Blog

  • IPL 2023: প্রকাশিত হল আইপিএলের সূচি, ম্যাচ কবে শুরু ও শেষ, জানুন বিস্তারিত

    IPL 2023: প্রকাশিত হল আইপিএলের সূচি, ম্যাচ কবে শুরু ও শেষ, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলতি বছর আইপিএলের পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশ করল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। মহিলা আইপিএলের সূচি ঘোষণা আগেই হয়ে গিয়েছিল। এবার পুরুষদের আইপিএলেরও পূর্ণাঙ্গ সূচি ঘোষণা করল বিসিসিআই। ৩১ মার্চ থেকে শুরু হবে প্রতিযোগিতা। আর ফাইনাল খেলা হবে ২৮মে। গতবারের চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটান্স ও চেন্নাই সুপার কিংসের ম্যাচ দিয়ে শুরু হবে আইপিএল ২০২৩। ৩১ মার্চ আইপিএল ২০২৩-এর উদ্বোধনী ম্যাচে আমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে মুখোমুখি হবেন মহেন্দ্র সিং ধোনি ও হার্দিক পান্ডিয়া ব্রিগেড। ২৮ মে ফাইনালও হবে মোদি স্টেডিয়ামেই।

    আইপিএল-এর সূচি

    আইপিএল ২০২৩-এও ১০টি দলকে দুটি গ্রুপে ভাগ করা হয়েছে। গ্রুপ ‘এ’-তে রয়েছে– মুম্বই ইন্ডিয়ান্স, রাজস্থান রয়্যালস, কলকাতা নাইট রাইডার্স, দিল্লি ক্যাপিটালস এবং লখনউ সুপার জায়েন্টস। অপরদিকে গ্রুপ ‘বি’তে রয়েছে – চেন্নাই সুপার কিংস, পাঞ্জাব সুপার কিংস, সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ, রয়্যালস চ্যালেঞ্জার্স ব্যাঙ্গালোর এবং গুজরাট টাইটান্স। এবারের আইপিএলের গ্রুপ পর্বে মোট ৭০ টি ম্যাচ হবে। ৩১ মার্চ প্রথম ম্যাচে গতবারের চ্যাম্পিয়ন গুজরাট টাইটান্সের বিরুদ্ধে মুখোমুখি হবে চারবারের চ্যাম্পিয়ন চেন্নাই সুপার কিংস। আর ২১ মে হবে গ্রুপ পর্যায়ের শেষ ম্যাচ। মুখোমুখি হবে আরিসিবি ও গুজরাট। আবার, আইপিএল পূর্বের ন্যায় প্রত্যেকটি ফ্র্যাঞ্চাইজির শহরে ফেরায় প্রতি দলকে ৭টি করে হোম ম্যাচ ও ৭টি করে অ্যাওয়ে ম্যাচ খেলতে হবে।

    আরও পড়ুন: শামির ৪ উইকেট! জাদেজা-অশ্বিনের দুরন্ত বলে অস্ট্রেলিয়ার প্রথম ইনিংস শেষ ২৬৩ রানে

    এবারে মোট ১২টি মাঠে হবে আইপিএলের আসর। দশ দলের ১০টি মাঠ ছাড়াও আরও ২টি মাঠও রয়েছে। মাঠগুলি হল আমদাবাদ, মোহালি, লখনউ, হায়দ্রাবাদ, বেঙ্গালুরু, চেন্নাই, কলকাতা, জয়পুর, মুম্বই, গুয়াহাটি ও ধরমশালা।

    উল্লেখ্য, ১ এপ্রিল অ্যাওয়ে ম্যাচ দিয়ে কেকেআর তাদের আইপিএলে অভিযান শুরু করবে। কেকেআরের বিপক্ষ দল পাঞ্জাব কিংস। কলকাতার দলটি খেলতে যাবে মোহালিতে। এর পর ৬ এপ্রিল কেকেআর ইডেন গার্ডেন্সে বিরাট কোহলির রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে খেলবে।

    প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ৪ মার্চ থেকে শুরু হচ্ছে প্রথম মহিলা আইপিএল। পনেরো দিন ধরে যা চলবে। ফাইনাল হবে আগামি ২২ মার্চ।  মহিলা আইপিএল নিয়ে এমনিতেই উন্মাদনা তুঙ্গে, তারই মধ্যে পুরুষদের আইপিএল নিয়েও সূচি ঘোষণা করা হল। মহিলা আইপিএল নিয়ে পুরোদমে কাজ শুরু করে দিয়েছে বোর্ড।

  • Calcutta High Court: দস্যু রত্নাকর পরে বাল্মীকি হন! ‘লেডি ম্যাকবেথ’-এর পর এসএসসি প্রসঙ্গে অভিমত হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: দস্যু রত্নাকর পরে বাল্মীকি হন! ‘লেডি ম্যাকবেথ’-এর পর এসএসসি প্রসঙ্গে অভিমত হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: স্কুল সার্ভিস কমিশনকে এবার বাল্মীকির সঙ্গে তুলনা করল কলকাতা হাইকোর্ট। নিয়োগে অনিয়মের জন্য অযোগ্য নবম-দশমের ৯৫২ জন শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করতে এসএসসি-কে নির্দেশ দিয়েছিল আদালত।  শুধু তাই নয়, তাঁদের নাম, রোল নম্বরের পাশাপাশি এবং বাবার নাম ও স্কুলের তথ্যও উল্লেখ করতে বলা হয়েছিল।  আদালতের নির্দেশ মতো এসএসসি সেই কাজে এগিয়েছিল। এ প্রসঙ্গে শুক্রবার আদালতের পর্যবেক্ষণ, রত্নাকর যদি বাল্মীকি হতে পারেন, তবে কমিশন নিজেদের পরিবর্তন করলে ক্ষতি কী?

