Blog

  • Manipur: মণিপুরে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় মৃত ১৫ জন স্কুল পড়ুয়া

    Manipur: মণিপুরে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনায় মৃত ১৫ জন স্কুল পড়ুয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মণিপুরের নোনে জেলায় খাদে পড়ে গেল স্কুল বাস (Manipur School Bus Accident)। বুধবার সকালের ওই দুর্ঘটনায় অন্তত ১৫ জন স্কুল পড়ুয়া-সহ বেশ কয়েক জনের মৃত্যু হয়েছে বলে খবর।বুধবার এক ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনার সাক্ষী থাকল মণিপুরবাসী। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে পাহাড়ি রাস্তায় বাস চালক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেছিল তাই এই ভয়াবহ দুর্ঘটনা ঘটে।  দুটি বাসেই স্কুল পড়ুয়ারা ছিল। এই দুর্ঘটনার ফলে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। ইতিমধ্যেই সাংবাদমাধ্যমে খবর পেয়ে আতঙ্কিত হয়ে পড়েছেন পড়ুয়াদের অভিভাবকেরা।

    কীভাবে ঘটল দুর্ঘটনা

    স্থানীয় সূত্রে পাওয়া খবর অনুযায়ী, এদিন থৌবাল জেলার ইয়ারিপকের ‘থাম্বলনু হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের’ পডুয়াদের নিয়ে দু’টি বাস শিক্ষামূলক ভ্রমণে খৌপুমের দিকে যাচ্ছিল। শিক্ষামূলক ভ্রমণের জন্য উৎসাহিত ছিল ছাত্রছাত্রীরা। শীতকাল আকাশ ছিল কুয়াশাচ্ছন্ন। কুয়াশামাখা ভোরে পাহাড়ি রাস্তায় কোনওভাবে বাসের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলে চালক। সে সময়ই বিষ্ণুপুর-খৌপুম সড়কে লোংসাই তুবং এলাকায় দুর্ঘটনাটি ঘটে। ঢালু খাদে গড়িয়ে বাসটি উল্টে যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ও স্থানীয়েরা দুর্ঘটনাস্থলে পৌঁছে উদ্ধারের কাজ শুরু করেন। গ্রামের সাধারণ মানুষরা দ্রুত উদ্ধার কাজে হাত লাগায়।

    আরও পড়ুন: ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    চলছে উদ্ধারকাজ

    প্রশাসন সূত্রে খবর, দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন বহু পড়ুয়া। তাদের কয়েক জনের অবস্থা গুরুতর। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। ফলে মৃতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। দুর্ঘটনার কিছু পরেই ছড়িয়ে পড়ে ঘটনাস্থলের ভিডিও। দেখা যায়, দুমড়ে-মুচড়ে পড়ে আছে দুর্ঘটনাগ্রস্ত বাসটি। অন্যদিকে ঘটনার খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে যান উদ্ধার কারী দল এবং পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। দ্রুত উদ্ধারকাজ শুরু হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য মণিপুর জুড়ে। ঠিক কীভাবে এই ঘটনা ঘটেছে তা জানার চেষ্টা করছেন পুলিশ আধিকারিকরা। বাসের ফিটনেস সহ অন্যান্য সমস্ত বিষয় খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলেও পুলিশের তরফে জানা যাচ্ছে। সব রকম ভাবে তল্লাশি চালানো হচ্ছে। কোথাও কেউ আটকে আছে কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে উদ্ধারকারী দলের তরফে জানানো হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mondal: জ্বরে আক্রান্ত কেষ্ট! দিল্লি যাত্রা রুখতে হাসপাতালে ভর্তির নয়া কৌশল?

    Anubrata Mondal: জ্বরে আক্রান্ত কেষ্ট! দিল্লি যাত্রা রুখতে হাসপাতালে ভর্তির নয়া কৌশল?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দীর্ঘ ৪ মাস ৯ দিন পর কেষ্টর তৃপ্তির আহার, স্বস্তির ঘুম! কারণ বর্তমানে নিজের জেলায় ফিরেছেন অনুব্রত মণ্ডল। ফলে তাঁকে রসিয়ে খেতে দেওয়া হচ্ছে বলে সূত্রের খবর। আবার জানা গিয়েছে, জেল থেকে পুলিশ হেফাজতেই এসেই তিনি জ্বরে ভুগছেন। তবে কি দিল্লি যাওয়ার ভয়ে এখন হাসপাতালে যেতে চাইছেন কেষ্ট?

