Blog

  • Rajnath Singh: দেশের সুরক্ষায় এক কদম এগোলে সরকার ১০টি পদক্ষেপ নেবে! ঘোষণা রাজনাথের

    Rajnath Singh: দেশের সুরক্ষায় এক কদম এগোলে সরকার ১০টি পদক্ষেপ নেবে! ঘোষণা রাজনাথের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আত্মনির্ভর ভারতের উপর ভরসা। প্রধানমন্ত্রীর মেক ইন ইন্ডিয়া প্রকল্পকে আরও অগ্রাধিকার দিতে ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার কথা বললেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিং।  অ্যারো ইন্ডিয়া শো-২০২৩ (Aero India Show 2023)এর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে রাজনাথ জানান, দেশের সশস্ত্র বাহিনীর জন্য ৭৫ শতাংশ সামরিক সরঞ্জাম দেশীয় প্রতিরক্ষা সংস্থাগুলি থেকে সংগ্রহ করা হবে। ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পের প্রতি আস্থা প্রকাশ করে একথা বলেন তিনি।

    কী বললেন রাজনাথ

    ভারতীয় বায়ুসেনার শক্তি প্রদর্শনে এবারও তাক লাগালো ‘অ্যারো ইন্ডিয়া’। বেঙ্গালুরুতে বায়ুসেনার ইয়েলেহাঙ্কাতে প্রতিবারের মতো এবারেও বর্ণাঢ্য আয়োজন হয় এই সমাহোরহ ঘিরে। মুখ্য অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আমন্ত্রিত ছিলেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। ভারত যেখানে প্রতিরক্ষা অস্ত্র রফতানির দিকে ফোকাস বাড়াচ্ছে, সেখানে দেশে নির্মিত এলসিএ যুদ্ধবিমানের নাম বারবার উঠছে। LCA Mk-2দেশের মাটিতে তৈরির ছাড়পত্র গত বছরই দিয়েছে কেন্দ্র। যা ভবিষ্যতের যুদ্ধে একটি কার্যকরী যুদ্ধবিমান বলে মনে করা হচ্ছে। ভারতের মাটিতে যে সমস্ত অস্ত্র তৈরি হচ্ছে, তার মধ্যে এলসিএ ছাড়াও আকাশ থেকে আকাশ মিসাইল ‘অস্ত্র’, ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র ‘আকাশ’, ট্যাঙ্ক, ব়্যাডারের মতো সমরাস্ত্র যা ভারতের মাটিতে তৈরি হয়েছে, তা রফতানির ভাবনা নিয়ে এগোচ্ছে দেশ। সেই জায়গা থেকে বেঙ্গালুরুর ‘অ্যারো ইন্ডিয়া ২০২৩’ এর প্রদর্শন বেশ প্রাসঙ্গিক।

    আরও পড়ুুন: ফের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের! শুভেন্দুর মামলায় স্থগিতাদেশ বহাল

    অ্যারো ইন্ডিয়া শো-২০২৩ (Aero India Show 2023)এর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে রাজনাথ বলেন, “দেশের নিরাপত্তা জোরদারের দিকে এক কদম এগোলে সরকার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে ১০টি পদক্ষেপ নেবে। শিল্প জমি চেয়েছে, আমরা পূর্ণ আস্থা রেখে বিশাল আকাশ দিয়েছি।” উল্লেখ্য, বাজেটে প্রতিরক্ষা শিল্পের জন্য ৭৫ শতাংশ মঞ্জুর করা হয়েছে। বিগত বছরে তা ছিল ৬৮ শতাংশ। অ্যারো ইন্ডিয়া শো ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্পকে শক্তিশালী করতে অনেক দূর এগিয়ে যাবে, বলেও আশ্বাস প্রকাশ করেন রাজনাথ। তিনি বলেন, “এটি একটি নতুন সূচনা। এটি দেখিয়েছে যে ভারতীয় প্রতিরক্ষা শিল্প বিশ্বের অন্যান্য দেশের সাথে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। শোতে দেড় হাজার মউ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছে। ডিআরডিও-র প্রযুক্তি হস্তান্তর চুক্তি হয়েছে। বেসরকারি এবং সরকারি খাতে শিল্প উৎপাদন সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Pakistan: ‘পাকিস্তানের সামনে ঋণ খেলাপির ঝুঁকি তৈরি হয়েছে’, রিপোর্ট দিল ‘ফিচ’

    Pakistan: ‘পাকিস্তানের সামনে ঋণ খেলাপির ঝুঁকি তৈরি হয়েছে’, রিপোর্ট দিল ‘ফিচ’

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চরম আর্থিক সংকটে ভারতের (India) আরও এক প্রতিবেশী দেশ, পাকিস্তান (Pakistan)। গত কয়েক মাস ধরে গভীর আর্থিক সংকটের মধ্যে দিয়ে চলছে শাহবাজ শরিফের দেশ। ঋণ দেওয়ার জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা ভাণ্ডার (IMF) কড়া শর্ত দিয়েছে ইসলামাবাদকে। যা পূরণ করা প্রায় অসম্ভব বলেই মনে করছে শাহবাজ শরিফ সরকার। কারণ দেশের বৈদেশিক মুদ্রার সঞ্চয় তলানিতে। এমতাবস্থায় পাকিস্তানের সামনে ঋণ খেলাপির ঝুঁকি তৈরি হয়েছে। অন্তত এমনই পূর্বাভাস দিয়েছে আমেরিকার নিউইয়র্ক-ভিত্তিক বৈশ্বিক রেটিং সংস্থা ফিচ। শ্রীলঙ্কার পরে এবার দেউলিয়া হওয়ার মুখে ইসালামাবাদ।

