Blog

  • FIFA World Cup: অঘটন! ক্যামেরুনের কাছে হারল ব্রাজিল, পর্তুগালকে হারিয়ে নক আউটে দঃ কোরিয়া

    FIFA World Cup: অঘটন! ক্যামেরুনের কাছে হারল ব্রাজিল, পর্তুগালকে হারিয়ে নক আউটে দঃ কোরিয়া

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গ্রুপ পর্বের শেষ ম্যাচও অঘটন। শুক্রবার দোহার লুসেইল স্টেডিয়ামে ক্যামেরুনের কাছে ০-১ গোলে হেরে গেল ব্রাজিল। ইনজুরি টাইমে ম্যাচের একমাত্র গোল ভিনসেন্ট আবুবাকরের। ডান দিক থেকে ভেসে আসা ক্রসে হেড করে ঐতিহাসিক জয় ছিনিয়ে নিলেন। আবুবাকর তৃতীয় আফ্রিকান ফুটবলার যিনি বিশ্বকাপে ব্রাজিলের বিরুদ্ধে গোল করলেন। স্পেন, পর্তুগালের পর ব্রাজিল। প্রথম দুই ম্যাচে ক্লিনশিট রেখেছিল তিতের দল। আশা ছিল কাতার বিশ্বকাপে প্রথম দল হিসেবে গ্রুপের তিনটে ম্যাচ জিতেই নক আউটে যাবে ব্রাজিল। একাধিক সুযোগ নষ্ট, ফিনিশিংয়ের অভাবে উল্টে হেরে বসল পাঁচবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়নরা। গ্যালারিতে বসে দলের হার দেখলেন নেইমার। 

    নক আউটে দঃ কোরিয়া

    পর্তুগালকে হারিয়ে এশিয়ার দ্বিতীয় দেশ হিসাবে শেষ ষোলোয় গেল দক্ষিণ কোরিয়া। এশিয়ার এই দেশের বিরুদ্ধে খেলতে নামার আগেই বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে উঠে গিয়েছিল পর্তুগাল। দক্ষিণ কোরিয়াকে হারালে এ বারের বিশ্বকাপে প্রথম দল হিসাবে গ্রুপের তিনটে ম্যাচই জিততেন ক্রিশ্চিয়ানো রোনাল্ডোরা। কিন্তু সেটা হল না। গোল নষ্টের খেসারত দিতে হল রোনাল্ডোদের। নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ ছিল অমীমাংসিত। অতিরিক্ত সময়ে দক্ষিণ কোরিয়া জয়সূচক গোল করে দেয়। ফলে ২-১ ব্যবধানে পর্তুগালকে হারিয়ে নকআউট পর্বে পাড়ি জমায় কোরিয়া।

    আরও পড়ুন: শেষ ষোলোয় ব্রাজিল, পর্তুগাল! গোলের বন্যা ক্যামেরুন-সার্বিয়া ম্যাচে

    অন্য ম্যাচে সার্বিয়াকে ৩-২ গোলে হারিয়ে গ্রুপ জি থেকে বিশ্বকাপের শেষ ষোলোতে জায়গা করে নিল সুইৎজারল্যান্ড। বিশ্বকাপের প্রি-কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠার জন্য জিততে হতো সার্বিয়া-সুইৎজারল্যান্ড দু’টি দলকেই। তাই শুরু থেকেই আক্রমণ-প্রতি আক্রমণের খেলা চলতে থাকে। গোলের পর গোল ম্যাচ উপভোগ করেন ফুটবলপ্রেমীরা। অন্যদিকে ঘানাকে গ্রুপের শেষ ম্যাচে ২-০ গোলে হারিয়েও বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেল উরুগুয়ে। দু’বারের ট্রফি জয়ী দল হেরে গেল গ্রুপের অন্য ম্যাচে দক্ষিণ কোরিয়া পর্তুগালকে হারিয়ে দেওয়ায়। রুদ্ধশ্বাস উত্তেজনার মধ্যে শেষ হল ম্যাচ। শেষ দিকে একের পর এক আক্রমণ করেও গোল করতে পারল না উরুগুয়ে। বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নিলেন লুই সুয়ারেসরা।

    গতকালের ম্যাচের ফলাফল:

    সার্বিয়া ২ : সুইৎজারল্যান্ড ৩

    ঘানা ০ : উরুগুয়ে ২

    দক্ষিণ কোরিয়া ২ : পর্তুগাল ১

    ক্যামেরুন ১ : ব্রাজিল ০

    আজকের ম্যাচ:

    নেদারল্যান্ডস-আমেরিকা (রাত সাড়ে ৮টা)

    আর্জেন্টিনা-অস্ট্রেলিয়া (রাত সাড়ে ১২টা)

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     
     
  • Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    Sukanta Majumdar: “যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে’, তৃণমূলকে হুঁশিয়ারি সুকান্তর

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। শুক্রবার রাজ্যের শাসক দল তৃণমূলকে (TMC) এই ভাষায়ই হুঁশিয়ারি দিলেন বিজেপির (BJP) রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। এদিন ব্যারাকপুরের চিড়িয়া মোড়ে দলীয় সভার আয়োজন করে বিজেপি। এই সভায় প্রধান বক্তা ছিলেন সুকান্তই। শাসক দলের পাশাপাশি এদিন পুলিশকেও হুঁশিয়ারি দেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। কটাক্ষ করেছেন তৃণমূলের বীরভূম জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলকেও।

