Blog

  • Suvendu Adhikari: আবাস যোজনার টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: আবাস যোজনার টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা, হুঁশিয়ারি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবাস যোজনার টাকা ফেরত না দিলে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার, হুঁশিয়ারি দিলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। মিড ডে মিল নিয়ে রাজ্য সরকারের (State Government) বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুললেন তিনি। শুভেন্দুর অভিযোগ, মিড ডে মিলের জন্য পাঠানো কেন্দ্রের টাকা নিয়ে রাজ্য সরকার দুয়ারে সরকার ক্যাম্প (Duare Sarkar Camp) চালাচ্ছে। 

    আবাস যোজনা নিয়ে সরব

    বিজেপি সূত্রে খবর, রাজ্য কমিটির বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় জেলায় জেলায় বঞ্চিতদের তালিকা তুলে ধরে আন্দোলনের ঝাঁঝ বাড়ানোর পাশাপাশি আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা নিয়ে দুর্নীতির অভিযোগে শাসক দল তৃণমূল তথা সরকারকে কার্যত অস্বস্তিতে ফেলে দিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা। নির্দিষ্ট গাইডলাইন উপেক্ষা করে গরিব মানুষদের বঞ্চিত রেখে তথাকথিত বড় লোকরা আবাস যোজনার বাড়ি পেয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির। এ প্রসঙ্গে শুভেন্দু বলেন, “তৃণমূল নেতা-মন্ত্রী ঘনিষ্ঠরাই কাটমানির বিনিময়ে ঘর পেয়েছে শুধু নয়, আইনকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পঞ্চায়েত এলাকার অনেক তৃণমূল নেতাও বাড়ি নিয়েছে। যাঁরা আবাস যোজনার আসল দাবিদার তাঁদেরকে বাদ দেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী গরিবের বন্ধু, গরিবের জন্য বাড়ি, শৌচালয় দিয়েছেন। কিন্তু তৃণমূল, নিজের দলের লোক ছাড়া কাউকে আবাসের বাড়ি দেয়নি। যাঁদের পাকা বাড়ি, তাঁদের থেকে কাটমানি খেয়ে আবাসের তালিকায় নাম তুলেছে। প্রকৃত গরিবের সঙ্গে বঞ্চনা করা হয়েছে।” তিনি বলেন, মামলা করে বঞ্চিতদের সুযোগ পাইয়ে দেওয়ার লড়াই করবে বিজেপি। শুভেন্দুর কথায়, “কী করে টাকা ফেরত করাতে হয়,আমরা জানি। টাকা না ফেরালে তৃণমূল নেতাদের বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা হবে।”

    আরও পড়ুন: গঙ্গা আরতি করতে হিন্দুদের কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন সুকান্ত মজুমদারের

    মিড ডে মিল দুর্নীতি প্রসঙ্গ

    ব্যারাকপুরে সাংগঠনিক জেলার অঞ্চল সম্মেলনে শুভেন্দু মিড ডে মিল নিয়েও তৃণমূলের বিরুদ্ধে সরব হন। এদিন তিনি বলেন, “দু’বছর করোনা পর্বে সাড়ে ৯ কোটি কেজির চাল,স্যানিটাইজার,মাস্ক কেনার ক্ষেত্রে ব্যাপক দুর্নীতি হয়েছে। মিড ডে মিলের অ্যাকাউন্টের টাকা ভারত সরকারের। এই টাকা পড়ে থাকলে সুদ হয়। সেই সুদের টাকাতে দুয়ারে সরকার ক্যাম্প থেকে আরও বিভিন্ন কর্মসূচি চালাচ্ছে রাজ্য সরকার”। এই বিষয়ে এদিন শুভেন্দু বলেন, “অপেক্ষা করুন। একের পর এক সব দুর্নীতি বেরিয়ে আসবে। এ নিয়ে কেন্দ্র থেকে প্রতিনিধি দল আসছে। তারা মিড ডে মিল সংক্রান্ত বিভিন্ন বিষয় খতিয়ে দেখে সাত দিনের মধ্যে রিপোর্ট দেবে।” শুভেন্দু জানান, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক এই বিষয়ে অডিট টিম পাঠিয়ে অনুসন্ধান করবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • West Bengal Weather: ফের নামল পারদ! মাঘের শুরুতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস

    West Bengal Weather: ফের নামল পারদ! মাঘের শুরুতেই বৃষ্টির পূর্বাভাস

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীত এখনই শেষ না। মকর সংক্রান্তিতে শহরে শীত উধাও থাকলেও ফের নিম্নমুখী পারদ। তবে পৌষ সংক্রান্তির পর তাপমাত্রার পারদ খানিকটা নামলেও, গত সপ্তাহের মত জাঁকিয়ে ঠান্ডার আমেজ একেবারেই নেই। রয়েছে হালকা শীতের আমেজ। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার এর সঙ্গে রয়েছে বৃষ্টির পূর্বাভাস। নতুন সপ্তাহে উত্তর থেকে দক্ষিণ, বাংলার সব প্রান্তে বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে হাওয়া অফিস। তবে কলকাতায় তেমন বৃষ্টি হবে না বলে জানা গিয়েছে।

