Blog

  • IND-W vs WI-W: দলে ফিরছেন মান্ধানা! মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ভারত

    IND-W vs WI-W: দলে ফিরছেন মান্ধানা! মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে আজ ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম ভারত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রথম ম্যাচে পাকিস্তানকে হারানোর পর আজ, বুধবার দ্বিতীয় ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মুখোমুখি হচ্ছে ভারত। মেয়েদের টি-২০ বিশ্বকাপে এবার ট্রফি জয় ছাড়া কিছুই ভাবতে রাজি নয় হরমনপ্রীত কউররা। বুধবার কেপ টাউনে ক্যারিবিয়ানদের হারিয়ে জয়ের ধারাবাহিকতা ধরে রাখাই লক্ষ্য ভারতের প্রমীলা ব্রিগেডের।

    সেমিফাইনালের পথে

    ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জয় পেলে সেমি ফাইনালের দিকে অনেকটা এগিয়ে যাবে হরমনপ্রীত কউরের দল। গ্রুপ থেকে দু’টি দল সেমি ফাইনালে যাবে। ২ ম্যাচ খেলে ৪ পয়েন্ট নিয়ে এখন শীর্ষে ইংল্যান্ড। পাকিস্তান, ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও আয়ারল্যান্ড এখনও পয়েন্ট পায়নি। ফলে সেমি ফাইনালে যাওয়ার লড়াইয়ে এগিয়ে ইংল্যান্ড ও ভারত। গ্রুপের শীর্ষে থাকতে হলে সব ম্যাচই জিততে হবে ভারতীয় দলকে। রিচা ঘোষ, জেমাইমা রডরিগেজরা প্রতিটি ম্যাচ ধরে এগোতে চাইছেন। আপাতত ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে ম্যাচ নিয়েই ভাবছে ভারত।

    খেলতে পারেন মান্ধানা

    বোর্ড সূত্রে খবর, চোট সারিয়ে পরের ম্যাচে খেলতে পারেন স্মৃতি মান্ধানাও। তিনি ফিরলে নিশ্চিতভাবে ভারতের ব্যাটিং বিভাগ আরও শক্তিশালী হবে। সেক্ষেত্রে বাইরে বসবেন যস্তিকা ভাটিয়া। বোলিং নিয়ে সামান্য একটা অস্বস্তি রয়ে গিয়েছে ভারতীয় শিবিরে। ভারতীয় দলের বোলিং কোচ ট্রয় কুলি  ‘‘বোলারদের সঙ্গে দীর্ঘ সময় কথাবার্তা হয়েছে। এমনিতে ভারতীয় দলের বোলিং যথেষ্ট শক্তিশালী এবং পরিণত। কিন্তু ম্যাচে আরও বেশি উদ্যম নিয়ে নিজেদের দায়িত্ব পালন করতে হবে। আশা করছি, ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে আমাদের দলের বোলাররা আবার স্বাভাবিক ছন্দে ফিরবে।’’

    আরও পড়ুন: সব ধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষণা করলেন ইংল্যান্ডের বিশ্বকাপজয়ী অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান

    এগিয়ে ভারত

    শক্তির বিচারে ওয়েস্ট ইন্ডিজের থেকে অনেকটাই এগিয়ে ভারতের মহিলা দল। ক’দিন আগে ত্রিদেশীয় সিরিজে ক্যারিবিয়ানদের দু’বার হারিয়েছিলেন হরমনপ্রীতরা।চলতি টি-২০ বিশ্বকাপে প্রথম ম্যাচে ইংল্যান্ডের কাছে হেরে বেশ চাপেই রয়েছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। ক্যাপ্টেন ম্যাথিউজের উপর বাড়তি নির্ভরশীল তারা। সব মিলিয়ে তাই বুধবারের দ্বৈরথে ফেভারিট হিসেবেই মাঠে নামবেন রিচারা।

    কখন কোথায় খেলা দেখবেন

    খেলা শুরু সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে। টস ৬টায়। খেলা দেখা যাবে স্টার স্পোর্টস নেটওয়ার্কে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: এখনও চাকরি যায়নি ৬১৮ জন শিক্ষকের, সংশয় দূর করে সাফ জানাল এসএসসি

    Recruitment Scam: এখনও চাকরি যায়নি ৬১৮ জন শিক্ষকের, সংশয় দূর করে সাফ জানাল এসএসসি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নবম-দশম শ্রেণির শিক্ষক নিয়োগ মামলায় শিক্ষকদের সংশয় অবশেষে দূর করল স্কুল সার্ভিস কমিশন। বুধবার নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় আদালতে কমিশনের দাবি, এখনও ৬১৮ জন শিক্ষকের চাকরি বহালই আছে। এদিন আদালতে এসএসসির দাবি, এই ব্যাপারে তাদের পরবর্তী পদক্ষেপ আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ঠিক করা হবে। ওএমআর শিটে কারচুপির অভিযোগে এই শিক্ষকদের নিয়োগের সুপারিশপত্র বাতিলের বিজ্ঞপ্তি দিয়েছিল এসএসসি। আর এই নিয়েই অভিযোগ করে এই ৬১৮ জন শিক্ষক অভিযোগ করেছেন, যে বিষয়ের উপর স্থগিতাদেশ রয়েছে, সেখানে কী ভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে গেল। আর আজ সেই প্রশ্নেরই উত্তর দিয়ে কমিশন জানাল যে, তাঁদের চাকরি এখনও যায়নি। তাঁদের সুপারিশপত্র এখনই বাতিল হয়নি, কেবল সুপারিশপত্র বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।

    কী ঘটেছে?

