Blog

  • RSS: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    RSS: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক:  ভারত এমনিতেই একটি হিন্দুরাষ্ট্র আলাদাভাবে ঘোষণা করার দরকার নেই। মঙ্গলবার পানিপথে এক সাংবাদিক বৈঠকে একথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। সারাদেশে হিন্দুত্ব নিয়ে এখন জোর চর্চা চলছে। চলতি বছরের অক্টোবর মাসে তৈরি হয়ে যাবে রামমন্দিরে প্রথম তল। আগামী বছরের জানুয়ারিতে দরজা খুলে যাবে ভক্তদের জন্য। ঠিক তার আগে সঙ্ঘ নেতার এমন বিবৃতি যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ বলেই মনে করছে বিভিন্ন মহল।

    আরও পড়ুন: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    কী বললেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    ১২ মার্চ থেকে পানিপথে শুরু হয়েছে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠক। আজ অর্থাৎ তৃতীয় দিনে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রচার প্রমুখ সুনীল আম্বেকরকে পাশে নিয়ে সাংবাদিক সম্মেলন করেন সঙ্ঘের সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। সেখানেই সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, ভারত হিন্দুরাষ্ট্র এটা আমরা বিগত ১০০ বছর আগে থেকেই বলে আসছি। এখন নতুন করে নাই বা বললাম। সাংস্কৃতিকভাবে এদেশ হিন্দুরাষ্ট্র এটা কোনওভাবেই অস্বীকার করা যায় না।

    আরও পড়ুন:‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    ‘স্টেট’ এবং ‘নেশন’ দুটি আলাদা জিনিস বলে উল্লেখ করেন তিনি

    এদিন তিনি বলেন, স্টেট এবং নেশন দুটি আলাদা জিনিস স্টেট সংবিধানসম্মত। স্টেট আইন প্রণয়ন করতে পারে। তার একটি নিজস্ব সার্বভৌমত্ব থাকে। কিন্তু নেশন সম্পূর্ণভাবে একটি সাংস্কৃতিক ধারণা। সংস্কৃতির ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠে নেশন। এদেশের সংস্কৃতিই হল হিন্দুত্ব। তাঁর মতে,  এখানেই ভারত হিন্দু রাষ্ট্র। আলাদাভাবে সাংবিধানিক ঘোষণার দরকার নেই।

    আরও পড়ুন: উন্নততর ভারত গড়তে সমাজের সব অংশকেই প্রয়োজন, বিশ্বাস আরএসএস-এর

    আরও পড়ুন: ভারতের উত্থান অনেকের কাছে বিপদ! মোদি সরকারের দিশাকে সিলমোহর সঙ্ঘের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

     

  • PFI: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে ইসলামিক দেশ বানানোর ষড়যন্ত্র করছিল পিএফআই, চার্জশিটে এনআইএ

    PFI: ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারতকে ইসলামিক দেশ বানানোর ষড়যন্ত্র করছিল পিএফআই, চার্জশিটে এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতে নিষিদ্ধ পিএফআই বা পপুলার ফ্রন্ট অফ ইন্ডিয়া (PFI)। তবুও ভারতের বেশ কিছু জায়গায় এই সংগঠনের কার্যক্রমের খবর সামনে এসেছে। রাজস্থানে এই সংগঠনের কিছু উগ্রবাদী কার্যকলাপের একটি মামলায় এবারে চার্জশিট পেশ করেছে এনআইএ। এই মামলায় পিএফআই-এর দুজন সদস্যকে অভিযুক্ত করা হয়েছে। উল্লেখ্য, পিএফআই একটি উগ্রপন্থী ইসলামিক সংগঠন। এই সংগঠনের বিরুদ্ধে বেআইনি অস্ত্র রাখা, অপহরণ, খুন, সাধারণ মানুষের মধ্যে ঘৃণা ছড়ানো, দাঙ্গা, লাভ জিহাদের মত একাধিক অপরাধমূলক কার্যকলাপের সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে।

    এনআইএ-র চার্জশিট দাখিল

    সূত্রের খবর, ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পিএফআই-এর (PFI) বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছিল। অভিযোগ, এই সংগঠন বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে বিদ্বেষ সৃষ্টির চেষ্টা করছিল। এর পাশাপাশি মুসলিম যুবকদের মগজ ধোলাই করে তাঁদের অস্ত্র চালানোর প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। এসব করে ২০৪৭ সালের মধ্যে ইসলামিক জাতি গঠনের প্রস্তুতি চলছে। আর এই মামলাতেই পিএফআই-এর সদস্য মোহাম্মদ আসিফ ওরফে আসিফ ও সাদিক সরফকে অভিযুক্ত করেছে এনআইএ। এই দুই অভিযুক্তই শুধু মুসলিম যুবকদের প্রশিক্ষণই দিচ্ছিল না, ধারাবাহিকভাবে প্রশিক্ষণ শিবিরেরও আয়োজন করে আসছিল। এই দুজনের বিরুদ্ধে আইপিসির ১২০বি, ১৫৩এ ধারা, ১৩, ১৭, ১৮,  ১৮এ  এবং ১৮বি  ধারায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

    চার্জশিটে কী বলা হয়েছে?

