Blog

  • Calcutta High Court: বদলির নির্দেশ না মানলে বন্ধ হবে শিক্ষকদের বেতন, কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    Calcutta High Court: বদলির নির্দেশ না মানলে বন্ধ হবে শিক্ষকদের বেতন, কড়া বার্তা হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বদলিতে শিক্ষকদের স্বেচ্ছাচারিতা আটকাতে কড়া দাওয়াই দিল কলকাতা হাইকোর্ট (Calcutta High Court)। হাইকোর্ট হুঁশিয়ারি দিয়ে বলে, বদলি পছন্দ না হলে পরে মামলা করুন। তবে নির্দেশ মতো স্কুলে না গেলে পরের মাস থেকে বেতন বন্ধ করে দেওয়া হবে। এদিন এমনই নির্দেশ দিলেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। স্কুল শিক্ষা দফতরকে নির্দেশ দিয়ে তিনি বলেন, রাজ্যের যেসব স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা অত্যন্ত কম, তার অনুমোদন প্রত্যাহার করুন। আইনে না থাকলেও এদিন হাওড়ার রসপুর স্কুলে নিরাপত্তা কর্মী দিতে নির্দেশ দিল আদালত। বিচারপতি বলেন, ছাত্রীদের নিরাপত্তা সবার আগে। হাওড়ার কমিশনারকে আদালত নির্দেশ দিয়ে বলে, সিভিক ভলান্টিয়ার দিয়ে ওই স্কুলের নিরাপত্তা দিতে। হাওড়ার রসপুর স্কুলের একটি মামলা হয়। সেখানে দেখা যায়, একটি বিদ্যালয়ে ১৩ জন পড়ুয়ার জন্য ৫ জন শিক্ষক রয়েছেন।

    কী বলেন বিচারপতি? 

    উল্টোদিকে অন্য একটি স্কুলে প্রায় ৫৫০ জন পড়ুয়া আছে। কিন্তু বাংলার শিক্ষক নেই সেই স্কুলে (Calcutta High Court)। ২০১৬ সাল থেকে অঙ্কের শিক্ষকও নেই। তারপরই ওই স্কুলের অনুমোদন প্রত্যাহারের জন্য শিক্ষা দফতরকে পরামর্শ দেন বিচারপতি বসু। উত্তরে শিক্ষা দফতরের তরফের আইনজীবী জানান, অনুমোদন প্রত্যাহার করতে একটু সমস্যা আছে। স্থানীয়রা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। রাজনৈতিক চাপও আসতে পারে। বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘‘পড়ুয়া অত্যন্ত কম থাকলে স্কুলের অনুমোদন প্রত্যাহার করে নিন। অযথা শিক্ষক পুষে লাভ নেই। যেখানে ছাত্র-ছাত্রী রয়েছে, সেখানে শিক্ষকদের পাঠান। রাজনৈতিক চাপের কথা ভুলে যান।’’

    বিচারপতি এ-ও বলেন, ‘‘শিক্ষক বদলির নতুন নিয়ম ঠিক ভাবে পালন করুন। বদলির নিয়ম না মানলে পরের মাস থেকে বেতন বন্ধ করে দেব (Calcutta High Court)।’’ বিচারপতির কথায়, “শিক্ষকের পরিবর্তে পড়ুয়াদের কথা ভাবতে হবে। এই অচলায়তন ভাঙতে গেলে সময় লাগবে। কিন্তু আমরা করে ছাড়ব।” এর পরেই বিচারপতি বসু নির্দেশ দেন যে,  রাসপুর গার্লস হাই স্কুলে এক জন সিভিক ভলান্টিয়ার মোতায়েন করা যায় কি না, হাওড়ার পুলিশ সুপারকে তা বিবেচনা করতে হবে।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    স্কুলের শিক্ষক বদলি নিয়ে এর আগেও কড়া নির্দেশ দিয়েছেন বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। সম্প্রতি এই বদলি সংক্রান্ত গাইডলাইনও আনে রাজ্য সরকার (Calcutta High Court)। সেখানে বলা হয়, স্কুলে প্রতিটি বিষয়ে কতজন শিক্ষক রয়েছেন তা প্রথমে দেখা হবে। এরপরই শিক্ষক ও ছাত্রের সংখ্যার অনুপাত দেখে শিক্ষক বদলির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শিক্ষকদের পছন্দের জেলাতে বদলির ব্যবস্থা থাকবে। কিন্তু প্রয়োজনে তাতে বদলও আসতে পারে। জেলার মধ্যে কোনও স্কুলে অতিরিক্ত শিক্ষক থাকলে, প্রাথমিকভাবে তাঁদের পাঠানো হবে সেই জেলারই অন্য কোনও স্কুলে। কিন্তু যাদের শারীরিক প্রতিবন্ধকতা রয়েছে বা বাড়িতে ছোট সন্তান রয়েছে, যাঁদের অবসরের মাত্র ২ বছর বা তার কম সময় বাকি, তাঁদের যাতে বদলি না করা হয় সেদিকেও নজর দেওয়া হবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Anubrata Mondal: জামিন হল না কেষ্টর! ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    Anubrata Mondal: জামিন হল না কেষ্টর! ফের ১৪ দিনের জেল হেফাজতের নির্দেশ সিবিআই আদালতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের ১৪ দিন জেলবন্দি হয়ে থাকতে হবে কেষ্টকে। বীরভূমের তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকে আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছে আসানসোলের বিশেষ সিবিআই আদালত। সূত্রের খবর, এদিন জামিনের জন্য কোনও আবেদনই করা হয়নি। আগের জেল হেফাজতের মেয়াদ শেষে শুক্রবার তাঁকে আবার আদালতে হাজির করানো হয়েছিল। সেই শুনানিতেই এই নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক। গরু পাচারের এই মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী ৩ মার্চ।

