Blog

  • CRPF: ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় আইইডি বিস্ফোরণ, আহত ৫ সিআরপিএফ জওয়ান

    CRPF: ঝাড়খণ্ডে মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় আইইডি বিস্ফোরণ, আহত ৫ সিআরপিএফ জওয়ান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের মাওবাদী হামলার শিকার সিআরপিএফ জওয়ান। মাওবাদীদের সঙ্গে এনকাউন্টারের সময় হঠাৎ আইইডি বিস্ফোরণে জখম হলেন পাঁচজন সিআরপিএফ জওয়ান (CRPF jawans)। বিস্ফোরণের পর এলাকা ঘিরে শুরু হয় তল্লাশি। বুধবার দুপুরে ঘটনাটি ঘটেছে ঝাড়খণ্ডের চাইবাসায় (Chaibasa)। ঝাড়খণ্ডের চাইবাসায় মাওবাদীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলছিল বলে জানা গিয়েছে। আর সেসময়ই এই ঘটনা ঘটে বলে জানা যায়। ঝাড়খণ্ড পুলিশ জানিয়েছে, এই ঘটনার পরেই আহত জওয়ানদের চিকিৎসার জন্য তড়িঘড়ি রাঁচীর স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।

    চাইবাসায় আইইডি বিস্ফোরণ

    ঝাড়খণ্ডের মাওবাদী অধ্যুষিত চাইবাসা শহরে প্রায়ই মাওবাদীদের হামলার শিকার হতে হয়। আজও সেই ঘটনাই ঘটল। সূত্রের খবর অনুযায়ী, বুধবার চাইবাসার টোন্টো থানার টুম্বাহাকা এলাকায় তল্লাশি অভিযান চালাচ্ছিল সিআরপিএফের কোবরা বাহিনী। এনকাউন্টার চলাকালীন আচমকা আইইডি বিস্ফোরণ ঘটে। অ্যাডিশনাল ডিরেক্টর জেনারেল সঞ্জয় আনন্দরাও লাঠকার বলেন, “আজ সকাল থেকে চাইবাসায় মাওবাদীদের সঙ্গে দুটি সংঘর্ষ হয়েছে, যার ফলেই ৫ জন সিআরপিএফ জওয়ান আহত হয়েছেন। তাঁদের হেলিকপ্টারে করে আনা হয়েছে এবং চিকিৎসা করা হচ্ছে।”

    আরও পড়ুন: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    উল্লেখ্য, গত বছরের ২ ডিসেম্বরেই এই জায়গাতেই নিরাপত্তা বাহিনীদের সঙ্গে মাওবাদীদের সংঘর্ষ হয়। সেদিনও পাঁচ জন জওয়ান আহত হয়েছিলেন। এছাড়াও ঝাড়খণ্ডের গারওয়া এবং চাতরা জেলা থেকে অত্যাধুনিক আমেরিকান অস্ত্র সহ এক টিএসপিসি বিদ্রোহীকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আবার নকশাল সাব-জোনাল কমান্ডার রবীন্দ্র মেহতা ওরফে ছোটা ব্যাসকে গত বছরের সেপ্টেম্বরে গারওয়া জেলার মাঝিয়াওঁ থানার অন্তর্গত বুডিখান্দ গ্রাম থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। পুলিশের মতে, রবীন্দ্র মেহতা বিহার ও ঝাড়খণ্ডের সীমান্ত এলাকায় সক্রিয় ছিল এবং দুই রাজ্যে ১৬টি ঘটনার সঙ্গে জড়িত ছিল সে। এর আগে টিএসপিসি-র কমান্ডার ভাইরো গাঞ্জুকে চাতরা জেলার সিমারিয়া থানার অন্তর্গত কাসিয়াতু বন থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। তার কাছ থেকে একটি অত্যাধুনিক আমেরিকান অস্ত্রসহ বিপুল পরিমাণ অস্ত্র ও গোলাবারুদ উদ্ধার করা হয়েছিল। গাঞ্জু ১৬ টিরও বেশি মামলায় ওয়ান্টেড ছিল এবং ঝাড়খণ্ডের চাতরা, পালামু এবং লাতেহার জেলায় সক্রিয় ছিল।

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, মাওবাদী অধ্যুষিত ঝাড়খণ্ডে লাগাতার হামলার ঘটনা ঘটে চলেছে। তবে কেন্দ্রের দাবি, সরকার ও নিরাপত্তা বাহিনীর তৎপরতার জেরেই মাওবাদীদের আগের তুলনায় নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে।

  • PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    PM Modi: ‘বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত’, শিল্প সম্মেলনে বললেন মোদিও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত। দিন কয়েক আগে এ কথা বলেছিলেন আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারের (IMF) শীর্ষ কর্তা। বুধবার একই কথা বললেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও (PM Modi)। মধ্য প্রদেশ গ্লোবাল ইনভেস্টার সামিটে ভার্চুয়ালি যোগ দিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী। সেখানেই তিনি বলেন, বিশ্ব অর্থনীতিতে উজ্জ্বল স্থানে রয়েছে ভারত (India)।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন…

