Blog

  • Narendra Modi: ফের আজ ৭১ হাজার প্রার্থীর হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    Narendra Modi: ফের আজ ৭১ হাজার প্রার্থীর হাতে সরকারি চাকরির নিয়োগপত্র তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে রোজগার মেলার সূচনা করা হয়েছে। এই রোজগার মেলা থেকেই দেশের যুবক-যুবতীদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে চাকরির শংসাপত্র। প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় সূত্রে খবর, আজ ফের একবার সরকারি দফতরের নতুন যোগদানকারীদের হাতে নিয়োগপত্র তুলে দেবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০ টা নাগাদ ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে ৭১ হাজার জনের হাতে এই নিয়োগপত্র তুলে দেবেন তিনি। আজ এই অনুষ্ঠানে বক্তৃতাও দেবেন প্রধানমন্ত্রী।

    ৭১০০০ প্রার্থীকে নিয়োগপত্র মোদির

    গত বছরের জুন মাসে আগামী দেড় বছরে ১০ লক্ষ নিয়োগের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মোদি। এরপরেই সূচনা করা হয় রোজগার মেলা। প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী যে চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন তার লক্ষ্য পূরণেই এই রোজগার মেলার সূচনা করা হয়েছে। এর ফলে দেশের উন্নয়নে আরও সরাসরি যোগ দিতে পারবে যুব সমাজ। এর পর গত অক্টোবর মাসে ৭৫ হাজার যুবক-যুবতীকে নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছিল। তখনও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে নিয়োগপত্র বিলি করেছিলেন। এর পর দীপাবলির সময়ে ৭১ হাজার জনকে নিয়োগপত্র দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। জানানো হয়েছিল, দেশের ৪৫ টি এলাকায় ওই নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে প্রার্থীদের। ফের আজকেও নিয়োগপত্র দেওয়া হবে ৭১ হাজার প্রার্থীদের।

    আরও পড়ুন: ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, জানুন বাজেটের সাত সতেরো

    সারা দেশের নতুন নিয়োগকারীরা ভারত সরকারের অধীনে বিভিন্ন পদে যেমন জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার, লোকো পাইলট, টেকনিশিয়ান, ইন্সপেক্টর, সাব-ইন্সপেক্টর, কনস্টেবল, স্টেনোগ্রাফার, জুনিয়র অ্যাকাউন্ট্যান্ট, গ্রামীণ ডাক সেবক, আয়কর পরিদর্শক, শিক্ষক, নার্স, ডাক্তার, সামাজিক নিরাপত্তা অফিসার, পিএ, এমটিএস ইত্যাদিতে যোগ দেবেন।

    কর্মযোগী প্রারম্ভ মডিউল…

    এছাড়াও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কর্মযোগী প্রারম্ভ মডিউলের উদ্বোধন করেছেন। রোজগার মেলার অধীনে যেসব প্রার্থী চাকরি পেয়েছেন তাঁদের এই মডিউলের মাধ্যমে অনলাইনে ওরিয়েন্টশন হয়। ফলে কর্মযোগী প্রারম্ভ মডিউল থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা যা শিখেছেন তার অভিজ্ঞতাও আজকের এই অনুষ্ঠানে শেয়ার করা হবে।

    বিভিন্ন রাজ্যে বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    সূত্রের খবর, ‘রোজগার মেলা’-এর অধীনে যুবকদের চাকরি দেওয়ার জন্য বিভিন্ন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জানুয়ারিতে বিভিন্ন রাজ্যে যাবেন। ধর্মেন্দ্র প্রধান, পীযূষ গয়াল, হরদীপ পুরী, অনুরাগ ঠাকুর এবং অন্যান্যদের মত সিনিয়র মন্ত্রী সহ মোট ৪৫ জন মন্ত্রী এতে অংশ নেবেন। যেমন- নরেন্দ্র সিং তোমর যাবেন ভোপালে, অনুপ্রিয়া প্যাটেল মুম্বইয়ে, অশ্বিনী চৌবে নাগপুরে, নিত্যানন্দ রাই পুনেতে, পীযূষ গোয়েল নয়া দিল্লিতে, ধর্মেন্দ্র প্রধান ভুবনেশ্বরে, কানপুরে অনুরাগ সিং ঠাকুর, গাজিয়াবাদে আর কে সিং, পাটনায় কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিং, ফরিদাবাদে ভূপেন্দ্র যাদব, জম্মুতে অজয় ​​ভাট, রাঁচিতে পশুপতিনাথ পারস এবং বেঙ্গালুরুতে প্রহ্লাদ জোশী ইত্যাদি।

     