    জামিনের আবেদন করলেন না অনুব্রতের আইনজীবী

    সূত্রের খবর, গতবারের মত এবারও অনুব্রতর আইনজীবী জামিনের আবেদন করেননি। এছাড়াও সিবিআই সূত্রে খবর, শুক্রবার অনুব্রতের বিরুদ্ধে বেশ কিছু নথি আদালতে জমা করা হয়েছে। সম্প্রতি হদিশ পাওয়া শতাধিক বেনামি ও ভুয়ো ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টের নথিও রয়েছে। তদন্তকারীদের সূত্রে দাবি, সেই সব অ্যাকাউন্ট থেকে অনুব্রত ও তাঁর ‘ঘনিষ্ঠ’দের চালকলের টাকার লেনদেন হয়েছে। সেই তথ্যই আদালতকে দেওয়া হয়েছে। ফলে শুনানির পর শাসকদলের নেতাকে আরও ১৪ দিন জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন বিচারক রাজেশ চক্রবর্তী।

    আরও পড়ুন: নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে ফের নয়া মোড়! সিবিআইয়ের জালে বাগদার ‘রঞ্জন’

    অনুব্রতকে জেরা সিবিআইয়ের

    প্রসঙ্গত, গরু পাচার কাণ্ডে গ্রেফতারির পর আসানসোল সংশোধনাগারে রয়েছেন অনুব্রত। অনু্ব্রতর গ্রেফতারির পর তাঁর ঘনিষ্ঠ সায়গল হোসনকে তিহার জেলে নিয়ে যাওয়া হয়। অনুব্রতকেও দিল্লি নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে ইডি। ইতিমধ্যেই তাঁর মেয়েকে একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। তাঁর হিসাবরক্ষক মণীশ কোঠারিকেও জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। এর আগেই সিবিআই দাবি করেছিল, আগের ১৭৭ বাদে সম্প্রতি আরও ১১৫টি ভুয়ো অ্যাকাউন্টের হদিশ মিলেছে৷ ওই ভুয়ো অ্যাকাউন্টগুলি থেকে চারটি নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে নিয়মিত টাকা পাঠানো হয়েছে বলেও উল্লেখ করে সিবিআই। আর এই অ্যাকাউন্টগুলোর মাধ্যমে গরু পাচারের টাকা লেনদেন হত বলে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের অনুমান। আবার গতকাল, বৃহস্পতিবার আসানসোল সংশোধনাগারে গিয়ে অনুব্রতকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছিল সিবিআই। কিন্তু সদুত্তর মেলেনি বলে দাবি সিবিআইয়ের।

    প্রসঙ্গত, এদিন অনুব্রতর পাশাপাশি তাঁর এককালের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনকেও ভার্চুয়ালি আদালতে হাজির করানো হয়। গরু পাচারকাণ্ডে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের করা মামলায় বর্তমানে তিহার জেলে রয়েছেন সায়গল। 

  • Beans Health Benefits: কেন প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় রাখবেন কলাই জাতীয় শস্য? রইল ৫টি কারণ

    Beans Health Benefits: কেন প্রতিদিন আপনার খাদ্যতালিকায় রাখবেন কলাই জাতীয় শস্য? রইল ৫টি কারণ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বিনস (Beans) বা কলাই জাতীয় শস্যদানাকে ‘সুপারফুড’ বলছেন বিশেষজ্ঞরা। অনেকে আবার একে পুষ্টির ‘পাওয়ারহাউস’ও বলেন। এই তালিকায় রয়েছে যেমন রাজমার মতো বিনস-জাতীয়, মাষ-মুগের মতো কলাই-জাতীয় শস্যদানা ও ছোলা-মটর। বিশেষজ্ঞদের মতে, বিভিন্ন পুষ্টির উপাদানে ভরপুর থাকে এই কলাই জাতীয় শস্যগুলি।

    আসুন জেনে নিই কলাই জাতীয় শস্যতে (Bean) পুষ্টির কী কী উপাদান থাকে—

    বিশেষজ্ঞরা বলছেন কলাই শস্য (Bean) অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ। শরীর থেকে দূষিত পদার্থ দূর করে কলাই শস্য।

    ১. হার্টের জন্য ভাল

    বিশেষজ্ঞদের মতে কলাই শস্যের (Bean) বিভিন্ন প্রকার রয়েছে। প্রতিটি প্রকারের শস্য আলাদা আলাদা গুণে সমৃদ্ধ।

    কলাই শস্যগুলি দানাদার হয় এবং আকারও আলাদা আলাদা হয়। তবে এগুলি হার্টের জন্য উপকারী এবং শরীরে রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।

