Blog

  • G 20 Summit: জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র, যোগ দেবেন মমতা?

    G 20 Summit: জি-২০ সম্মেলন নিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র, যোগ দেবেন মমতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী বছর ভারতে (India) হবে জি-২০ সম্মেলন (G 20 Summit)। এবার আয়োজক দেশ ভারত। এই সম্মেলন কীভাবে সফল করা যায়, তা নিয়ে সোমবার সর্বদলীয় বৈঠক ডাকল কেন্দ্র। আগামী বছর সেপ্টেম্বরে ওই সম্মেলন হওয়ার কথা। তার আগে সোমবার যে সর্বদলীয় বৈঠক (All Party Meet) হচ্ছে, তাতে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে এ দেশের প্রায় চল্লিশটি রাজনৈতিক দলের সভাপতিদের। সর্ব দলীয় এই বৈঠক ডেকেছেন সংসদীয় বিষয়ক মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী। বৈঠকে উপস্থিত থাকবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Modi) স্বয়ং। বৈঠক হবে রাষ্ট্রপতি ভবনে। প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও বৈঠকে উপস্থিত থাকার কথা বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্করেরও।

    জি ২০…

    চলতি বছরের নভেম্বরের ১৫ তারিখে জি ২০ সম্মেলনের আসর বসে ইন্দোনেশিয়ার বালিতে। ওই সম্মেলনে যোগ দেন বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতৃত্ব। এই সম্মেলনেই আগামী বছর জি ২০ সম্মেলনের আয়োজনের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় ভারতের হাতে। সেই মতো ডিসেম্বরের এক তারিখেই ভারত অফিসিয়ালি ওই দায়িত্ব নিয়েছে। গোটা দেশে বছরভর দুশোরও বেশি বৈঠক করবে নয়াদিল্লি। এর মধ্যে রয়েছে হায়দ্রাবাদও। চলতি বছর ডিসেম্বরেই শুরু হবে বৈঠক। আগামী বছরের সেপ্টেম্বর মাসে নয়াদিল্লিতে বসবে জি ২০ সম্মেলনের আসর। দু দিনের ওই সম্মেলন শুরু হবে ৯ তারিখে। দেশের বিভিন্ন অংশেই বৈঠক হবে জি ২০-র।

    আরও পড়ুন: ‘সারের কমতি মানে আগামী দিনে খাদ্যের ভাঁড়ারে টান’, জি ২০ সম্মেলনে বললেন মোদি

    সোমবার দিল্লিতে যে সর্বদলীয় বৈঠক হতে চলেছে, তাতে যোগ দেবেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী তথা তৃণমূল কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিনই তাঁর দিল্লি পৌঁছানোর কথা। মুখ্যমন্ত্রী বলেন, আমি দিল্লির ওই বৈঠকে যোগ দিতে যাচ্ছি তৃণমূল কংগ্রেসের চেয়ারপার্সন হিসেবে, পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে নয়।

    প্রসঙ্গত, জি ২০-র (G 20 Summit) সদস্য দেশগুলি হল, আর্জেন্টিনা, অস্ট্রেলিয়া, ব্রাজিল, কানাডা, চিন, ফ্রান্স, জার্মানি, ভারত, ইন্দোনেশিয়া, ইটালি, জাপান, রিপাবলিক অফ কোরিয়া, মেক্সিকো, রাশিয়া, সৌদি আরব, দক্ষিণ আফ্রিকা, তুরস্ক, ব্রিটেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন। ইন্দোনেশিয়ার বালিতে যখন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির হাতে আয়োজক দেশের দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয়, তখন একে প্রতিটি ভারতীয়ের গর্বের মুহূর্ত বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Madras High Court: ধর্মান্তরিত হওয়ার পর কোনও সংরক্ষণ নেই, বড় সিদ্ধান্ত মাদ্রাজ হাইকোর্টের

    Madras High Court: ধর্মান্তরিত হওয়ার পর কোনও সংরক্ষণ নেই, বড় সিদ্ধান্ত মাদ্রাজ হাইকোর্টের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরির পরীক্ষায় সংরক্ষণ নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ রায় দিল মাদ্রাজ হাইকোর্ট (Madras High Court)। মাদ্রাজ হাইকোর্ট থেকে জানানো হয়েছে, কেউ হিন্দু ধর্ম থেকে মুসলিম ধর্মে পরিবর্তন করলে তিনি জাতিগত সংরক্ষণের সুবিধা পাবেন না। কারণ মুসলিম ধর্মে কোনও জাতিগত বিভেদ নেই।

    মামলাটি কী?

