Blog

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে থাকছেন না শুভেন্দু! কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে থাকছেন না শুভেন্দু! কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কাই সত্যি হল! বুধবার রাজ্যের মুখ্য তথ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে বৈঠকের কিছু ক্ষণ আগে সেখানে যাচ্ছেন না বলে জানিয়ে দিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইট করে এদিন শুভেন্দু জানান, আগেই নির্ধারণ করা হয়েছে, কে ওই চেয়ারে বসবেন। এখন নামমাত্র বৈঠক ডাকা হয়েছে। তাই তিনি থাকছেন না।

    কেন থাকছেন না শুভেন্দু

    ট্যুইটে শুভেন্দু লেখেন, ‘‘আমি রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য কমিটির বৈঠকে যোগদানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছি। কারণ, সংশ্লিষ্ট আবেদনগুলি সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকা লঙ্ঘন করেছে। ইতিমধ্যে পূর্বনির্ধারিত প্রার্থীকে অনুমোদন করে দেওয়া হয়েছে।’’ এখন এই বৈঠক ‘প্রহসনমূলক প্রক্রিয়া’ বলে মন্তব্য করেন শুভেন্দু। এ নিয়ে রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিবকে যে চিঠি পাঠিয়েছেন, তার ছবিও ট্যুইট করেছেন বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট   

    প্রোটোকল অনুযায়ী, রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য মুখ্যমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতা এবং পরিষদীয় মন্ত্রী বৈঠকে বসবেন। সেই প্রোটোকল মেনে বুধবার বিধানসভায় এই বৈঠক হচ্ছে। ৬ মাসের বেশি সময় ধরে রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনারের পদ খালি ছিল। চলতি বছর ১৫ জন এই পদের জন্য আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে চার জন বয়সজনিত কারণে বাদ গিয়েছেন। এর পর ১১ জনের মধ্যে এক জনকে বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু হয়। দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন প্রাক্তন আমলা এবং পুলিশ কর্তারা। খাদ্যভবনেও রয়েছে মুখ্য তথ্য কমিশনারের দফতর। নিয়োগের পর সেখানেই বসবেন নতুন কমিশনার। গত বছরও মুখ্য তথ্য কমিশনার বাছাইয়ের জন্য নবান্নে বৈঠক ডেকেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। কিন্তু সে বারও বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: ফের অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! লুক আউট নোটিশ জারি ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে

    Recruitment Scam: ফের অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! লুক আউট নোটিশ জারি ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বর্তমানে জেলে। অন্যদিকে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারির প্রক্রিয়া শুরু করল এনফ‌োর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এই প্রথম লুকআউট সার্কুলার নোটিশ জারি করা হল বলে খবর। মানিক ভট্টাচার্যের ছেলে যাতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন, তার জন্য এই লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এয়ারপোর্ট অথরিটি, স্থল ও জলবন্দরের কর্তাদেরকেও পাঠানো হয়েছে মানিকপুত্র সৌভিক ভট্টাচার্যের নথি। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতেও দিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই নোটিশের প্রতিলিপি।

    কেন লুক আউট নোটিশ জারি?

    নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রথমেই নাম উঠে আসে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলের। তাঁকে আদালত তলবও করেছিল। তিনি আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তদন্তের প্রয়োজনে তলব করা হলে বেশ কয়েকবার ইডির ডাক উপেক্ষা করে গরহাজির হয়েছেন মানিক-পুত্র। এর আগেও ইডির তরফে জানানো হয়েছিল সৌভিকের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই এবারে কড়া পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল ইডি। কোনওমতেই যাতে রাজ্য বা দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে তার জন্য এই লুক আউটের নোটিশ জারি করল ইডি।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে মানিক-পুত্র সৌভিকের নাম

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রথম থেকেই নাম উঠে এসেছে মানিক-পুত্র সৌভিক ভট্টাচার্যের। কারণ ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতির টাকা সৌভিকের অ্যাকাউন্টেও ঢুকেছে। এছাড়াও নিয়োগ দুর্নীতিতে গত ৭ ডিসেম্বর মানিকের বিরুদ্ধে একটি অতিরিক্ত চার্জশিট পেশ করেছিল ইডি, সেই ১৬০ পাতার চার্জশিটের মানিক ছাড়াও আরও ৫ জনের নাম ছিল। এর মধ্যে মানিকের স্ত্রী, পুত্র, মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল ছাড়াও চার্জশিটে অভিযুক্তের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছিল ২টি সংস্থার নাম। আাবার সেই চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে, সৌভিক ভট্টাচার্য বেসরকারি বিএড এবং ডিএলএড কলেজে ট্রেনিং-এর জন্য ৫০ হাজার টাকা করে নিতেন। এভাবে ২ কোটি ৬৪ হাজার টাকা তুলেছিলেন তিনি। অভিযোগ, কোনও রকমের পরিষেবা দেওয়া হয়নি। ফলে এই সব বিষয়ে বিস্তারিত জানতেই সৌভিককে জিজ্ঞসাবাদ করা অত্যন্ত জরুরি। আবার আগাম জামিনের আবেদন জানিয়েছেন সৌভিক ভট্টাচার্য। আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সেই মামলার শুনানি রয়েছে। ফলে কেন, কীভাবে তাঁর অ্যাকাউন্টে টাকা এল, এ সব বিষয়েই তদন্ত করতে তাঁকে জেরা করা প্রয়োজনীয়।  

