Blog

  • Hyderabad: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    Hyderabad: প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক, বন্ধুর মুণ্ডচ্ছেদ করে গোপন অঙ্গ কেটে ফেলল প্রেমিক

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রেমিকাকে ফোন ও মেসেজ করতেন প্রেমিকের বন্ধু। আর সেই অপরাধের শাস্তি হিসেবে বন্ধুর মাথা কেটে গোপনাঙ্গ কেটে দিলেন যুবক। বন্ধুর মুণ্ডুচ্ছেদ করেই ক্ষান্ত হয়নি সে, বুক চিরে হৃদপিণ্ডও খুবলে নিয়েছে। এমনকী খুনের সময় তাঁর আঙুল ও যৌনাঙ্গও কেটে নেওয়া হয়। মৃত্যু হয়েছে ওই যুবকের। নিহত যুবকের নাম নবীন। চলতি বছরের ১৭ ফেব্রুয়ারি নবীনকে হত্যা করে হরিহারা কৃষ্ণ। ওই দিন দুই বন্ধু মিলে মদ্যপান করেছিল। মত্ত অবস্থায় কৃষ্ণর প্রেমিকাকে নিয়ে দুজনের মধ্যে ঝামেলা সৃষ্টি হয়। তখনই সে নবীনকে খুন করে। অভিযুক্ত বছর ২২-র হরিহারা কৃষ্ণ আত্মসমর্পণ করেছেন বলে জানা গিয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে হায়দ্রাবাদে (Hyderabad)।

    কী জানা গিয়েছে?

    পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, নিহত, অভিযুক্ত ও তাঁর প্রেমিকা তিন জনই একইসঙ্গে কলেজে ভর্তি হয়েছিল। কৃষ্ণ ও নবীন দুজনেই ওই তরুণীর প্রেমে পড়েন। কিন্তু নবীন প্রথমে তাঁকে প্রেমের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। ফলে নবীন ও ওই তরুণীর মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। কিন্তু দেড় বছরের মাথায় ভেঙে যায় সেই সম্পর্ক (Hyderabad)। তারপরই কৃষ্ণর সঙ্গে নতুন সম্পর্কে জড়ায় ওই তরুণী। কিন্তু তখনও নবীনের সঙ্গে যোগাযোগ ছিল তরুণীর। ফোনে কথাবার্তাও হত। তদন্তকারীদের দাবি, এই বিষয়টি মেনে নিতে পারেনি কৃষ্ণ। সেকারণেই গত তিন মাস ধরে নবীনকে খুনের ছক কষছিলেন তিনি।

    আরও পড়ুন: প্রধানমন্ত্রীর ‘মন কি বাত’ অনুষ্ঠানে ত্রিবেণীর কুম্ভস্নানের প্রসঙ্গ! কী বললেন মোদি  

    অভিযুক্ত যুবক স্বীকার করেছেন যে, ১৭ তারিখে নবীনকে (Hyderabad) ডেকে পাঠান তিনি। দুই বন্ধু মিলে মদ্যপান করেন। তখনই নিজের প্রেমিকার সঙ্গে সম্পর্ক রাখা নিয়ে নবীনকে হুঁশিয়ারি দেন কৃষ্ণ। এই নিয়ে ঝগড়া শুরু হলে নবীনকে শ্বাসরোধ করে খুন করে সে। খুনের পর কাটারি নিয়ে এসে তাঁর মাথা ধড় থেকে আলাদা করে দেয় কৃষ্ণ। এরপর যৌনাঙ্গ, আঙুল কাটেন। শেষে বুক চিরে বের করে নিয়ে আসে হৃদপিণ্ড। এরপর সেই সব ছবি তুলে প্রেমিকার মোবাইলে পাঠায় সে। পুলিশ জানিয়েছে,  ইতিমধ্যে সেই মোবাইল ফোনটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। অভিযুক্তের প্রেমিকাকেও জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     

       

     

  • Naatu Naatu: ‘নাটু নাটু’ গানের তালে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের কর্মীরা, ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    Naatu Naatu: ‘নাটু নাটু’ গানের তালে দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের কর্মীরা, ভিডিও শেয়ার প্রধানমন্ত্রীর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ‘নাটু নাটু’-র ক্রেজ আসক্ত করেছে গোটা বিশ্বকে। তা আরও একবার বোঝা গেল প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শেয়ার করা ভিডিও দেখে। দক্ষিণের পরিচালক এসএস রাজামৌলি পরিচালিত ছবি ‘আরআরআর’-এর ‘নাটু নাটু’ গানের তালে নেচেছে পুরো দেশবাসী। আর এবারে ভারতে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মীদেরও এই গানের তালের সঙ্গে পা মেলাতে দেখা গেল। আর এই ভিডিও শেয়ার করেছেন খোদ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।

    ইতিহাস সৃষ্টির পথে ‘আরআরআর’