    ওবিসি সম্প্রদায়ের এক ব্যক্তি সম্প্রতি হিন্দু থেকে ধর্মান্তরিত হয়ে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। তারপরেই তিনি সংরক্ষণের জন্য আদালতের দ্বারস্থ হন। সেই মামলায় শনিবার মাদ্রাজ হাইকোর্টে (Madras High Court) বিচারপতি জি আর স্বামীনাথনের নেতৃত্বে বেঞ্চ জানিয়ে দেন, একজন হিন্দু যখন ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলমান হন তখন তিনি সরকারি চাকরিতে সংরক্ষণের দাবি করতে পারেন না। কারণ ইসলামে কোনও জাতিগত বিভেদ নেই।

    ওই আবেদনকারী আদালতে জানান, তিনি এবং তাঁর পরিবার সর্বাধিক অনগ্রসর শ্রেণীর (এমবিসি) হিন্দু ছিলেন। ২০০৮ সালের মে মাসে, আবেদনকারী এবং তাঁর পরিবার ইসলাম গ্রহণ করেন। আবেদনকারী ২০১৮ সালে তামিলনাড়ু কম্বাইনড সিভিল সার্ভিসের পরীক্ষা দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি পাশ করতে পারেননি। পরে খোঁজ নিতে গিয়ে আরটিআই করে জানতে পারেন, TNPSC তাঁকে একজন অনগ্রসর শ্রেণীর মুসলিম আবেদনকারীর পরিবর্তে একজন সাধারণ-শ্রেণির (জেনারেল) আবেদনকারী হিসাবে বিবেচনা করে। ফলে তাঁর আবেদন ছিল, তাঁকে যেন মুসলিম ওবিসি হিসেবে গণ্য করা হয়।

    বিচারপতি কী বললেন? 

    বিচারপতি স্বামীনাথন সুপ্রিম কোর্টের একাধিক রায়ের উদ্ধৃতি দিয়ে পর্যবেক্ষণ করেছেন যে, একবার একজন হিন্দু ধর্ম নিয়ে জন্মগ্রহণকারী ব্যক্তি অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়ে গেলে তা বর্ণ প্রথাকে অনুসরণ করে না বা স্বীকৃতি দেয় না। সেই ধর্মান্তরিত ব্যক্তি আর সেই বর্ণের অন্তর্গত হবেন না, যা নিয়ে তিনি জন্মগ্রহণ করেছিলেন।

    হাইকোর্ট (Madras High Court) আরও বলেছে যে, একজন ব্যক্তি যিনি অন্য ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন তিনি সম্প্রদায় সংরক্ষণের যোগ্য কিনা তা সুপ্রিম কোর্টের একটি বিষয়। ফলে হাইকোর্টের পক্ষে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া যথাযথ হবে না। TNPSC-এর সিদ্ধান্ত তাই আদালত বহাল রেখেছিল, যা হস্তক্ষেপ করতে অস্বীকার করেছিল এবং বলেছিল যে কমিশনের সিদ্ধান্ত সঠিক ছিল।

    কৈলাশ সোনকার বনাম মায়া দেবী মামলার কথাও উল্লেখ করে বেঞ্চের (Madras High Court) তরফে বলা হয়, একজন হিন্দুর জাতি তৈরি হয় তার জন্মের উপরে নির্ভর করে। কেউ যদি হিন্দু থেকে খ্রিষ্টান বা মুসলিম হন তাহলে তাঁর সেই জাতি আর থাকল না, কারণ এই দুই ধর্মে জাতপাতের কোনও জায়গা নেই।

  • Agniveer: ভারতীয় নৌসেনার সমস্ত শাখায় মেয়েরা! অগ্নিবীর প্রকল্পে প্রথমেই ৩৪১ জন মহিলা নিয়োগ

    Agniveer: ভারতীয় নৌসেনার সমস্ত শাখায় মেয়েরা! অগ্নিবীর প্রকল্পে প্রথমেই ৩৪১ জন মহিলা নিয়োগ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অগ্নিপথ প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগের প্রথম ব্যাচে ভারতীয় নৌসেনায় (indian navy) যোগ দিলেন ৩৪১ জন মহিলা। এই ব্যাচে মোট ৩ হাজার অগ্নিবীর নিয়োগ করেছে নৌসেনা। রবিবার নৌসেনা দিবসের আগে শনিবার সাংবাদিক সম্মেলনে এমনটাই জানিয়েছেন নৌবাহিনীর প্রধান অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার। পরবর্তী পর্যায়ে ভারতীয় নৌসেনায় অগ্নিবীর প্রকল্পের মাধ্যমে নিয়োগ আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন তিনি।

    কী বললেন নৌসেনা প্রধান

    আগামী বছর থেকে মহিলাদের জন্য নৌবাহিনীর সমস্ত পদই খুলে দেওয়া হবে এবং এই প্রথমবার নাবিক পদে মহিলাদের নিয়োগ করা হবে জানিয়ে অ্যাডমিরাল হরি কুমার বলেন, “আমরা ৩৪১ মহিলা অগ্নিবীর নিযুক্ত করেছি। শারীরিক সক্ষমতা সহ বিভিন্ন পরীক্ষার মধ্য দিয়ে তাঁদের নিয়োগ করা হয়েছে। সমস্ত দিক বিবেচনা করেই জাহাজ, যুদ্ধজাহাজের নাবিক পদে মহিলা নিয়োগ করা হবে। তাঁদের সবকিছুর প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।” তিনি বলেন, “এটা আমাদের জন্য যুগান্তকারী ঘটনা। কারণ আমরা গত ১৬-১৭ বছর ধরে মহিলা অফিসার নিয়োগ করলেও এই প্রথম মহিলা নাবিকদের নিয়োগ দিলাম। এরপরেই নৌসেনা প্রধান জানান, আগামী বছর থেকে নৌসেনার সমস্ত বিভাগে মহিলাদের নিয়োগ করা হবে। অ্যাডমিরাল আর হরি কুমার বলেন, “বর্তমানে মাত্র সাত-আটটি শাখায় নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে মহিলাদের। আগামী বছর অফিসার-সহ সমস্ত বিভাগ মহিলাদের জন্য খুলে দেওয়া হবে।”

