Blog

  • Manish Sisodia:  আবগারি দুর্নীতি কাণ্ডে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী

    Manish Sisodia: আবগারি দুর্নীতি কাণ্ডে সিবিআইয়ের হাতে গ্রেফতার দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ আশঙ্কাই সত্যি হল। গ্রেফতার হলেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী আম আদমি পার্টির নেতা মনীশ সিসোদিয়া (Manish Sisodia)। রবিবার বেশ কয়েক ঘণ্টা টানা জেরার পরে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে। এদিন তলব করা হয়েছিল সিসোদিয়াকে। সকাল ১০টা নাগাদ সিবিআই দফতরে হাজিরও হয়ে যান দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী। শুরু হয় জেরা। শেষমেশ এদিন সন্ধের দিকে গ্রেফতার করা হয় তাঁকে।

    আবগারি নীতি মামলা…

    আবগারি নীতি মামলায় (Liquor Policy Case) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২৬ ফেব্রুয়ারি তলব করা হয়েছিল সিসোদিয়াকে (Manish Sisodia)। সেই মতো এদিন সকালে সিবিআই দফতরে হাজির হন তিনি। তখনই বুঝে যান এদিনই গ্রেফতার হতে পারেন তিনি। সেই কারণে সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী বলেন, ৭-৮ মাসের জন্য জেলে যাচ্ছি।

    এদিন সকাল ১০টা নাগাদ বাড়ি থেকে বের হন সিসোদিয়া। দলীয় কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে রোড শো করেন। পরে যান সিবিআই দফতরে। সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী (Manish Sisodia) বলেন, আমি ৭-৮ মাস জেলে থাকব। আমার জন্য দুঃখ করবেন না, গর্বিত হবেন। অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভয় পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই তিনি আমাকে একটি ভুয়ো মামলায় ফাঁসিয়ে দিতে চান। তিনি বলেন, আমাদের লড়াই করা উচিত। আমার স্ত্রী প্রথম দিন থেকে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। তবে তিনি এখন অসুস্থ এবং বাড়িতে একা। তাঁর যত্ন নেবেন। আর আমি দিল্লির ছেলেমেয়েদের বলতে চাই, কষ্ট করে পড়াশোনা কর। বাবা-মায়ের কথা শোনো।

    আরও পড়ুুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি

    শনিবার একটি সংবাদ চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেছিলেন, মনীশ সিসোদিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে সিবিআই। আমাদের সূত্র বলছে, রবিবার তাঁকে গ্রেফতার করা হবে। এটা খুবই দুঃখজনক। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দাবি, এই দুর্নীতির প্রমাণ নষ্ট করতে একাধিক পদক্ষেপ করেছেন সিসোদিয়া (Manish Sisodia)। সিসোদিয়া ও অন্যান্য সন্দেহজনকরা বারবার তাঁদের ফোন বদলেছেন। প্রায় ১.৩৮ কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণাকে ধামাচাপা দিতেই এসব করা হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। তাদের এও দাবি, অন্তত ৩৬ জন অভিযুক্ত গত বছরের মে থেকে অগাস্ট মাস পর্যন্ত ১৭০টি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন বা নষ্ট করে ফেলেছেন। এর মধ্যে থেকে ১৭টি ফোন বাজেয়াপ্ত করা হলেও, সেখানে তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে বলেও অভিযোগ তদন্তকারীদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mysterious Death: রিজেন্ট পার্কে একই পরিবারের তিনজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    Mysterious Death: রিজেন্ট পার্কে একই পরিবারের তিনজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একই পরিবারের তিনজনের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারে রহস্য (Mysterious Death)। রবিবার সকালের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে কলকাতার রিজেন্ট পার্ক (Regent Park) এলাকায়। মৃতদের নাম বিজয় চট্টোপাধ্যায়, তাঁর স্ত্রী রাণু চট্টোপাধ্যায় ও তাঁদের মেয়ে ঐন্দ্রিলা চট্টোপাধ্যায়। মৃ্ত্যুর কারণ জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    রহস্য মৃত্যু…

    রিজেন্ট পার্কের ১৯৬/১ মহাবিষ্ণু অ্যাপার্টমেন্টের ফার্স্ট ফ্লোরে থাকতেন চট্টোপাধ্যায় পরিবার। পরিবারের কর্তা বিজয়। তিনি ব্যবসা করতেন। চট্টোপাধ্যায় দম্পতির মেয়ে ঐন্দ্রিলা আইনের ছাত্রী ছিলেন। পুলিশ ও  স্থানীয় সূত্রে খবর, মাস ছয়েক আগে ওই ফ্ল্যাটে ভাড়ায় আসেন চট্টোপাধ্যায় পরিবার। তবে এলাকার কারও সঙ্গে তাঁরা বিশেষ মেলামেশা করতেন না। এই ছ মাসে কোনও আত্মীয়-স্বজনকেও তাঁদের বাড়িতে আসতে দেখা যায়নি। দিন চারেক ধরে ওই পরিবারের কাউকে ফ্ল্যাট থেকে বের হতে দেখা যায়নি বলে দাবি স্থানীয়দের। ফ্ল্যাট থেকে পচা গন্ধও বের হতে থাকে। এতেই সন্দেহ গাঢ় হয় প্রতিবেশীদের। খবর দেওয়া হয় পুলিশে।