    খেলা হবে…

    একুশের বিধানসভা নির্বাচনের আগে ‘খেলা হবে’ শব্দবন্ধের ব্যাপক প্রয়োগ করে তৃণমূল। দলের তরফে এনিয়ে গানও শোনানো হয় বিভিন্ন জনসভায়। তারস্বরে বাজানো সেই গানের চোটে ঘুম উড়ে যায় রাজ্যবাসীর। তৃণমূলের সেই অস্ত্রকেই এবার হাতিয়ার করলেন সুকান্ত (Sukanta Majumdar)। এদিনের সভায় তৃণমূলকে নিশানা করে বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আপনারা এক পক্ষকে মারছেন। ভাবছেন বিজেপি কর্মীদের হাত-পা নেই। ঝান্ডার গায়ে ডান্ডা নেই। এটা ভাবলে ভুল করছেন। এর পরেই তিনি বলেন, খেলা হলে এক পক্ষের হবে না। দু পক্ষেরই হবে। আর যখন খেলা হবে, তা ভয়ঙ্কর হবে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি বলেন, আমরা তো ডাকছি, আপনারা দিল্লিতে আসুন। হাডুডু খেলি! কিন্তু কেউ যেতে চাইছে না। ভাইপো বলছে যাব না। পিসিও বলছে যাব না। সুকান্ত বলেন, কিন্তু কেন যাবে না, সেটাই তো বুঝতে পারছি না।

    আরও পড়ুন: বিজেপি ক্ষমতায় এলে শিল্পের জোয়ার আসবে রাজ্যে! আশ্বাস মহাগুরুর

    এদিনের সভায় অনুব্রত অনুষঙ্গও টানেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar)। তিনি বলেন, এক সময় চড়াম চড়াম, গুড় বাতাসা খাওয়ানোর কথা বলত, সেই কেষ্টও দিল্লি যেতে চাইছে না। দিল্লিতে গেলে ভাল গুড় বাতাসা, লাড্ডু খাওয়াব। তা সত্ত্বেও দিল্লির লাড্ডু খেতে চাইছে না। এর পরেই সুকান্ত বলেন, তাই সাবধান করছি!গণতন্ত্রকে গণতন্ত্রের মতো চলতে দিন। বিজেপি গণতন্ত্রে বিশ্বাসী। তার মানে এই নয় যে বিজেপি দুর্বল। সুকান্ত বলেন, তৃণমূল নেতাদের ঠান্ডা করতে জানে বিজেপি কর্মীরা। তার ওষুধও রয়েছে বিজেপির কাছে।

    সুকান্ত (Sukanta Majumdar) বলেন, ডিসেম্বর মাস পড়ে গেছে। সরকার কাঁপছে। যত বড়ই চোর হোক, পার পাবে না। যতক্ষণ পর্যন্ত আমাদের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি রয়েছেন, ততক্ষণ কোনও চোর চুরি করে পার পাবে না। সে যত বড় পদেই থাকুক না কেন। পুলিশের উদ্দেশে সুকান্ত বলেন, শাসক দলের তাঁবেদারি করা ছাড়ুন। আগামিদিনে লোকসভায় বিল আসবে। পুলিশের সংবিধান বিরোধী কাজ করা বন্ধ হবে।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • IPL Registration: আইপিএলের মিনি নিলামে ৯৯১ জন ক্রিকেটারের নাম নথিভুক্ত

    IPL Registration: আইপিএলের মিনি নিলামে ৯৯১ জন ক্রিকেটারের নাম নথিভুক্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ২৩ ডিসেম্বর কোচিতে বসবে আইপিএলের (IPL Registration) মিনি নিলাম। বিগত পর্বগুলোর মতই এবারও দল গুছিয়ে নিতে ঝাঁপাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো। মোট ৯৯১ জন ক্রিকেটারের তালিকা প্রকাশ করেছে আইপিএল (IPL Registration) গভর্নিং কাউন্সিল। তার মধ্যে ৭১৪ জন ভারতীয় এবং ২৭৭ জন বিদেশি ক্রিকেটার রয়েছেন। নিলামের জন্য নির্বাচিত ক্রিকেটারদের তালিকায় ক্যাপড খেলোয়াড়ের সংখ্যা ১৮৫। আন ক্যাপড ক্রিকেটার হলেন ৭৮৬। এর মধ্যে আবার আইসিসির সদস্য দেশের ২০ জন ক্রিকেটার রয়েছেন।

    নিলামে কোন দেশের কতজন ক্রিকেটার

    আইপিএলের (IPL Registration) নিময় অনুযায়ী একটা ফ্র্যাঞ্চাইজি সর্বাধিক ২৫ জন ক্রিকেটার দলে নিতে পারবে। অধিকাংশ দলই কোর টিম ধরে রেখেছে। তাই গত আইপিএলের পারফরম্যান্সের নিরিখে দলের খামতি মেটাতে নিলামে ঝাঁপাবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলি। তাই ৯৯৪ জন ক্রিকেটার নিলামে নাম লেখালেও মাত্র ৮৭ জন দল পাবেন বা দর উঠবে। তাই দল না পাওয়ার সংখ্যাই বেশি থাকবে। কলকাতা নাইট রাইডার্স এবার অনেক বিদেশি হারিয়েছে। বিশেষ করে টপ অর্ডার বাটিং ও বোলিং শক্তিশালী করার চেষ্টা করবে কেকেআর।