    আরও পড়ুন: অগ্নিপথ প্রকল্প আরও অনেক আগে হওয়া উচিত ছিল, বললেন নৌসেনা প্রধান

     সেনা সূত্রে জানা গিয়েছে, অর্ডিন্যান্স, ইলেকট্রিক্যাল নেভাল এয়ার মেকানিকস, কমিউনিকেশনস (অপারেশনস) এবং কমিউনিকেশনস (ইলেক্ট্রনিক্স ওয়ারফেয়ার)-এ মহিলাদের নিয়োগ করা হচ্ছে। নৌ গোলন্দাজ বাহিনীতেও নিয়োগ করা হচ্ছে মহিলাদের।প্রসঙ্গত, অগ্নিবীর প্রথম ব্যাচে মহিলাদের নিয়োগের জন্য গত ১ জুলাই থেকে আবেদনপত্র গ্রহণ শুরু করেছিল নৌসেনা। তারই ভিত্তিতে এই নিয়োগ হয়েছে। এর আগে নৌসেনা জানিয়েছিল,অগ্নিবীরদের মধ্যে অন্তত ১০ শতাংশ মহিলা নিয়োগের লক্ষ্য রয়েছে। সেই মোতাবেকই নৌসেনায় ৩০০০ জন অগ্নিবীরের মধ্যে ৩০০-র বেশি মহিলা নিয়োগ করা হল। 

    এদিন অ্যাডমিরাল আর. হরি কুমার দাবি করেন, ২০৪৭ সালের মধ্যে ভারত নৌসেনায় ‘আত্মনির্ভর হবে’। প্রয়োজনীয় অস্ত্র, সরঞ্জাম উৎপাদনের ক্ষেত্রে স্বনির্ভরতা অর্জন করতে সক্ষম হবে। ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলে চিনা জাহাজের গতিবিধি সম্প্রতি স্যাটেলাইটের ছবিতে ধরা পড়েছে। যা নিয়ে উদ্বিগ্ন কেন্দ্রীয় সরকার সহ গোটা দেশ। তবে সেদিকে কড়া নজর রাখা হয়েছে জানিয়ে নৌপ্রধান হরি কুমার বলেন, “আমাদের কাজ হল, ভারতের সামুদ্রিক স্বার্থ রক্ষা করা এবং ভারতীয় স্বার্থের বিরুদ্ধে যাতে এমন কিছু না হয়, সেটা দেখা।”

  • Bharat Sevashram Sangha: প্রয়াত ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সহ সভাপতি স্বামী হিরন্ময়ানন্দজি মহারাজ

    Bharat Sevashram Sangha: প্রয়াত ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের সহ সভাপতি স্বামী হিরন্ময়ানন্দজি মহারাজ

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চলে গেলেন ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের (Bharat Sevashram Sangha) সহ সভাপতি স্বামী হিরন্ময়ানন্দজি মহারাজ। দীর্ঘদিন ধরে রোগ-ভোগের পর ৯৪ বছর বয়সে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। কলকাতার এক নামী বেসরকারি হাসপাতালে শুক্রবার গভীর রাতে তিনি প্রয়াত হন৷ ১৯৫৪ সালে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘে যোগ দেন স্বামী হিরন্ময়ানন্দ।

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    শেষ শ্রদ্ধা

    স্বামী হিরন্ময়ানন্দজি মহারাজ নিজেকে পুরোপুরি ভাবে নিযুক্ত করেছিলেন সেবামূলক কাজে। উত্তরবঙ্গে জনজাতি সমাজে উন্নয়ন ও শিক্ষা বিস্তারে তাঁর বিশেষ অবদান রয়েছে। সঙ্ঘের (Bharat Sevashram Sangha) প্রধান কার্যালয় কলকাতার বালিগঞ্জে। তিনি সঙ্ঘের সহ-সভাপতি পদে অভিষিক্ত হন ২০১২ সালে। দীর্ঘ দিন ধরেই সঙ্ঘ পরিচালিত সেবামূলক কাজে নিবেদিত ছিলেন । ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের তরফে দীর্ঘ সময় তিনি উত্তরবঙ্গের উন্নয়নের দায়িত্বে ছিলেন। মিষ্টভাষী এবং সঙ্গীতানুরাগী স্বামী হিরন্ময়ানন্দজী মহারাজ প্রখ্যাত ছিলেন তাঁর বাগ্মিতা এবং রচনার জন্যও। তাঁর উদ্যোগে বহু জায়গায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে শাখা আশ্রম এবং মন্দির।প্রয়াত সঙ্ঘ সহ সভাপতির মরদেহে শেষ শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বালিগঞ্জে ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের প্রধান কার্যালয়ে রাখা ছিল। শনিবার বিকেল ৪টে নাগাদ কেওড়াতলা মহাশ্মশানে তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হয়। 