  • Calcutta High Court: প্রধান শিক্ষক বাবার স্কুলে বেআইনিভাবে চাকরি ছেলের! সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: প্রধান শিক্ষক বাবার স্কুলে বেআইনিভাবে চাকরি ছেলের! সিআইডি তদন্তের নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই স্কুলে চাকরি করেন বাবা-ছেলে! অভিযোগ, প্রধান শিক্ষক বাবা, আর তাঁরই স্কুলে জালিয়াতি করে চাকরি পেয়েছেন ছেলে। শুধু তাই নয়, তিন বছর ধরে বেতনও পেয়েছেন। অথচ তাঁর নিয়োগপত্রও নেই, আর এই অবাক করা ঘটনা জানা নেই জেলা স্কুল পরিদর্শকের! এই ঘটনা সামনে আসতেই চক্ষু চড়কগাছ বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর। তাই এবারে এই মামলায় সিআইডি (CID) তদন্তের নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এই মামলায় সিআইডি ডিআইজিকে তলব করে মামলার তদন্তের রিপোর্ট ২ সপ্তাহের মধ্যে জমা দিতে বলেছেন বিচারপতি। সেই সঙ্গে অভিযুক্ত ‘ভুয়ো’ শিক্ষকের স্কুলে প্রবেশ ও বেতন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন তিনি। ২ ফেব্রুয়ারি মামলার পরবর্তী শুনানি।

     মামলাটি ঠিক কী?

    মুর্শিদাবাদের গোথা এয়ার হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষক আশিস তিওয়ারি। অভিযোগ, তাঁরই স্কুলে চাকরি করেন তাঁর ছেলে অনিমেষ তিওয়ারি। এক আরটিআই থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সোমা রায় নামে এক চাকরিপ্রার্থী মামলা করেছেন হাইকোর্টে। মুর্শিদাবাদের ওই ‘ভুয়ো’ ভূগোল শিক্ষক অন্য এক প্রার্থী অরবিন্দ মাইতির নিয়োগপত্রের মেমো নম্বর নকল করেই চাকরিতে যোগ দিয়েছেন বলে অভিযোগ। এ বিষয়ে মামলাকারী সোমা রায়ের হয়ে আদালতে সওয়াল করেন তাঁর আইনজীবী বিকাশরঞ্জন ভট্টাচার্য এবং ফিরদৌস শামিম। এর পরেই আদালত অনিমেষের বেতন বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে। এমনকী, ওই শিক্ষক স্কুলে ঢুকতে পারবেন না বলেও নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    বিচারপতির প্রশ্নের মুখে ডিআইরা

    এই নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ মামলায় স্কুল পরিদর্শকের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি। তাঁর কথায়, “ডিআইয়ের (জেলা স্কুল পরিদর্শক) কাছে এই নিয়োগের তথ্য নেই। মানে ডিআই সন্দেহের ঊর্ধ্বে নয়। নিয়োগে দুর্নীতি মানা যাবে না। এর পর এমন তথ্য সামনে এলে রাজ্যের বিপক্ষে যাবে।” তিনি প্রশ্ন করেন, “আমি দেখে অবাক হচ্ছি যে, জেলা স্কুল পরিদর্শক এই নিয়োগ নিয়ে কিছু জানেন না। অথচ ওই শিক্ষক গত ৩ বছর ধরে বেতন পাচ্ছেন। কী করে এ বিষয়ে কেউ কিছু জানেন না!”

    আরও পড়ুন: ২০১৬-এর পর স্কুলের সমস্ত নিয়োগ খতিয়ে দেখতে হবে ডিআইদের! নির্দেশ বিচারপতি বসুর

    সিআইডি ডিআইজিকে তলব

    আজ সকাল সাড়ে দশটায় সিআইডি ডিআইজিকে তলব করেছিলেন তিনি। নির্দেশ মত হাজিরা দেন ডিআইজি-সিআইডি। এরপরই বিশেষ দল গঠনের নির্দেশ দেন বিচারপতি। আদালতের নির্দেশে বলা হয়েছে, স্কুল পরিদর্শক স্বতঃপ্রাণোদিত এফআইআর দায়ের করবে। এরপরই তাঁর নির্দেশ, ২০১৬ সালের পর থেকে যাঁরা নিয়োগ পেয়েছেন, সব জেলার স্কুল পরিদর্শকরা তাঁদের ডেটা তৈরি করবেন। ২ সপ্তাহের মধ্যে তদন্তের প্রাথমিক রিপোর্ট জমা দিতে হবে। ২ ফেব্রুয়ারি মামলাটি আবার শুনবে আদালত।

  • JP Nadda: ‘‘দিদি এত রাগ করো না, স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়’’, মমতাকে কটাক্ষ নাড্ডার

    JP Nadda: ‘‘দিদি এত রাগ করো না, স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়’’, মমতাকে কটাক্ষ নাড্ডার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২০২২ তে ৫৭ শতাংশ মোবাইল ভারতে তৈরি হয়। অ্যাপল মোবাইলেও লেখা থাকে মেড ইন ইন্ডিয়া। ভারত আজ বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ওষুধ রফতানি করছে। প্রতিরক্ষা দফতরে আগে প্রচুর দুর্নীতি হত। ডুবোজাহাজ কিনতে দুর্নীতি, হেলিকপ্টার কিনতে দুর্নীতি হত। এখন ভারত বিভিন্ন দেশে প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম রফতানি করছে। এটাই পরিবর্তিত ভারত। নদিয়ার বেথুয়াডহরির সভায় এভাবেই মোদি সরকারের জয়গান গাইলেন বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি জেপি নাড্ডা (JP Nadda)। একই সঙ্গে আবাস থেকে শুরু করে কেন্দ্রের সমস্ত প্রকল্পে রাজ্য দুর্নীতি করছে বলে দাবি করেন তিনি। নাড্ডা বলেন, “কেন্দ্র কাজের জন্য টাকা পাঠাচ্ছে আর এখানে ঘোটালা হচ্ছে। গরু, বালি, কয়লা এমনকী শৌচাগার থেকেও টাকা খাচ্ছে তৃণমূল। ওরা সংবিধান পর্যন্ত মানেন না।” হুঁশিয়ারির শুরে বলেন, “সংবিধান না মানলে জনতা বিচার করবে।”