    আরও পড়ুন: ঋতুরাজের দুরন্ত পারফরম্যান্স! এক ওভারে সাতটি ছয়ের অনন্য নজির

    আইপিএলের নিলামের জন্য এবার যে দেশ থেকে (ভারত ছাড়া) সর্বাধিক সংখ্যক খেলোয়াড় নাম নথিভুক্ত করেছে, সেটা হল অস্ট্রেলিয়া। ৫৭ জন অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেটার আইপিএলে (IPL Registration) নাম লিখিয়েছেন। এছাড়াও  আফগানিস্তানের ১৪ জন, বাংলাদেশের  ছয়জন,  ইংল্যান্ডের ৩১ জন,  আয়ারল্যান্ডের আটজন, নামিবিয়ার পাঁচজন,  নেদারল্যান্ডসের সাতজন,  নিউজিল্যান্ডের ২৭ জন, স্কটল্যান্ডের দু’জন, দক্ষিণ আফ্রিকার ৫২ জন, শ্রীলঙ্কার ২৩ জন, সংযুক্ত আরব-আমিরশাহির ছয়জন, ওয়েস্ট ইন্ডিজের ৩৩ জন, জিম্বাবোয়ের ছয়জন খেলোয়াড় আছেন। 

    ব্র্যাভোর বিদায়

    আইপিএলের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে গিয়েছে ক্যারিবিয়ান তারকা ডোয়েন ব্র্যাভোর নাম। দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময়ে তিনি কার্যত শাসন করেছেন আইপিএলের মঞ্চকে। একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচে হয় ব্যাট না হয় বলে দুরন্ত পারফরম্যান্স করে দলকে জিতিয়েছেন। পাশাপাশি দুরন্ত ফিল্ডারও ছিলেন তিনি। সেই তাঁকেই আসন্ন আইপিএলে আর খেলতে দেখা যাবে না। আইপিএলে তাঁর দল চেন্নাই সুপার কিংস তাঁকে ছেড়ে দিয়েছে। নিলামের (IPL Registration) জন্য নিজের নামও নথিভুক্ত করেননি তিনি। চোট আঘাতে জর্জরিত ব্র্যাভো এবার আইপিএলকে বিদায় জানালেন। আইপিএলের ইতিহাসে তিনি সর্বাধিক উইকেট সংগ্রাহক। তাঁর ঝুলিতে রয়েছে ১৮৩ টি উইকেট। উল্লেখ্য ২০১১ সালে সিএসকেতে যুক্ত হয়েছিলেন ব্র্যাভো। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • ISC and ICSE: ২০২৩ সালের দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা  আইএসসি ও আইসিএসই বোর্ডের

    ISC and ICSE: ২০২৩ সালের দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা আইএসসি ও আইসিএসই বোর্ডের

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: দ্য কাউন্সিল ফর দ্য ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট এক্সামিনেশনস (CISCE) আগামী বছরের জন্য দশম ও দ্বাদশ শ্রেণির পরীক্ষাসূচি ঘোষণা করল। ইন্ডিয়ান সার্টিফিকেট অফ সেকেন্ডারি এডুকেশন (ICSE ক্লাস 10) এবং ইন্ডিয়ান স্কুল সার্টিফিকেট (ISC ক্লাস 12)-এর ২০২৩ সালের পরীক্ষাসূচী ইতিমধ্যে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট, cisce.org-তে প্রকাশ করেছে তারা। দ্বাদশ শ্রেণির আইএসসি পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের ১৩ ফেব্রুয়ারী থেকে এবং দশম শ্রেণির আইসিএসই পরীক্ষা হবে ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ থেকে শুরু হবে৷

    আরও পড়ুন: আর নিজস্ব প্রবেশিকা পরীক্ষা নয়, স্নাতকোত্তরের জন্য কুয়েটেই ভরসা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের

    CISCE বোর্ড পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশিকা দিয়েছে

    – পরীক্ষা শুরুর পাঁচ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের পরীক্ষার হলে বসার নির্দেশ দিয়েছে বোর্ড।

    – পরীক্ষার্থীদের কেবলমাত্র প্রশ্নপত্রে উল্লিখিত প্রশ্নেরই উত্তর দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে বোর্ড।

    – উত্তরপত্রে শুধুমাত্র কালো/নীল বল-পয়েন্ট কলম ব্যবহার করার অনুমতি দিয়েছে বোর্ড।

    – প্রশ্নপত্রে যেভাবে নম্বর দেওয়ার পদ্ধতি ব্যবহার করা হয়েছে, সেভাবেই ব্যবহার করতে বলেছে বোর্ড।