  • Hardik-Natasa: দ্বিতীয় বার বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক-নাতাশা, ভাইরাল ছবি

    Hardik-Natasa: দ্বিতীয় বার বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক-নাতাশা, ভাইরাল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক পাণ্ডিয়া এবং নাতাশা স্টানকোভিচ (Hardik-Natasa)। ভালোবাসার দিনে ২ বছরের ছেলেকে নিয়ে আবার সাত পাকে বাঁধা পড়লেন যুগল। বিয়ে হল খ্রীষ্টান নিয়মে। নিমিষেই বিয়ের ছবি ভাইরাল হল সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    ভারতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া ও সার্বিয়ান মডেল নাতাশা (Hardik-Natasa) এদিন রাজস্থানের উদয়পুরে ছেলে অগ্যস্তকে সঙ্গে নিয়েই দ্বিতীয়বার বিয়ে সারলেন। উদয়পুরে বসেছিল জমকালো বিয়ের আসর। বলিউড-ক্রিকেটের এই বিয়ের মরসুমে যোগ হলেন আরও এক যুগল।

    এর আগেই আইনি বিয়ে সেরেছেন যুগল 

    ২০২০ সালে নাতাশা স্ট্যানকোভিচকে বিয়ে করেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik-Natasa)। কোনও অনুষ্ঠান না করেই আইনি বিয়ে সেরেছিলেন তিনি। করোনার কড়া বিধিনিষেধের গেরোয় পরিবারের সদস্যদের নিয়েই এই বিয়ে সারেন হার্দিক। কিছুদিন পরেই তাঁদের জীবনে আসে ছেলে অগস্ত্য। এখন আর কোনও বিধিনিষেধ নেই। আর তাই এই জমজমাট বিয়ের অনুষ্ঠান তারকা দম্পতির।

     

    বিয়েতে সাদা গাউনে নেটিজেনদের চোখ ধাধিয়েছেন নাতাশা (Hardik-Natasa)। চোখ ফেরানো যাচ্ছে না তাঁর থেকে। অন্যদিকে হার্দিক পরেছিলেন কালো রঙের স্যুট-প্যান্ট। আর তাঁদের দু বছরের সন্তানও সেজেছিলেন বাবা-মার সঙ্গে তাল মিলিয়ে। উদয়পুরে আয়োজিত হয় নাতাশা-হার্দিকের বিয়ের অনুষ্ঠান। সোমবার থেকেই সেই অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যায় এবং মঙ্গলবার ভ্যালেন্টাইন্স ডের দিন দু’জন আবারও সাত পাকে ঘোরেন। বিয়ের পর নাতাশার ঠোঁটে ডুব দেন হার্দিক। ছেলে অগস্ত্যকেও আদর করতেও দেখা যায় নবদম্পতিকে।

    আরও পড়ুন: আইএসআইএস সমর্থকদের খোঁজে তিন রাজ্যের ৬০ জায়গায় তল্লাশি চালাল এনআইএ     

    হার্দিক-নাতাশার (Hardik-Natasa) বিয়েতে যান বিরাট কোহলি-অনুষ্কা শর্মা, কেএল রাহুল ও আথিয়া শেট্টি। মঙ্গলবার সকালেই তাঁরা উদয়পুর পাড়ি দেন। প্রসঙ্গত, করোনার সময় নাতাশার সঙ্গে প্রেমের কথা স্বীকার করেন হার্দিক। তারপরই জানা যায় চুপিসারে বাগদান সারেন তাঁরা। মে মাসে লকডাউনের মধ্যেই আবার ভক্তদের জানিয়ে দেন, বাবা হতে চলেছেন তিনি। তখনও অবশ্য হার্দিকের বিয়ের খবর কেউ জানত না। পরে জানা যায়, লকডাউনের মধ্যে ঘরোয়া ভাবেই অন্তঃসত্ত্বা বান্ধবী নাতাশার সঙ্গে চারহাত এক হয়েছে তাঁর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Partha Chatterjee: সব টাকা, সোনার গয়না পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডিকে জানালেন অর্পিতা