    আরও পড়ুুন: এবারে ওষুধের তীব্র সংকট পাকিস্তানে, শেষের পথে জীবনদায়ী ওষুধ, বন্ধ অস্ত্রোপচার

    এদিন সকালে পুলিশ এসে দরজা ভেঙে উদ্ধার করে তিনজনের ঝুলন্ত দেহ (Mysterious Death)। মৃতদেহ তিনটির পাশ থেকে কোনও সুইসাইড নোট মেলেনি। তবে প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, আর্থিক অনটনের জেরেই এই ঘটনা ঘটতে পারে। বিজয়ের এক প্রতিবেশী বলেন, ওঁরা স্বামী-স্ত্রী প্রায়ই ব্যালকনিতে দাঁড়িয়ে থাকতেন। কথা হয়নি কখনও। বাড়িতে ঝগড়াঝাঁটি হয়েছে বলেও শুনিনি। ফ্ল্যাটের আর পাঁচটা পরিবারের মতোই শান্তির জীবন যাপন করতেন। তিনি বলেন, অবশ্য এই ছ মাসে কখনও কোনও আত্মীয়কে ওঁদের বাড়িতে আসতে দেখিনি। কারও সঙ্গে বিশেষ মেলামেশাও করতেন না। প্রাথমিক তদন্তে পুলিশের অনুমান, ব্যবসা ঠিকঠাক না চলায় আর্থিক সংকটে পড়েছিল ওই পরিবার। তাই আত্মহত্যার (Mysterious Death) সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন তিনজনে। এই ঘটনার পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে কিনা, তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Pakistan: এবারে ওষুধের তীব্র সংকট পাকিস্তানে, শেষের পথে জীবনদায়ী ওষুধ, বন্ধ অস্ত্রোপচার

    Pakistan: এবারে ওষুধের তীব্র সংকট পাকিস্তানে, শেষের পথে জীবনদায়ী ওষুধ, বন্ধ অস্ত্রোপচার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেউলিয়া হয়ে গিয়েছে গোটা দেশ! এর আগেই জানা গিয়েছিল, খাবারের জন্য রাস্তায় মারামারি করছে মানুষ। গমের দাম আকাশ ছোঁয়া। এবারে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাতেও পড়েছে এর প্রভাব। ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তান। সূত্রের খবর, পাকিস্তানে অর্থনৈতিক মন্দার উত্তাপ এখন তার ‘স্বাস্থ্য ব্যবস্থায়’ পৌঁছেছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় ওষুধের জন্য হিমশিম খেতে হচ্ছে সাধারণ মানুষকে। প্রয়োজনীয় ওষুধ বা অপরিহার্য ওষুধের উপাদান (এপিআই) আমদানি করা যাচ্ছে না। প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, এর ফলে হাসপাতালে অস্ত্রোপচারও হচ্ছে না এবং অপারেশন থিয়েটারে (ওটি) মাত্র দুই সপ্তাহের ওষুধ ও প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র বাকি রয়েছে।

    চরম সংকটে প্রতিবেশি দেশ পাকিস্তান

    চরম দুরাবস্থা পড়শি দেশ পাকিস্তানে। কোষাগারে বিদেশী মুদ্রার ভাণ্ডারে টান। চরম অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে দেশটি। এর মাঝেই পর্যাপ্ত ওষুধের অভাবে ভেঙে পড়েছে পাকিস্তানের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা। নেই জীবনদায়ী ওষুধ। বিদেশি মুদ্রার ভাণ্ডার তলানিতে এসে ঠেকেছে, আমদানি করা যাচ্ছে না গুরুত্বপূর্ণ ওষুধ। যার ফলে দেশীয় ওষুধ প্রস্তুতকারকদের উপর জোর দিচ্ছে সরকার। এমনকি অলিখিত ভাবে চিকিৎসকদের উপর ফতোয়া জারি করা হয়েছে। চিকিৎসকদের বলা হচ্ছে বেশি অপারেশন না করতে। রোগী কম দেখতে।

    মাত্র দুই সপ্তাহের ওষুধ মজুত রয়েছে

    পাক সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, বর্তমানে অপারেশন থিয়েটারে মাত্র দুই সপ্তাহেরও কম সময়ের জন্য চেতনানাশক ওষুধ অ্যানেসথেসিয়া মজুত রয়েছে। হার্ট, ক্যানসার এবং কিডনির মত রোগের অস্ত্রোপচারের জন্য যা অত্যাবশ্যকীয় একটি ওষুধ। ওষুধের ঘাটতি এবং সেগুলো তৈরিতে প্রয়োজনীয় উপাদানের কারণে ওষুধ কোম্পানিগুলো ওষুধের পণ্য কমিয়ে দিয়েছে। এ কারণে হাসপাতালের রোগীরা বিপাকে পড়েছেন।

    ছাঁটাই শুরু চিকিৎসাক্ষেত্রে

    মনে করা হচ্ছে, ওষুধের ঘাটতি শুধু রোগীদের নয়, বহু মানুষের কর্মসংস্থানকেও ক্ষতিগ্রস্ত করবে। চিকিৎসাক্ষেত্রে শুরু হয়েছে ছাঁটাই। কর্মহীন হচ্ছে বহু মানুষ। ফলে এটি মানুষের দুর্দশা আরও বাড়িয়ে দিতে পারে।