    ‘নাটু নাটু’র জন্য ইতিমধ্যেই গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কার জিতেছে ‘আরআরআর’, আপাতত অস্কারের জন্য দিন গুণছে গোটা দেশ। এই ছবির হাত ধরে দীর্ঘ ১৪ বছর পর ফের ভারতের সামনে অস্কার জয়ের হাতছানি। তার আগে ফের আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এসেছে রাজামৌলির টিমের ঝুলিতে। ফের একবার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি এসেছে রাজামৌলি-রামচরণদের হাতে। হলিউড ক্রিটিকস অ্যাসোশিয়েশনের বিচারে সেরা গানের পুরস্কারও জিতেছে ‘আরআরআর’। হলিউড ক্রিটিকস অ্যাসোশিয়েশনের মঞ্চে সেরা ‘অরিজিন্যাল সং’ বিভাগে সেরা নির্বাচিত হয়েছে ‘নাটু নাটু’। ফলে ‘নাটু নাটু’ গানের জনপ্রিয়তা সারা বিশ্ব জুড়ে ছড়িয়েই চলেছে। শ্রোতাদের মধ্যে এই গানের উন্মাদনা আকাশ ছোঁয়া।

    ‘নাটু নাটু’ গানে নাচ কোরিয়ার দূতাবাসের কর্মীদের

    ভারতে দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাস তাদের ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে এই ভিডিওটি শেয়ার করেছে। এতে কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত চ্যাং জায়ে বকের সঙ্গে দূতাবাসে কর্মরত কর্মীদের ‘আরআরআর’-এর ‘নাটু নাটু’ গানে নাচতে দেখা যাচ্ছে। এর সঙ্গে ক্যাপশনে লেখা, “আপনি কি নাটু জানেন? আমরা দক্ষিণ কোরিয়া দূতাবাসের ‘নাটু নাটু’ নাচের কভার শেয়ার করতে পেরে আনন্দিত। দূতাবাসের কর্মীদের সঙ্গে কোরিয়ান রাষ্ট্রদূত চ্যাং জায়ে-বকের নাটু নাটু দেখুন!!”

    কী প্রতিক্রিয়া প্রধানমন্ত্রীর?

    এবার এই ভিডিও ট্যুইটারে রিট্যুইট করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। দূতাবাসের কর্মীদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করেছেন তিনি। এই ভিডিওটি ইতিমধ্যেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ঝড় তুলেছে। ভিডিওটি প্রায় দু’ঘন্টা আগে শেয়ার করা হয়েছিল। শেয়ার করার পর থেকে, এটি ৭ লক্ষেরও বেশি ভিউ পেয়েছে এবং এই সংখ্যা বেড়েই চলেছে৷ আবার এতে ২০ হাজারেরও বেশি লাইক এসেছে।

  • Manish Sisodia: সিবিআই দফতরে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী, গ্রেফতারির আশঙ্কা

    Manish Sisodia: সিবিআই দফতরে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী, গ্রেফতারির আশঙ্কা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবগারি নীতি মামলায় (Liquor Policy Case) জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ২৬ ফেব্রুয়ারি দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী মনীশ সিসোদিয়াকে (Manish Sisodia) তলব করেছিল সিবিআই (CBI)। সেই মতো এদিন সকালে সিবিআই দফতরে গেলেন সিসোদিয়া। সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে তিনি বলেন, ৭-৮ মাসের জন্য জেলে যাচ্ছি। সিবিআই দফতরে ঢোকার আগে আম আদমি পার্টির কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে রোড শো-ও করেন দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী।

    সিসোদিয়া…

    এদিন সকাল ১০টা নাগাদ বাড়ি থেকে বের হন সিসোদিয়া। এর আগেও একবার তলব করা হয়েছিল তাঁকে। তবে বাজেট সংক্রান্ত কাজের জন্য সিবিআইয়ের কাছে বাড়তি সময় চেয়েছিলেন তিনি। তাঁর সেই আবেদন মঞ্জুর করে সিবিআই। পরবর্তী তারিখ দেওয়া হয় ২৬ ফেব্রুয়ারি। সিবিআই অফিসে ঢোকার আগে দলীয় কর্মী-সমর্থকদের উদ্দেশে দিল্লির উপমুখ্যমন্ত্রী (Manish Sisodia) বলেন, আমি ৭-৮ মাস জেলে থাকব। আমার জন্য দুঃখ করবেন না, গর্বিত হবেন। অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে ভয় পান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাই তিনি আমাকে একটি ভুয়ো মামলায় ফাঁসিয়ে দিতে চান। তিনি বলেন, আমাদের লড়াই করা উচিত। আমার স্ত্রী প্রথম দিন থেকে আমার পাশে দাঁড়িয়েছেন। তবে তিনি এখন অসুস্থ এবং বাড়িতে একা। তাঁর যত্ন নেবেন। আর আমি দিল্লির ছেলেমেয়েদের বলতে চাই, কষ্ট করে পড়াশোনা কর। বাবা-মায়ের কথা শোনো।