    Partha Chatterjee: সব টাকা, সোনার গয়না পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডিকে জানালেন অর্পিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সব টাকা, সোনার গয়নার মালিক রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। তাঁর বাড়ি থেকে উদ্ধার হওয়া টাকার পাহাড়, ড্রয়্যার ভর্তি সোনার গয়না কোনও কিছুই তাঁর নয় বলে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী আধিকারিকদের (ED) জানালেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বান্ধবী অর্পিতা মুখোপাধ্যায় (Arpita Mukherjee)।

    চার্জশিটে ইডির দাবি

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে জমা দেওয়া চার্জশিটে ইডি জানিয়েছে, জিজ্ঞাসাবাদে অর্পিতা জানিয়েছেন, উদ্ধার হওয়া টাকা তাঁর নয়, পার্থর (SSC Case)। আদালতে ইডি (ED) জানিয়েছে, অর্পিতার একাধিক ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করতেন পার্থ। কেনা হয়েছিল প্রচুর বেনামি সম্পত্তি। ভুয়ো সংস্থার নামে চাকরি বিক্রির কালো টাকা সাদা করা হতো। অর্পিতার নামে থাকা ৩২টি জীবনবিমার নমিনি ছিলেন পার্থ। অর্পিতার জোড়া ফ্ল্যাট থেকে যে টাকার পাহাড় উদ্ধার হয়েছিল, তাও নাকি ছিল পার্থর, জানিয়েছে ইডি।

    আরও পড়ুন: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট   

    গত বছরের ২৩ জুলাই টালিগঞ্জ এবং ২৭ জুলাই বেলঘরিয়ায় অর্পিতা মুখোপাধ্যায়ের দু’টি ফ্ল্যাট থেকে নগদ প্রায় ৫০ কোটি টাকা এবং ৫ কোটি টাকার বেশি মূল্যের সোনা ও গহনা উদ্ধার করা হয়। চার্জশিটে ইডি জানিয়েছে, প্রথমে একাধিক বার এই টাকা ও গহনা তাঁর নয় বলে দাবি করেন অর্পিতা। ২০২২-এর ৪ অগাস্টের বয়ানে তিনি দাবি করেন, নিজের এবং মায়ের নিরাপত্তার কথা ভেবে প্রথমে তিনি সত্যি কথাটা বলেননি। অর্পিতা এরপর দাবি করেন, তাঁর দু’টি ফ্ল্যাট থেকে যে বিপুল নগদ ও সোনা-গহনা উদ্ধার হয়েছে, তার মালিক পার্থ। তাই পার্থই বলতে পারবেন, বিপুল এই টাকা কোথা থেকে এসেছে।

    জেলেই পার্থ

    নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় মঙ্গলবারও আদালতে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের (Partha Chatterjee) জামিনের আর্জি খারিজ হয়ে যায়। পার্থ চট্টোপাধ্য়ায়ের ১৪দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। আর্থিক দুর্নীতিতে  যুক্ত থাকার প্রমাণ আছে কেস ডায়েরিতে,জানায়  আদালত। কেন্দ্রীয় এজেন্সির দাবি, গ্রেফতারির সময় নিজের  প্রভাব বোঝাতে পার্থ বলেছিলেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রীর বিশেষ কাছের। আদালতে দাঁড়িয়ে ইডির আইনজীবী দাবি করেন, পার্থ চট্টোপাধ্য়ায় এতটাই প্রভাবশালী যে, গ্রেফতারির সময় ইডি’র কাছে নিজেকে মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়ের nearest ও dearest বলে দাবি করেছিলেন। এমনকী, নিজেকে মুখ্যমন্ত্রীর ঘনিষ্ঠ বলে ইডির আধিকারিকদের হুমকি পর্যন্ত দিয়েছিলেন!ED সূত্রে দাবি, চারবার তৃণমূল নেত্রীর সঙ্গে ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করেছিলেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়। সেকথা অ্য়ারেস্ট মেমোতেও উল্লেখ করে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • S Jaishankar: ‘হিন্দি ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে হবে গোটা বিশ্বে’, সম্মেলনে যোগ দিয়ে বললেন জয়শঙ্কর

