Blog

  • Sourav Ganguly: আইপিএলে ফিরছেন সৌরভ! দিল্লি ক্যাপিটালসের ডিরেক্টর পদে আসছেন মহারাজ?

    Sourav Ganguly: আইপিএলে ফিরছেন সৌরভ! দিল্লি ক্যাপিটালসের ডিরেক্টর পদে আসছেন মহারাজ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও একবার ক্রিকেটের ময়দানে। বিসিসিআই সভাপতির পদ থেকে সরে যাওয়ার পর থেকে পর্দার আড়ালেই ছিলেন মহারাজ। আবার ফিরছেন বাইশ গজে। আইপিএলে দিল্লি ক্যাপিটালসের হয়ে ফিরছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রাক্তন প্রধান। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, আইপিএলে (IPL 2023) দিল্লি ক্যাপিটালস (Delhi Capitals) দলের ডিরেক্টর পদে বসতে পারেন সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় (Sourav Ganguly)। এর আগেও সৌরভ দিল্লি দলের মেন্টর ছিলেন। কাজ করেছিলেন কোচ রিকি পন্টিংয়ের সঙ্গে। এবার আরও বড় দায়িত্বে বসছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক।

    দিল্লির সঙ্গে সৌরভের পুরনো সম্পর্ক

     আইপিএলের এক কর্তা বলেন, “এই বছরই সৌরভ ফিরছে দিল্লি ক্যাপিটালস দলে। আলোচনা হয়ে গিয়েছে। আগেও এই ফ্র্যাঞ্চাইজির সঙ্গে কাজ করেছেন সৌরভ। সেই দলের মালিকদের সঙ্গে সৌরভের ভাল সম্পর্ক। তাই আইপিএলে সৌরভ ফিরলে দিল্লির হয়েই ফিরবেন।” ২০১৯ সালে দিল্লি ক্যাপিটালস দলের মেন্টর ছিলেন সৌরভ। কোচ পন্টিংয়ের সঙ্গে সৌরভকে জুড়ে দিয়ে শক্তি বাড়াতে চাইছে দিল্লি। বোর্ডের প্রধান হওয়ায় দিল্লি ক্যাপিটালসের দায়িত্ব ছাড়তে হয়েছিল সৌরভকে। দিল্লি দলের মালিক পার্থ জিন্দলদের সঙ্গে ভাল সম্পর্ক সৌরভের। তাই এবারও দাদার দ্বারস্থ রাজধানী দল। ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক গত বছর অক্টোবর মাসে বোর্ড প্রধানের দায়িত্ব ছাড়েন। তাই দিল্লির সঙ্গে জুড়তে এবার আর তাঁর বাধা নেই।

    আরও পড়ুন: ক্রিকেটারদের দলে সুযোগ পেতে পাশ করতে হবে ‘ডেক্সা টেস্ট’, কী এই পদ্ধতি?

    এবার দিল্লি দলের অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার। তাঁর সঙ্গে নতুন করে সম্পর্ক তৈরি করতে হলেও দিল্লি কোচ রিকি পন্টিং সৌরভের দীর্ঘদিনের বন্ধু। আইপিএলে দিল্লি দলের সঙ্গে যুক্ত হলে দুবাই এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় ক্যাপিটালসের যে দল দু’টি রয়েছে সেগুলির সঙ্গেও কাজ করবেন সৌরভ। মহারাজ যদিও এই নিয়ে কিছু মন্তব্য করেননি। তিনি সাবধানে পা ফেলতে চান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    Taliban: আফগানিস্তানে হামলা করলে ’৭১-এর পুনরাবৃত্তি হবে! পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি তালিবানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সীমান্তে থাকা পাক তালিবানকে (Taliban) নিকেশ করতে সামরিক পদক্ষেপ করা হতে পারে বলে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন পাকিস্তানের (Pakistan) স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা। তার পরেই পাকিস্তানকে একহাত নিয়েছেন আফগানিস্তানের তালিবান নেতৃত্ব। তালিবান নেতা আহমেদ ইয়াসির পাকিস্তানকে মনে করিয়ে দেন, বাংলাদেশ যুদ্ধে কেমন বেহাল দশা হয়েছিল পাক সেনার। সেই সঙ্গে শাহবাজ শরিফের দেশকে তালিবানের হুঁশিয়ারি, তাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ শানালে ফের লজ্জার মুখে পড়তে হবে পাক সেনাকে।

    পাক তালিবান…

    প্রসঙ্গত, কিছুদিন আগেই পাকিস্তানের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রানা সানাউল্লা বলেছিলেন, সীমান্তে সক্রিয় হয়ে উঠেছে পাক তালিবান। আফগানিস্তান আমাদের প্রতিবেশী দেশ। তাই এই বিষয়টি নিয়ে প্রথমে তাদের সঙ্গে আলোচনা করা হবে। কিন্তু তাতে কাজ না হলে পাল্টা ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। তিনি বলেন, আন্তর্জাতিক আইন বলে কোনও শক্তি যদি আক্রমণের পরিকল্পনা করে, তাহলে তাদের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করার অধিকার রয়েছে।