    আরও পড়ুুন: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    শনিবার একটি সংবাদ চ্যানেলে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে আম আদমি পার্টি সুপ্রিমো তথা দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল বলেন, মনীশ সিসোদিয়াকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকেছে সিবিআই। আমাদের সূত্র বলছে, রবিবার তাঁকে গ্রেফতার করা হবে। এটা খুবই দুঃখজনক। ইডির দাবি, এই দুর্নীতির প্রমাণ নষ্ট করতে একাধিক পদক্ষেপ করেছেন সিসোদিয়া (Manish Sisodia)। সিসোদিয়া ও অন্যান্য সন্দেহজনকরা বারবার তাঁদের ফোন বদলেছেন। প্রায় ১.৩৮ কোটি টাকার আর্থিক প্রতারণাকে ধামাচাপা দিতেই এসব করা হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার। ইডি-র এও দাবি, অন্তত ৩৬ জন অভিযুক্ত গত বছরের মে থেকে অগাস্ট মাস পর্যন্ত ১৭০টি মোবাইল ফোন ব্যবহার করেছেন বা নষ্ট করে ফেলেছেন। এর মধ্যে থেকে ১৭টি ফোন বাজেয়াপ্ত করা হলেও, সেখানে তথ্য মুছে ফেলা হয়েছে বলেও অভিযোগ ইডি-র। এদিকে, সিবিআই দফতরের বাইরে বিক্ষোভ দেখানোয় আপ নেতৃত্বের কয়েকজনকে আটক করে দিল্লি পুলিশ। 

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Meghalaya Poll: মেঘালয়ে নির্বাচন, ৮ ঘণ্টা ট্রেক করে বুথে পোলিং টিম!

    Meghalaya Poll: মেঘালয়ে নির্বাচন, ৮ ঘণ্টা ট্রেক করে বুথে পোলিং টিম!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাত পোহালেই মেঘালয় বিধানসভার নির্বাচন (Meghalaya Poll)। সোমবার বিধানসভার ৫৯টি আসনে হতে চলেছে ভোট গ্রহণ। মোট আসন ৬০টি। ইউনাইটেড ডেমোক্রেটিক পার্টির প্রার্থী এইচডিআর লিংডোর প্রয়াণের কারণে সোহিয়ং বিধানসভা কেন্দ্রে ভোট গ্রহণ স্থগিত রাখা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৪১৯ পোলিং টিমকে (Polling Team) লাগানো হয়েছে ভোটের কাজে।

    দুর্গম…

    মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক এফআর খাড়কোংগর সংবাদ সংস্থাকে বলেন, ইতিমধ্যেই ৯৭৪টি পোলিং টিম ভোট কেন্দ্রের দিকে রওনা দিয়েছে। শনিবার রাত্রি সাড়ে ৯টার মধ্যে নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি পেরিয়ে ভোট কেন্দ্রে পৌঁছে গিয়েছে ৮৯৩টি পোলিং টিম। তিনি বলেন, পাহাড়ি রাস্তায় ট্রেকিং করেছে অনেক পোলিং টিম, কর্দমাক্ত নদীও পার হয়েছে কোনও কোনও পোলিং টিম, কোনও কোনও এলাকায় পোলিং টিমকে যেতে হয়েছে রোপওয়ে দিয়ে। নির্বাচনী আধিকারিকদের নৌকায় করে যেতে হয়েছে আমলারেম বিধানসভার কামসিং ভোট কেন্দ্রে। এই কেন্দ্রে ভোটার রয়েছেন মাত্র ৩৫ জন। ভোট গ্রহণের সরঞ্জাম নিয়ে যেতে কোনও কোনও পোলিং টিম খাসিদের ঝুড়ি কোহ-র সাহায্য নিয়েছে। উদ্দেশ্য একটাই, কোনও ভোটার যেন বাদ না যান।

    আরও পড়ুুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    সাউথ গারো পাহাড়ের একটি ভোট কেন্দ্রে পৌঁছতে নির্বাচনী আধিকারিকদের ৮ ঘণ্টা ট্রেক করতে হয়েছে। কোনও কোনও টিমকে (Meghalaya Poll) গন্তব্যে পৌঁছতে ট্রেক করতে হয়েছে ঘণ্টা চারেক। মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক জানান, বাকি যে ২ হাজার ৪৪৫ পোলিং টিম তারা গন্তব্যের দিকে রওনা দিচ্ছে আজ, রবিবার। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে ৩ হাজার ৪১৯ বুথের মধ্যে ৬৪০টি বুথকে অসুরক্ষিত বুথ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। ৩২৩টি বুথ উত্তেজনাপ্রবণ। ৮৪টি বুথ অসুরক্ষিত এবং উত্তেজনাপ্রবণ।