    কলকাতার আবহাওয়া

    সকালের দিকে কুয়াশা থাকবে। পরে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৬ ও ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি বেশি। রবিবার এই তাপমাত্রা ছিল ১৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অর্থাৎ এদিন এক ধাক্কায় তাপমাত্রা নেমেছে ৩ ডিগ্রি।

    বৃষ্টির পূর্বাভাস এই জেলাগুলোতে

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, মাঘের শুরুতেই রাজ্যের উপকূলবর্তী জেলায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে।  আগামী ১৭ এবং ১৮ জানুয়ারি দক্ষিণ ২৪ পরগনা এবং পূর্ব মেদিনীপুরে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়াও উত্তর ২৪ পরগনা, হাওড়া এই দুই জেলাতেও বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া দক্ষিণবঙ্গের বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে। এদিন গাঙ্গের পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা কিছুটা কমেছে। তবে বুধবার থেকে তাপমাত্রা ফের ঊর্ধ্বগামী হওয়ার পূর্বাভাস দিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    আরও পড়ুন: মকর সংক্রান্তিতে উধাও শীতের আমেজ! বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের এই জেলাগুলিতে

    অন্যদিকে উত্তরবঙ্গে ১৬, ১৭, ১৮ জানুয়ারি দার্জিলিং-এ হালকা বৃষ্টি হতে পারে। ১৬, ১৭ জানুয়ারি হালকা বৃষ্টি হতে পারে কালিম্পং-এ। শুধুমাত্র আলিপুরদুয়ারে হালকা বৃষ্টি হতে পারে আজ, ১৬ জানুয়ারি। এছাড়া উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, কোচবিহার, উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুর এবং মালদায় আগামী এক সপ্তাহ আবহাওয়া প্রায় শুষ্ক থাকবে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে ঘন কুয়াশার দাপট দেখা যাব। তবে আপাতত উত্তরবঙ্গের জেলাগুলিতে রাতের তাপমাত্রার তেমন কোনও পরিবর্তন হবে না।

    তাপমাত্রা নামলেও জাঁকিয়ে ঠান্ডা নেই কেন?

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই একটি শক্তিশালী পশ্চিমী ঝঞ্ঝা রয়েছে। নতুন করে পরপর দুটি শক্তিশালী পশ্চিমী ঝঞ্ঝা ঢুকবে উত্তর-পশ্চিম ভারতে। একটি বুধবার ও আরেকটি শুক্রবার। এছাড়াও উত্তর বঙ্গোপসাগরে রয়েছে একটি উচ্চচাপ বলয়। এই উচ্চচাপ বলয় থেকে দক্ষিণ-পশ্চিম বাতাসে ভর করে প্রচুর জলীয় বাষ্প ঢুকবে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গে। ফলে হাড়কাঁপানো শীত অনুভব করা যাচ্ছে না।

  • Nepal Plane Crash: দুর্ঘটনার মুহূর্তে ফেসবুক লাইভ করছিলেন এক ভারতীয় যাত্রী! দেখুন সেই ভিডিও

    Nepal Plane Crash: দুর্ঘটনার মুহূর্তে ফেসবুক লাইভ করছিলেন এক ভারতীয় যাত্রী! দেখুন সেই ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মৃত্যুর আগেও এক যাত্রী ভিডিও করে গেলেন, আর সেই ভয়াবহ দৃশ্যই দেখতে পেল গোটা বিশ্ব। বিমানের ভিতরে থাকা সহযাত্রীদের শেষ মুহূর্ত ক্যামেরিবন্দি করেছেন এক জন যাত্রী।  নেপালের বিমান দুর্ঘটনার সেই চাঞ্চল্যকর মুহূর্তই সামনে এল এবার। সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে হাসি মুখে এক ভারতীয় যাত্রী ফেসবুক লাইফ করছিলেন। কিন্তু পরক্ষণেই সেই দৃশ্য বদলে গেল কান্না-চিৎকারে। ভিডিওতে মনে হয়েছে, হঠাৎ এক ঝাঁকুনিতে সেই ফোনটি পড়ে যায় ও শেষ মুহূর্তে দেখা যায় ভয়াবহ আগুন। 

    বিমান ভেঙে পড়ার কিছু ভিডিও মাটি থেকেও নেওয়া হয়েছিল। সেই ভিডিওতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিমান আকাশেই নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল। তারপরই মুহূর্তের মধ্যে আছড়ে পড়ে মাটিতে। বিকট আওয়াজ করে মাটিতে আছড়ে পড়ে এটি। সেই ক্লিপে দেখা যায় কীভাবে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে মাটিতে আছড়ে পড়ে বিমান। এর পর আরেকটি ভিডিওতে দেখা যায়, ভেঙে পড়া ফ্লাইটটি থেকে ধোঁয়া বের হচ্ছে, আর দাউ দাউ করে জ্বলছে আগুন। 

    মৃত্যুর আগের দৃশ্য ক্যামেরাবন্দি!