    ২. রক্ত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে কলাই-জাতীয় শস্য (Bean)

     বিশেষজ্ঞদের মতে কলাই শস্যগুলি (Bean) রক্ত পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।


    শরীর থেকে বিষাক্ত পদার্থ বের করে দিতেও কলাই শস্যগুলি ভূমিকা নেয়।

    ৩. কড়াই শস্যগুলি (Bean) ফাইবারে পরিপূর্ণ

    পুষ্টিবিদরা বলছেন কলাই শস্যগুলি ফাইবারে পরিপূর্ণ।

    এগুলো কোলেস্টরলের মাত্রা স্বাভাবিক রাখে শরীরে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন এগুলো হজমে সহায়ক।

    ৪. হাড় মজবুত করে কলাই জাতীয় শস্য (Bean)

     বিশেষজ্ঞরা বলছেন, হাড়ের স্বাস্থ্যের জন্য কলাই শস্য খুবই উপকারী।

    400

    ক্যান্সারের মতো রোগেরও ঝুঁকি কমায় কলাই শস্য।

    ৫. নিরামিষভোজীদের প্রোটিনের ভাল উৎস কলাই জাতীয় শস্য (Bean)


    আমিষ খাবার যাঁরা খান না, তাঁদের জন্য বিকল্প উদ্ভিজ প্রোটিনের ভরপুর উৎস হল কলাই জাতীয় শস্য অন্তত এমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের।

    আরও পড়ুন: পুষ্টিবিদরা দৈনন্দিন ডায়েটে স্ট্রবেরি রাখতে বলছেন, এর ৭টি পুষ্টিগুণ জানুন

     

    DISCLAIMER: এই লেখাটি বিশেষজ্ঞদের মতামত অনুযায়ী লেখা। এর সঙ্গে মাধ্যম-এর কোনও সম্পর্ক নেই। এখানে বলা যে কোনও উপদেশ পালন করার আগে অবশ্যই কোনও চিকিৎসক বা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Job Card: একশো দিনের কাজ প্রকল্পে চালু আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম, বিপাকে রাজ্য   

    Job Card: একশো দিনের কাজ প্রকল্পে চালু আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম, বিপাকে রাজ্য   

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একশো দিনের কাজে টাকা পেতে হলে আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম (Aadhar Based Payments System) বাধ্যতামূলক। সম্প্রতি এই মর্মে রাজ্যগুলিকে চিঠি দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। চলতি মাসের ১ তারিখ থেকেই চালু হয়ে গিয়েছে এই ব্যবস্থা। জবকার্ড (Job Card) হোল্ডাররা যাতে ন্যায্য পাওনা থেকে বঞ্চিত না হন, তাই এই ব্যবস্থা চালু করেছে কেন্দ্র।

    আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম…

    কেন্দ্র আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম বাধ্যতামূলক করলেও, এ রাজ্যের ৮০ লক্ষ জবকার্ডের সঙ্গে আধার লিঙ্ক হয়নি বলেই অভিযোগ করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী। নন্দীগ্রামের এই বিধায়ক যে নিছক ফাঁকা বুলি আওড়াচ্ছেন না, তার প্রমাণ মিলল নবান্ন সূত্রের একটি খবরে। জানা গিয়েছে, ১০০ দিনের গ্রামীণ কর্মসংস্থান প্রকল্পের অধীনে জবকার্ড (Job Card) হোল্ডারদের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণে পরিসংখ্যান নিয়ে উদ্বিগ্ন খোদ নবান্নও। সূত্রের খবর, এখনও পর্যন্ত জবকার্ড হোল্ডারদের সঙ্গে আধার কার্ড সংযুক্তিকরণ হয়েছে ৭৮.৬ শতাংশ। যা অন্যান্য রাজ্যের তুলনায় অনেক কম। এই প্রকল্পে নজির গড়েছে উত্তর-পূর্বের ছোট্ট রাজ্য মিজোরাম। এ রাজ্যে ৯৭.৮ শতাংশ জবকার্ড হোল্ডারেরই আধার সংযোগ রয়েছে। তামিলনাড়ু সহ একাধিক রাজ্য আধার কার্ড সংযোগের ক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে। তুলনামূলকভাবে এ রাজ্যে আধার কার্ড সংযোগের সঙ্গে জবকার্ড হোল্ডারদের সংযুক্তিকরণ না হওয়ায় জেলাগুলিকে বিশেষ নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন।

    জানা গিয়েছে, রাজ্যের বেশ কিছু জেলায় এখনও ৬০ শতাংশ জবকার্ড (Job Card) হোল্ডারের আধারকার্ড সংযুক্তিকরণ হয়নি। পুরুলিয়া, ঝাড়গ্রাম, মুর্শিদাবাদ, উত্তর দিনাজপুরের মতো একাধিক জেলা আধারকার্ড সংযুক্তিকরণের ক্ষেত্রে অনেকটাই পিছিয়ে। নবান্ন সূত্রে খবর, পুরুলিয়ায় ৬৫.১ শতাংশ, ঝাড়গ্রামে ৬৭.২ শতাংশ, মুর্শিদাবাদে ৬৭.৪ শতাংশ এবং উত্তর দিনাজপুরে ৬৯.৫ শতাংশ জবকার্ড হোল্ডারদের আধারকার্ড সংযুক্তিকরণ হয়েছে।