    এর পরেই পাকিস্তানকে হুঁশিয়ারি দেন তালিবান (Taliban) নেতা আহমেদ ইয়াসির। ট্যুইট-বার্তায় তিনি লিখেছেন, এটা আফগানিস্তান। বহু শক্তিশালী রাজবংশ এখানে রাজত্ব করে গিয়েছে। আমাদের বিরুদ্ধে সামরিক অভিযান করার কথা ভাবতে যাবেন না। কারণ আমাদের আক্রমণ করলে লজ্জার মুখে পড়তে হবে আপনাদের। ভারতের সঙ্গে যেভাবে লজ্জাজনক চুক্তি সই করতে হয়েছিল, সেই একই দশা হবে আবার।

    আরও পড়ুুন: ‘সন্ত্রাসের এপিসেন্টার’! ‘‘পাকিস্তান নিয়ে আরও কড়া কথা বলতে পারি’’, বললেন জয়শঙ্কর

    প্রসঙ্গত, ১৯৭১ সালে যুদ্ধ হয় ভারত-পাকিস্তানের। ওই যুদ্ধে ভারতের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় পাকিস্তান। ভারতের (India) সেনা প্রধান জগজিৎ সিং অরোরার সঙ্গে চুক্তি সই করে আত্মসমর্পণের কথা ঘোষণা করেন পাক সেনা প্রধান আমির আবদুল্লা নিয়াজি। চুক্তি সইয়ের সেই ঐতিহাসিক ছবিটিও ট্যুইট করেছেন তালিবান (Taliban) নেতা।  

    এদিকে, সন্ত্রাসবাদ ও কট্টরপন্থীদের বিরুদ্ধে দেশজুড়ে সামরিক অভিযানের সবুজ সংকেত দিল পাকিস্তানের জাতীয় নিরাপত্তা কমিটি। ওই কমিটির মাথায় রয়েছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। সোমবার বৈঠকে বসে ওই কমিটি। সেখানেই সিদ্ধান্ত হয় সামরিক অভিযান হবে জঙ্গিদের বিরুদ্ধে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
  • Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    Covid Booster Dose: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের প্রয়োজনীয়তা নেই, জানাল কেন্দ্র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোভিডের দ্বিতীয় বুস্টার ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই। এমনটাই জানাল কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রক। বিশ্বজুড়ে করোনার বাড়বাড়ন্ত হলেও, এই দফায় এখনও সেভাবে ভারতে থাবা বসাতে পারেনি করোনা। আর তাই এমনটা মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। দেশজুড়ে গত ২৪ ঘণ্টায় ১৩৪ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। এখনও সেভাবে নিয়ন্ত্রণের বাইরে যায়নি সংক্রমিতের সংখ্যা। এই অবস্থায় এ দেশের মানুষের একটির বেশি বুস্টারের প্রয়োজন নেই। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে এমনই জানানো হয়েছে। তবে প্রত্যেককে বুস্টারের প্রথম ডোজ নেওয়ার অনুরোধ করা হয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে। জারি করা হয়েছে সতর্কতা। NTAGI-এর তরফে স্পষ্ট জানানো হয়েছে, দেশে করোনা বুস্টারের প্রথম ডোজ এখনও বহু মানুষের সম্পূর্ণ হয়নি। ফলে এই অবস্থায় প্রথম ডোজ না নিয়ে দ্বিতীয় ডোজের কোনও প্রয়োজন নেই। 

    প্রতিবেশী দেশগুলির মতো এ দেশেও যাতে করোনা (Covid Booster Dose) বাড়বাড়ন্ত না হয়, সেজন্যে আগে থেকেই প্রস্তুত থাকতে চাইছে কেন্দ্র। তার জন্য একাধিক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক। 

    ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রক সম্প্রতি একযোগে করোনা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনায় বসে। সেখানেই যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, বর্তমান পরিস্থিতিতে করোনা বুস্টারের দ্বিতীয় ডোজের (Covid Booster Dose) কোনও প্রয়োজন নেই।

    আরও পড়ুন: ‘মুকুল রায় বিরোধী দলনেতা হোন, চেয়েছিলেন মমতা’, তোপ শুভেন্দুর

    প্রসঙ্গত সম্প্রতি করোনার (Covid Booster Dose) প্রকোপে মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়েছে চিন। ফলে চিন নিয়ে গোটা বিশ্বের মানুষের কপালে চিন্তার ভাঁজ পড়তে শুরু করে। চিনে যখন করোনা আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বাড়ছে, সেই সময় ভারতেও যাতে তার প্রভাব না পড়ে, তার জন্য কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের তরফে নতুন করে জারি করা হচ্ছে একাধিক গাইডলাইন।