    কেষ্টর আপাতত ঠাঁই হয়েছে দুবরাজপুর থানায়

    গরু পাচার মামলায় তদন্ত করছে ইডি (ED)। সোমবারই ওই মামলায় অনুব্রতকে দিল্লিতে নিয়ে গিয়ে জেরা করার অনুমতি পেয়েছে ইডি। এ বিষয়ে শনিবার দিল্লির রাউস অ্যাভিনিউ আদালতে শুনানি হয়েছিল। ইডি অনুব্রতকে দিল্লি নিয়ে গিয়ে জেরা করার অনুমতি চাইলে আদালত থেকেও বলা হয়েছে, অনুব্রতকে দিল্লিতে নিয়ে এসে জিজ্ঞাসাবাদ করতে পারবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা ইডি। কিন্তু তার আগেই ঘটে গেল আরেক ঘটনা।

    তৃণমূল কর্মী শিবঠাকুর মণ্ডল কেষ্টর বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ দায়ের করেন। তাঁর অভিযোগ, ২০২১ সালে বিধানসভা নির্বাচনের আগে তৃণমূল পার্টি অফিসে তাঁকে গলা টিপে মারার চেষ্টা করা হয়। তিনি অন্য দলে যোগ দিতে চেয়েছিলেন বলেই এটা করা হয়েছিল। অনুব্রতর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় খুনের চেষ্টার অভিযোগ আনা হয়। ফলে পুলিশ ১৪ দিনের জন্য অনুব্রতকে হেফাজতে চাইলেও, সাত দিনের জন্য তাঁকে পুলিশি হেফাজতের নির্দেশ দেন বিচারক। তাই তাঁকে এখন আসালসোল জেল থেকে বের করে দুবরাজপুরে নিয়ে আসা হয়েছে। ফলে দিল্লি যাওয়া পিছিয়ে গেল।

    আরও পড়ুন: ‘‘ডাকাতকে বাঁচাতে সরকার যা করছে, তাতে বিপদ বাড়ছে’’, অনুব্রত প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    দুবরাজপুর থানার লকআপে কেমন কাটছে কেষ্টর?

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, নিজের জেলার লকআপে এসে প্রথম রাত ভালোই কেটেছে তাঁর। দুবরাজপুর থানার মধ্যেই তাঁর জন্যে একটি আলাদা রুমের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানেই পাতা হয়েছে খাট। আরও জানা গিয়েছে, গতকাল থানায় আনার পরই খেয়েছিলেন মুড়ি। মঙ্গলবার দুপুরে ভাত, মুসুরির ডাল, পোস্তর বড়া ও আলু পোস্ত দিয়ে মধ্যাহ্নভোজ সারেন। রাতে তাঁর মেনুতে ছিল, তিনটি রুটি, বেগুন পোড়া ও ছোলার ডাল। যদিও তিনি একটিমাত্র রুটি-ই খেয়েছেন বলে খবর। তারপর রাতে বেশ ভালোই ঘুমিয়েছেন। এদিনও সকালে ঘুম থেকে উঠে চা-বিস্কুট খান অনুব্রত মণ্ডল। টিফিনে পুরি ও সবজিও খেয়েছেন বলে খবর। আবার, লকআপে অনুব্রত মণ্ডলের জন্য একজন অ্যাটেড্যান্টও রাখা হয়েছে বলে খবর। ফলে সব মিলিয়ে এলাহি ব্যাপার।

    জ্বরে আক্রান্ত কেষ্ট

    আজ আবার জানা গিয়েছে, অনুব্রত মণ্ডল জেল হেফাজত থেকে পুলিশি হেফাজতে আসার পরই জ্বরে আক্রান্ত হয়েছেন। মঙ্গলবার আদালতের নির্দেশের পর তাঁর মেডিক্যাল চেকআপের জন্য যখন তাঁকে দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয় তখনই জানা যায় তিনি জ্বরে আক্রান্ত। তাঁর যে জ্বর এসেছে তা তিনি নিজের মুখেই জানিয়েছিলেন। অন্যদিকে অনুব্রত মণ্ডলের শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে দুবরাজপুর গ্রামীণ হাসপাতালের এক নার্স জানান, প্রেসার আছে ৮০/৯০। তিনি ওষুধ খেয়েছেন। প্রেসারের সমস্যা আছে। এছাড়াও শরীরে টেম্পারেচার থাকলেও তিনি ঠিক আছেন বলেই জানিয়েছেন।

  • Kolkata Medical College: ব্রিটিশ শাসনের পর ফের মেডিক্যালে স্বঘোষিত ছাত্র নির্বাচন! বৈধতা আছে কি?

    Kolkata Medical College: ব্রিটিশ শাসনের পর ফের মেডিক্যালে স্বঘোষিত ছাত্র নির্বাচন! বৈধতা আছে কি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বাধীন ভারতে এমন নজির দেখা যায়নি। তৃণমূল সরকারের জামানায় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (Kolkata Medical College), যেন ফিরে গেল ব্রিটিশ ভারতের সময়ে, অন্তত ছাত্র সংসদ নির্বাচন নিয়ে এমনি বলছেন রাজ্যের বিশিষ্ট মানুষেরা। 

    স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশ মত, ২২ ডিসেম্বর কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে (Kolkata Medical College) ছাত্র সংসদ নির্বাচনের কথা ছিল। কিন্তু হঠাৎ সেই নির্দেশ বাতিল করে স্বাস্থ্য দফতর। আর এরপরেই গোলমাল শুরু হয় কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে। নির্দিষ্ট সময়ে নির্বাচনের দাবিতে অবরোধ, অবস্থান বিক্ষোভ, মিছিল এমনকি ছাত্ররা অনশন শুরু করে। কয়েক সপ্তাহ পরে চিকিৎসক বিনায়ক সেন, বোলান গঙ্গোপাধ্যায়ের মত সমাজকর্মীদের আহ্বানে সাড়া দিয়ে পড়ুয়ারা অনশন তুলে নেন। কিন্তু তারা স্বঘোষিত ছাত্র নির্বাচনের কথা জানান।

    কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (Kolkata Medical College) সূত্রে জানা গিয়েছে, ব্রিটিশ শাসিত ভারতে ছাত্রদের ন্যায্য অধিকারের দাবিতে এরকম সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তৎকালীন পড়ুয়ারা। নিজেরাই কর্তৃপক্ষকে নির্বাচনের দিন জানিয়ে ছাত্র ভোট পরিচালিত করেছিলেন। কিন্তু স্বাধীন ভারতে এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়নি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আমলে ফিরে এল সেই সময়।

    আরও পড়ুন: রাজ্যকে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়ার আর্জি সুকান্ত-শুভেন্দুর! আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    পড়ুয়াদের একাংশ জানাচ্ছেন, ছাত্র সংসদ নির্বাচন দীর্ঘদিন বন্ধ। তাই ছাত্র-ছাত্রীদের প্রয়োজনে ও উন্নতিতে যে অর্থ ছাত্র সংসদের কাছে থাকার কথা, তার বরাদ্দও বন্ধ। ব-কলমে সব টাকা থাকছে তৃণমূলের নেতাদের কাছে। হস্টেলের ঘর কে পাবে, সেই সিদ্ধান্ত নিচ্ছে শাসক দল। কলেজের অনুষ্ঠান আয়োজনের নামে যথেচ্ছ অর্থের অপচয় হচ্ছে। কিন্তু তার হিসাব বোঝা যাচ্ছে না। কোনও কিছুতেই স্বচ্ছতা নেই। পড়ুয়াদের প্রতিনিধি না থাকায়, তারা তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে কোনও মতামত দিতে পারছেন না। এই রকম পরিস্থিতি থেকে মুক্তি চাইছেন পড়ুয়াদের একাংশ। গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে তাদের প্রতিনিধি কলেজের সমস্ত সিদ্ধান্তে অংশগ্রহণ করুক, এটাই মত অধিকাংশ পড়ুয়ার। 

    আগামীকাল ছাত্রদের স্বঘোষিত নির্বাচন হওয়ার কথা কলকাতা মেডিক্যাল কলেজে (Kolkata Medical College)। বুধবার মনোনয়ন জমা দেওয়া ও প্রত্যাহারের শেষ দিন। সব কাজ চললেও কলেজের অধ্যক্ষ এবং সুপার হাসপাতালে যাচ্ছেন না। তারা স্বাস্থ্য ভবনে থেকেই যাবতীয় কাজ করছেন। কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের পড়ুয়াদের একাংশ জানাচ্ছেন, ই-মেল মারফত তারা ছাত্র নির্বাচন প্রসঙ্গে কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন। নির্বাচনের দিন, মনোনয়ন জমা, প্রত্যাহার সবটাই ই-মেল করে জানানো হয়েছে। যদিও কলেজ কর্তৃপক্ষের দাবি তারা কিছু জানেন না। কোনও ই-মেল পাননি। 

    কলকাতা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ইন্দ্রনীল বিশ্বাস বলেন, “স্বাস্থ্য ভবনের নির্দেশ মতই সব কাজ হবে।” স্বাস্থ্য ভবন ২২ ডিসেম্বর নির্বাচন বাতিল করেছে। ছাত্ররা স্বঘোষিত নির্বাচন করছে। সেই ছাত্র সংসদ আদৌও বৈধ হবে কি? কর্তৃপক্ষের থেকে যে অর্থ বরাদ্দ হয় ছাত্র সংসদের জন্য, এই নির্বাচনের মাধ্যমে গড়ে ওঠা সংসদ সেই বরাদ্দ অর্থ পাবে? 

    এই প্রশ্নের অবশ্য কোনও উত্তর দিতেই চান না কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ (Kolkata Medical College) কর্তৃপক্ষ। তবে, ছাত্রদের কথায়, অধিকারের জন্য তারা লড়াই চালিয়ে যাবেন। যদিও চিকিৎসকদের একাংশের আশঙ্কা, যা পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে, তাতে মেডিক্যাল কলেজে সমস্যা আরও বাড়বে। এই সবকিছুর জন্য শেষ পর্যন্ত পরিষেবায় ব্যাঘাত ঘটবে কিনা, সে নিয়েও সংশয় রয়েছে।

  • Covid 19 in China: চতুর্দিকে লাশের পাহাড়, চিনের দাবি করোনায় মৃত্যু হয়নি কারও!

