Blog

  • Adenovirus: মাস্ক পরুন, ভিড় এড়ান! অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত বহু শিশু, নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের

    Adenovirus: মাস্ক পরুন, ভিড় এড়ান! অ্যাডিনো ভাইরাসে আক্রান্ত বহু শিশু, নির্দেশিকা স্বাস্থ্য দফতরের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা থেকে জেলা অ্যাডিনো ভাইরাসের (Adeno Virus) আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সর্বত্র। বিভিন্ন হাসপাতালের আইসিইউ-তে ভিড় বাড়ছে আক্রান্ত শিশুদের। কলকাতা শহরের সব সরকারি হাসপাতালেই শিশুবিভাগের শয্যা প্রায় ভর্তি । ১ থেকে ২ বছরের মধ্য শিশুদের মধ্যে সংক্রমণ মারাত্মক আকার নিচ্ছে। জ্বর- সর্দি-কাশি- হাঁচি নিয়ে হাসপাতালে আসছে শিশুরা। কারও অবস্থা এতটাই খারাপ যে ভেন্টিলেশনে পর্যন্ত রাখতে হচ্ছে।  

    সরকারি নির্দেশিকা

    অ্যাডিনো ভাইরাস সম্পর্কে জেলাগুলিকে সতর্ক করেছে রাজ্য স্বাস্থ্য দফতর। জারি করা হয়েছে নির্দিষ্ট গাইডলাইন। সরকারি নির্দেশিকা অনুযায়ী, চিকিৎসকদের  অকারণে অ্যান্টিবায়োটিক দিতে নিষেধ করা হয়েছে। রাজ্যের সমস্ত হাসপাতালকে শিশুদের জন্য ভেন্টিলেটার এবং অক্সিজেনের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়েছে। পেডিয়াট্রিক ভেন্টিলেটর, অক্সিজেনের জোগানে নজরদারির জন্য সিএম‌ওএইচ, মেডিক্যাল কলেজগুলিকে নির্দেশ দেওয়া হচ্ছে। প্রয়োজনে শ্বাসকষ্টজনিত রোগীর বেডের সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে।  বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে শিশুবিভাগে অতিরিক্ত পিকু এবং নিকু খোলার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।  শুধু তাই নয়, কোভিডের ধাঁচে ইনফ্লুয়েঞ্জা লাইক ইলনেস বা ইলি এবং শ্বাসকষ্টজনিত অসুখের ডেটা নথিভুক্ত করার প্রক্রিয়াও চালু করা হয়েছে। প্রতিদিন হাসপাতালগুলিতে কত নতুন শিশু ভর্তি হচ্ছে, কতজনের মৃত্যু, নতুন-পুরোনো মিলিয়ে কতজন শিশু, চিকিৎসাধীন রয়েছে, পিকু, নিকু, সিসিইউ, এস‌এনসিইউয়ে কতজন রয়েছে, ভেন্টিলেটরে কতজন রয়েছে- সব তথ্য হাসপাতালগুলিকে জানাতে বলেছে স্বাস্থ্য দফতর।

    আরও পড়ুন: শহর জুড়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপট! আক্রান্ত খুদেরা, শিশু হাসপাতালে আইসিইউ-র সঙ্কট

    বাবা-মায়েরা কী করবেন

    প্রসঙ্গত, শিশু চিকিৎসকেরা কোভিডের মতোই অ্যাডিনো ভাইরাস সংক্রামক জানিয়ে মাস্ক পরা, দূরত্ববিধি মেনে চলা সহ বিশেষ নির্দেশিকা জারি করার প্রস্তাব দেন স্বাস্থ্য আধিকারিকদের। তাঁদের সেই প্রস্তাব মেনে সরকারি নির্দেশিকায় (Guidelines) বাবা-মায়ের উদ্দেশ্যে ৫টি পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সেগুলি হল- অসুস্থ শিশুকে স্কুলে পাঠাবেন না। ভিড় জায়গা এড়িয়ে চলুন। বাস-ট্রেন-সহ ভিড়বহুল জায়গায় মাস্কের ব্যবহার বাঞ্ছনীয়। অ্যান্টিবায়োটিকের যথেচ্ছ ব্যবহার করা ঠিক নয়। জ্বর, মাথাব্যথা, সর্দি-কাশির উপসর্গ হলেই শিশুকে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যেতে হবে। স্বাস্থ্য দফতরের তরফে বলা হয়েছে, ৩ থেকে ৫ দিন টানা জ্বর থাকলে বা  রক্তে অক্সিজেনের মাত্রা ৯২ শতাংশের কম হলে শিশুদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে। শ্বাস-প্রশ্বাসে অস্বস্তি থাকলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DA Protest: নবান্নের ‘হুমকি’ উড়িয়ে বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আজ-কাল কর্মবিরতিতে অনড় সরকারি কর্মী সংগঠন