    নয়া নির্দেশিকা  

    সোমবার কোভিড-১৯ (Covid Booster Dose) নিয়ন্ত্রণে নয়া নির্দেশিকা জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর আগে রবিবার, ১ জানুয়ারি থেকে চিন, সিঙ্গাপুর, থাইল্যান্ড, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান থেকে আসা যাত্রীদের আরটি-পিসিআর পরীক্ষা বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্র। এবার এই নির্দেশিকায় কিছু পরিবর্তন আনা হয়েছে। পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে এদিন কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যান মন্ত্রকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, শুধু কোভিড-১৯ আরটি-পিসিআর পরীক্ষা করলেই হবে না। এই ছয় দেশ থেকে আগত যাত্রীদের, ভারতে আসার আগে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে সেই পরীক্ষা করাতে হবে। যাত্রার আগেই পরীক্ষার রিপোর্ট এয়ার সুবিধা অ্যাপে আপলোড করতে হবে। অন্যান্য দেশ থেকেও যারা এই ছয়টি দেশ ছুঁয়ে ভারতে আসবেন, তাঁদেরকেও এই বিধি মানতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 
     

  • Rishabh Pant: আহত ঋষভ পন্থকে সরানো হল কেবিনে, কিন্তু কেন?

    Rishabh Pant: আহত ঋষভ পন্থকে সরানো হল কেবিনে, কিন্তু কেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সম্প্রতি ভয়াবহ গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়েছেন ভারতীয় দলের তারকা ক্রিকেটার ঋষভ পন্থ (Rishabh Pant)। অল্পের জন্যে প্রাণে বেঁচেছেন এই ভারতীয় ব্যাটার। গুরুতরভাবে আহত তিনি। রয়েছে শরীরের বিভিন্ন অংশে চোট। একাধিক অস্ত্রোপচার করা হয়েছে তাঁর শরীরে। তবে এর মাঝেও রয়েছে বেশ কিছু আশার খবর। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন ঋষভ। আইসিইউ থেকে ব্যক্তিগত কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে ঋষভকে। ঋষভের পরিবারের বক্তব্য, অত্যধিক ভিড়ের কারণে পর্যাপ্ত বিশ্রাম পাচ্ছেন না পন্থ। হাসপাতালের চিকিৎসকরাও এই ক্ষেত্রে পরিবারের সঙ্গে একমত। প্রসঙ্গত, হাসপাতালে তরুণ ক্রিকেটারকে অনেকেই দেখতে আসছেন। আর সেই কারণেই এমনটা মনে করছে পন্থ পরিবার।

    ভয়াবহ দুর্ঘটনার কবলে পন্থ   

    উল্লেখ্য, ৩০ ডিসেম্বর ভোরবেলায় ঋষভ পন্থের গাড়ি দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। সেদিন থেকে দেরাদুনের হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি। দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার ডিরেক্টর শ্যাম শর্মা জানিয়েছেন, চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন ঋষভ। তাঁর শারীরিক অবস্থার উন্নতি হচ্ছে। তিনি আরও জানান, “আইসিইউ থেকে ব্যক্তিগত কেবিনে স্থানান্তর করা হয়েছে পন্থকে। প্রচুর মানুষ তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসছেন। সংক্রমণের আশঙ্কা রয়েছে। তাই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ও পরিবার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তাঁকে কেবিনে রেখেই চিকিৎসা করা হবে।”  

    ক্রিকেটারের দুর্ঘটনার খবর পেয়ে অনেকেই হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে দেখা করতে আসেন। বাইরে থেকে আসা মানুষের মাধ্যমে সংক্রমণের সম্ভাবনা প্রবল। তাছাড়া সকলের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে বিশ্রামেও ঘাটতি হচ্ছে। বিষয়টিতে বিরক্তি প্রকাশ করেছেন চিকিৎসকরাও। দেরাদুনের হাসপাতালের এক চিকিৎসক বলেন, “এখন ঋষভের বিশ্রাম দরকার। দুর্ঘটনায় চোট পেয়ে এখনও যন্ত্রণা রয়েছে ওর। তার মধ্যেই ওকে দেখতে আসা সকলের সঙ্গে কথা বলতে হচ্ছে, তাতে ওর শক্তিক্ষয় হচ্ছে। তার ফলে সুস্থ হতে অনেক বেশি সময় লাগবে। তাই সকলের কাছে অনুরোধ, এখন ঋষভের সঙ্গে দেখা করার পরিকল্পনা বাতিল করুন।”

    আরও পড়ুন: ক্ষমা চান রাহুল গান্ধী! নোটবন্দি নিয়ে সুপ্রিম রায়ের পর কংগ্রেসকে কটাক্ষ রবি শঙ্কর প্রসাদের   

    অনিল কাপুর, অনুপম খের, নীতীশ রানা থেকে শুরু করে বিনোদন এবং ক্রীড়া জগতের বহু জনপ্রিয় ব্যক্তিত্ব পন্থের সঙ্গে দেখা করতে হাসপাতালে যান। পন্থের সঙ্গে দেখা করতে যান,  উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামীও। পরিবারের অভিযোগ, হাসপাতালের ভিজিটিং টাইম না থাকা সত্বেও আহত ক্রিকেটারকে দেখতে আসছেন সকলে। দিল্লি ক্রিকেট সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, ঋষভের চিকিৎসার ওপর নজর রাখছে বিসিসিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Babita Sarkar: এসএসসি-র ভুলে চাকরি? নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ খোদ ববিতা