    নবম-দশমে নিয়োগের পরীক্ষায় ওএমআর শিট কারচুপির অভিযোগে অভিযুক্ত ৯৫২ জনের মধ্যে ৮০৫ জনের চাকরি বরখাস্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। এ ব্যাপারে এসএসসিকেই নিজেদের ক্ষমতা প্রয়োগ করে সিদ্ধান্ত নিতে বলেছিলেন তিনি। আদালতে বিচারপতি বসুর একক বেঞ্চের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন অভিযুক্ত শিক্ষকেরা। ডিভিশন বেঞ্চ সেই বক্তব্য শোনে। পরে একক বেঞ্চের নির্দেশে কোনও স্থগিতাদেশ না দিলেও রায়দান স্থগিত রাখেন। এর পর সোমবার রাতেই অভিযুক্ত ৮০৫ জনের মধ্যে ৬১৮ জন শিক্ষকের চাকরির সুপারিশ পত্র বাতিলের বিজ্ঞপ্তি দেয় এসএসসি।

    আরও পড়ুন:‘ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ করছি না…’, ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করলেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা

    কমিশনের বিজ্ঞপ্তি নিয়েই অভিযোগ অভিযুক্ত শিক্ষকদের

    বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চে ওঠে এই মামলা। সেক্ষেত্রে ডিভিশন বেঞ্চে মামলা চলাকালীন কী ভাবে এসএসসি প্রথম দফায় ৬১৮ জন শিক্ষকের নিয়োগপত্রের সুপারিশ প্রত্যাহারের নির্দেশ দিল সেই বিষয়ে বিচারপতি সুব্রত তালুকদারের ডিভিশন বেঞ্চের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছিলেন এই শিক্ষকদের একাংশ। দাখিল করা হয়েছিল অতিরিক্ত হলফনামাও।

    এরপরেই আজ আদালতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের সমস্ত সংশয় দূর করে জানিয়ে দেয় যে, তাঁদের চাকরি থেকে এখনই বরখাস্ত করা হচ্ছে না, কারণ এই মামলায় ডিভিশন বেঞ্চ একক বেঞ্চের নির্দেশ নিয়ে রায়দান স্থগিত রেখেছে। তাই এদিন কমিশন জানিয়েছে, ওই বিজ্ঞপ্তিতে অভিযুক্ত শিক্ষকদের সুপারিশপত্র বাতিল হয়ে যায়নি। সুপারিশপত্র বাতিলের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। ফলে এখনই মধ্য শিক্ষা পর্ষদ ওই শিক্ষকদের নিয়োগ বাতিল করতে পারবে না।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • DA: ‘ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ করছি না…’, ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করলেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা

    DA: ‘ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ করছি না…’, ৩ শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করলেন রাজ্য সরকারি কর্মীরা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: লাগাতার চাপের মুখে পড়ে সরকারি কর্মীদের মাত্র ৩ শতাংশ ডিএ (Dearness Allowance)ঘোষণা করলেন রাজ্যের অর্থ প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য। তিনি জানান রাজ্যের সকল কর্মচারী, শিক্ষক, অশিক্ষক কর্মী, পেনশনার সবাই এই ডিএ পাবেন। মার্চ থেকেই ৩ শতাংশ হারে  ডিএ দেওয়া হবে। তবে এই ৩ শতাংশ ডিএ নিয়ে মোটেও খুশি নয় সরকারি কর্মীরা। এতে চিঁড়ে ভেজার নয় বলেই মনে করছে অভিজ্ঞ মহল।

    যা বললেন সরকারি কর্মীরা

    ডিএ নিয়ে আন্দোলনরত সরকারি কর্মীদের কথায়, ‘সরকার আজ ৩%ডি এ ঘোষণা করেছে। আমরা এতে সন্তুষ্ট নয়। আমাদের লাগাতার আন্দোলন চলবে। আগামী দিনে ডিএ আন্দোলন আরও ব্যাপক আকার ধারণ করবে। এটা মরুভূমিতে এক ফোঁটা জলের মতো।’ তিন শতাংশ ডিএ বৃদ্ধি প্রত্যাখ্যান করে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা বলেন, ভিক্ষাবৃত্তি গ্রহণ করছি না। কর্মবিরতি হবে। সন্ধ্যার মধ্যে তারিখ জানানো হবে।

    ইতিমধ্যেই রাজ্য নির্বাচন কমিশনের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে (CEO) কার্যত ‘হুঁশিয়ারি’ চিঠি দিয়েছে আন্দোলনরত সরকারি কর্মচারীদের যৌথমঞ্চ (Joint Forum)। যৌথ মঞ্চের পক্ষ থেকে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিককে স্পষ্ট করে বলা হয়েছ, সরকার ডিএ না দিলে রাজ্য সরকারি কর্মচারীরা আাগামী দিনে ভোটের ডিউটিতে (Election Duty) যাবেন না। রাজ্যে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচন। এই সময় সরকারি কর্মীরা ভোটের কাজে না গেলে এককথায় সমূহ বিপদে পড়তে হবে। বকেয়া মহার্ঘভাতার (DA) দাবিতে শহিদ মিনারে আন্দোলন করছেন সরকারি কর্মচারীরা। কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে লাগাতার অবস্থান চলছে। 