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি একটি নামী ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যাঙ্ক সার্ভে করেছিল। তারা দেখেছে সিংহভাগ বিনিয়োগকারী ভারতকেই বিনিয়োগের উপযুক্ত স্থান হিসেবে বিবেচনা করছে। নানা আন্তর্জাতিক টানাপোড়েন, সঙ্কটের মধ্যেও ভারতের অর্থনীতি সঠিক দিশায় এগোচ্ছে বলে আগেই দাবি করেছিলেন দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ ও অন্য সরকারি আধিকারিকরা। এদিন ফের একবার আশার কথা শোনালেন তিনি। দেশ যে সঠিক দিশায় এগোচ্ছে, এদিন তা আরও একবার মনে করিয়ে দেন প্রধানমন্ত্রী। বলেন, অর্থনৈতিক স্থিতি এবং ভারসাম্যই দেশকে সঠিক পথে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।  

    আরও পড়ুুন: ‘‘আমি না জিতলে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও নবান্নে বসতে পারবেন না’’! বেফাঁস হাওড়ার তৃণমূল বিধায়ক

    ভারত যে ক্রমেই বিশ্ব অর্থনীতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান দখল করছে, তার প্রমাণ মিলেছিল আগেই। দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশের জায়গা ধরে রেখেছিল ইংল্যান্ড। গত বছর সেই জায়গা দখল করেছে ভারত। সম্প্রতি আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডারও স্বীকার করেছে অর্থনীতিতে ভারতের স্থান উজ্জ্বল। কিছুদিন আগেই বিশ্বব্যাঙ্ক জানিয়েছিল, বিশ্বের নানা প্রান্তে অর্থনৈতিক সমস্যা, সামাজিক ডামাডোল সত্ত্বেও ভারতের অর্থনীতি ভাল জায়গায় রয়েছে। মূল্যায়ন সংস্থা মর্গ্যান স্ট্যানলি জানিয়েছিল, আগামী চার-পাঁচ বছরের মধ্যে বিশ্বের তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হয়ে উঠতে পারে ভারত। দেশের অর্থনীতির ইতিবাচক দিক তুলে ধরতে, সংস্থাগুলির বক্তব্য এবং পর্যবেক্ষণকে শিল্পপতিদের সামনে তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি (PM Modi) বলেন, ২০১৪ সাল থেকে ভারত রয়েছে সংস্কারের পথে। তাই বর্তমানে ভারত হয়ে উঠেছে বিনিয়োগের আকর্ষণীয় গন্তব্য।

    প্রধানমন্ত্রী বলেন, মধ্য প্রদেশে এই সম্মেলন এমন একটি সময়ে হচ্ছে, যখন দেশ পালন করছে আজাদি কা অমৃতকাল। এই সময় ভারতকে উন্নতির শিখরে পৌঁছে দিতে আমরা সবাই চেষ্টা করছি। তিনি বলেন, যখন আমরা উন্নত ভারতের কথা বলি, তখন সেটা আমাদের লক্ষ্য নয়, প্রতিটি ভারতীয়ের দৃঢ় প্রতিজ্ঞা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, নতুন ভারত খুব বেশি দূরে নেই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    Calcutta High Court: চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠনকে মিছিলের অনুমতি দিল কলকাতা হাইকোর্ট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের নিয়োগ দুর্নীতির বিরোধীতা করে কলকাতায় প্রতিবাদী মিছিল করতে চেয়েছিলেন চাকরিপ্রার্থীরা। কলকাতা পুলিশের তরফ থেকে অনুমতি না দেওয়া হলেও কলকাতা হাইকোর্ট মেনে নিল সেই আবেদন। ১০টি সংগঠনকে শহরে মিছিল করার অনুমতি দিল হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। তবে শর্ত মেনে কর্মসুচি পালন করতে হবে বলে জানিয়েছে আদালত। 

    আগামী ১৬ ডিসেম্বর চাকরিপ্রার্থীদের ১০টি সংগঠন মহামিছিলের ডাক দিয়েছে। শহরের তিন প্রান্ত থেকে শুরু হবে মিছিল। হাওড়া, কলেজ স্ট্রিট এবং শিয়ালদহ থেকে তিনটি মিছিল ধর্মতলার মেট্রো চ্যানেলে এসে জমায়েত করবে বলে এখন আবধি কথা রয়েছে। কিন্তু লালবাজার এই মিছিলে সায় দিচ্ছিল না। কিন্ত কলকাতা আদালত সেই মিছিলের অনুমতি দিল। তবে ১৬ তারিখ নয়, ১৮ তারিখ মিছিল করার নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট (Calcutta High Court)।

    আদালতকে (Calcutta High Court)পুলিশ জানায়, ১৭ জানুয়ারি, রবিবার পর্যন্ত গঙ্গাসাগর মেলার ভিড় থাকায় এই মিছিলে শহরে যানজট হতে পারে। পুলিশের বক্তব্য শোনার পর আদালত জানায় যে, গঙ্গাসাগর মেলার ভিড় শেষ হলে সোমবারের বদলে বুধবার অর্থাৎ ১৮ জানুয়ারি মিছিল করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা।

    আরও পড়ুন: চাপে পড়ে আইনজীবীদের বয়কট-বিক্ষোভ প্রত্যাহার! বিচারপতি মান্থাকে সুরক্ষা দিতে নির্দেশ রাজ্যপালের

