Blog

  • Cristiano Ronaldo: কোচকে তোপ বোন-বান্ধবীর! মরক্কো ম্যাচের আগেও রোনাল্ডোকে নিয়ে অস্বস্তিতে পর্তুগাল শিবির

    Cristiano Ronaldo: কোচকে তোপ বোন-বান্ধবীর! মরক্কো ম্যাচের আগেও রোনাল্ডোকে নিয়ে অস্বস্তিতে পর্তুগাল শিবির

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গোটা দল মাঠে তখনও উৎসবে ব্যস্ত। রোনাল্ডো একা মাঠ ছাড়ছেন। সুইৎজারল্যান্ডকে হারিয়ে শেষ আটে পর্তুগাল। ম্যাচের পর সতীর্থরা যখন দর্শকাসনের কাছে গিয়ে সমর্থকদের অভিবাদন জানাচ্ছিলেন, তখন রোনাল্ডো একা একা হেঁটে সাজঘরে ঢুকে যান। এ ছবি যেন ব্যতিক্রম। কোচ–সতীর্থদের সঙ্গে সম্পর্কের অবনতি, শেষমেশ দল থেকেই বাদ। কিন্তু এতেও শেষ নয়। যে পর্তুগালকে বছরের পর বছর আগলেছেন, এহেন রোনাল্ডো গলার কাঁটা হয়ে উঠেছেন। সুইসদের বিরুদ্ধে বড় জয়ের পরেরদিন কোচ ফার্নান্দো স্যান্টোস প্রথম একাদশের বাইরে থাকা ফুটবলারদের একটি প্র‌্যাকটিস সেশন রেখেছিলেন এবং প্রথম একাদশের ফুটবলারদের জন্য হালকা জিম সেশন। জানা গিয়েছে, রোনাল্ডো প্র‌্যাকটিসে যোগ দিতে অস্বীকার করেন। অংশ নেন জিম সেশনে। তাতে পর্তুগাল শিবির নাকি রীতিমতো অবাক। মরক্কোর বিরুদ্ধে কোয়ার্টার ফাইনালে নামার আগে স্বস্তিতে নেই পর্তুগীজরা।

    কী বললেন রোনাল্ডো

    ক্ষোভ থাকলেও ম্যাচ জিতে ইনস্টাগ্রামে রোনাল্ডো লেখেন, “পর্তুগালের জন্য একটা দারুণ দিন। বিশ্ব ফুটবলের সব থেকে বড় প্রতিযোগিতায় ঐতিহাসিক ফল। প্রতিভা এবং তারুণ্যের মিশেল দেখা গিয়েছে। যে দল নির্বাচন করা হয়েছিল, সেটাকে প্রশংসা করতেই হবে। স্বপ্নের দৌড় চলছে। শেষ পর্যন্ত চলবে।” তবে সূত্রের খবর, ম্যাচের পর রোনাল্ডো কোচকে পরিষ্কার জানিয়ে দেন, তিনি খুশি নন। হুঁশিয়ারি দেন, পরের ম্যাচেও তাঁকে প্রথম একাদশে না রাখা হলে ব্যাগ গুছিয়ে কাতার থেকে দেশে ফিরে যাবেন। 

    আরও পড়ুন: দুরন্ত ফুটবল খেলে বিশ্বকাপের শেষ আটে পর্তুগাল, মরক্কো! টাইব্রেকারে হেরেই বিদায় স্পেনের

    কী বললেন বান্ধবী ও বোন

    রোনাল্ডো বিতর্কে তাঁর পরিবারের ঘৃতাহুতি পরিস্থিতিকে আরও জটিল করছে। রোনাল্ডোর বান্ধবী জর্জিনা রড্রিগেজ ইনস্টাগ্রামে লিখলেন,“পর্তুগালকে অভিনন্দন। কিন্তু ১১ জন ফুটবলার যখন জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে, সেই সময় একজনকেই খুঁজছিল সকলে। এটা লজ্জার যে পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ফুটবলারের খেলা পুরো ৯০ মিনিট দেখতে পেল না কেউ। ভক্তরা তোমার জন্য চিৎকার করছিল। তারা দাবি জানাচ্ছিল তোমাকে দেখার। আশা করি ঈশ্বর এবং তোমার বন্ধু ফের্নান্দো এক হবে আর তোমাকে আবার খেলতে দেখব।” রোনাল্ডোর বোন আরও সুর চড়িয়ে লিখলেন,”ও বাড়ি ফিরে আসুক। আমরা বাড়িতে একসঙ্গে বসে খেলা দেখব। ওকে জড়িয়ে ধরে বলব, সব ঠিক আছে।”

  • BCCI: বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হার ভারতের! কোচ-অধিনায়ককে তলব বোর্ডের

    BCCI: বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হার ভারতের! কোচ-অধিনায়ককে তলব বোর্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর দেশের মাটিতে বিশ্বকাপ। তার আগে বাংলাদেশের কাছে একদিনের সিরিজ হারল ভারত। দলের এই হারের পরে তড়িঘড়ি বৈঠক ডেকেছে বিসিসিআই (BCCI)। ভারতীয় দলের কোচ রাহুল দ্রাবিড়, অধিনায়ক রোহিত শর্মা, প্রাক্তন অধিনায়ক বিরাট কোহলি ও জাতীয় ক্রিকেট অ্যাকাডেমির প্রধান ভিভিএস লক্ষ্মণকে তলব করেছে বোর্ড। বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরে তাঁদের সঙ্গে কথা বলবে বিসিসিআই।