    ঋণ দিচ্ছে না ব্যাঙ্কগুলো

    ওষুধ উৎপাদনকারীরা এ সংকটের জন্য বর্তমান আর্থিক ব্যবস্থাকে দায়ী করছেন। তারা বলেছেন, কাঁচামাল আমদানি করার জন্য লেটার অব ক্রেডিটের (এলসি) ছাড়পত্র দিচ্ছে না বাণিজ্যিক ব্যাঙ্কগুলো। পাকিস্তানের ওষুধ শিল্প প্রায় পুরোটাই আমদানি নির্ভর। মোট ওষুধের ৯৫ ভাগ কাঁচামালই ভারত, চিনসহ অন্যান্য দেশগুলো থেকে আসে। কিন্তু ডলার সঙ্কটের কারণে কাঁচামাল করাচি বন্দরে দীর্ঘদিন ধরে আটকে আছে।

    পাকিস্তানের ওষুধ উৎপাদনকারীরা বলছেন, দেশের মুদ্রার মান কমে যাওয়া, তেলের দাম বৃদ্ধি ও পরিবহণ খরচ বাড়ায় ওষুধের দাম বেড়ে যাচ্ছে। পরিস্থিতি যাতে বিপর্যয়ের দিকে না যায় সেজন্য সরকারের হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন (পিএমএ)। তবে, কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ না নিয়ে এখনও ঘাটতির পরিমাণ নির্ধারণের চেষ্টা করছে। পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশের খুচরা ওষুধ বিক্রেতারা জানিয়েছেন, সম্প্রতি ওষুধের সংকট নিয়ে একটি সার্ভে চালিয়েছে সরকার। তারা জানিয়েছেন, বাজারে এখন খুব সাধারণ কিন্তু অতি জরুরি প্যানাডোল, ইনসুলিন, ব্রুফেন, ডিসপ্রিন, ক্যালপল, তাগরাল, নিমেসুলেদে, হেপামারজ, বুসকোপান এবং রিভোট্রিলের মত ওষুধগুলো পাওয়া যাচ্ছে না।

    গত মাসেই (জানুয়ারি) পাকিস্তান ফার্মাসিউটিক্যাল ম্যানুফ্যাকচারার অ্যাসোসিয়েশনের (পিপিএমএ) কেন্দ্রীয় চেয়ারম্যান সাঈদ ফারুক বুখারি জানিয়েছিলেন, ওষুধ উৎপাদন প্রায় ২৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তিনি সতর্কতা দিয়ে বলেছিলেন, যদি আগামী ৪-৫ সপ্তাহ কাঁচামাল আমদানির ওপর নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকে তাহলে ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দেবে।

  • Rupankar Bagchi: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে রূপঙ্কর

    Rupankar Bagchi: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে নেটিজেনদের কটাক্ষের মুখে রূপঙ্কর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অরিজিৎ সিং- এর ছবিতে কমেন্ট করে ফের বিপাকে রূপঙ্কর বাগচী (Rupankar Bagchi)। কমেন্টে শুধু লিখেছেন ‘ভালোবাসা নিও’। আর এতেই রেগে আগুন অরিজিতের ভক্তরা। হু ইজ কেকে ম্যান… এই মন্তব্যের রেশ শেষ হতে না হতেই কলকাতায় কনসার্টে মৃত্যু হয় কেকে- র। তারপর থেকেই কেকে ভক্তদের রোষানলে জ্বলে পুড়ে যাচ্ছেন রূপঙ্কর। বিতর্ক যেন পিছুই ছাড়ছে না। বিভিন্ন কাজ, এমনকী মিও আমরের সঙ্গে চুক্তিও হারাতে হয়েছে তাঁকে। সেই পুরোনো ঘটনাকেই মনে করালেন ভক্তরা। অরিজিতের ছবিতে একটি মাত্র মন্তব্য করতেই রে-রে করে উঠলেন শিল্পীর ভক্তরা।

    কী ঘটেছে? 

    এমনিতে সোশ্যাল মিডিয়ায় খুব বেশি অ্যাক্টিভ নন অরিজিৎ সিং। সদ্য ফেসবুকের ডিসপ্লে পিকচার বা ডিপি বদল করেছেন তিনি। অরিজিতের ফেসবুক প্রোফাইলে আবার সেই পুরনো ডিপি। যাতে মাথা নীচু করে স্টেজকে প্রণাম করছেন গায়ক। সেই ছবিতে লাভ প্রতিক্রিয়া দিয়েছেন রূপঙ্কর (Rupankar Bagchi)। পাশাপাশি সেই ছবির কমেন্ট বক্সে তিনি লিখেছেন, ‘ভালোবাসা নিও’। আর পাঁচজনের মত কমেন্ট করেন রূপঙ্কর। তারপর? অরিজিত ভক্তদের কথায়, আর যাই হোক ওকে নিয়ে ছেলেখেলা না। কেউ কেউ সোজা জিজ্ঞেস করলেন, “হূ ইজ অরিজিত ম্যান?” এক নেটিজেন লেখেন, ‘আবার অরিজিৎ সিংকে নিয়ে ইনসিকিউরিটিতে ভুগছেন নাকি? অন্য এক নেটিজেন লেখেন, ‘ওর উপর নজর দেবেন না প্লিজ। ওকে বাঁচতে দিন।’ যদিও একথার উত্তর দেন নি রূপঙ্কর।