    আদালতে সওয়াল-জবাব

    বৃহস্পতিবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চে কমিশন জানিয়েছিল, “অনেক ভুল হয়েছে। এখন সংশোধন করার সময় এসেছে। আমরা তাই করছি।” শুক্রবার এই মন্তব্যের প্রসঙ্গ টেনেই নবম-দশম শ্রেণির ৯৫২ জন শিক্ষকের মধ্যে কিছু ব্যক্তির আইনজীবী বলেন, “স্কুল সার্ভিস কমিশন এখন সব এজলাসে গিয়ে সাধু সাজছে। নিজেদের যুধিষ্ঠির বলে প্রমাণ করতে চাইছে। এমন ভাব করছে যেন তারা কোনও ভুল করেনি। এই সবকিছুই কমিশনের ভুলের জন্য হচ্ছে।” এরপরেই বিশ্বজিৎ বসু পালটা প্রশ্ন করেন, “আমাদের দেশের পুরাণ অনুযায়ী দস্যু রত্নাকর পরে বাল্মীকি হয়েছিলেন। এটা ভালো লক্ষণ। অসুবিধা কোথায় ?

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    বৃহস্পতিবার গ্ৰুপ ডি কর্মী নিয়োগ মামলায় বিচারপতি সুব্রত তালুকদার এবং বিচারপতি সুপ্রতিম ভট্টাচার্যের ডিভিশন বেঞ্চে এসএসসি-র আইনজীবীর দাবি ছিল, ‘‘যা ভুল হয়েছে, তা সংশোধন করতে সব ধরনের চেষ্টা করা হচ্ছে। আদালতকে সব তথ্য দিয়ে সাহায্য করছি। আমাদের যুধিষ্ঠির হতে গত দেড় বছর লেগেছে।’’ একই ভাবে নবম-দশম শ্রেণির মামলাতেও নিজেদের ভুল শোধরানোর কথা জানিয়েছে এসএসসি। যা দেখে বিচারপতি তালুকদার লেডি ম্যাকবেথের সঙ্গে এসএসসি-র তুলনা করেন। প্রসঙ্গত, গ্রুপ ডি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ১ হাজার ৯১১ জনের চাকরি বাতিলের পাশাপাশি সেই পদে নিয়োগের জন্যও নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। রায়দানের তিন সপ্তাহের মধ্যেই সেই নির্দেশ কার্যকরী করার কথাও বলা হয়েছিল।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Kuntal Ghosh: কুন্তল ঘোষকে আরও ১৪ দিনের জেল, হেফাজতে নিতে পারে সিবিআই!

    Kuntal Ghosh: কুন্তল ঘোষকে আরও ১৪ দিনের জেল, হেফাজতে নিতে পারে সিবিআই!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজও জামিন পেলেন না কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh)। নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেফতার তৃণমূলের হুগলির যুবনেতাকে আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতের নির্দেশ দিল নগর দায়রা আদালত। ফলে আপাতত ৩ মার্চ পর্যন্ত প্রেসিডেন্সি জেলেই থাকতে হবে কুন্তলকে। 

    এদিকে এদিনই আদালত চত্বরে আত্মহত্যার হুমকি দিলেন কুন্তল ঘোষ (Kuntal Ghosh)। হুগলির যুব তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি বলেন, “দোষী সাব্যস্ত হলেই আত্মহত্যা করব।” সম্প্রতি কুন্তলকে গ্রেফতার করেছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট৷ তাঁর কাছে ১০০ কোটি টাকা ও মূল্যবান গাড়ি থাকার অভিযোগ উঠেছে৷ শুক্রবার কুন্তলকে আদালতে পেশ করে ইডি৷ সেই সময় তিনি দাবি করেন, “তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা যাবতীয় অভিযোগ ভিত্তিহীন। এগুলো যদি প্রমাণ করতে পারে, তাহলে আত্মহত্যা করব।” নিয়োগ দুর্নীতিতে গ্রেফতার হওয়ার পর প্রথমে ইডি হেফাজতে ছিলেন কুন্তল৷ এখন তিনি রয়েছে বিচারবিভাগীয় হেফাজতে৷ এই মুহূর্তে প্রেসিডেন্সি সংশোধনাগারে রয়েছেন তিনি৷ বৃহস্পতিবার সেখানে গিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন গোয়েন্দারা। ইডি সূত্রে জানা গিয়েছে, এর আগে কুন্তল ঘোষকে জেরা করে তদন্তকারী আধিকারিকরা রাজ্যের তৎকালীন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের এই দুর্নীতিতে জড়িত থাকার বিষয়টি জানতে পারেন। কুন্তল ঘোষ ইডিকে জানান, শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির লভ্যাংশের টাকা পেতেন পার্থ চট্টোপাধ্যায়, মানিক ভট্টাচার্য-সহ রাজ্যের একাধিক প্রভাবশালীরা।

