Blog

  • Eastern Command: চিনকে কড়া বার্তা! ভারতীয় সেনায় প্রথম মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল রেজিমেন্ট

    Eastern Command: চিনকে কড়া বার্তা! ভারতীয় সেনায় প্রথম মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল রেজিমেন্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন সীমান্তে (India-China Border) গুরুত্ব দিয়ে ক্রমেই শক্তি বাড়াচ্ছে ভারতীয় সেনার ইস্টার্ন কমান্ড (Indian Army Eastern Command)। সেই লক্ষ্যেই তৈরি হল মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল রেজিমেন্ট (MRSAM Regiment)। ভারতীয় সেনায় প্রথম এই ধরনের রেজিমেন্ট গড়ে তোলা হল। সেনা পূর্বাঞ্চলের সদর দফতর কলকাতার ফোর্ট উইলিয়ামের মাধ্যমে এই রেজিমেন্ট পরিচালিত হবে। 

    কীভাবে কাজ করবে এই রেজিমেন্ট

    সেনা সূত্রে খবর, ইস্টার্ন কমান্ডের অধীন কাজ করবে এই রেজিমেন্ট। ভারত- চিন সীমান্তকে ঘিরে কোথাও যাতে সুরক্ষার ক্ষেত্রে ফাঁক না থাকে সেটাই নিশ্চিত করতে চাইছে ভারতীয় সেনা। তাই এই ধরনের রেজিমেন্ট গড়ে তোলা হল। এই রেজিমেন্টের সঙ্গে থাকবে মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল যা একেবারে দেশীয় প্রযুক্তিতে তৈরি করেছে ডিআরডিও। এই ধরনের মিসাইল সিস্টেমকে বলা ‘অভ্র’ ওয়েপন সিস্টেমও বলা হয়। প্রসঙ্গত, এই মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস টু এয়ার মিসাইল সিস্টেমের ক্ষেত্রে কেন্দ্রের পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। এর মধ্যে রয়েছে বিভিন্ন ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্প ক্ষেত্রও। আসলে প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে আত্মনির্ভরতার উপর বিশেষভাবে জোর দিয়েছে ভারত। তারই অঙ্গ হিসাবে তৈরি হয়েছে এই দেশীয় প্রযুক্তি নির্ভর এই নয়া সিস্টেম।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগ, গ্রেফতার ডিআরডিও আধিকারিক

    লেফটেন্যান্ট জেনারেল আরপি কালিটা জানিয়েছেন, এই পদক্ষেপ দেশের প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে একটি লম্বা লাফের মতো। দেশের আত্মনির্ভর ভারত-এর লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে প্রতিরক্ষা সামগ্রী তৈরির ক্ষেত্রেও ভারত দ্রুত স্বনির্ভর হয়ে উঠবে বলে আশাবাদী তিনি। এই রেজিমেন্ট গঠন হওয়া উত্তর-পূর্ব ভারতে সেনার শক্তি আরও বাড়াবে বলেই মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল। সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশে এই রেজিমেন্টকে পরিচালিত করা হবে।  বিশেষ করে আকাশপথে দেশের প্রতিরক্ষা আরও নিশ্ছিদ্র করার পথে এই মিডিয়াম রেঞ্জ সারফেস ও এয়ার মিসাইল রেজিমেন্ট একটি বড় পদক্ষেপ হতে চলেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    Nisith Pramanik: নিশীথের গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর, কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর ওপর হামলায় উত্তপ্ত কোচবিহার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের (Nisith Pramanik) গাড়ি লক্ষ্য করে বোমা-গুলি-পাথর ছোড়ার ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল কোচবিহারে। নিশীথ প্রামাণিকের সামনেই চলল গুলি। রণক্ষেত্রের আকৃতি নিয়েছে দিনহাটা। ঘটনার পরেই তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে শুরু হয় সংঘর্ষ। 

    তৃণমূলের পরিকল্পিত কর্মসূচি?

    শনিবার পূর্ব ঘোষিত কর্মসূচি অনুযায়ী দিনহাটার বিভিন্ন জায়গা পরিদর্শন করতে যান নিশীথ। লক্ষ্য ছিল ক্ষতিগ্রস্ত বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে সাক্ষাৎ এবং জনসংযোগ করা। কিন্তু দিনহাটার বুড়িরহাট এলাকায় তাঁর কনভয়ে পৌঁছলে তৃণমূল কর্মীরা তাঁকে কালো পতাকা দেখান। সে সময় উপস্থিত থাকা বিজেপি কর্মী সমর্থক এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে বচসা এবং হাতাহাতি শুরু হয়। এর পরই কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর কনভয়ে ঢিল ছুঁড়তে শুরু করেন তৃণমূল সমর্থকরা। মন্ত্রীর গাড়ির কাঁচ ভেঙে যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর পর নিরাপত্তারক্ষীরা নিশীথকে (Nisith Pramanik) সেখান থেকে বের করে নিয়ে যান।  

