Blog

  • SSC Scam: লিখতে পারেননি রোল নম্বরও, তাতেও চাকরি, ভাইরাল অযোগ্য ‘দিদিমণির’ ওএমআর শিট

    SSC Scam: লিখতে পারেননি রোল নম্বরও, তাতেও চাকরি, ভাইরাল অযোগ্য ‘দিদিমণির’ ওএমআর শিট

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আদালতের নির্দেশ মতো মঙ্গলবার বিকেলে নবম – দশমের আরও ৪০ জন অযোগ্য শিক্ষকের তালিকা প্রকাশ করেছে স্কুল সার্ভিস কমিশন (SSC Scam)। তার সঙ্গে প্রকাশ করা হয়েছে তাদের পরীক্ষার ওএমআর শিট। তাতে দেখা যাচ্ছে এক পরীক্ষার্থী ওএমআর শিটের পদ্ধতি মেনে রোল নম্বর না লিখতে পেরেও, এতদিন দিব্য চাকরি করছিলেন। আর সেই ওএমআর শিট ভাইরাল হতেই জোর চর্চা শুরু হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

    আরও পড়ুন: বিশ্বের সবচেয়ে ক্ষমতাশালী ১০০ জন মহিলার তালিকায় নির্মলা সীতারমন

    মঙ্গলবার প্রকাশিত জাল (SSC Scam) শিক্ষকদের তালিকায় ৩১ নম্বরে ছিলেন প্রাপ্তি চৌধুরী। নামের সঙ্গে প্রকাশিত হয়েছে তাঁর পরীক্ষার ওএমআর শিটও। তাতে দেখা যাচ্ছে ওএমআর শিটের পদ্ধতি মেনে নিজের রোল নম্বর, সাবজেক্ট কোড, বুকলেট নম্বর, ভেনু কোড কিছুই ঠিক করে লিখতে পারেননি তিনি। তবে নিজের নামটা সই করেছেন ঠিকঠাক। উত্তর দিয়েছেন হাতে গোনা কয়েকটি। আর তার ভিত্তিতেই চাকরি পেয়েছেন তিনি।

    দুর্নীতি যখন আকাশ ছোঁয় 

    হিসেব মতো এই ওএমআর শিট স্ক্যানিংয়ের সময়ই বাতিল হয়ে যাওয়ার কথা। বৈধ বলে গ্রাহ্যই হওয়া উচিৎ নয়। তবে এই ক্ষেত্রে শুধু বৈধ বলে গ্রাহ্যই হয়নি, প্রার্থী চাকরিও পেয়েছেন। বোর্ড পরীক্ষার নিয়ম অনুযায়ী, রোল নম্বর ভুল লিখলে পরীক্ষা বাতিল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে তা হয়নি। বরং ওই প্রার্থী চাকরিও পেয়ে গিয়েছেন। বেশি নম্বরও দেওয়া হয়েছে তাঁকে। যিনি ওএমআর শিটে নিজের রোল নম্বরটুকু ঠিক করে লিখতে পারেননি, তিনি কী করে চাকরি পেলেন? ছাত্রছাত্রীদের কীই বা পড়ালেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিরোধীরা। 

    জানা গিয়েছে, প্রাপ্তি চৌধুরী নামে এই জাল (SSC Scam) শিক্ষিকা রায়গঞ্জের বাসিন্দা। তিনি শহরেরই দেবীনগর গয়ালাল রামহারি গার্লস হাই স্কুলের বাংলার শিক্ষক হিসেবে এতদিন চাকরি করছিলেন। 

    দুর্নীতির (SSC Scam) নজির এখানেই শেষ নয়। আরও এক প্রার্থীর হদিশ মিলেছে, যিনি নাম রোল নম্বর তো লিখেছেন, কিন্তু সাদা খাতা জমা দিয়েই পেয়ে গিয়েছেন চাকরি। প্রশ্ন উঠেছে ওই প্রার্থীকে নিয়েও। 

    মঙ্গলবার যে ৪০ জন অযোগ্য (SSC Scam) শিক্ষকের তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তারা সেদিন থেকেই অন্তরালে। তালিকায় নিজের নাম দেখেই আর স্কুলের পথ মাড়াননি। তাঁদের স্কুলে গিয়ে খোঁজ করলেও তাঁদের পাওয়া যায়নি। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    Gujarat Election: ‘যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, গুজরাটবাসী তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন’, শাহি নিশানায় কে?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: যারা মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল, তাদের প্রত্যাখ্যান করেছেন গুজরাটের মানুষ। বৃহস্পতিবারের বারবেলায় এই ভাষায়ই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালের দল আম আদমি পার্টিকে (AAP) আক্রমণ শানালেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী তথা বিজেপি (BJP) নেতা অমিত শাহ (Amit Shah)। গুজরাট বিধানসভার (Gujarat Election) মোট আসন সংখ্যা ১৮২টি। তার মধ্যে সে রাজ্যের শাসক দল বিজেপি পেয়েছে ১৫০টিরও বেশি আসন। গেরুয়া ঝড়ে খড়কুটোর মতো উড়ে গিয়েছে আপ, কংগ্রেস (Congress)। 