    S Jaishankar: ‘হিন্দি ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে হবে গোটা বিশ্বে’, সম্মেলনে যোগ দিয়ে বললেন জয়শঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: হিন্দি (Hindi) ভাষাকে ছড়িয়ে দিতে হবে গোটা বিশ্বে। বুধবার ফিজির (Fiji) নদিয়ায় বিশ্ব হিন্দি সম্মেলনে যোগ দিয়ে এ কথা বলেন ভারতের বিদেশ মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। এ বার ফিজিতে হচ্ছে ১২তম বিশ্ব হিন্দি সম্মেলন। এই সম্মেলনে ভারতের তরফে যোগ দেন জয়শঙ্কর। তিনি বলেন, বিশ্ব হিন্দি সম্মেলনের মতো অনুষ্ঠানে আমাদের উচিত হিন্দি ভাষার বিভিন্ন দিক তুলে ধরা। এর বিশ্বজনীন ব্যবহার সম্পর্কে প্রচার করা। একে ছড়িয়ে দিতে হবে গোটা বিশ্বে।

    ফিজিতে হিন্দির ব্যবহার…

    ফিজিতে হিন্দির ব্যবহার নিয়ে আমাদের আলোচনাও করতে হবে। কেবল ফিজি নয়, প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল সহ বিভিন্ন রিজিয়নে। পাশ্চাত্য ভাষা এবং পাশ্চাত্য সংস্কৃতি যে এ যুগে অতীত, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, এক সময় আমরা পাশ্চাত্যের সাহায্যে উন্নয়ন করেছিলাম। তবে এখন সেই যুগ অতীত। তিনি বলেন, ঔপনিবেশিক যুগের মতো অনেক ভাষা এবং সংস্কৃতি ক্রমেই মাথা তুলছে। বিশ্ব মঞ্চে এই স্বর ক্রমশ  জোরালো হচ্ছে। অথচ ঔপনিবেশিক যুগে এই ভাষা এবং সংস্কৃতিকে অবদমন করা হয়েছিল। ভারতের বিদেশমন্ত্রীর মতে, এ যুগে তামাম বিশ্বের জানা প্রয়োজন বিভিন্ন ভাষা এবং সমাজ সম্পর্কে। তিনি বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন ভাষা ও সমাজ সম্পর্কে সবাইকেই জানতে হবে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    ফিজির (Fiji) এই সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন রাতু উইলিয়াম মইভল্লি কোটানিভিয়ার। প্রসঙ্গত, ফিজির নদিয়ায় ১৫ থেকে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলছে বিশ্ব হিন্দি সম্মেলন। ভারত ও ফিজি দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে হচ্ছে এই সম্মেলন। এই সম্মেলনেরই উদ্বোধন করেন জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। বিদেশমন্ত্রকের তরফে জানানো হয়েছে, এটাই জয়শঙ্করের প্রথম ফিজি সফর। নদিয়ায় দ্বাদশতম বিশ্ব হিন্দি সম্মেলন আয়োজন করার জন্য এদিন ফিজি সরকারকে ধন্যবাদ দেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, এরকম সম্মেলনের মাধ্যমে দুটি দেশের সম্পর্ক আরও পোক্ত হবে। জয়শঙ্কর বলেন, দ্বাদশতম বিশ্ব হিন্দি সম্মেলনের উদ্বোধন করতে পেরে আমি আপ্লুত। ভারতের সঙ্গে যৌথভাবে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করায় ফিজি (Fiji) সরকারকে ধন্যবাদ। আমাদের মতো অনেকেরই ফিজি দেখার জন্য এটা একটা সুযোগ। আমাদের সম্পর্ক মজবুত করার সুযোগও এটা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘‘কোনও একজন ব্যক্তি বা কোনও এক চিন্তাধারা দেশকে গড়তে বা ভাঙতে পারে না’’, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনও একজন ব্যক্তির কোনও এক চিন্তাধারা কিংবা একটি গোষ্ঠী কোনও একটা দেশকে ভাঙতে পারে না। মঙ্গলবার একটি অনুষ্ঠানে যোগ দিতে গিয়ে এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘের (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তাঁর মতে, ভাল দেশগুলোর চিন্তার বিভিন্নতা থাকে, তারা সমস্ত সিস্টেমগুলিকে একত্রিত করে রাখতে পারে। এদিন একটি পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যোগ দেন সংঘ প্রধান। অনুষ্ঠানের উদ্যোক্তা ছিল রাজরত্ন পুরস্কার সমিতি। এই অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে সরসংঘ চালক (Mohan Bhagwat) বলেন, এক ব্যক্তি, এক চিন্তাভাবনা, এক গোষ্ঠী, এক আদর্শ কোনও দেশকে ভাঙতে পারে না। তিনি বলেন, বিশ্বের ভাল দেশগুলোয় সমস্ত ধরণের চিন্তাভাবনা রয়েছে। তাদের সমস্ত ধরনের সিস্টেমও রয়েছে। এই সিস্টেমের মধ্যেই তারা বেড়ে উঠছে।

