো হচ্ছে। আমাদের কাছে তার প্রমাণও রয়েছে। এসব করে পেশাগত কাজে বাধা সৃষ্টি করছে এক শ্রেণীর পুরসভার কর্মীরা। দীর্ঘদিন ধরেই এই বেআইনি কাজ চলছে। কারণ, প্ল্যান পাশ হয়ে যাওয়ার পর সে প্ল্যানের নকশা যখন অ্যাপসে  আপলোড হচ্ছে, তখন দেখা যাচ্ছে তাদের করা নকশা অন্য ব্যক্তির প্ল্যানে পাশ করানো হয়েছে। সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক বামাপদ পুইতন্ডি বলেন,  পুরসভার কর্মী ছাড়া এই ধরনের জালিয়াতি (Fake) কারও পক্ষে করা সম্ভব নয়।  কারণ, আমাদের তৈরি প্ল্যান পুরসভায় জমা পড়ে। সেই জমা পড়া প্ল্যান থেকে জালিয়াতি করা হচ্ছে। পুরসভার চেয়ারম্যানকে লিখিতভাবে জানিয়েছি। কোনও ব্যবস্থা না নেওয়া হলে আগামীদিনে থানা ও আদালতে যাব।

    কী বললেন পুরসভার বিরোধী দলনেতা? Fake

    এই বিষয়ে পুরসভার বিরোধী দলনেতা তথা বিজেপি কাউন্সিলর প্রদীপ মুখোপাধ্যায় বলেন, পুরসভা থেকে প্ল্যান চুরি হয়ে যাচ্ছে, এটা ভাবা যায় না। পুরসভার প্ল্যান বিভাগে যারা রয়েছেন, তাঁদের সকলকে শোকজ করা দরকার। এই ধরনের বেআইনি কাজের সঙ্গে যে বা যারা জড়িত রয়েছে, তাঁদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা দরকার। পুরসভার বৈঠকে আমরা এই বিষয়টি তুলব।  

    কী বললেন পুরসভার চেয়ারম্যান? Fake

    এই বিষয়ে পুরসভার চেয়ারম্যান নবেন্দু মাহালি বলেন, অভিযোগ পেয়েছি। প্ল্যান বিভাগের এক ইঞ্জিনিয়ারকে বিষয়টি দেখার জন্য বলেছি। কারণ, এই ধরনের ঘটনা মেনে নেওয়া যায় না। বিষয়টি নিয়ে বিভাগীয় তদন্ত করা হবে। দোষী প্রমাণিত হলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পুরসভায় এই ধরনের বেআইনি কাজ কোনওভাবে মেনে নেওয়া হবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Kolkata High Court: থানা নয়! সভা মিছিলের অনুমতি দেবেন জেলার পুলিশ সুপার বা সিপি, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    Kolkata High Court: থানা নয়! সভা মিছিলের অনুমতি দেবেন জেলার পুলিশ সুপার বা সিপি, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজনৈতিক দলগুলির সভা বা মিছিলের অনুমোদন সংক্রান্ত গাইডলাইনে বড় বদল আনল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High court)। সাধারণত যে কোনও মিটিং মিছিলের ক্ষেত্রে স্থানীয় থানার কাছ থেকে অনুমতি নিতে হয়। সে ক্ষেত্রে স্থানীয় থানার অনুমোদন মিললে তবেই মিটিং মিছিল করা যায়। কিন্তু, এবার থেকে কোনও রাজনৈতিক দল বা সংগঠন সভা ও মিছিল করলে সেক্ষেত্রে স্থানীয় থানা নয়, জেলার পুলিশ সুপার বা কমিশনারেটের সিপির কাছে অনুমতি নিতে হবে। সে ক্ষেত্রে অনুমতি মিললে তবেই সভা-মিছিল করা যাবে। এমনটাই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।

    সভা বা মিছিলের অনুমতির বিষয়ে থানার বিরুদ্ধে রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ প্রায়শই করে থাকেন বিরোধীরা

    প্রসঙ্গত, সভা-মিছিলে রাজ্য পুলিশ অনুমতি দিচ্ছে না বলে বিরোধীরা বারবার অভিযোগ তুলে থাকেন। বিজেপি থেকে শুরু করে সিপিএম এ নিয়ে একাধিকবার অভিযোগ তুলেছে। সম্প্রতি ভাঙরে সিপিএমের মিছিল নিয়ে জটিলতা তৈরি হয়েছিল, পুলিশের দাবি ছিল উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষা চলাকালীন সভার অনুমতি দেওয়া যায়না। তা নিয়ে করা মামলার পরিপ্রেক্ষিতে গোটা রাজ্যে রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের সভা-মিছিলের ক্ষেত্রে নয়া বিধি জারি করল কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High court)। এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বিচারপতি রাজশেখর মান্থা নির্দেশ দিয়েছেন এবার থেকে সভা মিছিলের জন্য জেলার পুলিশ সুপার বা কমিশনারেটের সিপিদের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে। বিরোধীরা দীর্ঘদিন ধরে পুলিশের বিরুদ্ধে যে বৈষম্যমূলক আচরণের অভিযোগ তুলে আসছে কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশের ফলে এই জট কাটবে বলেই মনে করছে রাজনৈতিক মহলের একাংশ।

    পুলিশকে অনলাইন রেজিস্টারে উল্লেখ রাখতে হবে কোন দল কোন সময়ে মিছিল করবে

    পাশাপাশি মিটিং মিছিল নিয়ে আরও বিধি জারি করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। সেক্ষেত্রে হাইকোর্টের নির্দেশ, পুলিশকে মিটিং মিছিলের আবেদন লিপিবদ্ধ করার জন্য একটি রেজিস্টার রাখতে হবে। কোন দল কোন সময় মিটিং মিছিল করতে চাইছে তা রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ রাখতে হবে। সেই অনুযায়ী, রাজনৈতিক দল বা সংগঠনের আবেদন বিবেচনা করে অনুমতি দেওয়া হবে। কতজন মিছিলে যোগ দেবেন? কোন রুটে মিছিল যাবে বা কোথায় মিছিল হবে? পুলিশকে তাও জানাতে হবে। এছাড়া, অশান্তি যাতে না ছড়ায় তার জন্য স্থানীয় পুলিশকে নিশ্চিত করতে হবে। বাইরে থেকে মিটিং মিছিলে যাতে কেউ অশান্তি তৈরি করতে না পারে সে বিষয়টি নজর রাখবে স্থানীয় থানার পুলিশকে। পাশাপাশি শব্দবিধির উপরও নজর রাখতে বলেছে কলকাতা হাইকোর্ট (Kolkata High court)। রেজিস্টার যাতে অনলাইনে দেখা যায় সেই ব্যবস্থা করতে বলেছে রাজ্যের উচ্চ আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     
LinkedIn
Share