    DA Protest: নবান্নের ‘হুমকি’ উড়িয়ে বকেয়া ডিএ-র দাবিতে আজ-কাল কর্মবিরতিতে অনড় সরকারি কর্মী সংগঠন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বকেয়া DA’এর দাবিতে, সোম-মঙ্গল কর্মবিরতিতে অনড় সরকারি কর্মচারী ইউনিয়নগুলি। নবান্নের কড়া বার্তা সত্ত্বেও ৪৮ ঘণ্টার কর্মবিরতি থেকে সরতে নারাজ রাজ্য সরকারি কর্মীরা। অনেক কর্মচারী সংগঠন আবার সব প্রস্তুতি শেষ করে সংগঠিত ভাবে এই কর্মসূচি পালন করবে, বলেও জানিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যায় মহার্ঘ ভাতার (DA) দাবিতে এই আন্দোলন হচ্ছে বলেই দাবি রাজ্য সরকারি কর্মচারী ইউনিয়নগুলির। আন্দোলনকারীদের সাফ কথা, টানা দুই দিনের কর্মবিরতির পরও যদি সরকারের হুঁশ না-ফেরে এবং তাঁদের বকেয়া ডিএ না মেটানো হয়, তাহলে আগামী দিনে বৃহত্তর আন্দোলনে সামিল হবেন তাঁরা। এমনকী পঞ্চায়েত নির্বাচনে অংশ না নেওয়ার বিষয়েও হুঁশিয়ারি দিয়ে রেখেছেন সরকারি কর্মচারীরা। এই পরিস্থিতিতে এবার কড়া হাতে পরিস্থিতি সামাল দিতে উদ্যত হয়েছে নবান্ন।

    নবান্নের সার্কুলার

    নবান্নের তরফে সার্কুলার জারি করে জানানো হয়েছে, সোম ও মঙ্গলবার কোনওভাবেই পূর্ণ বা অর্ধ দিবস ছুটি নেওয়া যাবে না। কর্মবিরতিতে সামিল হলে চাকরি জীবন থেকে বাদ যাবে একদিন। করা হবে শোকজ। শুধুমাত্র হাসপাতালে ভর্তি থাকলে, স্বজনের মৃত্যু হলে, মাতৃত্বকালীন ছুটি বা সন্তানের দেখভালের জন্য ছুটি নেওয়া থাকলে, তা মঞ্জুর করা হবে। এই সার্কুলার জারি করতেই, আরও ঝাঁঝ বাড়িয়েছেন DA-এর দাবিতে আন্দোলনকারীরা। রবিবার আন্দোলন স্থলে, প্রতীকী সার্কুলার জ্বালিয়ে, প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁরা। DA-এর দাবিতে আন্দোলনকারী সংগঠন সংগ্রামী যৌথ মঞ্চের প্রতিবাদ কর্মসূচী ২৪ দিনে পড়ল। আর অনশন ১০ দিনে। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে, দাবি আদায় না করা পর্যন্ত চলবে এই আন্দোলন। রবিবার অনশন মঞ্চে অসুস্থ হয়ে পড়েন একজন অনশনকারী-সহ দুই আন্দোলনকারী।

    আরও পড়ুুন: ‘মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার জন্য খরচ কোটি কোটি টাকা, উৎস কী’, প্রশ্ন শুভেন্দুর

    আন্দোলনকারীদের কথায়, সরকার ভয় পেয়েছে তাই এই ধরনের সার্কুলার জারি করছে নবান্ন। কিন্তু তারা প্রতিবাদ আন্দোলন অব্যাহত রাখতবে। রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার সার্কুলার প্রসঙ্গেন বলেন, ‘কারা অর্ডার করেছেন জানি না? আইন তারা বোঝেন না, সার্ভিস ব্রেক এইভাবে করা যায় না, কোর্ট আছে। কোর্টে গেলে থাপ্পড় মেরে আবার রাজ্য সরকারকে বাড়ি পাঠিয়ে দেবে। এর আগেও বহুবার থাপ্পড় খেয়েছে রাজ্য সরকার লজ্জা হয় না। এদের কারও সার্ভিস ব্রেক করতে পারে না রাজ্য সরকার।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের জালে আরও ২, কে কে জানেন?

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সিবিআইয়ের জালে আরও ২, কে কে জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় গ্রেফতার তাপস মণ্ডল (Tapas Mandal)। রবিবার দুপুরে তাঁকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই (CBI)। তাপস প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি তথা তৃণমূল বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ। এদিন দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁকে ডেকে পাঠিয়েছিল সিবিআই। টানা ঘণ্টা তিনেক জেরা করা হয় তাপসকে। তার পরেই করা হয় গ্রেফতার। যদিও তাঁকে কেন গ্রেফতার করা হয়েছে, তা তিনি জানেন না বলেই দাবি করেছেন তাপস। তাপস ছাড়াও এদিন সিবিআইয়ের জালে পড়েছেন আরও এক অভিযুক্ত নীলাদ্রি ঘোষ। সোমবার দুজনকেই তোলা হবে আদালতে।