    গতকাল, রবিবার সকাল ১০টা ৩২ মিনিটে কাঠমাণ্ডু থেকে ৬৮ জন যাত্রী নিয়ে পোখরার উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল ইয়েতি এয়ারলাইন্সের বিমানটি। বিমানে ৪ জন বিমানকর্মীও ছিলেন। রবিবার সকালে পোখরা বিমানবন্দরে নামার ঠিক আগেই ৭২ জনকে নিয়েই মাটিতে আছড়ে পড়ে ইয়েতি বিমান সংস্থার একটি এটিআর-৭২ বিমান। ভেঙে পড়া সেই বিমানের ধ্বংসাবশেষের কাছ থেকে একটি মোবাইল খুঁজে পেয়েছেন উদ্ধারকারীরা। আর তাতেই প্রকাশ্যে এসেছে বিমান ভেঙে পড়ার ঠিক আগের মুহূর্ত। সেই ভিডিওই প্রমাণ যে, কিছু সেকেন্ডের মধ্যেই কত কিছুই না ঘটে যেতে পারে। সেই ভিডিও দেখেই বোঝা যাচ্ছে যে, সেটি কতটা অসহনীয়! কতটা যন্ত্রনার!

    মৃত্যু ভারতীয়দের

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, ফেসবুক লাইভ করা সেই ব্যক্তির নাম সোনু জয়সওয়াল। তিনি উত্তরপ্রদেশের গাজিপুর জেলার চক জিনাব গ্রামের বাসিন্দা। সোনু ছাড়াও দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন যে চার ভারতীয় যুবক, তাঁরা হলেন – অনিল রাজভর, বিশাল শর্মা, অভিষেক কুশওয়া, সঞ্জয় জয়সওয়াল। জানা গিয়েছে, গত ১৩ জানুয়ারি তাঁরা নেপালে বেড়াতে গিয়েছিলেন। কিন্তু ঘটে এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বিমান মাটিতে আছড়ে পড়ার আগে তিনি ফেসবুক লাইফ করছিলেন। লাইফ করার প্রথমে তাঁর হাসি মুখ দেখা গেলেও সেই লাইফ শেষ হয় যাত্রীদের চিৎকার-কান্না ও আগুনের লেলিহান শিখায়। জানা গিয়েছে, দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয়েছে সোনু সহ পাঁচ ভারতীয় যুবকের। সূত্রের খবর অনুযায়ী, ৭২ জন যাত্রীর মধ্যে সকলেই মারা গেছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ৬৮টি দেহ উদ্ধার। তবে, কারও বেঁচে থাকার সম্ভাবনা ভীষণই ক্ষীণ বলে জানিয়েছে নেপাল সেনা। 

     

  • Dharmendra Pradhan: ‘এ রাজ্যের সরকারকে পরাস্ত করে প্রগতিশীল সরকার গড়ে তুলতে হবে’, বললেন ধর্মেন্দ্র প্রধান

    Dharmendra Pradhan: ‘এ রাজ্যের সরকারকে পরাস্ত করে প্রগতিশীল সরকার গড়ে তুলতে হবে’, বললেন ধর্মেন্দ্র প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী নির্বাচনে এ রাজ্যের সরকারকে পরাস্ত করে নতুন প্রগতিশীল সরকার গড়ে তুলতে হবে। সেই লক্ষ্যেই এ রাজ্যের বিজেপি (BJP) দল কার্যকর্তারা সঠিক কাজ করে চলেছেন বলে মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। রবিবার তিনি একথা বলেন। কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী বলেন, এ রাজ্যের সরকারি ব্যবস্থা সঠিকভাবে কাজ করছে না। স্বচ্ছতা বজায় রাখছে না। এ জন্য বাংলায় ভ্রষ্টাচার বেড়েই চলেছে। বাংলার সরকারের ভ্রষ্টাচারী নীতি এই মুহূর্তে কেন্দ্রীয় সরকারের কাছে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

    জীবনের অধিকার সুরক্ষিত নয়…

    বঙ্গবাসীর জীবনের অধিকার সুরক্ষিত নয় বলেও মন্তব্য করেন ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। তিনি বলেন, এখানে মানুষের জীবনের অধিকার সুরক্ষিত নয়। ভারতবর্ষের গণতান্ত্রিক কাঠামোয় এ ধরনের ভ্রষ্টাচারি সরকারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে বিরোধী আওয়াজ তুলতে হবে। আগামী নির্বাচনে এ রাজ্যের সরকারকে পরাস্ত করে নতুন প্রগতিশীল সরকার গড়ে তুলতে হবে। সেই লক্ষ্যেই এরাজ্যের বিজেপির কার্যকর্তারা কাজ করে চলেছেন।

