Blog

  • Vande Bharat Express: এবার বন্দেভারত ছুটবে তেলেঙ্গানা অন্ধপ্রদেশের মধ্যে, আনুষ্ঠানিক সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    Vande Bharat Express: এবার বন্দেভারত ছুটবে তেলেঙ্গানা অন্ধপ্রদেশের মধ্যে, আনুষ্ঠানিক সূচনা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পশ্চিমবঙ্গের পর এবার তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশকে জোড়া হলো বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) মাধ্যমে। গত ৩০ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ভার্চুয়াল ভাবে পশ্চিমবঙ্গের হাওড়া থেকে জলপাইগুড়ি পর্যন্ত বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) যাত্রার সূচনা করেন। এদিন রবিবার মকর সংক্রান্তিতে পোঙ্গল উৎসবের সময় বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। যেটি সেকেন্দ্রাবাদ থেকে বিশাখাপত্তনম অবধি যাবে।

    উদ্বোধনের সময় কী বললেন প্রধানমন্ত্রী

     বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “তেলেঙ্গানা এবং অন্ধ্রপ্রদেশ পেল এই উপহার, বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। যেটি দুটি রাজ্যের মধ্যে সংস্কৃতি এবং ঐতিহ্যকে আদান প্রদান করবে। এদিন ট্যুইটও করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং সেখানে তিনি লেখেন, বন্দে ভারতের (Vande Bharat Express) নতুন এই যাত্রাপথে পর্যটন শিল্পের উন্নতি হবে।
    প্রধানমন্ত্রী এদিন আরও বলেন যে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) হল নতুন ভারতের একটি প্রতীক যেটি ভারতবর্ষকে আধুনিকতার দিকে নিয়ে যাচ্ছে।

    প্রসঙ্গত এটি ছিল অষ্টম বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express) যেটি তেলেঙ্গানার সেকেন্দ্রাবাদ থেকে হায়দ্রাবাদের বিশাখাপত্তনম পর্যন্ত চলবে এবং ৮ ঘন্টায় সম্পূর্ণ করবে এর যাত্রাপথ।

     এক নজরে দেখা যাক আগের সাতটি বন্দে ভারত এক্সপ্রেস কোথায় কোথায় চালু হয়েছে

    নতুন দিল্লি থেকে বারাণসী এবং বারাণসী থেকে নতুন দিল্লি

    নতুন দিল্লি থেকে জম্মু-কাশ্মীরের কাটরা এবং কাটরা থেকে নতুন দিল্লি

    মুম্বাই সেন্ট্রাল থেকে গান্ধীনগর এবং গান্ধীনগর থেকে মুম্বাই সেন্ট্রাল

    হিমাচল প্রদেশের আনদৌড়া থেকে নতুন দিল্লি এবং নতুন দিল্লি থেকে হিমাচল প্রদেশের আনদৌড়া 

    চেন্নাই থেকে মহীশুর এবং মহীশুর থেকে চেন্নাই

    নাগপুর থেকে বিলাসপুর এবং বিলাসপুর থেকে নাগপুর

    হাওড়া থেকে নতুন জলপাইগুড়ি এবং নতুন জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়া

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    Delhi Terror: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির যোগ পাক সন্ত্রাসীদের সঙ্গে? পাঠানো হয়েছিল মৃতদেহের ভিডিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে ধৃত দুই জঙ্গির সঙ্গে পাকিস্তানের যোগ পেল পুলিশ (Delhi Terror)। সম্প্রতি রাজধানীর রাস্তায় উদ্ধার হয়েছে এক ব্যক্তির ছিন্নভিন্ন দেহ। ধৃতদের নাম জগজিৎ সিং এবং নৌসাদ। অভিযোগ, ধৃত এই দুই জঙ্গি সেই ব্যক্তিকে খুন করে  তাঁর দেহ আট টুকরো ছড়িয়ে দিয়েছিল রাস্তার মাঝে। এবার এক চাঞ্চল্যকর তথ্য এল দিল্লি পুলিশের হাতে। ৩৭ সেকেন্ডের একটি ভিডিও এসেছে পুলিশের হাতে। মৃতদেহের ভিডিও করে সোহেল বলে এক ব্যক্তিকে পাঠানো হয়েছিল বলে জানতে পেরেছে পুলিশ। লস্কর-ই-তৈবা- র সঙ্গে যোগ রয়েছে এই সোহেলে। এই সোহেলের অ্যাকাউন্ট থেকেই নৌসাদের অ্যাকাউন্টে ২ লক্ষ টাকা পাঠানো হয়েছিল।

    কী ঘটেছে?

    জঙ্গিদের থেকে মিলেছে অস্ত্রশস্ত্র। এমনকী হামলার ‘ব্লু প্রিন্ট’ ও মিলেছিল তাদের থেকে। দিল্লি (Delhi Terror) পুলিশের সন্দেহ, ওই মৃতদেহ উদ্ধারের ঘটনার মিল থাকতেও পারে। তল্লাশি অভিযানে উদ্ধার করেছিল ৩টি পিস্তল ও ২২ রাউন্ড গুলি। শনিবারই তাদের আস্তানা থেকে হ্যান্ড গ্রেনেড উদ্ধার করেছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: ‘দেশ বাঁচাতে আমাদের একমাত্র পথ হল…’, কী বললেন শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট?     