    বুধবার মামলার শুনানিতে বিচারপতি রাজশেখর মান্থা (Calcutta High Court) বলেন, “১৬ জানুয়ারি নয়, গঙ্গাসাগর মেলার জন্য ১৮ জানুয়ারি মিছিল করতে পারবেন চাকরিপ্রার্থীরা। সকাল ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত রানি রাসমণি রোডে কর্মসূচি করতে পারবেন তাঁরা।”     

    রাজ্যের তরফ থেকে অ্যাডভোকেট জেনারেল জানান, ধর্মতলা ওআই চ্যানেলের বদলে এই কর্মসূচি শহীদ মিনারে করুক চাকরিপ্রার্থীরা। কিন্তু চাকরিপ্রার্থীদের আইনজীবী কৌস্তভ বাগচী জানান, তাঁরা এই কর্মসূচি রানি রাসমণি রোডে করতে চান। সেই আবেদন মেনে নেয় আদালত (Calcutta High Court)।

    কী কী শর্ত দিয়েছে হাইকোর্ট?

    হাইকোর্টের (Calcutta High Court) তরফে বলা হয়েছে শান্তিপূর্ণ সভা করতে হবে। লাউডস্পিকার ব্যবহার করা যাবে না সভায়। শব্দবিধি মেনেই করতে হবে কর্মসূচি। এমনকী এড়িয়ে যেতে হবে উত্তেজনাপূর্ণ বক্তব্যও।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ

  • Ramiz Raja: পাক-ক্রিকেটের দুর্দিনের জন্য বিজেপিকে দুষলেন রামিজ! জানেন কী বললেন প্রাক্তন পিসিবি সভাপতি?

    Ramiz Raja: পাক-ক্রিকেটের দুর্দিনের জন্য বিজেপিকে দুষলেন রামিজ! জানেন কী বললেন প্রাক্তন পিসিবি সভাপতি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিজেপি নিয়ন্ত্রিত বিসিসিআই পাকিস্তান ক্রিকেটকে খর্ব করার প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। ভারতীয়দের মানসিকতাই হল, পাকিস্তান ক্রিকেটের উন্নয়নকে ব্যাহত করা। লাহোর বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে মোদির ভারত এবং বিজেপির বিরুদ্ধে এরকম বিস্ফোরক মন্তব্য করলেন রামিজ রাজা। সদ্য পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি পদ গেলেও ভারতের প্রতি বিদ্বেষ এখনও যায়নি রামিজের।

    রামিজ যা বললেন

    পাকিস্তান ক্রিকেটের দুর্দিনের জন্যও রামিজ বিজেপিকে দায়ী করলেন। তিনি জানালেন, পাকিস্তান ক্রিকেটের খারাপ অবস্থায় জন্য দায়ী ভারতই। বিসিসিআই-তে নাকি বিজেপির মানসিকতা নিয়ে কাজ করা হয়। তাঁর কথায়, “দুর্ভাগ্যবশত ভারতীয় বোর্ডে যা হচ্ছে সেটা হল বিজেপির মানসিকতা। পাকিস্তান জুনিয়র লিগ হোক বা মহিলাদের লিগ, আমি যে প্রতিযোগিতাগুলো ঘোষণা করেছিলাম তার একটাই উদ্দেশ্য ছিল, যাতে নিজের দেশের প্রতিযোগিতা থেকে অর্থ উপার্জন করতে পারি। আইসিসির দিকে যাতে তাকিয়ে থাকতে না হয়।” রামিজ যোগ করেছেন, “লাভের জন্য আইসিসি সব সময় তাকিয়ে থাকে ভারতের দিকে। এতে আমাদের স্বাধীনতা খর্ব হয়। যদি ভারতের মানসিকতা এ রকম হয় যে পাকিস্তানকে একঘরে করে দিতে হবে, তা হলে আমাদের এ কূলও যাবে, ও কূলও যাবে।”

    আরও পড়ুন: নিজের রেকর্ড নিজেই ভাঙলেন! ভারতের ইতিহাসে সব থেকে জোরে বলটা করলেন উমরান

    বাবরকে পরামর্শ

    রামিজ রাজা জানিয়েছেন, তিনি ইংল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কথা বলে বিশ্বক্রিকেটে অগ্রণী ভূমিকা নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যাতে ক্রিকেট অর্থশক্তির কাছে পদানত না হয়। রামিজ বলেন, “আগেই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করে দিয়েছিলাম। যদি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল এশিয় পর্যায়ের কোনও টুর্নামেন্ট আয়োজন করার দায়িত্ব পাকিস্তানকে দেয় এবং ভারত যদি পাকভূমে খেলতে আসতে অস্বীকার করে, এবং টুর্নামেন্ট সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়, তাহলে আমি যা বলেছিলাম তার মোদ্দা কথা হল, আমাদের হাতেও অপশন রয়েছে।” ভারতকে চাপে ফেলার জন্য তিনি সম্প্রতি পাক ক্রিকেট অধিনায়ক বাবর আজমের সঙ্গেও কথা বলেছেন বলে জানান রামিজ। তিনি বলেন, “সম্প্রতি বাবর আজমের সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। সেখানেই ওকে বলেছি, ভারতকে দেখলেই হারাও। তা হলে ওদের সঙ্গে বোঝাপড়ার সময়ে শক্তিশালী জায়গায় থাকা যাবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Murshidabad: জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের বাড়ি, ফ্যাক্টরিতে আয়কর  হানা, কেন জানেন?