    নিয়োগ দুর্নীতি…

    নিয়োগ দুর্নীতির (Recruitment Scam) মামলায় তদন্তে নেমে গ্রেফতার করা হয় প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্যকে। তাঁকে জেরা করে জানা যায় তাপসের নাম। উত্তর ২৪ পরগনার বারাসাত পুরসভার ২২ নম্বর ওয়ার্ডের কাঠোর রোডের দেবীপুরের বাসিন্দা তাপস। বছর কুড়ি ধরে ওই এলাকায় রয়েছেন তিনি। স্ত্রী, দুই ছেলে ও পুত্রবধূকে নিয়ে সংসার তাঁর। ইডির চার্জশিটে নাম ছিল তাপসের। সম্প্রতি নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হন হুগলির যুব তৃণমূল নেতা কুন্তল ঘোষ। তিনি সরাসরি অভিযোগের আঙুল তোলেন তাপসের দিকে। কুন্তল ও তাপসকে মুখোমুখি বসিয়ে জেরা করলে বহু অজানা তথ্যের সন্ধান মিলবে বলে তদন্তকারীরা মনে করেন। সেই কারণেই রবিবার তাঁকে ডেকে পাঠায় সিবিআই। এদিন তাঁকে জেরাও করা হয়। পরে করা হয় গ্রেফতার।

    আরও পড়ুুন: ‘মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার জন্য খরচ কোটি কোটি টাকা, উৎস কী’, প্রশ্ন শুভেন্দুর

    এর আগে তাপস সিবিআইকে জানিয়েছিলেন, তাঁর অফিস থেকে টাকা নিয়ে এজেন্টরা পৌঁছে দিতেন কুন্তলের কাছে। কুন্তলের বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে চাকরি প্রার্থীদের ওএমআর শিটের কপিও উদ্ধার করে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। তাপসকে জেরা করেই নিয়োগ দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত আর্থিক লেনদেনের (Recruitment Scam) মামলায় বৃহত্তর চক্রের সন্ধান পায় সিবিআই এবং ইডি। তাপসকে জেরা করে জানা যায় নীলাদ্রির নাম। কুন্তলের কাছ থেকে দু দফায় তিনি ৬ লক্ষ টাকা পেয়েছিলেন বলেও সিবিআইকে জানিয়েছিলেন নীলাদ্রি। বছরখানেক আগে দুজন চাকরি প্রার্থীর কাছ থেকে দু লক্ষ টাকা নিয়ে গোপাল দলপতিকে দিয়েছিলেন বলেও তদন্তকারীদের জানিয়েছিলেন তাপস। এদিন তাপস এবং নীলাদ্রি দুজনকেই গ্রেফতার করা হয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Suvendu Adhikari: ‘মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার জন্য খরচ কোটি কোটি টাকা, উৎস কী’, প্রশ্ন শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: ‘মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভার জন্য খরচ কোটি কোটি টাকা, উৎস কী’, প্রশ্ন শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রশাসনিক সভার নামে খরচ হচ্ছে গুচ্ছের টাকা। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee) নেতৃত্বাধীন তৃণমূল (TMC) সরকারের বিরুদ্ধে এই অভিযোগ নতুন নয়। তবে এবার রীতিমতো হিসেব দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) জানিয়ে দিলেন বাঁকুড়ায় মুখ্যমন্ত্রীর সভায় বাসের জন্য খরচ হয়েছে ৭৮ লক্ষ টাকা। বাঁকুড়ার জেলাশাসকের কাছে ওই খরচের সূত্র জানতে চেয়েছেন শুভেন্দু।

    শুভেন্দুর অভিযোগ…

    জেলায় জেলায় নিয়মিত প্রশাসনিক সভা করে বেড়ান মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সঙ্গে নিয়ে চলেন বিস্তর লোকলস্কর। সেখানে গিয়ে সুবিধাভোগীদের নানা সুবিধা দেন। তার আড়ালে ভোটের প্রচারও চলে বলে অভিযোগ। ১৭ ফেব্রুয়ারি বাঁকুড়ায় প্রশাসনিক সভা করেন মমতা। রাজ্য সরকারের এই কর্মসূচিতে স্কুল পড়ুয়া ও বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধাভোগীরা উপস্থিত ছিলেন। বাঁকুড়ার আঞ্চলিক পরিবহণ অফিসারের স্বাক্ষর করা কয়েকটি কাগজ তুলে ধরে শুভেন্দুর অভিযোগ, ৭০০ বাসে করে এই স্কুল পড়ুয়া ও সুবিধাভোগীদের নিয়ে আসা হয়েছে।