    আরও পড়ুন: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার 

    রূপঙ্করের (Rupankar Bagchi) পাশে দাঁড়িয়েছেন এক নেটিজেন। তিনি লিখেছেন, ‘অনভিপ্রেত, সে কথা একবাক্যে সবাই স্বীকার করে নিয়েছে এমন কী উনি নিজেও। আবেগের বশে হোক বা যে কোন কারণেই হোক, উনি যা বলে ফেলেছেন, তা যদি নিন্দনীয় হয়, তবে পরবর্তীতে যে পরিকল্পিত আক্রমণ আপনারা করে চলেছেন, তা নিন্দার যোগ্য।’ 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • New Flyover: নিউ টাউন ও সেক্টর ফাইভকে জুড়তে নয়া ফ্লাইওভার, কবে খুলবে এই উড়ালপুল, জানুন…

    New Flyover: নিউ টাউন ও সেক্টর ফাইভকে জুড়তে নয়া ফ্লাইওভার, কবে খুলবে এই উড়ালপুল, জানুন…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শহরবাসীদের জন্য ফের এক সুখবর! সূত্রের খবর, ২ মাসের মধ্যেই সল্টলেকের সেক্টর ৫ থেকে নিউটাউনকে সংযোগকারী একটি নতুন ফ্লাইওভার (New Flyover) খুলতে চলেছে। ৬০০ মিটার দীর্ঘ এই ফ্লাইওভার চালু হলে বর্তমান ফ্লাইওভারগুলির ওপর চাপ কিছুটা কমবে বলে আশা করা হচ্ছে। হাউজিং ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কর্পোরেশন বা হিডকোর তরফে জানানো হয়েছে যে, এই ফ্লাইওভার নির্মাণের কাজ খুব দ্রুত গতিতে এগোচ্ছে। এপ্রিল মাসের শেষ নাগাদই এটার কাজ সম্পন্ন হবে।

    সেক্টর ফাইভ ও নিউটাউন সংযোগকারী উড়ালপুল

    নিউ টাউন থেকে সল্টলেক পাঁচ নম্বর সেক্টর হয়ে কলকাতা যাওয়ার মূল রাস্তা একটিই। বক্স ব্রিজ দিয়ে সে পথে গাড়ি যাতায়াত করে। ওই রাস্তায় প্রতিদিন বাড়ছে গাড়ির চাপ। বিকল্প পথ রয়েছে, যেটি নিউ টাউনের বলাকা আবাসন থেকে এসে লোহার ব্রিজ পার হয়ে বিধাননগর পুর এলাকার মহিষবাথান দিয়ে গিয়ে পড়েছে রিং রোডে। তবে ওই লোহার সেতুটির অবস্থাও ভাল নয়। তাই সেটি ছোট গাড়ি এবং মোটরবাইকের জন্য খোলা আছে। ফলে সেখানেই নতুন সেতু করছে হিডকো। সূত্রের খবর, কেষ্টপুর খালের উপরে মহিষবাথানের কাছে রিং রোড থেকে বলাকা আবাসন পর্যন্ত যাবে উড়ালপুলটি।

    আরও পড়ুন: জটে জমি আটকে রেল (পর্ব-১৪): ১৬ বছর ধরে আটকে দাঁইহাট-মন্তেশ্বর-মেমারি রেলপথ সম্প্রসারণের কাজ

    সেক্টর ৫-এর পিছনের রিং রোডকে নিউটাউনের মেন রোডের দক্ষিণ-পূর্বের এক্সটেনশনকে সঙ্গে যুক্ত করবে নতুন ফ্লাইওভারটি। বিশ্ববাংলা গেটের কাছে নারকেলবাগান মোড়ে এই উড়ালপুলটি (New Flyover) এসে নামবে নিউটাউনে। এই ফ্লাইওভারটি চালু হলে বিমানবন্দর বা বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টার থেকে শহরের দিকে যেতে এই নয়া ফ্লাইওভার (New Flyover) ব্যবহার করতে পারবেন গাড়িচালকরা।

    হিডকোর এক আধিকারিক বলেন, “উড়ালপুলটি হয়ে গেলে, বিমানবন্দর বা বিশ্ববাংলা কনভেনশন সেন্টার থেকে শহরের দিকে যাওয়া গাড়ি চালকরা নারকেলবাগানে ডানদিকে মোড় নেওয়ার পরিবর্তে সরাসরি এমএআর-এর দক্ষিণ-পূর্ব এক্সটেনশনে যেতে পারবেন। রাস্তাটি কেষ্টপুর খালের উপর দিয়ে সেতুতে নিয়ে যাবে, সেক্টর ভি-এর রিং রোডে।”

    ফলে এই উড়ালপুলটি শুরু হয়ে গেলে শহরবাসীদের জন্য তো সুবিধা হবেই। এই ফ্লাইওভারটি বিশেষ করে অফিসে যাতায়াতকারীদের জন্য খুব উপকারী হবে। তাঁদের যাতায়াতের জন্য অনেক কম সময়ও লাগবে বলে আশা করা হচ্ছে।