    ঋণ খেলাপির রেটিং…

    ফিচ-এর পক্ষ থেকে পাকিস্তানের (Pakistan) দীর্ঘমেয়াদি বৈদেশিক মুদ্রার ঋণ খেলাপির রেটিং সিসিসি+ কমিয়ে সিসিসি-। এর অর্থ হল, এতদিন যদিও বা ইসলামাবাদের পক্ষে বৈদেশিক ঋণ শোধ করার সামান্য সম্ভাবনা ছিল, এখন তাও আর দেখা যাচ্ছে না। ফিচ জানিয়েছে, আমাদের আশঙ্কা পাকিস্তানের বৈদেশিক মুদ্রার ভাঁড়ার নিম্নস্তরেই থাকবে। যদিও আমরা প্রত্যাশিত বৈদেশিক মুদ্রার প্রবাহ ও সম্প্রতি এক্সচেঞ্জ রেট ক্যাপ অপসারণের ফলে ২০২৩ অর্থবর্ষের বাকি সময়ে পরিমিত হারে পাকিস্তানের অর্থনীতির পুনরুদ্ধারের পূর্বাভাসও দিয়েছি। নিউইয়র্ক-ভিত্তিক এই সংস্থার আশা, আইএমএফ প্রোগ্রামের নবম পর্যালোচনার পর তাদের শর্ত পূরণে সফল হবে পাকিস্তান। যদিও তার পরেও ফিচ জানিয়েছে, আমাদের মতে পাকিস্তানের ঋণ খেলাপির সম্ভাবনা ক্রমেই বাড়ছে।

    আরও পড়ুুন: দেশের হাল বদলাতে গুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    ঋণ খেলাপির অর্থ হল, পাকিস্তান (Pakistan) তাদের বাণিজ্যিক ঋণ আংশিকভাবে বা পুরোটাই শোধ করতে পারবে না। যদিও ইসালামাবাদের ঘাড়ে রয়েছে বিপুল পরিমাণ দেনার বোঝা। এর জেরে ক্রমেই কমতে থাকবে বৈদেশিক সঞ্চয়ের পরিমাণ। আকাশ ছোঁয়া হবে মূল্যবৃদ্ধি। মূল্যবৃদ্ধির জেরে এখনই নাভিশ্বাস ওঠার জোগাড় পাকিস্তানবাসীর। পাকিস্তানি রুপিতে এক লিটার দুধের দাম হয়েছে ২১০টাকা, এক কিলো মুরগির মাংসের দাম ৭৮০টাকা। বাড়তে চলেছে জ্বালানির দামও। ডিজেলের দাম ১২.৫ শতাংশ বাড়তে চলেছে। তা হলে এক লিটার ডিজেলের দাম দাঁড়াবে ২৯৫.৬৪ টাকায়। কেরোসিনের দাম বাড়তে চলেছে ১৪.৮ শতাংশ। পেট্রোলের দাম বেড়ে হতে চলেছে প্রতি লিটার ২১৭.৮৮ টাকা। 

    এদিকে, ইসলামাবাদে (Pakistan) বন্ধ করে দেওয়া হল চিনা কনস্যুলেটের অফিস। প্রযুক্তিগত সমস্যার কারণ দেখিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে ওই অফিস। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ইসলামাবাদের চিনা কনস্যুলার বিভাগটি ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Women T20 World Cup: বলে দীপ্তি, ব্যাটে রিচা! দুই বঙ্গতনয়ার দাপটে টি-২০ বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ান-বধ ভারতের

    Women T20 World Cup: বলে দীপ্তি, ব্যাটে রিচা! দুই বঙ্গতনয়ার দাপটে টি-২০ বিশ্বকাপে ক্যারিবিয়ান-বধ ভারতের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অনুপ্রেরণা মহেন্দ্র সিং ধোনি। ক্রমশ মাহির মতো ফিনিশার হয়ে উঠে আসছেন উইকেটরক্ষক রিচা ঘোষ। পাকিস্তানের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ,পরপর দুই ম্যাচে চাপের মুখে অসাধারণ ব্যাটিং করলেন বঙ্গতনয়া। মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে পাকিস্তানের পর ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হারাল ভারত। বুধবার কেপটাউনে ক্যারিবিয়ানদের বিরুদ্ধে ৬ উইকেটে জেতেন হরমনপ্রীতরা।‌ ১১ বল বাকি থাকতেই জয়সূচক রানে পৌঁছে যায় ভারতের মেয়েরা। এদিনও দলের জয়ের পেছনে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা নেন রিচা ঘোষ। বল হাতে অনবদ্য বাংলার দীপ্তি শর্মা।

    ম্যাচ-কথা

    টসে জিতে ব্যাটিং নেয় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। কিন্তু তার ফায়দা তুলতে পারেনি। স্টেফানি টেলর এবং শিমেন ক্যাম্পবেলের পার্টনারশিপ ছাড়া ক্যারিবিয়ানদের ইনিংসে উল্লেখযোগ্য কিছু নেই। দারুণ বল করেন দীপ্তি শার্মা। ৪ ওভারে ১৫ রান দিয়ে ৩ উইকেট তুলে নেন বাংলার ক্রিকেটার। এদিন ৩ উইকেট নিয়ে নজির গড়েছেন বাংলার এই বোলার। ভারতীয় বোলারদের মধ্যে তিনিই প্রথম হিসাবে ১০০ টি-টোয়েন্টি উইকেট নিয়েছেন। ৮৯ টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ১০০ উইকেট নিয়েছেন দীপ্তি। মাত্র ৪ রানে প্রথম উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ২ রানে অধিনায়ক হেইলি ম্যাথিউসকে ফিরিয়ে দেন পূজা বস্ত্রকার। দ্বিতীয় উইকেটে ৭৩ রান যোগ করেন স্টেফানি-শিমেন জুটি। পার্টনারশিপ ভাঙেন শেফালি। একই ওভারে দুই উইকেট তুলে নেন। ৩০ রান করে আউট হন ক্যাম্পবেল। ৪২ তে ফিরে যান স্টেফানি। 