    আরও পড়ুন: খরচে লাগাম টানতে দিল্লি-মুম্বাইয়ের অফিস বন্ধ করল ট্যুইটার, কাজ হবে বাড়ি থেকেই

    শুক্রবার এই মামলার শুনানি ছিল নগর দায়রা আদালতে। আদালত কক্ষে ইডি এবং তাঁর আইনজীবী নিজেদের কথা জানানোর পরেই হঠাৎ কুন্তল জানান, তিনিও কিছু বলতে চান। বিচারক তাঁকে কথা বলার অনুমতি দেন। কুন্তল (Kuntal Ghosh) বলেন, “সব কিছুর মধ্যে একটা পর্দা রয়েছে…।” কুন্তলের বাড়িতে থেকে একটি ধূসর রঙের ডায়েরি উদ্ধার করেছেন গোয়েন্দারা। সেই ডায়েরির পাতায় সাঙ্কেতিক লেখার পাশাপাশি গানের কলিও খুঁজে পায় ইডি। শুক্রবার কোর্ট রুমে এই ডায়েরি নিয়ে কিছু বলতে শুরু  করেছিলেন কুন্তল। কিন্তু ‘ডায়েরি’ শব্দটি শোনামাত্রই বিচারক কুন্তলকে থামিয়ে প্রশ্ন করেন, “আপনি কি নতুন কিছু বলতে চান?” কুন্তল থমকে গিয়ে আবার বলতে শুরু করেন। বিচারকের প্রশ্নের উত্তরে তিনি জানান, “হ্যাঁ। বলতে চাই। গোপাল দলপতির আন্ডারে…”। কিন্তু এ বারও বাক্য সম্পূর্ণ করতে পারেননি কুন্তল। বিচারক আবার তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বলেন, “আপনার যদি কিছু নতুন বলার থাকে আইনজীবীর মারফত বলুন।” এরপরেই চুপ করে যান কুন্তল। প্রায় আর কোনও কথাই বলতে পারেননি শুনানি চলাকালীন পুরো সময়ে। পরে কুন্তলের সঙ্গে কথা বলার পর তাঁর আইনজীবী বিচারককে জানান, তাঁদের নতুন কিছু বলার নেই।

    এবার সিবিআই হেফাজতে কুন্তল? 

    এদিকে সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, এবার কুন্তলকে (Kuntal Ghosh) জেরার জন্যে হেফাজতে নিতে পারে সিবিআই। কুন্তলকে হেফাজতে নিতে চেয়ে আলিপুর বিশেষ সিবিআই আদালতের দ্বারস্থ হচ্ছে তদন্তকারী সংস্থা। আদালত থেকে প্রোডাকশন ওয়ারেন্টও জারি করা হয়েছে। আগামী সোমবার আদালতে পেশ করা হবে কুন্তল ঘোষকে। সিবিআই আধিকারিকরা চাইছেন বিষয়টির গভীরে যেতে। নিয়োগ দুর্নীতিতে কীভাবে কুন্তলের নাম জড়াল তা জানতে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Adeno: শহর জুড়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপট! আক্রান্ত খুদেরা, শিশু হাসপাতালে আইসিইউ-র সঙ্কট

    Adeno: শহর জুড়ে অ্যাডিনো ভাইরাসের দাপট! আক্রান্ত খুদেরা, শিশু হাসপাতালে আইসিইউ-র সঙ্কট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবহাওয়ার খাম খেয়ালিপনা এবং কোভিড পরবর্তী সময়ে শিশুদের ইমিউনিটি কমে যাওয়ার ফলে সর্দি, কাশি, জ্বর, ফুসফুসে সংক্রমণ বাড়ছে শিশুদের। শহর জুড়ে দেখা দিয়েছে নতুন এক ভাইরাসের দাপট। যার নাম অ্যাডিনো ভাইরাস (Adeno Virus)। শিশুদের উপর এরা বেশি প্রভাব বিস্তার করছে। সর্দি, কাশি, জ্বর, ফুসফুসে সংক্রমণ, প্রাথমিক ভাবে এমনই লক্ষ্মণ। ফলে স্বাভাবিক ভাবেই সাধারণ ভাইরাল ফিভারের সঙ্গে ভুল করে ফেলছেন চিকিৎসক থেকে রোগীর পরিবার।  সংক্রমণ ক্রমশ বাড়ছে। শিশু হাসপাতালে আইসিইউয়ে সঙ্কট দেখা দিয়েছে ইতিমধ্যেই। আইসিইউয়ে বেডের জন্য হাহাকার দেখা দিয়েছে, অন্যদিকে উপচে পড়ছে জেনারেল বেড।  কলকাতা মেডিক্যালে দেড় মাসে এই ভাইরাসের সংক্রমণে ৩জনের মৃত্যু হয়েছে। 

    অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপ

    আচমকাই শহরে বেড়েছে অ্যাডিনো ভাইরাসের প্রকোপ। এই পরিস্থিতি কীভাবে মোকাবিলা করা যায় তা নিয়ে স্বাস্থ্য দফতরের তরফে একাধিকবার বৈঠক করা হয়েছে। বেশ কিছু জায়গায় তাঁরা বাড়তি সরঞ্জাম আনার প্রস্তুতি শুরু করেছে। আইসিইউ বেড যাতে বাড়ানো যায়, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। একইসঙ্গে ভেন্টিলেটরি সাপোর্টও একাধিক জায়গায় প্রয়োজন হয়ে পড়ছে। চিকিৎসকরা জানাচ্ছেন গত দেড় মাসে শিশুদের মধ্যে সর্দি, কাশি, জ্বর বেড়েছে। তা থেকে হচ্ছে ফুসফুসের সংক্রমণ। এক থেকে ২ বছর বয়সী শিশুদের ভর্তি করতে হচ্ছে আইসিইউতে। 

    আরও পড়ুন: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

    স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, কোভিডের জন্য দুবছর শিশুরা বাড়িতেই ছিল। ফলে এই বয়সে যে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তৈরি হওয়ার কথা তা হয়নি। একইসঙ্গে পারদের ওঠানামা লেগেই রয়েছে। পিসিআর (polymerase chain reaction) টেস্ট করে অ্যাডিনোভাইরাস চিহ্নিত করা গেলেও এই ভাইরাসের নির্দিষ্ট কোনও ওষুধ নেই। শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমলেই থাবা বসাচ্ছে অ্যাডিনোভাইরাস। প্রাথমিক পর্যায়ে সাধারণ ফ্লু-এর মতোই জ্বর, হাঁচি, সর্দি-কাশি, চোখ জ্বালা, ডাইরিয়া, শরীরে অক্সিজেনের মাত্রা কমে গিয়ে শ্বাসকষ্টের সমস্যা হচ্ছে রোগীর। কোনও কোনও ক্ষেত্রে উপসর্গ থাকছে ৩০ থেকে ৩৫ দিন পর্যন্ত।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Nadia: সাত মাস ধরে স্কুলে না গিয়েও নিয়মিত বেতন নিচ্ছেন শিক্ষক, জানুন আসল কারণ  

    Nadia: সাত মাস ধরে স্কুলে না গিয়েও নিয়মিত বেতন নিচ্ছেন শিক্ষক, জানুন আসল কারণ  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: তাঁর বয়স ৫৫। বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে (Student)! এছাড়া মহিলা কর্মীদের সঙ্গে অশালীন আচরণ করার অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। এসব কারণেই ২০২২ সালের জুলাই মাসে তুলে নেওয়া হয় রানাঘাট (Nadia) ১ নম্বর ব্লকের গাংনাপুর থানার চিনাপুকুরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক পরিমল বাইনকে। তারপর থেকে এক দিনও স্কুলে না গিয়ে নিয়মিত বেতন নিচ্ছেন পরিমল। তাঁর বিরুদ্ধে তোলা যাবতীয় অভিযোগ স্বীকার করে নিয়েছেন ওই শিক্ষক। জানিয়েছেন, বসে বসে বেতন নিতে ভাল লাগে না তাঁর। পরিমল বলেন, আমি তো স্কুলে যেতে চাই। কিন্তু আমায় বের করে দিয়েছে। এ ভাবে বসে বসে বেতন নিতে আমারও ভাল লাগে না।

    শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিযোগ…

    ২০১৩ সালে চিনাপুকুরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন পরিমল। তার পর থেকে তাঁর বিরুদ্ধে মহিলা কর্মীদের অভিযোগের অন্ত নেই। তার জেরে ২০১৯ সালে পরিমলকে অন্য একটি স্কুলে বদলি করা হয়। বছর দুয়েক পরে ফের চিনাপুকুরিয়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ফিরে আসেন পরিমল। এ বার তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছেন তিনি। বিয়ে করতে চেয়ে ওই ছাত্রীর অভিভাবককে ফোনও করেন পরিমল। অভিযোগ স্বীকারও করে নিয়েছেন ওই শিক্ষক (Nadia)। তিনি বলেন, হ্যাঁ, আমি ফোন করে বলেছিলাম ওই ছাত্রীর মাকে, আপনার মেয়েকে পছন্দ হয়, দেখুন দেওয়া যায় কি না। স্কুলের প্রধান শিক্ষক জয়ন্ত বাগচি বলেন, স্কুলে ফিরে এসে ফের ছাত্রীদের নোংরা আচরণ করা শুরু করেন উনি। চতুর্থ শ্রেণির এক ছাত্রীকে বিয়ের প্রস্তাবও দিয়েছেন।

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    সরকারী স্কুল পরিদর্শক সুকন্যা রায়চৌধুরী বলেন, স্কুল পরিদর্শক অসুস্থ থাকায় গত বেশ কয়েকদিন ধরে আমি দায়িত্ব সামলাচ্ছি। তবে পরিমলের ব্যাপারে বিশেষ কিছু বলতে চাননি তিনি। রানাঘাটের এসডিও হরিশ রশিদ বলেন, ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে কোনও লিখিত অভিযোগ আমি পাইনি। পেলে আইনানুগ পদক্ষেপ করা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Twitter: খরচে লাগাম টানতে দিল্লি-মুম্বাইয়ের অফিস বন্ধ করল ট্যুইটার, কাজ হবে বাড়ি থেকেই