    এক জাতি, এক ভোট…

    বিজেপি (BJP) নেতৃত্বাধীন কেন্দ্রীয় সরকারের বক্তব্য হল, এক জাতি, এক ভোট। ভারতীয় জনতা পার্টির এই বক্তব্যের বিরোধী শোনাল সংঘ প্রধানের এই বাণী। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি পইপই করে সরকারের এই মনোভাব ব্যক্ত করছেন নানা সময়। তাঁর মতে, দেশের স্বার্থেই এটা প্রয়োজন। প্রধানমন্ত্রী বিশ্বাস করেন, প্রতি মাসেই দেশের কোথাও না কোথাও কোনও না কোনও নির্বাচন হচ্ছে। তার জেরে ব্যাহত হচ্ছে উন্নয়ন। গত বছর বিজেপি নেতা-কর্মীদের সঙ্গে আলাপচারিতায় প্রধানমন্ত্রী তাঁর এই পরিকল্পনার কথা ব্যক্তও করেছেন বারংবার। তিনি তাঁদের বুঝিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে গোটা দেশে এক সঙ্গে ভোট হলে সময় এবং খরচ বাঁচে।

    আরও পড়ুুন: ‘‘বিদ্যাসাগর শিক্ষাকে এগিয়ে দিয়েছিলেন, পার্থ দিলেন পিছিয়ে’’, আদালতে ইডি

    প্রধানমন্ত্রীর এই বক্তব্যের বিরোধিতা করেছিল দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তাদের বক্তব্য ছিল, বিজেপি কেবল একটিই শব্দ জানে, সেটি হল এক। ডিএমকে বলেছিল, এক ধর্মের কথা বলার পর এক ভাষা, এক খাদ্যাভাস, এক সংস্কৃতি, এক করকাঠামো, এক পরীক্ষা এবং এক রাসায়নিক সার, তারা একই গান গাইছে। সব রোগের জন্য তারা একটাই ওষুধ প্রয়োগ করছে সেটা হল প্রতারণা এবং বিভেদ কৌশল। প্রধানমন্ত্রীর এক দেশ, এক ভোট নীতির সমালোচনা করেছিল আম আদমি পার্টিও। তাদের অভিযোগ, গোটা দেশে অপারেশন লোটাস অভিযান করার স্বপ্ন পূরণ করার পরিকল্পনা করছে বিজেপি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • NIA Raid: আইসিস সমর্থকদের খোঁজে তিন রাজ্যের ৬০ জায়গায় তল্লাশি চালাল এনআইএ

    NIA Raid: আইসিস সমর্থকদের খোঁজে তিন রাজ্যের ৬০ জায়গায় তল্লাশি চালাল এনআইএ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আইএসআইএস সমর্থকদের খোঁজে কর্ণাটক, তামিলনাড়ু এবং কেরলের ৬০টি জায়গায় তল্লাশি চালাল জাতীয় তদন্ত সংস্থা (NIA Raid)। নিষিদ্ধ সন্ত্রাসবাদী সংগঠন আইএসআইএসের সঙ্গে জড়িত   সন্দেহভাজনদের বিরুদ্ধে জোরদার অভিযানে নামল এনআইএ। জানা গিয়েছে, তামিলনাড়ুর কোয়েম্বাটুর এবং কর্ণাটকের ম্যাঙ্গালুরুতে গত বছরের যে বিস্ফোরণগুলি ঘটেছিল, তারও তল্লাশি চালানো হচ্ছে এই অভিযানে। উল্লেখ্য, কোয়েম্বাটুরে বিস্ফোরণে জামেজা মুবিন নামে এক সন্দেহভাজন জঙ্গির মৃত্যু হয়েছে। তাকে ২০১৯ সালে আইএস-এর সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে কেন্দ্রীয় সন্ত্রাসবিরোধী সংস্থা জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল। ইঞ্জিনিয়ারিং- এ স্নাতক ছিল ওই জঙ্গি। বিস্ফোরণের পর সেই জঙ্গির বাড়িতে তল্লশি চালিয়ে প্রায় ৭৫ কেজি বিস্ফোরক উদ্ধার করে তামিলনাড়ু পুলিশ।

    কী জানা গেল?        