    আরও পড়ুন: ভারতেই রয়েছে চোখ জুড়ানো বহু মন্দির, দেখুন তারই কয়েকটি  

    জবাবে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভাল করে ভারত। কিন্তু বেশিক্ষণ উইকেটে টিকতে পারেননি চোট সারিয়ে ফেরা স্মৃতি মন্ধানা। দলের ৩২, ব্যক্তিগত ১০ রানের মাথায় ফিরে যান ভারতের স্টার ব্যাটার। পাকিস্তান ম্যাচে রান পাওয়া জেমাইমা রদ্রিগেজ (১) ব্যর্থ। কিছুটা চেষ্টা করেন শেফালি বর্মা। শেষপর্যন্ত ২৮ রান করে আউট হন সদ্য অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয়ী অধিনায়ক। ৪৩ রানে ৩ উইকেট হারানোয় সমস্যায় পড়ে গিয়েছিল ভারত। এই জায়গা থেকে দলকে উদ্ধার করেন হরমনপ্রীত এবং রিচা। ৩২ বলে ৪৪ রান করে অপরাজিত থাকেন রিচা। তাঁর ইনিংসে ছিল ৫টি বাউন্ডারি। হরমনপ্রীত ৩৩ রান করেন। 

    ধারাবাহিকতা ধরে রাখা লক্ষ্য

    ম্যাচ জিতে স্বাভাবিক ভাবেই উচ্ছ্বসিত ভারত অধিনায়ক হরমনপ্রীত কাউর। সতীর্থদের ভালো পারফরম্যান্সকে কুর্ণিশ জানাতেও ভোলেননি তিনি। আর ম্যাচ শেষে তাঁর সোজাসাপ্টা বক্তব্য, ‘আমাদের জন্য দারুণ একটা দিন ছিল। যা প্রত্যাশা ছিল বা করেছি, তা সবটা পূরণ হয়েছে। পরপর দুই ম্যাচের ফলাফল নিয়ে আমরা খুশি। এই ধারাবাহিকতা, ছন্দটা ধরে রাখতে চাই। আমরা পরের ম্যাচেও ভালো পারফরম্যান্স করতে চাই।’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Shivaratri: এবছর মহা শিবরাত্রি তিথিতে একাধিক শুভযোগ, ব্রতপালনে কী কী ফল মিলবে জানুন

    Shivaratri: এবছর মহা শিবরাত্রি তিথিতে একাধিক শুভযোগ, ব্রতপালনে কী কী ফল মিলবে জানুন

    শুভ্র চট্টোপাধ্যায়: সারা বছর ধরেই শিবলিঙ্গের পুজো চলে। দেবাদিদেব মহাদেব অল্পতেই সন্তুষ্ট। পুজোর উপকরণ বলতে দুধ, বেলপাতা, গঙ্গাজল সঙ্গে ধুতুরা ফুল বা যে কোনও সাদা ফুল হলে ভাল হয়। শিব আরাধনার সবচেয়ে বড় উৎসব হল মহাশিবরাত্রি (Shivaratri)। সারা বিশ্বজুড়ে সনাতন ধর্মাবলম্বীরা এই বিশেষ তিথিতে মেতে ওঠেন শিব পুজোয়।

     সাধারণভাবে প্রতিমাসে একটি করে শিবরাত্রি (Shivaratri) থাকে তবে হিন্দু পঞ্জিকা অনুযায়ী প্রতি বছর কৃষ্ণপক্ষের চতুর্দশী তিথিতে পালিত হওয়া মহাশিবরাত্রি সবচেয়ে পবিত্র মানা হয়। এই দিন উপোস করে ব্রত পালন করেন ভক্তরা। সন্ধ্যায় শিবলিঙ্গের পুজো হয়। হিন্দুপুরাণ মতে এই তিথিতে বিবাহ-বন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন শিব ও পার্বতী। পণ্ডিতদের মতে, ২০২৩ সালে মহাশিবরাত্রি তিথিতে একাধিক শুভ যোগের বিশেষ সংযোগ তৈরি হচ্ছে।

    এবছরের মহাশিবরাত্রি (Shivaratri) তিথি এবং চার প্রহরের পুজোর নির্ঘণ্ট

     চলতি বছর ১৮ ফেব্রুয়ারি, শনিবার মহাশিবরাত্রি পালিত হবে। পঞ্জিকা অনুযায়ী, চতুর্দশী তিথির সূচনা হচ্ছে – ১৮ ফেব্রুয়ারি, রাত ৮টা ০২ মিনিটে এবং সমাপ্ত হচ্ছে – ১৯ ফেব্রুয়ারি, বিকেল ৪টা ১৮ মিনিটে।