    কেন্দ্র-রাজ্য ফারাক

    পঞ্চম বেতন কমিশন অনুযায়ী, কেন্দ্র ও পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য সরকারি কর্মচারীদের DA-র ফারাক ছিল ৩৪ শতাংশ। ষষ্ঠ বেতন কমিশন অনুযায়ী সেই ব্যবধান বেড়ে হয় ৩৫ শতাংশ। এই ফারাক কবে মিটবে, তার সদুত্তর কারও কাছে নেই। রাজ্য সরকার ৩ শতাংশ ডিএ ঘোষণা করলেও ফারাক থাকবে ৩২ শতাংশ। রাজ্য সরকারি কর্মচারির প্রত্যাশার কাছাকাছিও যেতে পারেনি বুধবারের ঘোষণা। তৃণমূলপন্থী সরকারি কর্মচারি সংগঠনও সে কথা স্বীকার করছে। বিরোধী সংগঠনগুলি বৃহত্তর আন্দোলনের ডাকও দিচ্ছে। এ নিয়ে তৃণমূল সরকারি কর্মচারি ফেডারেশনের নেতা মনোজ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘রাজ্য ৩ শতাশ ডিএ ঘোষণা করেছে। কিন্তু সরকারি কর্মচারিদের কেন্দ্রীয় হারে ডিএ পাওয়ার প্রত্যাশা ছিল। বিষয়টি সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে। ১৫ মার্চ এই সংক্রান্ত শুনানি রয়েছে। আপাতত সকলে সেই দিকেই তাকিয়ে।’’

    আরও পড়ুন: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট   

    ইতিমধ্যেই বকেয়া ডিএ না মিললে লাগাতার কর্মবিরতিরও হুঁশিয়ারি দিয়েছেন আন্দোলনরত সরকারি কর্মীরা। রাজ্য সরকারকে তাঁরা দু’দিন সময় দিচ্ছেন বলে জানিয়েছেন সংগ্রামী যৌথমঞ্চের আহ্বায়ক। দু’দিনের মধ্যে তাঁদের বকেয়া ডিএ না মেটানো হলে লাগাতার কর্মসূচির দিন ঘোষণা করবেন। এদিকে আন্দোলনকারীদের তরফে অভিযোগ করা হয়েছে, টানা অনশনে বসে একাধিক সরকারি কর্মচারি অসুস্থও হয়ে পড়ছেন। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

  • Defence Ministry Recruitment: ১৭৯৩ পদে কর্মী নিয়োগ করবে প্রতিরক্ষামন্ত্রক, জানুন বিস্তারিত

    Defence Ministry Recruitment: ১৭৯৩ পদে কর্মী নিয়োগ করবে প্রতিরক্ষামন্ত্রক, জানুন বিস্তারিত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মাধ্যমিক পাশে কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের বিভাগে কয়েক হাজার চাকরির সুযোগ। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ট্রেডসম্যান এবং ফায়ারম্যান পদে নিয়োগের বিজ্ঞাপ্তি জারি করেছে। মোট ১,৭৯৩ শূন্যপদে নিয়োগ করা হবে। আগ্রহী ও যোগ্য প্রার্থীদের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://www.aocrecruitment.gov.in-এ গিয়ে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।

    আরও পড়ুন: সব টাকা, সোনার গয়না পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের! নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ইডিকে জানালেন অর্পিতা 

    এই বিষয়ে জেনে নিন কিছু তথ্য।

    শূন্যপদ

    মোট পদ – ১,৭৯৩টি
    ট্রেডসম্যান – ১,২৪৯ জন
    ফায়ারম্যান – ৫৪৪

    শিক্ষাগত যোগ্যতা

    ট্রেডসম্যান পদের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের একটি স্বীকৃত বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে মাধ্যমিক পাশ হতে হবে। এর পাশাপাশি, প্রাসঙ্গিক ক্ষেত্রে আইটিআই সার্টিফিকেট থাকাও প্রয়োজন। অন্যদিকে, ফায়ারম্যান পদের জন্য আবেদনকারী প্রার্থীদের একটি স্বীকৃত বোর্ড বা প্রতিষ্ঠান থেকে মাধ্যমিক পাশ হতে হবে।

    আরও পড়ুন: চাকরি দেওয়ার নামে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন তৃণমূল নেতা! হুমকি দিয়ে পোস্টার বাঁকুড়ায় 

    বয়স সীমা

    এই পদগুলিতে আবেদন করতে চান এমন প্রার্থীদের বয়স হতে হবে ১৮ থেকে ২৫ বছর। সংরক্ষিত শ্রেণীর প্রার্থীদের বয়সে ছাড় দেওয়া হবে। বয়সে ছাড় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য পেতে অফিসিয়াল বিজ্ঞপ্তি পড়ুন। বিস্তারিত তথ্য পেতে অফিসিয়াল নোটিফিকেশন দেখুন এখানে ক্লিক করে।