    আরও পড়ুুন: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বলেন, রাজ্যের ৮০ লক্ষ জব কার্ডের সঙ্গে আধার লিঙ্ক হয়নি। তাঁর প্রশ্ন, সেই কার্ডগুলো কি ভুয়ো?  তিনি জানান, বাংলায় কাজ নেই। বাংলার বাইরে কাজে গেলেও, জবকার্ডগুলিতে আধার লিঙ্ক প্রয়োজন হচ্ছে। জবকার্ড হোল্ডারদের আধার কার্ড সংযুক্তিকরণ না হওয়ায় আধার ভিত্তিক পেমেন্ট সিস্টেম থেকে বঞ্চিত হতে পারেন জবকার্ড হোল্ডাররা। তার জেরেই জেলাগুলিকে দ্রুত আধার কার্ড সংযুক্তিকরণ করার নির্দেশ দিয়েছে নবান্ন।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Chetan Sharma: বেফাঁস মন্তব্যের জের! মুখ্য নির্বাচক পদ থেকে সরে গেলেন চেতন শর্মা

    Chetan Sharma: বেফাঁস মন্তব্যের জের! মুখ্য নির্বাচক পদ থেকে সরে গেলেন চেতন শর্মা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পদত্যাগ করলেন ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডের মুখ্য নির্বাচক চেতন শর্মা। রঞ্জি ফাইনালের প্রথম দিন ইডেনে উপস্থিত ছিলেন চেতন। কলকাতায় বসেই বিসিসিআই সচিব জয় শাহকে নিজের ইস্তফাপত্র পাঠিয়ে দেন তিনি। সেটা গৃহীত হয়েছে। রঞ্জি ট্রফি ফাইনালের প্রথম দিনের খেলা পুরোটাই দেখেন সদ্য প্রাক্তন হওয়া বোর্ডের মুখ্য নির্বাচক। তারপরই পদত্যাগ করেন। শুক্রবার রঞ্জি ফাইনালের দ্বিতীয় দিন আর চেতনকে ইডেনে দেখা যায়নি। 

    বেফাঁস মন্তব্য

    সম্প্রতি স্টিং অপারেশেনে চেতন শর্মার বেফাঁস মন্তব্য নিয়ে বিতর্কে জড়িয়েছিল বিসিসিআই। এরপর তাঁর চাকরি যাওয়া ছিল সময়ের অপেক্ষা এমনই ধারণা ক্রিকেট মহলের। যদিও বিসিসিআইয়ের কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগেই জাতীয় নির্বাচকের পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দিলেন চেতন শর্মা। স্টিং অপারেশনে ভারতীয় ক্রিকেটের বিতর্কিত অধ্যায় সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ও বিরাট কোহলির দ্বন্দ্ব নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করেছিলেন চেতন। সেখানে সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় এবং বিরাট কোহলির মধ্যে ইগোর লড়াইয়ের কারণেই অধিনায়কত্ব হারিয়েছিলেন বিরাট বলে মন্তব্য করেছিলেন চেতন। এছাড়া জসপ্রীত বুমরাহকে ব্যাথা কমানোর ইঞ্জেকশন দিয়ে জোর করে খেলানো হয়েছিল বলে দাবি করেন চেতন শর্মা।

    শিবসুন্দরের হাতে দায়িত্ব!

    চেতন শর্মা ইস্তফা দেওয়ায় বোর্ডের নির্বাচন কমিটির সদস্য সংখ্যা নেমে এল চারে। সুব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, সলিল আঙ্কোলা, এস শরথ এবং এসএস দাসকে গত জানুয়ারি মাসে বিসিসিআইয়ের নির্বাচন কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। টি-২০ বিশ্বকাপে ব্যর্থতার পর পুরো সিলেকশন কমিটিকেই বদলে ফেলার পরিকল্পনা ছিল বোর্ডের। তবে মুখ্য নির্বাচক পদে তেমন কাউকে না পাওয়ায় চেতন শর্মাকেই ফিরিয়ে নিয়ে আসা হয়। দ্বিতীয়বার তাঁর মেয়াদ রইল মাসখানেকের মতো।

    আরও পড়ুন: সৌরভের সঙ্গে ইগোর লড়াই, নেতৃত্ব ছাড়েন বিরাট! গোপন ক্যামেরায় আর কী কী বললেন চেতন শর্মা?

    বোর্ড সূত্রে খবর, চেতনের জায়গায় নির্বাচক প্রধানের দায়িত্ব সামলাতে চলেছেন শিবসুন্দর দাস। আগামী দিনে তাঁর হাতেই মুখ্য নির্বাচকের ব্যাটন তুলে দিতে পারে বিসিসিআই। ভারতের হয়ে ২৩টি টেস্ট খেলা শিবসুন্দর কিছু দিন আগেই নির্বাচক কমিটিতে সুযোগ পান। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় ভারতীয় দলের অধিনায়ক থাকাকালীন আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলেন শিব। ওড়িশার হয়ে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে খেলতেন তিনি। ভারতের হয়ে চারটি এক দিনের ম্যাচও খেলেছিলেন শিবসুন্দর। টেস্টে দু’টি শতরান-সহ ১৩২৬ রান করেছিলেন তিনি। নির্বাচক কমিটিতে থাকা বাকি সদস্যদের থেকে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে খেলার অভিজ্ঞতা কিছুটা বেশি শিবসুন্দরের। সেই কারণেই তাঁর উপর দায়িত্ব দেওয়া হতে পারে, বলে অনুমান।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ITBP: চিন সীমান্তে মোতায়েনের লক্ষ্যে আরও ৯ হাজার আইটিবিপি জওয়ান নিয়োগে সম্মতি কেন্দ্রের