    বাংলাদেশের কাছে কেন হার

    বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও একদিনের সিরিজে হারতে হল কেন? প্রায় পূর্ণশক্তির দল নিয়ে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচেই হেরে গিয়েছে ভারত। এই মুহূর্তে বাংলাদেশে সফররত (India tour of Bangladesh, 2022) ভারত। তিনটি ওয়ানডে ও জোড়া টেস্ট হবে দুই প্রতিবেশী রাষ্ট্রের মধ্যে। গত রবিবার মীরপুরের শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে প্রথম  ম্যাচে, দুরন্ত লড়েও ১ উইকেটে হেরেছিল ভারত। বুধবার অর্থাৎ এই মাঠেই হল দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ। এদিনও রোহিত অ্যান্ড কোং লড়াই করে ৫ রানে হেরে গেল। এর সঙ্গেই এক ম্যাচ হাতে রেখে লিটন দাসের (Litton Das) বাংলাদেশ সিরিজে ২-০ এগিয়ে গেল এবং জিতে নিল। সাত বছর পর ফের বাংলাদেশে গিয়ে মুখ পোড়াল ভারত। ২০১৫ সালে শেষবার এমএস ধোনির (MS Dhoni) ভারত ১-২ সিরিজ হেরেছিল। 

    বাংলাদেশের কাছে হারের সমালোচনা করেছেন বীরেন্দ্র সেওয়াগ, ভেঙ্কটেশ প্রসাদ-সহ প্রাক্তন ক্রিকেটাররা।

    এর আগে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপেও ধাক্কা খেয়েছে টিম ইন্ডিয়া। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের পর পর্যালোচনা বৈঠক করার কথা ছিল ভারতীয় বোর্ডের (BCCI)। কিন্তু কয়েকজন বোর্ড কর্তা ব্যস্ত থাকায় সেই বৈঠক হয়নি। কিন্তু আগামী বছর ঘরের মাঠে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপের আগে বিশ্বের ক্রমপর্যায়ে সাত নম্বরে থাকা বাংলাদেশের কাছে ভারত হেরে যাওয়ার পরেই চিন্তিত হয়ে পড়েছে বোর্ড। সেই পরিস্থিতিতে জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিসিসিআই (BCCI)। এক বোর্ড কর্তা জানান, “দল বাংলাদেশ থেকে ফেরার পরেই আমরা বৈঠকের দিনক্ষণ ঠিক করব। এটা অস্বস্তিকর পারফরম্যান্স। এই দলটা যে বাংলাদেশের বিরুদ্ধে হারবে, সেটা আমরা ভাবতে পারিনি।”

    আরও পড়ুন: ঋতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স! এক ওভারে সাতটি ছয়ের অনন্য নজির

  • Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    Nirmala Sitharaman: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবারও ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় স্থান পেলেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন (Nirmala Sitharaman)। এই নিয়ে টানা ৪ বার এই তালিকায় জায়গা করে নিলেন তিনি। ক্ষমতাশালীদের তালিকায় ৩৬ নম্বরে জায়গা করে নিয়েছেন তিনি। 

    এর আগে আরও তিনবার ফোর্বসের এই তালিকায় জায়গা করে নিয়েছেন অর্থমন্ত্রী (Nirmala Sitharaman)। ২০১৯ সালে নির্মলা সীতারমনের স্থান ছিল ৩৪ নম্বরে। ২০২০ এবং ২০২১ সালে অর্থমন্ত্রী ছিলেন যথাক্রমে ৪১ এবং ৩৭ নম্বর স্থানে। এই ঐতিহ্যশালী পত্রিকার বিশেষ সেগমেন্টে জায়গা করে নেওয়ার জন্যে অর্থমন্ত্রীকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় রেলমন্ত্রী অশ্বিনী বৈষ্ণব।

     আর কোন ভারতীয় স্থান পেয়েছেন তালিকায়? 

    এই তালিকায় এবছর জায়গা পেয়েছেন একজন বাঙালি কন্যাও। তিনি হলেন ‘স্টিল অথরিটি অব ইন্ডিয়া’র (সেল) চেয়ারপার্সন সোমা মণ্ডল। তিনি রয়েছেন ৬৭তম স্থানে। সোমা মণ্ডলই প্রথম মহিলা যিনি ২০২১ সালের জানুয়ারি মাসে সেলের চেয়ারপার্সনের পদে বসে ইতিহাস গড়েছেন। তাঁর নেতৃত্বে কোম্পানি অর্থনৈতিকভাবে লাভের মুখ দেখেছে। ফোর্বসের তালিকা অনুযায়ী, শুধুমাত্র তাঁর চেয়ারপার্সন পদের প্রথম বছরেই কোম্পানির রাজস্ব প্রায় ৩ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে ১২০০০ কোটি টাকা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: সত্যিই কি শীতকালে দই খেলে অসুখ হয়? কিছু ভুল ধারণা ভাঙলেন স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা 