    Murshidabad: জঙ্গিপুরের তৃণমূল বিধায়ক জাকির হোসেনের বাড়ি, ফ্যাক্টরিতে আয়কর হানা, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জঙ্গিপুরের (Jangipur) তৃণমূল বিধায়ক (TMC MLA) জাকির হোসেনের (Jakir Hossain) বাড়ি ও কারখানায় আয়কর হানা। বুধবার সকাল থেকেই এ নিয়ে চাঞ্চল্য ছড়ায় মুর্শিদাবাদে। এদিন দুপুরে সামশেরগঞ্জের আনন্দ বিড়ি ফ্যাক্টরি, ধুলিয়ান পুরসভার খরবোনা এলাকাতে বিজলি বিড়ি ফ্যাক্টরি এবং সুতির বিধায়ক জাকিরের শিব বিড়ি ফ্যাক্টরিতে হানা দেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা।

    কোথায় কোথায় আয়কর হানা

    স্থানীয় সূত্রে খবর, বুধবার বেলা ১১টা নাগাদ সামশেরগঞ্জের গোবিন্দপুরের আনন্দ ফ্যাক্টরি এবং সুতিতে প্রাক্তন মন্ত্রী তথা বর্তমান তৃণমূল বিধায়ক জাকিরের বাড়ি সংলগ্ন বিড়ি ফ্যাক্টরিতে হানা দেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। প্রথমে বিএসএফ জওয়ানদের দিয়ে ঘিরে ফেলা হয় কারখানার চারদিক। বিড়ি কারখানাগুলিতে থাকা বিভিন্ন নথিপত্র এবং সামগ্রী পরীক্ষা করে দেখেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গেছে,আনন্দ বিড়ি ফ্যাক্টরির মালিক জনৈক ওলিউল ইসলাম এবং বিজলি বিড়ি ফ্যাক্টরির মালিক জনৈক লায়েক আলি, এঁদের বিরুদ্ধেও আয়কর ফাঁকি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে বলে জানে গেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী তিনটি জায়গাই ঘিরে রেখেছে। 

    আরও পড়ুন: কাঁথি টেন্ডার দুর্নীতি মামলায় পুরসভার ইঞ্জিনিয়ারকে তলব সিবিআইয়ের

    এলাকাবাসীরা জানিয়েছেন, আয়কর দফতরের আধিকারিকরা যখন জাকির হোসেনের বাড়িতে হানা দেন, সেই সময় তিনি বাড়িতেই ছিলেন। বাড়িতে ঢুকে আধিকারিকরা তৃণমূল বিধায়ক এবং তাঁর পরিবারের অন্য সদস্যদের ফোনগুলো নিয়ে নেন বলে প্রাথমিকভাবে খবর।  কয়েকজন আধিকারিক এরপর পৌঁছে যান জাকির হোসেনের অন্য ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানগুলোতে। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত সেখানেও তল্লাশি চলছে। কাউকে সেই জায়গায় ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে না। জেলার অন্যতম বড় ব্যবসায়ী জাকির হোসেনের বিড়ি তৈরির ব্যবসা ছাড়াও চাল, ডাল, তেল, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সহ একাধিক ব্যবসা রয়েছে।। সূত্রের খবর একাধিক ব্যবসা থেকে জাকির হোসেন ঠিকমত আয়কর প্রদান করেননি বলেই আয়কর দফতরের আধিকারিকদের কাছে তথ্য পৌঁছেছিল। 

    কলকাতায় তৃণমূল মেয়র পারিষদের বাড়িতে আয়কর আধিকারিকরা

    তৃণমূল মেয়র পারিষদ, কলকাতার ৫৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর আমির উদ্দিন ববির হোটেলে হানা দিলেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা। সূত্রের খবর, বুধবার দুপুরে কলকাতার মৌলালির ওই হোটেলে বেশ কিছু ক্ষণ ছিলেন তাঁরা। রিপন স্ট্রিটের হোটেলের নথিপত্র খতিয়ে দেখা হয় বলে খবর। জানা গিয়েছে, হোটেলের বিদ্যুতের বিল রয়েছে আমিরের নামে। কলকাতার মৌলালি অঞ্চলে তৃণমূল কাউন্সিলারের বিলাসবহুল হোটেল। আর সেখানেই বুধবার পৌঁছে যান আয়কর দফতরের আধিকারিকরা (IT Raid)। হোটেলের সমস্ত তথ্য তদন্তকারীরা খতিয়ে দেখেন বলে খবর। এমনকি কাগজ-পত্রও খতিয়ে দেখেন আয়কর আধিকারিকরা। এমনটাই খবর। তবে কী কারণে তৃণমূল কাউন্সিলারের হোটেলে হানা দিলেন আয়কর দফতরের আধিকারিকরা তা স্পষ্ট নয়। প্রায় ঘন্টাখানেকেরও বেশি সময় ধরে চলে এই তল্লাশি। যদিও দীর্ঘ এই তল্লাশি চলাকালীন কাউন্সিলারের হোটেল সম্পূর্ণ ভাবে ঘিরে ফেলেন কেন্দ্রীয় বাহিনীর আধিকারিকরা। ওই সময়ে কাউকে হোটেলে ঢুকতে বা বের হতে দেওয়া হয়নি বলেও জানা যাচ্ছে। তৃণমূল কাউন্সিলারের হোটেলে হঠাত তল্লাশি ঘিরে তীব্র চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    Mohan Bhagwat: ‘আমরা ফের এই দেশ শাসন করব’, মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে, বললেন ভাগবত