    ITBP: চিন সীমান্তে মোতায়েনের লক্ষ্যে আরও ৯ হাজার আইটিবিপি জওয়ান নিয়োগে সম্মতি কেন্দ্রের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত-চিন সীমান্তের প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর ৯ হাজার ইন্দো-টিবেটান বর্ডার পুলিশ (ITBP) মোতায়েন করা হবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রকের তরফে বলা হয়েছে, ২০১৩-১৪ সাল থেকেই অতিরিক্ত সেনা মোতায়েনের প্রস্তাব ছিল। সেটাই কার্যকর হতে চলেছে। কিন্তু হঠাতই এই সেনা মোতায়েন করা নিয়ে জল্পনা নানা মহলে। কেন হঠাৎ এই সেনা মোতায়েনের ভাবনা? কোনও আসন্ন বিপদের গোপন সংকেত কি পেয়েছে কেন্দ্র?

    মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত

    কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সাংবাদিকদের জানান, ভারত-চিন সীমান্তে ইন্দো-তিব্বত সীমান্ত পুলিশের (ITBP) জন্য একটি নতুন অপারেশনাল ঘাঁটি এবং সাতটি নতুন সীমান্ত ব্যাটালিয়ন তৈরির জন্য ৯৪০০ জন জওয়ান (soldiers) নিয়োগের অনুমোদন দিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সভাপতিত্বে নিরাপত্তা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভার কমিটির বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রকের এই প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।  চিন সীমান্তে ভারতীয় প্রতিরক্ষার প্রথম দেওয়াল আইটিবিপি জওয়ানরা। সাম্প্রতিক কয়েক বছরে সীমান্তে একাধিকবার সংঘর্ষে জড়িয়েছেন ভারত ও চিনের জওয়ানরা। বারবার চিনকে যোগ্য জবাব দিয়েছে ভারত।

    আরও পড়ুন: তিনদিন পর বিবিসির অফিস ছাড়লেন আয়কর আধিকারিকরা! কী মিলল দফতর থেকে? 

    আগাম সতর্কতা

    স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সূত্রে খবর, ভারত-চিন সীমান্তে সব সময় নিরাপত্তার অভাব থাকে। ডোকালাম, পূর্ব লাদাখ, তাওয়াং ইত্যাদি এলাকায় গত কয়েক বছর ধরেই চিনা সেনার সঙ্গে মুখোমুখি হতে হয়েছে ভারতীয় সেনাকে। ভারত-চিন সীমান্তে উত্তেজনার আবহ তৈরি হয়েছে বারবার। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর গত কয়েক বছরে সেনা মোতায়েন অনেকটা বাড়িয়ে দিয়েছে চিনও। উপগ্রহ চিত্রে চিনের সেনাদের ছাউনি ও অস্ত্র মোতায়েনের ছবি দেখা গিয়েছে। সেটা ভারতের পক্ষে সুখবর নয়। তাই ভারতকেও তৈরি থাকতে হবে। এটা তারই প্রস্তুতি বলে অনুমান। সরকারি সূত্রে বলা হয়েছে, সীমান্ত চৌকি তৈরির জন্য জমি অধিগ্রহণ এবং অফিস ও আবাসিক ভবন তৈরি এবং অস্ত্র ও গোলাবারুদের জন্য ১৮০৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ৪৭টি সীমান্ত চৌকি তৈরির ফলে আইটিবিপি’র ক্ষমতা ২৬ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Swara Bhaskar: সাদামাটা বিয়ে সারলেন বলি অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর, কীভাবে প্রেমের শুরু রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে?

    Swara Bhaskar: সাদামাটা বিয়ে সারলেন বলি অভিনেত্রী স্বরা ভাস্কর, কীভাবে প্রেমের শুরু রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের এক বলিউড অভিনেত্রীর বিয়ে! তবে নেই কোনও বলিউডি আয়োজন, নেই কোনও জাঁকজমক, এক্কেবারে সাদামাটা আয়োজনে সবাইকে চমকে দিয়ে রেজিস্ট্রি করে বিয়ে সেরে ফেললেন স্বরা ভাস্কর। পাত্র রাজনৈতিক নেতা। সমাজবাদী পার্টির রাজ্য যুব সভাপতি ফাহাদ আহমেদকে বিয়ে করেছেন স্বরা। জানা গিয়েছে, চলতি বছরের ৬ জানুয়ারি তাঁরা আইনি বিয়ে করেছেন। কিন্তু সে কথা ঘোষণা করলেন ফেব্রুয়ারি মাসের ১৬ তারিখ। আচমকাই ট্যুইটারে একটি  ভিডিও পোস্ট করে জানালেন, তাঁরা কোর্ট ম্যারেজ সেরে ফেলেছেন। জানা গিয়েছে, তাঁদের প্রেমের শুরুটাও হয়েছে একেবারে অন্যরকমভাবে। আর তারই ঝলক দেখা গেল কিছু ছবি ও ভিডিওর মন্তাজে।

    অভিনেত্রী ও রাজনৈতিক নেতার প্রেমের শুরু কীভাবে?

