Blog

  • Justice Rajasekhar Mantha: আইনজীবীদের বিক্ষোভে এফআইআর দায়ের আরজি-র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বারের

    Justice Rajasekhar Mantha: আইনজীবীদের বিক্ষোভে এফআইআর দায়ের আরজি-র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বারের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সোমবার কলকাতা হাইকোর্ট চত্বরে তৃণমূলপন্থী আইনজীবীদের তাণ্ডবের ঘটনায় পুলিশে কাছে অভিযোগ দায়ের করলেন হাইকোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল। বুধবার হেয়ার স্ট্রিট থানায় এফআইআরটি দায়ের করা হয়। ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিশ। আদালত অবমাননার রুল জারি করেছেন বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha)। ওই সময়ের হাইকোর্টের সিসিটিভি ফুটেজ চেয়ে পাঠিয়েছেন প্রধান বিচারপতি।   

    বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) বিরুদ্ধে সোমবার থেকেই বিক্ষোভ দেখাচ্ছিলেন হাই কোর্টের আইনজীবীদের একাংশ। মঙ্গলবার তাঁরা বিচারপতির এজলাস বয়কটের ডাকও দেন। এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মঙ্গলবার হাই কোর্টে বিচারপতি মান্থা আদালত অবমাননার রুল জারি করলেও সেই বয়কট ওঠেনি। বুধবার সকালে আইনজীবীরা অবস্থান বিক্ষোভ তুলে নিলেও জানিয়ে দেন বয়কট চালু থাকবে। 

    প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বার অ্যাসোসিয়েশনের

    এবার আইনজীবী এবং বিচারপতিদের (Justice Rajasekhar Mantha) মধ্যে মধ্যস্থতা করতে ময়দানে নামল বার অ্যাসোসিয়েশন। চিঠি দেওয়া হল হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে। চিঠিতে লেখা হয়েছে, “সাম্প্রতিককালে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, যাতে মনে হচ্ছে বার অ্যাসোসিয়েশন আইনজীবী এবং বিচারপতিদের স্বার্থবিরোধী কাজ করছে। এই ধরনের আচরণের মাধ্যমে বিচারপতিদের সঙ্গে আইনজীবীদের সুসম্পর্ক নষ্ট করার চেষ্টা করা হচ্ছে।”

    এখন প্রশ্ন উঠছে যে, বার অ্যাসোসিয়েশন যদি বিচারপতির বিরুদ্ধে না হয়, তাহলে বিক্ষোভ দেখালেন কারা? নাকি বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা (Justice Rajasekhar Mantha) অবমাননার রুল জারি করার পরেই অবস্থান থেকে সরে আসল বার অ্যাসোসিয়েশন? 

    আরও পড়ুন: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    এদিকে আইনজীবীদের আচরণে বিচারপতি মান্থার (Justice Rajasekhar Mantha) সামনে দুঃখপ্রকাশ করলেন রাজ্যের অ্যাডভোকেট জেনারেল। বিচারপতি মান্থা বুধবার একটি মামলার শুনানি চলাকালীন এজি সৌমেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়ের কাছে জানতে চান, “অধিকাংশ মামলায় রাজ্যের অনেক আইনজীবী উপস্থিত থাকছেন না। কেন এমন হচ্ছে? রাজ্যের আইনজীবীরা আসছেন না কেন?” এর জবাবেই  রাজ্যের এজি বলেন, “এই ঘটনায় আমি দুঃখিত। খুব দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। এখনও কেন এটা হচ্ছে খোঁজ নিয়ে দেখছি। কথা বলছি ওই আইনজীবীদের সঙ্গে।” 

    কলকাতা হাইকোর্টের আরও এক বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় (Justice Rajasekhar Mantha) এই ঘটনার নিন্দা করে বলেন, “কারা করেছেন, তাঁদের আমরা চিনি। তাঁরা আগেও এই কাজ করেছেন।” 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Umran Malik: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন! ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা করলেন উমরান

    Umran Malik: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন! ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা করলেন উমরান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে প্রথম টি-টোয়েন্টি ম্যাচে প্রতি ঘণ্টায় ১৫৫ কিলোমিটার গতিতে বল করে ভারতীয় বোলারদের মধ্যে প্রতি ঘণ্টায় সবচেয়ে দ্রুত গতিতে বল করার নজির গড়েছিলেন উমরান। শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধেই প্রথম এক দিনের ম্যাচে সেই নজির ভেঙে দিলেন তিনি। বল করলেন প্রতি ঘণ্টায় ১৫৬ কিলোমিটার গতিতে। নিজের রেকর্ড নিজেই ভেঙে দুরন্ত গতির এক্সপ্রেস ছোটাচ্ছেন উমরান।