    মহাশিবরাত্রিতে (Shivaratri) চার প্রহরের পুজো হয়

    এবছর প্রথম প্রহরের পূজার সময় – ১৮ ফেব্রুয়ারি, বিকেল ৫টা ৩৫ মিনিট থেকে রাত ৮টা ৪২ মিনিট। 
    দ্বিতীয় প্রহরের পূজার সময় – ১৮ ফেব্রুয়ারি, রাত ৮টা ৪২ মিনিট থেকে রাত ১১টা ৫০ মিনিট। 
    তৃতীয় প্রহরের পূজার সময় – ১৮ ফেব্রুয়ারি, রাত ১১টা ৫০ মিনিট থেকে ১৯ ফেব্রুয়ারি রাত ২টা ৫৮ মিনিট।
    চতুর্থ প্রহরের পূজার সময় – ১৯ ফেব্রুয়ারি, রাত ২টা ৫৮ মিনিট থেকে সকাল ৬টা ০৬ মিনিট। 
    ব্রতভঙ্গের সময় – ১৯ ফেব্রুয়ারি, সকাল ৬টা ০৬ মিনিট থেকে দুপুর ২টা ৪৩ মিনিট। শিবরাত্রিতে (Shivaratri) নিশীথ কালে পুজোর বিশেষ মাহাত্ম্য রয়েছে। ১৯ ফেব্রুয়ারি, রাত ১১টা ২৫ মিনিট থেকে মধ্যরাত ১২টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত নিশীথ কাল থাকবে।

    চলতি বছরের মহাশিবরাত্রিতে (Shivaratri) তৈরি হচ্ছে অনেকগুলি শুভযোগ

    জ্যোতিষীরা বলছেন, এবছরের মহাশিবরাত্রিতে (Shivaratri) বিশেষ সংযোগ থাকছে। এই দিনেই শনি প্রদোষ ব্রত পড়েছে। এই ধরনের সংযোগ শনি দোষ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অত্যন্ত ফলদায়ক বলে মনে করা হয়। শুধু তাই নয়, যাঁরা পুত্র লাভ করতে চান তাঁদের জন্যও এই সংযোগ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাই, সন্তান লাভের পথে বাধা এলে তাঁরা এই যোগে পূজার্চনা করে নিজের মনস্কামনা পূর্ণ করতে পারেন। সর্বার্থ সিদ্ধি যোগও এই দিনে গঠিত হচ্ছে।

    শিবরাত্রিতে গ্রহের অবস্থান এ সময় স্বরাশি কুম্ভে বিরাজ করবেন শনি। সূর্য ১৩ ফেব্রুয়ারি কুম্ভ রাশিতে প্রবেশ করবে। যে কারণে আবার শনি-সূর্যের যুতি তৈরি হবে। শনি অস্ত অবস্থায় থাকবেন। যার ফলে সূর্যের প্রভাব বৃদ্ধি পাবে। এই সংযোগ কেরিয়ার ও আর্থিক দিক দিয়ে অত্যন্ত ফলপ্রসূ বলে মনে করা হয়। এই শুভ যোগে শিবের পুজো করলে শনির দোষও দূর হবে। এই সময় বৃহস্পতি মীন রাশিতে বিরাজ করবে। যার ফলে হংস রাজযোগ তৈরি হবে, যা কেরিয়ারের জন্য অত্যন্ত লাভদায়ক।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    PM Modi: দেশের হাল বদলাতে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত মোদি মন্ত্রিসভার বৈঠকে, জানেন কী কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দেশের হাল বদলাতে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ সমবায় সমিতি (Co-operatives) গড়ার সিদ্ধান্ত নিল কেন্দ্রীয় সরকার। দেশের দিশা ঠিক করতে বুধবার বৈঠকে বসে মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেট। ওই বৈঠকে বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বৈঠক শেষে কেন্দ্রীয় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী অনুরাগ ঠাকুর বলেন, সমবায় সমিতিগুলিকে শক্তিশালী করবে সরকার। সেই উদ্দেশ্যে আগামী পাঁচ বছরে দু লক্ষ প্রাথমিক কৃষি সমবায় ঋণ সমিতি, ডেয়ারি, মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি স্থাপনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এর পাশাপাশি ভাইব্রেন্ট ভিলেজ প্রোগ্রামেও সিলমোহর দিয়েছে মোদি মন্ত্রিসভা।

    ভাইব্রান্ট ভিলেজ…

    অনুরাগ ঠাকুর বলেন, দেশের সীমান্তবর্তী গ্রামগুলিকে শক্তিশালী করতে ভাইব্রান্ট ভিলেজ প্রোগ্রামে অনুমোদন দিয়েছে মোদি সরকার। এই প্রকল্পের অধীনে দেশের উত্তর সীমান্তে অবস্থিত গ্রামগুলির পরিকাঠামোর উন্নয়ন করা হবে। এজন্য ৪ হাজার ৮০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। কেন্দ্রের (PM Modi) বরাদ্দ এই টাকা ব্যয় করা হবে লাদাখ, হিমাচল প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, সিকিম ও অরুণাচল প্রদেশের মোট ১৯টি জেলার ২ হাজার ৯৬৬টি গ্রামে রাস্তা ও অন্যান্য পরিকাঠামো উন্নয়নে। তবে বর্ডার এরিয়া ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম থেকে আলাদা হবে এই যোজনা। অনুরাগ জানান, এই প্রকল্পের পুরো খরচ বহন করবে কেন্দ্রীয় সরকার। কেন্দ্রের এই উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে এই রাজ্যগুলির সীমান্তবর্তী গ্রামে কাজ পাবেন স্থানীয়রা। ফলে কাজের খোঁজে তাঁদের আর ভিন রাজ্যে যেতে হবে না।