    এনআইএ-এর দাখিল করা চার্জশিটে বলা হয়েছে, এই অভিযুক্তরা প্রশিক্ষিত পিএফআই-এর (PFI) সদস্য, যারা সন্ত্রাসী কার্যকলাপের জন্য মুসলিম যুবকদের নিয়োগ করত এবং নিজেরাও সন্ত্রাসের সঙ্গে জড়িত। এছাড়াও এই অভিযুক্ত দুজন অস্ত্র ও বিস্ফোরক পরিচালনার জন্য প্রশিক্ষণ শিবির সংগঠিত করত, পিএফআই ক্যাডারদের অস্ত্র তুলতে এবং হিংসাত্মক কার্যকলাপ চালানোর জন্য অর্থ সংগ্রহ করত। এরা ভারতে বিভিন্ন ধর্মীয় গোষ্ঠীর মধ্যে শত্রুতা তৈরি করতে এবং দেশে ইসলামী শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য যুবকদের প্ররোচিত করত। তাদের প্রধান লক্ষ্য, ইসলাম বিপদে রয়েছে, মুসলিম যুবকদের মধ্যে এমন ভয় সৃষ্টি করা। সেই ভয়ে তারা নিজেদের প্রসারিত করার চেষ্টা করছিল ও দেশ ভাগ করার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। একই সঙ্গে ২০৪৭ সালের মধ্যে ইসলামিক জাতি গঠনের কথাও ছিল। কিন্তু এনআইএ তাদের (PFI) এই ষড়যন্ত্র ফাঁস করতে সক্ষম হয়েছে ও তাদের বিরুদ্ধে প্রথম চার্জশিটও দাখিল করেছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘ভারত হিন্দুরাষ্ট্রই, পৃথক ঘোষণার দরকার নেই’’, বললেন সঙ্ঘনেতা দত্তাত্রেয় হোসাবলে

    জম্মু কাশ্মীর জুড়ে তল্লাশি এনআইএ-র

    অন্যদিকে জম্মু কাশ্মীরের একাধিক জায়গায় তল্লাশি শুরু করেছে এনআইএ। জঙ্গি সংগঠনগুলিকে কে বা কারা অর্থের জোগান দিচ্ছে, সেই খোঁজ করতেই জম্মু কাশ্মীরের একাধিক জায়গায় তল্লাশি শুরু করে এনআইএ। জম্মু ও কাশ্মীর পুলিশ এবং সিআরপিএফের সহায়তায় এনআইএ মঙ্গলবার জম্মু কাশ্মীরের কুলগাম, পুলওয়ামা, অনন্তনাগ এবং সোপিয়ানে তল্লাশি শুরু করে। কুলগাম, সোপিয়ানের জয়নাপোরা এলাকায় একজন দুধওয়ালা, একজন কৃষক এবং একজন চালকের বাড়িতেও অভিযান চালানো হয়। একইভাবে শ্রীনগরেও অভিযান চালানো হয়। উল্লেখ্য, এই তল্লাশি অভিযান ছাড়াও এনআইএ বহু ক্ষেত্রে তদন্ত চালাচ্ছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    Parliament: জেপিসি নিয়ে বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে মুলতুবি সংসদ, একলা চলো নীতি তৃণমূলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদানিকাণ্ডে বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি (JPC) গড়ার দাবিকে ঘিরে সরকার ও বিরোধীদের হট্টগোলের জেরে উত্তপ্ত সংসদের (Parliament) দুই কক্ষ। মঙ্গলবার বিরোধীদের যৌথ সংসদীয় কমিটি গড়ার দাবির পাল্টা হাতিয়ার হিসেবে বিজেপি প্রয়োগ করে ইংল্যান্ডে দাঁড়িয়ে কংগ্রেস (Congress) সাংসদ রাহুল গান্ধীর মোদি সরকারের সমালোচনাকে। তার জেরে দু পক্ষে ব্যাপক হইচই হয়। যার জেরে মুলতুবি হয়ে যায় সংসদ। কংগ্রেস সহ বিজেপি বিরোধী কয়েকটি দল যখন সংসদে হইহট্টগোল করছে, সেই সময় ওই একই দাবিতে সংসদ ভবনের বাইরে গান্ধী মূর্তির সামনে ধর্না দেন তৃণমূল সাংসদরা।

