Blog

  • BrahMos Missile: সফল ‘ব্রহ্মোস’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপ, অভিনন্দন জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    BrahMos Missile: সফল ‘ব্রহ্মোস’ ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপ, অভিনন্দন জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে আরও বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠল ভারত। কয়েকদিন আগেই ভারতীয় সেনাকে ১২০টি ‘প্রলয়’ কোয়াসি-ব্যালিস্টিক বা আধা-ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দেওয়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক। আর এবারে সফল হল ভারতের ‘ব্রহ্মোস এয়ার লঞ্চ ক্ষেপণাস্ত্র’ (BrahMos Air Launched) পরীক্ষা। প্রায় ৪০০ কিলোমিটার দূরে রেঞ্জে থাকা একটি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে সক্ষম হয়েছে এই ক্ষেপণাস্ত্র। গত বৃহস্পতিবার ভারতীয় বায়ু সেনা এই পরীক্ষা চালায়। সুখোই-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে ছোঁড়া হয়েছে এই ব্রহ্মোস এক্সটেন্ডেড রেঞ্জ মিসাইল। ফলে এক্সটেন্ডেড পাল্লার সংস্করণের পরীক্ষায় সফল হল ভারতীয় বায়ু সেনা।

    সফল ব্রহ্মোস মিসাইলের পরীক্ষামূলক নিক্ষেপ

    প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এদিনের পরীক্ষাটি হয়েছে বঙ্গোপসাগর অঞ্চলে। পরীক্ষায় কাঙ্খিত লক্ষ্য অর্জন করা গিয়েছে। এছাড়াও স্থলে কিংবা জলে যে কোনও লক্ষ্যবস্তুকে আঘাত করতে সক্ষম এই ক্ষেপণাস্ত্র। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক বলেছে, “এই পরীক্ষা সফল হওয়ায়, ভারতীয় বায়ুসেনা সুখোই-৩০ যুদ্ধবিমান থেকে স্থলে বা সমুদ্রে দীর্ঘ দূরত্বে থাকা লক্ষ্যবস্তুতে নির্ভুল হামলা চালানোর সক্ষমতা অর্জন করেছে।”

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বায়ুসেনা, নৌসেনা, প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গবেষণা সংস্থা ডিআরডিও, দেশীয় যুদ্ধবিমান প্রস্তুতকারক সংস্থা হিন্দুস্তান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড এবং ব্রহ্মোস এরোস্পেস- এর যৌথ প্রচেষ্টায় বৃহস্পতিবারের এই পরীক্ষামূলক অভিযান সফল হয়েছে।

    উল্লেখ্য, চলতি বছরের মে মাসে প্রথমবার সুখোই-৩০ এমকেআই যুদ্ধবিমান থেকে ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্র (BrahMos Missile) নিক্ষেপ করার পরীক্ষা করা হয়েছিল। ওই সময় ব্রহ্মোস ক্ষেপণাস্ত্রের পাল্লা ২৯০ কিলোমিটার থেকে বৃদ্ধি করে ৩৫০ কিলোমিটার করা হয়েছিল।

    ব্রহ্মোস সুপারসনিক ক্রুজ মিসাইল

    এই সুপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্রে (BrahMos Missile) দ্বিস্তরীয় সলিড প্রোপেল্যান্ট বুস্টার ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়। প্রথম স্তরের ইঞ্জিনটি ক্ষেপণাস্ত্রটিকে সুপারসনিক গতি দেয়। পরের স্তরে লিকুইড ব়্যামজেট ইঞ্জিনের গতি শব্দের গতিবেগের প্রায় তিনগুণ বেশি দেয়। এর বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল- বায়ু, সমুদ্র বা স্থল – বিভিন্ন প্ল্যাটফর্ম থেকেই ক্ষেপণাস্ত্রটি নিক্ষেপ করা যায়।

    কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অভিনন্দন জানালেন…

    ক্ষেপণাস্ত্রের (BrahMos Missile) সফল পরীক্ষার ফলে বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী পীযূষ গোয়াল ডিআরডিও ও হ্যাল-এর প্রশংসা করেছেন ও অভিনন্দনও জানিয়েছেন। ভারতীয় বায়ু সেনার (Indian Air Force) জন্য এই সাফল্য সামরিক দিক থেকে অনেক বড় জয় বলে মনে করা হচ্ছে। যুদ্ধের সময় এই ক্ষেপণাস্ত্র একটি বড় ভূমিকা পালন করবে বলে জানিয়েছে সেনা বাহিনী।

  • Thai Smile Airways: আসনে বসা নিয়ে কলকাতাগামী বিমানের ভেতরই সহযাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, অভিযোগ দায়ের