    ভারতীয় জনতা পার্টির দক্ষিণ কলকাতা জেলা লোকসভা প্রভাস কার্যক্রমের জন্য শহরে উপস্থিত হয়েছেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী। মন্ডল স্তর থেকে শুরু করে বিভিন্ন শাখা সংগঠনের সাংগঠনিক শক্তি বৃদ্ধি করার লক্ষ্যে এই বৈঠকে রুপরেখা তৈরি করা হবে। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উদ্যোগে কেন্দ্রের বিজেপি সরকার যে সব জনকল্যাণমুখী কেন্দ্রীয় প্রকল্প বাস্তবায়নের কাজ হাতে নিয়েছে, সেই কাজের গতি এবং কাজ কতদূর সম্পন্ন হয়েছে, তা নিয়েও পর্যালোচনা করবেন তিনি।

    আরও পড়ুুন: বিক্ষোভের মুখে ‘দিদির দূত’, জনরোষের ভয়ে গাড়ি থেকে নামলেনই না বিধায়ক

    এদিকে, দেশে প্রধানমন্ত্রী পদের ভ্যাকেন্সি নেই বলে ট্যুইট করেছেন ধর্মেন্দ্র প্রধান (Dharmendra Pradhan)। প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্য মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। শনিবার এমনই মন্তব্য করেছিলেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অর্মত্য সেন। তবে তৃণমূল নেত্রীর প্রধানমন্ত্রী হওয়ার সুযোগ নেই বলেই মন্তব্য করেন ধর্মেন্দ্র। ট্যুইটবার্তায় তিনি লেখেন, দেশে প্রধানমন্ত্রী পদের ভ্যাকেন্সি নেই। তৃণমূল নেত্রীর যোগ্যতা রয়েছে কিনা, সরাসরি সে প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে তালিকা অনেক বড় বলেও মন্তব্য করেন কেন্দ্রীয় শিক্ষামন্ত্রী।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Justice Rajasekhar Mantha: বিচারপতি বয়কট কাণ্ডের তদন্তে কলকাতায় প্রতিনিধি দল পাঠাল বার কাউন্সিল

    Justice Rajasekhar Mantha: বিচারপতি বয়কট কাণ্ডের তদন্তে কলকাতায় প্রতিনিধি দল পাঠাল বার কাউন্সিল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) এজলাসের সামনে আইনজীবীদের একাংশের বিক্ষোভ এবং বিচারপতির বাড়ির সামনে পোস্টার সাঁটার ঘটনার তদন্তে এবার তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল পাঠাল বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া। রেজিস্ট্রার জেনারেলের সঙ্গে কথা বলবে এই প্রতিনিধি দল। খতিয়ে দেখা হবে বিক্ষোভের দিনের সিসিটিভি ফুটেজও। রেজিস্ট্রার জেনারেলকে এ বিষয়ে চিঠি দিয়ে জানিয়েছে বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়া।

    কারা রয়েছেন এই প্রতিনিধি দলে? 

    বার কাউন্সিল অব ইন্ডিয়ার প্রতিনিধিদলে রয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রবীন্দ্রকুমার রাইজদা, এলাহাবাদ হাই কোর্টের বিচারপতি অশোক মেহতা এবং দিল্লি হাই কোর্ট বার  অ্যাসোসিয়েশন কর্মসমিতির সদস্য বন্দনা কৌর গ্রোভার। রবিবার দুপুরেই কলকাতায় এসে পৌঁছন তাঁরা। আগামী ১৭ জানুয়ারি বারের কাছে এই বিষয়ে রিপোর্ট পেশ করবেন তাঁরা। এই রিপোর্টের ভিত্তিতেই পরবর্তী পদক্ষেপ নেবে বার। দোষী সাব্যস্ত হওয়া আইনজীবীদের (Justice Rajasekhar Mantha) সাসপেন্ড পর্যন্ত করা হতে পারে।

    আরও পড়ুন: পাকিস্তানে খাদ্যসংকট তুঙ্গে, কী লিখলেন সে দেশের অধ্যাপক, জানেন?

    সুপ্রিম কোর্ট , দিল্লি হাইকোর্ট এবং দিল্লির অন্যান্য নিম্ন আদালতে কর্মরত আইনজীবীরা (Justice Rajasekhar Mantha) গত সোমবারের হাইকোর্ট চত্বরে বিক্ষোভের ঘটনার তীব্র নিন্দা করে চিঠি দেন বার কাউন্সিল অফ ইন্ডিয়াকে। ওই  চিঠিতে আইনজীবীরা জানিয়েছিলেন, এই ঘটনার সঙ্গে জড়িত আইনজীবীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নিক বার কাউন্সিল।  কলকাতা হাইকোর্টের ওই ঘটনাকে অত্যন্ত নিন্দাজনক বলে ব্যাখ্যা করেছেন বার কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মনন কুমার মিশ্র। তিনি জানিয়েছিলেন, বার কাউন্সিলের তিন সদস্যের প্রতিনিধি দল কলকাতায় আসবেন। এখানকার পরিস্থিতি ঘুরে দেখে দিল্লিতে ফিরে তাঁরা হাইকোর্টের ঘটনা নিয়ে বার কাউন্সিলে একটি রিপোর্ট জমা দেবেন। সেই রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে এবং প্রয়োজনে আইনানুগ ব্যবস্থাও নেবে বার কাউন্সিল।