    সালটা ২০১৯। আন্দোলনেই প্রথম আলাপ। দু’টো জীবন এক হতে পারে, প্রথমে এমন ভাবনাই মাথায় আসেনি। কিন্তু একসময় বোঝেন, তাঁরা প্রেমে পড়েছেন। বাকিটা ইতিহাস। অবশেষে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়েটা সেরে ফেললেন স্বরা ভাস্কর। ফলে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকেই প্রেমের যাত্রা শুরু, এমনটাই বোঝা যাচ্ছে। এর আগে ইনস্টাগ্রামে একটি ছবি পোস্ট করে জল্পনা উস্কে দিয়েছিলেন স্বরা। এক পুরুষের বাহুডোরে দেখা গিয়েছিল অভিনেত্রীকে। সঙ্গে লেখা ছিল, ‘এই হয়তো প্রেম’। কিন্তু পুরুষের মুখ স্পষ্ট ছিল না।

    কিন্তু অবশেষে গতকাল স্বরা জানিয়ে দিলেন, তিনি বিয়ে সেরে নিয়েছেন। সঙ্গে পোস্ট করেছেন একটি ভিডিও। সেই ভিডিও-র ক্যাপশনে লেখা, “অনেক সময় আমরা এমন কিছু খুঁজি যা চোখের সামনেই থাকে, কিন্তু আমরা দূরে খুঁজতে থাকি। আমরা ভালবাসা খুঁজছিলাম। কিন্তু খুঁজে পেলাম বন্ধুত্ব। তার পর একে অপরকে খুঁজে পেলাম। আমার মনে তোমাকে স্বাগত ফাহাদ। এখানে অনেক শোরগোল, কিন্তু এই মন তোমার।” স্বরার বিয়ের খবর ছড়িয়ে পড়তেই অভিনেত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ার কমেন্ট সেকশন অনুরাগীদের শুভেচ্ছাবার্তায় ভরে উঠেছে।

  • Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    Akhil Giri: রাষ্ট্রপতির পর প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির! তুমুল বিতর্কে মন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের শাসকদলের নেতার মুখে প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন মন্তব্য! বিতর্ক যেন তাঁর পিছু ছাড়ছেই না। রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর পর এবার দেশের প্রধানমন্ত্ৰী নরেন্দ্র মোদিকে নিয়ে বেফাঁস মন্তব্য করে বসলেন মন্ত্ৰী অখিল গিরি। রামনগরের সভা থেকে তিনি বলেন, “প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে।” স্বভাবতই মন্ত্রীর এই মন্তব্য ঘিরে তুমুল বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে। তবে এই প্রথম নয়, এর আগেও রাষ্ট্রপতি দৌপদী মুর্মুকে নিয়েও বিতর্কিত মন্তব্য করেছিলেন তিনি। ফলে এই নিয়ে ক্ষমাও চাইতে হয় খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।

    প্রধানমন্ত্রীর নামে অশালীন মন্তব্য অখিল গিরির

    গতকাল পূর্ব মেদিনীপুরের রামনগরে আরএসএ ময়দানের মাঠে বিজেপির পালটা সভা করে তৃণমূল। সেখানে উপস্থিত ছিলেন তৃণমূল মুখপাত্র কুণাল ঘোষ। আর সেখান থেকেই প্রধানমন্ত্রীকে নিয়ে অশালীন ভাষায় মন্তব্য করতে দেখা যায় তাঁকে। বিজেপি ও মোদি সরকারকে কটাক্ষ করতে গিয়ে তিনি ভ্যালেন্টাইন্স ডে-এর প্রসঙ্গ তুলে এনে বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে ছিল, ভালোবাসার দিবস, ছেলে-মেয়েরা প্রেম করে। গোলাপ ফুল দেওয়া-নেওয়া হয়। একজন মানুষকে আরেকজন মানুষ ফুল দিয়ে ভালোবাসে। প্রধানমন্ত্রী গরুকে আঁকড়ে ভালোবাসা করতে গিয়েছিলেন। গরু গুঁতিয়ে দিয়েছে প্রধানমন্ত্রীকে। পুরো পড়ে গিয়েছে। ভাগ্য ভালো ষাঁড়টাকে ধরেনি। না হলে গুঁতিয়ে দিত পেটে লেগে যেত…। গরু যদি নরেন্দ্র মোদিকে গুঁতিয়ে দেয় তাহলে আমি কি করব!” মন্ত্রী আরও বলেন, “১৪ তারিখ ভ্যালেন্টাইন্স ডে’তে নরেন্দ্র মোদি গরুকে আঁকড়ে ধরেছেন, কী সুন্দর! আগামী ২৪-এ গুঁতো খাবে। যাতে উলটে পড়বে প্রধানমন্ত্রী মানুষ পার্লামেন্টের বাইরে পাঠিয়ে দেবে।”