    – যে কোনও ধরনের ইলেকট্রনিক ডিভাইস, ডেস্ক বা অন্যান্য ধরনের গণনা যন্ত্রের ব্যবহার পরীক্ষা কেন্দ্রে নিষিদ্ধ করেছে বোর্ড।

    – উত্তরপত্রের পৃষ্ঠাগুলিতে লেখা শেষ করার পরেই আবার শিট দেওয়া হবে।

    – ব্যবহৃত বা অব্যবহৃত সমস্ত শিট অবশ্যই মূল উত্তরপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত করতে হবে।

    – রাফ কাজ সহ সমস্ত কাজ, বাকি উত্তরের মতো একই শীটে করা উচিত।

    – যদি কোনও পরীক্ষার্থী পরীক্ষা কেন্দ্রের ভিতরে বা বাইরে অসাধু উপায় অবলম্বন করে, তাহলে পরীক্ষার্থীকে বহিষ্কার করা হবে।

    আরও পড়ুন: স্বল্পমেয়াদী কোর্সের এত চাহিদা কেন? এগুলো করার সুবিধা কী কী?

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

  • Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    Partha Chatterjee: নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডি-র, জানেন কী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতি (Recruitment Scam) মামলায় ফের বিস্ফোরক তথ্য প্রকাশ ইডির (ED)। কেন্দ্রীয় এই তদন্তকারী সংস্থার দাবি, বেসরকারি কলেজগুলিকে ‘নো অবজেকশন’ কিংবা অনুমোদন দেওয়ার জন্যও টাকা নেওয়া হত। ইডির দাবি, কলেজ পিছু ১০ থেকে ১২ লক্ষ করে টাকা নেওয়া হত। কোনও কোনও ক্ষেত্রে টাকার অঙ্ক ছুঁয়েছে ১৫ লক্ষ পর্যন্ত।

    ইডির দাবি…

    প্রাইভেট ট্রেনিং কলেজের পর প্রাইভেট ল’ কলেজ ও ফার্মাসি কলেজ অনুমোদন দেওয়ার ক্ষেত্রেই নেওয়া হয়েছে ওই পরিমাণ টাকা। ইডির একটি সূত্রের খবর, কলেজ পিছু আসা টাকা ভাগ হয়েছে রাজ্যের প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় (Partha Chatterjee) ও মানিক ভট্টাচার্যের মধ্যে।   ইডির আরও দাবি, অনুমোদনের ক্ষেত্রে একটি ল’ কলেজের অধ্যক্ষ হিসেবেও প্রভাব খাটিয়েছিলেন মানিক ভট্টাচার্য। প্রসঙ্গত, কোনও বেসরকারি ল’ কলেজ বা ফার্মাসি কলেজ খোলার ক্ষেত্রে প্রয়োজন হয় শিক্ষা দফতরের নো অবজেকশন সার্টিফিকেট। তদন্তকারীদের অনুমান, সেই বিষয়টিই মাথায় রেখে কাজ করে গিয়েছে পার্থ-মানিক জুটি। জানা গিয়েছে, যখন টাকার বিনিময়ে নো অবজেকশন সার্টিফিকেট দেওয়া হত, তখন তা দেওয়ার জন্য পার্থকে (Partha Chatterjee) সুপারিশ করতেন মানিক। কেবল তাই নয়, মধ্যস্থতাকারীর উপস্থিতির খোঁজও মিলেছে। ইডির দাবি, প্রসন্ন রায়ের মতো মধ্যস্থতাকারী ছিলেন। তিনি মানিক ভট্টাচার্য ঘনিষ্ঠ। সেই মধ্যস্থতাকারীকে চিহ্নিত করে তলব করা হতে পারে বলেও ইডি সূত্রে খবর। ইতিমধ্যেই সেই সব কলেজ চিহ্নিতকরণের কাজও শুরু হয়েছে।

    আরও পড়ুন: বেসরকারি কলেজে অনুমোদন থেকে কোটি কোটি টাকা লেনদেন, পার্থর বিরুদ্ধে আদালতে বিস্ফোরক ইডি

     এদিকে, এখনও পর্যন্ত ২৫টি প্রাইভেট টিচার্স ট্রেনিং কলেজের মালিককে ডেকে বয়ান রেকর্ড করেছে ইডি। তাতে অফ লাইনে রেজিস্ট্রেশনে ঘুষের তথ্য প্রমাণ হাতে এসেছে বলেও দাবি ইডির। প্রাথমিক টেট দুর্নীতি মামলায়ও মানিকের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ উঠেছে। মানিকের বিরুদ্ধে টাকা নেওয়ার অভিযোগ অবশ্য এই প্রথম নয়। মানিক ঘনিষ্ঠ তাপস মণ্ডলকে জিজ্ঞাসাবাদ করে জানা গিয়েছে, যাঁরা ডিএলএড প্রশিক্ষণ নিতে চাইতেন, তাঁদের থেকে নিয়মিত টাকা নেওয়া হত। যাঁরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কলেজে নাম নথিভুক্ত করতে পারতেন না, তাঁদের অফলাইনে নাম নথিভুক্ত করার ব্যবস্থা করে দিতেন মানিক। তাপসের দাবি, এভাবে অন্তত ২০ কোটি টাকা তোলা হয়েছিল।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