    উত্তপ্ত সংসদ (Parliament)…

    এদিন অধিবেশনে রাহুলকে নিশানা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গয়াল। তিনি বলেন, এক সংসদ সদস্য (পড়ুন রাহুল গান্ধী) যেভাবে বিদেশের মাটিতে দাঁড়িয়ে ভারতের গণতন্ত্র নিয়ে কথা বলছেন, তাতে সংসদ (Parliament) চুপ থাকতে পারে না। রাহুলের ক্ষমা চাওয়ার দাবিও জানিয়েছে বিজেপি। দেশের সমস্ত সাংসদ যাতে রাহুলের মন্তব্যের নিন্দা করেন, সেই আবেদনও জানানো হয়েছে পদ্ম শিবিরের তরফে। পাল্টা কটাক্ষ করেছে কংগ্রেসও। বিজেপির উদ্দেশে সোনিয়া গান্ধীর দলের কটাক্ষ, গণতন্ত্রের হত্যাকারীর মুখে আজ এ কী কথা শুনি! এ নিয়ে দু পক্ষে হইহট্টগোলের জেরে মুলতুবি করে দেওয়া হয় সংসদের দুই কক্ষের অধিবেশন।

    আরও পড়ুুন: ‘‘সিপিএমকে সাফ করেছি, পিসি-ভাইপোকেও গ্যারাজ করব’’, নন্দীগ্রামে হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    এদিকে, দ্বিতীয় দফার (Parliament) অধিবেশন শুরুর আগে বিরোধীদের নিয়ে বৈঠকে বসেন কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে। এই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন তৃণমূলের সাংসদরা। সংসদ চত্বরে গান্ধী মূর্তির পাদদেশে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে সিপিএম, আরজেডি, জেডিইউ, শিবসেনার উদ্ধব ঠাকরে শিবির, এনসিপি সহ ১৬টি দলের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। কংগ্রেস বিরোধী আম আদমি পার্টিও উপস্থিত ছিলেন কংগ্রেসের ডাকা ওই বৈঠকে। এদিন সংসদ ভবন থেকে বিজয় চক পর্যন্ত মিছিল করেন বিরোধীরা। তাতে যোগ দেয় কংগ্রেস বিরোধী দল হিসেবে পরিচিত বিআরএসও। তবে এখানেও তৃণমূলের কাউকে দেখা যায়নি। লোকসভার দলনেতা তথা প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীররঞ্জন চৌধুরী বলেন, বিরোধী ঐক্য যেন না থাকে, মোদির যেন সুবিধে হয়, এটাই করছে তৃণমূল। বিজেপি সাংসদ তথা বিজেপির সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের কটাক্ষ, বিরোধীদের কোনও ঐক্য নেই। কখনও হবেও না। মোদিই থাকবেন। ওরা নিজেদের ঘর বাঁচানোর চেষ্টা করছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতির জের! হাইকোর্টের নির্দেশে ৩৪৭৮ জনের তালিকা প্রকাশ করল এসএসসি

    SSC Scam: নিয়োগ দুর্নীতির জের! হাইকোর্টের নির্দেশে ৩৪৭৮ জনের তালিকা প্রকাশ করল এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতির (SSC Scam) জের এসএসসি-র গ্রুপ সি (Group C) পরীক্ষাতেও। গ্রুপ সি-তেও ওএমআর শিটের নম্বরে কারচুপি ধরা পড়েছে। প্রাপ্ত নম্বর শূন্য, বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৭! প্রাপ্ত নম্বর ১, বাড়িয়ে করা হয়েছে ৫৪! হাইকোর্টের নির্দেশ ৩৪৭৮ জনের তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি।  ৩৪৭৮ জনের মধ্য়ে ৩৬২ জনের নম্বরে কোনও রদবদল হয়নি। বাকী ৩১১৬ জনের মধ্যে ৮৬ জনের নম্বর কমে গিয়েছে এসএসসির মূল সার্ভারে। এদের নম্বর গাজিয়াবাদের ওএমআর মূল্যায়নকারী সংস্থা এনওয়াইএসএ-র সার্ভারে বেশি বা কম ছিল। 

    তালিকায় স্পষ্ট নম্বরে কারচুপি

    এসএসসি-র প্রকাশিত তালিকায় স্পষ্ট নম্বরে কারচুপি করে নিয়োগ-দুর্নীতির (SSC Scam) ছবি। প্রার্থীদের নাম ও রোল নম্বর দেওয়া আছে সেই তালিকায়। পাশে পরপর কলামে লেখা – প্রকাশ হওয়া নম্বর ও আসল নম্বর। তার পাশের কলামে দেখানো হয়েছে, ঠিক কত নম্বরের তফাৎ রয়েছে। 