    আরও পড়ুন: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    আচার্য শ্রীমত স্বামী প্রণবানন্দজী মহারাজ ১৯১৭ সালে প্রতিষ্ঠা করেন ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের(Bharat Sevashram Sangha)। ভারত সহ বহু দেশেই রয়েছে সঙ্ঘের শাখা। যুক্তরাজ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, গায়ানা, ত্রিনিদাদ ও টোবাগো, কানাডা, ফিজি এবং বাংলাদেশ সহ প্রায় একশো আশ্রম রয়েছে । স্বামী হিরন্ময়ানন্দের অগণিত ভক্ত রয়েছে। এদিন তাঁরা সকাল থেকেই হিরন্ময়ানন্দকে শ্রদ্ধা জানান। তাঁর প্রয়াণে শোকের ছায়া ভক্তদের মধ্যেয 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Brain Mapping: ব্রেন ম্যাপিং করা হতে পারে আফতাব পুনাওয়ালার, কী এই পরীক্ষা?

    Brain Mapping: ব্রেন ম্যাপিং করা হতে পারে আফতাব পুনাওয়ালার, কী এই পরীক্ষা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: পলিগ্রাফ, নারকো টেস্টের পর এবার শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যা মামলায় অভিযুক্ত আফতাব পুনাওয়ালার ব্রেন ম্যাপিং (Brain Mapping) করতে পারে দিল্লি পুলিশ। ব্রেন ম্যাপিং- এর ফলে ব্রেনের পরিস্কার ছবি পাবেন বিশেষজ্ঞরা। ব্রেনের বিভিন্ন অংশের ছবি তুলে ধরবে এই বিশেষ পদ্ধতি। যা পরবর্তীতে তদন্তে সাহায্য করবে। 

    কী পদ্ধতিতে হবে এই পরীক্ষা?

    অভিযুক্ত, যার ওপর এই ব্রেন ম্যাপিং (Brain Mapping) পরীক্ষা হবে, তাকে প্রথমে বেশ কিছু প্রশ্ন করা হবে। এটা বোঝার চেষ্টা করা হবে, যে তিনি কিছু লুকোতে চাইছেন কী না। বিশেষ কিছু বিষয়ে কথা বলতে দিয়ে বিশেষজ্ঞরা মস্তিষ্কের বিশেষ কিছু জায়গাকে সক্রিয় করার চেষ্টা করবেন, যেই জায়গাগুলি স্মৃতির জন্যে দায়ী। কিছু শব্দের তালিকা দেওয়া হয়ে থাকে অভিযুক্তকে। 

    এই ক্ষেত্রে (Brain Mapping) তিন ধরনের শব্দ দেওয়া হয়ে থাকে। প্রথমত অর্থহীন কিছু শব্দবন্ধ, যার সঙ্গে মামলার কোনও সম্পর্ক থাকে না। দ্বিতীয় ক্ষেত্রে এমন কিছু শব্দ দেওয়া হয়, যার সঙ্গে মামলার সরাসরি যোগ রয়েছে। তৃতীয় ক্ষেত্রে এমন কিছু শব্দ দেওয়া হয়, যা অত্যন্ত গোপনীয় তথ্য। যার বিষয়ে অভিযুক্ত কিছুই জানেন না। 

    অভিযুক্তকে প্রথমে বসতে বলা হয় এবং চোখ বন্ধ করতে বলা হয়। এবার এই তিনধরনের শব্দ থেকে যখন-তখন যেকোনও শব্দ বলা হয়। ৩২ চ্যানেলের ইলেক্ট্রোড সরাসরি খুলির ওপর লাগানো থাকে। অভিযুক্তকে শব্দগুলি মন দিয়ে শুনতে বলা হয়। এই পরীক্ষায় অভিযুক্তের কোন মৌখিক প্রতিক্রিয়ার প্রয়োজন নেই। তাঁর মস্তিষ্ক কী প্রতিক্রিয়া (Brain Mapping) দিচ্ছে সেটাই দেখা হয়। মস্তিষ্কের কোন অংশ কীভাবে প্রতিক্রিয়া দিচ্ছে সেটাই মূলত দেখা হয় এই পরীক্ষায়। তার ভিত্তিতেই রিপোর্ট তৈরি করেন বিশেষজ্ঞরা। 

    এই পরীক্ষার ক্ষেত্রে কী আইন রয়েছে? 