    Thai Smile Airways: আসনে বসা নিয়ে কলকাতাগামী বিমানের ভেতরই সহযাত্রীদের মধ্যে হাতাহাতি, অভিযোগ দায়ের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: থাই স্মাইল এয়ারওয়েজের (Thai Smile Airways) উড়ানে যাঁরা হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েছিলেন, তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। কেন্দ্রীয় বিমান চলাচল মন্ত্রী (Union Civil Aviation Minister)  জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া এ খবর জানান। বৃহস্পতিবার এ নিয়ে একটি ট্যুইট করেন সিন্ধিয়া। লেখেন, থাই স্মাইল এয়ারওয়ে ফ্লাইটে দুই যাত্রীর মধ্যে যে হাতাহাতি হয়েছিল, তাঁদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের হয়েছে। মন্ত্রী লেখেন, এরকম আচরণ গ্রহণীয় নয়। থাই স্মাইল এয়ারওয়েজের তরফেও একটি রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে অ্যাভিয়েশন অথরিটি অফ ইন্ডিয়ার কাছে। ওই এয়ারওয়েজের তরফে বলা হয়েছে, থাই স্মাইল এয়ারওয়েজ ঘটনার জন্য দুঃখিত…। যাঁরা ঘটনার জেরে ভয় পেয়েছিলেন আমাদের ফ্লাইট ক্রু-রা তাঁদের সাহায্য করেছেন।

    ঘটনার সূত্রপাত…

    ঘটনাটি ঘটে চলতি মাসের ২৭ তারিখে, ব্যাংকক থেকে কলকাতায় আসা থাই স্মাইল এয়ারওয়েজের (Thai Smile Airways) একটি বিমানে। জানা গিয়েছে, বিমানটি যখন আকাশে, সেই সময় ঝগড়া করছেন বিমানের দুই যাত্রী। পরে তাঁরা জড়িয়ে পড়েন হাতাহাতিতে। এই হাতাহাতির ছবি ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। ভিডিও ফুটেজে দেখা গিয়েছে, একজন বিমান সেবিকা দুই যাত্রীকে নিরস্ত করার চেষ্টা করছেন। তখনই দুই যাত্রীর মধ্যে একজনকে বলতে শোনা যায়, হাত নীচে কর। এর পর দেখা যায়, ঝামেলায় জড়ানো এক ব্যক্তি নিজের চশমা খুলছেন। তার পরেই তিনি অন্য ব্যক্তিটিকে চড়-থাপ্পড় মারতে শুরু করেন। আক্রান্ত ব্যক্তিটিকে অবশ্য পাল্টা মার দিতে দেখা যায়নি। তিনি শুধু ওই ব্যক্তির মারের হাত থেকে নিজেকে রক্ষা করার চেষ্টা করছিলেন। শেষমেশ বিমানের অন্য  কয়েকজন যাত্রী ও বিমানকর্মীদের চেষ্টায় পরিস্থিতি আয়ত্বে আসে।

    প্রসঙ্গত, কয়েকদিন আগে প্রায় একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিল ইস্তামবুল থেকে দিল্লিগামী ইন্ডিগো এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে। সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হওয়া ভিডিও ফুটেছে দেখা যায়, বিমানে নিজের পছন্দের খাবার না পেয়ে এক যাত্রী বিমান সেবিকার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করছেন। ওই যাত্রীর আচরণের জেরে কেঁদে ফেলেন বিমান সেবিকা।

    এর পরেই ক্রু-দের প্রধান এর প্রতিবাদ করেন। উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে ওই যাত্রী বিমান সেবিকাকে চাকর বলে সম্বোধন করেন। সঙ্গে সঙ্গে প্রতিবাদ করেন বিমানসেবিকা। তিনি বলেন, আমি আপনার চাকর নই। এর পর অবশ্য পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়।

    আরও পড়ুন: ‘মায়ের শূন্যতা পূরণ করা অসম্ভব’, হীরাবেন মোদির প্রয়াণে শোকপ্রকাশ রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রী, নেতানেত্রীর

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kolkata Weather: শুক্রবারও শহরে শীতের আমেজ! কেমন থাকবে বর্ষশেষের রাত?

    Kolkata Weather: শুক্রবারও শহরে শীতের আমেজ! কেমন থাকবে বর্ষশেষের রাত?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বর্ষশেষে ফের শীতের ঝড়ো ইনিংস। কনকনে ঠান্ডাকে সঙ্গী করেই নতুন বছরে পা দিতে চলেছে শহর কলকাতা, বলছে আলিপুর হাওয়া অফিস। বৃহস্পতিবার থেকে রাজ্যে ফিরেছে শীতের আমেজ। এক ধাক্কায় ৬ ডিগ্রি নেমেছিল পারদ। বৃহস্পতিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শুক্রবার শহরের  সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ দশমিক ৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বইছে উত্তুরে হাওয়া। তবে, আবহাওয়াবিদরা জানাচ্ছেন, ঠান্ডার আমেজ থাকলেও বছরের শেষ দিন অর্থাৎ ৩১ ডিসেম্বর এবং নতুন বছরের একেবারে শুরুতে অর্থাৎ ১ জানুয়ারি থেকে প্রথম কয়েকদিন গায়েব হয়ে যেতে পারে কনকনে হিমেল হাওয়া। 

    শীতের আর একটা স্পেল

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, আগামী দু’দিন কলকাতায় তাপমাত্রা খুব একটা বাড়ার সম্ভাবনা নেই। ফলে বছর শেষের দিন ও নতুন বছরের প্রথম দিনে শহরে শীতের আমেজ থাকবে। বছরের প্রথম দিন শীতের রোদ গায়ে মেখেই বনভোজনে যেতে পারবে শহরবাসী।  শুক্রবার সকাল থেকেই শীতের শিরশিরানি ভাব বজায় রয়েছে। সকালে আকাশ ছিল কুয়াশাচ্ছন্ন। শুক্রবার কলকাতায় আকাশ প্রধানত পরিষ্কার থাকবে। আগামী কয়েক দিন সকালের দিকে কোথাও কোথাও কুয়াশা থাকতে পারে। কলকাতার পাশাপাশি জেলাগুলিতেও কনকনে ঠান্ডার দাপট বজায় রয়েছে।

    আরও পড়ুন: এক লাফে ৬ ডিগ্রি পারদ পতন, শীত ফিরল কলকাতায়, থাকবে কতদিন?