    নির্মলা সীতারমন, সোমা মণ্ডল ছাড়া বায়োকনের এগজিকিউটিভ চেয়ারপার্সন কিরণ মজুমদার-শ এবং নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ারও প্রথম ১০০ -য় জায়গা করে ন‌িয়েছেন। এই বছর কিরণ এবং ফাল্গুনী যথাক্রমে ৭২ ও ৮৯তম স্থানে রয়েছেন। এর আগেও তাঁরা এই তালিকায় জায়গা পেয়েছেন।

    এছাড়াও তালিকায় থাকা অন্য ভারতীয় মহিলারা হলেন এইচসিএলটেক চেয়ারপার্সন রোশনী নাদার মালহোত্রা। তিনি ৫৩তম স্থানে রয়েছেন। সেবির চেয়ারপার্সন মাধবী পুরী বাখ ৫৪তম স্থানে রয়েছেন।  

    তালিকায় ৩৯জন সিইও, ১০জন রাষ্ট্রপ্রধান এবং ১১জন বি‌লিওনেয়ার জায়গা করে নিয়েছেন যাঁদের সম্মিলিত সম্পদের পরিমাণ হল ১১৫০০ কোটি ডলার।

    নাইকার কর্ণধার ফাল্গুনী নায়ার সম্পর্কে ফোর্বস লিখেছে, একজন ইনভেস্টমেন্ট ব্যাঙ্কার হিসেবে তিনি অন্য উদ্যোগপতিদের (Nirmala Sitharaman) স্বপ্ন পূরণে সাহায্য করেছেন। প্রায় ২ দশক এই ক্ষেত্রে কাজ করার পরে তিনি ২০১২ সালে নিজের কোম্পানি শুরু করেন। সেখানে বিনিয়োগ করেন ২০ লক্ষ ডলার। ২০২১ সালে তাঁর কোম্পানির শেয়ার বাজারে তালিকাভুক্তির পরেই ভারতের সবথেকে ধনী মহিলা হন তিনি।  

    একইভাবে শিব নাদারের এইচসিএল টেকনোলজিসকে আলাদা উচ্চতায় নিয়ে গিয়েছেন তাঁর কন্যা রোশনী নাদার মালহোত্রা। এমনটাই দাবি পত্রিকার। গত ১ মার্চ সেবির প্রথম মহিলা চেয়ারপার্সন পদে বসেছিলেন মাধবী পুরী বাখ। 

    বায়োকনের কর্ণধার কিরণ মজুমদার-শ এর আগেও ফোর্বসের ক্ষমতাশালী মহিলাদের তালিকায় স্থান পেয়েছেন (Nirmala Sitharaman)। ১৯৭৮ সালে তিনি এই কোম্পা‌নি চালু করেছিলেন। রাজস্বের নিরিখে বর্তমানে এটি দেশের বৃহত্তম বায়োফার্মাসিকিউটিক্যাল ফার্ম।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    Vizhinjam: পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা, তোলা হল অবস্থান, ভিজহিনজামে বন্দর হচ্ছেই

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শেষমেশ পিছু হটলেন আন্দোলনকারীরা। ঠিক একদিন আগে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন (CM Pinarayi Vijayan) স্বয়ং। তার পরেই কাটে জট। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায় (Fishermen Community) অবস্থান তুলে নেওয়ার কথা ঘোষণা করে। ফলে এবার আর কেরলের (Vizhinjam) বন্দর তৈরিতে কোনও বাধা রইল না। ভিজহিনজামে এই সামুদ্রিক বন্দরটি তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দর হচ্ছে কেরলের দক্ষিণে। মুখ্যমন্ত্রী পিনরাই বিজয়ন বলেন, উপকূল অঞ্চলের বাসিন্দাদের পুনর্বাসন ও তাঁদের জীবিকার নিরাপত্তার দিকটি সরকারের অগ্রাধিকারের তালিকায় থাকবে।

