Blog

  • BJP Bengal: দিল্লিতে বঙ্গ সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপি, কেন জানেন?

    BJP Bengal: দিল্লিতে বঙ্গ সাংসদদের নিয়ে বৈঠকে বসছে বিজেপি, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বছর ঘুরলেই বাংলায় পঞ্চায়েত নির্বাচন। তার পরের বছর মহারণ। লোকসভা নির্বাচন। জোড়া নির্বাচনে যাতে রেকর্ড ফল করা যায়, তাই দিল্লিতে (Delhi) সাংগঠনিক বৈঠক ডাকল বিজেপি (BJP)। ১৯ ডিসেম্বর বাংলা থেকে নির্বাচিত সব বিজেপি সাংসদকে নিয়ে দলের সর্বভারতীয় সহ সভাপতি দিলীপ ঘোষের দিল্লির বাড়িতে হবে ওই বৈঠক। বঙ্গ বিজেপির (BJP Bengal) অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ নেতা তথা রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীও থাকবেন ওই বৈঠকে। থাকবেন রাজ্যের পর্যবেক্ষক সুনীল বনসল, আশা লাকরা এবং অমিত মালব্যও।

    বিরোধী দলনেতা তথা নন্দীগ্রামের বিধায়ক শুভেন্দু যে আগামী সপ্তাহেই দিল্লি যেতে পারেন, সে খবর আগেই শোনা গিয়েছে। সেখানে তিনি বৈঠকে বসতে পারেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে। কেবল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নন, দিন কয়েক পর তিনি সাক্ষাৎ করতে পারেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী গিরিরাজ সিংয়ের সঙ্গেও। রাজনৈতিক মহলের মতে, পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রেক্ষাপটে শুভেন্দুর এই পর পর বৈঠক যথেষ্ঠ তাৎপর্য পূর্ণ।

    সুকান্ত-শুভেন্দুর হুঁশিয়ারি…

    তৃণমূলকে ডিসেম্বর মাস নিয়ে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন শুভেন্দু। তিনি বলেছিলেন, ১২, ১৪ আর ২১ ডিসেম্বর এই তিনটে দিন খুব গুরুত্বপূর্ণ। ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ। এই সময়সীমার মধ্যেই দিল্লিতে বৈঠকে বসছে বঙ্গ বিজেপি (BJP Bengal)। তাই সেখানে কী নিয়ে আলোচনা হতে পারে, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। নভেম্বরেই শুভেন্দু ঘোষণা করেছিলেন, ডিসেম্বরে বড়সড় কিছু ঘটতে চলেছে। যার ধাক্কায় সরকার টলমল হয়ে যাবে। শুভেন্দুর পরে পরে সুকান্তও হুঁশিয়ারি দেন, ডিসেম্বরের ঠান্ডায় এই সরকার ঠক ঠক করে কাঁপবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি এবং রাজ্যের বিরোধী দলনেতার এই জোড়া হুঁশিয়ারির জেরে রাজ্য সরকারের স্থায়িত্ব নিয়ে দানা বাঁধে জল্পনা। যদিও রাজ্যের নির্বাচিত সরকার ফেলে দেওয়ার জল্পনা খারিজ করে দিয়েছিলেন সুকান্ত, শুভেন্দুরা। শুভেন্দু এও বলেছিলেন, ডিসেম্বরে বড় ডাকাত ধরা পড়বে।

    নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে লেজেগোবরে অবস্থা মমতা সরকারের। এই অবস্থায় বঙ্গ বিজেপির (BJP Bengal) একাধিক নেতা হাজির দিল্লির দরবারে। সূত্রের খবর, সরকার ফেলে দেওয়ার চেয়ে নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় তৃণমূলকে ছুটিয়ে মারতে চান বিজেপি নেতৃত্ব।

     

     

  • Air Pollution: দিল্লি দূরে নয়! কলকাতার কিছু এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা রাজধানীর থেকেও বেশি

    Air Pollution: দিল্লি দূরে নয়! কলকাতার কিছু এলাকায় বায়ুদূষণের মাত্রা রাজধানীর থেকেও বেশি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতের শুরুতেই শহরে বাড়ছে দূষণের পরিমাণ। বায়ুদূষণে এবার দিল্লিকে ছুঁতে বসেছে কলকাতা। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, কলকাতার কিছু এলাকায় দূষণের মাত্রা রাজধানীর থেকেও বেশি। বাতাসে দূষণের পরিমাণ কতটা তা দেখা হয় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স দিয়ে। বিশেষজ্ঞদের মতে,এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স বা AQI  শূন্য থেকে ৫০ হলে, সেখানকার বাতাসের মান ভাল।  AQI ৫১ থেকে ১০০-র মধ্যে হলে তা satisfactory বা সন্তোষজনক। ১০১ থেকে ২০০ হলে তা মডারেট বা পরিমিত। AQI ২০০ থেকে ৩০০ পর্যন্ত থাকলে সেখানকার বাষুদূষণ poor বা খারাপ। এই বাতাসে বেশিক্ষণ থাকলে ফুসফুসের সমস্যা বা শ্বাসকষ্ট হতে পারে। ৩০১ থেকে ৪০০ পর্যন্ত পৌঁছে গেলে তা ভীষণই উদ্বেগের। এরকম জায়গায় বেশিক্ষণ নিঃশ্বাস নিলে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা হতে পারে। আর AQI ৪০১- ৫০০ হলে তা সিভিয়ার, মারাত্মক উদ্বেগের। সারা বছর AQI ২০০-র আশপাশে ঘোরাফেরা করলেও, শীতের সময় দূষণের মাত্রা বাড়ে।  গত ২ দিনে, কলকাতার অধিকাংশ জায়গায় দেখা যাচ্ছে, AQI ৩০০-র ওপরে।