    Twitter: খরচে লাগাম টানতে দিল্লি-মুম্বাইয়ের অফিস বন্ধ করল ট্যুইটার, কাজ হবে বাড়ি থেকেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিধ্বস্ত ট্যুইটারের (Twitter) আর্থিক পরিস্থিতি। এমতাবস্থায় খরচ কমাতে ভারতের অধিকাংশ অফিস বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্যুইটারের নয়া মালিক ইলন মাস্ক। জানা গিয়েছে, ইতিমধ্যেই দিল্লি ও মুম্বাইয়ের অফিস বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাড়ি বসেই কাজ করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কর্মীদের। ভারতে শুধুমাত্র বেঙ্গালুরুতেই এখনও ট্যুইটারের অফিস রয়েছে। ট্যুইটারের ভরাডুবির মধ্যেই এই মাইক্রো ব্লগিং সাইট সংস্থা কেনেন পৃথিবীর ধনীতম ব্যক্তি তথা টেসলা কর্ণধার ইলন মাস্ক। কেনার পর থেকেই খরচ কমাতে একাধিক পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। সম্প্রতি বহু কর্মীও ছাঁটাই করা হয়েছে সংস্থাটি থেকে। এবার দফতর বন্ধ করার পথে হাঁটলেন এই ধনকুবের। 

    জানা গিয়েছে, ট্যুইটারের (Twitter) তিনটি অফিস ছিল ভারতে। সেখানে অন্তত ২০০ জন কর্মী কাজ করতেন। কিন্তু গত বছর ট্যুইটারের মালিকানা বদলের পরেই ছেঁটে ফেলা হয়েছে প্রায় ৯০ শতাংশ কর্মীকে। খরচ কমাতে বিশ্বজুড়েই অসংখ্য টুইটার কর্মীকে ছেঁটে ফেলেছেন মাস্ক। ভারতেও তার প্রভাব পড়েছে। মাত্র কয়েকজন কর্মীকে দিয়েই ভারতে কাজ সারছে এই মাইক্রো ব্লগিং সাইটটি।   

    এই পরিস্থিতিতেই বৃহস্পতিবার হঠাতই অফিস বন্ধ করার সিদ্ধান্ত নেয় ট্যুইটার (Twitter) কর্তৃপক্ষ। তিনটি দফতরের মধ্যে দু’টিই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। দিল্লি ও মুম্বাইয়ের অফিসের কর্মীদের বলা হয়েছে, আপাতত বাড়িতে বসেই কাজ চালাতে হবে। তবে কতদিন এভাবে কাজ করতে হবে সেই বিষয়ে সংস্থা কিছু জানায়নি কর্মীদের। 

    ইলন মাস্কের বক্তব্য, ভারতে সেভাবে ব্যবসা করতে পারছে না ট্যুইটার (Twitter)। যদিও একাধিক সমীক্ষার দাবি, আগামী দিনে সোশ্যাল মিডিয়ার ক্ষেত্রে বহু উন্নতির সুযোগ রয়েছে ভারতে। তবে মাস্কের দাবি, ভারত ট্যুইটারকে ব্যবসায়িক লাভ দিতে ব্যর্থ। তাই খরচ কমাতে ভারতের অফিস বন্ধ করা হয়েছে। যদিও বেঙ্গালুরুতে এখনও ট্যুইটারের অফিস চলছে। সেখানে মূলত ইঞ্জিনিয়াররাই কাজ করেন। সেই অফিসও যেকোনও মুহূর্তে বন্ধ হতে পারে বলে মনে করছে ওয়াকিবহাল মহল।

    আরও পড়ুন: বদলির নির্দেশ না মানলে বন্ধ হবে শিক্ষকদের বেতন, কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    পলিসিগত বদলের কারণে ইতিমধ্যেই বহু বিজ্ঞাপনদাতাকে হারিয়েছে ট্যুইটার (Twitter)। সংস্থার খরচ টানতে নিলামে তুলতে হয়েছে সানফ্রান্সিসকো হেড কোয়ার্টারের একাধিক আসবাব, কফি মেশিনও। বেচে দিতে হয়েছে সংস্থার লোগো স্থাপত্যটি। তাতেও মেটানো যাচ্ছে না সংস্থার হেডকোয়ার্টারের ভাড়া। এখানেই শেষ নয়, খরচ টানতে ট্যুইটারে ইউজারদের হ্যান্ডেল নেমগুলিও নিলামে তোলার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন এলন। তবে তাতেও সংস্থার অর্থনীতির হাল ফেরাতে পারছেন না ইলন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     
  • Russia-Ukraine War: ইউক্রেনের হয়ে লড়তে আইএস জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আমেরিকা! বিস্ফোরক দাবি রাশিয়ার

    Russia-Ukraine War: ইউক্রেনের হয়ে লড়তে আইএস জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আমেরিকা! বিস্ফোরক দাবি রাশিয়ার

