Blog

  • West Bengal Weather: শহরে উধাও শীত! ঘূর্ণাবর্তের জেরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রিরও বেশি!

    West Bengal Weather: শহরে উধাও শীত! ঘূর্ণাবর্তের জেরে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বাড়ল ৬ ডিগ্রিরও বেশি!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যজুড়ে ফের পারদ ঊর্ধ্বমুখী। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, বড়দিন পেরোতেই তাপমাত্রা বেড়ে গিয়েছে। ডিসেম্বরের শেষ, তবুও বঙ্গে দেখা নেই হাড় কাঁপানো শীতের। আজ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৬ ডিগ্রি বেশি। গত ২ দিনে সাড়ে ৫ ডিগ্রি বেড়েছে তাপমাত্রা।

    কলকাতার আবহাওয়া

    রবিবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৪.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আর আজ তা বেড়ে হয়েছে ২০.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানিয়েছে, ৭২ ঘণ্টায় প্রায় ৬ ডিগ্রি বেড়েছে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। সকালে কুয়াশা থাকলেও বেলা বাড়তেই দেখা যাবে পরিস্কার আকাশ। বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই শহরে। জানা গিয়েছে, শীতের আমেজ বুধবার পর্যন্ত উধাও থাকবে।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর জানাচ্ছে, আপাতত আবহাওয়া শুষ্ক ও পরিচ্ছন্নই থাকবে। রাত ও দিনের তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়বে। তবে আজ হালকা বৃষ্টি হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের (South Bengal) বীরভূম ও মুর্শিদাবাদে। কলকাতা ও তার পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে বুধবারের পর থেকে ফের শীতের আমেজ ফিরে আসবে।

    আরও পড়ুন: বড়দিনে কলকাতায় কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টায় ঘন কুয়াশার সম্ভাবনা রয়েছে। উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির আবহাওয়া পূর্বাভাসে জানিয়েছে, আগামী মঙ্গলবার অর্থাৎ ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে দার্জিলিং ও কালিম্পং জেলার কোনও কোনও জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে শুকনো থাকবে বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া। আগামী দিনে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মত নামতে পারে।

    তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণ

    বঙ্গোপসাগরে বিপরীত ঘূর্ণাবর্তের জেরে বড়দিনে শীত অনুভব করতে পারেনি মানুষ। এবং এর ফলেই আগামী কয়েকদিন আরও বাড়তে পারে তাপমাত্রা। উত্তুরে বাতাসে বাধা পড়ায় রাজ্যে উধাও শীত। তবে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী, ঘূর্ণাবর্তের প্রভাব কাটলেই ফের ঢুকতে শুরু করবে উত্তুরে বাতাস। ফলে কমবে তাপমাত্রা। ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর থেকেই পারদ হবে নিম্নমুখী। বুধবার নাগাদ কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রির কাছে নামতে পারে বলেও মনে করছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    Mann Ki Baat: ‘মাস্ক পরুন, সতর্ক থাকুন’, বছর শেষের ‘মন কি বাতে’ দেশবাসীকে বার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার, বড়দিনে চলতি বছরের শেষ মন কি বাত (Mann Ki Baat) অনুষ্ঠান করলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন ছিল ৯৬তম মন কি বাত অনুষ্ঠান। বক্তব্যের শুরুতেই দেশবাসীকে বড়দিনের শুভেচ্ছা জানান প্রধানমন্ত্রী। এর পরেই করোনা নিয়ে দেশবাসীকে সতর্ক থাকারও পরামর্শ দেন তিনি। দেশবাসীকে মাস্ক পরে থাকা এবং বারবার হাত ধোয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি আরও জানিয়েছেন, উৎসবের মরশুমে আনন্দ করলেও করোনা নিয়ে সকলকে সতর্ক থাকতে হবে।

    করোনা নিয়ে সতর্কবার্তা প্রধানমন্ত্রীর

    এদিন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Mann Ki Baat) বলেন, “অনেক দেশেই ফের নতুন করে কোভিড সংক্রমণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমাদের তাই সতর্ক থাকতে হবে। সব প্রতিরোধমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে।” এর পরেই তিনি কোভিড থেকে বাঁচতে ভারতবাসীকে মাস্ক পরতে এবং হাত ধোয়ার কথা জানান। তিনি আরও বলেন, “আপনারা দেখতে পাচ্ছেন যে বিশ্বের অনেক দেশেই করোনা বাড়ছে, তাই আমাদের মাস্ক পরতে হবে এবং হাত ধোয়ার মত সতর্কতামূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। আমরা যদি সজাগ থাকি, তাহলে আমরা নিরাপদে থাকব এবং আমাদের উৎসবে কোনও বাধা আসবে না।”