  • Abduction: অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, মালদহে গ্রেফতার কিশোর

    Abduction: অষ্টম শ্রেণির ছাত্রীকে অপহরণের অভিযোগ, মালদহে গ্রেফতার কিশোর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অষ্টম শ্রেণির এক নাবালিকা ছাত্রীকে অপহরণের (Abduction) অভিযোগ দ্বাদশ শ্রেণি পাঠরত এক কিশোরের বিরুদ্ধে। বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে ওই ছাত্রীকে অপহরণ করা হয়েছে বলে অভিযোগ। গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী রাজ্যের একটি স্টেশনে জিআরপির (GRP) হাতে ধরা পড়ে যুগলে। নাবালিকাকে পরিবারের হাতে তুলে দেয় জিআরপি। নাবালিকার পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে স্থানীয় থানার পুলিশ গ্রেফতার করে ওই কিশোরকে। ওই কিশোরের দাবি, তারা একে অপরের সঙ্গে এক বছর ধরে ভালোবাসার সম্পর্কে আবদ্ধ। যদিও নাবালিকার মায়ের অভিযোগ, তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। ছেলেটি তাঁর মেয়েকে অপহরণ করে নিয়ে গিয়েছিল। মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর থানা এলাকার একটি গ্রামের ঘটনায় ছড়িয়েছে চাঞ্চল্য।

    অপহরণের অভিযোগ…

    স্থানীয় সূত্রে খবর, এলাকার দ্বাদশ শ্রেণিতে পাঠরত এক কিশোরের সঙ্গে‌ অষ্টম শ্রেণিতে পাঠরত ওই ছাত্রীর ভালোবাসার সম্পর্ক (Abduction) রয়েছে এক বছর ধরে। ওই কিশোরের দাবি, বিয়ে করবে বলে শনিবার তারা ঘর ছাড়ে। যদিও কিশোরীর পরিবারের দাবি, বিদ্যালয়ে যাওয়ার পথে তাদের নাবালিকা মেয়েকে বাইকে করে জোর করে তুলে নিয়ে গিয়েছিল ওই কিশোর। রাত বারোটা নাগাদ ঝাড়খণ্ডের একটা স্টেশনে তাদের আটকায় জিআরপি। সেখানে নাবালক ছেলেটির মাসির বাড়ি। কিশোরীর পরিবারের অভিযোগ, ট্রেনে করে কিশোরীকে পঞ্জাব নিয়ে চলে যাওয়ার ছক কষেছিল ওই কিশোর। জিআরপি দুই পরিবারে খবর দিয়ে ছেলে মেয়েদের তাদের হাতে তুলে দেয়।

    আরও পড়ুুন: রাত পোহালেই সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচন, সব বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী

    যদিও ওই কিশোরীর মা হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় কিশোরের বিরুদ্ধে অপহরণের অভিযোগ দায়ের করেছে। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পরে ওই কিশোরকে গ্রেফতার করেছে হরিশ্চন্দ্রপুর থানার পুলিশ। ওই কিশোরীর মা বলেন, আমার মেয়ে প্রতিবেশী হিসেবে শুধু ছেলেটিকে চিনতো। কোনও রকম প্রেমের সম্পর্ক ছিল না। শনিবার আমার মেয়ে স্কুলে যাচ্ছিল। মাঝ রাস্তায় ছেলেটি বাইকে করে জোর করে তাকে তুলে নিয়ে যায়। সেখান থেকে ঝাড়খন্ডে (Abduction) তার মাসির বাড়ির উদ্দেশে রওনা দিয়েছিল তারা। জিআরপি ধরতে না পারলে ট্রেনে করে আমার মেয়েকে পাঞ্জাব নিয়ে চলে যেত। যদিও কিশোরের দাবি, আমি ওকে অপহরণ করিনি। ওর সম্মতিতেই বিয়ের জন্য গিয়েছিলাম আমরা। প্রসঙ্গত, ভারতের আইন অনুযায়ী, ছেলে এবং মেয়ে দুইজনেই বিবাহযোগ্য নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • By Election: রাত পোহালেই সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচন, সব বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী

    By Election: রাত পোহালেই সাগরদিঘি বিধানসভার উপনির্বাচন, সব বুথেই কেন্দ্রীয় বাহিনী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই সাগরদিঘি (Sagardighi) বিধানসভার উপনির্বাচন (By Election)। পশ্চিমবঙ্গের সব রাজনৈতিক দলের নজর এখন এই বিধানসভা উপনির্বাচনের দিকে। কারণ কিছুদিন পরেই রাজ্যে হতে চলেছে পঞ্চায়েত নির্বাচন (Panchayet Election )। তার আগে এটা যে একটা মহড়া হতে চলেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের পক্ষ থেকে সোমবার সাগরদিঘি বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচনের জন্য সব রকমের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। এই উপনির্বাচনে রয়েছে ২৪৫টি সাধারণ বুথ ও একটি অক্সিলিয়ারি বুথ। ১০০% বুথেই থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনী।