    এ প্রসঙ্গে বিজেপি নেতা রাহুল সিনহা বলেন, “এটা সংগঠিত, পরিকল্পিত দুর্নীতি (SSC Scam)। এসএসসির মান সম্মান এখন আর কিছু নেই। যে উদ্দেশে এসএসসি তৈরি হয়েছিল, সেটিকেই বিক্রি করে দেওয়া হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অজান্তে এই দুর্নীতি হয়নি। উনি জানতেন না এটা হতে পারে না। আর যদি না জানেন তাহলে অযোগ্য হিসেবে তাঁর পদ ছেড়ে দেওয়া উচিত’। এদিকে, গ্রুপ সি-র শূন্য পদে নিয়োগের প্রস্তুতি নিতে শুরু করেছে এসএসি। খুব শীঘ্রই হবে কাউন্সেলিং। এই মর্মে বিবৃতি প্রকাশ করল কমিশন। প্রথম দফায় হবে ৭৮৫ পদে নিয়োগ। ওয়েটিং লিস্ট থেকেই হবে নিয়োগ। কিন্তু ওইসব প্রার্থীদের ওএমআর শিট পরীক্ষা করে দেখা হবে। কোনও অসংগতি থাকলে তাদের কাউন্সেলিংয়ে ডাকা হবে না। 

    আরও পড়ুন: হাইকোর্টে ফের ধাক্কা! উপাচার্য পুনর্নিয়োগের অধিকার নেই রাজ্যের

    এদিকে, সিঙ্গল বেঞ্চের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ গ্রুপ সি-র চাকরিচ্যুতরা। বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ৮৪২ জন চাকরিচ্যুত। মামলা দায়েরের অনুমতি দিয়েছে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ। চলতি সপ্তাহে শুনানির সম্ভাবনা।    

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Bonny Sengupta: “ওসব আমার টাকা, অন্য কারোর নয়”, ইডির জেরা শেষে বললেন বনি

    Bonny Sengupta: “ওসব আমার টাকা, অন্য কারোর নয়”, ইডির জেরা শেষে বললেন বনি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: টাকা ফেরত দেওয়ার প্রশ্নই নেই, এমনটাই বলতে শোনা গেল বনি সেনগুপ্তকে (Bonny Sengupta)। মঙ্গলবার ফের সিজিও কমপ্লেক্সে হাজিরা দেন টলি অভিনেতা। এদিন মাত্র আড়াই ঘণ্টার মধ্যেই বেরিয়ে এলেন তিনি। আগের দিন জিজ্ঞাসাবাদের পরেই বনিকে তাঁর কথার প্রমাণ হিসাবে নানা নথি জমা দিতে নির্দেশ দিয়েছিল ইডি। আজ সকালে সেই সব নথি নিয়েই সিজিও কমপ্লেক্সে হাজির হন তিনি। এদিন সিজিও কমপ্লেক্সে ঢোকার সময় মিডিয়ার সঙ্গে কোনও কথা বলতে চাননি তিনি। কিন্তু জিজ্ঞাসাবাদের পর বেরিয়ে মিডিয়ার মুখোমুখি হয়ে সংবাদমাধ্যমের সব প্রশ্নের জবাব দিলেন তিনি। টাকা তিনি ফেরত দেবেন কি না, বিদেশযাত্রার অর্থ কুন্তলের কি না, এইসব প্রশ্ন জিজ্ঞেস করা হলে তিনি বলেন, “ওই সব টাকা আমার দাদা, আর কারও নয়।”

    সংবাদমাধ্যমে আর কী বললেন বনি?

    রাজ্যে নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ধৃত হুগলির বলাগড়ের যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষের কাছ থেকে ৪০ লক্ষ টাকায় একটি গাড়ি কিনেছিলেন বনি। সেই লেনদেনের সূত্রেই তাঁকে আজ তলব করেছিল ইডি। এদিন বেলা ১২টা নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছন বনি। ইডি দফতরে ঢোকার সময় সাংবাদিকদের কোনও প্রশ্নের উত্তর দেননি এই অভিনেতা। এরপর বেলা ২টো ৩০ মিনিট নাগাদ সিজিও কমপ্লেক্সে ইডির দফতর থেকে বেরোন বনি (Bonny Sengupta)।

    আরও পড়ুন: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি (Bonny Sengupta) বলেন, “আমার কাছে যে যে তথ্য চাওয়া হয়েছিল, আমার যা যা জমা দেওয়ার ছিল সব জমা দিয়েছি। আশা করি আমাকে আর আসতে হবে না। তবে কী কী তথ্য জমা দিয়েছি সেটা বলা যাবে না। এবার যা বলার ইডি বলবে। আশা করি আমায় আর ডাকা হবে না। আমায় আর এ ভাবে হেনস্থা করবেন না।” আবার মিডিয়াকে সাফ বলে দেন যে, “আমি টাকা ফেরত দেব না। ওসব আমার টাকা। ওসব অন্য কারও না।”