    আরও পড়ুন: ‘ভারত দ্রুত এগোচ্ছে’, বছরের শেষ মন কি বাতে জানালেন প্রধানমন্ত্রী

    করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা মোদির

    প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরেই ভারতে থাবা বসিয়েছে করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্ট। ভারতের একাধিক রাজ্যে পাওয়া গিয়েছে সেই বিএফ.৭। করোনার নতুন ভ্যারিয়েন্টের ফলে হু হু করে বাড়ছে করোনা সংক্রমণ। ফলে এই পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী মোদি (Mann Ki Baat) দেশবাসীকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। আবার করোনা রুখতে আয়ুর্বেদ ও যোগার উপর ভরসা রাখার বার্তা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, “করোনার বিরুদ্ধে মোকাবিলার জন্য আয়ুর্বেদে বিশ্বাস রাখুন।”

    এর পর আজ নিজের বক্তব্যের (Mann Ki Baat) শেষে সকলকে বর্ষবরণের শুভেচ্ছা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, “পরের বার, আমরা ২০২৩ সালে দেখা করব। আমি আপনাদের সকলকে ২০২৩ সালের জন্য শুভকামনা জানাই। এই বছরটিও দেশের জন্য বিশেষ হয়ে উঠুক। ভারত নতুন উচ্চতায় ছুঁতে থাকুক। একসঙ্গে আমাদের একটি রেজোলিউশন নিতে হবে ও এটিকে সত্যি করে তুলতে হবে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    Atal Bihari Vajpayee: জন্মবার্ষিকীতে ‘সদাইব অটল’-এ গিয়ে বাজপেয়ীকে শ্রদ্ধা মোদি-শাহের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রবিবার প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী অটল বিহারী বাজপেয়ীর (Atal Bihari Vajpayee) ৯৮তম জন্মবার্ষিকী। সেই উপলক্ষে এদিন সকালেই বাজপেয়ীর স্মৃতিসৌধ ‘সদাইব অটলে’ গিয়ে শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিন প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ (Amit Shah) ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। সদাইব অটলে গিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু, উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড় সহ বিশিষ্টজনেরা।

    সদাইব অটল…

    সদাইব অটলে প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জানাতে যাওয়ার আগে একটি ভিডিও ট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী। ভিডিও শেয়ার করে তিনি লিখেছেন, অটলজিকে তাঁর জন্মবার্ষিকীতে শত শত সালাম। ভারতে তাঁর অবদান অপরিসীম। তাঁর নেতৃত্ব ও দৃষ্টিভঙ্গি লক্ষ লক্ষ মানুষকে আজও অনুপ্রাণিত করে।

    ভিডিওটিতে মোদি বলেন, অটলজি(Atal Bihari Vajpayee) একজন সত্যিকারের দেশপ্রেমিক ছিলেন। কৈশোর থেকে জীবনের শেষ অবধি তিনি দেশের জন্য, দেশবাসীর জন্য, নীতির জন্য বেঁচে ছিলেন। দেশের প্রতি তিনি ছিলেন দায়বদ্ধ। জাতির কল্যাণে নিজেকে সম্পূর্ণ নিবেদন করেছিলেন বাজপেয়ী। শূন্য থেকে কীভাবে সৃষ্টি করা যায়, তার পথপ্রদর্শক হিসেবে একজন মহাপুরুষ হিসেবে অটল বিহারী বাজপেয়ীর নাম একেবারে সামনের সারিতে। আমি, আমাদের সকলের পক্ষ থেকে অটলজিকে শ্রদ্ধা জানাই।

    এদিকে, এদিন সদাইব অটলে প্রথমে শ্রদ্ধা জানান রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু। তাঁর পরে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন উপ রাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনকড়। তারও পরে শ্রদ্ধা জানান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামণ, হরদীপ পুরি প্রমুখ।

    আরও পড়ুন: অমর অটল

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Sheezan Khan: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা, জানুন কে

    Sheezan Khan: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা, জানুন কে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিনেত্রীর রহস্য মৃত্যুতে গ্রেফতার সহ অভিনেতা। ধৃতের নাম শেজান মহম্মদ খান (Sheezan Khan)। শনিবার মহারাষ্ট্রের পালঘর জেলার ভাসাইয়ে একটি টিভি শোয়ের সেটের বাথরুম থেকে উদ্ধার হয় অভিনেত্রী টিউনিশা শর্মার (Tunisha Sharma) ঝুলন্ত দেহ। অভিযোগ, টিউনিশা আত্মহত্যা করেছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ওই ঘটনায় গ্রেফতার করা হয়েছে শেজান মহম্মদ খানকে। তাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। সোমবার তাঁকে আদালতে পেশ করা হবে। এদিকে, শনিবারই মুম্বইয়ের জেজে হাসপাতালে টিউনিশা শর্মার দেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। এক পুলিশ আধিকারিকের কথায়, ভোর সাড়ে চারটে পর্যন্ত টিউনিশা শর্মার দেহের ময়নাতদন্ত হয়েছে। পুরো পর্বটিতে উপস্থিত ছিলেন চার থেকে পাঁচ জন পুলিশ কর্মী। ওই আধিকারিক জানান, দেহ রাখা হয়েছে হিমঘরে।