    গুজরাট জয় যে…

    বিজেপির গুজরাট জয় যে স্রেফ সময়ের অপেক্ষা এদিন বেলা গড়াতেই বুঝে যান পদ্ম নেতারা। পরে এনিয়ে ট্যুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। গুজরাটবাসীকে ধন্যবাদ জানিয়ে পরপর ট্যুইট করেন তিনি। ট্যুইটারে শাহ লিখেছেন, নরেন্দ্র মোদিজির বিজেপি গুজরাট অভূতপূর্ব জনাদেশ পেয়েছে। যা উন্নয়ন ও জনকল্যাণের মাধ্যমেই পেয়েছে। আর যারা তুষ্টির রাজনীতি করে তাদের প্রত্যাখ্যান করেছে। অন্য একটি ট্যুইটে শাহ লিখেছেন, এই বিপুল জয় থেকে স্পষ্ট যে, মহিলা, যুব, কৃষক সহ সকলের মনে রয়েছে বিজেপি। গুজরাট সব সময় ইতিহাস তৈরি করে। গত দু দশক ধরে মোদিজির নেতৃত্বে বিজেপি গুজরাটে উন্নয়নের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। গুজরাটের মানুষ বিজেপিকে আশীর্বাদ করেছে এবং জয়ের সমস্ত রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে। এটা নরেন্দ্র মোদির উন্নয়ন মডেলের উপর বিশ্বাসের জয়।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    প্রসঙ্গত, গুজরাট বিধানসভার নির্বাচন (Gujarat Election) হয় ডিসেম্বরে, দু দফায়। ফল প্রকাশ হয় বৃহস্পতিবার। এদিন সকালে গণনার শুরু থেকেই এগিয়ে যেতে থাকে বিজেপি। দ্বিতীয় রাউন্ড ভোট গণনার শুরুতেই ১৫০রও বেশি আসন চলে যায় গেরুয়া ঝুলিতে। এদিন বিকেল পর্যন্ত পাওয়া খবরে জানা যায়, দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে কংগ্রেস। আর মাত্র ৫টি আসন পেয়ছে কেজরিওয়ালের দল।

    বিজেপির জয়ের খবরে খুশির হাওয়া পদ্ম শিবিরে। গুজরাটে প্রতিষ্ঠান বিরোধী নয়, প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে বলে মনে করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তিনি বলেন, গুজরাটে প্রতিষ্ঠান কেন্দ্রিক ভোট হয়েছে। আমরা গুজরাটে নয়া রেকর্ড সৃষ্টি করেছি। রাজ্যবাসীর প্রচুর বিশ্বাস রয়েছে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ওপর। তাই এই ফল।  

    প্রসঙ্গত, এবার ত্রিমুখী লড়াই হয়েছে গুজরাটে (Gujarat Election)। বিজেপি এবং কংগ্রেস ছাড়াও লড়াইয়ের ময়দানে হাজির ছিল আপ। বুধেই দিল্লি পুরভোটে জয় পেয়েছে আপ। বৃহস্পতিবার তারাই গুজরাটে উড়ে গিয়েছে গেরুয়া ঝড়ে। তাই আপকেই নিশানা করেন শাহ।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

  • SSC Scam: সুপারিশ পাওয়া ১৮৩-র মধ্যে চাকরিতেই যোগ দেননি ১০০ অযোগ্য প্রার্থী?

    SSC Scam: সুপারিশ পাওয়া ১৮৩-র মধ্যে চাকরিতেই যোগ দেননি ১০০ অযোগ্য প্রার্থী?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: নিয়োগ দুর্নীতিতে (SSC Scam) ফের চাঞ্চল্যকর তথ্য এসএসসির (SSC) হাতে! কলকাতা হাইকোর্টের (Calcutta High Court) নির্দেশে নবম দশম স্তরের শিক্ষক নিয়োগে ১৮৩টি ভুয়ো সুপারিশের চাকরি প্রাপকের তালিকা আগেই প্রকাশ করেছে এসএসসি। সেই তালিকা প্রকাশিত হওয়ার পরেই ডিআইদের কাছে মিলল চাঞ্চল্যকর তথ্য।

    ৩০ জন চাকরি প্রার্থীর দাবি…

    জানা গিয়েছে, য়ে ১৮৩ জনের নাম প্রকাশিত হয়েছিল, তাদের মধ্যে ১০০ জনই কোনও স্কুলে চাকরিতে যোগ দেননি। এদিকে, অন্তত ৩০ জন চাকরি প্রার্থীর দাবি, তাঁরা চাকরি পাননি, অথচ ভুয়ো সুপারিশের তালিকায় তাঁদের নাম রয়েছে। তাঁদের নাম কীভাবে ওই তালিকায় এল, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই। প্রসঙ্গত, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে পরপর দু দফায় মোট ২২৩ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করেছে এসএসসি। তার মধ্যে থেকেই অন্তত ৩০ জন শরণ নিয়েছেন এসএসসির।

    কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় যে ১৮৩ জনের নামের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে, তাদের মধ্যে আবার কয়েকজন চাকরি প্রার্থী পদত্যাগপত্র পাঠিয়ে দিয়েছেন এসএসসিকে। জানা গিয়েছে, সব মিলিয়ে প্রায় ছ জন চাকরি প্রার্থী পদত্যাগ পত্র পাঠিয়েছেন এসএসসিকে। হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েকজন চাকরি প্রার্থীর চাকরিও চলে গিয়েছে।