    ভিজহিনজামে বন্দর…

    কেরলের ভিজহিনজামে বন্দর তৈরি করছে আদানি গোষ্ঠী। বন্দরটি হলে এলাকার পাশাপাশি ব্যাপক উন্নতি হবে রাজ্যের। এই বন্দর তৈরিতেই বাধা দিচ্ছিল ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চ ও স্থানীয় মৎস্যজীবী সম্প্রদায়। বন্দর তৈরির প্রতিবাদে অবস্থান বিক্ষোভে বসেন তাঁরা। অবস্থান বিক্ষোভ প্রদর্শন চলে ১৩৮ দিন ধরে। জট কাটাতে একাধিকবার হয়েছে বৈঠক। তার পরেও সমস্যা মেটেনি। শেষমেশ জট কাটল বুধবার। ল্যাটিন ক্যাথলিক চার্চের তরফে বলা হয়েছে, আন্দোলনকারীরা সরকারের সঙ্গে সব ব্যাপারে একমত নয়। তবে বৃহত্তর স্বার্থে আন্দোলন প্রত্যাহার করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    এদিকে, এদিনই বিধানসভায় এনিয়ে বিবৃতি দেয় সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, কেরলের পরিকাঠামো উন্নয়নে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। তবে এই জাতীয় প্রকল্প মানবিক এবং গ্রহণযোগ্য পথেই রূপায়ন করতে হবে। তিনি জানান, আন্দোলনকারীরা সাতটি দাবি জানিয়েছিলেন। তার মধ্যে পাঁচটি মেনে নিয়েছে সরকার। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ভিজহিনজামে বন্দর (Vizhinjam) তৈরি করতে গিয়ে মৎস্যজীবী সম্প্রদায়ের যাঁরা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। আগামী দেড় বছরের মধ্যেই তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া হবে। যাঁরা ভাড়া ঘরে থাকছেন, তাঁদের মাসে সাড়ে ৫ হাজার টাকা করে ভাড়া বাবদ দেওয়া হবে। অগ্রিম দেওয়া হবে দু মাসের। মৎস্যজীবীরা যাতে তাঁদের জাল এবং মাছ ধরার অন্যান্য সরঞ্জাম রাখতে পারেন, সেজন্য তাঁদের পর্যাপ্ত জায়গাও দেওয়া হবে। মুখ্যমন্ত্রী এও জানান, মৎস্যজীবীরা বতর্মানে যে কেরোসিন চালিত বোট ব্যবহার করেন, তাকে ডিজেল এবং পেট্রোল চালিত বোটে পরিবর্তন করা হবে। এজন্য মৎস্যজীবীদের এককালীন ভর্তুকিও দেওয়া হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ustad Rashid Khan: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    Ustad Rashid Khan: পুলিশি হেনস্থার শিকার উস্তাদ রশিদ খান, শিল্পীর পাশে রয়েছেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পুলিশি হেনস্থার শিকার ধ্রুপদী গায়ক উস্তাদ রশিদ খান (Ustad Rashid Khan)। অভিযোগের তির কলকাতা পুলিশের দিকে। গাড়ি আটকে ঘুষ চাওয়ার অভিযোগ উঠল  পুলিশের বিরুদ্ধে। এমনই অভিযোগ করেছে সঙ্গীত শিল্পীর পরিবার। পরিবারের দাবি, চালকের বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে গাড়ি তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল কলকাতার প্রগতি ময়দান থানায়। চালক গ্রেফতারির খবর শুনে সেখানে প্রথমে যান রশিদ খানের স্ত্রী ও কন্যা। পরবর্তীতে গাড়ির মালিক হিসেবে রশিদ খানকেও ডেকে পাঠানো হয়। কেন গাড়িটি আটক করা হল? সেটাও পুলিশ পরিস্কার করেনি বলে অভিযোগ।  

    বুধবার ভোরে এই ঘটনাটি ঘটে। রশিদ খানের (Ustad Rashid Khan) স্ত্রী অভিযোগ করেন, থানায় তাদের সঙ্গে অত্যন্ত খারাপ ব্যবহার করা হয়। অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করা হয় বলেও অভিযোগ করেন তিনি।

    কী ঘটে? 

    শিল্পীর স্ত্রী জানান, মঙ্গলবার রাতে গানের অনুষ্ঠান সেরে বাড়ি ফেরেন রশিদ খান (Ustad Rashid Khan)। এরপর তাঁর এক সহ শিল্পীকে বিমানবন্দরে পৌঁছে দিতে যাচ্ছিল গাড়িটি। গাড়িতে ছিলেন রশিদ খানের এক ম্যানেজার। অভিযোগ, বেলেঘাটা ক্রসিং-এর কাছে গাড়ি দাঁড় করিয়ে নাকা চেকিং হয়। সেই সময় ওই ম্যানেজারের কাছে ২০০০ টাকা ‘ঘুষ’ চাওয়া হয়। তিনি দিতে অস্বীকার করলে তাঁকে ‘কেস’ দেওয়ার হুমকি দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। এরপর চালককে ডেকে চেক করে বলা হয় তিনি মদ্যপ। চালককে গ্রেফতার করে গাড়ি থানায় নিয়ে যাওয়া হয়।

    যদিও চালকের দাবি, তিনি মদ্যপ ছিলেন না। পুলিশের হাতে থাকা মেসিনে পরীক্ষার পর তাঁকে এনআরএস নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানেও কোনও পরীক্ষা না করেই ছেড়ে দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। 

    ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। একটি ট্যুইট করে তিনি বলেন, “ভোর ৪ টেয় উস্তাদ রশিদ খানকে (Ustad Rashid Khan) থানায় ডেকে পাঠানো হয়। পদ্মবিভূষণ প্রাপ্ত শিল্পীর সঙ্গে যে ঘটনা ঘটেছে, আমি তার তীব্র প্রতিবাদ জানাই।”

     