    ভারতীয় শীর্ষ আদালতের নির্দেশ অনুসারে কোনও ব্যক্তির অনুমতি ছাড়া তাঁর ওপর ব্রেন ম্যাপিং (Brain Mapping) , পলিগ্রাফ বা নারকো টেস্ট করা যাবে না। বিশেষ ক্ষেত্র ছাড়া এই পরীক্ষা থেকে প্রাপ্ত রিপোর্ট মূল প্রমাণ হিসেবেও গ্রাহ্য হবে না।

    আরও পড়ুন: ‘রাগের বশে শ্রদ্ধাকে খুন করেছিলাম…’ আদালতে জানাল ‘কিলার’ আফতাব

    যত দিন যাচ্ছে, শ্রদ্ধা খুনের মামলায় একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে। এই হত্যাকাণ্ড ঘিরে জোরকদমে চলছে পুলিশি তদন্ত (Brain Mapping) । এরই মাঝে শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত আফতাব আদালতে স্বীকার করে নিয়েছে যে, সেই তার লিভ-ইন পার্টনার শ্রদ্ধাকে খুন করেছে। আফতাব আদালতে জানায়, যা হয়েছে, রাগের বশে হয়েছে।

    প্রসঙ্গত, শ্রদ্ধাকে খুন করে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে মেহুরুলির জঙ্গলে ছড়িয়ে দিয়ে এসেছিল বলে পুলিশকে জানিয়েছিল আফতাব। দিল্লি পুলিশ তাঁর সেই স্বীকারোক্তির (Brain Mapping) উপর ভিত্তি করে ইতিমধ্যে সংশ্লিষ্ট জঙ্গলে তিন বার তল্লাশি চালায়। আর এরই মধ্যে জঙ্গল থেকে উদ্ধার করা হয়েছে মৃতদেহের খুলির একাংশ, কাটা কব্জি, হাঁটুর অংশ। পুলিশ সূত্রে খবর, দেহাংশগুলি ডিএনএ পরীক্ষার জন্যে পাঠানো হয়েছে। শ্রদ্ধা হত্যাকাণ্ড নিয়ে তোলপাড় গোটা দেশ। ফলে পরবর্তীতে দিল্লি পুলিশের হাতে  আর কী কী তথ্য উঠে আসে সেটাই এখন দেখার।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     

  • Suvendu Adhikari: ‘ডিসেম্বরে লাড্ডু নিয়ে আসব’, ডায়মন্ড হারবারের সভায় কীসের ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু?

    Suvendu Adhikari: ‘ডিসেম্বরে লাড্ডু নিয়ে আসব’, ডায়মন্ড হারবারের সভায় কীসের ইঙ্গিত দিলেন শুভেন্দু?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিষেক গড় ডায়মন্ড হারবারের সভা থেকে তৃণমূলকে কড়া ভাষায় আক্রমণ শানালেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। সেই সভা থেকেই শুভেন্দু বলেন, “ডিসেম্বরে ফের আসব। সঙ্গে হাতে করে লাড্ডু নিয়ে আসব।” তবে ঠিক কেন এই মিষ্টিমুখ তা পরিস্কার করেননি বিজেপি নেতা। 

    কী বলেছেন শুভেন্দু? 

    এদিন শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “আমাদের এই সভাতেও ওরা বাধা দিতে চেয়েছিল। আমরা একটা ছোট প্যান্ডেলে সভা করেছি। এখানে মঞ্চ বাঁধা শুরু হওয়ার পর রাত ৯টার দিকে এখানকার এক কাউন্সিলরের বাহিনী এখানে ঢুকেছিল। ওদের আতঙ্কের নাম শুভেন্দু। তারা প্রথমে এসে যা করার করে দিল। পরে আরেক বাহিনী এল। তারা সব খুলে দিয়ে চলে গেল। আমাদের নেতা-কর্মীরা ছিলেন। আমি বলেছি আপনারা কেউ ঝগড়াতে জড়াবেন না। সবার মাথায় হাত প্যান্ডেল কী করে হবে। আমি রাত ১১টায় ফোন করলাম হাওড়ার এক ডেকরেটরকে। উনি বললেন আমি বিজেপির লোক, অবশ্যই সাহায্য করব। আমি বলেছিলাম, মাইক-জেনারেটর সব নিয়ে গেছে। উনি এসে প্যান্ডেল করে দিয়েছেন। ২০০-র বেশি গাড়ি আটকানো হয়েছে। ২০ হাজার কর্মীকে আটকানো হয়েছে। ১০০ গাড়ি ভাঙা হয়েছে। আমাদের সঙ্গে সিকিউরিটি আছে। কিন্তু আপনাদের সুস্থ হয়ে ফিরতে হবে। কারণ, আগামী দিনে অনেক বড় লড়াই অপেক্ষা করছে।” 

    এদিনের সভা থেকে শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) আরও বলেন, “২০১৪, ২০১৬ সাল পর্যন্ত এখানে ভোট হত। কিন্তু ২০১৮ সালে এখানে ভোট করতে দেওয়া হয়নি। গত এক মাসে ১৯ হাজার কোটি টাকা দিয়েছে কেন্দ্র। তার পরে বলছে কেন্দ্রীয় বঞ্চনা।”

    আরও পড়ুন: ‘বোমা বাঁধছিলেন তৃণমূল নেতা’, ভূপতিনগরের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিকে নিশানা দেগে বলেন (Suvendu Adhikari), “এখানকার সাংসদ সর্বভুক। কয়লা খান, বালি খান, গরু খান, স্কুলের ইউনিফর্ম খান, মদের বোতল খান। ৫৮ হাজার বেআইনি চাকরি দিয়ে সেখান থেকেও খেয়েছেন।”

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Jhalda: প্রশাসক নিয়োগের নির্দেশিকা অগ্রাহ্য কংগ্রেসের, ঝালদায় দু’ জন পুরপ্রধান!