    কলকাতার এখন অবস্থা

    ন্যাশনাল এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের মাপ অনুযায়ী, বালিগঞ্জ, ভিক্টোরিয়া, ফোর্ট উইলিয়াম, রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় চত্বর, রবীন্দ্র সরোবর এলাকায় দূষণের মাপ ধরা পড়েছে অনেকটাই বেশি। বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম ধূলিকণার এই বেড়ে যাওয়া নিয়ে চিন্তায় পরিবেশবিদ ও চিকিৎসকরা। দীপাবলিতে মহানগরে যে পরিমাণ দূষণ ছিল ডিসেম্বরের প্রথম রবিবার তা ছাপিয়ে গেল৷ ন্যাশনাল এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের মাপ অনুযায়ী, রবিবার শহরে দূষণের সূচক ছিল ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই-এর মধ্যে। এখানে সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬ টা পর্যন্ত দূষণের সূচক ছিল ৩২৮ একিউআই। যাদবপুরে ৩১৩, সল্টলেকে ৩০২, বালিগঞ্জে ২৯৯ এবং আরবিইউতে ছিল ২৯১ একিউআই। এই অবস্থায় বয়স্ক মানুষ এবং শিশুদের শারীরিক সমস্যা বাড়ার আশঙ্কা করছেন চিকিৎসকেরা। বায়ুদূষণ নিয়ে বোস ইনস্টিটিউটের পূর্বাভাস, ২০১৯ সালের তুলনায় এবছর শীতে কলকাতায় বায়ুদূষণ ৮ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

    আরও পড়ুন: মাত্রা ছাড়া বায়ুদূষণ দেশের রাজধানীতে, স্কুল বন্ধের নির্দেশ দিলেন কেজরিওয়াল

    নিয়ন্ত্রণের উপায়

    বোস ইনস্টিটিউটের সহযোগী অধ্যাপক অভিজিৎ চট্টোপাধ্যায় বলেন, গত দুই বছর করোনা অতিমারির কারণে দূষণ কম ছিল৷ কিন্তু, করোনা কাটার পরেই দূষণও বেড়েছে। এই অবস্থায় দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপের প্রয়োজন রয়েছে বলে তিনি জানিয়েছেন। শুধু তাই নয়, ওই ইনস্টিটিউটের মতে, ২০২৩ সালে রাজ্যে এরোসল দূষণ ৮% বৃদ্ধি পাবে। যা এরোসল দূষণের মানচিত্রে পশ্চিমবঙ্গ সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ অর্থাৎ রেড জোনে ঢুকে পড়বে। দেশে এরোসল দূষণের ক্ষেত্রে বিহারের পরেই পশ্চিমবঙ্গ দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করবে। গবেষণাপত্রে পশ্চিমবঙ্গের এরোসল দূষণের পরিমাণ কমানোর জন্য কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশ করা হয়েছে। চিরাচরিত জ্বালানির পদ্ধতি থেকে তৈরি হওয়া দূষণ এরোসেল দূষণের প্রধান কারণ। সম্প্রতি এলপিজি দাম বৃদ্ধির ফলে গরিব মানুষেরা আবার চিরাচরিত কাঠ, কয়লা দিয়ে রান্নার পদ্ধতিতে ফিরে গেছে। পাশাপাশি রাস্তার ধারে খাবারের দোকানগুলির সংখ্যাও দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। এগুলি বন্ধ করতে হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • FIFA World Cup: কান্নায় ভেঙে পড়া নেইমারকে সান্ত্বনা দিল ক্রোয়েশিয়ার এক খুদে ভক্ত, কে এই ছেলে?

    FIFA World Cup: কান্নায় ভেঙে পড়া নেইমারকে সান্ত্বনা দিল ক্রোয়েশিয়ার এক খুদে ভক্ত, কে এই ছেলে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ব্রাজিলকে হারিয়ে শেষ চারে জায়গা পাকা করেছে ক্রোয়েশিয়া। স্বপ্নভঙ্গ নেইমারদের(Neymer)। ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ১-১ ব্যবধানে ড্রয়ের পর টাইব্রেকারে এসে হারতে হয়েছে সেলেকাওদের। ২০২২ কাতার বিশ্বকাপের (FIFA World Cup) কোয়ার্টার ফাইনালে বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে যাওয়ার পর মাঠেই কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন নেইমার। ক্যামেরায় ধরা পড়ে সেই ছবি। এবারই তার সম্ভাব্য শেষ বিশ্বকাপ।

    কিন্তু যখনই একরাশ দুঃখ বুকে করে মাঠ থেকে বেরিয়ে আসছিলেন নেইমার, ঠিক সেই সময় ধরা পড়ল এক অসাধারণ মুহূর্ত। ক্রোয়েশিয়ার জার্সি পরা দুই খুদে ছুটে আসল নেইমারের দিকে। নেইমারও খুদেকে দেখে জড়িয়ে ধরলেন। কিন্তু কে এই খুদে, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু হয়েছিল।

    আরও পড়ুন: কান্নায় ভাসলেন নেইমার! ব্রাজিলকে টাইব্রেকারে হারিয়ে শেষ চারে ক্রোয়েশিয়া

    ক্রোয়েশিয়ার জার্সি পরা খুদে নেইমারকে জানাল সমবেদনা…

    সেমি-ফাইনাল থেকে ছিটকে যাওয়ায় নিজের আবেগকে ধরে রাখতে পারেননি নেইমার। মাঠেই কান্নায় ভেঙে পড়েন তিনি। সেই সময়ে নেইমারকে তাঁর সতীর্থরা সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন। আর সে সময়ই দৌড়তে দৌড়তে তাঁর দিকে এগিয়ে যায় দু’টি শিশু। তাদের গায়ে ছিল ক্রোয়েশিয়ার জার্সি। সেই সময়ে মাঠের মাঝখানে তাঁদের কাছে দাঁড়িয়েছিলেন দুই নিরাপত্তাকর্মী। ফলে ওই দুই শিশুকে নেইমারের দিকে এগিয়ে যেতে দেখলে তাদের আটকান নিরাপত্তাকর্মীরা। একটি শিশু একটু দূরে দাঁড়িয়ে যায়, তবে অন্য শিশুটি সাহস করে আরও একটু কাছে চলে যায়। খানিকটা দূর থেকেই ডাকে নেইমারকে। তার ডাকে সাড়া দিয়ে এগিয়ে আসেন নেইমার। আর তারপর তাকে জড়িয়ে ধরেন নেইমার।