    Babita Sarkar: এসএসসি-র ভুলে চাকরি? নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় হাইকোর্টের দ্বারস্থ খোদ ববিতা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রশ্নের মুখে স্কুল সার্ভিস কমিশন (School Service Commission)। নম্বর ভুল দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে এসএসসি-র বিরুদ্ধে। মেধা তালিকা প্রকাশ্যে আসতেই ববিতা সরকারের (Babita Sarkar) চাকরি ঘিরে বাঁধল নতুন বিতর্ক। কমিশনের ভুলে ২ নম্বর তিনি বেশি পেয়েছেন বলে দাবি। এসএসসি-র নম্বর বিভ্রাটের জন্যই তাঁর চাকরি হয়েছে, এমন অভিযোগেই মামলা দায়ের হল কলকাতা হাইকোর্টে। ববিতার নম্বর-বিভ্রাট প্রকাশ্যে আসতেই, চাকরির দাবি তুলেছেন, মেধাতালিকায় পরবর্তী নাম থাকা, অনামিকা রায়। আবার তাঁর নিয়োগ নিয়ে প্রশ্ন উঠতে আদালতের দ্বারস্থ হলেন খোদ ববিতা সরকার। নম্বর সত্যি কম পেলে তাঁর চাকরি চলে যেতে পারে, এমন প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, “নিশ্চয়ই, তাঁর লড়াই অন্যায়ের বিরুদ্ধে।”

    ঠিক কী ঘটেছে?

    স্কুল সার্ভিস কমিশন শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি কাণ্ডে রাজ্যের মুখ হয়ে উঠেছিলেন ববিতা সরকার। তাঁর দায়ের করা মামলার প্রেক্ষিতেই এসএসসি দুর্নীতিকাণ্ডের ওপর থেকে পর্দা সরে। কিছু দিন আগেই দুর্নীতির অভিযোগে চাকরি গেছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী পরেশ অধিকারীর মেয়ে অঙ্কিতার। আর সেই চাকরি দেওয়া হয়েছিল ববিতা সরকারকে (Babita Sarkar)। কিন্তু এবারে সেই ববিতার চাকরি পাওয়া নিয়েই ফের বিতর্ক তৈরি হল। ফের একবার প্রশ্নের মুখে এসএসসির ভূমিকা। ভুলবশত তাঁকে অতিরিক্ত ২ নম্বর দিয়েছে এসএসসি, দাবি ববিতা সরকারের।

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    এসএসসি-র কাছে জমা দেওয়া ববিতার আবেদনপত্রে দেখা যাচ্ছে, স্নাতক স্তরে ৮০০ নম্বরের মধ্যে ৪৪০ নম্বর পেয়েছেন ববিতা। অর্থাৎ, শতকরা হিসাবে ৫৫ শতাংশ। স্নাতকস্তরের প্রাপ্ত নম্বরের শতকরা হিসাব ৬০ শতাংশ বা তার বেশি উল্লেখ করা হয়েছে আবেদনপত্রে। যে কারণে ববিতার ‘অ্যাকাডেমিক স্কোর’ গণনায় ভুল হয়েছে। নিয়োগের দাবিতে আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থাকা চাকরিপ্রার্থীদের একাংশের দাবি, এই অভিযোগ যদি সত্যি হয়, সে ক্ষেত্রে ববিতার ‘অ্যাকাডেমিক স্কোর’ ৩৩-এর বদলে কমে ৩১ হবে। এতে র‌্যাঙ্কিংয়েও অনেকটাই পিছিয়ে পড়বেন ববিতা। আর এই নিয়ে প্রশ্ন উঠলেই এসএসসির তরফে ব্যাখ্যা চেয়ে আদালতের দ্বারস্থ হন ববিতা।

    অন্যদিকে মেধাতালিকায় পরবর্তী নাম থাকা অনামিকা বলেন, “যদি অ্যাকাডেমিকে ২ নম্বর কমে যায়, তা হলে র‌্যাঙ্কও পিছিয়ে যাবে। মেরিট লিস্টে অন্তত ১৪ জনের পিছনে চলে যাওয়ার কথা। সে ক্ষেত্রে চাকরিটা তাঁর (ববিতা) কোনও ভাবেই প্রাপ্য নয়। এই ভাবে দেখলে পরবর্তী প্রার্থী হিসাবে এই চাকরিটা আমারই পাওয়ার কথা। আমি চাই, চাকরিটা আমায় দেওয়া হোক।”

    হাইকোর্টের দ্বারস্থ ববিতা

    ববিতা (Babita Sarkar) অ্যাকাডেমিক স্কোরে ২ নম্বর বেশি পাওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়ে বলেন, “আমি এতদিন বুঝতে পারিনি কমিশন ২ নম্বর বেশি দিয়েছে ভুল করে। আপনারা জানেন আমরা নম্বরই জানতাম না। র‌্যাঙ্ক- এর লিস্ট দেওয়া হয়েছিল।” তিনি আরও বলেন, “বিষয়টি যাতে বিচারপতির নজরে আনা হয়, তার জন্য বলেছি আমাদের আইনজীবীকে। আমার লড়াইটা এসএসসি কমিশনের অন্যায়ের বিরুদ্ধে। অতীতেও লড়েছি, আগামী দিনেও লড়ব। কোর্ট যা নির্দেশ দেবে, সেই অনুযায়ীই সব হবে।” পরশু অর্থাৎ আগামী বুধবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের বেঞ্চে এই মামলার শুনানি হবে।