    এই বছর সেভাবে শীতের দেখা পায়নি বঙ্গবাসী। প্রথমের দিক কিছুটা ঠান্ডা পড়লেও বারে বারে শীতের আমেজে ব্যঘাত ঘটেছে। চলতি বছর ডিসেম্বরের প্রথম দিকে এক ধাক্কায় অনেকটা পারদ নেমেছিল কলকাতায়। কিন্তু বড়দিনের সময় উধাও হয়ে যায় শীত। বাড়তে থাকে তাপমাত্রা। চলতি সপ্তাহের শুরুতে শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির ঘরে পৌঁছে গিয়েছিল। তবে ফের একবার পারদ পতন ঘটেছে বঙ্গে। যদিও  বর্ষবরণের রাতে তাপমাত্রা সামান্য বাড়তে পারে। নতুন বছরের প্রথম সপ্তাহের মাঝামাঝি সময় থেকে জাঁকিয়ে শীত পড়বে রাজ্যে এমনটাই জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pele: ফুটবল-বিশ্ব সম্রাটহীন! ৮২ বছর বয়সে চলে গেলেন পেলে

    Pele: ফুটবল-বিশ্ব সম্রাটহীন! ৮২ বছর বয়সে চলে গেলেন পেলে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলে গেলেন ফুটবল সম্রাট পেলে। হার না মানা মানসিকতা নিয়ে যেমন ফুটবল ময়দান দাপিয়ে বেড়াতেন তেমনই জীবনযুদ্ধে লড়াই চালালেন শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। মারণরোগ ক্যান্সারের সঙ্গে চোয়ালচাপা লড়াইয়ের পরে শেষমেশ হার মানলেন তিনি। বৃহস্পতিবার রাতে মাত্র ৮২ বছর বয়সে ইহলোক ত্যাগ করলেন কিংবদন্তি ফুটবলার। এবার তারাদের সঙ্গে ফুটবল খেলার পালা। তিনবারের বিশ্বকাপজয়ীর মেয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় পিতার মৃত্যুর খবর জানান। তাঁর মৃত্যুতে শোকের ছায়া সারা ফুটবল বিশ্বে। 

    তিন বার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ

    বিশ্ব ফুটবলের প্রথম মহাতারকা পেলে। তিনিই বিশ্বের একমাত্র ফুটবলার যিনি তিন বার বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পেয়েছিলেন। প্রয়াত হলেন বিশ্বকাপের পরেই। ২০২১ সাল থেকে অন্ত্রের ক্যানসারে আক্রান্ত ছিলেন পেলে। ৮২ বছরের পেলে চেয়েছিলেন মাঠে বসে কাতার বিশ্বকাপের ম্যাচ দেখবেন। শরীর সায় দেয়নি। সেই কাতার, যেখানে ১৯৭৩ সালে প্রথমবার স্যান্টোসের হয়ে প্রদর্শনী ম্যাচ খেলতে গিয়েছিলেন তিনি। শরীরে মারণ রোগের থাবা। তার উপর হৃদযন্ত্রে সমস্যা। হাসপাতালেই থাকতে হয়েছিল তাঁকে। কাতার বিশ্বকাপের সময় শারীরিক অবস্থার অবনতি হওয়ায় ২৯ নভেম্বর তাঁকে সাও পাওলোর অ্যালবার্ট আইনস্টাইন হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। গত ২২ ডিসেম্বর ক্যানসারের প্রকোপ হঠাৎ বেড়ে যায়। ডাক্তারদের পরামর্শ মেনে বাড়ি ফেরা হয়নি। বড়দিনে বিছানায় অসুস্থ বাবাকে জড়িয়ে ধরে ছবি  পোস্ট করেছিলেন তাঁর কন্যা মেয়ে কেলি। গত শনিবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন তাঁর ছেলে এডিসনও। কয়েকদিন ধরে পরিবারের লোকেরা হাসপাতালে তাঁর পাশেই ছিলেন। কিন্তু শেষ রক্ষা হল না। চিরনিদ্রার দেশে পাড়ি জমালেন পেলে।

    আরও পড়ুন: প্রয়াত নরেন্দ্র মোদির মা হীরাবেন মোদি, মাতৃবিয়োগের খবর ট্যুইটে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    শতাব্দীর সেরা ফুটবলার