    পরে জানা গিয়েছে, এই খুদে তার প্রিয় খেলোয়াড়কে সান্ত্বনা দিতেই মাঠে ছুটে গিয়েছিল। আর এই খুদে আর কেউ নন, ক্রোয়েশিয়ার তারকা ফুটবলার ইভান পেরিসিকের ছেলে লিয়োনার্দো। লিয়োনার্দো ক্রোয়েশিয়ার দলের সমর্থক হলেও, তার প্রিয় ফুটবলার নেইমার। তাই তো তাঁকে কাঁদতে দেখে ছুটে গিয়েছিল সে। নেইমারও তাঁকে বুকে জড়িয়ে নেন। কপালে চুম্বন করেন। ফলে ম্যাচে পরাজয়ের পরেও সব ব্যবধান ভুলে প্রতিপক্ষ দলের ফুটবলারের ছেলেকে কাছে টেনে নেন নেইমার। আর এই আবেগে ভরা মিষ্টি মুহূর্তই ঝড়ের বেগে ভাইরাল নেটদুনিয়ায়। অনেকে তাই হয়ত বলেন, ফুটবল এই কারণেই এত সুন্দর!

  • Jaish Commander: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    Jaish Commander: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: উত্তর প্রদেশের ‘বুলডোজার থিয়োরি’র প্রয়োগ এবার কাশ্মীরেও (Kashmir)! সরকারি জমিতে অবৈধভাবে বাড়ি বানিয়েছিল কুখ্যাত এক জঙ্গি (Terrorist)। সে জইশ কমান্ডার (Jaish Commander)। নাম আশিক নেঙ্গরু। পুলওয়ামা জেলার রাজপোরা এলাকায় নিউ কলোনিতে আস্ত একটা দ্বিতল বাড়ি বানিয়েছিল সে। শনিবার বুলডোজার চালিয়ে বাড়িটি ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয় জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন।

    সন্ত্রাসবাদীর তালিকায়…

    কেন্দ্রের সন্ত্রাসবাদীর তালিকায় নাম রয়েছে কাশ্মীরের বাসিন্দা আশিকের। একাধিক সন্ত্রাসবাদী হামলায় জড়িত সে। ২০১৯ সালের পুলওয়ামা হামলায় জইশ-ই-মহম্মদের কমান্ডার আশিক নেঙ্গরুর হাত রয়েছে বলে জেনেছেন তদন্তকারীরা। সূত্রের খবর, এহেন আশিকের একটি দোতলা বাড়ি ছিল নিউ কলোনিতে। বাড়িটি অবৈধভাবে তৈরি হয়েছে সরকারি জমির ওপর। এদিন বাড়িটি ভেঙে দেয় প্রশাসন।

    স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের তরফে জারি করা এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আশিক (Jaish Commander) জম্মু-কাশ্মীরে জঙ্গি অনুপ্রবেশে সাহায্য করে। এলাকায় নানা সন্ত্রাসবাদী কাজকর্মেও জড়িত সে। কাশ্মীরে সে একটি সন্ত্রাস সিন্ডিকেট চালাচ্ছে। জম্মু-কাশ্মীরে সন্ত্রাসমূলক কাজকর্ম করতে ব্যাপক প্রচারও চালাচ্ছে। পাকিস্তানে বসেই এসব করছে সে। স্থানীয় সূত্রে খবর, বছর পঁয়ত্রিশের এই কুখ্যাত জঙ্গি কোনওভাবে সপরিবারে পাকিস্তানে পালিয়ে যায়। সেখান থেকেই সন্ত্রাস সংগঠিত করছে।

    আরও পড়ুন: সরকারের নির্দেশের অপেক্ষা! পাক অধিকৃত কাশ্মীর দখল করবে ভারতীয় সেনা

    জম্মু-কাশ্মীরকে সন্ত্রাসমুক্ত করতে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে কেন্দ্রের মোদি সরকার। ভেঙে দেওয়া হয়েছে বিধানসভা। পরিণত করা হয়েছে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে। উপত্যকা থেকে বাতিল করা হয়েছে ৩৭০ ধারা। তার পরেই সন্ত্রাস দমনে কোমর কষে নামে কেন্দ্র। জঙ্গিদমনের অংশ হিসেবেই সেপ্টেম্বর ও চলতি ডিসেম্বরে বেশ কয়েকজন জঙ্গিকে খতম করেছেন নিরাপত্তারক্ষীরা। যার জেরে উপত্যকায় ক্রমেই ফিরছে কাঙ্খিত শান্তি। আগামী বছর জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন করাতে পারে কেন্দ্র। সেজন্য চলছে জঙ্গি ঘাঁটি গুঁড়িয়ে দেওয়ার কাজ। এমতাবস্থায় নিউ কলোনিতে খোঁজ মেলে আশিকের বাড়ির। জানতে পারে বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে সরকারি জমি দখল করে। তার পরেই বাড়িটি ভেঙে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় প্রশাসন।

    প্রসঙ্গত, জঙ্গিযোগের অভিযোগে মাঝেমধ্যেই প্যালেস্টাইনে বাড়িঘর গুঁড়িয়ে দেয় ইজরায়েলের সেনাবাহিনী। উত্তর প্রদেশের যোগী আদিত্যনাথের সরকারও কুখ্যাত দুষ্কৃতীদের অবৈধভাবে গড়ে তোলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দেয় বুলডোজার চালিয়ে। এবার সেই একই পন্থা অবলম্বন করল জম্মু-কাশ্মীর প্রশাসন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • UGC: বড় সিদ্ধান্ত ইউজিসি-র! তিন নয়, এবার থেকে চার বছরে শেষ হবে ‘অনার্স ডিগ্রি’