    আরও পড়ুুন: ফের পঞ্চায়েত নির্বাচনের বিজ্ঞপ্তিতে নিষেধাজ্ঞা হাইকোর্টের! শুভেন্দুর মামলায় স্থগিতাদেশ বহাল

    মোদি (PM Modi) ক্যাবিনেটের ওই বৈঠকে এদিন আরও যে প্রকল্প গুরুত্ব পেয়েছে, তার মধ্যে রয়েছে লাদাখে সিঙ্গুলনা টানেল তৈরিতে অনুমোদন। এর ফলে সেখানে প্রায় ৪.৮ কিমি লম্বা রাস্তা তৈরি হবে। এজন্য খরচ হবে প্রায় ১৬০০ কোটি টাকা। একবার এই টানেল তৈরি হলে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়াও লাদাখে যাওয়ার রাস্তা পাওয়া যাবে। সারা বছর থাকবে এই সংযোগ। টানেলটি তৈরি হলে এলাকায় সেনাবাহিনীর কৌশলগত যোগাযোগ বৃদ্ধি পাবে।

    ভারত-চিন সীমান্তে (Indo China Border) প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর মোতায়েন থাকা আইটিবিপির জন্য আরও ৯ হাজার ৪০০ কর্মী নিয়োগের অনুমোদনও দিয়েছে মন্ত্রিসভা। এক্ষেত্রে সাতটি নতুন ব্যাটেলিয়ন তৈরি করা হবে। তৈরি করা হবে অপারেশনাল বেসও। প্রতিবন্ধীদের সহযোগিতার জন্য ভারত ও দক্ষিণ আফ্রিকার মধ্যে মউ স্বক্ষরের অনুমোদনও মিলেছে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Weather Forecast: চড়ল তাপমাত্রার পারদ, শিবরাত্রির আগেই বিদায় শীত

    Weather Forecast: চড়ল তাপমাত্রার পারদ, শিবরাত্রির আগেই বিদায় শীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গতকাল আরও নেমেছিল তাপমাত্রার পারদ (Weather Forecast)। মঙ্গলবারের চেয়ে বুধবার আরও কমেছে উষ্ণতা। আপাতত আরও দুদিন থাকছে ঠাণ্ডা। বুধবার সকালে কলকাতা-সহ বিভিন্ন জায়গায় ন্যূনতম তাপমাত্রা মঙ্গলবারের থেকে কিছুটা কম থেকেছে। বিদায় বেলায় শেষ কামড়। তবে আর মাত্র দুদিনই। এ দফায় এখানেই দাড়ি টানছে শীত। বৃহস্পতিবার থেকেই হুহু করে বাড়তে থাকবে দিন ও রাতের তাপমাত্রা। এদিন কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৬.৫ ডিগ্রি সেলসিয়ালস, স্বাভাবিকের ২ ডিগ্রি কম। বুধবার কলকাতার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৫.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ৩ ডিগ্রি কম। মঙ্গলবার এই তাপমাত্রা ছিল ১৫.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ভোরের দিকে তাপমাত্রা কম থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ভ্যাপসা গরম অনুভূত হচ্ছে। শনিবার থেকে তা হু হু করে বাড়তে শুরু করবে বলেই জানা যাচ্ছে।

    শীতের বিদায় বেলায় পরিষ্কার থাকবে আকাশ। বৃহস্পতি এবং শুক্রবারই কার্যত শেষবারের মতো হালকা শীতের (Weather Forecast) আমেজ থাকবে শহরে। শনিবার থেকে শীতের আমেজ উধাও হবে। এরপরই বসন্ত জাগ্রত দ্বারে। বুধবারের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ থাকবে ২৮ থেকে ৯৩ শতাংশ। শনিবার নাগাদ সর্বনিম্ন তাপমাত্রা বুধবারের তুলনায় অন্তত পাঁচ ডিগ্রি বেড়ে ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে পৌঁছে যাবে বলেই পূর্বাভাস।

    উত্তরবঙ্গে থাকবে কুয়াশা 
     
    উত্তরবঙ্গে কুয়াশার প্রভাব থাকবে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন (Weather Forecast)। পাহাড়ি এলাকাতেই মূলত এই কুয়াশার দাপট থাকবে। বিক্ষিপ্তভাবে ঘন কুয়াশা হতে পারে দক্ষিণবঙ্গের কিছু অংশেও। দার্জিলিং, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, জলপাইগুড়ি এবং কোচবিহারে কুয়াশার সম্ভাবনা বেশি বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার থেকে হু হু করে বাড়বে তাপমাত্রা। উত্তর ও দক্ষিণ দুই বঙ্গেই ঊর্ধ্বমুখী হবে পারদ। দিন ও রাতের দুটো তাপমাত্রাই বাড়তে শুরু করবে।

    আরও পড়ুন: ‘অবিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি’! নন্দিনী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল  

    কলকাতা থেকে শীত হাওয়া হলেও, পার্শ্ববর্তী জেলাগুলি বা পশ্চিমের জেলাগুলিতে সকালের দিকে ঠাণ্ডার আমেজ (Weather Forecast) পাওয়া যাবে। উত্তরবঙ্গের আবহাওয়ায় আরও বেশ কিছুদিন শীত শীত ভাব থাকবে। বরাবরই দক্ষিণবঙ্গের তুলনায় উত্তরবঙ্গ থেকে শীত দেরিতে বিদায় নেয়। এবারও তার অন্যথা হবে না। মাঝ ফেব্রুয়ারিতে এসেও উত্তরবঙ্গের বহু জায়গায় এখনো তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস বা তার কাছাকাছি রয়েছে। এই মুহূর্তে উত্তরবঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। শুধু বিক্ষিপ্ত ভাবে কিছু কিছু জেলায় ভোরের দিকে কুয়াশা দেখা যাবে।