    আরও পড়ুন: ‘‘নওশাদের হয়ে পথে নামুন আমরা পাশে আছি’’! তৃণমূলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    এ বিষয়ে নিশীথ প্রামাণিকের (Nishith Pramanik) বক্তব্য, “বাংলা এখন দুষ্কৃতীদের রাজত্ব হয়ে গিয়েছে। যে ভাবে দুষ্কৃতীরা হামলা করছে, তা কখনও স্বাভাবিক রাজনীতির পরিবেশ হতে পারে না। বাংলার মানুষ দেখুন, কী চলছে।”

    গত ১১ ফেব্রুয়ারি কোচবিহারে সভা করতে গিয়েছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বিএসএফের গুলিতে রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর ঘটনার জন্যে দায়ী করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী অমিত শাহ এবং ওই দফতরের প্রতিমন্ত্রী সাংসদ নিশীথ প্রামাণিককে (Nisith Pramanik)। এরপর রাজবংশী যুবকের মৃত্যুর প্রতিবাদে তৃণমূল কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাড়ি ঘেরাওয়ের কর্মসূচি গ্রহণ করে। এর মধ্যে একটি হুইপ জারি করেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী তথা দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহ। জানান, নিশীথ যদি সিতাই এবং দিনহাটার কোনও ব্লকে সভা করতে আসেন তাঁকে কালো পতাকা দেখানো হবে। একই সঙ্গে ওই এলাকাগুলিতে বিজেপি সভা বা কর্মসূচি করলে তৃণমূল বুথ সভাপতিকে অপসারণ করা হবে। আর আজ তাই করেন তৃণমূল সমর্থকরা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

              

       

     

  • Khalistan: অস্ট্রেলিয়ায় ভারতীয় দূতাবাসকেও টার্গেট করেছিল খালিস্তানপন্থীরা

    Khalistan: অস্ট্রেলিয়ায় ভারতীয় দূতাবাসকেও টার্গেট করেছিল খালিস্তানপন্থীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ক্রমেই জোরালো হচ্ছে খালিস্তানি (Khalistan) আন্দোলন। বৃহস্পতিবার পঞ্জাবের (Punjab) আজনালা থানা এলাকায় যে ঘটনা ঘটল, তাতে চোখ কপালে ওঠার জোগাড়। কেবল দেশেই নয়, বিদেশেও শক্তি সঞ্চয় করছে খালিস্তানপন্থীরা। অস্ট্রেলিয়ার (Australia) ব্রিসবেন শহরে ভারতীয় দূতাবাসকেও টার্গেট করছে তারা। দিন কয়েক আগে অস্ট্রেলিয়া সফরে গিয়েছিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। সেখানে তিনি জোর দিয়েছিলেন সন্ত্রাস দমনের ওপর। যেসব বিচ্ছিন্নতাবাদী শক্তি অস্ট্রেলিয়ায় ভারতীয়দের টার্গেট করছে, কড়া হাতে তাদের মোকাবিলা করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছিলেন বিদেশমন্ত্রী।

    খালিস্তানি…

    এর ঠিক একদিন পরে ২১ ফেব্রুয়ারি রাতে কে বা কারা অস্ট্রেলিয়ায় ভারতীয় দূতাবাসের মাথায় টাঙিয়ে দেয় খালিস্তানি ঝান্ডা। পরের দিন সকালে অফিসে গিয়ে অস্ট্রেলিয়ায় ভারতীয় রাষ্ট্রদূত অর্চনা সিং গিয়ে দেখেন অফিসের মাথায় টাঙানো খালিস্তানি (Khalistan)  ঝান্ডা। ততক্ষণাৎ তিনি ঘটনাটি জানান কুইন্সল্যান্ড থানায়। খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ঝান্ডা সরিয়ে নেয়। অর্চনা বলেন, আমাদের নিরাপত্তার জন্য পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। পুলিশ কর্তৃপক্ষের ওপর আমাদের পুরো আস্থা রয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ফের জোরালো হচ্ছে খালিস্তানের দাবি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হুমকি, কড়া নজর রাখছে কেন্দ্র

    বিভুঁয়ে খালিস্তানিদের দাপট অবশ্য এটাই প্রথম নয়। এর আগে অস্ট্রেলিয়ায় তিনটি হিন্দু মন্দিরে ভাঙচুর চালায় খালিস্তানপন্থীরা। চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি অস্ট্রেলিয়ায় (Khalistan) ইস্কনের মন্দিরে হামলা চালায় তারা। মেলবোর্নের অ্যালবার্ট পার্কে রয়েছে ইস্কনের মন্দির। মন্দিরটি এলাকায় হরে কৃষ্ণ মন্দির নামেও পরিচিত। রাতের অন্ধকারে কে বা কারা এই মন্দিরের দেওয়ালে হিন্দুস্তান মুর্দাবাদ লিখে দেয়। ভাঙুচর করা হয় মন্দিরের দেওয়াল। এর আগের ঘটনাটি ঘটে জানুয়ারির ১৬ তারিখে। ভিক্টোরিয়া প্রদেশের কেরাম ডাউনে রয়েছে শ্রী শিব বিষ্ণু মন্দির। রাতের অন্ধকারে এই মন্দিরেও ভাঙচুর চালিয়েছিল খালিস্তানপন্থীরা।