    আরও পড়ুন: আরও ৪০ ‘অযোগ্য শিক্ষকের’ নাম, ওএমআর শিট প্রকাশ এসএসসি-র, দেখুন তালিকা

    কমিশনের আধিকারিকদের ধারণা, এই ১৮৩ জনের তালিকায় থাকা চাকরি প্রার্থীদের মধ্যে থেকে প্রায় ৪০ শতাংশ চাকরি প্রার্থী এখনও স্কুলে কাজ করছেন। সেই রিপোর্টও এসএসসির হাতে এসেছে বলেই কমিশন সূত্রে খবর। প্রসঙ্গত, হাইকোর্টের নির্দেশে এসএসসি পরিচালিত একাধিক নিয়োগে দুর্নীতির (SSC Scam) অভিযোগের তদন্ত করছে সিবিআই। সেই তদন্তেই উঠে আসে নবম দশম স্তরে অযোগ্য হওয়া সত্ত্বেও চাকরির সুপারিশ পাওয়া ১৮৩ জনের নাম। এঁদের প্রত্যেকেরই নাম ও অন্যান্য তথ্য সম্বলিত তালিকা হাইকোর্টের নির্দেশে কয়েক দিন আগেই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছিল স্কুল সার্ভিস কমিশন। চাকরির সুপারিশ পাওয়া এই ১৮৩ জন অযোগ্য প্রার্থী স্কুলে শিক্ষকতা করছেন কিনা, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল ডিআইদের কাছে। তার পরেই আসে চাঞ্চল্যকর সব তথ্য।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ। 

     

     

  • Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    Pradhan Mantri Awas Yojana: ‘বেচাল দেখলেই ইমেল করুন’, কেন লিখলেন শুভেন্দু ?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শর্ত-নিষেধাজ্ঞাই সার! এখনও প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার (Pradhan Mantri Awas Yojana) বদলে বাংলা আবাস যোজনা (Bangla Awas Yojana) নাম ব্যবহার করে চলেছে রাজ্য। সম্প্রতি আবাস প্লাস (প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পের পরবর্তী সংযোজন) প্রকল্পের উপভোক্তাদের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে বাড়ি তৈরির টাকা দেওয়া শুরু হবে। কেন্দ্রের নির্দেশ, টাকা পাওয়ার তিন মাসের মধ্যে বাড়ি তৈরির কাজ শেষ করতে হবে। কেন্দ্রের এই প্রকল্পের নামই আমূল বদলে দিয়েছে রাজ্য সরকার। প্রকল্পের নাম হয়েছে বাংলা প্লাস প্রকল্প। এরই প্রতিবাদে সোশ্যাল মিডিয়ায় দীর্ঘ পোস্ট করেছেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। উগরে দিয়েছেন ক্ষোভ।

    আবাস প্লাস প্রকল্প…

    আবাস প্লাস প্রকল্পের সঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ছবির পোস্টার তুলে ধরেছেন শুভেন্দু। নীচে লিখেছেন, প্রধানমন্ত্রীও বাদ, বাংলাও বাদ!!! কিন্তু মুখ্যমন্ত্রীর ছবি জ্বলজ্বল করছে। তিনি লিখেছেন, পোস্টারটি শাসক দলের নিযুক্ত একটি কর্পোরেট সংস্থার মাধ্যমে বিতরণ করা হচ্ছে, যেখানে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) প্রকল্পের নতুন নামকরণ করা হয়েছে…

    এরপর রাজ্যের বিরোধী দলনেতা পোস্টে লিখেছেন, কেন্দ্রীয় মন্ত্রিসভা ২০২৪ সালের মার্চ মাস পর্যন্ত সারা দেশে এই প্রকল্পে মোট ২ কোটি ৯৫ লক্ষ বাড়ি তৈরির লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছে। উক্ত প্রকল্পের অধীন রাজ্য সরকারকে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অনুমোদন করা হয়নি। কারণ এই প্রকল্পের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বিভিন্ন অভিযোগ ও অসন্তোষজনক তথ্য জমা পড়ে এবং নিয়ম বহির্ভূতভাবে প্রকল্পের নাম বদলে বাংলা আবাস যোজনা করা হয়।

    আরও পড়ুন: শুভেন্দুর বিরুদ্ধে এত এফআইআর দায়ের হওয়ায় বিস্ময় প্রকাশ করেন বিচারপতি…

    শুভেন্দু এও উল্লেখ করেছেন, বেশ কয়েকটি নিয়ম বা শর্ত মেনে চলতে হবে রাজ্য সরকারকে। সেই শর্তের একেবারে এক নম্বরেই লেখা হয়েছে… প্রকল্পের আসল নাম প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা (Pradhan Mantri Awas Yojana) (গ্রামীণ) ও লোগো জনগণকে অবগত করানোর জন্য প্রকল্পের তথ্য সহ সাইনবোর্ড প্রদর্শন করতে হবে। কেন্দ্রীয় গাইডলাইন অনুসারে এই প্রকল্পের মাধ্যমে নির্মিত প্রতিটি বাড়িতে তা লাগাতে হবে। অন্য কোনও নাম লোগো বা ব্র্যান্ডিং এই সকল বাড়িতে লাগানো যাবে না। একেবারে সরাসরি নিয়মের কথা উল্লেখ করে দিয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। পোস্টের শেষে তিনি লিখেছেন, কোনও বেচাল দেখলে ইমেল করুন এখানে…

    Min-mopr@gov.in

    officeministerahdf@gmail.com

    এর সঙ্গে নিজের ইমেল আইডি adhikarisuvenduwb1@gmail.com উল্লেখ করেছেন শুভেন্দু অধিকারী।

    এদিকে, আবাস যোজনার কাজ করতে রাজি নন আইসিডিএস কর্মীরা। তাঁদের অভিযোগ, ২০১৮-র তালিকা যাচাইয়ের কাজ করতে গিয়ে হুমকির মুখে পড়তে হচ্ছে তাঁদের। এরই প্রতিবাদে মুর্শিদাবাদ জিয়াগঞ্জ ব্লকের বিডিও অফিস ও আইসিডিএস অফিসে ডেপুটেশন জমা দিয়েছেন তাঁরা।