    পেলের জন্ম ১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর। বাবার দেওয়া নাম এডসন আরান্তেস দি নাসিমেন্তো।  ১৯৫৮ সালে ব্রাজিলের হয়ে প্রথম বিশ্বকাপ খেলেন। পর পর চারটি বিশ্বকাপে খেলেছিলেন কিংবদন্তি। তার মধ্যে তিন বার চ্যাম্পিয়ন ব্রাজিল। বিশ্বের আর কোনও ফুটবলারের এই নজির নেই। ‘ফিফা’ ম্যাগাজিনের পাঠক এবং জুরি বোর্ডের বিচারে তিনিই বিংশ শতাব্দীর ‘শ্রেষ্ঠ’ ফুটবলার। তবে ইন্টারনেটে সাধারণ ফুটবলপ্রেমীদের ভোট গিয়েছিল দিয়েগো মারাদোনার পক্ষে। ফিফা শেষ পর্যন্ত যুগ্ম ভাবে শতাব্দীসেরা ঘোষণা করে দু’জনকেই। দিদি-ভাভার ব্রাজিল যে সুন্দর ফুটবলের জন্ম দিয়েছিল, তাকেই লালন-পালন করে সারা দুনিয়ায় ছড়িয়ে দিয়েছিলেন পেলে-গ্যারিঞ্চা। 

     

  • TET Scam: টেট দুর্নীতিতে উঠে এল ‘ঘোষবাবু’-র নাম, কে তিনি? হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি

    TET Scam: টেট দুর্নীতিতে উঠে এল ‘ঘোষবাবু’-র নাম, কে তিনি? হন্যে হয়ে খুঁজছে ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে ইতিমধ্যেই চার্জশিট পেশ করেছে ইডি (TET Scam)। আর সেই চার্জশিটে বিস্ফোরক তথ্য দিল কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। আদালতে মানিক ভট্টাচার্জের বিরুদ্ধে পেশ করা চার্জশিটে ইডি জানিয়েছে, কোনও এক ঘোষবাবুকে টাকা দিয়ে চাকরি পেয়েছেন বেশ কিছু চাকরিপ্রার্থী। এমনকী এই ঘোষবাবুকে ঘুষ দিয়ে ২০১৪ সালের টেটও পাশ করেছেন ৩২৫ জন চাকরিপ্রার্থী।

    কী জানা গেল?

    আদালতকে ইডি (TET Scam) জানিয়েছে, তাপস মণ্ডলকে জেরা করার সময়ও বার বার ঘোষ বাবুর নাম উঠেছে। মোট ৩.২৫ কোটি টাকা নিয়ে এই ‘ঘোষ বাবু’- ই ১০ জনকে প্রাথমিকে চাকরির ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন বলে জানিয়েছেন তাপস মণ্ডল। ইতিমধ্যে আদালতের নির্দেশে ওই ভুয়ো চাকরিপ্রার্থীদের চাকরি চলে গিয়েছে। তার মধ্যে এখনও পর্যন্ত ৫ জনকে চিহ্নিত করতে পেরেছেন ইডির তদন্তকারী গোয়েন্দারা।  

    ইডি চার্জশিটে (TET Scam) বলা হয়েছে, যে ৩২৫ জনকে অবৈধভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছিল তাঁদের তালিকা তদন্তকারীদের হাতে তুলে দিয়েছেন তাপস মণ্ডল। তবে এই ঘোষবাবুর আসলে কে? এখন সেই খোঁজেই তদন্ত চালাচ্ছেন ইডি আধিকারিকরা।

    প্রসঙ্গত, তদন্তে নেমে মানিক ভট্টাচার্যের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট-সহ মোট ৭.৯৩ কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করেছে ইডি (TET Scam)। প্রাথমিক নিয়োগ দুর্নীতিতে সংসদের প্রাক্তন সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য, তাঁর ছেলে শৌভিক ভট্টাচার্য, মানিকবাবুরস্ত্রী-সহ ৪ জনের বিরুদ্ধে চার্জশিট পেশ করেছে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ১১১ কোটি টাকা বাজেয়াপ্ত করেছেন গোয়েন্দারা। আপাতত ইডি গোয়ান্দাদের মূল লক্ষ্য ঘোষ বাবুকে খুঁজে বের করা। তাঁকে খুঁজে পেলে এই রহস্যের অনেকটাই সমাধান হবে বলে মনে করছে  ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: কবিগুরুর শান্তিনিকেতনে থামবে বন্দে ভারত! বোলপুরে স্টপেজ দিয়ে নয়া সূচি প্রকাশ রেলের

    ইডি (TET Scam) গোয়েন্দাদের দাবি, তৎকালীন পর্ষদ সভাপতির সঙ্গে তাপসের যোগসূত্রের অন্যতম ‘মিসিং লিঙ্ক’ এই ঘোষবাবু। তা হলে কি তাঁর মারফতই প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগে বেনিয়মের অপারেশন চলত? বুধবার তাপসের সঙ্গে একাধিক বার মোবাইলে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন ধরেননি।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kolkata New Year Eve: বর্ষবরণে মেতে শহর, বছরের শেষদিনে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হল পার্ক স্ট্রিটকে

    Kolkata New Year Eve: বর্ষবরণে মেতে শহর, বছরের শেষদিনে নিরাপত্তার চাদরে মুড়ে দেওয়া হল পার্ক স্ট্রিটকে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বড়দিনে পার্কিস্ট্রিটের জনজোয়ার রেকর্ড গড়েছে। ভিড় সামলাতে হিমসিম খেতে হয়েছে কলকাতা পুলিশকে। শহরবাসীর সুরক্ষায় সেদিন মোতায়েন করা হয়েছিল দেড় হাজার পুলিশ। কিন্তু তাতেও বেশ বেগ পেতে হয়েছিল কলকাতা পুলিশকে। তাই এবার আগে থেকেই সতর্ক থাকতে চাইছে তাঁরা। বর্ষবরণের সন্ধ্যায় ভিড় সামলাতে পার্কস্ট্রিটে মোতায়েন করা হল প্রায় আড়াই হাজার পুলিশ। আর বছরের প্রথমদিন ১ জানুয়ারিতে (Kolkata New Year Eve) থাকবে ২৩০০ পুলিশ। 