    এর ঠিক চারদিন আগেই ভাঙচুর চালানো হয় অস্ট্রেলিয়ার আরও একটি মন্দিরে। সেটি মেলবোর্নের স্বামীনারায়ণ মন্দির। সেখানেও মন্দিরের ক্ষতি করার পর দেওয়ালে ভারত বিরোধী স্লোগান লিখে দিয়েছিল দুষ্কৃতীরা। মহা শিবরাত্রির দিন হিন্দুদের দুটি মন্দিরে যখন ভক্তরা শিবরাত্রির আচার পালন করছিলেন, তখনও সে দেশের খালিস্তানপন্থীরা মন্দির কর্তৃপক্ষকে হুমকি দিয়েছিল। অস্ট্রেলিয়া সফরে থাকাকালীন এই সব ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন জয়শঙ্কর ও তাঁর ডেপুটি ভি মুরলীধরণ। অস্ট্রেলিয়ার বিদেশমন্ত্রী পেনি রংয়ের সঙ্গে বৈঠকে এই উদ্বেগ ব্যক্তও করেন জয়শঙ্কর। ভারতের তরফে অস্ট্রেলিয়া (Khalistan) সরকারকে ভারত বিরোধী কার্যকলাপকে কড়া হাতে দমন করার কথাও বলা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Punjab: ফের জোরালো হচ্ছে খালিস্তানের দাবি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হুমকি, কড়া নজর রাখছে কেন্দ্র

    Punjab: ফের জোরালো হচ্ছে খালিস্তানের দাবি, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে হুমকি, কড়া নজর রাখছে কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্জাবে ফের জোরালো হচ্ছে খালিস্তানের (Khalistan) দাবি। বিচ্ছিন্নতাবাদী সংগঠন ওয়ারিস পঞ্জাব দে-র প্রধান অমৃতপাল সিংয়ের ঘনিষ্ঠ লাভপ্রীত সিং তুফানকে গ্রেফতার করার পর উত্তাল হয়ে ওঠে পঞ্জাব (Punjab)। বৃহস্পতিবার অমৃতসরের আজনালা থানা ঘেরাও করে ওয়ারিস পঞ্জাব দে-র কর্মী-সমর্থকরা। বর্শা, তলোয়ার ও বন্দুক নিয়ে থানার বাইরে জড়ো হন তাঁরা। পরে লাভপ্রীত তুফানকে মুক্তি দেয় পুলিশ। তার পরেই শান্ত হয় পরিস্থিতি।

    খালিস্তান আন্দোলন…

    এদিন থানা ঘেরাও কর্মসূচিতে ছিলেন অমৃতপালও। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহকে হুমকি দিয়ে তিনি বলেন, অমিত শাহ বলেছিলেন যে তিনি খালিস্তান আন্দোলনকে সফল হতে দেবেন না। আমি বলেছিলাম যে ইন্দিরা গান্ধীও সেই চেষ্টাই করেছিলেন। একই কাজ করলে ফল ভোগ করতে হবে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী যদি হিন্দু রাষ্ট্রের দাবিদারের জন্য একই কথা বলেন, তাহলে দেখব তিনি কীভাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর পদে থাকতে পারেন। তিনি বলেন, মানুষ যদি হিন্দু রাষ্ট্রের দাবি করতে পারেন, তাহলে আমরা কেন খালিস্তান দাবি করতে পারব না? খালিস্তানের (Punjab) বিরোধিতা করার জন্য প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধীকে মূল্য চোকাতে হয়েছে। কেউ আমাদের থামাতে পারবে না, সে প্রধানমন্ত্রী মোদি, অমিত শাহ বা ভগবন্ত মান যেই হোক না কেন।

    আরও পড়ুুন: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন পবন খেরা! ট্যুইট করে জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    এই প্রথম নয়, এর আগেও একবার শাহকে হুমকি দিয়েছিলেন ওয়ারিস পঞ্জাব দে-র প্রধান। সেবার অমৃতপাল বলেছিলেন, পঞ্জাবের প্রতিটি শিশু খালিস্তানের কথা বলে। ইন্দিরা গান্ধীও চাপা দেওয়ার চেষ্টা করেছিলেন। ফল কী হয়েছিল তা সবাই জানে। অমিত শাহও নিজের ইচ্ছা পূরণ করে নিন। আমরা আমাদের শাসন চাইছি, অন্য কারও নয়। আজনালায় (Punjab) থানা ঘেরাওয়ের ঘটনাকে গুরুত্ব দেওয়ার অনেকগুলি কারণ রয়েছে। পঞ্জাবের প্রবীণ এক নিরাপত্তা আধিকারিক বলেন, আতঙ্কিত হওয়ার সময় এখনও আসেনি। তবে এটি ভাল লক্ষণ নয়। পঞ্জাব পুলিশের দাবি, দুবাই বা অন্য কোথাও কোনও উগ্রপন্থী আন্দোলনের সঙ্গে অমৃতপালের কোনও যোগসূত্র ছিল, এমন কোনও তথ্য প্রমাণ আমাদের কাছে নেই। তবে আমরা সন্দেহ করছি যে, কিছু বহিরাগত শক্তি তাঁকে সমর্থন করছে।