    উমরানের লক্ষ্য

    এদিনের খেলায় শ্রীলঙ্কার ইনিংসে ১৪তম ওভারে উমরানের হাত থেকে ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা বেরিয়ে আসে। ব্যাটার ছিলেন পাথুম নিশাঙ্ক। বল ছুঁতে পারেননি তিনি। গোটা ম্যাচ জুড়ে প্রতি ঘণ্টায় ১৪০ কিলোমিটারের বেশি গতিতে বল করে গেলেন উপত্যকার এই পেসার। তার ফলও পেলেন। এদিন ৩টি উইকেট নিয়েছেন উমরান। ম্যাচ শেষে নিজের বোলিং প্রসঙ্গে উমরান বলেন, ‘‘পাটা উইকেট ছিল। আমি রোহিত ভাই, শামি ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছিলাম। ওরা বলেছিল উইকেট লক্ষ্য করে বল করতে। সেটাই করেছি। আমার কাজ হচ্ছে মাঝের ওভারে বল করতে এসে উইকেট তোলা। নিজের কাজটাই করছি। আশা করছি আগামী দিনে আরও ভাল বল করতে পারব।’’

    আরও পড়ুন: শচিনের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বিরাট! শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে প্রথম একদিনের ম্যাচে জয় ভারতের

    এর আগে যশপ্রীত বুমরা ১৫৪ কিমি গতিতে বোলিং করেন। মহম্মদ শামিও ১৫৩ কিমিতে এবং নভদীপ সিং ১৫২ কিমিতে বোলিং করেন। সেদিক থেকে উমরান নিজেই ইতিহাস রচনা করলেন। তাঁর এই কৃতিত্ব বাকিদের ছাপিয়ে গেছে। এত গতিতে বোলিং এর আগে কোনও ভারতীয় বোলার করেননি। তাঁর এই বোলিং গতিবেগ হার মানায় বন্দে ভারত হাই স্পিড ট্রেনকেও। হাওড়া ও জলপাইগুড়ি এই ট্রেনের গতিবেগ প্রায় ১৩০ থেকে ১৬০ কিমি প্রতি ঘণ্টায়। উমরানও প্রতিদিন প্রায় এই গতিতেই বল করছেন। উমরানের নজর এখন পড়শি দেশ পাকিস্তানের দিকে। প্রাক্তন পাক পেসার শোয়েব আখতারের রেকর্ড ভাঙতে চান উমরান। ক্রিকেটে দ্রুততম বলের রেকর্ড এখনও শোয়েবের দখলে। ২০০৩ সালের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে শোয়েবের একটি বলের গতি ছিল ঘণ্টায় ১৬১.৩ কিলোমিটার। যা এখনও পর্যন্ত দ্রুততম বল হিসাবে চিহ্নিত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Joshimath: বছরে আড়াই ইঞ্চি! গত তিন বছর ধরে এভাবেই ডুবছিল জোশীমঠ! সমীক্ষায় প্রকাশ

    Joshimath: বছরে আড়াই ইঞ্চি! গত তিন বছর ধরে এভাবেই ডুবছিল জোশীমঠ! সমীক্ষায় প্রকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় এক শতাব্দী আগে ভূমিধসের উপরেই তৈরি হয়েছিল জোশীমঠ শহর (Joshimath)। বিভিন্ন রিপোর্টে সে কথা এর আগেও প্রকাশিত হয়েছে। 

    প্রতিবছর ২.৫ ইঞ্চি হারে জোশীমঠ (Joshimath) ডুবছিল

    তিন বছর আগেই এক সমীক্ষায় ধরা পড়েছিল জোশীমঠের (Joshimath) ফাটল। ওই সমীক্ষা অনুযায়ী দেখা গেছে গাড়োয়াল হিমালয়ের জোশীমঠ (Joshimath) এবং আশপাশের এলাকা ধীরে ধীরে মাটির তলায় তলিয়ে যাচ্ছে। প্রতিবছরে ২.৫ ইঞ্চি মানে ৬.৫ সেন্টিমিটার হারে এই তীর্থস্থানের শহর তলিয়ে যাচ্ছিল। এ সংক্রান্ত কেন্দ্রীয় সরকারের সংস্থা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ রিমোট সেন্সিং এর রিপোর্ট মঙ্গলবার প্রকাশ্যে এসেছে। ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে ২০২২ সালের জুলাই পর্যন্ত উপগ্রহের চিত্র বিশ্লেষণ করার পরে সংস্থা জানায় এই সময়ের মধ্যে জোশীমঠ (Joshimath) এবং আশপাশের পার্বত্য এলাকায় অনেক ফাটল দেখা গিয়েছিল।