    ট্যুইট-বার্তায় শুভেন্দু লেখেন, ১৭ ফেব্রুয়ারি বাঁকুড়ায় মুখ্যমন্ত্রীর প্রশাসনিক সভায় ছাত্রছাত্রী ও গরিব সুবিধাভোগীদের ৭০০ বাসে করে আনতে ৭৮ লাখ টাকা খরচ করা হয়েছে। ওই ট্যুইটেই তিনি (Suvendu Adhikari) বলেন, জনগণের টাকা খরচ করে ছাত্রছাত্রীদের রাজনৈতিক বক্তৃতা শুনতে বাধ্য করা হচ্ছে।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    মুখ্যমন্ত্রীর ওই সভায় যে লোক আনা হয়েছে, তাদের নিয়ে আসা হয়েছে বাঁকুড়ার বিভিন্ন ব্লক ও পুরসভা থেকে। শুভেন্দুর ট্যুইট থেকে জানা যাচ্ছে, সব চেয়ে বেশি বাস এসেছে বড়জোড়া এলাকা থেকে। সেখান থেকে ৫২টি বাস আনতে খরচ করা হয়েছে ৬ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এছাড়া বাঁকুড়ার বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক আনতে বাস প্রতি খরচ হয়েছে ১২ হাজার টাকা। রাজ্যের বিরোধী দলনেতার (Suvendu Adhikari) ট্যুইট থেকেই জানা গিয়েছে, সভার জন্য মোতায়েন করা হয়েছিল ৮ হাজার পুলিশ কর্মী, তৈরি করা হয়েছিল উন্নত ধরনের স্টেজ। সব মিলিয়ে মাত্র ৪০ মিনিটের সভার জন্য খরচ হয়েছে ৩-৪ কোটি টাকা। তাঁর প্রশ্ন, এই টাকা এল কোথা থেকে? বাঁকুড়ার ডিএম ব্যাখ্যা দিন। তাঁর আরও প্রশ্ন, রাজ্যের এই আর্থিক সংকটের সময় ওই টাকা কি মিড-ডে মিলের টাকা থেকে এসেছে?

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TCS: অন্যত্র চাকরি হারানো কর্মীদের খুঁজছে টিসিএস, কেন জানেন?

    TCS: অন্যত্র চাকরি হারানো কর্মীদের খুঁজছে টিসিএস, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্বজুড়ে মন্দার প্রভাব। এরই আগে আগে গিয়েছে করোনা অতিমারি পর্ব। বহু সংস্থা কর্মী ছাঁটাই করে সামাল দিয়েছে উদ্ভূত পরিস্থিতি। তবে এই অবস্থায়ও একজন কর্মীকেও ছাঁটাই (Layoff) করেনি টিসিএস (TCS)। টাটার এই সংস্থা যে কর্মী ছাঁটাইয়ের কথা ভাবছেও না, তা স্পষ্ট করে দিয়েছেন কোম্পানির এক শীর্ষ কর্তা। সংবাদ মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে টিসিএসের চিফ হিউম্যান রিসোর্স অফিসার মিলিন্দ লাক্কাদ বলেন, টিসিএসে থাকা কর্মীদের ছাঁটাই তো করা হবেই না, উল্টে অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে কাজ হারানো কর্মীদের আমরা খুঁজছি। দেশের বৃহত্তম এই আইটি প্রতিষ্ঠান ওই কর্মীদের প্রতিভাকে কাজে লাগাবে বলেও জানান তিনি। বিশ্বজুড়ে নানা অছিলায় কর্মী ছাঁটাই করছে বিভিন্ন কোম্পানি। সেখানে উল্টো পথে হাঁটছে টিসিএস।

    লাক্কাদ বলেন…

    সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে লাক্কাদ বলেন, আমরা (TCS) এটা (ছাঁটাই) করি না। আমরা বিশ্বাস করি কর্মীর প্রতিভাকে কাজে লাগাতে। তাই আমাদের কোনও কর্মীকে ছাঁটাই করা হবে না। টিসিএসের এই কর্তা বলেন, অনেক কোম্পানি ছাঁটাইয়ের মতো কঠোর সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হয়। কারণ তারা প্রয়োজনের তুলনায় বেশি লোক নিয়োগ করে। এমতাবস্থায় সতর্ক টিসিএস বিশ্বাস করে কোনও কর্মী যদি আমাদের কোম্পানিতে কাজে যোগ দেন, তাহলে কোম্পানির দায়িত্বই হল তাঁকে উৎপাদনশীল করে তোলা। লাক্কাদ বলেন, যদি দেখা যায় যে সব কর্মীর প্রয়োজনীয় দক্ষতা নেই, তাঁকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে, শেখার জন্য আরও অনেক বেশি সময় দেওয়া হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘আমরা একটি দেউলিয়া দেশে বাস করছি’, প্রকাশ্য সভায় জানালেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    সম্প্রতি এক লপ্তে প্রচুর কর্মী ছাঁটাই করে খবরের শিরোনামে চলে এসেছে গুগুল। শুধু ভারতের অফিসেই তারা ছাঁটাই করেছে ৪৫৩ জনকে। সব মিলিয়ে প্রায় ১২ হাজার কর্মীকে ছাঁটাই করেছে এই সংস্থা। শিক্ষা এবং প্রযুক্তি ক্ষেত্রেও চাকরি খুইয়েছেন বহু কর্মী। চাকরি খোয়ানো এই সব দক্ষ কর্মীদেরই খুঁজছে টিসিএস। টিসিএসের (TCS) এই আধিকারিক জানান, এটা (টিসিএস) একটা বিরাট চাঁদোয়ার মতো। বিভিন্ন প্রযুক্তির নানা ইন্ডাস্ট্রিতে কাজ করছি আমরা। আমি মনে করি, ওই সব জায়গায় প্রতিভার প্রয়োজন। যাঁরা আমাদের এখানে যোগ দেবেন। ওই সব কোম্পানিতে যাঁরা ভাল কাজ করতেন, অথচ চাকরি গিয়েছে, আমরা মূলত তাঁদেরই খুঁজছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Shivratri: শিব মন্দিরে প্রবেশে বাধা, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে জখম অন্তত ১৪