    পঞ্জাবের এক পুলিশ আধিকারিকও বলেন, যেভাবে হিংসার ঘটনাটি ঘটল এবং তার পর পুলিশ যেভাবে সারেন্ডার করল, তা জাতীয় নিরাপত্তার পক্ষে বিপজ্জনক। তিনি বলেন, পঞ্জাবের নিরাপত্তার বিষয়টি উদ্বেগের। পঞ্জাবের ঘটনার ওপর কড়া নজর রাখছে কেন্দ্র। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে এক আধিকারিক বলেন, পঞ্জাব সরকারকেও বিষয়টির ওপর কড়া নজর রাখতে বলা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    Amit Shah: ‘দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি’, জানিয়ে দিলেন শাহ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লোকসভা নির্বাচনে ফের ক্ষমতায় আসবে বিজেপি (BJP)। দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যা গরিষ্ঠতা নিয়েই ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM Modi) নেতৃত্বে দেশের অগ্রগতি হচ্ছে। স্বাস্থ্য, পরিচ্ছন্নতা, অর্থনীতি, পরিকাঠামো, রফতানি, ব্যাঙ্কিং, মহাকাশ এবং প্রতিরক্ষা সব ক্ষেত্রেই হচ্ছে অগ্রগতি। শুক্রবার মধ্যপ্রদেশের সাতনায় একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah)।

    শাহ উবাচ…

    এদিন সাতনায় একটি মেডিক্যাল কলেজ উদ্বোধন করতে গিয়েছিলেন শাহ। সেখানেই তিনি আশা প্রকাশ করে, দুই তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার সঙ্গে তৃতীয়বারের জন্য সরকার গঠন করবেন প্রধানমন্ত্রী। বিজেপিকে জয় এনে দেওয়ার আবেদনও জানান কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। বছর ঘুরলেই লোকসভা নির্বাচন। ওই নির্বাচনে বিজেপি যে ফের ক্ষমতায় ফিরবে, সে ব্যাপারে নিশ্চিত রাজনৈতিক মহলও। এ ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী শাহও। এদিনের অনুষ্ঠানে মোদি সরকারে জনকল্যাণমূলক বিভিন্ন প্রকল্পের বিশদ বিবরণ দেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী (Amit Shah)। নরেন্দ্র মোদির সরকার বঞ্চিতদের কল্যাণের জন্য নানা রকম চিন্তাভাবনা করছে জানিয়ে শাহ বলেন, মোদি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন যে, তাঁর সরকার দলিত, দরিদ্র, অনগ্রসর জাতি এবং উপজাতিদের সরকার হবে। একটি সরকারের সবার আগে কী নিয়ে ভাবা উচিত, সে বিষয়ে একটি সম্যক ধারণা প্রধানমন্ত্রী সারা বিশ্বকে দিয়েছেন। গত ন বছরে দরিদ্রদের জন্য করা সমস্ত পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন মোদি।

    আরও পড়ুুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

    কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, এটাই বিজেপির পরিচয়। বিজেপির নীতি হল দরিদ্রকে মর্যাদাপূর্ণ জীবনযাপনের ক্ষমতা দেওয়া। এদিনের অনুষ্ঠানের মঞ্চ থেকে কংগ্রেসকেও নিশানা করেন শাহ। তিনি (Amit Shah) বলেন, মোদি সরকার ১০ কোটি শৌচাগার তৈরি করেছে এবং এই প্রকল্পের সব চেয়ে বেশি সুবিধাভোগীরা উপজাতীয় সম্প্রদায় ও দলিত। কিন্তু কংগ্রেসের শাসনকালে শৌচাগার তৈরি করা তো দূর অস্ত, দলিতদের জীবনের উন্নতির কথা চিন্তা পর্যন্ত করা হয়নি। শাহ বলেন, কংগ্রেসের আমলে কখনওই একজন আদিবাসীকে ভারতের রাষ্ট্রপতি করা হয়নি। কিন্তু দ্রৌপদী মুর্মুকে রাষ্ট্রপতি পদে বসিয়ে ভারতের উপজাতিদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

     