    শ্যুটিং চলাকালীন…

    জানা গিয়েছে, শনিবার বাথরুমে গিয়ে দীর্ঘক্ষণ আর বের হননি বছর কুড়ির টিউনিশা শর্মা (Sheezan Khan)। শ্যুটিং চলাকালীন চায়ের বিরতির সময় তিনি বাথরুমে যান। ওয়ালিভ থানার পুলিশ জানিয়েছে, টিউনিশা দীর্ঘক্ষণ বাথরুম থেকে না বেরনোয় সন্দেহ হয় তাঁর সহ কর্মীদের। বাথরুমের দরজা ভেঙে বের করা হয় টিউনিশাকে। সহকর্মীরাই তাঁকে নিয়ে যান স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। অভিনেত্রী টিউনিশার সহকর্মীদের দাবি, তিনি আত্মহত্যা করেছেন। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। পুলিশের দাবি, কোনও সুইসাইড নোট উদ্ধার হয়নি, আত্মহত্যার ক্ষেত্রে যা সচরাচর হয়ে থাকে। পুলিশ জানিয়েছে, খুন এবং আত্মহত্যা ঠিক কোনটি হয়েছে, তা জানতে শুরু হয়েছে তদন্ত। অভিনেত্রী মেয়ের মৃত্যুর ঘটনায় সহ অভিনেতা শেজান মহম্মদ খানের নামে অভিযোগ দায়ের করেন টিউনিশার মা। শেজান আলিবাবা: দস্তান-ই-কাবুল শোয়ে প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেন শেজান। টিউনিশার মায়ের অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আরও পড়ুন: কাশীর পর মথুরা! শাহি ইদগাহ মসজিদে সমীক্ষার নির্দেশ আদালতের

    প্রসঙ্গত, ‘ভারত কা বীর পুত্র-মহারাণা প্রতাপ’ সিরিয়ালে শিশু শিল্পী হিসেবে দেখা গিয়েছিল টিউনিশাকে (Sheezan Khan)। ওই সিরিয়ালে তিনি চাঁদ কানওয়ারের ভূমিকায় অভিনয় করেছিলেন। পরে ‘গব্বর পুঞ্চওয়ালা’, ‘শের ই পাঞ্জাব: মহারাজ রঞ্জিত সিং’, ‘চক্রবর্তী অশোক সম্রাট’ সহ একাধিক সিরিয়ালে অভিনয় করেন তিনি। বলিউডের ‘ফিতুর’, ‘বারবার দেখো’ সহ একাধিক সিনেমায়ও অভিনয় করেছিলেন টিউনিশা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Kolkata Weather: বড়দিনে কলকাতায় কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    Kolkata Weather: বড়দিনে কলকাতায় কেমন থাকবে আবহাওয়া?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরজুড়ে উৎসবের মরশুম। আজ বড়দিন। উৎসবের মেজাজে ইতিমধ্যেই সাজ সাজ রব। ক্রিসমাসে শীতপ্রেমীরা কনকনে ঠান্ডার অপেক্ষাতেই থাকে। কিন্তু এই বছর কনকনে ঠান্ডায় বড়দিন উপভোগের আনন্দ আর হবে না। বছর প্রায় শেষ হতে চললেও হাড় কাঁপানো শীত এখনও অধরা বঙ্গের বুকে। ভোরের দিকে তাপমাত্রার পারদ নিচে নামলেও বেলা বাড়লে সূর্যের প্রকোপে শীতের আমেজ আর অনুভূত হচ্ছে না। জানা গিয়েছে, এবারের বড়দিনে গরম থাকবে। আগামী ২৪ ঘণ্টা পর থেকে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২ থেকে ৪ ডিগ্রি বেড়ে যাবে।

    কলকাতায় আবহাওয়া

    শনিবার থেকেই শহরের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রগুলিতে উপচে পড়া মানুষের ভিড়। হালকা শীতের আমেজ শহরে। বড়দিনে বাড়বে শহরের তাপমাত্রা। এদিন কলকাতার সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ও ১৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশেপাশে ছিল। তবে আগামীকাল এই তাপমাত্রা আরও বাড়বে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। ২৮ তারিখ পর্যন্ত তাপমাত্রার এই বৃদ্ধি জারি থাকবে।

    পারদ কেন ঊর্ধ্বমুখী?