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: আমরা একবার এই দেশ   শাসন করেছি, আবার শাসন করব। মুসলমানদের এই ধারণা ছাড়তে হবে। মঙ্গলবার এ কথা বলেন রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সংঘ (RSS) প্রধান মোহন ভাগবত (Mohan Bhagwat)। তিনি বলেন, ভারতে (India) মুসলমানরা নির্ভয়ে থাকতে পারেন। তবে তাঁদের অবশ্যই আধিপত্যের ভাবনা ছাড়তে হবে।

    ভাগবত উবাচ…

    আরএসএস প্রধান বলেন, আমরা একটি  উচ্চ জাতি। এক সময় আমরা এই দেশ শাসন করেছিলাম। আবারও শাসন করব। কেবল আমাদের অনুসৃত পথই ঠিক। বাকি সবারটা ভুল। আমরা আলাদা। তাই আমরা তা চালিয়ে যাব। আমরা এক সঙ্গে থাকতে পারি না। মুসলমানদের এই ধারণা ছেড়ে বেরতে হবে। তিনি বলেন, এই ভূমিতে যাঁরা বাস করেন সে তিনি হিন্দুই হোন বা কমিউনিস্ট, তাঁদের অবশ্যই এই যুক্তি ত্যাগ করতে হবে।

    সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) আরও বলেন, ইতিহাস লেখার আগে থেকেই ভারত অখণ্ড। এই ভারতই ভাগ হয়েছিল তখন, যখন কোটি কোটি হিন্দু ভুলে গিয়েছিলেন তিনি হিন্দু। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, হিন্দু আমাদের পরিচয়। আমাদের জাতীয়তাবাদ। আমাদের সভ্যতার বৈশিষ্ট্য। এমন একটি বৈশিষ্ট্য, যার কারণে আমরা প্রত্যেককেই আমাদের বলে ভাবতে পারি। তিনি বলেন, আমরা কখনওই বলি না, আমাদেরটাই (অনুসৃত পথ) সত্য, আর তোমাদেরটা মিথ্যে।

    আরও পড়ুুন: ‘বিজেপি ছাড়ুন, নাহলে…’, লস্কর-ই-খালসার হুমকি আরএসএস এবং সেনাকেও

    ভাগবত বলেন, তোমরা তোমাদের পথে ঠিক আছ। আমি আমার পথে ঠিক আছি। চলো, এক সঙ্গে এগনো যাক। এটাই হল হিন্দুত্ব। এর পরেই মোহন ভাগবত বলেন, সহজ সরল সত্যটা হল কী জানেন, এই হিন্দুস্তান হিন্দুস্তানই থাকবে। তবে ভারতে যে মুসলমানরা বসবাস করছেন, তাঁদের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। তিনি বলেন, ইসলামের ভয় পাওয়ার কিছু নেই। সংঘ প্রধান (Mohan Bhagwat) বলেন, হিন্দু সমাজ গত হাজার বছর ধরে যুদ্ধের মধ্যে রয়েছে। আগে বিদেশি হানাদারদের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আর এখন বিদেশি প্রভাব এবং বিদেশি ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে লড়াই চলছে। তিনি বলেন, এসবের কারণেই হিন্দু সমাজ জেগে উঠেছে। ভাগবত বলেন, সংঘ প্রথাগত রাজনীতি থেকে দূরে থাকবে। তবে, জনগণের এই উদ্বেগ স্বয়ংসেবকদের কাছে পৌঁছে দেবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Karnaprayag: ৫০টি বাড়িতে দেখা দিল ফাটল, জোশীমঠের মতো ‘ডুবছে’ কর্ণপ্রয়াগও?

    Karnaprayag: ৫০টি বাড়িতে দেখা দিল ফাটল, জোশীমঠের মতো ‘ডুবছে’ কর্ণপ্রয়াগও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইতিমধ্যে জোশীমঠকে ডুবতে থাকা অঞ্চল বলে ঘোষণা করেছে স্থানীয় প্রশাসন। উদ্বিগ্ন রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় দল আজকে তাদের রিপোর্ট জমা করেছে জোশীমঠের পর্যবেক্ষণের পরে। সেখানে উদ্ধার কার্যের জন্য সেনা মোতায়ন করা হয়েছে। এই সময়েই চামোলি জেলার জোশীমঠ থেকে কিছু দূরে কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag) বেশ কিছু বাড়িতে ফাটলের ঘিরে উদ্বেগ ছড়িয়েছে স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে। সূত্র অনুযায়ী প্রায় ৫০টি বাড়িতে এমন ফাটল দেখা দিয়েছে। ছোটখাটো ধসও নেমেছে কোথাও কোথাও।

    কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  স্থানীয় বাসিন্দারা কী বলছেন