  • FSSAI: খাদ্যের গুণমান ঠিক কতটা? জানিয়ে দেবে বিশেষ চিহ্ন, ভাবনা এফএসএসএআই-এর

    FSSAI: খাদ্যের গুণমান ঠিক কতটা? জানিয়ে দেবে বিশেষ চিহ্ন, ভাবনা এফএসএসএআই-এর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফ্রন্ট অফ প্যাক নিউট্রিশন লেবেলিং রেগুলেশন তৈরি করতে চলেছে ফুড সেফটি অ্যান্ড স্ট্যান্ডার্ড অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (FSSAI)। খাবারের মানের জন্য স্টার রেটিং গত সেপ্টেম্বরে প্রস্তাবিত সুপারিশগুলির মধ্যে অন্যতম। স্টার রেটিং নিয়ন্ত্রণ করে এফওপিএল। এক থেকে পাঁচ পর্যন্ত করা হয় স্টার রেটিং। এই রেটিং লবণ, চিনি এবং চর্বি সামগ্রীর উপর ভিত্তি করে করা হয়।  এই রেটিং থেকে বোঝা যাবে খাবারটি কতটা পুষ্টিকর। যদিও প্যাকেটজাত খাদ্য প্রস্তুতকারীরা এই বিষয়ে আপত্তি জানিয়েছেন। কারণ এত বড় পরিবর্তন সারা দেশে ব্যবসায়িদের প্রভাবিত করবে।

    কী জানা গেল?

    আইআইএম-আহমেদাবাদ- এর এফএসএসএআই- এর (FSSAI) এফওপিএল রেগুলেশনের প্রভাব নিয়ে একটি গবেষণা করেছে। সেখানে দেখা যায়, স্টার রেটিং সিস্টেম ব্যবহার করার পিছনে কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের ভিত্তি রয়েছে। সতর্কতা সূচক, পুষ্টির স্কোর, ট্র্যাফিক লাইট সিগন্যাল এবং পুষ্টির লেবেলের মতো একাধিক অন্যান্য বিকল্পের মূল্যায়ন করা হচ্ছে।

    অস্ট্রেলিয়া এবং নিউজিল্যান্ড উভয়ই একই সিস্টেম ব্যবহার করে। ফ্রন্ট অফ প্যাক নিউট্রিশন লেবেলিং সবচেয়ে বিতর্কিত একটি খাদ্য প্যাকেজিং নিয়ম। কয়েক বছর ধরে এটি আলোচনায় রয়েছে। ভারতে প্রথমবারের মতো একটি বহিরাগত সংস্থা লেবেলিং মানগুলির কাজ পরিচালনা করবে।

    স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা খাদ্য নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে কঠোর মানদণ্ডে জোর দিচ্ছেন। যদিও প্রক্রিয়াজাত এবং প্যাকেজড খাদ্য প্রস্তুতকারীরা বেশ কয়েক বছর ধরে এই বিষয়ে আপত্তি ব্যক্ত করছে। বিশিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে অনেক আলোচনা সত্ত্বেও কোনও সমাধান হয়নি।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের দুই শীর্ষ কর্তা, কেন জানেন?  

    ভারতে ২০১৩ সালে এফএসএসএআই- এর (FSSAI) একটি বিশেষজ্ঞ গোষ্ঠী ২০১৪ সালে ফ্রন্ট অফ প্যাকেজ লেবেলিং প্রস্তাব করেছিল৷ ২০১৯ সালে, খাদ্য সুরক্ষা মান রেগুলেশনের খসড়া বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছিল৷ প্রস্তাবে বলা হয়েছিল, খাদ্য পণ্যের কালার কোডেড লেবেলিং থাকা প্রয়োজন।

    স্বাস্থ্যকর খাবার পছন্দ করতে গ্রাহকদের উত্সাহিত করার জন্য বিশ্বের সবচেয়ে কার্যকর কৌশলগুলির মধ্যে একটি হল এফওপিএল লেবেলিং সিস্টেম (FSSAI)। এটি সিগারেটের প্যাকগুলিকে যেভাবে ব্যবহার রোধ করার জন্য ছবি দিয়ে চিহ্নিত করা হয় সেভাবে কাজ করে। 

    ভারতে এফওপিএল লেবেলিংয়ের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা (FSSAI)। দেশের পরিবর্তিত খাদ্যতালিকাগত ধরণ, প্রক্রিয়াজাত এবং অতি-প্রক্রিয়াজাত খাবারের বর্ধিত ব্যবহার এবং একটি ক্রমবর্ধমান বাজারের কথা মাথায় রেখে এই সিস্টেম আনা হচ্ছে। স্থূলতার ক্রমবর্ধমান হার এবং অসংখ্য রোগের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এটি কার্যকর হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

      

       