    শনিবার বিপরীত ঘূর্ণাবর্ত তৈরি হবে বঙ্গোপসাগরে। যার ফলে জলীয় বাষ্প ঢুকবে দক্ষিণবঙ্গে। আর জলীয় বাষ্পের প্রভাবে স্বাভাবিকভাবেই আবহাওয়া পরিবর্তন হবে বড়দিনের দিনে। ফলে কলকাতা-সহ পাশ্ববর্তী এলাকার তাপমাত্রা একটু বাড়বে৷ কলকাতা-সহ পুরো রাজ্যেও সোমবার, মঙ্গলবার তাপমাত্রা অনেকটাই বেশি থাকবে।

    আরও পড়ুন: বাড়ছে করোনা সংক্রমণ! বড়দিনে কোভিড-বিধি মেনে চলার পরামর্শ

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর সোমবার সকালে শুধুমাত্র দার্জিলিং জেলার কোনও কোনও জায়গায় হালকা বৃষ্টি হতে পারে। বাকি জেলাগুলির আবহাওয়া শুকনো থাকবে। আগামী ৪৮ ঘন্টায় দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ারের কোনও কোনও জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। উত্তরবঙ্গের জলপাইগুড়ি, উত্তর দিনাজপুর, দক্ষিণ দিনাজপুর, কোচবিহার, মালদহে ঘন কুয়াশায় দৃশ্যশূন্যতা দেখতে পাওয়া যাবে৷ ৫০ থেকে ২০০ মিটার থাকবে দৃশ্যমানতা৷ এদিন থেকে পরপর চার দিন উত্তরবঙ্গের জেলাগুলির তাপমাত্রাও ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে বলে আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

    দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া

    আগামী ৪৮ ঘন্টা অর্থাৎ ২৬ ডিসেম্বর সোমবার সকালের মধ্যে দক্ষিণবঙ্গের সর্বত্র আবহাওয়াও শুকনো থাকবে। আগামী ৪৮ ঘন্টায় গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের কোনও কোনও জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। আগামী চার দিন গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের জেলাগুলিতে তাপমাত্রা ২-৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাসে বলা হয়েছে।

    কবে শীত?

    আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস, বুধবার থেকে তাপমাত্রা আবার নিম্নমুখী হবে। বছর শেষে ২৯ ও ৩০ ডিসেম্বর তাপমাত্রা ১৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি চলে আসবে কলকাতায়। গোটা রাজ্যেরই তাপমাত্রা নামবে বছর শেষে। উত্তরবঙ্গেও তাপমাত্রা ২৯ ডিসেম্বর থেকে কমতে শুরু করবে।

  • PCB: ভারত-পাক সিরিজ দুই দেশের সরকার সিদ্ধান্ত নেবে! অভিমত পিসিবির নয়া চেয়ারম্যান নজম শেঠির

    PCB: ভারত-পাক সিরিজ দুই দেশের সরকার সিদ্ধান্ত নেবে! অভিমত পিসিবির নয়া চেয়ারম্যান নজম শেঠির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (PCB) চেয়ারম্যান পদ থেকে আগেই সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল রামিজ রাজাকে। এবার তাঁর সময়কালে গঠিত যাবতীয় ক্রিকেট সংক্রান্ত কমিটিকেও বরখাস্ত করা হল। পিসিবি’র নতুন চেয়ারম্যান নজম শেঠির এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাশিতই। কারণ, ইমরান খান পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর পিসিবি চেয়ারম্যান পদ থেকে তাঁকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল। পাকিস্তানে সরকার বদল হয়েছে। তার প্রভাব পড়ছে ক্রিকেট প্রশাসনেও।

    দল অপরিবর্তিত

    রামিজ রাজার চেয়ারম্যানশিপে ২০১৯ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ডের (PCB) সংবিধান সংশোধন করা হয়েছিল। সেটাও বাতিল করেছে নজম শেঠির বোর্ড। একই সঙ্গে ভেঙে দেওয়া হয়েছে মহম্মদ ওয়াসিমের নেতৃত্বাধীন জাতীয় নির্বাচক কমিটিও। আপাতত পিসিবি চেয়ারম্যানই নির্বাচক প্রধানের দায়িত্ব সামলাবেন। তবে নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে ঘরের মাঠে হতে চলা টেস্ট সিরিজের জন্য ঘোষিত পাকিস্তান দলে কোনও পরিবর্তন হবে না বলে পিসিবির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে। এই প্রসঙ্গে নজম শেঠি বলেন, ‘স্কোয়াড পরিবর্তনের কোনও প্রয়োজন আছে বলে মনে হয় না।’

    আরও পড়ুন: সাকিবকে দেড় কোটিতে নিয়ে কি ভুল করল কেকেআর?