    জোশীমঠ (Joshimath) এখন ডুবতে থাকা অঞ্চল

    বর্তমানে জোশীমঠকে (Joshimath) ডুবতে থাকা অঞ্চল হিসেবে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। সেখানকার অধিকাংশ বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে, যা নিয়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে রীতিমত। সেনাবাহিনী উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে। রাজ্য সরকার ইতিমধ্যে বিপজ্জনক এলাকাগুলি থেকে মানুষজনকে সরিয়ে ফেলেছে। মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামি নিজে সেখানে দাঁড়িয়ে থেকে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং যে সমস্ত পরিবার গৃহহারা হয়েছেন তাদের জন্য ২২৯ টি ঘর বরাদ্দ করা হয়েছে, যেখানে ১২৭১ জন বর্তমানে রয়েছেন বলে জানা গেছে। চামোলির জেলা শাসক জানান যে সমগ্র জোশীমঠ (Joshimath) শহরকে এই মুহূর্তে তিনটি জোনে ভাগ করা হয়েছে, ডেন্জার জোন, বাফারজোন এবং সেফ জোন। বিভিন্ন সূত্রমারফত প্রাপ্ত খবর যে শহর ছাড়তে বাধ্য হয়েছে ১১০ টি পরিবার। জোশীমঠের (Joshimath) ৬৭৮ টি বাড়ি ছাড়াও একাধিক হোটেল এবং ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে বড় বড় ফাটল ধরা পড়েছে। বিপজ্জনক নির্মাণগুলি ভাঙার কাজ প্রশাসনের তরফ থেকে শুরু করার কথা ছিল কিন্তু মঙ্গলবার কিছু এলাকায় স্থানীয় মানুষদের বিক্ষোভে তা সম্ভব হয়ে ওঠেনি বলেই জানা গেছে। জোশীমঠ (Joshimath) শহর কূটনৈতিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণও বটে কারন এর ঠিক ১০০ কিলোমিটারের মধ্যেই পড়ে ভারত-চিন সীমান্ত। চিন সীমান্তগামী সড়কেও ফাটল দেখা দিয়েছে । অন্যদিকে জোশীমঠ (Joshimath) সংলগ্ন কর্ণপ্রয়াগে ৫০টি বাড়িতে ফাটলের ঘটনা সামনে এসেছে, এই ঘটনায় রীতিমতো উদ্বেগ ও আতঙ্ক ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। কর্ণপ্রয়াগের বহুগুণা নগরের এই ঘটনায় ইতিমধ্যে স্থানীয় পৌরসভা মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির কাছ থেকে সাহায্যের আবেদন জানিয়েছে।

    Joshimath: প্রতিবছর ২.৫ ইঞ্চি হারে ডুবছিল জোশীমঠ, সমীক্ষায় প্রকাশ

  • Calcutta High Court: পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রাথমিকে নিয়োগ নয়, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রাথমিকে নিয়োগ নয়, নির্দেশ কলকাতা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আপাতত প্যারা টিচার বা পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রাথমিক স্কুলে নিয়োগ করা যাবে না। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চ এই নির্দেশ দিয়েছে। এর ফলে চলতি নিয়োগ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে কোনও প্যারা টিচার প্রাথমিকে স্থায়ী শিক্ষকের চাকরিতে নিযুক্ত হতে পারবেন না। তবে সাধারণভাবে নিয়োগ প্রক্রিয়া চলবে বলে জানিয়েছে আদালত।

    পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রাইমারীতে নিয়োগে ‘না’ আদালতের

    সম্প্রতি, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি জারি করেছে। তাতে জানানো হয়, বর্তমানে প্রাথমিক স্কুলে কর্মরত অস্থায়ী শিক্ষকদের মধ্যে থেকে ১০ শতাংশকে যোগ্যতার বিচার করে স্থায়ী শিক্ষক হিসাবে নিয়োগ করা হবে। আর এই বিজ্ঞপ্তিকেই চ্যালেঞ্জ জানিয়ে কলকাতা হাইকোর্টে মামলা দায়ের করেন উচ্চ প্রাথমিক স্কুলে কর্মরত বেশ কয়েক জন অস্থায়ী শিক্ষক। তাঁরা দাবি করেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ প্রক্রিয়ায় তাঁদেরও সুযোগ দিতে হবে।

    আরও পড়ুন: ভারতের বিচারব্যবস্থা এত ঠুনকো নয়! বিস্ফোরক বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়

    এর পর গত ২১ নভেম্বর বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় নির্দেশ দেন, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আপার প্রাইমারির পার্শ্ব শিক্ষকদের ১০ শতাংশকে সুযোগ দিতে হবে। তিনি বলেছিলেন, “প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ আইনে এমন কোনও নির্দেশিকা নেই যেখানে, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে আপার প্রাইমারির পার্শ্বশিক্ষককে নিয়োগ করা যায় না।” তাই তিনি এক্ষেত্রে উচ্চ প্রাথমিকের পার্শ্ব শিক্ষকদের অংশগ্রহণের অনুমতি দিয়েছেন।

    কিন্তু সেই রায়কেও চ্যালেঞ্জ জানিয়ে ৫০ জন প্রাথমিক পার্শ্ব শিক্ষক প্রথমে শীতকালীন অবকাশকালীন ডিভিশন বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়। সেই মামলা শুনানিতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের পক্ষ থেকে জানানো হয়, পার্শ্ব শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে কোনও চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে না পর্ষদ। আদালতের পূর্ণাঙ্গ রায়ের উপরেই সিদ্ধান্ত নির্ভর করবে। আর এই মামলার শুনানিতেই গতকাল বিচারপতি তালুকদারের বেঞ্চের নির্দেশ দেয়, মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত কোনও ভাবেই পার্শ্ব শিক্ষকদের প্রাথমিকে নিয়োগ করা যাবে না। মামলকারী এই ৫০ জন প্রাথমিক পার্শ্ব শিক্ষকদের দাবি, উচ্চ প্রাথমিকের পার্শ্ব শিক্ষকরা নিয়োগ প্রক্রিয়ায় অংশ নিলে প্রাথমিকের পার্শ্ব শিক্ষকরা সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবেন। 