    বেতন

    ট্রেডসম্যান-১৮ হাজার থেকে ৫৬ হাজার ৯০০ টাকা
    ফায়ারম্যান- ১৯ হাজার ৯০০ টাকা থেকে ৬৩ হাজার ২০০ টাকা।

    নির্বাচন প্রক্রিয়া

    ন্যূনতম শিক্ষাগত যোগ্যতায় প্রাপ্ত নম্বরের উপর ভিত্তি করে সিস্টেম ভিত্তিক সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করা হবে। ফায়ারম্যান এবং ট্রেডসম্যান পদের জন্য যেখানে লিখিত পরীক্ষার আগে শারীরিক/সহনশীলতা পরীক্ষা নেওয়া হবে। 

    আবেদন পদ্ধতি

    আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে ২৬.০২.২০২৩ তারিখের মধ্যে https://www.aocrecruitment.gov.in এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে । 

    বিশদে জানুন: 

    https://www.aocrecruitment.gov.in এই ওয়েবসাইট দেখুন ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Partha Chatterjee: কালো টাকা সাদা করা হয়েছে পার্থর স্ত্রীর স্কুলের মাধ্যমে, চার্জশিটে দাবি ইডি-র

    Partha Chatterjee: কালো টাকা সাদা করা হয়েছে পার্থর স্ত্রীর স্কুলের মাধ্যমে, চার্জশিটে দাবি ইডি-র

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: চাকরি বিক্রির কোটি কোটি কালো টাকা (Black Money) সাদা করতে ব্যবহার করা হয়েছিল একাধিক ভুয়ো কোম্পানিকে। বেনামি সম্পত্তি কেনা, বিনিয়োগ, টাকা পাচারের মতো কাজে এই সব কোম্পানিগুলিকে ব্যবহার করতেন প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee)। এমনই চাঞ্চল্যকর দাবি করা হয়েছে ইডির (ED) চার্জশিটে। আরও দাবি, চাকরি বিক্রির কালো টাকা বিনিয়োগ করা হয়েছিল পশ্চিম মেদিনীপুরের পিংলায় পার্থর প্রয়াত স্ত্রীর নামাঙ্কিত স্কুল তৈরিতেও। পিংলায় রয়েছে বিসিএম ইন্টারন্যাশনাল স্কুল। বাবলি চট্টোপাধ্যায় মেমোরিয়াল। এই বাবলি চট্টোপাধ্যায় পার্থের প্রয়াত স্ত্রী। গত ১৪ সেপ্টেম্বর এই স্কুলেই অভিযান চালায় ইডি। তখনই ইডি দাবি করেছিল, নিয়োগ দুর্নীতির মোটা অঙ্কের টাকা ঢুকেছে পার্থর প্রয়াত স্ত্রীর নামে তৈরি স্কুলে। কালো টাকা এভাবেই করা হয়েছে সাদা।

    বিসিএম…

    বিসিএম ইন্টারন্যাশনাল স্কুলটি তৈরি হয়েছিল ২০২১ সালের এপ্রিল মাসে। স্কুলটির চেয়ারম্যান পার্থের (Partha Chatterjee) জামাই কল্যাণময় ভট্টাচার্য। চার্জশিটে ইডির দাবি, স্কুলের জন্য জমি কেনা ও ভবন নির্মাণের জন্য নগদে ১৫ কোটি টাকা দিয়েছিলেন পার্থ। সেই টাকা খরচ করা হয়েছিল তাঁর জামাইয়ের মাধ্যমে। পার্থর এই জামাইকেও বেশ কয়েকবার জিজ্ঞাসাবাদ করেছে ইডি। কেন্দ্রীয় তদন্তকারী এই সংস্থার দাবি, জমি কেনার পর থেকে নির্মাণসামগ্রী কেনা, শ্রমিকদের মজুরি দেওয়া সবই করা হয়েছে কাঁচা টাকায়।

    আরও পড়ুুন: ফের অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! লুক আউট নোটিশ জারি ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে

    এদিকে, নিয়োগ তদন্তে ইডির নজরে একটি ধূসর ডায়েরি। গত বছর ১৫ অক্টোবর মানিক ভট্টাচার্যের ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলের অফিস থেকে উদ্ধার হওয়া ওই ডায়েরির প্রথম পাতায় লেখা রয়েছে ২০১৮ সালে প্রাথমিক শিক্ষক হিসেবে নিয়োগের জন্য দেওয়া টাকার হিসেব। প্রাইমারির জন্য ৩ কোটি ৮২ লক্ষ টাকা দেওয়ার কথা লেখা রয়েছে তাতে। ইডি সূত্রের দাবি, এই টাকা দেওয়া হয়েছিল যুব তৃণমূলের রাজ্য সম্পাদক কুন্তল ঘোষকে। টাকার অঙ্কের পাশে রিসিভড লেখার নীচে তারিখ দিয়ে কুন্তলের সই রয়েছে। আপার প্রাইমারির হিসেব রয়েছে তার পরের পাতায়। ডায়েরিতে লেখা তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালের ১৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত আপার প্রাইমারিতে চাকরির জন্য কুন্তলের কাছে পৌঁছে গিয়েছিল ৩ কোটি ৩০ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা। এখানেও স্বাক্ষর রয়েছে কুন্তলের। সই মেলাতে হস্তলিপি বিশারদদের সাহায্য নিতে চলেছে ইডি। ধূসর ওই ডায়েরি থেকে এও জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্কের অনলাইন ট্রানজাকশনের মাধ্যমেও কুন্তলের কাছে গিয়েছিল কোটি কোটি টাকা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Delhi Murder: প্রেমিকাকে খুন করে ফ্রিজে রেখেই দ্বিতীয় বিয়ে! জেরায় স্বীকারোক্তি ধৃত ধাবা-মালিকের