    Jhalda: প্রশাসক নিয়োগের নির্দেশিকা অগ্রাহ্য কংগ্রেসের, ঝালদায় দু’ জন পুরপ্রধান!

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্য সরকারের প্রশাসক নিয়োগকে অগ্রাহ্য করে ঝালদায় (Jhalda) পুরবোর্ড গঠন করল কংগ্রেস (Congress)। শনিবার নির্ধারিত সময়ে ঝালদা পুরসভায় পৌঁছে পুরবোর্ড গঠন করেন কংগ্রেস ও নির্দল কাউন্সিলররা। তার আগে তাঁরা সবাই মিছিল করে যান শহরের কংগ্রেস পার্টি অফিসে (Congress Party Office)।

    অনাস্থা ভোটে…

    ২১ নভেম্বর অনাস্থা ভোটে অপসারিত হন পুর প্রধান তৃণমূলের (Tmc) সুরেশ আগরওয়াল। শনিবার ছিল নয়া বোর্ড গঠনের দিন। তার ঠিক আগে শুক্রবার রাজ্যের পুর দফতর ১০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর জবা মাছোয়াড়কে ভারপ্রাপ্ত পুর প্রধান নিয়োগ করে। কিন্তু পুর দফতরের সিদ্ধান্ত বেআইনি দাবি করে পূর্ব নির্ধারিত সূচি অনুযায়ী শনিবার ঝালদার ৫ কংগ্রেস ও ২ নির্দল কাউন্সিলর নয়া পুর প্রধান বেছে নেন। তাঁরা শীলা চট্টোপাধ্যায়কে পুর প্রধান নির্বাচন করেন। এদিন তার আগে নির্দল কাউন্সিলর শীলা এবং সোমনাথ কর্মকার জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাতর উপস্থিতিতে কংগ্রেসে যোগ দেওয়ার কথা জানান। তার পরেই সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে শীলাকে পুর প্রধান নির্বাচন করা হয়। শীলা বলেন, ঝালদা পুরসভা এলাকার মানুষকে পরিষেবা দেওয়াই হবে আমার প্রথম কাজ।

    এদিকে, এদিনের পর ঝালদা (Jhalda) পুরসভায় পুর প্রধান হলেন দুজন। স্বাভাবিকভাবেই তৈরি হল প্রশাসনিক জটিলতা। এ প্রসঙ্গে জেলা কংগ্রেস সভাপতি নেপাল মাহাত বলেন, পুর দফতর যে ১৭ এ আইনে ভারপ্রাপ্ত পুর প্রধান মনোনীত করেছেন, তাঁর কাজ নতুন পুর প্রধান নির্বাচন প্রক্রিয়া পরিচালনা করা। তিনি বলেন, এক মাসের মধ্যে পুর প্রধানকে বেছে নিতে হবে। কিন্তু তার আগেই আমাদের তিনজন কাউন্সিলর ৩ ডিসেম্বর নয়া পুর প্রধান নির্বাচনী সভা ডেকেছিলেন। তাই পুর দফতরের সিদ্ধান্ত সঠিক নয়।  

    আরও পড়ুন: ‘বোমা বাঁধছিলেন তৃণমূল নেতা’, ভূপতিনগরের ঘটনায় এনআইএ তদন্তের দাবি শুভেন্দুর

    নিহত কাউন্সিলর কংগ্রেসের তপন কান্দুর স্ত্রী তথা কংগ্রেস কাউন্সিলর পূর্ণিমা বলেন, দল শীলা চট্টোপাধ্যায়কে পুর প্রধান ঠিক করেছে। আমরা সকলে তাঁকে সহযোগিতা করব। ঝালদা পুরসভার মানুষ যাতে পরিষেবা পান, তার ব্যবস্থা করব। তিনি বলেন, সরকারের এই পদক্ষেপ থেকেই স্পষ্ট আমার স্বামীকে কারা মেরেছে। যে কোনও উপায়ে ঝালদা পুরসভা দখল করতে চায় তৃণমূল। আমরা আদালতে যাব। তিনি বলেন, এসব করে কোনও লাভ হবে না।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • ABVP: এবিভিপি-র আন্দোলনের জের, ধর্মীয় মৌলবাদ ছড়ানোর অভিযোগে দায়িত্ব থেকে সরানো হল ৬ শিক্ষককে