    প্রত্যক্ষদর্শীদের কথায়, আট টুকরো করে দেহ ছড়িয়ে দেওয়া ছিল রাস্তার মাঝে। মৃতদেহটি (Delhi Terror) পুলিশ উদ্ধার করে উত্তর দিল্লি থেকেই। এখন প্রশ্ন হচ্ছে এই মৃতদেহের সঙ্গে ধৃত জঙ্গিদের মিল কী? পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃত জগজিৎ সিং ও নৌসাদ জেরার মুখে স্বীকার করেছিল যে, তারা একটি দেহ টুকরো টুকরো করে ফেলেছিল খালি জায়গায়। এমনকী জায়গাও জানিয়েছিল পুলিশকে। সেখান থেকেই শনিবার উদ্ধার হল ছিন্নভিন্ন দেহ।   

    বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় গোপন সূত্রে খবর পেয়ে দিল্লির (Delhi Terror) জাহাঙ্গিরপুরীতে তল্লাশি অভিযান চালায় পুলিশ। এলাকার একটি বাড়ি থেকে দুজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। পুলিশ তদন্তে জানতে পেরেছিল, জগজিৎ সিংয়ের সঙ্গে যোগ রয়েছে কানাডার খলিস্তানি সংগঠনের অন্যতম সদস্য অর্শদীপ সিং গিলের। অন্যদিকে নৌসাদ ছিল হরকত-উল-আনসার নামে জঙ্গি সংগঠনের  সদস্য।

    প্রজাতন্ত্র দিবসের আগে বা দিনে কোনও বড় হামলার ছক ছিল দুই জঙ্গির (Delhi Terror)। নিজেদের হেফাজতে নিয়ে জেরা করছে পুলিশ। তাদের সঙ্গে আর কে কে জড়িত আছে তা জানার চেষ্টা চলছে। সেই জেরার সময়ই এই খুনের কথা স্বীকার করে তারা। কিন্তু কী কারণে খুন করা হয়েছে বা মৃত ব্যক্তির পরিচয় এখনও জানা সম্ভব হয়নি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    Joshimath Sinking: জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্যে দায়ী নয় এনটিপিসির খনন, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য কোনওভাবেই দায়ী নয় এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। পরিষ্কার করল কেন্দ্র। জোশীমঠ ধসে এনটিপিসির জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের খননকে দায়ী করে উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী এবং কেন্দ্রীয় সরকারকে চিঠি দিয়ে অভিযোগ করেছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এই অভিযোগ সত্যি কিনা তা জানতে তদন্ত কমিটি বসানো হয়। আটটি ইনস্টিটিউটের বিশেষজ্ঞরা কারণ অনুসন্ধানে লেগে পড়েন। তবে এনটিপিসি দাবি করেছে, জোশীমঠ বিপর্যয়ের জন্য তাদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। 

    কী জানা গিয়েছে? 

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) থেকে মাত্র ১ কিলোমিটার দূরে এনটিপিসির তপোবন-বিষ্ণুগড় জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ চলছে। অনেকেই অনুমান করেছেন এই কারণেই ক্রমশ আলগা হয়ে গিয়েছে জোশীমঠের ভিত। নির্মীয়মাণ সেই প্রকল্পে সু়ড়ঙ্গ খননের জন্যডিনামাইট বিস্ফোরণ ঘটানো হচ্ছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রতিটি বিস্ফোরণের পরেই কেঁপে উঠত জোশীমঠ। গত ডিসেম্বরেই জোশীমঠের বেশ কিছু বাড়িতে ফাটল দেখা যায়।

    আরও পড়ুন: কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের ন্যূনতম মূল বেতন বাড়াতে পারে মোদি সরকার    

    জোশীমঠ (Joshimath Sinking) কী ভাবে বসে যাচ্ছে, তা উপগ্রহচিত্রের মাধ্যমে তুলে ধরেছে ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার। ইসরো জানিয়েছে, ২০২২ সালের ৭ এপ্রিল থেকে ৯ নভেম্বর কতটা ভূমি বসে গিয়েছিল। তার পর দেখিয়েছে, ২০২২ সালের ২৭ ডিসেম্বর থেকে ২০২৩ সালের ৮ জানুয়ারি কতটা বসে গিয়েছে ওই এলাকার জমি। 

    জোশীমঠ বিপর্যয়ের (Joshimath Sinking) জন্য তাঁদের তরফে কোনও ত্রুটি নেই। কেন্দ্রীয় বিদ্যুৎ মন্ত্রককে চিঠি লিখে আরও এক বার তা জানিয়ে দিল এনটিপিসি। জোশীমঠের বিভিন্ন বাড়িতে ফাটল দেখা দেওয়ার পর এবং জায়গায় জায়গায় ধস নামার পর বিপর্যয়ের কারণ অনুসন্ধান করে দেখা হয়। কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তরফে তা বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়।

    ইসরোর ন্যাশনাল রিমোট সেন্সিং সেন্টার (Joshimath Sinking) রিপোর্ট দিয়েছে, গত ১২ দিনে আরও ৫.৪ সেন্টিমিটার তলিয়ে গেছে জনপদ। গত বছর ২৭ ডিসেম্বর থেকে এ বছর ৮ জানুয়ারি অবধি, ৫.৪ সেমি বসে গেছে মাটি। ধসের কারণে ধীরে ধীরে মাটি আরও বসে যাবে বলেও আশঙ্কা করেছেন ইসরোর বিজ্ঞানীরা।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

     

  • Pakistan Food Crisis: একটা বস্তা দাও! বাইকে আটা-ভর্তি ট্রাক ধাওয়া স্থানীয়দের, পাকিস্তানে ভয়াবহ খাদ্য-সঙ্কট