    UGC: বড় সিদ্ধান্ত ইউজিসি-র! তিন নয়, এবার থেকে চার বছরে শেষ হবে ‘অনার্স ডিগ্রি’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনার্স ডিগ্রি নিয়ে বড়সড় সিদ্ধান্ত নিল ইউনিভার্সিটি গ্র্যান্টস কমিশন (UGC)। নতুন শিক্ষাবর্ষ থেকে বদলে যাচ্ছে অনার্স ডিগ্রির নিয়ম। এতদিন পর্যন্ত অনার্স কোর্সের মেয়াদ ছিল তিন বছর। নতুন শিক্ষবর্ষ থেকে তিন বছরের বদলে চার বছর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন। এই সংক্রান্ত নতুন নিয়মের খসড়াও তৈরি করেছে তারা।

    অনার্স কোর্সের মেয়াদ বৃদ্ধি

    কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে, জাতীয় শিক্ষা নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখেই ‘কারিক্যুলাম অ্যান্ড ক্রেডিট ফ্রেমওয়ার্ক ফর ফোর-ইয়ার আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামস’ নামে খসড়া প্রস্তাবটি তৈরি করা হয়েছে। সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (UGC) নতুন নিয়মের কথা ঘোষণা করবে।

    কী কী নতুন নিয়ম আসতে চলেছে?

    খসড়া প্রস্তাবটিতে বলা হয়েছে, ৩ বছরে স্নাতক হতে গেলে শিক্ষার্থীকে ১২০ ক্রেডিট পয়েন্ট লাভ করতে হবে। অন্য দিকে, ৪ বছরে স্নাতক হতে গেলে শিক্ষার্থীর ১৬০ ক্রেডিট পয়েন্ট প্রয়োজন। খসড়া প্রস্তাবটিতে আরও বলা হয়েছে, যদি কোনও পড়ুয়া ভবিষ্যতে গবেষণা করতে চান, তবে তাদের চার বছরের স্নাতক ডিগ্রি চলাকালীনই রিসার্চ প্রজেক্ট বেছে নিতে হবে। এতে তারা কোর্সের মেয়াদ শেষে রিসার্চ স্পেশালাইজেশনের সঙ্গে স্নাতক ডিগ্রি পাবেন।

    আরও পড়ুন: এবার থেকে ফি-বছর নির্দিষ্ট দিনেই জেইই, নীট ও কুয়েট পরীক্ষা? ভাবনা কেন্দ্রের

    বর্তমানে যারা ‘চয়েস বেসড ক্রেডিট সিস্টেমে’ তিন বছরের অনার্স ডিগ্রিতে ভর্তি হয়েছেন এবং পড়াশোনা করছেন, তাঁরা চাইলে চার বছরের স্নাতক ডিগ্রিতে পড়ার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে সেক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে অফলাইন ও অনলাইনে ক্লাস সহ একাধিক পদ্ধতিতে দুই কোর্সকে মিলিত করে দেওয়া হতে পারে।

    আবার এই নতুন নিয়মের প্রস্তাবে পড়ুয়াদের বাড়তি সুবিধা দেওয়া হচ্ছে। যেমন-ইউজিসি-এর (UGC) তরফে জানানো হয়েছে, চার বছরের অনার্স কোর্স পড়ার মাঝে কোনও পড়ুয়া যদি পড়াশোনা ছেড়ে দেন ও তবে তিনি পরে আবার তা শুরু করার সুযোগ পাবেন। তবে অনার্স কোর্স ছেড়ে যাওয়ার তিন বছরের মধ্যে তা শুরু করতে হবে। আবার কোর্সটি শেষ করার জন্য পড়ুয়া ৭ বছর সময় পাবেন।

    এছাড়াও পড়ুয়ারা চাইলে দ্বিতীয় সেমেস্টারে নিজেদের স্নাতক ডিগ্রির মূল বিষয় পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন। কোনও পড়ুয়া চাইলে একসঙ্গে দুটি বিষয় নিয়েও স্নাতক স্তরে পড়াশোনা করতে পারবেন। স্নাতক ডিগ্রির জন্য পড়ুয়াদের ন্যূনতম ৫০ শতাংশ নম্বর পেতেই হবে।

    খসড়া প্রস্তাবে (UGC) বিভিন্ন শাখা, অন্যান্য কোর্স ও তার নিয়ম নিয়েও উল্লেখ করা হয়েছে। ভাষার কোর্স, পরিবেশ শিক্ষা,  ডিজিটাল ও প্রযুক্তিগত সমাধান, স্বাস্থ্য, যোগশিক্ষা, ক্রীড়া ও শরীরচর্চা নিয়েও কোর্সের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।

  • Tarn Taran: পাঞ্জাবের তরন তরন থানায় রকেট লঞ্চার হামলা! ঘটনার পিছনে কি আইএসআই?