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

     

  • Depression: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্দৌস! সতর্কতা জারি তামিলনাড়ু, পুদুচেরি ও অন্ধ্রপ্রদেশে

    Depression: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্দৌস! সতর্কতা জারি তামিলনাড়ু, পুদুচেরি ও অন্ধ্রপ্রদেশে

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় মন্দৌস। দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগরের উপর সৃষ্ট এই ঘূর্ণিঝড় ঘণ্টায় ৮ কিলোমিটার বেগে পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হচ্ছে বলে জানিয়েছে মৌসম ভবন। চেন্নাই থেকে ৬৩০ কিলোমিটার দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড়টি। সেটি ক্রমে আরও পশ্চিম এবং উত্তর-পশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং দক্ষিণ অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূল দিয়ে বয়ে যাবে। উপকূলের কাছাকাছি এসে ঘূর্ণিঝড় মন্দৌসের শক্তি হারিয়ে যাবে। এর প্রভাব পড়বে অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। স্থলভাগের কাছাকাছি এই ঘূর্ণিঝড়ের গতিবেগ প্রতি ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার হতে পারে বলে অনুমান আবহাওয়াবিদদের। ৯ ডিসেম্বর মাঝরাতে পুদুচেরি এবং শ্রীহরিকোটার মাঝে সর্বোচ্চ ৮৫ কিলোমিটার বেগে আছড়ে পড়তে পারে মন্দৌস। 

    ঘূর্ণিঝড়ের জন্য সতর্কতা

    বৃহস্পতিবার সকালে মৌসম ভবন জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড় যত উপকূলের দিকে অগ্রসর হবে, ততই বৃষ্টির পরিমাণ বাড়বে তামিলনাড়ু, পুদুচেরি এবং অন্ধ্রপ্রদেশ উপকূলে। ইতিমধ্যেই সেখানে ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির চূড়ান্ত সতর্কতা জারি করেছে। এই তিন জেলার উপকূলে ঝড়ের সতর্কতাও জারি করা হয়েছে। মৎস্যজীবীদের সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় যত উপকূলের দিকে এগোচ্ছে, সমুদ্র ততই উত্তাল হচ্ছে। আগামী তিন দিন ধরে সমুদ্র উত্তাল থাকবে বলে সতর্কবার্তা দেওয়া হয়েছে।

    আগামী দুই থেকে তিন দিন এই জেলাগুলিতে বৃষ্টি চলবে। ঝড়ের মোকাবিলা করতে অন্ধ্রপ্রদেশ, তামিলনাড়ু এবং পুদুচেরিতে বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী এন রঙ্গস্বামী ঝড়ের প্রস্তুতি নিয়ে বুধবারই জরুরি বৈঠক করেন। ইতিমধ্যেই সেখানে ২৩৮টি ত্রাণশিবির গড়ে তোলা হয়েছে। নিচু এলাকাগুলি থেকে বাসিন্দাদের নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুদুচেরির মুখ্যমন্ত্রী। অন্য দিকে, তামিলনাড়ুর তিরুভারাভুর এবং তাঞ্জাভুর জেলায় বৃহস্পতিবার থেকেই স্কুল, কলেজ ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে।

    আরও পড়ুন: নিম্নচাপের প্রভাবে বাধাপ্রাপ্ত উত্তুরে হাওয়া! সপ্তাহান্তে কমতে পারে শীত

    বাংলায় প্রভাব

    রাজ্যে এই ঘূর্ণিঝড়ের সরাসরি প্রভাব পড়বে না। তবে এই নিম্নচাপের প্রভাবে আজ সকাল থেকেই মেঘলা আকাশ শহরে। শনি-রবিবার পর্যন্ত এই ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাব থাকবে। মূলত উপকূল ও সংলগ্ন জেলাগুলিতে আংশিক মেঘলা থাকবে আকাশ। জলীয় বাষ্পের পরিমাণ বাড়বে। উত্তুরে হাওয়া বা উত্তর-পশ্চিমের হাওয়ার প্রভাব কমতে শুরু করবে। কমবে শীতের আমেজও। কলকাতায় সকালের দিকে হালকা ধোঁয়াশার পরিবেশ থাকবে। প্যাচপ্যাচে আবহাওয়া পরিস্থিতি তৈরী হলেও এ রাজ্যে কোথাও আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। 

  • Depression: নিম্নচাপের প্রভাবে বাধাপ্রাপ্ত উত্তুরে হাওয়া! সপ্তাহান্তে কমতে পারে শীত

    Depression: নিম্নচাপের প্রভাবে বাধাপ্রাপ্ত উত্তুরে হাওয়া! সপ্তাহান্তে কমতে পারে শীত

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: রাজ্যে শীতের  দাপট বাড়ছে। লেপ-কম্বল বার করে নিয়েছেন বহু মানুষই। চাদর সোয়েটার তো বেরিয়েছেই। এই মুহূর্তে পশ্চিমবঙ্গে উত্তুরে হাওয়ার দাপট রয়েছে। তাই আজ হালকা শীতেকর আমেজ বজায় থাকবে দক্ষিণবঙ্গে। তবে সাগরে গভীর নিম্নচাপের জেরে শুক্রবার থেকে দক্ষিণবঙ্গের তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস। 

    আরও পড়ুন: জেগে উঠেছে ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট সেমেরু আগ্নেয়গিরি, সরানো হল কয়েক হাজার মানুষকে