  • Desi Treadmill: পৃথিবীর সবচেয়ে কম খরচের ট্রেডমিল, ভাইরাল ভিডিও দেখলে অবাক হয়ে যাবেন

    Desi Treadmill: পৃথিবীর সবচেয়ে কম খরচের ট্রেডমিল, ভাইরাল ভিডিও দেখলে অবাক হয়ে যাবেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফিটনেস ফ্রিকরা তাদের ফিটনেস লক্ষ্য পৌঁছতে কতই না কাঠখড় পোড়ান। আপনিও যদি ফিটনেস ফ্রিক হন, তাহলে আপনিও নিশ্চই নিয়মিত ব্যায়াম করেন। শরীরচর্চায় এখন বড় ভূমিকা পালন করে বিভিন্ন জিম ইনস্টুমেন্ট। এদের মধ্যে ট্রেডমিল (Desi Treadmill) অপরিহার্য। 

    ট্রেডমিলগুলি (Desi Treadmill) কার্ডিও প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হয়। ট্রেডমিল কার্ডিওভাসকুলার স্বাস্থ্যকে উন্নত করতে সাহায্য করে। এটি উরু, গ্লুটস এবং পেশীগুলিকে শক্তিশালী করে। এমনকি আপনি যদি ফিটনেস ফ্রিক নাও হন, শুধুমাত্র সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার জন্যে স্ট্রেচিং, হাঁটা এবং দৌড়ানোর মতো সাধারণ ব্যায়াম করা আবশ্যক। অনেকে শরীর চর্চার জন্য বাড়িতেই ট্রেডমিল ইনস্টল করেন।   

    একটি সাধারণ ট্রেডমিলের (Desi Treadmill) দাম শুরু হয় ১২০০০ টাকা থেকে৷ উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে দাম আরও বাড়তে থাকে৷ কিন্তু এক ব্যক্তি এর এক সস্তা ব্যবস্থা বের করেছেন। যাতে গ্যাঁটের একটিও কড়ি খরচ করতে হবে না। রান্না ঘরে থাকা জিনিস দিয়েই হয়ে যাবে শরীর চর্চা।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসবাদীদের আটকাতে রাজৌরিতে গ্রামবাসীরদের অস্ত্র প্রশিক্ষণ দিচ্ছে সিআরপিএফ

    কী সেই ভিডিও? 

    সম্প্রতি ভারতীয় ধনকুবের ব্যবসায়ী এবং মাহিন্দ্রা গ্রুপের চেয়ারম্যান আনন্দ মাহিন্দ্রা একটি ভিডিও ট্যুইট করেছেন। ক্যাপশনে লেখেন, “বিশ্বের সবচেয়ে কম দামের ট্রেডমিল (Desi Treadmill)। এবং এই বছরের ইনোভেশন অ্যাওয়ার্ড ট্রফিটি যাচ্ছে…” 

     

    সেখানে যাচ্ছে, রান্নাঘরের সিঙ্কের পাশে রাখা বাসন ধোয়ার তরল সাবান। ওই যুবক এসে হঠাৎই মাটিতে ছ়়ড়িয়ে দিলেন কয়েক ফোঁটা। তার পর সিঙ্ক থেকে একটু জল নিয়ে ছিঁটিয়ে দিলেন মেঝেতে। এ বার মাটিতে সাবানের পিচ্ছিল ভাব কাজে লাগিয়ে শুরু করেছেন শরীরচর্চা। হুবহু ‘ট্রেডমিল’-এর (Desi Treadmill) মতো করে প্রথমে অল্প গতিতে হাঁটতে শুরু করলেন। তার পর ওই মেশিনে বোতাম টিপে গতি বাড়িয়ে নিচ্ছেন। কখনও দৌড়োচ্ছেন, আবার কখনও গতি কমিয়ে নিচ্ছেন প্রয়োজন অনুযায়ী।

    ভিডিওটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয় সোশ্যাল মিডিয়ায়। তরুণ প্রজন্ম থেকে প্রৌঢ়, সকলেই মজেছেন এই ভিডিওতে। মাত্র ৫২ সেকেন্ডের ভিডিওটি এখনও পর্যন্ত ৪ লক্ষেরও বেশি মানুষ দেখেছেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kolkata High Court: সোমের পর মঙ্গলেও কাটেনি জট, মান্থার এজলাস বয়কট নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত বার

    Kolkata High Court: সোমের পর মঙ্গলেও কাটেনি জট, মান্থার এজলাস বয়কট নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত বার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের (Kolkata High Court) বিচারপতি রাজশেখর মান্থার বিচার প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত আইনজীবীদের। সাধারণ সভার মাধ্যমে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বার অ্যাসোসিয়েশন (Bar Association)। বার অ্যাসোসিয়েশনের এই সিদ্ধান্ত সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে প্রধান বিচারপতিকেও। যদিও সিদ্ধান্তের সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি খোদ বার প্রেসিডেন্ট। তিনি জানিয়েছেন, এটা ঠিক নয়। ট্রেজারার এই সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না।  