    দিদি রাগবেন না!

    নাড্ডার মতে, এখন সবকিছুতে দিদি রেগে যাচ্ছেন। বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি বলেন, ‘‘আবাস নিয়ে তদন্ত হলে রেগে যান। আপনারা বলেন কাজ করতে দিচ্ছে না। মনরেগায় কৃষকদের টাকা খাওয়ার তদন্ত হলে তাতেও চিন্তায় পড়ে যান। এখানে সবথেকে বেশি মানব পাচার হয় কি না বলুন? সবথেকে বেশি মহিলাদের উপর অত্যাচার হয় কি না বলুন?’’ নাড্ডা বলেন, ‘‘একটা বৈঠকে দিদি আমার পাশে বসেছিলেন। আমি বললাম, দিদি এত রেগে যাবেন না। আপনি সংবিধান মেনে কাজ করুন, নিয়ম অনুযায়ী চলুন, দুর্নীতির সঙ্গ ছাড়ুন। আপনাকে ভগবান সুযোগ দিয়েছেন। আমি দিদিকে বলতে চাই, দিদি এত রাগ করো না। স্বাস্থ্যের জন্য ভাল নয়।’’

    দুর্নীতির সরকার

    এদিনে সভায় রাজ্যের শাসক দলের দুর্নীতির কথা তোলেন বিজেপি সর্বভারতীয় সভাপতি। নাড্ডা বলেন, ‘‘কেন্দ্র টাকা পাঠায়, এখানে দুর্নীতি হয়। আর তদন্ত হলেই মোদি সরকারের নামে বলতে থাকে। মোদি সরকার সততার সরকার, আপনার সরকার বেইমানের সরকার, এটা বুঝতে হবে।’’  মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে তীব্র আক্রমণ করেন জগৎ প্রকাশ নাড্ডা। বেথুয়াডহরি সভা থেকে তিনি বলেন, ‘‘পয়সা পাঠাচ্ছেন মোদি আর তুমি এখানে দুর্নীতি করছ? আর যখনই তদন্ত হবে, বলবে সরকার শত্রুতা করছে। চুরিও করবে, গায়ের জোরও খাটাবে?’’

    আরও পড়ুুন: ড্রেস কোড না মেনে বোরখা পরে হিন্দু কলেজে! ঢুকতেই দিলেন না কর্তৃপক্ষ

    নাড্ডার মতে, এসবের থেকে রাজ্যবাসীর মুক্তির একটাই পথ। তা হল, তৃণমূলকে সরিয়ে বিজেপিকে আনা। তিনি বললেন, ‘‘এসব থেকে মুক্তির একটাই রাস্তা, তা হল বিজেপি। তা পঞ্চায়েত ভোট হোক বা লোকসভা ভোট। বলুন, লোকসভা ভোটে এখানে পদ্ম ফুটবে কি না?’’ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর সুরে সুর মিলিয়ে নাড্ডা বলেন, ‘‘পদ্মে ছাপ দাও, চোর ধরেও দেব, জেলে ভরেও দেব। পদ্মে ভোট দিন, বাকিটা দেখে নেব।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Anubrata Mandal: নতুন বছরেও জেলে কেষ্ট! গরুপাচার মামলায় ফের জামিন খারিজ অনুব্রত, সায়গলের

    Anubrata Mandal: নতুন বছরেও জেলে কেষ্ট! গরুপাচার মামলায় ফের জামিন খারিজ অনুব্রত, সায়গলের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অনুব্রতকে জেল হেফাজতে পাঠানোর নির্দেশ দিল আদালত। ওই দিনই গরুপাচারকাণ্ডে আবার শুনানি হবে। চোদ্দ দিন পর বৃহস্পতিবার আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালতে অনুব্রতকে পেশ করা হয়। এই মামলায় জামিনের জন্য কলকাতা হাই কোর্টে আগেই আবেদন করেছিলেন অনুব্রত। উচ্চ আদালত তৃণমূল নেতার জামিনের আবেদন খারিজ করে দেয়। খারিজ হয়ে গিয়েছে অনুব্রতর দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের জামিনের আবেদনও। ভার্চুয়াল শুনানিতে বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী সায়গলের আইনজীবীর আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। সেই সঙ্গে সিবিআইকে জিজ্ঞাসাবাদের অনুমতিও দেওয়া হয়েছে।