    মন্ত্রী অখিল গিরিকে কড়া ভাষায় জবাব বঙ্গ বিজেপির

    প্রধানমন্ত্রী প্রসঙ্গে অখিল গিরির মন্তব্যের তীব্র বিরোধীতায় সরব হয়েছে বঙ্গ বিজেপি। এই প্রসঙ্গে কাঁথি সাংগঠনিক জেলা বিজেপির সভাপতি সুদাম পণ্ডিত বলেন, “একটা মোস্ট থার্ড ক্লাস দল। দুর্নীতি করতে করতে রাজ্যটাকে শেষ করে দিয়েছে। ওদের কথায় কান দিয়ে আমাদের লাভ কী। ওদের মত আমাদের তো আর অভিনেতা দেখিয়ে লোক ডাকতে হয়নি। বিনাশকালে বুদ্ধিনাশ হয়েছে তৃণমূলের নেতা- নেত্রীদের। তাই ভুল-ভাল কথা বলছেন।” আবার শমীক ভট্টাচার্য বলেন, এটাই তৃণমূল কংগ্রেস! শুধু তাই নয়, এটাই তাঁদের সংস্কৃতি, ভাষা বলেও আক্রমণ বিজেপি নেতার। তাঁর মতে, তৃণমূলের নেত্রী তিনি নিজে এই ভাষায় কথা বলে। প্রত্যেকটি রাজনৈতিক ক্ষেত্রে সেটাই প্রকাশ পায় বলে কটাক্ষ। এমন কিছু মানুষ আছেন যারা এই সব বলে হাততালি কুড়োতে চায় বলে মন্তব্য বিজেপি নেতার। তবে মানুষ এর জবাব দেবে বলে মন্তব্য তাঁর।

  • YouTube: ইউটিউবের নতুন সিইও হলেন নীল মোহন, জানেন কে তিনি?

    YouTube: ইউটিউবের নতুন সিইও হলেন নীল মোহন, জানেন কে তিনি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ইউটিউবের সিইও-র পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন সুজান উইচিশকি। তাঁর স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত নীল মোহন। অর্থাৎ গুগলের পর এবার ইউটিউবেরও (YouTube) প্রধান হচ্ছেন এক ভারতীয় বংশোদ্ভূত। ৫৪ বছর বয়সী সুজান জানিয়েছেন, তিনি এবার পরিবার, স্বাস্থ্য ও ব্যক্তিগত বিভিন্ন কাজে সময় দিতে চান। ইউচিউবের জন্মলগ্ন থেকেই সংস্থার সঙ্গে যুক্ত ছিলেন সুজান। গুগলের মাদার কোম্পানি অ্যালফাবেটের সঙ্গেও দীর্ঘ ২৫ বছর সম্পর্ক ছিল তাঁর। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে থেকেছেন গুগলেরও।

    কে এই নীল মোহন

    পেশায় ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার নীল মোহন পড়াশোনা করেছেন আমেরিকার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। জানা গেছে, ২০০৮ সালে গুগলে কাজ করতে শুরু করেন তিনি। পরবর্তীতে ২০১৫ সালে গুগলের অডিও-ভিজুয়াল প্রোডাকশন হাউসের, চিফ প্রোডাক্ট অফিসার হিসেবে কাজ শুরু করেন। গুগলেরই আর একটি শাখা ‘ডাবলক্লিক’-এ প্রায় ৬ বছর কাজ করেছেন নীল মোহন। এছাড়াও তিনি দীর্ঘ ৮ বছর গুগলের ডিসপ্লে অ্যান্ড ভিডিও অ্যাডভার্টাইজিংয়ের সিনিয়র প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
    জানা গেছে গত কয়েক বছরে  ইউটিউবে বহু নতুন ফিচার ও আপডেট এনেছেন এই নীল মোহনই। তাঁর হাত ধরে তৈরি হয় ইউটিউব টিভি, ইউটিউব মিউজিক এবং প্রিমিয়াম, শর্টসের মতো নতুন জিনিসগুলি।

    গুগল ও ইউটিউব ছাড়া মাইক্রোসফ্টেও দীর্ঘদিন কাজ করেছেন এই ভারতীয় বংশোদ্ভূত। 

    দায়িত্ব নেওয়ার পর কী বললেন নীল মোহন

    গতকাল দায়িত্ব নেওয়ার পরে নীল মোহন বলেন, ইউটিউবকে ব্যবহার করে বেশ ভালই আয় করছেন ভারতীয় ইউটিউবাররা। ইউটিউবের মাধ্যমে তাঁরা যে শুধু বড় অংশের মানুষের কাছে পৌঁছাতে পারছেন শুধু তাই নয় বরং একই সঙ্গে এর মাধ্যমে বৃহৎ অর্থনৈতিক সুযোগও তৈরি হচ্ছে। যে সুযোগের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠছে ব্যবসা। ইউটিউবের মতো মাধ্যমকে ব্যবহার করে সেই ব্যবসা ছড়িয়ে পড়ছে লক্ষ কোটি মানুষের মধ্যে। ভবিষ্যতে ইউটিউবকে আরও বৃহত্তর মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করার চেষ্টা হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

     

  • NDRF: মাঝেরহাট দুর্ঘটনাতেও বাঁচিয়েছিল প্রাণ, তুরস্কে ২ শিশুকে জীবিত উদ্ধার করে হিরো রোমিও-জুলি