    Covid 19 in China: চতুর্দিকে লাশের পাহাড়, চিনের দাবি করোনায় মৃত্যু হয়নি কারও!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের প্রকাশ্যে চিনের দ্বিচারিতা! মারণ ভাইরাস (Covid 19 in China) করোনার কবলে পড়ে প্রাণ হারাচ্ছেন হাজার হাজার মানুষ। শ্মশানঘাটগুলি উপচে পড়ছে লাশের স্তূপে। তার পরেও শি জিনপিংয়ের দেশের দাবি, চিনে নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি করোনা সংক্রমিত হয়ে। চিন সরকার জানিয়েছে, প্রাণঘাতী ভাইরাস করোনার (Corona) সংক্রমণের কারণে কেবলমাত্র যাঁরা শ্বাসকষ্টে মারা যাচ্ছেন, তাঁদেরই করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে ধরা হবে। নচেৎ নয়। ওয়াকিবহাল মহলের মতে, এভাবে চিন (China) শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে চাইছে। তাদের মতে, চিন সরকারের ওই বক্তব্যেই স্পষ্ট, করোনার প্রভাবে যাঁদের মৃত্যু হবে, তাঁদের করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে ধরা হবে না। প্রসঙ্গত, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে প্রকাশিত গাইডলাইন অনুযায়ী, যেখানে করোনা ভাইরাসের কারণে মৃত্যু (সেটা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যাই হোক না কেন) হয়েছে, সেখানেই করোনায় মৃত্যু হয়েছে বলে ধরে নেওয়া হচ্ছে।

    চিনের দাবি…

    চিনের দাবি, ২০ ডিসেম্বর সে দেশে করোনার কারণে মৃত্যু হয়নি একজনেরও। মঙ্গলবার দেশে ৩ হাজার ১০১ জনে করোনা সংক্রমিতের খোঁজ মিলেছে। চিন সরকারের এহেন দাবির মুখে ঝামা ঘষে দিয়েছেন এক দেহ-সৎকার কর্মী। তাঁর দাবি, শ্মশানঘাটগুলিতে দেহ রাখার জায়গা নেই। অনবরত জ্বলছে চুল্লি। দেহ-সৎকার কর্মীদের কয়েকজন সংবাদ সংস্থাকে জানিয়েছেন, দেশের বিভিন্ন শ্মশানঘাটে জমে রয়েছে লাশের পাহাড়। এ ছবিটা হুবহু এক চিনের উত্তর-পূর্ব থেকে দক্ষিণ-পশ্চিমে। চিনের সোশ্যাল মিডিয়ায়ও ছড়িয়েছে, দেহ দাহ করতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন সৎকার কর্মীরা।

    আরও পড়ুন:ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    ন্যাশনাল হেল্থ কমিশনের দাবি, দেশে করোনায় (Covid 19 in China) নতুন করে কারও মৃত্যু হয়নি। তবে সোমবার করোনা সংক্রমণে মৃত্যু হয়েছে পাঁচজনের। হুয়ের পরামর্শদাতাদের মতে, চিন তড়িঘড়ি করে করোনা পরিস্থিত শেষ বলে ঘোষণা করেছে। এর জেরেই ঘনিয়েছে বিপদ। এরিক ফেইগেল ডিং নামে এক বিজ্ঞানী অবশ্য জানিয়েছেন, আগামী ৯০ দিনের মধ্যে চিনের ৬০ শতাংশ এবং গোটা বিশ্বের ১০ শতাংশ মানুষ করোনা সংক্রমিত হতে পারেন। তার জেরে মৃত্যু হতে পারে কয়েক মিলিয়ন মানুষের। এদিকে, চিনের বিপদে তাদের পাশে দাঁড়াতে রাজি আমেরিকা। মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র নেড প্রাইস বলেন, চিন সহ গোটা বিশ্বকেই করোনার মোকাবিলা করতে সাহায্য করতে আমরা প্রস্তুত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Forecast: বড়দিনের আগেই শীত কমার সম্ভাবনা, কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে আকাশ

    Weather Forecast: বড়দিনের আগেই শীত কমার সম্ভাবনা, কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে আকাশ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও কিছুটা নামল তাপমাত্রার (Weather Forecast) পারদ। হাওয়া অফিসের তরফে জানানো হয়েছে, বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিক। মঙ্গলবার সর্বনিম্ন  তাপমাত্রা ১৬ ডিগ্রির কাছাকাছি ছিল। বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৬.৫ ডিগ্রি। এটাও স্বাভাবিক। আজ কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৫ ডিগ্রির কাছে থাকবে। 

    কেমন থাকবে দক্ষিণবঙ্গের আবহাওয়া?

    আগামী দুদিন দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রায় কোনও হেরফের হবে না। পরবর্তী তিনদিনে গাঙ্গেয় পশ্চিমবঙ্গের তাপমাত্রা (Weather Forecast) দুই থেকে তিন ডিগ্রি বাড়বে।      

    উত্তরবঙ্গের আবহাওয়া কেমন থাকবে? 