    বিরোধী দলনেতার অভিযোগ, “প্রথমে বেলেঘাটা ট্র্যাফিক গার্ডের আধিকারিকরা তাঁর গাড়ি থামিয়ে চালকের কাছ থেকে ঘুষ চেয়েছিল অন্যথায় তারা মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর মিথ্যা অভিযোগ চাপানোর হুমকি দেয়। টাকা দিতে অস্বীকার করলে তারা গাড়িটি প্রগতি ময়দান থানায় নিয়ে গিয়ে তাকে আটক করে। সেলিব্রেটিরা (Ustad Rashid Khan) যদি এমন হয়রানির শিকার হন তাহলে বাংলার সাধারণ মানুষের দুর্দশার কথা ভাবুন।” তিনিও এই রকম অভিজ্ঞতার শিকার হয়েছেন বলে দাবি করেন বিরোধী দলনেতা। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
  • Gujarat Election: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    Gujarat Election: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একজ়িট পোলের সমীক্ষাকে সত্যি করে গুজরাটে ফের গেরুয়া-ঝড় (Gujarat Election) । আবারও মোদি-ম্যাজিকের ছোঁয়া গুজরাটে। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ১৮২ আসন বিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভায় ১৫০-এর বেশি আসনে ইতিমধ্য়েই এগিয়ে গিয়েছে গেরুয়া শিবির। 

    বিগত ২৭ বছর ধরে গুজরাটে টানা ক্ষমতায় থেকেছে বিজেপি। ১৯৯৫ সাল থেকে গুজরাটে টানা ক্ষমতায় রয়েছে বিজেপি। ১৮২ আসন বিশিষ্ট গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনে (Gujarat Election) এবারও এগিয়ে বিজেপি। আড়াই দশকেরও বেশি সময় পর আজও সেই রাজ্যে অব্যাহত মোদি ম্যাজিকই। তারই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছে গুজরাটের ভোটবাক্সে। প্রাথমিক ট্রেন্ডে ধরাছোঁয়ার বাইরে চলে গিয়েছে বিজেপি। শেষ পর্যন্ত কত ব্যবধানে বিজেপি জেতে সেটাই দেখার। 

    গুজরাটে গেরুয়া-ঝড়

    সকাল ৮টায় শুরু হয়েছে ভোট গণনা (Gujarat Election)। বেশিরভাগ বুথ ফেরত সমীক্ষা গুজরাটে টানা সপ্তমবারের মতো বিজেপির ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা প্রকাশ করেছিল। বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছিল এবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে বিজেপি। এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি ১২৮-১৪০টি আসন পেতে পারে। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুযায়ী বিজেপি পেতে পারে ১৩১-১৫১টি আসন। টুডে’জ চাণক্যর বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এ বার বিজেপির আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫০টি। উল্লেখ্য, বুথফেরত সমীক্ষার ফল সব সময় যে মেলে, তা নয়। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকায়, এই ধরনের সমীক্ষাকে অস্বীকার করাও যায় না। তবে, সব সমীক্ষাকে সত্যি প্রমাণ করে এবারও গুজরাটে বিজয়ধ্বজা ওড়াতে চলেছে ‘পদ্ম-ব্রিগেড’। 

    হিমাচলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই

    অন্যদিকে, অপর রাজ্য হিমাচল প্রদেশে চলছে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই (Himachal Pradesh Election)। এখানে লড়াই মূলত বিজেপি ও কংগ্রেসের মধ্যে। সবশেষ ফলাফল অনুযায়ী ৬৮ আসনের হিমাচলে কংগ্রেসের ঘরে ঢুকেছে ৩২ আর বিজেপির ৩৩টি আসন। প্রদেশটিতে বিজয়ী হতে হলে প্রয়োজন ৩৫টি আসন। হিমাচলে, ১২ নভেম্বর ৬৮টি আসনের জন্য ভোটপর্ব অনুষ্ঠিত হয়। অন্যদিকে গুজরাটে ১৮২টি আসনের জন্য ১ এবং ৫ ডিসেম্বর দুটি ধাপে ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়।

  • Gilgit Baltistan: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    Gilgit Baltistan: চিন-পাক অর্থনৈতিক করিডোর নিয়ে ক্ষুব্ধ গিলগিট বালতিস্তানের বাসিন্দারা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চিন-পাকিস্তান অর্থনৈতিক করিডোরের (CPEC) কাজ এগিয়ে নিয়ে যেতে মরিয়া পাক প্রশাসন। কিন্তু পাকিস্তানের এই ক্রমাগত চেষ্টায় ক্ষুব্ধ পাক অধিকৃত কাশ্মীরের গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) বাসিন্দারা। তাঁদের অভিযোগ প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করছে চিন। সম্প্রতি পাক সেনাকে গিলগিট বালতিস্তানে পাঠানো হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দাদের সুরক্ষার অজুহাতে সেনা এলেও আদতে তাঁদের মূল কাজ হয়ে দাঁড়িয়েছিল প্রাকৃতিক সম্পদ শোষণে চিনকে সাহায্য করা।

    আরও পড়ুন: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    কেন এই ক্ষোভ? 