    NDRF: মাঝেরহাট দুর্ঘটনাতেও বাঁচিয়েছিল প্রাণ, তুরস্কে ২ শিশুকে জীবিত উদ্ধার করে হিরো রোমিও-জুলি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্ক ও সিরিয়ায় এখনও উদ্ধারকাজ অব্যাহত। প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় তুরস্ক ও সিরিয়ার পাশে দাঁড়িয়েছে ভারত। ভারত থেকে পাঠানো হয়েছে ত্রাণ সামগ্রী, এনডিআরএফ-র টিম ও বিশেষ প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ডগ স্কোয়াড। আর এই ডগ স্কোয়াডের অবদান অপরিসীম। জানা গিয়েছে, ভূমিকম্প বিধ্বস্ত তুরস্কের নুরদাগি শহরে ধ্বংসস্তুপের নীচ থেকে ৬ বছরের এক বালিকাকে জীবিত উদ্ধার করেছেন ভারতীয় উদ্ধারকারীরা৷ এনডিআরএফ-এর এই উদ্ধারকাজে বিশেষ ভূমিকা নিয়েছে তাদের ডগ-স্কোয়াডের দুই সদস্য রোমিও এবং জুলি৷ ধ্বংসস্তুপের তলায় প্রাণের স্পন্দনের খোঁজ এই সারমেয়ই দেয় উদ্ধারকারীদের। এমনকী কলকাতায় মাঝেরহাট সেতু ভেঙে পড়ার পরে উদ্ধারের কাজে সাহায্য করেছিল রোমিও ও জুলি।

    উদ্ধারকাজে রোমিও ও জুলির অবদান অপরিসীম

    ৬ ফেব্রুয়ারি বিধ্বংসী ভূমিকম্পে তছনছ হয়ে গিয়েছে তুরস্ক-সিরিয়া সীমান্তবর্তী বিস্তীর্ণ এলাকা৷ উদ্ধারকাজে যোগ দিতে ভারত থেকে তুরস্কে গিয়েছে এনডিআরএফ-এর দল। রোমিও ও জুলি ছাড়াও সঙ্গে পাঠানো হয় আরও কয়েক জন কুকুরকে। তাদের নাম বব, রক্সি, র‌্যাম্বো এবং হানি। সব মিলিয়ে ৬ সদস্যের সারমেয় টিম। এছাড়া সঙ্গে আরও ১৫২ জন। তারাই উদ্ধার কাজ চালায় তুরস্কে। তবে সবচেয়ে পারদর্শিতার সঙ্গে উদ্ধারের কাজ করে রোমিও এবং জুলিই। এনডিআরএফ-এর সদস্যরা জানিয়েছেন, রোমিও ও জুলি ছাড়া ওই বালিকার সন্ধান পাওয়া বা তাকে উদ্ধার করা সম্ভব হত না৷ বিশেষভাবে প্রশিক্ষিত এই দুই সারমেয় গন্ধ শুঁকেই জানিয়ে দিয়েছিল ধ্বংসাবশেষের তলায় কেউ জীবিত অবস্থায় আটকে রয়েছে৷ তাদের দেখানো পথে গিয়েই পরে ওই বালিকাকে উদ্ধার করা সম্ভব হয়৷

    কীভাবে রোমিও ও জুলি উদ্ধার করে ৬ বছরের ব্যারেনকে?

    এনডিআরএফ-এর এক আধিকারিক জানিয়েছেন, প্রথমে জুলিই ওই ধ্বংসস্তুপের তলায় আটকে থাকা বালিকার সন্ধান পায়৷ যার নাম ব্যারেন৷ তাঁর কথায়, “জুলিকে আমরা নির্দেশ দিই ধ্বংসস্তুপের মধ্যে যেতে৷ সেখানে গিয়ে সে ডাকতে শুরু করে৷ এর মানে সেখানে কোনও জীবিত মানুষ রয়েছে৷” ওই উদ্ধারকারী দলের আরও একজন সদস্য জানান, জুলির ওই বার্তা পাওয়ার পর বিষয়টি আরও নিশ্চিত হতে সেখানে রোমিওকে পাঠানো হয়৷ সেও একই বার্তা দেয়৷ এরপরেই নিশ্চিত হয়ে সেখানে উদ্ধারকাজ শুরু হয়, বাঁচানো সম্ভব হয় ৬ বছরের ব্যারেনকে।

    কলকাতায় এক দুর্ঘটনায় উদ্ধারকাজেও ছিল রোমিও ও জুলি

    সূত্রের খবর, এর আগেও দেশে এরকম কয়েকটি উদ্ধারকাজে অংশ নিয়েছে রোমিও ও জুলি৷ কলকাতায় মাঝেরহাট নামে একটি সেতু ভেঙে যাওয়ার পরে তাদের ঘটনাস্থলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল৷ তবে বিদেশে এই প্রথম পাড়ি দিল এই দুই সারমেয়। এরা বীরের মত যেভাবে শিশুটির প্রাণ বাঁচিয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। ফলে রোমিও ও জুলির কীর্তি নিয়ে জয়জয়কার করছে সারা দেশবাসী সহ তুরস্কবাসী।  

LinkedIn
Share