    Delhi Murder: প্রেমিকাকে খুন করে ফ্রিজে রেখেই দ্বিতীয় বিয়ে! জেরায় স্বীকারোক্তি ধৃত ধাবা-মালিকের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দিল্লিতে শ্রদ্ধা ওয়ালকার হত্যাকাণ্ডের (Delhi Murder) পুনরাবৃত্তি! আরও একবার ভয়ঙ্করতায় শিউড়ে উঠল গোটা দেশ। লিভ-ইন সঙ্গিনীকে খুন করে দেহ টুকরো-টুকরো করে ধাবার ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেওয়ার অভিযোগ উঠল ধাবার মালিক প্রেমিকের বিরুদ্ধে। এবারও ঘটনাস্থল সেই দিল্লি। ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসে ভালোবাসার দিন, ১৪ ফেব্রুয়ারিতেই। নিষ্ঠুরতা এখানেই শেষ নয়। লিভ-ইন পার্টনারকে খুন করে দেহ টুকরো-টুকরো করে ফ্রিজে রেখে অন্য এক মহিলাকে বিয়েও করেন যুবক। এত কিছু করেও শেষ রক্ষা হল না। মঙ্গলবার ওই প্রেমিককে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

    পুলিশের তরফে জানানো হয়েছে, প্রেমিকের নাম সাহিল। দিল্লির (Delhi Murder) নজফগঢ়ের মিত্রাও গ্রামে থাকতেই এই যুবক। ২২ বছরের নিকিকে শ্বাসরোধ করে খুন করে, তাঁর দেহ টুকরো-টুকরো করে এক ধাবার ফ্রিজে সংরক্ষিত করে রাখেন ওই যুবক। ধাবাটি দিল্লি সীমান্তের বাইরে মিত্রাও গ্রামে। গত ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে ঘটনাটি ঘটেছে। তবে প্রকাশ্যে এসেছে ১৪ ফেব্রুয়ারি।

    আরও পড়ুন: দ্বিতীয় বার বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক-নাতাশা, ভাইরাল ছবি

    কীভাবে খুন?  

    প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, সাহিল এবং হরিয়ানার ঝর্জ্ঝরের বাসিন্দা (Delhi Murder) নিকির মধ্যে বহুদিনের সম্পর্ক। ২০১৮ সালে উত্তমনগর এলাকায় একটি পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়ার সময় থেকেই তাঁরা একসঙ্গে থাকতেন। গ্রেটার নয়ডায় একই কলেজে পড়াশোনা করতেন তাঁরা। কলেজের পাশেই একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে লিভইন করতেন তাঁরা। করোনার লকডাউনে তাঁরা নিজেদের বাড়ি ফিরে গেলেও লকডাউন উঠে গেলে ফের একসঙ্গে থাকা শুরু করেন। তখন দ্বারকায় একটি ঘর ভাড়া নিয়ে থাকা শুরু করেন তাঁরা।

    সাহিল কখনও বাড়িতে নিকির কথা জানাননি। ফলে সাহিলের পরিবার তাঁর অন্যত্র বিয়ে ঠিক করে। গত ১০ ফেব্রুয়ারি ছিল বিয়ে। সাহিলের বিয়ের ঠিক আগের দিন গত ৯ ফেব্রুয়ারি জানতে পারেন নিকি। মেনে নিতে পারেননি তিনি। ৯ ফেব্রুয়ারি রাতে সাহিলের সঙ্গে এই বিষয়ে তাঁর ঝামেলা হয়। সেই রাতে কাশ্মীরি গেটের কাছে একটি বাড়িতে ছিলেন তাঁরা। সেখানেই সাহিল তার মোবাইলের ডেটা কেবিল দিয়ে নিকির গলা পেঁচিয়ে, শ্বাসরোধ করে তাঁকে খুন করেন বলে অভিযোগ।

    মিত্রাও গ্রামে সাহিলের ধাবা রয়েছে। নিকিকে খুন করার পর ঘটনাটি (Delhi Murder) গোপন করতে তাঁর দেহ টুকরো টুকরো করে ওই ধাবার ফ্রিজে রেখে দেয় সাহিল। তারপর ঠাণ্ডা মাথায় পরিবারের পছন্দ করা মেয়েকে বিয়েও করেন। কিন্তু এরপরেও হল না শেষরক্ষা। মঙ্গলবার ভ্যালেন্টাইন ডে-তেই তার কুকীর্তি প্রকাশ্যে আসে এবং সাহিলকে গ্রেফতার করে দিল্লি পুলিশ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • Recruitment Scam: চাকরি দেওয়ার নামে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন তৃণমূল নেতা! হুমকি দিয়ে পোস্টার বাঁকুড়ায়