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রায় এক বছর হতে চলল রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের (Russia-Ukraine War)। লড়াই থামার কোনও লক্ষণই নেই। আর এর মধ্যেই একটি বিস্ফোরক অভিযোগ করেছে মস্কো। বৃহস্পতিবার রাশিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা (Russian Intelligence) ফরেন ইন্টেলিজেন্স সার্ভিস (এসভিআর) দাবি করেছ, ইউক্রেন সেনার সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে সামিল হয়েছে ইসলামিক স্টেট (আইএস) জঙ্গিরা। 

    দেশের গোয়েন্দা সংস্থার (Russian Intelligence) এই দাবির স্বপক্ষে একটি ভিডিও ফুটেজ প্রকাশ করা হয় রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের দফতরের তরফেও (এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি মাধ্যম)। তাতে দেখা গিয়েছে, ইউক্রেনীয় সেনার (Russia-Ukraine War) পোশাক পরা এক ব্যক্তির বাঁ হাতে রয়েছে আইএসের ইনসিগনিয়া বা প্রতীক। দাবি, আইএস জঙ্গিদের হাতে ঠিক একই প্রতীক থাকে। 

    রুশ গোয়েন্দা সংস্থার দাবি

    রাশিয়ার দাবি, এই ব্যক্তি ডনবাস (পূর্ব ইউক্রেনের ডনেৎস্ক এবং লুহানস্ক অঞ্চলকে একত্রে এই নামে ডাকা হয়) এলাকায় মোতায়েন ইউক্রেনীয় সেনার (Russia-Ukraine War) একটি ইউনিটের কমান্ডারের দায়িত্বে রয়েছেন। ভিডিওতে দেখা মেলা ওই ব্যক্তি আদতে আইএস-এর জঙ্গিনেতা বলেও দাবি করেছে রুশ গোয়েন্দা সংস্থা (Russian Intelligence)। 

    এই ভিডিও ফুটেজ ও ছবি অন্য মাত্রা পেয়েছে। কারণ, গত সপ্তাহেই মস্কো অভিযোগ করেছিল, রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে (Russia-Ukraine War)  ইউক্রেনে ওই জঙ্গিদের পাঠাচ্ছে আমেরিকা। মস্কোর দাবি, রাশিয়ায় হামলা চালাতে ৬০টির মত জঙ্গি গোষ্ঠীকে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে মার্কিন সেনা। যাদের মধ্যে আইসিস থেকে শুরু করে আল কায়দার মত একাধিক আন্তর্জাতিক জঙ্গি রয়েছে। 

    আমেরিকাকে নিশানা রাশিয়ার

    এসভিআর-এর দাবি, এই প্রথম আমেরিকা এমনটা করছে তা নয়। এর আগেও, ইউক্রেনের হয়ে লড়তে (Russia-Ukraine War) রাশিয়ায় ভাড়াটে সেনা পাঠিয়েছে তারা। রাশিয়ার পাশাপাশি কাজাখস্তান, বেলারুশ ও উজবেকিস্তানে এই জঙ্গিদের ভাড়াটে সেনা হিসেবে পাঠানো হয়েছিল। এসভিআর-এর দাবি, সিরিয়ায় ওই জঙ্গিদের প্রশিক্ষণ চলে। তারপর তাদের পাঠিয়ে দেওয়া হয় ইউক্রেনে। রুশ গুপ্তচর সংস্থার দাবি, সিরিয়ায় মার্কিন সেনার আল-তানফ সামরিক ঘাঁটিতে ওই প্রশিক্ষণ চলে।

    যদিও, রাশিয়ার তোলা যাবতীয় অভিযোগ খারিজ করেছে ওয়াশিংটন। তারা এই ফুটেজের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। একইভাবে, গোটা বিষয়টা থেকে হাত ধুয়ে ফেলেছে ভলোদিমির জেলেনস্কির সরকারও। 

  • ChatGPT: হাতের মুঠোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা! জানুন কীভাবে ব্যবহার করবেন চ্যাটজিপিটি

    ChatGPT: হাতের মুঠোয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা! জানুন কীভাবে ব্যবহার করবেন চ্যাটজিপিটি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ChatGPT-এর পুরোনাম হল Chat Generative Pretrend Transformer। এটি ওপেন আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স বা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে তৈরি করা হয়েছে যা এক ধরনের চ্যাট বট। এটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার উপরেই কাজ করবে। জানা গিয়েছে, আপনি সহজেই শব্দের বিন্যাসে এটির মাধ্যমে কথা বলতে পারেন এবং আপনার যে কোনও ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে সক্ষম হবে চ্যাট জিপিটি (ChatGPT)। গুগলের প্রতিযোগী সার্চ ইঞ্জিন বললেও ভুল হবেনা। সম্প্রতি শুরু হয়েছে চ্যাট জিপিটি (ChatGPT), আপাতত শুধুমাত্র ইংরেজি ভাষাতেই কাজ করছে এটি। জানা গেছে, পরবর্তীকালে অন্যান্য ভাষাও উপলব্ধ হবে এখানে। এটি ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর থেকে চালু হয়েছে এবং এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটি হল chat.openai.com। মাত্র কয়েকমাসেই চ্যাট জিপিটির (ChatGPT) ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ছুঁয়েছে। উল্লিখিত ওয়েবসাইটে গিয়ে কোনও প্রশ্ন সার্চ করা মাত্রই চ্যাট জিপিটি আপনাকে সেই প্রশ্নের সরাসরি উত্তর দেখাবে। চ্যাট জিপিটি-এর মাধ্যমে প্রবন্ধ, গল্প, নাটকের স্ক্রিপ্ট, কারও জীবনী ইত্যাদি খুব সহজেই লেখা যাবে।