    Shivratri: শিব মন্দিরে প্রবেশে বাধা, দুই গোষ্ঠীর সংঘর্ষে জখম অন্তত ১৪

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শিবমন্দিরে (Shivratri)  প্রবেশ করাকে কেন্দ্র করে দুই সম্প্রদায়ের সংঘর্ষ। জখম অন্তত ১৪ জন। শনিবার ঘটনাটি ঘটে মধ্যপ্রদেশের (Clashes Over Caste) দক্ষিণ পশ্চিমের খারগন জেলার ছাপরা সানাওয়াড় এলাকায়। এদিন স্থানীয় এক শিব মন্দিরে প্রার্থনা করতে ভিড় করেছিলেন বহু পুণ্যার্থী। দলিত সম্প্রদায়ের কয়েকজনও জল ঢালতে ওই মন্দিরে গিয়েছিলেন। অভিযোগ, উচ্চবর্ণের লোকজন তাঁদের বাধা দেন। তার জেরেই বাঁধে সংঘর্ষ।

    হাতাহাতি, ধাক্কাধাক্কি…

    রাজধানী ভোপাল থেকে অকুস্থলের দূরত্ব প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। স্থানীয়রা জানান, মন্দিরে ঢোকা নিয়ে প্রথমে দুই পক্ষের মধ্যে বচসা বাঁধে। তার জেরে শুরু হয় হাতাহাতি, ধাক্কাধাক্কি। দলিত সম্প্রদায়ের মানুষের অভিযোগ, মন্দিরে তাঁদের প্রবেশ করা নিয়েই অশান্তির সূত্রপাত। বচসা থেকে হাতাহাতি এবং পরে শুরু হয় ইটবৃষ্টি। স্থানীয় পুলিশ আধিকারিক বিনোদ দীক্ষিত জানান, দুই তরফে ইটবৃষ্টি চলে বেশ কিছুক্ষণ ধরে। অভিযোগ জমা পড়েছে। পরিস্থিতি খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    দলিত সম্প্রদায়ের দাবি, স্থানীয় গুর্জর নেতা ভাইয়ালাল পটেলের নেতৃত্বেই অশান্তির শুরু। প্রথমে দলিত মেয়েদের মন্দিরে (Shivratri) ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। ১৭ জন সন্দেহভাজন ও ২৫ জন অজ্ঞাত পরিচয় ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে পুলিশ। প্রেমলাল নামের এক দলিতের অভিযোগ, গুর্জর সম্প্রদায়ের নেতা ভাইয়ালাল পটেল দলিত যুবতীদের মন্দিরে ঢুকতে বাধা দেন। এক দলিত মহিলার দাবি, শিবের মাথায় জল ঢালতে গেলে তাঁর সঙ্গে অভব্য আচরণ করা হয়। রবীন্দ্র রাও মারাঠা নামে এক ব্যক্তির দাবি, প্রেমলাল সহ ৩৪ জন হাতিয়ার নিয়ে তাঁদের ওপর চড়াও হন।

    মধ্যপ্রদেশে অবশ্য এই ধরনের ঘটনা এই প্রথম নয়। গত বছরও খারগনের ওই শিবমন্দিরেই (Shivratri) ঢোকা নিয়ে অশান্তি হয়েছিল। সেবার খোদ মন্দিরের পুরোহিত শিবরাত্রিতে দলিত কন্যার প্রবেশে বাধা দেন বলে অভিযোগ উঠেছিল। সেই সময় ওই পুরোহিত ও আরও দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। বছর ঘুরতে না ঘুরতেই ফের সেই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হল।

    স্থানীয় এক পুলিশ আধিকারিক জানান, মন্দিরে কাউকে প্রবেশে বাধা দেওয়া যাবে না বলে স্থানীয়দের বুঝিয়ে এসেছিলেন তিনি। তবে একটি বটগাছ কেটে ফেলা ও বিআর আম্বেদকরের মূর্তি বসানোকে কেন্দ্র করে গত কয়েক দিন ধরেই উত্তপ্ত ছিল এলাকা। তিনি জানান, গুর্জরদের তরফেও দলিত সম্প্রদায়ের ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Ranji Trophy Final: রঞ্জি ট্রফিতে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি! বাংলাকে হারিয়ে ফের চ্যাম্পিয়ন সৌরাষ্ট্র