    নিয়োগ দুর্নীতিতে জিজ্ঞাসাবাদের আবহে বনির (Bonny Sengupta) বিদেশ সফরে অর্থের উৎস নিয়েও চর্চা চলেছে। সেই প্রসঙ্গেও বনি সংবাদমাধ্যমে জানিয়েছেন যে, সবই তাঁর টাকায় হয়েছে। এখন এটাই দেখার যে, ইডির পরবর্তী পদক্ষেপ কী হতে চলেছে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • School:  স্কুলে ২৭ জন ছাত্র-ছাত্রীকে পড়াতে ১০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা! কোথায় দেখে নিন

    School: স্কুলে ২৭ জন ছাত্র-ছাত্রীকে পড়াতে ১০ জন শিক্ষক-শিক্ষিকা! কোথায় দেখে নিন

     মাধ্যম নিউজ ডেস্কঃ বাংলা মাধ্যমে পড়ার অনীহা, নাকি অভিভাবকদের ইংরেজি মাধ্যমে ভর্তি করার প্রবণতা? যে কোন কারণেই হোক বাংলা মাধ্যম স্কুল গুলিতে কিভাবে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কমছে তা কোন্নগর জোড়াপুকুরে নগেন্দ্রনাথ কুন্ডু বিদ্যালয়ে (School) গেলেই বোঝা যায়। প্রায় ৫০ বছরের পুরানো স্কুল। এক সময় স্কুলে ছাত্রছাত্রীদের ভিড়ে গম গম করত। এলাকার অধিকাংশ ছেলেমেয়েরা এই স্কুলেই (School)  পড়শুনা করেছেন। কিন্তু, এখন স্কুলে পর্যাপ্ত শিক্ষক-শিক্ষিকা থাকলেও নতুন করে কেউ আর ভর্তি হতে চায় না। এই স্কুলের (School) পরিকাঠামোতে কোন গলদ নেই। কম্পিউটার প্রশিক্ষণ থেকে শুরু করে মিড ডে মিল সবই চালু। স্কুলে এখন শিক্ষক-শিক্ষিকা রয়েছেন ১০ জন। ২ জন শিক্ষা কর্মী রয়েছেন। আর ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা ২৭ জন। পড়়ুয়ার অভাবে রাজ্যে ৮ হাজারের বেশি স্কুল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। স্থানীয়দের আশঙ্কা, আগামীদিনে এই স্কুল সেই পথেই হাঁটছে।

    কেন কমছে স্কুলের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা? School

    এই স্কুলে দশম শ্রেণী পর্যন্ত পড়ানা হয়। সাধারণত যে স্কুলে উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত রয়েছে, সেখানেই অভিভাবকরা ছেলেমেয়েদের ভর্তির বিষয়ে আগ্রহ দেখাচ্ছেন। এই বিষয় নিয়ে স্কুলের (School) এক শিক্ষিকা দীপান্বিতা চক্রবর্তী বলেন, ২০২১ সালে অন্য স্কুল (School) থেকে বদলি হয়ে এই স্কুলে এসেছি। তখন থেকে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা কম। আমার মনে হয়েছে, বর্তমান অভিভাবকদের ইংরেজি স্কুলে পড়ানোর প্রবণতা বাড়ছে। সেই কারণে শুধু এই স্কুলে (School)  নয় সারা রাজ্যের বাংলা মিডিয়াম স্কুলগুলি ধুঁকছে। অভিভাবকরা সাধারণত চেষ্টা করেন পঞ্চম শ্রেণীতে ভর্তি করিয়ে একেবারে উচ্চমাধ্যমিক অবধি একই স্কুলে (School) রেখে দিতে। কিন্তু এই স্কুলে (School)  সেই ব্যবস্থা নেই। স্কুলের মাঠের অবস্থাও ভাল না। আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করে যাচ্ছি। পঠনপাঠনকে সর্বাগ্রে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আশা রাখব, ভবিষ্যতে এই অবস্থা থাকবে না।