    সিবিআইয়ের দাবি

    আদালতে সিবিআই দাবি করে, বীরভূম কোঅপারেটিভ ব্যাঙ্কে ২৩১টি ভুয়ো অ্যাকাউন্ট পাওয়া গিয়েছে। যার মধ্যে ২০০টি অ্যাকাউন্ট একজনের সই দিয়ে খোলা হয়েছিল বলে সিবিআইয়ের দাবি। এ ছাড়াও আদালতে বাফারিং অ্যাকাউন্টের কথাও তুলে ধরে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাটি। অর্থাৎ, এই ভুয়ো অ্যাকাউন্ট থেকে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে আর্থিক লেনদেনের হদিস পেয়েছে সিবিআই। আদালতে সিবিআইয়ের আইনজীবী জানান, সম্প্রতি ১৭৭টি সমবায় ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট সিজ করা হয়। এর মধ্যে বেশ কয়েকটি অ্য়াকাউন্টের টাকা আরও কয়েকটি অ্যাকাউন্টে ঘুরে জমা পড়েছে দুটি চালকল সংস্থার অ্যাকাউন্টে, যে ২টি চালকলের সঙ্গে অনুব্রতর যোগ রয়েছে। 

    আরও পড়ুুন: ড্রেস কোড না মেনে বোরখা পরে হিন্দু কলেজে! ঢুকতেই দিলেন না কর্তৃপক্ষ

    সায়গল প্রসঙ্গ

    বীরভূমের ডিসট্রিক্ট সেন্ট্রাল কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কে যে সমস্ত ভুয়ো অ্যাকাউন্টের হদিস মিলেছে, সে বিষয়ে অনুব্রতের দেহরক্ষী সায়গলকেও জিজ্ঞাসাবাদ করতে চায় সিবিআই। বৃহস্পতিবার আসানসোলের সিবিআই আদালতে সায়গলের মামলার ভার্চুয়াল শুনানি ছিল। সায়গল এখন তিহাড় জেলে। এদিন বিচারক সায়গলের জামিনের আবেদনও খারিজ করে দেন। তার পরেই সিবিআই জানায়, কো-অপারেটিভ ব্যাঙ্কে পাওয়া ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলির সঙ্গে অনুব্রতের দেহরক্ষীর যোগ রয়েছে বলে মনে করছে তারা। সিবিআইয়ের অভিযোগ, সায়গলের প্রভাবেই ব্যাঙ্কে মোট ২৩১টি ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছিল। এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যের জন্য তিহাড় জেলে গিয়ে সায়গলকে জিজ্ঞাসাবাদের আবেদন জানায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। সিবিআইয়ের আবেদনে সাড়া দেন বিচারক। তিনি জানান, ভুয়ো অ্যাকাউন্ট নিয়ে সায়গলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য যে কোনও সময়ে তিহাড়ে হাজির হতে পারবেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Joshimath: স্বাভাবিক হয়ে উঠছে জোশীমঠ, বললেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    Joshimath: স্বাভাবিক হয়ে উঠছে জোশীমঠ, বললেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গত ২ জানুয়ারি থেকে জোশীমঠের (Joshimath) কয়েকশো বাড়িতে ফাটল দেখা দেয়, ক্ষতিগ্রস্তরা আশ্রয় নেয় নিজেদের আত্মীয়দের বাড়িতে অথবা সরকারি ক্যাম্পে। প্রশাসন সে সময় এই পীঠস্থানকে ডুবন্ত শহর বলে ঘোষণা করে। বিপর্যয় কাটিয়ে উঠে শহরের ৬৫-৭০ শতাংশ মানুষ স্বাভাবিক জীবনযাপন করছেন এবং আগামী চার মাসের মধ্যেই চারধাম যাত্রা শুরু হবে,ততদিনে পরিস্থিতি আরও উন্নত হবে। বুধবার একটি সাংবাদিক সম্মেলন করে এমনটাই জানালেন উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি।

    মুখ্যমন্ত্রী আর কী বললেন

    উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী এদিন আরও বলেন, “কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে জোশীমঠের (Joshimath)  সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তিনি শহরের বর্তমান পরিস্থিতির মোকাবিলা করার জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে সমস্তরকম সাহায্যের আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি আরও বলেন জোশীমঠের পরিস্থিতি নিয়ে অযথা আতঙ্কিত হবেন না কেউ। দেশের কিছু প্রান্ত থেকে জোশীমঠ (Joshimath)  নিয়ে অপ্রয়োজনীয় মন্তব্য করা হচ্ছে। এগুলো বন্ধ হওয়া দরকার। 

    মুখ্যমন্ত্রীর আরও সংযোজন, “আউলিতেও সবকিছু স্বাভাবিক রয়েছে বর্তমানে। ওই স্থান দেশের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র। পর্যটকরা এখনও নিয়মিতভাবেই আসছেন ওখানে। চারমাস পরেই চারধাম যাত্রা শুরু হবে। দলে দলে তীর্থযাত্রীরা তখন আসবেন। জোশীমঠ (Joshimath)  হয়েই তাঁরা কেদারনাথ এবং বদ্রীনাথের দিকে এগিয়ে যাবেন।”