    উপনির্বাচন…

    ২৪৬টি ভোটগ্রহণ কেন্দ্র রয়েছে। থাকছে ২২টি ক্যুইক রেসপন্স টিম, তিনটি এইচ আর এফ এস, তিনজন জোনাল ম্যাজিস্ট্রেট, ২২টি পুলিশ সেক্টর। সেগুলির পরিচালনায় থাকবেন একজন করে এ এস আই। কেন্দ্রীয় বাহিনী ও পুলিশ সব জায়গাতেই একসঙ্গে যাবে। ফলে কোনও সমস্যা হলে ততক্ষণাৎ তা সমাধান করতে সুবিধা হবে। সাগরদিঘি উপনির্বাচনে (By Election) ভোট কর্মী থাকছেন ১৩০০জন। মহিলা পরিচালিত বুথ থাকছে একটি। গরমের কারণে ভোটকর্মীরা যাতে অসুস্থ হয়ে না পড়েন, তাই সংশ্লিষ্ট সকলকে দেওয়া হয়েছে হেল্থকিট। ডিসিআরসি সেলে থাকছে অ্যাম্বুলেন্স ও ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি। স্থানীয় হাসপাতালগুলিকে সব দিক থেকেই প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    প্রতিটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলেও বুথের বাইরে ভোটারদের লাইন সামলানোর জন্য বুথ পিছু দুজন করে লাঠিধারি পুলিশ থাকবে। আগামিকাল সকাল সাড়ে ৫টায় শুরু হবে মকপোল। মানুষ ভোট দিতে পারবেন সকাল সাতটা থেকে সন্ধে সাড়ে ৬টা পর্যন্ত। রবিবার সন্ধে সাড়ে ৬টা থেকে এই ২৪৬টি বুথের ২০০ মিটারের মধ্যে লাগু হতে চলেছে ১৪৪ ধারা। থাকবে আগামিকাল ভোট (By Election) শেষ না হওয়া পর্যন্ত। নির্বাচন কমিশনের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সাগরদিঘি বিধানসভা উপনির্বাচনে মোট ভোটার ২ লক্ষ ৪৫ হাজার ৮২৫জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লক্ষ ২৪ হাজার ৫৩৩জন। মহিলা ভোটার ১ লক্ষ ২১ হাজার ২৮৭জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার রয়েছেন ৫জন। সার্ভিস ভোটার রয়েছেন ২৯১জন। আশি বছরের উর্ধ্বে ভোটার রয়েছেন ২ হাজার ২৬৮জন। পি ডব্লিউ ডি ভোটার রয়েছেন ১ হাজার ৫৩২জন। ১৮-১৯ বছর বয়সী ভোটার রয়েছেন ৬ হাজার ২৫১জন। ২০১৬ সালে ভোটার টার্ন আউট ছিল ৮২.৭৪ শতাংশ। ২০২১ সালে ছিল ৭৮.৮২ শতাংশ।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    Mahua Moitra: “কোনও সার্টিফিকেটের প্রয়োজন নেই তৃণমূলের”, রাহুলের খোঁচার জবাব মহুয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মেঘালয় ভোটে তৃণমূলের অবস্থান নিয়ে বার বারই সন্দেহ প্রকাশ করেছে রাজনৈতিক মহল। সরাসরি ঘাসফুল শিবিরের দিকে নিশানা দেগে গত বুধবার রাহুল গান্ধী বলেন, বিজেপিকে সাহায্য করতেই মেঘালয়ে তৃণমূল এসেছে। এবার রাহুলকে জোরদার জবাব দিল তৃণমূল। তৃণমূলের সাংসদ মহুয়া মৈত্র (Mahua Moitra) বৃহস্পতিবার বলেন, “মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল ২০২১-এ পশ্চিমবঙ্গে বিজেপিকে হারিয়েছে। তাই রাহুলের কাছে তৃণমূলের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রমাণের কোনও দায় নেই।” তিনি আরও বলেন, “কংগ্রেস কি বিজেপিকে হারাতে পারবে? তবে আমাদের কোনও প্রয়োজন হবে না। তবে কংগ্রেস বিজেপিকে হারাতে ব্যর্থ হওয়ার আমরা  মানুষের সামনে একটি বিকল্প হিসাবে সামনে আসি। তৃণমূল হচ্ছে একমাত্র বিকল্প শক্তি।”

     কী বলেন মহুয়া? 

    তিনি (Mahua Moitra) বলেন, “কংগ্রেস একের পর এক রাজ্য়ে হেরে যাচ্ছে। আর আমরা বাড়িতে বসে সেটা দেখে যাব। আমাদের শক্তি আছে। যদি সমস্ত পুরুষ ভোট ভাগ হয়ে যায়। কিন্তু প্রতিটি মহিলা ভোট যদি মেঘালয়ের মহিলা প্রার্থীর জন্য থাকে তবেও তৃণমূল জিতে যাবে।”

    কৃষ্ণনগরের তৃণমূল সাংসদ (Mahua Moitra) আরও বলেন, “শুধু দ্বি-দলীয় ব্যবস্থার উপরে যদি আমরা নির্ভর করি, তা হলে ভারতে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ নেই। সমস্ত প্রতিকূলতার মধ্যেও মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বে তৃণমূল বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াই করছে। তাই তৃণমূলের বিজেপি-বিরোধী অবস্থানের বিশ্বাসযোগ্যতা কারও কাছে প্রমাণ করতে হবে না। কারও কাছ থেকে তৃণমূলের শংসাপত্রের প্রয়োজন নেই।”