    Pakistan Food Crisis: একটা বস্তা দাও! বাইকে আটা-ভর্তি ট্রাক ধাওয়া স্থানীয়দের, পাকিস্তানে ভয়াবহ খাদ্য-সঙ্কট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অর্থনৈতিক সংকটের মাঝেই পাকিস্তানের (Pakistan Food Crisis) জায়গায় জায়গায় খাদ্য সঙ্কট ক্রমশ তীব্র হচ্ছে। একটু আটা সংগ্রহের জন্য জীবনের ঝুঁকি নিতে বাধ্য হচ্ছেন সেই দেশের নাগরিকরা। এর আগেই এক ব্যাগ আটার জন্য পাক নাগরিকদের হাতাহাতির ছবি ভাইরাল হয়েছিল সোশ্যাল মিডিয়ায়। এবার আটা ও অন্যান্য শস্য বহনকারী ট্রাকগুলিতেও শুরু হয়েছে লুঠপাট। 

    ভাইরাল ভিডিও

    সম্প্রতি, পাকিস্তান থেকে আরও এক ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়েছে, যেখানে একটি আটা বহনকারী ট্রাকের পিছনে মোটরসাইকল নিয়ে ধাওয়া করতে দেখা যাচ্ছে আম পাকিস্তানিদের। ন্যাশনাল ইকুয়ালিটি পার্টি জম্মু-কাশ্মীর গিলগিট বালিস্থান অ্যান্ড লাদাখের চেয়ারম্যান প্রফেসর সাজ্জাদ রাজা সম্প্রতি নিজের ট্যুইটার হ্যান্ডেলে এই ভিডিও শেয়ার করেছেন যেখানে দেখা যাচ্ছে, আটার বস্তা বোঝাই একটি লরির পিছনে প্রাণপণে ছুটছে ক্ষুধার্ত জনতা। ওই ট্রাকে বস্তা ভর্তি আটা ছিল। তবে লুঠ করতে নয়, দাম দিয়েই ওই আটা কেনার চেষ্টা করেন তাঁরা। এক ব্যক্তি ট্রাকটির খুব কাছে চলে আসেন। পাকিস্তানি টাকার নোট হাতে নিয়ে তিনি এক বস্তা আটা কিনতে চান। তবে ট্রাকটি দাঁড়ায়নি।

    অধ্যাপক রাজা ভিডিও ক্যাপশনে লিখেছেন, ‘এটা কোনও মোটরসাইকেল র‍্যালি নয়। পাকিস্তানের মানুষজন মাত্র ১ ব্যাগ আটা পাওয়ার জন্য এই ভাবেই প্রাণ হাতে করে গম বোঝাই ট্রাকের পিছনে ছুটছে। জম্মু-কাশ্মীরের মানুষের এবার জেগে ওঠা উচিত। ভাগ্যিস আমি পাকিস্তানি নই, এবং এখনও নিজের ভবিষ্যৎ সম্পর্কে সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে আমার। কিন্তু আমাদের কি আদৌ পাকিস্তানের সঙ্গে কোনও ভবিষ্যৎ রয়েছে?’

    আরও পড়ুন: মহিলাদের পঠন পাঠন ও চাকরিতে তালিবানি নিষেধাজ্ঞা জারি হল আফগানিস্তানে

    আটার দাম আকাশছোঁয়া

    আটার দাম ভয়াবহ জায়গায় গিয়েছে পাকিস্তানে। করাচিতে কিলো প্রতি আটার দাম ১৪০-১৬০ টাকা। ইসলামাবাদে ১০ কেজির আটার বস্তার দাম প্রায় ১৫০০ টাকা। সবথেকে খারাপ অবস্থা খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের। ২০ কেজি আটার বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৩২০০ টাকায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় যে সমস্ত ভিডিও ভাইরাল হচ্ছে তা থেকে স্পষ্ট পাকিস্তান তীব্র সঙ্কটে। বাজারে ভর্তুকিযুক্ত আটার মজুত কমে যাওয়ায় পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে। খাইবার পাখতুনখোয়া, সিন্ধু এবং বেলুচিস্তান প্রদেশের বেশ কয়েকটি এলাকায় বাজার বিশৃঙ্খল হয়ে উঠেছে এবং সাধারণ মানুষের পদদলিত হওয়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। গমের ঘাটতি মেটাতে পাকিস্তান সরকার মোট ৭৫ লক্ষ টন গম আমদানি করছে। রাশিয়া থেকে আমদানি করা গম করাচি বন্দরে পৌঁছেছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Womens IPL: প্রায় ১০০০ কোটিতে বিক্রি মহিলা আইপিএলের মিডিয়া রাইটস! কারা পেল জানেন?

    Womens IPL: প্রায় ১০০০ কোটিতে বিক্রি মহিলা আইপিএলের মিডিয়া রাইটস! কারা পেল জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছরেই শুরু হবে ভারতীয় মহিলাদের প্রথম আইপিএল। ২০২৩ সালের মার্চ মাসে হতে পারে মেয়েদের আইপিএল। ফলে আইপিএলের জন্য আয়োজনের প্রস্তুতিও তুঙ্গে। প্রস্তুতি পর্বের পাশাপাশি এবারে মেয়েদের আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব বিক্রি করল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। মুকেশ আম্বানির সংস্থা রিলায়্যান্সের ভায়াকম ১৮ পাঁচ বছরের জন্য ৯৫১ কোটি টাকায় মহিলা আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব কিনল। ২০২৩ থেকে ২০২৭ সাল পর্যন্ত থাকবে এই চুক্তি। এই বেসরকারি সংস্থাটির মিডিয়া রাইটস অর্জন করার কথা সোমবার ট্যুইটারে জানান বিসিসিআই সচিব জয় শাহ।

    মহিলা আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব গেল আম্বানিদের হাতে