    ভারত-পাক সিরিজ সরকারের সিদ্ধান্ত

    পিসিবি (PCB) চেয়ারম্যান পদ থেকে রামিজ রাজার বিতাড়ণের পিছনে প্রবল ভারত বিরোধী মনোভাবই দায়ী বলে মনে করা হচ্ছে। এর সূত্র ২০২৩ সালের এশিয়া কাপ আয়োজন ঘিরে। বিসিসিআই-এর বর্তমান সচিব জয় শাহ ঘোষণা করেছিলেন, ভারতীয় দল পাকিস্তানের মাটিতে এশিয়া কাপ খেলতে যাবে না। প্রতিযোগিতা হবে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। আর তাতে বেজায় চটেছিলেন রামিজ রাজা। কারণ, তিনি পিসিবি চেয়ারম্যান পদে বসার পর থেকেই পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ফেরানোর প্রবল চেষ্টা শুরু করেছিলেন। তিনি এটাও জানতেন, ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ শুরু না হলে আর্থিকভাবে পাক বোর্ড সাবলম্বি হতে পারবে না। তাই বোর্ড সচিবের মন্তব্যের পাল্টা রাজা বলেছিলেন, ২০২৩ সালে ভারতে হতে চলা ওয়ান ডে বিশ্বকাপে পাকিস্তান নাও খেলতে পারে। তাই নিয়েই শুরু হয় বিতর্ক। আইসিসি কোনওভাবেই চায় না পাকিস্তান বিশ্বকাপ বয়কট করুক। তাই ঘরে-বাইরে প্রবল চাপে রামিজ রাজাকে সরতে হয়েছে। নতুন পিসিবি চেয়ারম্যান নজম শেঠি অবশ্য ভারত-পাকিস্তান দ্বিপাক্ষিক সিরিজ নিয়ে সাবধানে পা ফেলতে চাইছেন। তাঁর কথায়, ‘দ্বিপাক্ষিক সিরিজ কিংবা অন্য কোনও ক্রিকেটীয় বিষয়ে দুই দেশের সরকার আলোচনার ভিত্তিতেই সিদ্ধান্ত নেবে।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Sushant Singh Rajput: সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, দেহের একাধিক হাড় ভাঙা! বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    Sushant Singh Rajput: সুশান্তের চোখে ঘুষির দাগ, দেহের একাধিক হাড় ভাঙা! বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ২ বছর কেটে গেল, তবে সুশান্তের মৃত্যুর কারণ এখনও ধোঁয়াশায়। তবে এই ঘটনায় এবারে এল এক নতুন মোড়। একের পর এক বিস্ফোরক দাবি করেই চলেছেন কুপার হাসপাতালের মর্গকর্মী রূপকুমার শাহ। তাঁর দাবি, সুশান্ত আত্মহত্যা করেননি, তাঁকে খুন করা হয়েছে। তাঁর মৃতদেহ দেখে তাই মনে হয়েছিল শাহের। কারণ, অভিনেতার দেহে অনেক আঘাতের চিহ্ন ছিল।

    ১৪ জুন, ২০২০ সালে অসংখ্য ভক্তের মন ভেঙে দিয়ে চিরকালের জন্য বিদায় নিয়েছিলেন বলিউডের অভিনেতা সুশান্ত সিং রাজপুত (Sushant Singh Rajput)। তরুণ অভিনেতার অকাল মৃত্যুর কারণ এখনও অজানা। চলছে সিবিআই তদন্ত। সুশান্তের মৃত্যুর কারণ নিয়ে এমনিতেই বিতর্ক লেগেই রয়েছে। আর এবারে মর্গকর্মী এমন বিস্ফোরক দাবি করে বিতর্ককে আরও উস্কে দিলেন।

    সুশান্তের মৃত্যুতে বিস্ফোরক দাবি মর্গকর্মীর

    বান্দ্রার ফ্ল্যাট থেকে উদ্ধার করা হয় সুশান্ত সিং রাজপুতের (Sushant Singh Rajput) ঝুলন্ত দেহ। এর পর ময়নাতদন্তের জন্য তাঁর মৃতদেহ নিয়ে আসা হয় কুপার হাসপাতালে। সেই কুপার হাসপাতালের মর্গের এক কর্মী রূপকুমার শাহ জানিয়েছেন, তাঁদের কাছে যখন সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃতদেহ আসে, তখন তা দেখে তাঁর মনে হয়নি যে, সেটি আত্মহত্যার ঘটনা। প্রয়াত অভিনেতার চোখে ঘুষি মারার মত আঘাতের চিহ্ন ছিল। মনে হয়েছিল, চোখে বারবার ঘুঁষি মারা হয়েছে। শুধু তাই নয়, চোখের পাশের হাড়ও ভাঙা ছিল অভিনেতার। শরীরের একাধিক হাড় ভাঙা ছিল সুশান্তের। তাঁর গলায় ফাঁসির চিহ্নও রয়েছে এবং দেখে মনে হয়েছিল তাঁকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: যেসব বলি-তারকাদের ডেবিউ হয়েছিল ছোটপর্দায়

    তিনি আরও জানিয়েছেন, তিনি ময়নাতদন্ত দলের নেতৃত্বে থাকা ডাক্তারদের মনে করতে পারছেন না। কারণ সে সময় করোনার জন্য সবাই মাাস্ক ও কোভিড কিট পরেছিলেন। তাই তাদের ভালোমত দেখতে পারেননি শাহ। তিনি বলেছেন,  “আমি ময়নাতদন্ত দলের অংশ ছিলাম কিন্তু তখন ময়নাতদন্ত দলের নেতৃত্বে কে ছিলেন তা আমার মনে নেই।”