    ABVP: এবিভিপি-র আন্দোলনের জের, ধর্মীয় মৌলবাদ ছড়ানোর অভিযোগে দায়িত্ব থেকে সরানো হল ৬ শিক্ষককে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদের (ABVP) অভিযোগের ভিত্তিতে মধ্যপ্রদেশের একটি সরকারি আইন কলেজের মোট ছ’জন শিক্ষককে সরানো হল দায়িত্ব থেকে। উগ্র মৌলবাদ ছড়ানো এবং দেশের সেনাবাহিনী সম্পর্কে নেতিবাচক প্রচারের অভিযোগ ছিল ওই শিক্ষকদের বিরুদ্ধে। এই ছ’জনের মধ্যে চারজন শিক্ষক মুসলিম ধর্মাবলম্বী বলে জানা গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: ‘ভারত আমারই এক অংশ’, পদ্মভূষণ পেয়ে বললেন সুন্দর পিচাই

    আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠনের (ABVP) অভিযোগের পর, বিচার বিভাগীয় তদন্ত চলাকালীন এই শিক্ষকরা পাঁচ দিনের জন্য ক্লাসে পড়াতে পারবেন না বলেই জানিয়েছেন কলেজের অধ্যক্ষ। এবিভিপি কর্মীরা (ABVP), শাসাকিয়া নবীন বিধি মহাবিদ্যালয়ের (সরকারি নতুন আইন কলেজ) ক্যাম্পাসের এই ছয় শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে কয়েকদিন ধরেই আন্দোলন করছিলেন। তার জেরেই সরানো হল দায়িত্ব থেকে।   

    আরও পড়ুন: গুজরাটে ভোটদানের হার কম, ক্ষমতায় ফিরছে বিজেপি?

    এবিভিপি-র বিবৃতি

    কলেজের এবিভিপি ইউনিটের (ABVP) সভাপতি দীপেন্দ্র ঠাকুর, কলেজ অধ্যক্ষ ডঃ ইনামুর রহমানের কাছে একটি অভিযোগ করেন, যে কলেজের কিছু শিক্ষক প্রথম বর্ষের ছাত্রদের মধ্যে “ধর্মীয় মৌলবাদ এবং সরকার ও সেনাবাহিনী সম্পর্কে নেতিবাচক কথা” প্রচার করেছেন। এবিভিপি-র আরও অভিযোগ, লাভ জেহাদের প্রচারও চালাচ্ছিলেন এই শিক্ষকরা। 

    আরও পড়ুন: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    কলেজ কর্তৃপক্ষের বিবৃতি

    কলেজের অধ্যক্ষ বলেন, “এবিভিপি-র  (ABVP) অভিযোগ গুরুতর হওয়ায় আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে জেলা আদালতের একজন অবসরপ্রাপ্ত বিচারক এই তদন্ত করবেন। তদন্ত যাতে সুষ্ঠুভাবে পরিচালনা করা যায় সেজন্য অভিযুক্ত ছয় শিক্ষককে আগামী পাঁচ দিনের জন্য সমস্ত রকম দায়িত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।”

    আরও পড়ুন: দেশকে রক্ষা করার জন্য ছাড়লেন আইআইটি-র সুযোগ! জানুন গৌরব যাদবের স্বপ্নপূরণের কাহিনী

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Uniform Civil Code: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    Uniform Civil Code: ‘সবাই একটাই বিয়ে করবে’, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকরে কমিটি গড়ে বললেন চৌহান

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) কার্যকর করতে কমিটি গঠন করল মধ্যপ্রদেশ সরকার। বৃহস্পতিবারই এ খবর জানান সে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী শিবরাজ সিং চৌহান (Shivraj Singh Chouhan)। তিনি বলেন, এখন গোটা ভারতে (India) অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করা উচিত। এদিন বড়োয়ানিতে এক জন সমাবেশে যোগ দেন মধ্যপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, অভিন্ন দেওয়ানি বিধি বাস্তবায়নের সময় এসে গিয়েছে। মধ্যপ্রদেশে আমি একটি কমিটি গঠন করছি। তিনি বলেন, সবার জন্য একটিমাত্র বিয়ের সুযোগ থাকবে।

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি…

    অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) হল দেশের সব নাগরিকের জন্য এক আইন। দেশের সব ধর্মীয় সম্প্রদায়ের ব্যক্তিগত ক্ষেত্রেও একই আইন কার্যকর হবে। উত্তরাধিকার, বিবাহ, বিবাহ বিচ্ছেদ এবং সন্তান দত্তক নেওয়ার ক্ষেত্রেও দেশের সব নাগরিককেই একই আইন মেনে চলতে হবে। ভারতীয় সংবিধানের ৪৪ নম্বর অনুচ্ছেদে এর উল্লেখ রয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগু করতে উদ্যোগ নিতে হবে রাষ্ট্রকে।

    এদিনের বক্তৃতার ভিডিও ফুটেজ ট্যুইট করেন মধ্য প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী। সঙ্গে ক্যাপশনে তিনি লিখেছেন, ভারতে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার সময় এসেছে। আমি সত্যের পক্ষে। কেন কেউ একাধিক বিয়ে করবে? আমি মধ্য প্রদেশে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি কার্যকর করার জন্য একটি কমিটিও গঠন করছি। দিন কয়েক আগে গুজরাটের এক জনসভায় সে রাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হর্ষ সাংগাভিও বলেছিলেন, রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code) কার্যকর করতে একটি কমিটি গঠন করা হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