    মহিলাদের আইপিএলের সম্প্রচার স্বত্ব কেনার লড়াইয়ে ভায়াকমের সঙ্গে ছিল ডিজনি স্টার, সোনি ও জি। মিডিয়া রাইটস কেনার জন্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই চলেছে সংস্থাগুলোর মধ্যে। তবে সবাইকে ছাপিয়ে গিয়েছে ভায়াকম ১৮। টেলিভিশন ও ডিজিটাল দুটি স্বত্বই কিনেছে তারা। মোট ৯৫১ কোটি টাকাতে সম্প্রচার স্বত্ব কিনেছে ভায়াকম। অর্থাৎ ম্যাচপিছু ৭.০৯ কোটি টাকায় বিক্রি হয়েছে সম্প্রচার স্বত্ব।

    সোমবার জয় শাহ ট্যুইট করে লিখেছেন, “শুভেচ্ছা জানাই ভায়াকম ১৮-কে মহিলা আইপিএল-এর মিডিয়া রাইটস পাওয়ার জন্য। বিসিসিআই এবং বিসিসিআই মহিলা দলের উপর ভরসা রাখার জন্য ধন্যবাদ। ৯৫১ কোটি টাকার বিনিয়মে এই রাইটস অর্জন করেছে ভায়াকম যার ফলে প্রতিটি ম্যাচের মূল্য দাঁড়াচ্ছে ৭.০৯ কোটি টাকা। এটা বিরাট ব্যাপার মহিলা ক্রিকেটের জন্য।”

    কবে হবে মহিলা আইপিএল?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, আগামী ৩ মার্চ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত হতে পারে মহিলাদের প্রথম আইপিএল। এখনও এই বিষয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়নি। মোট ২২ টি ম্যাচ হবে। মহিলাদের আইপিএল বাণিজ্যিক ভাবে সফল করতে চেষ্টার ত্রুটি রাখছেন না ক্রিকেট কর্তারা। ২৫ জানুয়ারি বিসিসিআই মহিলা আইপিএলের পাঁচটি দলের নাম ঘোষণা করবে। একাধিক রিপোর্ট অনুযায়ী, উদ্বোধনী মহিলা আইপিএলে মোট ছ’টি দল থাকবে। পুরুষ আইপিএলের মতই শহরভিত্তিক দল হবে। সেজন্য প্রাথমিকভাবে ১০ টি শহর কলকাতা, মুম্বই, চেন্নাই, বেঙ্গালুরু, দিল্লি, আমদাবাদ, ধর্মশালা, গুয়াহাটি, ইন্দোর এবং লখনউ বেছে নেওয়া হয়েছে।বিসিসিআই সূত্রে খবর, মহিলাদের আইপিএলের নিলাম হতে চলেছে ফেব্রুয়ারি মাসে। ইতিমধ্যেই নিলাম নিয়ে জোর কদমে কাজও শুরু করে দিয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড।

    নিলামের জন্য কত বেসপ্রাইজ?

    রিপোর্ট অনুযায়ী, যে খেলোয়াড়রা জাতীয় দলের হয়ে খেলেছেন বা বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে আছেন, তাঁরা বেস প্রাইজ হিসেবে ৩০ লক্ষ, ৪০ লক্ষ এবং ৫০ লক্ষ টাকা বেছে নিতে পারেন। যাঁরা আনক্যাপড খেলোয়াড়, তাঁদের হাতে দুটি সুযোগ থাকবে – ১০ লাখ টাকা এবং ২০ লাখ টাকা।

  • Mid Day Meal: এতদিনে চেতনা! মিড ডে মিল পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় দল আসার আগে সক্রিয় রাজ্য

    Mid Day Meal: এতদিনে চেতনা! মিড ডে মিল পরিস্থিতি খতিয়ে দেখতে কেন্দ্রীয় দল আসার আগে সক্রিয় রাজ্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মিড ডে মিল নিয়ে যাবতীয় অভিযোগ সরেজমিনে খতিয়ে দেখতে রাজ্যে আসছে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল। তার আগে পরিস্থিতি সামাল দিতে আসরে নেমেছে রাজ্য সরকার। রাজ্যের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখবেন রাজ্য সরকারের প্রতিনিধিরা। রবিবার সেই মর্মে নির্দেশিকা জারি করেছে স্কুল শিক্ষা দফতর। ইতিমধ্যেই প্রত্যেক জেলায় পৃথক ভাবে নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। সোমবার থেকে ১৯ জানুয়ারি পর্যন্ত এই প্রতিনিধিদল জেলা স্তরের বিভিন্ন মিড মে মিল কেন্দ্রে নজরদারি করতে যাবে।

    রাজ্যের দল

    নবান্ন সূত্রের খবর, আগামী ২০ জানুয়ারি, রাজ্যে এসে পৌঁছবেন কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিরা। মূলত, কেন্দ্রীয় শিক্ষা মন্ত্রক কেন্দ্র ও রাজ্যের প্রতিনিধিদের নিয়ে যে জয়েন্ট রিভিউ মিশন তৈরি করেছে, তার পরিদর্শন প্রক্রিয়া আগামী ২০ জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে বলে নবান্ন সূত্রে খবর। এই দলের সদস্যেরাই বিভিন্ন জেলায় জেলায় গিয়ে মিড ডে মিল সংক্রান্ত পরিদর্শন সারবেন। তার ঠিক এক দিন আগেই শেষ হবে রাজ্যের প্রতিনিধিদের নজরদারি। কেন্দ্রীয় প্রতিনিধিদলের সফর সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্যের শিক্ষা সচিব মণীশ জৈনকে চিঠি লিখে জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় সরকারের ডেপুটি সেক্রেটারি দীপা আনন্দ। ওই চিঠিতে কেন্দ্র জানিয়েছে, ২০ তারিখ থেকে পশ্চিমবঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মিড ডে মিলের পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হবে। মোট ২৬টি বিষয়ে আলোকপাত করবেন তাঁরা। এই নজরদারিতে মিড ডে মিলের মান খতিয়ে দেখা হবে। যেখানে মিড ডে মিল তৈরি হয়, সেই হেঁশেলেও নজরদারি করা হবে।

    কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল যা যা দেখবে

    সম্প্রতি মিড ডে মিল পরিষেবা নিয়ে একগুচ্ছ অভিযোগ তুলে কেন্দ্রে নালিশ চিঠি ঠুকেছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দুর চিঠির জেরেই যে, মিড ডে মিল পরিষেবা খতিয়ে দেখতে রাজ্যে প্রতিনিধি দল পাঠাচ্ছে কেন্দ্র, তা-ও একপ্রকার নিশ্চিত।  প্রথমত, মিড ডে মিলের জন্য স্কুলগুলিকে যে অর্থ বরাদ্দ করছে রাজ্য, তা কতটা কাজে লাগানো হচ্ছে, গোটা প্রকল্পটি পরিচালনা করার জন্য রাজ্য, জেলা এবং ব্লক স্তরে কী ধরনের পরিকাঠামো আছে এ সবই খতিয়ে দেখবে এই দল। কী ভাবে খাদ্যদ্রব্য রাজ্যের কাছ থেকে স্কুলগুলিতে অর্থ বরাদ্দ পৌঁছয়, তার পদ্ধতি কী, তা-ও দেখা হবে এই প্রক্রিয়ায়। কীভাবে এই প্রকল্প সুষ্ঠুভাবে কোনও বাধা ছাড়াই কার্যকর করা হয়, পরিদর্শনকারী দলের নজরে থাকবে সেটাও।

    আরও পড়ুন: গঙ্গা আরতি করতে হিন্দুদের কেন অনুমতি নিতে হবে? প্রশ্ন সুকান্ত মজুমদারের

    সম্প্রতি বেশ কিছু প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলের মান নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। গত বুধবার মালদহের চাঁচলের বিদ্যানন্দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ে মিড ডে মিলের মজুত করা চালে মরা টিকটিকি এবং ইঁদুর দেখতে পান অভিভাবকেরা। অভিযোগ খতিয়ে দেখে স্কুলের ভারপ্রাপ্ত প্রধানশিক্ষক, সাব-ইন্সপেক্টর অফ স্কুলস্ (স্কুল পরিদর্শক)কে সাসপেন্ড করার নির্দেশ দিয়েছে শিক্ষা দফতর। তাই মিড ডে মিল রান্নার ঘর বা স্টোরগুলি কীভাবে তৈরি হয়, তা পরিচ্ছন্ন রাখা হয় কি না, সেসব ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখবে এই পরিদর্শনকারী দল। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jhalda: ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন কংগ্রেসের, আদালতে তৃণমূল

    Jhalda: ঝালদা পুরসভায় বোর্ড গঠন কংগ্রেসের, আদালতে তৃণমূল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অবশেষে ঝালদা পুরসভায় (Jhalda) বোর্ড গঠন করল কংগ্রেস। চেয়ারপার্সনের আসনে বসলেন শিলা চট্টোপাধ্যায়। সোমবার ৭–০ ভোটে জিতে ঝালদা পুরসভা দখল করে কংগ্রেস। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে ভোটাভুটিতে কংগ্রেসের ঝুলিতে আসে ৭টি ভোট। তবে এতেই শেষ হয়ে যায়নি জটিলতা। আদালতের দ্বারস্থ তৃণমূল কংগ্রেস।     

    কীভাবে বোর্ড বঠন করল কংগ্রেস? 

    ‌আজ ঝালদা (Jhalda) পুরসভার ১২টি আসন। ৬ জন কংগ্রেস কাউন্সিলর এবং ১ জন নির্দল কাউন্সিলের ভোট আসে কংগ্রেসের ঝুলিতে। ৫ তৃণমূল কাউন্সিলর ভোটদান থেকে বিরত থাকেন।  শীলা চট্টোপাধ্যায় নির্দল কাউন্সিলর হিসাবে কংগ্রেসকে সমর্থন করেন। ৩ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর শীলা চট্টোপাধ্যায় চেয়ারপার্সন হিসেবে নির্বাচিত হন। এর আগে শীলা চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থন পেয়েই বোর্ড গঠন করেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। এবার ঝালদা পুরসভা গেল কংগ্রেসের দখলে। পুরপ্রধান হওয়ার লোভে কংগ্রেসকে সমর্থন করেছেন শীলা, এই দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে তৃণমূল। 

    এর আগে এই পুরসভায় (Jhalda) নির্বাচনে পাঁচটি আসন তৃণমূল কংগ্রেস এবং পাঁচটি আসন কংগ্রেস পায়। দুই নির্দল প্রার্থীর সমর্থন নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেস পুরবোর্ডের দখল করেছিল। তারপর চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনে কংগ্রেস। কংগ্রেস সংখ্যাগরিষ্ঠতা প্রমাণ করলে সুরেশ আগরওয়াল চেয়ারম্যান পদ থেকে সরে যেতে বাধ্য হন। আস্থাভোটে জয়লাভ করে কংগ্রেস। কিন্তু বোর্ড গঠন করতে পারেনি। কারণ সরকারের পক্ষ থেকে সেখানে প্রশাসক নিয়োগ করা হয়। তৃণমূল কংগ্রেসের এক কাউন্সিলর জবা মাছুয়াকে প্রশাসক হিসাবে নিয়োগ করা হয়।

    আরও পড়ুন: প্রজাতন্ত্র দিবসের পরে শাসক দলের নেতাকে খুনের ছক কষেছিল দিল্লিতে ধৃত জঙ্গিরা!  