    গত সোমবার বিক্ষোভের আগুনে জ্বলে ওঠে কলকাতা হাইকোর্ট চত্বর। আদালতের মধ্যেই হাতাহাতি শুরু হয় আইনজীবীদের। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) এজলাস বয়কটের দাবিতে বিক্ষোভকে ঘিরে উত্তপ্ত পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় হাইকোর্টে। এজলাসে এসেও বিক্ষোভের জেরে চলে যান বিচারপতি মান্থা। আদালতের বাইরের দেওয়ালে তাঁর নামে পোস্টার পড়ে। পোস্টার পড়ে বিচারপতির যোধপুর পার্কের বাড়ির সামনেও। পুরো ঘটনায় নিন্দার ঝড় বয়ে যায়। প্রধান বিচারপতির দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি বলেন, এটা একেবারেই উচিত নয়। বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ও রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেলকে ডেকে পাঠান তিনি। পুরো ঘটনায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন আইনজীবীদের একাংশ।  

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • S Jaishankar: ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সবই করবে ভারত’, চিনকে ফের হুঁশিয়ারি জয়শঙ্করের

    S Jaishankar: ‘জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে সবই করবে ভারত’, চিনকে ফের হুঁশিয়ারি জয়শঙ্করের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে যা দরকার, ভবিষ্যতে তার সবই করবে ভারত (India)। শনিবার চেন্নাইয়ের তুঘলকের ৫৩তম বার্ষিক অনুষ্ঠানে ফের চিনকে (China) এই হুঁশিয়ারি দিলেন বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর (S Jaishankar)। বিশ্বজুড়ে করোনা অতিমারি চলার সময়ও চিন যে বারংবার প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় স্থিতাবস্থা নষ্ট করার চেষ্টা করছে, এদিন তাও মনে করিয়ে দিয়েছেন ভারতের বিদেশমন্ত্রী। তিনি বলেন, উত্তর সীমান্তে বিশাল বাহিনী এনে আমাদের চুক্তি ভঙ্গ করে স্থিতাবস্থা নষ্ট করার চেষ্টা করছে চিন। জয়শঙ্কর বলেন, মনে করুন, কোভিড অতিমারির সময় ২০২০ সালের মে মাসেও এ রকমই হয়েছে। আমরাও যোগ্য এবং কঠিন জবাব দিয়েছিলাম। এবং এর কৃতিত্ব বিদেশমন্ত্রী দিলেন সেনাবাহিনীকে। তিনি বলেন, কঠিন ভূখণ্ডে দাঁড়িয়ে চরম আবহাওয়ার মধ্যেও আমাদের বাহিনী সীমান্ত রক্ষা করেছে।

    সংঘর্ষ…

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের মে মাসে পূর্ব লাদাখে সংঘর্ষ হয় চিন ও ভারতীয় সেনার। ২০২২ সালের শেষের দিকেও অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে চিনা ফৌজ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা অতিক্রম করার চেষ্টা করলে প্রতিরোধ করে ভারতীয় সেনা। তার জেরে দু পক্ষে সংঘর্ষ হয়। দু পক্ষের কেউ নিহত না হলেও, জখম হন বেশ কয়েকজন। পরে ভারতীয় সেনার তাড়া খেয়ে বাঙ্কারে ফিরে যায় লালফৌজ। পরিস্থিতির মোকাবিলায় ২০ ডিসেম্বর চুশুল-মলডো সীমান্তে চিনের দিকে ১৭তম বার বৈঠকে বসেন চিন ও ভারতের সেনা কর্তারা।

    আরও পড়ুুন: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?

    এদিন জয়শঙ্কর (S Jaishankar) বলেন, ভারত এমন এক দেশ, যে কোনও দেশকে আঘাত করে না। তবে জাতীয় নিরাপত্তার জন্য যা দরকার, তার সবটাই করে। ভারতের বিদেশমন্ত্রী বলেন, ভারতের ক্ষেত্রে ইতিহাসের পাশাপাশি ভৌগোলিক অবস্থানও এই দেশের গুরুত্ব বাড়িয়েছে। ভারতের নামে যে মহাসাগর, তার কেন্দ্রে রয়েছে ভারতীয় উপদ্বীপ। তিনি (S Jaishankar) বলেন, আমাদের অংশগ্রহণ ছাড়া এশিয়ার মধ্যে সংযোগ গড়ে তোলা সম্ভব নয়। ভারত মহাসাগরের ভৌগলিক গুরুত্ব আজ আরও বেশি। সেই কারণে গোটা দুনিয়ার কাছে গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে ভারত। জয়শঙ্কর বলেন, ভারত যত বেশি অংশগ্রহণ করবে, তত তার গুরুত্ব বাড়বে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Sri Lanka: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?