    গতবছরের অক্টোবর মাসে কোয়েম্বাটুরের কোট্টাই ঈশ্বরান মন্দিরের কাছে একটি গাড়িতে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ (NIA Raid) হয়। সেই সময় এই ঘটনায় জড়িত অনেকের খোঁজ পায় পুলিশ। জেরা করা হয়েছিল সন্দেহভাজনদের। কোয়েম্বাটুর বিস্ফোরণে ধৃতদের একজন নাকি জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছিল যে শ্রীলঙ্কার ইস্টার হামলার সঙ্গে যোগ রয়েছে এমন এইএস জঙ্গিদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছিল এই হামলার জন্য। ফিরোজ ইসমাইল নামে এক অভিযুক্ত জেরায় জানিয়েছিল যে, কেরলে জেলে গিয়ে সে আজহারুদ্দিন এবং রশিদ আলি নামে দু’জনের সঙ্গে  দেখা করে।

    আরও পড়ুন: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট   

    নভেম্বরে এক রাতে ম্যাঙ্গালুরুতে এক চলন্ত অটোতে বিস্ফোরণ (NIA Raid) ঘটে। ঘটনায় আহত হন অটোচালক ও অটোর যাত্রী। পরবর্তীতে পুলিশের তদন্তে উঠে আসে, অটো রিক্সায় বিস্ফোরণকাণ্ডে মূল অভিযুক্ত শরিক এক আন্তর্জাতিক জঙ্গি গোষ্ঠির সমর্থক। পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, বোমা বাঁধত শরিক। তার বাড়িতে তল্লাশি চালিয়ে উদ্ধার হয়েছে বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম। জানা যায়, এই বিস্ফোরণ কাণ্ডে অভিযুক্তের নাম অন্যান্য মামলাতেও জড়িয়েছে। পুলিশের দাবি, ম্যাঙ্গালুরুর পাশাপাশি, মাইসোর ও শিবমোগাতেও বিস্ফোরণের পরিকল্পনার সঙ্গে যুক্ত ছিল শরিক। গতবছর ১৫ অগস্ট শরিক পালিয়ে প্রথমে কোয়েম্বাটুর ও পরে কেরলে যায়। নাম বদলে ভুয়ো আধারকার্ডও বানায় সে। পরে ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে আরও ৪ জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

                   

  • Chetan Sharma: সৌরভের সঙ্গে ইগোর লড়াই, নেতৃত্ব ছাড়েন বিরাট! গোপন ক্যামেরায় আর কী কী বললেন চেতন শর্মা?

    Chetan Sharma: সৌরভের সঙ্গে ইগোর লড়াই, নেতৃত্ব ছাড়েন বিরাট! গোপন ক্যামেরায় আর কী কী বললেন চেতন শর্মা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর খানেক পর ফের একবার বিরাট-সৌরভ বিতর্ক উসকে দিলেন বিসিসিআই-এর প্রধান নির্বাচক চেতন শর্মা। গোপন ক্যামেরায় বিস্ফোরক মন্তব্য করতে শোনা যায় চেতনকে। একটি স্টিং অপারেশনে চেতন শর্মাকে বলতে শোনা গিয়েছে, ”বিরাট এবং সৌরভের মধ্যে ইগোর লড়াই ছিল। সেই কারণেই বিরাটের নেতৃত্ব চলে যায়।”

    বিরাট-সৌরভ দ্বন্দ্ব

    প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে নিজেই ২০ ওভারের ক্রিকেটে নেতৃত্ব ছেড়ে দেওয়ার কথা ঘোষণা করেছিলেন বিরাট। পরে এক দিনের ক্রিকেটে তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ২০২২ সালে দক্ষিণ আফ্রিকায় গিয়ে লাল বলের ক্রিকেটে সিরিজ হারার পর নিজেই টেস্ট ক্রিকেটের নেতৃত্ব ছেড়ে দিয়েছিলেন কোহলি। দক্ষিণ আফ্রিকায় টেস্ট খেলতে যাওয়ার আগে এক সাংবাদিক বৈঠকে বিরাট বলেছিলেন যে, টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নেতৃত্ব ছাড়ার সময় তাঁকে কেউ বাধা দেননি। যদিও তার কিছু দিন আগেই সৌরভ জানিয়েছিলেন, তিনি নিজে বিরাটকে অনুরোধ করেছিলেন নেতৃত্ব না-ছাড়ার জন্য।  এ প্রসঙ্গে চেতন বলেন, ”সৌরভ নেতৃত্ব না ছাড়ার কথা বিরাটকে বলেছিল। কিন্তু সৌরভ এবং বিরাটের মধ্যে একটা ইগোর লড়াই ছিল। সৌরভ বিসিসিআই সভাপতি থাকার সময় বিরাট দলের অধিনায়ক ছিলেন। কে বড় তা নিয়ে একটা লড়াই চলছিল।”