    ঘটনার নেপথ্যে…

    প্রসঙ্গত, সোমবার বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটকে কেন্দ্র করে হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েন দু পক্ষের আইনজীবীরা। শুনানি না করেই এজলাস ছাড়েন তিনি। সোমের পর মঙ্গলবারও তাঁর এজলাসের সামনে জটলা দেখা গিয়েছে। বার অ্যাসোসিয়েশন যে চিঠি দিয়েছে, তাতে অচিন্ত্য কুমার ব্যানার্জি সহ একশোজনেরও বেশি আইনজীবী স্বাক্ষর করেছেন। পাশাপাশি শান্তি শৃঙ্খলা বজায় রাখা হবে বলেও জানানো হয়েছে। যদিও চিঠিটি ভুয়ো বলেই দাবি বারের প্রেসিডেন্ট অরুণাভ ঘোষের। তিনি বলেন, কোন কোর্ট বয়কট করা হবে, সে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন না কোনও ট্রেজারার কিংবা সহ সম্পাদক।  অরুণাভ জানান, চিঠিটি ভিত্তিহীন এবং তাঁরা এই সিদ্ধান্ত সমর্থন করছেন না। মঙ্গলবার সকালে এই প্রস্তাবের পাল্টা দাবিও ওঠে হাইকোর্ট। আইনজীবীদের একাংশের দাবি, এটি আদালত অবমাননার পর্যায়ে পড়া উচিত। জবাব প্রধান বিচারপতি বলেন, আপনারা চাইলে মামলা করতে পারেন। এ বিষয়ে বারের এক সদস্য আমাকে চিঠি দিয়েছেন। তাঁর প্রশ্ন, এ নিয়ে বারের কি কোনও দায়িত্ব নেই? তিনি বলেন, দেশের প্রাচীনতম এই হাইকোর্টের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। বারের উচিত ছিল এ ব্যাপারে দায়িত্ব নেওয়া।

    আরও পড়ুুন: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    এদিকে, বাম, কংগ্রেস ও বিজেপিপন্থী আইনজীবীরা এদিন বিচার প্রক্রিয়া (Kolkata High Court) চালানোর দাবি জানান। বিচারপতি মান্থা জানিয়ে দেন, দু পক্ষের আইনজীবী উপস্থিত না থাকলে জরুরি মামলা ছাড়া তিনি কোনও নির্দেশ জারি করবেন না। অন্যদিকে, এদিন মেনসন পর্ব চলে বিচারপতি মান্থার এজলাসে। ইচ্ছুক আইনজীবীরা অংশও নিচ্ছেন মেনসন পর্বে। এদিকে, স্বতঃপ্রণোদিত আদালত অবমাননার রুল জারির আবেদন করে প্রধান বিচারপতির কাছে আবেদন হাইকোর্টের বার অ্যাসোসিয়েশনের সহ-সভাপতি সহ ৫ এক্সিকিউটিভ সদস্যের। চিঠিতে সোমবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাস বন্ধ করা আইনজীবীদের চিহ্নিত করে পদক্ষেপের আবেদন জানানো হয়েছে। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার বেঞ্চ বন্ধ বিচারব্যবস্থার ওপর হুমকি বলে দাবি তাঁদের। 

    ডিওয়াই চন্দ্রচূড়…

    এদিকে বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটের খবরে ক্ষুব্ধ সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। সোমবার বার অ্যাসোসিয়েশনে বিচারপতি মান্থার এজলাস বয়কটের একটি প্রস্তাব পাশ হয়েছে। সেই সংক্রান্ত চিঠি প্রকাশ হতেই মঙ্গলবার সকালে প্রধান বিচারপতি বলেন, আমরা স্তম্ভিত।   

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • BJP: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    BJP: বিজেপির গঙ্গাপুজোয় ‘না’ পুলিশের, ‘কর্মসূচি হবেই’, জানালেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার গঙ্গাপুজোর (Ganga Puja) আয়োজন করেছে বিজেপির (BJP) নমামি গঙ্গা শাখা। এজন্য অনুমতি চাওয়া হয়েছিল পুলিশের। যদিও ওই পুজোর অনুমতি দিল না কলকাতা পুলিশ। পুলিশের অনুমতি না মিললেও অবশ্য এদিনের কর্মসূচি বাতিল করছে  না বিজেপি। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) বলেন, কর্মসূচি হবেই।