    এনটিপিসি-র দাবি

     জোশীমঠ(Joshimath)  বিপর্যয়ের জন্য বিভিন্ন মহল থেকেই এনটিপিসির খনন কাজকে দায়ী করা হচ্ছিল। এবার এই অভিযোগকে একেবারেই নস্যাৎ করে দিল এনটিপিসি। এদিন এনটিপিসির অতিরিক্ত জিএম ভূতত্ত্ব ভুবনেশ কুমার বলেন, বর্তমানে টানেলে কোনওরকম ব্লাস্টিং হচ্ছে না। ব্লাস্টিং এর কারনে যদি শহরের বাড়িতে ফাটল ধরত অথবা ভূমিধসে যেত তবে টানেলটিও প্রভাবিত হত। কিন্তু সেরকম কোন ঘটনা ঘটেনি। তাই এনটিপিসির কাজের সঙ্গে ভূমিতল তলিয়ে যাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই। ১২ কিলোমিটার এই টানেলের কাজ হয়েছে বোরিং মেশিন দিয়ে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Union Budget: ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, জানুন বাজেটের সাত সতেরো

    Union Budget: ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট পেশ করবেন নির্মলা সীতারামন, জানুন বাজেটের সাত সতেরো

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ৩১ জানুয়ারি শুরু বাজেট অধিবেশন। ১ ফেব্রুয়ারি বাজেট (Union Budget) পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী হিসেবে এবারই তিনি পেশ করবেন শেষ পূর্ণাঙ্গ বাজেট। ২০২৪ সালে লোকসভা নির্বাচন। তাই ওই বছর পূর্ণাঙ্গ বাজেট পেশ হবে না, হবে ভোট অন অ্যাকাউন্ট। অর্থমন্ত্রী হিসেবে এবার পঞ্চম পূর্ণাঙ্গ বাজেটে পেশ করবেন মোদি সরকারের অর্থমন্ত্রী সীতারামন। ২০১৯ সালে সীতারামন প্রথম বাজেট পেশ করেন। এতদিন বাজেট পেশ করা হত বাজেট- ব্রিফকেসে। সীতারামন বাজেট পেশ করলেন বহি-খাতায়। যা গোটা দেশবাসীর নজর কাড়ে। ২০২১ সালে সীতারামন বাজেট পেশ করেন ট্যাবলেটে, মোদি সরকারের ডিজিটাল ইন্ডিয়ার স্লোগানে উদ্বুদ্ধ হয়ে।

    বাজেট…

    বাজেট পেশ করার আগে প্রথা মেনে বাজেট (Union Budget) বক্তৃতা দেবেন অর্থমন্ত্রী। এই বাজেট বক্তৃতার দুটি অংশ। একটি পার্ট এ, অন্যটি পার্ট বি। বাজেট বক্তৃতার পার্ট এ অংশে অর্থমন্ত্রী বলবেন গত ও বর্তমান অর্থবর্ষ সম্পর্কে। সরকারের আয়-ব্যয় সম্পর্কে জানাবেন। সরকার কোন কোন ক্ষেত্রগুলিকে অগ্রাধিকারের তালিকায় রাখছে, সে সম্পর্কেও জানাবেন। সরকার ট্যাক্স বাবদ কত আয় করল, ধারই বা করল কত, তাও জানাবেন। প্রতিটি মন্ত্রকের ব্যয়ও জানাবেন।

    বাজেটের পার্ট বি অংশে তিনি আলোকপাত করবেন আগামী অর্থবর্ষে সরকারের ট্যাক্স-প্রস্তাবের ওপর। বক্তৃতার এই অংশে বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজকর্মে সরকারের অগ্রগতি সম্পর্কেও আলোকপাত করবেন। সরকারের ভবিষ্যৎ নীতি সম্পর্কেও দিক নির্দেশ করবেন। ট্যাক্সেসান সম্পর্কে সরকারের প্রস্তাব ব্যাখ্যা করবেন। বাজেট বক্তৃতার একেবারে শেষে কেন্দ্রীয়  অর্থমন্ত্রী বলবেন অ্যানুয়েল ফিনান্সিয়াল স্টেটমেন্ট সম্পর্কে।      

    ২০২০ সালে দীর্ঘ সময় ধরে বাজেট (Union Budget) বক্তৃতা দিয়েছিলেন নির্মলা সীতারামন। সেবার তিনি বলেছিলেন দু ঘণ্টা ৪২ মিনিট। বাজেটের দুটো পাতা না পড়েই সেবার বক্তৃতা শেষ করেছিলেন তিনি। এর আগের বাজেট বক্তৃতা দিতে গিয়ে সীতারামন সময় নিয়েছিলেন ২ ঘণ্টা ১৭ মিনিট। ২০২২ সালে তিনি বক্তৃতা দিয়েছিলেন মাত্র ১ ঘণ্টা ৩১ মিনিট।

     

     