    রাত পোহালেই নতুন বছর। আজ, শনিবারও পার্ক স্ট্রিটে ভিড় জমাবেন বহু মানুষ। যানজট রুখতে পার্ক স্ট্রিটকে ‘নো পার্কিং জোন’ করে দেওয়া হয়েছে। ‘ওয়ান ওয়ে’ গাড়ি চলবে। পার্ক স্ট্রিটে বাইক কিংবা গাড়ি নিয়ে এলে রাসেল স্ট্রিট ও ক‌্যামাক স্ট্রিটে গিয়ে পার্কিং করতে হবে।

     

    নিরাপত্তার কী ব্যবস্থা থাকছে?   

    প্রতিবছরের মতো এবছরও নববর্ষের উৎসবে (Kolkata New Year Eve) নিরাপত্তার দিকে নজর দিতে চাইছে পুলিশ। গোটা শহরেই কমবেশি নিরাপত্তার বিষয়টিতে নজর দেওয়া হয়েছে। বর্ষবরণের রাতে সবথেকে বেশি ভিড় হয় পার্ক স্ট্রিটে। সেজন‌্য বেশি সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে পার্ক স্ট্রিট ও সংলগ্ন অঞ্চলে। পার্ক স্ট্রিটের জন‌্য আলাদা কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। বর্ষবরণের রাতে মোট ৬টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছে পার্ক স্ট্রিটকে। নজরদারির দায়িত্বে থাকবেন ১১ জন ডিসি। রবিবার ১ জানুয়ারি ৪টি সেক্টর করা হয়েছে। আগামীকাল থাকছেন সাতজন ডিসি। ১১টি ওয়াচ টাওয়ার থেকে নজরদারি চালানো হবে। ড্রোনের সাহায্যেও নজরদারি চালানো হবে। দূর দূরান্ত থেকে মানুষ পার্ক স্ট্রিটে আসেন। তাঁদের সহায়তার জন‌্য থাকছে ১৫টি পুলিশ অ‌্যাসিস্ট‌্যান্ট বুথ। বর্ষবরণের রাতে পানশালা, হোটেল, রেস্তোরাঁগুলিতে ভিড় থাকে। হোটেল ও রেস্তোরাঁ, পানশালাতেও নজর থাকছে পুলিশের। অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে মালিকদের বাড়তি নিরাপত্তা রক্ষীর ব‌্যবস্থা করতে বলেছে পুলিশ। বড়দিনেএ মতো এদিনও যাতে শহরে বাইক দৌরাত্ম‌্য না হয় সেদিকেও নজর দেওয়া হয়েছে। ট্রাফিক আইন লঙ্ঘন, মদ‌্যপান করে গাড়ি চালানো ও অভ‌ব‌্য আচরণের অভিযোগে বড়দিনের রাত ও দিন মিলিয়ে ৫২১ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। বর্ষবরণের আগে থেকে শহরে টহল দিচ্ছে পুলিশ।

    আরও পড়ুন: এখন থেকে উপত্যকায় দেশের সুরক্ষার দায়িত্বে পুরুষদের সঙ্গে থাকবেন মহিলা সিআরপিএফরাও  

    লালবাজার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রতিদিন শহরে বিভিন্ন প্রান্ত থেকে নানা অভিযোগে গ্রেফতার করা হচ্ছে প্রায় সাড়ে ৩০০ থেকে ৪০০ জনকে। বর্ষবরণের রাতেও (Kolkata New Year Eve) বাইকবাহিনীর দাপট রুখতে ৯৭ পয়েন্টে নাকা চেকিং- এর ব্যবস্থা থাকছে। অপ্রীতিকর ঘটনা রুখতে ২০টি মোটর সাইকেলে করে পুলিশ টহলদারি চালাবে। বিশেষ কুইক রেসপন্স টিম থাকছে ২টি। একটি থাকবে পার্ক স্ট্রিট থানা এবং আর একটি থাকবে মিডলটন রো-তে। ৫৮টি পিসিআর ভ‌্যানের মধ্যে ২৩টিই থাকবে পার্ক স্ট্রিট চত্বরে। হেভি রেডিও ফ্লাইং স্কোয়াড থাকছে ১২টি। দুর্ঘটনা ঘটলে যাতে দ্রুত চিকিৎসার ব‌্যবস্থা করা যায় সেজন‌্য ৭টি অ‌্যাম্বুল‌্যান্স থাকছে। নববর্ষের দিন আলিপুর চিড়িয়াখানায় বাড়তি নজর থাকছে পুলিশের। যানজট সামলাতে অতিরিক্ত ট্রাফিক পুলিশ মোতায়েন করা হচ্ছে। সেইসঙ্গে একজন ডিসি পদমর্যাদার আধিকারিকও থাকবেন আলিপুরে। পার্কিং লটে জুলুম রুখতে আজ ও কাল পুলিশের নজর থাকছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Mukesh Ambani: অনন্ত-রাধিকার বাগদান পর্বের জন্য কেন এই মন্দিরকে বেছেছিলেন আম্বানিরা, জানেন?