    আলিপুর আবহাওয়া (Weather Forecast) দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গে রাতের তাপমাত্রায় কোনও পরিবর্তন হবে না। পরবর্তী তিনদিনে উত্তরবঙ্গে রাতের পারদ দুই থেকে তিন ডিগ্রি বাড়তে পারে।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীকে কাঁথি লোকসভা উপহার দেবেন, সভার আগে বললেন শুভেন্দু

    আগামী (Weather Forecast) কয়েক দিন কুয়াশাচ্ছন্ন থাকবে কলকাতার আকাশ। আগামী ৪৮ ঘণ্টায় হিমালয়ের পাদদেশে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, কোচবিহার এবং আলিপুরদুয়ারের কয়েকটি জায়গায় হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশা থাকতে পারে। ওই সময়ের মধ্যেই সকালের দিকে হালকা থেকে মাঝারি কুয়াশায় ঢেকে থাকতে পারে দক্ষিণবঙ্গের কয়েকটি জায়গা। 

    বড়দিনে রাজ্যে কেমন থাকবে আবহাওয়া? 

    আপাতত গোটা রাজ্যে (Weather Forecast) কোথাও বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা নেই। বায়ুতে আদ্রতার পরিমাণ কম থাকবে। আগামীকাল পর্যন্ত রাতের তাপমাত্রায় কোনও পরিবর্তন হবে না। শুক্রবার থেকে রাতের তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়বে। বড়দিনে আরও চড়বে পারদ। শুক্রবারের থেকে তাপমাত্রা দুই-তিন ডিগ্রি বাড়তে পারে। স্বাভাবিকের উপরে থাকবে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা। এর ফলে কার্যত উষ্ণ ভাবেই কাটবে বড়দিন। শুক্র, শনি, রবি, সোম, চারদিনে চার ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা। ইঙ্গিত আলিপুর আবহাওয়া দফতরের। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Covid 19: ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    Covid 19: ফের বাড়তে পারে করোনা! পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের চোখ রাঙাচ্ছে মারণ ভাইরাস করোনা (Covid 19)। নিত্যদিন সংক্রমণ বাড়ছে চিন (China), জাপান (Japan), মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে। সেই কারণে মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকার প্রতিটি রাজ্যকে করোনা পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করার নির্দেশ দিয়েছে।

    স্বাস্থ্যমন্ত্রকের বক্তব্য…

    এদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রক জানায়, হঠাৎ করেই জাপান আমেরিকা, কোরিয়া, ব্রাজিল, চিনে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়া যথেষ্ঠ উদ্বেগের। চিনের পরিস্থিতির ওপর নজর রাখছে ভারত (India)। পজিটিভ নমুনার জিনোম সিকোয়েন্সিং করতে হবে। এতে করোনার প্রজাতি ট্র্যাক করা সম্ভব। এতে বোঝা যাবে ভারতে করোনার নতুন কোনও প্রজাতি এসেছে কী না। যদি জিনোম সিকোয়েন্সিংয়ে নয়া কোনও প্রজাতি ধরা পড়ে, তবে শীঘ্রই পদক্ষেপ করা সম্ভব হবে।

    কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব রাজেশ ভূষণ, অ্যাডিশনাল চিফ সেক্রেটারি এবং প্রিন্সিপাল সেক্রেটারি প্রতিটি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের স্বাস্থ্য সচিবদের চিঠি লিখে জানিয়েছেন, বর্তমানে দেশে করোনার (Covid 19) যে প্রজাতি রয়েছে, তার স্বভাববিধির ওপর নজর রাখা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজেশ ভূষণ চিঠিতে উল্লেখ করেছেন, ভারত ফাইফ ফোল্ড স্ট্র্যাটেজি মেনে করোনার মোকাবিলা করে এসেছে। এই ফাইভ ফোল্ড স্ট্র্যাটেজি হল, টেস্ট, ট্র্যাক, ট্রিট, ভ্যাক্সিনেশন এবং কোভিডবিধি মেনে চলা।  

    প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৬ মার্চ প্রথম করোনা (Covid 19) সংক্রমিতের খোঁজ মেলে এ রাজ্যে। এর পর তিন বছর ধরে দাপিয়ে বেড়িয়েছে করোনা। শেষমেশ রবিবার দৈনিক সংক্রমণ পৌঁছে যায় শূন্যে। তার পর আটচল্লিশ ঘণ্টা কাটতে না কাটতেই চলে এল কেন্দ্রের সতর্কবার্তা।

    আরও পড়ুন: ‘ডাকাতকে বাঁচাতে সরকার যা করছে, তাতে বিপদ বাড়ছে’ অনুব্রত প্রসঙ্গে শুভেন্দু

    এদিকে, চিনের করোনা পরিস্থিতি উদ্বেগজনক হলেও, এ নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কারণ নেই ভারতে। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় সরকারের একটি প্যানেলই এ কথা জানিয়েছে। তারা এও জানিয়েছে, চিনের কোভিড পরিস্থিতির ওপর সর্বদা নজর রাখা হচ্ছে। কোভিড ওয়ার্কিং গ্রুপের চেয়ারম্যান এনকে অরোরা সংবাদ সংস্থাকে জানান, দেশে বর্তমানে নিয়ন্ত্রণে রয়েছে করোনা পরিস্থিতি। এদিকে, আজ, বুধবার পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করতে পদস্থ আধিকারিকদের নিয়ে বৈঠকে বসছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী মনশুখ মাণ্ডব্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Bengal BJP: রাজ্যকে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়ার আর্জি সুকান্ত-শুভেন্দুর! আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    Bengal BJP: রাজ্যকে ১০০ দিনের কাজের টাকা দেওয়ার আর্জি সুকান্ত-শুভেন্দুর! আশ্বাস কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজের প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গকে বরাদ্দ টাকা দ্রুত দিয়ে দেওয়া হবে, এমনই আশ্বাস দিলেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়নমন্ত্রী গিরিরাজ সিং। তবে তার দিনক্ষণ জানাননি তিনি। মঙ্গলবার কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করে রাজ্যকে শীঘ্র ১০০ দিনের কাজের  টাকা দেওয়ার আবেদন জানান  বিজেপি রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার এবং বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।