     

  • VHP Resolution: ধর্মান্তরণ রুখতে সারা দেশে ইউনিফর্ম সিভিল কোডের আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    VHP Resolution: ধর্মান্তরণ রুখতে সারা দেশে ইউনিফর্ম সিভিল কোডের আর্জি বিশ্ব হিন্দু পরিষদের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশ জুড়ে ধর্মান্তরণ রুখতে আন্দোলনে নামছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। স্কুল-কলেজ-সহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেও হিন্দুত্বের জাগরণ ঘটাতে সক্রিয় ভিএইচ পি। অবৈধ ধর্মান্তরণ রুখতে, লাভ জিহাদের ঘটনায় লাগাম টানতে দেশজুড়ে একটি কঠোর আইনের দাবি জানিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ। একই সঙ্গে ইউনিফর্ম সিভিল কোড-এর আর্জিও জানানো হয়েছে। যার ফলে সারা বিশ্বে ধর্মীয় গোঁড়ামির উগ্র প্রভাব রোধ করা যাবে। ধর্মীয় সন্ত্রাসেও লাগাম টানা যাবে। পরিষদের সর্বভারতীয় কার্যকরী সভাপতি অলোক কুমার সম্প্রতি বিবৃতি দিয়ে এই দাবি করেন।

    ধর্মান্তরণ রুখতে পদক্ষেপ

    অলোক কুমার বলেন, “আমরা ভারতের কোনো অংশকে দার-উল-ইসলাম হতে দেব না। ভিএইচপি, বজরং দল, দুর্গাবাহিনী সহ সমাজের শ্রদ্ধেয় সাধক ও চিন্তাবিদরা এর বিরুদ্ধে অবিচলভাবে লড়াই করে যাচ্ছেন। লাভ জিহাদের বিপক্ষেও আমরা লড়ে যাব।” তিনি আরও জানান, পরিষদ চায়, ধর্মান্তরণের মাধ্যমে যাঁরা হিন্দু থেকে মুসলমান বা খ্রিস্টান হচ্ছেন, তাঁদের সংরক্ষণের সরকারি সুবিধা দেওয়া বন্ধ হোক। অর্থাৎ তফসিলি জাতি, উপজাতি এবং অন্যান্য অনগ্রসর শ্রেণির হিন্দুরা যদি ধর্ম বদল করেন তবে তাঁদের লেখাপড়া, চাকরি-সহ অন্যান্য ক্ষেত্রে সংরক্ষণের সুবিধা যেন বন্ধ করে দেওয়া হয়। পরিষদ মনে করছে, এমন নীতি চালু হলে দেশে ধর্মান্তরকরণ কমবে। পরিষদ ইতিমধ্যেই এ নিয়ে বড় মাপের আন্দোলনে নামছে। পরিষদ ‘সামাজিক সমরসতা অভিযান’ নামে একটি কর্মসূচিও নিয়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘‘কোনও ভুল করেননি নরেন্দ্র মোদি’’, নোটবন্দির সিদ্ধান্তকে সিলমোহর সুপ্রিম কোর্টের

    অলোক কুমার জানান,‘‘গোটা দেশেই তফসিলি জাতি, জনজাতি সমাজের মানুষদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে ধর্মান্তরিত করা হচ্ছে। অনেকেই ধর্মান্তরণের পরেও হিন্দু হিসাবে সংরক্ষণের যাবতীয় সুযোগসুবিধা নিয়ে চলেছেন। এটা বন্ধ করতে দেশের সর্বত্র প্রচারাভিযান চলবে।’’ একই সঙ্গে মাদ্রাসা এবং মিশনারি স্কুলগুলিকে “নিয়ন্ত্রণ” করার কথাও বলেন তিনি। এই স্কুলগুলি ধর্মীয় সংস্কার শেখায়। সেখানে হিন্দু ধর্মেরও প্রাধান্য রাখতে হবে। সরকার এ বিষয়ে কী পদক্ষেপ করবে তা নিয়ে অলোক জানান, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ সামাজিক সংগঠন। রাজনীতির সঙ্গে কোনও যোগ নেই। আমরা সমাজকে এই বিষয়ে জাগ্রত করতে চাই। অতীতেও পরিষদ সে কাজই করেছে। সমাজ জাগ্রত হলে সরকার সেই পথ নিতে বাধ্য হয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Foreign University: ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে আগ্রহী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়, খসড়া প্রকাশ করল ইউজিসি