    Mukesh Ambani: অনন্ত-রাধিকার বাগদান পর্বের জন্য কেন এই মন্দিরকে বেছেছিলেন আম্বানিরা, জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নীতা আম্বানি এবং মুকেশ আম্বানির (Mukesh Ambani) ছোট পুত্রের বাগদান পর্ব সম্পন্ন হল রাজস্থানের একটি মন্দিরে। দীর্ঘদিনের প্রেমিকা রাধিকা মার্চেন্টের সঙ্গে এদিন বাগদান সারলেন অনন্ত আম্বানি। প্রথা মেনে রাজস্থানের শ্রীনাথজী মন্দিরে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। বাগদান পরবর্তী সময়ে এলাকার সমস্ত উপজাতিদের নিয়ে ভুরিভোজের ব্যবস্থা করে আম্বানি পরিবার। জানা গেছে এরপর মুম্বই ফিরে গিয়ে বলিউডের তাঁদের বন্ধুমহল এবং পরিবারের সমস্ত আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে একটি ঘরোয়া অনুষ্ঠান করে আম্বানিরা।

    কিন্তু আম্বানি (Mukesh Ambani)  পুত্রের বাগদান পর্ব অনুষ্ঠিত হচ্ছে মন্দিরে এটা শুনতে কেমন লাগছে না? শোনা যাচ্ছে, আম্বানি পুত্র একটি পবিত্র ধর্মস্থানে বাগদান পর্ব সম্পন্ন করতে চেয়েছিলেন এবং সে কারণেই রাজস্থানের এই মন্দিরকে বেছে নেওয়া হয়েছিল।

    দেশের কোন কোন মন্দির বিখ্যাত হয়ে রয়েছে বিবাহের জন্য

    তবে ভারতবর্ষে বেশ কিছু মন্দির আছে যেগুলি বৈবাহিক অনুষ্ঠান সম্পন্ন করার জন্য বিখ্যাত হয়ে রয়েছে। যেমন উত্তরাখণ্ডের ত্রিযুগীনারায়ন মন্দির যেখানে শিব পার্বতীর বিবাহ সম্পন্ন হয়েছিল বলে ভক্তদের বিশ্বাস রয়েছে এই স্থানকে বিবাহের জন্য খুব পবিত্র বলে মনে করা হয়। আবার দিল্লীর বিড়লা মন্দির অথবা লক্ষ্মীনারায়ণ মন্দির যেখানে আর্যসমাজ গণবিবাহের আয়োজন করে, এই মন্দিরও বিবাহের জন্য বিখ্যাত।
    কেরালার গুরুবাউর মন্দির বিখ্যাত হয়ে রয়েছে বিবাহের জন্য যেখানে কৃষ্ণ মূর্তির সামনে বিবাহ সম্পন্ন হয়। প্রথমে একটি টিকিট কাটতে হয় তারপর ১০ মিনিটের অনুষ্ঠানের জন্য অনুমতি দেওয়া হয়। বিবাহের পরে স্থানীয় পৌরসভাতে ম্যারেজ রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে হয়।

    প্রসঙ্গত, আম্বানি (Mukesh Ambani)  পুত্রের মন্দিরে গিয়ে বাগদান, এটি প্রথম বা নতুন কিছু নয়। ১৯৯৬ সালেও শ্রীদেবী এবং বনি কাপুরের মধ্যে বাগদান পর্ব মন্দিরে সম্পন্ন হয়েছিল। আবার ইসা দেওয়াল এবং ভরত তাকানির মধ্যেও বাগদান পর্ব সম্পন্ন হয়েছিল মন্দিরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।       

     
  • Nadia: ‘তৃণমূলে থেকে মানুষের চোখের জল…’, নদিয়ায় বিজেপিতে যোগ দিয়ে বললেন ২০০ তৃণমূল নেতা-কর্মী

    Nadia: ‘তৃণমূলে থেকে মানুষের চোখের জল…’, নদিয়ায় বিজেপিতে যোগ দিয়ে বললেন ২০০ তৃণমূল নেতা-কর্মী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে কার্যত ধস নামল তৃণমূল (TMC) শিবিরে। তৃণমূলের একঝাঁক নেতা-কর্মী ঘাসফুল শিবির ছেড়ে যোগ দিলেন পদ্ম শিবিরে (BJP)। শুক্রবার নদিয়ার (Nadia) রানাঘাট এক নম্বর ব্লকের তারাপুর গ্রাম পঞ্চায়েতের এই তৃণমূল নেতা-কর্মীরা হাতে তুলে নেন পদ্ম আঁকা ঝান্ডা। দল বদলের এই অনুষ্ঠান উপলক্ষে রানাঘাটের একটি বাজারে কর্মিসভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। এই সভায় সাংসদ বিজেপির জগন্নাথ সরকারের হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দেন ২০০ জন তৃণমূল নেতা-কর্মী। এদিন যাঁরা তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন তাঁদের মধ্যে রয়েছেন তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান বিপুল মণ্ডলও।