    মোট প্রার্থী ৩৬৯ জন। তাঁদের মধ্যে মহিলা প্রার্থী ৩৬ জন। নির্দল হিসেবে লড়ছেন ৪৪ জন প্রার্থী। ২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন এনপিপি ১৯টি আসন পেয়েছিল। কংগ্রেস পেয়েছিল ২১টি আসন। বিজেপি পেয়েছিল ২টি আসন। ৬টি আসন পেয়েছিল ইউডিপি। কংগ্রেস ছিল একক বৃহত্তম দল। তবে ইউডিপি, বিজেপি এবং অন্যান্য আঞ্চলিক দলের সমর্থনে সরকার গড়ে এনপিপি নেতৃত্বাধীন মেঘালয় ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    Suvendu Adhikari: নিশীথের ওপর হামলার ঘটনায় কেন্দ্রীয় হস্তক্ষেপের দাবি শুভেন্দুর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার প্রতিবাদে এবার রাজভবনের দ্বারস্থ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। এ বিষয়ে রাজ্যপালের কাছে অভিযোগ জানালেন শুভেন্দু। রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করার পর সাংবাদিকদের শুভেন্দু বলেন, “এই রাজ্যে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিরাপদ নন। তাঁর  কনভয়ে রাজ্য পুলিশের সামনেই হামলা হল। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা কোথায়?”

    কী বললেন বিজেপি নেতারা?    

    শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “নিশীথ প্রামাণিকের উপর হামলার বিষয়টি আমি মাননীয় রাজ্যপালকে জানিয়েছি। মাননীয় রাষ্ট্রমন্ত্রী নিজের এলাকায় সুরক্ষিত নন। তাহলে আইন শৃঙ্খলা কোথায় গিয়েছে? দিনহাটার ওসি দাঁড়িয়ে দেখেছেন। তাহলে এবার তো সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। একজন মন্ত্রী জেড ক্যাটাগরির পান, তাঁর সঙ্গে স্টেট পুলিশ আছে তা সত্ত্বেও যেভাবে বোমা ছোড়া হয়েছে তা উদ্বেগের।”

    আরও পড়ুন: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    এই ঘটনায় সরাসরি পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রীর দিকে অভিযোগের আঙুল তুলেছেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। সুকান্ত মজুমদার বলেন, “অপদার্থ পুলিশ ও পুলিশমন্ত্রী। ভারতের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধি, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের রাষ্ট্রমন্ত্রীর কনভয়ে হামলা চালানো হয়েছে। শুধু হামলা নয়, পাথর, বোমা ছোড়া হয়েছে। পুলিশমন্ত্রীর ইস্তফা দেওয়া উচিত।” এই হামলার ঘটনায় তৃণমূল জড়িত অভিযোগ তুলে রাজ্য বিজেপি সভাপতি আরও বলেন, “এই ঘটনায় আমরা গণতান্ত্রিকভাবে জবাব দেব। তৃণমূলের হার্মাদবাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াই করব।” ‘রাজ্যে ৩৫৬ জারির পরিস্থিতি রয়েছে’ বলে দাবি বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের। 

    প্রসঙ্গত, শনিবার দিনহাটায় কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী নিশীথ প্রামাণিকের কনভয়ে হামলার অভিযোগ উঠেছে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলের উপর হামলার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের বিরুদ্ধে। মিছিলে বোমা, গুলি চালানো হয় বলেও অভিযোগ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • ED: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    ED: ভুয়ো কলেজ, জাল ডিগ্রি, নিয়োগ দুর্নীতির তদন্তে নেমে তাজ্জব ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: কলেজের (College) অস্তিত্ব শুধু খাতায়-কলমে। নেই কোনও ভবন, নেই কোনও অফিস, নেই ক্লাসরুমও। কার্যত বাস্তবে তার কোনও অস্তিত্বই নেই! অথচ, ওই কলেজ থেকেই ফি বছর ছাত্রছাত্রীরা ডিগ্রি (Degree) পেয়েছেন। সেই সব ডিগ্রি দেখিয়ে তাঁরা স্কুলের শিক্ষক বা শিক্ষিকাও হয়ে গিয়েছেন। এই রকম এক আধটা কলেজ নয়, ইডি-র (ED) আধিকারিকরা প্রায় ২ হাজার ডিএলএড (D L ED) এবং বিএড (B ED) কলেজের সন্ধান পেয়েছেন।

    ডিগ্রির কারবার…

    তদন্তকারীদের দাবি, ওই সব প্রতিষ্ঠান থেকে ডিগ্রি দেওয়ার প্রামাণ্য নথি তাঁদের হাতে রয়েছে। ভুয়ো কলেজ থেকে প্রাপ্ত ভুয়ো ডিগ্রি দেখিয়েই বহু অযোগ্য চাকরিপ্রার্থী শিক্ষক-শিক্ষিকা হয়েছেন। ওই কলেজগুলিতে শিক্ষকতার প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই কলেজ চালু করতে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ এবং কোনও একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাড়পত্রের প্রয়োজন হয়। তাই এই কলেজগুলির এনওসি পাওয়ার সময় যাঁরা পর্ষদ আধিকারিক বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন, তাঁদের ভূমিকা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা। ইডি-র (ED) আধিকারিকরা তদন্তে নেমে জানতে পেরেছেন, পার্থ চট্টোপাধ্যায় যখন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ছিলেন তখন রাজ্যে বেসরকারি ডিএলএড এবং বিএড কলেজের সংখ্যা রাতারাতি তিন-চারগুণ বেড়ে গিয়েছিল। ধৃত ছাত্রনেতা কুন্তল ঘোষ নিজে যেমন এই কারবার শুরু করেছিলেন, তেমনই এই পথে কোটি কোটি টাকা আয়ের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন অনেককে।