    আগামী ২৪ ঘণ্টায় তিলোত্তমার আকাশ পরিষ্কার (Weather Forecast) থাকবে। সকালে শীতের আমেজও ধীরে ধীরে আর থাকবে না। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়বে উষ্ণতা। শনিবারের পর কলকাতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২০ ডিগ্রি ও সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩০ ডিগ্রির ওপরে থাকবে। নতুন করে তাপমাত্রা নামার সম্ভাবনা আর নেই।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • IAS Nandini Chakraborty: ‘অবিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি’!  নন্দিনী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল

    IAS Nandini Chakraborty: ‘অবিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি’! নন্দিনী চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: এবার আমলা নন্দিনী চক্রবর্তীকাণ্ডে (IAS Nandini Chakraborty) এল নতুন মোড়। সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, এবার নন্দিনীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি রাজ্য ও রাজ্যপালের অফিসের মধ্যে অবিশ্বাসের পরিবেশ সৃষ্টি করেছিলেন। আর এই কারণেই এবার তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দিলেন রাজ্যপাল। রাজ্যের মুখ্যসচিব ও অর্থসচিবকে ডেকে নন্দিনীর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মিথ্যে তথ্য দিয়ে সার্ভিস রুল ভাঙার অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। আর তার জেরেই এবার তাঁর বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। তিনি রাজ্যপালের অফিস সম্পর্কে, সেখানকার লেখালেখি সংক্রান্ত বিষয়ে রাজ্যকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়েছিলেন। এর জেরে রাজ্য ও রাজ্যপালের মধ্যে কিছুটা সমস্যা তৈরি হয়। আর এতেই তদন্তের নির্দেশ।  

    আরও পড়ুন: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    কী জানা গেল? 

    সূত্র মারফৎ জানা গিয়েছে, রাজ্যপালের প্রধান সচিব পদে ছিলেন নন্দিনী চক্রবর্তী (IAS Nandini Chakraborty)। তবে সম্প্রতি তাঁকে নিয়ে উত্তাল হয় রাজভবন। ইতিমধ্যেই তাঁকে রাজভবন থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। রবিবারই চিঠি দিয়ে তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছিল। শনিবার তাঁর সারাদিন রাজভবনে থাকা নিয়ে অসন্তষ্ট হয়েছিলেন রাজ্যপাল। তখনই তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারেন রাজ্যপাল এমন খবর সামনে এসেছিল। আর এর পরেই সামনে এল তদন্তের এই খবর।  

    এই মুহূর্তে রাজ্যের পর্যটন দফতরের প্রধান সচিবের পদে রয়েছেন নন্দিনী চক্রবর্তী (IAS Nandini Chakraborty)। তবে এর আগেও এই দফতর সামলেছেন নন্দিনী। আবারও তিনি সেই একই দায়িত্বে। বুধবার এক  সরকারি নির্দেশিকায় তাঁকে পর্যটন দফতরের প্রধান সচিবের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।   
     
    রাজ্যের মুখ্যসচিব ও অর্থসচিবকেও তলব করেছেন রাজ্যপাল। প্রসঙ্গত, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস ও রাজ্যের মুখ্যসচিব হরিকৃষ্ণ দ্বিবেদীর মধ্যে দীর্ঘক্ষণ বৈঠক হয়, সেখানে নন্দিনী চক্রবর্তীকে (IAS Nandini Chakraborty) নিয়েও আলোচনা হয় বলে খবর সূত্রের। তারপরই বুধবার তাঁকে সরানোর কথা জানানো হয় রাজভবনের তরফে। 

    প্রসঙ্গত, ১৯৯৪ ব্যাচের আইএএস অফিসার নন্দিনী চক্রবর্তী (IAS Nandini Chakraborty)। রাজ্যের একাধিক দফতরের সচিব পদ সামলানোর অভিজ্ঞতা রয়েছে নন্দিনীর। লা গণেশন যখন বাংলার রাজ্যপাল হিসেবে দায়িত্ব সামলাচ্ছিলেন, তখনই রাজভবনের সচিব পদের দায়িত্ব গিয়েছিল তাঁর কাঁধে। এবার যাচ্ছেন পর্যটন দফতরের দায়িত্ব সামলাতে। বর্তমানের ওই দফতরের মন্ত্রী বাবুল সুপ্রিয়।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     
     
  • Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    Tripura Assembly Election: কড়া নিরাপত্তায় ভোট শুরু ত্রিপুরায়! ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুরু হয়ে গিয়েছে ত্রিপুরা বিধানসভা নির্বাচন (Assembly election)। আজ, বৃহস্পতিবার সকাল ৭টা থেকে ৬০ আসন বিশিষ্ট ত্রিপুরা বিধানসভার নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। বিকেল ৪টে পর্যন্ত ভোট নেওয়া হবে। এই ভোটে ভাগ্য নির্ধারণ হবে ২৫৯ জন প্রার্থীর, তাঁদের মধ্যে ২০ জন মহিলা। এবার ভোট ময়দানে রয়েছে বিজেপি, তৃণমূল, বাম-কংগ্রেস জোট ও তিপরা মোথা। দীর্ঘ ২৫ বছরের বাম শাসনকে সরিয়ে ২০১৮ সালে এই রাজ্যে ক্ষমতায় এসেছিল বিজেপি। সেই ক্ষমতা ধরে রাখতে আত্মবিশ্বাসী গেরুয়া শিবির।