  • Himanta Biswa Sarma: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন পবন খেরা! ট্যুইট করে জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    Himanta Biswa Sarma: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন পবন খেরা! ট্যুইট করে জানালেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নিঃশর্ত ক্ষমা’ চেয়েছেন কংগ্রেস নেতা পবন খেরা বলে দাবি করলেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। আজ, শুক্রবার এই দাবি করেন অসমের মুখ্যমন্ত্রী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সম্পর্কে আপত্তিকর মন্তব্য করার অভিযোগ উঠেছিল কংগ্রেস নেতা পবন খেরার বিরুদ্ধে। ফলে এই নিয়ে তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয় অসমের হাফলং থানায়। বৃহস্পতিবার অসম পুলিশ গ্রেফতারও করেছিল তাঁকে। তবে আপাতত অন্তর্বর্তীকালীন জামিন পেয়েছেন পবন খেরা। আর এর পরেই পবন খেরাকে নিয়ে বলতে দেখা গেল হিমন্ত বিশ্ব শর্মাকে। এদিন তিনি ট্যুইট করে এও জানান যে, অসমের পুলিশ এই মামলায় ‘যৌক্তিক পরিণতি’ নিয়ে আসবে।

    কী ঘটেছিল?

    প্রসঙ্গত, দিন কয়েক আগে এক সাংবাদিক বৈঠকে আদানিকাণ্ডে মোদিকে কটাক্ষ করেন পবন। প্রধানমন্ত্রীকে নরেন্দ্র দামোদরদাস মোদির বদলে ‘নরেন্দ্র গৌতমদাস মোদি’ বলে কটাক্ষ করেন। এর পরেই পবনের গ্রেফতারির দাবি জানায় গেরুয়া শিবির। বিজেপি নেতাদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে এফআইআর দায়ের করেছিল অসম পুলিশ। সব মিলিয়ে অসমের ১৫টি জেলায় পবনের বিরুদ্ধে ১৫টি মামলা দায়ের হয়। এরপর বৃহস্পতিবার দিল্লি থেকে ছত্তিশগড়ের রায়পুর যাওয়ার পথে বিমান থেকে নামিয়ে তাঁকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তারপরই গ্রেফতারির বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হন পবন ও বৃহস্পতিবারই জামিন পান এই কংগ্রেস নেতা। সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড় পবন খেরাকে অন্তর্বর্তীকালীন জামিন দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। এই মামলার পরবর্তী শুনানি ২৮ ফেব্রুয়ারি।

    অসমের মুখ্যমন্ত্রী কী বললেন?

    এদিন অসমের মুখ্যমন্ত্রী রিট পিটিশনের একটি কপি শেয়ার করে ট্যুইট করে লিখেছেন, “অভিযুক্ত নিঃশর্ত ক্ষমা চেয়েছেন। আমরা আশা করি , ‘পাবলিক স্পেসের’ পবিত্রতা বজায় রেখে পরবর্তীকালে কেউ রাজনৈতিক আলোচনায় অসভ্য ভাষা ব্যবহার করবেন না। অসম পুলিশ যুক্তিপূর্ণভাবে এই এই বিষয়টি খতিয়ে দেখছে।”

    ক্ষমা চেয়েছেন পবন খেরা!

    গতকাল আবার সুপ্রিম কোর্টে পবন খেরার আইনজীবী অভিষেক মনু সিংভি জানান, ওই মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন পবন খেরা। পবন খেরা জানিয়েছেন, এটা ভুল এবং ‘স্লিপ অফ টাং’। পবন খেরা আরও জানিয়েছেন এই জন্য তিনি ক্ষমাপ্রার্থী। আগামী দিনে এই রকম মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকবেন তিনি।

  • Toy Train: বেলাইন টয় ট্রেন, কার্শিয়াং-এ লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে গেল টয় ট্রেন, ব্যাহত পরিষেবা

    Toy Train: বেলাইন টয় ট্রেন, কার্শিয়াং-এ লাইনচ্যুত হয়ে উল্টে গেল টয় ট্রেন, ব্যাহত পরিষেবা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে ঘটল টয় ট্রেনে দুর্ঘটনা। দার্জিলিং পাহাড়ের কার্শিয়ং-এ গথেলস সাইডিং-এ  টয় ট্রেন লাইনচ্যুত হয়েছে। শুক্রবার বেলার দিকে এই ঘটনাটি ঘটেছে। সৌভাগ্যবশত এই ঘটনায় কেউ আহত হননি। তবে জাতীয় সড়কের মাঝে এই দুর্ঘটনার জেরে যানজটের সৃষ্টি হয়।

    ঠিক কী ঘটেছিল?

    দার্জিলিং হিমালয়ান রেলওয়ে সূত্রে খবর, এদিন দুপুরে যে টয় ট্রেনটি বেলাইন হয়, সেটি বাষ্প চালিত। ট্রেনটির ইঞ্জিনে সমস্যা দেখা দিয়েছিল। সেজন্য একটি ডিজেল ইঞ্জিনের সঙ্গে ক্রেন দিয়ে টেনে দু’টি কামরা-সহ ইঞ্জিনটিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল কারশেডে। তিনধরিয়া ওয়ার্কশপে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল। এর পর কার্শিয়াং থেকে বেরোনোর পথেই ঘটনাটি ঘটে। কার্শিয়াং স্টেশন ছাড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে ইঞ্জিনটি লাইনচ্যুত হয়ে রাস্তার উপর উল্টে যায়। তবে ট্রেনটিতে কোনও যাত্রী ছিলেন না। চালক, সহ-চালক থাকলেও তাঁরা আহত হননি।

    আরও পড়ুন: কলকাতায় ইডি এবং সিবিআইয়ের দুই শীর্ষ কর্তা, কেন জানেন?