    Foreign University: ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে আগ্রহী বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়, খসড়া প্রকাশ করল ইউজিসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফি বছর দেশ ছেড়ে ভিন দেশে পড়াশোনা করতে যান লাখো লাখো ছেলেমেয়ে। এঁদের সিংহভাগই যান উচ্চ শিক্ষার জন্য। ভারতীয় ছেলেমেয়েদের পড়িয়ে কাঁড়ি কাঁড়ি ডলার রোজগার করে বিদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University)। তাই ভারতীয় (Indian) পড়ুয়া ধরতে এদেশেই ক্যাম্পাস খুলতে চায় বিদেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়। ভারতে ক্যাম্পাস খুলতে হলে কী করণীয়, তার খসড়া প্রকাশ করল বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC)।

    ইউজিসি…

    বৃহস্পতিবার, ৫ জানুয়ারি, বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার অনলাইন কনফারেন্সের মাধ্যমে কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে। ইউজিসি কর্তা জানান, যেসব বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয় ভারতে ক্যাম্পাস খুলবে, তারা কেবল ফুল টাইম অফলাইন ক্লাস করাতে পারবে। দেশীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলি যেমন অনলাইন কোর্স করাতে পারে কিংবা দূর নিয়ন্ত্রিত শিক্ষা পদ্ধতিতে শিক্ষা দিতে পারে, বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University) তা পারবে না। তারা কেবল অফলাইন ক্লাসই অফার করতে পারবে পড়ুয়াদের।

    আরও পড়ুুন: আরও ৫৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল, বন্ধ হবে বেতনও! নির্দেশ হাইকোর্টের

    এ দেশে শাখা খুলতে গেলে বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ইউজিসির অনুমোদন নিতে হবে। প্রাথমিক পর্যায়ে অনুমোদন দেওয়া হবে ১০ বছরের জন্য। ইউজিসি কর্তা জানান, কিছু শর্ত পূরণের সাপেক্ষে ন’ বছরের মাথায় বিদেশি বিশ্ববিদ্যালয়গুলিকে ফের অনুমতি নিতে হবে। সূত্রের খবর, এই বিশ্ববিদ্যালয়গুলি (Foreign University) নিজস্ব ভর্তি পদ্ধতি অনুসরণ করে ছাত্র ভর্তি নিতে পারবে। বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার খরচ কত হবে, তাও নির্ধারণ করতে পারবে তারা। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান এম জগদেশ কুমার জানান, স্টেক হোল্ডারদের কাছ থেকে ফিডব্যাক পাওয়ার পর ফাইনাল শর্তগুলি জানানো হবে।

    জগদেশ কুমার বলেন, সম্প্রতি আমি বেশ কিছু দেশের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছি। তাঁদের মধ্যে অনেকেই ভারতে তাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের (Foreign University) ক্যাম্পাস তৈরি করতে আগ্রহী। আমরাও আমাদের ভারতীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলিকে নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনছি। তিনি বলেন, সেগুলি কেন্দ্রীয় সাহায্যপ্রাপ্ত হোক, বেসরকারি হোক বা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ই হোক না কেন, তারাও যাতে বিদেশে তাদের ক্যাম্পাস খুলতে পারে, সেই চেষ্টাই চলছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • TET Scam: প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতিতে নয়া রহস্য! টেট প্রার্থীকে কে ফোন করেছিল জানাল সিবিআই

    TET Scam: প্রাথমিকে নিয়োগ দুর্নীতিতে নয়া রহস্য! টেট প্রার্থীকে কে ফোন করেছিল জানাল সিবিআই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিকে চাকরি দেওয়ার জন্য পর্ষদ অফিস থেকে ফোন করা হয়েছিল বলে অভিযোগ জানিয়ে আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন এক চাকরি প্রার্থী। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে কয়েক ঘণ্টায় সেই ফোন নম্বর রহস্য ভেদ করে ফেলল সিবিআই। রহস্যময় ফোন নম্বরের প্রসঙ্গে মুখ খুলল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ওই নম্বর পর্ষদের কারও নয়। জেলার কারও হতে পারে বলেই মত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের। সিবিআইয়ের দাবি, ওই নম্বরটি সম্ভবত নদিয়া জেলা প্রাইমারি কাউন্সিলের। ওই ব্যক্তিকে চিহ্নিত করে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। কার নির্দেশে তিনি ফোন করে চাকরির কথা বলেন, তা খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন হাই কোর্টের বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। 

    কী অভিযোগ

    শিল্পা চক্রবর্তী নামে এক টেট পরীক্ষার্থী বুধবার বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের এজলাসে দাবি করেন, ২০১৭ সালের ৬ ডিসেম্বর তাঁর কাছে একটি ফোন এসেছিল। পর্ষদ অফিস থেকে ফোন করার কথা ফোনে বলা হয়েছিল। জানতে চাওয়া হয়েছিল, তিনি টেট পরীক্ষা দিয়েছেন কি না। ওই প্রার্থী অভিযোগে জানান, তাঁকে চাকরি হয়ে যাবে বলে আশ্বাস দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তার জন্য পর্ষদের অফিসে গিয়ে পর্ষদ সভাপতির সঙ্গে দেখা করার কথা বলা হয়েছিল। কোন পর্ষদের অফিসে যাওয়ার কথা বলা হয়েছিল, তা স্পষ্ট ছিল না ওই প্রার্থীর কাছে।

    আরও পড়ুন: ১৫০ অ্যাকাউন্টে সই একজনেরই! সিউড়ির ব্যাঙ্কে সিবিআই হানা, এখানেও কেষ্ট-যোগ?