  • CBI: তদন্তকারীর কাছে সূত্র গোপন রাখতে পারবেন না সাংবাদিক, নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    CBI: তদন্তকারীর কাছে সূত্র গোপন রাখতে পারবেন না সাংবাদিক, নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সাংবাদিকরা (Reporters) কোন সূত্র থেকে খবর পাচ্ছেন, তা এতদিন গোপন রাখতে পারতেন। তবে এবার থেকে আর তা হবে না। সাংবাদিকরা কোন সূত্র থেকে খবর পাচ্ছেন, তদন্তকারীর কাছে তা আর গোপন রাখা যাবে না। বুধবার নয়াদিল্লিতে (New Delhi) সিবিআইয়ের (CBI) বিশেষ আদালতের তরফে একটি ক্লোজার রিপোর্ট বাতিল করে দেওয়ার পর এমনই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আদালত এও জানিয়েছে, তদন্তকারী সংস্থা সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের কাছে খবরের সূত্র জানতে চাইতে পারেন। কারণ তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সূত্রের প্রয়োজন এবং সেটাই প্রধান গুরুত্বপূর্ণ। আদালত আরও জানিয়েছে, তদন্তকারী সংস্থা ইন্ডিয়ান পিনাল কোড এবং কোড অফ ক্রিমিনাল প্রসিডিওর দ্বারা সুসজ্জিত। তদন্তের প্রয়োজনে তারা যে কোনও ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারে। এবং এই সমস্ত মানুষজন তদন্তের গুরুত্বপূর্ণ অংশ। তদন্তের স্বার্থে এ ব্যাপারে সহযোগিতা করা কর্তব্য তাঁদেরও।

    ক্লোজার রিপোর্ট…

    এদিন রাউস অ্যাভিনিউ জেলা আদালতের চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট অঞ্জলি মহাজন এই মামলা সংক্রান্ত ক্লোজার রিপোর্টটি বাতিল করে দেন। তাঁর বক্তব্য, তদন্ত চলাকালীন কোনও সাংবাদিক কোন সূত্রে খবর পেয়েছেন, তা গোপন রাখতে পারেন না তদন্তকারী সংস্থার কাছে। তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যেতে তাঁকে সব কিছু প্রকাশ করতে হবে। ২০০৯ সালে প্রকাশিত খবরটির মূল সূত্র কী এবং কোন নথিপত্রের ভিত্তিতে তা লেখা হয়েছে, তার সম্পূর্ণ বিবরণ তদন্তকারী সংস্থার হাতে দিতে হবে বলেও জানিয়েছেন অঞ্জলি। বুধবার এই মামলা সংক্রান্ত তদন্ত এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার নির্দেশ দিয়েছে সিবিআইয়ের (CBI) বিশেষ আদালত।

    আরও পড়ুুন: মিড-ডে মিলের টাকায় জেলা সফর মুখ্যমন্ত্রীর! কীভাবে? নথি প্রকাশ শুভেন্দুর

    ২০০৯ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সুপ্রিম কোর্টে হওয়ার কথা ছিল মুলায়ম সিংহ যাদব ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের সম্পত্তির মামলার শুনানি। তার আগের দিন একটি সংবাদপত্রে মুলায়মকে নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। পরে জানা যায়, ভুয়ো নথিপত্রের ভিত্তিতে খবরটি প্রকাশ করেছিলেন জনৈক সাংবাদিক। তদন্ত শুরু হলে সোর্স বলতে অস্বীকার করেন ওই সাংবাদিক। তার জেরে তদন্ত থেমে যায় মাঝ পথে। সেই প্রেক্ষিতেই সিবিআই আদালতের এই নির্দেশ। এই বিষয়ে আরও তদন্তের প্রয়োজন বলেও জানায় আদালত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Ministry of Finance: বিদেশে তথ্য পাচার! বাজেটের ঠিক আগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    Ministry of Finance: বিদেশে তথ্য পাচার! বাজেটের ঠিক আগে গ্রেফতার অর্থমন্ত্রকের অস্থায়ী কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১ ফেব্রুয়ারি সংসদে বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। জোর ব্যস্ততা এখন অর্থমন্ত্রকে (Espionage In Finance Ministry)। তার মধ্যেই তথ্য পাচারের অভিযোগে দিল্লি পুলিশ গ্রেফতার করল মন্ত্রকের এক কর্মীকে। যা নিয়ে রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। অর্থের বিনিময়ে বিদেশে তথ্য পাচারের অভিযোগে চুক্তিভিত্তিক ওই কর্মীকে গ্রেফতার করেছে দিল্লি পুলিশের ক্রাইম ব্রাঞ্চ। রুজু হয়েছে মামলা।