    এই ঘটনা প্রসঙ্গে উত্তর-পূর্ব ভারতের রেলের জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে বলেন, “টয় ট্রেনটিতে কোনও যাত্রী ছিলেন না৷ চালক এবং সহ-চালক ছিলেন শুধু। খুবই ধীর গতিতে ইঞ্জিনটি যাচ্ছিল৷ সেই সময়ই লাইনচ্যুত হয়। যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ট্রেনটিকে রাস্তা থেকে সরানোর কাজ শুরু করা হয়েছে। কেউ জখম হননি। মেরামতির জন্য ট্রেনটিকে তিনধারিয়া স্টেশনে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল।”

    ব্যাহত পরিষেবা

    টয় ট্রেন চলাচলের জন্য পাহাড়ে যেহেতু একটিই রাস্তা, তাই টয় ট্রেন লাইনচ্যুত হওয়ার জেরে ব্যাহত হয়েছে স্বাভাবিক টয় ট্রেন চলাচল পরিষেবা। পাশাপাশি জাতীয় সড়কের মাঝে এই দুর্ঘটনার জেরে প্রভাব পড়ে যান চলাচলেও। যেহেতু ১১০ নম্বর জাতীয় সড়কের মাঝে দুর্ঘটনাটি ঘটে, তাই সেখানে তৈরি হয় প্রবল যানজট। বেশ কিছুক্ষণ রাস্তার উপর পড়ে থাকার পর দার্জিলিং-হিমালয়ান রেলওয়ে ট্রেনটিকে সরানোর কাজ শুরু করে। যখন রাস্তায় ট্রেন সরানোর কাজ হচ্ছিল, তখন জাতীয় সড়কের একদিক বন্ধ করে কাজ চলায় তৈরি হয় লম্বা গাড়ির লাইন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ED: রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়ছে! কলকাতায় নয়া দফতর নিচ্ছে ইডি

    ED: রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়ছে! কলকাতায় নয়া দফতর নিচ্ছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে প্রতিনিয়ত বাড়ছে মামলার চাপ। বাড়ছে কর্মীর সংখ্যাও। তাই এবার সল্টলেকের ডিএফ ব্লকে সিজিও কমপ্লেক্সেই (CGO Complex) নতুন অফিস নিচ্ছে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (Enforcement Directorate)। আগামী দিনে এ রাজ্যে কাজের পরিধি বাড়তে পারে। তাই কলকাতায় নয়া দফতর চালু করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইডি।

    নয়া দফতর

    সূত্রের খবর, কলকাতায় বিভিন্ন মামলায় ইডির তদন্তের অগ্রগতি এবং শীর্ষ আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য শহরে পা দিয়েছেন ইডি অধিকর্তা সঞ্জয় মিশ্র। তাঁর উপস্থিতিতেই নতুন অফিসের হস্তান্তর হবে। সিজিও কমপ্লেক্সে তৃতীয় এমএসও বিল্ডিংয়ের সাত তলায় নতুন অফিস খুলছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই ভবনের সাত তলার একটি উইংজুড়ে রয়েছে ইডির অফিস।

    জায়গার অভাব

    ২০১৯ সালে তদন্ত এবং বাকি কাজ মসৃণ করতে কলকাতার দফতরকে দুটি জোনে ভাগ করা হয়। প্রতিটি জোনের নেতৃত্বে একজন যুগ্ম অধিকর্তা পদমর্যাদার আধিকারিক। তাদের মাথায় গোটা কলকাতা দফতরের কাজ দেখার জন্য রয়েছেন স্পেশ্যাল ডিরেক্টর। দুটি জোন ভাগ করার পর ধাপে ধাপে তদন্তকারীআধিকারিকদের সংখ্যা বেড়েছে। তদন্তকারী আধিকারিকদের সঙ্গে সঙ্গে বেড়েছে বিভিন্ন পদে অধস্তন কর্মীদের সংখ্যাও। কিন্তু বাড়েনি অফিসের জায়গা। এর ফলে বিভিন্ন সময়ে কাজের ক্ষেত্রে সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছিলেন আধিকারিকরা। এক সঙ্গে বেশি অভিযুক্তদের রাখার জন্য পর্যাপ্ত ব্যাবস্থাও নেই বর্তমান অফিসে। সম্প্রতি মামলার চাপ বাড়তে থাকায় তদন্ত সংক্রান্ত বিপুল নথি রাখা নিয়েও সমস্যায় পড়ছেন আধিকারিকরা। তাই নতুন অফিস নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা।