    কী বলল সিবিআই

    বৃহস্পতিবারই সিবিআই-এর তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, ফোন নম্বরটি কার, তা চিহ্নিত করা গিয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালতে সিবিআই-এর আইনজীবী জানান, প্রাথমিকভাবে জানা গিয়েছে, ওই নম্বরটি তৎকালীন নদিয়া জেলার প্রাথমিক শিক্ষা কাউন্সিলের চেয়ারম্যানের। এ কথা শুনে বিচারপতি বলেন, ‘আপনারা তদন্ত চালিয়ে যান। যা পদক্ষেপ করার করুন।’ উল্লেখ্য, এই নদিয়ার নাকাশিপাড়ার বিধায়ক মানিক ভট্টাচার্য প্রাথমিকের নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় জেলে রয়েছেন।  প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে বুধবার আরও ১৪০ জনকে চাকরি থেকে পাকাপাকিভাবে বরখাস্ত করেছেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। অন্যদিকে, প্রাথমিক নিয়োগ মামলায় আরও একটি নতুন অভিযোগ সামনে এসেছে। একই দিনে, একই সময়ে বেশ কয়েকজন প্রার্থীর কাছে একটি বিশেষ এসএমএস এসেছিল বলে অভিযোগ উঠেছে। এসএমএসে চাকরি দেওয়ার কথা বলা হয়েছিল। সেই বিষয়টিও খতিয়ে দেখছে সিবিআই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • TET Scam: আরও ৫৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল, বন্ধ হবে বেতনও! নির্দেশ হাইকোর্টের

    TET Scam: আরও ৫৯ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল, বন্ধ হবে বেতনও! নির্দেশ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (TET Scam) ফের এক বড় পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। গতকালের পর ফের আজ আরও ৫৯ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিল করার নির্দেশ দিলেন কলকাতা হাইকোর্ট৷ শুধুমাত্র চাকরি নয়, তাঁদের বেতন বন্ধ করে দেওয়ারও নির্দেশ দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। এই নিয়ে সব মিলিয়ে ২৫৫ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করা হল৷

    ফের প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল

    এদিন মোট ৬১ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি সংক্রান্ত আবেদনের শুনানি ছিল হাইকোর্টে। নিয়োগের নথিপত্র খতিয়ে দেখার পর ৫৯ জনের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বরখাস্তদের বেতনও বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছেন বিচারপতি। প্রাথমিক শিক্ষক হিসাবে কর্মরত বাকি ২ জনের মামলা পরবর্তী শুনানির দিন হবে।

    যাদের চাকরি বাতিল করা হল, তাঁরা যে অর্থের বিনিময়ে প্রাথমিকে শিক্ষকের চাকরি পেয়েছিলেন, তা স্পষ্ট করে জানিয়ে দেন বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। আজ শুনানির সময় চাকরি খোয়ানোদের আইনজীবীদের প্রতি বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তাঁদের মক্কেলরা যে টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছিলেন, তা তাঁরাও জানেন। মনে করা হচ্ছে, টাকা নেওয়া ব্যক্তিদের হদিশ মিললে নিয়োগ দুর্নীতির আসল মাথাদের কাছে পৌঁছানো যাবে।

    আরও পড়ুন: ১৪৩ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করল হাইকোর্ট, বেতন বন্ধের নির্দেশ

    গতকালেও বাতিল হয়েছে চাকরি

    এর আগে বুধবারই ১৪৩ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করা হয়েছে। প্রাথমিকে নিয়োগে অনিয়মের জন্য যাঁদের চাকরি গিয়েছিল, বুধবার তাঁদের মধ্যে ১৪৬ জন প্রাথমিক শিক্ষকের আবেদনের শুনানি ছিল হাইকোর্টে। বিচারপতি তাঁদের সমস্ত নথি খতিয়ে দেখার পর ১৪৬ জনের মধ্যে ১৪৩ জনেরই চাকরি বাতিলের নির্দেশ বহাল রাখেন। অবিলম্বে তাঁদের বেতন বন্ধেরও নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারপতি। এবার বৃহস্পতিবারেও ৫৯ জনের চাকরি বাতিল করলেন তিনি।

    প্রসঙ্গত, প্রাথমিকে কারচুপি করে চাকরি পাওয়ার অভিযোগে গত বছরই ২৬৮ জন প্রাথমিক শিক্ষকের চাকরি বাতিল করেছিলেন বিচারপতি গঙ্গোপাধ্যায়। সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অভিযুক্ত শিক্ষকেরা। কিন্তু শীর্ষ আদালত তাঁদের সাফ জানায়, কলকাতা হাইকোর্টেই তাঁদের মামলা শোনা হবে৷ এর পর ২৬৮ জনের মধ্যে চাকরি ফিরে পাওয়ার দাবিতে হাইকোর্টে পাল্টা আবেদন করেন ১৪৬ জন (TET Scam)। এঁদের মধ্যে বুধবারই চাকরি গিয়েছে ১৪৩ জনের। আবার গত ডিসেম্বর মাসেও প্রাথমিকে কর্মরত ৫৩ জনের চাকরি বাতিল করেছিল আদালত। আর আজ চাকরি গেল ৫৯ জনের। ফলে মোট চাকরি হারালেন ২৫৫ জন।

  • Vande Bharat: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর নিক্ষেপ!  সামনে এল দোষীদের ছবি, জানেন এরা কারা?