    Recruitment Scam: চাকরি দেওয়ার নামে ৫ লক্ষ টাকা নিয়েছেন তৃণমূল নেতা! হুমকি দিয়ে পোস্টার বাঁকুড়ায়

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: একদিকে যেমন দুর্নীতির সাহায্যে নিজে চাকরি পেয়েছেন, তেমনি অন্যকে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে নিয়েছেন লক্ষ লক্ষ টাকাও! এমনই অভিযোগ উঠল বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা আদেশ চট্টোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। আর এই নিয়ে বাঁকুড়া সদর থানার পাতালখুরি গ্রামে পড়েছে পোস্টার। সেই পোস্টারে আদেশ চট্টোপাধ্যায়ের নাম করে লেখা হয়েছে চাকরি দেওয়ার নাম করে পাঁচ লক্ষ টাকা নিয়েছেন ওই তৃণমূল নেতা। চাকরির আর দরকার নেই। দেওয়া টাকা অবিলম্বে ফেরৎ না দিলে মুখ খোলার হুমকিও দেওয়া হয়েছে পোস্টারে। মঙ্গলবার সকাল থেকে এই পোস্টারকে ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়ায় এলাকায়।

    আদেশেরও চাকরি হয়েছিল টাকা দিয়েই!

    সূত্রের খবর, বাঁকুড়ার বিকনা ক্ষীরোদপ্রসাদ উচ্চ বিদ্যালয়ের গ্রুপ ডি কর্মী ছিলেন আদেশ। কিন্তু অভিযোগ ওঠে, তৃণমূলের নেতা আদেশ চট্টোপাধ্যায় নিজের রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে এবং মোটা অঙ্কের টাকা দিয়ে নিজে ‘গ্রুপ ডি’র চাকরি পেয়েছিলেন ও ও নিজের ভাই উত্তম চট্টোপাধ্যায়কেও চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন। পরে আদালতের নির্দেশে সম্প্রতি দুজনেই চাকরিও হারিয়েছেন। অভিযোগ ছিল, অন্যদের থেকেও টাকা নিয়েছিলেন তিনি। আর এবারে তাঁর নামে পোস্টার পরায় সেটাও প্রমাণ হয়ে গেল।

    উল্লেখ্য, হাইকোর্টের নির্দেশে, এসএসসি-র গ্রুপ ডি পদ থেকে যে ১৯১১ জনের চাকরি গেছে। তার মধ্যে ছিলেন বাঁকুড়ার পাতালখুরি গ্রামের তৃণমূলের বুথ সভাপতি আদেশ চ্যাটার্জি ও তাঁর ভাই উত্তম। ২০১৬-র গ্রুপ ডি নিয়োগের মেধা তালিকায়, চার নম্বরে নাম ছিল আদেশের। কিন্তু তাঁর পরীক্ষার ওএমআর  শিটে দেখা যাচ্ছে, একটি মাত্র প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন তিনি। ফলে স্বাভাবিকভাবেই তিনি চাকরি হারিয়েছেন। এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই নিখোঁজ আদেশ ও তাঁর ভাই।

    তৃণমূল নেতার বাড়ির সামনে পোস্টার

    বাঁকুড়ার তৃণমূল নেতা আদেশ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়ির সামনে লালকালিতে লেখা পোস্টারে রীতিমত হুমকির সুর। সেটি দেখে এটিই প্রমাণিত হল যে, তিনি চাকরি দেওয়ার নাম করে টাকা নিয়েছেন। সেখানে লেখা, “চাকরি দেওয়ার নামে ৫ লাখ টাকা নিয়েছে আদেশ চট্টোপাধ্যায়। চুরি করা চাকরি চাই না। টাকা ফেরত না হলে মুখ খুলতে বাধ্য হব।” তবে, এটি কে বা কারা দিয়েছে, তা স্পষ্ট নয়। নিচে কারও নামও উল্লেখ নেই। যদিও অভিযুক্ত তৃণমূল নেতার অন্য এক ভাই উৎপল চট্টোপাধ্যায় বলেন, “কারা দিল জানি না। পুরোটাই রাজনৈতিক চক্রান্ত।”

    বিজেপির প্রতিক্রিয়া

    বাঁকুড়ার বিজেপি বিধায়ক নীলাদ্রিশেখর দানা বলেন, “পোস্টার গ্রামে পড়েছে এবার তৃণমূল নেতাদের বাড়িতে পড়বে। যারা তৃণমূল নেতাদের টাকা দিয়েছিল চাকরির জন্য তারা ফেরত চাইছে তারাই এই পোস্টার দিচ্ছে। ক্রমশ তা প্রকাশ্যে আসবে।”

     

  • Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে থাকছেন না শুভেন্দু! কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    Suvendu Adhikari: মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকে থাকছেন না শুভেন্দু! কী বললেন বিরোধী দলনেতা?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আশঙ্কাই সত্যি হল! বুধবার রাজ্যের মুখ্য তথ্য নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ নিয়ে বৈঠকের কিছু ক্ষণ আগে সেখানে যাচ্ছেন না বলে জানিয়ে দিলেন বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ট্যুইট করে এদিন শুভেন্দু জানান, আগেই নির্ধারণ করা হয়েছে, কে ওই চেয়ারে বসবেন। এখন নামমাত্র বৈঠক ডাকা হয়েছে। তাই তিনি থাকছেন না।