    আরও পড়ুন: ভোটার সংখ্যা বাড়ল! পঞ্চায়েত ভোটের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ হতে পারে মার্চেই

    কড়া নিরাপত্তা

    নয়া দফতরের সঙ্গে সঙ্গেই পুরনো অফিসে নজরদারিও বাড়াচ্ছে কেন্দ্রীয় সংস্থা। ইতিমধ্যেই বর্তমানে দুটি অফিস সিসি ক্যামেরার নজরদারিতে মুড়ে দেওয়া হয়েছে। মোট ৪৪ টি সিসি ক্যামেরা বসানো হয়েছে। প্রতিটি ক্যামেরার নাইট ভিশন রয়েছে। ১০ মিটার পর্যন্ত স্পষ্ট ছবি তুলতে পারে এই ক্যামেরাগুলো। দুঘণ্টার পাওয়ার ব্যাক আপ সহ ৩২ চ্যানেলের নেটওয়ার্ক ভিডিও রেকর্ডার কেনা হয়েছে। ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য উন্নত মানের সিসি ক্যামেরাগুলি ১৮ মাস পর্যন্ত সমস্ত তথ্য মজুত করে রাখাতে পারবে। ইডি সূত্রের খবর, তৃতীয় অফিসও সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হবে। অভিযুক্তদের রাখতে তৈরি করা হবে নতুন লকআপও, যাতে একসঙ্গে একাধিক হাই প্রোফাইল অফিযুক্তকে রাখতে কোনও সমস্যা না হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    Vaccination: টিকাকরণ কর্মসূচির কারণে প্রাণ বেঁচেছে প্রায় ৩৪ লক্ষ ভারতীয়র, বললেন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার টিকাকরণ কর্মসূচি (Vaccination) দেশে প্রায় ৩৪ লক্ষ মানুষের প্রাণ বাঁচিয়েছে। শুক্রবার একথা বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য। করোনাকালে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ভূমিকার ভূয়সী প্রশংসা করেন তিনি। তাঁর মতে, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ৩০ জানুয়ারি ২০২০ সালে করোনাকে মহামারি ঘোষণা করার অনেক আগেই মোদিজি প্রস্তুতি ও পরিকল্পনা দুই-ই শুরু করেন করোনা মোকাবিলা করার।

    আরও পড়ুন: টলিউডের সঙ্গে কতটা যোগ ছিল নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডের নতুন ‘গ্ল্যামার-গার্ল’ হৈমন্তীর?

    কী বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য

    এদিন স্ট্যান্ডফোর্ডে ‘The India Dialog’ অনুষ্ঠানে একটি ভার্চুয়ালি বক্তব্য রাখছিলেন দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সেখানেই তিনি এই মন্তব্য করেন। এদিন মন্ত্রী বলেন, মোদি সরকারের এই প্রচেষ্টায় প্রাণ বেঁচেছে ৩৪ লক্ষ মানুষের। করোনাকালে লকডাউনের সময় দেশের মধ্যে প্রতিটি মানুষ গৃহবন্দি ছিলেন। হাতে কারও কাজ ছিল না। প্রায় ৮০ কোটি মানুষ যাতে রাতে ক্ষুধার্ত না ঘুমায় তাই মোদিজি বিনামূল্যে রেশনের মাধ্যমে খাদ্যশস্য দিয়েছেন প্রত্যেককে।

    এদিন তিনি বক্তব্যে আরও বলেন, করোনাকালে কেন্দ্রীয় সরকারের নীতি ছিল “Whole of Government” and “Whole of Society” এই প্রচেষ্টাতেই মোকাবিলা করা সম্ভব হয়েছে করোনার মতো ভয়ঙ্কর মহামারির। ২৯ মার্চ ২০২০ এর আগেই ১১টি গ্রুপ তৈরি করা হয় সম্পূর্ণ ব্য়বস্থাকে পরিচালনা করার জন্য, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল Drugs, Vaccination, Logistics ইত্যাদি।

    রেকর্ড পরিমাণ করোনার পরীক্ষাও সম্পন্ন হয়েছে বলে জানান তিনি। মাণ্ডব্য বলেন, মোট ৯১ কোটি মানুষের করোনা পরীক্ষা করা হয়েছে। মোদি সরকার সেসময় ৫২টি ল্যাবও তৈরি করেছিল করোনার নতুন নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলির বিষয়ে গবেষণা করার জন্য। এখনও অবধি ২২০ কোটি ভ্যাকসিনের ডোজ সম্পূর্ণ হয়েছে বলে জানান তিনি।

    আরও পড়ুন: ‘১২টা ৪৮ মিনিটেই হাতে এসে যায়’, মাধ্যমিকের ইংরেজি প্রশ্নপত্র নিয়ে বিস্ফোরক দাবি সুকান্তর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

LinkedIn
Share