    Vande Bharat: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর নিক্ষেপ! সামনে এল দোষীদের ছবি, জানেন এরা কারা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে (Vande Bharat Express) পাথর ছোড়ার ঘটনায় অভিযুক্তদের চিহ্নিত করল পূর্ব রেল। হাওড়া-নিউ জলপাইগুড়ি বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের ভিডিও ফুটেজ দেখে পূর্ব রেলের আধিকারিকরা নিশ্চিত হয়েছেন, পশ্চিমবঙ্গ নয় পাথর ছোড়া হয়েছিল বিহার থেকে। পাথর ছোড়ার ঘটনায় রাজ্য জিআরপি এবং রাজ্য পুলিশের সঙ্গে তদন্ত শুরু করেছে রেল সুরক্ষা বাহিনী। অভিযুক্তদের খুঁজে বার করে গ্রেফতার করতে ইতিমধ্যেই তল্লাশি অভিযান শুরু হয়েছে।

    পূর্ব রেলের তরফে যা বলা হল

    পূর্ব রেলের তরফে জানানো হয়, ‘পাথর বিহার থেকে ছোড়া হয়েছে। সেই ব্যাপারে আমরা ভিডিও ফুটেজ দেখে নিশ্চিত হয়েছি। অভিযুক্তদের চিহ্নিত করা হয়েছে। ওঁদের গতি প্রকৃতি দেখেই বোঝা যাচ্ছে পাথর ছোড়ার জন্যই জড়ো হয়েছিল।’ বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের (Vande Bharat Express) প্রতিটি কামরার বাইরেও সিসিটিভি লাগানো রয়েছে। তারই ফুটেজ আসল তথ্য সামনে আনল। পূর্ব রেলের পক্ষ থেকে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণের কথাও বলা হয়েছে। সেই মতো বিহার সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। রেলের তরফে বুধবার ভালো করে পরীক্ষা করা হয় ট্রেনটিকে। চেন্নাইয়ের ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরির সদস্যরা এসে ট্রেন সেটটিকে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করেন৷ ট্রেনের ক্যামেরায় থাকা সব ছবি উদ্বার করা হয়। তার পরিপ্রেক্ষিতেই মোটরম্যানের ক্যাব ও সাইড ক্যামেরা থেকে ছবি সংগ্রহ করা হয়৷ তাতেই দেখা যাচ্ছে দুপুর ১২.৫৪ মিনিট থেকে ১২.৫৫ মিনিটের মধ্যে চার জন লাইনের ধারে দাঁড়িয়ে রয়েছেন৷ রেলের তরফে জানানো হয়েছে তারাই বন্দে ভারত এক্সপ্রেস লক্ষ্য করে পাথর ছুড়েছে। 

    আরও পড়ুন: ‘এমন ঘটনা ঘটলে রেলমন্ত্রক হয়তো অন্য কিছু ভাববে’, বন্দে ভারতে পাথর প্রসঙ্গে বললেন সুকান্ত  

    গত ৩০ডিসেম্বর ঘটা করে হাওড়া-নিউজলপাইগুড়ি রুটে চালু হয়েছিল বন্দে ভারত এক্সপ্রেস (Vande Bharat Express)। যা দারুণ সাড়া ফেলেছিল সাধার মানুষের মধ্যে। নতুন বছরে রাজ্যবাসীর জন্য প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির অন্যতম সেরা উপহার ছিল এই ট্রেন। কিন্তু সপ্তাহ ঘুরতে না ঘুরতেই বন্দে ভারত এক্সপ্রেসে পাথর ছোড়ার ঘটনা ঘটে। প্রথমে কুমারগঞ্জ স্টেশনের কাছে পরে নিউজলপাইগুড়ি স্টেশনে ঢোকার মুখে। ভেঙে যায় ট্রেনের কাচ। তার পরেই তদন্ত শুরু করে জিরআরপিএফ, রাজ্য পুলিশ ও রেল পুলিশ। দোষীদের খুঁজে বের করে কড়া শাস্তি দেওয়ার অঙ্গীকার করেছিল পূর্ব রেল। অবশেষে রহস্য উন্মোচিত হল। খুঁজে পাওয়া গেল অভিযুক্তদের। জাতীয় সম্পতি নষ্ট করার অপরাধে দোষীদের বিরুদ্ধে কড়া শাস্তি হোক, সেটাই চাইছেন সাধারণ মানুষ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share