    মঙ্গলবার এই খবর প্রকাশ্যে আসতেই ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়ে সেখানে। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি অনুযায়ী কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  বহুগুণা নগর এলাকায় এই ফাটল সব থেকে বেশি দেখা দিয়েছে। ইতিমধ্যে কর্ণপ্রয়াগ (Karnaprayag)  পৌরসভা, মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামির কাছে সাহায্য চেয়েছে বলে সূত্রের খবর।
     এমন ফাটলের জন্য বহুগুণা নগরের  অনেক পরিবার গৃহহীন হয়ে পড়েছে এবং অন্যত্র চলে গেছে আতঙ্কের কারণে। এখনও অবধি কোনও ক্যাম্প গড়ে ওঠেনি তাই বেশিরভাগ জনই আত্মীয় বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে বলে খবর। কর্ণপ্রয়াগের (Karnaprayag)  আপার বাজার এলাকা সবথেকে বিপজ্জনক অবস্থায় রয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

    স্থানীয় বিধায়কের বিবৃতি

    সেখানকার সিতারগঞ্জের বিধায়ক সৌরভ বহুগুণা এদিন বলেন যে জোশীমঠের কাছাকাছি আরও একটি এলাকাতে বিপর্যয়ের ঘটনা ঘটেছে। বিধায়ক আরও জানান যে তিনি অনেক ফোন কল পেয়েছেন যাঁরা আতঙ্কিত হয়ে রয়েছেন তাঁদের কাছ থেকে। তাঁরা জোশীমঠের পরিণতি হওয়ার আশঙ্কা করছেন।

    জোশীমঠের বর্তমান অবস্থা

    অন্যদিকে জোশীমঠে ৬৭৮ টি বাড়িতে ফাটল দেখা দিয়েছে বলে চামোলি জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে। অনেকেই ঘর ছেড়ে আতঙ্কে বেরিয়ে পড়েছেন। সেখানে ২২৭টি ঘর বরাদ্দ করা হয়েছে যেখানে ১২৭৮ জনকে রাখা হয়েছে বলে জানা গেছে। প্রশাসন জানিয়েছে যে মোট তিনটি জোনে সমগ্র জোশীমঠকে ভাগ করা হয়েছে। ডেঞ্জার জোন, বাফার জন এবং সেফ জোন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Oscars 2023: ভারতীয় সিনেমার গর্বের দিন! অস্কার নমিশনে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-‘গাঙ্গুবাই’ সহ ১১টি ছবি

    Oscars 2023: ভারতীয় সিনেমার গর্বের দিন! অস্কার নমিশনে ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-‘গাঙ্গুবাই’ সহ ১১টি ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ ভারতীয় সিনেমার এক স্মরণীয় দিন। অস্কার নমিনেশনের তালিকায় স্থান পেল একাধিক ভারতীয় ছবি। ২০২৩ সালের অস্কারের রিমাইন্ডার লিস্টে জায়গা করে নিল ‘আরআরআর’, ‘কান্তারা’, ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘চেলো শো’, ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ এবং ‘গাঙ্গুবাই কাঠিয়াওয়াড়ি’ সহ এগারোটি সিনেমা। ২০২৩ সালের অস্কারে মোট ৩০১ টি সিনেমা জায়গা করে নিয়েছে।

    অস্কার ২০২৩ নমিশনের তালিকা প্রকাশ

    মঙ্গলবার তালিকা প্রকাশ করল দ্য অ্যাকাডেমি অফ মোশন পিকচার আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সেস। এই ছবিগুলিই অস্কারের নমিনেশনে যাওয়ার জন্য প্রতিযোগিতায় নামতে পারবে। যদিও রিমাইন্ডার লিস্ট মানেই নমিনেশনের দরজা পুরোপুরি খুলে যাওয়া, এমনটা নয়। আগামী ১২ তারিখ থেকে নির্বাচনের পদ্ধতি শুরু হবে। মোট ৯,৫৭৯ জন সদস্য ব্যালটে ভোট দেবেন। প্রক্রিয়া শেষ হবে আগামী ১৭ জানুয়ারি। ২৪ জানুয়ারি প্রকাশ পাবে এর চূড়ান্ত তালিকা।

    অস্কারের তালিকায় ১১ টি ভারতীয় সিনেমা

    ‘আরআরআর’, ‘কান্তারা’, ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’, ‘চেলো শো’, ‘রকেট্রি: দ্য নাম্বি এফেক্ট’ এবং ‘গাঙ্গুবাই কাঠিয়াওয়াড়ি ছাড়াও মারাঠি ছবি ‘মে ভাসানট্রাও’ এবং ‘তুজ্যা সাথি কহি হি’, গুজরাটি ছবি ‘দ্য চেলো শো’, তামিল ছবি ‘ইরাভিন নিজাল’ এবং কন্নড় ছবি ‘বিক্রান্ত রোনা’ও রয়েছে সেই তালিকায়। এছাড়া বাঙালি পরিচালক শৌনক সেনের ডকুমেন্টারি ‘অল দ্যাট ব্রিদস’ এবং কার্তিকী গনজালভেসের ‘দ্য এলিফ্যান্ট হুইসপারার্স’ও জায়গা করে নিয়েছে লিস্টে।

    ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির পরিচালকের ট্যুইট

    একাধিক বিতর্কের পরেও বিবেক অগ্নিহোত্রীর ছবি অস্কারের তালিকায় জায়গা করে নিয়েছে। নানা মহলের সমালোচনার মুখেও পড়েছিলেন বিবেক। তবে এবার সেই সমালোচনার যেন জবাব দিলেন বিবেক। ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’ ছবির মুকুটে উঠল নতুন পালক। ২০২৩ সালের অস্কারের শর্ট লিস্টে উঠে এল ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’। মঙ্গলবার ‘দ্য কাশ্মীর ফাইলস’-এর পরিচালক বিবেক অগ্নিহোত্রী ট্যুইট করেন, “আমাদের ছবিটি অস্কার ২০২৩-এর দ্য অ্যাকাডেমির প্রথম লিস্টে শর্টলিস্টেড হল। ভারতের তরফে যে ৫টি ছবি এই লিস্টে জায়গা করে নিয়েছে তার মধ্যে এটি অন্যতম। আমি বাকি সবাইকে শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। ভারতীয় ছবির জন্য এটা একটি দারুণ বছর।”

    জানা গিয়েছে, সেরা অভিনেতা বিভাগে এই ছবির তিন অভিনেতা এবং এক অভিনেত্রী নিজেদের জায়গা করে নিয়েছেন। এঁদের মধ্যে আছেন মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের, দর্শন কুমার, পল্লবী যোশী। পরিচালকের কথায়, “সেরা পরিচালক বিভাগে মিঠুন চক্রবর্তী, অনুপম খের এবং দর্শন কুমার শর্টলিস্টেড হয়েছেন। আর সেরা অভিনেত্রী বিভাগে পল্লবী যোশী। এটা কেবল শুরু। সামনে এখন লম্বা পথ। ওঁদের সবাইকে আশীর্বাদ করুন।”

  • Pathaan: মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর ট্রেলার, উন্মাদনা নেট পাড়ায়

    Pathaan: মুক্তি পেল ‘পাঠান’- এর ট্রেলার, উন্মাদনা নেট পাড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রতীক্ষার অবসান। এ মাসেই মুক্তি পেতে চলেছে বলিউডের কিং খানের কামব্যাক ছবি ‘পাঠান’ (Pathaan)। আজই মুক্তি পেল অ্যাকশন থ্রিলারের ট্রেলার। এর আগেই মুক্তি পেয়েছে এই ছবির গান। তা ইতিমধ্যেই যথেষ্ট জনপ্রিয়তা পেয়েছে। আগে থেকেই জানানো হয়েছিল যে, ১০ জানুয়ারি সকাল ১১টায় মুক্তি পাবে ট্রেলার। ছবির জমজমাট ট্রেলার ইতিমধ্যেই নেট মাধ্যমে ঝড় তুলেছে। ছবিটি মুক্তি পেতে চলেছে ২৫ জানুয়ারি।  

    দীর্ঘ পাঁচ বছর পর সিলিভার স্ক্রিনে ফিরছেন শাহরুখ খান। ‘জিরো’ বক্স অফিসে মুখ থুবড়ে পড়ার পরে এক লম্বা বিরতিতে যান শাহরুখ। আর এবার ‘পাঠান’ (Pathaan) দিয়ে তিনি কামব্যাক করতে চলেছেন। পাঁচ বছর পরে প্রিয় তারকাকে বড় পর্দায় দেখার উন্মামনা ইতিমধ্যেই দেখা গিয়েছে ভক্তকুলের মধ্যে। তাই ট্রেলারের ভিউ নজর কাড়ার মতো। ছবিটি পরিচালনা করছেন সিদ্ধার্থ আনন্দ। যশরাজ ফিল্মসের ছবি ‘পাঠান’-এ শাহরুখ খান, দীপিকা পাড়ুকোনের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে দেখা যাবে জন আব্রাহামকে।

    আরও পড়ুন: ‘কেউ এজলাসে ঢুকতে চাইলে যেন বাধা দেওয়া না হয়’, কড়া নির্দেশ বিচারপতি মান্থার

    ‘পাঠান’ (Pathaan) মুক্তি পাওয়ার আগেই জড়িয়েছে একাধিক বিতর্কে। ছবির গান ‘বেশরম রং’ নিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনা হয়েছে। এই গানে দীপিকার পোশাক এবং কিছু দৃশ্যকে আপত্তিকর বলা হয়েছে। আর তাই কোপ পড়েছে সেন্সর বোর্ডেরও। ছবির বেশ কিছু ডায়লগ এবং দৃশ্যও বাদ দেওয়া হয়েছে।

    কী দেখা গেল ট্রেলারে?

    ছবিটি সন্ত্রাস দমনের একটি গল্প। দেশকে ধ্বংস করতে ছক কষছে একটি সন্ত্রাসবাদী গোষ্ঠী। এবং সেই সন্ত্রাসবাদীদের অন্যতম মাথা জন আব্রাহামের চরিত্রটি। তাদের পরিকল্পনাকে ধুলিস্যাৎ করতে ডাক পড়ে ‘পাঠান’-এর (Pathaan)। শাহরুখ খানের। ছবিতে দীপিকা পাড়ুকোন সন্ত্রাস দমনকারী গোষ্ঠীর কর্মী। ট্রেলার মুক্তির পরই হইচই পড়ে গিয়েছে নেট পাড়ায়। শাহরুখ খান নিজের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শেয়ার করেছেন ‘পাঠান’-এর ট্রেলার।

     

     
     
     
     
     
    View this post on Instagram
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     
     

    A post shared by Shah Rukh Khan (@iamsrk)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ganga Arati: বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি নিয়ে ধুন্ধুমার বাবুঘাট, গ্রেফতার সজল ঘোষ