    Ranji Trophy Final: রঞ্জি ট্রফিতে ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি! বাংলাকে হারিয়ে ফের চ্যাম্পিয়ন সৌরাষ্ট্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলার ঘরে এসে মনোজ তিওয়ারির দলকে হারিয়ে ভারত সেরা হয়েছে সৌরাষ্ট্র। ৯ উইকেটে ম্যাচ জিতে রঞ্জি ট্রফি চ্যাম্পিয়ন হল জয়দেব উনাদকাটের দল। এর আগে ২০১৯-২০ মরশুমেও বাংলাকে হারিয়ে রঞ্জি ট্রপি ঘরে তুলেছিল সৌরাষ্ট্র। সেবার ঘরের মাঠ রাজকোটে বাংলাকে মাত দিয়েছিল সৌরাষ্ট্র। এবার ফের একবার বাংলাকে হারিয়েই চ্যাম্পিয়ন হল সৌরাষ্ট্র। রঞ্জি ট্রফির ইতিহাসে এই নিয়ে দুবার চ্যাম্পিয়ন হল সৌরাষ্ট্র। দুবারই প্রতিপক্ষ বাংলা। বাংলার সামনে সুযোগ ছিল দীর্ঘ ৩৩ বছর পরে ফের রঞ্জি ট্রফির খেতাব ঘরে তোলার। কিন্তু আজ ইডেনে শেষপর্যন্ত সৌরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে রঞ্জি ফাইনালে হার মানতে হয় মনোজ তিওয়ারিদের।

    ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি

    আগের বছরের মত এবারও বাংলার রঞ্জি ট্রফি জয়ের স্বপ্ন অধরা থেকে গেল। ২০১৯-২০ রঞ্জি ফাইনালেও সৌরাষ্ট্রের কাছে হারতে হয়েছিল বাংলাকে। এবার সেই হারের প্রতিশোধ নেওয়ার সুযোগ ছিল বাংলার কাছে। কিন্তু বাংলার পারফরম্যান্সে ফের ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি ঘটল।

    আরও পড়ুন: দিল্লি টেস্টেও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে সহজ জয় পেল ভারত

    রঞ্জি ফাইনালে জয়দেব উনাদকাটরা টস জিতে ফিল্ডিং নিয়েছিলেন। সেটাই কাল হয়ে দাঁড়াল বাংলার কাছে। ইডেনে ফাইনালে টস হেরে প্রথমে ব্যাট করে ১৭৪ রান করে বাংলা। মনোজরা উনাদকাটদের ব্যাটিং-এর সামনেই টিকতে পারলেন না। রবিবার সকালে ৬৮ রান করে অধিনায়ক মনোজ তিওয়ারি আউট হতেই সমস্ত আশা শেষ হয়ে যায় বাংলার। রান আউট হন শাহবাজ আহমেদও। এরপর একের পর এক উইকেট পড়তে থাকে মনোজদের। দ্বিতীয় ইনিংসে ২৪১ রান করে বাংলা। চারবার রঞ্জি ফাইনাল খেললেও একবারও জেতা হল না মনোজের। এদিন হারের পর কান্নায় ভেঙে পড়েন অভিষেক পোড়েল। মনমরা গোটা বাংলা দলই।

    অন্যদিকে জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৪০৪ রানের বিশাল স্কোর করে সৌরাষ্ট্র। ২৩০ রানের লিড নেয়। শেষ বোলিং ইনিংসে তিনি ২২ ওভারে ৮৫ রান দিয়ে ছয় উইকেট পেয়ে কার্যত ম্যাচের সেরা জয়দেব। তিনি প্রকৃত অধিনায়কের মত পারফরম্যান্স দিয়েছেন। রঞ্জি ফাইনালের প্রথম দিন থেকেই দাপট দেখিয়ে খেলেছেন উনাদকাটরা।

  • Pakistan: ‘আমরা একটি দেউলিয়া দেশে বাস করছি’, প্রকাশ্য সভায় জানালেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    Pakistan: ‘আমরা একটি দেউলিয়া দেশে বাস করছি’, প্রকাশ্য সভায় জানালেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আমরা একটি দেউলিয়া দেশে বাস করছি। প্রকাশ্য সভায় এ কথা ঘোষণা করলেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রতিরক্ষামন্ত্রী (Defence Minister) খাজা আসিফ। শনিবার দেশের দেউলিয়াপনার কথা স্বীকার করে নিলেন শাহবাজ শরিফ ক্যাবিনেটের গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী। এজন্য তিনি দায়ী করলেন প্রতিষ্ঠান, আমলা এবং রাজনৈতিক নেতাদের। এদিন শিয়ালকোটের এক অনুষ্ঠানে যোগ দিয়েছিলেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, আপনারা নিশ্চয়ই জানেন যে পাকিস্তান দেউলিয়া হতে যাচ্ছে। এটা (দেউলিয়া) হয়েই গিয়েছে। এর পরেই খাজা আসিফ বলেন, আমরা একটি দেউলিয়া হয়ে যাওয়া দেশে বাস করছি।

    পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী…

    এ থেকে উত্তরণের পথও বাতলে দিয়েছেন পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী। তিনি বলেন, আমাদের দেশের মধ্যেই এর সমাধান নিহিত রয়েছে। পাকিস্তানের সমস্যা মেটানোর চাবিকাঠি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কাছে নেই। পাক (Pakistan) প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, দেশের মানুষের সঙ্গে ক্রমাগত মিথ্যাচারের ফলেই আজ এই পরিস্থিতি। পাকিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতির জন্য অনেকেই দায়ী। এর মধ্যে যেমন রয়েছে প্রতিষ্ঠান এবং আমলারা, তেমনি রয়েছেন রাজনীতিবিদরাও। তিনি বলেন, পাকিস্তানে আইন এবং সংবিধানের দেখানো পথ অনুসৃত হয় না। 