    স্কুলটি কোন্নগর পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডে পড়ে। স্থানীয় কাউন্সিলর বাবলু পাল বলেন, এই স্কুল বহু পুরোনো। বর্তমানে এর গরিমা হারালেও একসময় এই স্কুল রমরম করে চলতো। আসলে বিগত সরকারের ভ্রান্ত শিক্ষানীতি, প্রাথমিক স্তরে ইংরেজি উঠিয়ে দেওয়া এবং বর্তমানে শিক্ষায় ইংরেজির গুরুত্ব ,সব কিছু ধরে দেখা যাবে এখনকার অভিভাকরা চাইছেন ছেলেমেয়েরা ইংরেজি ভালো করে শিখুক। তাই তারা বিভিন্ন ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে (School) ভর্তি করাতে চান। সেই জন্যই এই ধরণের বাংলা মিডিয়াম স্কুলগুলি ডুবছে। দুঃখের বিষয় যাঁরা শিক্ষক হওয়ার জন্য ধর্ণা দিচ্ছেন তাঁরাই আবার তাঁদের উত্তরসূরি দের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে দিচ্ছেন। কি আর হবে?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    RSS: ‘‘একমাত্র বিপরীত লিঙ্গেই সম্ভব’’, সমলিঙ্গ বিয়ে নিয়ে কেন্দ্রের অবস্থানকেই সমর্থন সঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবাহ শুধুমাত্র দুটি বিপরীত লিঙ্গের মানুষের মধ্যেই সম্পন্ন হতে পারে, মঙ্গলবার এক সাংবাদিক সম্মেলনে একথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে সমলিঙ্গের বিবাহ বিতর্কে কেন্দ্রের মোদি সরকারের দৃষ্টিভঙ্গিকে এভাবেই সিলমোহর দিল সঙ্ঘ (RSS)।  প্রসঙ্গত হরিয়ানার পানিপথে ১২ মার্চ থেকে শুরু হয়েছে সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠক। আজ বিভিন্ন ইস্যুতে সাংবাদিক সম্মেলন করেন এই সঙ্ঘ (RSS) নেতা। 

    কী বললেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে 

    মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, সঙ্ঘ সমলিঙ্গের বিবাহের বিষয়ে কেন্দ্রের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে সম্পূর্ণ একমত পোষণ করছে। আমরা মনে করি যে বিবাহ শুধুমাত্র বিপরীত লিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যেই হতে পারে।

    সমলিঙ্গের বিবাহ বিষয়ে কেন্দ্র কী জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে

    সুপ্রিম কোর্টে কেন্দ্র জানিয়েছে, সমলিঙ্গের ব্যক্তিদের মধ্যে যৌন সম্পর্ক ভারতের প্রচলিত পরিবারের ধারণার পরিপন্থী। গত রবিবার সুপ্রিম কোর্টে  দায়ের করা হলফনামায় একথা সাফ জানিয়েছে কেন্দ্র। ওই হলফনামা অনুযায়ী, ভারতীয়রা পরিবার বলতে বোঝেন স্বামী, স্ত্রী এবং সন্তানকে। স্বামী-স্ত্রী বলতে একজন জৈবিক পুরুষ ও একজন জৈবিক নারীকেই বিবেচনা করা হয়। তাঁদের মধ্যে মিলনের ফলে জন্ম নেওয়া সন্তানকে জৈবিক পুরুষ বাবা হিসেবে এবং জৈবিক মহিলা মা হিসেবে লালন-পালন করেন

    কেন্দ্র আরও জানিয়েছে, সমকামী বিবাহকে স্বীকৃতি দিলে কিছু আইনি জটিলতাও সৃষ্টি হবে। বর্তমানে ভারতে ব্যক্তিগত এবং বিধিবদ্ধ আইনে নিষিদ্ধ সম্পর্ক, বিয়ের শর্ত, আনুষ্ঠানিকতা এবং আচারের প্রয়োজনীয়তা গার্হস্থ্য হিংসার মতো বিষয়ে যে বিধানগুলি রয়েছে, সমকামী বিবাহ আইনি স্বীকৃতি পেলে সেগুলি লঙ্ঘন হতে পারে। কারণ বিয়ে শুধু নারী-পুরুষের মধ্যেই হয়, এমনটা ধরেই বিধানগুলি তৈরি করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • RSS: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    RSS: ‘‘গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় না’’, রাহুলকে কটাক্ষ সঙ্ঘের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশে গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে, লণ্ডনে রাহুল গান্ধীর এই মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে তাঁকে একহাত নিলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের (RSS) সরকার্যবাহ দত্তাত্রেয় হোসাবালে। পানিপথে শুরু হওয়া সঙ্ঘের সর্বভারতীয় প্রতিনিধি বৈঠকের তৃতীয় দিনে এক সাংবাদিক সম্মেলনে এই সঙ্ঘ নেতা বলেন, রাহুল গান্ধীকে আরও দায়িত্বের সঙ্গে কথা বলা উচিত।

    কী বললেন সঙ্ঘের সরকার্যবাহ

    এদিনের সাংবাদিক সম্মেলনে দত্তাত্রেয় হোসাবালে বলেন, রাহুল গান্ধী একজন রাজনীতিবিদ। তাঁর নিজস্ব রাজনৈতিক এজেণ্ডা রয়েছে, তবে দেশ সম্পর্কে কোনও মন্তব্য করার সময় তাঁর আরও দায়িত্বের সঙ্গে কথা বলা উচিত। প্রসঙ্গত দিন কয়েক আগেই রাহুল গান্ধী কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের জজ বিজনেস স্কুলে তাঁর বক্তব্যে বলেছিলেন, দেশে গণতন্ত্র আক্রান্ত।
      