    কেন থাকছেন না শুভেন্দু

    ট্যুইটে শুভেন্দু লেখেন, ‘‘আমি রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য কমিটির বৈঠকে যোগদানের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করেছি। কারণ, সংশ্লিষ্ট আবেদনগুলি সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকা লঙ্ঘন করেছে। ইতিমধ্যে পূর্বনির্ধারিত প্রার্থীকে অনুমোদন করে দেওয়া হয়েছে।’’ এখন এই বৈঠক ‘প্রহসনমূলক প্রক্রিয়া’ বলে মন্তব্য করেন শুভেন্দু। এ নিয়ে রাজ্যের অতিরিক্ত মুখ্য সচিবকে যে চিঠি পাঠিয়েছেন, তার ছবিও ট্যুইট করেছেন বিরোধী দলনেতা।

    আরও পড়ুন: শীতের বিদায় বেলায় ফের পতন তাপমাত্রায়, জানুন আবহাওয়া আপডেট   

    প্রোটোকল অনুযায়ী, রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনার নিয়োগের জন্য মুখ্যমন্ত্রী, বিরোধী দলনেতা এবং পরিষদীয় মন্ত্রী বৈঠকে বসবেন। সেই প্রোটোকল মেনে বুধবার বিধানসভায় এই বৈঠক হচ্ছে। ৬ মাসের বেশি সময় ধরে রাজ্যের মুখ্য তথ্য কমিশনারের পদ খালি ছিল। চলতি বছর ১৫ জন এই পদের জন্য আবেদন করেন। তাঁদের মধ্যে চার জন বয়সজনিত কারণে বাদ গিয়েছেন। এর পর ১১ জনের মধ্যে এক জনকে বাছাইয়ের প্রক্রিয়া শুরু হয়। দৌড়ে এগিয়ে ছিলেন প্রাক্তন আমলা এবং পুলিশ কর্তারা। খাদ্যভবনেও রয়েছে মুখ্য তথ্য কমিশনারের দফতর। নিয়োগের পর সেখানেই বসবেন নতুন কমিশনার। গত বছরও মুখ্য তথ্য কমিশনার বাছাইয়ের জন্য নবান্নে বৈঠক ডেকেছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা। কিন্তু সে বারও বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Recruitment Scam: ফের অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! লুক আউট নোটিশ জারি ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে

    Recruitment Scam: ফের অস্বস্তিতে জেলবন্দি মানিক! লুক আউট নোটিশ জারি ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের অপসারিত সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে বর্তমানে জেলে। অন্যদিকে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলে সৌভিকের বিরুদ্ধে লুক আউট নোটিস জারির প্রক্রিয়া শুরু করল এনফ‌োর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট। নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় এই প্রথম লুকআউট সার্কুলার নোটিশ জারি করা হল বলে খবর। মানিক ভট্টাচার্যের ছেলে যাতে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন, তার জন্য এই লুকআউট নোটিশ জারি করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই এয়ারপোর্ট অথরিটি, স্থল ও জলবন্দরের কর্তাদেরকেও পাঠানো হয়েছে মানিকপুত্র সৌভিক ভট্টাচার্যের নথি। সীমান্তবর্তী এলাকাগুলিতেও দিয়ে দেওয়া হয়েছে সেই নোটিশের প্রতিলিপি।

    কেন লুক আউট নোটিশ জারি?

    নিয়োগ দুর্নীতিতে প্রথমেই নাম উঠে আসে মানিক ভট্টাচার্যের ছেলের। তাঁকে আদালত তলবও করেছিল। তিনি আদালতে হাজিরা দেন। এরপর তদন্তের প্রয়োজনে তলব করা হলে বেশ কয়েকবার ইডির ডাক উপেক্ষা করে গরহাজির হয়েছেন মানিক-পুত্র। এর আগেও ইডির তরফে জানানো হয়েছিল সৌভিকের খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। তাই এবারে কড়া পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হল ইডি। কোনওমতেই যাতে রাজ্য বা দেশ ছেড়ে পালাতে না পারে তার জন্য এই লুক আউটের নোটিশ জারি করল ইডি।