    নিম্নচাপের প্রভাব

    ইতিমধ্যেই দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগরের গভীর নিম্নচাপ দক্ষিণ-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর সংলগ্ন এলাকায় পৌঁছে ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছে। এর নাম দেওয়া হয়েছে মন্দৌস। নিম্নচাপের ফলে শুক্রবারের পর থেকে বঙ্গে রাতের তাপমাত্রা সাময়িকভাবে বেড়ে যাবে। তবে দক্ষিণবঙ্গ বা উত্তরবঙ্গের ক্ষেত্রে আজও ঠান্ডা অনুভূতি বজায় থাকবে। বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই আকাশের মুখ ভার। আকাশ আংশিক মেঘলা। বইছে ঠান্ডা হাওয়াও। রোদের মুখ দেখার জন্য সকাল থেকে অপেক্ষা করছেন শীত কাতুরেরা। এদিন সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি এবং ১৬ ডিগ্রির আশেপাশে থাকবে। এর আগে বুধবার কলকাতার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৫.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। স্বাভাবিকের থেকে ২ ডিগ্রি কম। আর সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.৩ ডিগ্রি, স্বাভাবিক। বাতাসের আপেক্ষিক আর্দ্রতা ছিল ৮৩ শতাংশ। 

    আরও পড়ুন: ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্দৌস’! বাংলায় আবহাওয়ার কি পরিবর্তন হবে?

    আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর,আগামী চার-পাঁচ দিন রাজ্যে বৃষ্টির কোনও সম্ভাবনা নেই। কলকাতায় সকালের দিকে হালকা কুয়াশা থাকবে। সকাল-সন্ধ্যে শীতের আমেজ বজায় থাকবে। এদিন সকালে আকাশ মেঘলা থাকলেও শহরের তাপমাত্রার পারদ ছিল নিম্নমুখী। আরও ৪৮ ঘণ্টা রাজ্যজুড়ে উত্তর পশ্চিম ভারতের কনকনে হিমেল হাওয়া অবাধে প্রবেশ করবে। আজও এই প্রবণতা বহাল থাকবে। শুক্রবার থেকে নিম্নচাপের জেরে উত্তুরে হাওয়া বাধা প্রাপ্ত হবে। শীতের দাপট একটু কমবে। 

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    Suvendu Adhikari: কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করবেন সুকান্ত-শুভেন্দু, কেন জানেন?  

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: সংসদের শীতকালীন অধিবেশন শুরু হয়েছে বুধবার। এদিনই রাজ্যের বকেয়া টাকা মেটানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কেন্দ্রীয় গ্রামোন্নয়ন মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। রাজ্যের পঞ্চায়েত মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদারকে ফোন করে দ্রুত টাকা মিটিয়ে দেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। এদিকে, এরই মধ্যে ১৯ ডিসেম্বর কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করার জন্য সময় চেয়েছেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার (Sukanta Majumdar) ও রাজ্যের বিরোধী দলনেতা বিজেপির শুভেন্দু অধিকারী (Suvendu Adhikari)। বর্তমানে দিল্লিতে রয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (CM Mamata Banerjee)। অধিবেশন চলায় দিল্লিতে রয়েছেন সুকান্তও। এহেন আবহে বৃহস্পতিবার কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে চলেছেন সুকান্ত। রাজ্য বিজেপি নেতৃত্বের বক্তব্য, মনরেগার প্রকৃত শ্রমিকরা টাকা পান, এটা তাঁদের কাম্য। তবে কোনওভাবেই সেই টাকা যেন তৃণমূল নেতাদের পকেটে না যায়, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে।

    টাকা বন্ধের কারণ…

    খরচের হিসেব না দেওয়ায় রাজ্যকে একশো দিনের কাজের টাকা দেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল কেন্দ্র। যার জেরে ব্যাপক চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে মমতা সরকার। টাকার অভাবে গ্রামাঞ্চলে মুখ থুবড়ে পড়ে একশো দিনের কাজ প্রকল্প। অথচ সামনেই পঞ্চায়েত নির্বাচন। চাপে পড়ে যায় তৃণমূল পরিচালিত রাজ্য সরকার। কেন্দ্রীয় সরকারের তরফে সাফ জানিয়ে দেওয়া হয়, হিসাব না মেটালে টাকা দেওয়া হবে না। টাকা চেয়ে কেন্দ্রের কাছে বারংবার আবেদন করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তাতেও কাজ হয়নি। উল্টে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কেন্দ্রের টাকার ধার ধারেন না মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

    আরও পড়ুন: মোদি-ম্যাজিকে ভর করে টানা সপ্তমবার গুজরাট দখলের পথে বিজেপি

    একশো দিনের প্রকল্পে টাকা না পেয়ে এতদিন কেন্দ্রকে নিশানা করছিলেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এদিন টাকা পাওয়ার খবর পেয়েও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন তিনি। মমতা বলেন, আর্থিক বছর দু মাস বাকি থাকতে টাকা দিলে, সেটা কোনও কাজে আসে না। বলবে, আমরা টাকা দিয়েছি, ওরা কাজ করতে পারেনি। তাঁর প্রশ্ন, কীভাবে হবে? বরাত দিতে সময় লাগে না? কাজ তৈরি করতে সময় লাগে না? মমতা বলেন, সঠিক সময়ে টাকা দেওয়া দরকার। এটা তো এক ধরনের চালাকি! আর্থিক বছরের শেষে কিছু দিয়ে দাও। যেন ভিক্ষা দিচ্ছে!