    Tarn Taran: পাঞ্জাবের তরন তরন থানায় রকেট লঞ্চার হামলা! ঘটনার পিছনে কি আইএসআই?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পাকিস্তান সীমান্তের কাছে পাঞ্জাবের তরন তরন (Tarn Taran) থানায় গভীর রাতে রকেট লঞ্চার (Rocket launcher) দিয়ে হামলা চালানো হল। এই ঘটনায় কোনও প্রাণহানি না ঘটলেও সীমান্তবর্তী থানায় এই ধরনের হামলায় উচ্চপর্যায়ের তদন্ত শুরু হয়েছে। ঘটনাস্থলে পৌঁছেছে পাঞ্জাব পুলিশের বিশাল বাহিনী।

    বিস্ফোরণের উদ্দেশ্য

    পুলিশ সূত্রে খবর, অমৃতসর-ভাতিন্ডা হাইওয়ে ( Amritsar-Bathinda Highway)-র উপর থানা লক্ষ্য করে রাত প্রায় একটা নাগাদ হামলা চলে। বিস্ফোরণের জেরে থানার কাচের দরজা ভেঙে পড়ে বলে খবর। বিস্ফোরণের জেরে পাশের একটি সার্ভিস স্টেশনের জানলাও ভেঙে পড়ে। এই ঘটনার পিছনে খলিস্থানি জঙ্গিদের হাত থাকতে পারে বলে খবর। এর আগেও বারবার খালিস্তানপন্থীদের স্লিপার সেলকে কাজে লাগিয়ে রকেট লঞ্চার হামলার চেষ্টা চালানো হয়েছে। খালিস্তানপন্থী সন্ত্রাসবাদী হরবিন্দর সিং ওরফে রিন্দা (Harvinder Singh Alias Rinda)-র মৃত্যুর হয়েছে। অনেকেই বলছেন,তার মৃত্যুর বদলা নিতেই এই হামলা।

    আইএসআই-এর হাত

    অনেকে এর পিছনে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা আইএসআইয়ের হাত থাকতে পারে বলেও মনে করছে। পাক গুপ্তচর সংস্থা ISI খালিস্তানপন্থীদের স্লিপার সেল ব্যবহার করে এই ধরনের হামলার পরিকল্পনা চালাচ্ছে। চলতি বছর মে মাসে মোহালিতে পাঞ্জাব পুলিশের গোয়েন্দা শাখার সদর দফতরে হামলা হয়। মোহালির এসএএস নগরের সেক্টর ৭৭-এর ওই অফিসেও রকেট লঞ্চারের সাহায্যে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। তদন্তে নেমে পুলিশ জানায় গ্যাংস্টার -খালিস্তানপন্থী জঙ্গিদের ব্যবহার করে এই ধরনের হামলার ষড়যন্ত্র করছে পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থা ISI।

    আরও পড়ুন: হিন্দু মহিলাদের বিরুদ্ধে বিতর্কিত মন্তব্যের জের, অসম মহিলা কমিশনের নোটিশ মুসলিম সাংসদকে

    ঘটনার তদন্ত

    ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন সিনিয়র পুলিশ আধিকারিকরা। বিস্ফোরণস্থল খতিয়ে দেখতে রওনা দিয়েছে ফরেনসিক টিম। পাঞ্জাব পুলিশের ডিজি গৌরব যাদব খোদ ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তিনি বলেন, “গতকাল রাত ১১টা বেজে ২২ মিনিটে এই ঘটনা ঘটে। আপাতত গ্রেনেড ছোড়া হয়েছে বলেই মনে হচ্ছে। রকেট বাহিত গ্রেনেড ছোড়া হয়। সরহলি থানার সুবিধা কেন্দ্রে সেটি এসে পড়ে। ইউএপিএ ধারায় মামলা দায়ের হয়েছে। ফরেনসিক দল এসে পৌঁছেছে। এসে পৌঁছেছে সেনার একটি দলও।”

    প্রযুক্তিগত দিক থেকে এবং ফরেনসিকদের তথ্য অনুযায়ী তদন্ত এগোবে বলেও জানান ডিজি। ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে। ঘটনার পুনর্নির্মাণ করা নিয়েও চলছে পর্যালোচনা। রকেট লঞ্চারটি উদ্ধার করেছে পুলিশ।এই ঘটনায় যদিও পাঞ্জাবে ক্ষমতাসীন আম আদমি পার্টি সরকারকে নিশানা করেছে বিজেপি। দলের নেতা মনজিন্দর সিংহ সিরসা ট্যুইটারে লেখেন, ‘আপ সরকার গুজরাট বিধানসভা এবং দিল্লি পৌরসভা নির্বাচনের ফল উদযাপনে ব্যস্ত। সীমান্ত লাগোয়া পাঞ্জাবের শান্তি এবং নিরাপত্তা নিয়ে গা ছাড়া ভাব দেখাচ্ছেন মুখ্যমন্ত্রী ভগবন্ত মান’।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    Nuclear Bomb: ভারতের পারমাণবিক শক্তি ১৯৬৮তে ভয় ধরিয়েছিল আমেরিকাকেও?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১৯৬৮ সালের জুন মাস। কানাডিয়ান নিউক্লিয়র ইনসপেক্টরদের একটি দল এসেছিলেন মুম্বইয়ের ট্রম্বেতে, কানাডা (Canada)-ইন্ডিয়া রিয়েক্টর পরিদর্শনে। তখনই তাঁরা জানিয়েছিলেন, ভারত নিউক্লিয়র ডিভাইস (Nuclear Device) উন্নত করতে দ্রুত এগোচ্ছে। আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বীও হয়ে উঠছে। অস্ত্র (Nuclear Bomb) দৌড়ে শামিল হওয়ার ভয়ও দেখাচ্ছে এই দেশ। সম্প্রতি এমনই এক নথি প্রকাশ্যে এসেছে। প্রকাশ করেছে ওয়াশিংটন। পরে কানাডার ওই প্রতিনিধি দল মার্কিন কূটনীতিকদের বলেছিলেন, প্লুটোনিয়াম গ্রেড অস্ত্র বানানোর জন্য তারা (ভারত) কম বিকিরণ করে এমন জ্বালানি ব্যবহার করছে। ওই প্রতিনিধি দল এও জানিয়েছিল, ভারত যদি প্লুটোনিয়াম উৎপাদন করে, তাহলে যে রিয়েক্টরে কাজ হবে, সেটি বছরে ১২ কেজি পর্যন্ত উৎপাদন করতে পারবে।

    ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম…

    এ সংক্রান্ত নথিটি সংরক্ষিত রয়েছে ইউএস ন্যাশনাল সিকিউরিটি আর্কাইভে। এটা দেখেই ভারতের নিউক্লিয়ার প্রোগ্রাম সম্পর্কে একটা ধারণা করতে পেরেছিল আমেরিকা। ভারত প্রথম নিউক্লিয়ার পরীক্ষা করে ১৯৭৪ সালের মে মাসে। তার ঢের আগেই তার শক্তি সম্পর্কে একটা ধারণা করে ফেলেছিল ওয়াশিংটন। এই গোপন নথি থেকে জানা যায়, ভারতের সর্বোচ্চ নিউক্লিয়ার অফিসাররা তখনই আমেরিকাকে একটি চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলে দিয়েছিল। ১৯৭০ সালের নভেম্বরে মার্কিন ডিমার্চে ভারত সরকারের কাছে বলেছিল, উৎপাদিত প্লুটোনিয়াম ব্যবহার করতে হবে মার্কিন-ভারতীয় চুক্তি অনুসারে। পিসফুল নিউক্লিয়ার এক্সপ্লোশান ডিভাইসগুলি এই ধরনের চুক্তির সঙ্গে বেমানান হবে। তিনি এও বলেছিলেন, আমরা এই ধরনের ব্যবহারে সব চেয়ে বেশি আপত্তি জানাব।

    আরও পড়ুন: কাশ্মীরে কুখ্যাত জঙ্গির দোতলা বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

    তক্ষণাৎ জবাব দিয়েছিল ভারতও। নয়াদিল্লি সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, তারা নিউক্লিয়ার অস্ত্র ডেভেলপ করতে চায় না। তারা দেখছে নিউক্লিয়ার টেকনোলজি ব্যবহার করে কী কী সুফল ঘরে তোলা যায়। তারা এও জানিয়েছিল, এ সবই হচ্ছে শান্তি বজায় রাখার উদ্দেশ্যে। এবং এজন্য যা ডেভেলপমেন্ট করা প্রয়োজন, ভারত তা করবে। এবং ভারত যে নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি শান্তির জন্যই ব্যবহার করছে, তার উল্লেখ রয়েছে ওই নথিতেও। সেখানে বলা হয়েছে, একজন (ভারত) নিউক্লিয়ার ডেভেলপমেন্ট করে চলেছে শান্তির উদ্দেশ্যে, মিলিটারি উদ্দেশ্যে নয়।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ।  

  • Virat-Anushka Anniversary: পঞ্চম বিবাহবার্ষিকীতে ‘রোম্যান্টিক’ মুডে বিরাট, কিন্তু অনুষ্কা এ কী ছবি পোস্ট করলেন?

    Virat-Anushka Anniversary: পঞ্চম বিবাহবার্ষিকীতে ‘রোম্যান্টিক’ মুডে বিরাট, কিন্তু অনুষ্কা এ কী ছবি পোস্ট করলেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১১ ডিসেম্বর বিবাহের পাঁচ বছর পূর্ণ করল ভারতীয় ক্রিকেট দলের প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি এবং বলি অভিনেত্রী অনুষ্কা শর্মা (Virat-Anushka 5th Anniversary)। ২০১৭ সালের ১১ ডিসেম্বর গাঁটছড়া বেঁধেছিলেন বিনোদন এবং ক্রীড়া জগতের দুই খ্যাতনামা তারকা। ইতালির তাস্কানিতে (Tuscany Italy) গিয়ে ডেস্টিনেশন ওয়েডিং সেরেছিলেন ‘বিরুষ্কা’ (Virushka)। পরিজন এবং কাছের বন্ধুদের উপস্থিতিতেই বিরাট-অনুষ্কার (Virat-Anushka) চার হাত এক হয়েছিল। বিবাহের পাঁচ বছরের পূর্ণতার দিনে বিরাট-অনুষ্কা একে অপরের প্রতি ভালোবাসায় ভরা পোস্ট ইন্সটাগ্রামে শেয়ার করেছেন। আজ এই বিশেষ দিনে অনুরাগী থেকে শুরু করে বলিউড তারকারা, বিরুষ্কাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সবাই।

    বিরাট-অনুষ্কার বিবাহের পাঁচ বছর…

    এদিন অনুষ্কা ইন্সটাগ্রামে কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ও সঙ্গে লিখেছেন ক্যাপশনও। ইন্সটাগ্রামের প্রথম ছবিতে খুনসুটি ও ‘দুষ্টুমি’ করার মুডে করে শেয়ার করেছেন, ‘পরী’ (Pari)  সিনেমার পোস্টারে গ্রাফিক্স করা অনুষ্কার সঙ্গে বিরাটের ছবি। শেয়ার করেছেন দিল্লিতে কাটানো প্রেমের মুহূর্ত। শুধু খুশির মুহূর্ত নয়, ছোট্ট ভামিকার জন্মের পরে পাশের বিছানাতেই শুয়ে ক্লান্ত বিরাট বিশ্রাম নিচ্ছেন, অসুস্থ শরীরে সেই ছবিও ফ্রেমবন্দি করেছিলেন অনুষ্কা। এরপর কফি কাপে বিরাট অনুষ্কার ছবি, পাহাড়ের কোলে, নদীর ধারে কাটানো মুহূর্তের ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করলেন অনুষ্কা (Virat-Anushka 5th Anniversary)।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CmBPRHfJaYp/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    বিরাটের পোস্ট…

    অন্যদিকে বিয়ের পাঁচ বছরপূর্তিতে (Virat-Anushka 5th Wedding Anniversary) স্ত্রী অনুষ্কা শর্মার সঙ্গে ‘রোম্যান্টিক’ ছবি শেয়ার করেন বিরাট কোহলিও। সঙ্গে স্ত্রীর প্রতি ভালোবাসা উজাড় করে দিয়ে বিরাট লেখেন, “এক অসমাপ্ত যাত্রার ৫ বছর। তোমাকে পেয়ে আমি ধন্য। আমার সমস্ত হৃদয় দিয়ে আমি তোমায় ভালোবাসি”।