     

  • JNU: জেএনইউ-তে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান বামেদের, নিন্দায় এবিভিপি

    JNU: জেএনইউ-তে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান বামেদের, নিন্দায় এবিভিপি

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আবারও বিতর্কে দিল্লির জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয় (JNU)। এবার বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের (JNU) বেশ কয়েকটি ভবনের দেওয়ালে ব্রাহ্মণ বিরোধী স্লোগান লেখার অভিযোগ উঠল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলির বিরুদ্ধে। বৃহস্পতিবার এই ছবিগুলি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে আরএসএস-এর ছাত্র সংগঠন অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ (ABVP)।

    আরও পড়ুন: মহিলা বিচারপতিদের নিয়ে পৃথক ডিভিশন বেঞ্চ গঠন সুপ্রিম কোর্টের প্রধান বিচারপতির

    এদিন স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ-২ ভবনের দেয়াল ভাঙচুর করে ব্রাহ্মণ ও বনিয়া সমাজের বিরুদ্ধে স্লোগান দেওয়া হয়েছে বলে দাবি ছাত্র-ছাত্রীদের।

    এই ঘটনায় জেএনইউ কর্তৃপক্ষের তরফে তাৎক্ষণিক কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: এনডিটিভি ডিরেক্টর পদে ইস্তফা প্রণয়-রাধিকার, সংস্থা ছাড়লেন রবীশও

    “ব্রাহ্মণ ক্যাম্পাস ছোড়ো”, “ব্রাহ্মণ ভারত ছোড়ো” এবং “ব্রাহ্মণ-বনিয়ারা, “উই আর কামিং ফর ইউ” ইত্যাদি স্লোগানে ভরে উঠেছে বিভিন্ন দেয়াল (JNU) । স্লোগানগুলি লাল কালিতে লেখা। জনৈক অধ্যাপকের চেম্বারের সামনে লেখা হয়েছে, “গো ব্যাক টু শাখা”। 

    এবিভিপির বিবৃতি

    অখিল ভারতীয় বিদ্যার্থী পরিষদ, এই ভাঙচুরের ঘটনা এবং বিকৃত স্লোগানগুলির জন্য বাম ছাত্রদের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছে। ABVP-এর JNU ইউনিটের সভাপতি রোহিত কুমার এদিন জানান, “এবিভিপি, শিক্ষাক্ষেত্রে কমিউনিস্ট গুন্ডাদের দ্বারা এই ভাঙচুরের ব্যাপক নিন্দা করছে। কমিউনিস্টরা JNU-এর স্কুল অফ ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ-2 ভবনের দেওয়ালে গালাগালি পর্যন্ত লিখেছে। তারা ভয় দেখানোর জন্য, মুক্ত চিন্তার অধ্যাপকদের চেম্বারকে অবধি বিকৃত করেছে, হুমকির ভাষা লিখে”। তিনি আরও বলেন, আমরা বিশ্বাস করি যে শিক্ষাক্ষেত্রগুলি বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য ব্যবহার করা উচিত, সমাজ এবং ছাত্রদের বিষাক্ত করার জন্য নয়।

    অধ্যাপক সংগঠনের বিবৃতি

    JNU শিক্ষকদের একটি সংগঠনও এই ভাঙচুরের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে একটি টুইট পোস্ট করেছে এবং এর জন্য বামেদেরকে দায়ী করেছে।
    JNU টিচার্স ফোরাম ট্যুইটারে লিখেছে, “বামেরা প্রতিটি ভিন্নমতের কণ্ঠকে ভয় দেখায়, ভাঙচুরের ঘটনা অত্যন্ত নিন্দনীয় কাজ!”

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।  

     
  • Sukanta Majumdar: প্রথম সাক্ষাৎ রাজ্যপাল-বিজেপির রাজ্য সভাপতির, শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    Sukanta Majumdar: প্রথম সাক্ষাৎ রাজ্যপাল-বিজেপির রাজ্য সভাপতির, শাসকদলের বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ করলেন সুকান্ত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ডিসেম্বরেই হবে তৃণমূল সরকারের পতন, এমন হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছিল রাজ্য বিজেপির তরফে। প্রথমে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী এবং পরে দলের রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদারের (Sukanta Majumdar) গলাতেও সেই সুর শোনা গিয়েছে। আজ, বৃহস্পতিবারই শুরু হচ্ছে সেই ডিসেম্বর। আর এদিকে আজই রাজভবনে নতুন রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের সঙ্গে প্রথম সাক্ষাৎ করতে গেলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) । আর সূত্রের খবরে জানা গিয়েছে, প্রথমদিনেই তিনি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে একগুচ্ছ নালিশ নিয়ে হাজির হন। এমনকি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে অভিযোগে ভরা মোট ৬৩ পাতার নথিও রাজ্যপালের কাছে জমা দিলেন সুকান্ত মজুমদার।

    রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে ৬৩ পাতার নথি পেশ রাজ্যপালের কাছে