    কীভাবে করবেন ChatGPT-এর ব্যবহার

    ১. প্রথমেই আপনার থাকতে হবে একটি বৈধ ইমেল আইডি। এবং অবশ্যই একটি ব্রাউজারও থাকতে হবে। গুগল ক্রোম, সাফারি ইত্যাদি।

    ২. এরপর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট chat.openai.com- যেতে হবে, সাইন আপ করুন। প্রথমবারের জন্য সাইন আপ করতে হবে। নতুন আকাউন্ট বানাতে হবে। তারপর থেকে লগ ইন করলেই হবে।

    ৩. লগ ইন করার পরে ChatGPT-এর বিষয়ে বিস্তারিত সবকিছু জানতে পারবেন। এতে কী কী হয়? এর সীমাবদ্ধতা ইত্যাদি। এর সাহায্যে ChatGPT সম্পর্কে আপনার একটি স্বচ্ছ ধারণা তৈরি হবে। 

    ৪. ChatGPT- এরপর আপনি পছন্দমতো যেকোনও প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে পারেন। যে প্রশ্ন টাইপ করবেন ChatGPT তার উত্তর নিমেষে দিয়ে দেবে।

    ৫. মনে রাখবেন OpenAI এর  সার্ভারের কাজ চলছে, তাই মাঝেমধ্যে error দেখাতেও পারে, তবে এমন হলে পুনরায় আবার পেজ রিলোড করবেন।

    ৬. প্রশ্নের উত্তর জানা বাদ দিয়ে ChatGPT- এর সঙ্গে আপনি কথোপথনও চালাতে পারবেন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

        

     

      

     

  • Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    Recruitment Scam: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) কাণ্ডে গ্রেফতার বাগদার ‘রঞ্জন’ চন্দন মণ্ডল (Chandan Mondal)। মাস কয়েক আগে তাঁর নাম প্রকাশ্যে এনেছিলেন প্রাক্তন সিবিআই (CBI) কর্তা উপেন বিশ্বাস। তিনি সৎ রঞ্জন নাম নিয়ে চন্দনের বিরুদ্ধে টাকা নিয়ে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ আনেন। তার পরেই কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সিবিআই তদন্ত শুরু করে চন্দনের বিরুদ্ধে। শুক্রবার নিজাম প্যালেসে ফের একপ্রস্ত জিজ্ঞাসাবাদের পর গ্রেফতার করা হয় চন্দনকে। এদিনই তাঁকে তোলা হয় আদালতে। অভিযোগ পাওয়ার পর ২১ জানুয়ারি রঞ্জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সিবিআই। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, বাগদার এই রঞ্জনের সঙ্গে যোগ ছিল প্রভাবশালীদের। তাঁর ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খতিয়ে দেখেই এই সিদ্ধান্তে আসে সিবিআই। মোটা টাকার বিনিময়ে বহু কর্মপ্রার্থীকে চাকরি দেওয়ার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে তিনি চাকরি দিতেন বলে অভিযোগ। চাকরি পাওয়ার জন্য কর্মপ্রার্থীরা ফি দিন তাঁর বাড়ির সামনে লাইনও দিতেন। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ চাকরি পেলেও, অনেকেই পাননি বলে অভিযোগ।

    সিবিআই…

    প্রাক্তন সিবিআই কর্তা তথা প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক উপেন বিশ্বাসের দাবি, বাগদার রঞ্জন চাকরি প্রার্থীদের (Recruitment Scam) কাছ থেকে বস্তা বস্তা টাকা নিতেন। সেই টাকা পাচার হয়ে যেত কলকাতায়। উপেন দাবি করেছিলেন, চাকরি বিক্রির অভিযোগের কথা তাঁর কানে এসেছে। রঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ, ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকা নিয়ে চাকরির আশ্বাস দিতেন তিনি। চাকরি প্রার্থীদের তিনি বলতেন, উত্তরপত্রে কিছু লেখা যাবে না। শুধু নাম আর রোল নম্বর লিখতে হবে। উত্তর লিখলে চাকরি পাওয়া যাবে না। পরে আদালতে এ কথা জানান উপেনও। তদন্তকারী সূত্রে দাবি, রঞ্জনের দেওয়া তথ্যে মিডলম্যান প্রদীপ ও প্রসন্নর নামও উঠে এসেছে। বেআইনিভাবে নিয়োগপত্র পাওয়া ৩৫০জন গ্রুপ সি প্রার্থীও প্রদীপ ও প্রসন্নর নাম করেছেন।