     

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

  • Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    Ayush Institutes: ১১ ডিসেম্বর তিনটি আয়ুষ ইনস্টিটিউট দেশবাসীকে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: আগামী ১১ ডিসেম্বর দেশজুড়ে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট (Ayush institutes) জাতির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করবেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী সর্বানন্দ সোনোয়াল মঙ্গলবার বলেন, “প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ১১ ডিসেম্বর দেশবাসীর উদ্দেশ্যে তিনটি জাতীয় আয়ুষ ইনস্টিটিউট উত্সর্গ করবেন। প্রতিষ্ঠানগুলি হল, গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আয়ুর্বেদা, গাজিয়াবাদের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ ইউনানি মেডিসিন এবং দিল্লির ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ হোমিওপ্যাথি। প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বাস এই স্যাটেলাইট ইনস্টিটিউটগুলি ভারতের সাবেকী চিকিৎসাশাস্ত্র এবং গবেষণার মানকে আন্তর্জাতিক স্তরে নিয়ে যাবে। আয়ুষ পরিষেবাকেও সহজতর করবে। 

    কী বলেন কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী? 

    এদিন এক সাংবাদিক সম্মেলনে কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী জানান যে, ৮-১১ ডিসেম্বর গোয়াতে অনুষ্ঠিত হতে চলা ৯ম বিশ্ব আয়ুর্বেদ কংগ্রেসে আয়ুষ (Ayush institutes) ব্যবস্থার বৈজ্ঞানিকতা, কার্যকারিতা তুলে ধরা হবে। সাংবাদিক সম্মেলনে সর্বানন্দ সোনোওয়াল নবম বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস -এর বিষয়েও বিস্তারিত জানান। গোয়ার পাঞ্জিম-এ আন্তর্জাতিক স্তরে ৮-১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত এই বিশ্ব আর্য়ুবেদ কংগ্রেস আয়োজিত হবে। আয়ুষ প্রতিমন্ত্রী ডঃ মুঞ্জা পারা মহেন্দ্র ভাই এবং মন্ত্রকের সচিব বৈদ্য রাজেশ কোটেচা সহ আয়ুষমন্ত্রকের অন্যান্য আধিকারিকরা এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন। প্রধানমন্ত্রী ১১ ডিসেম্বর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

    আরও পড়ুন: ফিরছে তালিবানি বর্বরতা? আফগানিস্তানে প্রকাশ্যে শূলে চড়ানো হল এক ব্যক্তিকে

    কেন্দ্রীয় আয়ুষমন্ত্রী (Ayush institutes) বলেন, “এই প্রতিষ্ঠানগুলির স্থাপনা হলে চিরাচরিত চিকিৎসা ব্যবস্থায় গবেষণার সুযোগ বাড়বে এবং আরও বৃহত্তর অংশের মানুষের কাছে ন্যায্য মূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা পৌঁছে দেওয়া সম্ভব হবে। এই প্রতিষ্ঠানগুলির মাধ্যমে ভারত সরকার দেশের প্রতিটি অঞ্চলের জনগণকে আরও উন্নত মানের  স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে সক্ষম হবে।” 
     
    এই তিনটি জাতীয় আয়ুষ (Ayush institutes) প্রতিষ্ঠানে হোমিওপ্যাথি, আর্য়ুবেদ ও ইউনানি পড়ুয়াদের জন্য ৪০০ অতিরিক্ত আসন বরাদ্দ থাকবে। যারা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও ডক্টরেট পাঠক্রমে পড়াশোনা করতে চান তাদের জন্য এই অতিরিক্ত আসনগুলি রাখা হবে। গোয়ার অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অফ আর্য়ুবেদকে, শিক্ষা, গবেষণা ও আয়ুর্বেদ চিকিৎসার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানের করে তোলা হবে।   

    দিল্লির হোমিওপ্যাথির জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি হবে উত্তর ভারতের প্রথম এই ধরনের কোনো চিকিৎসা প্রতিষ্ঠান। আধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থার সঙ্গে আয়ুষ (Ayush institutes) স্বাস্থ্য পরিষেবা দিতে এটি বিশেষভাবে সহায়ক হবে।

    উত্তরপ্রদেশের গাজিয়াবাদের ইউনানি ওষুধের (Ayush institutes) জাতীয় প্রতিষ্ঠানটি বর্তমানে ব্যাঙ্গালোরের ইউনানি জাতীয় প্রতিষ্ঠানের স্যাটেলাইট কেন্দ্র হবে। দিল্লি, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ ও অন্যান্য রাজ্যের জনগণের পাশাপাশি বিদেশী নাগরিকরাও এই কেন্দ্র চিকিৎসা করাতে পারবেন।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     
     

     

  • Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    Election Results 2022: কার দখলে গুজরাট, হিমাচল? আজ দুই রাজ্যে ভোট গণনা

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: গুজরাট এবং হিমাচল প্রদেশের ভোটের ফল প্রকাশিত হচ্ছে আজ। নিয়ম মেনে সকাল ৮টাতেই শুরু হয়ে গিয়েছে গণনা প্রক্রিয়া। মোদি-শাহের রাজ্যের পাশাপাশি হিমাচলে কার দখলে থাকে সেটা স্পষ্ট হয়ে যাবে আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই। প্রায় সব বুথ ফেরত সমীক্ষার পূর্বাভাস, ফের গুজরাটে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছে বিজেপি। রেকর্ড সংখ্যক আসনও পেতে পারে তারা। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির রাজ্যে ঝড়ের গতিতেই এগোচ্ছে বিজেপি। ইতিমধ্যেই ১১৮টি আসনে এগিয়ে বিজেপি। অনেক পিছনে কংগ্রেস (৪২)। জিতলে টানা সপ্তম বার গুজরাটে সরকার গঠন করবে পদ্ম ব্রিগেড ৷ গুজরাটের বিরামগাম কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হার্দিক প্যাটেল পিছিয়ে। গান্ধীনগর দক্ষিণ কেন্দ্রে বিজেপির প্রার্থী অল্পেশ ঠাকুর এগিয়ে রয়েছেন। ঘাটলোদিয়া কেন্দ্রে এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী তথা বিদায়ী মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র প্যাটেল। বদগামে পিছিয়ে কংগ্রেস প্রার্থী তথা দলিত নেতা জিগনেশ মেবানি। এগিয়ে বিজেপি প্রার্থী। 