    আরও পড়ুন: সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান

    বিরাট-রোহিত সম্পর্ক

    চেতন শর্মা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নির্বাচক। ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে এই দায়িত্বে রয়েছেন তিনি। ২০২২ সালের নভেম্বরে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড চেতনকে তাঁর পদ থেকে বরখাস্ত করে। কিন্তু এই বছর তাঁকেই আবার বোর্ডের প্রধান নির্বাচক পদে নির্বাচিত করে বিসিসিআই। বিরাট-রোহিত সম্পর্ক প্রসঙ্গে চেতন বলেন, ”দেখুন পুরো ব্যাপারটা মিডিয়ার তৈরি করা। আমি যতদূর জানি বিরাট ও রোহিতের মধ্যে ইগোর লড়াই থাকলেও, কেউ কাউকে পছন্দ করেন না, এটা সঠিক নয়। বরং বিরাট ও রোহিত একে অপরকে সম্মান করে।” 

    বুমরার চোট

    ওই ভিডিওয় চেতন আরও দাবি করেন, জাতীয় দলে জায়গা হারানোর ভয় থেকেই ক্রিকেটাররা সম্পূর্ণ সুস্থ না হয়েই মাঠে নেমে পড়ছেন। গোপন ক্যামেরায় চেতনের করা দাবি অনুযায়ী, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজে চোট পুরোপুরি না সারিয়েই খেলেছিলেন ভারতের তারকা পেসার জশপ্রীত বুমরা। তিনি একটি ইঞ্জেকশন নিয়েছিলেন। ছোটখাটো চোটের ক্ষেত্রে খেলোয়াড়রা অনেক সময় এ রকম ইঞ্জেকশন নেন। বুমরা ব্যথা কমিয়ে খেলতে গিয়ে নিজের চোট আরও বাড়িয়ে ফেলেছেন। যে কারণে এখনও ভুগছেন তিনি, বলে দাবি চেতনের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Update: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট

    Weather Update: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের পারদ পতন (Weather Update)। মৌসমভবনের পূর্বাভাস অনুযায়ী, আজই হতে চলেছে এই বছরের শীতের শেষ দিন। এরপর থেকেই ঊর্ধ্বমুখী হবে তাপমাত্রার পারদ। আর শেষ দিন শেষ কামড় বসাল শীত। আগামিকাল থেকেই ধীরে ধীরে বাড়তে শুরু করবে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। বাড়বে দিন ও রাতের তাপমাত্রা।   

    আগামি চার থেকে পাঁচদিনের মধ্যেই তাপমাত্রা ৫ ডিগ্রি (Weather Update) পর্যন্ত বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। শীতের আমেজও চলে যাবে। মোটের উপর বুধবারই এই মরশুমে শেষবারের মতো শীতের অনুভূতি মিলবে।

    কী জানাচ্ছে মৌসমভবন? 
      
    আবহাওয়া দফতর (Weather Update) থেকে আগেই জানানো হয়েছিল, যে এই মরশুমের শেষ শীতের হতে পারে বুধবার। এখনও পর্যন্ত আবহাওয়ার যা গতি-প্রকৃতি তাতে সম্ভবত সেই পূর্বাভাসই সত্যি হতে চলেছে। বৃহস্পতিবার থেকে রাত ও দিন উভয়ের তাপমাত্রার পারদই ঊর্ধ্বমুখী হতে শুরু করবে। কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে নতুন করে পারদ পতনের সম্ভাবনা আর নেই।

    আরও পড়ুন: বিদেশি মুদ্রার অনিয়মিত ট্রান্সফারের অভিযোগ! রাতভর বিবিসির অফিসে আয়কর দফতরের তল্লাশি  

    এক ধাক্কায় তাপমাত্রা বাড়তে পারে ৫ ডিগ্রি (Weather Update) পর্যন্ত। আপাতত কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। অন্যদিকে, উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে আগামী কয়েকদিন কুয়াশার দাপট থাকবে। মোটের উপর উত্তরবঙ্গের সব জেলাতেই কুয়াশার দেখা মিলবে। তবে দার্জিলিং, কালিম্পঙে কুয়াশার দাপট থাকবে বেশি। 

    এই বছর শীত শুরু থেকেই খামখেয়ালি (Weather Update)। তাপমাত্রা অনেকটা নেমে যাওয়ার পরই উঠেছে তরতরিয়ে। অর্থাৎ কখনওই একটানা এক সপ্তাহ কনকনে শীত ছিল না। জানুয়ারির শেষেও তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী হয়। তারপর আবার ফেব্রুয়ারিতে শীত ফেরে। মনে করা হচ্ছে আরও কয়েকটা দিন ঠান্ডা অনুভূত হলেও, লম্বা হবে না এই ইনিংস।

    মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বজ্রবিদ্যুৎ (Weather Update) সহ বৃষ্টি ও তুষারপাতের সম্ভাবনা কাশ্মীর, লাদাখ, মুজাফফরবাদ এলাকায় । তাপমাত্রার ফের পরিবর্তন হবে । পূর্ব ভারতে দুই থেকে তিন ডিগ্রি তাপমাত্রা কমবে বুধবার পর্যন্ত।  বৃহস্পতিবার থেকে আবারও তাপমাত্রা বাড়বে । পরবর্তী দু-তিন দিনে দুই থেকে চার ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা বাড়তে পারে, এমনটাই অনুমান আবহাওয়াবিদদের । মধ্য ভারতে তাপমাত্রা কমবে।  মঙ্গলবার পর্যন্ত ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা কমে যেতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • BBC Office: বিদেশি মুদ্রার অনিয়মিত ট্রান্সফারের অভিযোগ! রাতভর বিবিসির অফিসে আয়কর দফতরের তল্লাশি

    BBC Office: বিদেশি মুদ্রার অনিয়মিত ট্রান্সফারের অভিযোগ! রাতভর বিবিসির অফিসে আয়কর দফতরের তল্লাশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিবিসির মুম্বই ও দিল্লির অফিসে রাতভর চলল তল্লাশি। বিবিসির ব্যবসায় বিদেশি মুদ্রার অনিয়মিত ট্রান্সফার ও লাভের হিসাবে গরমিল সংক্রান্ত তথ্য যাচাই করতেই মঙ্গলবার সকালে বিবিসির অফিসে হানা দেয় আয়কর বিভাগের আধিকারিকরা। সকালেই বিবিসির দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিস সিল করে দেওয়া হয়। দিনভর চলে সমীক্ষা। বিবিসির মুম্বই ও দিল্লির অফিস থেকে এখনও বের হননি আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    বাজেয়াপ্ত ফোন-ল্যাপটপ

    আয়কর দফতর সূত্রে খবর, ‘সার্ভে’ চলাকালীন বেশ কিছু ফোন বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।  সংস্থার অফিসে থাকা সব কম্পিউটার এবং ল্যাপটপ নাকি স্ক্যান করছেন আধিকারিকরা। বহু পুরনো নথি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ২০১২ সাল থেকে বিবিসির আর্থিক লেনদেন ও লাভের হিসাব খতিয়ে দেখছেন আয়কর আধিকারিকরা। আজ দিনভর সার্ভে চলার কথা। উল্লেখ্য, মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ দিল্লি এবং মুম্বইয়ে বিবিসি-র দফতরে পৌঁছে গিয়েছিলেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। অফিসে ঢুকেই বিবিসির সমস্ত সাংবাদিক এবং সংবাদকর্মীদের মোবাইল ফোন এবং ল্যাপটপ জমা করতে বলেন আধিকারিকরা।

    আরও পড়ুুন: ‘আমাদের সম্পদ চুরি করলে হামলা হবে’, কাশ্মীরে লিথিয়াম ভাণ্ডার নিয়ে হুমকি পাফের

    বিবিসির ট্যুইট

    বিবিসির তরফে ইতিমধ্যেই ট্যুইট করে জানানো হয়, নয়া দিল্লি ও মুম্বইয়ের অফিসে আয়কর বিভাগের আধিকারিকরা উপস্থিত রয়েছেন। বিবিসির তরফে পূর্ণ সহযোগিতা করা হচ্ছে। দ্রুত এই পরিস্থিতির সমাধান হবে বলেই উল্লেখ করা হয়। বিবিসির যে সমস্ত কর্মীরা সেই মুহূর্তে অফিসে ছিলেন না, তাদের অফিসে আসতে বারণ করা হয়েছে। সোশ্যাল মিডিয়াতেও কাউকে মন্তব্য করতে বারণ করা হয়েছে। গভীর রাতে আরও একটি ট্যুইট করে ব্রিটিশ সংস্থার তরফে বলা হয়, ‘দিল্লি এবং মুম্বইয়ে বিবিসির অফিসে এখনও রয়েছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। অনেক কর্মী তাদের বাড়িতে চলে গিয়েছেন। অনেক কর্মচারী অফিসেই রয়েছেন আয়কর দফতরের আধিকারিকদের সাহায্য করার জন্য। এই পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের কর্মচারীদের যথাসম্ভব সাহায্য করার চেষ্টা করছি। আমাদের সাংবাদিকতা জারি রয়েছে। ভারতে আমাদের দর্শকদের সামনে আমরা খবর পরিবেশন জারি রাখব।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share