    রূপকুমার শাহকে জিজ্ঞেস করা হয়, তিনি কেন ২০২০ সালেই এই কথাগুলো বলেননি। তখন তিনি জানিয়েছেন, সে সময়কার মহারাষ্ট্রের উদ্ধব ঠাকরে সরকারের প্রতি বিশ্বাস ছিল না তাঁর এবং তাই তিনি কিছু বলেননি। তিনি বলেন, “আমি এখন এজেন্সিগুলোর সামনে আমার বক্তব্য রেকর্ড করতে প্রস্তুত। আমি আমার নিরাপত্তার কথা চিন্তা করি না, তবে সুশান্ত সিং রাজপুতের বিচার হওয়া উচিত।”

    বিহারের প্রাক্তন ডিরেক্টর-জেনারেল অফ পুলিশের বক্তব্য

    অন্যদিকে রূপকুমার শাহের দাবির প্রতিক্রিয়ায়, বিহারের প্রাক্তন ডিরেক্টর-জেনারেল অফ পুলিশ গুপ্তেশ্বর পান্ডেও চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। সুশান্ত সিং রাজপুতের মৃত্যুর মামলার তদন্ত দলের দায়িত্বে ছিলেন গুপ্তেশ্বর পান্ডে। তিনি বলেছেন, “তদন্তের সময় মুম্বই পুলিশ বিহার থেকে পাঠানো অফিসারদের দলকে সহযোগিতা করেনি। পুরো পরিস্থিতি তদন্ত করার জন্য একটি বিশেষ তদন্ত দল (এসআইটি)ও গঠন করা হয়েছিল। কিন্তু তাদের প্রতি মুম্বই পুলিশদের আচরণ ভালো ছিল না। তখনই আমি বিশ্বাস করেছিলাম যে তারা কিছু লুকিয়ে রেখেছে। একজন আইপিএস অফিসারকে পাঠানো হয়েছিল যাকে গৃহবন্দী করে রাখা হয়েছিল।” তাই পান্ডের বিশ্বাস, মহারাষ্ট্রের বর্তমান সরকারের আমলে আসল সত্যিটা (Sushant Singh Rajput) বেরিয়ে আসবে।

  • Herd Immunity: হার্ড না হাইব্রিড, করোনা প্রতিরোধে কোন ইমিউনিটি বেশি কার্যকর?

    Herd Immunity: হার্ড না হাইব্রিড, করোনা প্রতিরোধে কোন ইমিউনিটি বেশি কার্যকর?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিএফ সেভেন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণে চিনে এখন ভয়ঙ্কর অবস্থা চলছে। সেদেশে হাসপাতাল গুলিতে বেড পর্যন্ত খালি পাওয়া যাচ্ছে না। দেশে মৃত্যু মিছিল অব্যাহত রয়েছে। সরকারি নথি বলছে ইতিমধ্যে সে দেশে প্রতিদিন ১০ লক্ষ মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছেন। ৫০০০ মানুষের মৃত্যু ঘটছে প্রতিদিন। যদিও  বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংবাদপত্র দাবি করেছে যে তথ্য গোপন করছে চিন। ওই সংবাদপত্রগুলির আরও দাবি,১ ডিসেম্বর থেকে ২০ ডিসেম্বরের মধ্যে মোট ২৫ কোটি মানুষ চিনে করোনা আক্রান্ত হয়েছে। চিনের বর্তমান পরিস্থিতি ঠিক সেদেশের ২০১৯-২০২০ সালের কথা মনে করাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে চিনের তৈরি ভ্যাকসিন নাকি খুব বেশি কার্যকরী নয় এবং বিশ্বের অন্যান্য ভ্যাকসিনের তুলনায় এটি ৫০ থেকে ৬০ শতাংশই কার্যকরী। সে কারণেই চিনে এত বেশি সংক্রমণ শুরু হয়েছে। চিনের এই পরিস্থিতির কারনে নড়েচড়ে বসেছে কেন্দ্রীয় সরকার। সতর্কতামূলক ব্যবস্থা ইতিমধ্যে নেওয়া শুরু হয়েছে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী সমস্ত রাজ্যের স্বাস্থ্যমন্ত্রীদের নির্দেশ দিয়েছেন যে তাঁরা যেন দাঁড়িয়ে থেকে হাসপাতালগুলির পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করেন। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে উচ্চস্তরের একটি বৈঠক কিছুদিন আগে সম্পন্ন হয়েছে, ২৭ ডিসেম্বর মঙ্গলবার দেশের সমস্ত সরকারি এবং বেসরকারি হাসপাতাল গুলিতে মহড়া চলেছে, করোনা মোকাবিলাতে হাসপাতালগুলি কতটা প্রস্তুত রয়েছে সেটা দেখার জন্য। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity) নয় হাইব্রিড ইমিউনিটি ভারতীয়দের সুরক্ষা প্রদান করবে এই মহামারীর সময়। এবার আসুন আমরা জেনে নেই হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  এবং হাইব্রিড ইউনিটির মধ্যে পার্থক্য।

    হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  এবং হাইব্রিড ইউনিটি

    হার্ড ইমিউনিটি (Herd Immunity)  কোভিড ইনফেকশন থেকে তৈরি হয়। যেখানে একটি প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হয় জনসাধারণের বৃহত্তর অংশের মধ্যে। অতীতে কোনও ব্যক্তি করোনা আক্রান্ত হলে, তার ভিতরে হার্ড (Herd Immunity) ইমিউনিটি তৈরি হয়ে। অন্যদিকে একধাপ এগিয়ে রয়েছে হাইব্রিড ইমিউনিটি। যদি কোনও ব্যক্তির ভ্যাকসিন ডোজ নেওয়া থাকে এবং অতীতে যদি করোনা আক্রান্ত হয়ে থাকেন তাহলে শরীরের মধ্যে একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবডি তৈরি হবে। এটাই হল হাইব্রিড ইমিউনিটি।
    বিশেষজ্ঞরা এও জানাচ্ছেন যে ভারতবর্ষে বেশিরভাগ মানুষই ভ্যাকসিনের দুটো ডোজই নিয়েছেন। আবার দেশে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন এই সংখ্যা কোটির উপরে। করোনার প্রথম তিনটি ঢেউয়ে ভারতবর্ষে হাইব্রিড ইমিউনিটি অনেকটাই তৈরি হয়েছে বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে বিএফ সেভেনের যে দাপট চলছে সেটি ভারতবর্ষে অতটা কার্যকরী হবে না তার কারণ ভারতীয়দের মধ্যে হাইব্রিড ইমিউনিটি তৈরি হয়ে গেছে।

  • Group D Recruitment Scam: গ্রুপ ডি-তে শূন্যপদ ছাড়াই নিয়োগ, চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআই রিপোর্টে

    Group D Recruitment Scam: গ্রুপ ডি-তে শূন্যপদ ছাড়াই নিয়োগ, চাঞ্চল্যকর তথ্য সিবিআই রিপোর্টে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কোনওরকম শূন্যপদ ছাড়াই গ্রুপ ডি পদে (Group D Recruitment Scam) নিয়োগ করা হয়েছে ১২৭১ জনকে। এমনই বিস্ফোরক দাবি করা হয়েছে সিবিআই রিপোর্টে। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে, স্কুল সার্ভিস কমিশন  গ্রুপ ডি-তে ৩২১৬টি শূন্যপদের ঘোষণা করেছিল। কিন্তু পরে দেখা যায় ৪৪৮৭ পদে প্রার্থীর সুপারিশ করে এসএসসি। এর মধ্যে ৩৮৮০ জনের চাকরির সুপারিশ করা হয়েছিল প্যানেলের মেয়াদের সময়কালে। বাকি ৬০৭ জনকে নিয়োগ করা হয়েছিল প্যানেলের মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ার পর। শূন্যপদের বাইরে কীভাবে ১২৭১ জনের চাকরি হল? তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। বুধবার সিবিআই রিপোর্টে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এসেছে।

    কী অভিযোগ? 

    প্রসঙ্গত, অতিরিক্ত শূন্যপদের বিষয়ে সাধারণত সিদ্ধান্ত নেয় রাজ্যসভা মন্ত্রিসভা। সেই সিদ্ধান্ত ছাড়া কীভাবে এতগুলি পদে নিয়োগ (Group D Recruitment Scam) করা হল তা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। এসএসসির চাকরি ক্ষেত্রে অতিরিক্ত শূন্যপদ প্রযোজ্য কী না তা নিয়ে মামলা চলছে কলকাতা হাইকোর্টে। আর তার জেরেই বর্তমানে কর্মশিক্ষা ও শারীরশিক্ষার অতিরিক্ত শূন্যপদে নিয়োগে স্থগিতাদেশ দিয়েছে হাইকোর্ট।

    দুদিন আগেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশ মেনে গ্রুপ ডির (Group D Recruitment Scam) ১,৬৯৮ জনের তালিকা প্রকাশ করে এসএসসি। অভিযোগ, এই ১,৬৯৮ জনেরই অবৈধ নিয়োগ হয়েছে। সিবিআই তদন্তে এমনই চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। তারপরই হাইকোর্ট ১,৬৯৮ জন চাকরি প্রার্থীর তালিকা প্রকাশ করার নির্দেশ দেয়। এরপরই স্কুল শিক্ষা দফতর সেই নির্দেশ মেনে তালিকা প্রকাশ করে।