    আরও পড়ুুন: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    এই কলেজগুলি দুর্নীতির অন্যতম আখড়াও হয়ে উঠেছিল। টাকার বিনিময়ে ডিগ্রি বিক্রি করেছে তারা। এনিয়ে তদন্ত করতে গিয়ে চোখ কপালে ওঠার জোগাড় তদন্তকারীদের। তাঁরা দেখেন, নথিতে উল্লিখিত ঠিকানায় কলেজ তো দূরের কথা, কোনও বিল্ডিংই নেই। কোনও কোনও ক্ষেত্রে অন্য কলেজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগসাজশে সেখানে ছাত্রছাত্রীদের ক্লাস করানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে পঠনপাঠনের বালাই ছিল না। তদন্তকারীদের দাবি, এই ভুয়ো কলেজগুলিতে ভর্তির জন্য প্রার্থী পিছু ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা করে নেওয়া হত। তাঁদের বলে দেওয়া হত, ক্লাস করতে হবে না। ছ’ মাস অন্তর ডেকে হাজিরা খাতায় সই করিয়ে নেওয়া হত। পরীক্ষার কোনও ব্যবস্থাও ছিল না। ছাত্রছাত্রীদের নামে ভুয়ো উত্তরপত্র জমা পড়ত প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ বা সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে।

    কোর্সের সময়সীমা শেষ হলে পড়ুয়াদের এসএমএস পাঠিয়ে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় হাজির হতে বলা হত। সেখান থেকে হাতে হাতে সার্টিফিকেট দিয়ে দেওয়া হত। কিছু কিছু কলেজ আবার কোনও একটি ঘর ভাড়া নিয়ে সেটিকে ‘পরীক্ষার হল’ বলে দেখাত। তারপর আগে থেকে লিখে রাখা উত্তরপত্র পর্ষদ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠিয়ে দিত। এই বিএড কলেজগুলি মূলত দক্ষিণবঙ্গের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে। ডিএলএড কলেজগুলি প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের আওতাধীন। এখানেই প্রশ্নচিহ্নের মুখে পড়ে পর্ষদ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলির দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের ভূমিকা। নিয়ম অনুযায়ী, এরকম কোনও কলেজ অনুমোদনের জন্য আবেদন করলে সরেজমিনে সেখানে গিয়ে পরিস্থিতি বিচার করতে হয় বিশ্ববিদ্যালয় বা পর্ষদের কর্তাদের। তাদের প্রতিনিধি দল পরিকাঠামো সহ নানা বিষয়ে সন্তুষ্ট হলে তবেই এনওসি মেলে। এক্ষেত্রে কোনওটাই হয়নি।

    ইডি-র (ED) আধিকারিকরা আরও জেনেছেন যে, নতুন কলেজের অনুমোদনের জন্য আবেদনের কপি তত্‍কালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের কাছে জমা পড়ত। তাঁর নির্দেশেই বিশ্ববিদ্যালয় বা পর্ষদের কর্তারা সংশ্লিষ্ট আবেদনকারীকে এনওসি দিয়ে দিতেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    Narendra Modi: আর্থিক সংকটে থাকা পাকিস্তানকে উদ্ধারে নামতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, দাবি প্রাক্তন র প্রধানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আর্থিক সঙ্কটের মুখ থেকে পাকিস্তানকে উদ্ধার করতে সাহায্যে হাত বাড়াতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi)। এমনটাই অনুমান প্রাক্তন রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালিসিস উইং (র) প্রধান অমরজিৎ সিংহ দুলাত। তিনি বলেন, “চলতি বছরের শেষের দিকেই পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারে ভারত সরকার। যা পড়শি দেশটিকে সঙ্কট থেকে বার করে আনবে।”

    কী বলেন অমরজিৎ?   
     