    Ganga Arati: বিজেপির গঙ্গা আরতি কর্মসূচি নিয়ে ধুন্ধুমার বাবুঘাট, গ্রেফতার সজল ঘোষ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলকাতায় গঙ্গা আরতি নিয়ে এবারে বিজেপি ও পুলিশের সংঘাত। গঙ্গা আরতির কর্মসূচি নিয়েই ধুন্ধুমার পরিস্থিতি বাবুঘাট চত্বরে। মঙ্গলবার বাবুঘাটে বিজেপির গঙ্গা আরতির কর্মসূচি আটকে দিল পুলিশ। এই নিয়েই বিজেপি নেতা সজল ঘোষ ও পুলিশের বচসা বাঁধে ও ধস্তাধস্তি শুরু হয়। অভিযোগ, ঘটনাস্থল থেকে টেনে সরানো হয় বিজেপি কর্মীদের। খুলে ফেলা হয়েছে গেরুয়া পতাকাও। শেষপর্যন্ত গ্রেফতার করা হয় বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষকে। তাঁকে টেনে-হিঁচড়ে লালবাজারে নিয়ে যায় পুলিশ।

    সজল ঘোষকে টেনে-হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তুলল পুলিশ

    এদিন সন্ধ্যায় বাজা কদমতলা ঘাটে রাজ্য বিজেপির পক্ষ থেকে আরতির আয়োজন করা হয়। কিন্তু সোমবারই তা বাতিল ঘোষণা করে কলকাতা পুলিশ। পুলিশের অনুমতি না থাকলেও এদিন ওই জায়গায় বিজেপি কর্মী সমর্থকরা যান। তখনই তাঁদের সরিয়ে দেওয়ার অভিযোগ ওঠে পুলিশের বিরুদ্ধে। বিজেপির অভিযোগ, পুলিশ ওই মঞ্চ খুলে দেয়। এর পর বিজেপি কাউন্সিলর তথা নেতা সজল ঘোষ দাবি করেন, সেনাবাহিনীর থেকে অনুমতি পেলেও গঙ্গা আরতি করতে বাধা দিচ্ছে পুলিশ। যা নিয়ে পুলিশকর্তাদের সঙ্গে বচসা বাধে তাঁর।

    পুলিশের অনুমতি নেই জানানো হলেই বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন সজল ঘোষ। ধস্তাধস্তি শুরু হয় বিজেপি কর্মীদের সঙ্গেও। তারপরই তৈরি হয় ধুন্ধুমার পরিস্থিতি। সজল ঘোষকে টেনে-হিঁচড়ে প্রিজন ভ্যানে তোলে পুলিশ। টেনে-হিঁচড়ে যখন তাঁকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে, তখন কেন তাঁকে পুলিশ নিয়ে যাচ্ছে বলে বারবার জানতে চান সজল ঘোষ। পাশাপাশি তিনি লালবাজারে যাবেন না বলেও বারবার বলতে থাকেন। যদিও তাঁর কোনও কথাই শোনেনি পুলিশ। কলকাতা পুলিশ তাঁকে তুলে নিয়ে যাওয়ার কিছুটা আগেই বিজেপি নেতা সজল ঘোষ অভিযোগ করেন, পুলিশকে কাজে লাগিয়ে এ রাজ্যের সরকার মানুষের অধিকার কেড়ে নিচ্ছে। কেড়ে নেওয়া হচ্ছে ধর্মীয়, রাজনৈতিক অধিকার।

    বৃহস্পতিতেও বিজেপির কর্মসূচিতে বাধার আশঙ্কা

    মঙ্গলবারে গঙ্গা আরতির কর্মসূচিতে কলকাতা পুলিশের অনুমতি পাওয়া যায়নি। বৃহস্পতিবারের বিজেপির কর্মসূচিতেও এখনও পর্যন্ত অনুমতি পাওয়া যায়নি। ফলে আগামী দিনে অনুমতি পাবে কিনা তা নিয়ে আশঙ্কা রয়েছে। উত্তর কলকাতার সিমলা থেকে মধ্য কলকাতার কার্জন পার্ক পর্যন্ত পদযাত্রার ডাক দিয়েছে বিজেপির যুব শাখা। বিজেপি যা ঠিক করেছে তাতে সিমলা থেকে শুরু হয়ে কলেজ স্ট্রিট, ওয়েলিংটন স্কোয়্যার হয়ে পদযাত্রা আসবে ধর্মতলায়। এর পরে রানি রাসমণি রোড হয়ে যাবে কার্জন পার্কে। বিজেপি সূত্রে খবর, লালবাজারে আবেদন করা হলেও মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত প্রয়োজনীয় অনুমতি মেলেনি। বৃহস্পতিবার স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিন উপলক্ষে ম্যারাথন করতে চায় বিজেপি যুব মোর্চা। স্বামীজির মূর্তিতে মালা দিয়ে কর্মসূচি শুরু হবে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টায়। তবে তার এক ঘণ্টা আগে থেকেই জমায়েতের ডাক দিয়েছে যুব মোর্চা। আজকের গঙ্গা আরতি নিয়ে যে পরিস্থিতির সৃষ্টি হল, এর পর বৃহস্পতিবারের কর্মসূচির জন্য অনুমতি পাওয়া যাবে কি না তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে গেরুয়া শিবিরে।

     

LinkedIn
Share