    এই জবা মাছুয়া, অপসারিত চেয়ারম্যান সুরেশ আগরওয়ালের ঘনিষ্ঠ বলে দাবি করে কংগ্রেস। তৃণমূলের প্রশাসক(Jhalda) বসানোর সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে কলকাতা হাইকোর্টে যায় কংগ্রেস। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি অমৃতা সিনহা রাজ্য সরকারের প্রশাসকের নিয়োগের ওপর স্থগিতাদেশ জারি করেন। পুনরায় নির্বাচনের নির্দেশ দেন। আজ ১৬ জানুয়ারি ঝালদার পুরপ্রধান নির্বাচনের দিন ছিল। অবশেষে বোর্ড গঠন কংগ্রেসের।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Food Destination: বিশ্বব্যাপী খাদ্য রসিকদের পছন্দের তালিকায় কলকাতা, দেশের মধ্যে একমাত্র

    Food Destination: বিশ্বব্যাপী খাদ্য রসিকদের পছন্দের তালিকায় কলকাতা, দেশের মধ্যে একমাত্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতাকে বলে City of Joy, খাদ্য রসিক বাঙালির পছন্দের সমস্ত খাবারই পাওয়া যায় এই শহরে। শুধুই কী বাঙালি খাবার? কর্মসূত্রে এ শহরে সারা দেশের প্রতিটি রাজ্যেরই মানুষ থাকেন। তাঁদের নিজেদের পছন্দের খাবারও সহজলভ্য হয় এই শহরে। তাই এই শহরকে City of Food বলা যেতেই পারে।

    দেশের একমাত্র শহর কলকাতা যেটি বিশ্বব্যাপী খাদ্য রসিকদের পছন্দের তালিকায় স্থান পেল। ওয়ার্ল্ড বেস্ট ফুড ডেস্টিনেশন (Food Destination) ২০২৩ এর তালিকায় স্থান পেল কলকাতা। Eaters নামের ওই ওয়েবসাইটে পৃথিবীর ১১ টি স্থানকে দেখানো হয়েছে খাদ্য রসিকদের পছন্দের জায়গা হিসেবে। তারমধ্যে কলকাতা সেই তালিকার অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। তালিকাটি ইতিমধ্যে সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করা হয়েছে। কলকাতা ছাড়াও এই লিস্টে রয়েছে Tamaki Makaurau (নিউজিল্যান্ড), Asheville (উত্তর ক্যারোলিনা), Albuquerque (নিউ মেস্কিকো), Guatemala City (গুয়াতেমেলা), and Cambridge (ইংল্যান্ড)

    কলকাতার জনপ্রিয় স্ট্রিটফুড গুলোর সঙ্গে আপনাদের পরিচয় করাই

    ১) কাঠি রোল

    কাঠিরোল হল কলকাতার অন্যতম জনপ্রিয় একটি স্ট্রিট ফুড।

    এগুলি সাধারণত চিকেন অথবা মটন দিয়ে মোড়ানো হয়ে থাকে, এগুলোকে হালকা ভাজা হয়।

    ২) ফুচকা

    ফুচকা নিয়ে তো নতুন করে কিছু বলার নেই।

    জল ফুচকা, দই ফুচকা কত রকমের ফুচকা! রাস্তার ধারের এই আইটেম খুবই জনপ্রিয়।

    ৩) কলকাতা বিরিয়ানি

    যাঁরা আমিষ খাবার পছন্দ করেন তাঁদের জন্য বিরিয়ানির তো কোন বিকল্পই হয় না। আর দেশের বাকি জায়গা থেকে কলকাতার বিরিয়ানির একটা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কারণ, আর কোথাও, বিরিয়ানিতে মাংসের সঙ্গে আলু ও ডিম থাকে না। 

    এই ডিশের স্বাদ নেবার জন্য নাম করা অনেক রেস্টুরেন্ট বা দোকান রয়েছে শহরে। কলকাতা দম বিরিয়ানি যারা চেখে দেখেছেন, তাদের মুখে অন্য কিছু উঠবে না।

    ৪) তেলেভাজা

    চপ, মুড়ি, কাঁচালঙ্কা! এর যেন স্বাদই আলাদা! শীতের ঠান্ডায় হোক! অথবা বর্ষার বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায়!

    বেগুনি,চপ তার সঙ্গে চা। কলকাতায় এই ধরনের তেলেভাজার দোকান অজস্র রয়েছে। রাস্তার গলিতে গলিতে।

    ৫) ঘুগনি

    রাস্তার ধারে ঘুগনির স্বাদ এককথায় অতুলনীয়।

    বিট লবণ মাখিয়ে ঘুগনি খুবই জনপ্রিয় কলকাতাতে।

    ৬) ডিমের ডেভিল

    ডিমটিকে ভাল করে সিদ্ধ করে এইটি তৈরি করা হয়।

    ভাজা মাংসের কিমা হল এটির অন্যতম উপাদান।

    ৭) ঝাল মুড়ি

    ঝালমুড়ি নিয়ে তো নতুন করে আর কিছু বলার নেই।

    চানাচুর মাখিয়ে লঙ্কা, পিঁয়াজ, মসলা, তেল এবং লেবু দিয়ে এই ঝাল মুড়ি সন্ধ্যাবেলায় খুব ভালো লাগে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • TMC BJP: “পিঠের চামড়া তুলে নেবে…”, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেলাগাম বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা, পাল্টা বিজেপি