    প্রাকৃতিক সম্পদের উপস্থিতি যেকোনও অঞ্চলের অগ্রগতির ক্ষেত্রে খুব বড় ভূমিকা পালন করে। কিন্তু গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) ক্ষেত্রে পরিস্থিতি ঠিক উল্টো। উন্নতির অনেক সম্ভাবনা থাকা সত্ত্বেও এই এলাকা বরাবরই উপেক্ষিত। এই অঞ্চলে কোটি কোটি টাকার খনিজ এবং জল সম্পদ থাকা সত্ত্বেও, প্রশাসনের উদাসীনতায় এই এলাকার বাসিন্দারা চরম দারিদ্র্যের সম্মুখীন  হয়।

    সম্প্রতি বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) মুখ্যমন্ত্রী খালিদ খুরশিদ খান ইসলামাবাদকে এই অঞ্চলের দুর্দশার জন্যে দায়ী করেছেন। তাঁর অভিযোগ, এই অঞ্চলের অর্থ বরাদ্দ কমিয়ে অর্ধেক করা হয়েছে। এই মুহূর্তে বালতিস্তানের জন্যে অর্থ বরাদ্দ মাত্র ২ কোটি ৩০ লক্ষ পাক মুদ্রা। তাঁর কথায়, “অঞ্চলটিকে পিছনের দিকে ঠেলে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছে পাক প্রশাসন।” 

    সিপিইসির ব্যানারে গিলগিট বালতিস্তানে (Gilgit Baltistan) মেগা ড্যাম, তেল ও গ্যাস পাইপলাইনের কাজ শুরু হয়েছে। এছাড়াও ইউরেনিয়াম ও ভারী ধাতু উত্তোলনের কাজও শুরু হয়েছে। এতে স্থানীয় জীবিকা এবং বাসিন্দাদের জীবনযাপনে খারাপ প্রভাব পড়ছে। উল্লেখ্য, বালতিস্তান গোটা পাকিস্তানের চাহিদার অর্ধেকেরও বেশি জল সরবরাহ করে। চিনা মেগা প্রকল্পগুলি স্থানীয় জলবায়ুর উপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে, যার ফলে দূষণ বাড়ছে এবং জলজ বাস্তুতন্ত্রের ভারসাম্য নষ্ট হচ্ছে। 

    এই অঞ্চলে নিযুক্ত চিনা কোম্পানিগুলি পরিবেশ নিয়ে স্থানীয়দের উদ্বেগের প্রতি একেবারের সংবেদনশীল নয়। গিলগিট বালতিস্তানের (Gilgit Baltistan) বাসিন্দাদের অভিযোগ কারাকোরাম মহাসড়কের সম্প্রসারণের জন্যে যে মারাত্মক পরিবেশ দূষণ হয়েছে তার জন্যে দায়ী চিনের একটি সংস্থা চায়না রোডস অ্যান্ড ব্রিজ কর্পোরেশন। 

    এমনকি এই চিনা সংস্থাগুলি প্রাকৃতিক সম্পদ শোষণ করলেও কোনও রাজস্ব দিতে রাজি নয়। বিদেশী কোম্পানিগুলিও গিলগিট সরকারকে কর প্রদান করে না। কারণ তারা ইসলামাবাদ-ভিত্তিক ফেডারেল প্রতিষ্ঠান গিলগিট-বালতিস্তান (Gilgit Baltistan) কাউন্সিল (GBC) নামের সংস্থার সঙ্গে চুক্তি সাক্ষর করে। এই সংস্থার এই অঞ্চলের বন, জলের রিজার্ভ সম্পর্কিত আইনী বিষয়গুলির উপর সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। গিলগিট প্রশাসনের সঙ্গে পরামর্শ না করেই পাক সরকার বিদেশি সংস্থাগুলিকে বাণিজ্য, ট্রানজিট রুট এবং খনির লাইসেন্স প্রদান করে।

    যদিও ইসলামাবাদ বাণিজ্য ও ট্রানজিট, জলসম্পদ, ট্রফি শিকার, ইকো-ট্যুরিজম, খনিজ অনুসন্ধান এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ফেডারেল কর মিলিয়ে এই অঞ্চল থেকে বছরে লক্ষ লক্ষ কোটি টাকা রাজস্ব আয় করে। কিন্তু তবুও এই আয়ের কোনও বড় অংশ অঞ্চলের (Gilgit Baltistan) উন্নয়নের জন্য বরাদ্দ করা হয় না। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

     

     

     

  • Ajit Doval: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    Ajit Doval: সন্ত্রাসে অর্থ বিনিয়োগ আটকালেই জঙ্গি-কার্যকলাপ কমে যাবে, মত অজিত ডোভালের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সন্ত্রাসে যারা আর্থিক মদত দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই মূল লক্ষ্য হওয়া উচিত। ভারত-মধ্য এশিয়া প্রতিরক্ষামন্ত্রীদের বৈঠকে সন্ত্রাসবাদ নিয়ে কড়া বার্তা দিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল (Ajit Doval)। আফগানিস্তানসহ মধ্য এশিয়ার গোটা এলাকায় সন্ত্রাসবাদীদের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার বিষয়ে মতামত দিয়েছেন তিনি।  

    বৈঠকে অজিত ডোভাল (Ajit Doval) বলেন, “আফগানিস্তান একটি বড় ইস্যু। এই রিজিয়নে সন্ত্রাসবাদের উপস্থিতি বড় দুশ্চিন্তার বিষয়। অর্থনৈতিক যোগান সন্ত্রাসবাদকে পুষ্ট করে। সেই ক্ষেত্রে সন্ত্রাসবাদকে যারা অর্থনৈতিকভাবে মদত দিচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে লড়াই করাটাও আমাদের প্রধান দায়িত্বের মধ্যে পড়ে।

    আরও পড়ুন: এবার বাংলাতেও বন্দে ভারত এক্সপ্রেস?    