    আরও পড়ুুন: ‘যারা ভিন্ন মতাদর্শের লোকজনের পা চাটে…’, নাম না করে উদ্ধবকে নিশানা শাহের

    জানা গিয়েছে, ২০১৯ সালে ইন্টারন্যাশনাল মানিটারি ফান্ডের সঙ্গে হওয়া ৬.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের চুক্তির মধ্যে কমপক্ষে ১.১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার জোগাড়ের মরিয়া চেষ্টা করছে ইসলামাবাদ। এজন্য কার্যত হন্যে হচ্ছেন পাকিস্তানের (Pakistan) প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ ও অর্থমন্ত্রী ইশাক দার। চুক্তি নির্ধারিত দিন পেরিয়ে গেলেও আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের শর্তাবলী পূরণ না হওয়ায় পাকিস্তানকে টাকা দেয়নি তারা। আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার পাকিস্তানকে কতগুলি শর্তও দিয়েছে। এই সব শর্ত পূরণ করতে না পারলে, টাকাও পাবে না ইসলামাবাদ।

    পাকিস্তানের স্টেট ব্যাঙ্কের হিসেব অনুযায়ী, গত ১০ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত দেশে বিদেশি মুদ্রার যা সঞ্চয় ছিল, তাতে কোনওক্রমে ১০-১৫ দিন চলত। সেই সঞ্চয়ের ভাণ্ডারও তলানিতে এসে ঠেকেছে। তার জেরে নিত্য মূল্যবৃদ্ধির চড়া আঁচে ছ্যাঁকা লাগছে আম-আদমির। জানা গিয়েছে, পাকিস্তানে এক লিটার দুধ বিক্রি হচ্ছে ২৫০ রুপিতে। এক কিলো মুরগির মাংস বিকোচ্ছে ৭৫০ রুপি দরে। পাক প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেন, গত ৭৫ বছরে এ নিয়ে সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের কাছে হাত পেতেছে ২৩ বার। তিনি জানান, গত এক বছরে পাকিস্তানের (Pakistan) ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ২৩ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Manish Sisodia: দিল্লির আবগারি দুর্নীতিতে হাজিরা এড়িয়ে সময় চেয়েছিলেন মণীশ সিসোদিয়া, আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    Manish Sisodia: দিল্লির আবগারি দুর্নীতিতে হাজিরা এড়িয়ে সময় চেয়েছিলেন মণীশ সিসোদিয়া, আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও বিপাকে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা আপ নেতা মণীশ সিসোদিয়া। দিল্লির আবগারি দুর্নীতি মামলায় ফের একবার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মণীশ সিসোদিয়াকে তলব করেছে সিবিআই। আজ, রবিবারই সিবিআইয়ের সদর দফতরে হাজিরা দেওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু জেরার তারিখ পিছিয়ে দেওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন সিসোদিয়া। দীর্ঘ টানাপোড়েনের পর অবশেষে সিসোদিয়ার দাবি মেনে নেয় সিবিআই। কেন্দ্রীয় সংস্থার তরফে জানানো হয়, আগামীতে ফের তলবের নয়া তারিখ জারি করা হবে।

    সময় চেয়েছিলেন আপ নেতা

    দিল্লির আবগারি নীতি নিয়ে বেশ কয়েকদিন ধরে চাপানউতোর চলছে রাজধানীর রাজনীতিতে। দিল্লির উপরাজ্যপাল বিকে সাক্সেনার নির্দেশে সিবিআই রাজ্যের আম আদমি সরকারের আবগারি নীতি নিয়ে তদন্ত চালাচ্ছে। পরে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটও একই মামলায় তদন্ত শুরু করেছে। এই দুর্নীতির তদন্তে বেশ কয়েকজনকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় এজেন্সি। সিবিআই ও ইডির দাবি, এই দুর্নীতির শিকড় অনেক দূর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এর আগেও একাধিকবার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী তথা অর্থমন্ত্রী মণীশের বাড়ি ও অফিসে হানা দেয় সিবিআই, জিজ্ঞাসাবাদও করা হয়। আজ আবার তাঁকে তলব করা হয়েছিল।

    মণীশ সিসোদিয়া কী বলেন?

    শনিবারই মণীশ সিসোদিয়া নিজে ট্যুইট করে জানান, আবগারি দুর্নীতি মামলায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সিবিআই ফের একবার তাঁকে তলব করেছে। রবিবার তাঁকে সিবিআইয়ের সদর দফতরে হাজিরা দিতে বলা হয়েছে। তিনি ট্যুইটে লেখেন, “সিবিআই আগামিকাল আমায় আবার ডেকেছে। আমার বিরুদ্ধে সিবিআই, ইডির সমস্ত ক্ষমতা ব্যবস্থা করেছে। আমার বাড়ি তল্লাশি করেছে, ব্যাঙ্কের লকার তল্লাশি করেছে, কিন্তু আমার বিরুদ্ধে কোনও প্রমাণই মেলেনি। আমি দিল্লির শিশুদের জন্য সুশিক্ষার ব্যবস্থা করেছি শুধু। ওরা আমাকে থামাতে চায়। আমি সর্বদাই তদন্তে সহযোগিতা করেছি এবং আগামী দিনেও তা করব।”