    আরও পড়ুন: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    এদিকে কংগ্রেসই নাকি পশ্চিমবঙ্গে বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে চলছে। এমন অভিযোগ করেছেন বর্ষীয়ান তৃণমূলমন্ত্রী মানস ভুঁইয়া। শিলংয়ে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে বুধবার রাহুল অভিযোগ করেছিলেন, গোয়া, মেঘালয়ে বিজেপিকে সাহায্য করতেই তৃণমূল নির্বাচনের ময়দানে নেমেছে। রাহুল গান্ধীর এই অভিযোগ খণ্ডন করে বৃহস্পতিবার শিলংয়েই মানস বলেন, “বিজেপি-শাসিত গোয়ায় তৃণমূল লড়াই করেছে। এখন বিজেপি-শাসিত ত্রিপুরা ও মেঘালয়েও লড়াই করছে। তা হলে কী ভাবে বিজেপিকে তৃণমূল সহায়তা করছে? ছত্তীসগড়, মধ্যপ্রদেশে কিন্তু তৃণমূল কাউকে সমস্যায় ফেলতে যায়নি।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Uttar Pradesh: মর্মান্তিক! ৬ বছরের নাতিকে ২ কিমি টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গেল ট্রাক, দুর্ঘটনায় মৃত্যু দাদুরও

    Uttar Pradesh: মর্মান্তিক! ৬ বছরের নাতিকে ২ কিমি টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে গেল ট্রাক, দুর্ঘটনায় মৃত্যু দাদুরও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের এক ভয়াবহ ঘটনা! দিল্লি নয়ডার পর এবার উত্তরপ্রদেশ (Uttar Pradesh)। রবিবার উত্তরপ্রদেশের মোহোবায় একটি ডাম্পার ট্রাকের সঙ্গে স্কুটির ধাক্কায় মৃত্যু হয় দাদু ও নাতির। পুলিশ সূত্রে খবর, ৬ বছরের ওই শিশুটিকে দু’কিলোমিটারেরও বেশি পথ টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যায় ট্রাকটি। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মোহোবায় কানপুর-সাগর জাতীয় সড়কে ঘটে দুর্ঘটনাটি। যাতে মৃত্যু হয়েছে ৬৭ বছরের উদিত নারায়ণ চানসোরিয়া এবং তাঁর নাতি ৬ বছরের সাত্ত্বিকের। দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয়েছে ময়নাতদন্তের জন্য। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

    কী ঘটেছে?

    পুলিশ সূত্রে খবর, স্কুটি চালিয়ে যাচ্ছিলেন ৬৭ বছর বয়সী উদিত নারায়ণ চানসোরিয়া। তাঁর সঙ্গে ছিল ৬ বছরের এক শিশু সাত্ত্বিক। তাঁরা স্কুটি করে বাজারে যাওয়ার পথে একটি দ্রুতগামী ট্রাক ধাক্কা মারে তাঁদের। উদিত ঘটনাস্থলেই মারা যান। কিন্তু সেই ছোট্ট শিশু সাত্ত্বিকের দেহ ট্রাকের চাকার নিচেই আটকে যায়। সেই সঙ্গে আটকে যায়  দুই চাকার গাড়িও। এই পরিস্থিতিতেই ট্রাকের চালক দুই কিলোমিটারের বেশি পথ নৃশংসভাবে টেনে-হিঁচড়ে নিয়ে যায় খুদেটিকে। ঘটনার একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে শিউরে উঠছেন নেটিজেনরা।

    আরও পড়ুন: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    স্থানীয় সূ্ত্রে খবর, সেখানকার আশেপাশের লোকজন তাকে সতর্ক করলেও সে থেমে যায়নি। সেই ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা গিয়েছে, ট্রাকের কাছে বেশ কয়েকটি বাইক চালককে তাকে সতর্ক করার চেষ্টা করতে দেখা যায়। কিন্তু তাতেও থামেনি সেই ট্রাক চালক। বরং সে ওই অবস্থায় পালানোর চেষ্টা করে। এক সময় পাথর ছুঁড়তে শুরু করেন তাঁরা। এরপর বাধ্য হয়ে ট্রাক থামায় চালক।  এর পর স্থানীয়রা ট্রাক চালককে হাতে পেতেই তাকে মারধর করে। ঘটনার খবর পেয়ে ছুটে আসে পুলিশ ও ট্রাকটি আটক করে চালককে হেফাজতে নিয়েছে পুলিশ। পুলিশ ইতিমধ্যেই ট্রাক চালকের বিরুদ্ধে মামলা নথিভুক্ত করেছে ও মৃতদেহ দুটি ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানোর জন্য ব্যবস্থা নিয়েছে (Uttar Pradesh)।