    বিপুলের ‘বিপুল’ ক্ষোভ…

    বিজেপিতে যোগ দিয়েই এদিন এক রাশ ক্ষোভ উগরে দেন বিপুল। তিনি বলেন, তৃণমূলে মানুষের জন্য কাজ করতে দেওয়া হয় না। উঁচুস্তরের নেতারা শুধু বাধা দেন। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসেই পদত্যাগ করেন বিপুল। তৃণমূলের এই প্রাক্তন প্রধান বলেন, আমাকে জোর করে পদত্যাগ করানো হয়েছিল। তৃণমূলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগেও এদিন সরব হন সদ্য বিজেপিতে যোগ দেওয়া বিপুল। তৃণমূলের গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব এবং স্বজন-পোষণ নিয়েও সোচ্চার হন তৃণমূলের প্রাক্তন প্রধান। বিপুল বলেন, তৃণমূলের একের পর এক দুর্নীতি প্রকাশ্যে আসছে। এছাড়াও এতদিন যে দলটি করেছি, সেখানে থেকে মানুষের চোখের জল মোছানো যাবে না। স্বজন-পোষণ নীতি থেকে আমরা বেরিয়ে আসতে পারব না। এই দলে শুধুই গোষ্ঠীদ্বন্দ্ব। তিনি বলেন, স্বচ্ছতা ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে মানুষের স্বার্থে কাজ করতে হলে তৃণমূল দলটি ত্যাগ করতেই হবে। তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেওয়া প্রসঙ্গে তৃণমূলের এই প্রাক্তন প্রধান বলেন, মোদিজিকে দেখেই আমরা ভারতীয় জনতা পার্টিতে যোগ দিয়েছি।

    আরও পড়ুন: ‘‘গণতন্ত্র বিপন্ন’’! দার্জিলিং পুরসভায় দল ক্ষমতায় আসার দিনেই তৃণমূল ছাড়লেন বিনয়

    এই সভায় (Nadia) তৃণমূলকে নিশানা করেন সাংসদ জগন্নাথ সরকারও। তিনি বলেন, তৃণমূল যদি পুলিশ-প্রশাসন ও ক্রিমিনালকে কাজে না লাগায়, তাহলে আগামী পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের কোনও চিহ্ন পাওয়া যাবে না। মানুষ তৃণমূলকে ভোট দেবে না। তিনি বলেন, কেবল নদিয়া নয়, সারা বাংলায় এখন তৃণমূলের অবস্থা খুব খারাপ। মানুষ তৃণমূলকে বিশ্বাস করে না। সাংসদ বলেন, এমনিতেই নদিয়া দক্ষিণে তৃণমূল শূন্য। আগামী নির্বাচনে আমরা প্রত্যেকটি পঞ্চায়েত দখল করব।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Uzbekistan Kids Death: উজবেকিস্তানে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার সদস্যপদ বাতিল ফার্মেক্সিলের

    Uzbekistan Kids Death: উজবেকিস্তানে শিশু মৃত্যুর ঘটনায় ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার সদস্যপদ বাতিল ফার্মেক্সিলের

    মাধ্যম নিউজ ডেক্স: উজবেকিস্তানে শিশু মৃত্যুর (Uzbekistan Kids Death) জেরে ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডের সদস্যপদ বাতিল করল ফার্মেক্সিল (Pharmexcil)। ফার্মেক্সিল হল এ দেশের সর্বোচ্চ ওষুধ রফতানি পর্ষদ। কেন্দ্রীয় সরকারের শিল্প ও বাণিজ্য মন্ত্রকের অধীনে রয়েছে এই পর্ষদ। সম্প্রতি পর্ষদ জানিয়েছে, ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডের জন্য বিশ্বের দরবারে ভারতের বদনাম হয়েছে। এই ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্ত হবে ভারতের (India) ওষুধ শিল্প। মার খাবে ওষুধের ব্যবসা। তাই ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডের ফার্মেক্সিলের সদস্যপদ বাতিল করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    সর্দিকাশির সিরাপ…

    ভারতে তৈরি সর্দিকাশির সিরাপ খেয়ে উজবেকিস্তানে ১৮ জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ। এই ঘটনার প্রেক্ষিতে বিস্তারিত তথ্য চেয়ে সংস্থার চেয়ারম্যান শচিন জৈনকে চিঠি দেয় ফার্মেক্সিল। ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থার তরফে উপযুক্ত জবাব না পাওয়ায় বাতিল করা হয় সদস্যপদ। ফার্মেক্সিলের ডিরেক্টর জেনারেল উদয় ভাস্কর ওই সংস্থাকে দেওয়া চিঠিতে জানান, আপনার কোম্পানি নিম্নমানের ওষুধ সরবরাহ করেছে। যার জেরে ১৮ শিশুর মৃত্যু হয়েছে। বদনাম হয়েছে ভারতের ওষুধ শিল্পের। বিদেশে ওষুধ রফতানিতে যার মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে।

    আরও পড়ুন: ‘নিম্নমানের, নিম্নরুচির রাজনীতিবিদ’, জয় শ্রীরাম স্লোগান বিতর্কে মমতাকে আক্রমণ শুভেন্দুর