    আরও পড়ুন: ভুয়ো শংসাপত্র দিয়েও হয়েছে শিক্ষক নিয়োগ, হাইকোর্টে স্বীকার করলেন মহকুমা শাসকরা

    রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে (Group D Recruitment Scam) উত্তাল রাজ্য রাজনীতি। চাকরি বাতিল হয়ে গিয়েছে অনেকের। নবম-দশমে প্রথমে ১৮৩ জন অযোগ্য শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করেছিল এসএসসি। এরপর আরও ৯৫২ জনের তালিকা প্রকাশ করা হয়। গ্রুপ-ডি এর ক্ষেত্রেও ১০০টি সাদা ওএমআর শিট প্রকাশ করেছে কমিশন। অনুমান করা হচ্ছে কয়েক হাজার স্কুল শিক্ষকের চাকরি যেতে পারে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  
      

  • BCCI: নতুন নির্বাচক কমিটি গঠন! আজই বৈঠকে বসছে ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি

    BCCI: নতুন নির্বাচক কমিটি গঠন! আজই বৈঠকে বসছে ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারতীয় ক্রিকেট দলের নতুন নির্বাচক কমিটি গঠন ঘিরে বিতর্ক তুঙ্গে। টি-২০ বিশ্বকাপের ব্যর্থতার জেরে চেতন শর্মার নেতৃত্বাধীন নির্বাচক কমিটি ভেঙে দিয়েছিল বিসিসিআই (BCCI)। তবে ওই কমিটিকে বলা হয়েছিল, নতুন কমিটি গঠন না হওয়া পর্যন্ত কাজ চালিয়ে যেতে। সেই মতো শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে আসন্ন টি-২০ এবং একদিনের সিরিজের দল নির্বাচন করেছে পুরনো কমিটি। রনজি ট্রফির ম্যাচেও তাঁদের দেখা যাচ্ছে। কারণ, নতুন কমিটি ঘোষণা হতে আরও কিছুদিন সময় লাগবে। শুক্রবারই বৈঠকে বসছে ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটির (CAC) তিন সদস্য অশোক মালহোত্রা, যতীন পরাঞ্জপে ও সুলক্ষণা নায়েক। তাঁরাই নতুন নির্বাচকদের বেছে নেবেন।

    নির্বাচক কমিটি গঠন নিয়ে বিতর্ক

    বিসিসিআই (BCCI) সূত্রে খবর, জাতীয় নির্বাচক হওয়ার জন্য প্রথমে ৬০০টি আবেদন পত্র জমা পড়েছিল। যার মধ্যে ছিল শচীন তেন্ডুলকর, বীরেন্দ্র সেওয়াগ, ইনজামাম-উল-হকদের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটারদের নাম। যদিও সেই সিভি তৈরি করা হয়েছিল ভুয়ো পরিচয়পত্র দিয়ে। যাবতীয় নথি খতিয়ে দেখে ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি (CAC) ৬০ জনের প্রাথমিক তালিকা তৈরি করেছে। সেই তালিকায় রয়েছে বেঙ্কটেশ প্রসাদের মতো প্রাক্তন ক্রিকেটার। খুব সম্ভবত তিনিই হবেন জাতীয় নির্বাচক কমিটির নতুন চেয়ারম্যান। কিন্তু মজার ব্যাপার হল, বিদায়ী নির্বাচকদের মধ্যে চেতন শর্মাও আবেদন করেছেন। তাঁরও ইন্টারভিউ হবে। আবেদন করেছেন হরবিন্দর সিংও। তবে দেবাশিস মোহান্তি এই পথ মাড়াননি।

    আরও পড়ুন: মেসির সই করা জার্সি পেল ধোনি কন্যা! উপহার পেয়ে উচ্ছ্বসিত জিভা

    জাতীয় নির্বাচক হতে পারলে বছরে ১ কোটি টাকা উপার্জনের সুযোগ রয়েছে। চেয়ারম্যান পাবেন আরও বেশি টাকা। তাই অনেকেই আবেদন করেছেন। কিন্তু বোর্ড সূত্রের খবর, যোগ্য প্রার্থী খুঁজে পেতে সমস্যা হচ্ছে। সেই কারণে পুরানো কমিটির কয়েকজনকে হয়তো রেখে দেওয়া হতে পারে। তবে চেতন শর্মা নির্বাচিত হলেও নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান হওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই। তাঁকে উত্তরাঞ্চল থেকে সাধারণ প্রতিনিধি হিসেবেই কাজ করতে হবে। সেটা কি তিনি মেনে নেবেন, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। অনেকে বলছেন, সবই সাজানো ব্যাপার। বিসিসিআই (BCCI) কর্তারা আগে থেকেই সব কিছু ঠিক করে রেখেছেন। ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটির (CAC) ইন্টারভিউ নেওয়া পুরোপুরি লোক দেখানো।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share