    আরও পড়ুন: অভিন্ন দেওয়ানি বিধি, সরকারি চাকরিতে মহিলাদের জন্য সংরক্ষণ, হিমাচলে গুচ্ছ প্রতিশ্রুতি নাড্ডার

    এ দেশের একমাত্র গোয়ায় লাগু হয়েছে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি। তবে শিবরাজ সিং চৌহান যে দলের মুখ্যমন্ত্রী সেই বিজেপি শাসিত বিভিন্ন রাজ্যে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি লাগুর প্রতিশ্রুতি দেওয়া হচ্ছে। যেমন ভোটের আগে দেওয়া হয়েছে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহের রাজ্য গুজরাটে। উত্তরাখণ্ডের মুখ্যমন্ত্রী পুষ্কর সিং ধামীও এই প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি এও জানিয়েছেন, কাজ চলছে। আগামী ছ মাসের মধ্যে উত্তরাখণ্ডে লাগু হবে অভিন্ন দেওয়ানি বিধি (Uniform Civil Code)।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Suvendu Adhikari: আজ, অভিষেকের গড়ে শুভেন্দুর সভা! ৪০ হাজার লোকের জমায়েতের আশা

    Suvendu Adhikari: আজ, অভিষেকের গড়ে শুভেন্দুর সভা! ৪০ হাজার লোকের জমায়েতের আশা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আজ, শনিবার তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গড় ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) সভা করতে চলেছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বিজেপি সূত্রে খবর, ৪০ হাজার লোকের জমায়েত হবে।

    সভার তোড়জোড়

    আজ, দুপুর ১টায় অভিষেকের কেন্দ্রে শুভেন্দুর (Suvendu Adhikari) জনসভা। ডায়মন্ড হারবারে (Diamond Harbour) এই সভা ভেস্তে দেওয়ার চেষ্টা করছে তৃণমূল, অভিযোগ বিজেপির (BJP)। তৃণমূলকে সাহায্য করছে রাজ্য পুলিশ-প্রশাসন। লাইট হাউস মাঠ থেকে চেয়ার সরিয়ে দেওয়া হয়েছে, বলে দাবি বিজেপির। যদিও এ ব্যাপারে এখনও পুলিশ-প্রশাসনের কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি। জোর করে মঞ্চ খুলে দেওয়ার চেষ্টা, চেয়ার ছোড়াছুড়ি থেকে বিজেপি কর্মীদের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। কাঠগড়ায় তৃণমূল! বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী ঘটনার ভিডিও ট্যুইট করে অভিযোগ করেন, হাইকোর্ট তাঁর সভায় অনুমতি দেওয়ার পরও, তা বানচালের চেষ্টা করছে লুম্পেনবাহিনী!

    গেরুয়া শিবিরের তরফে জানানো হয়েছে, আদালতের নির্দেশ মতো, শব্দবিধি মেনে, সাধারণ মানুষের অসুবিধা না করেই সভার প্রস্তুতি চলছে। ইতিমধ্যেই মঞ্চ তৈরির কাজ শেষ হয়েছে। জমায়েত হতেও শুরু করেছে সকাল থেকে। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। বিজেপি জানাচ্ছে, তাদের লক্ষ্য ৪০ হাজার মানুষ জড়ো করা। তবে তাদের অভিযোগ, শাসকদলের তরফে ভয় দেখানো হচ্ছে সাধারণ বিজেপি কর্মী এবং সমর্থকদের। বিজেপির দাবি, শাসক শিবিরের চোখরাঙানি উপেক্ষা করে সভায় জড়ো হবেন ৬টি বিধানসভা এলাকার মানুষ।

    আরও পড়ুন: অভিষেকের সভার আগে কাঁথিতে তৃণমূল নেতার বাড়িতে বিস্ফোরণ, হত ৩

    স্বতঃস্ফূর্ত জনজোয়ারকে কিছুতেই ঠেকানো যাবে না বলে মন্তব্য করেন ডায়মন্ডহারবারে বিজেপির সাংগঠনিক জেলার সহ সভাপতি সুফল ঘাঁটু। তিনি বলেন, ‘‘শুভেন্দুর সভা শুনে প্রথম থেকেই তাতে বাধা দিয়েছে শাসক দল। তাদের ইন্ধনে পুলিশ প্রশাসন জায়গা দিচ্ছিল না। তার পরেও আমরা জায়গা পেয়েছি। আইনি লড়াইয়ের পর হাইকোর্টের নির্দেশে লাইট হাউসের মাঠে সভা করতে পারছি।’’ তাঁর সংযোজন, ‘‘শনিবার ফলতা, বজবজ, মহেশতলা, সাতগাছিয়া, মেটিয়াব্রুজ-সহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আমাদের সভায় আসবেন মানুষ। এ ছাড়া মথুরাপুর সাংগঠনিক জেলার বিভিন্ন অংশ থেকেও লাইট হাউসের মাঠে জড়ো হবেন আমাদের কর্মী-সমর্থকেরা।’’

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

LinkedIn
Share