    দুই রাজ্যের পাশাপাশি, পাঁচ রাজ্যে ৬টি আসনে বিধানসভা উপনির্বাচন ও হাইপ্রোফাইল মৈনপুরী লোকসভা আসনের গণনাও হচ্ছে আজ। মৈনপুরী আসনে লড়াই হতে চলেছে সমাজবাদী পার্টি ও বিজেপির মধ্যে৷ উত্তরপ্রদেশের মৈনপুরী লোকসভা কেন্দ্রে ভাগ্য নির্ধারিত হবে সমাজবাদী পার্টির প্রধান তথা সে রাজ্যের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ যাদবের স্ত্রী ডিম্পলের। উত্তরপ্রদেশের রামপুর ও খতোলি, ওড়িশার পদমপুর, রাজস্থানের সরদারশহর, বিহারের কুরনি ও ছত্তীসগড়ের ভানুপ্রতাপপুর বিধানসভা আসনের ফলাফল ঘোষণা হবে আজই।

    গুজরাটে বিজেপি কি করতে পারবে সাতে সাত?

    গুজরাটের দু’দফায় বিধানসভা ভোটের ফল ঘোষণা হচ্ছে বৃহস্পতিবার। ১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভায় সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেতে হলে দরকার ৯২টি আসন। এ বারের গুজরাট বিধানসভা ভোটে বিজেপির প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী কংগ্রেস এবং আম আদমি পার্টি। অর্থাৎ, এ বার প্রধানমন্ত্রী মোদির রাজ্যে বিধানসভা ভোটের লড়াই ত্রিমুখী হতে চলেছে। ইতিমধ্যেই ৯২-এর থেকে অনেক বেশি আসনে এগিয়ে বিজেপি। ধরেই নেওয়া যায় সাতে সাত বাঁধা।

    ২০১৭ সালের বিধানসভা ভোটে গুজরাটে  ৯৯টি আসন নিয়ে টানা পঞ্চম বারের জন্য ক্ষমতায় আসে গেরুয়া শিবির। তবে গত চার বারের সঙ্গে তুলনা করলে ওটাই ছিল বিজেপির সবচেয়ে কম আসন। এবার বিধানসভা ভোটে জিতলে এ নিয়ে টানা সাত বার গুজরাট শাসনের দায়িত্ব পাবে মোদি-শাহের বিজেপি। 

    বিভিন্ন বুথফেরত সমীক্ষায় ভবিষ্যদ্‌বাণী করা হয়েছে এবার বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে সরকার গঠন করবে বিজেপি। এবিপি-সি ভোটার সমীক্ষায় বলা হয়েছে বিজেপি ১২৮-১৪০টি আসন পেতে পারে। ইন্ডিয়া টুডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়ার সমীক্ষা অনুযায়ী বিজেপি পেতে পারে ১৩১-১৫১টি আসন। টুডে’জ চাণক্যর বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, এ বার বিজেপির আসন সংখ্যা হতে পারে ১৫০টি। উল্লেখ্য, বুথফেরত সমীক্ষার ফল সব সময় যে মেলে, তা নয়। কিন্তু এর বৈজ্ঞানিক ভিত্তি থাকায়, এই ধরনের সমীক্ষাকে অস্বীকার করাও যায় না।

    আরও পড়ুন: আজ শাহের দরবারে সুকান্ত! জানেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে কী কথা রাজ্য বিজেপি সভাপতির?

    হিমাচলে হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ের ইঙ্গিত

    এবার যে হিমাচল প্রদেশে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হতে চলেছে, তা ইঙ্গিত মিলেছে বুথফেরত সমীক্ষায়। ওই সব সমীক্ষা থেকে আভাস মিলেছে, সামান্য ভোট সুইংয়েই নির্ধারিত হতে পারে হিমাচলের ভাগ্য। 

    টাইমস নাও-ইটিজি বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে ৩৪ থেকে ৪২ টি আসনে জিততে পারবে বিজেপি। কংগ্রেসের ঝুলিতে যেতে পারে ২৪ থেকে ৩২ টি আসন। আপের ঝুলিতে কোনও আসন যাবে না। 

    রিপাবলিক-পি মার্কের বুথফেরত সমীক্ষা: হিমাচল প্রদেশে বিজেপি ৩৪-৩৯ টি আসনে জিততে পারে। কংগ্রেস জিততে পারে ২৮-৩৩ আসন। আম আদমি পার্টির (আপ) ঝুলিতে যেতে পারে সর্বাধিক একটি আসন। নির্দলরা একটি থেকে চারটি আসনে জিততে পারে।

    এবিপি নিউজ-সি ভোটারের বুথফেরত সমীক্ষায় বলা হয়েছিল, বিজেপি পেতে পারে ৩৩-৪১টি আসন, কংগ্রেস পেতে পারে ২৪-৩২টি আসন, অন্যান্যরা পেতে পারে ০-৪টি আসন। এখানেও আপকে একটি আসনও দেওয়া হয়নি।