    গঙ্গা আরতি…

    বারাণসীর ঘাটে ফি সন্ধ্যায় গঙ্গা আরতি দেখতে ভিড় করেন হাজার হাজার পুণ্যার্থী। গঙ্গা ভাঙন ও গঙ্গা দূষণ রুখতে বঙ্গ বিজেপির নমামি গঙ্গা শাখা বাবুঘাটে গঙ্গা পুজো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিল। ঠিক ছিল, এই উপলক্ষে বাজে কদমতলা ঘাটে বারাণসীর ধাঁচে হবে গঙ্গা আরতিও। বিজেপির এই কর্মসূচিতেই বাগড়া দিয়েছে পুলিশ। জানিয়ে দিয়েছে, গঙ্গাপুজোর অনুমতি দেওয়া যাবে না। পুলিশের তরফে বিজেপিকে জানানো হয়েছে, গঙ্গাসাগর মেলার আবহে বাবুঘাট এলাকায় ইতিমধ্যেই পুণ্যার্থীদের একটা বড় অংশ জড়ো হতে শুরু করেছেন। মঙ্গলবারেও তা হবে। তাই বিজেপির প্রস্তাবিত কর্মসূচি পালিত হলে শহরের রাস্তায় ব্যাপক যানজট হবে। পুণ্যার্থীদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণ করতেও সমস্যার মুখে পড়বে পুলিশ। পুলিশ আরও জানিয়েছে, কলকাতায় ৯ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়েছে জি-২০ সম্মেলন। চলবে ১১ তারিখ পর্যন্ত। পুলিশের একটা বড় অংশ সেখানে ব্যস্ত থাকবে। তাই বিজেপির কর্মসূচিতে অনুমতি দেওয়া সম্ভব নয়।

    আরও পড়ুুন: ‘যদি ভোট দিতে না দেয়…’, পঞ্চায়েত নির্বাচনে বিজেপি কর্মীদের কী নিদান দিলেন শুভেন্দু?

    পুলিশের অনুমতি না মিললেও, কর্মসূচি বাতিল করছে না বিজেপি (BJP)। দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, আমাদের গঙ্গা আরতি করার কথা ছিল। পুলিশ অনুমতি দেয়নি। পুলিশ উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে এই কাজ করেছে। তিনি বলেন, এদের উদ্দেশ্য হল হিন্দুদের যে কোনও অনুষ্ঠানে বাধা দেওয়ার চেষ্টা। কিন্তু আমরা সেখানে যাব। আমি গঙ্গা অরতি করব। পুলিশ তার মতো চেষ্টা করবে। কর্মসূচি হবে। বঙ্গ বিজেপির প্রধান মুখপাত্র শমীক ভট্টাচার্য বলেন, অসহিষ্ণুতার রাজনীতির আরও একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করল রাজ্যের বর্তমান শাসক তৃণমূল কংগ্রেস। এতদিন পর্যন্ত বালিঘাটের দখলদারি ছিল, কয়লা খাদান, পাথর খাদানের দখলদারি ছিল। এখন মা গঙ্গাকেই দখল করে নিল তৃণমূল। তিনি বলেন, সরকার যেখানে ঘোষণা করেছে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানে বলে দিয়েছেন গঙ্গা আরতি করবেন, সেই জন্য বিরোধী দল করতে পারবে না। বিজেপি (BJP) করতে পারবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Pakistan Economic Crisis: চরম অর্থনৈতিক সংকটে পাকিস্তান, লাগামছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম

    Pakistan Economic Crisis: চরম অর্থনৈতিক সংকটে পাকিস্তান, লাগামছাড়া নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শ্রীলঙ্কার মতো পাকিস্তানও অর্থনৈতিক সংকটের (Pakistan Economic Crisis) সম্মুখীন। নিত্য বাড়ছে জিনিসপত্রের দাম। মুদ্রাস্ফীতিও চরমে পৌঁছেছে। ফলে সে দেশের সাধারণ মানুষের দুবেলার দুমুঠো ভাত জোগাড় করাটাই এখন সবচেয়ে বড় লড়াই। অবস্থা এমন যে, দুবেলা পেট ভরে ভাত বা রুটি খেতে পারছে না সাধারণ নিম্নমধ্যবিত্তরাও। কারণ চাল, গম, আটার দাম মাত্রাতিরিক্ত বেড়েছে। অনাহারে দিন কাটাচ্ছেন পাকিস্তানের প্রান্তিক মানুষরা। চাল, আটা ছাড়াও দাম বেড়েছে চিকেন, পেঁয়াজ, দুধ, ডালের মতো নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের। দুবেলার খাবারের জন্যে হাহাকার করছেন পাকজনতা।

    আকাশ ছুঁয়েছে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম 

    পাকিস্তানে প্রতি কেজি চিকেনের দাম বেড়ে হয়েছে ৩৮০ পাক মুদ্রা (Pakistan Economic Crisis)। একবছরে পিঁয়াজের দাম ৩৭ পাক মুদ্রা বেড়ে এখন তা প্রায় ২০০ পাক মুদ্রা। পেঁয়াজের দাম বেড়েছে প্রায় ৫০০ শতাংশ। প্রতি কেজি ডালের দাম ২৫০ পাক মুদ্রা। এক ডজন কলার দাম ১২০ পাক মুদ্রা। অন্যদিকে, অসুস্থ রোগী ও শিশুর জন্য অত্যন্ত প্রয়োজনীয় দুধের দাম রয়েছে ১৫০ পাক মুদ্রা/ লিটার। বড় সমস্যার মুখে পাকিস্তানবাসী। 

    ২০০ টাকার চিকেনের দাম দাঁড়িয়েছে ৩৮০ টাকা। প্রায় দ্বিগুণ (Pakistan Economic Crisis)। পাশাপাশি নুনের দামও দেড়গুণ বেড়েছে। এছাড়া দুধের দাম গত বছরের শুরুতে ছিল ১১৫ পাকিস্তানি রুপি, এখন তা  প্রতি লিটার ১৫০ পাক মুদ্রা।