    তবে এদিন সকালে তিনি সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে জানান, দিল্লি সরকারের অর্থমন্ত্রী তিনি। বর্তমানে তিনি আসন্ন ২০২৩-২৪ সালের রাজ্য বাজেট প্রস্তুতির কাজে ব্যস্ত। তদন্তে পূর্ণ সহযোগিতার আস্থা দিতেই তিনি বলেন, “এটা দিল্লির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি সময়। যদি সিবিআই এক সপ্তাহের সময় দেয় হাজিরার জন্য, তবে ভাল হয়। ফেব্রুয়ারির শেষের মধ্যেই আমি সিবিআই দফতরে হাজিরা দেব।”

    মণীশের আবেদন মঞ্জুর সিবিআইয়ের

    আজ, রবিবার সকাল ৮ টা ৪৫ মিনিট নাগাদ সিবিআইয়ের কাছে একটি চিঠি আসে। মণীশ সিসোদিয়ার তরফেই এই চিঠি পাঠানো হয়েছে। আর এই চিঠিতে উল্লেখ রয়েছে যে, হাজিরার জন্য এক সপ্তাহ চান তিনি। শেষপর্যন্ত তাঁর আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে কিছু সময় দিয়ে দেয় সিবিআই।

    আপ নেতা তথা দিল্লির অর্থমন্ত্রীকে কটাক্ষ বিজেপির

    দিল্লি বিজেপির মুখপাত্র হরিশ খুরানা এক বিবৃতি জারি করে মণীশ সিসোদিয়াকে কটাক্ষ করেছেন। সিসোদিয়ার অনুরোধকে একটি “অজুহাত” বলে অভিহিত করা হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, তাঁকে দেখে বোঝা যাচ্ছে যে তিনি ‘ভীত’। বাজেট একটি অজুহাত, আসল উদ্দেশ্য হল, এর থেকে পালানো। গতকাল পর্যন্ত তিনি দাবি করছিলেন যে কোনও কেলেঙ্কারি নেই, কিন্তু আজ তাঁকে দেখে মনে হচ্ছে, তিনি ভয় পাচ্ছেন।

  • Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    Narendra Modi: মারাঠা যোদ্ধা-রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকীতে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মারাঠা যোদ্ধা রাজা শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী পালন হচ্ছে গোটা দেশ জুড়ে। হিন্দু ক্যালেন্ডার অনুসারে, এই বছরটি মারাঠা রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতার ৩৯৩তম জন্মদিন। তাঁর জন্মদিনে দেশের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ট্যুইট বার্তায় তাঁকে শ্রদ্ধা জানান। তিনি লেখেন, “আমি ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জয়ন্তীতে শ্রদ্ধা জানাই। সুশাসনের প্রতি তাঁর সাহস ও জোর আমাদের অনুপ্রাণিত করে।”

    ছত্রপতি শিবাজি মহারাজের জন্মবার্ষিকী

    হিন্দু সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা ছত্রপতি শিবাজী হোক অথবা রমেশচন্দ্র দত্তের রাজা শিবজী জন্মগ্রহণ করেন ১৯ ফেব্রুয়ারি ১৬৩০ সালে। মহারাষ্ট্রের পুনে জেলার পাহাড়ী দুর্গ শিবনেরিতে জন্মগ্রহণ করেন তিনি। এই দিনটির প্রধান উদ্দেশ্য হল মারাঠা সাম্রাজ্য পুনরুদ্ধারে মহান যোদ্ধার অবদানকে সম্মান করা। তিনি ১৬৭০ সালে মুঘলদের সঙ্গে লড়াই করে ১৬৭৪ সালে পশ্চিম ভারতে মারাঠা সাম্রাজ্যের ভিত্তি স্থাপন করেছিলেন। এরপর ইংরেজি ক্যালেন্ডারের ৬ জুন, ১৬৭৪ সালে নিজেকে রাজা ঘোষণা করেন শিবাজী মহারাজ। ‘ছত্রপতি’ উপাধিতে ভূষিত হন। ছত্রপতি শিবাজী মহারাজের যেদিন রাজ্যাভিষেক হয়েছিল সেই দিনটিই ‘হিন্দু সাম্রাজ্য দিনোৎসব’ হিসেবে পালিত হয়।

    এই মহান বীরকে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী সহ অন্যান্য নেতারাও। প্রধানমন্ত্রী বছরের পর বছর ধরে শিবাজীর প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর একটি অডিও এবং ভিডিও শেয়ার করেছেন তাঁর ট্যুইটে।

    কংগ্রেস সাংসদ রাহুল গান্ধী লেখেন- “অদম্য সাহস, বীরত্ব ও বীরত্বের প্রতীক ছত্রপতি শিবাজী মহারাজকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে জানাই প্রণাম।”

    মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিণ্ডে লেখেন- “ছত্রপতি শিবাজী মহারাজ জয়ন্তী। অখন্ড ভারতের আরাধ্য দেবতা, হিন্দু স্বরাজের প্রতিষ্ঠাতা মহারাজাধিরাজকে নমস্কার।”

LinkedIn
Share