    ফার্মেক্সিলের সদস্যপদ খারিজের আগেই অবশ্য ব্যবস্থা নিয়েছিল কেন্দ্র। ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডের ওষুধ উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনসুখ মাণ্ডব্য ট্যুইটবার্তায় জানান, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের অধীন সংস্থা সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন ওই ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থায় অভিযান চালায়। তার পর বৃহস্পতিবার রাতে ওই সংস্থার নয়ডা ইউনিটে সব ওষুধের উৎপাদন বন্ধ করে দেওয়া হয়। এদিনই ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডকে সর্দিকাশির সিরাপ ডক-১ ম্যাক্স উৎপাদন বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে উত্তর প্রদেশ সরকারও। প্রোপিলিন গ্লাইকলযুক্ত অন্যান্য ওষুধের উৎপাদনও বন্ধ রাখতে বলা হয় ম্যারিয়ন বায়োটেক প্রাইভেট লিমিটেডকে।

    ওই সংস্থাকে লেখা চিঠিতে ভাস্কর জানিয়েছেন, ডিসেম্বরের ২৯ তারিখের মধ্যে প্রয়োজনীয় তথ্য (Uzbekistan Kids Death) জমা দিতে ব্যর্থ হয়েছেন আপনারা। তাই আপনাদের রেজিস্ট্রেশন কাম মেম্বারশিপ সার্টিফিকেট পরবর্তী নোটিশ না দেওয়া পর্যন্ত বাতিল করা হল। এই নির্দেশের জেরে আপাতত আর কোনও ওষুধ উৎপাদন করতে পারবে না ওই সংস্থা। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Cristiano Ronaldo: এশিয়ায় রোনাল্ডো! সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরেই সই করলেন সিআর সেভেন

    Cristiano Ronaldo: এশিয়ায় রোনাল্ডো! সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরেই সই করলেন সিআর সেভেন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: জল্পনার অবসান। সৌদি আরবের ক্লাব আল নাসরেই সই করলেন রোনাল্ডো। আড়াই বছরের চুক্তিতে নতুন ক্লাবে যোগ দিয়েছেন পর্তুগিজ মহাতারকা। ২০২৫ সাল পর্যন্ত আল নাসরেই রোনাল্ডোকে খেলতে দেখা যাবে। ক্লাবের তরফ থেকে ট্যুইট করে জানানো হয়েছে এই খবর।  সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্লাবের তরফে লেখা হয়, ‘ইতিহাস তৈরি হতে চলেছে। এই চুক্তির ফলে আমাদের ক্লাব আরও ভাল খেলার জন্য অনুপ্রাণিত তো করবেই, পাশাপাশি আমাদের লিগ, আমাদের দেশ এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মকেও অনুপ্রাণিত করবে। তোমার নতুন ক্লাব আল নাসরে তোমাকে স্বাগত ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো।’

    চুক্তির অঙ্ক, রোনাল্ডোর স্বপ্ন

    ফুটবল বিশ্বকাপ চলাকালীনই ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেডের সঙ্গে বোঝাপড়ার মাধ্যমে ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডো (Cristiano Ronaldo) নিজের চুক্তি বাতিল করেন। একটি সাক্ষাৎকারে কোচ সম্পর্কে বিরূপ মন্তব্য করায় রোনাল্ডোর সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করেছিল ম্যাঞ্চেস্টার ইউনাইটেড। পর্তুগাল জাতীয় দলের সতীর্থ এবং কোচ ফের্নান্দো স্যান্টোসের সঙ্গেও তাঁর বিরোধ প্রকাশ্য এসেছিল। তার পর থেকেই নতুন ক্লাব খুঁজছিলেন রোনাল্ডো। চেয়েছিলেন চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলে এমন কোনও ক্লাবে সই করতে। চ্যাম্পিয়ন্স লিগ খেলে এমন কোনও ক্লাব তাঁকে নিতে আগ্রহ না দেখানোয় শেষ পর্যন্ত সৌদির আল নাসেরকেই বেছে নিলেন তিনি। ইতিমধ্যেই শারীরিক পরীক্ষা হয়ে গিয়েছে তাঁর।

    আরও পড়ুন: ফুটবল-বিশ্ব সম্রাটহীন! ৮২ বছর বয়সে চলে গেলেন পেলে

    সৌদি সংবাদ মাধ্যম সূত্রে খবর, রোনাল্ডো এই চুক্তি অনুযায়ী প্রতি বছর ২০০ মিলিয়ন ইউরো করে পারিশ্রমিক পাবেন। সিআর সেভেন নিজে এক বিবৃতিতে জানান, ‘আমি যে সব ট্রফি জয়ের স্বপ্ন নিয়ে ইউরোপিয়ান ফুটবল খেলা শুরু করেছিলাম, সেই সবকয়টি জিতেছি। আমার মনে হয় এবার আমার এশিয়ায় নিজের অভিজ্ঞতাটা ভাগ করে নেওয়ার সময় এসেছে। আমি আমার নতুন ক্লাবসতীর্থদের সঙ্গে দেখা করতে ও তাদের সঙ্গে দলকে সাফল্য এনে দেওয়ার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।’আল নাসর ক্লাবের চেয়ারম্যান মুসাল্লি আল মুয়াম্মার লিখেছেন, ‘এই চুক্তি এক নতুন ঐতিহাসিক মুহূর্ত। রোনাল্ডো নিজে বিশ্বের সকল খেলোয়াড়ের কাছে উদাহরণ। আশা করছি তাঁর উপস্থিতিতে আল নাসের সাফল্য পাবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share