    [insta]https://www.instagram.com/p/CmBQxE0vgcq/?utm_source=ig_web_copy_link[/insta]

    তাঁদের রূপকথার পেছনের কাহিনী

    বিনোদন জগৎ তথা ক্রিকেটের অন্যতম জনপ্রিয় জুটি হলেন অনুষ্কা শর্মা এবং বিরাট কোহলি। তাঁদের প্রেমের সফরটকে রূপকথা না বললেই নয়। তাঁদের প্রথম দেখা হওয়া থেকে বিয়ে সবটাই ভীষণই জনপ্রিয় সাধারণ মানুষের মধ্যে। ‘বিরুষ্কা’র রসায়ন বরাবরই মুগ্ধ করে এসেছে তাঁদের অনুগামীদের। বলিউডের ‘পারফেক্ট কাপল’ এর এক জ্বলন্ত নিদর্শন হয়ে উঠেছেন। কিন্তু তাঁদের একসঙ্গে হওয়ার পিছনের গল্প কি জানেন? সম্প্রতি তারই বিষয়ে এক সংবাদমাধ্যমে বলেছেন অনুষ্কা।

    ২০১৩ সালের ঘটনা। একটি শ্যাম্পুর বিজ্ঞাপনের শ্যুটিংয়ের সময় প্রথমবার আলাপ হয় তাঁদের। তিনদিনের শ্যুটিং ছিল তাঁদের। আর তখন বিরাটকে দেখে খুব অহংকারী মনে হয়েছিল অনুষ্কার। তাই তিনি ভেবেছিলেন, অনুষ্কাও আরও বেশি অহংকারী হওয়ার ভাব দেখাবেন। এমন পরিকল্পনা করে বিজ্ঞাপনের সেটে উপস্থিত হয়েছিলেন অনুষ্কা শর্মা। তবে সামনে থেকে বিরাটকে দেখে অবাক হয়ে যান তিনি। কারণ বিরাটের সঙ্গে কথা বলে তাঁর মনে হয়েছিল তিনি একজন বুদ্ধিদীপ্ত মজার মানুষ। এরপর তিন দিনের মধ্যেই গাঢ় হয়ে যায় তাঁদের বন্ধুত্ব। আর বর্তমানে তাঁদের পাঁচ বছরের দাম্পত্য জীবন বেশ রঙিন। ২০২১ সালে তাঁদের পরিবারে আসে নতুন সদস্য ভামিকা। ফলে তাঁদের সম্পর্ক যে কতটা ভালোবাসা-খুনসুটিতে ভরা, তা বারবার বিভিন্ন ছবির মাধ্যমে ধরা পড়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায় (Virat-Anushka 5th Anniversary)।

  • India vs Bangladesh: ঈশানের দ্বি-শতরান, কোহলির সেঞ্চুরি! ২২৭ রানে বাংলাদেশকে হারাল ভারত

    India vs Bangladesh: ঈশানের দ্বি-শতরান, কোহলির সেঞ্চুরি! ২২৭ রানে বাংলাদেশকে হারাল ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বাংলাদেশের বিরুদ্ধে নিয়মরক্ষার ম্যাচে রেকর্ডের পর রেকর্ড গড়লেন ঈশান কিষান, বিরাট কোহলি। প্রথম জন হাঁকালেন ডাবল সেঞ্চুরি। আর বিরাট কোহলি থামলেন শতরান করে। দুই ব্যাটসম্যানের সৌজন্যে ভারত নিয়মরক্ষার ম্যাচে বাংলাদেশকে হারাল ২২৭ রানে। এই জয় হয়তো হোয়াইট ওয়াশের হাত থেকে ভারতকে বাঁচালো ঠিকই, কিন্তু সিরিজ ২-১ ব্যবধানে জিতল বাংলাদেশ।

    ম্যাচের নায়ক ঈশান

    চট্টগ্রামে শনিবারের মাচের নায়ক ঈশান কিষান। ১৩১ বলে তাঁর সংগ্রহ ২১০ রান। দ্বিশতরান করতে তার লেগেছে ১২৬টি বল। যা একদিনের ক্রিকেটে দ্রুততম। ঈশান ভেঙে দিলেন ক্রিস গেইলের রেকর্ড। ওয়েস্ট ইন্ডিজ তারকা ২০১৫ সালের বিশ্বকাপে জিম্বাবোয়ের বিরুদ্ধে ১৩৮ বলে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। শুধু তাই নয়, সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি করলেন ঈশান। তিনি পিছনে ফেললেন ভারতীয় দলের অধিনায়ক রোহিত শর্মাকে। এদিনের ম্যাচে ঈশানকে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছেন বিরাট কোহলি ৯১ বলে করেছেন ১১৩ রান। একদিনের ফরম্যাটে এটি তার ৪৪তম সেঞ্চুরি। একই সঙ্গে মোট আন্তর্জাতিক শতরানের তালিকায় রিকি পন্টিংকে টপকে গেলন তিনি। পন্টিং ৭১টি সেঞ্চুরি করেছেন। কোহলির ঝুলিতে ৭২টি শতরান। শীর্ষে শচীন তেন্ডুলকর (১০০টি)।