    এদিন গান্ধী নেহেরু পরিবারকেও একহাত নেন এই সঙ্ঘ নেতা। রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘের বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময় কংগ্রেসের ক্ষমতাশীল গান্ধী পরিবারের অনৈতিক পদক্ষেপগুলিকেও এপ্রসঙ্গে টানেন তিনি। তিনি বলেন, রাহুল গান্ধীর পারিবারিক পূর্বসূরীরা সঙ্ঘের (RSS) বিরুদ্ধে অনেক ষড়যন্ত্র করেছে। কিন্তু দেশের মানুষ সব সত্যই জানেন।

    জরুরি অবস্থার সময় গোটা দেশকে যারা কারাগার বানিয়েছিল, তাদের মুখে গণতন্ত্র হত্যার কাহিনী মানায় না 

    প্রসঙ্গত, ১৯৭৫ সালে দেশে জরুরি অবস্থা জারি করেছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী। সেসময় বিরোধী সমস্ত নেতাকেই গ্রেফতার করা হয়। এদিন সেই প্রসঙ্গ তুলে দত্তাত্রেয় হোসাবলে বলেন, জরুরি অবস্থার সময় আমি নিজেও জেলে ছিলাম। যাঁরা সেদিন দেশকে কারাগারে পরিণত করেছিলেন, তাঁদের মুখে অন্তত গণতন্ত্র হত্যার কথা মানায় না। এই কৃতকর্মের জন্য রাহুল গান্ধী বা তাঁর পূর্বসূরীরা কখনও ক্ষমাও চাননি বলে উল্লেখ করেন এই সঙ্ঘ নেতা। তাঁর আরও সংযোজন, সারা দেশেই নির্বাচন হচ্ছে, তাহলে রাহুল গান্ধী কীভাবে বলতে পারেন গণতন্ত্র আক্রান্ত?  এহেন ব্যক্তিদের মুখে গণতন্ত্রের কথা মানায় কিনা সে সিদ্ধান্ত দেশের মানুষকেই নিতে হবে বলে উল্লেখ করেন দত্তাত্রেয় হোসাবলে।

     

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • Ram Navami: রামনবমীতে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে বাংলা, জানালেন শুভেন্দু

    Ram Navami: রামনবমীতে ‘জয় শ্রীরাম’ ধ্বনিতে মুখরিত হবে বাংলা, জানালেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতিবারের মতো এবারও মহা সমারোহে রামনবমী (Ram Navami) উদযাপন করতে চলেছে বিজেপি (BJP)। এজন্য ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে প্রস্তুতি। উত্তর থেকে দক্ষিণ রাজ্যের বিভিন্ন জেলায় কয়েক হাজার শোভাযাত্রার পরিকল্পনা করেছে পদ্ম শিবির। চলতি বছর রামনবমী পালিত হবে ৩০ মার্চ। ওই দিন জয় শ্রীরাম ধ্বনিতে বাংলা কাঁপিয়ে দেওয়া হবে বলে জানিয়ে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। তিনি বলেন, রামনবমীতে রাজ্যে কীভাবে জয় শ্রীরাম স্লোগান ওঠে, তার জন্য অপেক্ষা করুন দুটি সপ্তাহ। রাজ্যে কয়েক হাজার মিছিলে ৪০-৫০ লক্ষ মানুষ গেরুয়া ঝান্ডা নিয়ে অংশ নেবেন। আলিপুরদুয়ার থেকে কাঁথি, কাকদ্বীপ থেকে পুরুলিয়া সর্বত্র জয় শ্রীরাম স্লোগান উঠবে।

    রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রা…

    রাজ্যে রামনবমীর (Ram Navami) শোভাযাত্রা সেই অর্থে হত না। ২০১৮ সালে প্রথম রামনবমীর শোভাযাত্রা বের করে বিজেপি। ওই বছর জেলায় জেলায় শোভাযাত্রার আয়োজন করেছিল গেরুয়া শিবির। তার ফল ফলেছিল উনিশের লোকসভা নির্বাচনে। এ রাজ্যে এক লপ্তে বিজেপির আসন সংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় ১৮। তার পর থেকে প্রতি বছর দিনটি মর্যাদার সঙ্গে পালন করে বিজেপি। এ বছরও হবে রামনবমীর শোভাযাত্রা। সনাতন পঞ্চাঙ্গ অনুসারে, চৈত্র মাসকে হিন্দু নববর্ষের সূচনা বলে মনে করা হয়। এ মাসের শুক্লপক্ষে ন দিন ধরে মাতৃদেবীর পুজো করা হয়। নবম দিনটিকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। এই দিনে ভগবান বিষ্ণুর সপ্তম অবতার হিসেবে মর্যাদা পুরুষোত্তম শ্রী রামচন্দ্র জন্মগ্রহণ করেছিলেন। সেই কারণেই চৈত্র মাসের শুক্লপক্ষের নবমী তিথিতে পালিত হয় রামনবমী।