    অমরজিতের আরও দাবি, চিন, রাশিয়া এবং ইরান সখ্য দেশগুলিকে মদত দিয়ে ক্রমশ শক্তিশালী করে তুলছে। তিনি সতর্ক করে বলেন, “ভারতের সতর্ক হওয়া উচিত।  ভারতের বন্ধু দেশ আমেরিকার চেয়ে প্রতিবেশী পাকিস্তান অনেক নিকটে। তাই পাকিস্তানের দিকেই ভারতের মনোনিবেশ করা দরকার।”

    আরও পড়ুন: “মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে, বেড়েছে ভোটার”, রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর

    সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে অমরজিৎ বলেন, “পাকিস্তানের সঙ্গে যে কোনও সময়, যে কোনও অবস্থাতেই আলোচনায় বসা যায়। আমাদের প্রতিবেশীকে আমাদেরই ব্যস্ত রাখতে হবে।” 

    তিনি বলেন, ‘‘আমার অনুমান, মোদীজি পাকিস্তানকে সাহায্য করতে পারেন। আমি এই নিয়ে অভ্যন্তরীণ কোনও তথ্য পাইনি। আমার কেবল মনে হচ্ছে, এটা হতে পারে।’’

    বিগত বেশ কয়েক মাস ধরেই অর্থনৈতিক সঙ্কটে রয়েছে পাকিস্তান (Narendra Modi)।। দেউলিয়া হয়েছে প্রতিবেশী দেশ। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশ ছুঁয়েছে। দুমুঠো খাবারের জন্যে হাহাকার করছেন সাধারণ মানুষ। এই পরিস্থিতিতে দেশের রাজনৈতিক স্থিতাবস্থাও প্রশ্নের মুখে। বিশ্ব অর্থভান্ডার পাকিস্তানকে অনুদান এবং ঋণ দেওয়া বন্ধ করে দেওয়ার পর থেকেই এই অবস্থা সে দেশের। এবার কী তাহলে সাহায্যার্থে এগিয়ে যাবে ভারত? সেটা সময়ই বলবে।

    পাকিস্তানকে সম্প্রতি ৭০০ মিলিয়ন ডলার ‘অর্থসাহায্য’ করেছে চিন। এর আগে এভাবেই ‘অর্থসাহায্য’ এবং ‘বিনিয়োগ’-এর নামে শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে সেই দেশকে আর্থিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে চিন। এই আবহে পাকিস্তানকে দেওয়া এই ঋণ নিয়ে উদ্বিগ্ন আমেরিকা। এবং এই নিয়ে ভারতের সঙ্গে এবার ‘গুরুত্বপূর্ণ’ আলোচনা শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছে আমেরিকা। উল্লেখ্য, বিগত কয়েকবছর ধরেই চিনা ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে বিশ্বে। বিভিন্ন দেশকে অর্থ সাহায্য দিয়ে কার্যত তাদের নিজেদের বশে নিয়ে আসে চিন। গতবছরই শ্রীলঙ্কার ভয়ানক পরিস্থিতি তার অন্যতম প্রমাণ। ভারতের পড়শি নেপাল, বাংলাদেশকেও এই ‘ঋণের ফাঁদে’ ফেলতে চায় চিন। পাকিস্তান ইতিমধ্যেই সেই ফাঁদে আর্ধেক পা দিয়ে রেখেছে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র নামে। আর এবার দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চিনের থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য নিল পাকিস্তান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • ISL: কলকাতা ডার্বিতে  ২-০ গোলে বাজিমাৎ মোহনবাগানের

    ISL: কলকাতা ডার্বিতে ২-০ গোলে বাজিমাৎ মোহনবাগানের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আরও একটা ডার্বি। ইস্টবেঙ্গলের খাতায় আরও এক হারের ‘দাস্তা’। ২-০ গোলে জিতল মোহনবাগান (ISL)। এই নিয়ে সাতটি ম্যাচে ইস্টবেঙ্গলকে হারালো এটিকে মোহনবাগান। আজকের ম্যাচেও প্রথম পর্বের খেলার মত দীর্ঘক্ষন এটিকে মোহনবাগানকে আটকে রেখেছিল লাল হলুদ শিবির। শুরুর দিকে মাঠে দাপিয়েছে ইস্ট বেঙ্গল। শেষ পর্যন্ত ফিরে এল একই ছবি।

    ম্যাচের অ, আ, ক, খ…    

    ম্যাচের প্রথমার্ধে খাপ খুলতে না পারলেও দ্বিতীয়ার্ধের ৬৮ মিনিটে কর্নার থেকে ভেসে আসা বলে মনবীরের ব্যাক ফ্লিক পোস্টে লেগে ফেরে (ISL)। কিন্তু তারপর ম্যাচের দায়িত্ব নিয়ে নেন  মন্টেনেগ্রোর স্ট্রাইকার স্লাভকো ডেমিয়ানোভিচ। এরপর ইস্টবেঙ্গল ম্যাচে ফেরার চেষ্টা করেছিল কিন্তু একবারও বিশাল কাইথের পরীক্ষা নিতে পারেনি তারা।

    আরও পড়ুন: চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে আর্থিক সংকটে বহু দেশ, চিন্তিত আমেরিকা    