    Sri Lanka: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ারে টান। মন্ত্রিসভার মুখপাত্র এবং পরিবহণ মন্ত্রী বন্দুলা গুণবর্ধনে বলেছেন যে প্রেসিডেন্ট (President) বিক্রমসিংহে মন্ত্রিসভাকে জানিয়েছেন রাজকোষের তহবিল উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে দ্বীপরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমসিংহে সব মন্ত্রককে নির্দেশ দিয়েছেন তাদের জন্য বরাদ্দ করা আনুমানিক ব্যয় পাঁচ শতাংশ কমাতে। চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে সর্বস্বান্ত হয়েছে শ্রীলঙ্কা। তার জেরে দেশটিতে তীব্র হয়েছে অর্থনৈতিক সংকট।

    অর্থনীতির হাঁড়ির হাল…

    ১৯৪৮ সালের গ্রেট ব্রিটেনের হাত থেকে স্বাধীনতা পাওয়ার পর থেকে এই প্রথম শ্রীলঙ্কার অর্থনীতির এমন হাঁড়ির হাল হয়েছে। বৈদেশিক মুদ্রা সংকটের কারণে গত বছরের এপ্রিলে নিজেকে আন্তর্জাতিক ঋণ খেলাপি ঘোষণা করেছিল শ্রীলঙ্কা। জনরোষের চাপে পড়ে বদল হয় সরকার। প্রেসিডেন্ট হন বিক্রমসিংহে। তার পরেও দেশের অর্থনীতির স্বাস্থ্যের খুব একটা উন্নতি হয়নি। এমতাবস্থায় দেশকে বাঁচাতে সহায় হতে পারে একমাত্র আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার। সেকথা স্বীকারও করেছেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট। শুক্রবার দুপুরে প্রেসিডেন্টের অফিসে ট্রেড ইউনিয়ন নেতৃত্বের সঙ্গে বৈঠকে তিনি বলেন, আমরা সবাই জানি দেশের অর্থনীতির হাল তলানিতে। আমি জানি দেশবাসী কী চরম অর্থকষ্টে ভুগছেন।

    আরও পড়ুুন: ইউক্রেনে ফের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রুশ বাহিনীর! মৃত অন্তত ১৪

    প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা প্রত্যক্ষ করেছি কীভাবে হাজার হাজার মানুষ চাকরি হারিয়েছেন। জীবনযাত্রার মান এক লপ্তে গিয়েছে অনেকখানি বেড়ে। মূদ্রাস্ফীতির কারণেই এটা হয়েছে। তিনি বলেন, সেই কারণেই বদলে যাচ্ছে দেশবাসীর জীবনযাত্রার ধরন। শ্রীলঙ্কার (Sri Lanka) প্রেসিডেন্ট বলেন, নানা কারণে দেশের অর্থনীতির হাঁড়ির হাল হয়েছে। যা ঘটে গিয়েছে, তা নিয়ে এখন আর আলোচনা করার কোনও প্রয়োজন নেই। এর পরেই প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের সামনে এখন একমাত্র অপশন খোলা রয়েছে, সেটি হল আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের সাহায্য। অন্যথায় আমরা দেশের অর্থনীতির হাল ফেরাতে পারব না। তিনি বলেন, নানা কারণে আমাদের এখন প্রচুর ঋণ হয়ে গিয়েছে। আমরা জাপানের সঙ্গে আলোচনা করছি। ঋণদাতা দেশগুলির মধ্যে জাপানও রয়েছে। প্রেসিডেন্ট বলেন, জাপান ছাড়াও চিন এবং ভারত থেকেও আমরা ঋণ নিয়েছি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Covid in China: করোনায় মৃত্যু মিছিল! চিনে ৩৫ দিনে কোভিডে মৃতের সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার

    Covid in China: করোনায় মৃত্যু মিছিল! চিনে ৩৫ দিনে কোভিডে মৃতের সংখ্যা প্রায় ৬০ হাজার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: করোনার দাপট যখন ভারত সহ গোটা বিশ্বে কমে গিয়েছে, তখনই চিনে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা রীতিমতো ভয় ধরাচ্ছে। সূত্রের খবর অনুযায়ী, মাত্র ৩৫ দিনে চিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে প্রায় ৬০ হাজার মানুষের। সম্প্রতি এমনই চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট প্রকাশ করেছে চিন সরকার। শনিবার বেজিংয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে একথা জানিয়েছেন চিনের জাতীয় স্বাস্থ্য কমিশনের (NHC) একজন কর্মকর্তা।

    এক মাসে চিনে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা ৬০ হাজার!

    করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘বিএফ.৭’ সংক্রমণের দাপাদাপি চিন জুড়ে। সেই আবহে শনিবার করোনায় মৃত্যুর পরিসংখ্যান প্রকাশ করল শি জিনপিংয়ের সরকার। শনিবার ব্যুরো অফ মেডিক্যাল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের প্রধান জিয়াও ইয়াহুই জানিয়েছেন, গত বছরের ৮ ডিসেম্বর থেকে চলতি বছরের ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত চিনে করোনায় মৃত্যু হয়েছে ৫৯ হাজার ৯৩৮ জনের। এদের মধ্যে শ্বাসকষ্টজনিত কারণে ৫ হাজার ৫০৩ জন মারা গিয়েছেন। কোভিড ও অন্যান্য অসুস্থতার কারণে মারা গিয়েছেন ৫৪ হাজার ৪৫৩ জন। তবে, এই হিসেবের মধ্যে নেই বাড়িতে মৃত্যু হওয়া লোকজনের সংখ্যা। এই পরিসংখ্যান কেবল স্বাস্থ্য দফতরের নথিভুক্ত পরিসংখ্যান। সুতরাং ৩৫ দিনে চিনে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা আরও বেশি হতে পারে।

    আরও পড়ুন: বেজিংয়ের মিথ্যা ফাঁস! উপগ্রহ চিত্রে ধরা পড়ল চিনের বেলাগাম করোনা পরিস্থিতি

    এর পাশাপাশি দাবি করা হয়েছে যে, মৃত রোগীদের ৯০%ই ৬৫ বয়স বা তার বেশি। শনিবার চিনের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, যারা মারা গেছেন তাদের গড় বয়স ৮০.৩ বছর, যার ৯০ শতাংশের বেশি মৃত্যু হয়েছে ৬৫ বছরের বেশি বয়সী।

    কোভিডের প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা সামলে ভ্যাকসিন নিয়ে ধীরে ধীরে গোটা বিশ্বে সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে এলেও গত বছরের শেষে পুনরায় করোনাভাইরাসে জেরবার হয়ে পড়ে চিন। সংক্রমণ মোকাবিলায় প্রথমবারের মত ‘জিরো কোভিড পলিসি’ চালু করে শি জিনপিংয়ের সরকার। কিন্তু দেশের নাগরিকদের একাংশ সেই নীতির তীব্র বিরোধিতা করে। ফলে ওই নীতি প্রত্যাহার করে নেয় বেজিং। আর যার জেরে ফের চিনে মারাত্মক আকার নেয় কোভিড মহামারী। তবে চিন থেকে যে তথ্য বেরিয়েছে, তার পর থেকেই উদ্বেগ বেড়েছে বিশ্বে।

  • West Bengal Weather: মকর সংক্রান্তিতে উধাও শীতের আমেজ! বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের এই জেলাগুলিতে

    West Bengal Weather: মকর সংক্রান্তিতে উধাও শীতের আমেজ! বৃষ্টির পূর্বাভাস রাজ্যের এই জেলাগুলিতে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মকরসংক্রান্তির দিনে কলকাতা ও আশেপাশের এলাকার আকাশ মেঘলা। অন্যদিকে হু হু করে বেড়েই চলেছে শহর কলকাতার তাপমাত্রা। ইতিমধ্যেই কি তবে রাজ্য থেকে শীত বিদায়ের পথে! এই মরশুমে বড়দিন ও বর্ষবরণে তেমন ভাবে শীত অনুভব করতে পারেনি কলকাতাবাসী। তবে নতুন বছর থেকে অবশ্য টানা শীতের ঝোড়ো ইনিংস শহরে। কিন্তু কাল থেকে ফের পরিবর্তন শীতের চালে। গতকালই সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বেড়ে হয়েছিল ১৯.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ছিল স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি। আর তা সামান্য কমে হয়েছে ১৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

    কেন তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও ফের কবে তাপমাত্রা কমবে?

    আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, বঙ্গোপসাগরে উচ্চচাপ বলয়ের কারণে প্রচুর পরিমাণে জলীয় বাষ্প স্থলভাগে ঢুকছে। আর পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে উত্তুরে হাওয়া আটকে গিয়েছে। সেই কারণে পৌষ সংক্রান্তিতেও ১৯ ডিগ্রির ওপরে তাপমাত্রা। যদিও সোমবার থেকে তা সামান্য কমবে। কলকাতায় ১৫ ডিগ্রিতে নামবে তাপমাত্রা। পাশাপাশি জেলা গুলিতেও তা সামান্য নিম্নমুখী হবে। যদিও সোমবার তাপমাত্রা কমলেও বুধবার তা ফের বেড়ে যাবে। তাপমাত্রা বাড়ার পাশাপাশি বুধবার কলকাতা-সহ উপকূলের জেলায় হালকা বৃষ্টির পূর্বাভাসও রয়েছে। আজ রবিবার, ঘন কুয়াশার দাপট আপাতত বজায় থাকবে।