    ১০০ দিনের কাজে  টাকা দেওয়ার আবেদন 

    এর আগে, দুর্নীতি সংক্রান্ত অভিযোগের ব্যাখ্যা না দেওয়ায় পশ্চিমবঙ্গকে একশো দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা দেওয়া বন্ধ রেখেছে কেন্দ্র বলে জানিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। যদিও তা নিয়ে রাজ্যের শাসক দল মিথ্যা প্রচার করছিল। বলা হচ্ছিল পশ্চিমবঙ্গের প্রতি বিমাতৃসুলভ আচরণ করছে কেন্দ্র। এর জবাব দিতেই একশো দিনের কাজের টাকা অবিলম্বে রাজ্যকে দেওয়ার জন্য গিরিরাজের কাছে দরবার করেন রাজ্য বিজেপির প্রথম সারির দুই নেতা। বৈঠকে ওই প্রকল্পের টাকা দ্রুত ছাড়া হবে বলে আশ্বাস দেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী। এছাড়াও গিরিরাজ আশ্বাস দেন এত দিন ভুয়ো জব কার্ড দেখিয়ে যাঁরা টাকা আত্মসাৎ করেছেন এবং যে সব সরকারি কর্মীর সহায়তায় ওই ভুয়ো কার্ড বানানো হয়েছে, সেই সরকারি কর্মী ও উপভোক্তাদের চিহ্নিত করে তাঁদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বৈঠকের পরে সুকান্ত জানান, ওই টাকা কাদের পাঠানো হত, এখন পর্যন্ত কত টাকার নয়ছয় হয়েছে, তা-ও খতিয়ে দেখার জন্য মন্ত্রকের আধিকারিকদের নির্দেশ দিয়েছেন গিরিরাজ। 

    আরও পড়ুন: শাহী সাক্ষাতে রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে নালিশ, তুলে ধরলের তাঁর বিরুদ্ধে মামলার তালিকা

    আবাস যোজনায় দুর্নীতি

    প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় অনেক পাকা বাড়ির মালিককেও গৃহহীন দেখানো হয়েছে বলে কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংহের কাছে অভিযোগ জানান সুকান্ত ও শুভেন্দু। রাজ্য বিজেপির সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেন, ‘‘কী ভাবে তৃণমূলের নির্দেশে দুর্নীতি হয়েছে তা আমরা মন্ত্রীকে জানিয়েছি। সব শুনে তিনি জানিয়েছেন, এই দুর্নীতিতে যুক্ত সরকারি অফিসার, কর্মীদের বিরুদ্ধেও এফআইআর করা হবে।’’ অভিযোগ, আবাস যোজনার তালিকায় প্রকৃত প্রাপকদের নাম নেই। তার বদলে পাকা বাড়ি রয়েছে এমন তৃণমূল নেতা এবং তাঁদের আত্মীয়দের নাম আছে। এ নিয়ে গিরিরাজকে লিখিত ভাবেও কিছু তথ্য সুকান্তরা তুলে দিয়েছেন বলে জানা গিয়েছে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter 

     

  • WhatsApp New Feature: ভুল করে ‘ডিলিট ফর মি’ করে ফেলেছেন? এবার ‘আনডু’ ফিচার আসছে হোয়াটসঅ্যাপে

    WhatsApp New Feature: ভুল করে ‘ডিলিট ফর মি’ করে ফেলেছেন? এবার ‘আনডু’ ফিচার আসছে হোয়াটসঅ্যাপে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ব্যবহারকারীদের জন্যে একের পর এক নতুন ফিচার নিয়ে আসছে মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp New Feature)। এবার আরও এক নতুন ফিচার নিয়ে হাজির হোয়াটসঅ্যাপ। নতুন ফিচারটির নাম ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ডিলিট’। এই ফিচারে কেউ ভুল করে কোনও মেসেজ পাঠালেও তা ডিলিট করা যাবে। আমরা অনেক সময়েই ভুল করে অনেককে মেসেজ করে ফেলি। ইউজারদের এই সমস্যার সমাধান করতেই হোয়াটসঅ্যাপের এই নতুন ফিচার। বর্তমানে হোয়াটসঅ্যাপের মেসেজ ডিলিট করার জন্য দুটো অপশন পাওয়া যায়। একটি ‘ডিলিট ফর মি’, অন্যটি ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’। অনেকসময় ভুলবশত আমরা ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’ অপশন ক্লিক করার পরিবর্তে ‘ডিলিট ফর মি’ ক্লিক করে ফেলি। এক্ষেত্রে সেই মেসেজ ডিলিট হয় শুধুমাত্র যে পাঠাচ্ছে তার জন্যে। রিসিভার তখনও মেসেজ দেখতে পান এবং তা আর ডিলিট করা যায় না। এই অসুবিধা দূর করতেই এসেছে নতুন ফিচার ‘অ্যাক্সিডেন্টাল ডিলিট’। নতুন ইউজারদের জন্যে ইতিমধ্যেই এই ফিচার এসে গিয়েছে। আইওএস এবং অ্যান্ড্রয়েড, দু’ক্ষেত্রেই রয়েছে এই ফিচার ।

    কী সুবিধা হবে এই ফিচারে? 