    এরপর ম্যাচের একদম শেষ দিকের অতিরিক্ত সময়ে আরেকটি বিপদজনক আক্রমণ তুলে আনে এটিকে মোহনবাগান (ISL)। কিয়ান নাসিরির শট কোনোক্রমে বাঁচান কমলজিৎ। কিন্তু ফিরতি বলে গোল করেছেন পেট্রাটোস। এই জয়ের পর লিগ টেবিলের তিন নম্বরে নিজেদের অবস্থান নিশ্চিত করে নিলেন জুয়ান ফেরান্দোরা।

    প্রথমার্ধে ইস্টবেঙ্গলের সুহের এবং মহেশ হাফ চান্স পেয়েছিলেন। কিন্তু দুই দলের ডিফেন্স বিশেষ ভুল না করায় আসল গোল আসেনি (ISL)। তবে মেজাজ ছিল আগুনে। রেফারিকে বেশ কয়েকবার হলুদ কার্ড বের করতে হল। ৫২ মিনিটের মাথায় দিমিত্রি র শট পোস্টে লেগে ফিরে এল। এরপর হঠাৎ করেই গ্লেনকে তুলে নিয়ে পুটিয়াকে নিয়ে আসা হল।

    ৬৭ মিনিটে এগিয়ে গেল এটিকে মোহনবাগান। দিমিত্রি কর্নার থেকে ফ্লিক করেন মনবীর (ISL)। স্লাভকো হেডে বলটা ঘুরিয়ে দিলেন। পোস্টে লেগে ফিরে এলেও আবার সেই তিনি বল জালে পাঠিয়ে দিলেন। তারপর জার্সি খুলে সেলিব্রেশন সার্বিয়ান তারকার। আজ ব্রেন্ডন হামিল ফিট থাকলে তিনি খেলতেন কিনা সন্দেহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Debt Trap: চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে আর্থিক সংকটে বহু দেশ, চিন্তিত আমেরিকা

    Debt Trap: চিনা ঋণের ফাঁদে পড়ে আর্থিক সংকটে বহু দেশ, চিন্তিত আমেরিকা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিনা ঋণের ফাঁদে (Debt Trap) আর্থিক সংকটে একের পর এক দেশ। শ্রীলঙ্কার পর পাকিস্তানের অবস্থাও তথৈবচ। নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম আকাশছোঁয়া। এবার এই নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল আমেরিকা। আমেরিকার অনুমান, এভাবেই ঋণের ফাঁদে ফেলে নিজের স্বার্থ চরিতার্থ করতে পারে চিন।

    আমেরিকার দৃষ্টিভঙ্গি 

    কিছুদিনের মধ্যেই সেক্রেটারি অফ স্টেট অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন ভারত সফরে আসছেন। ১ মার্চ থেকে ৩ মার্চ পর্যন্ত ভারতে থাকবেন ব্লিঙ্কেন। তার আগে উপমহাদেশের অর্থনৈতিক-রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন আমেরিকার হয়ে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়া সম্পর্কিত বিষয়ের সহ সচিব ডোনাল্ডক লু (Debt Trap) । তিনি বলেন, ভারতের যেসব প্রতিবেশী (পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কা ও নেপাল) রাষ্ট্রগুলি রয়েছে, তাদের ঋণ দিয়েছে চিন। আমরা এনিয়ে চিন্তিত যে, এই লোন নিজেদের উদ্দেশে সাধনে ব্যবহার করতে পারে তারা।  

    লু বলেন, “আমরা ভারতের সঙ্গে কথা বলছি। ওই এলাকার দেশগুলির সঙ্গে কথা বলছি। বলা হচ্ছে, নিজেদের সিদ্ধান্ত আপনারা নিজেরা নিন। চিন-সহ অন্য কোনও সঙ্গী রাষ্ট্র যেন আপনাদের ওপর তাদের সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে না পারে।” সম্প্রতি পাকিস্তানের বিদেশমন্ত্রী ইশাক দার ঘোষণা করেন, “বোর্ড অফ চায়না ডেভেলপমেন্ট ব্যাঙ্ক (Debt Trap) তাদের ৭০০ মিলিয়ন ডলার ক্রেডিট অনুমোদন করেছে।” এই প্রসঙ্গেই লু বলেন, “চিনকে নিয়ে ভারত ও আমেরিকার মধ্যে গুরুতর আলোচনা চলছে।”

    আরও পড়ুন: “মাধ্যমিক পরীক্ষার্থীর সংখ্যা কমে, বেড়েছে ভোটার”, রাজ্য সরকারকে কটাক্ষ শুভেন্দুর 

    ডোনাল্ড লু বলেন, “আমরা ভারতের সঙ্গে কথা বলছি। এই অঞ্চলের দেশগুলির সঙ্গে কথা বলছি (Debt Trap) । কীভাবে আমরা দেশগুলিকে তাদের নিজস্ব সিদ্ধান্ত নিতে সাহায্য করতে পারি সেটা নিয়ে কথা হচ্ছে। চিন যাতে বাইরে থেকে কাউকে চাপ দিয়ে কোনও কিছু করতে বাধ্য না করতে পারে, তা নিয়ে কথা হচ্ছে।” 