    কলকাতার তাপমাত্রা

    আবহাওয়া দফতর থেকে জানানো হয়েছে, সকালের দিকে দিকে কুয়াশা থাকলেও পরে আকাশ পরিষ্কার হয়ে যাবে। সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকতে পারে ২৭ ও ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে। কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৯.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৫ ডিগ্রি বেশি। এদিন আপেক্ষিক আর্দ্রতা সর্বোচ্চ ৯৪ শতাংশ।

    আরও পড়ুন: মকর সংক্রান্তির আগেই বিদায় শীত? কলকাতায় পারদ উঠল ৫ ডিগ্রি

    উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    পূর্বাভাস অনুযায়ী, আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালের মধ্যে দার্জিলিং, কালিম্পং এবং আলিপুরদুয়ারে হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। আগামী ২৪ ঘন্টায় হিমালয় সংলগ্ন পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির কোনও কোনও জায়গায় হাল্কা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। পরের তিন দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।

    ১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সবকটি জেলার আবহাওয়া শুকনো থাকবে। এই সময়ে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলির কোথাও কোথাও হাল্কা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। বুধবার নাগাদ উপকূলের জেলাগুলিতে হাল্কা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। আগামী দুদিনে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।

    কাশ্মীরে তুষারধস

    ফের তুষারধস উপত্যকায়। দুই দিনে এই নিয়ে পরপর দুইবার তুষারধস নামল জম্মু-কাশ্মীরের সোনমার্গে। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার ফের সোনমার্গে তুষারধস নামে। পাহাড় থেকে আচমকাই নেমে আসে বরফের বড় বড় চাঁই। প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, তুষারধসে কোনও প্রাণহানির ঘটনা ঘটেনি। এর আগে বৃহস্পতিবারও সোনমার্গের বালতাল এলাকায় তুষারধস নামে। ওই ধসে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়।

  • 7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়াতে পারে মোদি সরকার

    7th Pay Commission: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়াতে পারে মোদি সরকার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ মেনে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়ানোর ঘোষণা করা হতে পারে বাজেট প্রস্তাবে। এমনই খবর শোনা যাচ্ছে অর্থমন্ত্রকের অন্দরে। সূত্রের খবর, কমিশনের সুপারিশ মেনে, কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন ১৮ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে ২৬ হাজার টাকা করা হবে।

    ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরে বদল

    আগামী বাজেট প্রস্তাবে, কেন্দ্রের তরফে ‘ফিটমেন্ট ফ্যাক্টরে’ বদল আনা হতে পারে। উল্লেখ্য, দীর্ঘদিন ধরে কর্মচারী ইউনিয়নগুলি ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর ২.৫৭ গুণ থেকে বাড়িয়ে ৩.৬৮ গুণ করার জন্য দাবি জানিয়ে আসছিল। আগামী বছরের ১ জানুয়ারি থেকে নয়া পদ্ধতি কার্যকর হতে পারে বলে দাবি করা হচ্ছে। ‘ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর’ বদল করা হলে, প্রায় ৩০ শতাংশ বাড়তে পারে বেতন। প্রসঙ্গত, ‘ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর’ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন নির্ধারণে একটি বড় ভূমিকা পালন করে। সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুসারে, তা ২.৫৭ গুণ। এক জন কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীর মূল বেতন ১৮,০০০ টাকা হলে ভাতা ছাড়া তাঁর বেতন ১৮,০০০ টাকার ২.৫৭ গুণ অর্থাৎ ৪৬২৬০ টাকা। কর্মচারী ইউনিয়নের দাবি মানা হলে বেতন হবে ২৬,০০০ গুণিত ৩.৬৮ অর্থাৎ ৯৫,৬৮০ টাকা!

    আরও পড়ুুন: ‘‘নিরপেক্ষ থাকুন, না হলে পদপিষ্ট হতে হবে’’! পুলিশকে সতর্কবার্তা সুকান্তর

    ন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ৩৪টি সংশোধনী এনে ২০১৭ সালের জুন মাসে সপ্তম বেতন কমিশনের সুপারিশ অনুমোদন করেছিল। এর ফলে এন্ট্রি লেভেলের বেসিক বেতন প্রতি মাসে ৭০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১৮০০০ টাকা করা হয়েছিল। যেখানে সর্বোচ্চ স্তরের অর্থাত্ সচিব পর্যায়ের পদে বেসিক বেতন ৯০,০০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে ২.৫ লক্ষ টাকা করা হয়। ক্লাস ১ অফিসারদের জন্য, প্রারম্ভিক বেতন করা হয় ৫৬,১০০ টাকা। এবার, বাজেট প্রস্তাবে ফিটমেন্ট ফ্যাক্টর নিয়ে ঘোষণা হলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন একলাফে আনেকটাই বাড়তে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। তা হলে দেশের লাখ লাখ কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মুখে হাসি ফুটবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share