    মেসেজ ডিলিট করার ক্ষেত্রে ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’- এর বদলে ‘ডিলিট ফর মি’ অপশনে ক্লিক করে ফেললেও একটি আনডু অপশন পাবেন। ৫ সেকেন্ডের জন্য এই অপশন দেওয়া হবে। সঙ্গে সঙ্গে আনডু অপশনে ক্লিক করলে ফের মেসেজ ফিরে আসবে। তারপর ফের ‘ডিলিট ফর এভরিওয়ান’ অপশন ক্লিক করা যাবে। এই ফিচারে (WhatsApp New Feature) ইউজারদের অনেকটাই সুবিধা হবে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: ‘বিজেপির একটি কুকুরও প্রাণ দেয়নি…’, খাড়গের মন্তব্যে উত্তাল রাজ্যসভা

    এর আগে ভিউ ওয়ানস ফিচারস নিয়ে এসেছে মেসেজিং অ্যাপটি। মেসেজ একবার দেখার পরেই ডিলিট হয়ে যাবে। যিনি পাঠাবেন তাঁর কাছেও, আবার যাঁকে পাঠানো হবে তাঁর কাছেও। এটা অবশ্য নতুন কিছু নয়, এর আগেও এমন ফিচার হোয়াটসঅ্যাপ (WhatsApp New Feature) এনেছে। সেটা এই বছরেই। আগের ফিচারটি ছিল অবশ্য ছবি এবং ভিডিও সংক্রান্ত। যেখানে ছবি বা ভিডিও একবার দেখামাত্রই ডিলিট হয়ে যাবে। হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে ছবি বা ভিডিও যখন অন্য ব্যবহারকারীদের পাঠানো হয় তখন সেই ছবি বা ভিডিও ফোনের গ্যালারিতে সেভ হয়ে যায়। ভিউ ওয়ান্স ফিচার ব্যবহার করে ছবি বা ভিডিও পাঠালে সেটা আর হবে না। এবার এই একই ফিচার হোয়াটসঅ্যাপ নিয়ে এল মেসেজের ক্ষেত্রে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Modi-Suvendu Meet: “ক্যায়সে হো আপ?” শুভেন্দুর স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    Modi-Suvendu Meet: “ক্যায়সে হো আপ?” শুভেন্দুর স্বাস্থ্যের খোঁজ নিলেন প্রধানমন্ত্রী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের নিমন্ত্রণে দিল্লি গিয়েছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Modi-Suvendu Meet)। সফরের মাঝেই প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা হয় বিরোধী দলনেতার। মঙ্গলবার সংসদের সেন্ট্রাল হলে দেখা হয় দুজনের। দেখা হতেই শুভেন্দুর কুশল জানতে চান প্রধানমন্ত্রী। জিজ্ঞেস করেন, “ক্যায়সে হো আপ?”

    শুভেন্দুর দিল্লি সফর 

    এই দিল্লি সফরে বিজেপির একাধিক কেন্দ্রীয় নেতার সঙ্গে বৈঠক ছিল বঙ্গ বিজেপি নেতৃত্বের (Modi-Suvendu Meet)। সংসদের সেন্ট্রাল হলে যাওয়ার পথে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে মুখোমুখি হন শুভেন্দু। জানা যায়, শুভেন্দুকে দেখেই কথা বলতে এগিয়ে আসেন প্রধানমন্ত্রী। জানতে চান, কেমন আছেন তিনি। প্রায় তিন মিনিট ধরে কথা বলেন দুজন। কী বিষয়ে দুজনের কথা হয়েছে তা এখনও জানা যায়নি। ওয়াকিবহাল মহলের অনুমান, রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কেই প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন শুভেন্দু। আবার অনেকেই মনে করছেন প্রধানমন্ত্রীও রাজ্যের খোঁজখবর নিতে পারেন। শাহী আমন্ত্রণে শুভেন্দুর দিল্লি যাওয়া স্বার্থক হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পয়গম্বর মন্তব্যের বদলা নিতে অমরাবতীর কেমিস্ট খুন করেছে তাবলিঘি জামাত, চার্জশিটে দাবি এনআইএ- র  

    উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের তলবে আপাতত দিল্লিতে রয়েছেন রাজ্য বিজেপির নেতারা (Modi-Suvendu Meet)। সোমবার রাতে দিল্লিতে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী সুভাষ সরকারের বাসভবনে বাংলার সাংসদদের নিয়ে বৈঠক করে কেন্দ্রীয় বিজেপি। এদিন সংসদ ভবনে অমিত শাহর সঙ্গে প্রায় ৪৫ মিনিট একান্তে বৈঠক করেন শুভেন্দু অধিকারী। রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা সহ আসন্ন পঞ্চায়েত ভোট নিয়ে তাঁদের মধ্যে আলোচনা হয় দুজনের মধ্যে। বৈঠক শেষে তিনি ‘১৯৫৬ বুকলেট’-ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর হাতে তুলে দেন। এরপর পঞ্চায়েত ও গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও বৈঠক করেন শুভেন্দু। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter 

     
     

     

     

  • Mallikarjun Kharge: ‘বিজেপির একটি কুকুরও প্রাণ দেয়নি…’, খাড়গের মন্তব্যে উত্তাল রাজ্যসভা

    Mallikarjun Kharge: ‘বিজেপির একটি কুকুরও প্রাণ দেয়নি…’, খাড়গের মন্তব্যে উত্তাল রাজ্যসভা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘বিজেপির (BJP) একটি কুকুরও প্রাণ দেয়নি…’। কংগ্রেস (Congress) প্রেসিডেন্ট তথা রাজ্যসভার সাংসদ মল্লিকার্জুন খাড়গের (Mallikarjun Kharge) এহেন মন্তব্য ঘিরে তোলপাড় রাজ্যসভা। রাজ্যসভার অধিবেশন চলাকালীনই ক্ষমা চাইতে হবে কংগ্রেসে প্রেসিডেন্টকে, মঙ্গলবার এই দাবি তোলে বিজেপি। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল বলেন, গোটা দেশের সামনে ক্ষমা চাইতে হবে মল্লিকার্জুন খাড়গেকে। তিনি বলেন, দেশের স্বাধীনতার পরে মহাত্মা গান্ধী বলেছিলেন কংগ্রেস পার্টি তুলে দেওয়া হোক। গোয়েল বলেন, মহাত্মা কেন বলেছিলেন তার জ্বলজ্যান্ত প্রমাণ হলেন মল্লিকার্জুন খাড়গে। কেন্দ্রীয় এই মন্ত্রী বলেন, যেভাবে তিনি (খাড়গে) বাজে শব্দ প্রয়োগ করেছেন, সেটা তাঁর চিন্তাভাবনা এবং হিংসার প্রকাশ। তাঁর দলকে লোকে গ্রহণ না করায় তিনি হিংসা করতেই পারেন। তবে এই ধরনের ভাষার ব্যবহার হাউস এবং দেশবাসীর পক্ষে অপমানজনক।

    খাড়গে বলেন…

    সোমবার ভারত জোড় যাত্রায় যোগ দিতে আলওয়ারে যান কংগ্রেসের নয়া প্রেসিডেন্ট। সেখানেই বক্তৃতা দিতে গিয়ে তিনি (Mallikarjun Kharge) বলেন, দেশের জন্য বিজেপির একটি কুকুরও প্রাণ দেয়নি। কংগ্রেস দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছে। স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। তিনি বলেন, যাদের কুকুরও দেশের জন্য প্রাণ দেয়নি, তারা সরব। আমরা কিছু করলেই তা দেশ বিরোধী বলা হচ্ছে। খাড়গে বলেন, আমাদের দুই প্রধানমন্ত্রী সন্ত্রাসবাদীদের হাতে নিহত হয়েছেন। এদিনের বক্তৃতায় ভারত-চিন প্রসঙ্গও টানেন খাড়গে। বলেন, দেশের নিরাপত্তা রক্ষার জন্য কংগ্রেসের সকলে আছেন। আমরা এক সঙ্গে দেশকে রক্ষা করব। এর পরেই তিনি বলেন, কেন চিন নিয়ে বারবার অবস্থান বদলাচ্ছে কেন্দ্র।

    আরও পড়ুন: ‘সমলিঙ্গে বিয়ে সামাজিক বন্ধন ছিন্ন করবে’, সুশীল মোদি

    কংগ্রেস প্রেসিডেন্টের এহেন মন্তব্যের পরেই খাড়গের ক্ষমা চাওয়ার দাবিতে সরব হয় বিজেপি। বিজেপি সদস্যদের সমবেত প্রতিবাদে উত্তাল হয় রাজ্যসভা। তার পরেও নিজের অবস্থানে অনড় থাকেন খাড়গে। তিনি বলেন, ক্ষমা চাওয়ার কোনও প্রশ্নই ওঠে না। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট বলেন, যাঁরা দেশের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করেছিলেন, আপনি তাঁদের ক্ষমা চাইতে বলছেন? খাড়গের (Mallikarjun Kharge) মন্তব্যের জেরে রাজ্যসভা যখন কার্যত উত্তাল, তখন উপরাষ্ট্রপতি তথা রাজ্যসভার অধ্যক্ষ জগদীপ ধনখড় বলেন, দেশের ১৩৫ কোটি মানুষ আমাদের উপহাস করছেন। তাঁরা ভাবছেন, আমরা কত নীচে নেমে গিয়েছি!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter 

LinkedIn
Share