    প্রসঙ্গত, বিগত কয়েকবছর ধরেই চিনা ‘ঋণের ফাঁদ’ নিয়ে উত্তাল বিশ্ব (Debt Trap)। বিভিন্ন দেশকে অর্থ সাহায্য করে নিজের দলে টানতে চাইছে জিংপিং- এর দেশ। গতবছরই শ্রীলঙ্কার ভয়ানক পরিস্থিতি তার অন্যতম প্রমাণ। ভারতের পড়শি নেপাল, বাংলাদেশকেও এই ‘ঋণের ফাঁদে’ ফেলতে চায় চিন। পাকিস্তান ইতিমধ্যেই সেই ফাঁদে আর্ধেক পা দিয়ে রেখেছে ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভে’র নামে। আর এবার দেশের আর্থিক হাল ফেরাতে চিনের থেকে ৭০০ মিলিয়ন ডলার অর্থসাহায্য নিল পাকিস্তান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • German Chancellor: ইউরোপে ভারতের সব চেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার জার্মানি, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে বললেন মোদি

    German Chancellor: ইউরোপে ভারতের সব চেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার জার্মানি, দ্বিপাক্ষিক বৈঠক শেষে বললেন মোদি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউরোপে ভারতের (India) সব চেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার হল জার্মানি। শনিবার এ কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi)। এদিনই দু দিনের ভারত সফরে এসেছেন জার্মানির চ্যান্সেলর (German Chancellor) ওলাফ শোলজ। তাঁর সঙ্গে বৈঠক করেন মোদি। তার পরেই বলেন, ইউরোপে ভারতের সব চেয়ে বড় বাণিজ্য অংশীদার হল জার্মানি। এদিন রাষ্ট্রপতি ভবনে শোলজকে আমন্ত্রণ জানানো হয়। পরে প্রধানমন্ত্রী সহ বিজেপির বেশ কয়েকজন প্রথম সারির নেতার সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন তিনি। সূত্রের খবর, এদিন মোদি-শোলজ বৈঠকে ক্লিন এনার্জি, বাণিজ্য ও নয়া প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা হয়। বৈঠকের শেষে হয় যৌথ সাংবাদিক সম্মেলন। তখনই জার্মানি প্রসঙ্গে একথা বলেন মোদি।

    ভারত-জার্মানি…

    ভারতের সঙ্গে জার্মানির সম্পর্ক ভাল বলেও জানান শোলজ। সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে তিনি বলেন, ভারতের সঙ্গে আমাদের ভাল সম্পর্ক রয়েছে। আশা করি, এই সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় হবে। আশা করি, আমরা আমাদের দেশের উন্নয়ন এবং বিশ্বের শান্তির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক সমস্ত বিষয় নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করব।

    এদিন বৈঠক শেষে দুই রাষ্ট্র প্রধান দিল্লিতে হায়দরাবাদ হাউসে একটি সাংবাদিক সম্মেলন করেন। সেই সম্মেলনে মোদি বলেন, দুই দেশের মধ্যে গভীর বোঝাপড়ার ওপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আমাদের বাণিজ্য বিনিময়ের ইতিহাস রয়েছে। এর পরেই মোদি বলেন, জার্মানি ইউরোপে আমাদের সব চেয়ে বড় বাণিজ্যের অংশীদার। ইউরোপে আমাদের বাণিজ্যের সর্ববৃহৎ অংশীদার হওয়া ছাড়াও ভারতে বিনিয়োগের অন্যতম একটি উৎস হল জার্মানি। প্রধানমন্ত্রী বলেন, একে অপরের স্বার্থের অভিন্ন গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের ওপর ভিত্তি করে ভারত ও জার্মানির মধ্যে শক্তিশালী সম্পর্ক তৈরি হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: জেলের মধ্যেই কুন্তল-তাপসকে শাসানি পার্থর! আরও বিপাকে প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী

    তিনি বলেন, বিগত কয়েক বছরে দু দেশের জনগণের মধ্যে সম্পর্কের ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। আজ মেক ইন ইন্ডিয়া ও আত্মনির্ভর ভারত অভিযানের ফলে সমস্ত ক্ষেত্রে নতুন সুযোগ এসেছে। আমরা এই সুযোগগুলিতে জার্মানির আগ্রহ দেখে উৎসাহিত হয়েছি। শোলজ (German Chancellor) বলেন, আমাদের প্রয়োজন মেধা ও দক্ষ কর্মীর। ভারতে তথ্য প্রযুক্তি ও সফ্টওয়্যারের বিকাশ হচ্ছে। অনেক দক্ষ সংস্থা ভারতে রয়েছে। ভারতে এত প্রতিভা রয়েছে। আমরা তা থেকে উপকৃত হতে চাই। আমরা জার্মানিতে সেই প্রতিভা নিয়োগ করতে চাই।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
LinkedIn
Share