    গত কয়েক ধরেই পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতি লাফিয়ে বাড়ছে। গত একবছরে পাকিস্তানে মুদ্রাস্ফীতি (Pakistan Economic Crisis) ১১.৭ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩২.৭ শতাংশ হয়েছে। এই মুদ্রাস্ফীতির জন্য দায়ী করা হচ্ছে খাবারের অতিরিক্ত দাম বৃদ্ধিকেই।

    পাকিস্তানে বৈদেশিক মুদ্রার ভান্ডার (Pakistan Economic Crisis) দ্রুত খালি হচ্ছে। গত এক বছরেই পাকিস্তানের সংগ্রহে যা বৈদেশিক মুদ্রা ছিল, এখন তার পরিমাণ প্রায় অর্ধেক। ২০২১ সালের ডিসেম্বরে যে বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ারের পরিমাণ ছিল ২৩.৯ বিলিয়ন ডলার, ২০২২- এর ডিসেম্বরে তা দাঁড়িয়েছে ১১.২ বিলিয়ন ডলারে। বৈদেশিক মুদ্রা কম হওয়ার ফলে প্রয়োজনের সময় ঋণ পাওয়া কষ্টসাধ্য হতে পারে পাকিস্তানের জন্য।

    আরও পড়ুন: আগামী সপ্তাহেও উত্তর ভারতে শৈত্যপ্রবাহের পূর্বাভাস, তাপমাত্রা নামতে পারে -৪ ডিগ্রিতে

    আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে এমনিতেই বন্ধু হারিয়েছে এই দেশ। আন্তর্জাতিক তহবিলের (Pakistan Economic Crisis) তথ্য অনুযায়ী, ঋণের বোঝা বাড়ছে পাকিস্তানের উপর। ২০১১ সালে পাকিস্তানের ঋণ ছিল ৫২.৮ শতাংশ, ২০১৬ সালে সেই ঋণের পরিমাণ হয় ৬০.৮ শতাংশ। অনুমান করা হচ্ছে, এই বছর সেই ঋণের পরিমাণ দাঁড়াবে ৭৭.৮ শতাংশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

      
        
       
     
      

     

  • India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    India China: ‘চিন সেনা মোতায়েন করলেও, ভারত জবাব দিতে প্রস্তুত’, বললেন সেনা প্রধান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন (China) সেনা মোতায়েন করলেও, যে কোনও পরিস্থিতিতে ভারত (India) জবাব দিতে প্রস্তুত। আজ, বৃহস্পতিবার এ কথা বলেন সেনা প্রধান মনোজ পাণ্ডে (Manoj Pande)। তবে তিনি এও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সেনা প্রধান বলেন, সীমান্ত সমস্যার ৭টির মধ্যে ৫টি আমরা আলোচনার (India China) টেবিলে মিটিয়ে নিতে পেরেছি। বাকি সমস্যাগুলি মেটাতে সামরিক ও কূটনৈতিক স্তরে আলোচনা চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, যে কোনও অপ্রীতিকর পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য প্রস্তুত রয়েছে ভারতীয় সেনা।

    লালফৌজ…

    গত ডিসেম্বরেই অরুণাচল প্রদেশের তাওয়াঙে প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে ঢোকার চেষ্টা করে লালফৌজ। সীমান্তেই তাদের সঙ্গে সংঘর্ষ হয় ভারতীয় সেনার। দু পক্ষের কয়েকজন জখম হন। পরে ভারতীয় সেনার হাতে মার খেয়ে নিজেদের বাঙ্কারের দিকে পিঠটান দেয় চিনা সেনা। এই আবহে সেনা প্রধানের এহেন মন্তব্য তাৎপর্যপূর্ণ বই কি!

    এদিন সেনা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে যোগ দেন সেনা প্রধান। সেখানে চিন (India China) সীমান্তের প্রসঙ্গ ওঠে। কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধীর অভিযোগ, চিন অরুণাচল সীমান্তে বিপুল সেনা মোতায়েন করেছে। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার চিনকে জবাব দেওয়ার অনুমতি দিচ্ছে না ভারতীয় সেনাদের। সেনা প্রধান বলেন, চিন সেনা মোতায়েন করেছে, তবে বিপুল সংখ্যায় নয়। তিনি বলেন, সীমান্তের দিকে নজর রয়েছে ভারতীয় সেনার।

    আরও পড়ুুন: মোহন ভাগবতের বক্তব্য সমর্থন করলেন জামাতের জাতীয় সভাপতি, কী বললেন তিনি?