    এই বৈঠকে ভারতের পাশাপাশি কাজাকিস্তান, কিরঘিজস্তান, তাজিকিস্তান, উজবেকিস্তান, তুর্কেমেনিস্তানের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন। ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত ডোভাল আরও বলেন, “মধ্য এশিয়া আমাদের সম্প্রসারিত প্রতিবেশী। যাদের সঙ্গে আমাদের সভ্যতার যোগসূত্র ছিল। এই রিজিয়নের ব্যাপারটা আমাদের অগ্রাধিকার দেওয়া দরকার। শান্তিপূর্ণ, নিরাপদ, সমৃদ্ধ মধ্য এশিয়া সকলের কাম্য।”

    বিবৃতিতে কী বলা হয়েছে? 

    বৈঠকের পরে একটি যৌথ বিবৃতিতে (Ajit Doval) উল্লেখ করা হয়েছে, ৬টি দেশ একটি ব্যাপারে সহমত হয়েছে যে জঙ্গি সংগঠনের প্রসার, জঙ্গি দলে নিয়োগ, অর্থ যোগানের চেষ্টা গোটা রিজিয়নে একটা উদ্বেগের বিষয়। এক্ষেত্রে জঙ্গিদের রুখতে যৌথ উদ্যোগের উপরেও জোর দেওয়া হবে। বিবৃতিতে জানানো হয়েছে, উন্নত প্রযুক্তির ব্যবহার, অস্ত্র ও মাদক পাচার, আন্তঃসীমান্ত জঙ্গিবাদ, বিকৃত তথ্য ছড়ানোর ক্ষেত্রে সাইবার স্পেসের অপব্যবহার, মানববিহীন এরিয়াল সিস্টেমের ব্যবহার জঙ্গিবাদ মোকাবিলার ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ।  

    উল্লেখ্য মধ্য এশিয়াতে নিজের থাবা বসাতে উদ্যোগী চিন। চিনকে নিরস্ত্র করতে এবার মধ্য এশিয়ার সুরক্ষার দিকে জোর দিচ্ছে ভারতও (Ajit Doval)। আফগানিস্তানের তালিবান শাসনও গোটা বিশ্বের জন্যে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। 

    ৬টি দেশের পদস্থ আধিকারিক কড়া ভাষায় সন্ত্রাসবাদের সমালোচনা করেছেন (Ajit Doval)। আফগানিস্তানের বর্তমান পরিস্থিতি ও তার জেরে এই রিজিয়নের নিরাপত্তার বিষয়েও আলোচনা হয়েছে এই বৈঠকে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় সায়গলের দেড় কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    Cattle Smuggling Case: গরু পাচার মামলায় সায়গলের দেড় কোটি টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গরু পাচার মামলার (Cattle Smuggling Case) তদন্ত যত এগোচ্ছে, তত একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। আর এবারে গরু পাচার মামলায় অভিযুক্ত অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেনের ৩২টি সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। ইডি সূত্রে খবর, প্রায় ১ কোটি ৫৮ লাখ ৪৭ হাজার ৪৯০ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। বর্তমানে সায়গল হোসেন তিহার জেলে বন্দি।

    সায়গলের সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করল ইডি

    গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) অন্যতম অভিযুক্ত হলেন অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষী সায়গল হোসেন। মুর্শিদাবাদের বাসিন্দা সায়গল হোসেন দীর্ঘদিন ধরেই বীরভূমের তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের দেহরক্ষীর কাজ করেছেন। গরু পাচার মামলা সংক্রান্ত চার্জশিটে সায়গলের বিরুদ্ধে ইডির অভিযোগ ছিল, বীরভূম করিডর দিয়ে যে সমস্ত গরু পাচার হত, তার জন্য অনুব্রতর হয়ে টাকা নিতেন সায়গল। সিবিআই তাদের চার্জশিটেও এ কথা উল্লেখ করেছিল।

    আরও পড়ুন: ঘেরাওমুক্ত অধ্যক্ষ-সহ বিভাগীয় প্রধানরা! মেডিক্যাল কলেজে বিক্ষোভ তুলল ছাত্ররা

    এরপর মামলার (Cattle Smuggling Case) তদন্তে নামলে তাঁর একাধিক জমি, সম্পত্তি, বাড়ি রয়েছে বলে জানা যায়। আর সেই অনুযায়ী সায়গলের ৩২টি সম্পত্তির হদিশ মেলে। গত ২ ডিসেম্বর সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দেয় আদালত। তারই জেরে সায়গলের সম্পত্তি আটক করে বাজেয়াপ্ত করা হয়। ফলে এই সব সম্পত্তির টাকার সঙ্গে গরু পাচারের টাকার যোগ আছে কি না, তা জানতে মরিয়া তদন্তকারীরা।