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, এদিন রাজ্যের বর্তমান অর্থনৈতিক পরিস্থিতি, কৃষি, শিল্পের অবস্থা থেকে আইন-শৃঙ্খলার অবনতি, এককথায় রাজ্যের পরিস্থিতি নিয়ে একাধিক অভিযোগ রাজ্যপালের কাছে তুলে ধরেছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি (Sukanta Majumdar) । তিনি এদিন রাজভবন থেকে বেরিয়ে এসে সংবাদমাধ্যমে বলেন, “রাজ্যের বর্তমান পরিস্থিতি রাজ্যপালকে জানানো দরকার। রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থা ধীরে ধীরে আইসিইউতে চলে যাচ্ছে। সরকারি কর্মীদের ডিএ দিতে পারছে না, রাজ্যে যে সমস্ত সুপার স্পেশ্যালিটি হাসপাতাল রয়েছে সেগুলিতে যা যা সুবিধা পাওয়া উচিত সেগুলি মিলছে না। কৃষি, শিল্প বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। কৃষি পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে। এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কিষাণ যোজনা সহজে চালু করতে দেয়নি। শিল্পকেও ধ্বংস করে দেওয়া হয়েছে। এই সমস্ত কিছু জানিয়ে আমরা ৬৩ পাতার নথি রাজ্যপালের কাছে জমা দিয়েছি।”

    আরও পড়ুন: ‘‘রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে’’, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    তিনি আরও জানিয়েছেন, আগের রাজ্যপাল থাকাকালীন মমতার সরকার কী কী করেছে, সে বিষয়েও জানানো হয়েছে রাজ্যপালকে। আবার সি ভি আনন্দ বোসের মন্তব্যকে উল্লেখ করে এদিন সুকান্ত মজুমদার বলেন, “রাজ্যপাল বলেছেন, বাংলা সিংহের মত গর্জন করবে। আমি রাজ্যপালের সঙ্গে সহমত। কিন্তু এই সরকার যেভাবে চলছে এটা চলতে থাকলে সেটা হবে না।”

    ফলে প্রথমদিন রাজ্যপালের সঙ্গে দেখা করেই একাধিক অভিযোগ করেন সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar)। তাই এরপর রাজ্যপালের কী পদক্ষেপ হতে চলেছে, সেদিকে তাকিয়েই রাজ্যবাসী। তবে এর ফলে শাসকদলের অস্বস্তি বাড়ল বলেই মনে করেছে রাজনৈতিক মহল।

  • Suvendu Adhikari: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    Suvendu Adhikari: “শীতবস্ত্র বিলির কথাই ছিল না সেদিন”, ‘প্রমাণ’ দিয়ে মমতাকে মিথ্যেবাদী বললেন শুভেন্দু

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: মঙ্গলবার হিঙ্গলগঞ্জে সরকারি পরিষেবা প্রদানের অনুষ্ঠানে শীতবস্ত্র না পেয়ে একেবারে হুলুস্থুলু কাণ্ড বেঁধে যায়। শীতবস্ত্র না থাকায় ক্ষুব্ধ হয়ে যান রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)। এমনকি জেলা শাসক ও বিডিওকে তীব্র ভর্ত্‍‍সনা করেন তিনি। আর এই কাণ্ড নিয়েই এবারে মুখ্যমন্ত্রীকে তীব্র কটাক্ষ করলেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। আর সেদিনের সেই ঘটনা নিয়ে মমতা ব্যানার্জিকে ‘মিথ্যেবাদী’ বলে কটাক্ষ করলেন তিনি। শুভেন্দু ট্যুইট করে দাবি করেন, সেদিন শীতবস্ত্র বিতরণের কোনও কর্মসূচিই ছিল না। তিনি মিথ্যে কথা বলেছেন।

    ঠিক কী ঘটেছিল সেদিন?

    গত মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনা সফরে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। প্রথমদিন হিঙ্গলগঞ্জে সরকারি পরিষেবা প্রদান অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন মুখ্যমন্ত্রী তিনি। আর সেখানে তিনি ঘোষণা করেন ১৫ হাজার শীতবস্ত্র প্রদান করবেন। কিন্তু তা চাইতেই ঘটল আরেক কাণ্ড। সরকারি আধিকারিকরা জানান, শীতবস্ত্র সেখানে আনা হয়নি। আর তাতেই রেগে যান মুখ্যমন্ত্রী। শীতবস্ত্র কেন সেখানে আনা হয়নি, তা নিয়ে প্রশ্ন করে ক্ষোভ প্রকাশ করেন তিনি। এরপর তিনি জেলাশাসক ও বিডিওকে তীব্র ভর্ত্‍‍সনাও করেন। তিনি মঞ্চ থেকেই বলেন, “পুলিশ একটা অন্যায় করলে দোষটা পরে আমাদের ঘাড়ে। আমরা জানি না। সরকার একটা অন্যায় করলে, গালাগালি খাই আমি। অথচ আমি জানিই না। আমার কোনও দোষ নেই।”