    কড়া নিরাপত্তা

    ত্রিপুরা নির্বাচনকে, ২০২৪ লোকসভা ভোটের আগে সেমিফাইনাল হিসেবেই দেখছে বিজেপি। উত্তর-পূর্বের এই রাজ্যে ভোটার সংখ্যা প্রায় ২৮ লক্ষ। মোট বুথের সংখ্যা ৩ হাজার ৩৩৭। যার মধ্যে ১১০০ কেন্দ্রকে স্পর্শকাতর এবং ২৮টিকে অতি স্পর্শকাতর হিসেবে চিহ্নিত করেছে নির্বাচন কমিশন৷ একদফাতেই ভোট হবে। সেহেতু ওই রাজ্যের প্রতিটি বুথে অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন করাতে তৎপর রয়েছে কমিশন। শান্তিপূর্ণ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের স্বার্থে মোতায়েন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। ২৬১ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী এসেছে সে রাজ্যে। এর পাশাপাশি আরও ১৬টি রাজ্য থেকে পুলিশকর্মীও আনা হয়েছে। এছাড়াও বিশেষ নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকছে রাজ্যের সশস্ত্র বাহিনী।

    আরও পড়ুন: ভারতেই রয়েছে চোখ জুড়ানো বহু মন্দির, দেখুন তারই কয়েকটি  

    বাম-বিজেপি লড়াই

    ত্রিপুরার এবারের নির্বাচনে যে সকল প্রার্থীদের ভাগ্য নির্ধারণ হবে তাঁদের মধ্যে অন্যতম, মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা, উপমুখ্যমন্ত্রী যিষ্ণু দেববর্মন, কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী প্রতিমা ভৌমিক, সিপিএম নেতা জিতেন্দ্র চৌধুরী, কংগ্রেস নেতা সুদীপ রায় বর্মন। ত্রিপুরার ৬০ টি আসনের মধ্যে ৫৫টি-তেই প্রার্থী দিয়েছে গেরুয়া শিবির। পাঁচটি আসন ছেড়েছে জোটসঙ্গী আইপিএফটি-কে। অন্যদিকে, রাজ্যপাট ফিরে পেতে কোমর বেঁধে লড়াইয়ে নেমেছে সিপিএম’ও। তাই বাংলার পর ত্রিপুরাতেও এবার তাঁরা কংগ্রেসের সঙ্গে জোট বেঁধেছে। জোটের তরফে সিপিএম ৪৩টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে। কংগ্রেসের প্রার্থী রয়েছে ১৩টিতে এবং বাকি চারটি আসনে দাঁড়িয়েছে অন্যান্য বাম দলের প্রার্থীরা। দেশের এই অংশের আরও দুই রাজ্য মেঘালয় ও নাগাল্যান্ডে ২৭ ফেব্রুয়ারি বিধানসভা নির্বাচন হওয়ার কথা। ভোট গণনা ২ মার্চ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Benefits of Moringa: ‘পুষ্টির পাওয়ার হাউস’ সজনে পাতা-ফুল-ডাঁটা, জানুন বসন্তের দিনে কেন খাবেন এটি…

    Benefits of Moringa: ‘পুষ্টির পাওয়ার হাউস’ সজনে পাতা-ফুল-ডাঁটা, জানুন বসন্তের দিনে কেন খাবেন এটি…

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শীতকে বিদায় জানিয়ে বসন্তকে স্বাগত জানানোর সময় এসেছে। এই বিদায়বেলায় ওঠানামা করছে তাপমাত্রার পারদ। আর এই আবহাওয়ায় সাধারণত বিভিন্ন রোগের ভয় থাকে। মরশুম বদলের এই সময় সাবধান থাকাটা সকলের জন্যই আবশ্যিক। এই সময়ে যে রোগটি বেশি দেখা যায় সেটি হল চিকেন পক্স বা বসন্ত রোগ। ফলে চিকেন পক্স থেকে বাঁচতে আপনি খেতে পারেন সজনে ফুল। সজনে ফুল এই বসন্তে ভীষণ উপকারি। এই ফুল বসন্ত- প্রতিষেধক হিসেবে কাজ করে। বসন্তে মরশুম বদলের সময় সর্দি-জ্বর-কাশির সমস্যা লেগেই থাকে। এই সব কিছু থেকেও রক্ষা পেতে সজনে ফুল উপকারি।

    সজনে কেন উপকারি?

    সজনে পাতা, সজনে ডাঁটা, সজনে ফুল স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী। মোরিঙ্গা বা সজনে পাতা প্রোটিনের একটি দুর্দান্ত উৎস। এতে সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। প্রধানত ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম, ফসফরাস, আয়রন এবং ভিটামিন এ, ডি, সি সমৃদ্ধ সজনে পাতা, ফুল ও ডাঁটা। সজনে নিয়ে বেশ কিছু গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এটি প্রকৃতপক্ষে পুষ্টির পাওয়ার হাউস।

    এতে কী কী গুণ রয়েছে?