    এর আগেও এমনই এক ভয়াবহ ঘটনা ঘটতে দেখা গিয়েছে রাজধানী দিল্লিতেও। দিল্লির সুলতানপুরীতে অঞ্জলি সিংকে বর্ষবরণের রাতে যেভাবে গাড়ির তলায় ছেঁচড়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল তা দেখে শিউরে উঠেছিল দেশবাসী। প্রথমে অঞ্জলির স্কুটারে ধাক্কা মারে গাড়িটি। অঞ্জলি পড়ে গিয়ে গাড়ির তলায় আটকে যান। অভিযোগ, ওই অবস্থাতেই তাঁকে ছেঁচড়ে প্রায় ১২ কিলোমিটার রাস্তা এগিয়ে যায় ঘাতক গাড়িটি। কিছুদিন আগে উত্তরপ্রদেশেও (Uttar Pradesh) এমনই এক ঘটনা ঘটেছিল। সূত্রের খবর, স্কুটি চালিয়ে যাচ্ছিলেন এক মহিলা। তাঁকে ধাক্কা মারে ট্রাক। মহিলার শরীর আটকে যায় ট্রাকের নিচে। ওই অবস্থায় প্রায় ৩ কিলোমিটার এগিয়ে যায় ট্রাকটি। শেষে ট্রাকটিতে আগুন ধরে যায়। ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় মহিলার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, টার্গেট কিলিংয়ের বলি আরও এক হিন্দু

    Jammu Kashmir: ফের রক্তাক্ত ভূস্বর্গ, টার্গেট কিলিংয়ের বলি আরও এক হিন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) ফের টার্গেট কিলিংয়ের শিকার এক হিন্দু (Hindu)। রবিবার সকালে বাজার যাওয়ার পথে খুন করা হয়েছে ওই সংখ্যালঘু হিন্দুকে। মৃতের নাম সঞ্জয় শর্মা। ঘটনার জেরে এলাকায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক। পুলিশ জানিয়েছে, জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামা জেলায় জঙ্গিদের গুলিতে মৃত্যু হয়েছে সঞ্জয় শর্মা নামের এক কাশ্মীরি হিন্দুর। তিনি আচানের বাসিন্দা। এদিন সকালে বাড়ি থেকে বেরিয়ে বাজারে যাচ্ছিলেন তিনি। আচমকাই কয়েকজন সন্ত্রাসবাদী তাঁকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়। সঞ্জয় মাটিতে লুটিয়ে পড়তেই চম্পট দেয় দুষ্কৃতীরা। সঙ্গে সঙ্গে তাঁকে উদ্ধার করে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে।

    টার্গেট কিলিং…

    সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। সঞ্জয় একটি ব্যাঙ্কে নিরাপত্তারক্ষী হিসেবে কাজ করতেন। একটি ট্যুইট-বার্তায় ঘটনার কথা নিশ্চিত করেছে কাশ্মীর (Jammu Kashmir) জোন পুলিশ। ট্যুইট-বার্তায় লেখা হয়েছে, সন্ত্রাসবাদীরা স্থানীয় বাজারে যাওয়ার সময় আচান পুলওয়ামার সঞ্জয় শর্মা নামে এক সংখ্যালঘু সাধারণ নাগরিকের ওপর গুলি চালায়। ঘটনার পরে পরেই গ্রামে মোতায়েন করা হয়েছে পুলিশ। প্রসঙ্গত, গত চার মাসের মধ্যে এটিই প্রথম কোনও হিন্দুর ওপর সন্ত্রাসবাদীদের হামলা। জঙ্গিদের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে নিরাপত্তারক্ষীরা। গত দু দিনের মধ্যে সঞ্জয়ই জঙ্গিদের প্রথম বলি।

    আরও পড়ুুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    গত বছর কাশ্মীরে (Jammu Kashmir) পর পর বেশ কয়কটি টার্গেট কিলিংয়ের ঘটনা ঘটে। এঁদের মধ্যে বেশিরভাগই হয় পরিযায়ী শ্রমিক নয় কাশ্মীরি পণ্ডিত। গত বছর কাশ্মীরেরই কুলগামের গোপালপাড়ায় সন্ত্রাসবাদীদের গুলিতে খুন হন রজনী বালা নামে এক স্কুল শিক্ষিকা। তিনি জম্মুর সাম্বার বাসিন্দা ছিলেন। বছর ছত্রিশের ওই মহিলাও হয়েছিলেন টার্গেট কিলিংয়ের শিকার।

    এর আগে কাশ্মীরের বদগামে রাহুল ভাট নামের এক সরকারি কর্মী খুন হন। তেহসিল দফতরে ঢুকে জঙ্গিরা তাঁকে খুন করে বলে অভিযোগ। তারও সপ্তাহখানেক আগে বদগামে খুন হন সোশ্যাল মিডিয়া ইনফ্লুয়েন্সার আমরিন ভাট। গুলিতে জখম হয়েছিল তাঁর বছর দশেকের ভাইপো। সেই হামলার পিছনে জঙ্গি সংগঠন লস্কর-ই-তৈবার হাত ছিল বলে দাবি করেছিল পুলিশ। গত বছর মে মাসে জঙ্গি হামলায় কাশ্মীরে মৃত্যু হয়েছে সাতজনের। তার মধ্যে আবার চারজন পুলিশ কর্মী। বাকি চারজন সাধারণ নাগরিক। একের পর এক হিন্দু টার্গেট কিলিংয়ের শিকার হওয়ায় উপত্যকায় ছড়িয়েছে আতঙ্ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share