    আরও পড়ুুন: ভারতের উত্থান অনেকের কাছে বিপদ! মোদি সরকারের দিশাকে সিলমোহর সঙ্ঘের

    এ বছর রামনবমী (Ram Navami) পালিত হবে ৩০ মার্চ। তার পরে পরেই রয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। বছর ঘুরলেই হবে লোকসভা নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের একাংশের মতে, তার আগে রামনবমীর শোভাযাত্রা করে শক্তি যাচাই করে নিতে চাইছে বিজেপি। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে একদিকে যেমন পুরষোত্তম রামকে শ্রদ্ধা জানানো হবে, তেমনি এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা যাবে সনাতনীদের। যার সুফল ফলতে পারে আসন্ন পঞ্চায়েত ও আগামী লোকসভা নির্বাচনে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

  • West Bengal Weather: আজ থেকেই রাজ্যে কালবৈশাখী-শিলাবৃষ্টি! কোন কোন জেলায় জারি সতর্কবার্তা?

    West Bengal Weather: আজ থেকেই রাজ্যে কালবৈশাখী-শিলাবৃষ্টি! কোন কোন জেলায় জারি সতর্কবার্তা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ থেকে পশ্চিমবঙ্গের আবহাওয়ায় (West Bengal Weather) আসতে চলেছে বড় পরিবর্তন। আজ থেকে রাজ্যে শুরু ঝড়-বৃষ্টি। শুধু দক্ষিণবঙ্গ নয়, উত্তরবঙ্গেও আবহাওয়ার বিশাল পরিবর্তন হতে চলেছে। আজ এবং আগামিকাল একাধিক জেলায় শিলাবৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকে আবার কয়েকটি জেলায় ঘণ্টায় ৫০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বইতে পারে। সপ্তাহভর বজ্রবিদ্যুৎসহ বৃষ্টি, সঙ্গে দমকা ঝড়ো হাওয়া বইতে পারে বলে ইঙ্গিত আবহাওয়া দফতরের। উত্তরবঙ্গের ৫টি জেলায় কমলা সতর্কতা এবং দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই হলুদ সতর্কতা জারি করেছে মৌসম ভবন।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলির কোনও কোনও জায়গায় ঘন্টায় ৩০ থেকে ৪০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে ১৫ থেকে ১৭ মার্চ অর্থাৎ বুধ থেকে শুক্রবারের মধ্যে। সঙ্গে বজ্রপাত এবং বৃষ্টির সম্ভাবনাও রয়েছে। ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা বেশি পুরুলিয়া, বাঁকুড়া, পশ্চিম মেদিনীপুর, ঝাড়গ্রাম, পশ্চিম বর্ধমান, পূর্ব বর্ধমান এবং মুর্শিদাবাদ ও বীরভূমে। হাওয়া অফিস বলছে, মঙ্গল ও বুধবার আংশিক মেঘলাই থাকবে আকাশ। বৃহস্পতিবার থেকে ঝড় বৃষ্টির সম্ভাবনা কলকাতা শহরেও। বজ্রবিদ্যুৎ সহ বৃষ্টির পূর্বাভাস সঙ্গে রয়েছে (West Bengal Weather)।

    উত্তরবঙ্গে শিলাবৃষ্টি

    হাওয়া অফিস জানাচ্ছে, দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ারে মঙ্গলবার থেকে শিলাবৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। এই তিন জেলার কিছু অংশে বুধবার থেকে হাওয়া বদল হবে। বৃষ্টি বাড়বে ১৫ মার্চ থেকে। উত্তরবঙ্গের পাঁচ জেলা দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারে ঝড়বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আজ ও আগামিকাল উত্তরবঙ্গের ওই জেলাগুলিতে কমলা সতর্কতা জারি করা হয়েছে (West Bengal Weather) ।

    কেন এই দুর্যোগ?

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, ঝাড়খণ্ড ও সন্নিহিত এলাকায় শক্তিশালী নিম্নচাপ অক্ষরেখা অথবা ঘূর্ণাবর্ত তৈরির সম্ভাবনা বাড়ছে। এর জেরে রাজ্য জুড়ে ঝড়বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখা দিয়েছে। ১৪ থেকে ২০ মার্চের মধ্যে ঝড়বৃষ্টি চলবে রাজ্যে।

    দেশের খবরদশের খবরসব খবরসবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের FacebookTwitter এবং Google News পেজ।

LinkedIn
Share