    TMC BJP: “পিঠের চামড়া তুলে নেবে…”, শুভেন্দুর বিরুদ্ধে বেলাগাম বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা, পাল্টা বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রকাশ্য সভামঞ্চে ফের বেলাগাম মন্তব্য করতে দেখা গেল শাসকদলের নেতাকে। তৃণমূল নেতা তথা বাঁকুড়ার বিষ্ণুপুর সাংগঠনিক জেলার আইএনটিটিইউসি সভাপতি সোমনাথ মুখোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে উস্কানিমূলক মন্তব্য করার অভিযোগ উঠল। বিজেপির নেতাদের উদ্দেশ্যে তুই-তোকারির সঙ্গে শুভেন্দু অধিকারীর পিঠের চামড়া তোলার হুঁশিয়ারিও দিতে দেখা গেল তাঁকে। গত শনিবার বিকেলের দিকে বাঁকুড়ার বড়জোড়া ফুটবল মাঠে দলের শীর্ষ নেতৃত্বের উপস্থিতিতে এক সভায় বক্তব্য রাখছিলেন সোমনাথ মুখোপাধ্যায়। সেই সময়েই বিরোধী নেতাদের বিরুদ্ধে একের পর এক বিতর্কিত মন্তব্য করতে শোনা যায় তাঁকে। সেদিন সেই মঞ্চে হাজির হয়েছিলেন আসানসোলের তৃণমূল সাংসদ শত্রুঘ্ন সিনহাও।

    বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্য তৃণমূল নেতার

    সভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে আইএনটিটিইউসি সভাপতি সোমনাথ মুখোপাধ্যায় বলেন, বিজেপি মানে ‘পাগল দিলীপ’, ‘চিটিং সৌমিত্র খাঁ’ আর ‘মিরজাফর শুভেন্দু অধিকারী’। এই সব মন্তব্যেই শোরগোল পড়ে যায়। তিনি শুভেন্দু অধিকারীকে উদ্দেশ্য করে বলেন, “উস্কানিমূলক কথা বললে, বড়জোড়ার মানুষ পিঠের চামড়া তুলে নেবে।” তিনি আরও বলেন, “শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল নাকি তাদের বাধা দেবে। আমি শুভেন্দু অধিকারীকে বলছি, তোদের প্রার্থী দেওয়ার ক্ষমতা আছে? বিজেপি বলে এখানে কিছু নেই। তাঁদের প্রার্থী দেওয়ার ক্ষমতা নেই। শান্ত বাঁকুড়াকে আজ যদি অশান্ত করার চেষ্টা করে ওই সৌমিত্র খাঁ, শুভেন্দু অধিকারীকে বলে রাখছি আমরা তৃণমূল হাতে চুড়ি পরে বসে নেই। যদি পরবর্তীতে এমন উস্কানিমূলক কথা বলেন, তাহলে বড়জোড়ার মানুষ শুভেন্দুকে চাবকে পিঠের চামড়া তুলে দেবে।”

    আরও পড়ুন:রাতভর নদীতে আটকে গঙ্গাসাগর ফেরত ভেসেল, ভোগান্তি পুণ্যার্থীদের

    প্রসঙ্গত, শুক্রবার বিকালেই বাঁকুড়ার বড়জোড়ায় সভা করে বিজেপি। আর তার পর শনিবার সেই একই জায়গায় পালটা সভা করে তৃণমূল। আর সেই সভামঞ্চ থেকেই একের পর এক উস্কানিমূলক মন্তব্য করেন তিনি। তাঁর এই সব মন্তব্যের পরেই জোর জল্পনা শুরু হয়ে যায় ও তাঁকে নিন্দাও করা হচ্ছে রাজনৈতিক মহলে।

    সোমনাথের সমালোচনা করে বাঁকুড়ার বিজেপি বিধায়ক নিলাদ্রীশেখর দানা যোগ্য জবাব দিয়ে বলেন, “তৃণমূল বরাবরই হিটলার রাজ চালাচ্ছে। তৃণমূল এ রাজ্যে আসায় রাজ্যের মানুষ ভেবেছিল সিপিএম-এর অপশাসন থেকে মুক্তি পাবে। কিন্তু চোর তাড়াতে গিয়ে ডাকাতকে এ রাজ্যের ক্ষমতায় বসানো হয়েছে। তৃণমূল আপাদমস্তক চুরি দুর্নীতিতে ডুবে যাওয়ায় মানুষ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে সেই সত্যটা বুঝতে পেরে এই সমস্ত কথা বলে তৃণমূল পাগলের প্রলাপ বকছে।” 

  • Nepal Plane Crash: কেন বারবার নেপালে ঘটে চলেছে বিমান দুর্ঘটনা? নেপথ্যে কারণ কী?

    Nepal Plane Crash: কেন বারবার নেপালে ঘটে চলেছে বিমান দুর্ঘটনা? নেপথ্যে কারণ কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার কাঠমান্ডু থেকে পোখরার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছিল বিমানটি। আকাশপথে এই দূরত্ব ১৪৬ কিলোমিটার, যেতে সময় লাগে ৩০ মিনিট মতো। ৭২ জন যাত্রী নিয়ে ইয়েতি এয়ারলাইন্সের এই বিমানটি কাঠমান্ডু থেকে রওনা হওয়ার ২০ মিনিটের মধ্যে ভেঙে পড়ে। ৭২ জনেরই মৃত্যু হয়েছে। 

    নেপালে কেন বারবার বিমান দুর্ঘটনার (Nepal Plane Crash) ঘটনা ঘটছে

    নেপালে বিমান দুর্ঘটনা (Nepal Plane Crash) নতুন কিছু নয় বারবার সেখানে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে বিমান। ২০১৮ সালের একটি রিপোর্ট বলছে গত ৩০ বছরে ২৭টি বিমান দুর্ঘটনা হয়েছে সেদেশে অর্থাৎ প্রতিবছরে গড়ে একটি বিমান দুর্ঘটনা হয়েই থাকে নেপালে কিন্তু কেন বারবার এমন হচ্ছে। বিশেষজ্ঞদের মতে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে কাঠমান্ডু বিমানবন্দরের উচ্চতা ১,৩৩৮ মিটার। তারপর আবার অপ্রশস্থ উপত্যকার উপর গড়ে উঠেছে বিমানবন্দর।