    পাকিস্তানের সঙ্গে নিয়ন্ত্রণ রেখা নিয়েও এদিন মন্তব্য করেন সেনা প্রধান। তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে পাকিস্তান নিয়ন্ত্রণ রেখায় অস্ত্র বিরতি চুক্তি লঙ্ঘন করেনি। তবে জম্মু-কাশ্মীরে সীমান্তপার সন্ত্রাস চালিয়ে যাচ্ছে প্রতিবেশী রাষ্ট্র। তিনি বলেন, উপত্যকায় শান্তিভঙ্গের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে পাক মদতপুষ্ট জঙ্গি সংগঠনগুলি। মনোজ পাণ্ডে জানান, উত্তর-পূর্ব ভারতে শান্তি ফিরেছে। অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও উন্নয়নমূলক কাজের সুফল মিলেছে। পদাতিক বাহিনীতে মহিলাদের নিয়োগের প্রস্তাব কেন্দ্রের কাছে পাঠানো হয়েছে বলেও জানান সেনা প্রধান। প্রসঙ্গত, এর আগে ভারতীয় বিমান বাহিনীতে যুদ্ধ বিমানের পাইলট পদে নিয়োগ করা হয়েছে মহিলাদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Lalan Sheikh: লালনের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খুশি নয় হাইকোর্ট, দিল্লি এইমস- এ পাঠানোর নির্দেশ

    Lalan Sheikh: লালনের ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খুশি নয় হাইকোর্ট, দিল্লি এইমস- এ পাঠানোর নির্দেশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কিছুদিন আগেই সিবিআই হেফাজতে মৃত্যু হয় বগটুই কাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্ত লালন শেখের (Lalan Sheikh)। সিবিআই ক্যাম্পের বাথরুমে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া যায় লালনের দেহ। সিবিআই গোয়েন্দাদের বিরুদ্ধে লালনকে খুন করার অভিযোগ করেন লালনের স্ত্রী। আদালতের নির্দেশে ঘটনার তদন্তে নামেন সিবিআই গোয়েন্দারা। তাঁদের হুমকি দেওয়া হচ্ছে বলেও অভিযোগ করেন সিবিআই আধিকারিকরা। এরপর নিজেদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় সিবিআই। 

    লালন শেখের (Lalan Sheikh) ময়নাতদন্তের রিপোর্ট চেয়ে পাঠায় আদালত। তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্টে খুশি নয় কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার লালন শেখের মৃত্যু নিয়ে করা একটি মামলার শুনানিতে বিচারপতি জয় সেনগুপ্ত নির্দেশ দেন, ময়নাতদন্তের রিপোর্ট দিল্লির এইমস ও কলকাতার এসএসকেএমে পাঠাতে হবে। দুই হাসপাতালই এই রিপোর্ট খতিয়ে দেখে নিজেদের মতামত জানাবে।

    কী জানিয়েছে আদালত? 

    এছাড়াও এদিন লালন শেখের (Lalan Sheikh) স্ত্রী আদালতে হলফনামা দেন। সূত্র থেকে জানা গিয়েছে, এই হলফনামার ভিত্তিতে সিবিআই ও রাজ্য সরকার হলফনামা দেবে। পাশাপাশি এদিন হাইকোর্ট জানায় রাজ্য পুলিশ এই ঘটনায় সিবিআই আধিকারিকদের জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে। তবে সে কথা সিবিআইকে ২৪ ঘণ্টা আগে জানতে হবে। মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ১৭ জানুয়ারি।

    প্রসঙ্গত, গত ১৪ ডিসেম্বর, কলকাতা হাই কোর্টে লালন শেখের (Lalan Sheikh) ময়নাতদন্তের রিপোর্ট নিয়ে আপত্তি জানায় সিবিআই। সেই প্রেক্ষিতে আদালতে দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্তের কথা ওঠে। রাজ্য সরকার জানায়, লালনের দেহ কবর দেওয়া হয়ে গিয়েছে। তাই দ্বিতীয় বার ময়নাতদন্ত করতে গেলে মাটি খুঁড়ে তা তুলতে হবে। এরপরে আদালত দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের নির্দেশ থেকে সরে আসে। তবে আগের ময়নাতদন্তের রিপোর্টই এ বার যাবে দিল্লির এইমস এবং কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে। সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকেরা সেই রিপোর্ট দেখে তাঁদের মত জানাবেন আদালতকে, নির্দেশ বিচারপতি জয় সেনগুপ্তের।

    আরও পড়ুন: আইনজীবীদের বিক্ষোভে এফআইআর দায়ের আরজি-র, প্রধান বিচারপতিকে চিঠি বারের

    উল্লেখ্য, গত ১২ ডিসেম্বর বীরভূমের রামপুরহাটে সিবিআইয়ের হেফাজতে রহস্যমৃত্যু হয় লালন শেখের (Lalan Sheikh)। সিবিআইয়ের অস্থায়ী ক্যাম্পের শৌচাগারে তাঁর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার হয়। বগটুইকাণ্ডের অন্যতম অভিযুক্তের এ ভাবে মৃত্যুর ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়ে যায়। সিবিআই দাবি করে, আত্মঘাতী হয়েছেন লালন। অন্য দিকে, লালনের স্ত্রী দাবি করেন, সিবিআই মারধর করে তাঁর স্বামীকে খুন করেছে। তিনি সাত সিবিআই আধিকারিকের বিরুদ্ধে খুন, তোলাবাজি, হুমকি-সহ একাধিক অভিযোগে মামলা করেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share