    মমতাকে কটাক্ষ করে ট্যুইট শুভেন্দুর

    আর এরপরেই এই ঘটনাকে নিয়ে সরব হয়েছেন শুভেন্দু। কয়েকটি ট্যুইট করে একটি সরকারি নির্দেশিকার ছবি পোস্ট করেন। আর এটির অনুযায়ী স্পষ্ট নির্দেশ দেওয়া হয়েছে হিঙ্গলগঞ্জের, হাসনাবাদের, মিনাখাঁর, সন্দেশখালি – i ও  সন্দেশখালি – ii এর বিডিও সাহেবদের যে জেলার গোডাউন (মালগুদাম) থেকে এই কম্বল ও শীতবস্ত্র গুলি ২৮ নভেম্বর সংগ্রহ করতে হবে এবং ৩০ নভেম্বর ও ১ ডিসেম্বর নিজের ব্লকের মধ্যে অবস্থিত পঞ্চায়েতগুলিতে বসবাসকারী প্রান্তিক জনগণকে বিলি করতে হবে। আর এটিকে প্রমাণ হিসেবে ধরেই শুভেন্দু মুখ্যমন্ত্রীকে এদিন নিশান করেন।

    এরপর তিনি বলেন, “মুখ্যমন্ত্রীর সভা থেকে শীতবস্ত্র বিতরণের কোনও পরিকল্পনাই ছিল না। মুখ্যমন্ত্রী আচমকা সিদ্ধান্ত বদল করায়, তার বলি হতে হয়েছে ডিএম, বিডিওকে। পঞ্চায়েত ভোটের আগে নিজের গরিব দরদী ভাবমূর্তি তৈরি করার জন্যে মঞ্চে উনি নাটক করেছেন।” তিনি আরও দাবি করেন, সেদিন মঞ্চে দাঁড়িয়ে তিনি নাটক করছিলেন। এছাড়াও বিজেপি মমতাকে খুব শীঘ্রই বিরোধী নেত্রী করবেন বলেও এদিন কটাক্ষ করেন শুভেন্দু।

  • World AIDS Day: আজ বিশ্ব এইডস দিবস, জানুন এই বিশেষ দিনটির তাৎপর্য

    World AIDS Day: আজ বিশ্ব এইডস দিবস, জানুন এই বিশেষ দিনটির তাৎপর্য

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ১ ডিসেম্বর দিনটি প্রতি বছর বিশ্ব এইডস (World AIDS Day) দিবস হিসেবে বিশ্বে পালিত হয়। উদ্দেশ্য, এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি। বিশেষ এই দিনটি পালনের আরও কারণ হল, এইডস আক্রান্ত ব্যক্তিদের পাশে দাঁড়ানো এবং যাঁরা এইডস-সম্পর্কিত (World AIDS Day) অসুস্থতার কারণে জীবন হারিয়েছেন, তাঁদের স্মরণ করা।

    আরও পড়ুন: মাঙ্কিপক্সের নাম বদল করল ‘হু’, জানেন নতুন নাম কী?

    ইতিহাস

    বিশ্ব এইডস দিবস (World AIDS Day) ১৯৮৭ সালে প্রথম স্বীকৃত হয়। এই দিবস (World AIDS Day) উদযাপনের উদ্দেশ্য হল এইডস এবং এইচআইভি সম্পর্কে বিভিন্ন দেশের সরকার, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং ব্যক্তিদের মধ্যে তথ্য আদান-প্রদান করা। দিনটি সুইৎজারল্যান্ডের জেনেভায় বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার দু’জন তথ্য অধিকর্তা জেমস ডব্লিউ বুন এবং টমাস নেটার দ্বারা প্রণয়ন করা হয়েছিল। দিনটি (World AIDS Day) ১৯৯৬ সাল থেকে UNAIDS (এইচআইভি/এইডস সম্পর্কিত যৌথ জাতিসংঘের প্রোগ্রাম) এর অন্তর্গত। তারপরে ২০১৭ সালের ৩০ নভেম্বর তৎকালীন মার্কিন রাষ্ট্রপতি ডোনাল্ড ট্রাম্প ১ ডিসেম্বরকে বিশ্ব এইডস দিবস হিসাবে ঘোষণা করেছিলেন।

    তাৎপর্য

    ২০২১ সালের শেষের দিকে বিশ্বে প্রায় ৩.৮৪ কোটি মানুষ এইচআইভিতে সংক্রমিত ছিলেন। যুক্তরাজ্যে প্রতি বছর ৪,১৩৯ জনেরও বেশি লোক এইচআইভিতে আক্রান্ত হন। কলঙ্ক এবং বৈষম্য এখনও এই ভাইরাস আক্রান্তদের সঙ্গী।

    বিশ্ব এইডস দিবস (World AIDS Day) পালনের আরেকটি তাৎপর্যপূর্ণ কারণ হল, এটি প্রতিটি দেশের জনসাধারণ এবং সরকারকে মনে করিয়ে দেয় যে এটি একটি গুরুতর সমস্যা। এই রোগ প্রতিরোধের জন্য জরুরি হল অর্থায়ন, সচেতনতা, কুসংস্কার দূরীকরণ এবং উন্নত নৈতিক শিক্ষার সুযোগ।

    থিম

    এ বছর বিশ্ব এইডস দিবসের (World AIDS Day) মূল থিম নির্ধারণ করা হয়েছে ‘সমানতা’। UNAIDS এর মতে, এইডস মুক্ত বিশ্ব গড়ার লক্ষ্যে প্রত্যেকেরই সমানভাবে কাজ করা উচিত।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • NDTV Takeover: এনডিটিভি ডিরেক্টর পদে ইস্তফা প্রণয়-রাধিকার, সংস্থা ছাড়লেন রবীশও