    অভিযুক্তের কাছ থেকে যা যা পাওয়া গেল

    পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্তের নাম সুমিত। তিনি ডেটা এন্ট্রি অপারেটর হিসেবে চুক্তির ভিত্তিতে নিযুক্ত হয়েছিলেন। অভিযুক্তর কাছ থেকে একটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়েছে। যেখানে বেশ কিছু চ্যাট দেখে পুলিশের ধারণা, ওই ব্যক্তিকে বিদেশি কোনও সংস্থা হানিট্র্যাপে ফাঁসিয়ে ব্ল্যাকমেল করেছে। তবে এই ঘটনা প্রথম নয়। কিছুদিন আগেও অর্থমন্ত্রকের তথ্য পাচারের অভিযোগ সামনে এসেছিল। তবে বাজেট অধিবেশনের আগে মন্ত্রকের কর্মীর গ্রেফতার হওয়া খুবই তাৎপর্যপূর্ণ। এর ফলে অর্থ মন্ত্রকের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচারের একটি চক্র ভেঙে দিল দিল্লি পুলিশ, এমনই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। দিল্লি পুলিশ সূত্রে খবর টাকার বিনিময়ে অর্থমন্ত্রকের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য বিদেশে পাঠিয়ে দিত সুমিত। মন্ত্রকে ডেটা এন্ট্রি অপারেটার হিসেব কাজ করার ফলে বহু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য তাঁর নাগালে ছিল। তাঁর মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ওই মেবাইলটিকে হাতিয়ার করেই সে তথ্য পাচার করত বলে দাবি পুলিশের। বাজেট পেশের কয়েক দিন আগেই নির্মলা সীতারমনের দফতর থেকে তথ্য বেরিয়ে যাওয়ার খবরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।  ওই ব্যক্তির কাছ থেকে অর্থমন্ত্রকের বেশকিছু নথিও উদ্ধার করা হয়েছে। 

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘিতে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের, কবে?

    আগামী বছর হবে লোকসভা নির্বাচন। ফলে এবছরই শেষ পূর্ণ বাজেট পেশ করার সুযোগ মোদি সরকারের। সামনে রয়েছে একাধিক রাজ্যে বিধানসভা নির্বাচন। তাই এবার জনমুখী বাজেটের সম্ভাবনা থাকছে। বাড়তে পারে আয়কর ছাড়ের সীমা। অর্থমন্ত্রী সীতারামন কয়েকদিন আগে নিজেকে মধ্যবিত্ত হিসেবে তুলে ধরেছিলেন। যা দেখে ওয়াকিবহাল মহলের ধারণা, এবার মধ্যবিত্তের জন্য বাজেটে বড় চমক থাকতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: রাজ্যপালকে ‘ম্যানেজ’ করতে মরিয়া মুখ্যমন্ত্রী! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: রাজ্যপালকে ‘ম্যানেজ’ করতে মরিয়া মুখ্যমন্ত্রী! বিস্ফোরক শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘রাজ্যপাল থাকাকালীন মাননীয় জগদীপ ধনখড় (Ex Governor Jagdeep Dhankar) আইন-সংবিধানকে ভঙ্গ করার জন্য রাজ্য সরকারকে (state government) চেপে ধরেছিলেন। তাতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনৈতিক কাজে সমস্যা হয়েছিল’। তাই ‘এবার তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রথম দিন থেকে রাজ্যপালকে ম্যানেজের জন্য মরিয়া।’ এমনই বিস্ফোরক মন্তব্য় করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (suvendu adhikari)। 

    রাজ্যপালের উপর আস্থা প্রকাশ

    বুধবার একটি রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নেওয়ার পর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, ‘‘বর্তমান রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস একজন শিক্ষাবিদ এবং পশ্চিমবঙ্গ সম্পর্কে তাঁর স্বচ্ছ ধারণা রয়েছে। তবে তাঁর কাজ এবং চলার পথ ভিন্ন হতে পারে, সে ব্যাপারে আমি কোনও মন্তব্য করতে চাই না। তবে মুখ্যমন্ত্রী যে ওনাকে প্রথম দিন থেকে ম্যানেজ করতে মরিয়া চেষ্টা করে যাচ্ছেন তা স্পষ্ট।” শুভেন্দুর দাবি, ‘‘কিছুদিন আগে রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। সেদিনের বৈঠকে রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীকে জানান যে, সিকিউরিটি কমিশন নোটিফিকেশন, লোকায়ুকত বিল ও অন্যান্য বেশ কিছু বিষয়ে ছাড়পত্র দেওয়া যাবে না। রাজ্যপাল মুখ্যমন্ত্রীকে এও বলেন, আপনি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদ থেকে রাজ্যপালকে সরানোর জন্য যে বিল আনতে চাইছেন, তাতেও আমি ছাড়পত্র দিতে পারব না। কারণ এক্ষেত্রে ইউজিসি এবং সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশ অমান্য করার প্রসঙ্গ জড়িয়ে রয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী রাজ্যপালের কাছে আত্মসমর্পণ করে বলেন, আমি লোকায়ুত প্রত্যাহার করে নিচ্ছি। আগের রাজ্যপালের সঙ্গে আমার বিরোধ ছিল, তাই আমি ওনাকে বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য পদ থেকে সরাতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আপনার সঙ্গে আমার কোনও বিরোধ নেই, তাই আচার্য পদ পরিবর্তন বিল নিয়ে আমি আর আপনাকে কিছু বলব না।’’

    আরও পড়ুন: সাগরদিঘিতে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা কমিশনের, কবে?