    সহজে ঠান্ডা লাগবে না- এই মরশুমে সর্দি,কাশির থেকে দূরে থাকতে সজনে ফুল উপকারি।

    বাতের ব্যথায় উপকারি- সজনে ডাঁটা বা ফলে প্রচুর অ্যামিনো অ্যাসিড আছে। বাতের রোগীদের পক্ষে দারুণ উপকারি। সজনের ডাঁটা থেকে বাতের তেল তৈরি হয়। যা বাত রোগীদের পক্ষে দারুন কার্যকরী।

    শক্তি বৃদ্ধি করে- শরীরের শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে, ক্লান্তি ও অবসাদ থেকে মুক্তি দেয় সজনে পাতা। প্রচুর পরিমাণে আয়রন রয়েছে যা শরীরের দুর্বলতা ও তন্দ্রা কমাতে সাহায্য করে।

    ডায়াবেটিসের জন্য ভালো– এই পাতায় শক্তিশালী ফাইটোকেমিক্যাল রয়েছে যা রক্তে চিনির মাত্রা কমাতে পারে। এছাড়াও এটি কোলেস্টেরল, লিপিড এবং অক্সিডেটিভ স্ট্রেসের মাত্রাও কমাতে পারে যা মানবদেহে ডায়াবেটিসের বিকাশে অবদান রাখতে পারে।

    স্বাস্থ্যকর চোখ- সজনে পাতা ভিটামিন এ সমৃদ্ধ যা সুস্থ চোখ, পরিষ্কার দৃষ্টিশক্তি এবং চোখের সমস্যা প্রতিরোধ করে।

    হার্টকে সুরক্ষিত রাখে- হৃদপিণ্ডকে রক্ষা করতে ও কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে সজনে পাতা।

    লিভারকে সুস্থ রাখে- এই পাতায় পলিফেনলের উচ্চ ঘনত্ব রয়েছে যা লিভারকে যে কোনও ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে।

  • Nandini Chakraborty: রাজভবন থেকে সরানো হল নন্দিনীকে, সুকান্ত ‘এফেক্ট’?

    Nandini Chakraborty: রাজভবন থেকে সরানো হল নন্দিনীকে, সুকান্ত ‘এফেক্ট’?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যপালের প্রধান সচিবের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল নন্দিনী চক্রবর্তীকে (Nandini Chakraborty)। তাঁকে সরানোর জন্য আর্জি জানিয়ে নবান্নকে বার্তা দিয়েছিলেন সিভি আনন্দ বোস। তার পরেও সরানো হয়নি তাঁকে। উপরাষ্ট্রপতি (Vice President) তথা রাজ্যের প্রাক্তন রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ করে মঙ্গলবারই কলকাতায় ফেরেন রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তার পরেই বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে, নন্দিনী সামলাবেন পর্যটন দফতরের প্রধান সচিবের দায়িত্ব।

    সুকান্ত মজুমদার…

    শনিবার রাজ্যপালের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে রাজভবনে যান বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। রাজ্যপালের সঙ্গে বৈঠকের পর তাঁর হাতে সুকান্ত তুলে দেন একটি চিঠিও। বৈঠকের শেষে সুকান্ত দাবি করেন, দুর্নীতির সঙ্গে যুক্তদের রেহাই নয় বলে আশ্বাস দিয়েছেন রাজ্যপাল। উনি বলেছেন জিরো টলারেন্স টু কোরাপশন। এই নীতি নিয়ে তিনি চলছেন। শুধু তাই নয়, কোরাপশনের সঙ্গে যুক্ত কোনও ব্যক্তিকে কোনওভাবে রেহাই দেওয়া হবে না।

    এদিকে, বাংলার রাজ্যপাল হিসেবে শপথ নেওয়ার পর আনন্দের সঙ্গে তৃণমূলের ঘনিষ্ঠতার অভিযোগে সরব হয় বিজেপি। রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দুর দাবি, এই ঘনিষ্ঠতার পিছনে ছিল নন্দিনীর (Nandini Chakraborty) ভূমিকা। রাজ্যপালের শপথ, সরস্বতী পুজোর দিনে হাতেখড়ি, সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজের অনুষ্ঠান থেকে বিধানসভায় বাজেট অধিবেশনে ভাষণ এসব নিয়ে নানা অভিযোগ তোলে পদ্ম শিবির। তার পরেই রাজ্যপাল-সুকান্ত বৈঠক। নন্দিনীকে সরানোর জন্য আর্জি জানিয়ে নবান্নকে বার্তা দেন রাজ্যপাল। বুধবার পদক্ষেপ করে নবান্ন।

    আরও পড়ুুন: কয়লা পাচারকাণ্ডে ইডি-র তলব নিউ আলিপুরের বাসিন্দাকে, উঠে এল তৃণমূলের নামও

    ১৯৯৪ ব্যাচের আইএএস অফিসার নন্দিনী (Nandini Chakraborty)। বর্তমানে তাঁর বিরুদ্ধে তৃণমূল ঘনিষ্ঠতার অভিযোগ উঠলেও, এক সময় তাঁর সঙ্গে তৃণমূল সুপ্রিমোর দূরত্ব তৈরি হওয়ার গল্পও শোনা যায়। রাজ্যে পালাবদলের পর শিল্পোন্নয়ন নিগমের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও তথ্য সংস্কৃতি দফতরের সচিবের মতো গুরুদায়িত্ব এক সঙ্গে সামলেছিলেন তিনি। পরে মাঝখানে তাঁর গুরুত্ব কমতে থাকে। যার জেরে নিগম থেকে নন্দিনীকে সরিয়ে পাঠানো হয় তথ্য সংস্কৃতি দফতরে। সেই দফতরও কেড়ে নিয়ে তাঁকে পাঠানো হয় স্টেট গেজেটিয়ারের এডিটর পদে। সেখান থেকে সুন্দরবন উন্নয়ন। আরও পরে প্রায় গুরুত্বহীন প্রেসিডেন্সি ডিভিশনে। বুধবার রাজভবন থেকে সরিয়ে নন্দিনীকে পাঠানো হল বাবুল সুপ্রিয়ের দফতরে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share