    NDTV Takeover: এনডিটিভি ডিরেক্টর পদে ইস্তফা প্রণয়-রাধিকার, সংস্থা ছাড়লেন রবীশও

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: বেসরকারি সংবাদমাধ‌্যম এনডিটিভি (NDTV) ছাড়লেন ব়্যামন ম্যাগসেসে (Ramon Magasaysay) পুরস্কারজয়ী সাংবাদিক রবীশ কুমার। গতকাল, ৩০ নভেম্বর তাঁর ইস্তফার খবর ঘোষণা করা হয়। এর আগের দিন অর্থাৎ ২৯ নভেম্বর নিউ দিল্লি টেলিভিশন (এনডিটিভি)-এর পরিচালন পর্ষদের বোর্ড থেকে ইস্তফা দিয়েছেন প্রণয় রায় ও তাঁর স্ত্রী রাধিকা রায়। এনডিটিভির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন দু’জনেই। মঙ্গলবার সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির তরফেই একটি বিবৃতি দিয়ে প্রণয় এবং রাধিকার ইস্তফার কথা জানানো হয়েছে স্টক এক্সচেঞ্জকে। রবীশ কুমার গত কয়েক দশক ধরে এনডিটিভির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। রবীশ কি রিপোর্ট, প্রাইম টাইম, হাম লোগ, দেশ কি বাতের মতো জনপ্রিয় অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেছেন তিনি। 

    এনডিটিভির রাশ আদানির হাতে

    এনডিটিভির পরিচালন গোষ্ঠীর নাম আরআরপিআরএইচ। সোমবারই নিজেদের ৯৯.৫ শতাংশ শেয়ার আদানি গ্রুপ অধিকৃত একটি সংস্থার নামে করে দিয়েছিল। এরপর এনডিটিভি-র ২৯.১৮ শতাংশ শেয়ারও অধিগ্রহণ করে গৌতম আদানির মালিকাধীন এএমজি মিডিয়া নেটওয়ার্কস লিমিটেড। পরবর্তীতে ২৬ শতাংশ শেয়ার কেনারও প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। সেক্ষেত্রে এনডিটিভির নিয়ন্ত্রণ চলে আসবে আদানির হাতে। এরপরেই সংস্থা থেকে ইস্তফা দেন প্রণয় রায় ও রাধিকা রায়। আর এবারে সংস্থা ছাড়লেন সাংবাদিক রবীশ কুমারও।

    আরও পড়ুন: রামে বিশ্বাস নেই, কিন্তু আমাকে গালি দিতে রাবণকে টানে, কংগ্রেসকে নিশানা মোদির

    নয়া বোর্ড ডিরেক্টর

    সূত্রের খবর অনুযায়ী, বর্তমানে প্রণয় ও রাধিকার জায়গায় আসতে চলেছেন সুদীপ্ত ভট্টাচার্য, সঞ্জয় পুগলিয়া এবং সেন্থিল সিন্নাইয়া চেঙ্গালভারায়ণ। অর্থাৎ এই তিনজনকে আরআরপিআরএইচ প্রাইভেট লিমিটেড তথা পর্ষদের পরিচালন বোর্ডে ডিরেক্টর হিসেবে নিয়োগ করা হচ্ছে। কে তাঁরা জানুন-

    সুদীপ্ত ভট্টাচার্য

    সুদীপ্ত ভট্টাচার্য আদানি গ্রুপ – উত্তর আমেরিকার সিইও। এছাড়াও তিনি গ্রুপের চিফ টেকনোলজি অফিসার (CTO)। এর আগে তিনি আদানি পোর্টস অ্যান্ড এসইজেড (এপিএসইজেড)-এর সিইও এবং গ্রুপের চিফ স্ট্র্যাটেজি অফিসারের পদে ছিলেন। আদানি গ্রুপে যোগদানের আগে তিনি আরও একটি সংস্থার সিইও পদে ছিলেন।

    সঞ্জয় পুগালিয়া

    সঞ্জয় পুগালিয়া একজন রাজনৈতিক ও ব্যবসায়িক সাংবাদিক। তিনি CNBC-Awaaz-এর প্রতিষ্ঠাতা ও এতে তিনি ১২ বছর ধরে নেতৃত্ব দেন। এর আগে, সংবাদ পরিচালক পদে, জি নিউজের প্রধান এবং আজতকের প্রতিষ্ঠাতা দলের অংশ ছিলেন।

    সেন্থিল চেঙ্গালভারায়ণ

    সেন্থিল চেঙ্গালভারায়ণ, ভারতীয় ব্যবসায়িক সাংবাদিকতার সঙ্গে জড়িত। তাঁর ৩৫ বছরেরও বেশি অভিজ্ঞতা রয়েছে। চেঙ্গালভারায়ণ ছিলেন CNBC TV18-এর প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক এবং তারপর তিনি নেটওয়ার্ক 18-এর বিজনেস নিউজ রুমের এডিটর-ইন-চিফ পদেও ছিলেন।

LinkedIn
Share