    শুভেন্দু  প্রাক্তন রাজ্যপাল তথা বর্তমানে দেশের উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়ের প্রশংসাও করে বলেন, ‘‘উনি থাকাকালীন রাজভবনকে একটা উচ্চতর পর্যায়ে নিয়ে গিয়েছিলেন।’’বর্তমান রাজ্যপালের প্রতি পূর্ণ আস্থা রেখে বিরোধী দলনেতা জানান, ‘‘রাজ্যপালের সঙ্গে যে সমস্ত উপাচার্যরা বৈঠক করেছেন তাঁদের মধ্যে অনেকেই যোগ্যতা অনুযায়ী উপাচার্য হননি। শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে টাকা দিয়ে উপাচার্য পদে অনেকেই নিয়োগ পেয়েছেন। সমস্ত  উপাচার্যদের নিয়োগ বেআইনিভাবে হয়েছে। সুযোগ পেলে রাজ্যপালকে আমি একথা জানাব। ওনাকে তৃণমূল সম্পর্কে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করব। রাজ্যপালের উপর বিশ্বাস আছে যে, তিনি বেআইনি কাজে মুখ্যমন্ত্রীকে সঙ্গ দেবেন না, যদি সেটা হয়, তাহলে সংবিধানের রীতি মেনে যেখানে অভিযোগ জানানোর জানাব।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mamata Banerjee: ইউটিউব দেখেই মেঘালয়ের তিনটে ভাষা শিখে নেবেন! কী বললেন মমতা?

    Mamata Banerjee: ইউটিউব দেখেই মেঘালয়ের তিনটে ভাষা শিখে নেবেন! কী বললেন মমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয়ে একাধিকবার প্রচারে গেলেও এখনও শিখে উঠতে পারেননি খাসি, গারো, পাঁর– মেঘালয়ের এই তিন ভাষা। তাই এবার ইউটিউব দেখেই মেঘালয়ের ভাষা শিখতে শুরু করবেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মেঘালয়বাসীর কাছে আপাতত সেরকমই অঙ্গীকার করলেন মমতা।

    অন্য ভাষা শিখতে আগ্রহ

    অন্য রাজ্যে প্রচারে গেলে সেখানকার ভাষায় কথা বলটা জনসংযোগের একটা ধাপ। রাজনীতিকরা চেষ্টা করেন ভিন রাজ্যে প্রচারের সময় সেই রাজ্যের ভাষা বলার। পুরো না হলেও নিদেন পক্ষে দু-এক লাইন। মমতা বন্দ্যোপাধায়ের ক্ষেত্রেও তার অন্যথা হয় না। কিন্তু মেঘালয়ে সেই তাল কেটেছে। বুধবার মেঘালয়ের এক জনসভায় মমতা স্বীকার করে নিয়েছেন তিনি এই পাহাড়ি রাজ্যের ভাষা জানেন না। তাঁর কথায়, ‘পরের বার যখন আসব আপনাদের এলাকায় আপনাদের ভাষা শিখুতে চাই। আমায় শেখান প্লিজ! এর মধ্যে আমি ইউটিউব থেকে শিখতে আরম্ভ করব।’ আপতত ইউটিউব ভরসা হলেও তিনি মেঘালয়ের মানুষের কাছ তাঁদের ভাষা শিখতে পারলেই সবচেয়ে খুশি হবেন। তিনি বলেন, ‘আমি খুশি হব, আপনাদের কাছ থেকে আপনাদের ভাষা শিখলেই।’ 

    আরও পড়ুুন: নথি জাল করে বাবার স্কুলে চাকরি! ভূগোল শিক্ষকের কাণ্ডে সিআইডি ডাকল হাইকোর্ট

    অন্য ভাষা শেখার আগ্রহ মমতার বরাবরের। এমনই দাবি করেন তৃণমূল সুপ্রিমো। বছর কয়েক আগে বাংলায় বাণিজ্য সম্মেলনে সেই কথা নিজেই জানিয়েছিলেন। তিনি নিজে কতগুলি ভাষা জানেন, বিভিন্ন সভায় তার খতিয়ানও দিয়েছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী। যখন তিনি ভিয়েতনামে গিয়েছিলেন ভিয়েতনামি ভাষা শিখেছিলেন। রাশিয়ার গিয়ে রাশিয়ান ভাষা শিখেছেন। এছাড়া তাঁর জানা ভাষার তালিকায় রয়েছে, গুজরাটি, আসমিজ, মণিপুরী, ওড়িয়া, পঞ্জাবি, মারাঠি, বাংলা, হিন্দি, গোর্খা, নেপালি। এবার সেই তালিকায় ঢুকবে খাসি, গারো, পাঁর ভাষা।  বুধবারই নির্বাচন কমিশন ঘোষণা করেছে, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি মেঘালয়ে বিধানসভা ভোট। মঙ্গলবারই সে রাজ্যে ভোটপ্রচারে গিয়েছেন মমতা এবং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বুধবার মেঘালয়ের মেদিপাথরের জনসভায় মমতা  জানান মেঘালয় তাঁর মনে। তাই সেখানকার ভাষাও রপ্ত করতে চান তিনি।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share