    নিয়োগ দুর্নীতিতে মানিক-পুত্র সৌভিকের নাম

    শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রথম থেকেই নাম উঠে এসেছে মানিক-পুত্র সৌভিক ভট্টাচার্যের। কারণ ইডি সূত্রে খবর, নিয়োগ দুর্নীতির টাকা সৌভিকের অ্যাকাউন্টেও ঢুকেছে। এছাড়াও নিয়োগ দুর্নীতিতে গত ৭ ডিসেম্বর মানিকের বিরুদ্ধে একটি অতিরিক্ত চার্জশিট পেশ করেছিল ইডি, সেই ১৬০ পাতার চার্জশিটের মানিক ছাড়াও আরও ৫ জনের নাম ছিল। এর মধ্যে মানিকের স্ত্রী, পুত্র, মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডল ছাড়াও চার্জশিটে অভিযুক্তের তালিকায় উল্লেখ করা হয়েছিল ২টি সংস্থার নাম। আাবার সেই চার্জশিটে উল্লেখ রয়েছে, সৌভিক ভট্টাচার্য বেসরকারি বিএড এবং ডিএলএড কলেজে ট্রেনিং-এর জন্য ৫০ হাজার টাকা করে নিতেন। এভাবে ২ কোটি ৬৪ হাজার টাকা তুলেছিলেন তিনি। অভিযোগ, কোনও রকমের পরিষেবা দেওয়া হয়নি। ফলে এই সব বিষয়ে বিস্তারিত জানতেই সৌভিককে জিজ্ঞসাবাদ করা অত্যন্ত জরুরি। আবার আগাম জামিনের আবেদন জানিয়েছেন সৌভিক ভট্টাচার্য। আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি সেই মামলার শুনানি রয়েছে। ফলে কেন, কীভাবে তাঁর অ্যাকাউন্টে টাকা এল, এ সব বিষয়েই তদন্ত করতে তাঁকে জেরা করা প্রয়োজনীয়।  

  • Hardik-Natasa: দ্বিতীয় বার বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক-নাতাশা, ভাইরাল ছবি

    Hardik-Natasa: দ্বিতীয় বার বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক-নাতাশা, ভাইরাল ছবি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ফের বিয়ের পিঁড়িতে হার্দিক পাণ্ডিয়া এবং নাতাশা স্টানকোভিচ (Hardik-Natasa)। ভালোবাসার দিনে ২ বছরের ছেলেকে নিয়ে আবার সাত পাকে বাঁধা পড়লেন যুগল। বিয়ে হল খ্রীষ্টান নিয়মে। নিমিষেই বিয়ের ছবি ভাইরাল হল সোশ্যাল মিডিয়ায়। 

    ভারতীয় ক্রিকেট দলের অলরাউন্ডার হার্দিক পান্ডিয়া ও সার্বিয়ান মডেল নাতাশা (Hardik-Natasa) এদিন রাজস্থানের উদয়পুরে ছেলে অগ্যস্তকে সঙ্গে নিয়েই দ্বিতীয়বার বিয়ে সারলেন। উদয়পুরে বসেছিল জমকালো বিয়ের আসর। বলিউড-ক্রিকেটের এই বিয়ের মরসুমে যোগ হলেন আরও এক যুগল।

    এর আগেই আইনি বিয়ে সেরেছেন যুগল 

    ২০২০ সালে নাতাশা স্ট্যানকোভিচকে বিয়ে করেন হার্দিক পান্ডিয়া (Hardik-Natasa)। কোনও অনুষ্ঠান না করেই আইনি বিয়ে সেরেছিলেন তিনি। করোনার কড়া বিধিনিষেধের গেরোয় পরিবারের সদস্যদের নিয়েই এই বিয়ে সারেন হার্দিক। কিছুদিন পরেই তাঁদের জীবনে আসে ছেলে অগস্ত্য। এখন আর কোনও বিধিনিষেধ নেই। আর তাই এই জমজমাট বিয়ের অনুষ্ঠান তারকা দম্পতির।

     

    বিয়েতে সাদা গাউনে নেটিজেনদের চোখ ধাধিয়েছেন নাতাশা (Hardik-Natasa)। চোখ ফেরানো যাচ্ছে না তাঁর থেকে। অন্যদিকে হার্দিক পরেছিলেন কালো রঙের স্যুট-প্যান্ট। আর তাঁদের দু বছরের সন্তানও সেজেছিলেন বাবা-মার সঙ্গে তাল মিলিয়ে। উদয়পুরে আয়োজিত হয় নাতাশা-হার্দিকের বিয়ের অনুষ্ঠান। সোমবার থেকেই সেই অনুষ্ঠান শুরু হয়ে যায় এবং মঙ্গলবার ভ্যালেন্টাইন্স ডের দিন দু’জন আবারও সাত পাকে ঘোরেন। বিয়ের পর নাতাশার ঠোঁটে ডুব দেন হার্দিক। ছেলে অগস্ত্যকেও আদর করতেও দেখা যায় নবদম্পতিকে।

    আরও পড়ুন: আইএসআইএস সমর্থকদের খোঁজে তিন রাজ্যের ৬০ জায়গায় তল্লাশি চালাল এনআইএ     

    হার্দিক-নাতাশার (Hardik-Natasa) বিয়েতে যান বিরাট কোহলি-অনুষ্কা শর্মা, কেএল রাহুল ও আথিয়া শেট্টি। মঙ্গলবার সকালেই তাঁরা উদয়পুর পাড়ি দেন। প্রসঙ্গত, করোনার সময় নাতাশার সঙ্গে প্রেমের কথা স্বীকার করেন হার্দিক। তারপরই জানা যায় চুপিসারে বাগদান সারেন তাঁরা। মে মাসে লকডাউনের মধ্যেই আবার ভক্তদের জানিয়ে দেন, বাবা হতে চলেছেন তিনি। তখনও অবশ্য হার্দিকের বিয়ের খবর কেউ জানত না। পরে জানা যায়, লকডাউনের মধ্যে ঘরোয়া ভাবেই অন্তঃসত্ত্বা বান্ধবী নাতাশার সঙ্গে চারহাত এক হয়েছে তাঁর।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

LinkedIn
Share