    উল্লেখ্য, গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) প্রথমে সিবিআই সায়গলকে গ্রেফতার করে। এরপর তাঁকে পাঠানো হয় আসানসোলের জেলে। এরপরই তাঁকে হেফাজতে নেওয়ার আবেদন করে এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। আদালত সেই অনুমতি দেওয়ায় তাঁকে আসানসোল থেকে দিল্লি নিয়ে যাওয়া হয়। আপাতত দিল্লির তিহার জেলেই রয়েছেন তিনি। ইতিমধ্যেই সায়গলের মা-স্ত্রীকেও একাধিকবার তলব করেছে ইডি। অন্যদিকে অনুব্রত মণ্ডলকেও দিল্লি নিয়ে যাওয়ার জন্য তোড়জোড় শুরু করেছে ইডি।

    ইডি সূত্রে খবর, এখনও পর্যন্ত গরু পাচার মামলায় (Cattle Smuggling Case) ধৃতদের কাছ থেকে ২০ কোটি ২৫ লাখ টাকার সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। মোট ২৯ কোটি ৪৩ লাখ টাকার অপরাধ হয়েছে বলে জানিয়েছে ইডি (ED)। গরু পাচারের সঙ্গে সায়গলের যোগ কতটা, তা আরও খতিয়ে দেখতে তদন্ত করছে ইডি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    China: ‘অগ্নি’ পরীক্ষার আগেই ভারত মহাসাগরে হাজির চিনের সেই ‘গুপ্তচর’ জাহাজ, কেন জানেন?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ভারত (India) মহাসাগরে ফের চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজ (Spy Ship)! এর আগে একবার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করেছিল ভারত। সেই সময়ও ভারত মহাসাগরে ঘোরাফেরা করতে দেখা গিয়েছিল চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫-কে। দিন কয়েকের মধ্যেই ভারত ফের অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা করতে চলেছে। সেই কারণে বঙ্গোপসাগরকে নো ফ্লাই জোন ঘোষণা করা হয়েছে সরকারের তরফে। তার আগেই ভারত মহাসাগরে ফের হাজির চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫। বারবার একই গুপ্তচর জাহাজ পাঠানোয় চিন্তা বাড়চ্ছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের। প্রসঙ্গত, ডিসেম্বরের ১৫-১৬ তারিখের মধ্যে ওড়িশার আবদুল কালাম দ্বীপ থেকে উৎক্ষেপণ করার কথা অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র।

    নৌবাহিনীর দাবি…

    ভারতীয় নৌবাহিনীর দাবি, চিনা (China) গুপ্তচর জাহাজটিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। ইন্দোনেশিয়ার সুন্দ প্রণালীতে রয়েছে সেটি। চলতি বছরের অগাস্টে শ্রীলঙ্কার হাম্বানটোটা বন্দরে যে চিনা গুপ্তচর জাহাজটি নোঙর করেছিল, এটা সেটাই। জানা গিয়েছে, এই জাহাজটির ওজন ২০ হাজার টন। এতে রয়েছে একটি বড় অ্যান্টেনা, অত্যাধুনিক সেন্সর এবং অন্যান্য বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। জাহাজটিতে ৪০০রও বেশি নাবিক রয়েছেন। চিনের এই জাহাজটি ইউয়ান ওয়াং শ্রেণির চারটি জাহাজের মধ্যে একটি। এই জাহাজ উপগ্রহ এবং আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের গতিবিধি ট্র্যাক করতে পারদর্শী।

    ভারত সরকারের দাবি, অত্যাধুনিক অগ্নি ৫ ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র পাঁচ হাজার কিলোমিটার দূরের কোনও লক্ষ্যবস্তুতেও আঘাত হানতে সক্ষম। এই পাল্লার মধ্যে চলে আসবে পাকিস্তান এবং চিন (China)। অনুমান, অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে চিনে। তাই কাছ থেকে অগ্নি ৫ এর ক্ষমতা ‘চাক্ষুষ’ করতে ভারত মহাসাগরে অবস্থান করছে জাহাজটি।

    আরও পড়ুন: রাষ্ট্রসংঘে সংস্কার সাধনে চেষ্টা করবে ভারত, জানালেন রুচিরা কম্বোজ

    যদিও গুপ্তচর বৃত্তির অভিযোগ অস্বীকার করেছে ড্রাগনের দেশ। তাদের দাবি, জাহাজটি গবেষণামূলক কাজের জন্য রাখা হয়েছে। তবে তাতে নিশ্চিন্ত হতে পারছে না ভারত। তাই অগ্নি ৫ পরীক্ষার নির্ঘণ্ট পিছিয়ে দেওয়া যায় কিনা, তা নিয়েও প্রতিরক্ষা মন্ত্রকে আলোচনা শুরু হয়েছে বলে সূত্রের খবর। প্রসঙ্গত, চিনের (China) পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌশক্তি গোটা বিশ্বের মধ্যে সর্ব বৃহৎ। এই নৌ-বাহিনীর অধীনে রয়েছে ৩৫৫টি যুদ্ধ জাহাজ।

     

        দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের  Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share