    আরও পড়ুন: আগামী তিন মাসে টানা ম্যাচ টিম ইন্ডিয়ার! শ্রীলঙ্কার সঙ্গে খেলা ইডেনেও

    ম্যচের ইতিউতি

    টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৮ উইকেটে ভারত তোলে ৪০৯ রান। যা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এই ফরম্যাটে সবচেয়ে বেশি রান। চোটের কারণে খেলেননি রোহিত শর্মা। তাঁর জায়গায় শিখর ধাওয়ানের সঙ্গে ওপেন করেন ঈশান কিষান। শুরুতেই ফিরে যান শিখর। তবে সেই ধাক্কা সামলে ঈশানের সঙ্গে জুটি বেঁধে বিরাট কোহলি দ্বিতীয় উইকেটে ২৯০ রানের রেকর্ড পার্টনারশিপ গড়েন। ঈশান আউট হওয়ার পর ভারতের বাকি ব্যাটসম্যানরা দ্রুত মাঠ ছাড়েন। না হলে স্কোর আরও বেশি হতে পারত। শ্রেয়স আইয়ার ৩, লোকেশ রাহুল ৮ রান করে আউট হন। অক্ষর প্যাটেল ২০ ও ওয়াশিংটন সুন্দর ৩৭ রান যোগ করেন।
    বাংলাদেশ জবাবে ৩৪ ওভারে ১৮২ রানে অলআউট হয়ে যায়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Kolkata Weather: বাংলাতেও মন্দৌসের প্রভাব? বাড়তে পারে মহানগরীর তাপমাত্রা

    Kolkata Weather: বাংলাতেও মন্দৌসের প্রভাব? বাড়তে পারে মহানগরীর তাপমাত্রা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে নভেম্বরের শুরুতেই শীত পড়তে শুরু করেছিল। মাসের শেষে শীত উধাও হলেও ডিসেম্বরে আবার শীতের আমেজ পাচ্ছে রাজ্যবাসী। কিন্তু ডিসেম্বরের দ্বিতীয় সপ্তাহে এসে ফের পারদ ফের ঊর্ধ্বমুখী (Kolkata Weather)। রাতে বাড়তে পারে শহর কলকাতার তাপমাত্রা। 

    শনিবার সামান্য বেড়েছে শহরের তাপমাত্রা। শুক্রবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শনিবার তা ১৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। 

    গত কাল কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা (Kolkata Weather) ছিল ১৫.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস যা কিনা স্বাভাবিক। গত কাল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। গত কাল সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত বাতাসে আপেক্ষিক আর্দ্রতা পরিমাণ ছিল ৭২ শতাংশ। গত কাল সকাল সাড়ে আটটা থেকে আজ সকাল সাড়ে আটটা পর্যন্ত শেষ ২৪ ঘণ্টায় কোনও বৃষ্টি হয়নি।

    আরও পড়ুন: জল্পনার অবসান! হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন সুখবিন্দর সিং সুখু 

    এদিকে দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের ঘূর্ণিঝড় মন্দৌসের প্রত্যক্ষ না হলেও পরোক্ষ প্রভাব পড়বে রাজ্যে (Kolkata Weather)। এর প্রভাব সরাসরি পড়বে তামিলনাড়ু, পুদুচেরি ও দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূলে। ইতিমধ্যেই উপকূলবর্তী এলাকায় ঘূর্ণিঝড়ের সতর্কতা জারি হয়েছে। রাজ্যে এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব না পড়লেও, বঙ্গোপসাগর থেকে জলীয় বাষ্প ঢোকায় আগামী কয়েকদিন তাপমাত্রার পারদ হবে ঊর্ধ্বমুখী। শনিবার থেকেই পড়বে সেই প্রভাব। কলকাতায় সকালের দিকে হালকা ধোঁয়াশা। দিনভর আংশিক মেঘলা আকাশ। হাওয়া অফিস থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী আগামিকাল সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকার কথা, সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকবে ২৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের আশপাশে। আকাশ আংশিক মেঘাচ্ছন্ন থাকার কথা।  
     
    তবে আগামী সপ্তাহে ফের নামতে পারে পারদ। উত্তরবঙ্গ ও দক্ষিণবঙ্গে কোথাও আপাতত বৃষ্টির (Kolkata Weather) সম্ভাবনা নেই। প্রসঙ্গত, অক্টোবরের শেষে এই শহরের তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রির নীচে নেমেছিল। শেষবার ২০১২-র অক্টোবরে ২০ ডিগ্রির নীচে নেমেছিল পারদ। ওই বছর ২৮ অক্টোবর কলকাতার তাপমাত্রা ছিল সর্বনিম্ন ১৯.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। অক্টোবর মাসে কলকাতায় পারদ পতনের সর্বকালীন রেকর্ড ১৯৫৪ সালের ৩১ অক্টোবর। সেই বছর তাপমাত্রা নেমেছিল ১৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসে।  

    অন্ধ্রপ্রদেশের পুদুচেরি এবং শ্রীহরিকোটার মধ্যে আছড়ে পড়েছে ঘূর্ণিঝড় মন্দৌস। যার জেরে এদিন ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে তামিলনাড়ু ও রায়ালসীমায়ে। কর্নাটকেও ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনার রয়েছে। দক্ষিণ কর্নাটকে বৃষ্টি চলবে রবিবারেও। অন্যদিকে নতুন করে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রভাবে জম্মু-কাশ্মীর, লাদাখ এবং হিমাচল প্রদেশে এদিন বিচ্ছিন্নভাবে বৃষ্টি কিংবা তুষারপাতের পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে।

    রাজ্যে সারাদিকে কোথায় কেমন তাপমাত্রা ছিল?

    আসানসোল (১০.২)
    বহরমপুর (১৪.২)
    বাঁকুড়া (১২.৭)
    বর্ধমান ( ১৩.৬)
    কোচবিহার ( ১২.১)
    দার্জিলিং (৭.৬)
    কালিম্পং ( ১১.৫)
    দিঘা ( ১৩.১)
    কলকাতা (১৫.৬)
    দমদম (১৬.২)
    কৃষ্ণনগর (১৩.৪)
    মালদহ (১৫.৫)
    মেদিনীপুর (১৩.৭)
    শিলিগুড়ি (১৪.৭)
    শ্রীনিকেতন ( ১২.১)
    সুন্দরবন (১৬.৫)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share