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    প্রসঙ্গত, প্রাইমারি টেট দুর্নীতিতে (Recruitment Scam) সাদা খাতা জমা দিয়ে চাকরি পাওয়া নিয়ে সিবিআইকে চন্দনের বিরুদ্ধে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল কলকাতা হাইকোর্ট। আদালত বলেছিল, প্রয়োজনে বাগদার চন্দন মণ্ডলকে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করুক কেন্দ্রীয় সংস্থা। সেই মতো চন্দনকে সিবিআই দফতরে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তাঁর বাড়িতেও তল্লাশি চালায় কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। ওই সময় চন্দন বাড়িতে না থাকায় জেরা করা হয়েছিল তাঁর মেয়ে চৈতালি ও পরিবারের অন্য সদস্যদের।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Calcutta High Court: বদলির নির্দেশ না মানলে বন্ধ হবে শিক্ষকদের বেতন, কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: বদলির নির্দেশ না মানলে বন্ধ হবে শিক্ষকদের বেতন, কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলিতে শিক্ষকদের স্বেচ্ছাচারিতা আটকাতে কড়া দাওয়াই দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হাইকোর্ট হুঁশিয়ারি দিয়ে বলে, বদলি পছন্দ না হলে পরে মামলা করুন। তবে নির্দেশ মতো স্কুলে না গেলে পরের মাস থেকে বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে। এদিন এমনই নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। স্কুল শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের যেসব স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা অত্যন্ত কম, তার অনুমোদন প্রত্যাহার করুন। আইনে না থাকলেও এদিন হাওড়ার রসপুর স্কুলে নিরাপত্তা কর্মী দিতে নির্দেশ দিল আদালত। বিচারপতি বলেন, ছাত্রীদের নিরাপত্তা সবার আগে। হাওড়ার কমিশনারকে আদালত নির্দেশ দিয়ে বলে, সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে ওই স্কুলের নিরাপত্তা দিতে। হাওড়ার রসপুর স্কুলের একটি মামলা হয়। সেখানে দেখা যায়, একটি বিদ্যালয়ে ১৩ জন পড়ুয়ার জন্য ৫ জন শিক্ষক রয়েছেন।

    কী বলেন বিচারপতি? 

    উল্টোদিকে অন্য একটি স্কুলে প্রায় ৫৫০ জন পড়ুয়া আছে। কিন্তু বাংলার শিক্ষক নেই সেই স্কুলে (Calcutta High Court)। ২০১৬ সাল থেকে অঙ্কের শিক্ষকও নেই। তারপরই ওই স্কুলের অনুমোদন প্রত্যাহারের জন্য শিক্ষা দফতরকে পরামর্শ দেন বিচারপতি বসু। উত্তরে শিক্ষা দফতরের তরফের আইনজীবী জানান, অনুমোদন প্রত্যাহার করতে একটু সমস্যা আছে। স্থানীয়রা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। রাজনৈতিক চাপও আসতে পারে। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘‘পড়ুয়া অত্যন্ত কম থাকলে স্কুলের অনুমোদন প্রত্যাহার করে নিন। অযথা শিক্ষক পুষে লাভ নেই। যেখানে ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে, সেখানে শিক্ষকদের পাঠান। রাজনৈতিক চাপের কথা ভুলে যান।’’

    বিচারপতি এ-ও বলেন, ‘‘শিক্ষক বদলির নতুন নিয়ম ঠিক ভাবে পালন করুন। বদলির নিয়ম না মানলে পরের মাস থেকে বেতন বন্ধ করে দেব (Calcutta High Court)।’’ বিচারপতির কথায়, “শিক্ষকের পরিবর্তে পড়ুয়াদের কথা ভাবতে হবে। এই অচলায়তন ভাঙতে গেলে সময় লাগবে। কিন্তু আমরা করে ছাড়ব।” এর পরেই বিচারপতি বসু নির্দেশ দেন যে,  রাসপুর গার্লস হাই স্কুলে এক জন সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা যায় কি না, হাওড়ার পুলিশ সুপারকে তা বিবেচনা করতে হবে।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    স্কুলের শিক্ষক বদলি নিয়ে এর আগেও কড়া নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। সম্প্রতি এই বদলি সংক্রান্ত গাইডলাইনও আনে রাজ্য সরকার (Calcutta High Court)। সেখানে বলা হয়, স্কুলে প্রতিটি বিষয়ে কতজন শিক্ষক রয়েছেন তা প্রথমে দেখা হবে। এরপরই শিক্ষক ও ছাত্রের সংখ্যার অনুপাত দেখে শিক্ষক বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শিক্ষকদের পছন্দের জেলাতে বদলির ব্যবস্থা থাকবে। কিন্তু প্রয়োজনে তাতে বদলও আসতে পারে। জেলার মধ্যে কোনও স্কুলে অতিরিক্ত শিক্ষক থাকলে, প্রাথমিকভাবে তাঁদের পাঠানো হবে সেই জেলারই অন্য কোনও স্কুলে। কিন্তু যাদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে বা বাড়িতে ছোট সন্তান রয়েছে, যাঁদের অবসরের মাত্র ২ বছর বা তার কম সময় বাকি, তাঁদের যাতে বদলি না করা হয় সেদিকেও নজর দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share