    ইন্ডিয়া টু’ডে-অ্যাক্সিস মাই ইন্ডিয়া বুথফেরত সমীক্ষা অনুযায়ী, হিমাচল প্রদেশে ৩০ থেকে ৪০ টি আসন কংগ্রেস ঝুলিতে যেতে পারে। ২৪ থেকে ৩৪ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। আম আদমি পার্টি (আপ) খাতা খুলতেই পারবে না। চার থেকে আটটি আসনে জিতবে নির্দল।

    নিউজ২৪-টুডে’জ চাণক্যের বুথফেরত সমীক্ষা: কোনও দলই একক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাবে না। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে বিজেপি। ৩৩ টি আসনে জিততে পারে কংগ্রেস। নির্দলদের ঝুলিতে যেতে দুটি আসন। অর্থাৎ কিং মেকার হতে পারে নির্দলরা।

  • Dear Lottery: লটারি কাণ্ডে ১২ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম! জানেন কী বলছে ইডি?

    Dear Lottery: লটারি কাণ্ডে ১২ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম! জানেন কী বলছে ইডি?

    মাধ্যম নিউজ ডেস্ক: শুধু অনুব্রত মণ্ডল নন, লটারি কাণ্ডে ১২ জন প্রভাবশালী ব্যক্তির নাম রয়েছে বলে জানতে পেরেছে ইডি। গরু পাচার মামলায় অনুব্রতের বিরুদ্ধে তদন্তে নেমে ইডি জানতে পারে রাজনৈতিক সংযোগ রয়েছে এমন অনেক প্রভাবশালীই (Influentials) গত কয়েক বছরে একটি বিশেষ কোম্পানির লটারি (lottery) জিতেছেন বারংবার। ইডি জানিয়েছে, অন্তত ১২ জন এমন ‘প্রভাবশালী’ লটারি বিজেতার খবর পাওয়া গেছে, যাঁদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধেই বেআইনিভাবে গরু, কয়লা কিংবা বালি পাচারের অভিযোগ রয়েছে। ইডি সূত্রে খবর, এই প্রভাবশালী ব্যক্তিদের ব্যাঙ্কের নথি পরীক্ষার কাজ চলছে।

    কী জানতে পেরেছে ইডি

    গরুপাচার মামলার তদন্তে নেমে ইডির অফিসাররা জানতে পারেন, নির্দিষ্ট একটি লটারি কোম্পানির মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। অনুব্রত ও তাঁর কন্যার পাঁচবার লটারি জিতেছেন। গরু পাচার কাণ্ডে আর এক অভিযুক্ত তিহার জেলে বন্দি এনামুল হকও লটারি জিতেছেন। এইসব ঘটনা থেকেই স্পষ্ট, নির্দিষ্ট লটারি কোম্পানিকে ব্যবহার করে কালো টাকা সাদা করা হয়েছে। লটারির পুরষ্কার মূল্যের আসল প্রাপকের কাছ থেকে জোর করে টিকিট নিয়ে সেই নম্বর পঠিয়ে দেওয়া হতো ওই সংস্থার উচ্চ পদাধিকারীদের কাছে। এই বিষয়ে তথ্য পেতে নয়াদিল্লিতে ডেকে পাঠানো হয় ওই লটারি সংস্থার এক কর্মীকে। ইডি সূত্রে খবর, তিনি সমস্ত তথ্য দিয়েছেন।

    আরও পড়ুন: ফের বেঁফাস অখিল গিরি, অশীতিপর শিশিরকে কী ভাষায় আক্রমণ করলেন জানেন?

    সূত্রের খবর, ইডির (ED) দাবি করা এই ১২ জন প্রভাবশালীর ক্ষেত্রে জেতা টাকার অঙ্ক ১ কোটির কম হওয়ায় তাঁদের নাম এবং ছবি দিয়ে কোম্পানির বিজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়নি। সেই কারণেই তাঁদের লটারি জেতার কথা প্রকাশ পায়নি। একাধিক রাজনৈতিক প্রভাবশালীর একটি বিশেষ কোম্পানির লটারি জেতা যে কাকতালীয় নয়, তা ক্রমশই পরিষ্কার হয়ে যাচ্ছিল তদন্তকারীদের কাছে। এই সমস্ত রাজনৈতিক প্রভাবশালীরা শুধু বীরভূম নয়, ছড়িয়ে রয়েছেন রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে। তাঁদের অনেকেই অন্যের জেতা টিকিট জোগাড় করে তা নিজের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়-বন্ধুদের কাছে পাঠিয়ে দিয়েছেন। তারপর তাঁদের মাধ্যমেই আসল প্রাপকের কাছে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে ‘কালো’ টাকা। প্রত্যেকের ক্ষেত্রেই একাধিকবার এভাবে লটারি পাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। জেতা টাকার অঙ্ক ৩০-৪০ হাজার হওয়ার কারণে কারও সন্দেহও যেমন হয়নি, তেমনই লটারি কোম্পানির বিজ্ঞাপনে বিজেতার ছবি ও নাম ছাপা হয়নি। ফলে পুরো বিষয়টি গোপন থেকেছে তো বটেই, একই সঙ্গে এই অভিনব পদ্ধতিতেই বিপুল পরিমাণ কালো টাকা সাদা করা হয়েছে।

    দেশের খবর, দশের খবর, সব খবর, সবার আগে পেতে ফলো করুন আমাদের Facebook এবং Twitter পেজ।

     

LinkedIn
Share