    নেপালের র‍্যাডার প্রযুক্তির অবস্থাও খুব খারাপ। তাই বিমানচালকে নিজের দৃষ্টির উপরেই নির্ভর করতে হয়। আবার সে দেশে বাজেট কম থাকায়, কম বিমানচালক  নিয়োগ করা হয়ে থাকে। গত কয়েক বছরে একের পর এক বিমান দুর্ঘটনা ঘটেছে নেপালে। গত ৬ মাসে পোখরায় এই নিয়ে দ্বিতীয় বার কোনও বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়ল। 

    ভৌগলিক ও আবহাওয়া জনিত কারণ গুরুত্বপূর্ণ হলেও বাদ দেওয়া যাচ্ছে না নজরদারির অভাব, পুরনো বিমানের ব্যবহার, ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা এয়ারলাইন্সের মতো প্রসঙ্গও। নেপালের মতো পাহাড়ি এলাকায় বিমান চালানোর জন্য বিমানচালকেরা পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ পান কি না বা এয়ারলাইন্সগুলি উপযুক্ত বিমানচালক নিয়োগ করেন কি না,তা নিয়েও প্রশ্ন উঠছে। 

    গত কয়েক বছরে নেপালে কতগুলি বিমান দুর্ঘটনার (Nepal Plane Crash) নজির 

    ২০২২ সালের ২৯ শে মে তারা এয়ারের একটি বিমান দুর্ঘটনার মুখে পড়ে। নেপালে সবার ছিলেন ২২ জন যাত্রী সকলেরই মৃত্যু হয়েছিল।
     
    ২০১৯ সালে কাঠমান্ডু ফিরছিল এয়ার ডায়নাস্টি সংস্থার একটি হেলিকপ্টার, পাহাড়ে ধাক্কা খেয়ে সেটি পড়ে। সাতজন যাত্রীরই মৃত্যু হয়। তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন নেপালের পর্যটন মন্ত্রী রবীন্দ্র অধিকারী।

     ২০১৮ সালের ১২ই মার্চ নেপালে ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে নামার সময় ভেঙে পড়ে বোম্বাদিয়ার কিউ ৪০০ বিমান। সমস্ত যাত্রীর মৃত্যু হয়।

    ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে পোখরা থেকে জমসম যাচ্ছিল ছোট একটি বিমান। মাঝ আকাশে বিমানটি দুর্ঘটনাগ্রস্ত হলে ২৩ জনেরই মৃত্যু হয়। 

    ২০১২ সালের সেপ্টেম্বর মাসে দুর্ঘটনার মুখে পড়ে সীতা ইয়ার সংস্থার একটি বিমান। যাত্রী ছিল ১৯ জন, সবার মৃত্যু হয়।

    ২০১২ সালের জমসম যাওয়ার পথে দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয় একটি বিমান। ২১ জন যাত্রী সওয়ার ছিলেন। ২১ জনের মধ্যে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছিল।

    ২০১১ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর ভেঙে পড়ে বুদ্ধ এয়ারের একটি বিমান। সবারই মৃত্যু হয়েছিল।

    ২০১০ সালের ডিসেম্বরে তারা এয়ার সংস্থার আরও একটি বিমান ভেঙে পড়ে। মোট ২৫ জনের মৃত্যু হয়।

    ওই ২০১০ সালেই অগ্নি এয়ারের একটি বিমান দুর্ঘটনাগ্রস্ত হয়।

    ১৯৯২ সালে পাকিস্তান ইন্টারন্যাশনাল এয়ারলাইনস এর একটি বিমান কাঠমান্ডুতে ভেঙে পড়ে, ১৬৭ জন যাত্রীরই মৃত্যু হয়।

    নেপালের আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে চিনের বাড়বাড়ন্ত

    এর উপরে রয়েছে চিন। সাম্প্রতিক অতীতে নেপালের রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক অবস্থার সুযোগ নিয়ে সে দেশের নানা কাজে নানা ভাবে নাক গলাতে শুরু করেছে চিন সরকার। চিনা অর্থে তৈরি হচ্ছে সড়ক, বিমানবন্দর।

    পোখরার নবনির্মিত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরও চিনের ব্যাঙ্ক থেকে নেওয়া ঋণের টাকাতেই তৈরি। তৈরি করেছে চিনা ইঞ্জিনিয়ারিং সংস্থা CAMC Engineering Co. Ltd। যা,  চিনের সীমান্তবর্তী এলাকায় সড়ক এবং বন্দর তৈরির প্রকল্প China’s Belt and Road Initiative (BRI)-এর অংশ। তার উপরে কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার আগেই গত ১ জানুয়ারি তড়িঘড়ি সেই বিমানবন্দর উদ্বোধন করা হয়েছিল। দুর্ঘটনার পরে সেই বিমানবন্দরও সকলের প্রশ্নের মুখে।

    অনেকেই আবার অভিযোগ করেছেন পোখরার নতুন বিমানবন্দরেই গলদ রয়েছে। নির্মাণ শেষ হওয়ার আগেই বিমানবন্দরটি খুলে দেওয়া হয়েছিল। গত ১ জানুয়ারি বিমানবন্দরটি খুলে দেওয়া হয়। একটি চিনা সংস্থা বিমানবন্দরটি নির্মাণ করছে। প্রধানমন্ত্রী প্রচণ্ড বিমানবন্দরটি উদ্বোধন করেছিলেন ১ জানুয়ারি। তার কয়েকদিনের মধ্যেই এই বিপত্তি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share